আপনি খুব সঠিক কথা বলেছেন , আলহামদুলিল্লাহ। এই বুবুদের কারণেই সমাজে ফিতনা সৃষ্টি হয়েছে। আল্লাহ তায়ালা সবাই কে সঠিক শুনার ও মানার তৌফিক দান করুন আমিন।❤❤❤❤
আল্লাহ তুমি আমাদের সবাইকে জন্য একটা সময় আছে ভাই আল্লাহর কাছে সেবার ধরন নির্ধারণ করা লাগবো নাকি ভাই আপনি কেমন আছেন কোনও বইয়ের নাম মিযানুর রহমা খলিলুল্লাহ কথা বাবা মেয়ে আছে ভাই আল্লাহর ইবাদত করার জন্ম এর সাথে হারলে কোন জায়গায় নতুন ইসলামিক কথা বলে তার উপর ভরসা করি আমাদের সবাইকে আমল করার জন্ম দিতে পারে না ভালো আছি আপনমুনাজাতকরুনকেমন আছেন 😭😭😭 🕋🕋📿📿🕌🕌🤲🤲🤲🤲
আসসালামুআলাইকুম - আমার হুজুর এর সাথে কথা বলাটা খুবি জরুরী। জীবনের একটা খুবি বড় সিদ্ধান্ত নেওয়ার চেষ্টায় আছি ওনার বক্তব্য শুনে - কিন্তু এমন একটা পরিস্থিতিতে আছি সিদ্ধান্ত নিতে পারছি না - না মরা না বাচা অবস্থা। এমতাবস্থায় ওনার সাথে আমার কয়েক মিনিট কথা বলাটা খুবি জরুরী। কোন যোগাযোগ মাধ্যম থাকলে অনুগ্রহ পূর্বক জানাবেন। অসংখ্য ধন্যবাদ
هِ বাংলা অনুবাদ আবু হুরাইরাহ রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, (নবজাত শিশুদের মধ্যে) দোলনায় তিনজনই মাত্র কথা বলেছে; মারয়্যামের পুত্র ঈসা, আর (বনি ইসরাইলের) জুরাইজের (পবিত্রতার সাক্ষী) শিশু। জুরাইজ ইবাদতগুযার মানুষ ছিল এবং সে একটি উপাসনালয় (আশ্রম) বানিয়েছিল। একদা সে সেখানে নামাজ পড়ছিল। এমন সময় তার মা তার নিকট এসে তাকে ডাকলে সে (মনে মনে) বলল, হে প্রভু! আমার মা ও আমার নামাজ (দুটিই গুরুত্বপূর্ণ; কোনটিকে প্রাধান্য দিই, তার সুমতি দাও)।’ সুতরাং সে নামাযে মশগুল থাকল। আর তার মা ফিরে গেল। পরবর্তী দিনে সে নামাযে ব্যস্ত থাকা অবস্থায় আবার তার মা এসে ডাক দিল, জুরাইজ!’ সে (মনে মনে) বলল, হে প্রভু! আমার মা ও আমার নামাজ (এখন কী করি?)’ সুতরাং সে নামাযে মশগুল থাকল। তার পরবর্তী দিনে সে নামাযে ব্যস্ত থাকা অবস্থায় আবার তার মা এসে ডাক দিল, জুরাইজ!’ সে (মনে মনে) বলল, হে প্রভু! আমার মা ও আমার নামাজ (এখন কী করি?)’ সুতরাং সে নামাযে মশগুল থাকল। তখন (তিন তিন দিন সাড়া না পেয়ে তার মা তাকে বদদোয়া দিয়ে) বলল, হে আল্লাহ! বেশ্যাদের মুখ না দেখা পর্যন্ত তুমি ওর মরণ দিও না।’ বনি ইসরাইল জুরাইজ ও তার ইবাদতের কথা চর্চা করতে লাগল। এক বেশ্যা মহিলা ছিল, যার দৃষ্টান্তমূলক রূপ-সৌন্দর্য ছিল। সে বলল, তোমরা চাইলে আমি ওকে ফিতনায় ফেলতে পারি।’ সুতরাং সে নিজেকে তার কাছে পেশ করল। কিন্তু জুরাইজ তার প্রতি ভ্রূক্ষেপ করল না। পরিশেষে সে এক রাখালের কাছে এল, যে জুরাইজের আশ্রমে আশ্রয় নিত। সে দেহ সমর্পণ করলে রাখাল তার সাথে ব্যভিচার করল এবং বেশ্যা তাতে গর্ভবতী হয়ে গেল। অতঃপর সে যখন সন্তান ভূমিষ্ঠ করল, তখন (লোকেদের জিজ্ঞাসার উত্তরে) বলল, এটি জুরাইজের সন্তান।’ সুতরাং লোকেরা জুরাইজের কাছে এসে তাকে আশ্রম থেকে বেরিয়ে আসতে বলল। (সে বেরিয়ে এলে) তারা তার আশ্রম ভেঙ্গে দিল এবং তাকে মারতে লাগল। জুরাইজ বলল, কী ব্যাপার তোমাদের? (এ শাস্তি কিসের?)’ লোকেরা বলল, তুমি এই বেশ্যার সাথে ব্যভিচার করেছ এবং তার ফলে সে সন্তান জন্ম দিয়েছে।’ সে বলল, সন্তানটি কোথায়?’ অতঃপর লোকেরা শিশুটিকে নিয়ে এলে সে বলল, আমাকে নামাজ পড়তে দাও।’ সুতরাং সে নামাজ পড়ে শিশুটির কাছে এসে তার পেটে খোঁচা মেরে জিজ্ঞাসা করল, ওহে শিশু! তোমার পিতা কে?’ সে জবাব দিল, অমুক রাখাল।’ অতএব লোকেরা (তাদের ভুল বুঝে এবং এই অলৌকিক ঘটনা দেখে) জুরাইজের কাছে এসে তাকে চুমা দিতে ও স্পর্শ করতে লাগল। তারা বলল, আমরা তোমার আশ্রমকে স্বর্ণ দিয়ে বানিয়ে দেব।’ সে বলল, না, মাটি দিয়েই তৈরী করে দাও, যেমন পূর্বে ছিল।’ সুতরাং তারা তাই করল। (তৃতীয় শিশুর ঘটনা হচ্ছে বনি ইসরাইলের) এক শিশু তার মায়ের দুধ পান করছিল। এমন সময় তার পাশ দিয়ে উৎকৃষ্ট সওয়ারিতে আরোহী এক সুদর্শন পুরুষ চলে গেল। তার মা দোয়া করে বলল, হে আল্লাহ! আমার ছেলেটিকে ওর মত করো।’ শিশুটি তখনি মায়ের দুধ ছেড়ে দিয়ে সেই আরোহীর দিকে ফিরে তাকিয়ে বলল, হে আল্লাহ আমাকে ওর মত করো না।’ তারপর মায়ের দুধের দিকে ফিরে দুধ চুষতে লাগল। আবু হুরাইরাহ রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিজের তর্জনী আঙ্গুলকে নিজ মুখে চুষে শিশুটির দুধ পান দেখাতে লাগলেন। আমি যেন তা এখনো দেখতে পাচ্ছি। পুনরায় (তাদের) পাশ দিয়ে একটি দাসীকে লোকেরা মারতে মারতে নিয়ে যাচ্ছিল। তারা বলছিল, তুই ব্যভিচার করেছিস, চুরি করেছিস!’ আর দাসীটি বলছিল, হাসবিয়াল্লাহু অনিমাল অকীল।’ (আল্লাহই আমার জন্য যথেষ্ট ও তিনিই উত্তম কর্মবিধায়ক।) তা দেখে মহিলাটি দোয়া করল, হে আল্লাহ! তুমি আমার ছেলেকে ওর মত করো না।’ ছেলেটি সাথে সাথে মায়ের দুধ ছেড়ে দাসীটির দিকে তাকিয়ে বলল, হে আল্লাহ! তুমি আমাকে ওর মত করো।’ অতঃপর মা-বেটায় কথোপকথন করল। মা বলল, একটি সুন্দর আকৃতির লোক পার হলে আমি বললাম, হে আল্লাহ! তুমি আমার ছেলেকে ওর মত করো। তখন তুমি বললে, হে আল্লাহ! তুমি আমাকে ওর মত করো না। আবার ওরা ঐ দাসীকে নিয়ে পার হলে আমি বললাম, হে আল্লাহ! তুমি আমার ছেলেকে ওর মত করো না। কিন্তু তুমি বললে, হে আল্লাহ! তুমি আমাকে ওর মত করো! (এর কারণ কী?)’ শিশুটি বলল, (তুমি বাহির দেখে বলেছ, আর আমি ভিতর দেখে বলেছি।) ঐ লোকটি স্বৈরাচারী, তাই আমি বললাম, হে আল্লাহ! তুমি আমাকে ওর মত করো না। আর ঐ দাসীটির জন্য ওরা বলছে, তুই ব্যভিচার করেছিস, চুরি করেছিস, অথচ ও এ সব কিছুই করেনি। তাই আমি বললাম, হে আল্লাহ! তুমি আমাকে ওর মত করো।’ [বুখারি৩৪৩৬, ২৪৮২, ৩৪৬৬, মুসলিম ২৫৫০, আহমদ ৮০১০, ৮৭৬৮, ৯৩১৯]
মহলদার পাড়ার বাবরকে গিয়ে জিজ্ঞেস করুন আমি কতটা স্টিমার স্কুলে ছিলাম বলে দেবে আমার ছোট্ট কালের বন্ধু এবং অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ ফাস্ট কিংবা সেকেন্ড হয়েছি স্কুলে দুজনে প্রতিদিন
Vai ek kotha bar bar bolar pore o to amra mante parina ja bole age mani,,,,r uni to portek din ek jaygay waz kore na ek ek jaygay ek ek din waz kore jekhane sekhane notuni waz apnr amr kace puran,,,,asha kori bujate parci,,,, Jajakallah khairan
তৃতীয় শিশুর ঘটনা হচ্ছে বনি ইসরাইলের) এক শিশু তার মায়ের দুধ পান করছিল। এমন সময় তার পাশ দিয়ে উৎকৃষ্ট সওয়ারিতে আরোহী এক সুদর্শন পুরুষ চলে গেল। তার মা দোয়া করে বলল, হে আল্লাহ! আমার ছেলেটিকে ওর মত করো।’ শিশুটি তখনি মায়ের দুধ ছেড়ে দিয়ে সেই আরোহীর দিকে ফিরে তাকিয়ে বলল, হে আল্লাহ আমাকে ওর মত করো না।’ তারপর মায়ের দুধের দিকে ফিরে দুধ চুষতে লাগল। আবু হুরাইরাহ রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিজের তর্জনী আঙ্গুলকে নিজ মুখে চুষে শিশুটির দুধ পান দেখাতে লাগলেন। আমি যেন তা এখনো দেখতে পাচ্ছি। পুনরায় (তাদের) পাশ দিয়ে একটি দাসীকে লোকেরা মারতে মারতে নিয়ে যাচ্ছিল। তারা বলছিল, তুই ব্যভিচার করেছিস, চুরি করেছিস!’ আর দাসীটি বলছিল, হাসবিয়াল্লাহু অনিমাল অকীল।’ (আল্লাহই আমার জন্য যথেষ্ট ও তিনিই উত্তম কর্মবিধায়ক।) তা দেখে মহিলাটি দোয়া করল, হে আল্লাহ! তুমি আমার ছেলেকে ওর মত করো না।’ ছেলেটি সাথে সাথে মায়ের দুধ ছেড়ে দাসীটির দিকে তাকিয়ে বলল, হে আল্লাহ! তুমি আমাকে ওর মত করো।’ অতঃপর মা-বেটায় কথোপকথন করল। মা বলল, একটি সুন্দর আকৃতির লোক পার হলে আমি বললাম, হে আল্লাহ! তুমি আমার ছেলেকে ওর মত করো। তখন তুমি বললে, হে আল্লাহ! তুমি আমাকে ওর মত করো না। আবার ওরা ঐ দাসীকে নিয়ে পার হলে আমি বললাম, হে আল্লাহ! তুমি আমার ছেলেকে ওর মত করো না। কিন্তু তুমি বললে, হে আল্লাহ! তুমি আমাকে ওর মত করো! (এর কারণ কী?)’ শিশুটি বলল, (তুমি বাহির দেখে বলেছ, আর আমি ভিতর দেখে বলেছি।) ঐ লোকটি স্বৈরাচারী, তাই আমি বললাম, হে আল্লাহ! তুমি আমাকে ওর মত করো না। আর ঐ দাসীটির জন্য ওরা বলছে, তুই ব্যভিচার করেছিস, চুরি করেছিস, অথচ ও এ সব কিছুই করেনি। তাই আমি বললাম, হে আল্লাহ! তুমি আমাকে ওর মত করো।’ [বুখারি৩৪৩৬, ২৪৮২, ৩৪৬৬, মুসলিম ২৫৫০, আহমদ ৮০১০, ৮৭৬৮, ৯৩১৯
মাশাল্লাহ অনেক হেদায়েত বয়ান । আমি শেখ কে আল্লাহর জন্য ভালবাসি
জাযাকাল্লাহ্ খাইরান
আল্লাহ্ তুমি আবদুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ কে কবুল করুন .... আমিন
জাজাকাল্লাহ খাইরান
মাশাআল্লাহ ❤️❤️❤️❤️❤️❤️
Alhamdulillah
মাস আল্লাহ
Alhamdullillah.khub sundor alocona.
Mashallah Mashallah Mashallah ❤❤❤
masallah
মা শা আল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ
জাযাকাললাহু খইরন প্রিয় শায়েখ
জাযাকাল্লাহু খাইর।
সবাই দু'আ করবেন
মাশাল্লাহ। মুখের উপর সত্য কথা বলেছেন।
Alhamdulillah!sundor waz! Allah Subhanata'ala apnake nek hayat dan korun!Ameen!
Ameen Ameen Ameen ❤❤❤
রাজ্জাক বিন ইউসুফ একজন ভালো মনের মানুষ উনার তাফসীর শুনতে ভালো লাগে
আল্লাহ্ র জন্যে আপনাকে ভালবাসি
আপনি খুব সঠিক কথা বলেছেন , আলহামদুলিল্লাহ। এই বুবুদের কারণেই সমাজে ফিতনা সৃষ্টি হয়েছে। আল্লাহ তায়ালা সবাই কে সঠিক শুনার ও মানার তৌফিক দান করুন আমিন।❤❤❤❤
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ কবুল করুন আমিন।
100%sotti jajakallh khayr.
Mase allah
💝মাশাআল্লাহ💝
আল্লাহ তুমি হুজুরের হায়াত অনেক অনেক বাড়িয়ে দিন। আমিন
Ameen
আল্লাহ শাইখ কে নেক হায়াত দান করুন আমিন
মাশাআল্লাহ
মাশা আল্লাহ্ ।আপনাকে আল্লাহ্ নেক হায়াত দান করুন।
Amen amin
❤
আল্ল৷ ,হুআকবার
মাশা-আল্লাহ্
মাশ'আল্লাহ
মাশাআল্লাহ 💖❤️
মাসাআল্লাহ শায়েখ
Subhanallah
মাশাল্লাহ
very nice
AL-HAMDULILLAH
Add onk beshi vai
💞💞💞💞💞
🥰🥰🥰
Masha Allah..Ami sob somoy e apnaner waz shune
Ami lndia theke. Dekhci
আপনাকে আল্লাহ্ নেক হায়াত দান করুন।
আল্লাহ তুমি আমাদের সবাইকে জন্য একটা সময় আছে ভাই আল্লাহর কাছে সেবার ধরন নির্ধারণ করা লাগবো নাকি ভাই আপনি কেমন আছেন কোনও বইয়ের নাম মিযানুর রহমা খলিলুল্লাহ কথা বাবা মেয়ে আছে ভাই আল্লাহর ইবাদত করার জন্ম এর সাথে হারলে কোন জায়গায় নতুন ইসলামিক কথা বলে তার উপর ভরসা করি আমাদের সবাইকে আমল করার জন্ম দিতে পারে না ভালো আছি আপনমুনাজাতকরুনকেমন আছেন 😭😭😭 🕋🕋📿📿🕌🕌🤲🤲🤲🤲
আল্লাহ হুজুরকে নেক হায়াত দান করুক আমিন
Amin
That
Hi
@@mohammedislam7264ঙঙঙঙঙঙ
@@mohammedislam7264ঙঙ
Mashallah 👌🇮🇳👌🌹👌
❤❤
💓💓💓
Osadharon Kotha bolan hujar
Supar 🌟 hujur
আলহামদুলিল্লাহ খুব সুন্দর ওয়াজ
আসসালামুআলাইকুম - আমার হুজুর এর সাথে কথা বলাটা খুবি জরুরী। জীবনের একটা খুবি বড় সিদ্ধান্ত নেওয়ার চেষ্টায় আছি ওনার বক্তব্য শুনে - কিন্তু এমন একটা পরিস্থিতিতে আছি সিদ্ধান্ত নিতে পারছি না - না মরা না বাচা অবস্থা। এমতাবস্থায় ওনার সাথে আমার কয়েক মিনিট কথা বলাটা খুবি জরুরী। কোন যোগাযোগ মাধ্যম থাকলে অনুগ্রহ পূর্বক জানাবেন।
অসংখ্য ধন্যবাদ
Ma sha allah
লক্ষীপুরের কোন জায়গাতে হয়েছিলো?
আল্লা হু আকবর আল্লা হু আকবর আল্লা হু আকবর আল্লা হু আকবর আল্লা হু আকবর আল্লা হু আকবর আল্লা হু আকবর আল্লা হু আকবর আল্লা হু আকবর আল্লা হু আকবর আল্লা হু আকবর আল্লা হু আকবর আল্লা হু আকবর আল্লা হু আকবর আল্লা হু আকবর আল্লা হু আকবর আল্লা হু আকবর আল্লা হু আকবর আল্লা হু আকবর আল্লা হু আকবর আল্লা
Nice
বাংলাদেশের রত্ন
❤😊❤
Bismillah
Assalamualaikum
Oalaikumussalam
৩ নাম্বার বাচ্চার নাম কিংবা কাহিনী আজ অবধি আপনার ওয়াজে একবার শুনি নাই।
কেউ জানলে দয়া করে জানায়েন ৩নাম্বার বাচ্চা কে।
هِ বাংলা অনুবাদ আবু হুরাইরাহ রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, (নবজাত শিশুদের মধ্যে) দোলনায় তিনজনই মাত্র কথা বলেছে; মারয়্যামের পুত্র ঈসা, আর (বনি ইসরাইলের) জুরাইজের (পবিত্রতার সাক্ষী) শিশু। জুরাইজ ইবাদতগুযার মানুষ ছিল এবং সে একটি উপাসনালয় (আশ্রম) বানিয়েছিল। একদা সে সেখানে নামাজ পড়ছিল। এমন সময় তার মা তার নিকট এসে তাকে ডাকলে সে (মনে মনে) বলল, হে প্রভু! আমার মা ও আমার নামাজ (দুটিই গুরুত্বপূর্ণ; কোনটিকে প্রাধান্য দিই, তার সুমতি দাও)।’ সুতরাং সে নামাযে মশগুল থাকল। আর তার মা ফিরে গেল। পরবর্তী দিনে সে নামাযে ব্যস্ত থাকা অবস্থায় আবার তার মা এসে ডাক দিল, জুরাইজ!’ সে (মনে মনে) বলল, হে প্রভু! আমার মা ও আমার নামাজ (এখন কী করি?)’ সুতরাং সে নামাযে মশগুল থাকল। তার পরবর্তী দিনে সে নামাযে ব্যস্ত থাকা অবস্থায় আবার তার মা এসে ডাক দিল, জুরাইজ!’ সে (মনে মনে) বলল, হে প্রভু! আমার মা ও আমার নামাজ (এখন কী করি?)’ সুতরাং সে নামাযে মশগুল থাকল। তখন (তিন তিন দিন সাড়া না পেয়ে তার মা তাকে বদদোয়া দিয়ে) বলল, হে আল্লাহ! বেশ্যাদের মুখ না দেখা পর্যন্ত তুমি ওর মরণ দিও না।’ বনি ইসরাইল জুরাইজ ও তার ইবাদতের কথা চর্চা করতে লাগল। এক বেশ্যা মহিলা ছিল, যার দৃষ্টান্তমূলক রূপ-সৌন্দর্য ছিল। সে বলল, তোমরা চাইলে আমি ওকে ফিতনায় ফেলতে পারি।’ সুতরাং সে নিজেকে তার কাছে পেশ করল। কিন্তু জুরাইজ তার প্রতি ভ্রূক্ষেপ করল না। পরিশেষে সে এক রাখালের কাছে এল, যে জুরাইজের আশ্রমে আশ্রয় নিত। সে দেহ সমর্পণ করলে রাখাল তার সাথে ব্যভিচার করল এবং বেশ্যা তাতে গর্ভবতী হয়ে গেল। অতঃপর সে যখন সন্তান ভূমিষ্ঠ করল, তখন (লোকেদের জিজ্ঞাসার উত্তরে) বলল, এটি জুরাইজের সন্তান।’ সুতরাং লোকেরা জুরাইজের কাছে এসে তাকে আশ্রম থেকে বেরিয়ে আসতে বলল। (সে বেরিয়ে এলে) তারা তার আশ্রম ভেঙ্গে দিল এবং তাকে মারতে লাগল। জুরাইজ বলল, কী ব্যাপার তোমাদের? (এ শাস্তি কিসের?)’ লোকেরা বলল, তুমি এই বেশ্যার সাথে ব্যভিচার করেছ এবং তার ফলে সে সন্তান জন্ম দিয়েছে।’ সে বলল, সন্তানটি কোথায়?’ অতঃপর লোকেরা শিশুটিকে নিয়ে এলে সে বলল, আমাকে নামাজ পড়তে দাও।’ সুতরাং সে নামাজ পড়ে শিশুটির কাছে এসে তার পেটে খোঁচা মেরে জিজ্ঞাসা করল, ওহে শিশু! তোমার পিতা কে?’ সে জবাব দিল, অমুক রাখাল।’ অতএব লোকেরা (তাদের ভুল বুঝে এবং এই অলৌকিক ঘটনা দেখে) জুরাইজের কাছে এসে তাকে চুমা দিতে ও স্পর্শ করতে লাগল। তারা বলল, আমরা তোমার আশ্রমকে স্বর্ণ দিয়ে বানিয়ে দেব।’ সে বলল, না, মাটি দিয়েই তৈরী করে দাও, যেমন পূর্বে ছিল।’ সুতরাং তারা তাই করল। (তৃতীয় শিশুর ঘটনা হচ্ছে বনি ইসরাইলের) এক শিশু তার মায়ের দুধ পান করছিল। এমন সময় তার পাশ দিয়ে উৎকৃষ্ট সওয়ারিতে আরোহী এক সুদর্শন পুরুষ চলে গেল। তার মা দোয়া করে বলল, হে আল্লাহ! আমার ছেলেটিকে ওর মত করো।’ শিশুটি তখনি মায়ের দুধ ছেড়ে দিয়ে সেই আরোহীর দিকে ফিরে তাকিয়ে বলল, হে আল্লাহ আমাকে ওর মত করো না।’ তারপর মায়ের দুধের দিকে ফিরে দুধ চুষতে লাগল। আবু হুরাইরাহ রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিজের তর্জনী আঙ্গুলকে নিজ মুখে চুষে শিশুটির দুধ পান দেখাতে লাগলেন। আমি যেন তা এখনো দেখতে পাচ্ছি। পুনরায় (তাদের) পাশ দিয়ে একটি দাসীকে লোকেরা মারতে মারতে নিয়ে যাচ্ছিল। তারা বলছিল, তুই ব্যভিচার করেছিস, চুরি করেছিস!’ আর দাসীটি বলছিল, হাসবিয়াল্লাহু অনিমাল অকীল।’ (আল্লাহই আমার জন্য যথেষ্ট ও তিনিই উত্তম কর্মবিধায়ক।) তা দেখে মহিলাটি দোয়া করল, হে আল্লাহ! তুমি আমার ছেলেকে ওর মত করো না।’ ছেলেটি সাথে সাথে মায়ের দুধ ছেড়ে দাসীটির দিকে তাকিয়ে বলল, হে আল্লাহ! তুমি আমাকে ওর মত করো।’ অতঃপর মা-বেটায় কথোপকথন করল। মা বলল, একটি সুন্দর আকৃতির লোক পার হলে আমি বললাম, হে আল্লাহ! তুমি আমার ছেলেকে ওর মত করো। তখন তুমি বললে, হে আল্লাহ! তুমি আমাকে ওর মত করো না। আবার ওরা ঐ দাসীকে নিয়ে পার হলে আমি বললাম, হে আল্লাহ! তুমি আমার ছেলেকে ওর মত করো না। কিন্তু তুমি বললে, হে আল্লাহ! তুমি আমাকে ওর মত করো! (এর কারণ কী?)’ শিশুটি বলল, (তুমি বাহির দেখে বলেছ, আর আমি ভিতর দেখে বলেছি।) ঐ লোকটি স্বৈরাচারী, তাই আমি বললাম, হে আল্লাহ! তুমি আমাকে ওর মত করো না। আর ঐ দাসীটির জন্য ওরা বলছে, তুই ব্যভিচার করেছিস, চুরি করেছিস, অথচ ও এ সব কিছুই করেনি। তাই আমি বললাম, হে আল্লাহ! তুমি আমাকে ওর মত করো।’ [বুখারি৩৪৩৬, ২৪৮২, ৩৪৬৬, মুসলিম ২৫৫০, আহমদ ৮০১০, ৮৭৬৮, ৯৩১৯]
লক্ষীপুরের কোন জায়গায় হয়েছে?
মহলদার পাড়ার বাবরকে গিয়ে জিজ্ঞেস করুন আমি কতটা স্টিমার স্কুলে ছিলাম বলে দেবে আমার ছোট্ট কালের বন্ধু এবং অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ ফাস্ট কিংবা সেকেন্ড হয়েছি স্কুলে দুজনে প্রতিদিন
হাই
Ei jiner satey amader ki kollam kollam royese hujur bolbenki?
এইটুকু টা জানার জন্যে এখন দেড় ঘণ্টা ধরে শুনতে হবে ,আপনারা কেটে কেটে ওয়াজ দিতে পারেন না
ভালো কথা শুনতে কষ্ট হয় বুঝি
@@rubinaakter1750 ha অবশ্যই
🇮🇳
Bismillah me barkat hai
🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰😘😘😘😘😘😘
কএক টি বইয়ের পিডিএফ দিলে খুব উপকার হত
Ap nar kontak nombar ta amar dorkar
Hiiiii
Zajakallah
ake kotha bar bar sob wass a bolan kano.? new kicu janta chi sekte cai. new kicu bolan ja aga apnar kasa sunine, new kicu janta chi.
Vai ek kotha bar bar bolar pore o to amra mante parina ja bole age mani,,,,r uni to portek din ek jaygay waz kore na ek ek jaygay ek ek din waz kore jekhane sekhane notuni waz apnr amr kace puran,,,,asha kori bujate parci,,,, Jajakallah khairan
@@sharkarrana5338 ❤️❤️❤️
আমার কাছে তাও নতুনই মনে হয়
ভালো লাগে তবে হ্যা অবশ্যই নতুন ওয়াজ আপলোড দিন
ওয়াজের মধ্যে এ্যাড জ্ঞানের অভাব,,কঠিন বিচার হবে
Ai chele ai, tomake bolchi arokom title dao kano
আহলে হাদিচ ঠিক পথে আছে
তিন জন কথা বলছিল আরেক জনের নাম কি
তৃতীয় শিশুর ঘটনা হচ্ছে বনি ইসরাইলের) এক শিশু তার মায়ের দুধ পান করছিল। এমন সময় তার পাশ দিয়ে উৎকৃষ্ট সওয়ারিতে আরোহী এক সুদর্শন পুরুষ চলে গেল। তার মা দোয়া করে বলল, হে আল্লাহ! আমার ছেলেটিকে ওর মত করো।’ শিশুটি তখনি মায়ের দুধ ছেড়ে দিয়ে সেই আরোহীর দিকে ফিরে তাকিয়ে বলল, হে আল্লাহ আমাকে ওর মত করো না।’ তারপর মায়ের দুধের দিকে ফিরে দুধ চুষতে লাগল। আবু হুরাইরাহ রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিজের তর্জনী আঙ্গুলকে নিজ মুখে চুষে শিশুটির দুধ পান দেখাতে লাগলেন। আমি যেন তা এখনো দেখতে পাচ্ছি। পুনরায় (তাদের) পাশ দিয়ে একটি দাসীকে লোকেরা মারতে মারতে নিয়ে যাচ্ছিল। তারা বলছিল, তুই ব্যভিচার করেছিস, চুরি করেছিস!’ আর দাসীটি বলছিল, হাসবিয়াল্লাহু অনিমাল অকীল।’ (আল্লাহই আমার জন্য যথেষ্ট ও তিনিই উত্তম কর্মবিধায়ক।) তা দেখে মহিলাটি দোয়া করল, হে আল্লাহ! তুমি আমার ছেলেকে ওর মত করো না।’ ছেলেটি সাথে সাথে মায়ের দুধ ছেড়ে দাসীটির দিকে তাকিয়ে বলল, হে আল্লাহ! তুমি আমাকে ওর মত করো।’ অতঃপর মা-বেটায় কথোপকথন করল। মা বলল, একটি সুন্দর আকৃতির লোক পার হলে আমি বললাম, হে আল্লাহ! তুমি আমার ছেলেকে ওর মত করো। তখন তুমি বললে, হে আল্লাহ! তুমি আমাকে ওর মত করো না। আবার ওরা ঐ দাসীকে নিয়ে পার হলে আমি বললাম, হে আল্লাহ! তুমি আমার ছেলেকে ওর মত করো না। কিন্তু তুমি বললে, হে আল্লাহ! তুমি আমাকে ওর মত করো! (এর কারণ কী?)’ শিশুটি বলল, (তুমি বাহির দেখে বলেছ, আর আমি ভিতর দেখে বলেছি।) ঐ লোকটি স্বৈরাচারী, তাই আমি বললাম, হে আল্লাহ! তুমি আমাকে ওর মত করো না। আর ঐ দাসীটির জন্য ওরা বলছে, তুই ব্যভিচার করেছিস, চুরি করেছিস, অথচ ও এ সব কিছুই করেনি। তাই আমি বললাম, হে আল্লাহ! তুমি আমাকে ওর মত করো।’ [বুখারি৩৪৩৬, ২৪৮২, ৩৪৬৬, মুসলিম ২৫৫০, আহমদ ৮০১০, ৮৭৬৮, ৯৩১৯
Notun kotha bolan
Mase allah
মাশা আল্লাহ্