ঈমান, মুমিন, ইসলাম, মুসলিম, কুফর, কাফের, শিরক, মুশরিক, নিফাক, মুনাফিক, মুরতাদ, ফাসিক কাকে বলে ও অর্থ
ฝัง
- เผยแพร่เมื่อ 5 ก.พ. 2025
- আল্লাহর ৯৯টি নাম বাংলা অর্থসহ - • ★ আল্লাহর ৯৯টি নাম উচ্...
মহানবীর ১১ বিবির নাম ও ঘটনা - • ★ Watch 11 Wives Story...
ফেরাউনের সমস্ত তথ্য (অতিত-ভবিষ্যত) - • ★ দেখুন ফেরাউনের বর্তম...
কয়েকটি পরিভাষার অর্থঃ
ঈমান, ইসলাম, মুমিন, মুসলিম, কুফর, কাফের, শিরক, মুশরিক, নেফাক/মুনাফেকি, মুনাফেক, মুলহিদ/যিনদিক, মুরতাদ, ফাসেক ও আকীদা এগুলো কাকে বলে ও এই শব্দগুলোর অর্থ কি সেটা উক্ত ভিডিওতে প্রকাশ করা হয়েছে।
১। ঈমানঃ “ঈমান” শব্দের শাব্দিক অর্থ বিশ্বাস করা, স্বীকার করা, ভরসা করা, নিরাপত্তা প্রদান করা ইত্যাদি। শরীআতের পরিভাষায় ঈমান বলা হয় রাসূল (সাঃ) কর্তৃক আনীত ঐ সকল বিষয়কে যা স্পষ্টভাবে এবং অবধারিত রূপে প্রমানিত, সে সমুদয়কে রাসূল (সাঃ)-এর প্রতি আস্থাশীল হয়ে বিশ্বাস করা এবং মুখে তা স্বীকার করা (যদি স্বীকার করতে বলা হয়), আর কুরআন হাদিস এবং সাহাবায়ে কেরাম ও উম্মতের সর্বসম্মত ব্যাখ্যা অনুযায়ী ধর্মের অবধারিত বিষয়গুলোর ব্যাখ্যা প্রদান করা। সংক্ষেপে ও সাধারণ ভাবে ইসলামের ধর্মীয় বিশ্বাসকে ঈমান বলা হয়।
২। মু’মিনঃ যে ব্যক্তির মধ্যে ঈমান আছে তাকে মু'মিন বলা হয় ।
৩। ইসলামঃ "ইসলাম" শব্দের শাব্দিক অর্থ মেনে নেয়া, আনুগত্য করা। শরীআতের পরিভাষায় ইসলাম বলা হয় (ঈমান সহ) আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের আনুগত্যকে মেনে নেয়াকে। সংক্ষেপে ও সাধারণভাবে হযরত মুহাম্মাদ (সঃ) কর্তৃক আনীত ধর্মকে ইসলাম বলা হয় বা ধর্মীয় কর্মকে ইসলাম বলা হয়।
বিঃদ্রঃ ঈমান" ও 'ইসলাম' শব্দ দুটো সমার্থবোধক ভাবেও বাবহৃত হয়ে থাকে।
৪। মুসলিম/মুসলমানঃ 'ইসলাম' ধর্মের অনুসারীকে মুসলিম বা মুসলমান বলা হয়।
৫। কুফরঃ যে সব বিষয়ের প্রতি বিশ্বাস রাখাকে ঈমান বলা হয়, প্রকাশ্যে তার কোন কিছুকে মুখে অস্বীকার করা বা তার প্রতি অন্তরে বিশ্বাস না রাখা হল কুফর।
৬। কাফেরঃ যে ব্যক্তির মধ্যে কুফর থাকে তাকে বলা হয় কাফের ।
৭। শিরকঃ আল্লাহ্র জাত (সত্তা), তাঁর সিফাত (গুণাবলী) এবং তাঁর ইবাদতে কাউকে শরীক ৰা অংশীদার বানানো হল শিরক।
৮। মুশরিকঃ যে ব্যক্তি শিরক করে তাকে বলা হয় মুশরিক।
৯। নেফাক/মুনাফেকীঃ মুখে ঈমান প্রকাশ করা, প্রকাশ্যে ইসলাম গ্রহণ করা অথচ অন্তরে কুফর প্রচ্ছন্ন রাখা-এরূপ কপটতাকে বলা হয় নেফাক বা মুনাফেকী।
১০। মুনাফিকঃ যে ব্যক্তি মুনাফেকী করে তাকে বলা হয় মুনাফিক।
১১। মুলহিদ/যিনদীকঃ যে ব্যক্তি মৌলিকভাবে ও প্রকাশ্যে ইসলাম এবং ঈমান-এর অনুসারী কিন্তু নামায, রোযা, হজ্জ, যাকাত, জান্নাত, জাহান্নাম ইত্যাদি বদীহী ও অবধারিত বিষয়গুলোর এমন ব্যাখ্যা দেয়, যা কোরআন-হাদিসের স্পষ্ট বিরুদ্ধ, এরূপ লোক প্রকৃত মু'মিন মুসলমান নয়, কুরআনের পরিভাষায় তাকে বলা হয় মুলহিদ, আর হাদিসের পরিভাষায় তাকে বলা হয যিনদীক। কারও কারও ব্যাখ্যা মতে সব ধরনের ধর্ম বিরোধী বা মুশরিকদেরকেও যিনদীক বলা হয়। যারা দাহরিয়া বা নাস্তিক, তাদেরকেও যিনদীক বলা হয়ে থাকে।
১২। মুরতাদঃ ইসলাম ধর্মের অনুসারী কোন ব্যক্তি ইসলাম ধর্ম পরিত্যাগ করলে কিংবা ঈমান পরিপন্থী কোন কথা বললে বা ঈমান পরিপন্থী কোন কাজ করলে তাকে মুরতাদ বলে। সংক্ষেপে মুরতাদ অর্থ হচ্ছে ধর্মত্যাগী।
১৩। ফাসেকঃ যে ব্যক্তি প্রকাশ্যে গোনাহে কবীরা করে বেড়ায় তাকে বলা ফাসেক। আবার ব্যাপক অর্থে, সব ধরনের অবাধ্যকে ফাসেক বলা হয়। এ হিসাবে একজন কাফেরকেও ফাসেক বলা হতে পারে, যেহেতু সেও অবাধ্য।
১৪। আকীদাঃ আকীদা”-এর শাব্দিক অর্থ কোন বিষয়ে দৃঢ় বিশ্বাস স্থাপন করা। ইসলামের পরিভাষায় আকীদা অর্থ দৃঢ় ও মজবুত ঈমান, অকাট্য প্রমানভিত্তিক খবরাখবর ও বিষয়াবলীর প্রতি মনের অটল বিশ্বাস। আকীদা একটি একবচন শব্দ। আকীদা শব্দের বহুবচন হল আকাইদ। এককথায় বলতে গেলে, আকীদা শব্দের অর্থ বিশ্বাস, আর আকাইদ শব্দের অর্থ বিশ্বাসমালা।
Fair Use Disclaimer: ============
This channel may use some copyrighted materials without specific authorization of the owner but contents used here falls under the “Fair Use” as described in The Copyright Act 2000 Law No. 28 of the year 2000 of Bangladesh under Chapter 6, Section 36 and Chapter 13 Section 72. According to that law allowance is made for "fair use" for purposes such as criticism, comment, news reporting, teaching, scholarship, and research. Fair use is a use permitted by copyright statute that might otherwise be infringing. Non-profit, educational or personal use tips the balance in favor of fair use.
"Copyright Disclaimer Under Section 107 of the Copyright Act 1976, allowance is made for fair use for purposes such as criticism, comment, news reporting, teaching, scholarship, and research. Fair use is a use permitted by copyright statute that might otherwise be infringing. Non-profit, educational or personal use tips the balance in favor of fair use."
#মুনাফিকেরপরিচয় #শিরককি #কাফেরকাকেবলে
আলহামদুলিল্লাহ ভালো হয়েছে ❤❤❤
আলহামদুলিল্লাহ অসাধারণ উপস্থাপন
জাজাকাল্লা খাইরান
ভালো ❤
Sobhanallah
Masha Allah
ধন্যবাদ। খুবই সুন্দর উপস্থাপনা। আল্লাহু আকবার।।
❤😊❤😊❤😊❤😊
Alhamdulillah
জাযাকাল্লাহ খইরন
❤❤❤❤❤❤
اَللّهُ اكَبرَ اَللّهُ اكَبرَ
মাশাআল্লাহ
মাশ আল্লাহ্ জাযাকাল্লাহ্ খইরান
আপনাকে ধন্যবাদ।
ওয়া আলাইকুমুস্ সালা-ম ওয়া রহমাতুল্ল-হি ওয়া বারকা-তুহ
Gd video
mashaallah
ওয্বওযয
Thanks Bro.
"এবং সকল মর্যাদা তো আল্লাহর, তাঁর রাসুলের ও মুমিনদের। কিন্তু মুনাফিকরা তা জানে না"- সুরা মুনাফিকুন,আয়াত#৮
কারা কাফের আর কারা মুমিন
আবু সালমা(রাসুলের সা রাখাল) বলেন,আমি রাসুলুল্লাহ(সা)কে (মি'রাজের একটি ঘটনা) বলতে শুনেছি।তিনি বলেন, "আমি যখন সেই রাত্রে আকাশে ঊর্ধ্বগমন করলাম তখন মহামহিম আল্লাহ আমাকে বললেন ঃ রাসুল তার প্রতি তার প্রতিপালকের পক্ষ থেকে যা অবতীর্ণ হয়েছে তার উপর বিশ্বাস আনয়ন করেছে(সুরা বাকারা#২৮৫)।আমি বললামঃআর মুমিনগন।আল্লাহ বললেন, হে মুহাম্মাদ, তুমি সত্য বলেছ। তোমার উম্মতের মাঝে কাকে তোমার স্থলাভিষিক্ত করেছ?আমি বললাম -তাদের মধ্যে সবচেয়ে উত্তমকে।আল্লাহ বললেন, আলী ইবনে আবি তালিব। আমি বললাম-হ্যা,হে আমার প্রতিপালক।
আল্লাহ বললেন -হে মুহাম্মাদ, আমি ভূমন্ডলে খোজ নিয়েছি।অতঃপর তোমাকে বেছে নিয়েছি।তারপর আমার নাম থেকে তোমার জন্য একটি নাম নিঃসৃত করেছি।ফলে আমার নাম উচ্চারিত হয় না তোমার নাম আমার সাথে উচ্চারিত হওয়া ছাড়া। সুতরাং আমি " মাহমুদ" আর তুমি "মুহাম্মাদ "। অতঃপর আমি আবার অন্বেষণ করলাম এবং বেছে নিলাম আলীকে। আর তার নামকে আমার নাম থেকে নিঃসৃত করলাম।সুতরাং আমি হলাম " আ'লা" আর সে "আলী"।
হে মুহাম্মাদ, অবশ্যই আমি তোমাকে, ফাতিমাকে,আলীকে, হাসানকে, হুসাইনকে এবং হুসাইনের সন্তান ইমামদেরকে আমার জ্যোতির আভা থেকে সৃষ্টি করেছি।অতঃপর জমিন ও আকাশের বাসিন্দাদের কাছে উপস্থাপন করেছি তোমাদের বেলায়তকে। এরপর যে তা গ্রহণ করবে সে আমার নিকট মুমিনদের অন্তর্ভুক্ত হবে,আর যারা অস্বীকার করবে তারা আমার নিকট কাফেরদের অন্তর্ভুক্ত হবে।
হে মুহাম্মাদ! আমার কোন বান্দা যদি ইবাদত করতে করতে সব কিছু ত্যাগ করে কিংবা পানির মত গলেও পড়ে অতঃপর তোমাদের বেলায়াতকে অস্বীকার করে আমার কাছে আসে,তাহলে আমি তাকে ক্ষমা করবো না যতক্ষণ না তোমাদের বেলায়াতকে স্বীকার করে।
হে মুহাম্মাদ, তুমি কি তাদেরকে দেখতে চাও?আমি বললামঃজ্বী,হে আমার প্রতিপালক। অতঃপর আমাকে বললেন ঃআরশের ডান পাশে তাকাও।আমি তাকালাম তখন দেখতে পেলাম আলী, ফাতিমা, হাসান,হুসাইন, আলী ইবনুল হুসাইন, মুহাম্মাদ ইবনে আলী,জা'ফার ইবনে মুহাম্মাদ, মুসা ইবনে জা'ফার,আলী ইবনে মুসা,মুহাম্মাদ ইবনে আলী, আলী ইবনে মুহাম্মাদ, হাসান ইবনে আলী, মাহদী। তাদের নুর এক সারিতে দাড়িয়ে নামাজ আদায় করছে। আর সে(অর্থাৎ মাহদী) তাদের মাঝখানে যেন উজ্জ্বল নক্ষত্র।
৷ আল্লাহ বললেন ঃ হে মুহাম্মাদ, এরাই হল আল্লাহর হুজ্জাত (আল্লাহর দলিল)।আর সে তোমার ইতরাত(পরিবার) থেকে।আর আমার মর্যাদা ও সম্মানের শপথ! সে হল আমার আউলিয়াদের জন্য ফরজ হুজ্জাত। আর আমার শত্রুদের থেকে প্রতিশোধ গ্রহনকারী।-( ফারাইদুস সিমতাইন)
যিনদিক কাকে বলে
মুশরিক এর ব্যাখ্যা ( মোমিন এর বিপরীত মুশরিক
কাফেরের বৈশিষ্ট্য কয়টি
এগুলো বেসিক যা সহজেই বুঝতে পারতে সাহায্য করে।
শিরক কাকে বলে এইটা বলেন ভাই
Good .amin.Adammanikgonj N