যে অনুসন্ধানটি করেছেন তার নাম ধরে কৃতজ্ঞতা জানালে সমস্যা কোথায়?
শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন-বিপিএসসির নিয়োগ পরীক্ষায় প্রশ্নফাঁসের প্রমাণ পেয়েছি আমরা। গেল শুক্রবার অনুষ্ঠিত রেলওয়ের ৫১৬টি পদের এই নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নফাঁসে জড়িত খোদ পিএসসির কর্মকর্তারাই!
দীর্ঘ অনুসন্ধানে বিপিএসসিকেন্দ্রীক এই চক্রটিকে চিহ্নিত করেছি আমরা, যারা এক যুগেরও বেশি সময় ধরে বিসিএসের প্রিলি, রিটেন, ভাইভাসহ গুরুত্বপূর্ণ প্রায় সকল সরকারি নিয়োগ পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁস করেছে। সর্বশেষ ৪৬তম বিসিএসও বাদ যায়নি এদের খপ্পড় থেকে।
এই অনুসন্ধানে পাওয়া তথ্য একজন বাংলাদেশী নাগরিক হিসেবে শিউরে ওঠার মতোই, কেননা সাংবিধানিক এই প্রতিষ্ঠানটির মুখের দিকে তাকিয়ে বসে থাকে লাখ লাখ বেকার তরুণ-তরুণী।
জীবনের শুরুর ৩০ বছরের প্রায় সকল সুখ আর চাওয়া-পাওয়া বিসর্জণ দিয়ে বিসিএস ধ্যান-জ্ঞান করে, নিদেন পক্ষে পিএসসির একটি নন-ক্যাডার প্রথম বা দ্বিতীয় শ্রেণীর চাকরির আশায় যারা দিন গুণেন , লাইব্রেরীতে পড়ে থাকেন দিনের পর দিন, তাদের জন্য এ খবর রীতিমতো বজ্রাঘাত! রাষ্ট্রের তরফে প্রহসন।
বিসিএস এবং পিএসসি নন-ক্যাডার চাকরির প্রশ্নপত্র ফাঁসের সর্ববৃহৎ এই চক্রের কার্যক্রম এবং তাদের বিস্তারিত জানতে আপনাদের অপেক্ষা করতে হবে আগামী পর্বের সার্চলাইটের জন্য। তবে একাধিক পর্ব হয়তো লেগে যাবে পুরো গল্পটি তুলে ধরতে।
শেষ মুহুর্তে রিপোর্টটির জন্য সহকর্মীদের পাঠিয়ে পিএসসি চেয়ারম্যানের একটা ইন্টারভিউ করেছি আমি। ইন্টারভিউ শেষে তিনি আমাকে কল করেন এবং প্রায় ৪০ মিনিট কথা বলেন। এত অসহায় লাগল তার কন্ঠ! মনটা কিছুটা খারাপই হলো।
কিন্তু রাষ্ট্রের কাজে দক্ষ কর্মী খুঁজে বের করার সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানটির প্রধান হয়ে এভাবে একের পর এক প্রশ্নফাঁসের ঘটনার দায় তিনি আর তার বোর্ডের সদস্যরা কিভাবে এড়াবেন? একটি দুটি তো নয়, ৩৩তম বিসিএস থেকে প্রায় ৩০টি ক্যাডার-ননক্যাডাার পরীক্ষায় প্রশ্নফাঁসের প্রমাণ পেয়েছি আমরা।
- আবদুল্লাহ আল ইমরান
সাংবাদিক, চ্যানেল ২৪
Abdullah Al Imran ভাইয়া খুব দ্রুতই প্রাইমারি অধিদপ্তরের প্রশ্ন ফাঁস নিয়ে ডুকুমেন্টারি বের করবেন বলে আশাবাদী❤❤❤❤❤❤
Primary r questions j ফাঁস Hoy ata o thik .nahole ak barir 6/7 Jon kivabbe ak Sathe primary job pay.r AR modde jader job hoise AR modde 3/4 Jon a hosse dabba marka student Ja kina balo vabbe English o porte parena
কোটা আন্দোলন, বিসিএস এর প্রশ্ন ফাঁস, এবার আমাদের দাবি ৪৬ তম বিসিএস পরীক্ষা আর একবার হোক।কারা আমার সাথে একমত লাইক দিবেন
সময় টিভি, নিজেরা তো কখনো এরকম নিউজ করার সাহস পাননি
সাহসীদের ক্রেডিট আপনারা দেবেন না?
channel 24 the hero
একটা পরীক্ষা বাতিল করে কি লাভ? যা সর্বনাশ তা তো আগেই হয়ে গেছে। কেননা প্রতিবছর সচিব, উপসচিব গণ মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে প্রশ্ন ফাঁস ও স্বজনপ্রীতির ভিত্তিতে বিসিএস কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হতো। যা এতোদিন জনগণ জানতো তবে আজ জনগণ তা জেনেছে। এখন হাজারো ব্যবস্থা নিলেও লাভ নেই। কেননা বাংলাদেশের ৯৫% লোক হলো দুর্নীতিবাজ ও ভন্ড। তাছাড়া, যে দেশে আইজিপি বেনজির, ডিআইজি, এসপি, অসি, সচিব, উপসচিব, এনবিআরের চেয়ারম্যান মতিউর সহ লাখ লাখ দুর্নীতিবাজ থাকতে পারে। সেখানে পিএসসি দুর্নীতি করে না এটা হাস্যকর।!! পিএসসি হলো দুর্নীতির আতুড়ঘর। ক্যাডার ও নন-ক্যাডার পদ গুলোর জন্য গোপনে মোটা অংকের টাকা লেনদেন ও স্বজনপ্রীতি চলে প্রতি নিয়ত। এই জন্য ভালো পদে ভালো পরীক্ষা দিয়েও চাকরি পায় না বিসিএসে।
তাছাড়া, বিসিএসের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষার সিস্টেম পরিবর্তন করা দরকার। প্রীলিতে পাশের ক্ষেত্রে একাডেমিক রেজাল্টের অন্তর্ভুক্তি দরকার যাতে শুধু ভালো রেজাল্টধারী ও মেধাবীরাই বিসিএসে চাকরি করার সুযোগ পায়।
সেই সাথে চাকরির বয়স ৪০ করা এখন ফরজ।!! কেননা এই চাকরি বয়সের মধ্যেই নোংরা রাজনীতি জড়িয়ে আছে। কেননা চাকরির বয়স ৩০ হয়ে গেলে সরকার জানে অনেক মেধাবীরা চাকরি পাবে না ফলে এরা দেশ ছাড়তে বাধ্য হবে ফলে বাংলাদেশের জনসংখ্যা ও মেধাবী লোক কমবে ফলে এসব আমলা, এমপি, মন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রী, নেতা ও পাতি নেতারা অনায়াসে দুর্নীতি ও নানা অনৈতিক কর্মকাণ্ড করতে পারবে। এই কারণে তারা চাকরি বয়স বাড়াতে চান না।!! কি নোংরা রাজনীতি তাই না?
তাছাড়া কোটা প্রথার বিলুপ্তি দরকার।
এবং বিসিএসের প্রীলির পাস নম্বর ৫০% নির্ধারিত করে দেওয়া উচিত যাতে অনেকেই লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারে।
বিসিএস প্রীলি ও লিখিত উভয় তে পাস নম্বর ৫০% রাখা উচিৎ।
এবং প্রতিটি নিয়োগের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষা ৩ মাসের মধ্যে শেষ করতে হবে। এবং ৫ মাসের মধ্যে সকল নিয়োগের চূড়ান্ত ফলাফল বাধ্যতামূলক করলেই কেবল বেকার সমস্যার সমাধান হবে।!!
এইধরণের সাংবাদিকতাই খুঁজছে দেশের জনগণ ❤️❤️❤️❤️
যারা এই ফাঁশ হওয়া প্রশ্ন নিয়ে নিয়োগ পেয়েছে তাদের খুজে বের করে চাকুরিচুত করতে হবে।
এখন বল্গাহীন দুর্নীতি ও হরিলুটের দেশ বাংলাদেশ । দিল্লিদাসী দেশবিরোধী চুক্তি গুলি আড়াল করতে নানা কাণ্ড সামনে আনা হচ্ছে ।
একটা পরীক্ষা বাতিল করে কি লাভ? যা সর্বনাশ তা তো আগেই হয়ে গেছে। কেননা প্রতিবছর সচিব, উপসচিব গণ মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে প্রশ্ন ফাঁস ও স্বজনপ্রীতির ভিত্তিতে বিসিএস কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হতো। যা এতোদিন জনগণ জানতো তবে আজ জনগণ তা জেনেছে। এখন হাজারো ব্যবস্থা নিলেও লাভ নেই। কেননা বাংলাদেশের ৯৫% লোক হলো দুর্নীতিবাজ ও ভন্ড। তাছাড়া, যে দেশে আইজিপি বেনজির, ডিআইজি, এসপি, অসি, সচিব, উপসচিব, এনবিআরের চেয়ারম্যান মতিউর সহ লাখ লাখ দুর্নীতিবাজ থাকতে পারে। সেখানে পিএসসি দুর্নীতি করে না এটা হাস্যকর।!! পিএসসি হলো দুর্নীতির আতুড়ঘর। ক্যাডার ও নন-ক্যাডার পদ গুলোর জন্য গোপনে মোটা অংকের টাকা লেনদেন ও স্বজনপ্রীতি চলে প্রতি নিয়ত। এই জন্য ভালো পদে ভালো পরীক্ষা দিয়েও চাকরি পায় না বিসিএসে।
তাছাড়া, বিসিএসের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষার সিস্টেম পরিবর্তন করা দরকার। প্রীলিতে পাশের ক্ষেত্রে একাডেমিক রেজাল্টের অন্তর্ভুক্তি দরকার যাতে শুধু ভালো রেজাল্টধারী ও মেধাবীরাই বিসিএসে চাকরি করার সুযোগ পায়।
সেই সাথে চাকরির বয়স ৪০ করা এখন ফরজ।!! কেননা এই চাকরি বয়সের মধ্যেই নোংরা রাজনীতি জড়িয়ে আছে। কেননা চাকরির বয়স ৩০ হয়ে গেলে সরকার জানে অনেক মেধাবীরা চাকরি পাবে না ফলে এরা দেশ ছাড়তে বাধ্য হবে ফলে বাংলাদেশের জনসংখ্যা ও মেধাবী লোক কমবে ফলে এসব আমলা, এমপি, মন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রী, নেতা ও পাতি নেতারা অনায়াসে দুর্নীতি ও নানা অনৈতিক কর্মকাণ্ড করতে পারবে। এই কারণে তারা চাকরি বয়স বাড়াতে চান না।!! কি নোংরা রাজনীতি তাই না?
তাছাড়া কোটা প্রথার বিলুপ্তি দরকার।
এবং বিসিএসের প্রীলির পাস নম্বর ৫০% নির্ধারিত করে দেওয়া উচিত যাতে অনেকেই লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারে।
বিসিএস প্রীলি ও লিখিত উভয় তে পাস নম্বর ৫০% রাখা উচিৎ।
এবং প্রতিটি নিয়োগের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষা ৩ মাসের মধ্যে শেষ করতে হবে। এবং ৫ মাসের মধ্যে সকল নিয়োগের চূড়ান্ত ফলাফল বাধ্যতামূলক করলেই কেবল বেকার সমস্যার সমাধান হবে।!!
অনুসন্ধান কারীকে ক্রেডিট দিতে রাজি নয় সময় টিভি। ছিহ্
একটা পরীক্ষা বাতিল করে কি লাভ? যা সর্বনাশ তা তো আগেই হয়ে গেছে। কেননা প্রতিবছর সচিব, উপসচিব গণ মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে প্রশ্ন ফাঁস ও স্বজনপ্রীতির ভিত্তিতে বিসিএস কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হতো। যা এতোদিন জনগণ জানতো তবে আজ জনগণ তা জেনেছে। এখন হাজারো ব্যবস্থা নিলেও লাভ নেই। কেননা বাংলাদেশের ৯৫% লোক হলো দুর্নীতিবাজ ও ভন্ড। তাছাড়া, যে দেশে আইজিপি বেনজির, ডিআইজি, এসপি, অসি, সচিব, উপসচিব, এনবিআরের চেয়ারম্যান মতিউর সহ লাখ লাখ দুর্নীতিবাজ থাকতে পারে। সেখানে পিএসসি দুর্নীতি করে না এটা হাস্যকর।!! পিএসসি হলো দুর্নীতির আতুড়ঘর। ক্যাডার ও নন-ক্যাডার পদ গুলোর জন্য গোপনে মোটা অংকের টাকা লেনদেন ও স্বজনপ্রীতি চলে প্রতি নিয়ত। এই জন্য ভালো পদে ভালো পরীক্ষা দিয়েও চাকরি পায় না বিসিএসে।
তাছাড়া, বিসিএসের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষার সিস্টেম পরিবর্তন করা দরকার। প্রীলিতে পাশের ক্ষেত্রে একাডেমিক রেজাল্টের অন্তর্ভুক্তি দরকার যাতে শুধু ভালো রেজাল্টধারী ও মেধাবীরাই বিসিএসে চাকরি করার সুযোগ পায়।
সেই সাথে চাকরির বয়স ৪০ করা এখন ফরজ।!! কেননা এই চাকরি বয়সের মধ্যেই নোংরা রাজনীতি জড়িয়ে আছে। কেননা চাকরির বয়স ৩০ হয়ে গেলে সরকার জানে অনেক মেধাবীরা চাকরি পাবে না ফলে এরা দেশ ছাড়তে বাধ্য হবে ফলে বাংলাদেশের জনসংখ্যা ও মেধাবী লোক কমবে ফলে এসব আমলা, এমপি, মন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রী, নেতা ও পাতি নেতারা অনায়াসে দুর্নীতি ও নানা অনৈতিক কর্মকাণ্ড করতে পারবে। এই কারণে তারা চাকরি বয়স বাড়াতে চান না।!! কি নোংরা রাজনীতি তাই না?
তাছাড়া কোটা প্রথার বিলুপ্তি দরকার।
এবং বিসিএসের প্রীলির পাস নম্বর ৫০% নির্ধারিত করে দেওয়া উচিত যাতে অনেকেই লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারে।
বিসিএস প্রীলি ও লিখিত উভয় তে পাস নম্বর ৫০% রাখা উচিৎ।
এবং প্রতিটি নিয়োগের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষা ৩ মাসের মধ্যে শেষ করতে হবে। এবং ৫ মাসের মধ্যে সকল নিয়োগের চূড়ান্ত ফলাফল বাধ্যতামূলক করলেই কেবল বেকার সমস্যার সমাধান হবে।!!
এর কারনে কাট মার্ক এতো বেশি হয় কেন,,, ভাল এক্সাম দেওয়ার পরও টিকতে পারি না,,, 46 তম বিসিএস বাতিল চাই,, আবার এক্সাম নিতে হবে।
আমরা এমন এক দেশে বাস করি, যেটা স্বাভাবিক ব্যাপার।
BPSC এই দায় এরাতে পারেনা।
কঠিন থেকে কঠিনতম শাস্তি চায় জড়িতদের।
পিএসসি চেয়ারম্যানের বিচার চাই!
আমার কাছে ৪৬ বিসিএস প্রিলিমিনারি পরিক্ষার জন্য ৫ লক্ষ টাকা চেয়েছিলো। কিন্তু তারপরও আমি নেয়নি কার পিএসসির উপর বিশ্বাস ছিলো। কিন্তু পরে শুনি সেই প্রশ্ন কমন পরে। সেদিন থেকে পিএসসির উপর বিশ্বাস উঠে যায়।
একটা পরীক্ষা বাতিল করে কি লাভ? যা সর্বনাশ তা তো আগেই হয়ে গেছে। কেননা প্রতিবছর সচিব, উপসচিব গণ মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে প্রশ্ন ফাঁস ও স্বজনপ্রীতির ভিত্তিতে বিসিএস কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হতো। যা এতোদিন জনগণ জানতো তবে আজ জনগণ তা জেনেছে। এখন হাজারো ব্যবস্থা নিলেও লাভ নেই। কেননা বাংলাদেশের ৯৫% লোক হলো দুর্নীতিবাজ ও ভন্ড। তাছাড়া, যে দেশে আইজিপি বেনজির, ডিআইজি, এসপি, অসি, সচিব, উপসচিব, এনবিআরের চেয়ারম্যান মতিউর সহ লাখ লাখ দুর্নীতিবাজ থাকতে পারে। সেখানে পিএসসি দুর্নীতি করে না এটা হাস্যকর।!! পিএসসি হলো দুর্নীতির আতুড়ঘর। ক্যাডার ও নন-ক্যাডার পদ গুলোর জন্য গোপনে মোটা অংকের টাকা লেনদেন ও স্বজনপ্রীতি চলে প্রতি নিয়ত। এই জন্য ভালো পদে ভালো পরীক্ষা দিয়েও চাকরি পায় না বিসিএসে।
তাছাড়া, বিসিএসের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষার সিস্টেম পরিবর্তন করা দরকার। প্রীলিতে পাশের ক্ষেত্রে একাডেমিক রেজাল্টের অন্তর্ভুক্তি দরকার যাতে শুধু ভালো রেজাল্টধারী ও মেধাবীরাই বিসিএসে চাকরি করার সুযোগ পায়।
সেই সাথে চাকরির বয়স ৪০ করা এখন ফরজ।!! কেননা এই চাকরি বয়সের মধ্যেই নোংরা রাজনীতি জড়িয়ে আছে। কেননা চাকরির বয়স ৩০ হয়ে গেলে সরকার জানে অনেক মেধাবীরা চাকরি পাবে না ফলে এরা দেশ ছাড়তে বাধ্য হবে ফলে বাংলাদেশের জনসংখ্যা ও মেধাবী লোক কমবে ফলে এসব আমলা, এমপি, মন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রী, নেতা ও পাতি নেতারা অনায়াসে দুর্নীতি ও নানা অনৈতিক কর্মকাণ্ড করতে পারবে। এই কারণে তারা চাকরি বয়স বাড়াতে চান না।!! কি নোংরা রাজনীতি তাই না?
তাছাড়া কোটা প্রথার বিলুপ্তি দরকার।
এবং বিসিএসের প্রীলির পাস নম্বর ৫০% নির্ধারিত করে দেওয়া উচিত যাতে অনেকেই লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারে।
বিসিএস প্রীলি ও লিখিত উভয় তে পাস নম্বর ৫০% রাখা উচিৎ।
এবং প্রতিটি নিয়োগের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষা ৩ মাসের মধ্যে শেষ করতে হবে। এবং ৫ মাসের মধ্যে সকল নিয়োগের চূড়ান্ত ফলাফল বাধ্যতামূলক করলেই কেবল বেকার সমস্যার সমাধান হবে।!!
শাস্তি মৃত্যুদন্ড হোক যারা কোটি টাকার বিনিময়ে এসব করে
নিন্দা জানাই এই দেশের শিক্ষাব্যাবস্থা প্রতি
একটা পরীক্ষা বাতিল করে কি লাভ? যা সর্বনাশ তা তো আগেই হয়ে গেছে। কেননা প্রতিবছর সচিব, উপসচিব গণ মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে প্রশ্ন ফাঁস ও স্বজনপ্রীতির ভিত্তিতে বিসিএস কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হতো। যা এতোদিন জনগণ জানতো তবে আজ জনগণ তা জেনেছে। এখন হাজারো ব্যবস্থা নিলেও লাভ নেই। কেননা বাংলাদেশের ৯৫% লোক হলো দুর্নীতিবাজ ও ভন্ড। তাছাড়া, যে দেশে আইজিপি বেনজির, ডিআইজি, এসপি, অসি, সচিব, উপসচিব, এনবিআরের চেয়ারম্যান মতিউর সহ লাখ লাখ দুর্নীতিবাজ থাকতে পারে। সেখানে পিএসসি দুর্নীতি করে না এটা হাস্যকর।!! পিএসসি হলো দুর্নীতির আতুড়ঘর। ক্যাডার ও নন-ক্যাডার পদ গুলোর জন্য গোপনে মোটা অংকের টাকা লেনদেন ও স্বজনপ্রীতি চলে প্রতি নিয়ত। এই জন্য ভালো পদে ভালো পরীক্ষা দিয়েও চাকরি পায় না বিসিএসে।
তাছাড়া, বিসিএসের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষার সিস্টেম পরিবর্তন করা দরকার। প্রীলিতে পাশের ক্ষেত্রে একাডেমিক রেজাল্টের অন্তর্ভুক্তি দরকার যাতে শুধু ভালো রেজাল্টধারী ও মেধাবীরাই বিসিএসে চাকরি করার সুযোগ পায়।
সেই সাথে চাকরির বয়স ৪০ করা এখন ফরজ।!! কেননা এই চাকরি বয়সের মধ্যেই নোংরা রাজনীতি জড়িয়ে আছে। কেননা চাকরির বয়স ৩০ হয়ে গেলে সরকার জানে অনেক মেধাবীরা চাকরি পাবে না ফলে এরা দেশ ছাড়তে বাধ্য হবে ফলে বাংলাদেশের জনসংখ্যা ও মেধাবী লোক কমবে ফলে এসব আমলা, এমপি, মন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রী, নেতা ও পাতি নেতারা অনায়াসে দুর্নীতি ও নানা অনৈতিক কর্মকাণ্ড করতে পারবে। এই কারণে তারা চাকরি বয়স বাড়াতে চান না।!! কি নোংরা রাজনীতি তাই না?
তাছাড়া কোটা প্রথার বিলুপ্তি দরকার।
এবং বিসিএসের প্রীলির পাস নম্বর ৫০% নির্ধারিত করে দেওয়া উচিত যাতে অনেকেই লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারে।
বিসিএস প্রীলি ও লিখিত উভয় তে পাস নম্বর ৫০% রাখা উচিৎ।
এবং প্রতিটি নিয়োগের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষা ৩ মাসের মধ্যে শেষ করতে হবে। এবং ৫ মাসের মধ্যে সকল নিয়োগের চূড়ান্ত ফলাফল বাধ্যতামূলক করলেই কেবল বেকার সমস্যার সমাধান হবে।!!
বাতিল চাই বাতিল চাই
১০০ % প্রমাণিত। সত্যকে উদঘাটন করাই সকল সাংবাদিক, রিপোর্টার, টিভি- চ্যানেল, পত্রিকার সম্পাদকদের নৈতিক দায়িত্ব। ভালো লাগছে সত্য অনুসন্ধান করা সংবাদ দেখে। সত্যের জয় হোক।
একটা পরীক্ষা বাতিল করে কি লাভ? যা সর্বনাশ তা তো আগেই হয়ে গেছে। কেননা প্রতিবছর সচিব, উপসচিব গণ মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে প্রশ্ন ফাঁস ও স্বজনপ্রীতির ভিত্তিতে বিসিএস কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হতো। যা এতোদিন জনগণ জানতো তবে আজ জনগণ তা জেনেছে। এখন হাজারো ব্যবস্থা নিলেও লাভ নেই। কেননা বাংলাদেশের ৯৫% লোক হলো দুর্নীতিবাজ ও ভন্ড। তাছাড়া, যে দেশে আইজিপি বেনজির, ডিআইজি, এসপি, অসি, সচিব, উপসচিব, এনবিআরের চেয়ারম্যান মতিউর সহ লাখ লাখ দুর্নীতিবাজ থাকতে পারে। সেখানে পিএসসি দুর্নীতি করে না এটা হাস্যকর।!! পিএসসি হলো দুর্নীতির আতুড়ঘর। ক্যাডার ও নন-ক্যাডার পদ গুলোর জন্য গোপনে মোটা অংকের টাকা লেনদেন ও স্বজনপ্রীতি চলে প্রতি নিয়ত। এই জন্য ভালো পদে ভালো পরীক্ষা দিয়েও চাকরি পায় না বিসিএসে।
তাছাড়া, বিসিএসের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষার সিস্টেম পরিবর্তন করা দরকার। প্রীলিতে পাশের ক্ষেত্রে একাডেমিক রেজাল্টের অন্তর্ভুক্তি দরকার যাতে শুধু ভালো রেজাল্টধারী ও মেধাবীরাই বিসিএসে চাকরি করার সুযোগ পায়।
সেই সাথে চাকরির বয়স ৪০ করা এখন ফরজ।!! কেননা এই চাকরি বয়সের মধ্যেই নোংরা রাজনীতি জড়িয়ে আছে। কেননা চাকরির বয়স ৩০ হয়ে গেলে সরকার জানে অনেক মেধাবীরা চাকরি পাবে না ফলে এরা দেশ ছাড়তে বাধ্য হবে ফলে বাংলাদেশের জনসংখ্যা ও মেধাবী লোক কমবে ফলে এসব আমলা, এমপি, মন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রী, নেতা ও পাতি নেতারা অনায়াসে দুর্নীতি ও নানা অনৈতিক কর্মকাণ্ড করতে পারবে। এই কারণে তারা চাকরি বয়স বাড়াতে চান না।!! কি নোংরা রাজনীতি তাই না?
তাছাড়া কোটা প্রথার বিলুপ্তি দরকার।
এবং বিসিএসের প্রীলির পাস নম্বর ৫০% নির্ধারিত করে দেওয়া উচিত যাতে অনেকেই লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারে।
বিসিএস প্রীলি ও লিখিত উভয় তে পাস নম্বর ৫০% রাখা উচিৎ।
এবং প্রতিটি নিয়োগের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষা ৩ মাসের মধ্যে শেষ করতে হবে। এবং ৫ মাসের মধ্যে সকল নিয়োগের চূড়ান্ত ফলাফল বাধ্যতামূলক করলেই কেবল বেকার সমস্যার সমাধান হবে।!!
10 মিনিট দেরি হওয়ার কারণে পরীক্ষা দিতে দেওয়া হয়নি সবার কি মনে আছে?আল্লাহ যা করে সব সময় ভালোর জন্যই করে
একটা পরীক্ষা বাতিল করে কি লাভ? যা সর্বনাশ তা তো আগেই হয়ে গেছে। কেননা প্রতিবছর সচিব, উপসচিব গণ মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে প্রশ্ন ফাঁস ও স্বজনপ্রীতির ভিত্তিতে বিসিএস কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হতো। যা এতোদিন জনগণ জানতো তবে আজ জনগণ তা জেনেছে। এখন হাজারো ব্যবস্থা নিলেও লাভ নেই। কেননা বাংলাদেশের ৯৫% লোক হলো দুর্নীতিবাজ ও ভন্ড। তাছাড়া, যে দেশে আইজিপি বেনজির, ডিআইজি, এসপি, অসি, সচিব, উপসচিব, এনবিআরের চেয়ারম্যান মতিউর সহ লাখ লাখ দুর্নীতিবাজ থাকতে পারে। সেখানে পিএসসি দুর্নীতি করে না এটা হাস্যকর।!! পিএসসি হলো দুর্নীতির আতুড়ঘর। ক্যাডার ও নন-ক্যাডার পদ গুলোর জন্য গোপনে মোটা অংকের টাকা লেনদেন ও স্বজনপ্রীতি চলে প্রতি নিয়ত। এই জন্য ভালো পদে ভালো পরীক্ষা দিয়েও চাকরি পায় না বিসিএসে।
তাছাড়া, বিসিএসের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষার সিস্টেম পরিবর্তন করা দরকার। প্রীলিতে পাশের ক্ষেত্রে একাডেমিক রেজাল্টের অন্তর্ভুক্তি দরকার যাতে শুধু ভালো রেজাল্টধারী ও মেধাবীরাই বিসিএসে চাকরি করার সুযোগ পায়।
সেই সাথে চাকরির বয়স ৪০ করা এখন ফরজ।!! কেননা এই চাকরি বয়সের মধ্যেই নোংরা রাজনীতি জড়িয়ে আছে। কেননা চাকরির বয়স ৩০ হয়ে গেলে সরকার জানে অনেক মেধাবীরা চাকরি পাবে না ফলে এরা দেশ ছাড়তে বাধ্য হবে ফলে বাংলাদেশের জনসংখ্যা ও মেধাবী লোক কমবে ফলে এসব আমলা, এমপি, মন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রী, নেতা ও পাতি নেতারা অনায়াসে দুর্নীতি ও নানা অনৈতিক কর্মকাণ্ড করতে পারবে। এই কারণে তারা চাকরি বয়স বাড়াতে চান না।!! কি নোংরা রাজনীতি তাই না?
তাছাড়া কোটা প্রথার বিলুপ্তি দরকার।
এবং বিসিএসের প্রীলির পাস নম্বর ৫০% নির্ধারিত করে দেওয়া উচিত যাতে অনেকেই লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারে।
বিসিএস প্রীলি ও লিখিত উভয় তে পাস নম্বর ৫০% রাখা উচিৎ।
এবং প্রতিটি নিয়োগের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষা ৩ মাসের মধ্যে শেষ করতে হবে। এবং ৫ মাসের মধ্যে সকল নিয়োগের চূড়ান্ত ফলাফল বাধ্যতামূলক করলেই কেবল বেকার সমস্যার সমাধান হবে।!!
এত ভালো ( exam) দিয়ে ও টিকতে পারি না। এখন বুজতেছি কাট মার্ক এত বেশি হয় কেন। অবিলম্বে ৪৬ তম বিসিএস বাতিল করা হোক। পিএসসি এর দায় এড়াতে পারে না। ধন্যবাদ জানাচ্ছি সাংবাদিক ভাইদের সুন্দর ও সুষ্ঠ ভাবে তদন্ত করে সত্যকে সামনে আনার জন্য।
কোঠা আন্দোলন করে কি করবেন যদি প্রশ্ন চুরি হয়,,, এখানে মেধা চুরি হয়না,??
আমরা কৃষকের ছেলেমেয়েরা যাব কই? আমরা হতাশ
শিক্ষাব্যবস্থা বন্ধ করে দেওয়া হোক। তাহলে আমাদের অযথা পরিশ্রম আর টাকা নষ্ট করার প্রয়োজন হলো না।
নিম্নবিত্ত পরিবারের সন্তান আমি।অনেক আশা করেছিলাম বিপিএসসির কয়েকটা পরীক্ষা ও ভাইভা দিয়ে।সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানটির স্বচ্ছতা নিয়ে এতো দিন আমি অনেক গুজব শুনলেও বিশ্বাস করি নি।কিন্তু গতকালের রিপোর্টটি দেখে আমার সে বিশ্বাস শেষ হয়ে গেলো।😢
এখনতো টেনশনে আছি যে কয়টা ভাইভার রেজাল্ট দেওয়া বাকী আছে সে গুলো নিয়ে😰😰
মুসলমানদের উপর আগ্রাসন চালাতে পারবি তুই নিশ্চিত থাক আকা/টু তোদের চাকুরি রেড়ি
একটা পরীক্ষা বাতিল করে কি লাভ? যা সর্বনাশ তা তো আগেই হয়ে গেছে। কেননা প্রতিবছর সচিব, উপসচিব গণ মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে প্রশ্ন ফাঁস ও স্বজনপ্রীতির ভিত্তিতে বিসিএস কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হতো। যা এতোদিন জনগণ জানতো তবে আজ জনগণ তা জেনেছে। এখন হাজারো ব্যবস্থা নিলেও লাভ নেই। কেননা বাংলাদেশের ৯৫% লোক হলো দুর্নীতিবাজ ও ভন্ড। তাছাড়া, যে দেশে আইজিপি বেনজির, ডিআইজি, এসপি, অসি, সচিব, উপসচিব, এনবিআরের চেয়ারম্যান মতিউর সহ লাখ লাখ দুর্নীতিবাজ থাকতে পারে। সেখানে পিএসসি দুর্নীতি করে না এটা হাস্যকর।!! পিএসসি হলো দুর্নীতির আতুড়ঘর। ক্যাডার ও নন-ক্যাডার পদ গুলোর জন্য গোপনে মোটা অংকের টাকা লেনদেন ও স্বজনপ্রীতি চলে প্রতি নিয়ত। এই জন্য ভালো পদে ভালো পরীক্ষা দিয়েও চাকরি পায় না বিসিএসে।
তাছাড়া, বিসিএসের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষার সিস্টেম পরিবর্তন করা দরকার। প্রীলিতে পাশের ক্ষেত্রে একাডেমিক রেজাল্টের অন্তর্ভুক্তি দরকার যাতে শুধু ভালো রেজাল্টধারী ও মেধাবীরাই বিসিএসে চাকরি করার সুযোগ পায়।
সেই সাথে চাকরির বয়স ৪০ করা এখন ফরজ।!! কেননা এই চাকরি বয়সের মধ্যেই নোংরা রাজনীতি জড়িয়ে আছে। কেননা চাকরির বয়স ৩০ হয়ে গেলে সরকার জানে অনেক মেধাবীরা চাকরি পাবে না ফলে এরা দেশ ছাড়তে বাধ্য হবে ফলে বাংলাদেশের জনসংখ্যা ও মেধাবী লোক কমবে ফলে এসব আমলা, এমপি, মন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রী, নেতা ও পাতি নেতারা অনায়াসে দুর্নীতি ও নানা অনৈতিক কর্মকাণ্ড করতে পারবে। এই কারণে তারা চাকরি বয়স বাড়াতে চান না।!! কি নোংরা রাজনীতি তাই না?
তাছাড়া কোটা প্রথার বিলুপ্তি দরকার।
এবং বিসিএসের প্রীলির পাস নম্বর ৫০% নির্ধারিত করে দেওয়া উচিত যাতে অনেকেই লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারে।
বিসিএস প্রীলি ও লিখিত উভয় তে পাস নম্বর ৫০% রাখা উচিৎ।
এবং প্রতিটি নিয়োগের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষা ৩ মাসের মধ্যে শেষ করতে হবে। এবং ৫ মাসের মধ্যে সকল নিয়োগের চূড়ান্ত ফলাফল বাধ্যতামূলক করলেই কেবল বেকার সমস্যার সমাধান হবে।!!
ধন্যবাদ সংবাদিক ভাইদের
কোটা অফ করা যেতে পারে।কিন্তু money কোটা কিভাবে সরাবেন?
একটা পরীক্ষা বাতিল করে কি লাভ? যা সর্বনাশ তা তো আগেই হয়ে গেছে। কেননা প্রতিবছর সচিব, উপসচিব গণ মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে প্রশ্ন ফাঁস ও স্বজনপ্রীতির ভিত্তিতে বিসিএস কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হতো। যা এতোদিন জনগণ জানতো তবে আজ জনগণ তা জেনেছে। এখন হাজারো ব্যবস্থা নিলেও লাভ নেই। কেননা বাংলাদেশের ৯৫% লোক হলো দুর্নীতিবাজ ও ভন্ড। তাছাড়া, যে দেশে আইজিপি বেনজির, ডিআইজি, এসপি, অসি, সচিব, উপসচিব, এনবিআরের চেয়ারম্যান মতিউর সহ লাখ লাখ দুর্নীতিবাজ থাকতে পারে। সেখানে পিএসসি দুর্নীতি করে না এটা হাস্যকর।!! পিএসসি হলো দুর্নীতির আতুড়ঘর। ক্যাডার ও নন-ক্যাডার পদ গুলোর জন্য গোপনে মোটা অংকের টাকা লেনদেন ও স্বজনপ্রীতি চলে প্রতি নিয়ত। এই জন্য ভালো পদে ভালো পরীক্ষা দিয়েও চাকরি পায় না বিসিএসে।
তাছাড়া, বিসিএসের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষার সিস্টেম পরিবর্তন করা দরকার। প্রীলিতে পাশের ক্ষেত্রে একাডেমিক রেজাল্টের অন্তর্ভুক্তি দরকার যাতে শুধু ভালো রেজাল্টধারী ও মেধাবীরাই বিসিএসে চাকরি করার সুযোগ পায়।
সেই সাথে চাকরির বয়স ৪০ করা এখন ফরজ।!! কেননা এই চাকরি বয়সের মধ্যেই নোংরা রাজনীতি জড়িয়ে আছে। কেননা চাকরির বয়স ৩০ হয়ে গেলে সরকার জানে অনেক মেধাবীরা চাকরি পাবে না ফলে এরা দেশ ছাড়তে বাধ্য হবে ফলে বাংলাদেশের জনসংখ্যা ও মেধাবী লোক কমবে ফলে এসব আমলা, এমপি, মন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রী, নেতা ও পাতি নেতারা অনায়াসে দুর্নীতি ও নানা অনৈতিক কর্মকাণ্ড করতে পারবে। এই কারণে তারা চাকরি বয়স বাড়াতে চান না।!! কি নোংরা রাজনীতি তাই না?
তাছাড়া কোটা প্রথার বিলুপ্তি দরকার।
এবং বিসিএসের প্রীলির পাস নম্বর ৫০% নির্ধারিত করে দেওয়া উচিত যাতে অনেকেই লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারে।
বিসিএস প্রীলি ও লিখিত উভয় তে পাস নম্বর ৫০% রাখা উচিৎ।
এবং প্রতিটি নিয়োগের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষা ৩ মাসের মধ্যে শেষ করতে হবে। এবং ৫ মাসের মধ্যে সকল নিয়োগের চূড়ান্ত ফলাফল বাধ্যতামূলক করলেই কেবল বেকার সমস্যার সমাধান হবে।!!
এই দেশে কোন কিছুই হবে না। প্রথম কয়েকদিন খুব চিল্লাচিল্লি হবে, তদন্ত কমিটি গঠন হবে। তারপর আবার সেই আগের মত🙂।
একটা পরীক্ষা বাতিল করে কি লাভ? যা সর্বনাশ তা তো আগেই হয়ে গেছে। কেননা প্রতিবছর সচিব, উপসচিব গণ মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে প্রশ্ন ফাঁস ও স্বজনপ্রীতির ভিত্তিতে বিসিএস কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হতো। যা এতোদিন জনগণ জানতো তবে আজ জনগণ তা জেনেছে। এখন হাজারো ব্যবস্থা নিলেও লাভ নেই। কেননা বাংলাদেশের ৯৫% লোক হলো দুর্নীতিবাজ ও ভন্ড। তাছাড়া, যে দেশে আইজিপি বেনজির, ডিআইজি, এসপি, অসি, সচিব, উপসচিব, এনবিআরের চেয়ারম্যান মতিউর সহ লাখ লাখ দুর্নীতিবাজ থাকতে পারে। সেখানে পিএসসি দুর্নীতি করে না এটা হাস্যকর।!! পিএসসি হলো দুর্নীতির আতুড়ঘর। ক্যাডার ও নন-ক্যাডার পদ গুলোর জন্য গোপনে মোটা অংকের টাকা লেনদেন ও স্বজনপ্রীতি চলে প্রতি নিয়ত। এই জন্য ভালো পদে ভালো পরীক্ষা দিয়েও চাকরি পায় না বিসিএসে।
তাছাড়া, বিসিএসের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষার সিস্টেম পরিবর্তন করা দরকার। প্রীলিতে পাশের ক্ষেত্রে একাডেমিক রেজাল্টের অন্তর্ভুক্তি দরকার যাতে শুধু ভালো রেজাল্টধারী ও মেধাবীরাই বিসিএসে চাকরি করার সুযোগ পায়।
সেই সাথে চাকরির বয়স ৪০ করা এখন ফরজ।!! কেননা এই চাকরি বয়সের মধ্যেই নোংরা রাজনীতি জড়িয়ে আছে। কেননা চাকরির বয়স ৩০ হয়ে গেলে সরকার জানে অনেক মেধাবীরা চাকরি পাবে না ফলে এরা দেশ ছাড়তে বাধ্য হবে ফলে বাংলাদেশের জনসংখ্যা ও মেধাবী লোক কমবে ফলে এসব আমলা, এমপি, মন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রী, নেতা ও পাতি নেতারা অনায়াসে দুর্নীতি ও নানা অনৈতিক কর্মকাণ্ড করতে পারবে। এই কারণে তারা চাকরি বয়স বাড়াতে চান না।!! কি নোংরা রাজনীতি তাই না?
তাছাড়া কোটা প্রথার বিলুপ্তি দরকার।
এবং বিসিএসের প্রীলির পাস নম্বর ৫০% নির্ধারিত করে দেওয়া উচিত যাতে অনেকেই লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারে।
বিসিএস প্রীলি ও লিখিত উভয় তে পাস নম্বর ৫০% রাখা উচিৎ।
এবং প্রতিটি নিয়োগের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষা ৩ মাসের মধ্যে শেষ করতে হবে। এবং ৫ মাসের মধ্যে সকল নিয়োগের চূড়ান্ত ফলাফল বাধ্যতামূলক করলেই কেবল বেকার সমস্যার সমাধান হবে।!!
এমন হলে বাতিল হওয়া উচিৎ
৪৬ তম বাতিল চাই
"At least primary 3rd step ( Dhaka and Ctg) question Out, r krn e exam jeno batil kra hy"😢😢" and primary DG k jeno fire kre hotta kra hy"
এ তো আমাদের পশ্চিমবঙ্গের মতো অবস্থা।।।
বাংলাদেশের মেধাবী ছাত্র ছাত্রী দের অবশ্যই এর বিরুদ্ধে কঠোর থেকে কঠোরতর প্রতিবাদ জানানো উচিত।।।
মেধা কে বঞ্চিত করে যে দেশ চলবে সে দেশ আস্তে আস্তে পিছিয়ে পড়বে।।।আমাদের পশ্চিমবঙ্গের ও আজ একই অবস্থা।
Thik vai,, apnader WB te WBCS er applicants ra exam na diye ((appear na hoye)) direct post-e join korese😅.... Keu--Keu preliminary te pass mark exceed Korte pareni.... Job-e entry hoye gese😊....
যারা প্রশ্ন ফাস করছে তাদেরকে কঠিন শাস্তি দেয়া হোক
একটা পরীক্ষা বাতিল করে কি লাভ? যা সর্বনাশ তা তো আগেই হয়ে গেছে। কেননা প্রতিবছর সচিব, উপসচিব গণ মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে প্রশ্ন ফাঁস ও স্বজনপ্রীতির ভিত্তিতে বিসিএস কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হতো। যা এতোদিন জনগণ জানতো তবে আজ জনগণ তা জেনেছে। এখন হাজারো ব্যবস্থা নিলেও লাভ নেই। কেননা বাংলাদেশের ৯৫% লোক হলো দুর্নীতিবাজ ও ভন্ড। তাছাড়া, যে দেশে আইজিপি বেনজির, ডিআইজি, এসপি, অসি, সচিব, উপসচিব, এনবিআরের চেয়ারম্যান মতিউর সহ লাখ লাখ দুর্নীতিবাজ থাকতে পারে। সেখানে পিএসসি দুর্নীতি করে না এটা হাস্যকর।!! পিএসসি হলো দুর্নীতির আতুড়ঘর। ক্যাডার ও নন-ক্যাডার পদ গুলোর জন্য গোপনে মোটা অংকের টাকা লেনদেন ও স্বজনপ্রীতি চলে প্রতি নিয়ত। এই জন্য ভালো পদে ভালো পরীক্ষা দিয়েও চাকরি পায় না বিসিএসে।
তাছাড়া, বিসিএসের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষার সিস্টেম পরিবর্তন করা দরকার। প্রীলিতে পাশের ক্ষেত্রে একাডেমিক রেজাল্টের অন্তর্ভুক্তি দরকার যাতে শুধু ভালো রেজাল্টধারী ও মেধাবীরাই বিসিএসে চাকরি করার সুযোগ পায়।
সেই সাথে চাকরির বয়স ৪০ করা এখন ফরজ।!! কেননা এই চাকরি বয়সের মধ্যেই নোংরা রাজনীতি জড়িয়ে আছে। কেননা চাকরির বয়স ৩০ হয়ে গেলে সরকার জানে অনেক মেধাবীরা চাকরি পাবে না ফলে এরা দেশ ছাড়তে বাধ্য হবে ফলে বাংলাদেশের জনসংখ্যা ও মেধাবী লোক কমবে ফলে এসব আমলা, এমপি, মন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রী, নেতা ও পাতি নেতারা অনায়াসে দুর্নীতি ও নানা অনৈতিক কর্মকাণ্ড করতে পারবে। এই কারণে তারা চাকরি বয়স বাড়াতে চান না।!! কি নোংরা রাজনীতি তাই না?
তাছাড়া কোটা প্রথার বিলুপ্তি দরকার।
এবং বিসিএসের প্রীলির পাস নম্বর ৫০% নির্ধারিত করে দেওয়া উচিত যাতে অনেকেই লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারে।
বিসিএস প্রীলি ও লিখিত উভয় তে পাস নম্বর ৫০% রাখা উচিৎ।
এবং প্রতিটি নিয়োগের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষা ৩ মাসের মধ্যে শেষ করতে হবে। এবং ৫ মাসের মধ্যে সকল নিয়োগের চূড়ান্ত ফলাফল বাধ্যতামূলক করলেই কেবল বেকার সমস্যার সমাধান হবে।!!
পিএসসি চেয়ারম্যান সোহরাবের বিচার চাই।।😢
একটা পরীক্ষা বাতিল করে কি লাভ? যা সর্বনাশ তা তো আগেই হয়ে গেছে। কেননা প্রতিবছর সচিব, উপসচিব গণ মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে প্রশ্ন ফাঁস ও স্বজনপ্রীতির ভিত্তিতে বিসিএস কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হতো। যা এতোদিন জনগণ জানতো তবে আজ জনগণ তা জেনেছে। এখন হাজারো ব্যবস্থা নিলেও লাভ নেই। কেননা বাংলাদেশের ৯৫% লোক হলো দুর্নীতিবাজ ও ভন্ড। তাছাড়া, যে দেশে আইজিপি বেনজির, ডিআইজি, এসপি, অসি, সচিব, উপসচিব, এনবিআরের চেয়ারম্যান মতিউর সহ লাখ লাখ দুর্নীতিবাজ থাকতে পারে। সেখানে পিএসসি দুর্নীতি করে না এটা হাস্যকর।!! পিএসসি হলো দুর্নীতির আতুড়ঘর। ক্যাডার ও নন-ক্যাডার পদ গুলোর জন্য গোপনে মোটা অংকের টাকা লেনদেন ও স্বজনপ্রীতি চলে প্রতি নিয়ত। এই জন্য ভালো পদে ভালো পরীক্ষা দিয়েও চাকরি পায় না বিসিএসে।
তাছাড়া, বিসিএসের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষার সিস্টেম পরিবর্তন করা দরকার। প্রীলিতে পাশের ক্ষেত্রে একাডেমিক রেজাল্টের অন্তর্ভুক্তি দরকার যাতে শুধু ভালো রেজাল্টধারী ও মেধাবীরাই বিসিএসে চাকরি করার সুযোগ পায়।
সেই সাথে চাকরির বয়স ৪০ করা এখন ফরজ।!! কেননা এই চাকরি বয়সের মধ্যেই নোংরা রাজনীতি জড়িয়ে আছে। কেননা চাকরির বয়স ৩০ হয়ে গেলে সরকার জানে অনেক মেধাবীরা চাকরি পাবে না ফলে এরা দেশ ছাড়তে বাধ্য হবে ফলে বাংলাদেশের জনসংখ্যা ও মেধাবী লোক কমবে ফলে এসব আমলা, এমপি, মন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রী, নেতা ও পাতি নেতারা অনায়াসে দুর্নীতি ও নানা অনৈতিক কর্মকাণ্ড করতে পারবে। এই কারণে তারা চাকরি বয়স বাড়াতে চান না।!! কি নোংরা রাজনীতি তাই না?
তাছাড়া কোটা প্রথার বিলুপ্তি দরকার।
এবং বিসিএসের প্রীলির পাস নম্বর ৫০% নির্ধারিত করে দেওয়া উচিত যাতে অনেকেই লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারে।
বিসিএস প্রীলি ও লিখিত উভয় তে পাস নম্বর ৫০% রাখা উচিৎ।
এবং প্রতিটি নিয়োগের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষা ৩ মাসের মধ্যে শেষ করতে হবে। এবং ৫ মাসের মধ্যে সকল নিয়োগের চূড়ান্ত ফলাফল বাধ্যতামূলক করলেই কেবল বেকার সমস্যার সমাধান হবে।!!
বাতিল হোক
একটা পরীক্ষা বাতিল করে কি লাভ? যা সর্বনাশ তা তো আগেই হয়ে গেছে। কেননা প্রতিবছর সচিব, উপসচিব গণ মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে প্রশ্ন ফাঁস ও স্বজনপ্রীতির ভিত্তিতে বিসিএস কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হতো। যা এতোদিন জনগণ জানতো তবে আজ জনগণ তা জেনেছে। এখন হাজারো ব্যবস্থা নিলেও লাভ নেই। কেননা বাংলাদেশের ৯৫% লোক হলো দুর্নীতিবাজ ও ভন্ড। তাছাড়া, যে দেশে আইজিপি বেনজির, ডিআইজি, এসপি, অসি, সচিব, উপসচিব, এনবিআরের চেয়ারম্যান মতিউর সহ লাখ লাখ দুর্নীতিবাজ থাকতে পারে। সেখানে পিএসসি দুর্নীতি করে না এটা হাস্যকর।!! পিএসসি হলো দুর্নীতির আতুড়ঘর। ক্যাডার ও নন-ক্যাডার পদ গুলোর জন্য গোপনে মোটা অংকের টাকা লেনদেন ও স্বজনপ্রীতি চলে প্রতি নিয়ত। এই জন্য ভালো পদে ভালো পরীক্ষা দিয়েও চাকরি পায় না বিসিএসে।
তাছাড়া, বিসিএসের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষার সিস্টেম পরিবর্তন করা দরকার। প্রীলিতে পাশের ক্ষেত্রে একাডেমিক রেজাল্টের অন্তর্ভুক্তি দরকার যাতে শুধু ভালো রেজাল্টধারী ও মেধাবীরাই বিসিএসে চাকরি করার সুযোগ পায়।
সেই সাথে চাকরির বয়স ৪০ করা এখন ফরজ।!! কেননা এই চাকরি বয়সের মধ্যেই নোংরা রাজনীতি জড়িয়ে আছে। কেননা চাকরির বয়স ৩০ হয়ে গেলে সরকার জানে অনেক মেধাবীরা চাকরি পাবে না ফলে এরা দেশ ছাড়তে বাধ্য হবে ফলে বাংলাদেশের জনসংখ্যা ও মেধাবী লোক কমবে ফলে এসব আমলা, এমপি, মন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রী, নেতা ও পাতি নেতারা অনায়াসে দুর্নীতি ও নানা অনৈতিক কর্মকাণ্ড করতে পারবে। এই কারণে তারা চাকরি বয়স বাড়াতে চান না।!! কি নোংরা রাজনীতি তাই না?
তাছাড়া কোটা প্রথার বিলুপ্তি দরকার।
এবং বিসিএসের প্রীলির পাস নম্বর ৫০% নির্ধারিত করে দেওয়া উচিত যাতে অনেকেই লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারে।
বিসিএস প্রীলি ও লিখিত উভয় তে পাস নম্বর ৫০% রাখা উচিৎ।
এবং প্রতিটি নিয়োগের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষা ৩ মাসের মধ্যে শেষ করতে হবে। এবং ৫ মাসের মধ্যে সকল নিয়োগের চূড়ান্ত ফলাফল বাধ্যতামূলক করলেই কেবল বেকার সমস্যার সমাধান হবে।!!
কর্ম কমিশনে কর্মের ভেজাল,😊😊
বিসিএস,, রেল মন্ত্রনালয়,,,,,, প্রশ্ন ফাঁস করার সাথে জড়িত সকলের পদ ত্যাগ দাবি জানাই।বিচার হোক,,,
একটা পরীক্ষা বাতিল করে কি লাভ? যা সর্বনাশ তা তো আগেই হয়ে গেছে। কেননা প্রতিবছর সচিব, উপসচিব গণ মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে প্রশ্ন ফাঁস ও স্বজনপ্রীতির ভিত্তিতে বিসিএস কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হতো। যা এতোদিন জনগণ জানতো তবে আজ জনগণ তা জেনেছে। এখন হাজারো ব্যবস্থা নিলেও লাভ নেই। কেননা বাংলাদেশের ৯৫% লোক হলো দুর্নীতিবাজ ও ভন্ড। তাছাড়া, যে দেশে আইজিপি বেনজির, ডিআইজি, এসপি, অসি, সচিব, উপসচিব, এনবিআরের চেয়ারম্যান মতিউর সহ লাখ লাখ দুর্নীতিবাজ থাকতে পারে। সেখানে পিএসসি দুর্নীতি করে না এটা হাস্যকর।!! পিএসসি হলো দুর্নীতির আতুড়ঘর। ক্যাডার ও নন-ক্যাডার পদ গুলোর জন্য গোপনে মোটা অংকের টাকা লেনদেন ও স্বজনপ্রীতি চলে প্রতি নিয়ত। এই জন্য ভালো পদে ভালো পরীক্ষা দিয়েও চাকরি পায় না বিসিএসে।
তাছাড়া, বিসিএসের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষার সিস্টেম পরিবর্তন করা দরকার। প্রীলিতে পাশের ক্ষেত্রে একাডেমিক রেজাল্টের অন্তর্ভুক্তি দরকার যাতে শুধু ভালো রেজাল্টধারী ও মেধাবীরাই বিসিএসে চাকরি করার সুযোগ পায়।
সেই সাথে চাকরির বয়স ৪০ করা এখন ফরজ।!! কেননা এই চাকরি বয়সের মধ্যেই নোংরা রাজনীতি জড়িয়ে আছে। কেননা চাকরির বয়স ৩০ হয়ে গেলে সরকার জানে অনেক মেধাবীরা চাকরি পাবে না ফলে এরা দেশ ছাড়তে বাধ্য হবে ফলে বাংলাদেশের জনসংখ্যা ও মেধাবী লোক কমবে ফলে এসব আমলা, এমপি, মন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রী, নেতা ও পাতি নেতারা অনায়াসে দুর্নীতি ও নানা অনৈতিক কর্মকাণ্ড করতে পারবে। এই কারণে তারা চাকরি বয়স বাড়াতে চান না।!! কি নোংরা রাজনীতি তাই না?
তাছাড়া কোটা প্রথার বিলুপ্তি দরকার।
এবং বিসিএসের প্রীলির পাস নম্বর ৫০% নির্ধারিত করে দেওয়া উচিত যাতে অনেকেই লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারে।
বিসিএস প্রীলি ও লিখিত উভয় তে পাস নম্বর ৫০% রাখা উচিৎ।
এবং প্রতিটি নিয়োগের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষা ৩ মাসের মধ্যে শেষ করতে হবে। এবং ৫ মাসের মধ্যে সকল নিয়োগের চূড়ান্ত ফলাফল বাধ্যতামূলক করলেই কেবল বেকার সমস্যার সমাধান হবে।!!
প্রমাণ আর হবে না অভিযোগ নিয়েই সবাই সন্তুষ্ট থাকুন। কারন ডিজিটাল বাংলাদেশ 😂
যারা প্রশ্ন ফাঁসের সাথে জড়িত তাদের সকল সম্পত্তি ক্রোক করা হোক।
দেলোয়ার পরীক্ষা বাতিল করতে হবে করতে হবে
এইধরনের সাংবাদিক দের দেশে খুব প্রয়োজন
সাধারণ ছাত্রদের আস্থা ও বিশ্বাসের জায়গা আর কোথাও থাকলো না। সাধারণ শিক্ষার্থীদের চিন্তা কেউ কি করে?
বাতিল হওয়া উচিত
অবশ্যই বাতিল করা উচিত যেহেতু এখনও লিখিত পরীক্ষা হয়নাই
বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডএর কমকর্তাদের নিয়োগ বানিজ্য নিয়ে একটু কথা বলেন।এরা টাকা ছাড়া কোন কাজ ও করে না। এদের প্রত্যেকের তদন্ত করা হোক।
অভিনন্দন জানাই সেই সৎ নির্ভিক সাংবাদিক ভাই কে। আমার ১টি প্রশ্ন আছে চেয়ারম্যান এর গাড়ি চালক জড়িত থাকলে চেয়ারম্যান এর কি কোন সম্পৃক্ততা নেই?? অনুসন্ধান আরো ভালো করে করেন।
হায়রে পিএসসি।
৪৬ তম বাতিল হলে এতোদিনে যতগুলো প্রশ্ন ফাঁস হইছে অথচ তারা চাকরি করছে ওইসব গুলোকেও তো বরখাস্ত করার দরকার।কারণ সবাই দূর্নীতি করে পরীক্ষা দেয় নি।
একটা পরীক্ষা বাতিল করে কি লাভ? যা সর্বনাশ তা তো আগেই হয়ে গেছে। কেননা প্রতিবছর সচিব, উপসচিব গণ মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে প্রশ্ন ফাঁস ও স্বজনপ্রীতির ভিত্তিতে বিসিএস কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হতো। যা এতোদিন জনগণ জানতো তবে আজ জনগণ তা জেনেছে। এখন হাজারো ব্যবস্থা নিলেও লাভ নেই। কেননা বাংলাদেশের ৯৫% লোক হলো দুর্নীতিবাজ ও ভন্ড। তাছাড়া, যে দেশে আইজিপি বেনজির, ডিআইজি, এসপি, অসি, সচিব, উপসচিব, এনবিআরের চেয়ারম্যান মতিউর সহ লাখ লাখ দুর্নীতিবাজ থাকতে পারে। সেখানে পিএসসি দুর্নীতি করে না এটা হাস্যকর।!! পিএসসি হলো দুর্নীতির আতুড়ঘর। ক্যাডার ও নন-ক্যাডার পদ গুলোর জন্য গোপনে মোটা অংকের টাকা লেনদেন ও স্বজনপ্রীতি চলে প্রতি নিয়ত। এই জন্য ভালো পদে ভালো পরীক্ষা দিয়েও চাকরি পায় না বিসিএসে।
তাছাড়া, বিসিএসের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষার সিস্টেম পরিবর্তন করা দরকার। প্রীলিতে পাশের ক্ষেত্রে একাডেমিক রেজাল্টের অন্তর্ভুক্তি দরকার যাতে শুধু ভালো রেজাল্টধারী ও মেধাবীরাই বিসিএসে চাকরি করার সুযোগ পায়।
সেই সাথে চাকরির বয়স ৪০ করা এখন ফরজ।!! কেননা এই চাকরি বয়সের মধ্যেই নোংরা রাজনীতি জড়িয়ে আছে। কেননা চাকরির বয়স ৩০ হয়ে গেলে সরকার জানে অনেক মেধাবীরা চাকরি পাবে না ফলে এরা দেশ ছাড়তে বাধ্য হবে ফলে বাংলাদেশের জনসংখ্যা ও মেধাবী লোক কমবে ফলে এসব আমলা, এমপি, মন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রী, নেতা ও পাতি নেতারা অনায়াসে দুর্নীতি ও নানা অনৈতিক কর্মকাণ্ড করতে পারবে। এই কারণে তারা চাকরি বয়স বাড়াতে চান না।!! কি নোংরা রাজনীতি তাই না?
তাছাড়া কোটা প্রথার বিলুপ্তি দরকার।
এবং বিসিএসের প্রীলির পাস নম্বর ৫০% নির্ধারিত করে দেওয়া উচিত যাতে অনেকেই লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারে।
বিসিএস প্রীলি ও লিখিত উভয় তে পাস নম্বর ৫০% রাখা উচিৎ।
এবং প্রতিটি নিয়োগের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষা ৩ মাসের মধ্যে শেষ করতে হবে। এবং ৫ মাসের মধ্যে সকল নিয়োগের চূড়ান্ত ফলাফল বাধ্যতামূলক করলেই কেবল বেকার সমস্যার সমাধান হবে।!!
৪৫ ও ৪৬ বাতিল করা হোক
এদের সকল নিয়োগ বাতিল করতে হবে
৫/৭/২৪ রেলওয়ে পরিক্ষার প্রশ্ন পত্র ফাস হয়েছে --
আমি একজন রেলওয়ের পরিক্ষাথী হিসাবে,, এই নিয়োগ পরিক্ষা বাতিল চাই --সবাই এক হয়ে প্রতিবাদ করা উচিৎ
বুয়েটে রিটেন পরীক্ষা গুলোর পর যে ভাইবা হয় ওখানে অনেক দুর্নীতি হচ্ছে, একটু সকলে অনুসন্ধান করুন।
একটা পরীক্ষা বাতিল করে কি লাভ? যা সর্বনাশ তা তো আগেই হয়ে গেছে। কেননা প্রতিবছর সচিব, উপসচিব গণ মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে প্রশ্ন ফাঁস ও স্বজনপ্রীতির ভিত্তিতে বিসিএস কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হতো। যা এতোদিন জনগণ জানতো তবে আজ জনগণ তা জেনেছে। এখন হাজারো ব্যবস্থা নিলেও লাভ নেই। কেননা বাংলাদেশের ৯৫% লোক হলো দুর্নীতিবাজ ও ভন্ড। তাছাড়া, যে দেশে আইজিপি বেনজির, ডিআইজি, এসপি, অসি, সচিব, উপসচিব, এনবিআরের চেয়ারম্যান মতিউর সহ লাখ লাখ দুর্নীতিবাজ থাকতে পারে। সেখানে পিএসসি দুর্নীতি করে না এটা হাস্যকর।!! পিএসসি হলো দুর্নীতির আতুড়ঘর। ক্যাডার ও নন-ক্যাডার পদ গুলোর জন্য গোপনে মোটা অংকের টাকা লেনদেন ও স্বজনপ্রীতি চলে প্রতি নিয়ত। এই জন্য ভালো পদে ভালো পরীক্ষা দিয়েও চাকরি পায় না বিসিএসে।
তাছাড়া, বিসিএসের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষার সিস্টেম পরিবর্তন করা দরকার। প্রীলিতে পাশের ক্ষেত্রে একাডেমিক রেজাল্টের অন্তর্ভুক্তি দরকার যাতে শুধু ভালো রেজাল্টধারী ও মেধাবীরাই বিসিএসে চাকরি করার সুযোগ পায়।
সেই সাথে চাকরির বয়স ৪০ করা এখন ফরজ।!! কেননা এই চাকরি বয়সের মধ্যেই নোংরা রাজনীতি জড়িয়ে আছে। কেননা চাকরির বয়স ৩০ হয়ে গেলে সরকার জানে অনেক মেধাবীরা চাকরি পাবে না ফলে এরা দেশ ছাড়তে বাধ্য হবে ফলে বাংলাদেশের জনসংখ্যা ও মেধাবী লোক কমবে ফলে এসব আমলা, এমপি, মন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রী, নেতা ও পাতি নেতারা অনায়াসে দুর্নীতি ও নানা অনৈতিক কর্মকাণ্ড করতে পারবে। এই কারণে তারা চাকরি বয়স বাড়াতে চান না।!! কি নোংরা রাজনীতি তাই না?
তাছাড়া কোটা প্রথার বিলুপ্তি দরকার।
এবং বিসিএসের প্রীলির পাস নম্বর ৫০% নির্ধারিত করে দেওয়া উচিত যাতে অনেকেই লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারে।
বিসিএস প্রীলি ও লিখিত উভয় তে পাস নম্বর ৫০% রাখা উচিৎ।
এবং প্রতিটি নিয়োগের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষা ৩ মাসের মধ্যে শেষ করতে হবে। এবং ৫ মাসের মধ্যে সকল নিয়োগের চূড়ান্ত ফলাফল বাধ্যতামূলক করলেই কেবল বেকার সমস্যার সমাধান হবে।!!
আশা করি বিপিএসসি এই দায় এড়ানোর পথ না খুজে যথোপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
জয় বাংলা 😄😀
দম্পতি ও জোড়ায় জোড়ায় বিসিএস নিয়ে এখন আমার যথেষ্ট সন্দেহ!
স্বামী পারলে বউ পারে, আবার বউ পারলে স্বামী পারে! না মানে একসেট কিনলেই হয়ে যায় না?!!
রেলওয়ের পরীক্ষা বাতিল করা হক
সাংবাদিক ভাইকে হাজারো সালাম।বিসিএসে ব্যর্থ হয়ে বিদেশ যাওয়ার চেষ্টায় আছি।।
৪৬তম বিসিএস বাতিল করতে হবে।
পূর্বের বিসিএস এ যারা নিয়োগ পেয়েছে তাদের নিয়োগ বাতিল করতে হবে।
পিএসসি চেয়ারম্যান এর পদত্যাগ করতে হবে।
পিএসসি গেরাউ করে আন্দোলন কর্মসূচী দেওয়া উচিত।
চাকরির পরীক্ষা নেয়ার কি দরকার!
যারা টাকা দিয়ে প্রশ্ন নিছে তাদেরকে দিলেই হয়ে যায়।
শুধু শুধু আম জনতার আবেদন করে টাকা খরচ করা!!!! মনে আশা রেখে,ভালো পরীক্ষা দিয়েও না হওয়ার কষ্ট!
বাংলার মেধাবীরা কার উপর আস্তা রাখবে 😢😢
সব শেষ কোথাও কোন নিশ্চয়তা নেই।
Channel 24 কে আমরা কৃতজ্ঞতা জানাই। আশা করি ভবিষ্যতে এমন অনুন্ধানমূলক আরো নিউজ পাবো আমরা
এর তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি
উপযুক্ত বিচার চাই
একটা পরীক্ষা বাতিল করে কি লাভ? যা সর্বনাশ তা তো আগেই হয়ে গেছে। কেননা প্রতিবছর সচিব, উপসচিব গণ মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে প্রশ্ন ফাঁস ও স্বজনপ্রীতির ভিত্তিতে বিসিএস কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হতো। যা এতোদিন জনগণ জানতো তবে আজ জনগণ তা জেনেছে। এখন হাজারো ব্যবস্থা নিলেও লাভ নেই। কেননা বাংলাদেশের ৯৫% লোক হলো দুর্নীতিবাজ ও ভন্ড। তাছাড়া, যে দেশে আইজিপি বেনজির, ডিআইজি, এসপি, অসি, সচিব, উপসচিব, এনবিআরের চেয়ারম্যান মতিউর সহ লাখ লাখ দুর্নীতিবাজ থাকতে পারে। সেখানে পিএসসি দুর্নীতি করে না এটা হাস্যকর।!! পিএসসি হলো দুর্নীতির আতুড়ঘর। ক্যাডার ও নন-ক্যাডার পদ গুলোর জন্য গোপনে মোটা অংকের টাকা লেনদেন ও স্বজনপ্রীতি চলে প্রতি নিয়ত। এই জন্য ভালো পদে ভালো পরীক্ষা দিয়েও চাকরি পায় না বিসিএসে।
তাছাড়া, বিসিএসের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষার সিস্টেম পরিবর্তন করা দরকার। প্রীলিতে পাশের ক্ষেত্রে একাডেমিক রেজাল্টের অন্তর্ভুক্তি দরকার যাতে শুধু ভালো রেজাল্টধারী ও মেধাবীরাই বিসিএসে চাকরি করার সুযোগ পায়।
সেই সাথে চাকরির বয়স ৪০ করা এখন ফরজ।!! কেননা এই চাকরি বয়সের মধ্যেই নোংরা রাজনীতি জড়িয়ে আছে। কেননা চাকরির বয়স ৩০ হয়ে গেলে সরকার জানে অনেক মেধাবীরা চাকরি পাবে না ফলে এরা দেশ ছাড়তে বাধ্য হবে ফলে বাংলাদেশের জনসংখ্যা ও মেধাবী লোক কমবে ফলে এসব আমলা, এমপি, মন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রী, নেতা ও পাতি নেতারা অনায়াসে দুর্নীতি ও নানা অনৈতিক কর্মকাণ্ড করতে পারবে। এই কারণে তারা চাকরি বয়স বাড়াতে চান না।!! কি নোংরা রাজনীতি তাই না?
তাছাড়া কোটা প্রথার বিলুপ্তি দরকার।
এবং বিসিএসের প্রীলির পাস নম্বর ৫০% নির্ধারিত করে দেওয়া উচিত যাতে অনেকেই লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারে।
বিসিএস প্রীলি ও লিখিত উভয় তে পাস নম্বর ৫০% রাখা উচিৎ।
এবং প্রতিটি নিয়োগের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষা ৩ মাসের মধ্যে শেষ করতে হবে। এবং ৫ মাসের মধ্যে সকল নিয়োগের চূড়ান্ত ফলাফল বাধ্যতামূলক করলেই কেবল বেকার সমস্যার সমাধান হবে।!!
46 তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষা বাতিল করা উচিত। আমি ও আমার কোনো পরীক্ষার্থী নাই। তারপরেও বিসিএস পরীক্ষার প্রতি আস্থা অর্জনের উদ্দেশ্যে বাতিল হওয়া বর্তমান চেয়ারম্যানের সঠিক সিদ্ধান্তের পরিচয় বহন করবে বলে আশা করছি। নচেৎ দেশের শিক্ষাব্যবস্থা সমালোচনার মুখে পড়বে।
আফসোস,, মেধাবীেদর কী করুন অবস্থা আজ।দেখার কেও নেই।আরও একবার দেশ স্বাধীন করার দরকার।
Koy din por dekhbo desh tai pas hoye gace...😢
আল্লাহ বাচাও আমাদের
বাতিল চাই।
shame on PSC
বাংলাদেশের সিংহভাগ সরকারি চাকরির নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়,এর সাথে উক্ত দপ্তরের দায়িত্বপ্রাপ্ত গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তা জড়িত থাকলেও যখনই বিষয়টি সামনে আসে তখনই নিচের পদের কিছু কর্মচারী কে লোক দেখানো শাস্তি দিয়ে বিষয়টি ধামাচাপা দেওয়া হয়।
যারা প্রশ্ন ফাঁসের মাধ্যমে লাখ লাখ মানুষের জীবন নিয়ে চিনিমিনি খেলে, তাদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদন্ড কার্যকর করা হোক।
জারা জারা 46 তম বিসিএস এ আবেদন করেছেন তাদের আবেদনের টাকা ফেরত দেওয়া হোক। নচেৎ প্রিলিমিনারি পরীক্ষা বাতিল করা হোক।
জুনিয়র ইন্সট্রাক্টর নিয়ে অনেক অনিয়ম হয়েছে
কার্যক্রম বাতিল করতে করতে নিয়োগ হয়ে যাবে
প্রশ্ন পাশ নিয়োজ করতে করতে আবার যেন কোটা বাতিল নিয়োজ বন্ধ না হয়ে যায় 😮😮
Question out hoy dekhai cut mark ato besi thake
পি এস সির কাছ থেকে এটা আশা করি নি,এটা কি করলো,আর কার্ট মার্ক আকাশ ছোঁয়
সোহরাব হোসাইনকে আগে বিচারের আওতায় আনা হোক। চেয়ারম্যান হিসেবে তিনি ব্যার্থ।
দুর্নীতি এখন রহ্নে রহ্নে
জুলুম থেকে মুক্তি চাই
প্রশ্নপত্র ফাঁসের সংবাদ এর আগে অনেক প্রচার হয়েছে কিন্তু উপযুক্ত শাস্তির খবর পাওয়া যায়নি। প্রচার করে যান আমরা দেখে যাই।
যারা চুরি করছে ওদের বাদ দিয়ে waiting list করা হউক।
তাহলে তো ৪১,৪৩,৪৪,৪৫,৪৬ সব ই বাতিল করতে হবে
একটা পরীক্ষা বাতিল করে কি লাভ? যা সর্বনাশ তা তো আগেই হয়ে গেছে। কেননা প্রতিবছর সচিব, উপসচিব গণ মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে প্রশ্ন ফাঁস ও স্বজনপ্রীতির ভিত্তিতে বিসিএস কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হতো। যা এতোদিন জনগণ জানতো তবে আজ জনগণ তা জেনেছে। এখন হাজারো ব্যবস্থা নিলেও লাভ নেই। কেননা বাংলাদেশের ৯৫% লোক হলো দুর্নীতিবাজ ও ভন্ড। তাছাড়া, যে দেশে আইজিপি বেনজির, ডিআইজি, এসপি, অসি, সচিব, উপসচিব, এনবিআরের চেয়ারম্যান মতিউর সহ লাখ লাখ দুর্নীতিবাজ থাকতে পারে। সেখানে পিএসসি দুর্নীতি করে না এটা হাস্যকর।!! পিএসসি হলো দুর্নীতির আতুড়ঘর। ক্যাডার ও নন-ক্যাডার পদ গুলোর জন্য গোপনে মোটা অংকের টাকা লেনদেন ও স্বজনপ্রীতি চলে প্রতি নিয়ত। এই জন্য ভালো পদে ভালো পরীক্ষা দিয়েও চাকরি পায় না বিসিএসে।
তাছাড়া, বিসিএসের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষার সিস্টেম পরিবর্তন করা দরকার। প্রীলিতে পাশের ক্ষেত্রে একাডেমিক রেজাল্টের অন্তর্ভুক্তি দরকার যাতে শুধু ভালো রেজাল্টধারী ও মেধাবীরাই বিসিএসে চাকরি করার সুযোগ পায়।
সেই সাথে চাকরির বয়স ৪০ করা এখন ফরজ।!! কেননা এই চাকরি বয়সের মধ্যেই নোংরা রাজনীতি জড়িয়ে আছে। কেননা চাকরির বয়স ৩০ হয়ে গেলে সরকার জানে অনেক মেধাবীরা চাকরি পাবে না ফলে এরা দেশ ছাড়তে বাধ্য হবে ফলে বাংলাদেশের জনসংখ্যা ও মেধাবী লোক কমবে ফলে এসব আমলা, এমপি, মন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রী, নেতা ও পাতি নেতারা অনায়াসে দুর্নীতি ও নানা অনৈতিক কর্মকাণ্ড করতে পারবে। এই কারণে তারা চাকরি বয়স বাড়াতে চান না।!! কি নোংরা রাজনীতি তাই না?
তাছাড়া কোটা প্রথার বিলুপ্তি দরকার।
এবং বিসিএসের প্রীলির পাস নম্বর ৫০% নির্ধারিত করে দেওয়া উচিত যাতে অনেকেই লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারে।
বিসিএস প্রীলি ও লিখিত উভয় তে পাস নম্বর ৫০% রাখা উচিৎ।
এবং প্রতিটি নিয়োগের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষা ৩ মাসের মধ্যে শেষ করতে হবে। এবং ৫ মাসের মধ্যে সকল নিয়োগের চূড়ান্ত ফলাফল বাধ্যতামূলক করলেই কেবল বেকার সমস্যার সমাধান হবে।!!
অবশ্যই বাতিল করতে হবে। ৪৫ এ ও দুর্নীতি হয়েছে ৪৫ ও বাতিল করতে হবে ৪৬ ও বাতিল করতে হবে।
একটা পরীক্ষা বাতিল করে কি লাভ? যা সর্বনাশ তা তো আগেই হয়ে গেছে। কেননা প্রতিবছর সচিব, উপসচিব গণ মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে প্রশ্ন ফাঁস ও স্বজনপ্রীতির ভিত্তিতে বিসিএস কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হতো। যা এতোদিন জনগণ জানতো তবে আজ জনগণ তা জেনেছে। এখন হাজারো ব্যবস্থা নিলেও লাভ নেই। কেননা বাংলাদেশের ৯৫% লোক হলো দুর্নীতিবাজ ও ভন্ড। তাছাড়া, যে দেশে আইজিপি বেনজির, ডিআইজি, এসপি, অসি, সচিব, উপসচিব, এনবিআরের চেয়ারম্যান মতিউর সহ লাখ লাখ দুর্নীতিবাজ থাকতে পারে। সেখানে পিএসসি দুর্নীতি করে না এটা হাস্যকর।!! পিএসসি হলো দুর্নীতির আতুড়ঘর। ক্যাডার ও নন-ক্যাডার পদ গুলোর জন্য গোপনে মোটা অংকের টাকা লেনদেন ও স্বজনপ্রীতি চলে প্রতি নিয়ত। এই জন্য ভালো পদে ভালো পরীক্ষা দিয়েও চাকরি পায় না বিসিএসে।
তাছাড়া, বিসিএসের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষার সিস্টেম পরিবর্তন করা দরকার। প্রীলিতে পাশের ক্ষেত্রে একাডেমিক রেজাল্টের অন্তর্ভুক্তি দরকার যাতে শুধু ভালো রেজাল্টধারী ও মেধাবীরাই বিসিএসে চাকরি করার সুযোগ পায়।
সেই সাথে চাকরির বয়স ৪০ করা এখন ফরজ।!! কেননা এই চাকরি বয়সের মধ্যেই নোংরা রাজনীতি জড়িয়ে আছে। কেননা চাকরির বয়স ৩০ হয়ে গেলে সরকার জানে অনেক মেধাবীরা চাকরি পাবে না ফলে এরা দেশ ছাড়তে বাধ্য হবে ফলে বাংলাদেশের জনসংখ্যা ও মেধাবী লোক কমবে ফলে এসব আমলা, এমপি, মন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রী, নেতা ও পাতি নেতারা অনায়াসে দুর্নীতি ও নানা অনৈতিক কর্মকাণ্ড করতে পারবে। এই কারণে তারা চাকরি বয়স বাড়াতে চান না।!! কি নোংরা রাজনীতি তাই না?
তাছাড়া কোটা প্রথার বিলুপ্তি দরকার।
এবং বিসিএসের প্রীলির পাস নম্বর ৫০% নির্ধারিত করে দেওয়া উচিত যাতে অনেকেই লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারে।
বিসিএস প্রীলি ও লিখিত উভয় তে পাস নম্বর ৫০% রাখা উচিৎ।
এবং প্রতিটি নিয়োগের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষা ৩ মাসের মধ্যে শেষ করতে হবে। এবং ৫ মাসের মধ্যে সকল নিয়োগের চূড়ান্ত ফলাফল বাধ্যতামূলক করলেই কেবল বেকার সমস্যার সমাধান হবে।!!
তোমরা তো জীবনেও অনুসন্ধান করতে পারো নাই,যেই সাংবাদিক এত কষ্ট করে অনুসন্ধান করে বের করল,তার নাম নিতে কি খুব জ্বলে?
বাতিল করতে হবে
Does it mean all those people who were employed under those BCS will lose their jobs?
বাংলাদেশের কারো প্রতি আমার আস্থা নেই, এমনকি আমার নিজের উপরেই আমার আস্থা নেই। আস্থা আছে টাকার উপর। এদেশে টাকা হলে সব সম্ভব।
119.5 পেয়েও যখন ৪৬ বিসিএসে টিকতে পারি নি। তখনই বুজতে পারি যে নিশ্চিত কোন ঘাবলা আছে। এখন প্রমান পেলাম
@thejashorianguyofficial জেনারেল ক্যাডার যদি কেউ টিকতে পারে আপনাকে ১ কেটি টাকা দেবো। হুদায় না জেনে কথা বলিয়েন না ভাই। জেনারেল ক্যাডার লাস্ট ১২২.৫ এ টিকছে ভাল ভাবে জানেন
সারাদিন কোটা আন্দোলনের পর যখন শুনে পিএসসি প্রশ্ন ফাস করে!!! এখন কোটার বিরুদ্ধে আন্দোলনকারীরা কি পিএসসির বিরুদ্ধে আন্দোলনে যাবে??? নাকি যে প্রশ্ন ফাস করেছে তাকে রাস্তায় টেনে নিয়ে আসবে??
রেলওয়ে পরীক্ষা বাতিল চাই
সবাই ঘুমাও দুদিন পর ঠান্ডা হবে সব
সময় টিভি কি করে কোনো গোপন খবর দিতে পারে না । অন্য চ্যানেল তো সব বি3আর করতে পারে। এদের সাংবাদিক কি করে ।
৪৪,৪৫ এগুলোর কী হবে?
সব বাতিল করতে হবে।
একটা পরীক্ষা বাতিল করে কি লাভ? যা সর্বনাশ তা তো আগেই হয়ে গেছে। কেননা প্রতিবছর সচিব, উপসচিব গণ মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে প্রশ্ন ফাঁস ও স্বজনপ্রীতির ভিত্তিতে বিসিএস কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হতো। যা এতোদিন জনগণ জানতো তবে আজ জনগণ তা জেনেছে। এখন হাজারো ব্যবস্থা নিলেও লাভ নেই। কেননা বাংলাদেশের ৯৫% লোক হলো দুর্নীতিবাজ ও ভন্ড। তাছাড়া, যে দেশে আইজিপি বেনজির, ডিআইজি, এসপি, অসি, সচিব, উপসচিব, এনবিআরের চেয়ারম্যান মতিউর সহ লাখ লাখ দুর্নীতিবাজ থাকতে পারে। সেখানে পিএসসি দুর্নীতি করে না এটা হাস্যকর।!! পিএসসি হলো দুর্নীতির আতুড়ঘর। ক্যাডার ও নন-ক্যাডার পদ গুলোর জন্য গোপনে মোটা অংকের টাকা লেনদেন ও স্বজনপ্রীতি চলে প্রতি নিয়ত। এই জন্য ভালো পদে ভালো পরীক্ষা দিয়েও চাকরি পায় না বিসিএসে।
তাছাড়া, বিসিএসের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষার সিস্টেম পরিবর্তন করা দরকার। প্রীলিতে পাশের ক্ষেত্রে একাডেমিক রেজাল্টের অন্তর্ভুক্তি দরকার যাতে শুধু ভালো রেজাল্টধারী ও মেধাবীরাই বিসিএসে চাকরি করার সুযোগ পায়।
সেই সাথে চাকরির বয়স ৪০ করা এখন ফরজ।!! কেননা এই চাকরি বয়সের মধ্যেই নোংরা রাজনীতি জড়িয়ে আছে। কেননা চাকরির বয়স ৩০ হয়ে গেলে সরকার জানে অনেক মেধাবীরা চাকরি পাবে না ফলে এরা দেশ ছাড়তে বাধ্য হবে ফলে বাংলাদেশের জনসংখ্যা ও মেধাবী লোক কমবে ফলে এসব আমলা, এমপি, মন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রী, নেতা ও পাতি নেতারা অনায়াসে দুর্নীতি ও নানা অনৈতিক কর্মকাণ্ড করতে পারবে। এই কারণে তারা চাকরি বয়স বাড়াতে চান না।!! কি নোংরা রাজনীতি তাই না?
তাছাড়া কোটা প্রথার বিলুপ্তি দরকার।
এবং বিসিএসের প্রীলির পাস নম্বর ৫০% নির্ধারিত করে দেওয়া উচিত যাতে অনেকেই লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারে।
বিসিএস প্রীলি ও লিখিত উভয় তে পাস নম্বর ৫০% রাখা উচিৎ।
এবং প্রতিটি নিয়োগের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষা ৩ মাসের মধ্যে শেষ করতে হবে। এবং ৫ মাসের মধ্যে সকল নিয়োগের চূড়ান্ত ফলাফল বাধ্যতামূলক করলেই কেবল বেকার সমস্যার সমাধান হবে।!!
বাতিল চাই
কার্যক্রম বাতিল হলে চলবে না। দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।
Emon exam batil na kore.oder k fashi dile valo hobe.
আস্থার জায়গায়টাও হারিয়ে ফেললাম 😢
job paua list ta ber kara darkar r tader ke o bicharer autai ana darkar
আপনারা কেন এ ধরনের অনুসন্ধান করেন না?
😢😢😢😢😢 Batil chai...abar 46 bcs..hok..😢😢😢😢😢😢
Super cropution in Bangladesh
সকল ক্ষেত্র অনিয়মে ভরা
গণমাধ্যমের সবাই তো অনুসন্ধান করেনাই।যে ব্যাক্তি আর টিম অনুসন্ধান করছে তার নাম ধরে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করুন
এটা বাংলাদেশ এখানে নাম ধরে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করলে বিপদ থাকবে অনুসন্ধানী দলের।
চ্যানেল ২৪ নিজেদের রিপোর্ট বের করছে। @@naimulhassanrafi7078
হুম। আর আপনারা গিয়ে তাকে জান্নাতে পাঠিয়ে দেন।। যাতে আর অনুসন্ধান করতে না পারে
channel 24
😮