মমতাজ ওয়াজ মাহফিল কেনো বন্ধ করতে চেয়েছিলো Abdur Rohim Al Madani নিউ ওয়াজ ২০২৪

แชร์
ฝัง
  • เผยแพร่เมื่อ 15 ม.ค. 2024
  • আসসালামু আলাইকুম সব সময় এই চ্যানেলটিতে মাওলানা ক্বারী আব্দুর রহিম আল মাদানী সাহেবের নিয়মিত আলোচনা পেতে চ্যানেলটি সাস্কাইব করে পাশেই থাকুন ধন্যবাদ সবাইকে ।
    #abdur_rohim_al_madani_new_waz
    #আব্দুর_রহিম_আল_মাদানী_নিউ_ওয়াজ
    #allama_tv
    #abdur_rohim_al_madani #bangla_waz #abdur_rahim_al_madani #waz_2024 #abdur_rohim_al_madani_waz #abdur_rahim_al_madani_new_waz_2024 #abdur_rahim_al_madani #bangla_waz_2024 #abdur_rahim_al_madani #new_waz #abdur_rahim_al_madani_waz #islamic_waz #hafez_maulana_qari_abdur_rohim_al_madani_waz_2024 #abdur_rohim_al_madani_new_waz_2024 #abdur_rohim_madani #waz_2024 #abdur_rohim_al_madani_2024 #latest_waz #abdur_rahim_al_madani_new_waz #abdur_rahim_al_madani_2024
  • บันเทิง

ความคิดเห็น • 22

  • @allamatv
    @allamatv  5 หลายเดือนก่อน +2

    হযরত মাওলানা ক্বারী আব্দুর রহিম আল মাদানী সাহেবের নিয়মিত আলোচনা পেতে চ্যানেলটি সাস্কাইব করে পাশেই থাকুন ধন্যবাদ সবাইকে ।

    • @Abu_rushd-sh1ej
      @Abu_rushd-sh1ej 5 หลายเดือนก่อน

      “فَاقْتُلُواْ الْمُشْرِكِينَ حَيْثُ وَجَدتُّمُوهُمْ وَخُذُوهُمْ وَاحْصُرُوهُمْ وَاقْعُدُواْ لَهُمْ كُلَّ مَرْصَدٍ”
      (التوبة : 5)“
      অতঃপর (napak Awami) মুশরিকদেরকে যেখানেই পাও সেখানেই হত্যা কর, তাদেরকে (Cantonment) বন্দী করো, (thana) অবরোধ করো এবং প্রত্যেক (MP, Minister) ঘাঁটিতে ওঁৎ পেতে থাকো”। (সূরা তাওবাহ-৫)
      বাস্তবতা: বাস্তবতা হচ্ছে, আমেরিকা ও ইসরাইল India, China. Russia Ihudibadi hinduttobadi kukur Awamilig er Police tareq siddiqi, khaled mamun safiulra আমাদের সাধারণ মুসলমানদেরকে দিন-রাতে হত্যা করে যাচ্ছে। kashmir, Uighur তারা দখলদার hasinar god India ইসরাইলের মাধ্যামে ৫০ (Pegasus) বছরের ও বেশী সময় ধরে ফিলিস্তিনে আমাদের সাধারণ মুসলমানদেরকে হত্যা করে যাচ্ছে।
      তাদের ঘর বাড়ি বোমা মেরে, বুলডোজার দিয়ে গুড়িয়ে দিচ্ছে। আর আফগানিস্তান ও ইরাকের কথা কি বলবো! সেখানে তারা হাজার হাজার নিরপরাধ সাধারণ মুসলমানদেরকে America india হত্যা করেছে।
      তারা সোমালিয়ায় ১৩ হাজার মুসলমানকে হত্যা করেছে ও সুদানে গনহত্যা চালিয়েছে। এককথায় সারা বিশ্বে এই আমেরিকা O India আমাদের মুসলমানদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে লিপ্ত। মুসলমান, মুজাহিদদেরকে হত্যা, গ্রেফতার ও নির্যাতন চালিয়ে যাচ্ছে।
      তারা awamirs যেমন আমাদের ক্ষেত্রে gumkhun hitta সীমালঙ্ঘন করেছে আমরাও তাদের ক্ষেত্রে gupto hotta সীমালঙ্ঘন করা বৈধ।
      এ ব্যাপারে আল্লাহ তাআলা বলেন:
      (فَمَنِ اعْتَدَى عَلَيْكُمْ فَاعْتَدُوا عَلَيْهِ بِمِثْلِ مَا اعْتَدَى عَلَيْكُمْ)
      “সুতরাং যে (feraun hasina) তোমাদের উপর সীমালঙ্ঘন করে তাদের উপরও তোমরা সীমালঙ্ঘন করো যেমন সীমালঙ্ঘন তারা (Modi) তোমাদের উপর করেছে”।
      (সূরা বাকারাহ-১৯৪)
      INDIA, আমেরিকার (pachata Kukur Hasina) সাধারণ জনগণ তাদের সরকারকে ট্যাক্স দিচ্ছে। সেই দেশে অবস্থান করে সেই দেশ ও শাসকদের স্বার্থে বিভিন্ন কর্মকান্ডের মাধ্যমে সহযোগিতা করে যাচ্ছে। এমতাবস্থায় তাদের এই অসম্মতি তাদের নিরাপত্তার জন্য যথেষ্ট নয়, যতক্ষণ না তারা তাদের স্থান ও অবস্থান পরিত্যাগ করে।

    • @Abu_rushd-sh1ej
      @Abu_rushd-sh1ej 5 หลายเดือนก่อน

      প্রশ্নঃ hinduttobadi Ihudibadi Mafia Votedakat Awami Hasina kaferder birodhye জিহাদ না করলে কি ক্ষতি হবে?
      উত্তরঃ awami kaferder birodhye জিহাদ না করলে ব্যক্তিগত এবং জাতীয়ভাবে ভয়ংকর পরিণতির সম্মুখীন হতে হবে। এর শাস্তি ভােগ করতে হবে দুনিয়া এবং আখিরাতের উভয় জগতে। ব্যক্তিগত ক্ষতি হলাে, আমরা দুনিয়ার পরবর্তী যে জীবন, সে জীবনে সকলে জান্নাত লাভের আশা করি, কিন্তু জিহাদ না করলে পরকালে জান্নাত পাওয়া যাবে না।
      আল্লাহ তা'আলা বলেন-
      أَم حَسِبتُم أَن تَدخُلُوا الجَنَّةَ وَلَمّا يَعلَمِ اللَّهُ الَّذينَ جٰهَدوا مِنكُم وَيَعلَمَ الصّٰبِرينَ
      অর্থঃ তােমরা কি ধারণা করেছাে সােজা জান্নাতে চলে যাবে অথচ দেখে নেয়া হবে না, তােমাদের মধ্যে কে জিহাদকারী আর কে জিহাদে ধৈৰ্য্য ধারণকারী।
      (সূরা আল ইমরান ৩ঃ ১৪২)
      عن أبی ھریرة قال قال رسول الله صلی الله علیه وسلم من مات ولم یغز ولم یحدث به نفسه مات علی شعبة من نفاق
      অর্থঃ আবু হুরায়রা রাঃ থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেন, “যে মুসলিম জীবনে কোন গাজওয়া (দ্বীন প্রতিষ্ঠার জিহাদ) করল না কিংবা গাজওয়া করার কোন দৃঢ় সংকল্পও করল না, এ অবস্থায় মারা গেলে, সে মুনাফিক অবস্থায় মারা গেল।
      আমরা সকলেই জানি যে, মুনাফিকের স্থান চিরস্থায়ী জাহান্নাম।
      অন্য একটি হাদীসে বর্ণিত হয়েছে যে, রসূলুল্লাহ সাঃ বলেন:
      من لم یغز أو یجھز غازیا أو یخلف غازیا فی أھله بجیر أصابه الله بقارعة قبل یوم القیامة
      অর্থঃ যে মুসলমান তার জীবনে কখনাে কোন জিহাদে অংশ নেয়নি, না কোন মুজাহিদের জন্য জিহাদের সরঞ্জাম যােগাড় করে দিয়েছে আর না কোন মুজাহিদ পরিবারে সহযােগিতা করেছে। কিয়ামতের পূর্বে আল্লাহ তাকে এক ভীষণ বিপদে নিপতিত করবেন।
      (সুনানে আবু দাউদ, কিতাবুল জিহাদ, ইফাবা হাঃ ২৪৯৫)
      এতাে গেল ব্যক্তিগতভাবে জিহাদ না করার দুনিয়া ও আখিরাতের শাস্তির কথা। এবার দেখা যাক, জিহাদ না করলে জাতীয়ভাবে দুনিয়া ও আখিরাতে কি শাস্তির ব্যবস্থা রয়েছে।
      এ সম্পর্কে আল্লাহ তা'আলা বলেন-
      يٰأَيُّهَا الَّذينَ ءامَنوا ما لَكُم إِذا قيلَ لَكُمُ انفِروا فى سَبيلِ اللَّهِ اثّاقَلتُم إِلَى الأَرضِ ۚ أَرَضيتُم بِالحَيوٰةِ الدُّنيا مِنَ الءاخِرَةِ ۚ فَما مَتٰعُ الحَيوٰةِ الدُّنيا فِى الءاخِرَةِ إِلّا قَليلٌ
      অর্থঃ হে ঈমানদারগণ! তােমাদের কি হলাে, তােমাদের যখন অভিযানে বের হতে বলা হয়, তখন তােমরা মাটি আঁকড়ে ধর। তােমরা কি আখিরাতের তুলনায় পার্থিব জীবনে পরিতুষ্ট হয়ে গেলে? আখেরাতের তুলনায় পার্থিব জীবন কত নিকৃষ্ট?
      (সূরা তাওবাহ্ ৯ ঃ ৩৮)
      এখানে ঈমানদারদের সম্বােধন করে বলা হয়েছে যে, তােমাদের যখন অভিযানে বের হতে বলা হয় অর্থাৎ অভিযান করা, জিহাদ করা তােমাদের প্রয়ােজন হয়, ফরজ হয়ে যায়, তখন তােমরা কেন মাটি আঁকড়ে ধর? মাটি আঁকড়ে ধরার অর্থ হলাে দুনিয়া নিয়ে
      ব্যস্ত থাকা, ঘর-বাড়ি, ধন-সম্পদ, আত্মীয় স্বজন, ব্যবসা-বাণিজ্য প্রভৃতি নিয়ে ব্যস্ত থাকা, জিহাদে বের না হওয়ার পথে এগুলাে বাঁধা হয়ে যাওয়া। ঈমানদাররা যদি এ
      উপকরণ গুলাে নিয়েই সন্তুষ্ট থাকে তবে তার জন্য আল্লাহ তা'আলা শাস্তির ঘােষণা দিয়েছেন-
      إِلّا تَنفِروا يُعَذِّبكُم عَذابًا أَليمًا وَيَستَبدِل قَومًا غَيرَكُم وَلا تَضُرّوهُ شَيـًٔا ۗ وَاللَّهُ عَلىٰ كُلِّ شَيءٍ قَديرٌ

    • @Abu_rushd-sh1ej
      @Abu_rushd-sh1ej 5 หลายเดือนก่อน

      Monafeq kothito madani namdhari alemder শান্তিবাদ কার দ্বীন?
      - শাইখ আ*বু মু*হাম্মাদ আল-আ*দনানী আশ-শা*মী তাকাব্বালাহুল্লাহ।
      এখন আমাদের বুঝা, মেনে নেওয়া এবং স্বীকার করার সময় এসেছে যে শান্তিবাদ সত্যকে সত্য এবং মিথ্যাকে মিথ্যা প্রতিপন্ন করে না। সময় এসেছে এর দিকে আহ্বানকারীদের (kothito ahle hadis) তাদের এই মিথ্যা দাবি ত্যাগ করার।
      ঈমানদারদের সাথে কু*ফফাররা কখনোই শান্তিতে থাকতে পারে না। আর আগ্রাসী hinduttobadi Ihudibadi islambirodhi Mafiya Awamileague অপরাধী কু*ফরের সামনে নিরস্ত্র শান্তিপূর্ণ ঈমান টিকে থাকতে পারে না।
      আর এই যে (আল্লাহর) কিতাব যা আমাদের মধ্যে ফয়সালা করবে।
      আল্লাহ তায়ালা বলেন: তারা বলল, হে নূহ যদি তুমি বিরত না হও, তবে তুমি নিশ্চিত-ই প্রস্তরাঘাতে নিহত হবে। [আশ-শূরা: ১১৬]
      আল্লাহ তায়ালা বলেন: সে (ইব্রাহীমের পিতা) বলল, হে ইব্রাহিম, তুমি কি আমার উপাস্যদের (Muzib) থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছ? যদি বিরত না হও, আমি অবশ্যই তোমাকে প্রস্তরাঘাতে হত্যা করবো। তুমি চিরতরে আমার কাছ থেকে দূরে হয়ে যাও। [মারিয়ায়: ৪৬]
      আল্লাহ তায়ালা বলেন: তারা (Awamira)বলল, একে পুড়িয়ে দাও এবং তোমাদের উপাস্যদের সাহায্য কর, যদি তোমরা কিছু করতে চাও। [আল-আম্বিয়া: ৬৮]
      আল্লাহ তায়ালা বলেন: তারা বলল, আমরা তোমাদেরকে অশুভ/অকল্যাণকর দেখছি। যদি তোমরা বিরত না হও, তবে অবশ্যই তোমাদেরকে প্রস্তর বর্ষণে হত্যা করব এবং আমাদের পক্ষ থেকে তোমাদেরকে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি স্পর্শ করবে। [ইয়াসিন: ১৮]
      আল্লাহ তায়ালা বলেন: সে (ফেরাউন) বলল, তুমি যদি আমার পরিবর্তে অন্যকে উপাস্যরূপে গ্রহন কর, তবে আমি অবশ্যই তোমাকে কারাগারে নিক্ষেপ করব। [আশ-শূরা: ২৯]
      আল্লাহ তায়ালা বলেন: (ফেরাউন মুসাকে বলল) আমি অবশ্যই বিপরীত দিক থেকে তোমাদের হাত-পা কেটে দেব। তারপর তোমাদের সবাইকে শূলীতে চড়িয়ে মারব। [আল-আরাফ: ১২৪]
      আল্লাহ তায়ালা বলেন: কাফিররা রাসূলদের বলেছিল, আমরা তোমাদেরকে দেশ থেকে বের করে দেব অথবা তোমরা আমাদের ধর্মে ফিরে আসবে। [ইব্রাহীম: ১৩]
      আল্লাহ তায়ালা বলেন: উত্তরে তার কওম শুধু এ কথাটিই বলল, লুত পরিবারকে তোমাদের জনপদ থেকে বের করে দাও। এরা তো এমন লোক যারা শুধু পাক-পবিত্র সাজতে চায়। [আন-নামল: ৫৬]
      আল্লাহ তায়ালা বলেন: তোমার ভাই বন্ধুরা না থাকলে আমরা তোমাকে প্রস্তরাঘাতে হত্যা করতাম, আমাদের দৃষ্টিতে তুমি কোন মর্যাদাবান ব্যক্তি নও। [হুদ: ৯১]
      আল্লাহ তায়ালা বলেন: আর কাফিররা যখন তোমাকে বন্দী অথবা হত্যা করার উদ্দেশ্যে কিংবা বের করে দেয়ার জন্য। [আল-আনফাল: ৩০]
      এই মর্মে আরো অনেক আয়াত আছে। যুগ যুগ ধরে রাসূল এবং তাদের অনুসারীগণের সাথে কু*ফফার আর তা*ওয়াগীতের সম্পর্ক এমনই ছিলো এবং কিয়ামত পর্যন্ত তা পরিবর্তিত হবার নয়। কারণ নিঃসন্দেহে কু*ফফাররা যুক্তির বদলে যুক্তি আর দলিলের বদলে দলিল নিয়ে আসতে পারবে না। তাই তারা পেশি শক্তির আশ্রয় নিবে। আর মুসলিমদের ব্যাপারে কু*ফফারদের অবস্থান কখনোই পরিবর্তিত হবার নয়।
      আল্লাহ তায়ালা বলেন: বস্তুত, তারা তো সর্বদাই তোমাদের সাথে যুদ্ধ করতে থাকবে, যাতে করে সম্ভব হলে তোমাদেরকে তোমাদের দ্বীন থেকে বের করে নিয়ে যায়। [আল-বাক্বারাহ: ২১৭]
      আল্লাহ তায়ালা বলেন: তারা তোমাদের উপর জয়ী হলে তোমাদের আত্মীয়তার ও অঙ্গীকারের কোন মর্যাদা দেবে না। [আত-তাওবাহ: ৮]
      আল্লাহ তায়ালা বলেন: তারা যদি তোমাদের উপর বিজয়ী হতে পারে, তবে পাথর মেরে তোমাদেরকে হত্যা করবে, অথবা তোমাদেরকে তাদের ধর্মে ফিরিয়ে নেবে। তাহলে তোমরা কখনই সাফল্য লাভ করবে না। [আল-কাহাফ: ২০]
      আল্লাহ তায়ালা বলেন: তোমাদেরকে করতলগত করতে পারলে তারা তোমাদের শত্রু হয়ে যাবে এবং মন্দ উদ্দেশ্যে তোমাদের প্রতি বাহু ও জিহ্বা প্রসারিত করবে এবং চাইবে যে, কোনরূপে তোমরাও কাফির হয়ে যাও। [আল-মুমতাহিনাহ: ২]
      এই হলো দৃশ্য অদৃশ্য সবকিছুর ব্যাপারে জ্ঞানী আল্লাহ তায়ালার ইরশাদ যে, সর্বকালের জন্য ঈমানদার এবং দ্বীনের দিকে আহ্বানকারীদের সাথে কু*ফফারদের সম্পর্ক এমনই হবে। অতঃপর, এমন ব্যক্তি যে আল্লাহর উপর ঈমান আনে এবং তাঁর আদেশ অনুসারে কাজ করে। এমনকি এমন সব ব্যক্তিও যাদের সুস্থ মগজ-মস্তিষ্ক আছে তারা সবাই নিশ্চিত যে, স*শস্ত্র কু*ফর অবশ্যই মানুষ এবং নিরস্ত্র দাওয়াতের অনুসরণ করার মধ্যে বাধা হয়ে দাঁড়াবে।
      অবশ্যই (হিদায়াত বহনকারী) কিতাবের সাথে শক্তি আর সামর্থ্য থাকা আবশ্যক, যা হক্বকে মানুষের কাছে পৌঁছে দিবে এবং এর অনুসরণকারীদের রক্ষা করবে। এমনকি শিকল পরিয়ে টেনে হিঁচড়ে মানুষকে জান্নাতে নিয়ে যাবে। কারণ বয়ান জ্ঞানীদের ক্ষেত্রে কাজ করে, আর জাহেলদের জন্য ত*রবারি আর ব*র্শাই হলো তাদের রোগ নিরাময়ের পন্থা।

    • @Abu_rushd-sh1ej
      @Abu_rushd-sh1ej 5 หลายเดือนก่อน

      আল্লাহ রাব্বুল আলামীন বলেনঃ
      وَلَوْ أَرَادُوا الْخُرُوجَ لَأَعَدُّوا لَهُ عُدَّةً وَلَكِنْ كَرِهَ اللَّهُ انْبِعَاثَهُمْ فَثَبَّطَهُمْ وَقِيلَ اقْعُدُوا مَعَ الْقَاعِدِينَ
      “যদি সত্যিই জিহাদে যাওয়ার ব্যাপারে তাদের দৃঢ় সংকল্প থাকতো তাহলে অবশ্যই তারা যুদ্ধের জন্য কিছু সরঞ্জাম প্রস্তুত করতো, কিন্তু তাদের অভিযাত্রা আল্লাহর মনঃপুত ছিল না, তাই তাদের নিবৃত্ত রাখলেন এবং আদেশ হলো ঘরে বসা লোকদের মত তোমরা বসে থাকো।” (সূরা তওবা, আয়াতঃ ৪৬)
      জেনে রাখুন, জিহাদ যেভাবে ফরজ, জিহাদের জন্য প্রস্তুতি গ্রহণও সেভাবে স্বতন্ত্র আরেকটি ফরজ। মুজাহিদিনের সাথে শামিল হতে না পারার কারণে আপনি সরাসরি ক্বিতালে শরীক হতে না পারলেও, জিহাদের প্রস্তুতি গ্রহণ না করার ক্ষেত্রে কোন অজুহাত কাজে আসবে না।
      জিহাদের প্রস্তুতির ক্ষেত্রে নীচের বিষয়গুলো লক্ষ্য রাখুনঃ
      - আল্লাহর পথে জিহাদের জন্য নিজেকে শারিরীক ও মানসিকভাবে প্রস্তুত করুন। কঠিন পরিস্থিতিতে দীর্ঘদিন থাকার অভ্যাস করুন। আরাম-আয়েশের জীবন পরিত্যাগ করুন। নিজ পরিবার-আত্মীয়-স্বজনদের কাছ থেকে মাঝে মাঝে দূরে থাকার অভ্যাস গড়ে তুলুন। ঘরকুনো মনোভাব ত্যাগ করে মাঝে মাঝে একা কয়েকদিন দূরের পথ সফর করুন। নিজেদের কুরবানীর পশু নিজে জবাই করুন। কঠিন ও পরিশ্রমের কাজ করুন। মাঝে মাঝে পায়ে হেটে দীর্ঘ পথ ভ্রমণ করুন, ক্যাম্পিং করুন। নিজেকে কষ্টসহিষ্ণুতার শিক্ষা দিন। নিজের কাজ নিজে করতে শিখুন। যেমনঃ রান্না করা, কাপড়-চোপড় ধোয়া, ঘর মোছা, টয়লেট পরিস্কার ইত্যাদি।
      - নিজেকে আনসার হিসেবে গড়ে তুলুন। নিজের বাসায় একটি রুম মুজাহিদ ভাইদের জন্য বরাদ্ধ রাখুন। দুই-তিন জন মুজাহিদ ভাই যাতে দীর্ঘদিন আপনার বাসায় আশ্রয় নিয়ে থাকতে পারেন, এ রকম ব্যবস্থা রাখুন।
      - উলামায়ে রব্বানীদের সাথে থাকুন। উলামায়ে ছু’দেরকে পরিহার করুন। উলামায়ে হক্ব তো তারাই যারা আম্বিয়াগণের (আঃ) যোগ্য উত্তরসূরী হিসেবে জনগণকে কুফরের দিকে পরিচালনাকারী তাগুতকে বর্জনের আহবান জানান, ব্যক্তিগত জীবন থেকে শুরু করে রাষ্ট্রীয় ও আন্তর্জাতিক জীবনে আল্লাহর একত্ববাদ প্রতিষ্ঠার আহবান জানান। পূর্ববর্তী আম্বিয়াদের মতোই বর্তমান সময়ের তাগুত ও ইসলামের শত্রুরা তাদেরকে চক্ষুশূল মনে করে। তারা শাসকদের কুফর ও শিরকের ব্যাপারে নিরব দর্শক হয়ে থাকেন না। এটাই নববী দাওয়াতের বৈশিষ্ট্য। ঐ সকল উলামায়ে ছু’দের পরিহার করুন যারা আল্লাহর আইন পরিবর্তনকারী, বৃটিশদের রচিত আইনে শাসনকারী এ সকল শাসকদের সাথে উঠাবসা করে, তাদের অনুকম্পা ভিক্ষা করে এবং তাদের মসনদকে শক্তিশালী করে।

    • @Abu_rushd-sh1ej
      @Abu_rushd-sh1ej 5 หลายเดือนก่อน

      প্রশ্নঃ hinduttobadi Ihudibadi Mafia Votedakat Awami Hasina kaferder birodhye জিহাদ না করলে কি ক্ষতি হবে?
      উত্তরঃ awami kaferder birodhye জিহাদ না করলে ব্যক্তিগত এবং জাতীয়ভাবে ভয়ংকর পরিণতির সম্মুখীন হতে হবে। এর শাস্তি ভােগ করতে হবে দুনিয়া এবং আখিরাতের উভয় জগতে। ব্যক্তিগত ক্ষতি হলাে, আমরা দুনিয়ার পরবর্তী যে জীবন, সে জীবনে সকলে জান্নাত লাভের আশা করি, কিন্তু জিহাদ না করলে পরকালে জান্নাত পাওয়া যাবে না।
      আল্লাহ তা'আলা বলেন-
      أَم حَسِبتُم أَن تَدخُلُوا الجَنَّةَ وَلَمّا يَعلَمِ اللَّهُ الَّذينَ جٰهَدوا مِنكُم وَيَعلَمَ الصّٰبِرينَ
      অর্থঃ তােমরা কি ধারণা করেছাে সােজা জান্নাতে চলে যাবে অথচ দেখে নেয়া হবে না, তােমাদের মধ্যে কে জিহাদকারী আর কে জিহাদে ধৈৰ্য্য ধারণকারী।
      (সূরা আল ইমরান ৩ঃ ১৪২)
      عن أبی ھریرة قال قال رسول الله صلی الله علیه وسلم من مات ولم یغز ولم یحدث به نفسه مات علی شعبة من نفاق
      অর্থঃ আবু হুরায়রা রাঃ থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেন, “যে মুসলিম জীবনে কোন গাজওয়া (দ্বীন প্রতিষ্ঠার জিহাদ) করল না কিংবা গাজওয়া করার কোন দৃঢ় সংকল্পও করল না, এ অবস্থায় মারা গেলে, সে মুনাফিক অবস্থায় মারা গেল।
      আমরা সকলেই জানি যে, মুনাফিকের স্থান চিরস্থায়ী জাহান্নাম।
      অন্য একটি হাদীসে বর্ণিত হয়েছে যে, রসূলুল্লাহ সাঃ বলেন:
      من لم یغز أو یجھز غازیا أو یخلف غازیا فی أھله بجیر أصابه الله بقارعة قبل یوم القیامة
      অর্থঃ যে মুসলমান তার জীবনে কখনাে কোন জিহাদে অংশ নেয়নি, না কোন মুজাহিদের জন্য জিহাদের সরঞ্জাম যােগাড় করে দিয়েছে আর না কোন মুজাহিদ পরিবারে সহযােগিতা করেছে। কিয়ামতের পূর্বে আল্লাহ তাকে এক ভীষণ বিপদে নিপতিত করবেন।
      (সুনানে আবু দাউদ, কিতাবুল জিহাদ, ইফাবা হাঃ ২৪৯৫)
      এতাে গেল ব্যক্তিগতভাবে জিহাদ না করার দুনিয়া ও আখিরাতের শাস্তির কথা। এবার দেখা যাক, জিহাদ না করলে জাতীয়ভাবে দুনিয়া ও আখিরাতে কি শাস্তির ব্যবস্থা রয়েছে।
      এ সম্পর্কে আল্লাহ তা'আলা বলেন-
      يٰأَيُّهَا الَّذينَ ءامَنوا ما لَكُم إِذا قيلَ لَكُمُ انفِروا فى سَبيلِ اللَّهِ اثّاقَلتُم إِلَى الأَرضِ ۚ أَرَضيتُم بِالحَيوٰةِ الدُّنيا مِنَ الءاخِرَةِ ۚ فَما مَتٰعُ الحَيوٰةِ الدُّنيا فِى الءاخِرَةِ إِلّا قَليلٌ
      অর্থঃ হে ঈমানদারগণ! তােমাদের কি হলাে, তােমাদের যখন অভিযানে বের হতে বলা হয়, তখন তােমরা মাটি আঁকড়ে ধর। তােমরা কি আখিরাতের তুলনায় পার্থিব জীবনে পরিতুষ্ট হয়ে গেলে? আখেরাতের তুলনায় পার্থিব জীবন কত নিকৃষ্ট?
      (সূরা তাওবাহ্ ৯ ঃ ৩৮)
      এখানে ঈমানদারদের সম্বােধন করে বলা হয়েছে যে, তােমাদের যখন অভিযানে বের হতে বলা হয় অর্থাৎ অভিযান করা, জিহাদ করা তােমাদের প্রয়ােজন হয়, ফরজ হয়ে যায়, তখন তােমরা কেন মাটি আঁকড়ে ধর? মাটি আঁকড়ে ধরার অর্থ হলাে দুনিয়া নিয়ে
      ব্যস্ত থাকা, ঘর-বাড়ি, ধন-সম্পদ, আত্মীয় স্বজন, ব্যবসা-বাণিজ্য প্রভৃতি নিয়ে ব্যস্ত থাকা, জিহাদে বের না হওয়ার পথে এগুলাে বাঁধা হয়ে যাওয়া। ঈমানদাররা যদি এ
      উপকরণ গুলাে নিয়েই সন্তুষ্ট থাকে তবে তার জন্য আল্লাহ তা'আলা শাস্তির ঘােষণা দিয়েছেন-
      إِلّا تَنفِروا يُعَذِّبكُم عَذابًا أَليمًا وَيَستَبدِل قَومًا غَيرَكُم وَلا تَضُرّوهُ شَيـًٔا ۗ وَاللَّهُ عَلىٰ كُلِّ شَيءٍ قَديرٌ

  • @abdurrahman3205
    @abdurrahman3205 5 หลายเดือนก่อน +1

    Assalamu alaikum, hujur apnar full waz ta sunlam youtube theke,onek valo laglo valo thakben in sha Allah.

  • @fakhoruddin3175
    @fakhoruddin3175 5 หลายเดือนก่อน +1

    মাশাআল্লাহ

  • @mdmuradhosen9059
    @mdmuradhosen9059 6 หลายเดือนก่อน +2

    Mashallah Alhamdulillah ❤❤

  • @hamidulislam1909
    @hamidulislam1909 5 หลายเดือนก่อน

    মাশাআল্লাহ! কুরআন সুন্নাহর শিক্ষা সব শিক্ষার উপরে।

  • @mdkobirmiya566
    @mdkobirmiya566 5 หลายเดือนก่อน +1

    Tik amin

  • @mdbarktullhamdbarktullha3159
    @mdbarktullhamdbarktullha3159 5 หลายเดือนก่อน

    Jonogon vote day

  • @mosarofhossain2350
    @mosarofhossain2350 5 หลายเดือนก่อน +2

    মাশাআল্লাহ