না আমি খাটি নায়েবে নবী নই,আমি রাসুল সাল্লালাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর একজন গুনাহগার উম্মত। ভাই হক কথা গ্রহন করতে আপনার এত কষ্ট হয় কেন?আহলে হাদীসরা আপনাদের উল্টো কথা বুঝায়ে বুঝায়ে গোমরা করে ফেলেছে। যারা বলে মুহাম্মাদ সাঃ কালেমার অংশ নয়।যারা বলে আল্লাহ সব জায়গায় থাকেনা।যারা বলে রাসুল হায়াতুন্নবী নয়।তাদেরকে আপনারা বিশ্বাস করলে আপনার ইমান কি আছে?আর ইমান যে হারিয়ে ফেলেছেন ওদের কথা শুনে শুনে,তার প্রমান হল হক কথা আপনার কলব গ্রহন করছে না।এইভাবে আহলে হাদীস ও মওদুদি জামায়াতের আলেমরা ইতিমধ্যে লাখ লাখ মানুষের ইমান নষ্ট করে ফেলেছে।
বর্তমান যুগে আপনার মত একজন আলেমের অনেক দরকার ছিল। আলহদুলিল্লাহ আমরা আপনাকে পেয়েছি। প্রত্যেক বিবেকবান মানুষ আপনার কথা গুলো বুঝতে পারবে। জাজাকাল্লাহ খাইরান। আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবাইকে সহীহ বুঝ দান করুন আমিন।
মাজহাব কি ও কেন?লা-মাজহাবি ভাইদের থেকে সাবধান থাকুন।লিখাগুলো ধৈয্য সহকারে পড়ুন,ইমান বাঁচান আপনার এবং আপনার পরিবারের। ------------------------------------ এই লা-মাজহাবীরা আপনার দোস্ত নয়,দুশমন।তাদের মূখে মধু অন্তরে বিষ পরিকল্পনা। তারা করোনার মত রুপ পরিবর্তন করে আসছে বার-বার।তারা আপনার ইমান হরনকারী। তারা রাসুল সাঃ এবং সাহাবাদের জামানা থেকেই লা-মাজহাবী।তাদের একমাত্র উদ্দেশ্য তাদের দল ভারী করা।মূলতঃ তারা মানুষদেরকে আল্লাহর দিকে ডাকেনা,নিজেদের দলের দিকে ডাকে। তারা মাজহাব মানেনা এটিই সত্য,অন্য কথা যা বলে তার সবই মিথ্যে। মাজহাব কি ও কেন?? -------------------------------- কোরআন হাদীসের কিছু কিছু সূক্ষ্য বিষয় আছে(যেগুলোর বিস্তারিত ব্যাখ্যা কোরআন হাদীসে নাই)মূলতঃ সেগুলোকে রিসার্চ করে ০৪ মাজহাবের ০৪ ইমামরা মাসলা মাসায়েলের যে কিতাব উম্মতের পথ চলার জন্য রেখে গেছেন,সেগুলো অনুসরণ করে কোরয়ান হাদীস মানার নামই হল মাজহাব। তবে এই রিসার্চ কোন সাধারণ আলেমের কাজ নয়,মাজহাবের ইমামদের মত গভীর গ্যানের অধিকারী আলেমদের কাজ,যাদেরকে আল্লাহ এগুলো রিসার্চ করার মত যোগ্যতা দান করেছেন।বর্তমান সময়ের যত বড় আলেম-ই হোক না কেন, এই রিসার্চ সম্ভব নয়।তাইতো কওমী অংগনের সমস্ত আম জনতা এবং হক্কানী আলেমগন, মাজহাবের ৪ ইমামকে অনুসরন করে নিজেরা চলেন এবং সাধারণ মুসলমানদেরকে চালান।আহলে হাদীসরা মাজহাবের ০৪ ইমামকে এবং তাদের মাজহাবকে খুবই হালকা করে দেখে আর হালকা করে আপনাকে বুঝায়,এতে করে আপনারাও এটিকে হালকাভাবে নেন এবং দিন দিন গোমরাহীর দিকে ধাবিত হচ্ছেন। মনে রাখবেন,কোরআন হাদীস রিসার্চ করে মাসলা মাসায়েল বের করার জন্য রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ১০ লক্ষ হাদীসের ব্যাখ্যা এবং আল্লাহর ৩০ পারা কোরয়ান শরীফের তাফসির এবং পরিপূর্ণ ব্যাখ্যা ব্যকরনসহ আপনার জানা থাকতে হবে।বর্তমান দুনিয়ায় এমন একজন আলেমও খুজে পাবেননা,যিনি কোরয়ান হাদীস রিসার্চ করে ০৪ মাজহাবের ইমামদের মত মাসলা মাসায়েল বের করতে পারেন। সাহাবাদের ও মাজহাব ছিল,সেগুলো মাজহাবের ইমামরা তাদের কিতাবে সংরক্ষণ করে গেছেন।যেমন-ইবনে আব্বাস রাঃ মাজহাব হল,মেরাজে রাসুল সাঃ আল্লাহকে চর্মচোখে সরাসরি দেখেছেন,এটি ইবনে আব্বাসের মাজহাব।আর মা আয়শা বলেছেন,মেরাজে আল্লাহর রাসুল আল্লাহকে চর্মচোখে সরাসরি দেখেন নাই, এটি ছিল মা আয়সার মাজহাব।এখন আপনাকে মেরাজের হাদীস মানতে হলে,হয় ইবনে আব্বাসের মাজহাব মানতে হবে অথবা মা আয়সার মাজহাব মানতে হবে।মাজহাব মানা ছাড়া কোরআন হাদীস পরিপূর্ণভাবে মানা সম্ভব নয়।মাজহাব মানা ছাড়া দুই রাকয়াত নামাজ ও পড়তে পারবেননা।নামাজে কোনটি ফরজ,কোনটি ওয়াজিব কোনটি সূন্নতে মুয়াক্কাদা, কোনটি মোস্তাহাব?এগুলো ৪ মাজহাবের ইমামরাই নির্ধারন করেছেন।কোনটি সহি হাদীস কোনটি জয়ীফ হাদীস কোনটি হাসান হাদীস,এগুলো ৪ মাজহাবের ইমামরা নির্ধারন করে গেছেন।এভাবে লক্ষ লক্ষ মাসআলা তারা কোরয়ান হাদীস রির্সাচ করে বের করেছেন,এবং এই জন্য তাদের রিসার্চ সেন্টার ছিল।এবার বুঝুন মাজহাব না মেনে কিভাবে পরিপূর্ণ মুসলমান হবেন? তবে মাসআলা হল,একসাথে সব মাজহাব মানতে পারবেননা,কোরয়ান হাদীস মানতে হবে যে কোন একটি মাজহাব অনুসরনের মাধ্যমে।কারন তারাতো সবাই সব বিষয়ের উপর মাসলা-মাসায়েল রেখে গেছেন।আপনি এক সাথে সব মাজহাবকে মানতে গেলে,দিশাহারা হয়ে পড়বেন,এমনকি আপনার ইমানও চলে যেতে পারে।এবং যে দেশে যে মাজহাবের প্রচলন বেশি আপনার জন্য সেটি মানা-ই সহজ হবে,যেমন- এ দেশে ইমাম আবু হানিফা রঃ এর মাজহাব অনুসরন করা হয় বেশি। ইমামে আজম আবু হানিফা (রাঃ) ছিলেন,তাবেয়ী,যিনি কয়েকজন সাহাবীর সাক্ষাত লাভ করেছিলেন,তন্মধ্যে হযরত আনাস (রাঃ)ও ছিলেন,যিনি হুজুর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ১০ বছরের খাদেম ছিলেন,যিনি হায়াত পেয়েছিলেন ১০০ বছর। শেষ কথা হল,এই লা-মাজহাবিরা আপনাকে এক সাথে ০৪ মাজহাব থেকে ফতোয়া দেয়।আর কোরআনের যে সমস্ত আয়াত এবং হাদীস শরীফের যে সমস্ত হাদীস রহিত হয়ে গেছে সেগুলো থেকে ফতোয়া দেয়,এবং এরা ইজমা কিয়াস মানেনা,এই জন্য এদের কোন ফতোয়া মানা ঠিক হবেনা।আল্লাহ সবাইকে বুঝার তওফিক দান করুন।আমিন।
এই বক্তা সাহেব যদি শিরক করলেন না তাহলে তিনি বক্তা হলেন কি ভাবে ৷ মক্তবে যাওয়া কি শিরক হয় না স্কুলে যাওয়া কি শিরক হয় না মাদ্রাসায় যাওয়া কি শিরক হয় না ৷ শুধু মাত্র পিরের কাছে গিয়ে ছবক নিলেই শিরক হয় ৷ আফসোস লাগে এরাই হলো ইসলামের প্রধান শত্রু
মাজহাব কি ও কেন?লা-মাজহাবি ভাইদের থেকে সাবধান থাকুন।লিখাগুলো ধৈয্য সহকারে পড়ুন,ইমান বাঁচান আপনার এবং আপনার পরিবারের। ------------------------------------ এই লা-মাজহাবীরা আপনার দোস্ত নয়,দুশমন।তাদের মূখে মধু অন্তরে বিষ পরিকল্পনা। তারা করোনার মত রুপ পরিবর্তন করে আসছে বার-বার।তারা আপনার ইমান হরনকারী। তারা রাসুল সাঃ এবং সাহাবাদের জামানা থেকেই লা-মাজহাবী।তাদের একমাত্র উদ্দেশ্য তাদের দল ভারী করা।মূলতঃ তারা মানুষদেরকে আল্লাহর দিকে ডাকেনা,নিজেদের দলের দিকে ডাকে। তারা মাজহাব মানেনা এটিই সত্য,অন্য কথা যা বলে তার সবই মিথ্যে। মাজহাব কি ও কেন?? -------------------------------- কোরআন হাদীসের কিছু কিছু সূক্ষ্য বিষয় আছে(যেগুলোর বিস্তারিত ব্যাখ্যা কোরআন হাদীসে নাই)মূলতঃ সেগুলোকে রিসার্চ করে ০৪ মাজহাবের ০৪ ইমামরা মাসলা মাসায়েলের যে কিতাব উম্মতের পথ চলার জন্য রেখে গেছেন,সেগুলো অনুসরণ করে কোরয়ান হাদীস মানার নামই হল মাজহাব। তবে এই রিসার্চ কোন সাধারণ আলেমের কাজ নয়,মাজহাবের ইমামদের মত গভীর গ্যানের অধিকারী আলেমদের কাজ,যাদেরকে আল্লাহ এগুলো রিসার্চ করার মত যোগ্যতা দান করেছেন।বর্তমান সময়ের যত বড় আলেম-ই হোক না কেন, এই রিসার্চ সম্ভব নয়।তাইতো কওমী অংগনের সমস্ত আম জনতা এবং হক্কানী আলেমগন, মাজহাবের ৪ ইমামকে অনুসরন করে নিজেরা চলেন এবং সাধারণ মুসলমানদেরকে চালান।আহলে হাদীসরা মাজহাবের ০৪ ইমামকে এবং তাদের মাজহাবকে খুবই হালকা করে দেখে আর হালকা করে আপনাকে বুঝায়,এতে করে আপনারাও এটিকে হালকাভাবে নেন এবং দিন দিন গোমরাহীর দিকে ধাবিত হচ্ছেন। মনে রাখবেন,কোরআন হাদীস রিসার্চ করে মাসলা মাসায়েল বের করার জন্য রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ১০ লক্ষ হাদীসের ব্যাখ্যা এবং আল্লাহর ৩০ পারা কোরয়ান শরীফের তাফসির এবং পরিপূর্ণ ব্যাখ্যা ব্যকরনসহ আপনার জানা থাকতে হবে।বর্তমান দুনিয়ায় এমন একজন আলেমও খুজে পাবেননা,যিনি কোরয়ান হাদীস রিসার্চ করে ০৪ মাজহাবের ইমামদের মত মাসলা মাসায়েল বের করতে পারেন। সাহাবাদের ও মাজহাব ছিল,সেগুলো মাজহাবের ইমামরা তাদের কিতাবে সংরক্ষণ করে গেছেন।যেমন-ইবনে আব্বাস রাঃ মাজহাব হল,মেরাজে রাসুল সাঃ আল্লাহকে চর্মচোখে সরাসরি দেখেছেন,এটি ইবনে আব্বাসের মাজহাব।আর মা আয়শা বলেছেন,মেরাজে আল্লাহর রাসুল আল্লাহকে চর্মচোখে সরাসরি দেখেন নাই, এটি ছিল মা আয়সার মাজহাব।এখন আপনাকে মেরাজের হাদীস মানতে হলে,হয় ইবনে আব্বাসের মাজহাব মানতে হবে অথবা মা আয়সার মাজহাব মানতে হবে।মাজহাব মানা ছাড়া কোরআন হাদীস পরিপূর্ণভাবে মানা সম্ভব নয়।মাজহাব মানা ছাড়া দুই রাকয়াত নামাজ ও পড়তে পারবেননা।নামাজে কোনটি ফরজ,কোনটি ওয়াজিব কোনটি সূন্নতে মুয়াক্কাদা, কোনটি মোস্তাহাব?এগুলো ৪ মাজহাবের ইমামরাই নির্ধারন করেছেন।কোনটি সহি হাদীস কোনটি জয়ীফ হাদীস কোনটি হাসান হাদীস,এগুলো ৪ মাজহাবের ইমামরা নির্ধারন করে গেছেন।এভাবে লক্ষ লক্ষ মাসআলা তারা কোরয়ান হাদীস রির্সাচ করে বের করেছেন,এবং এই জন্য তাদের রিসার্চ সেন্টার ছিল।এবার বুঝুন মাজহাব না মেনে কিভাবে পরিপূর্ণ মুসলমান হবেন? তবে মাসআলা হল,একসাথে সব মাজহাব মানতে পারবেননা,কোরয়ান হাদীস মানতে হবে যে কোন একটি মাজহাব অনুসরনের মাধ্যমে।কারন তারাতো সবাই সব বিষয়ের উপর মাসলা-মাসায়েল রেখে গেছেন।আপনি এক সাথে সব মাজহাবকে মানতে গেলে,দিশাহারা হয়ে পড়বেন,এমনকি আপনার ইমানও চলে যেতে পারে।এবং যে দেশে যে মাজহাবের প্রচলন বেশি আপনার জন্য সেটি মানা-ই সহজ হবে,যেমন- এ দেশে ইমাম আবু হানিফা রঃ এর মাজহাব অনুসরন করা হয় বেশি। ইমামে আজম আবু হানিফা (রাঃ) ছিলেন,তাবেয়ী,যিনি কয়েকজন সাহাবীর সাক্ষাত লাভ করেছিলেন,তন্মধ্যে হযরত আনাস (রাঃ)ও ছিলেন,যিনি হুজুর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ১০ বছরের খাদেম ছিলেন,যিনি হায়াত পেয়েছিলেন ১০০ বছর। শেষ কথা হল,এই লা-মাজহাবিরা আপনাকে এক সাথে ০৪ মাজহাব থেকে ফতোয়া দেয়।আর কোরআনের যে সমস্ত আয়াত এবং হাদীস শরীফের যে সমস্ত হাদীস রহিত হয়ে গেছে সেগুলো থেকে ফতোয়া দেয়,এবং এরা ইজমা কিয়াস মানেনা,এই জন্য এদের কোন ফতোয়া মানা ঠিক হবেনা।আল্লাহ সবাইকে বুঝার তওফিক দান করুন।আমিন।
Do Not Forget to Subscribe #Facelook and Like . Comment . Share . TH-cam Link th-cam.com/channels/8v5XSgxHql5Y6B4GWuxt8g.html Elias Hossain th-cam.com/play/PLu77rJhArCaX5WWPl7O3--nVjsE9fa29I.html Travel - Entertainment \ ভ্রমণ - বিনোদন th-cam.com/play/PLu77rJhArCaWNrKoLvNIsd_sYcuVZdFVc.html Quran Recitation th-cam.com/play/PLu77rJhArCaWl8K3zayhtiCb3gLE4r0CK.html Shaikhul hadees mufti josim uddin rahmani th-cam.com/play/PLu77rJhArCaWQ_cjch9YqGNJZG9z4zQ0N.html Shaikh Tamim Al Adnani th-cam.com/play/PLu77rJhArCaU5I_c3ChEG0zN2p-2_izJg.html
তোমাকে কে বলেছে পীর মানে ওলি?মিথ্যাবাদী কোথাকার।কোরয়ানে আছে মোর্শেদ শব্দ।মোর্শেদ মানে পথ প্রদর্শক,যিনি কোরয়ান হাদীসের পথ দেখাবেন।নিজের মন মত পদ দেখাতে পারবেননা।এই জালিম মিথ্যা ব্যাখ্যাকারী।আপনারা সুরা জুমারের প্রথম দিকের আয়াতের অর্থ পড়বেন ও মসজিদের ইমামদের থেকে ব্যাখ্যা নিবেন,তখন বুঝবেন হক্কানী পীর মাশায়েক কেন দরকার।সুরা ফাতেহার ব্যাখ্যা শিখবেন।এই জালিম মিথ্যাবাদী।যে যত বেশি রাসুল সাঃ এর সূন্নতের অনুসারী সে তত বড় আল্লাহর ওলি।নামাজ ও রোজা শব্দ ওতো কোরয়ানে নাই তাই বলে আমরা কি নামাজ,রোজা করিনা?
মাশাআল্লাহ ডঃ ইমাম হোসাইনের যত বক্তব্য আছে তার মধ্যে এইটা শ্রেষঠ সেরা বক্তব্য।বেশি গুরুত্বপূর্ণ কথা খুব সুন্দর করে বুঝিয়ে দিলেন।আপনার সাহস আর ইমান আরো বাড়িয়ে দিন🌹আললাহ🌹
মাজহাব কি ও কেন?লা-মাজহাবি ভাইদের থেকে সাবধান থাকুন।লিখাগুলো ধৈয্য সহকারে পড়ুন,ইমান বাঁচান আপনার এবং আপনার পরিবারের। ------------------------------------ এই লা-মাজহাবীরা আপনার দোস্ত নয়,দুশমন।তাদের মূখে মধু অন্তরে বিষ পরিকল্পনা। তারা করোনার মত রুপ পরিবর্তন করে আসছে বার-বার।তারা আপনার ইমান হরনকারী। তারা রাসুল সাঃ এবং সাহাবাদের জামানা থেকেই লা-মাজহাবী।তাদের একমাত্র উদ্দেশ্য তাদের দল ভারী করা।মূলতঃ তারা মানুষদেরকে আল্লাহর দিকে ডাকেনা,নিজেদের দলের দিকে ডাকে। তারা মাজহাব মানেনা এটিই সত্য,অন্য কথা যা বলে তার সবই মিথ্যে। মাজহাব কি ও কেন?? -------------------------------- কোরআন হাদীসের কিছু কিছু সূক্ষ্য বিষয় আছে(যেগুলোর বিস্তারিত ব্যাখ্যা কোরআন হাদীসে নাই)মূলতঃ সেগুলোকে রিসার্চ করে ০৪ মাজহাবের ০৪ ইমামরা মাসলা মাসায়েলের যে কিতাব উম্মতের পথ চলার জন্য রেখে গেছেন,সেগুলো অনুসরণ করে কোরয়ান হাদীস মানার নামই হল মাজহাব। তবে এই রিসার্চ কোন সাধারণ আলেমের কাজ নয়,মাজহাবের ইমামদের মত গভীর গ্যানের অধিকারী আলেমদের কাজ,যাদেরকে আল্লাহ এগুলো রিসার্চ করার মত যোগ্যতা দান করেছেন।বর্তমান সময়ের যত বড় আলেম-ই হোক না কেন, এই রিসার্চ সম্ভব নয়।তাইতো কওমী অংগনের সমস্ত আম জনতা এবং হক্কানী আলেমগন, মাজহাবের ৪ ইমামকে অনুসরন করে নিজেরা চলেন এবং সাধারণ মুসলমানদেরকে চালান।আহলে হাদীসরা মাজহাবের ০৪ ইমামকে এবং তাদের মাজহাবকে খুবই হালকা করে দেখে আর হালকা করে আপনাকে বুঝায়,এতে করে আপনারাও এটিকে হালকাভাবে নেন এবং দিন দিন গোমরাহীর দিকে ধাবিত হচ্ছেন। মনে রাখবেন,কোরআন হাদীস রিসার্চ করে মাসলা মাসায়েল বের করার জন্য রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ১০ লক্ষ হাদীসের ব্যাখ্যা এবং আল্লাহর ৩০ পারা কোরয়ান শরীফের তাফসির এবং পরিপূর্ণ ব্যাখ্যা ব্যকরনসহ আপনার জানা থাকতে হবে।বর্তমান দুনিয়ায় এমন একজন আলেমও খুজে পাবেননা,যিনি কোরয়ান হাদীস রিসার্চ করে ০৪ মাজহাবের ইমামদের মত মাসলা মাসায়েল বের করতে পারেন। সাহাবাদের ও মাজহাব ছিল,সেগুলো মাজহাবের ইমামরা তাদের কিতাবে সংরক্ষণ করে গেছেন।যেমন-ইবনে আব্বাস রাঃ মাজহাব হল,মেরাজে রাসুল সাঃ আল্লাহকে চর্মচোখে সরাসরি দেখেছেন,এটি ইবনে আব্বাসের মাজহাব।আর মা আয়শা বলেছেন,মেরাজে আল্লাহর রাসুল আল্লাহকে চর্মচোখে সরাসরি দেখেন নাই, এটি ছিল মা আয়সার মাজহাব।এখন আপনাকে মেরাজের হাদীস মানতে হলে,হয় ইবনে আব্বাসের মাজহাব মানতে হবে অথবা মা আয়সার মাজহাব মানতে হবে।মাজহাব মানা ছাড়া কোরআন হাদীস পরিপূর্ণভাবে মানা সম্ভব নয়।মাজহাব মানা ছাড়া দুই রাকয়াত নামাজ ও পড়তে পারবেননা।নামাজে কোনটি ফরজ,কোনটি ওয়াজিব কোনটি সূন্নতে মুয়াক্কাদা, কোনটি মোস্তাহাব?এগুলো ৪ মাজহাবের ইমামরাই নির্ধারন করেছেন।কোনটি সহি হাদীস কোনটি জয়ীফ হাদীস কোনটি হাসান হাদীস,এগুলো ৪ মাজহাবের ইমামরা নির্ধারন করে গেছেন।এভাবে লক্ষ লক্ষ মাসআলা তারা কোরয়ান হাদীস রির্সাচ করে বের করেছেন,এবং এই জন্য তাদের রিসার্চ সেন্টার ছিল।এবার বুঝুন মাজহাব না মেনে কিভাবে পরিপূর্ণ মুসলমান হবেন? তবে মাসআলা হল,একসাথে সব মাজহাব মানতে পারবেননা,কোরয়ান হাদীস মানতে হবে যে কোন একটি মাজহাব অনুসরনের মাধ্যমে।কারন তারাতো সবাই সব বিষয়ের উপর মাসলা-মাসায়েল রেখে গেছেন।আপনি এক সাথে সব মাজহাবকে মানতে গেলে,দিশাহারা হয়ে পড়বেন,এমনকি আপনার ইমানও চলে যেতে পারে।এবং যে দেশে যে মাজহাবের প্রচলন বেশি আপনার জন্য সেটি মানা-ই সহজ হবে,যেমন- এ দেশে ইমাম আবু হানিফা রঃ এর মাজহাব অনুসরন করা হয় বেশি। ইমামে আজম আবু হানিফা (রাঃ) ছিলেন,তাবেয়ী,যিনি কয়েকজন সাহাবীর সাক্ষাত লাভ করেছিলেন,তন্মধ্যে হযরত আনাস (রাঃ)ও ছিলেন,যিনি হুজুর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ১০ বছরের খাদেম ছিলেন,যিনি হায়াত পেয়েছিলেন ১০০ বছর। শেষ কথা হল,এই লা-মাজহাবিরা আপনাকে এক সাথে ০৪ মাজহাব থেকে ফতোয়া দেয়।আর কোরআনের যে সমস্ত আয়াত এবং হাদীস শরীফের যে সমস্ত হাদীস রহিত হয়ে গেছে সেগুলো থেকে ফতোয়া দেয়,এবং এরা ইজমা কিয়াস মানেনা,এই জন্য এদের কোন ফতোয়া মানা ঠিক হবেনা।আল্লাহ সবাইকে বুঝার তওফিক দান করুন।আমিন।
এজিদের দলেরাই এইরকম ওলি বিদ্বেষী কথা বলে। এই জাল ইমাম এক ওয়াজে বলেছে নবীজির সাহাবীরা আল্লাহর ওলি। তাদের মত বড় ওলি আর কে? তাদেরকে আল্লাহ জান্নাতের সার্টিফিকেট দিয়েছে। আমরা তাদের অনুসরণ করবো। ভাই খবিশ এই সাহাবিদের কবর কোথায়? ওলি বিদ্বেষী শয়তানের বন্দু। তারাই ওলির শানে বেয়াদপি করে। জাল ইমামের কথা শুনলে নিজেই জাল হয়ে যাবেন। যারা নবীর শানে বেয়াদপি করে তাঁদের কাছে ওলীতো কিছুই না। ওলী চিনার জন্য মৌলানা নেছার উদ্দীন ফেণী হুজুরের সাথে একটু বসলেই জাল ইমাম বুজতে পারবে ওলী কাকে বলে। সাহস থাকলে শুধু একবার বসতে বলেন তখন বুঝা যাবে কে কতটুকু জানে।
আপনি ভুল বললেন,যার কথা শুনে সেওতো পীর।শায়েক মানেও পীর।আরব দেশে শায়েকদের থেকে সাধারণ মোমিনরা মাসলা মাসায়েল শিখে এবং মাজহাব মানে।ইমাম হোসেন ও আহলে হাদীসদের ইমান নাই।
আহলে হাদীস,লা-মাজহাবীদের ইমান নাই। (১) কারন,এরা সাহাবাকেরাম আজমাইনদেরকে শরিয়তের মাপকাঠি মানেনা। প্রমান দিচ্ছিঃ তাদের লিখিত কিতাব,"ফতোয়ায়ে ওলামায়ে হাদীস",৩৭১ পৃষ্ঠায় তারা লিখেছে, "সাহাবিকা আমল,দলিল নেহি হোতা" অথ্যাৎ সাহাবাদের আমল শরিয়তের দলিল নয়।অর্থ হল,তারা সাহাবাদেরকে শরিয়তের মাপকাঠি মানেনা।অথচ রাসুল সাঃ বলেছেন, বনি ইসরাইলের মধ্যে ৭২ দল ছিল, আমার উম্মতের মধ্যে ৭৩ দল হবে,তন্মধ্যে ১ দল জান্নাতি ৭২ দল দোযখী(৭২ দল এরা সবাই ভূল আকিদার মুসলমান)।সাহাবা কেরাম আজমাইন,জান্নাতি দলের পরিচয় জানতে চাইলে হুজুর সাঃ বলেছেন,"আহলে সূন্নত অল জামায়াত" অথ্যাৎ যারা আমি রাসুল এবং আমার সাহাবীদের আদর্শের উপর থাকবে তারা নাজাত প্রাপ্ত দল,জান্নাতি দল।কিন্তু লা মাজহাবীরা রাসুলের এই কথা মানেনা।সাহাবাদের সত্যের মাপকাঠি হিসাবে না মানার কারনে তারা বাতিল দল। (২) হযরত ওমর রাঃ শাসনামলে,সমস্ত সাহাবাদের সম্মিলিত সিদ্বান্তে ২০ রাকয়াত তারাবি নির্ধারিত হয়েছে, কিন্তু লা মাজহাবীরা সাহাবাদেরকে সত্যের মাপকাঠি মানেনা বিধায় ২০ রাকয়াত তারাবী মানেনা,আর সাহাবাদের সত্যের মাপকাঠি না মানলে ইমান থাকেনা,সুতরাং এদের ইমান নাই।তারা বাতিল,৭২ দলভূক্ত। (৩) লা-মাজহাবী,শেখ মোজাফফর বিন মহসিনের লিখিত কিতাবঃ "জাল হাদীসের কবলে রাসুলের সালাত",পৃষ্ঠাঃ ২৪১।তিনি লিখেছেন, "সুতরাং কোরআন ও সূরা ফাতেহা পৃথক জিনিষ"। সূরা ফাতেহা কোরআনের অংশ নয় বলে তিনি ইমান হারিয়ে ফেলেছেন।কেউ যদি কোরআনের সামান্যতম অংশ অস্বীকার করে,তার ইমান থাকেনা। (৪) সূরা বাকারা, আয়াত ১৩৭,এরশাদ হয়েছে, আল্লাহর নবীর সাহাবারা,তোমরা মনে রাখ,ঘোটা জগতের মানুষ যদি তোমাদের মত ইমান আনে,তারা হেদায়েত পাবে,নতুবা পাবেনা।যেহেতু লা-মাজহাবীরা সাহাবা কেরামকে শরিয়তের মাপকাঠি মানেনা সুতরাং তাদের ইমান নাই।তারা বাতিল,৭২ দলভূক্ত।
দুবাইয়ে তো মানুষ লেংটা চলে।যেনার বাজার আছে। তাই বলে কি সেইটা গ্রহণ করা যাবে? সেটা তো আরব দেশ।এখন সৌদি আরবে ও লেংটা চলা শুরু করে দিয়েছে। সেই দেশ গুলো তো আরব দেশ তাহলে আমরা কি ঐসব হারাম কাজ গুলো গ্রহণ করব?
তোমাকে কে বলেছে পীর মানে ওলি?মিথ্যাবাদী কোথাকার।কোরয়ানে আছে মোর্শেদ শব্দ।মোর্শেদ মানে পথ প্রদর্শক,যিনি কোরয়ান হাদীসের পথ দেখাবেন।নিজের মন মত পদ দেখাতে পারবেননা।এই জালিম মিথ্যা ব্যাখ্যাকারী।আপনারা সুরা জুমারের প্রথম দিকের আয়াতের অর্থ পড়বেন ও মসজিদের ইমামদের থেকে ব্যাখ্যা নিবেন,তখন বুঝবেন হক্কানী পীর মাশায়েক কেন দরকার।সুরা ফাতেহার ব্যাখ্যা শিখবেন।এই জালিম মিথ্যাবাদী।যে যত বেশি রাসুল সাঃ এর সূন্নতের অনুসারী সে তত বড় আল্লাহর ওলি।নামাজ ও রোজা শব্দ ওতো কোরয়ানে নাই তাই বলে আমরা কি নামাজ,রোজা করিনা?
@@siamkhan7770 তোমাকে কে বলেছে পীর মানে ওলি?মিথ্যাবাদী কোথাকার।কোরয়ানে আছে মোর্শেদ শব্দ।মোর্শেদ মানে পথ প্রদর্শক,যিনি কোরয়ান হাদীসের পথ দেখাবেন।নিজের মন মত পদ দেখাতে পারবেননা।এই জালিম মিথ্যা ব্যাখ্যাকারী।আপনারা সুরা জুমারের প্রথম দিকের আয়াতের অর্থ পড়বেন ও মসজিদের ইমামদের থেকে ব্যাখ্যা নিবেন,তখন বুঝবেন হক্কানী পীর মাশায়েক কেন দরকার।সুরা ফাতেহার ব্যাখ্যা শিখবেন।এই জালিম মিথ্যাবাদী।যে যত বেশি রাসুল সাঃ এর সূন্নতের অনুসারী সে তত বড় আল্লাহর ওলি।নামাজ ও রোজা শব্দ ওতো কোরয়ানে নাই তাই বলে আমরা কি নামাজ,রোজা করিনা?
@@siamkhan7770 না আমি খাটি নায়েবে নবী নই,আমি রাসুল সাল্লালাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর একজন গুনাহগার উম্মত। ভাই হক কথা গ্রহন করতে আপনার এত কষ্ট হয় কেন?আহলে হাদীসরা আপনাদের উল্টো কথা বুঝায়ে বুঝায়ে গোমরা করে ফেলেছে। যারা বলে মুহাম্মাদ সাঃ কালেমার অংশ নয়।যারা বলে আল্লাহ সব জায়গায় থাকেনা।যারা বলে রাসুল হায়াতুন্নবী নয়।তাদেরকে আপনারা বিশ্বাস করলে আপনার ইমান কি আছে?আর ইমান যে হারিয়ে ফেলেছেন ওদের কথা শুনে শুনে,তার প্রমান হল হক কথা আপনার কলব গ্রহন করছে না।এইভাবে আহলে হাদীস ও মওদুদি জামায়াতের আলেমরা ইতিমধ্যে লাখ লাখ মানুষের ইমান নষ্ট করে ফেলেছে।
@@sifatkhanprogaming9753 nowjubillah Allah ki tobe toilet e ase naki. asoly ami comment ta khub ekta flow kori na because je jane sei bole je na jane seo kotha bole sei bisoy niye. 73 ta dol hbe tirmiji hadis 171. jai hok mone koren amrai sei ekta dol ar ki. vhul hole Allah k bolte parbo akmatro tmr ebadat koresii karo sathe tmk sorik kori nai r rasul sm er nirvorjoggo hadis flow koresi tmr isse te Allah. ar sob kichur khomota akmatro tmr allah kono gayus kutub eisob kichui na. er tmr songa to sura ikhlas er 4 ta ayat. seta mene cholessi ekhn jahannami der dole dily tmi dibe r bachalew tmi bachabe. tbe vai apnr jeta vlo lage apnj setai koren sura bakara ayat 256. la ikra fiddin diner khetre jor kora thik na. tbe Allah amader sbay k sothik bojar khomota dan korun amin summa amin.
তোমাকে কে বলেছে পীর মানে ওলি?মিথ্যাবাদী কোথাকার।কোরয়ানে আছে মোর্শেদ শব্দ।মোর্শেদ মানে পথ প্রদর্শক,যিনি কোরয়ান হাদীসের পথ দেখাবেন।নিজের মন মত পদ দেখাতে পারবেননা।এই জালিম মিথ্যা ব্যাখ্যাকারী।আপনারা সুরা জুমারের প্রথম দিকের আয়াতের অর্থ পড়বেন ও মসজিদের ইমামদের থেকে ব্যাখ্যা নিবেন,তখন বুঝবেন হক্কানী পীর মাশায়েক কেন দরকার।সুরা ফাতেহার ব্যাখ্যা শিখবেন হক্কানী আলেম,মসজিদের খতিব থেকে,তারপর বুঝবেন হক্কানী পীর মাশায়েক কেন দরকার।এই জালিম মিথ্যাবাদী।যে যত বেশি রাসুল সাঃ এর সূন্নতের অনুসারী সে তত বড় আল্লাহর ওলি।
@@raseltan6432 আহলে হাদীস,লা-মাজহাবীদের ইমান নাই। (১) কারন,এরা সাহাবাকেরাম আজমাইনদেরকে শরিয়তের মাপকাঠি মানেনা। প্রমান দিচ্ছিঃ তাদের লিখিত কিতাব,"ফতোয়ায়ে ওলামায়ে হাদীস",৩৭১ পৃষ্ঠায় তারা লিখেছে, "সাহাবিকা আমল,দলিল নেহি হোতা" অথ্যাৎ সাহাবাদের আমল শরিয়তের দলিল নয়।অর্থ হল,তারা সাহাবাদেরকে শরিয়তের মাপকাঠি মানেনা।অথচ রাসুল সাঃ বলেছেন, বনি ইসরাইলের মধ্যে ৭২ দল ছিল, আমার উম্মতের মধ্যে ৭৩ দল হবে,তন্মধ্যে ১ দল জান্নাতি ৭২ দল দোযখী(৭২ দল এরা সবাই ভূল আকিদার মুসলমান)।সাহাবা কেরাম আজমাইন,জান্নাতি দলের পরিচয় জানতে চাইলে হুজুর সাঃ বলেছেন,"আহলে সূন্নত অল জামায়াত" অথ্যাৎ যারা আমি রাসুল এবং আমার সাহাবীদের আদর্শের উপর থাকবে তারা নাজাত প্রাপ্ত দল,জান্নাতি দল।কিন্তু লা মাজহাবীরা রাসুলের এই কথা মানেনা।সাহাবাদের সত্যের মাপকাঠি হিসাবে না মানার কারনে তারা বাতিল দল। (২) হযরত ওমর রাঃ শাসনামলে,সমস্ত সাহাবাদের সম্মিলিত সিদ্বান্তে ২০ রাকয়াত তারাবি নির্ধারিত হয়েছে, কিন্তু লা মাজহাবীরা সাহাবাদেরকে সত্যের মাপকাঠি মানেনা বিধায় ২০ রাকয়াত তারাবী মানেনা,আর সাহাবাদের সত্যের মাপকাঠি না মানলে ইমান থাকেনা,সুতরাং এদের ইমান নাই।তারা বাতিল,৭২ দলভূক্ত। (৩) লা-মাজহাবী,শেখ মোজাফফর বিন মহসিনের লিখিত কিতাবঃ "জাল হাদীসের কবলে রাসুলের সালাত",পৃষ্ঠাঃ ২৪১।তিনি লিখেছেন, "সুতরাং কোরআন ও সূরা ফাতেহা পৃথক জিনিষ"। সূরা ফাতেহা কোরআনের অংশ নয় বলে তিনি ইমান হারিয়ে ফেলেছেন।কেউ যদি কোরআনের সামান্যতম অংশ অস্বীকার করে,তার ইমান থাকেনা। (৪) সূরা বাকারা, আয়াত ১৩৭,এরশাদ হয়েছে, আল্লাহর নবীর সাহাবারা,তোমরা মনে রাখ,ঘোটা জগতের মানুষ যদি তোমাদের মত ইমান আনে,তারা হেদায়েত পাবে,নতুবা পাবেনা।যেহেতু লা-মাজহাবীরা সাহাবা কেরামকে শরিয়তের মাপকাঠি মানেনা সুতরাং তাদের ইমান নাই।তারা বাতিল,৭২ দলভূক্ত।
আহলে হাদীস,লা-মাজহাবীদের ইমান নাই। (১) কারন,এরা সাহাবাকেরাম আজমাইনদেরকে শরিয়তের মাপকাঠি মানেনা। প্রমান দিচ্ছিঃ তাদের লিখিত কিতাব,"ফতোয়ায়ে ওলামায়ে হাদীস",৩৭১ পৃষ্ঠায় তারা লিখেছে, "সাহাবিকা আমল,দলিল নেহি হোতা" অথ্যাৎ সাহাবাদের আমল শরিয়তের দলিল নয়।অর্থ হল,তারা সাহাবাদেরকে শরিয়তের মাপকাঠি মানেনা।অথচ রাসুল সাঃ বলেছেন, বনি ইসরাইলের মধ্যে ৭২ দল ছিল, আমার উম্মতের মধ্যে ৭৩ দল হবে,তন্মধ্যে ১ দল জান্নাতি ৭২ দল দোযখী(৭২ দল এরা সবাই ভূল আকিদার মুসলমান)।সাহাবা কেরাম আজমাইন,জান্নাতি দলের পরিচয় জানতে চাইলে হুজুর সাঃ বলেছেন,"আহলে সূন্নত অল জামায়াত" অথ্যাৎ যারা আমি রাসুল এবং আমার সাহাবীদের আদর্শের উপর থাকবে তারা নাজাত প্রাপ্ত দল,জান্নাতি দল।কিন্তু লা মাজহাবীরা রাসুলের এই কথা মানেনা।সাহাবাদের সত্যের মাপকাঠি হিসাবে না মানার কারনে তারা বাতিল দল। (২) হযরত ওমর রাঃ শাসনামলে,সমস্ত সাহাবাদের সম্মিলিত সিদ্বান্তে ২০ রাকয়াত তারাবি নির্ধারিত হয়েছে, কিন্তু লা মাজহাবীরা সাহাবাদেরকে সত্যের মাপকাঠি মানেনা বিধায় ২০ রাকয়াত তারাবী মানেনা,আর সাহাবাদের সত্যের মাপকাঠি না মানলে ইমান থাকেনা,সুতরাং এদের ইমান নাই।তারা বাতিল,৭২ দলভূক্ত। (৩) লা-মাজহাবী,শেখ মোজাফফর বিন মহসিনের লিখিত কিতাবঃ "জাল হাদীসের কবলে রাসুলের সালাত",পৃষ্ঠাঃ ২৪১।তিনি লিখেছেন, "সুতরাং কোরআন ও সূরা ফাতেহা পৃথক জিনিষ"। সূরা ফাতেহা কোরআনের অংশ নয় বলে তিনি ইমান হারিয়ে ফেলেছেন।কেউ যদি কোরআনের সামান্যতম অংশ অস্বীকার করে,তার ইমান থাকেনা। (৪) সূরা বাকারা, আয়াত ১৩৭,এরশাদ হয়েছে, আল্লাহর নবীর সাহাবারা,তোমরা মনে রাখ,ঘোটা জগতের মানুষ যদি তোমাদের মত ইমান আনে,তারা হেদায়েত পাবে,নতুবা পাবেনা।যেহেতু লা-মাজহাবীরা সাহাবা কেরামকে শরিয়তের মাপকাঠি মানেনা সুতরাং তাদের ইমান নাই।তারা বাতিল,৭২ দলভূক্ত।
তোমাকে কে বলেছে পীর মানে ওলি?মিথ্যাবাদী কোথাকার।কোরয়ানে আছে মোর্শেদ শব্দ।মোর্শেদ মানে পথ প্রদর্শক,যিনি কোরয়ান হাদীসের পথ দেখাবেন।নিজের মন মত পদ দেখাতে পারবেননা।এই জালিম মিথ্যা ব্যাখ্যাকারী।আপনারা সুরা জুমারের প্রথম দিকের আয়াতের অর্থ পড়বেন ও মসজিদের ইমামদের থেকে ব্যাখ্যা নিবেন,তখন বুঝবেন হক্কানী পীর মাশায়েক কেন দরকার।সুরা ফাতেহার ব্যাখ্যা শিখবেন।এই জালিম মিথ্যাবাদী।যে যত বেশি রাসুল সাঃ এর সূন্নতের অনুসারী সে তত বড় আল্লাহর ওলি।
Ahmed H.Chowdhury Rashed পথ পথপ্রদর্শক হিসেবে মুহাম্মদ সঃ কে পাঠিয়েছেন আল্লাহ তায়ালা মুহাম্মদ সঃ ছাড়া অন্ন কাউকে পথপ্রদর্শক মনে করা এটাই হচ্ছে ইমান ধংশের মুল
@@MuhammadNasir-zv8fv দৃষ্টি আকর্ষনঃ চরমোনাইকে যারা ভন্ড বলে এবং গালি দেয় তারা মূলতঃ রাসুল সাঃ কে-ই গালি দেয়,কারন চরমোনাই হুজুর রাসুল সাঃ এর একজন খাটি নায়েবে নবী(খাটি নায়েবে নবী তাকে বলা হয় যার মধ্যে এলমে শরিয়ত ও এলমে মারেফাত আছে) নায়েবে নবীকে গালি দিলে সেটি রাসুলের গায়ে গিয়ে লাগে।যারা ইসলাম না বুঝিয়া খাটি নায়েবে নবীকে গালি দেয় তারা মূলতঃ ঐ দলেরই লোক,যারা রাসুলের জামানায় রাসুলকে গালি দিয়েছিল।ইহা ছাড়া চরমোনাই হুজুর আল্লাহর একজন সত্যিকারের ওলি,আল্লাহর কুতুব। আল্লাহ বলেন, যে আমার ওলিকে গালি দেয় সে যেন আমার সাথে যুূ্দ্ব করার জন্য প্রস্তুত হয়।(যে মোমেন বান্দা,রাসুল সাঃ এর সূন্নতের এওেবা যত বেশি করবে সে তত বড় আল্লাহর ওলি,আর চরমোনাই হুজুর রাসুল সাঃ এর পরিপূর্ন অনুসারী একজন খাটি মোমেন,আপনি চিনেন অথবা না চিনেন)।ইউ টিউবে যাদের বয়ান শুনে(যেমন- আমির হামজা,তারেক মনোয়ার এবং আহলে হাদীসের শায়করা)আপনারা নায়েবে নবীদেরকে ভন্ড বলেন, গালি দেন,আসলে যাদের বয়ান শুনে গালি দেন ওরা কেউ খাটি নায়েবে নবী নয়,কারন এদের মধ্যে এলমে শরিয়তের কিছু গ্যান আছে,এলমে মারেফাতের গ্যান মোটেও নাই,এলমে মারেফাতের কোন কিতাব তারা পড়ে নাই,এলমে মারেফাতের কোন ওস্তাদ ও তাদের নাই,এজন্য খাটি নায়েবে নবীদের বয়ান ও আমলকে তারা বুঝেনা এবং আপনাদেরকে উল্টা ইসলাম বুঝায়,সেজন্য নায়েবে নবীদেরকে আপনারা ভন্ড বলেন,গালি দেন।আর যারা নায়েবে নবী নয় তাদেরকে ভালবাসেন।আমলটি একটু উল্টা হয়ে গেল না?খাটি নায়েবে নবী পাবেন,চরমোনাই,শর্ষিনা ও উজানীতে।খবরদার এদেরকে গালি দিয়ে আল্লাহ ও রাসুলের রোষানলে পড়বেননা।আখেরাতকে হারাবেননা।মনে রাখবেন আখেরাতের জিন্দিগী বড়ই কঠিন জিন্দেগী।
মাজহাব কি ও কেন?লা-মাজহাবি ভাইদের থেকে সাবধান থাকুন।লিখাগুলো ধৈয্য সহকারে পড়ুন,ইমান বাঁচান আপনার এবং আপনার পরিবারের। ------------------------------------ এই লা-মাজহাবীরা আপনার দোস্ত নয়,দুশমন।তাদের মূখে মধু অন্তরে বিষ পরিকল্পনা। তারা করোনার মত রুপ পরিবর্তন করে আসছে বার-বার।তারা আপনার ইমান হরনকারী। তারা রাসুল সাঃ এবং সাহাবাদের জামানা থেকেই লা-মাজহাবী।তাদের একমাত্র উদ্দেশ্য তাদের দল ভারী করা।মূলতঃ তারা মানুষদেরকে আল্লাহর দিকে ডাকেনা,নিজেদের দলের দিকে ডাকে। তারা মাজহাব মানেনা এটিই সত্য,অন্য কথা যা বলে তার সবই মিথ্যে। মাজহাব কি ও কেন?? -------------------------------- কোরআন হাদীসের কিছু কিছু সূক্ষ্য বিষয় আছে(যেগুলোর বিস্তারিত ব্যাখ্যা কোরআন হাদীসে নাই)মূলতঃ সেগুলোকে রিসার্চ করে ০৪ মাজহাবের ০৪ ইমামরা মাসলা মাসায়েলের যে কিতাব উম্মতের পথ চলার জন্য রেখে গেছেন,সেগুলো অনুসরণ করে কোরয়ান হাদীস মানার নামই হল মাজহাব। তবে এই রিসার্চ কোন সাধারণ আলেমের কাজ নয়,মাজহাবের ইমামদের মত গভীর গ্যানের অধিকারী আলেমদের কাজ,যাদেরকে আল্লাহ এগুলো রিসার্চ করার মত যোগ্যতা দান করেছেন।বর্তমান সময়ের যত বড় আলেম-ই হোক না কেন, এই রিসার্চ সম্ভব নয়।তাইতো কওমী অংগনের সমস্ত আম জনতা এবং হক্কানী আলেমগন, মাজহাবের ৪ ইমামকে অনুসরন করে নিজেরা চলেন এবং সাধারণ মুসলমানদেরকে চালান।আহলে হাদীসরা মাজহাবের ০৪ ইমামকে এবং তাদের মাজহাবকে খুবই হালকা করে দেখে আর হালকা করে আপনাকে বুঝায়,এতে করে আপনারাও এটিকে হালকাভাবে নেন এবং দিন দিন গোমরাহীর দিকে ধাবিত হচ্ছেন। মনে রাখবেন,কোরআন হাদীস রিসার্চ করে মাসলা মাসায়েল বের করার জন্য রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ১০ লক্ষ হাদীসের ব্যাখ্যা এবং আল্লাহর ৩০ পারা কোরয়ান শরীফের তাফসির এবং পরিপূর্ণ ব্যাখ্যা ব্যকরনসহ আপনার জানা থাকতে হবে।বর্তমান দুনিয়ায় এমন একজন আলেমও খুজে পাবেননা,যিনি কোরয়ান হাদীস রিসার্চ করে ০৪ মাজহাবের ইমামদের মত মাসলা মাসায়েল বের করতে পারেন। সাহাবাদের ও মাজহাব ছিল,সেগুলো মাজহাবের ইমামরা তাদের কিতাবে সংরক্ষণ করে গেছেন।যেমন-ইবনে আব্বাস রাঃ মাজহাব হল,মেরাজে রাসুল সাঃ আল্লাহকে চর্মচোখে সরাসরি দেখেছেন,এটি ইবনে আব্বাসের মাজহাব।আর মা আয়শা বলেছেন,মেরাজে আল্লাহর রাসুল আল্লাহকে চর্মচোখে সরাসরি দেখেন নাই, এটি ছিল মা আয়সার মাজহাব।এখন আপনাকে মেরাজের হাদীস মানতে হলে,হয় ইবনে আব্বাসের মাজহাব মানতে হবে অথবা মা আয়সার মাজহাব মানতে হবে।মাজহাব মানা ছাড়া কোরআন হাদীস পরিপূর্ণভাবে মানা সম্ভব নয়।মাজহাব মানা ছাড়া দুই রাকয়াত নামাজ ও পড়তে পারবেননা।নামাজে কোনটি ফরজ,কোনটি ওয়াজিব কোনটি সূন্নতে মুয়াক্কাদা, কোনটি মোস্তাহাব?এগুলো ৪ মাজহাবের ইমামরাই নির্ধারন করেছেন।কোনটি সহি হাদীস কোনটি জয়ীফ হাদীস কোনটি হাসান হাদীস,এগুলো ৪ মাজহাবের ইমামরা নির্ধারন করে গেছেন।এভাবে লক্ষ লক্ষ মাসআলা তারা কোরয়ান হাদীস রির্সাচ করে বের করেছেন,এবং এই জন্য তাদের রিসার্চ সেন্টার ছিল।এবার বুঝুন মাজহাব না মেনে কিভাবে পরিপূর্ণ মুসলমান হবেন? তবে মাসআলা হল,একসাথে সব মাজহাব মানতে পারবেননা,কোরয়ান হাদীস মানতে হবে যে কোন একটি মাজহাব অনুসরনের মাধ্যমে।কারন তারাতো সবাই সব বিষয়ের উপর মাসলা-মাসায়েল রেখে গেছেন।আপনি এক সাথে সব মাজহাবকে মানতে গেলে,দিশাহারা হয়ে পড়বেন,এমনকি আপনার ইমানও চলে যেতে পারে।এবং যে দেশে যে মাজহাবের প্রচলন বেশি আপনার জন্য সেটি মানা-ই সহজ হবে,যেমন- এ দেশে ইমাম আবু হানিফা রঃ এর মাজহাব অনুসরন করা হয় বেশি। ইমামে আজম আবু হানিফা (রাঃ) ছিলেন,তাবেয়ী,যিনি কয়েকজন সাহাবীর সাক্ষাত লাভ করেছিলেন,তন্মধ্যে হযরত আনাস (রাঃ)ও ছিলেন,যিনি হুজুর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ১০ বছরের খাদেম ছিলেন,যিনি হায়াত পেয়েছিলেন ১০০ বছর। শেষ কথা হল,এই লা-মাজহাবিরা আপনাকে এক সাথে ০৪ মাজহাব থেকে ফতোয়া দেয়।আর কোরআনের যে সমস্ত আয়াত এবং হাদীস শরীফের যে সমস্ত হাদীস রহিত হয়ে গেছে সেগুলো থেকে ফতোয়া দেয়,এবং এরা ইজমা কিয়াস মানেনা,এই জন্য এদের কোন ফতোয়া মানা ঠিক হবেনা।আল্লাহ সবাইকে বুঝার তওফিক দান করুন।আমিন।
না আমি খাটি নায়েবে নবী নই,আমি রাসুল সাল্লালাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর একজন গুনাহগার উম্মত। ভাই হক কথা গ্রহন করতে আপনার এত কষ্ট হয় কেন?আহলে হাদীসরা আপনাদের উল্টো কথা বুঝায়ে বুঝায়ে গোমরা করে ফেলেছে। যারা বলে মুহাম্মাদ সাঃ কালেমার অংশ নয়।যারা বলে আল্লাহ সব জায়গায় থাকেনা।যারা বলে রাসুল হায়াতুন্নবী নয়।তাদেরকে আপনারা বিশ্বাস করলে আপনার ইমান কি আছে?আর ইমান যে হারিয়ে ফেলেছেন ওদের কথা শুনে শুনে,তার প্রমান হল হক কথা আপনার কলব গ্রহন করছে না।এইভাবে আহলে হাদীস ও মওদুদি জামায়াতের আলেমরা ইতিমধ্যে লাখ লাখ মানুষের ইমান নষ্ট করে ফেলেছে।
ভাইজান আপনার কমেন্ট পড়ে কলিজাটা জুড়িয়ে গেল বেশি করে শেয়ার করুন। যার গোমড়া তারা ধর্মের চেয়ে পীরকে বেশি ভালবাসে তাই ওদের বাবার ব্যপারে কিছু বলিলে ক্ষেপে যায়।
@@sifatkhanprogaming9753 7 number sura- sura araf- ayat no 3 dekhben plz.. Oli awliya amraw bissas kori, allah & rosul (sm) re baad diye sodhu pir niye pore thakle hobe na,,, karon akhonkar maximum pir vondo
@@Monir2Hossain না ভাই ঠিক বলেন নাই, আপনার কাছে ওটাই মনে হবে কারন আপনি ওরকম ই ভাবেন। বর্তমান যারা আহলে হাদিস ও লামাযহাবি এরা হলো পিতা ছাড়া পুত্র হয় যেমন এরাও তেমন। কারন ফয়জুল করিম সাহেব চরমোনাই উনি একটা বক্তব্যে ভালোভাবে বলেছেন কোনো মানুষ পিরের কাছে যায় ও পীর শব্দ ব্যবহার কেনো করে সেটা দেখবেন তাহলেই বুঝতে পারবেন আশা করি।
মাজহাব কি ও কেন?লা-মাজহাবি ভাইদের থেকে সাবধান থাকুন।লিখাগুলো ধৈয্য সহকারে পড়ুন,ইমান বাঁচান আপনার এবং আপনার পরিবারের। ------------------------------------ এই লা-মাজহাবীরা আপনার দোস্ত নয়,দুশমন।তাদের মূখে মধু অন্তরে বিষ পরিকল্পনা। তারা করোনার মত রুপ পরিবর্তন করে আসছে বার-বার।তারা আপনার ইমান হরনকারী। তারা রাসুল সাঃ এবং সাহাবাদের জামানা থেকেই লা-মাজহাবী।তাদের একমাত্র উদ্দেশ্য তাদের দল ভারী করা।মূলতঃ তারা মানুষদেরকে আল্লাহর দিকে ডাকেনা,নিজেদের দলের দিকে ডাকে। তারা মাজহাব মানেনা এটিই সত্য,অন্য কথা যা বলে তার সবই মিথ্যে। মাজহাব কি ও কেন?? -------------------------------- কোরআন হাদীসের কিছু কিছু সূক্ষ্য বিষয় আছে(যেগুলোর বিস্তারিত ব্যাখ্যা কোরআন হাদীসে নাই)মূলতঃ সেগুলোকে রিসার্চ করে ০৪ মাজহাবের ০৪ ইমামরা মাসলা মাসায়েলের যে কিতাব উম্মতের পথ চলার জন্য রেখে গেছেন,সেগুলো অনুসরণ করে কোরয়ান হাদীস মানার নামই হল মাজহাব। তবে এই রিসার্চ কোন সাধারণ আলেমের কাজ নয়,মাজহাবের ইমামদের মত গভীর গ্যানের অধিকারী আলেমদের কাজ,যাদেরকে আল্লাহ এগুলো রিসার্চ করার মত যোগ্যতা দান করেছেন।বর্তমান সময়ের যত বড় আলেম-ই হোক না কেন, এই রিসার্চ সম্ভব নয়।তাইতো কওমী অংগনের সমস্ত আম জনতা এবং হক্কানী আলেমগন, মাজহাবের ৪ ইমামকে অনুসরন করে নিজেরা চলেন এবং সাধারণ মুসলমানদেরকে চালান।আহলে হাদীসরা মাজহাবের ০৪ ইমামকে এবং তাদের মাজহাবকে খুবই হালকা করে দেখে আর হালকা করে আপনাকে বুঝায়,এতে করে আপনারাও এটিকে হালকাভাবে নেন এবং দিন দিন গোমরাহীর দিকে ধাবিত হচ্ছেন। মনে রাখবেন,কোরআন হাদীস রিসার্চ করে মাসলা মাসায়েল বের করার জন্য রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ১০ লক্ষ হাদীসের ব্যাখ্যা এবং আল্লাহর ৩০ পারা কোরয়ান শরীফের তাফসির এবং পরিপূর্ণ ব্যাখ্যা ব্যকরনসহ আপনার জানা থাকতে হবে।বর্তমান দুনিয়ায় এমন একজন আলেমও খুজে পাবেননা,যিনি কোরয়ান হাদীস রিসার্চ করে ০৪ মাজহাবের ইমামদের মত মাসলা মাসায়েল বের করতে পারেন। সাহাবাদের ও মাজহাব ছিল,সেগুলো মাজহাবের ইমামরা তাদের কিতাবে সংরক্ষণ করে গেছেন।যেমন-ইবনে আব্বাস রাঃ মাজহাব হল,মেরাজে রাসুল সাঃ আল্লাহকে চর্মচোখে সরাসরি দেখেছেন,এটি ইবনে আব্বাসের মাজহাব।আর মা আয়শা বলেছেন,মেরাজে আল্লাহর রাসুল আল্লাহকে চর্মচোখে সরাসরি দেখেন নাই, এটি ছিল মা আয়সার মাজহাব।এখন আপনাকে মেরাজের হাদীস মানতে হলে,হয় ইবনে আব্বাসের মাজহাব মানতে হবে অথবা মা আয়সার মাজহাব মানতে হবে।মাজহাব মানা ছাড়া কোরআন হাদীস পরিপূর্ণভাবে মানা সম্ভব নয়।মাজহাব মানা ছাড়া দুই রাকয়াত নামাজ ও পড়তে পারবেননা।নামাজে কোনটি ফরজ,কোনটি ওয়াজিব কোনটি সূন্নতে মুয়াক্কাদা, কোনটি মোস্তাহাব?এগুলো ৪ মাজহাবের ইমামরাই নির্ধারন করেছেন।কোনটি সহি হাদীস কোনটি জয়ীফ হাদীস কোনটি হাসান হাদীস,এগুলো ৪ মাজহাবের ইমামরা নির্ধারন করে গেছেন।এভাবে লক্ষ লক্ষ মাসআলা তারা কোরয়ান হাদীস রির্সাচ করে বের করেছেন,এবং এই জন্য তাদের রিসার্চ সেন্টার ছিল।এবার বুঝুন মাজহাব না মেনে কিভাবে পরিপূর্ণ মুসলমান হবেন? তবে মাসআলা হল,একসাথে সব মাজহাব মানতে পারবেননা,কোরয়ান হাদীস মানতে হবে যে কোন একটি মাজহাব অনুসরনের মাধ্যমে।কারন তারাতো সবাই সব বিষয়ের উপর মাসলা-মাসায়েল রেখে গেছেন।আপনি এক সাথে সব মাজহাবকে মানতে গেলে,দিশাহারা হয়ে পড়বেন,এমনকি আপনার ইমানও চলে যেতে পারে।এবং যে দেশে যে মাজহাবের প্রচলন বেশি আপনার জন্য সেটি মানা-ই সহজ হবে,যেমন- এ দেশে ইমাম আবু হানিফা রঃ এর মাজহাব অনুসরন করা হয় বেশি। ইমামে আজম আবু হানিফা (রাঃ) ছিলেন,তাবেয়ী,যিনি কয়েকজন সাহাবীর সাক্ষাত লাভ করেছিলেন,তন্মধ্যে হযরত আনাস (রাঃ)ও ছিলেন,যিনি হুজুর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ১০ বছরের খাদেম ছিলেন,যিনি হায়াত পেয়েছিলেন ১০০ বছর। শেষ কথা হল,এই লা-মাজহাবিরা আপনাকে এক সাথে ০৪ মাজহাব থেকে ফতোয়া দেয়।আর কোরআনের যে সমস্ত আয়াত এবং হাদীস শরীফের যে সমস্ত হাদীস রহিত হয়ে গেছে সেগুলো থেকে ফতোয়া দেয়,এবং এরা ইজমা কিয়াস মানেনা,এই জন্য এদের কোন ফতোয়া মানা ঠিক হবেনা।আল্লাহ সবাইকে বুঝার তওফিক দান করুন।আমিন।
দয়া করে বুঝে শুনে দোয়া করবেন।এখন দেখুন। না আমি খাটি নায়েবে নবী নই,আমি রাসুল সাল্লালাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর একজন গুনাহগার উম্মত। ভাই হক কথা গ্রহন করতে আপনার এত কষ্ট হয় কেন?আহলে হাদীসরা আপনাদের উল্টো কথা বুঝায়ে বুঝায়ে গোমরা করে ফেলেছে। যারা বলে মুহাম্মাদ সাঃ কালেমার অংশ নয়।যারা বলে আল্লাহ সব জায়গায় থাকেনা।যারা বলে রাসুল হায়াতুন্নবী নয়।তাদেরকে আপনারা বিশ্বাস করলে আপনার ইমান কি আছে?আর ইমান যে হারিয়ে ফেলেছেন ওদের কথা শুনে শুনে,তার প্রমান হল হক কথা আপনার কলব গ্রহন করছে না।এইভাবে আহলে হাদীস ও মওদুদি জামায়াতের আলেমরা ইতিমধ্যে লাখ লাখ মানুষের ইমান নষ্ট করে ফেলেছে।
মাজহাব কি ও কেন?লা-মাজহাবি ভাইদের থেকে সাবধান থাকুন।লিখাগুলো ধৈয্য সহকারে পড়ুন,ইমান বাঁচান আপনার এবং আপনার পরিবারের। ------------------------------------ এই লা-মাজহাবীরা আপনার দোস্ত নয়,দুশমন।তাদের মূখে মধু অন্তরে বিষ পরিকল্পনা। তারা করোনার মত রুপ পরিবর্তন করে আসছে বার-বার।তারা আপনার ইমান হরনকারী। তারা রাসুল সাঃ এবং সাহাবাদের জামানা থেকেই লা-মাজহাবী।তাদের একমাত্র উদ্দেশ্য তাদের দল ভারী করা।মূলতঃ তারা মানুষদেরকে আল্লাহর দিকে ডাকেনা,নিজেদের দলের দিকে ডাকে। তারা মাজহাব মানেনা এটিই সত্য,অন্য কথা যা বলে তার সবই মিথ্যে। মাজহাব কি ও কেন?? -------------------------------- কোরআন হাদীসের কিছু কিছু সূক্ষ্য বিষয় আছে(যেগুলোর বিস্তারিত ব্যাখ্যা কোরআন হাদীসে নাই)মূলতঃ সেগুলোকে রিসার্চ করে ০৪ মাজহাবের ০৪ ইমামরা মাসলা মাসায়েলের যে কিতাব উম্মতের পথ চলার জন্য রেখে গেছেন,সেগুলো অনুসরণ করে কোরয়ান হাদীস মানার নামই হল মাজহাব। তবে এই রিসার্চ কোন সাধারণ আলেমের কাজ নয়,মাজহাবের ইমামদের মত গভীর গ্যানের অধিকারী আলেমদের কাজ,যাদেরকে আল্লাহ এগুলো রিসার্চ করার মত যোগ্যতা দান করেছেন।বর্তমান সময়ের যত বড় আলেম-ই হোক না কেন, এই রিসার্চ সম্ভব নয়।তাইতো কওমী অংগনের সমস্ত আম জনতা এবং হক্কানী আলেমগন, মাজহাবের ৪ ইমামকে অনুসরন করে নিজেরা চলেন এবং সাধারণ মুসলমানদেরকে চালান।আহলে হাদীসরা মাজহাবের ০৪ ইমামকে এবং তাদের মাজহাবকে খুবই হালকা করে দেখে আর হালকা করে আপনাকে বুঝায়,এতে করে আপনারাও এটিকে হালকাভাবে নেন এবং দিন দিন গোমরাহীর দিকে ধাবিত হচ্ছেন। মনে রাখবেন,কোরআন হাদীস রিসার্চ করে মাসলা মাসায়েল বের করার জন্য রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ১০ লক্ষ হাদীসের ব্যাখ্যা এবং আল্লাহর ৩০ পারা কোরয়ান শরীফের তাফসির এবং পরিপূর্ণ ব্যাখ্যা ব্যকরনসহ আপনার জানা থাকতে হবে।বর্তমান দুনিয়ায় এমন একজন আলেমও খুজে পাবেননা,যিনি কোরয়ান হাদীস রিসার্চ করে ০৪ মাজহাবের ইমামদের মত মাসলা মাসায়েল বের করতে পারেন। সাহাবাদের ও মাজহাব ছিল,সেগুলো মাজহাবের ইমামরা তাদের কিতাবে সংরক্ষণ করে গেছেন।যেমন-ইবনে আব্বাস রাঃ মাজহাব হল,মেরাজে রাসুল সাঃ আল্লাহকে চর্মচোখে সরাসরি দেখেছেন,এটি ইবনে আব্বাসের মাজহাব।আর মা আয়শা বলেছেন,মেরাজে আল্লাহর রাসুল আল্লাহকে চর্মচোখে সরাসরি দেখেন নাই, এটি ছিল মা আয়সার মাজহাব।এখন আপনাকে মেরাজের হাদীস মানতে হলে,হয় ইবনে আব্বাসের মাজহাব মানতে হবে অথবা মা আয়সার মাজহাব মানতে হবে।মাজহাব মানা ছাড়া কোরআন হাদীস পরিপূর্ণভাবে মানা সম্ভব নয়।মাজহাব মানা ছাড়া দুই রাকয়াত নামাজ ও পড়তে পারবেননা।নামাজে কোনটি ফরজ,কোনটি ওয়াজিব কোনটি সূন্নতে মুয়াক্কাদা, কোনটি মোস্তাহাব?এগুলো ৪ মাজহাবের ইমামরাই নির্ধারন করেছেন।কোনটি সহি হাদীস কোনটি জয়ীফ হাদীস কোনটি হাসান হাদীস,এগুলো ৪ মাজহাবের ইমামরা নির্ধারন করে গেছেন।এভাবে লক্ষ লক্ষ মাসআলা তারা কোরয়ান হাদীস রির্সাচ করে বের করেছেন,এবং এই জন্য তাদের রিসার্চ সেন্টার ছিল।এবার বুঝুন মাজহাব না মেনে কিভাবে পরিপূর্ণ মুসলমান হবেন? তবে মাসআলা হল,একসাথে সব মাজহাব মানতে পারবেননা,কোরয়ান হাদীস মানতে হবে যে কোন একটি মাজহাব অনুসরনের মাধ্যমে।কারন তারাতো সবাই সব বিষয়ের উপর মাসলা-মাসায়েল রেখে গেছেন।আপনি এক সাথে সব মাজহাবকে মানতে গেলে,দিশাহারা হয়ে পড়বেন,এমনকি আপনার ইমানও চলে যেতে পারে।এবং যে দেশে যে মাজহাবের প্রচলন বেশি আপনার জন্য সেটি মানা-ই সহজ হবে,যেমন- এ দেশে ইমাম আবু হানিফা রঃ এর মাজহাব অনুসরন করা হয় বেশি। ইমামে আজম আবু হানিফা (রাঃ) ছিলেন,তাবেয়ী,যিনি কয়েকজন সাহাবীর সাক্ষাত লাভ করেছিলেন,তন্মধ্যে হযরত আনাস (রাঃ)ও ছিলেন,যিনি হুজুর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ১০ বছরের খাদেম ছিলেন,যিনি হায়াত পেয়েছিলেন ১০০ বছর। শেষ কথা হল,এই লা-মাজহাবিরা আপনাকে এক সাথে ০৪ মাজহাব থেকে ফতোয়া দেয়।আর কোরআনের যে সমস্ত আয়াত এবং হাদীস শরীফের যে সমস্ত হাদীস রহিত হয়ে গেছে সেগুলো থেকে ফতোয়া দেয়,এবং এরা ইজমা কিয়াস মানেনা,এই জন্য এদের কোন ফতোয়া মানা ঠিক হবেনা।আল্লাহ সবাইকে বুঝার তওফিক দান করুন।আমিন।
Do Not Forget to Subscribe #Facelook and Like . Comment . Share . TH-cam Link th-cam.com/channels/8v5XSgxHql5Y6B4GWuxt8g.html Elias Hossain th-cam.com/play/PLu77rJhArCaX5WWPl7O3--nVjsE9fa29I.html Travel - Entertainment \ ভ্রমণ - বিনোদন th-cam.com/play/PLu77rJhArCaWNrKoLvNIsd_sYcuVZdFVc.html Quran Recitation th-cam.com/play/PLu77rJhArCaWl8K3zayhtiCb3gLE4r0CK.html Shaikhul hadees mufti josim uddin rahmani th-cam.com/play/PLu77rJhArCaWQ_cjch9YqGNJZG9z4zQ0N.html Shaikh Tamim Al Adnani th-cam.com/play/PLu77rJhArCaU5I_c3ChEG0zN2p-2_izJg.html
পীর অর্থ ওলি,এটি ডাঃ ইমামের নীজের মনগড়া কথা। ভাই শুন,তোমাদের তো শরিয়তী কোন ওস্তাদ নাই এজন্য অনেক কিছুই বুঝনা।আহলে হাদীস ও মওদুদি জামায়াতের আলেমরা যা বুঝায় তা মেনে বসে থাক।শুন,পীর শব্দ কোরয়ানে নাই তেমনিভাবে নামাজ আর রোজা শব্দ কোরয়ানে নাই।তাই বলে আমরা কি নামাজ রোজা করিনা?পীর শব্দ কোরয়ানে নাই,এটি ফারসী শব্দ।কোরয়ানে আছে রাহবার বা মোর্শেদ শব্দ। বাংলায় পথ প্রদর্শক।যিনি কোরয়ান হাদীসের পথ দেখাবেন। নিজের মন মত দেখাতে পারবেন না।আল্লাহ কোরয়ানে বলেন,হে আমার হাবিব আমি যাকে গোমরা করব আপনি তার জন্য কোন পথ প্রদর্শক পাবেন না। (এজন্য বলা হয় যার পীর নাই তার পীর শয়তান) রাসুলের ওস্তাদ স্বয়ং আল্লাহ, সাহাবাদের ওস্তাদ রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। জনাব আপনার ওস্তাদ কে?ভাই আহলে হাদীসের আলেমের পাল্লায় পড়ে ইমান হারিয়ে জাহান্নামের আগুন জ্বলবেননা।এরা সব সময়ই গোমরা।
@@sifatkhanprogaming9753 apni opekhai thaken apner pir apnake jannat dibe right way dibe.but akta kotha ki janen she pir nijeo jane na she jannati na jahannami. Imam hossain shoho aro jara ase tader kotha apnader kache khrap lagar karon ki janen apnara pir der duniya theke allahr duniya ashte parchen na.jak allah hefajot korok. Jajakallah
তোমাকে কে বলেছে পীর মানে ওলি?মিথ্যাবাদী কোথাকার।কোরয়ানে আছে মোর্শেদ শব্দ।মোর্শেদ মানে পথ প্রদর্শক,যিনি কোরয়ান হাদীসের পথ দেখাবেন।নিজের মন মত পদ দেখাতে পারবেননা।এই জালিম মিথ্যা ব্যাখ্যাকারী।আপনারা সুরা জুমারের প্রথম দিকের আয়াতের অর্থ পড়বেন ও মসজিদের ইমামদের থেকে ব্যাখ্যা নিবেন,তখন বুঝবেন হক্কানী পীর মাশায়েক কেন দরকার।সুরা ফাতেহার ব্যাখ্যা শিখবেন।এই জালিম মিথ্যাবাদী।যে যত বেশি রাসুল সাঃ এর সূন্নতের অনুসারী সে তত বড় আল্লাহর ওলি।নামাজ ও রোজা শব্দ ওতো কোরয়ানে নাই তাই বলে আমরা কি নামাজ,রোজা করিনা?
আপনি কি বুঝেন শির্ক বেদায়াত কি? পীর অর্থ ওলি,এটি ডাঃ ইমামের নীজের মনগড়া কথা। ভাই শুন,তোমাদের তো শরিয়তী কোন ওস্তাদ নাই এজন্য অনেক কিছুই বুঝনা।আহলে হাদীস ও মওদুদি জামায়াতের আলেমরা যা বুঝায় তা মেনে বসে থাক।শুন,পীর শব্দ কোরয়ানে নাই তেমনিভাবে নামাজ আর রোজা শব্দ কোরয়ানে নাই।তাই বলে আমরা কি নামাজ রোজা করিনা?পীর শব্দ কোরয়ানে নাই,এটি ফারসী শব্দ।কোরয়ানে আছে রাহবার বা মোর্শেদ শব্দ। বাংলায় পথ প্রদর্শক।যিনি কোরয়ান হাদীসের পথ দেখাবেন। নিজের মন মত দেখাতে পারবেন না।আল্লাহ কোরয়ানে বলেন,হে আমার হাবিব আমি যাকে গোমরা করব আপনি তার জন্য কোন পথ প্রদর্শক পাবেন না। (এজন্য বলা হয় যার পীর নাই তার পীর শয়তান) রাসুলের ওস্তাদ স্বয়ং আল্লাহ, সাহাবাদের ওস্তাদ রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। জনাব আপনার ওস্তাদ কে?ভাই আহলে হাদীসের আলেমের পাল্লায় পড়ে ইমান হারিয়ে জাহান্নামের আগুন জ্বলবেননা।এরা সব সময়ই গোমরা।
@@sifatkhanprogaming9753 এই পীর পূজারী তুই এখানে কি করিস? হক্কানি পীরের বিরুদ্ধে আহলে হাদিস কখনই কোনো কথা বলে না। কিন্তু বাংলাদেশে পীরের নাম নিয়ে যেসব ফাজলামো চলছে, কবর পূজা, মাজার পূজা, পীর পূজা চলছে, সেগুলার বিরদ্ধে কথা বলে। শালার সৌদী আরবে টর্চলাইট দিয়া খুইজা পীর পাওয়া যায় না, আর এই দেশে ব্যাঙেরছাতার মত পীর গজাইছে। ইসলাম, কোরান, আকিদা এসব কিছু বোঝার জন্য অবস্যই শিক্ষক লাগবে, একজন ভালো শিক্ষক লাগবে। কিন্তু তোর পীরেরা নিজেদের মন গড়া মাসলা মাসায়েল বলে বেরায়, জাল ও জইফ হাদিসের উপর এদের সব আমল। তাইলে এসব ভন্ড পীর দের পিছনে কেনো ঘুরবেন। আমরা আহলে হাদিস, আমাদের শিক্ষক রাসুল মোহাম্মদ (সা:), আমাদের গাইডবুক কোরান আর সহি হাদিস। আমরা বড় বড় যত ইমাম আছে, তারা যেসব হক্ক কথা বলে গেছেন, কোরান ও সহি হাদিস দ্বারা প্রামণিত কথা বলে গেছেন সেগুলা শুনে থাকি। কিন্তু তোদের মত ওমুক পীর, তমুক বাবা কি বললো সে সব কথার উপর আমল করি না। আজকে এই বাংলার বুকে শির্ক ও বিদাতের কারখানা গুলো তে আহলে হাদিস আগুন লাগিয়ে দিয়েছে, এর জন্য পীর মাজারিদের সহ্য হচ্ছে না। আহলে হাদিস গোমরাহ, ব্রিটিশদের দালাল, জাহান্নামী এগুলা বলে থাকে। অথচো মক্কা মদিনার ইসলামের সাথে সব চেয়ে বেশি মিল এই আহলে হাদিসের মাঝেই পাওয়া যায়।
জীবনে অনেক আলেমের বয়ান শুনেছি কিন্তু যখন মুস্তাকুন্নবী হুজুরের বয়ান শুনে দিল ঠান্ডা হয়ে যায়.বাংলাদেশের সবচেয়ে সুন্দর মূলক ওয়াজ মুস্তাকুন্নবী হুজুরের
মাজহাব কি ও কেন?লা-মাজহাবি ভাইদের থেকে সাবধান থাকুন।লিখাগুলো ধৈয্য সহকারে পড়ুন,ইমান বাঁচান আপনার এবং আপনার পরিবারের। ------------------------------------ এই লা-মাজহাবীরা আপনার দোস্ত নয়,দুশমন।তাদের মূখে মধু অন্তরে বিষ পরিকল্পনা। তারা করোনার মত রুপ পরিবর্তন করে আসছে বার-বার।তারা আপনার ইমান হরনকারী। তারা রাসুল সাঃ এবং সাহাবাদের জামানা থেকেই লা-মাজহাবী।তাদের একমাত্র উদ্দেশ্য তাদের দল ভারী করা।মূলতঃ তারা মানুষদেরকে আল্লাহর দিকে ডাকেনা,নিজেদের দলের দিকে ডাকে। তারা মাজহাব মানেনা এটিই সত্য,অন্য কথা যা বলে তার সবই মিথ্যে। মাজহাব কি ও কেন?? -------------------------------- কোরআন হাদীসের কিছু কিছু সূক্ষ্য বিষয় আছে(যেগুলোর বিস্তারিত ব্যাখ্যা কোরআন হাদীসে নাই)মূলতঃ সেগুলোকে রিসার্চ করে ০৪ মাজহাবের ০৪ ইমামরা মাসলা মাসায়েলের যে কিতাব উম্মতের পথ চলার জন্য রেখে গেছেন,সেগুলো অনুসরণ করে কোরয়ান হাদীস মানার নামই হল মাজহাব। তবে এই রিসার্চ কোন সাধারণ আলেমের কাজ নয়,মাজহাবের ইমামদের মত গভীর গ্যানের অধিকারী আলেমদের কাজ,যাদেরকে আল্লাহ এগুলো রিসার্চ করার মত যোগ্যতা দান করেছেন।বর্তমান সময়ের যত বড় আলেম-ই হোক না কেন, এই রিসার্চ সম্ভব নয়।তাইতো কওমী অংগনের সমস্ত আম জনতা এবং হক্কানী আলেমগন, মাজহাবের ৪ ইমামকে অনুসরন করে নিজেরা চলেন এবং সাধারণ মুসলমানদেরকে চালান।আহলে হাদীসরা মাজহাবের ০৪ ইমামকে এবং তাদের মাজহাবকে খুবই হালকা করে দেখে আর হালকা করে আপনাকে বুঝায়,এতে করে আপনারাও এটিকে হালকাভাবে নেন এবং দিন দিন গোমরাহীর দিকে ধাবিত হচ্ছেন। মনে রাখবেন,কোরআন হাদীস রিসার্চ করে মাসলা মাসায়েল বের করার জন্য রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ১০ লক্ষ হাদীসের ব্যাখ্যা এবং আল্লাহর ৩০ পারা কোরয়ান শরীফের তাফসির এবং পরিপূর্ণ ব্যাখ্যা ব্যকরনসহ আপনার জানা থাকতে হবে।বর্তমান দুনিয়ায় এমন একজন আলেমও খুজে পাবেননা,যিনি কোরয়ান হাদীস রিসার্চ করে ০৪ মাজহাবের ইমামদের মত মাসলা মাসায়েল বের করতে পারেন। সাহাবাদের ও মাজহাব ছিল,সেগুলো মাজহাবের ইমামরা তাদের কিতাবে সংরক্ষণ করে গেছেন।যেমন-ইবনে আব্বাস রাঃ মাজহাব হল,মেরাজে রাসুল সাঃ আল্লাহকে চর্মচোখে সরাসরি দেখেছেন,এটি ইবনে আব্বাসের মাজহাব।আর মা আয়শা বলেছেন,মেরাজে আল্লাহর রাসুল আল্লাহকে চর্মচোখে সরাসরি দেখেন নাই, এটি ছিল মা আয়সার মাজহাব।এখন আপনাকে মেরাজের হাদীস মানতে হলে,হয় ইবনে আব্বাসের মাজহাব মানতে হবে অথবা মা আয়সার মাজহাব মানতে হবে।মাজহাব মানা ছাড়া কোরআন হাদীস পরিপূর্ণভাবে মানা সম্ভব নয়।মাজহাব মানা ছাড়া দুই রাকয়াত নামাজ ও পড়তে পারবেননা।নামাজে কোনটি ফরজ,কোনটি ওয়াজিব কোনটি সূন্নতে মুয়াক্কাদা, কোনটি মোস্তাহাব?এগুলো ৪ মাজহাবের ইমামরাই নির্ধারন করেছেন।কোনটি সহি হাদীস কোনটি জয়ীফ হাদীস কোনটি হাসান হাদীস,এগুলো ৪ মাজহাবের ইমামরা নির্ধারন করে গেছেন।এভাবে লক্ষ লক্ষ মাসআলা তারা কোরয়ান হাদীস রির্সাচ করে বের করেছেন,এবং এই জন্য তাদের রিসার্চ সেন্টার ছিল।এবার বুঝুন মাজহাব না মেনে কিভাবে পরিপূর্ণ মুসলমান হবেন? তবে মাসআলা হল,একসাথে সব মাজহাব মানতে পারবেননা,কোরয়ান হাদীস মানতে হবে যে কোন একটি মাজহাব অনুসরনের মাধ্যমে।কারন তারাতো সবাই সব বিষয়ের উপর মাসলা-মাসায়েল রেখে গেছেন।আপনি এক সাথে সব মাজহাবকে মানতে গেলে,দিশাহারা হয়ে পড়বেন,এমনকি আপনার ইমানও চলে যেতে পারে।এবং যে দেশে যে মাজহাবের প্রচলন বেশি আপনার জন্য সেটি মানা-ই সহজ হবে,যেমন- এ দেশে ইমাম আবু হানিফা রঃ এর মাজহাব অনুসরন করা হয় বেশি। ইমামে আজম আবু হানিফা (রাঃ) ছিলেন,তাবেয়ী,যিনি কয়েকজন সাহাবীর সাক্ষাত লাভ করেছিলেন,তন্মধ্যে হযরত আনাস (রাঃ)ও ছিলেন,যিনি হুজুর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ১০ বছরের খাদেম ছিলেন,যিনি হায়াত পেয়েছিলেন ১০০ বছর। শেষ কথা হল,এই লা-মাজহাবিরা আপনাকে এক সাথে ০৪ মাজহাব থেকে ফতোয়া দেয়।আর কোরআনের যে সমস্ত আয়াত এবং হাদীস শরীফের যে সমস্ত হাদীস রহিত হয়ে গেছে সেগুলো থেকে ফতোয়া দেয়,এবং এরা ইজমা কিয়াস মানেনা,এই জন্য এদের কোন ফতোয়া মানা ঠিক হবেনা।আল্লাহ সবাইকে বুঝার তওফিক দান করুন।আমিন।
it is very bad lecturer ভুল বললে তুমি।না আমি খাটি নায়েবে নবী নই,আমি রাসুল সাল্লালাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর একজন গুনাহগার উম্মত। ভাই হক কথা গ্রহন করতে আপনার এত কষ্ট হয় কেন?আহলে হাদীসরা আপনাদের উল্টো কথা বুঝায়ে বুঝায়ে গোমরা করে ফেলেছে। যারা বলে মুহাম্মাদ সাঃ কালেমার অংশ নয়।যারা বলে আল্লাহ সব জায়গায় থাকেনা।যারা বলে রাসুল হায়াতুন্নবী নয়।তাদেরকে আপনারা বিশ্বাস করলে আপনার ইমান কি আছে?আর ইমান যে হারিয়ে ফেলেছেন ওদের কথা শুনে শুনে,তার প্রমান হল হক কথা আপনার কলব গ্রহন করছে না।এইভাবে আহলে হাদীস ও মওদুদি জামায়াতের আলেমরা ইতিমধ্যে লাখ লাখ মানুষের ইমান নষ্ট করে ফেলেছে।
আল্লাহ আপনাকে নাক হায়াত দান করুন।। আমি এই কথা গুলো অনেক কে বলি তাও আবার হুজুর দের কিনতু তারা মানতে চায় না। যে আল্লাহ কে ভয় করে সে কখন ও নিজেকে ওলি গ্যারান্টি দিতে পারে না কারন সে সব সময় আল্লাহর আযাবের ভ য় এবং মাগফিরাতের কামনা করে। আল্লাহ আমাদের সবাইকে বুজার এবং আমল করার তৌফিক দান করুন। আমিন
Tar mana apni hedayat prapto.. Allah jader hedayat Korasa. Tarae barta man wo otit jugar ole. Ae daranar matabad Jara poshon Kora Tara kakhonoi Allah ar oli hota parba na karon Tara Hala ketabar mawllana. Tader shemana a tokoe. Satti karer alem hota gala Allah ar oli dar kase jata hoba. Oni jata bara degree anok tar dam apnader Moto lokdar kase sema badda. Ee mawlanar onek kotha sonasi. Sa sudhu be dhat khoja. Mona hoy tar kase. Ohi ase. Akta faltu mawlana. Thank u.
তোমাকে কে বলেছে পীর মানে ওলি?মিথ্যাবাদী কোথাকার।কোরয়ানে আছে মোর্শেদ শব্দ।মোর্শেদ মানে পথ প্রদর্শক,যিনি কোরয়ান হাদীসের পথ দেখাবেন।নিজের মন মত পদ দেখাতে পারবেননা।এই জালিম মিথ্যা ব্যাখ্যাকারী।আপনারা সুরা জুমারের প্রথম দিকের আয়াতের অর্থ পড়বেন ও মসজিদের ইমামদের থেকে ব্যাখ্যা নিবেন,তখন বুঝবেন হক্কানী পীর মাশায়েক কেন দরকার।সুরা ফাতেহার ব্যাখ্যা শিখবেন হক্কানী আলেম,মসজিদের খতিব থেকে,তারপর বুঝবেন হক্কানী পীর মাশায়েক কেন দরকার।এই জালিম মিথ্যাবাদী।যে যত বেশি রাসুল সাঃ এর সূন্নতের অনুসারী সে তত বড় আল্লাহর ওলি।
কোনটি সুন্দর কথা এটি আগে শিখুন। না আমি খাটি নায়েবে নবী নই,আমি রাসুল সাল্লালাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর একজন গুনাহগার উম্মত। ভাই হক কথা গ্রহন করতে আপনার এত কষ্ট হয় কেন?আহলে হাদীসরা আপনাদের উল্টো কথা বুঝায়ে বুঝায়ে গোমরা করে ফেলেছে। যারা বলে মুহাম্মাদ সাঃ কালেমার অংশ নয়।যারা বলে আল্লাহ সব জায়গায় থাকেনা।যারা বলে রাসুল হায়াতুন্নবী নয়।তাদেরকে আপনারা বিশ্বাস করলে আপনার ইমান কি আছে?আর ইমান যে হারিয়ে ফেলেছেন ওদের কথা শুনে শুনে,তার প্রমান হল হক কথা আপনার কলব গ্রহন করছে না।এইভাবে আহলে হাদীস ও মওদুদি জামায়াতের আলেমরা ইতিমধ্যে লাখ লাখ মানুষের ইমান নষ্ট করে ফেলেছে।
না আমি খাটি নায়েবে নবী নই,আমি রাসুল সাল্লালাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর একজন গুনাহগার উম্মত। ভাই হক কথা গ্রহন করতে আপনার এত কষ্ট হয় কেন?আহলে হাদীসরা আপনাদের উল্টো কথা বুঝায়ে বুঝায়ে গোমরা করে ফেলেছে। যারা বলে মুহাম্মাদ সাঃ কালেমার অংশ নয়।যারা বলে আল্লাহ সব জায়গায় থাকেনা।যারা বলে রাসুল হায়াতুন্নবী নয়।তাদেরকে আপনারা বিশ্বাস করলে আপনার ইমান কি আছে?আর ইমান যে হারিয়ে ফেলেছেন ওদের কথা শুনে শুনে,তার প্রমান হল হক কথা আপনার কলব গ্রহন করছে না।এইভাবে আহলে হাদীস ও মওদুদি জামায়াতের আলেমরা ইতিমধ্যে লাখ লাখ মানুষের ইমান নষ্ট করে ফেলেছে।
@@sifatkhanprogaming9753 ইসলামের দালাল একটা বীরের দালালি আরেকটা সম্পূর্ণ উল্টো আপনাদের কাছে তো যারা কন্টাক করে টাকা নেওয়া ছাড়া আলেমদের ফেতনাবাজ মনে হয় আজারা কন্টাক করে টাকা নিয়ে ইসলাম প্রচার করে ইসলামের নামে টাকা নিয়ে ব্যবসা করে তাদেরকে সহি মনে হয় বাপ দাদার কিচ্ছা কাহিনী ইসলাম প্রচার করে
তোমাকে কে বলেছে পীর মানে ওলি?মিথ্যাবাদী কোথাকার।কোরয়ানে আছে মোর্শেদ শব্দ।মোর্শেদ মানে পথ প্রদর্শক,যিনি কোরয়ান হাদীসের পথ দেখাবেন।নিজের মন মত পদ দেখাতে পারবেননা।এই জালিম মিথ্যা ব্যাখ্যাকারী।আপনারা সুরা জুমারের প্রথম দিকের আয়াতের অর্থ পড়বেন ও মসজিদের ইমামদের থেকে ব্যাখ্যা নিবেন,তখন বুঝবেন হক্কানী পীর মাশায়েক কেন দরকার।সুরা ফাতেহার ব্যাখ্যা শিখবেন।এই জালিম মিথ্যাবাদী।যে যত বেশি রাসুল সাঃ এর সূন্নতের অনুসারী সে তত বড় আল্লাহর ওলি।
না আমি খাটি নায়েবে নবী নই,আমি রাসুল সাল্লালাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর একজন গুনাহগার উম্মত। ভাই হক কথা গ্রহন করতে আপনার এত কষ্ট হয় কেন?আহলে হাদীসরা আপনাদের উল্টো কথা বুঝায়ে বুঝায়ে গোমরা করে ফেলেছে। যারা বলে মুহাম্মাদ সাঃ কালেমার অংশ নয়।যারা বলে আল্লাহ সব জায়গায় থাকেনা।যারা বলে রাসুল হায়াতুন্নবী নয়।তাদেরকে আপনারা বিশ্বাস করলে আপনার ইমান কি আছে?আর ইমান যে হারিয়ে ফেলেছেন ওদের কথা শুনে শুনে,তার প্রমান হল হক কথা আপনার কলব গ্রহন করছে না।এইভাবে আহলে হাদীস ও মওদুদি জামায়াতের আলেমরা ইতিমধ্যে লাখ লাখ মানুষের ইমান নষ্ট করে ফেলেছে।
পীর অর্থ ওলি,এটি ডাঃ ইমামের নীজের মনগড়া কথা। ইসলামের লাইনের মাননীয় বোকা ভাই শুন।তোমাদের তো শরিয়তী কোন ওস্তাদ নাই এজন্য অনেক কিছুই বুঝনা।আহলে হাদীস ও মওদুদি জামায়াতের আলেমরা যা বুঝায় তা মেনে বসে থাক।শুন,পীর শব্দ কোরয়ানে নাই তেমনিভাবে নামাজ আর রোজা শব্দ কোরয়ানে নাই।তাই বলে আমরা কি নামাজ রোজা করিনা?পীর শব্দ কোরয়ানে নাই,এটি ফারসী শব্দ।কোরয়ানে আছে রাহবার বা মোর্শেদ শব্দ। বাংলায় পথ প্রদর্শক।যিনি কোরয়ান হাদীসের পথ দেখাবেন। নিজের মন মত দেখাতে পারবেন না।আল্লাহ কোরয়ানে বলেন,হে আমার হাবিব আমি যাকে গোমরা করব আপনি তার জন্য কোন পথ প্রদর্শক পাবেন না। (এজন্য বলা হয় যার পীর নাই তার পীর শয়তান) রাসুলের ওস্তাদ স্বয়ং আল্লাহ, সাহাবাদের ওস্তাদ রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। জনাব আপনার ওস্তাদ কে?ভাই আহলে হাদীসের আলেমের পাল্লায় পড়ে ইমান হারিয়ে জাহান্নামের আগুন জ্বলবেননা।এরা সব সময়ই গোমরা।
@@sifatkhanprogaming9753 অন্ধ ভক্ত হারাম কাজ। পীর কি জান্নাতে জাবে নাকি জাহান্নামে জাবে বলা জাবেনা। কুরআন, হাদিস মানতে হবে এহার বহিরে ফতুয়া দিলে তার ইমান চলে জাবে। সঠিক জানেন বুজেন দেখেন
না আমি খাটি নায়েবে নবী নই,আমি রাসুল সাল্লালাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর একজন গুনাহগার উম্মত। ভাই হক কথা গ্রহন করতে আপনার এত কষ্ট হয় কেন?আহলে হাদীসরা আপনাদের উল্টো কথা বুঝায়ে বুঝায়ে গোমরা করে ফেলেছে। যারা বলে মুহাম্মাদ সাঃ কালেমার অংশ নয়।যারা বলে আল্লাহ সব জায়গায় থাকেনা।যারা বলে রাসুল হায়াতুন্নবী নয়।তাদেরকে আপনারা বিশ্বাস করলে আপনার ইমান কি আছে?আর ইমান যে হারিয়ে ফেলেছেন ওদের কথা শুনে শুনে,তার প্রমান হল হক কথা আপনার কলব গ্রহন করছে না।এইভাবে আহলে হাদীস ও মওদুদি জামায়াতের আলেমরা ইতিমধ্যে লাখ লাখ মানুষের ইমান নষ্ট করে ফেলেছে।
তোমাকে কে বলেছে পীর মানে ওলি?মিথ্যাবাদী কোথাকার।কোরয়ানে আছে মোর্শেদ শব্দ।মোর্শেদ মানে পথ প্রদর্শক,যিনি কোরয়ান হাদীসের পথ দেখাবেন।নিজের মন মত পদ দেখাতে পারবেননা।এই জালিম মিথ্যা ব্যাখ্যাকারী।আপনারা সুরা জুমারের প্রথম দিকের আয়াতের অর্থ পড়বেন ও মসজিদের ইমামদের থেকে ব্যাখ্যা নিবেন,তখন বুঝবেন হক্কানী পীর মাশায়েক কেন দরকার।সুরা ফাতেহার ব্যাখ্যা শিখবেন হক্কানী আলেম,মসজিদের খতিব থেকে,তারপর বুঝবেন হক্কানী পীর মাশায়েক কেন দরকার।এই জালিম মিথ্যাবাদী।যে যত বেশি রাসুল সাঃ এর সূন্নতের অনুসারী সে তত বড় আল্লাহর ওলি।
উল্টো দোয়া করবেননা।এরা যত বেশি বাচবে তত বেশি মানুষ গোমরা হবে। না আমি খাটি নায়েবে নবী নই,আমি রাসুল সাল্লালাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর একজন গুনাহগার উম্মত। ভাই হক কথা গ্রহন করতে আপনার এত কষ্ট হয় কেন?আহলে হাদীসরা আপনাদের উল্টো কথা বুঝায়ে বুঝায়ে গোমরা করে ফেলেছে। যারা বলে মুহাম্মাদ সাঃ কালেমার অংশ নয়।যারা বলে আল্লাহ সব জায়গায় থাকেনা।যারা বলে রাসুল হায়াতুন্নবী নয়।তাদেরকে আপনারা বিশ্বাস করলে আপনার ইমান কি আছে?আর ইমান যে হারিয়ে ফেলেছেন ওদের কথা শুনে শুনে,তার প্রমান হল হক কথা আপনার কলব গ্রহন করছে না।এইভাবে আহলে হাদীস ও মওদুদি জামায়াতের আলেমরা ইতিমধ্যে লাখ লাখ মানুষের ইমান নষ্ট করে ফেলেছে।
তোমাকে কে বলেছে পীর মানে ওলি?মিথ্যাবাদী কোথাকার।কোরয়ানে আছে মোর্শেদ শব্দ।মোর্শেদ মানে পথ প্রদর্শক,যিনি কোরয়ান হাদীসের পথ দেখাবেন।নিজের মন মত পদ দেখাতে পারবেননা।এই জালিম মিথ্যা ব্যাখ্যাকারী।আপনারা সুরা জুমারের প্রথম দিকের আয়াতের অর্থ পড়বেন ও মসজিদের ইমামদের থেকে ব্যাখ্যা নিবেন,তখন বুঝবেন হক্কানী পীর মাশায়েক কেন দরকার।সুরা ফাতেহার ব্যাখ্যা শিখবেন হক্কানী আলেম,মসজিদের খতিব থেকে,তারপর বুঝবেন হক্কানী পীর মাশায়েক কেন দরকার।এই জালিম মিথ্যাবাদী।যে যত বেশি রাসুল সাঃ এর সূন্নতের অনুসারী সে তত বড় আল্লাহর ওলি।
কোরানে অলি শব্দও আছে এবং মুর্শেদ শব্দও আছে, মুর্শেদ আল্লাহর গুন্ বাচক নাম, যার অর্থ হেদায়াত কারী, সূরা কাহাফের ১৭ নং আয়াতে আল্লাহ বলেন- .......... আল্লাহ যাকে সৎপথে চালান, সেই সৎপথ প্রাপ্ত এবং তিনি যাকে পথভ্রষ্ট করেন, আপনি কখনও তার জন্য পথপ্রদর্শনকারী ও সাহায্যকারী পাবেন না। আর এই আয়াত কে কেন্দ্র করে উপমহাদেশের কিছু মানুষ নিজেদের 'মুর্শেদ' মিথ্যা দাবী করে। আল্লাহর আয়াতের মিথ্যা দাবীর পরিনাম জাহান্নাম। নির্ভয়ে সত্য বলে যান-সত্যের জয় হবেই। জ্ঞানীরা পীর-মুরিদী ভ্রান্ত আকিদার পথযাত্রীদের পরিত্যাগ করবেই।
যারা কমেন্ট করছে পীর আর অলী এক না তাহলে ত আরো দরবার লাগব।কারণ রাসুল সা এর কোন সাহাবি বা চার ঈমামের কোন ঈমাম পীর ছিল না তার মানে পীর শব্দ ইসলামে নাই।পীর উচ্চারণ করতে যে প লাগে সেই প ত আরাবী হরফেই নাই।হা হা হা
চেহারা সুন্দর হওয়া আর চেহারায় নুরানী আভা থাকার মধ্যে পার্থক্য আছে। যারা সালাত আদায় করে, সালাতের জন্য সহিভাবে অজু করে, তাহাজ্জুদ পড়ে, নফল সালাত আদায় করে, তাদের চেহারায় নুরানী আভা থাকবে। আর যারা উপরোক্ত আমল করবে না, তারা যতই আংগুর, আপেল, কমলার রস পান করুক চেহারায় কখনো নুরানী আভা দেখা যাবে না। সুদ খোরের চেহারা কি কখনো একজন মুমিনের চেহারার মত উজ্জ্বল হবে?
জামাতে ফরজ নামাজে সালাম ফিরিয়ে ।। কিছু মুসুল্লী ফরজ নামাজের রাকাত শুরু থেকে না পাওয়ায় নামাজ রত অবস্থায় থাকে। এমত অবস্থায় তালিমের জন্য উচ্চস্বরে দাওয়াত দেওয়া ঠিক হবে কি? দয়া করে হাদীসের আলোকে জানাবেন অবশ্যই উপকৃত হব।
সুরা ইউনুসের ৬২ নং আয়াতের ব্যাখ্যায় ১] অবাধ্য ব্যক্তিদের কথা আলোচনার পর আল্লাহ তাআলা তাঁর অনুগত ব্যক্তিদের কথা আলোচনা করছেন। তাঁরা হলেন আল্লাহর আওলিয়া। 'আওলিয়া' শব্দটি ওলীর বহুবচন। যার আভিধানিক অর্থ হল, নিকটবর্তী। এর পরিপ্রেক্ষিতে আওলিয়াউল্লাহর অর্থ হবে, ঐ সকল নেক ও খাঁটি মু'মিন ব্যক্তিগণ, যাঁরা আল্লাহর আনুগত্য করে এবং তাঁর অবাধ্যতা থেকে দূরে থেকে আল্লাহর নৈকট্য অর্জন করতে সক্ষম হয়েছেন। এই জন্য পরের আয়াতে আল্লাহ তাআলা নিজেই এই শব্দ দ্বারা তাঁদের প্রশংসা করেছেন, "তারা হচ্ছে সেই লোক যারা বিশ্বাস করেছে (ঈমান এনেছে) এবং সাবধানতা (পরহেযগারি) অবলম্বন করে থাকে।" আর ঈমান ও পরহেযগারি বা তাকওয়াই হচ্ছে আল্লাহর নৈকট্য লাভের মূল ভিত্তি এবং একমাত্র উপায়। এই হিসাবে সকল মুত্তাকী মু'মিনই হচ্ছে আল্লাহর ওলী (বন্ধু)। পক্ষান্তরে কিছু মানুষের ধারণা যে, ওলী হতে হলে কারামত দেখানো জরুরী। অতঃপর তারা মনগড়া ওলীদের জন্য সত্য-মিথ্যা কিছু কারামতের কথা প্রচার করে থাকে। এ ধারণা ও কর্ম নেহাতই ভ্রান্ত। ওলী হওয়ার সাথে কারামতের না কোন সম্পর্ক আছে, আর না কারামত ওলী হওয়ার জন্য শর্ত। এটা স্বতন্ত্র ব্যাপার যে, যদি কোন ওলী দ্বারা কোন কারামত প্রকাশ হয়ে যায়, তবে তা আল্লাহর ইচ্ছা, তাতে সেই বুযুর্গের ইচ্ছা প্রবিষ্ট থাকে না। কিন্তু কোন মুত্তাকী মু'মিন এবং সুন্নতের অনুসারী দ্বারা কোন কারামত প্রকাশ হোক বা না হোক, তাঁর বিলায়াতে কোন সন্দেহ থাকতে পারে না। [২] আশংকা বা ভীতির সম্পর্ক ভবিষ্যতের সাথে এবং বিষণ্ণতা ও চিন্তার সম্পর্ক অতীতের সাথে। উদ্দেশ্য এই যে, যেহেতু তাঁদের পার্থিব জীবন আল্লাহ-ভীতির সাথে অতিবাহিত হয়ে থাকে, ফলে কিয়ামতের ভয়াবহতায় তাঁদের সে রকম ভয় থাকবে না, যেমন অন্যান্যদের থাকবে। বরং তাঁরা নিজ ঈমান ও তাকওয়ার কারণে আল্লাহর রহমত ও বিশেষ দয়ার আশাধারী এবং তাঁর প্রতি সুধারণা পোষণকারী হবেন। অনুরূপ পৃথিবীতে তাঁরা যা কিছু ছেড়ে যাবেন অথবা পৃথিবীর সুখ-স্বাচ্ছন্দ্য লাভে বঞ্চিত থাকার ফলে তাঁদের কোন দুশ্চিন্তা ও আফসোস হবে না। এর দ্বিতীয় এক অর্থ এই যে, পৃথিবীতে তাঁদের আকাঙ্ক্ষিত যে সব বস্তু তাঁরা অর্জন করতে পারেননি, তার জন্য তাঁরা দুঃখ প্রকাশ করবেন না, কারণ তাঁরা জানেন যে, এসব কিছু আল্লাহর ফায়সালা ও ভাগ্যের ব্যাপার। তাতে তাঁদের অন্তর রুষ্ট হয় না; বরং তাঁদের অন্তর আল্লাহর ফায়সালার উপর খুশি ও সন্তুষ্ট থাকে।
সুরা তওবার ১২৯ নং আয়াতের ব্যাখ্যায় বলা যায়, সত্যবাদিতার কারণে আল্লাহ তাআলা সেই তিনজন সাহাবী (রাঃ)-এর শুধু অপরাধই ক্ষমা করে দেননি; বরং তাঁদের তওবার কথা কুরআনের আয়াতরূপে অবতীর্ণ করেছেন। ফলে মু'মিনদেরকে আল্লাহ-ভীতি অবলম্বন করার ও সত্যবাদীদের সাথে থাকার আদেশ দেওয়া হয়েছে। এর অর্থ এই যে, যে ব্যক্তির মাঝে আল্লাহ-ভীতি থাকবে সে সত্যবাদীও হবে। আর যে মিথ্যুক হবে, জেনে রাখুন যে, তার অন্তর আল্লাহ-ভীতি থেকে খালি হবে। এই জন্য হাদীসে বর্ণিত হয়েছে, মিথ্যা বলা মুনাফিক্বের একটি লক্ষণ।
আলহামদুলিল্লাহ সুবহানাল্লাহ আল্লা হুআকবার লা-হাওলা ওলা কুঁতা ইল্লা বিল্লাহিল আ’লিয়্যিল আ’যীম আমিন জাযাকাল্লাহ হুখাইরান
আলহামদুলিল্লাহ। আমিন। জাযাকাল্লাহু খাইরান।
মা শা আল্লাহ। অতি সুন্দর জ্ঞানগর্ভ আলোচনা।
জাযাকাল্লাহু খাইরান
আলহামদুলিল্লাহ। অতি সুন্দর আলোচনা শুনলাম।
না আমি খাটি নায়েবে নবী নই,আমি রাসুল সাল্লালাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর একজন গুনাহগার উম্মত। ভাই হক কথা গ্রহন করতে আপনার এত কষ্ট হয় কেন?আহলে হাদীসরা আপনাদের উল্টো কথা বুঝায়ে বুঝায়ে গোমরা করে ফেলেছে। যারা বলে মুহাম্মাদ সাঃ কালেমার অংশ নয়।যারা বলে আল্লাহ সব জায়গায় থাকেনা।যারা বলে রাসুল হায়াতুন্নবী নয়।তাদেরকে আপনারা বিশ্বাস করলে আপনার ইমান কি আছে?আর ইমান যে হারিয়ে ফেলেছেন ওদের কথা শুনে শুনে,তার প্রমান হল হক কথা আপনার কলব গ্রহন করছে না।এইভাবে আহলে হাদীস ও মওদুদি জামায়াতের আলেমরা ইতিমধ্যে লাখ লাখ মানুষের ইমান নষ্ট করে ফেলেছে।
@@sifatkhanprogaming9753, আপনি একটা মূর্খ ভন্ড।
@@sifatkhanprogaming9753 কুরান কি মিথ্যা বলছে।কে বলেছে উনিয়াহ্লে হাদিস উনি হানাফি মাঝহাবের বড় আলেম আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর এর ছাত্র
@@sifatkhanprogaming9753 নিজের গোমড়া অজ্ঞতা নির্বোধিতা পথভ্রষ্টতা অন্যের উপর চাপিয়ে দিতে চান, অাওজুবিল্লাহি মিনার সাইতুয়ানের রাজীম, অাল্লাহ্ অাপনাকে হেদাঅাত দান করুন ৷
আলহামদুলিল্লাহ। আমিন। জাযাকাল্লাহু খাইরান।
বর্তমান যুগে আপনার মত একজন আলেমের অনেক দরকার ছিল। আলহদুলিল্লাহ আমরা আপনাকে পেয়েছি। প্রত্যেক বিবেকবান মানুষ আপনার কথা গুলো বুঝতে পারবে। জাজাকাল্লাহ খাইরান। আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবাইকে সহীহ বুঝ দান করুন আমিন।
মাজহাব কি ও কেন?লা-মাজহাবি ভাইদের থেকে সাবধান থাকুন।লিখাগুলো ধৈয্য সহকারে পড়ুন,ইমান বাঁচান আপনার এবং আপনার পরিবারের।
------------------------------------
এই লা-মাজহাবীরা আপনার দোস্ত নয়,দুশমন।তাদের মূখে মধু অন্তরে বিষ পরিকল্পনা। তারা করোনার মত রুপ পরিবর্তন করে আসছে বার-বার।তারা আপনার ইমান হরনকারী। তারা রাসুল সাঃ এবং সাহাবাদের জামানা থেকেই লা-মাজহাবী।তাদের একমাত্র উদ্দেশ্য তাদের দল ভারী করা।মূলতঃ তারা মানুষদেরকে আল্লাহর দিকে ডাকেনা,নিজেদের দলের দিকে ডাকে।
তারা মাজহাব মানেনা এটিই সত্য,অন্য কথা যা বলে তার সবই মিথ্যে।
মাজহাব কি ও কেন??
--------------------------------
কোরআন হাদীসের কিছু কিছু সূক্ষ্য বিষয় আছে(যেগুলোর বিস্তারিত ব্যাখ্যা কোরআন হাদীসে নাই)মূলতঃ সেগুলোকে রিসার্চ করে ০৪ মাজহাবের ০৪ ইমামরা মাসলা মাসায়েলের যে কিতাব উম্মতের পথ চলার জন্য রেখে গেছেন,সেগুলো অনুসরণ করে কোরয়ান হাদীস মানার নামই হল মাজহাব। তবে এই রিসার্চ কোন সাধারণ আলেমের কাজ নয়,মাজহাবের ইমামদের মত গভীর গ্যানের অধিকারী আলেমদের কাজ,যাদেরকে আল্লাহ এগুলো রিসার্চ করার মত যোগ্যতা দান করেছেন।বর্তমান সময়ের যত বড় আলেম-ই হোক না কেন, এই রিসার্চ সম্ভব নয়।তাইতো কওমী অংগনের সমস্ত আম জনতা এবং হক্কানী আলেমগন, মাজহাবের ৪ ইমামকে অনুসরন করে নিজেরা চলেন এবং সাধারণ মুসলমানদেরকে চালান।আহলে হাদীসরা মাজহাবের ০৪ ইমামকে এবং তাদের মাজহাবকে খুবই হালকা করে দেখে আর হালকা করে আপনাকে বুঝায়,এতে করে আপনারাও এটিকে হালকাভাবে নেন এবং দিন দিন গোমরাহীর দিকে ধাবিত হচ্ছেন।
মনে রাখবেন,কোরআন হাদীস রিসার্চ করে মাসলা মাসায়েল বের করার জন্য রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ১০ লক্ষ হাদীসের ব্যাখ্যা এবং আল্লাহর ৩০ পারা কোরয়ান শরীফের তাফসির এবং পরিপূর্ণ ব্যাখ্যা ব্যকরনসহ আপনার জানা থাকতে হবে।বর্তমান দুনিয়ায় এমন একজন আলেমও খুজে পাবেননা,যিনি কোরয়ান হাদীস রিসার্চ করে ০৪ মাজহাবের ইমামদের মত মাসলা মাসায়েল বের করতে পারেন।
সাহাবাদের ও মাজহাব ছিল,সেগুলো মাজহাবের ইমামরা তাদের কিতাবে সংরক্ষণ করে গেছেন।যেমন-ইবনে আব্বাস রাঃ মাজহাব হল,মেরাজে রাসুল সাঃ আল্লাহকে চর্মচোখে সরাসরি দেখেছেন,এটি ইবনে আব্বাসের মাজহাব।আর মা আয়শা বলেছেন,মেরাজে আল্লাহর রাসুল আল্লাহকে চর্মচোখে সরাসরি দেখেন নাই, এটি ছিল মা আয়সার মাজহাব।এখন আপনাকে মেরাজের হাদীস মানতে হলে,হয় ইবনে আব্বাসের মাজহাব মানতে হবে অথবা মা আয়সার মাজহাব মানতে হবে।মাজহাব মানা ছাড়া কোরআন হাদীস পরিপূর্ণভাবে মানা সম্ভব নয়।মাজহাব মানা ছাড়া দুই রাকয়াত নামাজ ও পড়তে পারবেননা।নামাজে কোনটি ফরজ,কোনটি ওয়াজিব কোনটি সূন্নতে মুয়াক্কাদা, কোনটি মোস্তাহাব?এগুলো ৪ মাজহাবের ইমামরাই নির্ধারন করেছেন।কোনটি সহি হাদীস কোনটি জয়ীফ হাদীস কোনটি হাসান হাদীস,এগুলো ৪ মাজহাবের ইমামরা নির্ধারন করে গেছেন।এভাবে লক্ষ লক্ষ মাসআলা তারা কোরয়ান হাদীস রির্সাচ করে বের করেছেন,এবং এই জন্য তাদের রিসার্চ সেন্টার ছিল।এবার বুঝুন মাজহাব না মেনে কিভাবে পরিপূর্ণ মুসলমান হবেন?
তবে মাসআলা হল,একসাথে সব মাজহাব মানতে পারবেননা,কোরয়ান হাদীস মানতে হবে যে কোন একটি মাজহাব অনুসরনের মাধ্যমে।কারন তারাতো সবাই সব বিষয়ের উপর মাসলা-মাসায়েল রেখে গেছেন।আপনি এক সাথে সব মাজহাবকে মানতে গেলে,দিশাহারা হয়ে পড়বেন,এমনকি আপনার ইমানও চলে যেতে পারে।এবং যে দেশে যে মাজহাবের প্রচলন বেশি আপনার জন্য সেটি মানা-ই সহজ হবে,যেমন- এ দেশে ইমাম আবু হানিফা রঃ এর মাজহাব অনুসরন করা হয় বেশি।
ইমামে আজম আবু হানিফা (রাঃ) ছিলেন,তাবেয়ী,যিনি কয়েকজন সাহাবীর সাক্ষাত লাভ করেছিলেন,তন্মধ্যে হযরত আনাস (রাঃ)ও ছিলেন,যিনি হুজুর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ১০ বছরের খাদেম ছিলেন,যিনি হায়াত পেয়েছিলেন ১০০ বছর।
শেষ কথা হল,এই লা-মাজহাবিরা আপনাকে এক সাথে ০৪ মাজহাব থেকে ফতোয়া দেয়।আর কোরআনের যে সমস্ত আয়াত এবং হাদীস শরীফের যে সমস্ত হাদীস রহিত হয়ে গেছে সেগুলো থেকে ফতোয়া দেয়,এবং এরা ইজমা কিয়াস মানেনা,এই জন্য এদের কোন ফতোয়া মানা ঠিক হবেনা।আল্লাহ সবাইকে বুঝার তওফিক দান করুন।আমিন।
আলহামদুলিল্লাহ। আমিন। জাযাকাল্লাহু খাইরান।
আমাদের দেশে এতো মুসলিম অথচ সারা শিরক্ এর উপর এবাদত করে ভালো করে ইসলামকে না জানার কারনে, আল্লাহ সবাইকে শিরক্ মুক্ত এবাদত করার তৌফিক দান করুন আমীন।
ভাই কোন আমলে শিরক্
বক্তা কি শিরক মুক্ত?
👉"জান্নাতের সবচেয়ে বড় পাওয়া হচ্ছে,দীদারে এলাহি অর্থাৎ আল্লাহকে স্বচক্ষে দেখা"।
💎📖💎️{সূরা-ইয়াসিনঃ ৫৮}💎📖💎
এই বক্তা সাহেব যদি শিরক করলেন না তাহলে তিনি বক্তা হলেন কি ভাবে ৷ মক্তবে যাওয়া কি শিরক হয় না স্কুলে যাওয়া কি শিরক হয় না মাদ্রাসায় যাওয়া কি শিরক হয় না ৷ শুধু মাত্র পিরের কাছে গিয়ে ছবক নিলেই শিরক হয় ৷ আফসোস লাগে এরাই হলো ইসলামের প্রধান শত্রু
@@nurislam927 Tu Hi Tu
আপনার সুন্দর ওয়াজ শুনলাম আমি খুব বেশি মুগ্ধ। আল্লাহ আপনার সহায় হন।
জাযাকাল্লাহু খাইরান।
আল্লাহ সকল পীর পূজারিদেরকে হেদায়েত দিন
মাজহাব কি ও কেন?লা-মাজহাবি ভাইদের থেকে সাবধান থাকুন।লিখাগুলো ধৈয্য সহকারে পড়ুন,ইমান বাঁচান আপনার এবং আপনার পরিবারের।
------------------------------------
এই লা-মাজহাবীরা আপনার দোস্ত নয়,দুশমন।তাদের মূখে মধু অন্তরে বিষ পরিকল্পনা। তারা করোনার মত রুপ পরিবর্তন করে আসছে বার-বার।তারা আপনার ইমান হরনকারী। তারা রাসুল সাঃ এবং সাহাবাদের জামানা থেকেই লা-মাজহাবী।তাদের একমাত্র উদ্দেশ্য তাদের দল ভারী করা।মূলতঃ তারা মানুষদেরকে আল্লাহর দিকে ডাকেনা,নিজেদের দলের দিকে ডাকে।
তারা মাজহাব মানেনা এটিই সত্য,অন্য কথা যা বলে তার সবই মিথ্যে।
মাজহাব কি ও কেন??
--------------------------------
কোরআন হাদীসের কিছু কিছু সূক্ষ্য বিষয় আছে(যেগুলোর বিস্তারিত ব্যাখ্যা কোরআন হাদীসে নাই)মূলতঃ সেগুলোকে রিসার্চ করে ০৪ মাজহাবের ০৪ ইমামরা মাসলা মাসায়েলের যে কিতাব উম্মতের পথ চলার জন্য রেখে গেছেন,সেগুলো অনুসরণ করে কোরয়ান হাদীস মানার নামই হল মাজহাব। তবে এই রিসার্চ কোন সাধারণ আলেমের কাজ নয়,মাজহাবের ইমামদের মত গভীর গ্যানের অধিকারী আলেমদের কাজ,যাদেরকে আল্লাহ এগুলো রিসার্চ করার মত যোগ্যতা দান করেছেন।বর্তমান সময়ের যত বড় আলেম-ই হোক না কেন, এই রিসার্চ সম্ভব নয়।তাইতো কওমী অংগনের সমস্ত আম জনতা এবং হক্কানী আলেমগন, মাজহাবের ৪ ইমামকে অনুসরন করে নিজেরা চলেন এবং সাধারণ মুসলমানদেরকে চালান।আহলে হাদীসরা মাজহাবের ০৪ ইমামকে এবং তাদের মাজহাবকে খুবই হালকা করে দেখে আর হালকা করে আপনাকে বুঝায়,এতে করে আপনারাও এটিকে হালকাভাবে নেন এবং দিন দিন গোমরাহীর দিকে ধাবিত হচ্ছেন।
মনে রাখবেন,কোরআন হাদীস রিসার্চ করে মাসলা মাসায়েল বের করার জন্য রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ১০ লক্ষ হাদীসের ব্যাখ্যা এবং আল্লাহর ৩০ পারা কোরয়ান শরীফের তাফসির এবং পরিপূর্ণ ব্যাখ্যা ব্যকরনসহ আপনার জানা থাকতে হবে।বর্তমান দুনিয়ায় এমন একজন আলেমও খুজে পাবেননা,যিনি কোরয়ান হাদীস রিসার্চ করে ০৪ মাজহাবের ইমামদের মত মাসলা মাসায়েল বের করতে পারেন।
সাহাবাদের ও মাজহাব ছিল,সেগুলো মাজহাবের ইমামরা তাদের কিতাবে সংরক্ষণ করে গেছেন।যেমন-ইবনে আব্বাস রাঃ মাজহাব হল,মেরাজে রাসুল সাঃ আল্লাহকে চর্মচোখে সরাসরি দেখেছেন,এটি ইবনে আব্বাসের মাজহাব।আর মা আয়শা বলেছেন,মেরাজে আল্লাহর রাসুল আল্লাহকে চর্মচোখে সরাসরি দেখেন নাই, এটি ছিল মা আয়সার মাজহাব।এখন আপনাকে মেরাজের হাদীস মানতে হলে,হয় ইবনে আব্বাসের মাজহাব মানতে হবে অথবা মা আয়সার মাজহাব মানতে হবে।মাজহাব মানা ছাড়া কোরআন হাদীস পরিপূর্ণভাবে মানা সম্ভব নয়।মাজহাব মানা ছাড়া দুই রাকয়াত নামাজ ও পড়তে পারবেননা।নামাজে কোনটি ফরজ,কোনটি ওয়াজিব কোনটি সূন্নতে মুয়াক্কাদা, কোনটি মোস্তাহাব?এগুলো ৪ মাজহাবের ইমামরাই নির্ধারন করেছেন।কোনটি সহি হাদীস কোনটি জয়ীফ হাদীস কোনটি হাসান হাদীস,এগুলো ৪ মাজহাবের ইমামরা নির্ধারন করে গেছেন।এভাবে লক্ষ লক্ষ মাসআলা তারা কোরয়ান হাদীস রির্সাচ করে বের করেছেন,এবং এই জন্য তাদের রিসার্চ সেন্টার ছিল।এবার বুঝুন মাজহাব না মেনে কিভাবে পরিপূর্ণ মুসলমান হবেন?
তবে মাসআলা হল,একসাথে সব মাজহাব মানতে পারবেননা,কোরয়ান হাদীস মানতে হবে যে কোন একটি মাজহাব অনুসরনের মাধ্যমে।কারন তারাতো সবাই সব বিষয়ের উপর মাসলা-মাসায়েল রেখে গেছেন।আপনি এক সাথে সব মাজহাবকে মানতে গেলে,দিশাহারা হয়ে পড়বেন,এমনকি আপনার ইমানও চলে যেতে পারে।এবং যে দেশে যে মাজহাবের প্রচলন বেশি আপনার জন্য সেটি মানা-ই সহজ হবে,যেমন- এ দেশে ইমাম আবু হানিফা রঃ এর মাজহাব অনুসরন করা হয় বেশি।
ইমামে আজম আবু হানিফা (রাঃ) ছিলেন,তাবেয়ী,যিনি কয়েকজন সাহাবীর সাক্ষাত লাভ করেছিলেন,তন্মধ্যে হযরত আনাস (রাঃ)ও ছিলেন,যিনি হুজুর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ১০ বছরের খাদেম ছিলেন,যিনি হায়াত পেয়েছিলেন ১০০ বছর।
শেষ কথা হল,এই লা-মাজহাবিরা আপনাকে এক সাথে ০৪ মাজহাব থেকে ফতোয়া দেয়।আর কোরআনের যে সমস্ত আয়াত এবং হাদীস শরীফের যে সমস্ত হাদীস রহিত হয়ে গেছে সেগুলো থেকে ফতোয়া দেয়,এবং এরা ইজমা কিয়াস মানেনা,এই জন্য এদের কোন ফতোয়া মানা ঠিক হবেনা।আল্লাহ সবাইকে বুঝার তওফিক দান করুন।আমিন।
Do Not Forget to Subscribe #Facelook and Like . Comment . Share .
TH-cam Link th-cam.com/channels/8v5XSgxHql5Y6B4GWuxt8g.html
Elias Hossain
th-cam.com/play/PLu77rJhArCaX5WWPl7O3--nVjsE9fa29I.html
Travel - Entertainment \ ভ্রমণ - বিনোদন
th-cam.com/play/PLu77rJhArCaWNrKoLvNIsd_sYcuVZdFVc.html
Quran Recitation
th-cam.com/play/PLu77rJhArCaWl8K3zayhtiCb3gLE4r0CK.html
Shaikhul hadees mufti josim uddin rahmani
th-cam.com/play/PLu77rJhArCaWQ_cjch9YqGNJZG9z4zQ0N.html
Shaikh Tamim Al Adnani
th-cam.com/play/PLu77rJhArCaU5I_c3ChEG0zN2p-2_izJg.html
আমিন। জাযাকাল্লাহু খাইরান।
আলহামদুলিল্লাহ। অতি সুন্দর আলোচনা।
তোমাকে কে বলেছে পীর মানে ওলি?মিথ্যাবাদী কোথাকার।কোরয়ানে আছে মোর্শেদ শব্দ।মোর্শেদ মানে পথ প্রদর্শক,যিনি কোরয়ান হাদীসের পথ দেখাবেন।নিজের মন মত পদ দেখাতে পারবেননা।এই জালিম মিথ্যা ব্যাখ্যাকারী।আপনারা সুরা জুমারের প্রথম দিকের আয়াতের অর্থ পড়বেন ও মসজিদের ইমামদের থেকে ব্যাখ্যা নিবেন,তখন বুঝবেন হক্কানী পীর মাশায়েক কেন দরকার।সুরা ফাতেহার ব্যাখ্যা শিখবেন।এই জালিম মিথ্যাবাদী।যে যত বেশি রাসুল সাঃ এর সূন্নতের অনুসারী সে তত বড় আল্লাহর ওলি।নামাজ ও রোজা শব্দ ওতো কোরয়ানে নাই তাই বলে আমরা কি নামাজ,রোজা করিনা?
আলহামদুলিল্লাহ। আমিন। জাযাকাল্লাহু খাইরান।
মাশাআল্লাহ ডঃ ইমাম হোসাইনের যত বক্তব্য আছে তার মধ্যে এইটা শ্রেষঠ সেরা বক্তব্য।বেশি গুরুত্বপূর্ণ কথা খুব সুন্দর করে বুঝিয়ে দিলেন।আপনার সাহস আর ইমান আরো বাড়িয়ে দিন🌹আললাহ🌹
মাজহাব কি ও কেন?লা-মাজহাবি ভাইদের থেকে সাবধান থাকুন।লিখাগুলো ধৈয্য সহকারে পড়ুন,ইমান বাঁচান আপনার এবং আপনার পরিবারের।
------------------------------------
এই লা-মাজহাবীরা আপনার দোস্ত নয়,দুশমন।তাদের মূখে মধু অন্তরে বিষ পরিকল্পনা। তারা করোনার মত রুপ পরিবর্তন করে আসছে বার-বার।তারা আপনার ইমান হরনকারী। তারা রাসুল সাঃ এবং সাহাবাদের জামানা থেকেই লা-মাজহাবী।তাদের একমাত্র উদ্দেশ্য তাদের দল ভারী করা।মূলতঃ তারা মানুষদেরকে আল্লাহর দিকে ডাকেনা,নিজেদের দলের দিকে ডাকে।
তারা মাজহাব মানেনা এটিই সত্য,অন্য কথা যা বলে তার সবই মিথ্যে।
মাজহাব কি ও কেন??
--------------------------------
কোরআন হাদীসের কিছু কিছু সূক্ষ্য বিষয় আছে(যেগুলোর বিস্তারিত ব্যাখ্যা কোরআন হাদীসে নাই)মূলতঃ সেগুলোকে রিসার্চ করে ০৪ মাজহাবের ০৪ ইমামরা মাসলা মাসায়েলের যে কিতাব উম্মতের পথ চলার জন্য রেখে গেছেন,সেগুলো অনুসরণ করে কোরয়ান হাদীস মানার নামই হল মাজহাব। তবে এই রিসার্চ কোন সাধারণ আলেমের কাজ নয়,মাজহাবের ইমামদের মত গভীর গ্যানের অধিকারী আলেমদের কাজ,যাদেরকে আল্লাহ এগুলো রিসার্চ করার মত যোগ্যতা দান করেছেন।বর্তমান সময়ের যত বড় আলেম-ই হোক না কেন, এই রিসার্চ সম্ভব নয়।তাইতো কওমী অংগনের সমস্ত আম জনতা এবং হক্কানী আলেমগন, মাজহাবের ৪ ইমামকে অনুসরন করে নিজেরা চলেন এবং সাধারণ মুসলমানদেরকে চালান।আহলে হাদীসরা মাজহাবের ০৪ ইমামকে এবং তাদের মাজহাবকে খুবই হালকা করে দেখে আর হালকা করে আপনাকে বুঝায়,এতে করে আপনারাও এটিকে হালকাভাবে নেন এবং দিন দিন গোমরাহীর দিকে ধাবিত হচ্ছেন।
মনে রাখবেন,কোরআন হাদীস রিসার্চ করে মাসলা মাসায়েল বের করার জন্য রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ১০ লক্ষ হাদীসের ব্যাখ্যা এবং আল্লাহর ৩০ পারা কোরয়ান শরীফের তাফসির এবং পরিপূর্ণ ব্যাখ্যা ব্যকরনসহ আপনার জানা থাকতে হবে।বর্তমান দুনিয়ায় এমন একজন আলেমও খুজে পাবেননা,যিনি কোরয়ান হাদীস রিসার্চ করে ০৪ মাজহাবের ইমামদের মত মাসলা মাসায়েল বের করতে পারেন।
সাহাবাদের ও মাজহাব ছিল,সেগুলো মাজহাবের ইমামরা তাদের কিতাবে সংরক্ষণ করে গেছেন।যেমন-ইবনে আব্বাস রাঃ মাজহাব হল,মেরাজে রাসুল সাঃ আল্লাহকে চর্মচোখে সরাসরি দেখেছেন,এটি ইবনে আব্বাসের মাজহাব।আর মা আয়শা বলেছেন,মেরাজে আল্লাহর রাসুল আল্লাহকে চর্মচোখে সরাসরি দেখেন নাই, এটি ছিল মা আয়সার মাজহাব।এখন আপনাকে মেরাজের হাদীস মানতে হলে,হয় ইবনে আব্বাসের মাজহাব মানতে হবে অথবা মা আয়সার মাজহাব মানতে হবে।মাজহাব মানা ছাড়া কোরআন হাদীস পরিপূর্ণভাবে মানা সম্ভব নয়।মাজহাব মানা ছাড়া দুই রাকয়াত নামাজ ও পড়তে পারবেননা।নামাজে কোনটি ফরজ,কোনটি ওয়াজিব কোনটি সূন্নতে মুয়াক্কাদা, কোনটি মোস্তাহাব?এগুলো ৪ মাজহাবের ইমামরাই নির্ধারন করেছেন।কোনটি সহি হাদীস কোনটি জয়ীফ হাদীস কোনটি হাসান হাদীস,এগুলো ৪ মাজহাবের ইমামরা নির্ধারন করে গেছেন।এভাবে লক্ষ লক্ষ মাসআলা তারা কোরয়ান হাদীস রির্সাচ করে বের করেছেন,এবং এই জন্য তাদের রিসার্চ সেন্টার ছিল।এবার বুঝুন মাজহাব না মেনে কিভাবে পরিপূর্ণ মুসলমান হবেন?
তবে মাসআলা হল,একসাথে সব মাজহাব মানতে পারবেননা,কোরয়ান হাদীস মানতে হবে যে কোন একটি মাজহাব অনুসরনের মাধ্যমে।কারন তারাতো সবাই সব বিষয়ের উপর মাসলা-মাসায়েল রেখে গেছেন।আপনি এক সাথে সব মাজহাবকে মানতে গেলে,দিশাহারা হয়ে পড়বেন,এমনকি আপনার ইমানও চলে যেতে পারে।এবং যে দেশে যে মাজহাবের প্রচলন বেশি আপনার জন্য সেটি মানা-ই সহজ হবে,যেমন- এ দেশে ইমাম আবু হানিফা রঃ এর মাজহাব অনুসরন করা হয় বেশি।
ইমামে আজম আবু হানিফা (রাঃ) ছিলেন,তাবেয়ী,যিনি কয়েকজন সাহাবীর সাক্ষাত লাভ করেছিলেন,তন্মধ্যে হযরত আনাস (রাঃ)ও ছিলেন,যিনি হুজুর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ১০ বছরের খাদেম ছিলেন,যিনি হায়াত পেয়েছিলেন ১০০ বছর।
শেষ কথা হল,এই লা-মাজহাবিরা আপনাকে এক সাথে ০৪ মাজহাব থেকে ফতোয়া দেয়।আর কোরআনের যে সমস্ত আয়াত এবং হাদীস শরীফের যে সমস্ত হাদীস রহিত হয়ে গেছে সেগুলো থেকে ফতোয়া দেয়,এবং এরা ইজমা কিয়াস মানেনা,এই জন্য এদের কোন ফতোয়া মানা ঠিক হবেনা।আল্লাহ সবাইকে বুঝার তওফিক দান করুন।আমিন।
আলহামদুলিল্লাহ। আমিন। জাযাকাল্লাহু খাইরান।
জাযাকাল্লাহ খায়ের.❤🇧🇩From🇲🇾
বারাকাল্লাহ ফিকুম।
কথা সত্য। আরব দেশে কোন পীর নাই।
সব পীর বাংলাদেশে😆😆😆
সৌদী সরকার কখনও ঐখানে পীর মুরিদী করতে দিবেনা।কারন পীর মুরিদীর উসিলায় কোন দল সৃষ্টি হলে তাদের গদির উপর আঘাত আসবে,এই ভয়ে।
এজিদের দলেরাই এইরকম ওলি বিদ্বেষী কথা বলে। এই জাল ইমাম এক ওয়াজে বলেছে নবীজির সাহাবীরা আল্লাহর ওলি। তাদের মত বড় ওলি আর কে? তাদেরকে আল্লাহ জান্নাতের সার্টিফিকেট দিয়েছে। আমরা তাদের অনুসরণ করবো। ভাই খবিশ এই সাহাবিদের কবর কোথায়? ওলি বিদ্বেষী শয়তানের বন্দু। তারাই ওলির শানে বেয়াদপি করে। জাল ইমামের কথা শুনলে নিজেই জাল হয়ে যাবেন। যারা নবীর শানে বেয়াদপি করে তাঁদের কাছে ওলীতো কিছুই না। ওলী চিনার জন্য মৌলানা নেছার উদ্দীন ফেণী হুজুরের সাথে একটু বসলেই জাল ইমাম বুজতে পারবে ওলী কাকে বলে। সাহস থাকলে শুধু একবার বসতে বলেন তখন বুঝা যাবে কে কতটুকু জানে।
আপনি ভুল বললেন,যার কথা শুনে সেওতো পীর।শায়েক মানেও পীর।আরব দেশে শায়েকদের থেকে সাধারণ মোমিনরা মাসলা মাসায়েল শিখে এবং মাজহাব মানে।ইমাম হোসেন ও আহলে হাদীসদের ইমান নাই।
আহলে হাদীস,লা-মাজহাবীদের ইমান নাই।
(১) কারন,এরা সাহাবাকেরাম আজমাইনদেরকে শরিয়তের মাপকাঠি মানেনা। প্রমান দিচ্ছিঃ তাদের লিখিত কিতাব,"ফতোয়ায়ে ওলামায়ে হাদীস",৩৭১ পৃষ্ঠায় তারা লিখেছে, "সাহাবিকা আমল,দলিল নেহি হোতা" অথ্যাৎ সাহাবাদের আমল শরিয়তের দলিল নয়।অর্থ হল,তারা সাহাবাদেরকে শরিয়তের মাপকাঠি মানেনা।অথচ রাসুল সাঃ বলেছেন, বনি ইসরাইলের মধ্যে ৭২ দল ছিল, আমার উম্মতের মধ্যে ৭৩ দল হবে,তন্মধ্যে ১ দল জান্নাতি ৭২ দল দোযখী(৭২ দল এরা সবাই ভূল আকিদার মুসলমান)।সাহাবা কেরাম আজমাইন,জান্নাতি দলের পরিচয় জানতে চাইলে হুজুর সাঃ বলেছেন,"আহলে সূন্নত অল জামায়াত" অথ্যাৎ যারা আমি রাসুল এবং আমার সাহাবীদের আদর্শের উপর থাকবে তারা নাজাত প্রাপ্ত দল,জান্নাতি দল।কিন্তু লা মাজহাবীরা রাসুলের এই কথা মানেনা।সাহাবাদের সত্যের মাপকাঠি হিসাবে না মানার কারনে তারা বাতিল দল।
(২) হযরত ওমর রাঃ শাসনামলে,সমস্ত সাহাবাদের সম্মিলিত সিদ্বান্তে ২০ রাকয়াত তারাবি নির্ধারিত হয়েছে, কিন্তু লা মাজহাবীরা সাহাবাদেরকে সত্যের মাপকাঠি মানেনা বিধায় ২০ রাকয়াত তারাবী মানেনা,আর সাহাবাদের সত্যের মাপকাঠি না মানলে ইমান থাকেনা,সুতরাং এদের ইমান নাই।তারা বাতিল,৭২ দলভূক্ত।
(৩) লা-মাজহাবী,শেখ মোজাফফর বিন মহসিনের লিখিত কিতাবঃ "জাল হাদীসের কবলে রাসুলের সালাত",পৃষ্ঠাঃ ২৪১।তিনি লিখেছেন, "সুতরাং কোরআন ও সূরা ফাতেহা পৃথক জিনিষ"। সূরা ফাতেহা কোরআনের অংশ নয় বলে তিনি ইমান হারিয়ে ফেলেছেন।কেউ যদি কোরআনের সামান্যতম অংশ অস্বীকার করে,তার ইমান থাকেনা।
(৪) সূরা বাকারা, আয়াত ১৩৭,এরশাদ হয়েছে,
আল্লাহর নবীর সাহাবারা,তোমরা মনে রাখ,ঘোটা জগতের মানুষ যদি তোমাদের মত ইমান আনে,তারা হেদায়েত পাবে,নতুবা পাবেনা।যেহেতু লা-মাজহাবীরা সাহাবা কেরামকে শরিয়তের মাপকাঠি মানেনা সুতরাং তাদের ইমান নাই।তারা বাতিল,৭২ দলভূক্ত।
দুবাইয়ে তো মানুষ লেংটা চলে।যেনার বাজার আছে। তাই বলে কি সেইটা গ্রহণ করা যাবে? সেটা তো আরব দেশ।এখন সৌদি আরবে ও লেংটা চলা শুরু করে দিয়েছে। সেই দেশ গুলো তো আরব দেশ তাহলে আমরা কি ঐসব হারাম কাজ গুলো গ্রহণ করব?
আলহামদুলিল্লাহ খুব ভাল বয়ান করেছে।
জাযাকাল্লাহু খাইরান।
আল্লাহুম্মা আমীন।
আলহামদুলিল্লাহ। আমিন। জাযাকাল্লাহু খাইরান।
রসওগোল্লার মত খুব মিষ্টি লাগছে!!!জাযাকাল্লাহ খাইরান।
বারাকাল্লাহ ফিকুম
আই লাভ উই, আপনার কথা ১০০% রাইট কথা বলছেন।
আলহামদুলিল্লাহ। আমিন। জাযাকাল্লাহু খাইরান
one of the best knowledgeable scholar in Bangladesh.
100% right vai
তোমাকে কে বলেছে পীর মানে ওলি?মিথ্যাবাদী কোথাকার।কোরয়ানে আছে মোর্শেদ শব্দ।মোর্শেদ মানে পথ প্রদর্শক,যিনি কোরয়ান হাদীসের পথ দেখাবেন।নিজের মন মত পদ দেখাতে পারবেননা।এই জালিম মিথ্যা ব্যাখ্যাকারী।আপনারা সুরা জুমারের প্রথম দিকের আয়াতের অর্থ পড়বেন ও মসজিদের ইমামদের থেকে ব্যাখ্যা নিবেন,তখন বুঝবেন হক্কানী পীর মাশায়েক কেন দরকার।সুরা ফাতেহার ব্যাখ্যা শিখবেন।এই জালিম মিথ্যাবাদী।যে যত বেশি রাসুল সাঃ এর সূন্নতের অনুসারী সে তত বড় আল্লাহর ওলি।নামাজ ও রোজা শব্দ ওতো কোরয়ানে নাই তাই বলে আমরা কি নামাজ,রোজা করিনা?
@@siamkhan7770 তোমাকে কে বলেছে পীর মানে ওলি?মিথ্যাবাদী কোথাকার।কোরয়ানে আছে মোর্শেদ শব্দ।মোর্শেদ মানে পথ প্রদর্শক,যিনি কোরয়ান হাদীসের পথ দেখাবেন।নিজের মন মত পদ দেখাতে পারবেননা।এই জালিম মিথ্যা ব্যাখ্যাকারী।আপনারা সুরা জুমারের প্রথম দিকের আয়াতের অর্থ পড়বেন ও মসজিদের ইমামদের থেকে ব্যাখ্যা নিবেন,তখন বুঝবেন হক্কানী পীর মাশায়েক কেন দরকার।সুরা ফাতেহার ব্যাখ্যা শিখবেন।এই জালিম মিথ্যাবাদী।যে যত বেশি রাসুল সাঃ এর সূন্নতের অনুসারী সে তত বড় আল্লাহর ওলি।নামাজ ও রোজা শব্দ ওতো কোরয়ানে নাই তাই বলে আমরা কি নামাজ,রোজা করিনা?
@@siamkhan7770 না আমি খাটি নায়েবে নবী নই,আমি রাসুল সাল্লালাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর একজন গুনাহগার উম্মত। ভাই হক কথা গ্রহন করতে আপনার এত কষ্ট হয় কেন?আহলে হাদীসরা আপনাদের উল্টো কথা বুঝায়ে বুঝায়ে গোমরা করে ফেলেছে। যারা বলে মুহাম্মাদ সাঃ কালেমার অংশ নয়।যারা বলে আল্লাহ সব জায়গায় থাকেনা।যারা বলে রাসুল হায়াতুন্নবী নয়।তাদেরকে আপনারা বিশ্বাস করলে আপনার ইমান কি আছে?আর ইমান যে হারিয়ে ফেলেছেন ওদের কথা শুনে শুনে,তার প্রমান হল হক কথা আপনার কলব গ্রহন করছে না।এইভাবে আহলে হাদীস ও মওদুদি জামায়াতের আলেমরা ইতিমধ্যে লাখ লাখ মানুষের ইমান নষ্ট করে ফেলেছে।
@@sifatkhanprogaming9753 nowjubillah Allah ki tobe toilet e ase naki. asoly ami comment ta khub ekta flow kori na because je jane sei bole je na jane seo kotha bole sei bisoy niye. 73 ta dol hbe tirmiji hadis 171. jai hok mone koren amrai sei ekta dol ar ki. vhul hole Allah k bolte parbo akmatro tmr ebadat koresii karo sathe tmk sorik kori nai r rasul sm er nirvorjoggo hadis flow koresi tmr isse te Allah. ar sob kichur khomota akmatro tmr allah kono gayus kutub eisob kichui na. er tmr songa to sura ikhlas er 4 ta ayat. seta mene cholessi ekhn jahannami der dole dily tmi dibe r bachalew tmi bachabe. tbe vai apnr jeta vlo lage apnj setai koren sura bakara ayat 256. la ikra fiddin diner khetre jor kora thik na. tbe Allah amader sbay k sothik bojar khomota dan korun amin summa amin.
মাশাআল্লাহ। জাযাকাল্লাহু খায়ের
জাযাকাল্লাহু খাইরান।
আল্লা আপনাকে হেফাযত উওম যাযাদান কৰুন আমীন কৰুন আমীন
আলহামদুলিল্লাহ। আমিন। জাযাকাল্লাহু খাইরান।
চমৎকার বুদ্ধিদীপ্ত বায়ান। এই মানের ডজনখানেক আলীম যদি মাঠে থাকতেন, তাহলে বাংলাদেশের দ্বীনি ময়দানের চিত্র আরও দ্রুত সুন্দর হোতো।
তোমাকে কে বলেছে পীর মানে ওলি?মিথ্যাবাদী কোথাকার।কোরয়ানে আছে মোর্শেদ শব্দ।মোর্শেদ মানে পথ প্রদর্শক,যিনি কোরয়ান হাদীসের পথ দেখাবেন।নিজের মন মত পদ দেখাতে পারবেননা।এই জালিম মিথ্যা ব্যাখ্যাকারী।আপনারা সুরা জুমারের প্রথম দিকের আয়াতের অর্থ পড়বেন ও মসজিদের ইমামদের থেকে ব্যাখ্যা নিবেন,তখন বুঝবেন হক্কানী পীর মাশায়েক কেন দরকার।সুরা ফাতেহার ব্যাখ্যা শিখবেন হক্কানী আলেম,মসজিদের খতিব থেকে,তারপর বুঝবেন হক্কানী পীর মাশায়েক কেন দরকার।এই জালিম মিথ্যাবাদী।যে যত বেশি রাসুল সাঃ এর সূন্নতের অনুসারী সে তত বড় আল্লাহর ওলি।
Alhamdullia
@@raseltan6432 আহলে হাদীস,লা-মাজহাবীদের ইমান নাই।
(১) কারন,এরা সাহাবাকেরাম আজমাইনদেরকে শরিয়তের মাপকাঠি মানেনা। প্রমান দিচ্ছিঃ তাদের লিখিত কিতাব,"ফতোয়ায়ে ওলামায়ে হাদীস",৩৭১ পৃষ্ঠায় তারা লিখেছে, "সাহাবিকা আমল,দলিল নেহি হোতা" অথ্যাৎ সাহাবাদের আমল শরিয়তের দলিল নয়।অর্থ হল,তারা সাহাবাদেরকে শরিয়তের মাপকাঠি মানেনা।অথচ রাসুল সাঃ বলেছেন, বনি ইসরাইলের মধ্যে ৭২ দল ছিল, আমার উম্মতের মধ্যে ৭৩ দল হবে,তন্মধ্যে ১ দল জান্নাতি ৭২ দল দোযখী(৭২ দল এরা সবাই ভূল আকিদার মুসলমান)।সাহাবা কেরাম আজমাইন,জান্নাতি দলের পরিচয় জানতে চাইলে হুজুর সাঃ বলেছেন,"আহলে সূন্নত অল জামায়াত" অথ্যাৎ যারা আমি রাসুল এবং আমার সাহাবীদের আদর্শের উপর থাকবে তারা নাজাত প্রাপ্ত দল,জান্নাতি দল।কিন্তু লা মাজহাবীরা রাসুলের এই কথা মানেনা।সাহাবাদের সত্যের মাপকাঠি হিসাবে না মানার কারনে তারা বাতিল দল।
(২) হযরত ওমর রাঃ শাসনামলে,সমস্ত সাহাবাদের সম্মিলিত সিদ্বান্তে ২০ রাকয়াত তারাবি নির্ধারিত হয়েছে, কিন্তু লা মাজহাবীরা সাহাবাদেরকে সত্যের মাপকাঠি মানেনা বিধায় ২০ রাকয়াত তারাবী মানেনা,আর সাহাবাদের সত্যের মাপকাঠি না মানলে ইমান থাকেনা,সুতরাং এদের ইমান নাই।তারা বাতিল,৭২ দলভূক্ত।
(৩) লা-মাজহাবী,শেখ মোজাফফর বিন মহসিনের লিখিত কিতাবঃ "জাল হাদীসের কবলে রাসুলের সালাত",পৃষ্ঠাঃ ২৪১।তিনি লিখেছেন, "সুতরাং কোরআন ও সূরা ফাতেহা পৃথক জিনিষ"। সূরা ফাতেহা কোরআনের অংশ নয় বলে তিনি ইমান হারিয়ে ফেলেছেন।কেউ যদি কোরআনের সামান্যতম অংশ অস্বীকার করে,তার ইমান থাকেনা।
(৪) সূরা বাকারা, আয়াত ১৩৭,এরশাদ হয়েছে,
আল্লাহর নবীর সাহাবারা,তোমরা মনে রাখ,ঘোটা জগতের মানুষ যদি তোমাদের মত ইমান আনে,তারা হেদায়েত পাবে,নতুবা পাবেনা।যেহেতু লা-মাজহাবীরা সাহাবা কেরামকে শরিয়তের মাপকাঠি মানেনা সুতরাং তাদের ইমান নাই।তারা বাতিল,৭২ দলভূক্ত।
আহলে হাদীস,লা-মাজহাবীদের ইমান নাই।
(১) কারন,এরা সাহাবাকেরাম আজমাইনদেরকে শরিয়তের মাপকাঠি মানেনা। প্রমান দিচ্ছিঃ তাদের লিখিত কিতাব,"ফতোয়ায়ে ওলামায়ে হাদীস",৩৭১ পৃষ্ঠায় তারা লিখেছে, "সাহাবিকা আমল,দলিল নেহি হোতা" অথ্যাৎ সাহাবাদের আমল শরিয়তের দলিল নয়।অর্থ হল,তারা সাহাবাদেরকে শরিয়তের মাপকাঠি মানেনা।অথচ রাসুল সাঃ বলেছেন, বনি ইসরাইলের মধ্যে ৭২ দল ছিল, আমার উম্মতের মধ্যে ৭৩ দল হবে,তন্মধ্যে ১ দল জান্নাতি ৭২ দল দোযখী(৭২ দল এরা সবাই ভূল আকিদার মুসলমান)।সাহাবা কেরাম আজমাইন,জান্নাতি দলের পরিচয় জানতে চাইলে হুজুর সাঃ বলেছেন,"আহলে সূন্নত অল জামায়াত" অথ্যাৎ যারা আমি রাসুল এবং আমার সাহাবীদের আদর্শের উপর থাকবে তারা নাজাত প্রাপ্ত দল,জান্নাতি দল।কিন্তু লা মাজহাবীরা রাসুলের এই কথা মানেনা।সাহাবাদের সত্যের মাপকাঠি হিসাবে না মানার কারনে তারা বাতিল দল।
(২) হযরত ওমর রাঃ শাসনামলে,সমস্ত সাহাবাদের সম্মিলিত সিদ্বান্তে ২০ রাকয়াত তারাবি নির্ধারিত হয়েছে, কিন্তু লা মাজহাবীরা সাহাবাদেরকে সত্যের মাপকাঠি মানেনা বিধায় ২০ রাকয়াত তারাবী মানেনা,আর সাহাবাদের সত্যের মাপকাঠি না মানলে ইমান থাকেনা,সুতরাং এদের ইমান নাই।তারা বাতিল,৭২ দলভূক্ত।
(৩) লা-মাজহাবী,শেখ মোজাফফর বিন মহসিনের লিখিত কিতাবঃ "জাল হাদীসের কবলে রাসুলের সালাত",পৃষ্ঠাঃ ২৪১।তিনি লিখেছেন, "সুতরাং কোরআন ও সূরা ফাতেহা পৃথক জিনিষ"। সূরা ফাতেহা কোরআনের অংশ নয় বলে তিনি ইমান হারিয়ে ফেলেছেন।কেউ যদি কোরআনের সামান্যতম অংশ অস্বীকার করে,তার ইমান থাকেনা।
(৪) সূরা বাকারা, আয়াত ১৩৭,এরশাদ হয়েছে,
আল্লাহর নবীর সাহাবারা,তোমরা মনে রাখ,ঘোটা জগতের মানুষ যদি তোমাদের মত ইমান আনে,তারা হেদায়েত পাবে,নতুবা পাবেনা।যেহেতু লা-মাজহাবীরা সাহাবা কেরামকে শরিয়তের মাপকাঠি মানেনা সুতরাং তাদের ইমান নাই।তারা বাতিল,৭২ দলভূক্ত।
এরা এজিদি আলেম তো তাই এমন আলোচনা করে। এই ধরনের আলেম নামের কুলাঙ্গারদের ঈমান শুধু মুখে অন্তরে আসলে নেই
কত দামী আলোচনা । কিন্তু আপসোচ আমার কিছু ভাইয়ের পছন্দ হবে না।
তোমাকে কে বলেছে পীর মানে ওলি?মিথ্যাবাদী কোথাকার।কোরয়ানে আছে মোর্শেদ শব্দ।মোর্শেদ মানে পথ প্রদর্শক,যিনি কোরয়ান হাদীসের পথ দেখাবেন।নিজের মন মত পদ দেখাতে পারবেননা।এই জালিম মিথ্যা ব্যাখ্যাকারী।আপনারা সুরা জুমারের প্রথম দিকের আয়াতের অর্থ পড়বেন ও মসজিদের ইমামদের থেকে ব্যাখ্যা নিবেন,তখন বুঝবেন হক্কানী পীর মাশায়েক কেন দরকার।সুরা ফাতেহার ব্যাখ্যা শিখবেন।এই জালিম মিথ্যাবাদী।যে যত বেশি রাসুল সাঃ এর সূন্নতের অনুসারী সে তত বড় আল্লাহর ওলি।
Ahmed H.Chowdhury Rashed পথ পথপ্রদর্শক হিসেবে মুহাম্মদ সঃ কে পাঠিয়েছেন আল্লাহ তায়ালা মুহাম্মদ সঃ ছাড়া অন্ন কাউকে পথপ্রদর্শক মনে করা এটাই হচ্ছে ইমান ধংশের মুল
@@MuhammadNasir-zv8fv দৃষ্টি আকর্ষনঃ চরমোনাইকে যারা ভন্ড বলে এবং গালি দেয় তারা মূলতঃ রাসুল সাঃ কে-ই গালি দেয়,কারন চরমোনাই হুজুর রাসুল সাঃ এর একজন খাটি নায়েবে নবী(খাটি নায়েবে নবী তাকে বলা হয় যার মধ্যে এলমে শরিয়ত ও এলমে মারেফাত আছে) নায়েবে নবীকে গালি দিলে সেটি রাসুলের গায়ে গিয়ে লাগে।যারা ইসলাম না বুঝিয়া খাটি নায়েবে নবীকে গালি দেয় তারা মূলতঃ ঐ দলেরই লোক,যারা রাসুলের জামানায় রাসুলকে গালি দিয়েছিল।ইহা ছাড়া চরমোনাই হুজুর আল্লাহর একজন সত্যিকারের ওলি,আল্লাহর কুতুব। আল্লাহ বলেন, যে আমার ওলিকে গালি দেয় সে যেন আমার সাথে যুূ্দ্ব করার জন্য প্রস্তুত হয়।(যে মোমেন বান্দা,রাসুল সাঃ এর সূন্নতের এওেবা যত বেশি করবে সে তত বড় আল্লাহর ওলি,আর চরমোনাই হুজুর রাসুল সাঃ এর পরিপূর্ন অনুসারী একজন খাটি মোমেন,আপনি চিনেন অথবা না চিনেন)।ইউ টিউবে যাদের বয়ান শুনে(যেমন- আমির হামজা,তারেক মনোয়ার এবং আহলে হাদীসের শায়করা)আপনারা নায়েবে নবীদেরকে ভন্ড বলেন, গালি দেন,আসলে যাদের বয়ান শুনে গালি দেন ওরা কেউ খাটি নায়েবে নবী নয়,কারন এদের মধ্যে এলমে শরিয়তের কিছু গ্যান আছে,এলমে মারেফাতের গ্যান মোটেও নাই,এলমে মারেফাতের কোন কিতাব তারা পড়ে নাই,এলমে মারেফাতের কোন ওস্তাদ ও তাদের নাই,এজন্য খাটি নায়েবে নবীদের বয়ান ও আমলকে তারা বুঝেনা এবং আপনাদেরকে উল্টা ইসলাম বুঝায়,সেজন্য নায়েবে নবীদেরকে আপনারা ভন্ড বলেন,গালি দেন।আর যারা নায়েবে নবী নয় তাদেরকে ভালবাসেন।আমলটি একটু উল্টা হয়ে গেল না?খাটি নায়েবে নবী পাবেন,চরমোনাই,শর্ষিনা ও উজানীতে।খবরদার এদেরকে গালি দিয়ে আল্লাহ ও রাসুলের রোষানলে পড়বেননা।আখেরাতকে হারাবেননা।মনে রাখবেন আখেরাতের জিন্দিগী বড়ই কঠিন জিন্দেগী।
@@MuhammadNasir-zv8fv জি ভাই।সঠিক ইসলাম জানার জন্য চরমোনাই,উজানি,শর্ষিনা যান।মুরিদ হওয়ার দরকার নাই, না বুঝা পর্যন্ত।ঐ খানে গেলে কেউ আপনাকে মুরিদ হওয়ার জন্য জোর করবেনা।পীর ধরা ফরজ নয় কিন্তু কলবের রোগঃ হিংসা,অহংকার, বড়াই,তাকাব্বরী,দুনিয়ার লোভ এইগুলি দুর করা ফরজ।এইগুলি দূর না করতে পারলে যত আমলই করেন,জান্নাতে ডুকতে পারবেননা।এইগুলি দূর করার ওস্তাদ হল,চরমোনাই, উজানি,শর্ষিনা, ফুরফুরা। সাহাবাদের কলবের রোগ দূর করেছেন রাসুল সাঃ। আপনার কলবের রোগ দূর করার একজন হক্কানী তরিকাভূক্ত ওস্তাদ লাগবে।সুরা জুমার প্রথমদিকের আয়াতগুলি পড়ে দেখুন।ইহা ছাড়া আল্লাহ বলেছেন- কাদ্ আফলাহা মান জাক্কাহা ফাকাদ খাবা মান দাচ্ছাহা।তোমরা সুস্থ কলব লইয়া আমার দরবারে আস নতুবা আগুনে জ্বলা লাগবে।
Ahmed H.Chowdhury Rashed কোথায় হারিয়ে গেলেন ভাই রসুল সঃ কে খাঁটি নায়েবে নবি বলাযাই তো নায়েবে নবি মানেটা একটু বুঝিয়ে বলেন
মাশআল্লাহ, খুব সুন্দর কথা
জাযাকাল্লাহু খাইরান
আলহামদুলিল্লাহ সুন্দর আলোচনা
জাযাকাল্লাহু খাইরান।
শায়খ ডঃইমাম হোসেন কে অসংখ্য ধন্যবাদ
মাজহাব কি ও কেন?লা-মাজহাবি ভাইদের থেকে সাবধান থাকুন।লিখাগুলো ধৈয্য সহকারে পড়ুন,ইমান বাঁচান আপনার এবং আপনার পরিবারের।
------------------------------------
এই লা-মাজহাবীরা আপনার দোস্ত নয়,দুশমন।তাদের মূখে মধু অন্তরে বিষ পরিকল্পনা। তারা করোনার মত রুপ পরিবর্তন করে আসছে বার-বার।তারা আপনার ইমান হরনকারী। তারা রাসুল সাঃ এবং সাহাবাদের জামানা থেকেই লা-মাজহাবী।তাদের একমাত্র উদ্দেশ্য তাদের দল ভারী করা।মূলতঃ তারা মানুষদেরকে আল্লাহর দিকে ডাকেনা,নিজেদের দলের দিকে ডাকে।
তারা মাজহাব মানেনা এটিই সত্য,অন্য কথা যা বলে তার সবই মিথ্যে।
মাজহাব কি ও কেন??
--------------------------------
কোরআন হাদীসের কিছু কিছু সূক্ষ্য বিষয় আছে(যেগুলোর বিস্তারিত ব্যাখ্যা কোরআন হাদীসে নাই)মূলতঃ সেগুলোকে রিসার্চ করে ০৪ মাজহাবের ০৪ ইমামরা মাসলা মাসায়েলের যে কিতাব উম্মতের পথ চলার জন্য রেখে গেছেন,সেগুলো অনুসরণ করে কোরয়ান হাদীস মানার নামই হল মাজহাব। তবে এই রিসার্চ কোন সাধারণ আলেমের কাজ নয়,মাজহাবের ইমামদের মত গভীর গ্যানের অধিকারী আলেমদের কাজ,যাদেরকে আল্লাহ এগুলো রিসার্চ করার মত যোগ্যতা দান করেছেন।বর্তমান সময়ের যত বড় আলেম-ই হোক না কেন, এই রিসার্চ সম্ভব নয়।তাইতো কওমী অংগনের সমস্ত আম জনতা এবং হক্কানী আলেমগন, মাজহাবের ৪ ইমামকে অনুসরন করে নিজেরা চলেন এবং সাধারণ মুসলমানদেরকে চালান।আহলে হাদীসরা মাজহাবের ০৪ ইমামকে এবং তাদের মাজহাবকে খুবই হালকা করে দেখে আর হালকা করে আপনাকে বুঝায়,এতে করে আপনারাও এটিকে হালকাভাবে নেন এবং দিন দিন গোমরাহীর দিকে ধাবিত হচ্ছেন।
মনে রাখবেন,কোরআন হাদীস রিসার্চ করে মাসলা মাসায়েল বের করার জন্য রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ১০ লক্ষ হাদীসের ব্যাখ্যা এবং আল্লাহর ৩০ পারা কোরয়ান শরীফের তাফসির এবং পরিপূর্ণ ব্যাখ্যা ব্যকরনসহ আপনার জানা থাকতে হবে।বর্তমান দুনিয়ায় এমন একজন আলেমও খুজে পাবেননা,যিনি কোরয়ান হাদীস রিসার্চ করে ০৪ মাজহাবের ইমামদের মত মাসলা মাসায়েল বের করতে পারেন।
সাহাবাদের ও মাজহাব ছিল,সেগুলো মাজহাবের ইমামরা তাদের কিতাবে সংরক্ষণ করে গেছেন।যেমন-ইবনে আব্বাস রাঃ মাজহাব হল,মেরাজে রাসুল সাঃ আল্লাহকে চর্মচোখে সরাসরি দেখেছেন,এটি ইবনে আব্বাসের মাজহাব।আর মা আয়শা বলেছেন,মেরাজে আল্লাহর রাসুল আল্লাহকে চর্মচোখে সরাসরি দেখেন নাই, এটি ছিল মা আয়সার মাজহাব।এখন আপনাকে মেরাজের হাদীস মানতে হলে,হয় ইবনে আব্বাসের মাজহাব মানতে হবে অথবা মা আয়সার মাজহাব মানতে হবে।মাজহাব মানা ছাড়া কোরআন হাদীস পরিপূর্ণভাবে মানা সম্ভব নয়।মাজহাব মানা ছাড়া দুই রাকয়াত নামাজ ও পড়তে পারবেননা।নামাজে কোনটি ফরজ,কোনটি ওয়াজিব কোনটি সূন্নতে মুয়াক্কাদা, কোনটি মোস্তাহাব?এগুলো ৪ মাজহাবের ইমামরাই নির্ধারন করেছেন।কোনটি সহি হাদীস কোনটি জয়ীফ হাদীস কোনটি হাসান হাদীস,এগুলো ৪ মাজহাবের ইমামরা নির্ধারন করে গেছেন।এভাবে লক্ষ লক্ষ মাসআলা তারা কোরয়ান হাদীস রির্সাচ করে বের করেছেন,এবং এই জন্য তাদের রিসার্চ সেন্টার ছিল।এবার বুঝুন মাজহাব না মেনে কিভাবে পরিপূর্ণ মুসলমান হবেন?
তবে মাসআলা হল,একসাথে সব মাজহাব মানতে পারবেননা,কোরয়ান হাদীস মানতে হবে যে কোন একটি মাজহাব অনুসরনের মাধ্যমে।কারন তারাতো সবাই সব বিষয়ের উপর মাসলা-মাসায়েল রেখে গেছেন।আপনি এক সাথে সব মাজহাবকে মানতে গেলে,দিশাহারা হয়ে পড়বেন,এমনকি আপনার ইমানও চলে যেতে পারে।এবং যে দেশে যে মাজহাবের প্রচলন বেশি আপনার জন্য সেটি মানা-ই সহজ হবে,যেমন- এ দেশে ইমাম আবু হানিফা রঃ এর মাজহাব অনুসরন করা হয় বেশি।
ইমামে আজম আবু হানিফা (রাঃ) ছিলেন,তাবেয়ী,যিনি কয়েকজন সাহাবীর সাক্ষাত লাভ করেছিলেন,তন্মধ্যে হযরত আনাস (রাঃ)ও ছিলেন,যিনি হুজুর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ১০ বছরের খাদেম ছিলেন,যিনি হায়াত পেয়েছিলেন ১০০ বছর।
শেষ কথা হল,এই লা-মাজহাবিরা আপনাকে এক সাথে ০৪ মাজহাব থেকে ফতোয়া দেয়।আর কোরআনের যে সমস্ত আয়াত এবং হাদীস শরীফের যে সমস্ত হাদীস রহিত হয়ে গেছে সেগুলো থেকে ফতোয়া দেয়,এবং এরা ইজমা কিয়াস মানেনা,এই জন্য এদের কোন ফতোয়া মানা ঠিক হবেনা।আল্লাহ সবাইকে বুঝার তওফিক দান করুন।আমিন।
জাযাকাল্লাহু খাইরান
মাশা আল্লাহ অনেক মুল্যবান আলচনা, জাযাকাল্লাহ খায়ের।
জাযাকাল্লাহু খাইরান
আলহামদুলিল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ। আমিন। জাযাকাল্লাহু খাইরান।
জাজাকাল্লাহ খাইরান। 💝💝💝
বারাকাল্লাহ ফিকুম।
ধন্যবাদ ভিডিওটির জন্য। মনে হচ্ছে এতদিন আমাদের জ্ঞানের দরজা তালা মারা ছিল যা আপনার বয়ানে সে তালা খুলতেছে।
না আমি খাটি নায়েবে নবী নই,আমি রাসুল সাল্লালাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর একজন গুনাহগার উম্মত। ভাই হক কথা গ্রহন করতে আপনার এত কষ্ট হয় কেন?আহলে হাদীসরা আপনাদের উল্টো কথা বুঝায়ে বুঝায়ে গোমরা করে ফেলেছে। যারা বলে মুহাম্মাদ সাঃ কালেমার অংশ নয়।যারা বলে আল্লাহ সব জায়গায় থাকেনা।যারা বলে রাসুল হায়াতুন্নবী নয়।তাদেরকে আপনারা বিশ্বাস করলে আপনার ইমান কি আছে?আর ইমান যে হারিয়ে ফেলেছেন ওদের কথা শুনে শুনে,তার প্রমান হল হক কথা আপনার কলব গ্রহন করছে না।এইভাবে আহলে হাদীস ও মওদুদি জামায়াতের আলেমরা ইতিমধ্যে লাখ লাখ মানুষের ইমান নষ্ট করে ফেলেছে।
@@sifatkhanprogaming9753 ভাই আগে আপনি ঈমান কি তা শিখেন
ভাইজান আপনার কমেন্ট পড়ে কলিজাটা জুড়িয়ে গেল বেশি করে শেয়ার করুন। যার গোমড়া তারা ধর্মের চেয়ে পীরকে বেশি ভালবাসে তাই ওদের বাবার ব্যপারে কিছু বলিলে ক্ষেপে যায়।
@@sifatkhanprogaming9753 আপনাদের কে কোরআন হাদিস দিয়েও কেউ বুঝাতে পারেনা
আপনার পীর যেটা বলে সেটাই মনে করেন ইসলাম
@@sifatkhanprogaming9753 7 number sura- sura araf- ayat no 3 dekhben plz.. Oli awliya amraw bissas kori, allah & rosul (sm) re baad diye sodhu pir niye pore thakle hobe na,,, karon akhonkar maximum pir vondo
পীর মানে ওস্তাদ। যারা সাধারনত কোরআন হাদীস বুঝেনা তারা আমল শিখার জন্য একজন ভাল আলেম থেকে শিখে নিবে এটাই হলো পীর মুরীদী।
হা ভাই
হা হা হা হা হ ভাই ঠিক কইছেন। তয় পীর আর তার বংশধররাই শুধু কোরআন হাদিস বুঝে আর মুরিদরা শুধু পাগরি ধরলেই সব আমল শিখে যায়।
@@Monir2Hossain না ভাই ঠিক বলেন নাই, আপনার কাছে ওটাই মনে হবে কারন আপনি ওরকম ই ভাবেন। বর্তমান যারা আহলে হাদিস ও লামাযহাবি এরা হলো পিতা ছাড়া পুত্র হয় যেমন এরাও তেমন। কারন ফয়জুল করিম সাহেব চরমোনাই উনি একটা বক্তব্যে ভালোভাবে বলেছেন কোনো মানুষ পিরের কাছে যায় ও পীর শব্দ ব্যবহার কেনো করে সেটা দেখবেন তাহলেই বুঝতে পারবেন আশা করি।
@@nurulislam7510 বাংলাদেশে পীর ভক্ত আর মাজার পুজারি ১০০ জনের মধ্য
# ৭০% দরিদ্র কুসংস্কার বিশ্বাসী
#১০% শিক্ষিত বলদ
#১০% শিক্ষিত গাজা খোর
#১০% চোর,বাটপার,লুচ্চা, সুদ খোর,ঘুষ খোর ইত্যাদি
মাজহাব কি ও কেন?লা-মাজহাবি ভাইদের থেকে সাবধান থাকুন।লিখাগুলো ধৈয্য সহকারে পড়ুন,ইমান বাঁচান আপনার এবং আপনার পরিবারের।
------------------------------------
এই লা-মাজহাবীরা আপনার দোস্ত নয়,দুশমন।তাদের মূখে মধু অন্তরে বিষ পরিকল্পনা। তারা করোনার মত রুপ পরিবর্তন করে আসছে বার-বার।তারা আপনার ইমান হরনকারী। তারা রাসুল সাঃ এবং সাহাবাদের জামানা থেকেই লা-মাজহাবী।তাদের একমাত্র উদ্দেশ্য তাদের দল ভারী করা।মূলতঃ তারা মানুষদেরকে আল্লাহর দিকে ডাকেনা,নিজেদের দলের দিকে ডাকে।
তারা মাজহাব মানেনা এটিই সত্য,অন্য কথা যা বলে তার সবই মিথ্যে।
মাজহাব কি ও কেন??
--------------------------------
কোরআন হাদীসের কিছু কিছু সূক্ষ্য বিষয় আছে(যেগুলোর বিস্তারিত ব্যাখ্যা কোরআন হাদীসে নাই)মূলতঃ সেগুলোকে রিসার্চ করে ০৪ মাজহাবের ০৪ ইমামরা মাসলা মাসায়েলের যে কিতাব উম্মতের পথ চলার জন্য রেখে গেছেন,সেগুলো অনুসরণ করে কোরয়ান হাদীস মানার নামই হল মাজহাব। তবে এই রিসার্চ কোন সাধারণ আলেমের কাজ নয়,মাজহাবের ইমামদের মত গভীর গ্যানের অধিকারী আলেমদের কাজ,যাদেরকে আল্লাহ এগুলো রিসার্চ করার মত যোগ্যতা দান করেছেন।বর্তমান সময়ের যত বড় আলেম-ই হোক না কেন, এই রিসার্চ সম্ভব নয়।তাইতো কওমী অংগনের সমস্ত আম জনতা এবং হক্কানী আলেমগন, মাজহাবের ৪ ইমামকে অনুসরন করে নিজেরা চলেন এবং সাধারণ মুসলমানদেরকে চালান।আহলে হাদীসরা মাজহাবের ০৪ ইমামকে এবং তাদের মাজহাবকে খুবই হালকা করে দেখে আর হালকা করে আপনাকে বুঝায়,এতে করে আপনারাও এটিকে হালকাভাবে নেন এবং দিন দিন গোমরাহীর দিকে ধাবিত হচ্ছেন।
মনে রাখবেন,কোরআন হাদীস রিসার্চ করে মাসলা মাসায়েল বের করার জন্য রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ১০ লক্ষ হাদীসের ব্যাখ্যা এবং আল্লাহর ৩০ পারা কোরয়ান শরীফের তাফসির এবং পরিপূর্ণ ব্যাখ্যা ব্যকরনসহ আপনার জানা থাকতে হবে।বর্তমান দুনিয়ায় এমন একজন আলেমও খুজে পাবেননা,যিনি কোরয়ান হাদীস রিসার্চ করে ০৪ মাজহাবের ইমামদের মত মাসলা মাসায়েল বের করতে পারেন।
সাহাবাদের ও মাজহাব ছিল,সেগুলো মাজহাবের ইমামরা তাদের কিতাবে সংরক্ষণ করে গেছেন।যেমন-ইবনে আব্বাস রাঃ মাজহাব হল,মেরাজে রাসুল সাঃ আল্লাহকে চর্মচোখে সরাসরি দেখেছেন,এটি ইবনে আব্বাসের মাজহাব।আর মা আয়শা বলেছেন,মেরাজে আল্লাহর রাসুল আল্লাহকে চর্মচোখে সরাসরি দেখেন নাই, এটি ছিল মা আয়সার মাজহাব।এখন আপনাকে মেরাজের হাদীস মানতে হলে,হয় ইবনে আব্বাসের মাজহাব মানতে হবে অথবা মা আয়সার মাজহাব মানতে হবে।মাজহাব মানা ছাড়া কোরআন হাদীস পরিপূর্ণভাবে মানা সম্ভব নয়।মাজহাব মানা ছাড়া দুই রাকয়াত নামাজ ও পড়তে পারবেননা।নামাজে কোনটি ফরজ,কোনটি ওয়াজিব কোনটি সূন্নতে মুয়াক্কাদা, কোনটি মোস্তাহাব?এগুলো ৪ মাজহাবের ইমামরাই নির্ধারন করেছেন।কোনটি সহি হাদীস কোনটি জয়ীফ হাদীস কোনটি হাসান হাদীস,এগুলো ৪ মাজহাবের ইমামরা নির্ধারন করে গেছেন।এভাবে লক্ষ লক্ষ মাসআলা তারা কোরয়ান হাদীস রির্সাচ করে বের করেছেন,এবং এই জন্য তাদের রিসার্চ সেন্টার ছিল।এবার বুঝুন মাজহাব না মেনে কিভাবে পরিপূর্ণ মুসলমান হবেন?
তবে মাসআলা হল,একসাথে সব মাজহাব মানতে পারবেননা,কোরয়ান হাদীস মানতে হবে যে কোন একটি মাজহাব অনুসরনের মাধ্যমে।কারন তারাতো সবাই সব বিষয়ের উপর মাসলা-মাসায়েল রেখে গেছেন।আপনি এক সাথে সব মাজহাবকে মানতে গেলে,দিশাহারা হয়ে পড়বেন,এমনকি আপনার ইমানও চলে যেতে পারে।এবং যে দেশে যে মাজহাবের প্রচলন বেশি আপনার জন্য সেটি মানা-ই সহজ হবে,যেমন- এ দেশে ইমাম আবু হানিফা রঃ এর মাজহাব অনুসরন করা হয় বেশি।
ইমামে আজম আবু হানিফা (রাঃ) ছিলেন,তাবেয়ী,যিনি কয়েকজন সাহাবীর সাক্ষাত লাভ করেছিলেন,তন্মধ্যে হযরত আনাস (রাঃ)ও ছিলেন,যিনি হুজুর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ১০ বছরের খাদেম ছিলেন,যিনি হায়াত পেয়েছিলেন ১০০ বছর।
শেষ কথা হল,এই লা-মাজহাবিরা আপনাকে এক সাথে ০৪ মাজহাব থেকে ফতোয়া দেয়।আর কোরআনের যে সমস্ত আয়াত এবং হাদীস শরীফের যে সমস্ত হাদীস রহিত হয়ে গেছে সেগুলো থেকে ফতোয়া দেয়,এবং এরা ইজমা কিয়াস মানেনা,এই জন্য এদের কোন ফতোয়া মানা ঠিক হবেনা।আল্লাহ সবাইকে বুঝার তওফিক দান করুন।আমিন।
অালহামদুলিল্লাহ্ কথা গুলি অতি মুল্যবান , জাযাকাল্লাহু খাইরান
❤❤❤❤
বারাকাল্লাহ ফিকুম।
Excellent presentation. Thank you. Allah bless you always Insha-Allah.
100% right vai
দয়া করে বুঝে শুনে দোয়া করবেন।এখন দেখুন।
না আমি খাটি নায়েবে নবী নই,আমি রাসুল সাল্লালাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর একজন গুনাহগার উম্মত। ভাই হক কথা গ্রহন করতে আপনার এত কষ্ট হয় কেন?আহলে হাদীসরা আপনাদের উল্টো কথা বুঝায়ে বুঝায়ে গোমরা করে ফেলেছে। যারা বলে মুহাম্মাদ সাঃ কালেমার অংশ নয়।যারা বলে আল্লাহ সব জায়গায় থাকেনা।যারা বলে রাসুল হায়াতুন্নবী নয়।তাদেরকে আপনারা বিশ্বাস করলে আপনার ইমান কি আছে?আর ইমান যে হারিয়ে ফেলেছেন ওদের কথা শুনে শুনে,তার প্রমান হল হক কথা আপনার কলব গ্রহন করছে না।এইভাবে আহলে হাদীস ও মওদুদি জামায়াতের আলেমরা ইতিমধ্যে লাখ লাখ মানুষের ইমান নষ্ট করে ফেলেছে।
Jazakallahu Khairan
আলহামদুলিল্লাহ কত সুসুন্দর বয়ান
জাযাকাল্লাহু খাইরান।
আসসালামুআলাইকুম ভাইজান আমরা আগামী কাল শায়েখের নতুন কিছু লেকচার এবং সমসাময়িক বিষয়ের উপর প্রশ্ন উত্তর তুলে ধরবো ইনশাআল্লাহ আপনারা আমাদের সাথে থাকুন।
মাজহাব কি ও কেন?লা-মাজহাবি ভাইদের থেকে সাবধান থাকুন।লিখাগুলো ধৈয্য সহকারে পড়ুন,ইমান বাঁচান আপনার এবং আপনার পরিবারের।
------------------------------------
এই লা-মাজহাবীরা আপনার দোস্ত নয়,দুশমন।তাদের মূখে মধু অন্তরে বিষ পরিকল্পনা। তারা করোনার মত রুপ পরিবর্তন করে আসছে বার-বার।তারা আপনার ইমান হরনকারী। তারা রাসুল সাঃ এবং সাহাবাদের জামানা থেকেই লা-মাজহাবী।তাদের একমাত্র উদ্দেশ্য তাদের দল ভারী করা।মূলতঃ তারা মানুষদেরকে আল্লাহর দিকে ডাকেনা,নিজেদের দলের দিকে ডাকে।
তারা মাজহাব মানেনা এটিই সত্য,অন্য কথা যা বলে তার সবই মিথ্যে।
মাজহাব কি ও কেন??
--------------------------------
কোরআন হাদীসের কিছু কিছু সূক্ষ্য বিষয় আছে(যেগুলোর বিস্তারিত ব্যাখ্যা কোরআন হাদীসে নাই)মূলতঃ সেগুলোকে রিসার্চ করে ০৪ মাজহাবের ০৪ ইমামরা মাসলা মাসায়েলের যে কিতাব উম্মতের পথ চলার জন্য রেখে গেছেন,সেগুলো অনুসরণ করে কোরয়ান হাদীস মানার নামই হল মাজহাব। তবে এই রিসার্চ কোন সাধারণ আলেমের কাজ নয়,মাজহাবের ইমামদের মত গভীর গ্যানের অধিকারী আলেমদের কাজ,যাদেরকে আল্লাহ এগুলো রিসার্চ করার মত যোগ্যতা দান করেছেন।বর্তমান সময়ের যত বড় আলেম-ই হোক না কেন, এই রিসার্চ সম্ভব নয়।তাইতো কওমী অংগনের সমস্ত আম জনতা এবং হক্কানী আলেমগন, মাজহাবের ৪ ইমামকে অনুসরন করে নিজেরা চলেন এবং সাধারণ মুসলমানদেরকে চালান।আহলে হাদীসরা মাজহাবের ০৪ ইমামকে এবং তাদের মাজহাবকে খুবই হালকা করে দেখে আর হালকা করে আপনাকে বুঝায়,এতে করে আপনারাও এটিকে হালকাভাবে নেন এবং দিন দিন গোমরাহীর দিকে ধাবিত হচ্ছেন।
মনে রাখবেন,কোরআন হাদীস রিসার্চ করে মাসলা মাসায়েল বের করার জন্য রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ১০ লক্ষ হাদীসের ব্যাখ্যা এবং আল্লাহর ৩০ পারা কোরয়ান শরীফের তাফসির এবং পরিপূর্ণ ব্যাখ্যা ব্যকরনসহ আপনার জানা থাকতে হবে।বর্তমান দুনিয়ায় এমন একজন আলেমও খুজে পাবেননা,যিনি কোরয়ান হাদীস রিসার্চ করে ০৪ মাজহাবের ইমামদের মত মাসলা মাসায়েল বের করতে পারেন।
সাহাবাদের ও মাজহাব ছিল,সেগুলো মাজহাবের ইমামরা তাদের কিতাবে সংরক্ষণ করে গেছেন।যেমন-ইবনে আব্বাস রাঃ মাজহাব হল,মেরাজে রাসুল সাঃ আল্লাহকে চর্মচোখে সরাসরি দেখেছেন,এটি ইবনে আব্বাসের মাজহাব।আর মা আয়শা বলেছেন,মেরাজে আল্লাহর রাসুল আল্লাহকে চর্মচোখে সরাসরি দেখেন নাই, এটি ছিল মা আয়সার মাজহাব।এখন আপনাকে মেরাজের হাদীস মানতে হলে,হয় ইবনে আব্বাসের মাজহাব মানতে হবে অথবা মা আয়সার মাজহাব মানতে হবে।মাজহাব মানা ছাড়া কোরআন হাদীস পরিপূর্ণভাবে মানা সম্ভব নয়।মাজহাব মানা ছাড়া দুই রাকয়াত নামাজ ও পড়তে পারবেননা।নামাজে কোনটি ফরজ,কোনটি ওয়াজিব কোনটি সূন্নতে মুয়াক্কাদা, কোনটি মোস্তাহাব?এগুলো ৪ মাজহাবের ইমামরাই নির্ধারন করেছেন।কোনটি সহি হাদীস কোনটি জয়ীফ হাদীস কোনটি হাসান হাদীস,এগুলো ৪ মাজহাবের ইমামরা নির্ধারন করে গেছেন।এভাবে লক্ষ লক্ষ মাসআলা তারা কোরয়ান হাদীস রির্সাচ করে বের করেছেন,এবং এই জন্য তাদের রিসার্চ সেন্টার ছিল।এবার বুঝুন মাজহাব না মেনে কিভাবে পরিপূর্ণ মুসলমান হবেন?
তবে মাসআলা হল,একসাথে সব মাজহাব মানতে পারবেননা,কোরয়ান হাদীস মানতে হবে যে কোন একটি মাজহাব অনুসরনের মাধ্যমে।কারন তারাতো সবাই সব বিষয়ের উপর মাসলা-মাসায়েল রেখে গেছেন।আপনি এক সাথে সব মাজহাবকে মানতে গেলে,দিশাহারা হয়ে পড়বেন,এমনকি আপনার ইমানও চলে যেতে পারে।এবং যে দেশে যে মাজহাবের প্রচলন বেশি আপনার জন্য সেটি মানা-ই সহজ হবে,যেমন- এ দেশে ইমাম আবু হানিফা রঃ এর মাজহাব অনুসরন করা হয় বেশি।
ইমামে আজম আবু হানিফা (রাঃ) ছিলেন,তাবেয়ী,যিনি কয়েকজন সাহাবীর সাক্ষাত লাভ করেছিলেন,তন্মধ্যে হযরত আনাস (রাঃ)ও ছিলেন,যিনি হুজুর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ১০ বছরের খাদেম ছিলেন,যিনি হায়াত পেয়েছিলেন ১০০ বছর।
শেষ কথা হল,এই লা-মাজহাবিরা আপনাকে এক সাথে ০৪ মাজহাব থেকে ফতোয়া দেয়।আর কোরআনের যে সমস্ত আয়াত এবং হাদীস শরীফের যে সমস্ত হাদীস রহিত হয়ে গেছে সেগুলো থেকে ফতোয়া দেয়,এবং এরা ইজমা কিয়াস মানেনা,এই জন্য এদের কোন ফতোয়া মানা ঠিক হবেনা।আল্লাহ সবাইকে বুঝার তওফিক দান করুন।আমিন।
Do Not Forget to Subscribe #Facelook and Like . Comment . Share .
TH-cam Link th-cam.com/channels/8v5XSgxHql5Y6B4GWuxt8g.html
Elias Hossain
th-cam.com/play/PLu77rJhArCaX5WWPl7O3--nVjsE9fa29I.html
Travel - Entertainment \ ভ্রমণ - বিনোদন
th-cam.com/play/PLu77rJhArCaWNrKoLvNIsd_sYcuVZdFVc.html
Quran Recitation
th-cam.com/play/PLu77rJhArCaWl8K3zayhtiCb3gLE4r0CK.html
Shaikhul hadees mufti josim uddin rahmani
th-cam.com/play/PLu77rJhArCaWQ_cjch9YqGNJZG9z4zQ0N.html
Shaikh Tamim Al Adnani
th-cam.com/play/PLu77rJhArCaU5I_c3ChEG0zN2p-2_izJg.html
আলহামদুলিল্লাহ। আমিন। জাযাকাল্লাহু খাইরান
সুবহানআল্লাহ
Imam hossain is one of the genious ..nd clean brain person.allah bless him alottttt. Zazakallah..we need more speech on thse topic.
পীর অর্থ ওলি,এটি ডাঃ ইমামের নীজের মনগড়া কথা।
ভাই শুন,তোমাদের তো শরিয়তী কোন ওস্তাদ নাই এজন্য অনেক কিছুই বুঝনা।আহলে হাদীস ও মওদুদি জামায়াতের আলেমরা যা বুঝায় তা মেনে বসে থাক।শুন,পীর শব্দ কোরয়ানে নাই তেমনিভাবে নামাজ আর রোজা শব্দ কোরয়ানে নাই।তাই বলে আমরা কি নামাজ রোজা করিনা?পীর শব্দ কোরয়ানে নাই,এটি ফারসী শব্দ।কোরয়ানে আছে রাহবার বা মোর্শেদ শব্দ। বাংলায় পথ প্রদর্শক।যিনি কোরয়ান হাদীসের পথ দেখাবেন। নিজের মন মত দেখাতে পারবেন না।আল্লাহ কোরয়ানে বলেন,হে আমার হাবিব আমি যাকে গোমরা করব আপনি তার জন্য কোন পথ প্রদর্শক পাবেন না। (এজন্য বলা হয় যার পীর নাই তার পীর শয়তান) রাসুলের ওস্তাদ স্বয়ং আল্লাহ, সাহাবাদের ওস্তাদ রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। জনাব আপনার ওস্তাদ কে?ভাই আহলে হাদীসের আলেমের পাল্লায় পড়ে ইমান হারিয়ে জাহান্নামের আগুন জ্বলবেননা।এরা সব সময়ই গোমরা।
@@sifatkhanprogaming9753 apni opekhai thaken apner pir apnake jannat dibe right way dibe.but akta kotha ki janen she pir nijeo jane na she jannati na jahannami. Imam hossain shoho aro jara ase tader kotha apnader kache khrap lagar karon ki janen apnara pir der duniya theke allahr duniya ashte parchen na.jak allah hefajot korok. Jajakallah
আল্লাহ আমাদের সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুন... আমিন
♥️🏝️আলহামদুলিল্লাহ্🏝️ আলহামদুলিল্লাহ্ 🏝️
আলহামদুলিল্লাহ। আমিন। জাযাকাল্লাহু খাইরান
বাংলার মানুষ শির্ক+বিতআত বুঝতেই চায়না এটাই আবসোস।
তোমাকে কে বলেছে পীর মানে ওলি?মিথ্যাবাদী কোথাকার।কোরয়ানে আছে মোর্শেদ শব্দ।মোর্শেদ মানে পথ প্রদর্শক,যিনি কোরয়ান হাদীসের পথ দেখাবেন।নিজের মন মত পদ দেখাতে পারবেননা।এই জালিম মিথ্যা ব্যাখ্যাকারী।আপনারা সুরা জুমারের প্রথম দিকের আয়াতের অর্থ পড়বেন ও মসজিদের ইমামদের থেকে ব্যাখ্যা নিবেন,তখন বুঝবেন হক্কানী পীর মাশায়েক কেন দরকার।সুরা ফাতেহার ব্যাখ্যা শিখবেন।এই জালিম মিথ্যাবাদী।যে যত বেশি রাসুল সাঃ এর সূন্নতের অনুসারী সে তত বড় আল্লাহর ওলি।নামাজ ও রোজা শব্দ ওতো কোরয়ানে নাই তাই বলে আমরা কি নামাজ,রোজা করিনা?
আপনি কি বুঝেন শির্ক বেদায়াত কি?
পীর অর্থ ওলি,এটি ডাঃ ইমামের নীজের মনগড়া কথা।
ভাই শুন,তোমাদের তো শরিয়তী কোন ওস্তাদ নাই এজন্য অনেক কিছুই বুঝনা।আহলে হাদীস ও মওদুদি জামায়াতের আলেমরা যা বুঝায় তা মেনে বসে থাক।শুন,পীর শব্দ কোরয়ানে নাই তেমনিভাবে নামাজ আর রোজা শব্দ কোরয়ানে নাই।তাই বলে আমরা কি নামাজ রোজা করিনা?পীর শব্দ কোরয়ানে নাই,এটি ফারসী শব্দ।কোরয়ানে আছে রাহবার বা মোর্শেদ শব্দ। বাংলায় পথ প্রদর্শক।যিনি কোরয়ান হাদীসের পথ দেখাবেন। নিজের মন মত দেখাতে পারবেন না।আল্লাহ কোরয়ানে বলেন,হে আমার হাবিব আমি যাকে গোমরা করব আপনি তার জন্য কোন পথ প্রদর্শক পাবেন না। (এজন্য বলা হয় যার পীর নাই তার পীর শয়তান) রাসুলের ওস্তাদ স্বয়ং আল্লাহ, সাহাবাদের ওস্তাদ রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। জনাব আপনার ওস্তাদ কে?ভাই আহলে হাদীসের আলেমের পাল্লায় পড়ে ইমান হারিয়ে জাহান্নামের আগুন জ্বলবেননা।এরা সব সময়ই গোমরা।
@@sifatkhanprogaming9753 এই পীর পূজারী তুই এখানে কি করিস? হক্কানি পীরের বিরুদ্ধে আহলে হাদিস কখনই কোনো কথা বলে না। কিন্তু বাংলাদেশে পীরের নাম নিয়ে যেসব ফাজলামো চলছে, কবর পূজা, মাজার পূজা, পীর পূজা চলছে, সেগুলার বিরদ্ধে কথা বলে। শালার সৌদী আরবে টর্চলাইট দিয়া খুইজা পীর পাওয়া যায় না, আর এই দেশে ব্যাঙেরছাতার মত পীর গজাইছে। ইসলাম, কোরান, আকিদা এসব কিছু বোঝার জন্য অবস্যই শিক্ষক লাগবে, একজন ভালো শিক্ষক লাগবে। কিন্তু তোর পীরেরা নিজেদের মন গড়া মাসলা মাসায়েল বলে বেরায়, জাল ও জইফ হাদিসের উপর এদের সব আমল। তাইলে এসব ভন্ড পীর দের পিছনে কেনো ঘুরবেন। আমরা আহলে হাদিস, আমাদের শিক্ষক রাসুল মোহাম্মদ (সা:), আমাদের গাইডবুক কোরান আর সহি হাদিস। আমরা বড় বড় যত ইমাম আছে, তারা যেসব হক্ক কথা বলে গেছেন, কোরান ও সহি হাদিস দ্বারা প্রামণিত কথা বলে গেছেন সেগুলা শুনে থাকি। কিন্তু তোদের মত ওমুক পীর, তমুক বাবা কি বললো সে সব কথার উপর আমল করি না। আজকে এই বাংলার বুকে শির্ক ও বিদাতের কারখানা গুলো তে আহলে হাদিস আগুন লাগিয়ে দিয়েছে, এর জন্য পীর মাজারিদের সহ্য হচ্ছে না। আহলে হাদিস গোমরাহ, ব্রিটিশদের দালাল, জাহান্নামী এগুলা বলে থাকে। অথচো মক্কা মদিনার ইসলামের সাথে সব চেয়ে বেশি মিল এই আহলে হাদিসের মাঝেই পাওয়া যায়।
@@zubaerahmed8622 আহলে হাদিসরা সাহাবাদেরকে সত্যের মাপকাঠি মানেনা,অতএব এদের ইমান নাই।আর যারা তাদেরকে অনুসরণ করে তাদের ও ইমান নাই।
@@sifatkhanprogaming9753 .পাগলে কি না বলে ছাগলে কি না খায় তুই হলি পীর পাঁঠা😂😂😂😂😂
Alhamdulillah best discussion
Alhamdulillah....Jazakallahu Khairan
মারহাবা মাশাআললা আলহামদুলিললাহ ,
আলহামদুলিল্লাহ। আমিন। জাযাকাল্লাহু খাইরান
জীবনে অনেক আলেমের বয়ান শুনেছি কিন্তু যখন মুস্তাকুন্নবী হুজুরের বয়ান শুনে দিল ঠান্ডা হয়ে যায়.বাংলাদেশের সবচেয়ে সুন্দর মূলক ওয়াজ মুস্তাকুন্নবী হুজুরের
আল্লাহ আমাদের সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুন... আমিন
মাশাআল্লাহ খুব সুন্দর আলোচনা,, জাযাকাল্লাহ খাইরান আমার প্রিয় মানুষ শাইখ
জাযাকাল্লাহু খাইরান
মাস আল্লাহ ষনেক সুন্দর ঊতর দিলেন
বারাকাল্লাহ ফিকুম।
I loved it. I know some people will not, But truth is always truth. Jazakallah
Barakallah Fequm
মাশাঅাল্লাহ
জাযাকাল্লাহু খাইরান
আলহামদুলিল্লাহ,,,,,,,, হুজুরের বয়ান খুব ভালো লাগে,,,
মাজহাব কি ও কেন?লা-মাজহাবি ভাইদের থেকে সাবধান থাকুন।লিখাগুলো ধৈয্য সহকারে পড়ুন,ইমান বাঁচান আপনার এবং আপনার পরিবারের।
------------------------------------
এই লা-মাজহাবীরা আপনার দোস্ত নয়,দুশমন।তাদের মূখে মধু অন্তরে বিষ পরিকল্পনা। তারা করোনার মত রুপ পরিবর্তন করে আসছে বার-বার।তারা আপনার ইমান হরনকারী। তারা রাসুল সাঃ এবং সাহাবাদের জামানা থেকেই লা-মাজহাবী।তাদের একমাত্র উদ্দেশ্য তাদের দল ভারী করা।মূলতঃ তারা মানুষদেরকে আল্লাহর দিকে ডাকেনা,নিজেদের দলের দিকে ডাকে।
তারা মাজহাব মানেনা এটিই সত্য,অন্য কথা যা বলে তার সবই মিথ্যে।
মাজহাব কি ও কেন??
--------------------------------
কোরআন হাদীসের কিছু কিছু সূক্ষ্য বিষয় আছে(যেগুলোর বিস্তারিত ব্যাখ্যা কোরআন হাদীসে নাই)মূলতঃ সেগুলোকে রিসার্চ করে ০৪ মাজহাবের ০৪ ইমামরা মাসলা মাসায়েলের যে কিতাব উম্মতের পথ চলার জন্য রেখে গেছেন,সেগুলো অনুসরণ করে কোরয়ান হাদীস মানার নামই হল মাজহাব। তবে এই রিসার্চ কোন সাধারণ আলেমের কাজ নয়,মাজহাবের ইমামদের মত গভীর গ্যানের অধিকারী আলেমদের কাজ,যাদেরকে আল্লাহ এগুলো রিসার্চ করার মত যোগ্যতা দান করেছেন।বর্তমান সময়ের যত বড় আলেম-ই হোক না কেন, এই রিসার্চ সম্ভব নয়।তাইতো কওমী অংগনের সমস্ত আম জনতা এবং হক্কানী আলেমগন, মাজহাবের ৪ ইমামকে অনুসরন করে নিজেরা চলেন এবং সাধারণ মুসলমানদেরকে চালান।আহলে হাদীসরা মাজহাবের ০৪ ইমামকে এবং তাদের মাজহাবকে খুবই হালকা করে দেখে আর হালকা করে আপনাকে বুঝায়,এতে করে আপনারাও এটিকে হালকাভাবে নেন এবং দিন দিন গোমরাহীর দিকে ধাবিত হচ্ছেন।
মনে রাখবেন,কোরআন হাদীস রিসার্চ করে মাসলা মাসায়েল বের করার জন্য রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ১০ লক্ষ হাদীসের ব্যাখ্যা এবং আল্লাহর ৩০ পারা কোরয়ান শরীফের তাফসির এবং পরিপূর্ণ ব্যাখ্যা ব্যকরনসহ আপনার জানা থাকতে হবে।বর্তমান দুনিয়ায় এমন একজন আলেমও খুজে পাবেননা,যিনি কোরয়ান হাদীস রিসার্চ করে ০৪ মাজহাবের ইমামদের মত মাসলা মাসায়েল বের করতে পারেন।
সাহাবাদের ও মাজহাব ছিল,সেগুলো মাজহাবের ইমামরা তাদের কিতাবে সংরক্ষণ করে গেছেন।যেমন-ইবনে আব্বাস রাঃ মাজহাব হল,মেরাজে রাসুল সাঃ আল্লাহকে চর্মচোখে সরাসরি দেখেছেন,এটি ইবনে আব্বাসের মাজহাব।আর মা আয়শা বলেছেন,মেরাজে আল্লাহর রাসুল আল্লাহকে চর্মচোখে সরাসরি দেখেন নাই, এটি ছিল মা আয়সার মাজহাব।এখন আপনাকে মেরাজের হাদীস মানতে হলে,হয় ইবনে আব্বাসের মাজহাব মানতে হবে অথবা মা আয়সার মাজহাব মানতে হবে।মাজহাব মানা ছাড়া কোরআন হাদীস পরিপূর্ণভাবে মানা সম্ভব নয়।মাজহাব মানা ছাড়া দুই রাকয়াত নামাজ ও পড়তে পারবেননা।নামাজে কোনটি ফরজ,কোনটি ওয়াজিব কোনটি সূন্নতে মুয়াক্কাদা, কোনটি মোস্তাহাব?এগুলো ৪ মাজহাবের ইমামরাই নির্ধারন করেছেন।কোনটি সহি হাদীস কোনটি জয়ীফ হাদীস কোনটি হাসান হাদীস,এগুলো ৪ মাজহাবের ইমামরা নির্ধারন করে গেছেন।এভাবে লক্ষ লক্ষ মাসআলা তারা কোরয়ান হাদীস রির্সাচ করে বের করেছেন,এবং এই জন্য তাদের রিসার্চ সেন্টার ছিল।এবার বুঝুন মাজহাব না মেনে কিভাবে পরিপূর্ণ মুসলমান হবেন?
তবে মাসআলা হল,একসাথে সব মাজহাব মানতে পারবেননা,কোরয়ান হাদীস মানতে হবে যে কোন একটি মাজহাব অনুসরনের মাধ্যমে।কারন তারাতো সবাই সব বিষয়ের উপর মাসলা-মাসায়েল রেখে গেছেন।আপনি এক সাথে সব মাজহাবকে মানতে গেলে,দিশাহারা হয়ে পড়বেন,এমনকি আপনার ইমানও চলে যেতে পারে।এবং যে দেশে যে মাজহাবের প্রচলন বেশি আপনার জন্য সেটি মানা-ই সহজ হবে,যেমন- এ দেশে ইমাম আবু হানিফা রঃ এর মাজহাব অনুসরন করা হয় বেশি।
ইমামে আজম আবু হানিফা (রাঃ) ছিলেন,তাবেয়ী,যিনি কয়েকজন সাহাবীর সাক্ষাত লাভ করেছিলেন,তন্মধ্যে হযরত আনাস (রাঃ)ও ছিলেন,যিনি হুজুর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ১০ বছরের খাদেম ছিলেন,যিনি হায়াত পেয়েছিলেন ১০০ বছর।
শেষ কথা হল,এই লা-মাজহাবিরা আপনাকে এক সাথে ০৪ মাজহাব থেকে ফতোয়া দেয়।আর কোরআনের যে সমস্ত আয়াত এবং হাদীস শরীফের যে সমস্ত হাদীস রহিত হয়ে গেছে সেগুলো থেকে ফতোয়া দেয়,এবং এরা ইজমা কিয়াস মানেনা,এই জন্য এদের কোন ফতোয়া মানা ঠিক হবেনা।আল্লাহ সবাইকে বুঝার তওফিক দান করুন।আমিন।
আলহামদুলিল্লাহ। আমিন। জাযাকাল্লাহু খাইরান।
Excellent lecture....very nice.....
it is very bad lecturer ভুল বললে তুমি।না আমি খাটি নায়েবে নবী নই,আমি রাসুল সাল্লালাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর একজন গুনাহগার উম্মত। ভাই হক কথা গ্রহন করতে আপনার এত কষ্ট হয় কেন?আহলে হাদীসরা আপনাদের উল্টো কথা বুঝায়ে বুঝায়ে গোমরা করে ফেলেছে। যারা বলে মুহাম্মাদ সাঃ কালেমার অংশ নয়।যারা বলে আল্লাহ সব জায়গায় থাকেনা।যারা বলে রাসুল হায়াতুন্নবী নয়।তাদেরকে আপনারা বিশ্বাস করলে আপনার ইমান কি আছে?আর ইমান যে হারিয়ে ফেলেছেন ওদের কথা শুনে শুনে,তার প্রমান হল হক কথা আপনার কলব গ্রহন করছে না।এইভাবে আহলে হাদীস ও মওদুদি জামায়াতের আলেমরা ইতিমধ্যে লাখ লাখ মানুষের ইমান নষ্ট করে ফেলেছে।
.Jazakallahu Khairan
খুব সুন্দর করে বলেছেন। আল্লাহ আপনার হায়াত দান করুন আমীন
জাযাকাল্লাহু খাইরান।
সকলের উচিত কোরআনের সরল অনুবাদ ও হাদিস পড়া। তাবেই অনেক অজ্ঞতা দূর হয়ে যাবে। কোন আলেম সহি তখন সহজেই অনুমান করতে পারবেন।
আল্লাহ আমাদের সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুন... আমিন
আল্লাহ আপনাকে নাক হায়াত দান করুন।। আমি এই কথা গুলো অনেক কে বলি তাও আবার হুজুর দের কিনতু তারা মানতে চায় না। যে আল্লাহ কে ভয় করে সে কখন ও নিজেকে ওলি গ্যারান্টি দিতে পারে না কারন সে সব সময় আল্লাহর আযাবের ভ য় এবং মাগফিরাতের কামনা করে। আল্লাহ আমাদের সবাইকে বুজার এবং আমল করার তৌফিক দান করুন। আমিন
Toe Banda mawlana Tora Dr degree ka disa .garo chor.
@@abdullhaalmamun4047 আপনি যে কত বুঝেন ইসলাম এর ব্যাপারে । তাহা তো আপনর কমেন্টের মাঝেই বুজা যায় । আপনার মত লোকই হেদায়াত থেকে দূরে থাকে ।
Tar mana apni hedayat prapto.. Allah jader hedayat Korasa. Tarae barta man wo otit jugar ole. Ae daranar matabad Jara poshon Kora Tara kakhonoi Allah ar oli hota parba na karon Tara Hala ketabar mawllana. Tader shemana a tokoe. Satti karer alem hota gala Allah ar oli dar kase jata hoba. Oni jata bara degree anok tar dam apnader Moto lokdar kase sema badda. Ee mawlanar onek kotha sonasi. Sa sudhu be dhat khoja. Mona hoy tar kase. Ohi ase. Akta faltu mawlana. Thank u.
@@abdullhaalmamun4047 can you write English if cant just write bangla with bangla language . i cant understand your word brother
নিজকে কেউ ওলি পরিচয় দেয়না,মানুষ তাকে আল্লাহর ওলি বলে।
ধন্যবাদ শাইখ 😍😍😍😍💖
তোমাকে কে বলেছে পীর মানে ওলি?মিথ্যাবাদী কোথাকার।কোরয়ানে আছে মোর্শেদ শব্দ।মোর্শেদ মানে পথ প্রদর্শক,যিনি কোরয়ান হাদীসের পথ দেখাবেন।নিজের মন মত পদ দেখাতে পারবেননা।এই জালিম মিথ্যা ব্যাখ্যাকারী।আপনারা সুরা জুমারের প্রথম দিকের আয়াতের অর্থ পড়বেন ও মসজিদের ইমামদের থেকে ব্যাখ্যা নিবেন,তখন বুঝবেন হক্কানী পীর মাশায়েক কেন দরকার।সুরা ফাতেহার ব্যাখ্যা শিখবেন হক্কানী আলেম,মসজিদের খতিব থেকে,তারপর বুঝবেন হক্কানী পীর মাশায়েক কেন দরকার।এই জালিম মিথ্যাবাদী।যে যত বেশি রাসুল সাঃ এর সূন্নতের অনুসারী সে তত বড় আল্লাহর ওলি।
🍋
আলহামদুলিল্লাহ। আমিন। জাযাকাল্লাহু খাইরান।
মাশাল্লাহ অনেক সুন্দর কথা
কোনটি সুন্দর কথা এটি আগে শিখুন।
না আমি খাটি নায়েবে নবী নই,আমি রাসুল সাল্লালাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর একজন গুনাহগার উম্মত। ভাই হক কথা গ্রহন করতে আপনার এত কষ্ট হয় কেন?আহলে হাদীসরা আপনাদের উল্টো কথা বুঝায়ে বুঝায়ে গোমরা করে ফেলেছে। যারা বলে মুহাম্মাদ সাঃ কালেমার অংশ নয়।যারা বলে আল্লাহ সব জায়গায় থাকেনা।যারা বলে রাসুল হায়াতুন্নবী নয়।তাদেরকে আপনারা বিশ্বাস করলে আপনার ইমান কি আছে?আর ইমান যে হারিয়ে ফেলেছেন ওদের কথা শুনে শুনে,তার প্রমান হল হক কথা আপনার কলব গ্রহন করছে না।এইভাবে আহলে হাদীস ও মওদুদি জামায়াতের আলেমরা ইতিমধ্যে লাখ লাখ মানুষের ইমান নষ্ট করে ফেলেছে।
না আমি খাটি নায়েবে নবী নই,আমি রাসুল সাল্লালাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর একজন গুনাহগার উম্মত। ভাই হক কথা গ্রহন করতে আপনার এত কষ্ট হয় কেন?আহলে হাদীসরা আপনাদের উল্টো কথা বুঝায়ে বুঝায়ে গোমরা করে ফেলেছে। যারা বলে মুহাম্মাদ সাঃ কালেমার অংশ নয়।যারা বলে আল্লাহ সব জায়গায় থাকেনা।যারা বলে রাসুল হায়াতুন্নবী নয়।তাদেরকে আপনারা বিশ্বাস করলে আপনার ইমান কি আছে?আর ইমান যে হারিয়ে ফেলেছেন ওদের কথা শুনে শুনে,তার প্রমান হল হক কথা আপনার কলব গ্রহন করছে না।এইভাবে আহলে হাদীস ও মওদুদি জামায়াতের আলেমরা ইতিমধ্যে লাখ লাখ মানুষের ইমান নষ্ট করে ফেলেছে।
@@sifatkhanprogaming9753 আপনি ছোটমোটো দালাল না অনেক বড় দালাল
@@pkpk7447 ইসলামের দালাল হতে পারলে তো ভালোই হত।
@@sifatkhanprogaming9753 ইসলামের দালাল একটা বীরের দালালি আরেকটা সম্পূর্ণ উল্টো আপনাদের কাছে তো যারা কন্টাক করে টাকা নেওয়া ছাড়া আলেমদের ফেতনাবাজ মনে হয় আজারা কন্টাক করে টাকা নিয়ে ইসলাম প্রচার করে ইসলামের নামে টাকা নিয়ে ব্যবসা করে তাদেরকে সহি মনে হয় বাপ দাদার কিচ্ছা কাহিনী ইসলাম প্রচার করে
আলহামদুলিল্লাহ! চমৎকার বয়ান, কিন্তু সুর করে ওয়াজ না করলে অনেক ভাল লাগবে
তোমাকে কে বলেছে পীর মানে ওলি?মিথ্যাবাদী কোথাকার।কোরয়ানে আছে মোর্শেদ শব্দ।মোর্শেদ মানে পথ প্রদর্শক,যিনি কোরয়ান হাদীসের পথ দেখাবেন।নিজের মন মত পদ দেখাতে পারবেননা।এই জালিম মিথ্যা ব্যাখ্যাকারী।আপনারা সুরা জুমারের প্রথম দিকের আয়াতের অর্থ পড়বেন ও মসজিদের ইমামদের থেকে ব্যাখ্যা নিবেন,তখন বুঝবেন হক্কানী পীর মাশায়েক কেন দরকার।সুরা ফাতেহার ব্যাখ্যা শিখবেন।এই জালিম মিথ্যাবাদী।যে যত বেশি রাসুল সাঃ এর সূন্নতের অনুসারী সে তত বড় আল্লাহর ওলি।
না আমি খাটি নায়েবে নবী নই,আমি রাসুল সাল্লালাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর একজন গুনাহগার উম্মত। ভাই হক কথা গ্রহন করতে আপনার এত কষ্ট হয় কেন?আহলে হাদীসরা আপনাদের উল্টো কথা বুঝায়ে বুঝায়ে গোমরা করে ফেলেছে। যারা বলে মুহাম্মাদ সাঃ কালেমার অংশ নয়।যারা বলে আল্লাহ সব জায়গায় থাকেনা।যারা বলে রাসুল হায়াতুন্নবী নয়।তাদেরকে আপনারা বিশ্বাস করলে আপনার ইমান কি আছে?আর ইমান যে হারিয়ে ফেলেছেন ওদের কথা শুনে শুনে,তার প্রমান হল হক কথা আপনার কলব গ্রহন করছে না।এইভাবে আহলে হাদীস ও মওদুদি জামায়াতের আলেমরা ইতিমধ্যে লাখ লাখ মানুষের ইমান নষ্ট করে ফেলেছে।
পীর অর্থ ওলি,এটি ডাঃ ইমামের নীজের মনগড়া কথা।
ইসলামের লাইনের মাননীয় বোকা ভাই শুন।তোমাদের তো শরিয়তী কোন ওস্তাদ নাই এজন্য অনেক কিছুই বুঝনা।আহলে হাদীস ও মওদুদি জামায়াতের আলেমরা যা বুঝায় তা মেনে বসে থাক।শুন,পীর শব্দ কোরয়ানে নাই তেমনিভাবে নামাজ আর রোজা শব্দ কোরয়ানে নাই।তাই বলে আমরা কি নামাজ রোজা করিনা?পীর শব্দ কোরয়ানে নাই,এটি ফারসী শব্দ।কোরয়ানে আছে রাহবার বা মোর্শেদ শব্দ। বাংলায় পথ প্রদর্শক।যিনি কোরয়ান হাদীসের পথ দেখাবেন। নিজের মন মত দেখাতে পারবেন না।আল্লাহ কোরয়ানে বলেন,হে আমার হাবিব আমি যাকে গোমরা করব আপনি তার জন্য কোন পথ প্রদর্শক পাবেন না। (এজন্য বলা হয় যার পীর নাই তার পীর শয়তান) রাসুলের ওস্তাদ স্বয়ং আল্লাহ, সাহাবাদের ওস্তাদ রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। জনাব আপনার ওস্তাদ কে?ভাই আহলে হাদীসের আলেমের পাল্লায় পড়ে ইমান হারিয়ে জাহান্নামের আগুন জ্বলবেননা।এরা সব সময়ই গোমরা।
@@sifatkhanprogaming9753 কিরে ফাঁঠা তুই সব খানে পীর ফাঁঠা😄😄😄😄
@@sifatkhanprogaming9753 অন্ধ ভক্ত হারাম কাজ। পীর কি জান্নাতে জাবে নাকি জাহান্নামে জাবে বলা জাবেনা। কুরআন, হাদিস মানতে হবে এহার বহিরে ফতুয়া দিলে তার ইমান চলে জাবে। সঠিক জানেন বুজেন দেখেন
আসসালামু আলাইকুম শেখ আপনার জন্য দোয়া করছি ইনশাআল্লাহ সবসময়ই
আলহামদুলিল্লাহ। আমিন। জাযাকাল্লাহু খাইরান।
Mashaa Allah Allah Amader k Bojar tawfiq Dankoron Amen..
.Jazakallahu Khairan
Alhamdulillah!zazakallahu Khairan @
barakallah fequm
Good logic.... Love u...👌👌👌👌
না আমি খাটি নায়েবে নবী নই,আমি রাসুল সাল্লালাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর একজন গুনাহগার উম্মত। ভাই হক কথা গ্রহন করতে আপনার এত কষ্ট হয় কেন?আহলে হাদীসরা আপনাদের উল্টো কথা বুঝায়ে বুঝায়ে গোমরা করে ফেলেছে। যারা বলে মুহাম্মাদ সাঃ কালেমার অংশ নয়।যারা বলে আল্লাহ সব জায়গায় থাকেনা।যারা বলে রাসুল হায়াতুন্নবী নয়।তাদেরকে আপনারা বিশ্বাস করলে আপনার ইমান কি আছে?আর ইমান যে হারিয়ে ফেলেছেন ওদের কথা শুনে শুনে,তার প্রমান হল হক কথা আপনার কলব গ্রহন করছে না।এইভাবে আহলে হাদীস ও মওদুদি জামায়াতের আলেমরা ইতিমধ্যে লাখ লাখ মানুষের ইমান নষ্ট করে ফেলেছে।
Jazakallahu Khairan
Khub sundor boyan
Jazakallahu Khairan
جزاك الله خيرا شيخ 👍👍👍।
Barakallah Fequm
ইমাম হোসেন সঠিক কথা বলেছেন।
জাযাকাল্লাহু খাইরান
আপনি সব সময় সহি কথা বলার চেষ্টা করেন। আল্লাহ তায়ালা আপনাকে নেক হায়াত দান করেন।
আমিন। জাযাকাল্লাহু খাইরান
সুবাহান আল্লাহ
জাযাকাল্লাহু খাইরান।
আলহামদুলিল্লাহ শাইখ কে হায়াত দারাজ করুক আল্লাহ আমিন
তোমাকে কে বলেছে পীর মানে ওলি?মিথ্যাবাদী কোথাকার।কোরয়ানে আছে মোর্শেদ শব্দ।মোর্শেদ মানে পথ প্রদর্শক,যিনি কোরয়ান হাদীসের পথ দেখাবেন।নিজের মন মত পদ দেখাতে পারবেননা।এই জালিম মিথ্যা ব্যাখ্যাকারী।আপনারা সুরা জুমারের প্রথম দিকের আয়াতের অর্থ পড়বেন ও মসজিদের ইমামদের থেকে ব্যাখ্যা নিবেন,তখন বুঝবেন হক্কানী পীর মাশায়েক কেন দরকার।সুরা ফাতেহার ব্যাখ্যা শিখবেন হক্কানী আলেম,মসজিদের খতিব থেকে,তারপর বুঝবেন হক্কানী পীর মাশায়েক কেন দরকার।এই জালিম মিথ্যাবাদী।যে যত বেশি রাসুল সাঃ এর সূন্নতের অনুসারী সে তত বড় আল্লাহর ওলি।
উল্টো দোয়া করবেননা।এরা যত বেশি বাচবে তত বেশি মানুষ গোমরা হবে।
না আমি খাটি নায়েবে নবী নই,আমি রাসুল সাল্লালাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর একজন গুনাহগার উম্মত। ভাই হক কথা গ্রহন করতে আপনার এত কষ্ট হয় কেন?আহলে হাদীসরা আপনাদের উল্টো কথা বুঝায়ে বুঝায়ে গোমরা করে ফেলেছে। যারা বলে মুহাম্মাদ সাঃ কালেমার অংশ নয়।যারা বলে আল্লাহ সব জায়গায় থাকেনা।যারা বলে রাসুল হায়াতুন্নবী নয়।তাদেরকে আপনারা বিশ্বাস করলে আপনার ইমান কি আছে?আর ইমান যে হারিয়ে ফেলেছেন ওদের কথা শুনে শুনে,তার প্রমান হল হক কথা আপনার কলব গ্রহন করছে না।এইভাবে আহলে হাদীস ও মওদুদি জামায়াতের আলেমরা ইতিমধ্যে লাখ লাখ মানুষের ইমান নষ্ট করে ফেলেছে।
আলহামদুলিল্লাহ। আমিন। জাযাকাল্লাহু খাইরান।
সঠিক কথা
জাযাকাল্লাহু খাইরান।
বেশি করে শেয়ার করুণ । কারণ ধর্মের আগাছা আগে তুলতে হবে আগে। গ্লাস পরিষ্কার করে মূল্যবান জিনিস রাখতে হবে।
আলহামদুলিল্লাহ। আমিন। জাযাকাল্লাহু খাইরান।
মাশাল্লাহ,,
জাযাকাল্লাহু খাইরান
Masha Allah
.Jazakallahu Khairan
মাশাআল্লাহ
জাযাকাল্লাহু খাইরান
Masallah
Jazakallahu Khairan
Tsnk you for descra
আল্লাহ আমাদের সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুন... আমিন
আসসালামুআলাইকুম,, ওনার লজিকাল যুক্তি আর কেউ নাই।।।
তোমাকে কে বলেছে পীর মানে ওলি?মিথ্যাবাদী কোথাকার।কোরয়ানে আছে মোর্শেদ শব্দ।মোর্শেদ মানে পথ প্রদর্শক,যিনি কোরয়ান হাদীসের পথ দেখাবেন।নিজের মন মত পদ দেখাতে পারবেননা।এই জালিম মিথ্যা ব্যাখ্যাকারী।আপনারা সুরা জুমারের প্রথম দিকের আয়াতের অর্থ পড়বেন ও মসজিদের ইমামদের থেকে ব্যাখ্যা নিবেন,তখন বুঝবেন হক্কানী পীর মাশায়েক কেন দরকার।সুরা ফাতেহার ব্যাখ্যা শিখবেন হক্কানী আলেম,মসজিদের খতিব থেকে,তারপর বুঝবেন হক্কানী পীর মাশায়েক কেন দরকার।এই জালিম মিথ্যাবাদী।যে যত বেশি রাসুল সাঃ এর সূন্নতের অনুসারী সে তত বড় আল্লাহর ওলি।
আলহামদুলিল্লাহ। আমিন। জাযাকাল্লাহু খাইরান।
জাজাকাল্লাহ খাইরান শেখ
বারাকাল্লাহ ফিকুম।
Mind blowing
আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত দান করুন... আমিন
জাযাখাল্লাহু খাইরান, অনেক সুন্দর আলোচনা
বারাকাল্লাহ ফিকুম।
কোরানে অলি শব্দও আছে এবং মুর্শেদ শব্দও আছে, মুর্শেদ আল্লাহর গুন্ বাচক নাম, যার অর্থ হেদায়াত কারী, সূরা কাহাফের ১৭ নং আয়াতে আল্লাহ বলেন- .......... আল্লাহ যাকে সৎপথে চালান, সেই সৎপথ প্রাপ্ত এবং তিনি যাকে পথভ্রষ্ট করেন, আপনি কখনও তার জন্য পথপ্রদর্শনকারী ও সাহায্যকারী পাবেন না। আর এই আয়াত কে কেন্দ্র করে উপমহাদেশের কিছু মানুষ নিজেদের 'মুর্শেদ' মিথ্যা দাবী করে। আল্লাহর আয়াতের মিথ্যা দাবীর পরিনাম জাহান্নাম। নির্ভয়ে সত্য বলে যান-সত্যের জয় হবেই। জ্ঞানীরা পীর-মুরিদী ভ্রান্ত আকিদার পথযাত্রীদের পরিত্যাগ করবেই।
ভাই আপনি তো জ্ঞানী মানুষ তাই আপনার কাছে একটা কথা জানতে চাচ্ছি । ইমান কাকে বলে আর তাকোয়া কাকে বলে । পারলে দয়া করে এই দুইটা প্রশ্নের উত্তর দিয়েন
ভালো লাগলো আলহামদুলিল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ। আমিন। জাযাকাল্লাহু খাইরান।
Best bakta .
.Jazakallahu Khairan
যারা কমেন্ট করছে পীর আর অলী এক না তাহলে ত আরো দরবার লাগব।কারণ রাসুল সা এর কোন সাহাবি বা চার ঈমামের কোন ঈমাম পীর ছিল না তার মানে পীর শব্দ ইসলামে নাই।পীর উচ্চারণ করতে যে প লাগে সেই প ত আরাবী হরফেই নাই।হা হা হা
যেটা জানেন না সেটা নিয়ে কথা বলোনা যতসব কোথা থেকে আসে😏
@@sr_lifestyle6380 তুমি কোথায় থেকে আসছ ভাই?😎
@@jaaallhaque7941 😄
আল্লাহ আমাদের সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুন... আমিন
খুব সুন্দর ওয়াজ
জাযাকাল্লাহু খাইরান
Jaja kalla kair
Barakallah Fequm
Zazakalla
Barakallah Fequm
চেহারা সুন্দর হওয়া আর চেহারায় নুরানী আভা থাকার মধ্যে পার্থক্য আছে। যারা সালাত আদায় করে, সালাতের জন্য সহিভাবে অজু করে, তাহাজ্জুদ পড়ে, নফল সালাত আদায় করে, তাদের চেহারায় নুরানী আভা থাকবে। আর যারা উপরোক্ত আমল করবে না, তারা যতই আংগুর, আপেল, কমলার রস পান করুক চেহারায় কখনো নুরানী আভা দেখা যাবে না। সুদ খোরের চেহারা কি কখনো একজন মুমিনের চেহারার মত উজ্জ্বল হবে?
কী বুঝাতে চাইলা, বুঝতে পারলাম না। এই খানে চেহারার কি সম্পর্ক 🙆
আল্লাহ আমাদের সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুন... আমিন
অন্তরের পর্দা উঠলে ঐ বয়ান হয় না।
ডিগ্রির অহমিকা , চোখ কান ফুটলে
ঐ সব বলতেন না, আল্লাহ র কাছে
জানুন কোন পথ ঠিক।৭৩ফেরকা!
আল্লাহ আমাদের সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুন... আমিন
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ সুবাহ আল্লাহ
জাযাকাল্লাহু খাইরান
জামাতে ফরজ নামাজে সালাম ফিরিয়ে ।। কিছু মুসুল্লী ফরজ নামাজের রাকাত শুরু থেকে না পাওয়ায় নামাজ রত অবস্থায় থাকে। এমত অবস্থায় তালিমের জন্য উচ্চস্বরে দাওয়াত দেওয়া ঠিক হবে কি? দয়া করে হাদীসের আলোকে জানাবেন
অবশ্যই উপকৃত হব।
আল্লাহ আমাদের সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুন... আমিন
Brilliant lecturer. Like u.
Alhamdulillah....Jazakallahu Khairan
হুজুর সূরা তওবার ১১৯ নং আয়াতের ব্যাখ্যা করবেন আগামী বয়ানে। এরপর সূরা ইউনুস এর ৬২ নং আয়াত শুনতে চাই আপনার বয়ান থেকে।
সুরা ইউনুসের ৬২ নং আয়াতের ব্যাখ্যায়
১] অবাধ্য ব্যক্তিদের কথা আলোচনার পর আল্লাহ তাআলা তাঁর অনুগত ব্যক্তিদের কথা আলোচনা করছেন। তাঁরা হলেন আল্লাহর আওলিয়া। 'আওলিয়া' শব্দটি ওলীর বহুবচন। যার আভিধানিক অর্থ হল, নিকটবর্তী। এর পরিপ্রেক্ষিতে আওলিয়াউল্লাহর অর্থ হবে, ঐ সকল নেক ও খাঁটি মু'মিন ব্যক্তিগণ, যাঁরা আল্লাহর আনুগত্য করে এবং তাঁর অবাধ্যতা থেকে দূরে থেকে আল্লাহর নৈকট্য অর্জন করতে সক্ষম হয়েছেন। এই জন্য পরের আয়াতে আল্লাহ তাআলা নিজেই এই শব্দ দ্বারা তাঁদের প্রশংসা করেছেন, "তারা হচ্ছে সেই লোক যারা বিশ্বাস করেছে (ঈমান এনেছে) এবং সাবধানতা (পরহেযগারি) অবলম্বন করে থাকে।" আর ঈমান ও পরহেযগারি বা তাকওয়াই হচ্ছে আল্লাহর নৈকট্য লাভের মূল ভিত্তি এবং একমাত্র উপায়। এই হিসাবে সকল মুত্তাকী মু'মিনই হচ্ছে আল্লাহর ওলী (বন্ধু)। পক্ষান্তরে কিছু মানুষের ধারণা যে, ওলী হতে হলে কারামত দেখানো জরুরী। অতঃপর তারা মনগড়া ওলীদের জন্য সত্য-মিথ্যা কিছু কারামতের কথা প্রচার করে থাকে। এ ধারণা ও কর্ম নেহাতই ভ্রান্ত। ওলী হওয়ার সাথে কারামতের না কোন সম্পর্ক আছে, আর না কারামত ওলী হওয়ার জন্য শর্ত। এটা স্বতন্ত্র ব্যাপার যে, যদি কোন ওলী দ্বারা কোন কারামত প্রকাশ হয়ে যায়, তবে তা আল্লাহর ইচ্ছা, তাতে সেই বুযুর্গের ইচ্ছা প্রবিষ্ট থাকে না। কিন্তু কোন মুত্তাকী মু'মিন এবং সুন্নতের অনুসারী দ্বারা কোন কারামত প্রকাশ হোক বা না হোক, তাঁর বিলায়াতে কোন সন্দেহ থাকতে পারে না।
[২] আশংকা বা ভীতির সম্পর্ক ভবিষ্যতের সাথে এবং বিষণ্ণতা ও চিন্তার সম্পর্ক অতীতের সাথে। উদ্দেশ্য এই যে, যেহেতু তাঁদের পার্থিব জীবন আল্লাহ-ভীতির সাথে অতিবাহিত হয়ে থাকে, ফলে কিয়ামতের ভয়াবহতায় তাঁদের সে রকম ভয় থাকবে না, যেমন অন্যান্যদের থাকবে। বরং তাঁরা নিজ ঈমান ও তাকওয়ার কারণে আল্লাহর রহমত ও বিশেষ দয়ার আশাধারী এবং তাঁর প্রতি সুধারণা পোষণকারী হবেন। অনুরূপ পৃথিবীতে তাঁরা যা কিছু ছেড়ে যাবেন অথবা পৃথিবীর সুখ-স্বাচ্ছন্দ্য লাভে বঞ্চিত থাকার ফলে তাঁদের কোন দুশ্চিন্তা ও আফসোস হবে না। এর দ্বিতীয় এক অর্থ এই যে, পৃথিবীতে তাঁদের আকাঙ্ক্ষিত যে সব বস্তু তাঁরা অর্জন করতে পারেননি, তার জন্য তাঁরা দুঃখ প্রকাশ করবেন না, কারণ তাঁরা জানেন যে, এসব কিছু আল্লাহর ফায়সালা ও ভাগ্যের ব্যাপার। তাতে তাঁদের অন্তর রুষ্ট হয় না; বরং তাঁদের অন্তর আল্লাহর ফায়সালার উপর খুশি ও সন্তুষ্ট থাকে।
সুরা তওবার ১২৯ নং আয়াতের ব্যাখ্যায় বলা যায়,
সত্যবাদিতার কারণে আল্লাহ তাআলা সেই তিনজন সাহাবী (রাঃ)-এর শুধু অপরাধই ক্ষমা করে দেননি; বরং তাঁদের তওবার কথা কুরআনের আয়াতরূপে অবতীর্ণ করেছেন। ফলে মু'মিনদেরকে আল্লাহ-ভীতি অবলম্বন করার ও সত্যবাদীদের সাথে থাকার আদেশ দেওয়া হয়েছে। এর অর্থ এই যে, যে ব্যক্তির মাঝে আল্লাহ-ভীতি থাকবে সে সত্যবাদীও হবে। আর যে মিথ্যুক হবে, জেনে রাখুন যে, তার অন্তর আল্লাহ-ভীতি থেকে খালি হবে। এই জন্য হাদীসে বর্ণিত হয়েছে, মিথ্যা বলা মুনাফিক্বের একটি লক্ষণ।
আল্লাহ আমাদের সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুন... আমিন
রাইট
জাযাকাল্লাহু খাইরান
হুজুর ইরাকে আছেতো বড় পীড় আব্দুল কাদির জিলানী
তিনি পীর নন। বুজুর্গ ছিলেন। ভন্ড, মাজারপূজারীগন তাকে পীর উপাধি দিয়েছে।
@@হেমায়েতআহমেদখান রাইট
আল্লাহ আমাদের সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুন... আমিন
Mashaallah correct
Jazakallahu Khairan
এ সমস্ত আলেম নামের জাহেলদের কারণে ইসলামের এ অবস্থা ।
আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত দান করুন... আমিন
মাশাল্লাহ অসাধারণ ওয়াজ
জাযাকাল্লাহু খাইরান
চরমোনাইর ঐ ব্যক্তি কত বড়বেয়াদব অন্য আলেমদেরকে গাধা বলে।
আল্লাহ আমাদের সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুন... আমিন
ছাৰ আপনাকে অনেক ধন্যবাদ
জাযাকাল্লাহু খাইরান।
তা হলে হযরত আবদুল কাদের জিলানি (র:) কে নামে ডাকবে? আর অনেক মাওলানারাই তো ওয়াজের মধে ফার্সি ভাষায় যে বয়ান বা গজল গায়,সেটা কেনো হায় হুজুর বলেন,
shayekh
কারন ফার্সী ভাষায় মোটামুটি বইগুলো লেখ
আল্লাহ আমাদের সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুন... আমিন
Zajakallah Khair /... ... From K.S.A
Barakallah Fequm
ভাই-আরবে-তো-নামাজ-শব্দ-নায়-বাংলায়-কেন-নামাজ-শব্দ-ব্যবহার-করা-হয়-
Namaj apnake K bolte bolechhe bhulbhal bolben ar sab Quran khujben
সব দেশে ছালাত বলে আমরা নামাজ বলি আমাদের দেশে অনেক ইহুদিদে কালচার চলে।
আল্লাহ আমাদের সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুন... আমিন
Khub shundor alochona .....
Jazakallahu Khairan
ইয়াজিদের বংশ ধর তুমি ।এত মথ্যা বল কেন ।
আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত দান করুন... আমিন
Amar priyo hojur hossey imam hossen.
Jazakallahu Khairan
ভাই দীন প্রচার করতে গিয়ে অশ্লীল বিজ্ঞাপন দেন কেন
বিজ্ঞাপন চ্যানেল দেয় না। সেটা দেয় গুগুল। গুগুল আপনাকে অশ্লীল বিজ্ঞাপন দিয়েছে এ-র মানে আপনি আশ্লীল ভিডিও দেখেন। কারন গুগুল কুকি ও সার্চ হিস্ট্রি ট্র্যাক করে লোকের ক্যারেক্টার অনুযায়ী বিজ্ঞাপন দেখায়। ও-ই বিজ্ঞাপনে আপনার ক্যারেক্টারই ফুটে উঠেছে।
অ্যাড কন্ট্রোল করা হয়েছে ভাই।
❤
Jazakallahu Khairan
এ যে স্পট পাগলামি করছে তাতে বুঝতে বাকি নাই। সারা রাত জেগে ইবাদত করলেও নাকি মানুষের মাঝে নুরানি চেহেরা আসে না।
হা হা হা হা নূরানি চেহারাও তোমরা দেখতে পাও!!?
আল্লাহ আমাদের সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুন... আমিন