কমি হুজুরকে কথা বলার সুযোগ দেওয়া হয়নি। হুজুর যদি ও দলিল দেখান নি কিন্তু তিনি কোরআন ও নবীর হাদিস দিয়ে কথা বলছেন। আশা করি এখানে সবাই দাড়িয়ে কিয়াম করে তাই হুজুরকে সম্পূর্ণতা কথা বলার সুযোগ দেওয়া হয়নি। সুন্নি হুজুররা কিন্তু কোরআন দিয়ে ভিতর থেকে কথা বলেন নিি
সুন্নিরা এখানে চাপার জুর ব্যবহার করেছেন। যাহা নাই তা তারা বের করে দিতে বলেছেন যা খুবই উদ্ভট এবং অবাস্তব। যদি আপনাকে প্রশ্ন করা হয় আপনার পকেটে কি তিন টাকার নোট আছে? বলবেন নাই, এখন যদি বলা হয়- আপনি তো বললেন নাই- তাহলে ঐ তিন টাকার নোটটি পকেট থেকে বের করে দেখিয়ে বলেন যে, এটা তিন টাকার নোট যা পকেটে নাই । এটা যেমন পাগলামি তেমনি যাহা নাই তা বের করে দেখানোর প্রশ্ন অবান্তর। প্রকৃতপক্ষে যদি কেউ বলে আছে- তবে তার জন্য জরুরী হলো বের করে দেখানো। তাছাড়া যদি আপনাকে বলা হয় ফরজ সালাত ছয় রাকাত পড়া যাবে না, কোথায় আছে তা বের করে দেখান,ফরজ সালাত দিনে সাত ওয়াক্ত পড়া যাবে না কোথায় আছে তা বের করে দেখান, ফরজ রোজা 35 দিন রাখা যাবে না তা কোথায় আছে বের করে দেখান.. এভাবে প্রশ্ন করলে আপনি দেখাতে পারবেন? আর যদি না পারেন এবং এরপর যদি কেউ বলে যে, যেহেতু আপনি কুরআন হাদিস থেকে এগুলো বের করতে পারলেন না তবে দিনে সাত ওয়াক্ত পড়া যাবে যেহেতু সওয়াব বেশি হবে, চার রাকাতের জায়গায় ছয় রাকাত পড়া যাবে যেহেতু ছয় রাকাত পড়ার নিষেধ নেই। তাহলে কি মেনে নিবেন?
মিলাদের ব্যাপারে উনার দেখানো হাদীস থেকেই উত্তর দিলাম, বুঝে নিয়েন।।। حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ بَشَّارٍ الْعَبْدِيُّ، حَدَّثَنَا وَهْبُ بْنُ جَرِيرٍ، حَدَّثَنَا أَبِي قَالَ، سَمِعْتُ مُحَمَّدَ بْنَ إِسْحَاقَ، يُحَدِّثُ عَنِ الْمُطَّلِبِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ قَيْسِ بْنِ مَخْرَمَةَ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ جَدِّهِ، قَالَ وُلِدْتُ أَنَا وَرَسُولُ اللَّهِ، صلى الله عليه وسلم عَامَ الْفِيلِ . وَسَأَلَ عُثْمَانُ بْنُ عَفَّانَ قُبَاثَ بْنَ أَشْيَمَ أَخَا بَنِي يَعْمُرَ بْنِ لَيْثٍ أَأَنْتَ أَكْبَرُ أَمْ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم أَكْبَرُ مِنِّي وَأَنَا أَقْدَمُ مِنْهُ فِي الْمِيلاَدِ وُلِدَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم عَامَ الْفِيلِ وَرَفَعَتْ بِي أُمِّي عَلَى الْمَوْضِعِ قَالَ وَرَأَيْتُ خَذْقَ الْفِيلِ أَخْضَرَ مُحِيلاً . قَالَ أَبُو عِيسَى هَذَا حَدِيثٌ حَسَنٌ غَرِيبٌ لاَ نَعْرِفُهُ إِلاَّ مِنْ حَدِيثِ مُحَمَّدِ بْنِ إِسْحَاقَ . ৩৬১৯। কাইস ইবনু মাখরামা (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, আমি ও রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হস্তী বছরে (আবরাহার বাহিনী ধ্বংসের বছর) জন্মগ্রহণ করি। তিনি বলেন, ইয়াসার ইবনু লাইস গোত্রীয় কুবাস ইবনু আশইয়ামকে উসমান ইবনু আফফান (রাঃ) প্রশ্ন করেন, আপনি বড় নাকি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম? তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমার চাইতে অনেক বড়, তবে আমি তার আগে জন্মগ্রহণ করি। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হাতীর বছর জন্ম গ্রহণ করেছেন। আমার মা আমাকে এমন জায়গায় নিয়ে গেলেন যেখানে গিয়ে আমি পাখিগুলোর (হাতিগুলোর) মলের রং সবুজে বদল হয়ে যেতে দেখেছি। হাদীস টির সনদ দুর্বল আবূ ঈসা বলেনঃ এ হাদীসটি হাসান গারীব। আমরা শুধু মুহাম্মাদ ইবনু ইসহাকের সূত্রেই এ হাদীস জেনেছি। হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai'f) সুনান আত তিরমিজী (তাহকীককৃত) ৪৬/অধ্যায়:- রাসূলুল্লাহ ﷺ ও তার সাহাবীগণের মর্যাদা (كتاب المناقب عن رسول الله ﷺ) এখানে কুবাস ইবনে আশইয়াম (রা)কে উসমান ইবনে আফফান (রা) প্রশ্ন করেন আপনি বড় নাকি রাসুল (স) বড়? তখন উসমান (রা) এর উত্তরে আশইয়াম (রা) বলেন, রাসুল (স) বড় (শান এবং মানের দিক দিয়ে) তবে আমি রাসুল (স) এর অনেক আগে জন্মেছি। এখানে ميلاد দ্বারা কুবাস ইবনে আশইয়াম (রা) এর জন্মের কথা বলা হয়েছে। অথচ মিলাদের পক্ষের আলেম এই হাদীস দ্বারা মিলাদ জায়েজ প্রমান করতে চাচ্ছে। মিলাদ পালন করার ব্যাপারে কোরআন এবং হাদিসের কোথাও নিষেধ করা নেই। কেননা মিলাদ রাসূল সাঃ এর যুগে, সাহাবাদের যুগে, তাবেঈদের যুগে এমনকি তাবে তাবেঈদের যুগেও মিলাদ ছিল না। সুতরাং ইসলামের মূল গ্রন্থগুলোতে মিলাদ নিষেধ করা নাই, এটা সৃষ্টি হয়েছে তাবে তাবেঈদের যুগেরও অনেক পরে। সুতরাং বোঝা যাচ্ছে এটা সুস্পষ্ট বিদআত। কেননা রাসূল সাঃ এর হাদিস হচ্ছে ইসলামের নতুন কিছু সৃষ্টি করাই বেদাত।
উনি বললেন এরা যোগ্য মানুষ, যাঁরা পৃথিবীরতে কলম দরেছে।পার্তক এটাই যে , ওরা কলম দরাদের দল , আর আমাদের দল হলো আল্লাহ্ এবং তার রাসূল সাঃ।, , আমরা মানব আমাদের নবী মুহাম্মদ সা: কে। কোনো কলম ওয়ালাকে না, । আল্লাহু আকবর ❤❤❤🎉
উনি বললেন এরা যোগ্য মানুষ, যাঁরা পৃথিবীরতে কলম দরেছে।পার্তক এটাই যে , ওরা কলম দরাদের দল , আর আমাদের দল হলো আল্লাহ্ এবং তার রাসূল সাঃ।, , আমরা মানব আমাদের নবী মুহাম্মদ সা: কে। কোনো কলম ওয়ালাকে না, । আল্লাহু আকবর ❤❤❤🎉
সঠিক কথা - আমাদের নবী জিন্দা। আর সকল নবী, শহীদ, মুসলমানগন, কাফীর - যারাই মৃত্যুবরন করেছেন, সবাই- জিনদা / জীবিত। কিনতু - সবাই- জীবিত বারযাখী জীবনে, দুনিয়ার জীবনে নয়। দুনিয়ার জীবন থেকে বারযাখী সম্পুরন আলাদা, কোন মতেই বারযাখে থেকে দুনিয়ার জীবনে আসা, আবার বারযাখে যাওয়া ( মোজেজা ছাড়া, যেমন সুরা বাকারার কাহীনি, ইসার কাহীনি) অসম্ভব বা হাজীর-নাজীর হওয়া অসম্ভব। কোরান, হাদীস, সাহাবগন থেকে এর কোন দলীল নেই( রসুল দুনিয়ার জীবনে জীবিত বা হাজির-নাজির) । গল্প, কিচছা, - কোন আলেম বললেও বাতিল। নবী বারযাখে জীবিত,শহীদ, হাফীজ, সব মুসলমান, সব কাফীর - সব মানুষই বারযাখে জীবিত। নবী,শহীদরা বিশেষ সুবিধা পান বারযাখে, কাফীর রা শাস্তি পান বারযাখে। কথা শেষ। বিতর্ক শেষ। কোরান, হাদীসের সঠিক এনং কোন আলেম যত বড়ই হোন না, কোরান হাদীস থেকে দলীল না দিতে পারলে, তার কথা বাতিল। পাক-ভারতের বাইরে, এক মিনিটে এই বিতর্ক শেষ হবে। কোরান হাদীস কি বলে? কথা শেষ।
@newteachingschool2487 এগুলোর মগজ ধুলাই করে দেওয়া হয়েছে মাথায় গোবর ছাড়া কিছু নাই তাই ভালো কোনটা আর খারাপ কোনটা চিনার ও ক্ষমতা নাই ওদের নবী নাকি নূরের তৈরি কত্ত বড় মূর্খ হলে এটা বলতে পারে
সুন্নিরা এখানে চাপার জুর ব্যবহার করেছেন। যাহা নাই তা তারা বের করে দিতে বলেছেন যা খুবই উদ্ভট এবং অবাস্তব। যদি আপনাকে প্রশ্ন করা হয় আপনার পকেটে কি তিন টাকার নোট আছে? বলবেন নাই, এখন যদি বলা হয়- আপনি তো বললেন নাই- তাহলে ঐ তিন টাকার নোটটি পকেট থেকে বের করে দেখিয়ে বলেন যে, এটা তিন টাকার নোট যা পকেটে নাই । এটা যেমন পাগলামি তেমনি যাহা নাই তা বের করে দেখানোর প্রশ্ন অবান্তর। প্রকৃতপক্ষে যদি কেউ বলে আছে- তবে তার জন্য জরুরী হলো বের করে দেখানো। তাছাড়া যদি আপনাকে বলা হয় ফরজ সালাত ছয় রাকাত পড়া যাবে না, কোথায় আছে তা বের করে দেখান,ফরজ সালাত দিনে সাত ওয়াক্ত পড়া যাবে না কোথায় আছে তা বের করে দেখান, ফরজ রোজা 35 দিন রাখা যাবে না তা কোথায় আছে বের করে দেখান.. এভাবে প্রশ্ন করলে আপনি দেখাতে পারবেন? আর যদি না পারেন এবং এরপর যদি কেউ বলে যে, যেহেতু আপনি কুরআন হাদিস থেকে এগুলো বের করতে পারলেন না তবে দিনে সাত ওয়াক্ত পড়া যাবে যেহেতু সওয়াব বেশি হবে, চার রাকাতের জায়গায় ছয় রাকাত পড়া যাবে যেহেতু ছয় রাকাত পড়ার নিষেধ নেই। তাহলে কি মেনে নিবেন?
আমরা আমাদের নবী সাঃ কে ভালো বাসব তার সকল প্রমাণিত সুন্নাত পালনের মাধ্যমে। বিদআত করলে রাসূলকে অবমাননা করা হয় যা শিরক পর্যায়ে পৌঁছে যায় এবং মানসুখ হাদীসের উপর আমল করলে রাসূল সাঃ কে অবমাননা করা হয়। রাসূল সাঃ কে ভালবাসতে হলে সহীহ্ হাদীসের আমলের বিকল্প নেই।
দরুদ পরলে হবে না " নবীজির শান মানে যারা বিয়াদবী করে প্রতিবাদ করতে হবে"" প্রিয় নবীজির শানে বিয়াদবী করলে নবীজির সাহাবী গরদান পেলে দিতো আর আমরা চুপ করে থাকি আমরা কেমন ভালোবাসি নবীজিকে"" প্রিয় নবীজির জন্যে জীবন দিতে হবে জীবন দিয়ে ভালোবাসতে হবে নবীজিকে "" এইটাই ছিলো নবীজির সাহাবাদের আদর্শ"" খালি দরুদ পরলে হবে "" জালিমদের ভয়ে চুপ থাকলে হবে""
আমরাও বুঝতে পারছি। প্রচলিত মিলাদ হচ্ছে বিদআত। এই প্রচলিত মিলাদ, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম করেনি, সাহাবাগণ রাঃ করেনি, তাবিরা করেনি, তাবেতাবিরা করেনি। তুমি চুট্টা মৌলবি, চাপার জোরে প্রচলিত বিদাতি মিলাদ করে বেড়াও আর খয়রাত টুকাও। এইভাবে বেশি দিন চলতে পারবে না।
পাগল ছাগলের বাহস এটা। বাহস করতে হলে সিলেটে আস।মিলাদ মানে,জন্ম, এটাতো কিতাবে আসে টিক,কিন্তু রাসূলের জন্ম নিয়ে আলোচনা করা জায়,পালন করা যায় না।সিরাতুন নবী পালন করতে, রাসূল আদেশ করেছেন।সাহাবায়ে কেরামগণ মিলাদ কিয়াম করেন নি? এ কতা কোন কিতাবে দেখাতে পারবেন ?না।সাহাবায়ে কেরাম গণের মহব্বত আমাদের। চেয়ে বেশি ছিল।নবীজি মাটির তৈরী, ওকানতা, ভুঝলনা ? গাদায় আসচে বাহস করতে।কোরআান কি? ভুজল।অনেক আয়াত নাজীল হয়েছে মাটির তৈরী নিয়ে।সে নুর দারা যে দলিল দিয়েছে, সেখানে নূর দ্বারা কি? বুঝানো হয়ছে ওকান তা বুঝচেনা। সে কি? বাহস করবে।
ইবলিশ এর দল বড়ই থাকে ওরা হাদিস এর ভুল ব্যাখা করেছে আমার প্রশ্ন হলো তোমাদের আলচ্ছক দুই জন আর অন্যদলের এক জন কেন জাতি জানতে চায় মামলা দূর্বল থাকলেই তো উকিল বেশি লাগে নাকি
সুন্নিরা এখানে চাপার জুর ব্যবহার করেছেন। যাহা নাই তা তারা বের করে দিতে বলেছেন যা খুবই উদ্ভট এবং অবাস্তব। যদি আপনাকে প্রশ্ন করা হয় আপনার পকেটে কি তিন টাকার নোট আছে? বলবেন নাই, এখন যদি বলা হয়- আপনি তো বললেন নাই- তাহলে ঐ তিন টাকার নোটটি পকেট থেকে বের করে দেখিয়ে বলেন যে, এটা তিন টাকার নোট যা পকেটে নাই । এটা যেমন পাগলামি তেমনি যাহা নাই তা বের করে দেখানোর প্রশ্ন অবান্তর। প্রকৃতপক্ষে যদি কেউ বলে আছে- তবে তার জন্য জরুরী হলো বের করে দেখানো। তাছাড়া যদি আপনাকে বলা হয় ফরজ সালাত ছয় রাকাত পড়া যাবে না, কোথায় আছে তা বের করে দেখান,ফরজ সালাত দিনে সাত ওয়াক্ত পড়া যাবে না কোথায় আছে তা বের করে দেখান, ফরজ রোজা 35 দিন রাখা যাবে না তা কোথায় আছে বের করে দেখান.. এভাবে প্রশ্ন করলে আপনি দেখাতে পারবেন? আর যদি না পারেন এবং এরপর যদি কেউ বলে যে, যেহেতু আপনি কুরআন হাদিস থেকে এগুলো বের করতে পারলেন না তবে দিনে সাত ওয়াক্ত পড়া যাবে যেহেতু সওয়াব বেশি হবে, চার রাকাতের জায়গায় ছয় রাকাত পড়া যাবে যেহেতু ছয় রাকাত পড়ার নিষেধ নেই। তাহলে কি মেনে নিবেন?
উনি বললেন এরা যোগ্য মানুষ, যাঁরা পৃথিবীরতে কলম দরেছে।পার্তক এটাই যে , ওরা কলম দরাদের দল , আর আমাদের দল হলো আল্লাহ্ এবং তার রাসূল সাঃ।, , আমরা মানব আমাদের নবী মুহাম্মদ সা: কে। কোনো কলম ওয়ালাকে না, । আল্লাহু আকবর ❤❤❤🎉
বড় বড় ভিন্ন মতের মাওলানাদের নিয়েও এমন বাহাস হওয়া দরকার আমাদের সমাজে প্রচলিত বিভিন্ন বিষয়াদি নিয়ে।যা আমাদের প্রিতিনিয়ত গুমরা করতে অনুপ্রাণিত করে যাচ্ছে।
আমরা হাদীসে শুনছি যে আলেম আলেমে গন্ধ লেগে যাবে এটা হবে কিয়ামতের আলামত এটাই ইচ্ছে কেয়ামতের আলামত হুজুর হুজুরের দন্ড লেগে গেছে ঠিক আছে কেয়ামতের আলামত এসে গেছে
কেমনে পাইলো?? একজন হাদিসবীদ(২ লক্ষ্) বললো মিলাদ করা যাবে, তাই মিলাদ জায়েজ হবে?? যা নবী রাসূল (সঃ) ও সাহাবীরা করে নাই, তা সারা জাহানের হাদীসবীদরা বললেও না জায়েজ। নবী (সঃ) বলেছেন, ইসলামকে পরিপূর্ণ করা হলো। তাহলে মিলাদ কিভাবে আসলো নবী, সাহাবারা না করলেও?? আরেকটা প্রশ্ন, যে বিষয় নাই, সে বিষয়ে কিভাবে দলিল হবে? উনারা যে দলিল দিয়েছে, সে গুলো তো কুরআন বা হাদিস থেকে দিতে পারে নাই। যে দলিল দিয়েসে, সেটা হলো, আমুক হাদিস বিদ বলছে তমক হাদিস বিদ লিখসে। যা কুরআন হাদিসে নাই, তা খারিস। কুরআন হাদিসে না থাকার পর যে ইবাদত করা হয় তা বাতিল, বিদআত। কুরআন হাদিসে নাই, তাই নবী (সঃ) বা সাহাবীরাও করেন নাই। মিলাদ বাতিল, বিদআদ।
@@MulimaKhatun-jt7gg 👉কিয়াম (দাঁড়ানো) ও সম্মেলিত ভাবে কাশিদা (প্রশংসা মূলক কবিতা) পাঠের দলিলঃ (১) মিশকাত শরীফের ৪১০ পৃষ্ঠায় লিখিত আছে: হযরত আয়েশা (রাঃ) বলেন, রাসূলে পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হযরত হাসসান (রাঃ) এর জন্য মসজিদে নববীতে একটি মিম্বর স্থাপন করলেন। তিনি উহার উপর দাঁড়িয়ে আল্লাহর হাবিবের পদমর্যাদা (গুণাবলী ও গৌরবময় জীবনী) সজোরে বয়ান করতেন। আল্লাহর হাবিব (তা শ্রবণ করে সন্তুষ্টচিত্তে) বলতেন, নিশ্চয়ই হাসসান যতক্ষণ হুজুরের গুণরাজী বয়ান করতে থাকেন ততক্ষণ আল্লাহ তা’য়ালা হযরত জিব্রাঈল (আঃ) দ্বারা তাঁর সহায়তা করতে থাকেন।’ (তিরমিযী:২৮৪৬) এছাড়াও কারো সম্মানার্থে দাঁড়িয়ে যাওয়ার হাদিস রয়েছে, যেমনঃ [সহিহ বুখারি-৫৮২৮ (ই/ফা) ; ৬২৬২ (আন্তর্জাতিক)],(সুনানে আবু দাউদ-৪৭৭৫),(সহীহ বুখারী-৩৭৮৫),আবু দাউদ-৫১৪৫) --------------- (২) সাহাবীগণ পাথর তুলতে তুলতে ছন্দোবদ্ধ কবিতা আবৃত্তি করছিলেন। আর নবী (সাঃ)-ও তাঁদের সাথে ছিলেন। তিনি তখন বলছিলেনঃ اللَّهُمَّ لاَ خَيْرَ إِلاَّ خَيْرُ الآخِرَهْ فَاغْفِرْ لِلأَنْصَارِ وَالْمُهَاجِرَهْ হে আল্লাহ! আখিরাতের কল্যাণ ছাড়া (প্রকৃতপক্ষে) আর কোন কল্যাণ নেই। আপনি আনসার ও মুহাজিরগণকে ক্ষমা করে দিন। [বুখারি-৪১৬(ই/ফা), ৪২৮ (আন্তর্জাতিক)]
মাশাআল্লাহ মারহাবা সুন্নীয়ত জিন্দাবাদ
নারেয়ে তাকবির আল্লাহু আকবর
নারেয়ে রিসালাত ইয়া রাসুলুল্লাহ
45:11
আলহামদুলিল্লাহ আমাদের নবী জিন্দা নবী হায়াতুন্নবী
Lukaia dhon Muhammad SM: dhonno houk
নবীজি মৃত্যু বরন করে আলমে বারযাগ আছেন।নবিজিকে নিয়ে এত আবেগ ভালো না
আল্লাহ তুমি মুশরিকদের হিদায়াত দাও আমিন❤❤
হুজুর আপনি তো সুনিঅতের ঘরভ আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ❤❤❤❤
মাশাআল্লাহ মারহাবা, সুন্নীয়ত জিন্দাবাদ।
Allah,, sobaike sotik pote colar towfik Dan koren
Ameen
নবীজির সুন্নত যেখানে আমি আছি সেখানে❤❤❤
AKHRI NOVIJIR SUNNOT KI ?
কমি হুজুরকে কথা বলার সুযোগ দেওয়া হয়নি। হুজুর যদি ও দলিল দেখান নি কিন্তু তিনি কোরআন ও নবীর হাদিস দিয়ে কথা বলছেন।
আশা করি এখানে সবাই দাড়িয়ে কিয়াম করে তাই হুজুরকে সম্পূর্ণতা কথা বলার সুযোগ দেওয়া হয়নি। সুন্নি হুজুররা কিন্তু কোরআন দিয়ে ভিতর থেকে কথা বলেন নিি
কুরআন এ সব আছে। কিন্তু সমসাময়িক যা কিছু নাই তা হাদীসে আছে। যেমন মেরাজ কুরআন এ নাই হাদীসে আছে। @@NurulAmin-nf7im
প্রতিটি এলাকায় মহল্লায় নবীর শান মান ও জিকির-আজকার পরা হোক জুম্মার দিনে
তোমরা দুই টাকার মাওলানা মিলাদ মানে জন্ম নবীজীর জন্ম। আর তোমরা জন্ম কে মিলাদ বানাইছো আর সেই মিলাদ পড়ে তোমরা টাকা পকেট ভাড়ীকর। এটা বেদাত।
এই হুজুর বোকা।জালাল উদূদিন ছুয়ুতির কেতাব প
সহমত ভাই
পাঁচ ওয়াক্ত নামায আদায় বাধ্যতামুলক করা হোক,তারপর দেখা যাবে কে সুন্নি কে ওহাবি,কে মুসলমান কে মুনাফিক।।
❤
আলহামদুলিল্লাহ। সুন্নিমুসলমানরা বাহাস এ জয়লাভ করেছেন।
সুন্নিরা জয় লাভ করে নাই বরং তারা বাটপারি করেছে
রাহুল ভাইয়ের কাছে যাও
@@AtaAli-sj3db 🤣🤣🤣
❤️❤️❤️
Sob natok 😂
মাশাআল্লাহ মারহাবা,,, আলহামদুলিল্লাহ, আমি একজন আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াতের একজন সুন্নি মুসলমান মানুষ। 🤲🤲🤲 আলহামদুলিল্লাহ
আমি সেই নবীর উম্মত, যার পেছনে ৭০হাজার ফেরেশতা নামাজ আদায় করে ছিলেন।
এটা আবার কেমন কমেন্ট
সুন্নিরা এখানে চাপার জুর ব্যবহার করেছেন। যাহা নাই তা তারা বের করে দিতে বলেছেন যা খুবই উদ্ভট এবং অবাস্তব। যদি আপনাকে প্রশ্ন করা হয় আপনার পকেটে কি তিন টাকার নোট আছে? বলবেন নাই, এখন যদি বলা হয়- আপনি তো বললেন নাই- তাহলে ঐ তিন টাকার নোটটি পকেট থেকে বের করে দেখিয়ে বলেন যে, এটা তিন টাকার নোট যা পকেটে নাই । এটা যেমন পাগলামি তেমনি যাহা নাই তা বের করে দেখানোর প্রশ্ন অবান্তর। প্রকৃতপক্ষে যদি কেউ বলে আছে- তবে তার জন্য জরুরী হলো বের করে দেখানো। তাছাড়া যদি আপনাকে বলা হয় ফরজ সালাত ছয় রাকাত পড়া যাবে না, কোথায় আছে তা বের করে দেখান,ফরজ সালাত দিনে সাত ওয়াক্ত পড়া যাবে না কোথায় আছে তা বের করে দেখান, ফরজ রোজা 35 দিন রাখা যাবে না তা কোথায় আছে বের করে দেখান.. এভাবে প্রশ্ন করলে আপনি দেখাতে পারবেন? আর যদি না পারেন এবং এরপর যদি কেউ বলে যে, যেহেতু আপনি কুরআন হাদিস থেকে এগুলো বের করতে পারলেন না তবে দিনে সাত ওয়াক্ত পড়া যাবে যেহেতু সওয়াব বেশি হবে, চার রাকাতের জায়গায় ছয় রাকাত পড়া যাবে যেহেতু ছয় রাকাত পড়ার নিষেধ নেই। তাহলে কি মেনে নিবেন?
Tomi bojo na
😊
ইনশাল্লাহ এভাবেই চলবে ঈদে মিলাদুন্নবী ইনশাল্লাহ সুন্নি ভাইয়েরা
ইনশাআল্লাহ এইভাবে প্রতিটি ঘরে ঘরে নবীজির শান চলতেই থাকবে আল্লাহু আকবার
ওহাবিদের চোখ অন্ধ
মিলাদের ব্যাপারে উনার দেখানো হাদীস থেকেই উত্তর দিলাম, বুঝে নিয়েন।।।
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ بَشَّارٍ الْعَبْدِيُّ، حَدَّثَنَا وَهْبُ بْنُ جَرِيرٍ، حَدَّثَنَا أَبِي قَالَ، سَمِعْتُ مُحَمَّدَ بْنَ إِسْحَاقَ، يُحَدِّثُ عَنِ الْمُطَّلِبِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ قَيْسِ بْنِ مَخْرَمَةَ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ جَدِّهِ، قَالَ وُلِدْتُ أَنَا وَرَسُولُ اللَّهِ، صلى الله عليه وسلم عَامَ الْفِيلِ . وَسَأَلَ عُثْمَانُ بْنُ عَفَّانَ قُبَاثَ بْنَ أَشْيَمَ أَخَا بَنِي يَعْمُرَ بْنِ لَيْثٍ أَأَنْتَ أَكْبَرُ أَمْ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم أَكْبَرُ مِنِّي وَأَنَا أَقْدَمُ مِنْهُ فِي الْمِيلاَدِ وُلِدَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم عَامَ الْفِيلِ وَرَفَعَتْ بِي أُمِّي عَلَى الْمَوْضِعِ قَالَ وَرَأَيْتُ خَذْقَ الْفِيلِ أَخْضَرَ مُحِيلاً . قَالَ أَبُو عِيسَى هَذَا حَدِيثٌ حَسَنٌ غَرِيبٌ لاَ نَعْرِفُهُ إِلاَّ مِنْ حَدِيثِ مُحَمَّدِ بْنِ إِسْحَاقَ .
৩৬১৯। কাইস ইবনু মাখরামা (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, আমি ও রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হস্তী বছরে (আবরাহার বাহিনী ধ্বংসের বছর) জন্মগ্রহণ করি। তিনি বলেন, ইয়াসার ইবনু লাইস গোত্রীয় কুবাস ইবনু আশইয়ামকে উসমান ইবনু আফফান (রাঃ) প্রশ্ন করেন, আপনি বড় নাকি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম? তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমার চাইতে অনেক বড়, তবে আমি তার আগে জন্মগ্রহণ করি। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হাতীর বছর জন্ম গ্রহণ করেছেন। আমার মা আমাকে এমন জায়গায় নিয়ে গেলেন যেখানে গিয়ে আমি পাখিগুলোর (হাতিগুলোর) মলের রং সবুজে বদল হয়ে যেতে দেখেছি।
হাদীস টির সনদ দুর্বল
আবূ ঈসা বলেনঃ এ হাদীসটি হাসান গারীব। আমরা শুধু মুহাম্মাদ ইবনু ইসহাকের সূত্রেই এ হাদীস জেনেছি।
হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai'f)
সুনান আত তিরমিজী (তাহকীককৃত)
৪৬/অধ্যায়:- রাসূলুল্লাহ ﷺ ও তার সাহাবীগণের মর্যাদা (كتاب المناقب عن رسول الله ﷺ)
এখানে কুবাস ইবনে আশইয়াম (রা)কে উসমান ইবনে আফফান (রা) প্রশ্ন করেন আপনি বড় নাকি রাসুল (স) বড়? তখন উসমান (রা) এর উত্তরে আশইয়াম (রা) বলেন, রাসুল (স) বড় (শান এবং মানের দিক দিয়ে) তবে আমি রাসুল (স) এর অনেক আগে জন্মেছি।
এখানে ميلاد দ্বারা কুবাস ইবনে আশইয়াম (রা) এর জন্মের কথা বলা হয়েছে। অথচ মিলাদের পক্ষের আলেম এই হাদীস দ্বারা মিলাদ জায়েজ প্রমান করতে চাচ্ছে। মিলাদ পালন করার ব্যাপারে কোরআন এবং হাদিসের কোথাও নিষেধ করা নেই। কেননা মিলাদ রাসূল সাঃ এর যুগে, সাহাবাদের যুগে, তাবেঈদের যুগে এমনকি তাবে তাবেঈদের যুগেও মিলাদ ছিল না। সুতরাং ইসলামের মূল গ্রন্থগুলোতে মিলাদ নিষেধ করা নাই, এটা সৃষ্টি হয়েছে তাবে তাবেঈদের যুগেরও অনেক পরে। সুতরাং বোঝা যাচ্ছে এটা সুস্পষ্ট বিদআত। কেননা রাসূল সাঃ এর হাদিস হচ্ছে ইসলামের নতুন কিছু সৃষ্টি করাই বেদাত।
৫৭৭১-[৩৩] কা’ব [আহবার (রাঃ)] তাওরাতের উদ্ধৃতি দিয়ে উল্লেখ করেছেন, আমরা তাতে লিখিত পেয়েছি যে, মুহাম্মাদ(স) আল্লাহর রাসূল, তিনি আমার সর্বোৎকৃষ্ট বান্দা, তিনি দুশ্চরিত্র বা খারাপ এবং কঠোর ভাষী নন, বাজারে হৈ-হল্লাকারীও নন। মন্দের প্রতিশোধ মন্দের দ্বারা গ্রহণ করেন না, বরং ক্ষমা করে দেন। তাঁর জন্মস্থান মক্কায় এবং হিজরত করবেন মদীনাহ তাইয়িবায়। সিরিয়াও তাঁর আধিপত্যে আসবে। তার উম্মত হবে খুব বেশি প্রশংসাকারী তথা সুখে-দুঃখে ও আরামে-ব্যারামে সদা আল্লাহর গুণগান করবে এবং প্রত্যেক অবস্থান স্থলে আল্লাহর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করবে। সুউচ্চ স্থানে আরোহণকালে তারা আল্লাহর তাকবীর উচ্চারণ করবে। সূর্যের দিকে বিশেষভাবে দৃষ্টি রাখবে, যখনই সালাতের সময় হবে তখনই সালাত আদায় করবে। তারা শরীরের মধ্যস্থলে (কোমরে) ইজার বাঁধবে। শরীরের পার্শ্ব (হাত-পা ইত্যাদি) ধুয়ে উযূ করবে। তাদের ঘোষণাকারী উচ্চস্থানে দাঁড়িয়ে ঘোষণা (আযান) দেবে। জিহাদে তাদের সারি এবং সালাতেও তাদের সারি হবে একইরূপ। রাত্রির বেলায় তাদের গুনগুন শব্দ উদ্ভাসিত হবে মৌমাছির গুনগুনের মতো। (মাসাবীহ, দারিমীও এটা কিঞ্চিৎ শাব্দিক পরিবর্তনসহ বর্ণনা করেছেন)
اَلْفصْلُ الثَّنِفْ (بَابُ فَضَائِلِ سَيِّدِ الْمُرْسَلِينَ)
وَعَنْ كَعْبٍ يَحْكِي عَنِ التَّوْرَاةِ قَالَ: نَجِدُ مَكْتُوبًا محمدٌ رسولُ الله عَبدِي الْمُخْتَار لَا فظٌّ وَلَا غَلِيظٍ وَلَا سَخَّابٍ فِي الْأَسْوَاقِ وَلَا يَجْزِي بِالسَّيِّئَةِ السَّيِّئَةَ وَلَكِنْ يَعْفُو وَيَغْفِرُ مَوْلِدُهُ بِمَكَّةَ وَهِجْرَتُهُ بِطِيبَةَ وَمُلْكُهُ بِالشَّامِ وَأُمَّتُهُ الْحَمَّادُونَ يَحْمَدُونَ اللَّهَ فِي السَّرَّاءِ وَالضَّرَّاءِ يَحْمَدُونَ اللَّهَ فِي كُلِّ مَنْزِلَةٍ وَيُكَبِّرُونَهُ عَلَى كُلِّ شَرَفٍ رُعَاةٌ لِلشَّمْسِ يُصَلُّونَ الصَّلَاةَ إِذَا جَاءَ وَقْتُهَا يتأزَّرون على أَنْصَافهمْ ويتوضؤون عَلَى أَطْرَافِهِمْ مُنَادِيهِمْ يُنَادِي فِي جَوِّ السَّمَاءِ صَفُّهُمْ فِي الْقِتَالِ وَصَفُّهُمْ فِي الصَّلَاةِ سَوَاءٌ لَهُمْ بِاللَّيْلِ دَوِيٌّ كَدَوِيِّ النَّحْلِ «. هَذَا لَفْظُ» الْمَصَابِيحِ وَرَوَى الدَّارِمِيُّ مَعَ تَغْيِير يسير
اسنادہ ضعیف ، رواہ الدارمی (1 / 4 ۔ 5 ح 5) * الاعمش مدلس و عنعن
হাদীস নং ৫৭৭১
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ কা'ব আল-আহবার (রাঃ)
মিশকাতুল মাসাবীহ (মিশকাত)
পর্ব-২৯: চারিত্রিক গুণাবলি ও মর্যাদাসমূহ (كتاب الْفَضَائِل وَالشَّمَائِل)
এখানে مَوْلُدُهُ بِمَكَّةَ (মাওলুদুহু বি মাক্কাতা) দ্বারা তাঁর জন্মস্থান মক্কায় এ কথা বলা হয়েছে। আর মিলাদি হুজুর এই হাদিস দ্বারা মিলাদ পড়াকে জায়েজ প্রমাণ করতেছে। কি আশ্চর্য জনক লেখাপড়ারে বাবা?!!!!???
উনি বললেন এরা যোগ্য মানুষ, যাঁরা পৃথিবীরতে কলম দরেছে।পার্তক এটাই যে , ওরা কলম দরাদের দল , আর আমাদের দল হলো আল্লাহ্ এবং তার রাসূল সাঃ।, , আমরা মানব আমাদের নবী মুহাম্মদ সা: কে। কোনো কলম ওয়ালাকে না, । আল্লাহু আকবর ❤❤❤🎉
ahole khobish kore bish bish nabijir naam sune kore rish rish era holo asto khobish naam tader ahole hadish
যতদিন এই চন্দ্র সূর্য প্রজ্জ্বলিত থাকবে,
ততদিন মিলাদুন্নবী (ﷺ) পালন করতে থাকবো
ইনশাআল্লাহ🌸🤍
😂😂😂😂😂😂😂
Pagol😂😂
ইনশাআল্লাহ ❤
মাশাআল্লাহ
সুন্নী আলেমদের অসংখ্যা ধন্যবাদ সত্যকে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করার জন্য।
উনি বললেন এরা যোগ্য মানুষ, যাঁরা পৃথিবীরতে কলম দরেছে।পার্তক এটাই যে , ওরা কলম দরাদের দল , আর আমাদের দল হলো আল্লাহ্ এবং তার রাসূল সাঃ।, , আমরা মানব আমাদের নবী মুহাম্মদ সা: কে। কোনো কলম ওয়ালাকে না, । আল্লাহু আকবর ❤❤❤🎉
আলহামদুলিল্লাহ খুশি হইলাম ❤
ধরেন একটা ঘর অন্ধকার তো সেই ঘরে একটা লোক মোমবাতি নিয়ে এলো
তো সে লোক কি মোমবাতি কিবা আগুন❤
❤❤
❤❤
আলহামদুলিল্লাহ হে আল্লাহ আমি মানি হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম নূরের তৈরি এবং মিলাদ জায়েজ
Hadista bole diben bhai ortho shoho. amrau ektu shikhi
সালামুআলাইকুম দয়াল নবীর পক্ষে আমরা আছি
এবেটামরখমিলদা আছেতুই কছনাই নবি আরর চিনা জারাবলে নইতারাকাপর
আলহামদুলিল্লাহ আমি সুন্নি❤❤
আলহামদুলিল্লাহ এইভাবে সুন্নীয়তের জয় হবে
ইনডিয়া আমার দেশ না,, আমার দেশ বাংলাদেশ,,এখন আমি কিভাবে প্রমান করতে পারি যে ইনডিয়া আমার দেশ না,,,
আলহামদুলিল্লাহ সুন্নি হুজুরকে অসংখ্য ধন্যবাদ সত্য কথা তোলার জন্য
Sunni hujur😅😅
Ore batpaar
সুন্নী আলেম বুল ফতুয়া তুলে ধরেছে
বালো করে হাদিস গবেষণা করে দেখ
বাংলাদেশের সব মসজিদ গুলোর ভিতরে আমার নবীজির মিলাদ শরীফের অনুষ্ঠান করা হোক
আমার নবী শ্রেষ্ঠ নবী শেষ নবী হযরত
মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম ❤❤❤❤
ইনশাল্লাহ সুন্নিদের জয় সবসময় হয়েছে এবং হবে🥀❤️
ইতা ত মুক জুর কালি
সুন্নি, শিয়া কোন মুসলমানের পরিচয় নয়, তার আসল পরিচয় হলো সে মুসলিম। তবে যারা শিয়া পরিচয় দিয়ে থাকে তাদের সিংহভাগ কাফের।
ইনশাআল্লাহ
কোথায় আমি ত দেখতেছি ওলটা হেরে গেছে।।😂
@@Asports6আপনার মাথায় সমস্যা আছে
নবীর সুন্নত যেখানে আমরা আছি সেখানে👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍☝☝☝☝👆👆👆👆👆👆👆👆👆👆👆👆👈👈👈👈👈👈👈👈👈👈👈👈
👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍
আমি অপনার সাতে এক মত❤❤❤
সত্যের জয় একদিন হবেই হবে,ইনশাআল্লাহ।
আলহামদুলিল্লাহ আমি সুন্নি❤❤
@@MdSumon-n4q3zতুই না সুন্নি রা মাজার পুজারি
নবীজির জন্য জান দিতে রাজি আমিন❤️🤲
ইনশাল্লাহ আমিও নবীজির জন্য আমার জানটাও দিতে রাজি
আমার নবী জিন্দা নবী হায়াতুন্নবী❤
Thik bolsen vai❤❤❤
Right bolchen Bhai
IE৪, w
রাইট
সঠিক কথা - আমাদের নবী জিন্দা। আর সকল নবী, শহীদ, মুসলমানগন, কাফীর - যারাই মৃত্যুবরন করেছেন, সবাই- জিনদা / জীবিত।
কিনতু -
সবাই- জীবিত বারযাখী জীবনে, দুনিয়ার জীবনে নয়। দুনিয়ার জীবন থেকে বারযাখী সম্পুরন আলাদা, কোন মতেই বারযাখে থেকে দুনিয়ার জীবনে আসা, আবার বারযাখে যাওয়া ( মোজেজা ছাড়া, যেমন সুরা বাকারার কাহীনি, ইসার কাহীনি) অসম্ভব বা হাজীর-নাজীর হওয়া অসম্ভব।
কোরান, হাদীস, সাহাবগন থেকে এর কোন দলীল নেই( রসুল দুনিয়ার জীবনে জীবিত বা হাজির-নাজির) ।
গল্প, কিচছা, - কোন আলেম বললেও বাতিল। নবী বারযাখে জীবিত,শহীদ, হাফীজ, সব মুসলমান, সব কাফীর - সব মানুষই বারযাখে জীবিত। নবী,শহীদরা বিশেষ সুবিধা পান বারযাখে, কাফীর রা শাস্তি পান বারযাখে।
কথা শেষ। বিতর্ক শেষ। কোরান, হাদীসের সঠিক এনং কোন আলেম যত বড়ই হোন না, কোরান হাদীস থেকে দলীল না দিতে পারলে, তার কথা বাতিল। পাক-ভারতের বাইরে, এক মিনিটে এই বিতর্ক শেষ হবে।
কোরান হাদীস কি বলে? কথা শেষ।
সুন্নী আলেমরা নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সঠিক পথ দেখায়।
চুন্নি আলেমরা নবীর সম্মান কমায়
nobiji matir toyri nobiji nijei bole gecen
@@asifbhuiyan7875 আপনাকে বলে গেছে, সুধু নবী নিয়ে আপনাদের এত পেত না তৈরি করতে চান কেন
এভাবেই প্রত্যকটি বিষয় নিয়ে সামনে সামনে আলোচনা হলে সাধারণ মানুষ সঠিক তথ্য জানতে পারবে। ধন্যবাদ।
100 % right bolchen Bhai jan
মাশাআল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ,,লাখও কোটি শুকরিয়া মহান আল্লাহর দরবারে,যে আমাকে সুন্নি মুসলিম হিসেবে কবুল করেছে।সকল মুসলিম ভাইদের বুঝার তৌফিক দান করুন।আমিন।
বাবু জিবনে একটি বুল করেছো
কনফার্ম জান্নাতি
@newteachingschool2487 এগুলোর মগজ ধুলাই করে দেওয়া হয়েছে মাথায় গোবর ছাড়া কিছু নাই তাই ভালো কোনটা আর খারাপ কোনটা চিনার ও ক্ষমতা নাই ওদের নবী নাকি নূরের তৈরি কত্ত বড় মূর্খ হলে এটা বলতে পারে
আমিন
মুসলিম হিসেবে সবার শুকরিয়া আদায় করছি কিন্তু দলাদলি করব না
ইনশা আল্লাহ আমরা সবাই সুন্নি মুসলমান❤
আমি ভারত থেকে বলছি খুব সুন্দর সুবহানাল্লাহ
যারা যারা সুন্নি মুসলমান আছেন তারাই লাইক দিবেন প্লিজ ❤❤❤🫶🫶
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মদ রাসুলুল্লাহ ❤
আল্লাহর অলির যেখানে আমরা আছি সেখানে
আমিন
😅❤❤😅
নবীজীর সুন্নত যেখানে আমার আছি সেখানে ❤❤❤❤❤❤❤
সুন্নি মানেই আমার রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর উপর দুরুদ সালাম সব সময় চলবে।
কিন্তু ভাই বাংলাদেশে দুরুদ এক দুরুদ হচ্ছে নবীর উপর দরুদ পড়া আর মিলাদ হচ্ছে হালুয়া রুটি খাওয়া
চলবে But, দারায়া দৌরায়া, গান গাইয়া না।
দুরুদে ইব্রাহিম পরতে হবে।
@@MdSharif-mw7rp Rasul(s.a.w) darai Salam path korake tumi gaan bolteso??😑
Yes, হাঁ 👍
কই ভাই নবীজির অসম্মানের সময় তো আপনাদেরকে রাস্তায় দেখি নাই
আমরা সুন্নীরা সঠিক পথে আছি আল্লাহ আমাদের সবাইকে কবুল করেন আমীন
আমিন
Amin
😀😀😀😄😄😄😁😁😁😁
আমিন
সুন্নিরা এখানে চাপার জুর ব্যবহার করেছেন। যাহা নাই তা তারা বের করে দিতে বলেছেন যা খুবই উদ্ভট এবং অবাস্তব। যদি আপনাকে প্রশ্ন করা হয় আপনার পকেটে কি তিন টাকার নোট আছে? বলবেন নাই, এখন যদি বলা হয়- আপনি তো বললেন নাই- তাহলে ঐ তিন টাকার নোটটি পকেট থেকে বের করে দেখিয়ে বলেন যে, এটা তিন টাকার নোট যা পকেটে নাই । এটা যেমন পাগলামি তেমনি যাহা নাই তা বের করে দেখানোর প্রশ্ন অবান্তর। প্রকৃতপক্ষে যদি কেউ বলে আছে- তবে তার জন্য জরুরী হলো বের করে দেখানো। তাছাড়া যদি আপনাকে বলা হয় ফরজ সালাত ছয় রাকাত পড়া যাবে না, কোথায় আছে তা বের করে দেখান,ফরজ সালাত দিনে সাত ওয়াক্ত পড়া যাবে না কোথায় আছে তা বের করে দেখান, ফরজ রোজা 35 দিন রাখা যাবে না তা কোথায় আছে বের করে দেখান.. এভাবে প্রশ্ন করলে আপনি দেখাতে পারবেন? আর যদি না পারেন এবং এরপর যদি কেউ বলে যে, যেহেতু আপনি কুরআন হাদিস থেকে এগুলো বের করতে পারলেন না তবে দিনে সাত ওয়াক্ত পড়া যাবে যেহেতু সওয়াব বেশি হবে, চার রাকাতের জায়গায় ছয় রাকাত পড়া যাবে যেহেতু ছয় রাকাত পড়ার নিষেধ নেই। তাহলে কি মেনে নিবেন?
আমার নবী রাসুলুল্লাহ সাঃ যেখানে আমরা সবাই সেখানে সুন্নি মুসলমান আমিন
আলহামদুলিল্লাহ আমরা কত ভাগ্যবান যে সুন্নি মুসলিম হয়ে জন্মগ্রহণ করেছি
সুন্নিরা ভন্ড।
Ebar Chinni Khan🤣😅
Amito bhaggovan je tumar motho sunni Muslim er I'd te meyeder pic deyka😂😂
তোমারা সবাই মাজার পূজারী
তুমি ফরজ আদাই করনা
আলহামদুলিল্লাহ,৷ কমেন্টে দেখলাম সবাই সুন্নি,,এই জন্য নিজেকে গর্ববোধ করি
শিয়াবাদী মাজার পূজারি ভন্ড বেনম্বরী বেরেলভীরা কখনও সুন্নী হতে পারেনা।।বৃটিশ ভারতে মুসলমানদের উপর অত্যাচারের ইতিহাস জানলে বুঝতে পারবেন আপনাদের পরিচয়।
Alhamdulillah bhaijan sotti gorber ❤❤❤❤
❤❤❤❤
❤❤❤❤
Ohabi ra ki coment korbe vasa khuje pache na
সুন্নি আমরা ❤❤ নবীর প্রেমিক,❤
কোন কথার উপর বলেন যে সুন্নি আমরা নবির প্রেমিক, আপনি কি অপর ভাইয়ের কথা চিন্তা করে
দেখেছেন?
চিন্তা ফিকির ছাড়া কেন মত গ্রহণ করেন।
Pagol
হুম🥰
আলহামদুলিল্লাহ আমি নবীজীর উম্মত
Rait
আলহামদুলিল্লাহ আমি সুন্নি
আর আমি সেটাই মানব যেখানে আমার নূর নবীকে সম্মান করা হবে
আমরা আমাদের প্রিয় নবীজি কে মন প্রাণ দিয়ে ভালোবাসবো ইনশাআল্লাহ ❤❤❤❤❤❤
আমরা আমাদের নবী সাঃ কে ভালো বাসব তার সকল প্রমাণিত সুন্নাত পালনের মাধ্যমে। বিদআত করলে রাসূলকে অবমাননা করা হয় যা শিরক পর্যায়ে পৌঁছে যায় এবং মানসুখ হাদীসের উপর আমল করলে রাসূল সাঃ কে অবমাননা করা হয়। রাসূল সাঃ কে ভালবাসতে হলে সহীহ্ হাদীসের আমলের বিকল্প নেই।
Jiboni bhalo taito nabike bhalo bashi
মাশাল্লাহ অনেক সুন্দর ভাবে বুঝিয়ে দিল সুন্নি আলেমরা ❤️❤️❤️❤️❤️
Je buja bujaise
এই ওহাবীদের চোখ থাকতেও এরা কানা, আল্লাহ তাআলা এদের সুবুদ্ধি দান করুন। সুন্নি ভাইয়েরা আল্লাহ আপনাদের মঙ্গল করুন আমিন। ❤❤❤❤👍👍👍👍👍
😂😂😂😂😂😂😂😂
👍👍👍☕☕❤❤❤
নারায়ে তাকবির, আল্লাহু আকবার।
নারায়ে রিসালাত, ইয়া রাসুলুল্লাহ।❤❤
কানার ঘরের কানা ঘরে যাতো দলিল দেন কোন লাভ হবেনা এরে এইগুলা মানবনা আলহামদুলিল্লাহ আমরা আমাদের প্রিয় নবীজিকে দাঁড়িয়ে সালাম জানাই মনে শান্তি পাই
সুন্নিরা ভন্ড ঘরে ভন্ড প্রিয় নবীজিকে দাঁড়িয়ে সালাম দেয়া বিদাথ
@@mdromanmia8076 প্রিয় নবিজি তোর মুখে মানায় নি বেয়াদব। তুই তো নাস্তিক।
আরো কিছু মানুষ আছেন নামায না পড়েও শান্তি পায়, এটা বড়ো কথা না, বড়ো কথা হলো আল্লাহ্ এবং রাসূল সাঃ যা বলেছেন তা মানি কিনা।
আমি নবী করিম সাঃ শানে দরুদ পড়তেই থাকব।
আরে কাফেরের বাচ্চা কাফের মৌলবি মাদারচোত রা সবাই মহান আল্লাহ তায়ালার বান্দা তোরো ইজরায়েল এর টাকা খেয়ে মুসলমান দের মধ্যে ঝামেলা করছিস কেন রে জাহান্নামি কিট রা
দরুদ পরলে হবে না " নবীজির শান মানে যারা বিয়াদবী করে প্রতিবাদ করতে হবে"" প্রিয় নবীজির শানে বিয়াদবী করলে নবীজির সাহাবী গরদান পেলে দিতো আর আমরা চুপ করে থাকি আমরা কেমন ভালোবাসি নবীজিকে"" প্রিয় নবীজির জন্যে জীবন দিতে হবে জীবন দিয়ে ভালোবাসতে হবে নবীজিকে "" এইটাই ছিলো নবীজির সাহাবাদের আদর্শ"" খালি দরুদ পরলে হবে "" জালিমদের ভয়ে চুপ থাকলে হবে""
মাশাহ্ আল্লাহ্
রাসুল সঃ এর উপরে দরুদ পড়া আর মিলাদ পড়া এক জিনিস নয়। দরুদ সারাজীবন পড়েন নিষেধ নাই। তবে মিলাদ পড়ার ব্যাপারে মতভেদ রয়েছে।
৫৭৭১-[৩৩] কা’ব [আহবার (রাঃ)] তাওরাতের উদ্ধৃতি দিয়ে উল্লেখ করেছেন, আমরা তাতে লিখিত পেয়েছি যে, মুহাম্মাদ(স) আল্লাহর রাসূল, তিনি আমার সর্বোৎকৃষ্ট বান্দা, তিনি দুশ্চরিত্র বা খারাপ এবং কঠোর ভাষী নন, বাজারে হৈ-হল্লাকারীও নন। মন্দের প্রতিশোধ মন্দের দ্বারা গ্রহণ করেন না, বরং ক্ষমা করে দেন। তাঁর জন্মস্থান মক্কায় এবং হিজরত করবেন মদীনাহ তাইয়িবায়। সিরিয়াও তাঁর আধিপত্যে আসবে। তার উম্মত হবে খুব বেশি প্রশংসাকারী তথা সুখে-দুঃখে ও আরামে-ব্যারামে সদা আল্লাহর গুণগান করবে এবং প্রত্যেক অবস্থান স্থলে আল্লাহর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করবে। সুউচ্চ স্থানে আরোহণকালে তারা আল্লাহর তাকবীর উচ্চারণ করবে। সূর্যের দিকে বিশেষভাবে দৃষ্টি রাখবে, যখনই সালাতের সময় হবে তখনই সালাত আদায় করবে। তারা শরীরের মধ্যস্থলে (কোমরে) ইজার বাঁধবে। শরীরের পার্শ্ব (হাত-পা ইত্যাদি) ধুয়ে উযূ করবে। তাদের ঘোষণাকারী উচ্চস্থানে দাঁড়িয়ে ঘোষণা (আযান) দেবে। জিহাদে তাদের সারি এবং সালাতেও তাদের সারি হবে একইরূপ। রাত্রির বেলায় তাদের গুনগুন শব্দ উদ্ভাসিত হবে মৌমাছির গুনগুনের মতো। (মাসাবীহ, দারিমীও এটা কিঞ্চিৎ শাব্দিক পরিবর্তনসহ বর্ণনা করেছেন)
اَلْفصْلُ الثَّنِفْ (بَابُ فَضَائِلِ سَيِّدِ الْمُرْسَلِينَ)
وَعَنْ كَعْبٍ يَحْكِي عَنِ التَّوْرَاةِ قَالَ: نَجِدُ مَكْتُوبًا محمدٌ رسولُ الله عَبدِي الْمُخْتَار لَا فظٌّ وَلَا غَلِيظٍ وَلَا سَخَّابٍ فِي الْأَسْوَاقِ وَلَا يَجْزِي بِالسَّيِّئَةِ السَّيِّئَةَ وَلَكِنْ يَعْفُو وَيَغْفِرُ مَوْلِدُهُ بِمَكَّةَ وَهِجْرَتُهُ بِطِيبَةَ وَمُلْكُهُ بِالشَّامِ وَأُمَّتُهُ الْحَمَّادُونَ يَحْمَدُونَ اللَّهَ فِي السَّرَّاءِ وَالضَّرَّاءِ يَحْمَدُونَ اللَّهَ فِي كُلِّ مَنْزِلَةٍ وَيُكَبِّرُونَهُ عَلَى كُلِّ شَرَفٍ رُعَاةٌ لِلشَّمْسِ يُصَلُّونَ الصَّلَاةَ إِذَا جَاءَ وَقْتُهَا يتأزَّرون على أَنْصَافهمْ ويتوضؤون عَلَى أَطْرَافِهِمْ مُنَادِيهِمْ يُنَادِي فِي جَوِّ السَّمَاءِ صَفُّهُمْ فِي الْقِتَالِ وَصَفُّهُمْ فِي الصَّلَاةِ سَوَاءٌ لَهُمْ بِاللَّيْلِ دَوِيٌّ كَدَوِيِّ النَّحْلِ «. هَذَا لَفْظُ» الْمَصَابِيحِ وَرَوَى الدَّارِمِيُّ مَعَ تَغْيِير يسير
اسنادہ ضعیف ، رواہ الدارمی (1 / 4 ۔ 5 ح 5) * الاعمش مدلس و عنعن
হাদীস নং ৫৭৭১
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ কা'ব আল-আহবার (রাঃ)
মিশকাতুল মাসাবীহ (মিশকাত)
পর্ব-২৯: চারিত্রিক গুণাবলি ও মর্যাদাসমূহ (كتاب الْفَضَائِل وَالشَّمَائِل)
এখানে مَوْلُدُهُ بِمَكَّةَ (মাওলুদুহু বি মাক্কাতা) দ্বারা তাঁর জন্মস্থান মক্কায় এ কথা বলা হয়েছে। আর মিলাদি হুজুর এই হাদিস দ্বারা মিলাদ পড়াকে জায়েজ প্রমাণ করতেছে। কি আশ্চর্য জনক লেখাপড়ারে বাবা?!!!!???
আলহামদুলিল্লাহ, মুফতি আমিনুল ইসলাম আল কাদরী জিন্দাবাদ। বাহাসে সকল সুন্নী ভাইদের জানাই প্রাণ ঢালা অভিনন্দন।
এই হুজুরের পিছনে নামাজ পড়ি। এবং গত শুক্রবার একসাথে মিলাদুন্নবি জুলুসে ছিলাম৷ আমার মাদরাসার সাথের মসজিদের খতিব
আলহামদুলিল্লাহ আমি মিলাদ কিয়াম করি রাসুলকে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে সালাম জানাই
নাউজুবিল্লাহ
আমার নবীর জয় হোক।❤❤❤
ইয়ানবী সালামুআলাইকা ইয়া হাবিব সালামুআলাকা।
Ai durud paisen koi
Toike kana eye ni
মাশাআল্লাহ 🥰❤️
সত্যের জয় একদিন হবে ইনশাআল্লাহ 🤲🤲
❤️
❤❤
আলহামদুলিল্লাহ অনেক ভালো লাগলো ধন্যবাদ প্রিয় ভাই ♥️🩸
আমার দয়াল নবী যে মুসলমান ছিলেন, আমি সেই মুসলমান এর চাইতে বেশী কিছু আমি বুঝিনা,। লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাঃ।
Apni thik bolechhen
আলহামদুলিল্লাহ দোয়া করি হুজুরদের জন্য সুন্নি আলেমদের নিয়ে আমাদের গর্ব
আপনারা জুর করে রায় নিয়েছেন কোরআনের বেক্ষা অনেক আর মুফতি সাহেব কে কথাই বলতে দিলনা
নবী (সাঃ) নুরের তৈরি, মিলাদ ক্বিয়াম জায়েজ আছে, এই বিষয়ে তোদের কে হাজারো দলিল খাওয়াইয়া দিলেও তোরা কোনদিন মেনে নিবি না, @@mahabubalomdidar
Ke kotha bolba tikkora Quran porta parana
আসসালামুয়ালাইকুম প্রিয় আমাদের দর্শক ভাইদের কে বলছি আমি সবসময় আমরা ইয়া নবী সালামু আলাইকা এর পক্ষে আছি
❤❤❤
তিনিই আল্লাহর নূর, তিনিই সমস্ত সৃষ্টির রহমত এবং তিনিই মূল উৎস।
নবী মোর নূরে খোদা, তাঁরই তরে সকল পয়দা আদমের কলবেতে তাঁরই নূরের রৌশনী।।
এইরকম বিশ্বাস স্পষ্ট শিরক (কুরআন)
হযরত যথাযথ ভাবে কুরআন ও হাদিস দিয়ে সুন্দরভাবে প্রমাণ করেছেন, আলহামদুলিল্লাহ,,,
00i.
😅😢😮😮
মিলাদ পরা যাবেনা
😮😅😅😅😅 এইটা প্রমান😮😅
মাশাআল্লাহ,,আল্লাহ সবাইকে সুন্নীত তরীকায় জীবন গড়ার তৌফিক দিন,আমিন
amin
😂😂
Insallah
আমরাও বুঝতে পারছি। প্রচলিত মিলাদ হচ্ছে বিদআত। এই প্রচলিত মিলাদ, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম করেনি, সাহাবাগণ রাঃ করেনি, তাবিরা করেনি, তাবেতাবিরা করেনি। তুমি চুট্টা মৌলবি, চাপার জোরে প্রচলিত বিদাতি মিলাদ করে বেড়াও আর খয়রাত টুকাও। এইভাবে বেশি দিন চলতে পারবে না।
Sunni alem prothom ta vul bakkha koreche ditiyo ta jal hadis
আলহামদুলিল্লাহ সুন্নি জামাতের জয় হবে ইনশাল্লাহ
সুন্নি কাকে বলে? ইসলামের মূলনীতি বলতে পারবেন, ভাই?
@@MDFaisalH Alhamdulillah huzoor ke song khodal na sune Dil ka raja
আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ নূরের তৈরি যার নুর এ দুনিয়া আলোকিত আল্লাহপাক
সুন্নি আলেমদের হাজার কোটি সালাম
জয় হক
♥️♥️
পাগল ছাগলের বাহস এটা। বাহস করতে হলে সিলেটে আস।মিলাদ মানে,জন্ম, এটাতো কিতাবে আসে টিক,কিন্তু রাসূলের জন্ম নিয়ে আলোচনা করা জায়,পালন করা যায় না।সিরাতুন নবী পালন করতে, রাসূল আদেশ করেছেন।সাহাবায়ে কেরামগণ মিলাদ কিয়াম করেন নি? এ কতা কোন কিতাবে দেখাতে পারবেন ?না।সাহাবায়ে কেরাম গণের মহব্বত আমাদের। চেয়ে বেশি ছিল।নবীজি মাটির তৈরী, ওকানতা, ভুঝলনা ? গাদায় আসচে বাহস করতে।কোরআান কি? ভুজল।অনেক আয়াত নাজীল হয়েছে মাটির তৈরী নিয়ে।সে নুর দারা যে দলিল দিয়েছে, সেখানে নূর দ্বারা কি? বুঝানো হয়ছে ওকান তা বুঝচেনা। সে কি? বাহস করবে।
@@Khokan_official_50 thanks
সুন্নি কাকে বলে? ইসলামের মূলনীতি বলতে পারবেন, ভাই?
সালার গরে সালা চুতমারানিরপুতকুরানেরবিরোদেদকতাকস😈👿👹😈😈😈😈😈😈👿👿👿👿👿👿👿👿👿👿👿👿👿👿👿
আমার নবী নুরে নবী, আমার নবীকে আমি অনেক ভালোবাসি, আলহামদুলিল্লাহ আমাদের নবী জিন্দা নবী হায়াতুন্নবী,
নবি আগে নাকি আল্লাহ আগে
Allah ka chanlla kevaba nober Jono akorna nobi agga
আল্লাহ সুন্নি হুজুর'দের তুমি নেক হায়াত দান করুন ❤
আলহামদুলিল্লাহ আমাদের সুন্নি জামাত সবসময় জয় হয়েছে হবে ইনশাল্লাহ
ইবলিশ এর দল বড়ই থাকে ওরা হাদিস এর ভুল ব্যাখা করেছে আমার প্রশ্ন হলো তোমাদের আলচ্ছক দুই জন আর অন্যদলের এক জন কেন জাতি জানতে চায় মামলা দূর্বল থাকলেই তো উকিল বেশি লাগে নাকি
এ ভাই জয় বিজয় কি? এখানে তো জয় বিজয় নয় কমেন্ট করেন ভদ্রভাবে
ভন্ড সুন্নী
কারা কারা হানাফী আছেন
আলহামদুলিল্লাহ সুন্নি হুজুর দের প্রতি সালাম জানাই
কোটি কোটি ধন্যবাদ জানাই।
আলহামদুলিল্লাহ, মিলাদ কিয়াম ছিল, আছে এবং থাকবে।
সত্য কখনো ঢাকা থাকে না।
সুন্নিয়তের বিজয় চিরকাল সুমহান।
জিলাপি খোর
সুন্নিরা এখানে চাপার জুর ব্যবহার করেছেন। যাহা নাই তা তারা বের করে দিতে বলেছেন যা খুবই উদ্ভট এবং অবাস্তব। যদি আপনাকে প্রশ্ন করা হয় আপনার পকেটে কি তিন টাকার নোট আছে? বলবেন নাই, এখন যদি বলা হয়- আপনি তো বললেন নাই- তাহলে ঐ তিন টাকার নোটটি পকেট থেকে বের করে দেখিয়ে বলেন যে, এটা তিন টাকার নোট যা পকেটে নাই । এটা যেমন পাগলামি তেমনি যাহা নাই তা বের করে দেখানোর প্রশ্ন অবান্তর। প্রকৃতপক্ষে যদি কেউ বলে আছে- তবে তার জন্য জরুরী হলো বের করে দেখানো। তাছাড়া যদি আপনাকে বলা হয় ফরজ সালাত ছয় রাকাত পড়া যাবে না, কোথায় আছে তা বের করে দেখান,ফরজ সালাত দিনে সাত ওয়াক্ত পড়া যাবে না কোথায় আছে তা বের করে দেখান, ফরজ রোজা 35 দিন রাখা যাবে না তা কোথায় আছে বের করে দেখান.. এভাবে প্রশ্ন করলে আপনি দেখাতে পারবেন? আর যদি না পারেন এবং এরপর যদি কেউ বলে যে, যেহেতু আপনি কুরআন হাদিস থেকে এগুলো বের করতে পারলেন না তবে দিনে সাত ওয়াক্ত পড়া যাবে যেহেতু সওয়াব বেশি হবে, চার রাকাতের জায়গায় ছয় রাকাত পড়া যাবে যেহেতু ছয় রাকাত পড়ার নিষেধ নেই। তাহলে কি মেনে নিবেন?
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ সুবাহান আল্লাহ সুন্নিয়ত জিন্দাবাদ
মারহাবা ইয়া রাসুল আল্লাহ ❤️❤️
মৃত্যুর আগ পর্যন্ত আমার নবীর শান মান মেনে যাবো ইনশাআল্লাহ আমি গর্ববোধ করি আমি সুন্নি হিসেবে
আমাদেরকে বিভক্ত না হয়ে, এভাবে একসাথে হয়ে এক সিদ্ধান্তে পৌঁছানো উচিৎ সব বিষয় নিয়ে তাহলে আমরা এক হতে পারবো ইনশাআল্লাহ। আমাদেরকে এক হতে হবেই
উনি বললেন এরা যোগ্য মানুষ, যাঁরা পৃথিবীরতে কলম দরেছে।পার্তক এটাই যে , ওরা কলম দরাদের দল , আর আমাদের দল হলো আল্লাহ্ এবং তার রাসূল সাঃ।, , আমরা মানব আমাদের নবী মুহাম্মদ সা: কে। কোনো কলম ওয়ালাকে না, । আল্লাহু আকবর ❤❤❤🎉
আরে ভাই এক হওয়ার মূল মন্ত্র হচ্ছে ঈমান। যেহেতু ওদের কারোরই ঈমান নেই তাই কোনো দিন একও হতে পারবে না।
Thanks. Sunnihujur
নারায়ে তাকবীর আল্লাহু আকবার নারায়ে রিসালাত ইয়া রাসুল আল্লাহ মিলাদ কিয়াম জিন্দাবাদ
সুন্নীয়তে জয় সবসময়ই হবে ইনশাআল্লাহ ❤
সত্যের জয় একদিন হবে ইনশাআল্লাহ
আল্লাহ তুমি সবাইকে সঠিক পথে চলার তৌফিক দান করুন
আলহামদুলিল্লাহ সত্য তুলে দরার জন্য ওনেক ওনেক ধন্যবাদ
Alhamdulillah alhamdulillah ❤❤❤❤❤
বড় বড় ভিন্ন মতের মাওলানাদের নিয়েও এমন বাহাস হওয়া দরকার আমাদের সমাজে প্রচলিত বিভিন্ন বিষয়াদি নিয়ে।যা আমাদের প্রিতিনিয়ত গুমরা করতে অনুপ্রাণিত করে যাচ্ছে।
একমত
ভীষণ সুন্দর আলোচনা আমি ভারত থেকে দেখেছি আপনাদের এই প্রোগ্রাম, ইয়া গস ইয়া খাজা।
মুর্খ কোরানে সুরা আহজবে আছে যে, আল্লাহ বলেন, হে ফেরেস্তা গন তোমরা নবীর উপর দরুদ ও সালাম পাট কর। আমিও নবীর উপর দরুদ ও সালাম পেসকরি।
দরুদ ও সালাম পাঠ এর সাথে মিলাদ ও কিয়ামের সম্পর্ক কি ভাই?
জি আপনার যুক্তি ঠিক
গায়ের জুরে মিলাদ জায়েজ হবেনা রাসুলের যুগে জাহা নেই সেটাই বেদাত এরা সব বেদাতি আলেম
দরুদ পড়তে বলেছেন এবং দরুদ কিভাবে পড়তে হবে সেটাও রসূল সা ঃ শিখয়ে দেয়েছেন। বানাওয়াট দরুদ পড়তে বলেননি।
@@mdimrankhan6654 আপনি আর বুঝবেন না ভাই 🥺
আমরা হাদীসে শুনছি যে আলেম আলেমে গন্ধ লেগে যাবে এটা হবে কিয়ামতের আলামত এটাই ইচ্ছে কেয়ামতের আলামত হুজুর হুজুরের দন্ড লেগে গেছে ঠিক আছে কেয়ামতের আলামত এসে গেছে
ইনশাআল্লাহ সুন্নীরা জয় হবে ঈদে মিলাদুন্নবী জায়েজ আছে ধন্যবাদ আসসালামুয়ালাইকুম
কেমনে পাইলো??
একজন হাদিসবীদ(২ লক্ষ্) বললো মিলাদ করা যাবে, তাই মিলাদ জায়েজ হবে??
যা নবী রাসূল (সঃ) ও সাহাবীরা করে নাই, তা সারা জাহানের হাদীসবীদরা বললেও না জায়েজ।
নবী (সঃ) বলেছেন, ইসলামকে পরিপূর্ণ করা হলো। তাহলে মিলাদ কিভাবে আসলো নবী, সাহাবারা না করলেও??
আরেকটা প্রশ্ন, যে বিষয় নাই, সে বিষয়ে কিভাবে দলিল হবে?
উনারা যে দলিল দিয়েছে, সে গুলো তো কুরআন বা হাদিস থেকে দিতে পারে নাই।
যে দলিল দিয়েসে, সেটা হলো, আমুক হাদিস বিদ বলছে তমক হাদিস বিদ লিখসে।
যা কুরআন হাদিসে নাই, তা খারিস।
কুরআন হাদিসে না থাকার পর যে ইবাদত করা হয় তা বাতিল, বিদআত।
কুরআন হাদিসে নাই, তাই নবী (সঃ) বা সাহাবীরাও করেন নাই।
মিলাদ বাতিল, বিদআদ।
জয় হবে সুননিয়তের ইনশাআল্লাহ
সুন্নি হয়সে ভন্ড
সুন্নিয়তের আলো সারাবিশ্বে জোলো ❤❤❤❤❤
Wabera abu jahal abu lahab ar ajet farun nomrud esaral ehude tader con yman nai tader opor kodar lanot tara jahanamy tader kobory pasab kore
মাশাআল্লাহ মারহাবা সুন্নীয়ত জিন্দবাদ
সব সময় সুন্নিরা আল্লাহর পথে চলে এটাই সঠিক পথ
😜
ঠিক
আমি হাসবো নাকি কানবো
Right
@@rahimkhan8819 tomar hashi pabe karon tumi muawiyah badi yazeed badi wahabi.
ar kanna pabe karon tomar pichon jolbe, jokhon tumi dekhba protita ghore ghore Rasul(s.a.w) ar Milad path kora hobe.
karon tumi satan ar onushari,ar satan Rasulullah(s.a.w) ar dushmon.
আমৰা মিলাদ কিয়ামেৰ পক্ষে আছি এবং থাকিবো ।আসাম থেকে ।
ভাই আমি আপনার সাথে একমত
আমি আসামে ঘুরতে যাবো
মিলাদ বিদায়াত
Proman din ....@@MdKawsar-dm8ie
Toito akta badat aber badat badat kora
মাশাল্লাহ,, সুন্নি জামাতের জয় ❤️❤️
খুব সুন্দর হয়েছে আমরা চাইজে এভাবে এজিদের ধংশ হোউক
সুন্নিয়াত জিন্দাবাদ।
নারায়ে তাকবির আল্লাহু আকবর
নারায়ে রিসালাত ইয়া রাসুলুল্লাহ (সঃ)
নারায়ে গাউছিয়া ইয়া গাউসুল আজম (দঃ)
I am to obak😮
গাউছিয়া আবার কি?
@@MulimaKhatun-jt7gg
👉কিয়াম (দাঁড়ানো) ও সম্মেলিত ভাবে কাশিদা (প্রশংসা মূলক কবিতা) পাঠের দলিলঃ
(১) মিশকাত শরীফের ৪১০ পৃষ্ঠায় লিখিত আছে:
হযরত আয়েশা (রাঃ) বলেন, রাসূলে পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হযরত হাসসান (রাঃ) এর জন্য মসজিদে নববীতে একটি মিম্বর স্থাপন করলেন। তিনি উহার উপর দাঁড়িয়ে আল্লাহর হাবিবের পদমর্যাদা (গুণাবলী ও গৌরবময় জীবনী) সজোরে বয়ান করতেন। আল্লাহর হাবিব (তা শ্রবণ করে সন্তুষ্টচিত্তে) বলতেন, নিশ্চয়ই হাসসান যতক্ষণ হুজুরের গুণরাজী বয়ান করতে থাকেন ততক্ষণ আল্লাহ তা’য়ালা হযরত জিব্রাঈল (আঃ) দ্বারা তাঁর সহায়তা করতে থাকেন।’
(তিরমিযী:২৮৪৬)
এছাড়াও কারো সম্মানার্থে দাঁড়িয়ে যাওয়ার হাদিস রয়েছে, যেমনঃ [সহিহ বুখারি-৫৮২৮ (ই/ফা) ; ৬২৬২ (আন্তর্জাতিক)],(সুনানে আবু দাউদ-৪৭৭৫),(সহীহ বুখারী-৩৭৮৫),আবু দাউদ-৫১৪৫)
---------------
(২) সাহাবীগণ পাথর তুলতে তুলতে ছন্দোবদ্ধ কবিতা আবৃত্তি করছিলেন। আর নবী (সাঃ)-ও তাঁদের সাথে ছিলেন। তিনি তখন বলছিলেনঃ
اللَّهُمَّ لاَ خَيْرَ إِلاَّ خَيْرُ الآخِرَهْ فَاغْفِرْ لِلأَنْصَارِ وَالْمُهَاجِرَهْ
হে আল্লাহ! আখিরাতের কল্যাণ ছাড়া (প্রকৃতপক্ষে) আর কোন কল্যাণ নেই। আপনি আনসার ও মুহাজিরগণকে ক্ষমা করে দিন।
[বুখারি-৪১৬(ই/ফা), ৪২৮ (আন্তর্জাতিক)]
আমাদের শেরপুরের বাহাস__মাশাআল্লাহ্....
আমারা আমাদের প্রিয় নবিজি কে মন প্রাণ দিয়ে ভালোবাসি
এই ভিডিও দেখে খুশি হইলাম আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ আমাকে সটিক পথে রাখছেন নবীর সুন্নত আর ভালবাসায়❤❤❤❤❤
মাশাল্লাহ মারহাবা আলহামদুলিল্লাহ,,,, জাযাকাল্লাহ খাইরান,,,,
সুন্নিয়াতের জয় হবে ইনশাআল্লাহ,,
সুন্নি কাকে বলে? ইসলামের মূলনীতি বলতে পারবেন, ভাই?
আরে ভাই মুসলমানের জয় কিভাবে হবে ঐটা ভাবেন।কি সুন্নি ওয়াবি নিয়া মুসলমানদের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করতাছেন।
সবগুলো খারাপ, নবীজি কখনো বলছে
সুন্নিয়তের আলো ঘরে ঘরে জালো❤️❤️❤️