যারা শেখ হাসিনার দোসর তারা এসব বলবে এটাই স্বাভাবিক কারন কে না জানে যে শেখ হাসিনা প্রথম আলো পত্রিকা দুই চোখে দেখতে পেত না গণভবনে নিষিদ্ধ করেছিল এখন শেখ হাসিনা তো নেই কিন্তুু তার চামচা আছে তারাই এসব অপপ্রচার করছে।
যারা শেখ হাসিনার দোসর তারা এসব বলবে এটাই স্বাভাবিক কারন কে না জানে যে শেখ হাসিনা প্রথম আলো পত্রিকা দুই চোখে দেখতে পেত না গণভবনে নিষিদ্ধ করেছিল এখন শেখ হাসিনা তো নেই কিন্তুু তার চামচা আছে তারাই এসব অপপ্রচার করছে।
যারা শেখ হাসিনার দোসর তারা এসব বলবে এটাই স্বাভাবিক কারন কে না জানে যে শেখ হাসিনা প্রথম আলো পত্রিকা দুই চোখে দেখতে পেত না গণভবনে নিষিদ্ধ করেছিল এখন শেখ হাসিনা তো নেই কিন্তুু তার চামচা আছে তারাই এসব অপপ্রচার করছে।
যারা শেখ হাসিনার দোসর তারা এসব বলবে এটাই স্বাভাবিক কারন কে না জানে যে শেখ হাসিনা প্রথম আলো পত্রিকা দুই চোখে দেখতে পেত না গণভবনে নিষিদ্ধ করেছিল এখন শেখ হাসিনা তো নেই কিন্তুু তার চামচা আছে তারাই এসব অপপ্রচার করছে।
যারা শেখ হাসিনার দোসর তারা এসব বলবে এটাই স্বাভাবিক কারন কে না জানে যে শেখ হাসিনা প্রথম আলো পত্রিকা দুই চোখে দেখতে পেত না গণভবনে নিষিদ্ধ করেছিল এখন শেখ হাসিনা তো নেই কিন্তুু তার চামচা আছে তারাই এসব অপপ্রচার করছে।
যারা শেখ হাসিনার দোসর তারা এসব বলবে এটাই স্বাভাবিক কারন কে না জানে যে শেখ হাসিনা প্রথম আলো পত্রিকা দুই চোখে দেখতে পেত না গণভবনে নিষিদ্ধ করেছিল এখন শেখ হাসিনা তো নেই কিন্তুু তার চামচা আছে তারাই এসব অপপ্রচার করছে।
যারা শেখ হাসিনার দোসর তারা এসব বলবে এটাই স্বাভাবিক কারন কে না জানে যে শেখ হাসিনা প্রথম আলো পত্রিকা দুই চোখে দেখতে পেত না গণভবনে নিষিদ্ধ করেছিল এখন শেখ হাসিনা তো নেই কিন্তুু তার চামচা আছে তারাই এসব অপপ্রচার করছে।
যারা শেখ হাসিনার দোসর তারা এসব বলবে এটাই স্বাভাবিক কারন কে না জানে যে শেখ হাসিনা প্রথম আলো পত্রিকা দুই চোখে দেখতে পেত না গণভবনে নিষিদ্ধ করেছিল এখন শেখ হাসিনা তো নেই কিন্তুু তার চামচা আছে তারাই এসব অপপ্রচার করছে।
যারা শেখ হাসিনার দোসর তারা এসব বলবে এটাই স্বাভাবিক কারন কে না জানে যে শেখ হাসিনা প্রথম আলো পত্রিকা দুই চোখে দেখতে পেত না গণভবনে নিষিদ্ধ করেছিল এখন শেখ হাসিনা তো নেই কিন্তুু তার চামচা আছে তারাই এসব অপপ্রচার করছে।
যারা শেখ হাসিনার দোসর তারা এসব বলবে এটাই স্বাভাবিক কারন কে না জানে যে শেখ হাসিনা প্রথম আলো পত্রিকা দুই চোখে দেখতে পেত না গণভবনে নিষিদ্ধ করেছিল এখন শেখ হাসিনা তো নেই কিন্তুু তার চামচা আছে তারাই এসব অপপ্রচার করছে।
যারা শেখ হাসিনার দোসর তারা এসব বলবে এটাই স্বাভাবিক কারন কে না জানে যে শেখ হাসিনা প্রথম আলো পত্রিকা দুই চোখে দেখতে পেত না গণভবনে নিষিদ্ধ করেছিল এখন শেখ হাসিনা তো নেই কিন্তুু তার চামচা আছে তারাই এসব অপপ্রচার করছে।
যারা শেখ হাসিনার দোসর তারা এসব বলবে এটাই স্বাভাবিক কারন কে না জানে যে শেখ হাসিনা প্রথম আলো পত্রিকা দুই চোখে দেখতে পেত না গণভবনে নিষিদ্ধ করেছিল এখন শেখ হাসিনা তো নেই কিন্তুু তার চামচা আছে তারাই এসব অপপ্রচার করছে।
যারা শেখ হাসিনার দোসর তারা এসব বলবে এটাই স্বাভাবিক কারন কে না জানে যে শেখ হাসিনা প্রথম আলো পত্রিকা দুই চোখে দেখতে পেত না গণভবনে নিষিদ্ধ করেছিল এখন শেখ হাসিনা তো নেই কিন্তুু তার চামচা আছে তারাই এসব অপপ্রচার করছে।
কোনো পত্রিকা বাংলাদেশের স্বাধীনতা বিরোধী হলে বাতিল করতে হবে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির মাধ্যমে۔ বাকস্বাধীনতার নামে বাংলা দেশের স্বাধীনতা বিরোধী কোননো পত্রিকা বা চক্র মানবোনা۔
বাংলাদেশের মানুষ গণতন্ত্রের বিশ্বাসে সত্য এবং সত্য কিন্তু মুখোশধারী যারা তাদেরকে মুখোশ সাধারণ মানুষের জন্য ও রাষ্ট্রের কল্যাণী কাজ করতে হবে এটার অঙ্গীকার করতে হবে সাংবাদিক সংবাদপত্রের মালিকদেরকে ওর সম্পাদকের থাকে নিশ্চিত করতে হবে।
ফিরোজ সাহেব তাদের পত্রিকার হেড লাইন দেখেন। পত্রিকা থাকবে ওই সাংবাদিক থাকবে না যে সব সাংবাদিক পতিবেশির স্বার্থ নিয়ে ব্যাস্ত থাকে। এ কে আজাদ কে তা আমরা ভালোই জানি।
ফিরোজ ভাই আমি আপনার ভক্ত। তাই আপনার সাথে মতবিরোধ করতে ভালো লাগে না আবার না করেও পারিনা। আপনার কাছে নিরপেক্ষ আলোচনা আশা করি। আজকের সংবাদ পত্রের স্বাধীনতা নিয়ে আলোচনা এবং আপনার আলোচনা খুবই সুন্দর হয়েছে। কিন্তু আমার দেশ দীগন্ত টিভি আদালতে মাহমুদুর রহমান স্যারের রক্তাক্ত হয়া নিয়ে কোনো আলোচনা না থাকায় অস্বস্তি বোধ করেছি। এসব আলোচনা গুলো না করে আপনারা আসলে ফ্যাসিবাদকে আড়াল করেছেন।
কার কাছে কি আশা করেন, এরা উপরে উপরে আমাদের পক্ষে কথা বলে কিন্তু ভেতরে ভেতরে এরাও ভারতের এজেন্ট হয়ে কাজ করে। তার প্রমাণ পাবেন যখনই ভারতের কোন বিষয়ে এই দেশে ক্ষতি হতে নেয় তখনই এরা এদের আসল রুপ টা বের করে।
১৯৯৬ ও ২০০৮ সালে ক্ষমতায় এসে আওয়ামী লীগ বেশ কিছু টিভি চ্যানেল ও গনহারে সারাদেশে জাতীয় ও স্হানীয় পত্রিকার অনুমোদন দিয়েছিলেন, এইগুলোই আওয়ামী লীগের মুখপাত্র হিসেবে কাজ করে যাচ্ছে। সংবাদপত্রের স্বাধীনতা থাকতে পারে কিন্তু নিয়মনীতি অনুসরণ করা দরকার।
ফিরোজ ভাই প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টার এর সংবাদ শিরোনাম দেখলে মনে হয় তারা সত্য প্রচারে কার্পণ্যতা করছে। এগুলো যদি পরিবর্তন না করে তাহলে প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টার অদূর ভবিষ্যতে টিকে থাকতে পারবে কিনা সন্দেহ আছে। তাই তাদের পরিবর্তন দরকার। আপনি কেন এ বিষয়গুলো আলোচনা করেন না
প্রিয় সাংবাদিক মোস্তফা ফিরোজ ভাই, আমি আপনার নিউজ নিয়মিত শুনি, প্রথমআলো ও ডেইলি স্টারের মত দেশ দ্রোহি ও জগন্য পত্রিকার পক্ষে নিয়মিত সাফাই গাইতেছেন। কি উদ্দেশ্য আপনার?
স্বাধীন শব্দের অর্থ এই নয় আপনার মন যা চাইবে দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করবেন এর অর্থ স্বাধীনতা নয়।বাক স্বাধীনতা নয় দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র।। বিএনপি এখন ও আওয়ামীলীগ কে নির্বাচনে আনতে সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।।।
প্রথমআলো ও ডেইলী স্টারের বর্তমান সম্পাদক বহিষ্কার করা হোক
Kono repor Bangladesh er against hole ta prokash koren
@@shugondha3140 sure wait for it
এগুলো স্বৈরাচারী ভাষা।
কিছু পাগল ছাগল আছে যারা গনতন্ত্র ন্যায় নীতি কিছুই বুঝতে পারে না শুধু অর্ধেক খবর দেখে উল্টো পাল্টা কথা বলে।
যে সব সংবাদ মাধ্যম ভারতের এজেন্ট হিসেবে কাজ করবে তাদেরকে অবশ্যই জবাবদিহী করতে হবে।
প্রথম আলো ও ডেইলি ষ্টার ভারতের পক্ষের শক্তি।এই দুই পত্রিকাকে মনে রাখতে হবে অন্য দেশের লেজুড়বৃত্তি করে এদেশে থাকতে পারবেনা।
বন্দ করে দেন যদি পারেন
যারা শেখ হাসিনার দোসর তারা এসব বলবে এটাই স্বাভাবিক কারন কে না জানে যে শেখ হাসিনা প্রথম আলো পত্রিকা দুই চোখে দেখতে পেত না গণভবনে নিষিদ্ধ করেছিল
এখন শেখ হাসিনা তো নেই কিন্তুু তার চামচা আছে তারাই এসব অপপ্রচার করছে।
ইসকনের আস্ফালনের পিছনে রয়েছে ডেইলি স্টার ও প্রথম আলো।
কি করেছে?
পাগল ছাগলের দল কোন প্রমান দিতে পারে না শুধু অর্ধেক খবর দেখে উল্টো পাল্টা কথা বলে।
মোস্তফা ফিরোজ ভালই হলুদ সাংবাদিকতা করলেন আজকে।
স্বাধীন মতামত প্রকাশের অর্থ ভারতের দালালি করা নয়। ডেইলি স্টার ও প্রথম আলোর সবসময় ভারতের দালালি করে আসছে এভাবে অবশ্যই পদক্ষেপ নিতে হবে।
ঠিক
একদিন অবশ্যই আসবে যেদিন প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টার কে জয় বাংলা করা হবে I
100% right bro
প্রথম আলোর সম্পাদক পরিবর্তন করতে হবে....
এ দাবী প্রথম থেকে করতে হত।
যারা শেখ হাসিনার দোসর তারা এসব বলবে এটাই স্বাভাবিক কারন কে না জানে যে শেখ হাসিনা প্রথম আলো পত্রিকা দুই চোখে দেখতে পেত না গণভবনে নিষিদ্ধ করেছিল
এখন শেখ হাসিনা তো নেই কিন্তুু তার চামচা আছে তারাই এসব অপপ্রচার করছে।
দেশ বিরোধী সংবাদ পত্রের স্বাধীণতা আগে না দেশের স্বাধীণতা আগে? ?😡😡😡⁉️⁉️⁉️⁉️
মি. মোস্তফা ফিরোজ, মন্তব্য গুলো পড়ুন।
যারা শেখ হাসিনার দোসর তারা এসব বলবে এটাই স্বাভাবিক কারন কে না জানে যে শেখ হাসিনা প্রথম আলো পত্রিকা দুই চোখে দেখতে পেত না গণভবনে নিষিদ্ধ করেছিল
এখন শেখ হাসিনা তো নেই কিন্তুু তার চামচা আছে তারাই এসব অপপ্রচার করছে।
দেশের স্বার্থ রক্ষা না করে অপরের স্বার্থ রক্ষা করলে কি এটার নাম স্বাধীনতা।
যারা শেখ হাসিনার দোসর তারা এসব বলবে এটাই স্বাভাবিক কারন কে না জানে যে শেখ হাসিনা প্রথম আলো পত্রিকা দুই চোখে দেখতে পেত না গণভবনে নিষিদ্ধ করেছিল
এখন শেখ হাসিনা তো নেই কিন্তুু তার চামচা আছে তারাই এসব অপপ্রচার করছে।
এই দুই পত্রিকা সমস্যা নয়, সমস্যা হলো এর ২ জন সম্পাদক।
Duijon sompodak na Pura anda baccha sobay ke bohishkar korte hove
এ কে আজাদ যেখানে ছিল তাকে আপনি বলছেন দারুণ । সুবিধাবাদী ঐ ব্যাডা আজাদ কে ?
দালালি করা মানে বাকস্বাধীনতা না,
যারা শেখ হাসিনার দোসর তারা এসব বলবে এটাই স্বাভাবিক কারন কে না জানে যে শেখ হাসিনা প্রথম আলো পত্রিকা দুই চোখে দেখতে পেত না গণভবনে নিষিদ্ধ করেছিল
এখন শেখ হাসিনা তো নেই কিন্তুু তার চামচা আছে তারাই এসব অপপ্রচার করছে।
প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টারকে নিষিদ্ধ করা হোক
যারা শেখ হাসিনার দোসর তারা এসব বলবে এটাই স্বাভাবিক কারন কে না জানে যে শেখ হাসিনা প্রথম আলো পত্রিকা দুই চোখে দেখতে পেত না গণভবনে নিষিদ্ধ করেছিল
এখন শেখ হাসিনা তো নেই কিন্তুু তার চামচা আছে তারাই এসব অপপ্রচার করছে।
ডেইলি এস্টার ও পথম আলো বন্ধ হোক এইটা সবাইরে কামনা
যারা শেখ হাসিনার দোসর তারা এসব বলবে এটাই স্বাভাবিক কারন কে না জানে যে শেখ হাসিনা প্রথম আলো পত্রিকা দুই চোখে দেখতে পেত না গণভবনে নিষিদ্ধ করেছিল
এখন শেখ হাসিনা তো নেই কিন্তুু তার চামচা আছে তারাই এসব অপপ্রচার করছে।
ভুয়া নিউজ ছাপানোকে সাধিন বলেনা।
প্রথমআলো ও ডেইলী স্টারের বর্তমান সম্পাদক মতিউরদের বহিষ্কার করা হোক
যারা শেখ হাসিনার দোসর তারা এসব বলবে এটাই স্বাভাবিক কারন কে না জানে যে শেখ হাসিনা প্রথম আলো পত্রিকা দুই চোখে দেখতে পেত না গণভবনে নিষিদ্ধ করেছিল
এখন শেখ হাসিনা তো নেই কিন্তুু তার চামচা আছে তারাই এসব অপপ্রচার করছে।
দালালি বাদ দেন। আপনার চিন্তা আপনি করেন। প্রথম আলো ডেইলি স্টার সামসাং বাদ দেন
যারা শেখ হাসিনার দোসর তারা এসব বলবে এটাই স্বাভাবিক কারন কে না জানে যে শেখ হাসিনা প্রথম আলো পত্রিকা দুই চোখে দেখতে পেত না গণভবনে নিষিদ্ধ করেছিল
এখন শেখ হাসিনা তো নেই কিন্তুু তার চামচা আছে তারাই এসব অপপ্রচার করছে।
যতই দালালী করো আসল সত্য আমরা জানি আসলে সব সালারা বাটপার
তুমি সাধু আবার কোথায় থেকে আমদানি হয়েছ।
যারা শেখ হাসিনার দোসর তারা এসব বলবে এটাই স্বাভাবিক কারন কে না জানে যে শেখ হাসিনা প্রথম আলো পত্রিকা দুই চোখে দেখতে পেত না গণভবনে নিষিদ্ধ করেছিল
এখন শেখ হাসিনা তো নেই কিন্তুু তার চামচা আছে তারাই এসব অপপ্রচার করছে।
তুমি কি ফেরেস্তা
কিন্তু এখানে তো অনেক পত্রিকা পত্রিকার সম্পাদক ও সাংবাদিকদের নিয়ে বিতর্ক আছে সে বিষয়ে কি সিধান্ত হলো বা কি ব্যাবস্হা নেওয়া হবে জাতি সেটাও জানতে চাই।
গত ১৫ বছরের দালালির হিসাবও তাদের দিতে হবে
যারা শেখ হাসিনার দোসর তারা এসব বলবে এটাই স্বাভাবিক কারন কে না জানে যে শেখ হাসিনা প্রথম আলো পত্রিকা দুই চোখে দেখতে পেত না গণভবনে নিষিদ্ধ করেছিল
এখন শেখ হাসিনা তো নেই কিন্তুু তার চামচা আছে তারাই এসব অপপ্রচার করছে।
প্রথম আলো, ডেইলি স্টার হাসিনার মতো দেশপ্রেমিক 😂
ফালতু মানুষের ফালতু সাংবাদিকতা পরিহার করুন।বুকে সাহস থাকলে সত্য সাংবাদিকতা পরিচালনা করুন
যারা শেখ হাসিনার দোসর তারা এসব বলবে এটাই স্বাভাবিক কারন কে না জানে যে শেখ হাসিনা প্রথম আলো পত্রিকা দুই চোখে দেখতে পেত না গণভবনে নিষিদ্ধ করেছিল
এখন শেখ হাসিনা তো নেই কিন্তুু তার চামচা আছে তারাই এসব অপপ্রচার করছে।
ডেইলী স্টার ও প্রথম আলো অন্য দেশের এজেন্ট এটাই জনগণের অভিযোগ
তেলবাজি বন্ধ করুন প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টার অপকর্ম ভুলে গেলে চলবে না
মত প্রকাশের স্বাধীনতা থাকতে হবে। যদি কেউ মত প্রকাশের নামে রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে চক্রান্ত করে, তাহলে তদন্তপূর্বক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
শ্রী শ্রী মান্দার মাহফুজ- মতি প্রভুপাদ আনন্দ ভারতে পাচার করে দিন। তাহলে সব ঝামেলা শেষ হয়ে যাবে।
প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার ৫ ই আগষ্ট এর পরেই বন্ধ করা উচিত ছিল।
স্বাধীন সাংবাদিকতা মানে মিথ্যা বলা নয়।
দিল্লি আলো ও দিল্লি স্টার.....
দালালী আর কতো দিন করবেন। আপনার মুখোশ উন্মোচিত হয়েছে।
ভারতের দালালি করা ও কি সংবাদপত্রের স্বাধীনতার মধ্যে পড়ে ?
যারা শেখ হাসিনার দোসর তারা এসব বলবে এটাই স্বাভাবিক কারন কে না জানে যে শেখ হাসিনা প্রথম আলো পত্রিকা দুই চোখে দেখতে পেত না গণভবনে নিষিদ্ধ করেছিল
এখন শেখ হাসিনা তো নেই কিন্তুু তার চামচা আছে তারাই এসব অপপ্রচার করছে।
সাধীনতা মানে কি সত্য কে মিথ্যা বলা মিথ্যা কে সত্য বলা এটা জানতে চাই?
প্রথম আলো চরিত্র না বদলালে প্রতিরোধ করা হবে।
বাংলাদেশের সারতে কনো অপপ্রচার কারি মিডিয়াকে ছার দেয়া হবে না। বাংলাদেশের মানুষ ছার দিবেনা
সকল রাজনৈতিক দলের কে ধন্যবাদ বাংলাদেশের মিডিয়া কে সহযোগিতা করেন
বাংলাদেশ অনেক সুন্দর ভাবে চলছিলো এখন যা হচ্ছে এর জন্য আমরা মোটেও প্রস্তুুত নই এর জন্য আপনিও দায়ী
যদি তারা রাষ্ট্রদ্রোহী কোন কাজ করে তবে ?
সাংবাদিকদের মধ্যে যেসব দালাল আছে তাদেরকে চিহ্নিত করতে হবে এবং বিচারের আওতায় আনতে হবে
বিএনপি ইস্কন নিষিদ্ধের ব্যাপারে মতামত দিচ্ছে না কেন!!!
প্রথম আলো ডেইলি স্টার এই পত্রিকাগুলো পক্ষপাতদুষ্ট।
সংবাদ প্রকাশে বৈষম্য সংন্ত্রাসি কাজের মধ্যে পড়ে
প্রথম আলো ডেইলি স্টার বয়কট কর
প্রথম আলো ডেইলি স্টার ইসলাম বিদ্বেষী
১/১১ এর কারিগর মতি-মাহফুজ গং (স্বঘোষিত)।
দেশের বিরুদ্ধে যে সকল পত্রিকা তাদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ। এটা নাগরিক অধিকার॥
মত প্রকাশের স্বাধীনতা মানে কি দেশের বিরোধিতা কারা?
নোয়াব গত ১৭ বছর কোথায় ছিল
তখন কেন তারা এমন কথা বলে নাই?
ডেইলি স্টার প্রথম আলো 71 সময় টিভি ভালো হইলে তাইলে তো হাসিনাও ভালো ছিল
কোনো পত্রিকা বাংলাদেশের স্বাধীনতা বিরোধী হলে বাতিল করতে হবে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির মাধ্যমে۔
বাকস্বাধীনতার নামে বাংলা দেশের স্বাধীনতা বিরোধী কোননো পত্রিকা বা চক্র মানবোনা۔
প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার আমাদের চিনা হয়েছে।
যখন আমার দেশ পত্রিকা বন্ধু হল তখন তথাকথিত নয়াব কি করেছিল?
All political parties should be discuss the situation of Bangladesh ,
ভালো হয়ে যাও....
সেরা জীব গরু খায় নিকৃষ্ট মানুষ - পোথমালু-দিল্লি স্টারের বয়ান।
এরা যে এতো বছর দালালী করেছে সেটা বলছেন না কেনো?
যেন সাংবাদিকরা দালালী করলে সমস্যাই নেই। সাংবাদিকরা দালালী না করলে জুলাই বিপ্লব এ আর কম মৃত্যু হতে পারতো।
Prothom alo daily star deser sotru muslimer sotru
Boycott BNP.
প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টার যে ভারতের তাবেদারী করে না, এর প্রমাণ হিসাবে আপনার মতামত চাই।
?ফিরোজ মিয়াএকটা ভালশুনের মত কথা বললেন।
বাংলাদেশের মানুষ গণতন্ত্রের বিশ্বাসে সত্য এবং সত্য কিন্তু মুখোশধারী যারা তাদেরকে মুখোশ সাধারণ মানুষের জন্য ও রাষ্ট্রের কল্যাণী কাজ করতে হবে এটার অঙ্গীকার করতে হবে সাংবাদিক সংবাদপত্রের মালিকদেরকে ওর সম্পাদকের থাকে নিশ্চিত করতে হবে।
ফিরোজ সাহেব তাদের পত্রিকার হেড লাইন দেখেন। পত্রিকা থাকবে ওই সাংবাদিক থাকবে না যে সব সাংবাদিক পতিবেশির স্বার্থ নিয়ে ব্যাস্ত থাকে। এ কে আজাদ কে তা আমরা ভালোই জানি।
Boycott protom alo & daily star.
আলহামদুলিল্লাহ ঠিককরেছেন
ফিরোজ ভাই আমি আপনার ভক্ত। তাই আপনার সাথে মতবিরোধ করতে ভালো লাগে না আবার না করেও পারিনা। আপনার কাছে নিরপেক্ষ আলোচনা আশা করি। আজকের সংবাদ পত্রের স্বাধীনতা নিয়ে আলোচনা এবং আপনার আলোচনা খুবই সুন্দর হয়েছে। কিন্তু আমার দেশ দীগন্ত টিভি আদালতে মাহমুদুর রহমান স্যারের রক্তাক্ত হয়া নিয়ে কোনো আলোচনা না থাকায় অস্বস্তি বোধ করেছি। এসব আলোচনা গুলো না করে আপনারা আসলে ফ্যাসিবাদকে আড়াল করেছেন।
কার কাছে কি আশা করেন, এরা উপরে উপরে আমাদের পক্ষে কথা বলে কিন্তু ভেতরে ভেতরে এরাও ভারতের এজেন্ট হয়ে কাজ করে। তার প্রমাণ পাবেন যখনই ভারতের কোন বিষয়ে এই দেশে ক্ষতি হতে নেয় তখনই এরা এদের আসল রুপ টা বের করে।
Boycott Prothom Alo
MR FARIZ TUMI JTE DALLAL E KORO PROTOM ALO DALY STAR INDIAN DALLAL
প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার ইন্ডিয়ার হয়ে কাজ করতেছে ওদেরকে বয়কট করা দরকার প্রথম আলো ডেইলি স্টারের বিরুদ্ধে আপনি এত ইন্ডিয়ার হয়ে কথা বলেন ভাই
এই মাল তো ভেতরে ভেতরে ইন্ডিয়ার দালাল
Ami apnar fan cilam.kintu advocate ( sohid)sayful Islam ke nie potrika 2 ti je headline likce Tate apnar sate dimot puson korci.
আমি পঁচিশ বছর ধরে প্রথম আলো পড়ি।
ধন্যবাদ। স্বাধীন সাংবাদিকতা থাকা দরকার। আমরাও চাই।
Very gd ভারতকে উচিত শিক্ষা দিতে হবে
সময় টিভির বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে যাওয়া উচিত। প্রথম আলো, ডেইলি স্টার, সময় টিভি ভারতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে মাঠে নেমেছেন
স্বাধীনতা মানে এই নয় যে যা মনে চাইবে তাই লেখবে
আলহামদুলিল্লাহ
ইন্ডিয়ার গোলামি করে ক্যা? জবাব চাই জনাব মোস্তফা ফিরোজ।
১৯৯৬ ও ২০০৮ সালে ক্ষমতায় এসে আওয়ামী লীগ বেশ কিছু টিভি চ্যানেল ও গনহারে সারাদেশে জাতীয় ও স্হানীয় পত্রিকার অনুমোদন দিয়েছিলেন, এইগুলোই আওয়ামী লীগের মুখপাত্র হিসেবে কাজ করে যাচ্ছে। সংবাদপত্রের স্বাধীনতা থাকতে পারে কিন্তু নিয়মনীতি অনুসরণ করা দরকার।
প্রথম আলো ডেইলি স্টার র এর এজেন্ট
বিএনপি এই ওয়ান ইলেভেনের কারিগরদের সমাথন করার ফল আবার ভোগ করবে।
গণমাধ্যমের সাধীনতা মানে এই নহে যে আমার দেশের বিরুদ্ধে কোনো রিপোর্ট করা এবং কোন দেশের দালালী করা।
প্রথম আলো ডেলি স্টার সম্পাদক মতিউর রহমানকে ও ডেলি স্টার সম্পাদককে চেন্জ করা হোক।
ও ভদ্রলোক কমেন্ট গুলি পড়েন ।
আপনি কি মনে করেন প্রথম আলোর সকল খবর সঠিক দয়া করে বলে যাবেন ফিরুজ সাব
Mirja fakruler kota sone Kona lav nai karon mrja mirjafar
ভারতীয় এজেন্ট পত্রিকা বাংলাদেশে থাকতে পারে না।
Pinakhi RAW er
যেটা সত্য সেটা করছে
Mostafa Firoz Bhai Awami league playing many ways.This is one of way.
প্রথম আলো ডেইলি স্টার সময় টিভি কে ভারতের এজেন্ট কিনা তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হোক
এই টা মানতে পারলাম না ভাই
ফিরোজ ভাই প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টার এর সংবাদ শিরোনাম দেখলে মনে হয় তারা সত্য প্রচারে কার্পণ্যতা করছে। এগুলো যদি পরিবর্তন না করে তাহলে প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টার অদূর ভবিষ্যতে টিকে থাকতে পারবে কিনা সন্দেহ আছে। তাই তাদের পরিবর্তন দরকার। আপনি কেন এ বিষয়গুলো আলোচনা করেন না
প্রিয় সাংবাদিক মোস্তফা ফিরোজ ভাই, আমি আপনার নিউজ নিয়মিত শুনি, প্রথমআলো ও ডেইলি স্টারের মত দেশ দ্রোহি ও জগন্য পত্রিকার পক্ষে নিয়মিত সাফাই গাইতেছেন। কি উদ্দেশ্য আপনার?
ফিরোজ ভাই প্রথম আলো এসি রুমে বসে জঙ্গি ও জঙ্গি গোষ্ঠীর নাটক সাজিয়ে রিপোর্ট করেছে তার তদন্ত হওয়া উচিত এবং দোষী ব্যক্তিদের বিচারের আওতায় আনা দরকার।
সাধারণ কোন সমস্যা হলেই সবাই এক সাথে প্রচার সুরু করে বিষেস করি ভারতে র কোন খবর বাংলাদেশ প্রচার করা ঠিক না
Prothom alo, daily star are not newspapers, they are Indian agents. I really didn't expect this from you.
স্বাধীন শব্দের অর্থ এই নয় আপনার মন যা চাইবে দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করবেন এর অর্থ স্বাধীনতা নয়।বাক স্বাধীনতা নয় দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র।। বিএনপি এখন ও আওয়ামীলীগ কে নির্বাচনে আনতে সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।।।
যখন আমার দেশ পত্রিক, ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া দিগন্ত টিভি,চ্যানেল ওয়ান,ইসলামি টিভি বন্ধ করে দিলো আওয়ামী সরকার,
তখন নোয়াব কোথায় ছিলো?
প্রথম আলো ডেইলি স্টার পত্রিকাতে মুসলিম বিরোধী এবং ভারতীয় পক্ষপাত মূলক নিউজ ছাপা হয় বেশি, আমরা এর দ্রুত অবসান চাই।
দৈনিক আমার দেশ, দিগন্ত টিভি ইসলামিক টিভি চ্যানেল আই বন্ধ যখন করেছিল তখন বাকস্বাধীনতার এই ধ্বজাধারীরা কোথায় ছিল?