নারীদের পর্দার বিধান বিস্তারিত arif bin habib আরিফ বিন হাবিব নতুন ওয়াজ | new bangla waz download

แชร์
ฝัง
  • เผยแพร่เมื่อ 28 พ.ย. 2024

ความคิดเห็น • 38

  • @MdIbrahim-dg5eu
    @MdIbrahim-dg5eu 3 หลายเดือนก่อน +3

    আলহামদুলিল্লাহ সবাইকে বুঝার তৌফিক দান করুন; আমিন

  • @abdulwahedkhan6293
    @abdulwahedkhan6293 7 หลายเดือนก่อน +3

    ১৭) সুনানে আবু দাউদ।
    হাদীস নং-৪১১২। উম্মু সালামাহ (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদা আমি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নিকট ছিলাম এবং তাঁর নিকট মাইমূনাহ (রাঃ)-ও ছিলেন। এ সময় ইবনু উম্মু মাকতূম (রাঃ) (অন্ধ সাহাবী) এলেন। ঘটনাটি আমাদের উপর পর্দার হুকুম নাযিলের পরের। তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বললেনঃ তোমরা তার থেকে আড়ালে চলে যাও। আমরা বললাম, হে আল্লাহর রাসূল! সে কি অন্ধ নয়? সে তো আমাদের দেখতে ও চিনতে পারছে না। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ যদিও সে অন্ধ কিন্তু তোমরা উভয়ে কি তাকে দেখছো না?
    ইমাম আবূ দাঊদ (রহঃ) বলেন, এ বিধান নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম স্ত্রীদের জন্য নির্দিষ্ট। তুমি কি ইবনু উম্মু মাকতূম (রাঃ)-এর বাড়িতে ফাতিমাহ বিনতু কায়িস (রাঃ)-এর ইদ্দত পালনের বিষয়টি লক্ষ করো না? নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ফাতিমাহ বিনতু কায়িস (রাঃ)-কে বলেছেনঃ ’’তুমি ইবনু উম্মু মাকতূমের বাড়িতে ইদ্দত পালন করো। কারণ সে অন্ধ লোক। তুমি সেখানে খোলামেলা পোশাকে থাকতে পারবে।’’ (সুনানে আবু দাউদ,[ তাহকিককৃত], হাদীস নং- ৪১১২)।
    🏀-------------------

  • @mdazizulhaque-yg6yb
    @mdazizulhaque-yg6yb 10 หลายเดือนก่อน +1

    Valo alocana.

  • @দ্বীনেরপথেচলা-ঞ৭গ
    @দ্বীনেরপথেচলা-ঞ৭গ 8 หลายเดือนก่อน

    Mashallah darun

  • @ishaali-bd6br
    @ishaali-bd6br 5 หลายเดือนก่อน

    Such type of discussion of parda is never heard by me.Today I actually understand with heart women's valuable position in the Koran.Wish moulana's longest life for hearing such type of Koranic explanation.

    • @abdulwahedkhan6293
      @abdulwahedkhan6293 5 หลายเดือนก่อน

      ১) হিজাবের আয়াত নাযিল হওয়ার প্রেক্ষাপট( কারন)ঃ-
      🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀
      একজন নেতার বাড়িতে জনসমাগম খুবই স্বাভাবিক ঘটনা। নবী হিসেবে রসুলের( সঃ) গৃহ সবার জন্য উন্মুক্ত ছিল।। রসুলের( সঃ) হারেমে যেসব লোক যাতায়াত করত তার মধ্যে ভালো মন্দ সব রকমের লোকই ছিল। ইসলাম প্রসারের সাথে সাথে রসুলের( সঃ) গৃহে লোকের ভিড় বৃদ্ধি পাওয়া খুবই স্বাভাবিক ঘটনা ছিল। হযরত ওমর( রাঃ) বিষয়টি জানতে পেরে রসুলের( সঃ) স্ত্রীদের হিজাবের অন্তরালে রাখার পরামর্শ দেন। কিন্তু রসূল( সঃ) আল্লাহর তরফ হতে ইংগিত না পাওয়ায় বিষয়টির প্রতি গুরুত্ব দেননি।
      # হাদীসঃ- হযরত ওমর( রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, ----------আমি বললাম, হে আল্লাহর রসূল(সঃ) আপনার কাছে ভালো-মন্দ সব ধরনের লোকই আসে। আপনি যদি উম্মাহাতুল মুমিনীনদের হিজাবের অন্তরালে রাখার নির্দেশ দিতেন (তাহলে কতই না ভালো হতো) । ফলে আল্লাহ হিজাবের আয়াত নাযিল করেন (সহি বুখারী, ইসলামী ফাউন্ডেশন, হাদিস নম্বর - ৪৪৩১ এবং ৫৮০৬) ।
      তাছাড়া রাসুলের( সঃ) মৃত্যুর পর তার স্ত্রীদের পুনরায় বিবাহ হারাম করা হয়েছে। তাদের জন্য হিজাব ফরজ করা হয়েছে। কারণ পরস্পর দেখা-সাক্ষাৎ বিয়ের আগ্রহ সৃষ্টি হতে পারে। এই আগ্রহ হতে পারে পুরুষের তরফ থেকে অথবা নারীর পক্ষ থেকে। যেহেতু নবী স্ত্রীদের পুনঃবিবাহ হারাম করা হয়েছে, তাদের জন্য হিজাব ফরজতো করা হবেই। এটাই স্বাভাবিক ও যুক্তিসংগত। নবী স্ত্রীদের হিজাব ফরজ করা হয়েছে সতর্কতামূলক বিশেষ ব্যবস্থা হিসেবে।
      মহান আল্লাহ বলেনঃ হে নবী স্ত্রীগণ তোমরা সাধারণ ( অন্যান্ন) স্ত্রীলোকদের মত নও।তোমরা পর পুরুষের সাথে আকর্ষণীয় ভঙ্গিতে কথা বলোনা(বিয়ের আগ্রহ সৃষ্টি হতে পারে এমন কথা) ------------(আহজাব-৩২)।
      নিজ গৃহে অবস্থান করো।------- (আহযাব-৩৩)।
      হাফেজ ইবনে হাজার বলেন, "এই অংশটুকু উম্মুল মুমিনিনদের জন্য নির্দিষ্ট"।
      সুরা আহযাবের ৫৩ নং আয়াতেঃ নবীর স্ত্রীদের নিকট কিছু চাইলে পর্দার অন্তরাল থেকে চাওয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে এবং তাদের স্বামীর মৃত্যুর পর তাদের পুনরায় বিবাহ হারাম করা হয়েছে।আমাদের আল্লামাগন আয়াতের প্রথম অংশকে সকল মোমেন নারীর জন্য ফরজ করা হলেও শেষের অংশকে ফরজ করা হয়নি। হিন্দুদের মত বিধবা বিবাহ হারাম করলে পুরুষদের অসুবিধা কোথায়?
      এখানে প্রশ্ন হলোঃ সাধারণ স্ত্রীলোক (অন্যান্য) বলতে কাদেরকে বোঝানো হয়েছে? অবশ্যই সাধারণ মুমিন নারীকে বুঝানো হয়েছে।
      হযরত ওমর( রাঃ) তার শাসনামলে উম্মুল মুমিনীনদের হজ্ব করার অনুমতি দেননি। কারণ মহান আল্লাহ বলেনঃ হে নবী স্ত্রীগণ, তোমরা সাধারন স্ত্রীলোকদের মত নও। নিজ গৃহে অবস্থান করো( আজাব 32, 33)। মহান আল্লাহর এই নির্দেশের প্রেক্ষিতে ওমর( রা) উম্মুল মুমিনীনদের উপর এই বিধি নিষেধ জারি করেন। কিন্তু সাধারণ মুমিন নারীর উপর হজ্বের ব্যাপারে কোন নিষেধাজ্ঞা ছিল না। পরবর্তীতে অকাট্য ও বলিষ্ঠ দলিলের ভিত্তিতে তার খেলাফতের শেষের দিকে ওমর( রাঃ) তার নিজের ভুল বুঝতে পেরে তার শেষ হজ্বে উম্মুল মুমিনীনদের হজ্ব করার অনুমতি দেন।
      হাদিসঃ- ইব্রাহিম ইবনে আব্দুর রহমান থেকে বর্ণিত। ওমর( রাঃ) তার শেষ হজ্জ্বে নবী পত্নীদের হজ করার অনুমতি দেন। এজন্য তাদের সাথে পাঠান উসমান ইবনে আফফান ও আব্দুর রহমানকে (সহি বুখারী, ইসলামী ফাউন্ডেশন, হাদীস নং- ১১৬৮ )। বাইহাকীর বর্ণনায় আরও বিস্তারিত আছে।
      সহি বুখারী আরেক বর্ণনায় আছে হজ্বের সময় উম্মুল মু'মিনীনগন পুরুষদের সাথে মিশতেন না।( সহি বুখারী, হজ্ব অধ্যায়ের ইবনে জুরাইজ বর্ণিত হাদিসটি দেখুন)।

  • @MINHAJUDDIN-d3q
    @MINHAJUDDIN-d3q 7 หลายเดือนก่อน

    মাসা আললাহ

  • @AbdusSelim-gq4rr
    @AbdusSelim-gq4rr 6 หลายเดือนก่อน +2

    সূরা আল আহযাব:59 - হে নবী! আপনি আপনার পত্নীগণকে ও কন্যাগণকে এবং মুমিনদের স্ত্রীগণকে বলুন, তারা যেন তাদের চাদরের কিয়দংশ নিজেদের উপর টেনে নেয়। এতে তাদেরকে চেনা সহজ হবে। ফলে তাদেরকে উত্যক্ত করা হবে না। আল্লাহ ক্ষমাশীল পরম দয়ালু।

    • @abdulwahedkhan3990
      @abdulwahedkhan3990 2 หลายเดือนก่อน

      ৪) সুরারা আহযাব, আয়াত নং- 59
      ﴿يَا أَيُّهَا النَّبِيُّ قُل لِّأَزْوَاجِكَ وَبَنَاتِكَ وَنِسَاءِ الْمُؤْمِنِينَ يُدْنِينَ عَلَيْهِنَّ مِن جَلَابِيبِهِنَّ ۚ ذَٰلِكَ أَدْنَىٰ أَن يُعْرَفْنَ فَلَا يُؤْذَيْنَ ۗ وَكَانَ اللَّهُ غَفُورًا رَّحِيمًا﴾
      সূরা আহযাবের ৫৯ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে:-
      হে নবী আপনি আপনার বিবিগনকে এবং আপনার কন্যাদেরকে এবং অন্যান্য মুমিন নারীগণকে বলে দিন যে, তারা যেন চাদরের কিয়দংশ তাদের নিজেদের উপর টেনে নেয় , যাতে তাদেরকে চিনতে পারা যায় এবং তাদের উত্যক্ত করা না হয়।
      এখানে প্রশ্ন হল, চাদর টেনে নয়ারর অর্থ যদি চেহারা ঢাকা বুঝায়, তবে তাদেরকে চেনা যাবে কিভাবে?
      ইমাম তাবারী( মৃত্যু- ৩১০) এই আয়াতের ব্যাখ্যায় বলেন, হে নবী তোমার স্ত্রীদের, কন্যাদের ও মুসলিম নারীদের বলো তারা যেন বাঁদীদের সদৃশ পোশাক না পরে। যাতে ফাসেকরা উত্যক্ত না করে এবং আজেবাজে মন্তব্য করে তাদের বিরক্ত না করে।( তাফসীরে তাবারী, সূরা আহযাব, 59 আয়াত)
      ইমাম শাওকানী এবং ইমাম ওয়াহেদী অনুরূপ মন্তব্য করে বলেন, এই আয়াতে বাদী ও স্বাধীন মহিলার সতরের পার্থক্য করা হয়েছে।
      হযরত ওমর( রাঃ) বাদীদের ওড়না দিয়ে মাথা ঢাকা দেখলে তাদের বেত্রাঘাত করতেন এবং বলতেন তোমরা স্বাধীন মহিলার রূপ ধারণ করবে না।
      # হাদীসঃ উমর( রাঃ) জনৈক মহিলাকে ওড়না দিয়ে মাথা ঢাকা অবস্থায় দেখলেন। এই অবস্থা দেখে তাকে প্রশ্ন করলেন। তখন ওমরকে( রাঃ) বলা হল সে ক্রীতদাসী। তিনি বললেন, ক্রীতদাসীর পোশাক যেন তার গৃহকর্ত্রীর অনুরূপ না হয় (বাগবীর শরহে সুন্নাহে এ হাদীসটি বর্ণিত হয়েছে, 2 খন্ড। বাইহাকী বলেন হাদীসটির আছার সমূহ বিশুদ্ধ)
      # হাদীসঃ ওমর( রাঃ) আনাসের পরিবারের জনৈক দাসীকে বোরকা দিয়ে মাথা ঢাকা অবস্থায় দেখে তাকে বেত্রাঘাত করলেন। এবং বললেন, তুমি মাথা খোলা রাখ, স্বাধীন নারীদের আকৃতি ধারণ করো না। (ইবনে কুদামা, আল মুগনী, 1 খন্ড)
      ওমরের( রাঃ) এই আচরণ ইমাম তাবারীর ব্যাখ্যাকে সমর্থন করে।
      হাদিস দুটো থেকে বুঝা যায়, দাসীরা মাথা খোলা রেখে রাস্তায় চলাফেরা করবে। আর স্বাধীন মহিলারা চেহারা খোলা রেখে রাস্তায় চলাফেরা করবে।
      কিছু সংখ্যক মহিলা এবং কিছু সংখ্যক পুরুষকে তাদের সতর ঢেকে আসতে বলা হলো। তারা নির্দেশ পালন করে আসলো এবং নারী-পুরুষের সতরের ভিন্নতা দেখা গেল। অনুরূপভাবে উম্মুল মুমিনীনদের জন্য হিজাব ফরয ছিল এবং সাধারণ মুমিন নারীর সতর ঢাকা ফরয ছিল। সুরা আহযাবের 59 নম্বর আয়াতে উম্মুল মুমিনীনদের চাদর টেনে নেয়া এবং মহিলা সাহাবীদের চাদর টেনে নেয়ার ভিন্নতা অবশ্যই থাকবে।
      ইমাম মালেক বলেন, দাসীদের মাথা খোলা রেখে নামাজ পড়া সুন্নত।
      # ইমাম মালেক (রঃ)এর মুয়াত্তা গ্রন্থে উল্লেখ আছে, ইমাম মালেককে প্রশ্ন করা হয়ঃ নারীরা কি মুহরীম ছাড়া অন্য লোকদের অথবা তাদের দাসদের সাথে একত্রে আহার করতে পারে? তিনি উত্তর দেন, যদি মহিলাদের সাথে পুরুষের খাওয়ার প্রচলন থাকে তাহলে কোন অসুবিধা নেই। অর্থাৎ যদি তাদের পরস্পরের মধ্যে পরিচিতি থাকে। ইমাম মালেক বলেনঃ নারী তার স্বামীর সাথে ওই সমস্ত লোক যাদের সাথে একত্রে খাওয়ার ব্যবস্থা স্বামী করে থাকে তাদের সাথে খেতে পারে (আল মুয়াত্তা, 2 খন্ড, 935 পৃষ্ঠা)।
      বলাবাহুল্য চেহারা ও হাতের কব্জি না খুলে কারো পক্ষে খাওয়া সম্ভব নয়।
      # হানাফী মাযহাবের ইমাম আল মারগিনানী আল হেদায়া গ্রন্থে রয়েছে, রসূল ( সঃ) এর কথা অনুযায়ী স্বাধীন মহিলার চেহারা ও হাতের কব্জি ছাড়া বাকি সব টুকুই সতরের অংশ। নারীর সবকিছু সতর, তবে আপনা আপনি প্রকাশিত হওয়ার কারণে দুটি অঙ্গ বাদ রাখা হয়েছে( কামাল ইবনে হুমামের হেদায়ার শরহে ফাতহুল কাদির, 1 খন্ড 258 পৃষ্ঠা। 2 খন্ড, 242 পৃষ্ঠা)
      # ইবনে বাত্তাল বলেন, সকলের ঐকমত্যে নারীর চেহারা ঢেকে রাখা ফরজ নয়। নারী নামাজে চেহারা খোলা রাখতে পারে যদিও এই অবস্থায় কোন অপরিচিত জন বা কোন গায়রে মাহরাম তাকে দেখে( ফাতহুল বাড়ী, 13 খন্ড, 245 পৃষ্ঠা)
      # কাজী আয়ইজ রঃ বলেন, বিশেষভাবে রসুলের( সঃ) স্ত্রীদের চেহারা ঢেকে রাখা ফরজ হওয়ার ব্যাপারে কোন মতভেদ নেই। অন্য নারীদের ব্যাপারে মুস্তাহাব হওয়ার মধ্যেও মতপার্থক্য রয়েছে( ফাতহুল বাড়ী, 13 খন্ড)।