জাবেদ সাহেব যদি সোশ্যাল মিডিয়া না আসতো তাহলে মানুষ অন্ধকারে ডুবে যেত এত সুন্দর আলোচনা এত গোপন তথ্য কেউ জানতো না আল্লাহ যাবেরে ভাইকে নেক হায়াত দান করুক
মহানবী সঃ কি ফেরেস্তা ছিল যে মারা যাবেনা? মহানবি সঃ আমাদের মতো মাটির তৈরি মানুষ ছিল। এর প্রমান কোরআন হাদিসে অনেক আছে। বল, ‘আমি তোমাদের মতই একজন মানুষ। আমার নিকট ওহী প্রেরণ করা হয় যে, তোমাদের ইলাহই এক ইলাহ। সুতরাং যে তার রবের সাক্ষাৎ কামনা করে, সে যেন সৎকর্ম করে এবং তার রবের ইবাদাতে কাউকে শরীক না করে’। (আল কাহফ-১১০) (বনী ইসরাঈল-৯৫) (হামিম-৬) শায়েখ আহমাদুল্লাহ কোরআন থেকে স্পষ্টভাবে দলিল দিয়ে যুঝিয়ে দিলো। বেডা মাজার পুজারী ভণ্ড জবের আহমেদ হিন্দুদের মতো ফাল্তু কথা বলিস। বেডা ভণ্ড জবের, কোরআনের একটা স্পষ্ট আয়াত তুই দেখা মহানবী সঃ মারা যায়নি?
রাসুলুল্লাহ সাঃ এর জানাজা হয়নি এটাই বাস্তব। কেননা জানাজা মানে দোয়া। আর রাসুলুল্লাহ সাঃ কারও দোয়ার মুখাপেক্ষী নন। তবে ওমর বকর ওসমান রা: ওনারা দাফন এর সময় উপস্থিত না থাকার জন্য অনেক মিথ্যা ইতিহাস রচনা হয়েছে।
জানাজা হচ্ছে, একজন মৃত মানুষের শেষ বিদায়ের সামাজিক অনুষ্ঠান৷ এটি একটি সামাজিকতা৷ জীবন সংসার সামাজিক আনুষ্ঠানিকতার উপর নির্ভর করে চলমান৷ যেহেতু আনুষ্ঠানিকতা গুলো ধর্মিও সেন্স থেকে নেয়া হয় তাই স্থান ও জাতি ভেদে ভিন্ন হয় ৷ এ ছাডা আর কি ৷
★আর আল্লাহর পথে যারা নিহত হয় তাদেরকে মৃত বলো না, বরং তারা জীবিত(১); কিন্তু তোমরা উপলব্ধি করতে পার না। [সূরা বাকারাহঃ ১৫৪] ★ আর যারা আল্লাহর রাহে নিহত হয়, তাদেরকে তুমি কখনো মৃত মনে করো না। বরং তারা নিজেদের পালনকর্তার নিকট জীবিত ও জীবিকাপ্রাপ্ত। [সূরা আলে-ইমরানঃ ১৬৯]
@@ferdous_mohmud2780 হাদীসে এসেছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “শহীদগণের রূহ সবুজ পাখীর প্রতিস্থাপন করা হয়, ফলে তারা জান্নাতের যেখানে ইচ্ছা সেখানে ঘুরে বেড়াতে পারে। তারপর তারা আরশের নীচে অবস্থিত কিছু ঝাড়বাতির মধ্যে ঢুকে পড়ে। তখন তাদের রব তাদের প্রতি এক দৃষ্টি দিয়ে তাদেরকে জিজ্ঞেস করেন, তোমরা কি চাও? তারা বলে হে রব! আমরা কি চাইতে পারি? আমাদেরকে যা দিয়েছেন তা তো আপনি আপনার কোন সৃষ্টিকে দেন নি। তারপরও তাদের রব আবার তাদের প্রতি দৃষ্টি দিয়ে অনুরূপ প্রশ্ন করেন। যখন তারা বুঝল যে, তারা কিছু চাইতেই হবে, তখন তারা বলে, আমরা চাই আপনি আমাদেরকে দুনিয়ার জীবনে ফেরৎ পাঠান, যাতে আমরা পুনরায় আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ করে শহীদ হতে পারি। শহীদগণের সাওয়াবের আধিক্য দেখেই তারা এ কথা বলবে- তখন তাদের মহান রব তাদের বলবেন, আমি এটা পূর্বে নির্ধারিত করে নিয়েছি যে, এখান থেকে আর ফেরার কোন সুযোগ নেই।” [মুসলিম: ১৮৮৭] তবে সাধারণ নিয়মে শহীদদেরকে মৃতই ধরা হয় এবং তাদের পরিত্যক্ত সম্পত্তি ওয়ারিসগণের মধ্যে বন্টিত হয়, তাদের বিধবাগণ অন্যের সাথে পুনর্বিবাহ করতে পারে। যেহেতু বরযখের অবস্থা মানুষের সাধারণ পঞ্চেন্দ্রিয়ের মাধ্যমে অনুভব করা যায় না, সেহেতু কুরআনে শহীদের সে জীবন সম্পর্কে (لَا تَشْعُرُونَ) (তোমরা বুঝতে পার না) বলা হয়েছে। এর মর্মার্থ হলো এই যে, সে জীবন সম্পর্কে অনুভব করার মত অনুভূতি তোমাদের দেয়া হয়নি। এ আলোচনা থেকে একথা সুস্পষ্ট হলো যে, শহীদেরা পার্থিব জীবনের মত জীবিত নন। তাদেরকে জীবিত বলা হয়েছে এজন্য যে, আল্লাহ্ তা'আলা তাদেরকে বিশেষ এক জীবন বরযখে দিয়েছেন, যার হাকীকত বা বাস্তবতা সম্পর্কে আল্লাহই ভাল জানেন।
আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাহু সাল্লাম জিন্দা নবী হায়াতুন্নবী। আল্লাহ তাআলা কোরআনে বলেছেন আল্লাহ তাআলা ছাড়া প্রতিটা জীবনকে মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করতে হবে। আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাহু সাল্লাম ইন্তেকাল করেছেন এবং আল্লাহ তাআলা কোনাকে জীবিত অবস্থায় রওজা মোবারক রেখেছেন । আচ্ছা ভাই আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু সাল্লাম স্মৃতি ইন্তেকাল না করতেন তাহলে ওনাকে কবর দেওয়া হলো কেনো ভাই এই বিষয়টা যদি আমরা খুব সাধারণ জ্ঞান দিয়ে ভাবি তাহলে আমরা এটার আনসার পেয়ে যায়। আমাদের সমাজে যারা মাজার পূজা করে মাজারে আগরবাতিতে মোমবাতিতে আল্লাহর রুলিদের নামে পশু জবাই করে যাদের আকিদা কোরআন ও হাদিসের সাংঘর্ষিক তারা নিজেদের সুন্নি দাবি করে। আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাহু সাল্লাম কে উনারা ভালোবাসেন কিন্তু অনুসরণ করেন না যেমন আবু তালিবের মতো। দুঃখজনক বিষয় হলো তারা কুরআন এবং হাদিস দিয়ে কথা বলে না তারা তাদের বাপ দাদা রেখে যাওয়া কিছু বই বস্তু গোলো কে সহি হাদিস হিসেবে স্বীকৃতি দেই। এরা মুসলমানদের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করে। এরা বুঝাতে চাই আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু সাল্লাম কে তারা অনেক বেশি ভালোবাসে কিন্তু এটা ভালোবাসা না এটাকে বলে বাড়াবাড়ি। আমাদের উচিত আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাহু সাল্লাম কে নিজের জীবনের চেয়ে বেশি ভালোবাসা এবং তার দেখানো পথ গুলোকে অনুসরণ করা এবং নিষেধ করা পদগুলোকে বর্জন করা তাহলে আমরা একজন ভালো মুসলিম হতে পারবো একজন ভালো মুসলিম হতে পারলে সে একজন খাঁটি সুন্নি হয় এবং আশিকে রাসুল হয়। কিন্তু আমাদের সমাজে যারা মাছের পূজা করে তারা নিজেদের নিজেরা সুন্নি দাবি করে প্রকৃতপক্ষে তারা আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাহু সাল্লাম কে অনুসরণই করে না। ।
যেখানে আল্লাহর রাস্তায় শহিদগন জীবিত, গোপনে রিজিক প্রাপ্ত কোরান বলতেছে, সেখানে যাকে সৃষ্টি না করলে কিছুই সৃষ্টি করতেন না তিনি মৃত? সূরা ইমরান ও সূরা বাকারাই তার দলিল আছে।
@@BabaJahangirBD হাদীসে এসেছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “শহীদগণের রূহ সবুজ পাখীর প্রতিস্থাপন করা হয়, ফলে তারা জান্নাতের যেখানে ইচ্ছা সেখানে ঘুরে বেড়াতে পারে। তারপর তারা আরশের নীচে অবস্থিত কিছু ঝাড়বাতির মধ্যে ঢুকে পড়ে। তখন তাদের রব তাদের প্রতি এক দৃষ্টি দিয়ে তাদেরকে জিজ্ঞেস করেন, তোমরা কি চাও? তারা বলে হে রব! আমরা কি চাইতে পারি? আমাদেরকে যা দিয়েছেন তা তো আপনি আপনার কোন সৃষ্টিকে দেন নি। তারপরও তাদের রব আবার তাদের প্রতি দৃষ্টি দিয়ে অনুরূপ প্রশ্ন করেন। যখন তারা বুঝল যে, তারা কিছু চাইতেই হবে, তখন তারা বলে, আমরা চাই আপনি আমাদেরকে দুনিয়ার জীবনে ফেরৎ পাঠান, যাতে আমরা পুনরায় আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ করে শহীদ হতে পারি। শহীদগণের সাওয়াবের আধিক্য দেখেই তারা এ কথা বলবে- তখন তাদের মহান রব তাদের বলবেন, আমি এটা পূর্বে নির্ধারিত করে নিয়েছি যে, এখান থেকে আর ফেরার কোন সুযোগ নেই।” [মুসলিম: ১৮৮৭] তবে সাধারণ নিয়মে শহীদদেরকে মৃতই ধরা হয় এবং তাদের পরিত্যক্ত সম্পত্তি ওয়ারিসগণের মধ্যে বন্টিত হয়, তাদের বিধবাগণ অন্যের সাথে পুনর্বিবাহ করতে পারে। যেহেতু বরযখের অবস্থা মানুষের সাধারণ পঞ্চেন্দ্রিয়ের মাধ্যমে অনুভব করা যায় না, সেহেতু কুরআনে শহীদের সে জীবন সম্পর্কে (لَا تَشْعُرُونَ) (তোমরা বুঝতে পার না) বলা হয়েছে। এর মর্মার্থ হলো এই যে, সে জীবন সম্পর্কে অনুভব করার মত অনুভূতি তোমাদের দেয়া হয়নি। এ আলোচনা থেকে একথা সুস্পষ্ট হলো যে, শহীদেরা পার্থিব জীবনের মত জীবিত নন। তাদেরকে জীবিত বলা হয়েছে এজন্য যে, আল্লাহ্ তা'আলা তাদেরকে বিশেষ এক জীবন বরযখে দিয়েছেন, যার হাকীকত বা বাস্তবতা সম্পর্কে আল্লাহই ভাল জানেন।
শহীদেরা পার্থিব জীবনের মত জীবিত নন। তাদেরকে জীবিত বলা হয়েছে এজন্য যে, আল্লাহ্ তা'আলা তাদেরকে বিশেষ এক জীবন বরযখে দিয়েছেন, যার হাকীকত বা বাস্তবতা সম্পর্কে আল্লাহই ভাল জানেন।
বিশ্বাসের আধ্যাত্মিকতা বুঝতে না পারায় এই প্রশ্নটি করে বসলেন। জাবের সাহেব পুরো সঠিক নন সেটা আমিও মনে করি। সবই ঈমানের নির্যাস সংক্রান্ত জ্ঞান। ঈমানের ভিন্নতা আমাদেরকে প্রশ্নবিদ্ধ করে। এমনকি বহু দলে বিভক্ত হই।
আসসালামু আলাইকুম, শায়খ আহমাদুল্লাহ সাহেবকে যেহেতু আমি অনেক ভালবাসি জানিনা উনি কোন অ্যাঙ্গেল থেকে কথাটি বলেছেন। তবে আমি আল কোরআন পড়ে এইটাই জেনেছি আল্লাহতালা নিজে বলেছেন কবরে নবী-রসূলুল্লাহ শুধু জীবিত না, রাসূল,সাহাবী ও অলি-আল্লাহরা পর্যন্ত জীবিত এবং তারা রিজিক প্রাপ্ত হয়ে থাকেন। বাবা জাহাঙ্গীর নামক ব্যক্তিটি উনিও না বুঝে রাসূল সাল্লাল্লাহু (সা:) জীবিত নিয়ে কথা বলেছেন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাম দুনিয়া থাকতে যেমন ইন্তেকাল করেছেন, তেমনি পরকালে অর্থাৎ কবরে উনি জীবিত। আল্লাহতালা প্রতিটি মানুষকে কুরআন বুঝার তৌফিক দান করুক। সুম্মা আমীন
আমাদের নবী জিন্দা নবী তবে সকল প্রাণী কেই মিত্যুর সাদ গ্রহণ করতে হবে তবে আমাদের রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও মিত্যুর সাদ গ্রহণ করেছেন আবার রাসুলের রুহ মোবারক রাসুলের দেহ মোবারক রেখেছেন তাই আমাদের নবী জিন্দা নবী
কাবার নিয়মে নামাজ পড়তে হবে দলিল ইমরান আয়াত 96 এখানে আল্লাহ বলছেন কাবা শরীফ সকল মানুষ কে হেদায়েত করে অর্থাৎ কাবা হলো সংসদ অর্থাৎ নবী ইব্রাহিম এর শিখানো নিয়ম পদ্ধতি অর্থাৎ নবী ইব্রাহিম সকল যুগের ইমাম দলিল বাকারার আয়াত 124 এবং 125 এ আল্লাহ বলছেন তোমরা নবী ইব্রাহিম এর কায়েম করা নামাজ নিয়ে নাও এখানে সঠিক অর্থ নিতে হবে অর্থাৎ এখানে মুছাললা অর্থ কায়েম কিরিত ছালাত
হে আল্লাহ, আমাকে সঠিক পথ দেখও।
জাবেদ সাহেব যদি সোশ্যাল মিডিয়া না আসতো তাহলে মানুষ অন্ধকারে ডুবে যেত এত সুন্দর আলোচনা এত গোপন তথ্য কেউ জানতো না আল্লাহ যাবেরে ভাইকে নেক হায়াত দান করুক
আমি মোহাম্মদ নাম যতই শুনি ততই মধুর লাগে। ধন্যবাদ কাজী জাবের ভাই।। জয়গুরু জয়গুরু
@@AlaminPal-l8c নাটক কর পিও তোমার জাবের ভাই কাফের এর থেকে খারাপ
জাবের আল জাহাঙ্গীর গুরুজী আপনি ই সঠিক বলছেন। আলহামদুলিল্লাহ ❤❤❤❤❤❤❤❤❤
জি ভাই
@@BabaJahangirBD আমি আপনার বোন লিখছি ভাইজান ভারতের পশ্চিমবঙ্গ থেকে
@@salmaiban539 আচ্ছা বোন সাথেই থাকুন 🙏
পাগলের দল। শয়তান শয়তান। শয়তান।
Orasuna koro
আমি একজন আলেম কিন্তু বর্তমান জাবেদ ভাইয়ের বক্ত হয়ে গেছি
তুই কোন বালের আলেম
@@JuiAkter-b2x দরদী ভাই আপনার কমেন্টের রিপ্লাই না দিয়ে পারলাম না পরিশেষে একটি কথাই বলবো জয়গুরু জয় হোক পাক পাঞ্জাতন ও বিশ্বমানবতার
Apni alem non only kathmollya
স্ব ঘোষিত আলেম ?
ও আলেম হইয়া ভন্ডর ভন্ডামিতে পড়ছ?মাথায় কিছু আছে?
ইয়া হায়াত নবী
🙏
আমাদের নবী জিন্দা নবী❤️❤️❤️
জগতের প্রত্যেক প্রানের মরন হবে!! তাহলে নবী করিম সাঃ এর কি প্রান ছিলো না? সে কি জন্ম গ্রহন করেন নি?
@@Zillurrahman-d2i ঠিক বলছেন
@@ViralVideo-q6z তাহলে কেন কবর দেয়া হলো
@@ViralVideo-q6z-
তাহলে নবী মুহাম্মদ (সা) কোথায় আছেন?
[Mashuk Alam]
27/12/2024
@@ViralVideo-q6z-
তাহলে নবী মুহাম্মদ (সা) কোথায় আছেন?
[Mashuk Alam]
03/01/2025
জবের আর জাহাঙ্গীর সঠিক এবং সত্য কথা তুলে ধরেছেন
জয় গুরু
Oi Jahangir tomi bolso korane ase jeen abong manush mara Jane nobi ,Rosul manush silent naki jeen ,feresta silent .nobijee duniay ashar ageo jogote Rohmot silo ,at nobijee entekaler poreo Rohmot silo,ase,kiamoter poreo Abadan Abadan Rohmot thakbei atai thik.
জয় গুরু
বুঝতে পারলাম তুমি ঠিক না
জাবের ভাই ঠিক আছে এগিয়ে জান ভাই এই মৌলবি-দের জন্য জাতি নষ্ট হয়ে গেছে
দয়াল বাবা জাহাঙ্গীর
@@BabaJahangirBDজাহাঙ্গীরের টুনটুনি বেশি করে চাটেক
Tomar jogoyata onujayee kathmollya sothik
মহানবী সঃ কি ফেরেস্তা ছিল যে মারা যাবেনা? মহানবি সঃ আমাদের মতো মাটির তৈরি মানুষ ছিল। এর প্রমান কোরআন হাদিসে অনেক আছে।
বল, ‘আমি তোমাদের মতই একজন মানুষ। আমার নিকট ওহী প্রেরণ করা হয় যে, তোমাদের ইলাহই এক ইলাহ। সুতরাং যে তার রবের সাক্ষাৎ কামনা করে, সে যেন সৎকর্ম করে এবং তার রবের ইবাদাতে কাউকে শরীক না করে’। (আল কাহফ-১১০) (বনী ইসরাঈল-৯৫) (হামিম-৬)
শায়েখ আহমাদুল্লাহ কোরআন থেকে স্পষ্টভাবে দলিল দিয়ে যুঝিয়ে দিলো। বেডা মাজার পুজারী ভণ্ড জবের আহমেদ হিন্দুদের মতো ফাল্তু কথা বলিস। বেডা ভণ্ড জবের, কোরআনের একটা স্পষ্ট আয়াত তুই দেখা মহানবী সঃ মারা যায়নি?
রতনে রতন চেনে শুয়োরে চিনে কচু শাদি কি আর মানুষ বলে
সকল নবি গন কবর শরীফে জিবিত। সুবহানআল্লাহ।
মারহাবা কাজি জাবের আল জাহাঙ্গীর ❤❤❤ সুরেশ্বরী
দয়াল গুরুজি জাবের সাহেব মহান আল্লাহ তায়ালার কাছে আপনার নেক হায়াত কামনা করি
হায়াতুন মুরসালিন নবী হায়াতের সাথে মিসে আছে ❤❤❤❤❤❤
যত ফিতনা....হে আল্লাহ আমাদেরকে সরল সঠিক পথ দেখাও....
হে আল্লাহ তুমি আমাকে সঠিক পথ দেখাও
পৃথিবীরসব সব রহমত মারা যাবে আল্লার রহমত ইহকাল ও পরকাল জীবিত থাকবে 😊
অলি আল্লা যেখানে আমরা আছি সেখানে ❤❤❤
অলিরামানুষের সমালোচনা করেনা তারা নিজেকে সংসোধন করে
আমার ক্ষুদ্র জ্ঞানে আমার কাছে কাজী আল জাবের ভাই সঠিক সব সময় হক কথা বলে আমি তার ভক্ত হয়ে গেছি
আল্লার নবী কবরে জীবিত আছেন,এটা বাস্তব সত্য।তবে উনি আমাদের মাঝে আর আসবেননা।উনার অবর্তমানে আলেম সমাজ তার কাজসমূহ করে যাবেন
। এটাই সত্য।
একদম সঠিক কথা বলছেন জাবের সাহেব
জয় দয়াময় বাবা জাবের আল জাহাঙ্গীর
❤️
জয়গুরু জাবের আল জাহাঙ্গীর সুরেশ্বরী
রাসুলুল্লাহ সাঃ এর জানাজা হয়নি এটাই বাস্তব। কেননা জানাজা মানে দোয়া। আর রাসুলুল্লাহ সাঃ কারও দোয়ার মুখাপেক্ষী নন। তবে ওমর বকর ওসমান রা: ওনারা দাফন এর সময় উপস্থিত না থাকার জন্য অনেক মিথ্যা ইতিহাস রচনা হয়েছে।
জি ভাই
জানাজা হচ্ছে, একজন মৃত মানুষের শেষ বিদায়ের সামাজিক অনুষ্ঠান৷ এটি একটি সামাজিকতা৷ জীবন সংসার সামাজিক আনুষ্ঠানিকতার উপর নির্ভর করে চলমান৷ যেহেতু আনুষ্ঠানিকতা গুলো ধর্মিও সেন্স থেকে নেয়া হয় তাই স্থান ও জাতি ভেদে ভিন্ন হয় ৷ এ ছাডা আর কি ৷
@@sarowerhossain3665 সঠিক
★আর আল্লাহর পথে যারা নিহত হয় তাদেরকে মৃত বলো না, বরং তারা জীবিত(১); কিন্তু তোমরা উপলব্ধি করতে পার না।
[সূরা বাকারাহঃ ১৫৪]
★ আর যারা আল্লাহর রাহে নিহত হয়, তাদেরকে তুমি কখনো মৃত মনে করো না। বরং তারা নিজেদের পালনকর্তার নিকট জীবিত ও জীবিকাপ্রাপ্ত।
[সূরা আলে-ইমরানঃ ১৬৯]
@@ferdous_mohmud2780 হাদীসে এসেছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “শহীদগণের রূহ সবুজ পাখীর প্রতিস্থাপন করা হয়, ফলে তারা জান্নাতের যেখানে ইচ্ছা সেখানে ঘুরে বেড়াতে পারে। তারপর তারা আরশের নীচে অবস্থিত কিছু ঝাড়বাতির মধ্যে ঢুকে পড়ে। তখন তাদের রব তাদের প্রতি এক দৃষ্টি দিয়ে তাদেরকে জিজ্ঞেস করেন, তোমরা কি চাও? তারা বলে হে রব! আমরা কি চাইতে পারি? আমাদেরকে যা দিয়েছেন তা তো আপনি আপনার কোন সৃষ্টিকে দেন নি। তারপরও তাদের রব আবার তাদের প্রতি দৃষ্টি দিয়ে অনুরূপ প্রশ্ন করেন।
যখন তারা বুঝল যে, তারা কিছু চাইতেই হবে, তখন তারা বলে, আমরা চাই আপনি আমাদেরকে দুনিয়ার জীবনে ফেরৎ পাঠান, যাতে আমরা পুনরায় আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ করে শহীদ হতে পারি। শহীদগণের সাওয়াবের আধিক্য দেখেই তারা এ কথা বলবে- তখন তাদের মহান রব তাদের বলবেন, আমি এটা পূর্বে নির্ধারিত করে নিয়েছি যে, এখান থেকে আর ফেরার কোন সুযোগ নেই।” [মুসলিম: ১৮৮৭]
তবে সাধারণ নিয়মে শহীদদেরকে মৃতই ধরা হয় এবং তাদের পরিত্যক্ত সম্পত্তি ওয়ারিসগণের মধ্যে বন্টিত হয়, তাদের বিধবাগণ অন্যের সাথে পুনর্বিবাহ করতে পারে। যেহেতু বরযখের অবস্থা মানুষের সাধারণ পঞ্চেন্দ্রিয়ের মাধ্যমে অনুভব করা যায় না, সেহেতু কুরআনে শহীদের সে জীবন সম্পর্কে (لَا تَشْعُرُونَ) (তোমরা বুঝতে পার না) বলা হয়েছে। এর মর্মার্থ হলো এই যে, সে জীবন সম্পর্কে অনুভব করার মত অনুভূতি তোমাদের দেয়া হয়নি। এ আলোচনা থেকে একথা সুস্পষ্ট হলো যে, শহীদেরা পার্থিব জীবনের মত জীবিত নন। তাদেরকে জীবিত বলা হয়েছে এজন্য যে, আল্লাহ্ তা'আলা তাদেরকে বিশেষ এক জীবন বরযখে দিয়েছেন, যার হাকীকত বা বাস্তবতা সম্পর্কে আল্লাহই ভাল জানেন।
জাবের ভাইকে আমার খুব ভালো লাগে ❤❤❤❤
জয় গুরু দয়াল বাবা জাবের আলী ❤❤❤❤❤
জয় গুরু🙏🙏 বাবা জাহাঙ্গীর
Joy guro baba kaji Jaber al Jahangir 🙏🏼🙏🏼🙏🏼🙏🏼🙏🏼🙏🏼
❤❤❤ ভালোবাসা রইলো ❤❤❤
আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাহু সাল্লাম জিন্দা নবী হায়াতুন্নবী। আল্লাহ তাআলা কোরআনে বলেছেন আল্লাহ তাআলা ছাড়া প্রতিটা জীবনকে মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করতে হবে। আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাহু সাল্লাম ইন্তেকাল করেছেন এবং আল্লাহ তাআলা কোনাকে জীবিত অবস্থায় রওজা মোবারক রেখেছেন । আচ্ছা ভাই আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু সাল্লাম স্মৃতি ইন্তেকাল না করতেন তাহলে ওনাকে কবর দেওয়া হলো কেনো ভাই এই বিষয়টা যদি আমরা খুব সাধারণ জ্ঞান দিয়ে ভাবি তাহলে আমরা এটার আনসার পেয়ে যায়। আমাদের সমাজে যারা মাজার পূজা করে মাজারে আগরবাতিতে মোমবাতিতে আল্লাহর রুলিদের নামে পশু জবাই করে যাদের আকিদা কোরআন ও হাদিসের সাংঘর্ষিক তারা নিজেদের সুন্নি দাবি করে। আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাহু সাল্লাম কে উনারা ভালোবাসেন কিন্তু অনুসরণ করেন না যেমন আবু তালিবের মতো। দুঃখজনক বিষয় হলো তারা কুরআন এবং হাদিস দিয়ে কথা বলে না তারা তাদের বাপ দাদা রেখে যাওয়া কিছু বই বস্তু গোলো কে সহি হাদিস হিসেবে স্বীকৃতি দেই। এরা মুসলমানদের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করে। এরা বুঝাতে চাই আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু সাল্লাম কে তারা অনেক বেশি ভালোবাসে কিন্তু এটা ভালোবাসা না এটাকে বলে বাড়াবাড়ি। আমাদের উচিত আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাহু সাল্লাম কে নিজের জীবনের চেয়ে বেশি ভালোবাসা এবং তার দেখানো পথ গুলোকে অনুসরণ করা এবং নিষেধ করা পদগুলোকে বর্জন করা তাহলে আমরা একজন ভালো মুসলিম হতে পারবো একজন ভালো মুসলিম হতে পারলে সে একজন খাঁটি সুন্নি হয় এবং আশিকে রাসুল হয়। কিন্তু আমাদের সমাজে যারা মাছের পূজা করে তারা নিজেদের নিজেরা সুন্নি দাবি করে প্রকৃতপক্ষে তারা আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাহু সাল্লাম কে অনুসরণই করে না।
।
যেখানে আল্লাহর রাস্তায় শহিদগন জীবিত, গোপনে রিজিক প্রাপ্ত কোরান বলতেছে, সেখানে যাকে সৃষ্টি না করলে কিছুই সৃষ্টি করতেন না তিনি মৃত? সূরা ইমরান ও সূরা বাকারাই তার দলিল আছে।
Tor bape janajar namaj porayse
@@BabaJahangirBD হাদীসে এসেছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “শহীদগণের রূহ সবুজ পাখীর প্রতিস্থাপন করা হয়, ফলে তারা জান্নাতের যেখানে ইচ্ছা সেখানে ঘুরে বেড়াতে পারে। তারপর তারা আরশের নীচে অবস্থিত কিছু ঝাড়বাতির মধ্যে ঢুকে পড়ে। তখন তাদের রব তাদের প্রতি এক দৃষ্টি দিয়ে তাদেরকে জিজ্ঞেস করেন, তোমরা কি চাও? তারা বলে হে রব! আমরা কি চাইতে পারি? আমাদেরকে যা দিয়েছেন তা তো আপনি আপনার কোন সৃষ্টিকে দেন নি। তারপরও তাদের রব আবার তাদের প্রতি দৃষ্টি দিয়ে অনুরূপ প্রশ্ন করেন।
যখন তারা বুঝল যে, তারা কিছু চাইতেই হবে, তখন তারা বলে, আমরা চাই আপনি আমাদেরকে দুনিয়ার জীবনে ফেরৎ পাঠান, যাতে আমরা পুনরায় আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ করে শহীদ হতে পারি। শহীদগণের সাওয়াবের আধিক্য দেখেই তারা এ কথা বলবে- তখন তাদের মহান রব তাদের বলবেন, আমি এটা পূর্বে নির্ধারিত করে নিয়েছি যে, এখান থেকে আর ফেরার কোন সুযোগ নেই।” [মুসলিম: ১৮৮৭]
তবে সাধারণ নিয়মে শহীদদেরকে মৃতই ধরা হয় এবং তাদের পরিত্যক্ত সম্পত্তি ওয়ারিসগণের মধ্যে বন্টিত হয়, তাদের বিধবাগণ অন্যের সাথে পুনর্বিবাহ করতে পারে। যেহেতু বরযখের অবস্থা মানুষের সাধারণ পঞ্চেন্দ্রিয়ের মাধ্যমে অনুভব করা যায় না, সেহেতু কুরআনে শহীদের সে জীবন সম্পর্কে (لَا تَشْعُرُونَ) (তোমরা বুঝতে পার না) বলা হয়েছে। এর মর্মার্থ হলো এই যে, সে জীবন সম্পর্কে অনুভব করার মত অনুভূতি তোমাদের দেয়া হয়নি। এ আলোচনা থেকে একথা সুস্পষ্ট হলো যে, শহীদেরা পার্থিব জীবনের মত জীবিত নন। তাদেরকে জীবিত বলা হয়েছে এজন্য যে, আল্লাহ্ তা'আলা তাদেরকে বিশেষ এক জীবন বরযখে দিয়েছেন, যার হাকীকত বা বাস্তবতা সম্পর্কে আল্লাহই ভাল জানেন।
শহীদেরা পার্থিব জীবনের মত জীবিত নন। তাদেরকে জীবিত বলা হয়েছে এজন্য যে, আল্লাহ্ তা'আলা তাদেরকে বিশেষ এক জীবন বরযখে দিয়েছেন, যার হাকীকত বা বাস্তবতা সম্পর্কে আল্লাহই ভাল জানেন।
আল্লাহর প্রিয় হাবিব সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হায়াতুন্নবী কুল-কায়িনাতের রহমত দুনিয়াতে যেমন জীবিত রওজা মোবারক ও তেমন জীবিত
হেদায়েত দান করুন আমিন,,,
ধন্যবাদ জাবের হুজুর জয় হোক ❤
সত্য কথা বলছেন আপনাকে ধন্যবাদ
জাবের সাহেব সঠিক ও সত্য কথা বলেছেন ❤
চালিয়ে চান ভাই
ধন্যবাদ ভাই
জয় হোক পাকপান্জাতন জয়গুরু
Mr.Jaber is right because He has God (Al-mighty) gifted additional knowledge (17/107).
Joy Guru Baba Jahangir 🙏🙏🙏
আমার তো আরবি জানা নাই আল্লাহ নিজেই বলছে যে প্রত্যেক মানব মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করবে
Nobir jomma hole tobei to morbe, nobi to jarmer ved jano valo kore, alme maref kojo pabe, nobi ke vabe duniya asche, aninar kole na aminar gorve.
জাবের কেচ্ছা--কাহিনী মাষ্টারের জন্য মা-কালীর আশির্বাদ রইলো !!!
✅✅
কথাগুলো শুনে মনের মধ্যে অনেক শান্তি পেলাম সঠিক কথাই বলেছেন আপনি ধন্যবাদ আপনাকে
আশ্চর্যজনক কথা! নবী রাসুল সবাই মৃত। জীবিত বাবা জাহাঙ্গীর 😀😀
😂😂😂
Joy guru...I am from India ...
জয়গুরু
@@BabaJahangirBD Deher chaite kaba, Mandir, masjid kothao nei....ei niye kichu sunte chai apnar kach theke...joy guru
জাবের ভাইয়ের কথা যতই শুনি ততই মধুর লাগে
জাবের ভাইয়া চালিয়ে যান
জয়গুরু বাবা জাহাঙ্গীর কালান্দার
May Allah hidayat Jaber brother.
ধন্যবাদ ধন্যবাদ জাবেদ ভাই
আমি আপনার ভক্ত গুরু ❤❤❤❤❤
কাজী, জাবের, দাদা, ভাই, রাইট জয় গুরু, জয় গুরু
❤❤❤❤❤❤জয়গুরু🙏🙏🙏🙏
জাবের ভাই আমার খুব ইচ্ছে করছে রাসূল কে দেখতে। আমার কাছে একটু রাসূলকে নিয়ে আসো।
ইমান ঠিক রেখে বেশি বেশি দুরুদ পাঠ করেন রসুকে দেখতে পাবেন
বিশ্বাসের আধ্যাত্মিকতা বুঝতে না পারায় এই প্রশ্নটি করে বসলেন। জাবের সাহেব পুরো সঠিক নন সেটা আমিও মনে করি। সবই ঈমানের নির্যাস সংক্রান্ত জ্ঞান। ঈমানের ভিন্নতা আমাদেরকে প্রশ্নবিদ্ধ করে। এমনকি বহু দলে বিভক্ত হই।
আপনার কথা সম্পুর্ণ সত্য ❤❤ ইয়া রাসুল আল্লাহ
ইয়া রাসুল আল্লাহ কাকে বললেন ভাই
মানুষ মরে না দেহ ত্যাগ করে, আমি দেহ নই, আমি আত্মা। কেহ ভুল বুঝবেন না, বোঝার ব্যাপার, আত্মার বা রুহুর কি মৃত্যু আছে?
যেসব ভাইয়েরা বাজে কমেন্ট করছেন, সেইসব ভাইয়েরা কোরআনকে একবার অর্থ সহকারে পড়িবেন।
যুগের স্মরণ করুন আমরা কোন যুগে আছি। আমরা কলিযুগে আছি। এ যুগে অনেক কিছু উল্টা পাল্টা ঘটতে থাকবে। কাজেই সাধু সাবধান।
আপনার কথাটা ভালো লাগছে ভাই
Thanks jabir Bhai
Marhaba Ya Sarulallah S A W Jaber Baba Is Right Tahnku Baba Jaber
❤❤🌿🙏
অসংখ্য ধন্যবাদ কাজী জাবের
আসসালামু আলাইকুম,
শায়খ আহমাদুল্লাহ সাহেবকে যেহেতু আমি অনেক ভালবাসি জানিনা উনি কোন অ্যাঙ্গেল থেকে কথাটি বলেছেন। তবে আমি আল কোরআন পড়ে এইটাই জেনেছি আল্লাহতালা নিজে বলেছেন কবরে নবী-রসূলুল্লাহ শুধু জীবিত না, রাসূল,সাহাবী ও অলি-আল্লাহরা পর্যন্ত জীবিত এবং তারা রিজিক প্রাপ্ত হয়ে থাকেন। বাবা জাহাঙ্গীর নামক ব্যক্তিটি উনিও না বুঝে রাসূল সাল্লাল্লাহু (সা:) জীবিত নিয়ে কথা বলেছেন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাম দুনিয়া থাকতে যেমন ইন্তেকাল করেছেন, তেমনি পরকালে অর্থাৎ কবরে উনি জীবিত। আল্লাহতালা প্রতিটি মানুষকে কুরআন বুঝার তৌফিক দান করুক। সুম্মা আমীন
অনেক সুন্দর করে বুঝিয়ে বলার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ আপনার আপনার কমেন্টের অনুসারীরা যেন সবাই আপনার কমেন্টটা খুবই সহজেই বুঝতে পারে
জয় গুরু আপর কথাগুলো বুঝবে যারা সত্যের সন্ধানী জয় গুরু
আলহামদুলিল্লাহ
কাজি জাবের আহমেদ সঠিক কথা বলেছেন
কাজি জাবের শঠিক কথা বলেছেন,কুরানশরিফের বাংলা অনুবাদ পরে দেখেন এই কথার শঠিকতা পাবেন।
ভাই আপনি কতটা সিওর যে উনি সত্য কথা বলছেন উনার কথার কিছুর সঠিক আছে????
Apnar Kotha gulo modde jukti ashe.👌👌👌
right 👍👍👍👍
জাবের ভাই সঠিক বলছেন এগিয়ে যান
সটিক কথা বলছেন জাবের বাবাজি
জাবের বাই সটিক
সদা সৎ পথে চলি।।
Javier Right❤❤❤
আপনি দর্শন বর্ণনা করেছেন, অপূর্ব কিন্তু ওরা তো করতে পারে না।
জয় গুরু
জাবের ভাই ঠিক ❤❤❤
জয় গুরু ❤❤❤❤❤
Joy guru
কোরআন হাদিস যা বলে তাই সত্যি, যুক্তি দিয়া লাভ নাই😊
আপনার কথাটা আমার অনেক ভালো লাগছে ভাই
Quran e kothai ase kivabe hat badhbo??
Jaber Right. I am from India.
Thank you brother ❤
Kazi jaber right❤❤❤
Welcome jaber moulana
মাশাআল্লাহ কাজি জাাবের
আমাদের নবী জিন্দা নবী
Joi guru
কাজি জাবের সঠিক ধন্যবাদ ধন্যবাদ এগিয়ে জান ❤❤❤❤❤
আপনি এতটা সিওর কিভাবে
একদম সঠিক
শায়েখ আহমাদুল্লাহ ভুল বলেছেন আমাদের নবী জিন্দা নবী❤ সঃ❤
❤
জাবের ভাই সঠিক 💖💖💖
আমাদের নবী জিন্দা নবী তবে সকল প্রাণী কেই মিত্যুর সাদ গ্রহণ করতে হবে তবে আমাদের রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও মিত্যুর সাদ গ্রহণ করেছেন আবার রাসুলের রুহ মোবারক রাসুলের দেহ মোবারক রেখেছেন তাই আমাদের নবী জিন্দা নবী
কাবার নিয়মে নামাজ পড়তে হবে দলিল ইমরান আয়াত 96 এখানে আল্লাহ বলছেন কাবা শরীফ সকল মানুষ কে হেদায়েত করে অর্থাৎ কাবা হলো সংসদ অর্থাৎ নবী ইব্রাহিম এর শিখানো নিয়ম পদ্ধতি অর্থাৎ নবী ইব্রাহিম সকল যুগের ইমাম দলিল বাকারার আয়াত 124 এবং 125 এ আল্লাহ বলছেন তোমরা নবী ইব্রাহিম এর কায়েম করা নামাজ নিয়ে নাও এখানে সঠিক অর্থ নিতে হবে অর্থাৎ এখানে মুছাললা অর্থ কায়েম কিরিত ছালাত
🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏
Rusul kobre jiboto asen shuya asen amra salmdile tini jobab den❤
কাজী জাফের নবীজীর প্রতি ভক্তি রেখে আবেগে কথা বলছেন ।আহমাদুললার মাওলানার কথা সঠিক ।
হাগ থু। 🤮🤢
Kahi jafer sotti kotha bolchen, apni abeg boleche, je nurer touri nur kokhon more, nobir kaya chilo, chaya chilo na.
জাবের বাবা জয় গুরু❤❤❤❤
❤️
Jaber saheb right bolchen
🥰💖💖
জাবের সঠিক
🙏🙏
আসসালামুয়ালাইকুম আমি আমার আল্লাহর রাসূলকে মানি
কিছু কথা সত্য কিন্তু বলা যায় না যেমন তোমার মা তোমার বাবার বৌ কিন্তু তুমি ডাকতে হলে মা বলে ডাকতে হয়। বাবার বৌ বলে ডাকা যায় না
আহাম্মক মোল্লাটার ক্লাস নেন জাবের ভাই
🙏
😂😂😂😂😂😂
@@maslam6404 একদম সত্য কথা বলেছেন তারা মানুষের ঈমান নিয়ে খেলা করছে
জাবেদ ভাই সঠিক কথা আল্লাহর রাসুল তাহার তো নাই ইয়া রাসুল আল্লাহ