হযরত আইয়ুব (আ.) এর গায়ের পোকা নিয়ে মিজানুর রহমানের আলোচনা।
ฝัง
- เผยแพร่เมื่อ 1 ต.ค. 2024
- হযরত আইয়্যুব (আঃ) ছবরকারি নবিগনের মধ্যে সবচেয়ে উচু স্তরের বা শিরষ স্থানীয় ছিলেন। কুরানের ৪টি সুরার ৮টি আয়াতে হযরত আইয়্যুব (আঃ) এর কথা এসেছে। যথা: সুরা নিসা: আয়াত-১৬৩, সুরা আনআম: আয়াত-৮৪, সুরা আমবিয়া: আয়াত: ৮৩-৮৪ এবং সুরা ছোয়াদ/সা’দ: আয়াত-৪১-৪২।
হযরত আইয়্যুব (আঃ) এর শরীর পচে গিয়ে তাতে পোকা হওয়ার যে কাহিনী সচরাচর আমরা শুনে থাকি তা সত্য নয়। হযরত আইয়্যুব (আঃ)-কে শয়তান কি ধরনের বিপদে ফেলেছিলেন, কেমন রোগে তিনি আক্রান্ত হয়েছিলেন, দেহের সবখানে কেমন পোকা ধরেছিল, জিহবা ও কলিজা ব্যতিত দেহের সব মাংস খসে পড়েছিল, পচা দুর্গন্ধে সবাই তাকে নিজৃন যা্য়গায় ফেলে পালিয়েছিল, ইত্যাকার ১৭ রকমের কালপনিক কাহিনি যা ‘কুরতুবি’ নিজ তাফসিরে জমা করেছেন (কুরতুবি, আমবিয়া-৮৪) এবং অন্যান্য মুফাসসিরগন আরও যেসব কাহিনি বরননা করেছেন, সে সবের কোন ভিততি নাই। বরং এটা ইসরাইলি ইহুদীদের উপকথা যা কুরআনের ব্যাখ্যা হিসেবেই আমাদের কাছে বহুল প্রচলিত হয়ে এসেছে।
রোগ কতদিন ছিল:
কতদিন তিনি রোগ ভোগ করেন সে বিষয়ে ৩, ৭, সাড়ে ৭, ৭ বছর ৭ মাস ৭ দিন, ১৮ বছর, ৩০ বছর, ৪০ বছর, ইত্যাদি যা কিছু বলা হয়েছে তা সবই ইসারাইলি ইহুদিদের উপ কথা - যার কোন ভিততি নাই। বরং নবিদের প্রতি ইহুদিদের বা ইহুদি নেতাদের বিদেষ থেকে কলপনা করা।
আমরা ছোটকাল থেকেই শুনে আসছি যে, হযরত আইয়্যুব (আঃ) কে আল্লাহ তায়ালা পরীক্ষা করেছিলেন। তার ধন সম্পদ নষ্ট হয়ে যায়, সন্তান-সন্ততি সবাই মারা যায় এবং তার শরীরের সব গোশত পচে যায় এবং সারা শরীরে পোকার সংক্রমণ শুরু হয়। সারা শরীর পচে যাওয়া এবং পোকায় খাওয়ার পর তিনি আল্লাহ তায়ালার কাছে দুয়া করলেন যে, আল্লাহ আমার সারা শরীরের গোশত পচে গেছে এবং তাতে পোকার সংক্রমন হয়েছে এতে আমার বিন্দুমাত্র দুঃখ নেই। তোমার কাছে আবেদন করি আল্লাহ! আমার জিহ্বাটাকে অন্ততঃপক্ষে ভাল রাখ। যেন ওটা দিয়ে তোমার নামের জিকির করতে পারি।
আশেপাশে দুর্গন্ধ ছড়ানোর কারণে সমাজের লোকেরা তাকে সমাজ থেকে বের করে জঙ্গলে কিংবা ময়লা ফেলার স্থানে ফেলে আসল। তার আত্মীয় স্বজন বন্ধু-বান্ধবদের কেউ তার কাছে যায় না শরীর থেকে উৎকট দুর্গন্ধ আসার কারণে। একমাত্র তার স্ত্রী রাহীমা সর্বদা তার পাশে থেকে জঙ্গলে তার সেবাযত্ন করতে থাকেন। রাহীমা মানুষের বাড়ী কাজ করে করে যা দু এক মুঠো খাদ্য উপার্জন করতেন তা এনে তাকে খাওয়াতেন। কোন একবার বাধ্য হয়ে নিজের চুল কেটে দিয়ে বিনিময়ে খাদ্য এনেছিলেন। এভাবে বেশ কয়েক বছর অতিক্রান্ত হওয়ার পর তিনি সুস্থ হন।
যে বর্ননা পবিত্র কোরআনে নাই আপনারা কি ভাবে এ সমস্ত গল্প বলেন, দয়া করে জানালে ভাল হয়। সত্যি জানতে পারলাম।
😢😢
Hashbun allahu onikmal wowakil"
Rug ak niyamot,
Allah jake kusi take diben,
কোরআনে কোথায় বলা হয় নি কি রোগ হয়েছিল।আর সহীহ হাদীসেও পাওয়া যায় না যে কি রোগ। তবে রোগ দিয়েছিল আল্লাহ।
সুরা নিসা আয়াত 153 আনাম 84 আম্বিয়া 83/84 সোয়াদ 41থেকে 44
৭ বছর বা ১৮ বছর বা ৩০ বছর কোন সহিহ হাদিসে রয়েছে কি। জানাবেন
আল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার কথাগুলো ভালো লাগছে
Jonab Mijanur Rahman ajahari,would you be pleased give any reference where you got it that HAZRAT AYUB (AH:) suffered for 13 years
.
আসসালামু আলাইকুম। আইয়ুব নবী কাহিনী এক দম সত্যি ঘটনা
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়াবারকাতুহু
সুবহানআল্লাহ …আল্লাহমা আমিন😭☝️🙏🤲
Allah sobaike dhorjo dhorar toufik dan koruk
Sofikul Islam dura chai...
Outstanding
Amin
Oi pani ta kon deshe ???
সুবহানআল্লাহ☝️🙏🤲👍
ইনশাআল্লাহ
আমিন
আলহামদুলিল্লাহ ।
আমীন।
আমি অনেক ওয়াজে শুনেছি আইয়ুব নবী দীর্ঘ ১৮ বছর ধরে রোগ আক্রান্ত ছিল আর আপনার কাছে শুনলাম ১৩ বছর রোগ আক্রান্ত ছিলেন আসলে কোনটা সঠিক?
কোরআনে বছরের কথা উল্লেখ নাই। হাদীসে আছে 18 বছর
কুরআন দেখেন।