সালামুন আলাইকুম!! আলহামদুলিল্লাহ। দেখেন, ভাই,কোন রায় দেন না। উনি শুধু কুরআনের মূলনীতিগুলো ভেঙ্গে ভেঙ্গে বুঝিয়ে দেন, আর বলেন এখন আপনারা ও কোরান পড়ে মিলিয়ে নেন, কেননা কোরআন পড়া ফরজ জামান ভাই, কে কেউ দোষারোপ করবেন না, অতঃপর বাজে মন্তব্য করবেন না। উনি একজন নিরো পক্ষ্য লোক জাযাকাল্লাহু খাইরান।
@@AbdulSalam-fo1xc korto but pach waqt shomoy nirdharon Kore noy jodi hoto tahole quranei ta bornona Kore bekkha Kore deya jemon shob kaji bornona Kore Dewa hoyeche
সালাত বলতে আমি বুঝেছি, , সর্বপ্রকারের সৎকর্ম করাকে বলা হয় সালাত কায়েম। আর সর্ব প্রকারের অসৎকর্ম থেকে বিরত থাকাকে বলা হয় যাকাত। সালাত কায়েম আর যাকাত আদায় সম্পর্কে আমি এটাই বুঝেছি।
আল্লাহ বলেছেন নবী ইব্রাহিম এর দাড়ানোর স্থানটিকে নামাজের স্থান হিসাবে গ্রহণ করতে। সেই স্থান তো মক্কায়। আল্লাহ সেখানে নামাজের জন্য স্থান ঠিক করে দিয়েছেন। তাই বলে আল্লায় কোথাও বলেননি দেশে দেশে পাড়ায় মহল্লায় মসজিদ বানিয়ে নামাজের স্থান তৈরি কর। আল্লায় যে কাজ করতে বলেননি সে কাজ আমরা করি কেন ??
দায়েমি সালাত পালন করতে ওজু গোসুল এবং কি পবিত্র হওয়ার দরকার নাই। কিন্তু আল্লাহ তাআলা কোরআনে বলেছেন পবিত্র না হয়ে সালাতের ধারের কাছেও যেওনা। এটা কোন সালাতের ব্যাখ্যা দিবেন।
সালাতের কথা আল্লার কিতাবের পাতায় পাতায় বলা আছে। ভাত খাওয়াও সালাত, রাতে ঘুমানোরও সালাত। বউ ছেলে মেয়েকে কামাই করে খাওয়ানো সালাত। যত ভালো কাজ করবেন সব সালাত। যত অপকর্ম থেকে বিরত থাকবেন তাহা যাকাত।
Salamun Alikum Sir , ai ayath ta ektu explain korben please. Appreciate your wise discussion. আল্লাহ বলেন "নির্দিষ্ট সময়ে সালাত আদায় করা ফরয" সূরা আন-নিসা আয়াত:১০৩
সুরা: নিসা, আয়াত: ১০৩ অতঃপর যখন তোমরা নামায সম্পন্ন কর, তখন দন্ডায়মান, উপবিষ্ট ও শায়িত অবস্থায় আল্লাহকে স্মরণ কর। অতঃপর যখন বিপদমুক্ত হয়ে যাও, তখন নামায ঠিক করে পড়। নিশ্চয় নামায মুসলমানদের উপর ফরয নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে।
কেউ ভুল বলে না। যে যেমন বুঝে সে তেমন বলে। কোরানের কেরামতি সবাই এক রকম বুঝে না। যে যেমন চিন্তা করে সে তেমন বুঝে।। পাখি ডাকে, হুজুর ভাবে আল্লাহ রসুল খোদা, আদার ব্যাপারী ভাবে, পিয়াজ রসুন আদা, ঠাকুর ভাবে, হরে কৃষ্ণ রাধা। কোরান পড়লে পাখির ডাকের মতোই মানুষ বুঝে।
ধর্ম নিয়ে কথা বলার জন্য ধর্মীয় চিন্তাবিদরাই রয়েছেন। আপনি যা বলছেন তা আপনি আপনার নিজের জন্যই প্রয়োগ করুণ। আপনার কথা অন্যরা কেন মানবে। আপনিতো সেই রকম কেউ নন।উপযাযক হয়ে কথা না বলাই ভালো।
ধর্মীয় চিন্তাবিদরা ধর্ম নিয়ে চিন্তা এবং গবেষণা এবং আলোচনা করতে করতে চৌদ্দশ বছরের পরবর্তীতে হাজার হাজার ভাগে আমরা শুধু ভাগই হয়েছি। নানা মত নানা মাযহাব নানা দল উপদল সহ দল নানা তরিকা কোরআন কারোর ব্যক্তিগত সম্পদ নয়, আলোচনা-পর্যালোচনা গবেষণা যেকোনো জ্ঞানী মানুষ করতে পারেন এর জন্য ধর্মীয় চিন্তাবিদ হওয়ার প্রয়োজন নাই, রিঅ্যাক্ট করাটা আমাদের একটা বদ অভ্যাস হয়ে গেছে,। কেউ ভুল করছে এটা মনে করলে বিনয়ের সাথে সেটি দেখিয়ে দিন, জানান ,আলোচনা করুন ,এটাই ইসলামের প্রকৃত শিক্ষা। বিনয়, সৌজন্যতা, শালীনতা, ভদ্রতা হারিয়ে যাচ্ছে, আক্রমণ প্রতিআক্রমণ কটুক্তি, সহ যখন-তখন যাকে-তাকে যেকোনো অবস্থায় কাফের বলা বাজে যাওয়ার মত করে ফতোয়া দিচ্ছেন। কেয়ামত পর্যন্ত এসব পরিস্থিতি থেকে আমরা বের হতে পারব কিনা সেটাও আল্লাহ জানেন। আল্লাহ আমাদেরকে সর্বক্ষেত্রে সবর করার তৌফিক দিন। আমিন।
Ching chang TV, যারা কোরআন নিয়ে গবেষণা করেন এবং তাঁর প্রতি গভীর বিশ্বাস রাখেন, তাদের অবশ্যই তাঁর ধর্ম কিতাব আয়াত ও জ্ঞান বিজ্ঞান নিয়ে সাধ্যমত আলাপ আলোচনা করার অধিকার রাখেন। তাছাড়া ও তিনি কোরআনের বাংলা ভাষায় তর্জমা এবং তাফছীর বিশারদ শিক্ষিত সম্মানিত পন্ডিত ব্যক্তি। উপরন্ত তিনি হিক'মা অর্থাত বিশেষ জ্ঞান দ্বারা আয়াতের বিশ্লেষণ করে থাকেন। তাই তাঁর মত কোরআনের গভীর গবেষণার বিশ্লেষণ কারী ব্যক্তি বাংলা ভাষায় তর্জমা ও তাফছীর কার দ্বিতীয় জন খোঁজে পাওয়া অত্যন্ত কঠিন বলেই আমার মতামত। ধন্যবাদ,
আলহামদুলিল্লাহ। আপনার মাধ্যমে নামাজের প্রকৃত উদ্দেশ্য জানলাম।
Thank you very much❤
You're welcome 😊
আল্লাহর নামে আপনার প্রতি আল্লাহর বিশেষ দয়া ও অনুগ্রহ বর্শিত হোক ধন্যবাদ
May Allah guide us towards the path of the QURAN MAZID and the HADITH. Engr AHMAD
সত কর্মই হলো আল্লাহর ভাষায়
সালাত।
নামাজ ও এর অন্তর্ভুক্ত।
যদি তা হতো তাহলে কোরআনের মধ্যে পাঁচ ওয়াক্ত সময় নির্ধারণ করে দেওয়া হতো না ।
@@abrar1958 কোরআনের মধ্যে হজ্ব এর সময় নির্ধারণ করা হয়েছে,
এটাও ভালো ও সৎ কাজের অন্তর্ভুক্ত।
@@abrar1958 কোরানে কোথাও পাঁচ ওয়াক্ত সালাতের কথা পাই নাই। আমি তন্ন তন্ন করে খুঁজেছি। আপনি পাইলেন কোথায় রেফারেন্স দিলে উপকৃত হব।
@@fahimbhuiyafahim.fahim.283 সূরা বাকারার ১২৫ নম্বর আয়াত থেকে সালাতের কথা পান কিনা দেখুন।
@@abrar1958 ঐ আয়াতে পাঁচ ওয়াক্ত সালাতের কথা নাই।
১৪:৪০
رَبِّ ٱجْعَلْنِى مُقِيمَ ٱلصَّلَوٰةِ وَمِن ذُرِّيَّتِىۚ رَبَّنَا وَتَقَبَّلْ دُعَآءِ
হে আমার প্রতিপালক! আমাকে ছলাত প্রতিষ্ঠাকারী বানাও আর আমার সন্তানদেরকেও, হে আমাদের প্রতিপালক! তুমি আমার প্রার্থনা কবূল কর।
জয়গুরু
আলহামদুলিল্লাহ! শুকরিয়া।
You are 100% right. Good observation.
সালামুন আলাইকুম!!
আলহামদুলিল্লাহ।
দেখেন, ভাই,কোন রায় দেন না। উনি শুধু কুরআনের মূলনীতিগুলো ভেঙ্গে ভেঙ্গে বুঝিয়ে দেন, আর বলেন এখন আপনারা ও কোরান পড়ে মিলিয়ে নেন, কেননা কোরআন পড়া ফরজ জামান ভাই, কে কেউ দোষারোপ করবেন না, অতঃপর বাজে মন্তব্য করবেন না। উনি একজন
নিরো পক্ষ্য লোক জাযাকাল্লাহু খাইরান।
JajakAllahu khairan
Alhamdulillahi Rabbil Alamein!
رب اعوذبك من همزات الشياطين واعوذ بك رب ان يحضرون
Very well delivery....Thanks
Jajakallah
Mostafa wahiduzzaman
সালামুন আলাই কুম,
সন্মানিত ধর্ম গুরু,
اقم الصلاة لذكري
Mashallah. right discussion
আলহামদুলিল্লাহ
কুরআন মজিদের পাঠচক্র। কুরআন মজিদের নিরবিচ্ছিন্ন অনুস্মরণের অঙ্গীকার।
Jodi tai hoi tahole mocca modinai je solat ba namaz hoi setar bisoe janaben please
quran govesona kora sobaer jonno poroj allah quran sommonde jiggasa korben. tokon kehujurderk dekaea deben?proman. 83:44
Jajakallah
এই খানে আপনার নিজের মতামত কি
সাবলীল আলোচনা। ধন্যবাদ।
আল্লার নির্দেশ মেনে চলার নাম সালাত।
এই গ্রুপ সালাত আদায় করে না !
এমন কি মারা গেলেও জানাজা করে না!
অথচ আল্লাহ কোরআন মাজিদে স্পষ্ট করে বলেছেন--
০১
যখন তোমরা সালাতের জন্যে উঠ, তখন স্বীয় মুখমন্ডল ও হস্তসমূহ কনুই পর্যন্ত ধৌত কর এবং পদযুগল গিটসহ (সূরা মায়েদা ৫:৬)
০২
পানি প্রাপ্তি সম্ভব না হয়, তবে পাক-পবিত্র মাটির দ্বারা তায়াম্মুম করে নাও- সূরা নিসা ৪:৪৩ আয়াতে
০৩
সেজদা থাকতে হবে (সূরা নিসা আয়াত ১০২)
০৪
কোরআন তেলাওয়াত থাকবে (সূরা বনি ইসরাঈল আয়াত ৭৮)
০৫
কোরআন তেলাওয়াত থাকবে (সূরা নুর আয়াত ৫৮)
০৬
দোয়া থাকবে (সূরা তাওবা আয়াত ৮৪)
০৭
দোয়া থাকবে (সূরা তাওবা আয়াত ১০৩)
০৮
আল্লাহকে স্মরণ থাকবে (সূরা বনি ইসরাঈল আয়াত ১১০)
০৯
পবিত্রতা হয়ে সালাত - থাকতে হবে (সূরা মা'আরিজ আয়াত ৩৪)
১০
ধীরস্থীর এবং যত্ন থাকতে হবে (সূরা মা'আরিজ আয়াত ৩৪)
১১
রুকু থাকতে হবে (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৩)
১২
সালাতে ধয্য থাকা (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
১৩
সালাতে প্রার্থনা করা (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
১৪
সালাতে বিনয়ী ভাবে (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
১৫
সালাতে আল্লাহর উদ্দেশ্যে দাঁড়াবে বিনীতভাবে (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
১৬
সালাত্এ আল্লাহ্কে স্মরণ করবে, যেভাবে তিনি তোমাদেরকে শিক্ষা দিয়েছেন (রাসুল সঃ মাধ্যমে) (সূরা বাকারাহ আয়াত ২৩৯)
১৭
সালাতের প্রতি আহ্বান (আযান) থাকবে (সুরা মায়িদা আয়াত ৫৮)
১৮
শয়তান আল্লাহর স্মরণে ও সালাতে বাধা দিবে - (সুরা নিসা আয়াত ৯১)
১৯
ইবাদাতের ঘর বানান, আর সালাত কায়েম করুন (সুরা ইউনুস আয়াত ৮৭)
২০
কিবলা দিকে থাকতে হবে (সুরা ইউনুস আয়াত ৮৭)
২১
দিনের দু প্রান্তভাগে ও রাতের অংশ থাকতে হবে (সুরা হুদ আয়াত ১১৪)
২২
সালাত অবস্থায় বেচা- কেনা করা যাবে না (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩১)
২৩
ঈমান এনেছে তাদেরকে আপনি বলুন, সালাত কায়েম করতে (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩১)
২৪
পবিত্র ঘর / যায়গা হতে হবে (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩১)
২৫
সালাত কায়েম ই - কৃতজ্ঞতা প্রকাশ (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩৭)
২৬
নিদিষ্ট সময়ে সালাত/ফজরের সালাত (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩৮)
২৭
সালাতে স্বর খুব উচ্চ করবেন না আবার খুব ক্ষীণও করবেন না, (সুরা বনি ইসরাইল আয়াত ১১০)
২৮
পরিবারবর্গকে সালাতের আদেশ দিন ও তাতে অবিচল থাকুন(সুরা ত্বহা আয়াত ১৩২)
২৯
সালাতে - তেলাওয়াত করুন কিতাব (আল কোরআন থেকে ) اُتۡلُ مَاۤ اُوۡحِیَ اِلَیۡکَ مِنَ الۡکِتٰبِ وَ اَقِمِ الصَّلٰوۃَ ؕ (সুরা আনকাবুত আয়াত ৪৫)
৩০
আল্লাহর স্মরণই সালাত وَ لَذِکۡرُ اللّٰهِ اَکۡبَرُ (সুরা আনকাবুত আয়াত ৪৫
৩১
সালাত - সিজদাবনত হয়ে ও দাঁড়িয়ে আনুগত্য প্রকাশ (সুরা জুমার আয়াত ০৯)
৩২
সালাতে আখিরাতকে ভয় এবং রবের অনুগ্রহ প্রত্যাশা (সুরা জুমার আয়াত ০৯)
৩৩
সালাত এ কেবলার দিকে মুখ করুন (সুরা বাকারাহ আয়াত ১৪৪)
৩৪
আল্লাহর মসজিদ আবাদ (সালাতা আদায় যায়গা) (সুরা তাওবাহ আয়াত ১৮)
৩৫
জমিনে ছড়িয়ে সালাত হয় না - সুরা জুমা আয়াত
৩৬
আল্লাহকে স্মরণ থাকবে (সূরা ত্বহা আয়াত ১৪)
৩৭
আল্লাহকে বেশি বেশি স্মরণ (সূরা জুমআ আয়াত ১০)
৩৩:৬৬ یَوۡمَ تُقَلَّبُ وُجُوۡهُهُمۡ فِی النَّارِ یَقُوۡلُوۡنَ یٰلَیۡتَنَاۤ اَطَعۡنَا اللّٰهَ وَ اَطَعۡنَا الرَّسُوۡلَا ﴿۶۶﴾یوم تقلب وجوههم فی النار یقولون یلیتنا اطعنا الله و اطعنا الرسولا ﴿۶۶﴾
যেদিন তাদের চেহারাগুলো আগুনে উপুড় করে দেয়া হবে, তারা বলবে, ‘হায়, আমরা যদি আল্লাহর আনুগত্য করতাম এবং রাসূলের আনুগত্য করতাম’!
সন্মানিত ধর্ম গুরু, এই আয়াত গুলোর
উপর একটা লেকচার দিলে উপকৃত
হবো, ১১/১১৪, ১৭/ ৭৮, ৭৯,
২০/১৩০, ৩০/১৭, ১৮, ৫০/৩৮, ৩৯,
সালাত সম্পূর্ণ দেখতে চাই
Rasul je ruku sajda korto tar bisoe ki bolben?
@@AbdulSalam-fo1xc korto but pach waqt shomoy nirdharon Kore noy jodi hoto tahole quranei ta bornona Kore bekkha Kore deya jemon shob kaji bornona Kore Dewa hoyeche
ভাই গত রমজান আগে ও পরে যে অনুবাদ হয়েছিল সেই গুলি পাচ্ছি না কেন? আমর ৩০ তম পারা ডাউনলোড হয়নি।
সালাত বলতে আমি বুঝেছি, , সর্বপ্রকারের সৎকর্ম করাকে বলা হয় সালাত কায়েম। আর সর্ব প্রকারের অসৎকর্ম থেকে বিরত থাকাকে বলা হয় যাকাত। সালাত কায়েম আর যাকাত আদায় সম্পর্কে আমি এটাই বুঝেছি।
Please read quran ayat: এই গ্রুপ সালাত আদায় করে না !
এমন কি মারা গেলেও জানাজা করে না!
অথচ আল্লাহ কোরআন মাজিদে স্পষ্ট করে বলেছেন--
০১
যখন তোমরা সালাতের জন্যে উঠ, তখন স্বীয় মুখমন্ডল ও হস্তসমূহ কনুই পর্যন্ত ধৌত কর এবং পদযুগল গিটসহ (সূরা মায়েদা ৫:৬)
০২
পানি প্রাপ্তি সম্ভব না হয়, তবে পাক-পবিত্র মাটির দ্বারা তায়াম্মুম করে নাও- সূরা নিসা ৪:৪৩ আয়াতে
০৩
সেজদা থাকতে হবে (সূরা নিসা আয়াত ১০২)
০৪
কোরআন তেলাওয়াত থাকবে (সূরা বনি ইসরাঈল আয়াত ৭৮)
০৫
কোরআন তেলাওয়াত থাকবে (সূরা নুর আয়াত ৫৮)
০৬
দোয়া থাকবে (সূরা তাওবা আয়াত ৮৪)
০৭
দোয়া থাকবে (সূরা তাওবা আয়াত ১০৩)
০৮
আল্লাহকে স্মরণ থাকবে (সূরা বনি ইসরাঈল আয়াত ১১০)
০৯
পবিত্রতা হয়ে সালাত - থাকতে হবে (সূরা মা'আরিজ আয়াত ৩৪)
১০
ধীরস্থীর এবং যত্ন থাকতে হবে (সূরা মা'আরিজ আয়াত ৩৪)
১১
রুকু থাকতে হবে (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৩)
১২
সালাতে ধয্য থাকা (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
১৩
সালাতে প্রার্থনা করা (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
১৪
সালাতে বিনয়ী ভাবে (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
১৫
সালাতে আল্লাহর উদ্দেশ্যে দাঁড়াবে বিনীতভাবে (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
১৬
সালাত্এ আল্লাহ্কে স্মরণ করবে, যেভাবে তিনি তোমাদেরকে শিক্ষা দিয়েছেন (রাসুল সঃ মাধ্যমে) (সূরা বাকারাহ আয়াত ২৩৯)
১৭
সালাতের প্রতি আহ্বান (আযান) থাকবে (সুরা মায়িদা আয়াত ৫৮)
১৮
শয়তান আল্লাহর স্মরণে ও সালাতে বাধা দিবে - (সুরা নিসা আয়াত ৯১)
১৯
ইবাদাতের ঘর বানান, আর সালাত কায়েম করুন (সুরা ইউনুস আয়াত ৮৭)
২০
কিবলা দিকে থাকতে হবে (সুরা ইউনুস আয়াত ৮৭)
২১
দিনের দু প্রান্তভাগে ও রাতের অংশ থাকতে হবে (সুরা হুদ আয়াত ১১৪)
২২
সালাত অবস্থায় বেচা- কেনা করা যাবে না (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩১)
২৩
ঈমান এনেছে তাদেরকে আপনি বলুন, সালাত কায়েম করতে (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩১)
২৪
পবিত্র ঘর / যায়গা হতে হবে (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩১)
২৫
সালাত কায়েম ই - কৃতজ্ঞতা প্রকাশ (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩৭)
২৬
নিদিষ্ট সময়ে সালাত/ফজরের সালাত (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩৮)
২৭
সালাতে স্বর খুব উচ্চ করবেন না আবার খুব ক্ষীণও করবেন না, (সুরা বনি ইসরাইল আয়াত ১১০)
২৮
পরিবারবর্গকে সালাতের আদেশ দিন ও তাতে অবিচল থাকুন(সুরা ত্বহা আয়াত ১৩২)
২৯
সালাতে - তেলাওয়াত করুন কিতাব (আল কোরআন থেকে ) اُتۡلُ مَاۤ اُوۡحِیَ اِلَیۡکَ مِنَ الۡکِتٰبِ وَ اَقِمِ الصَّلٰوۃَ ؕ (সুরা আনকাবুত আয়াত ৪৫)
৩০
আল্লাহর স্মরণই সালাত وَ لَذِکۡرُ اللّٰهِ اَکۡبَرُ (সুরা আনকাবুত আয়াত ৪৫
৩১
সালাত - সিজদাবনত হয়ে ও দাঁড়িয়ে আনুগত্য প্রকাশ (সুরা জুমার আয়াত ০৯)
৩২
সালাতে আখিরাতকে ভয় এবং রবের অনুগ্রহ প্রত্যাশা (সুরা জুমার আয়াত ০৯)
৩৩
সালাত এ কেবলার দিকে মুখ করুন (সুরা বাকারাহ আয়াত ১৪৪)
৩৪
আল্লাহর মসজিদ আবাদ (সালাতা আদায় যায়গা) (সুরা তাওবাহ আয়াত ১৮)
৩৫
জমিনে ছড়িয়ে সালাত হয় না - সুরা জুমা আয়াত
৩৬
আল্লাহকে স্মরণ থাকবে (সূরা ত্বহা আয়াত ১৪)
৩৭
আল্লাহকে বেশি বেশি স্মরণ (সূরা জুমআ আয়াত ১০)
৩৩:৬৬ یَوۡمَ تُقَلَّبُ وُجُوۡهُهُمۡ فِی النَّارِ یَقُوۡلُوۡنَ یٰلَیۡتَنَاۤ اَطَعۡنَا اللّٰهَ وَ اَطَعۡنَا الرَّسُوۡلَا ﴿۶۶﴾یوم تقلب وجوههم فی النار یقولون یلیتنا اطعنا الله و اطعنا الرسولا ﴿۶۶﴾
যেদিন তাদের চেহারাগুলো আগুনে উপুড় করে দেয়া হবে, তারা বলবে, ‘হায়, আমরা যদি আল্লাহর আনুগত্য করতাম এবং রাসূলের আনুগত্য করতাম’!
ভুয়া তাফসীর এর মানে কি?আল্লাহ কোরআন মাজিদে স্পষ্ট করে বলেছেন--
০১
যখন তোমরা সালাতের জন্যে উঠ, তখন স্বীয় মুখমন্ডল ও হস্তসমূহ কনুই পর্যন্ত ধৌত কর এবং পদযুগল গিটসহ (সূরা মায়েদা ৫:৬)
০২
পানি প্রাপ্তি সম্ভব না হয়, তবে পাক-পবিত্র মাটির দ্বারা তায়াম্মুম করে নাও- সূরা নিসা ৪:৪৩ আয়াতে
০৩
সেজদা থাকতে হবে (সূরা নিসা আয়াত ১০২)
০৪
কোরআন তেলাওয়াত থাকবে (সূরা বনি ইসরাঈল আয়াত ৭৮)
০৫
কোরআন তেলাওয়াত থাকবে (সূরা নুর আয়াত ৫৮)
০৬
দোয়া থাকবে (সূরা তাওবা আয়াত ৮৪)
০৭
দোয়া থাকবে (সূরা তাওবা আয়াত ১০৩)
০৮
আল্লাহকে স্মরণ থাকবে (সূরা বনি ইসরাঈল আয়াত ১১০)
০৯
পবিত্রতা হয়ে সালাত - থাকতে হবে (সূরা মা'আরিজ আয়াত ৩৪)
১০
ধীরস্থীর এবং যত্ন থাকতে হবে (সূরা মা'আরিজ আয়াত ৩৪)
১১
রুকু থাকতে হবে (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৩)
১২
সালাতে ধয্য থাকা (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
১৩
সালাতে প্রার্থনা করা (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
১৪
সালাতে বিনয়ী ভাবে (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
১৫
সালাতে আল্লাহর উদ্দেশ্যে দাঁড়াবে বিনীতভাবে (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
১৬
সালাত্এ আল্লাহ্কে স্মরণ করবে, যেভাবে তিনি তোমাদেরকে শিক্ষা দিয়েছেন (রাসুল সঃ মাধ্যমে) (সূরা বাকারাহ আয়াত ২৩৯)
১৭
সালাতের প্রতি আহ্বান (আযান) থাকবে (সুরা মায়িদা আয়াত ৫৮)
১৮
শয়তান আল্লাহর স্মরণে ও সালাতে বাধা দিবে - (সুরা নিসা আয়াত ৯১)
১৯
ইবাদাতের ঘর বানান, আর সালাত কায়েম করুন (সুরা ইউনুস আয়াত ৮৭)
২০
কিবলা দিকে থাকতে হবে (সুরা ইউনুস আয়াত ৮৭)
২১
দিনের দু প্রান্তভাগে ও রাতের অংশ থাকতে হবে (সুরা হুদ আয়াত ১১৪)
২২
সালাত অবস্থায় বেচা- কেনা করা যাবে না (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩১)
২৩
ঈমান এনেছে তাদেরকে আপনি বলুন, সালাত কায়েম করতে (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩১)
২৪
পবিত্র ঘর / যায়গা হতে হবে (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩১)
২৫
সালাত কায়েম ই - কৃতজ্ঞতা প্রকাশ (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩৭)
২৬
নিদিষ্ট সময়ে সালাত/ফজরের সালাত (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩৮)
২৭
সালাতে স্বর খুব উচ্চ করবেন না আবার খুব ক্ষীণও করবেন না, (সুরা বনি ইসরাইল আয়াত ১১০)
২৮
পরিবারবর্গকে সালাতের আদেশ দিন ও তাতে অবিচল থাকুন(সুরা ত্বহা আয়াত ১৩২)
২৯
সালাতে - তেলাওয়াত করুন কিতাব (আল কোরআন থেকে ) اُتۡلُ مَاۤ اُوۡحِیَ اِلَیۡکَ مِنَ الۡکِتٰبِ وَ اَقِمِ الصَّلٰوۃَ ؕ (সুরা আনকাবুত আয়াত ৪৫)
৩০
আল্লাহর স্মরণই সালাত وَ لَذِکۡرُ اللّٰهِ اَکۡبَرُ (সুরা আনকাবুত আয়াত ৪৫
৩১
সালাত - সিজদাবনত হয়ে ও দাঁড়িয়ে আনুগত্য প্রকাশ (সুরা জুমার আয়াত ০৯)
৩২
সালাতে আখিরাতকে ভয় এবং রবের অনুগ্রহ প্রত্যাশা (সুরা জুমার আয়াত ০৯)
৩৩
সালাত এ কেবলার দিকে মুখ করুন (সুরা বাকারাহ আয়াত ১৪৪)
৩৪
আল্লাহর মসজিদ আবাদ (সালাতা আদায় যায়গা) (সুরা তাওবাহ আয়াত ১৮)
৩৫
জমিনে ছড়িয়ে সালাত হয় না - সুরা জুমা আয়াত
৩৬
আল্লাহকে স্মরণ থাকবে (সূরা ত্বহা আয়াত ১৪)
৩৭
আল্লাহকে বেশি বেশি স্মরণ (সূরা জুমআ আয়াত ১০)
nice discussion
সালাত কিভাবে আদায় করতে হবে তার নিয়ম সূরা বাকারার 125 নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে।
আল্লাহ বলেছেন নবী ইব্রাহিম এর দাড়ানোর স্থানটিকে নামাজের স্থান হিসাবে গ্রহণ করতে। সেই স্থান তো মক্কায়। আল্লাহ সেখানে নামাজের জন্য স্থান ঠিক করে দিয়েছেন। তাই বলে আল্লায় কোথাও বলেননি দেশে দেশে পাড়ায় মহল্লায় মসজিদ বানিয়ে নামাজের স্থান তৈরি কর। আল্লায় যে কাজ করতে বলেননি সে কাজ আমরা করি কেন ??
এই গ্রুপ সালাত আদায় করে না !
এমন কি মারা গেলেও জানাজা করে না!
অথচ আল্লাহ কোরআন মাজিদে স্পষ্ট করে বলেছেন--
০১
যখন তোমরা সালাতের জন্যে উঠ, তখন স্বীয় মুখমন্ডল ও হস্তসমূহ কনুই পর্যন্ত ধৌত কর এবং পদযুগল গিটসহ (সূরা মায়েদা ৫:৬)
০২
পানি প্রাপ্তি সম্ভব না হয়, তবে পাক-পবিত্র মাটির দ্বারা তায়াম্মুম করে নাও- সূরা নিসা ৪:৪৩ আয়াতে
০৩
সেজদা থাকতে হবে (সূরা নিসা আয়াত ১০২)
০৪
কোরআন তেলাওয়াত থাকবে (সূরা বনি ইসরাঈল আয়াত ৭৮)
০৫
কোরআন তেলাওয়াত থাকবে (সূরা নুর আয়াত ৫৮)
০৬
দোয়া থাকবে (সূরা তাওবা আয়াত ৮৪)
০৭
দোয়া থাকবে (সূরা তাওবা আয়াত ১০৩)
০৮
আল্লাহকে স্মরণ থাকবে (সূরা বনি ইসরাঈল আয়াত ১১০)
০৯
পবিত্রতা হয়ে সালাত - থাকতে হবে (সূরা মা'আরিজ আয়াত ৩৪)
১০
ধীরস্থীর এবং যত্ন থাকতে হবে (সূরা মা'আরিজ আয়াত ৩৪)
১১
রুকু থাকতে হবে (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৩)
১২
সালাতে ধয্য থাকা (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
১৩
সালাতে প্রার্থনা করা (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
১৪
সালাতে বিনয়ী ভাবে (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
১৫
সালাতে আল্লাহর উদ্দেশ্যে দাঁড়াবে বিনীতভাবে (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
১৬
সালাত্এ আল্লাহ্কে স্মরণ করবে, যেভাবে তিনি তোমাদেরকে শিক্ষা দিয়েছেন (রাসুল সঃ মাধ্যমে) (সূরা বাকারাহ আয়াত ২৩৯)
১৭
সালাতের প্রতি আহ্বান (আযান) থাকবে (সুরা মায়িদা আয়াত ৫৮)
১৮
শয়তান আল্লাহর স্মরণে ও সালাতে বাধা দিবে - (সুরা নিসা আয়াত ৯১)
১৯
ইবাদাতের ঘর বানান, আর সালাত কায়েম করুন (সুরা ইউনুস আয়াত ৮৭)
২০
কিবলা দিকে থাকতে হবে (সুরা ইউনুস আয়াত ৮৭)
২১
দিনের দু প্রান্তভাগে ও রাতের অংশ থাকতে হবে (সুরা হুদ আয়াত ১১৪)
২২
সালাত অবস্থায় বেচা- কেনা করা যাবে না (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩১)
২৩
ঈমান এনেছে তাদেরকে আপনি বলুন, সালাত কায়েম করতে (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩১)
২৪
পবিত্র ঘর / যায়গা হতে হবে (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩১)
২৫
সালাত কায়েম ই - কৃতজ্ঞতা প্রকাশ (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩৭)
২৬
নিদিষ্ট সময়ে সালাত/ফজরের সালাত (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩৮)
২৭
সালাতে স্বর খুব উচ্চ করবেন না আবার খুব ক্ষীণও করবেন না, (সুরা বনি ইসরাইল আয়াত ১১০)
২৮
পরিবারবর্গকে সালাতের আদেশ দিন ও তাতে অবিচল থাকুন(সুরা ত্বহা আয়াত ১৩২)
২৯
সালাতে - তেলাওয়াত করুন কিতাব (আল কোরআন থেকে ) اُتۡلُ مَاۤ اُوۡحِیَ اِلَیۡکَ مِنَ الۡکِتٰبِ وَ اَقِمِ الصَّلٰوۃَ ؕ (সুরা আনকাবুত আয়াত ৪৫)
৩০
আল্লাহর স্মরণই সালাত وَ لَذِکۡرُ اللّٰهِ اَکۡبَرُ (সুরা আনকাবুত আয়াত ৪৫
৩১
সালাত - সিজদাবনত হয়ে ও দাঁড়িয়ে আনুগত্য প্রকাশ (সুরা জুমার আয়াত ০৯)
৩২
সালাতে আখিরাতকে ভয় এবং রবের অনুগ্রহ প্রত্যাশা (সুরা জুমার আয়াত ০৯)
৩৩
সালাত এ কেবলার দিকে মুখ করুন (সুরা বাকারাহ আয়াত ১৪৪)
৩৪
আল্লাহর মসজিদ আবাদ (সালাতা আদায় যায়গা) (সুরা তাওবাহ আয়াত ১৮)
৩৫
জমিনে ছড়িয়ে সালাত হয় না - সুরা জুমা আয়াত
৩৬
আল্লাহকে স্মরণ থাকবে (সূরা ত্বহা আয়াত ১৪)
৩৭
আল্লাহকে বেশি বেশি স্মরণ (সূরা জুমআ আয়াত ১০)
৩৩:৬৬ یَوۡمَ تُقَلَّبُ وُجُوۡهُهُمۡ فِی النَّارِ یَقُوۡلُوۡنَ یٰلَیۡتَنَاۤ اَطَعۡنَا اللّٰهَ وَ اَطَعۡنَا الرَّسُوۡلَا ﴿۶۶﴾یوم تقلب وجوههم فی النار یقولون یلیتنا اطعنا الله و اطعنا الرسولا ﴿۶۶﴾
যেদিন তাদের চেহারাগুলো আগুনে উপুড় করে দেয়া হবে, তারা বলবে, ‘হায়, আমরা যদি আল্লাহর আনুগত্য করতাম এবং রাসূলের আনুগত্য করতাম’!
নামাজ কি বাংলা শব্দ নাকি বিদেশি শব্দ বাংলা বা বিদেশী শব্দ হলে এর অর্থ কি?
নামাজ শব্দটা হচ্ছে ফারসি, রোজা ও ফারসি শব্দ।
কাবা ঘরের দিকে দাঁড়িয়ে ( পশ্চিম দিকে) নামাজ পড়ায় কথা আল্লাহ কোরানে কোথাও বলেছেন??
আল্লাহর কিতাবের কোন আয়াতে কোথাও পাওয়া যায় না,,,,, আপনি পাইলে আয়াত নাম্বার দিয়ে জানাইবেন,, মানতে বাধ্য থাকবো,বিইযনিল্লাহ।
দায়েমি সালাত পালন করতে ওজু গোসুল এবং কি পবিত্র হওয়ার দরকার নাই। কিন্তু আল্লাহ তাআলা কোরআনে বলেছেন পবিত্র না হয়ে সালাতের ধারের কাছেও যেওনা। এটা কোন সালাতের ব্যাখ্যা দিবেন।
ভাই এরা মিশনারি এজেন্ট - আল্লাহ কোরআন মাজিদে স্পষ্ট করে বলেছেন--
০১
যখন তোমরা সালাতের জন্যে উঠ, তখন স্বীয় মুখমন্ডল ও হস্তসমূহ কনুই পর্যন্ত ধৌত কর এবং পদযুগল গিটসহ (সূরা মায়েদা ৫:৬)
০২
পানি প্রাপ্তি সম্ভব না হয়, তবে পাক-পবিত্র মাটির দ্বারা তায়াম্মুম করে নাও- সূরা নিসা ৪:৪৩ আয়াতে
০৩
সেজদা থাকতে হবে (সূরা নিসা আয়াত ১০২)
০৪
কোরআন তেলাওয়াত থাকবে (সূরা বনি ইসরাঈল আয়াত ৭৮)
০৫
কোরআন তেলাওয়াত থাকবে (সূরা নুর আয়াত ৫৮)
০৬
দোয়া থাকবে (সূরা তাওবা আয়াত ৮৪)
০৭
দোয়া থাকবে (সূরা তাওবা আয়াত ১০৩)
০৮
আল্লাহকে স্মরণ থাকবে (সূরা বনি ইসরাঈল আয়াত ১১০)
০৯
পবিত্রতা হয়ে সালাত - থাকতে হবে (সূরা মা'আরিজ আয়াত ৩৪)
১০
ধীরস্থীর এবং যত্ন থাকতে হবে (সূরা মা'আরিজ আয়াত ৩৪)
১১
রুকু থাকতে হবে (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৩)
১২
সালাতে ধয্য থাকা (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
১৩
সালাতে প্রার্থনা করা (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
১৪
সালাতে বিনয়ী ভাবে (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
১৫
সালাতে আল্লাহর উদ্দেশ্যে দাঁড়াবে বিনীতভাবে (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
১৬
সালাত্এ আল্লাহ্কে স্মরণ করবে, যেভাবে তিনি তোমাদেরকে শিক্ষা দিয়েছেন (রাসুল সঃ মাধ্যমে) (সূরা বাকারাহ আয়াত ২৩৯)
১৭
সালাতের প্রতি আহ্বান (আযান) থাকবে (সুরা মায়িদা আয়াত ৫৮)
১৮
শয়তান আল্লাহর স্মরণে ও সালাতে বাধা দিবে - (সুরা নিসা আয়াত ৯১)
১৯
ইবাদাতের ঘর বানান, আর সালাত কায়েম করুন (সুরা ইউনুস আয়াত ৮৭)
২০
কিবলা দিকে থাকতে হবে (সুরা ইউনুস আয়াত ৮৭)
২১
দিনের দু প্রান্তভাগে ও রাতের অংশ থাকতে হবে (সুরা হুদ আয়াত ১১৪)
২২
সালাত অবস্থায় বেচা- কেনা করা যাবে না (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩১)
২৩
ঈমান এনেছে তাদেরকে আপনি বলুন, সালাত কায়েম করতে (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩১)
২৪
পবিত্র ঘর / যায়গা হতে হবে (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩১)
২৫
সালাত কায়েম ই - কৃতজ্ঞতা প্রকাশ (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩৭)
২৬
নিদিষ্ট সময়ে সালাত/ফজরের সালাত (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩৮)
২৭
সালাতে স্বর খুব উচ্চ করবেন না আবার খুব ক্ষীণও করবেন না, (সুরা বনি ইসরাইল আয়াত ১১০)
২৮
পরিবারবর্গকে সালাতের আদেশ দিন ও তাতে অবিচল থাকুন(সুরা ত্বহা আয়াত ১৩২)
২৯
সালাতে - তেলাওয়াত করুন কিতাব (আল কোরআন থেকে ) اُتۡلُ مَاۤ اُوۡحِیَ اِلَیۡکَ مِنَ الۡکِتٰبِ وَ اَقِمِ الصَّلٰوۃَ ؕ (সুরা আনকাবুত আয়াত ৪৫)
৩০
আল্লাহর স্মরণই সালাত وَ لَذِکۡرُ اللّٰهِ اَکۡبَرُ (সুরা আনকাবুত আয়াত ৪৫
৩১
সালাত - সিজদাবনত হয়ে ও দাঁড়িয়ে আনুগত্য প্রকাশ (সুরা জুমার আয়াত ০৯)
৩২
সালাতে আখিরাতকে ভয় এবং রবের অনুগ্রহ প্রত্যাশা (সুরা জুমার আয়াত ০৯)
৩৩
সালাত এ কেবলার দিকে মুখ করুন (সুরা বাকারাহ আয়াত ১৪৪)
৩৪
আল্লাহর মসজিদ আবাদ (সালাতা আদায় যায়গা) (সুরা তাওবাহ আয়াত ১৮)
৩৫
জমিনে ছড়িয়ে সালাত হয় না - সুরা জুমা আয়াত
৩৬
আল্লাহকে স্মরণ থাকবে (সূরা ত্বহা আয়াত ১৪)
৩৭
আল্লাহকে বেশি বেশি স্মরণ (সূরা জুমআ আয়াত ১০)
ভুয়া তাফসীর এর মানে কি?আল্লাহ কোরআন মাজিদে স্পষ্ট করে বলেছেন--
০১
যখন তোমরা সালাতের জন্যে উঠ, তখন স্বীয় মুখমন্ডল ও হস্তসমূহ কনুই পর্যন্ত ধৌত কর এবং পদযুগল গিটসহ (সূরা মায়েদা ৫:৬)
০২
পানি প্রাপ্তি সম্ভব না হয়, তবে পাক-পবিত্র মাটির দ্বারা তায়াম্মুম করে নাও- সূরা নিসা ৪:৪৩ আয়াতে
০৩
সেজদা থাকতে হবে (সূরা নিসা আয়াত ১০২)
০৪
কোরআন তেলাওয়াত থাকবে (সূরা বনি ইসরাঈল আয়াত ৭৮)
০৫
কোরআন তেলাওয়াত থাকবে (সূরা নুর আয়াত ৫৮)
০৬
দোয়া থাকবে (সূরা তাওবা আয়াত ৮৪)
০৭
দোয়া থাকবে (সূরা তাওবা আয়াত ১০৩)
০৮
আল্লাহকে স্মরণ থাকবে (সূরা বনি ইসরাঈল আয়াত ১১০)
০৯
পবিত্রতা হয়ে সালাত - থাকতে হবে (সূরা মা'আরিজ আয়াত ৩৪)
১০
ধীরস্থীর এবং যত্ন থাকতে হবে (সূরা মা'আরিজ আয়াত ৩৪)
১১
রুকু থাকতে হবে (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৩)
১২
সালাতে ধয্য থাকা (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
১৩
সালাতে প্রার্থনা করা (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
১৪
সালাতে বিনয়ী ভাবে (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
১৫
সালাতে আল্লাহর উদ্দেশ্যে দাঁড়াবে বিনীতভাবে (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
১৬
সালাত্এ আল্লাহ্কে স্মরণ করবে, যেভাবে তিনি তোমাদেরকে শিক্ষা দিয়েছেন (রাসুল সঃ মাধ্যমে) (সূরা বাকারাহ আয়াত ২৩৯)
১৭
সালাতের প্রতি আহ্বান (আযান) থাকবে (সুরা মায়িদা আয়াত ৫৮)
১৮
শয়তান আল্লাহর স্মরণে ও সালাতে বাধা দিবে - (সুরা নিসা আয়াত ৯১)
১৯
ইবাদাতের ঘর বানান, আর সালাত কায়েম করুন (সুরা ইউনুস আয়াত ৮৭)
২০
কিবলা দিকে থাকতে হবে (সুরা ইউনুস আয়াত ৮৭)
২১
দিনের দু প্রান্তভাগে ও রাতের অংশ থাকতে হবে (সুরা হুদ আয়াত ১১৪)
২২
সালাত অবস্থায় বেচা- কেনা করা যাবে না (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩১)
২৩
ঈমান এনেছে তাদেরকে আপনি বলুন, সালাত কায়েম করতে (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩১)
২৪
পবিত্র ঘর / যায়গা হতে হবে (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩১)
২৫
সালাত কায়েম ই - কৃতজ্ঞতা প্রকাশ (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩৭)
২৬
নিদিষ্ট সময়ে সালাত/ফজরের সালাত (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩৮)
২৭
সালাতে স্বর খুব উচ্চ করবেন না আবার খুব ক্ষীণও করবেন না, (সুরা বনি ইসরাইল আয়াত ১১০)
২৮
পরিবারবর্গকে সালাতের আদেশ দিন ও তাতে অবিচল থাকুন(সুরা ত্বহা আয়াত ১৩২)
২৯
সালাতে - তেলাওয়াত করুন কিতাব (আল কোরআন থেকে ) اُتۡلُ مَاۤ اُوۡحِیَ اِلَیۡکَ مِنَ الۡکِتٰبِ وَ اَقِمِ الصَّلٰوۃَ ؕ (সুরা আনকাবুত আয়াত ৪৫)
৩০
আল্লাহর স্মরণই সালাত وَ لَذِکۡرُ اللّٰهِ اَکۡبَرُ (সুরা আনকাবুত আয়াত ৪৫
৩১
সালাত - সিজদাবনত হয়ে ও দাঁড়িয়ে আনুগত্য প্রকাশ (সুরা জুমার আয়াত ০৯)
৩২
সালাতে আখিরাতকে ভয় এবং রবের অনুগ্রহ প্রত্যাশা (সুরা জুমার আয়াত ০৯)
৩৩
সালাত এ কেবলার দিকে মুখ করুন (সুরা বাকারাহ আয়াত ১৪৪)
৩৪
আল্লাহর মসজিদ আবাদ (সালাতা আদায় যায়গা) (সুরা তাওবাহ আয়াত ১৮)
৩৫
জমিনে ছড়িয়ে সালাত হয় না - সুরা জুমা আয়াত
৩৬
আল্লাহকে স্মরণ থাকবে (সূরা ত্বহা আয়াত ১৪)
৩৭
আল্লাহকে বেশি বেশি স্মরণ (সূরা জুমআ আয়াত ১০)
সালাতের বিষয় বলা হয়েচে সূরা নিসার ১০১ ১০২ ১০৩
সালাতের কথা আল্লার কিতাবের পাতায় পাতায় বলা আছে। ভাত খাওয়াও সালাত, রাতে ঘুমানোরও সালাত। বউ ছেলে মেয়েকে কামাই করে খাওয়ানো সালাত। যত ভালো কাজ করবেন সব সালাত। যত অপকর্ম থেকে বিরত থাকবেন তাহা যাকাত।
Salamun Alikum Sir , ai ayath ta ektu explain korben please. Appreciate your wise discussion.
আল্লাহ বলেন "নির্দিষ্ট সময়ে সালাত আদায় করা ফরয"
সূরা আন-নিসা
আয়াত:১০৩
সুরা: নিসা, আয়াত: ১০৩
অতঃপর যখন তোমরা নামায সম্পন্ন কর, তখন দন্ডায়মান, উপবিষ্ট ও শায়িত অবস্থায় আল্লাহকে স্মরণ কর। অতঃপর যখন বিপদমুক্ত হয়ে যাও, তখন নামায ঠিক করে পড়। নিশ্চয় নামায মুসলমানদের উপর ফরয নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে।
খলিফার জন্য এবাদত পদধতি ও কর্ম, ২ঃ৩০,৩১,৩৮,১০ঃ১৪,কি রুপ কর্ম কর তাহা দেখিবার জন্য?
উনার নাম কি ভাই
ঐ ভাই একটা ভন্ড এই গ্রুপ সালাত আদায় করে না !
এমন কি মারা গেলেও জানাজা করে না!
অথচ আল্লাহ কোরআন মাজিদে স্পষ্ট করে বলেছেন--
০১
যখন তোমরা সালাতের জন্যে উঠ, তখন স্বীয় মুখমন্ডল ও হস্তসমূহ কনুই পর্যন্ত ধৌত কর এবং পদযুগল গিটসহ (সূরা মায়েদা ৫:৬)
০২
পানি প্রাপ্তি সম্ভব না হয়, তবে পাক-পবিত্র মাটির দ্বারা তায়াম্মুম করে নাও- সূরা নিসা ৪:৪৩ আয়াতে
০৩
সেজদা থাকতে হবে (সূরা নিসা আয়াত ১০২)
০৪
কোরআন তেলাওয়াত থাকবে (সূরা বনি ইসরাঈল আয়াত ৭৮)
০৫
কোরআন তেলাওয়াত থাকবে (সূরা নুর আয়াত ৫৮)
০৬
দোয়া থাকবে (সূরা তাওবা আয়াত ৮৪)
০৭
দোয়া থাকবে (সূরা তাওবা আয়াত ১০৩)
০৮
আল্লাহকে স্মরণ থাকবে (সূরা বনি ইসরাঈল আয়াত ১১০)
০৯
পবিত্রতা হয়ে সালাত - থাকতে হবে (সূরা মা'আরিজ আয়াত ৩৪)
১০
ধীরস্থীর এবং যত্ন থাকতে হবে (সূরা মা'আরিজ আয়াত ৩৪)
১১
রুকু থাকতে হবে (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৩)
১২
সালাতে ধয্য থাকা (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
১৩
সালাতে প্রার্থনা করা (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
১৪
সালাতে বিনয়ী ভাবে (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
১৫
সালাতে আল্লাহর উদ্দেশ্যে দাঁড়াবে বিনীতভাবে (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
১৬
সালাত্এ আল্লাহ্কে স্মরণ করবে, যেভাবে তিনি তোমাদেরকে শিক্ষা দিয়েছেন (রাসুল সঃ মাধ্যমে) (সূরা বাকারাহ আয়াত ২৩৯)
১৭
সালাতের প্রতি আহ্বান (আযান) থাকবে (সুরা মায়িদা আয়াত ৫৮)
১৮
শয়তান আল্লাহর স্মরণে ও সালাতে বাধা দিবে - (সুরা নিসা আয়াত ৯১)
১৯
ইবাদাতের ঘর বানান, আর সালাত কায়েম করুন (সুরা ইউনুস আয়াত ৮৭)
২০
কিবলা দিকে থাকতে হবে (সুরা ইউনুস আয়াত ৮৭)
২১
দিনের দু প্রান্তভাগে ও রাতের অংশ থাকতে হবে (সুরা হুদ আয়াত ১১৪)
২২
সালাত অবস্থায় বেচা- কেনা করা যাবে না (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩১)
২৩
ঈমান এনেছে তাদেরকে আপনি বলুন, সালাত কায়েম করতে (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩১)
২৪
পবিত্র ঘর / যায়গা হতে হবে (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩১)
২৫
সালাত কায়েম ই - কৃতজ্ঞতা প্রকাশ (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩৭)
২৬
নিদিষ্ট সময়ে সালাত/ফজরের সালাত (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩৮)
২৭
সালাতে স্বর খুব উচ্চ করবেন না আবার খুব ক্ষীণও করবেন না, (সুরা বনি ইসরাইল আয়াত ১১০)
২৮
পরিবারবর্গকে সালাতের আদেশ দিন ও তাতে অবিচল থাকুন(সুরা ত্বহা আয়াত ১৩২)
২৯
সালাতে - তেলাওয়াত করুন কিতাব (আল কোরআন থেকে ) اُتۡلُ مَاۤ اُوۡحِیَ اِلَیۡکَ مِنَ الۡکِتٰبِ وَ اَقِمِ الصَّلٰوۃَ ؕ (সুরা আনকাবুত আয়াত ৪৫)
৩০
আল্লাহর স্মরণই সালাত وَ لَذِکۡرُ اللّٰهِ اَکۡبَرُ (সুরা আনকাবুত আয়াত ৪৫
৩১
সালাত - সিজদাবনত হয়ে ও দাঁড়িয়ে আনুগত্য প্রকাশ (সুরা জুমার আয়াত ০৯)
৩২
সালাতে আখিরাতকে ভয় এবং রবের অনুগ্রহ প্রত্যাশা (সুরা জুমার আয়াত ০৯)
৩৩
সালাত এ কেবলার দিকে মুখ করুন (সুরা বাকারাহ আয়াত ১৪৪)
৩৪
আল্লাহর মসজিদ আবাদ (সালাতা আদায় যায়গা) (সুরা তাওবাহ আয়াত ১৮)
৩৫
জমিনে ছড়িয়ে সালাত হয় না - সুরা জুমা আয়াত
৩৬
আল্লাহকে স্মরণ থাকবে (সূরা ত্বহা আয়াত ১৪)
৩৭
আল্লাহকে বেশি বেশি স্মরণ (সূরা জুমআ আয়াত ১০)
৩৩:৬৬ یَوۡمَ تُقَلَّبُ وُجُوۡهُهُمۡ فِی النَّارِ یَقُوۡلُوۡنَ یٰلَیۡتَنَاۤ اَطَعۡنَا اللّٰهَ وَ اَطَعۡنَا الرَّسُوۡلَا ﴿۶۶﴾یوم تقلب وجوههم فی النار یقولون یلیتنا اطعنا الله و اطعنا الرسولا ﴿۶۶﴾
যেদিন তাদের চেহারাগুলো আগুনে উপুড় করে দেয়া হবে, তারা বলবে, ‘হায়, আমরা যদি আল্লাহর আনুগত্য করতাম এবং রাসূলের আনুগত্য করতাম’!
@@lifelinedk জনাব মুস্তাফা ওয়াহিদুজ্জামান
ওনার নাম কি ?
যখন নিরাপত্তা পাবে তখন সালাত কা য়েম করতে হবে যেভাবে আল্লাহ শিক্ষা দিয়াছেন । আমার মনে হচ্ছে আপনি এখানে ভুল করছেন । সুরা নিসার ১০৩ দেখুন ।
কেউ ভুল বলে না। যে যেমন বুঝে সে তেমন বলে। কোরানের কেরামতি সবাই এক রকম বুঝে না। যে যেমন চিন্তা করে সে তেমন বুঝে।।
পাখি ডাকে, হুজুর ভাবে আল্লাহ রসুল খোদা, আদার ব্যাপারী ভাবে, পিয়াজ রসুন আদা, ঠাকুর ভাবে, হরে কৃষ্ণ রাধা। কোরান পড়লে পাখির ডাকের মতোই মানুষ বুঝে।
আপনি ধারাবাহিক আলোচনা না করে কখনো ছালাতের কথা বলছেন আবার তালাকের কথা বলছেন শেষ পযন্ত কিছুই সমাধান করতে পারলেন না
ধারাবাহিক আলোচনা ।
আপনার সাথে দেখা করতে চাই। মেবাইল নং দেন।
ধর্ম নিয়ে কথা বলার জন্য ধর্মীয় চিন্তাবিদরাই রয়েছেন। আপনি যা বলছেন তা আপনি আপনার নিজের জন্যই প্রয়োগ করুণ। আপনার কথা অন্যরা কেন মানবে। আপনিতো সেই রকম কেউ নন।উপযাযক হয়ে কথা না বলাই ভালো।
You mean our moulana shahebs?
Do they enjoy monopoly about Holy Islam like Brahmins on Sonatan dhorm?
Absolutely wrong 😑
ধর্মীয় চিন্তাবিদরা ধর্ম নিয়ে চিন্তা এবং গবেষণা এবং আলোচনা করতে করতে চৌদ্দশ বছরের পরবর্তীতে হাজার হাজার ভাগে আমরা শুধু ভাগই হয়েছি। নানা মত নানা মাযহাব নানা দল উপদল সহ দল নানা তরিকা কোরআন কারোর ব্যক্তিগত সম্পদ নয়, আলোচনা-পর্যালোচনা গবেষণা যেকোনো জ্ঞানী মানুষ করতে পারেন এর জন্য ধর্মীয় চিন্তাবিদ হওয়ার প্রয়োজন নাই, রিঅ্যাক্ট করাটা আমাদের একটা বদ অভ্যাস হয়ে গেছে,। কেউ ভুল করছে এটা মনে করলে বিনয়ের সাথে সেটি দেখিয়ে দিন, জানান ,আলোচনা করুন ,এটাই ইসলামের প্রকৃত শিক্ষা। বিনয়, সৌজন্যতা, শালীনতা, ভদ্রতা হারিয়ে যাচ্ছে, আক্রমণ প্রতিআক্রমণ কটুক্তি, সহ যখন-তখন যাকে-তাকে যেকোনো অবস্থায় কাফের বলা বাজে যাওয়ার মত করে ফতোয়া দিচ্ছেন। কেয়ামত পর্যন্ত এসব পরিস্থিতি থেকে আমরা বের হতে পারব কিনা সেটাও আল্লাহ জানেন। আল্লাহ আমাদেরকে সর্বক্ষেত্রে সবর করার তৌফিক দিন। আমিন।
@@ashiquemahmud1675
আলহামদুলিল্লাহ।
খুব সুন্দর উত্তর হয়েছে।
Ching chang TV, যারা কোরআন নিয়ে গবেষণা করেন এবং তাঁর প্রতি গভীর বিশ্বাস রাখেন, তাদের অবশ্যই তাঁর ধর্ম কিতাব আয়াত ও জ্ঞান বিজ্ঞান নিয়ে সাধ্যমত আলাপ আলোচনা করার অধিকার রাখেন। তাছাড়া ও তিনি কোরআনের বাংলা ভাষায় তর্জমা এবং তাফছীর বিশারদ শিক্ষিত সম্মানিত পন্ডিত ব্যক্তি। উপরন্ত তিনি হিক'মা অর্থাত বিশেষ জ্ঞান দ্বারা আয়াতের বিশ্লেষণ করে থাকেন। তাই তাঁর মত কোরআনের গভীর গবেষণার বিশ্লেষণ কারী ব্যক্তি বাংলা ভাষায় তর্জমা ও তাফছীর কার দ্বিতীয় জন খোঁজে পাওয়া অত্যন্ত কঠিন বলেই আমার মতামত। ধন্যবাদ,
@@mohammedfarooque8337
মাশাআল্লাহ!! আপনার চিন্তা ধারা পারফেক্ট।
Jajakallah
Mostafa wahiduzzaman
Alhamdulillahi Rabbil Alamein!