বাংলাদেশের চট্টগ্রাম ধলঘাট গ্ৰামে অবস্থিত ৫০০ বছরের ও পুরানো বুড়াকালি মাতৃ মন্দির দর্শন করে নিন 🌼💫
ฝัง
- เผยแพร่เมื่อ 20 ธ.ค. 2024
- #শ্রীশ্রী বুড়াকালী বিগ্রহ মন্দির:
#স্থান: ধলঘাট, পটিয়া, চট্টগ্রাম।
#চট্টগ্রাম শহর'র অনতিদূরে পটিয়া উপজেলা'র সুশীতল গ্রাম "ধলঘাট"র পূণ্যময় ভূমিতে এই মন্দির অবস্থিত। অানুমানিক প্রায় ৫০০ বা তার'ও বেশি বছর'র পুরাতন ও সদা-জাগ্রতা এই মন্দিরটি। তৎকালীন জমিদার "শ্রী রাজারাম দত্ত" মহোদয় স্বপ্নাদিষ্ট হয়ে উক্ত মন্দির প্রতিষ্ঠা করেন। জমিদার "শ্রী রাজারাম দত্ত" স্বপ্নাদিষ্ঠ হন যে দেবী নিস্ব বৃক্ষ (নিম গাছ) আছেন। স্বপ্ন'র সূত্রে ধরে তিনি উক্ত নিদিষ্ট নিস্ব বৃক্ষ'র দিয়ে কাঠ দিয়ে "শ্রীশ্রী কালী" বিগ্রহ মূর্ত্তি তৈরি করিয়ে উক্ত গ্রামে স্থাপন করেন। মন্দির'র অধিষ্ঠাত্রী দেবী "শ্রীশ্রী মা বুড়াকালী" নামে পরিচিতা।
"যে কাঠে বাঁচে মানুষের প্রাণ, সেই কাঠ দিয়ে প্রতিষ্ঠা হবে দেবীর প্রাণ"
#পূর্বকার আমলে নিমগাছকে রোগমুক্তির মহাঔষধ রূপে বিবেচনা করা হত। তাই রাজা নিমগাছ দিয়ে ঠাকুর তৈরীর নির্দেশ দেন।
#সত্যমন্ত্র'র ঋষি, পরমপুরুষ "সাধুবাবা শ্রীশ্রীমৎ তারাচরণ পরমহংসদেব" "শ্রীশ্রী বুড়াকালী মাতা"র সাধানায় সিদ্ধি লাভ করেন। এছাড়াও হিন্দিভাষী নাগা সন্ন্যাসী "শ্রীমৎ স্বামী ওঙ্কার গিরি মহারাজ" ও তাঁর দীক্ষাপ্রাপ্ত "শ্রীমৎ নারায়ণ গিরি মহারাজ"ও এখান থেকে সিদ্ধিপ্রাপ্ত হয়েছেন বলে জনশ্রতি আছে। এখানে "শ্রীশ্রী বুড়াকালী বিগ্রহ মন্দির"র পাশেই ওঙ্কার গিরি মহারাজ সমাধি লাভ করেন। মা বড়ই জাগ্রতা। প্রতিদিন দেশ'র বিভিন্ন প্রান্ত থেকে বিপুল ভক্ত সমাগম ঘটে এই জাগ্রহ শক্তিপীঠ'এ। দেশ'র প্রত্যন্ত অঞ্চল'র বহু ভক্তবৃন্দ নানা মনবাঞ্ছা পূরণকল্পে "শ্রীশ্রী বুড়াকালী বিগ্রহ মন্দির"এ মাতৃপূজা দিতে আসেন। এছাড়াও শনি-মঙ্গলবার ও অমাবশ্যা তিথি'র মহালগ্নে বিশেষ পূজপাঠ অনুষ্টিত হয়।
#পথ-পরিচিতি: চট্টগ্রাম শহর'স্থ শাহ আমানত সেতু (নতুন ব্রীজ) থেকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার-গামী বাসযোগে পটিয়া থানা'র মোড় এসে সি.এন.জি যোগে ধলঘাট আর্ব্বাণ সমবায় সমিতি প্রকাশ ধলঘাট ব্যাংক'র মোড় "শ্রীশ্রী সাধুবাবা তারাচরণ সিদ্ধাশ্রম" হয়ে "শ্রীশ্রী বুড়াকালী বিগ্রহ মন্দির"র পূণ্যময় অবস্থান।
#সর্বজীবে জগজ্জননী "শ্রীশ্রী মা বুড়াকালী"র কৃপাবৃষ্টি বর্ষীত হোক।
🔱 জয়তুঃ শ্রীশ্রী মা বুড়াকালী 🔱