আপনাদের মত মানুষদের জন্য ইসলাম ধর্মের বিভ্রান্ত সৃষ্টি হয় হুজুররা বললে তো বিশ্বাস হয় না হুজুররা যখন করুনার দোয়া শিখিয়ে দেন এটা বিশ্বাস হয়না ডাক্তাররা বললে ঠিকই বিশ্বাস হয় আপনাদের টাকাও দিতে বাধ্য হন ডাক্তারদের
শায়েখ আপনার আলোচনার মাধ্যমে অনেক কিছু শিখেছি, আমার দুইটি প্রশ্নের উত্তর দিবেন, সুন্নত ওয়াজিব সামলাতে কি ইকামত দেওয়া জরুরি?আর ইকামতেরও কি জয়াব দিতে হবে? দয়া করে জানাবেন। জাঝাকাল্লাহ
আমি ৮ম শ্রেণির ছাত্র। আমার বিদ্যালয় বিকাল ৪টায় শেষ হয়। তারপর আমার কোচিং ৪টা ১০-১৫ র দিকে শুরু হয় আমার নিকটবতি মসজিদ জামায়াত শুরু হয় প্রায় পৌনে ৫টার দিকে যেখানে আমার কোচিং ৬টার দিকে ছুটি হয়। জামায়াতে সালাত আদায় করতে না পারায় আমাকে নিজেই সালাত আদায় করতে হয়। আমার করণীয় কি? বলে ভালো হয়
আমি রাত ১০ টা থেকে সকাল ৬টা পর্যন্ত ডিউটি করি। বাসায় ঘুমানোর পর ২টা থেকে ৩টায় ঘুম ভাঙে।আমি ঘুম থেকে উঠে কি বাসায় একাকি নামায পড়তে পারব?ইসলাম এ ব্যাপারে কি বলে?
আমি এমন ব্যক্তি দেখেছি আমার প্যামিলিতে যে নিয়মিত তো দূরের কথা আমার বয়সে দেখিনাই জুমা ছাড়া অন্য ওয়াক্ত নামাজ মসজিদে পড়তে... এমনে ঘরে নিয়মিত পড়ে পাঁচ ওয়াক্ত.. তাকে বুজাইতে গেলে সে বলে ঘরে পড়লে নামাজ হবেনা এমন বিধান নাই... কিন্তু সে ইচ্ছাকৃত মসজিদে পড়েনা,, আযান দিলে মসজিদের সামনে থাকলেও যায়না ,, ঘরে এসে পড়ে
আমার বস আমাকে অনেক সময় নামাজের সময় বলে জামাতে নামাজ না পড়ে একটু পরে গিয়ে নামাজ পড়, কিন্তু আমি উনার কথা উপেক্ষা করে জামাতে চলে যাই,,, সেক্ষেত্রে আমার কি গুনাহ হবে?
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি বারকাত, হুজুর আমার একটা প্রশ্ন আমি যানতে চাচ্ছি যে, এক লোক তিনি সম্পূর্ণ সুস্থ মসজিদ কাছে থাকা সর্তেও, নামাজের সময় মসজিদে জামায়াতে নামাজ আদায় করে না কিন্তু তিনি ঘড়ে নামাজ পড়ে,এবং তারা হুরা করে এই জন্য যে সে, অপরিচিত মেয়েদের সাথে অনৈতিক ভাবে কথা বলে, এবং সে অনেক খারাপ কাজ করে থাকে, এতে এই ব্যক্তির কোনো পাপ হইতেছে কিনা যদি একটু যানাতেন তাহলে অনেক ভালো হতো।
না হবে না। শিরকি আকিদা সম্পন্ন কোনো ইমামের পিছনে সালাত হবে না কারণ সে পথভ্রষ্ট। তাকে উৎখাত করতে হবে এবং সহীহ আকীদার মানুষকে ইমাম বানাতে হবে।আশা করি আপনি উত্তর পেয়েছেন।
Bhai shobe thik acha but akaki namaz porle ja nanaz adai hoba na ata aponara kothai palen kon hadisha achan kuran to nai Allah gota prithibita namaz stan korachan aponara holan fachna badh
আমি ঢাকায় একটি বাড়িতে ভাড়া থাকি এমতাবস্থায় ফজরের নামাজের সময় আমি মসজিদে গিয়ে জামাতের সাথে সালাত আদায় করতে পারি না।কারন আমাদের বাড়িতে তিনটা তালা মারা হয় এর মধ্যে দুটি তালা একদিক থেকে মারা যায় এরমানি হচ্ছে বাড়ির ভিতর থেকে মারা যায়।একারনে আমি যদি বাসায় ফজরের সালাত আদায় করি তাহলে কি আমার নামাজ হবে না?? দয়াকরে জানাবেন উপকৃত হব ধন্যবাদ।
কোরআন বলছে, "৪:১০৩. নিশ্চয়ই সালাত বিশ্বাসীগণের উপর নির্দিষ্ট সময়ের জন্য নির্ধারিত।" এই নির্দ্দিষ্ট সময় কোনটা? রাতে সালাতে দাঁড়ান [সূরাঃ ৭৩/মুযযাম্মিল, ২] নিশ্চয় দিনের বেলায় আপনার জন্য রয়েছে দীর্ঘ কর্মব্যস্ততা [সূরাঃ ৭৩/মুযযাম্মিল, ৭]। আল্লাহ বলেন, দ্বীনের ব্যাপারে কোনো জোর জবরদস্তি নেই । তাছাড়া কোরআনে যা স্পষ্ট করা হয়নি, তাতে বাধ্যবাধকতা নেই। আল্লাহ নাকি মানুষকে বানাইছে তার ইবাদতের জন্য। গুরুত্বপূর্ণ নামাজ কয়েক ওয়াক্ত, কিভাবে পড়তে হবে তার কোনটাই কোরানে নাই। এগুলি হাদিসেও নাই। কোরআনে না থাকলে তা ফরজ হয় কিভাবে? কোরআনে ৮২ বার সালাতের কথা রয়েছে, তবে তার বেশীরভাগের অর্থই কিন্তু ‘আল্লাহর বিধি-বিধান’, প্রচলিত নামাজ নয়। নামাজ বেহেস্তের চাবি, এ ধরনের ফালতু কথা কোরআনে নেই। মনুষ্য রচিত হাদিছে আছে। ৬০০ ডানাওয়ালা জিব্রাইলের সাথে নবী মেরাজের রাতে আসমানের দরজা (আসমানের দারোয়ানও আছে) খুলে আল্লাহর কাছে যাওয়া, ৫০ ওয়াক্ত সালাতের নির্দেশ দেয়া, মুসা নবীর পরামর্শে বারবার দৌড়াদৌড়ি করে তা ৫ ওয়াক্তে কমিয়ে আনা, এসবই আসলে বুখারি গং-এর গল্পকথা, যা ঠাকুরমার ঝুলিকেও হার মানায়। অথচ এই গল্পের ভিত্তিতে ইমামেরা চালু করলেন সারাদিনের সালাত। মুসলিম সমাজকে পিছিয়ে রাখতে এ এক দারুন টেকনিক বটে। সালাত যদি এতই গুরুত্বপূর্ণ হতো, তাহলে তো আল্লাহ কোরআনে আদায় করতে বলতেন! আর আদায়ের নিয়মও বলতেন! এক মিথ্যা ঢাকতে কত মিথ্যা লাগে দেখুন। আমরা যারা সালাত কায়েমের অর্থ বুঝি তারা এই ভন্ডামি ধরতে পারি। কারন আমরা হাদিস দিয়ে কুরআন যাচাই করি না ,কুরআন দিয়ে হাদিস যাচাই করি। এমন কোন সহিহ হাদিস নেই যেখানে প্রতিদিন পাচ ওয়াক্র নামাজ পড়ার আদেশ আছে! এমন কোনো সহিহ হাদিস নেই যেখানে সম্পূর্ন নামাজ পড়ার নিয়ম আছে! মসজিদে ইমামের পেছনে দাঁড়িয়ে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ার কথা কোরআনে নেই, হাদিসেও নেই ! কোন নামাজ কয় রাকাত তা হাদিসেও নেই ! সব ইমামদের গোজামিল !
ভাই আপনি তো নিজেকে অনেক বুদ্ধি মান ভাবতেছেন। আপনার অনেক কমেন্ট দেখে আমার মনে হয়েছে আপনি ইসলাম বিরধী লোক। আপনাকে একটা প্রশ্ন করবো উত্তর দিবেন দয়াকরে। আপনার পরিচয় আপনাকে কে দিয়েছে। আপনি কিভাবে জানলেন আপনার বাবা মা কে,,,,এখন দুনিয়াবি মানুষের মাদ্ধমে আপনি নাহয় জানলেন আপনার মা বাবা পরিচয়। এখন আপনার কথায় আসি,,,,, কোন জায়গায় আপনার মা বাবার পরিচয় আছে প্রমান দিন। মানুষের বের করা,,,ফালতু কথা বাদে।,,,আশা করি উত্তর টা আপনার গায়েবি কথার মত বলবেন নাহ।
@@khorsedmia1410 কোরান: ধর্মগ্রন্থ হিসাবে একমাত্র আল্লাহ প্রদত্ত্ব এবং মহানবির স্ব-লিখিত/সাক্ষাতে লিখিত কোরানই সর্বস্ব; তারা পড়ে কোরান, অনুসরণ করেও কোরান।[দ্র: ৫: ৪৪-৪৯; ৬: ১৯; ৪৫: ৬; ৫০: ৪৫; ৭৭: ৫০] হাদিছ: এরা স্বীকার করে কোরান, পড়ে কোরান কিন্তু অনুসরণ করে ব্যক্তি ও দলিয় রচিত দু’নম্বরী গ্রন্থসমূহ। যথা; হাদিছ, ফেকহা, ফতোয়া ইত্যাদি। কোরান: মোহাম্মদ কোরানের বাহিরে বা বিপরিত তিল পরিমাণও কোন কথা বা কাজ করেননি। করলে তাঁর জীবন শিরা কেটে ফেলা হতো। [দ্র: ৬৯: ৪৪-৪৭; ৫: ৪৪-৪৯; ৬: ১৯, ৫০; ৪৩: ৪৩, ৪৪; ৭; ২০৩; ৩৩;২] হাদিছ: মুহাম্মদ কোরানের বাইরে বা বিপরীত লক্ষ লক্ষ কথা ও কাজ করেছেন যা ২ নম্বরী অহি, হাদিছ ও সুন্নাহ নামে প্রতিষ্ঠিত। যার সংখ্যা ৭ হাজার থেকে ৪০ লক্ষ!
@@samayerkantha4473 তোমার সাথে এত কথা বলে লাভ নাই তবে একটা বিষয় বুজি তুমি নাফরমান ইসলামের শত্রু তোমার ধংস অনিবার্য, তোমার জন্য আল্লাহ তায়ালা জাহান্নামের ব্যাবস্থা করে রেখেছে, যার মুখে মুহাম্মাদ (সাঃ) কে নিয়ে মিথ্যে কথা রটায় সে কখনে নবীর উম্মত নয় তুমি যতই হাদিস বুজাও তুমি নাফরমান, তোমার পরিচয় নাফরমান,
ফরজ ছারা তো জামাতে নামাজের কোন নিয়ম দেখিনা সেটা আলেম ওলামারা বলেও নাই,তার মধ্যে আরও তিনটে নামাজ সেটা হলো ঈদুল ফিতরের ঈদুল আজহার আর জানাজার নামাজ,তাছারা অন্য কোন নামাজ জামাতের সহিত পরার হুকুম আছে কিনা জানিনা,
সালাত অর্থ প্রার্থনা। প্রার্থনা কার কাছে করছি? অবশ্যই আল্লাহর কাছে অতি সংগপনে।তাহলে তো আমার মতে নামাজ একাকী পড়া ই ভাল। আর কোরানে জামাতে নামাজ পড়ার কথা বলা হয় নাই।যদি বলা হয়ে থাকে তবে কোন সূরার কোন আয়াতে বলা হয়েছে জানালে উপকৃত হব।
@@mahabuburrosid8021 চার ইমাম যেভাবে নামাজ আদায় করেছেন আপনি যেকোনো একজনের নামাজের নিয়মে নামাজ আদায় করেন জামাতে তাহলেই তো হলো আরেকটা কথা মসজিদ হল আল্লার ঘর আল্লাহর ঘরের নামাজ আদায় করলে আল্লাহ বেশি সন্তুষ্ট হন হ্যাঁ আপনি অন্য ইবাদত তালা যা করেন এমন জিকির-আজগার দুরুদ শরীফ পড়েন
কোন হাদিস নবী করিম সঃ বা খোলাফায়ে রাশেদিন বা কোন সাহাবীগন লিখে যাননি তাহলে কি ভাবে বুঝব এটা হুজুর সঃ এর কথা? রাসুল সঃ তো হাদিস পোড়াইয়া গিয়েছিলেন।বিদায় হজ্জের সময় তো রাসুল শুধু কোরান কে অনুসরণ করতে বলেছেন তাহলে হাদিস নিয়ে এত বাড়াবাড়ি কেন নাকি ধর্ম ব্যাবসা! বোখারী গংদের কি নবী করিম সঃ হাদিস সংকলন করতে বলে গিয়েছিলেন?
হুজুর আপনার এই কথা গুলো কোরানে আছে? বিধান দেয়ার মালিক একমাত্র আল্লাহ। যে জিনিস কোরানে নাই তা হুজুর সঃ বলতে পারেন না বা আল্লাহ তাকে অনুমতি দেন নাই।আপনারা ইসলামকে অনেক কঠিন করে দিয়েছেন। কারন ধর্ম হল আপনাদের ব্যাবসা।কোরান ভিত্তিক আলোচনা করেন দেখবেন ইসলাম অনেক সহজ।
ইনশাহ,অাল্লাহ সব সময় চেষ্টার করবো জামাতে নামাজ পড়োর জন্য।
ভাই ইন্সাল্লাহ বলেন নি । ইন্সাল্লাহ না বলাটা মহা পাপ ।
Vai ma -ba masjid a namaj nh porte dile ki korbo?...basai porte dile ki koronio?
@@rizviahmed2955 মি ঠু
ইনশাআল্লাহ সব সময় চেষ্টা করব জামাতে নামাজ পড়ার জন্য
সব সময় চেষ্টা করবো জামাতে নামাজ পড়ার জন্য । ইন্সাল্লাহ ।
ইনশাআল্লাহ... মাশাআল্লাহ ❤❤
মাশাআল্লাহ, খুবই উপকৃত হেয়েছি। আলহামদুলিল্লাহ। জাজাকাল্লহ।
চমৎকার একটি আলোচনা। খুবই উপকারী।
Inshallah Jamatey Namaj Shob Shomoy Porbo .ALLAH TOWFIK DIN .
জাজাকাল্লাহ খইরন
Masa Allah
আজকের থেকে জামাতে নামাজ পড়বো
ইনশাআল্লাহ তায়ালা।
Thank you for your good advice
জাজাকাল্লাহ
নামাজ
সুবাহানআল্লাহ
জাঝাকাল্লাহ
মাশাল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ
Mashallah thank you
আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুক
মাশাল্লাহ
হুজুর বাড়ির পাসে মরজিত থাকা সেই বাড়ি কতটুক ভালো দয়া করে জানাবেন আছলাম ওয়ালাম কুম ওয়া রহমাতুললাহি ওয়া বারকাতু
আপনাদের মত মানুষদের জন্য ইসলাম ধর্মের বিভ্রান্ত সৃষ্টি হয় হুজুররা বললে তো বিশ্বাস হয় না হুজুররা যখন করুনার দোয়া শিখিয়ে দেন এটা বিশ্বাস হয়না
ডাক্তাররা বললে ঠিকই বিশ্বাস হয় আপনাদের টাকাও দিতে বাধ্য হন ডাক্তারদের
আপনিতো ধর্মের প্রতি ফ্যাসাদ সৃষ্টি করতেছেন
আলহামদুলিল্লাহ্ বাড়ির পাশে মসজিদ
@@insidenoor'' যত দূর থেকে মুসুল্লি পায়ে হেঁটে আসে ততো বেশি সওয়াব ''এটা কোন হাদিসে পেয়েছেন বললে খুবি খুশি হতাম।
bai jamat a 4rakat namaj er jode 3rakat na pay oy 3rakat ke babe porbo. ak2 jana ben please.
শায়েখ আপনার আলোচনার মাধ্যমে অনেক কিছু শিখেছি, আমার দুইটি প্রশ্নের উত্তর দিবেন, সুন্নত ওয়াজিব সামলাতে কি ইকামত দেওয়া জরুরি?আর ইকামতেরও কি জয়াব দিতে হবে? দয়া করে জানাবেন। জাঝাকাল্লাহ
আসসলামুআালাইকুম হুজুর কেমন আছেন আমার একটা প্রস্ন মসজিদে সালাত শুরু হওয়ার আগে সালাত ঘরের ভিতর আদায় করা যাবে কি
আমি ৮ম শ্রেণির ছাত্র। আমার বিদ্যালয় বিকাল ৪টায় শেষ হয়। তারপর আমার কোচিং ৪টা ১০-১৫ র দিকে শুরু হয় আমার নিকটবতি মসজিদ জামায়াত শুরু হয় প্রায় পৌনে ৫টার দিকে যেখানে আমার কোচিং ৬টার দিকে ছুটি হয়। জামায়াতে সালাত আদায় করতে না পারায় আমাকে নিজেই সালাত আদায় করতে হয়। আমার করণীয় কি? বলে ভালো হয়
আমি কুম্পানিতে কাজ করি মসজিদ কিছু দূরে তাই নামায এখানে একা নামায পড়ি আমার নামায হব কি না
হুজুর আমি একটা দোকানে চাকরি জামাতের সময় আমার মাহাজন নামাজে যায় তখন আমি দোকান দারি করি এক্ষেএে আমার কি করার আছে একটু আমাকে বলবেন
Dokan bondho kore jaben
হুজুর দোকান এর বস আগে নামাজ পড়ে, পরে আমি পড়ি এটা আমার নিয়মিত হয়।
এখন কি আমার কোনো শাস্তি হবে
আমার মানসিক সমস্যা আছে
দিনে বের হইলে অনেক কষ্ট হয়
এ ক্ষেত্রে কি ঘরে পড়তে পারবো?
হুজুর যদি কাজের মধ্যে থাকি, তখন একা একা নামাজ পড়ে নেই তাইলে কি এটা ওজর হিসাবে ধরা যাবে
Amader deshe 1er odhik jamat hoyna akhon ki korar
আস্সালামুআইলাইকুম একা ওপিস পারাদেওয়া দারোয়ান জামাতে জাওয়ার কি বাব্সতা আচে কি না
ভাই আমি রাতে ডিউটি করি তাই জামাতে নামজ আদায় কোরতে পারিনা এখন কিকোরবো দয়া কোরে বোলবেনকি
আমিও নাইট ডিউটি করেছি, এবং জামায়াতে নামাজ ও আদায় করেছি।
তাহলে আপনি পারবেন না কেন???
আমি রাত ১০ টা থেকে সকাল ৬টা পর্যন্ত ডিউটি করি। বাসায় ঘুমানোর পর ২টা থেকে ৩টায় ঘুম ভাঙে।আমি ঘুম থেকে উঠে কি বাসায় একাকি নামায পড়তে পারব?ইসলাম এ ব্যাপারে কি বলে?
ভাই ডিউটির ফাকে ফাকে একা নামাজ পড়ে নেবেন
কি কাজ করেন ভাই?
lm
আমি এমন ব্যক্তি দেখেছি আমার প্যামিলিতে যে নিয়মিত তো দূরের কথা আমার বয়সে দেখিনাই জুমা ছাড়া অন্য ওয়াক্ত নামাজ মসজিদে পড়তে...
এমনে ঘরে নিয়মিত পড়ে পাঁচ ওয়াক্ত.. তাকে বুজাইতে গেলে সে বলে ঘরে পড়লে নামাজ হবেনা এমন বিধান নাই... কিন্তু সে ইচ্ছাকৃত মসজিদে পড়েনা,, আযান দিলে মসজিদের সামনে থাকলেও যায়না ,, ঘরে এসে পড়ে
আমি নিজেও এরকম ছিলাম, একেবারে হুবহু ছিলাম। আল্লাহ মাফ করুন,
আলহামদুলিল্লাহ এখন ৫ ওয়াক্তই জামায়াতে সালাত আদায় করি। আল্লাহ কবুল করুন।
আমার বস আমাকে অনেক সময় নামাজের সময় বলে জামাতে নামাজ না পড়ে একটু পরে গিয়ে নামাজ পড়, কিন্তু আমি উনার কথা উপেক্ষা করে জামাতে চলে যাই,,, সেক্ষেত্রে আমার কি গুনাহ হবে?
akmatro hatis ze hatis a Maha noby Caron chaara zamat taag karir r goree agun ditee Chechen...kintu goree sisur o mohila r zonno parenny
asob add kno...vedio ar modde
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি বারকাত, হুজুর আমার একটা প্রশ্ন আমি যানতে চাচ্ছি যে, এক লোক তিনি সম্পূর্ণ সুস্থ মসজিদ কাছে থাকা সর্তেও, নামাজের সময় মসজিদে জামায়াতে নামাজ আদায় করে না কিন্তু তিনি ঘড়ে নামাজ পড়ে,এবং তারা হুরা করে এই জন্য যে সে, অপরিচিত মেয়েদের সাথে অনৈতিক ভাবে কথা বলে, এবং সে অনেক খারাপ কাজ করে থাকে, এতে এই ব্যক্তির কোনো পাপ হইতেছে কিনা যদি একটু যানাতেন তাহলে অনেক ভালো হতো।
যে ইমাম তাবিজ কবজ দেয় তার পিছনে কি নামাজ হবে? প্লিজ একটু জানাবেন।
না হবে না। শিরকি আকিদা সম্পন্ন কোনো ইমামের পিছনে সালাত হবে না কারণ সে পথভ্রষ্ট। তাকে উৎখাত করতে হবে এবং সহীহ আকীদার মানুষকে ইমাম বানাতে হবে।আশা করি আপনি উত্তর পেয়েছেন।
জি হবে,,
জামাতের সময় মিস করলে, বাড়িতে ফরজ নামাজ পড়া যাবে কি
গাফলাতি করে মিস করলে গুনাহগার হবেন, কাজ রেখে নামাজে আসতে হবে। আগে আখেরাত, পরে দুনিয়া।
আ_মিন
আমি একজন পবাসি জামাত পড়তে পারিনা আমি একা নামাজ পড়ি আমার কি গুনা হবে
আজান শুনলে মসজিদে যেতে হবে
Bhai shobe thik acha but akaki namaz porle ja nanaz adai hoba na ata aponara kothai palen kon hadisha achan kuran to nai Allah gota prithibita namaz stan korachan aponara holan fachna badh
Abu daud hadith number 551
Namaz hobe kintu guna hobe jamate na porar.
মসজিদে প্রতিদিন নামাজ হয় এক ওয়াক্ত না পরলে কি সমস্যা
Beyadop
আমার স্বামী জামায়াতে নামায পড়তে চায় না। আমি এখন কি করব?
বেশি বেশি দোয়া করেন,উনার হিদায়াতের জন্য। যেন নিজে থেকে নামাজ পড়ে যাই জামাতে।
Kisu sohi hadis sara beshibag e kicha kahani
আমি ঢাকায় একটি বাড়িতে ভাড়া থাকি এমতাবস্থায় ফজরের নামাজের সময় আমি মসজিদে গিয়ে জামাতের সাথে সালাত আদায় করতে পারি না।কারন আমাদের বাড়িতে তিনটা তালা মারা হয় এর মধ্যে দুটি তালা একদিক থেকে মারা যায় এরমানি হচ্ছে বাড়ির ভিতর থেকে মারা যায়।একারনে আমি যদি বাসায় ফজরের সালাত আদায় করি তাহলে কি আমার নামাজ হবে না?? দয়াকরে জানাবেন উপকৃত হব ধন্যবাদ।
কোরআন বলছে, "৪:১০৩. নিশ্চয়ই সালাত বিশ্বাসীগণের উপর নির্দিষ্ট সময়ের জন্য নির্ধারিত।" এই নির্দ্দিষ্ট সময় কোনটা? রাতে সালাতে দাঁড়ান [সূরাঃ ৭৩/মুযযাম্মিল, ২] নিশ্চয় দিনের বেলায় আপনার জন্য রয়েছে দীর্ঘ কর্মব্যস্ততা [সূরাঃ ৭৩/মুযযাম্মিল, ৭]। আল্লাহ বলেন, দ্বীনের ব্যাপারে কোনো জোর জবরদস্তি নেই । তাছাড়া কোরআনে যা স্পষ্ট করা হয়নি, তাতে বাধ্যবাধকতা নেই।
আল্লাহ নাকি মানুষকে বানাইছে তার ইবাদতের জন্য। গুরুত্বপূর্ণ নামাজ কয়েক ওয়াক্ত, কিভাবে পড়তে হবে তার কোনটাই কোরানে নাই। এগুলি হাদিসেও নাই। কোরআনে না থাকলে তা ফরজ হয় কিভাবে? কোরআনে ৮২ বার সালাতের কথা রয়েছে, তবে তার বেশীরভাগের অর্থই কিন্তু ‘আল্লাহর বিধি-বিধান’, প্রচলিত নামাজ নয়। নামাজ বেহেস্তের চাবি, এ ধরনের ফালতু কথা কোরআনে নেই। মনুষ্য রচিত হাদিছে আছে।
৬০০ ডানাওয়ালা জিব্রাইলের সাথে নবী মেরাজের রাতে আসমানের দরজা (আসমানের দারোয়ানও আছে) খুলে আল্লাহর কাছে যাওয়া, ৫০ ওয়াক্ত সালাতের নির্দেশ দেয়া, মুসা নবীর পরামর্শে বারবার দৌড়াদৌড়ি করে তা ৫ ওয়াক্তে কমিয়ে আনা, এসবই আসলে বুখারি গং-এর গল্পকথা, যা ঠাকুরমার ঝুলিকেও হার মানায়। অথচ এই গল্পের ভিত্তিতে ইমামেরা চালু করলেন সারাদিনের সালাত। মুসলিম সমাজকে পিছিয়ে রাখতে এ এক দারুন টেকনিক বটে। সালাত যদি এতই গুরুত্বপূর্ণ হতো, তাহলে তো আল্লাহ কোরআনে আদায় করতে বলতেন! আর আদায়ের নিয়মও বলতেন! এক মিথ্যা ঢাকতে কত মিথ্যা লাগে দেখুন। আমরা যারা সালাত কায়েমের অর্থ বুঝি তারা এই ভন্ডামি ধরতে পারি। কারন আমরা হাদিস দিয়ে কুরআন যাচাই করি না ,কুরআন দিয়ে হাদিস যাচাই করি। এমন কোন সহিহ হাদিস নেই যেখানে প্রতিদিন পাচ ওয়াক্র নামাজ পড়ার আদেশ আছে! এমন কোনো সহিহ হাদিস নেই যেখানে সম্পূর্ন নামাজ পড়ার নিয়ম আছে!
মসজিদে ইমামের পেছনে দাঁড়িয়ে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ার কথা কোরআনে নেই, হাদিসেও নেই ! কোন নামাজ কয় রাকাত তা হাদিসেও নেই ! সব ইমামদের গোজামিল !
ভাই আপনি তো নিজেকে অনেক বুদ্ধি মান ভাবতেছেন।
আপনার অনেক কমেন্ট দেখে আমার মনে হয়েছে আপনি ইসলাম বিরধী লোক।
আপনাকে একটা প্রশ্ন করবো উত্তর দিবেন দয়াকরে।
আপনার পরিচয় আপনাকে কে দিয়েছে।
আপনি কিভাবে জানলেন আপনার বাবা মা কে,,,,এখন দুনিয়াবি মানুষের মাদ্ধমে আপনি নাহয় জানলেন আপনার মা বাবা পরিচয়।
এখন আপনার কথায় আসি,,,,, কোন জায়গায় আপনার মা বাবার পরিচয় আছে প্রমান দিন।
মানুষের বের করা,,,ফালতু কথা বাদে।,,,আশা করি উত্তর টা আপনার গায়েবি কথার মত বলবেন নাহ।
ফেরাউনের বংসের একজনকে পাওয়া গেল,সবচেয়ে বড় কপাল পোরা তুমি কারন তুমি জন্মই নিছো হিন্দু হয়ে
@@khorsedmia1410 কোরান: ধর্মগ্রন্থ হিসাবে একমাত্র আল্লাহ প্রদত্ত্ব এবং মহানবির স্ব-লিখিত/সাক্ষাতে লিখিত কোরানই সর্বস্ব; তারা পড়ে কোরান, অনুসরণ করেও কোরান।[দ্র: ৫: ৪৪-৪৯; ৬: ১৯; ৪৫: ৬; ৫০: ৪৫; ৭৭: ৫০]
হাদিছ: এরা স্বীকার করে কোরান, পড়ে কোরান কিন্তু অনুসরণ করে ব্যক্তি ও দলিয় রচিত দু’নম্বরী গ্রন্থসমূহ। যথা; হাদিছ, ফেকহা, ফতোয়া ইত্যাদি।
কোরান: মোহাম্মদ কোরানের বাহিরে বা বিপরিত তিল পরিমাণও কোন কথা বা কাজ করেননি। করলে তাঁর জীবন শিরা কেটে ফেলা হতো। [দ্র: ৬৯: ৪৪-৪৭; ৫: ৪৪-৪৯; ৬: ১৯, ৫০; ৪৩: ৪৩, ৪৪; ৭; ২০৩; ৩৩;২]
হাদিছ: মুহাম্মদ কোরানের বাইরে বা বিপরীত লক্ষ লক্ষ কথা ও কাজ করেছেন যা ২ নম্বরী অহি, হাদিছ ও সুন্নাহ নামে প্রতিষ্ঠিত। যার সংখ্যা ৭ হাজার থেকে ৪০ লক্ষ!
@@samayerkantha4473 তোমার সাথে এত কথা বলে লাভ নাই তবে একটা বিষয় বুজি তুমি নাফরমান ইসলামের শত্রু তোমার ধংস অনিবার্য, তোমার জন্য আল্লাহ তায়ালা জাহান্নামের ব্যাবস্থা করে রেখেছে, যার মুখে মুহাম্মাদ (সাঃ) কে নিয়ে মিথ্যে কথা রটায় সে কখনে নবীর উম্মত নয় তুমি যতই হাদিস বুজাও তুমি নাফরমান, তোমার পরিচয় নাফরমান,
জামাতে নামাজ কি ফরজ নাকি ওয়াজির
ফরজ ছারা তো জামাতে নামাজের কোন নিয়ম দেখিনা সেটা আলেম ওলামারা বলেও নাই,তার মধ্যে আরও তিনটে নামাজ সেটা হলো ঈদুল ফিতরের ঈদুল আজহার আর জানাজার নামাজ,তাছারা অন্য কোন নামাজ জামাতের সহিত পরার হুকুম আছে কিনা জানিনা,
সালাত অর্থ প্রার্থনা। প্রার্থনা কার কাছে করছি? অবশ্যই আল্লাহর কাছে অতি সংগপনে।তাহলে তো আমার মতে নামাজ একাকী পড়া ই
ভাল। আর কোরানে জামাতে নামাজ পড়ার কথা বলা হয় নাই।যদি বলা হয়ে থাকে তবে কোন সূরার কোন আয়াতে বলা হয়েছে জানালে উপকৃত হব।
আল্লাহর রাসূল করছেন আপনি শুনেন নাই তারপরও আবার দলিল কেন ভাই
@@raffeislam8388 অবশ্য ই হুজুর সঃ সালাত আদায় করেছেন তাহলে চার মাযহাবের নামাজ আলাদা কেন।আবার শিয়াদের নামাজও আলাদা।হাদিসের মধ্যেও নামাজের Structure নাই তাহলে হুজুর সঃ কিভাবে নামাজ পড়তেন? হানাফি, শাফেয়ী, মালেকি, হাম্বেলী না শিয়াদের মত।
@@mahabuburrosid8021 চার ইমাম যেভাবে নামাজ আদায় করেছেন আপনি যেকোনো একজনের নামাজের নিয়মে নামাজ আদায় করেন জামাতে তাহলেই তো হলো আরেকটা কথা মসজিদ হল আল্লার ঘর আল্লাহর ঘরের নামাজ আদায় করলে আল্লাহ বেশি সন্তুষ্ট হন হ্যাঁ আপনি অন্য ইবাদত তালা যা করেন এমন জিকির-আজগার দুরুদ শরীফ পড়েন
কোন হাদিস নবী করিম সঃ বা খোলাফায়ে রাশেদিন বা কোন সাহাবীগন লিখে যাননি তাহলে কি ভাবে বুঝব এটা হুজুর সঃ এর কথা? রাসুল সঃ তো হাদিস পোড়াইয়া গিয়েছিলেন।বিদায় হজ্জের সময় তো রাসুল শুধু কোরান কে অনুসরণ করতে বলেছেন তাহলে হাদিস নিয়ে এত বাড়াবাড়ি কেন নাকি ধর্ম ব্যাবসা! বোখারী গংদের কি নবী করিম সঃ হাদিস সংকলন করতে বলে গিয়েছিলেন?
@@raffeislam8388 আপনার এই কথা গুলো কোরানের আয়াতে আছে বললে বাধিত হব।
হুজুর আপনার এই কথা গুলো কোরানে আছে? বিধান দেয়ার মালিক একমাত্র আল্লাহ। যে জিনিস কোরানে নাই তা হুজুর সঃ বলতে পারেন না বা আল্লাহ তাকে অনুমতি দেন নাই।আপনারা ইসলামকে অনেক কঠিন করে দিয়েছেন। কারন ধর্ম হল আপনাদের ব্যাবসা।কোরান ভিত্তিক আলোচনা করেন দেখবেন ইসলাম অনেক সহজ।