- মানুষের স্বভাব-প্রকৃতিতে রয়েছে আল্লাহর অস্তিত্বের প্রতি ঈমান। কোনো শিক্ষা ও গবেষণা ছাড়াই প্রত্যেক মখলুক তার স্রষ্টার স্বীকারোক্তি প্রদান করে, তাদের প্রকৃতি এভাবেই সৃষ্টি করা হয়েছে। কারো অন্তরে স্বভাব বিরুদ্ধ কোনো বিষয় প্রবেশ না করা পর্যন্ত কেউ তার স্বভাবের স্বীকৃতিকে অস্বীকার করে না। নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: “এমন কোনো নবজাতক নেই, যে স্বাভাবিক-প্রকৃতি তথা ইসলামের ওপর জন্ম গ্রহণ করে না, অতঃপর তার পিতা-মাতা তাকে ইয়াহূদী বানায় অথবা খৃস্টান বানায় অথবা অগ্নিপূজক বানায়”। সহীহ বুখারী, হাদীস নং ১৩৫৮; সহীহ মুসলিম, হাদীস নং২৬৫৮ - জনৈক আরব বেদুইনকে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, ‘তোমার রবকে তুমি কীভাবে চিনেছ’? সে তার ভাষায় বলেছে: “উটের বিষ্ঠা উটের প্রমাণ বহন করে, পায়ের চিহ্ন পথচারী ব্যক্তিকে বুঝায়। অতএব, কক্ষপথ বিশিষ্ট আসমানসমূহ, গিরিপথ বিশিষ্ট জমিন, তরঙ্গশীল সমুদ্রসমূহ কি সর্বশ্রোতা ও সর্বদ্রষ্টা আল্লাহর প্রমাণ বহন করে না”?!! - -আল্লাহর প্রকৃত অবস্থা মানুষ স্বীয় অন্তরে কল্পনা করল অথবা আল্লাহর গুণাবলির পরিধি চিন্তা করে বলল আল্লাহ এতেই সীমাবদ্ধ হবেন। এরূপ কল্পনা বা চিন্তা করা সুস্পষ্ট গোমরাহী। কারণ, মানুষের পক্ষে তার পরিধি ও সীমারেখার জ্ঞানার্জন করা সম্ভব নয়। আল্লাহ তা‘আলা বলেন, “কিন্তু তারা জ্ঞান দিয়ে তাকে বেষ্টন করতে পারে না”। [সূরা ত্বাহা, আয়াত: ১১০] -আল্লাহ ছাড়া অন্য কোন সত্য উপাস্য নেই, তিনি জীবিত, সবকিছুর ধারক। তাঁকে তন্দ্রাও স্পর্শ করতে পারে না এবং নিদ্রাও নয়। আসমান ও যমীনে যা কিছু রয়েছে, সবই তাঁর। কে আছ এমন, যে সুপারিশ করবে তাঁর কাছে তাঁর অনুমতি ছাড়া? দৃষ্টির সামনে কিংবা পিছনে যা কিছু রয়েছে সে সবই তিনি জানেন। '''''তাঁর জ্ঞানসীমা থেকে তারা কোন কিছুকেই পরিবেষ্টিত করতে পারে না, কিন্তু যতটুকু তিনি ইচ্ছা করেন''''''। তাঁর সিংহাসন সমস্ত আসমান ও যমীনকে পরিবেষ্টিত করে আছে। আর সেগুলোকে ধারণ করা তাঁর পক্ষে কঠিন নয়। তিনিই সর্বোচ্চ এবং সর্বাপেক্ষা মহান। (সুরাতুল বাকারা, আয়াত ২৫৫)। -সর্বপ্রথম ‘কাওমে নূহ’ মূর্তিপূজার প্রচলন করেছিল। তারা ওয়াদ্দ, সুওয়া, ইয়াগুছ, ইয়া‘উক ও নসর নামক মূর্তির পূজা করত। এ মর্মে কুরআনে এসেছে “তারা বলল, তোমরা ছাড়বে না তোমাদের উপাস্যদের এবং তোমরা ওয়াদ্দ, সূওয়া, ইয়াগুছ, ইয়া‘উক ও নসরের উপাসনা পরিত্যাগ করবে না।” আল-কুরআন, সূরা নূহ : ২৩। ওয়াদ ছিল ‘কালব’ গোত্রের দেবতা, ‘সুওয়া’ ‘হুযাইল’ গোত্রের, ‘ইয়াগুছ’ ‘মায্যাহ’ গোত্রের, ‘ইয়া‘উক’ ইয়ামেনের ‘হামদান’ গোত্রের এবং ‘নাসর’ ইয়ামেন অঞ্চলের ‘হিমইয়ার’ গোত্রের দেবতা ছিল। (ড. জামীল আব্দুল্লাহ আল-মিসরী, তারিখুদ দা‘ওয়াহ আল-ইসলামিয়্যাহ ফি যামানির রাসূল ওয়াল খোলাফায়ির রাশেদীন, (মদীনা মুনওয়ারা : মাকতাবাতুদ দার, ১৯৮৭ খৃ.), পৃ. ৩১। আদম (আঃ)-এর সময়ে ঈমানের সাথে শির্ক ও কুফরের মোকাবেলা ছিল না। তখন তারা সবাই তাওহীদের ওপর প্রতিষ্ঠিত ছিলেন। (সূরা বাকারাহ ২ : ২১৩) নূহ (আঃ)-এর জাতিই পৃথিবীর বুকে সর্বপ্রথম শির্কে লিপ্ত হয়। তাও ছিল তাদের মধ্যে সৎ ব্যক্তিদেরকে কেন্দ্র করে। এ সূরার ২৩ নম্বর আয়াতে পাঁচজন সৎ ব্যক্তির নাম উল্লেখ রয়েছে। যথা- ওয়াদ, সুওয়াআ, ইয়াগূজ, ইয়াউক ও নাসার। এরা সবাই সৎব্যক্তি ছিলেন, তাদের মৃত্যুর পর শয়তানের প্ররোচনায় ও শেষ পর্যায়ে নিজেদের অজ্ঞতায় পরবর্তী লোকেরা এদেরকে মা‘বূদ বানিয়ে আল্লাহ তা‘আলাকে বাদ দিয়ে ইবাদত শুরু করে। যেমন আমাদের সমাজে শুধু সৎব্যক্তি নয় অসৎ ব্যক্তিদেরকে কেন্দ্র করেও কবরপূজা, মাযার পূজা, মূর্তিপূজা, মিনার ও ভাষ্কর্য পূজায় রূপ নিয়েছে।
Hae jabe. Tor ki kono somossa?. Ora shirk korse tai jabe,,Oder jodi Allah bolto je Ora jannati tahole to Tokhon tora bolti ora murtipuja kore o kivabe jannati hoy.. Tokhon pek pek kortina?
মাসআল্লাহ অনেক সুন্দর আলোচনা
Br.rahul always on fire
Khub sundor Mashallah ❤❤❤❤❤❤❤
রাহুল ভাইয়ের সামনে এলে ওরা জে কতো অসহায় হয়ে জাই তা বলার মতো না
- মানুষের স্বভাব-প্রকৃতিতে রয়েছে আল্লাহর অস্তিত্বের প্রতি ঈমান। কোনো শিক্ষা ও গবেষণা ছাড়াই প্রত্যেক মখলুক তার স্রষ্টার স্বীকারোক্তি প্রদান করে, তাদের প্রকৃতি এভাবেই সৃষ্টি করা হয়েছে। কারো অন্তরে স্বভাব বিরুদ্ধ কোনো বিষয় প্রবেশ না করা পর্যন্ত কেউ তার স্বভাবের স্বীকৃতিকে অস্বীকার করে না। নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন:
“এমন কোনো নবজাতক নেই, যে স্বাভাবিক-প্রকৃতি তথা ইসলামের ওপর জন্ম গ্রহণ করে না, অতঃপর তার পিতা-মাতা তাকে ইয়াহূদী বানায় অথবা খৃস্টান বানায় অথবা অগ্নিপূজক বানায়”। সহীহ বুখারী, হাদীস নং ১৩৫৮; সহীহ মুসলিম, হাদীস নং২৬৫৮
- জনৈক আরব বেদুইনকে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, ‘তোমার রবকে তুমি কীভাবে চিনেছ’? সে তার ভাষায় বলেছে:
“উটের বিষ্ঠা উটের প্রমাণ বহন করে, পায়ের চিহ্ন পথচারী ব্যক্তিকে বুঝায়। অতএব, কক্ষপথ বিশিষ্ট আসমানসমূহ, গিরিপথ বিশিষ্ট জমিন, তরঙ্গশীল সমুদ্রসমূহ কি সর্বশ্রোতা ও সর্বদ্রষ্টা আল্লাহর প্রমাণ বহন করে না”?!!
- -আল্লাহর প্রকৃত অবস্থা মানুষ স্বীয় অন্তরে কল্পনা করল অথবা আল্লাহর গুণাবলির পরিধি চিন্তা করে বলল আল্লাহ এতেই সীমাবদ্ধ হবেন। এরূপ কল্পনা বা চিন্তা করা সুস্পষ্ট গোমরাহী। কারণ, মানুষের পক্ষে তার পরিধি ও সীমারেখার জ্ঞানার্জন করা সম্ভব নয়। আল্লাহ তা‘আলা বলেন,
“কিন্তু তারা জ্ঞান দিয়ে তাকে বেষ্টন করতে পারে না”। [সূরা ত্বাহা, আয়াত: ১১০]
-আল্লাহ ছাড়া অন্য কোন সত্য উপাস্য নেই, তিনি জীবিত, সবকিছুর ধারক। তাঁকে তন্দ্রাও স্পর্শ করতে পারে না এবং নিদ্রাও নয়। আসমান ও যমীনে যা কিছু রয়েছে, সবই তাঁর। কে আছ এমন, যে সুপারিশ করবে তাঁর কাছে তাঁর অনুমতি ছাড়া? দৃষ্টির সামনে কিংবা পিছনে যা কিছু রয়েছে সে সবই তিনি জানেন। '''''তাঁর জ্ঞানসীমা থেকে তারা কোন কিছুকেই পরিবেষ্টিত করতে পারে না, কিন্তু যতটুকু তিনি ইচ্ছা করেন''''''। তাঁর সিংহাসন সমস্ত আসমান ও যমীনকে পরিবেষ্টিত করে আছে। আর সেগুলোকে ধারণ করা তাঁর পক্ষে কঠিন নয়। তিনিই সর্বোচ্চ এবং সর্বাপেক্ষা মহান। (সুরাতুল বাকারা, আয়াত ২৫৫)।
-সর্বপ্রথম ‘কাওমে নূহ’ মূর্তিপূজার প্রচলন করেছিল। তারা ওয়াদ্দ, সুওয়া, ইয়াগুছ, ইয়া‘উক ও নসর নামক মূর্তির পূজা করত। এ মর্মে কুরআনে এসেছে
“তারা বলল, তোমরা ছাড়বে না তোমাদের উপাস্যদের এবং তোমরা ওয়াদ্দ, সূওয়া, ইয়াগুছ, ইয়া‘উক ও নসরের উপাসনা পরিত্যাগ করবে না।” আল-কুরআন, সূরা নূহ : ২৩।
ওয়াদ ছিল ‘কালব’ গোত্রের দেবতা, ‘সুওয়া’ ‘হুযাইল’ গোত্রের, ‘ইয়াগুছ’ ‘মায্যাহ’ গোত্রের, ‘ইয়া‘উক’ ইয়ামেনের ‘হামদান’ গোত্রের এবং ‘নাসর’ ইয়ামেন অঞ্চলের ‘হিমইয়ার’ গোত্রের দেবতা ছিল। (ড. জামীল আব্দুল্লাহ আল-মিসরী, তারিখুদ দা‘ওয়াহ আল-ইসলামিয়্যাহ ফি যামানির রাসূল ওয়াল খোলাফায়ির রাশেদীন, (মদীনা মুনওয়ারা : মাকতাবাতুদ দার, ১৯৮৭ খৃ.), পৃ. ৩১।
আদম (আঃ)-এর সময়ে ঈমানের সাথে শির্ক ও কুফরের মোকাবেলা ছিল না। তখন তারা সবাই তাওহীদের ওপর প্রতিষ্ঠিত ছিলেন। (সূরা বাকারাহ ২ : ২১৩) নূহ (আঃ)-এর জাতিই পৃথিবীর বুকে সর্বপ্রথম শির্কে লিপ্ত হয়। তাও ছিল তাদের মধ্যে সৎ ব্যক্তিদেরকে কেন্দ্র করে। এ সূরার ২৩ নম্বর আয়াতে পাঁচজন সৎ ব্যক্তির নাম উল্লেখ রয়েছে। যথা- ওয়াদ, সুওয়াআ, ইয়াগূজ, ইয়াউক ও নাসার। এরা সবাই সৎব্যক্তি ছিলেন, তাদের মৃত্যুর পর শয়তানের প্ররোচনায় ও শেষ পর্যায়ে নিজেদের অজ্ঞতায় পরবর্তী লোকেরা এদেরকে মা‘বূদ বানিয়ে আল্লাহ তা‘আলাকে বাদ দিয়ে ইবাদত শুরু করে। যেমন আমাদের সমাজে শুধু সৎব্যক্তি নয় অসৎ ব্যক্তিদেরকে কেন্দ্র করেও কবরপূজা, মাযার পূজা, মূর্তিপূজা, মিনার ও ভাষ্কর্য পূজায় রূপ নিয়েছে।
Rahul is rock
এরকম ভিডিও গুলো ভালো লাগে
Br Rahul Hossain সাপোর্ট রইলো এগিয়ে জান ।
Brother Rahul is Lier Soitan Januyar
Nastik Asif Mohiuddin Zindabad ❤❤🎉
❤❤❤
আল্লাহু আকবার আল্লাহর জন্য রাহুল হোসেন ভাইকে ভালোবাসি।
❤❤❤❤❤❤❤
রাহুল ভাই জিন্দাবাদ
Nastik Asif Mohiuddin Zindabad❤❤🎉
@@BidyutGhosh-mt8uo aise nastik asif er Chamcha!
Br rahul,, mashallah🎉🎉🎉👍👍
Br rahul recently acharya prashant dr zakir naik r non veg r bapare jesob counter logic dieche apnio tar against e counter logic plz den
শেষের দিকে ভালো দিছেন রাহুল ভাই 😂
Brother Rahul is Lier Soitan Januyar
Nastik Asif Mohiuddin Zindabad ❤❤🎉
Alhamdulillah
Brother Rahul is Lier Soitan Januyar
Nastik Asif Mohiuddin Zindabad ❤❤🎉
এতো বিতর্কে বুঝে না। একটা টপিক এর ভেতর অপ্রাসঙ্গিক দশটা টপিক ঢুকিয়ে দিচ্ছে।😂😂
Masaallah ❤
Mashallah brother
Brother Rahul is Lier Soitan Januyar
Nastik Asif Mohiuddin Zindabad
এরকম প্রতি দিন ভিডিও চাই 😂 বিশেষ করে মাথা মোটা নাস্তিক দের কে নিয়ে😹😹😹😹
রুহুল ভাই কড়া দিছেন 😂
Bikrito mostisko lok
নাস্তিকরা মূলত পাগল হয়ে থাকে,
Daran na mora😂
Bradar rahul nisande 100 parsen bhando ate jarra poriman sandeho nai
Tui ki vabe bhujle 100 parse bhandho bol
কতজন মুসলিম জানে যে নবী মহম্মদ এর বাবা আব্দুলাহ আর মা আমিনা জাহান্নমে যাবে নবীর প্রিয় চাচা আবু তালেব ও জাহান্নমে যাবে ...
😂😂
Hae jabe. Tor ki kono somossa?. Ora shirk korse tai jabe,,Oder jodi Allah bolto je Ora jannati tahole to Tokhon tora bolti ora murtipuja kore o kivabe jannati hoy.. Tokhon pek pek kortina?
Tarkata rahul
সনাতনী খানকীর ছেলে
তুমাদের তার ঠিক আছে বিডিওতে শুনলাম 😂
শসা খেজুর 😅😅😅😅
আর তুমি হলা গোবর হুজুর
@@NoAway-pv5pc গোবর আর গোমূত্র থেকে তো ভালো,দুইটাই পুষ্টিকর খাদ্য। গোবর খা বেটা।
@@sukchandsk1158 বেটা তুই উটের মুত খা😜😜😜এটাও পুষ্টিকর খাবার🤣🤣🤣🤣
@@NoAway-pv5pc ওটাও নবীজী(সাঃ )তোদের খেতে দিয়ে গেছে। আমাদের খেতে বলেননি।
@@NoAway-pv5pc গোবর জিন্দাবাদ🤮🤮🤮
❤❤