এটা একটা কারন , খুবই কমন। কিন্তু প্রধান কারণ অর্থবল , সম্পত্তি না থাকলে সেই বাবা মায়ের যে কি দুর্দশা হয়,সেটার উপায় কী ? অর্থবল নেই বলে মা বাবা কে সব সহ্য করে থাকা , দুমুঠো খাবার জন্য , তার থেকে বৃদ্ধাশ্রমে চলে যাওয়া অনেক অনেক বেশি সুখদায়ক।
বুড়ো বয়েসে কি রান্না হবে সেটাও যদি ঠিক করার freedom না থাকে, তাহলে বৃদ্ধাশ্রম এ থাকাটা অনেক সম্মানের। The main thing is two generations can't live under the same roof.
গার্জেন হিসাবে মেনে তো অবশ্যই নিতে হবে। ৬৫ বছরের বুড়ো-বুড়ি কে নিজেদের রান্নাটা করে নিতে হবে, নিজেদের রাতের চারটে রুটি নিজেদের করে নিতে হবে। ছেলে-বৌ বা মেয়ে-জমাই বিয়েবাড়ি বা পার্টিতে গেছে তো কি হয়েছে ? নিজেদের রান্নাটা মাঝে মাঝেই করে নিতে হবে। বয়স্ক দের প্রতি সম্মান জানিয়ে এই কথাটা মনে করিয়ে দিতে চাই, ইয়ং জেনারেশন যা করছে তাতে খারাপ কিচ্ছু নেই, শুধু নিজেদের অভ্যাস টা কি বদলাবেন না। নিদেন পক্ষে ডাল-রুটি করার অভ্যেসটা বজায় রাখুন এবং সেটা নিজেদের পয়সায়।
Good advice,sir.Thank you.
খুব ভাল কথা বলেছেন । কিন্ত সব সময়ই অর্থের জন্য বা সংসারে মাথা দেবার জন্য অশান্তি হয তা না । বয়স্ক দের বিনা কারনেই বর্তমান প্রজন্ম বোঝা মনে করে ।
অনেক বছর আগে ঠাকুর বলেছিলেন ....
যে সয় সে রয় | যে না সয় তার নাশ হয় ......
এটা একটা কারন , খুবই কমন। কিন্তু প্রধান কারণ অর্থবল , সম্পত্তি না থাকলে সেই বাবা মায়ের যে কি দুর্দশা হয়,সেটার উপায় কী ?
অর্থবল নেই বলে মা বাবা কে সব সহ্য করে থাকা , দুমুঠো খাবার জন্য , তার থেকে বৃদ্ধাশ্রমে চলে যাওয়া অনেক অনেক বেশি সুখদায়ক।
ঠিকই বলেছেন
ধন্যবাদ...
বুড়ো বয়েসে কি রান্না হবে সেটাও যদি ঠিক করার freedom না থাকে, তাহলে বৃদ্ধাশ্রম এ থাকাটা অনেক সম্মানের।
The main thing is two generations can't live under the same roof.
গার্জেন হিসাবে মেনে তো অবশ্যই নিতে হবে। ৬৫ বছরের বুড়ো-বুড়ি কে নিজেদের রান্নাটা করে নিতে হবে, নিজেদের রাতের চারটে রুটি নিজেদের করে নিতে হবে। ছেলে-বৌ বা মেয়ে-জমাই বিয়েবাড়ি বা পার্টিতে গেছে তো কি হয়েছে ? নিজেদের রান্নাটা মাঝে মাঝেই করে নিতে হবে।
বয়স্ক দের প্রতি সম্মান জানিয়ে এই কথাটা মনে করিয়ে দিতে চাই, ইয়ং জেনারেশন যা করছে তাতে খারাপ কিচ্ছু নেই, শুধু নিজেদের অভ্যাস টা কি বদলাবেন না। নিদেন পক্ষে ডাল-রুটি করার অভ্যেসটা বজায় রাখুন এবং সেটা নিজেদের পয়সায়।
আপনি সৌমিত্র চ্যাটার্জীর অন্তিম যাত্রার সিনেমাটা পারলে দেখে নেবেন , তাহলেই বুঝতে পারবেন আপনি। এখন ভয়ঙ্কর সময় এসে গেছে।