জেরুজালেম জয়ের পর উমর রাঃ কেন কান্না করেছিলেন?
ฝัง
- เผยแพร่เมื่อ 29 ก.ย. 2024
- জেরুজালেম জয়ের পর উমর রাঃ কেন কান্না করেছিলেন?
.................
কেন বায়তুল মোকাদ্দাসে নামাজ পড়লেন না খলিফা ওমর?
.................
হযরত উমর রাঃ বায়তুল মোকাদ্দাস জয় করার পর তাকে বায়তুল মুকাদ্দাসের বিভিন্ন জায়গা ঘুরিয়ে দেখাচ্ছিলেন সেখানকার খ্রিস্টান পাদ্রী ও নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিরা। ঘুরতে ঘুরতে তারা যখন সেখানে অবস্থিত একটি গীর্জার সামনে এসে দাঁড়ান, ঠিক তখন নামাজের সময় হয়ে যায়। পাদ্রী মহোদয় হযরত ওমর রাঃকে অনুরোধ করেন বলেন, আপনি গীর্জার ভেতরে নামাজ পরে নিন। আমরা একে সবসময় পরিষ্কার ও পবিত্র রাখি। কিন্তু হযরত ওমর রাঃ সেখানে নামাজ আদায় করতে রাজি হলেন না। অতঃপর পাদ্রী অনুরোধ করেন, আপনি তাহলে গীর্জার বাইরে এখানে নামাজ পড়ে নিন। গীর্জার ভেতরটা আমরা যেভাবে পরিষ্কার ও পবিত্র রাখি, এই জায়গাটিকেও আমরা ঠিক সেভাবেই পরিষ্কার ও পবিত্র রাখি। কিন্তু হযরত উমর রাঃ তাতেও রাজি হলেন না। তিনি বরং তার সঙ্গী সাথীদেরকে নিয়ে বায়তুল মুকাদ্দাসের তৎকালীন মূল কাঠামোর বাইরে একটি অপরিষ্কার ও অগোছালো জায়গা বেছে নিলেন এবং ওই জায়গাটি পরিষ্কার করে সেখানে নামাজ আদায় করলেন।
প্রশ্ন হচ্ছে, হযরত ওমর রাঃ এই কাজটি কেন করেছিলেন? তিনি কি গীর্জা অপছন্দ করতেন, বা গীর্জাকে নাপাক মনে করতেন? তিনি কি ভেবেছিলেন, গীর্জায় নামাজ পড়লে তা কবুল হবে না, এরকম কিছু? সেক্ষেত্রে গীর্জার বাইরেও তো একটি পরিচ্ছন্ন জায়গা দেখে নামাজ পড়া যেত। কিন্তু তা না করে তিনি ঠিক কি কারণে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন জায়গা রেখে একটি অগোছালো জায়গা বেছে নিলেন এবং সেখানে নামাজ পড়লেন? সুধী দর্শক, হযরত ওমর রাঃ এর এই সিদ্ধান্তের পেছনে রয়েছে এমন একটি কারণ, এমন একটি শিক্ষা, যা গোটা মুসলিম জাতির জন্য অনুকরণীয় ও শিক্ষণীয়। আপনি মুসলিম হোন, কি অমুসলিম হোন, সম্পূর্ণ ঘটনাটি জানার পর আপনি অবাক হয়ে যাবেন, আর হযরত ওমরের প্রতি শ্রদ্ধায় আপনার হদয় ভরে ওঠবে।
আল্লাহর হুকুম ও নবিজীর সুন্নত থেকে আমরা দুরে সরে গেছি বলেই আজকে আমাদের মুসলমানদের এই অবস্থা !! এটা আমাদের উপর আল্লাহর শাস্তি
আল্লাহপাক আমাদেরকে ক্ষমা করুক
আলাহ পাক বায়তুল মোকাদদাস মসজিদে আমাকে নামাজ আদায় করার তৌফিক দান করুন
সাহাবাদের চিন্তা চেতনা কি ছিলো সেটা আমাদের মতো সাধারণ মানুষের গবেষণায় কখনো ই বের হয়ে আসবে না।
Rabbul Alamin, আমাদের
হেদায়েত ও হেফাজত নছিব
করুন।
হে আল্লাহ বিশ্বের প্রত্যেকটি ধর্মপ্রাণ মুসলমানকে তুমি হেফাজত দান করো। আমিন
💓সোবহান আল্লাহ্ !💓 💚সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম💚💖রাদ্বী-আল্লাহু তা'য়ালা আনহু💖।
মানুষের লেখা পড়া যাইতে পারে কিন্তু বিশ্বাস করা যাইবে না।
Ameen..
আল্লাহ তুমি আমার উপর রহম কর না,আবু বকর ওমর এর মত আমায় কবুল কর না।
ইসলাম সমঝোতা শিক্ষায় স্বার্থপরতা নয়
Ei photo gula na dea vlo
Pls music dibnna
জেরজালেম আসলে কাদের সেখানে কি আগে ইহুদী মন্ধীর ছিলো মসজি এলো কোথা তেকে
মুসলিম সালারা জোর করে ইহুদীদের ভুমি দখল করে মসজিদ বানিয়ে এখন দাবী করে এটা নাকি মুসলমানের ভুমি। ইজরাইল ঠিক কাজ করছে
এটি কর্ম ফল
Lov lalosha muslimder grash korese ora mrittu niye vabei na. Tai
এটি আমাদেরই কর্মফল।আজ আমরা প্রাশচাততের অনুকরণ করতে যেয়ে নিজেদের ঐতিহ্য ভুলে গেছি, ইসলামি অনুশাসন মানিনা।আললাহ আমাদের সবাই কে সঠিক বুজ দিন,বেশি বেশি আসতাগফিরুললা পড়া উচিত।
শত্রু হামলা চালাতে পারে এমন ষড়যন্ত্রের কথা জানতে পেরে আমার রাসূল কি আস্তাগফিরুল্লাহ পাঠ করতো নাকি শত্রুর উপর হেকমত এবং প্লানিং এর সাথা হামলা করতো,...
একদম সঠিক বলেছেন ভাই
এক সময় ধর্মের নামে ভুমি দখল করে গৌরব করা মুসলমান এখন কুকুরের মতো মাইর খেয়ে সেই পাপের ফল ভোগ করছে।
এটা দুনিয়ার নিয়ম। এখন ভুয়া আল্লা সাহায্য করতে আসছে না।
মুসলমান ভুমি দখল করলে সেটা ভলো,
আর ইহুদীরা পুনদখল করলে সেটা সবার চোখে খারাপ।
😊😊
😊😊
আলহামদুলিল্লাহ, সুবাহানাল্লাহ, ইসলাম সব সময় সুন্দর, আর ইসলাম শ্রেষ্ঠ ধর্ম, আলহামদুলিল্লাহ একজন মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছি, ইসলাম ধর্মকে বুকে আঁকড়ে ধরেছি , আল্লাহ পাক যেনো প্রতিটা মুসলমানকে ঈমানের সঙ্গে মৃত্যুবরণ করার তৌফিক দান করেন আমীন।
আমীন।
আবু দাউদ (৩৪৬২) কর্তৃক বর্ণিত, ইবনে উমার বলেন, আমি শুনেছি রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ “যখন তোমরা ঈনা লেনদেনে (লেনদেনের একটি পদ্ধতি যাতে রিবা বা সুদের নিষেধাজ্ঞাকে কৌশলে এড়িয়ে যাওয়া হয়) জড়িত হবে, গরুর লেজ আঁকড়ে ধরবে, সন্তুষ্ট থাকবে (যখন কিনা জিহাদ করা ফরজ) এবং জিহাদ ছেড়ে দিবে, তখন আল্লাহ তোমাদের উপর অপমান চাপিয়ে দিবেন যা দূর করা হবে না যতক্ষণ না তোমরা তোমাদের দ্বীনে ফিরে আসো, আল্লাহ তোমাদের উপর অপমান চাপিয়ে দিবেন যা দূর করা হবে না যতক্ষণ না তোমরা তোমাদের দ্বীনে ফিরে আসো, আল্লাহ তোমাদের উপর অপমান চাপিয়ে দিবেন যা দূর করা হবে না যতক্ষণ না তোমরা তোমাদের দ্বীনে ফিরে আসো”
৪২৯৭। সাওবান (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ খাদ্য গ্রহণকারীরা যেভাবে খাবারের পাত্রের চতুর্দিকে একত্র হয়, অচিরেই বিজাতিরা তোমাদের বিরুদ্ধে সেভাবেই একত্রিত হবে। এক ব্যক্তি বললো, সেদিন আমাদের সংখ্যা কম হওয়ার কারণ কি এরূপ হবে? তিনি বললেনঃ তোমরা বরং সেদিন সংখ্যাগরিষ্ঠ হবে; কিন্তু তোমরা হবে প্লাবনের স্রোতে ভেসে যাওয়া আবর্জনার মতো। আর আল্লাহ তোমাদের শত্রুদের অন্তর থেকে তোমাদের পক্ষ থেকে আতঙ্ক দূর করে দিবেন, তিনি তোমাদের অন্তরে ভীরুতা ভরে দিবেন। এক ব্যক্তি বললো, হে আল্লাহর রাসূল! ’আল-ওয়াহন’ কি? তিনি বললেনঃ দুনিয়ার মোহ এবং মৃত্যুকে অপছন্দ করা।[1]
সহীহ।
করুনা ময় আল্লাহ মুসলিম দের পবিত্র বায়তুল মোকাররমের হেপাজত করুন ❤আমীন
প্রকৃত ইসলাম কতই না সুন্দর!
তোরা যখন ধর্মের নামে অন্যের ভুমি দখল করো তখন ইসলাম সুন্দর আর এখন ইজরাইল ফিলিস্তিনি দখল করছে, তারা বান্দর??
মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ
What do you mean by that,?
এটা আমাদের লোভ লালসার ফল আমরা সব কিছুতে আল্লাহ মালিকের দরবারে শুকরিয়া আদায় না করে। করি হিংসা লোভ অহংকার। এর জন্য আমাদের পতন। ইনশাআল্লাহ আল্লাহ মালিক আল্লাহ ভরসা একদিন সকল মুসলিম রাষ্ট্র এক হবে সে দিন জয় হবে।
😊
অনেক গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা তুলে ধরেছেন।
সুবহানাল্লাহ। হায় মুসলিমরা যদি এ শিক্ষায় শিক্ষিত হতো!!
বর্তমানে খৃষ্টান বা ইহুদি তাদের নিজ নিজ ধর্ম পালন করে?
এটাই প্রকৃত মুমিনের পরিচয় ❤
এই ঘটনা শুনে অমর রাঃ আঃ প্রতি শ্রদ্ধা ভালবাসা আমার অনেক বেশি বেরে গেলো ❤
ওমর কে পাইলে ইজরাইল ওর পাছায় আছোলা বাশ ডুকাইতো
আবু দাউদ (৩৪৬২) কর্তৃক বর্ণিত, ইবনে উমার বলেন, আমি শুনেছি রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ “যখন তোমরা ঈনা লেনদেনে (লেনদেনের একটি পদ্ধতি যাতে রিবা বা সুদের নিষেধাজ্ঞাকে কৌশলে এড়িয়ে যাওয়া হয়) জড়িত হবে, গরুর লেজ আঁকড়ে ধরবে, সন্তুষ্ট থাকবে (যখন কিনা জিহাদ করা ফরজ) এবং জিহাদ ছেড়ে দিবে, তখন আল্লাহ তোমাদের উপর অপমান চাপিয়ে দিবেন যা দূর করা হবে না যতক্ষণ না তোমরা তোমাদের দ্বীনে ফিরে আসো, আল্লাহ তোমাদের উপর অপমান চাপিয়ে দিবেন যা দূর করা হবে না যতক্ষণ না তোমরা তোমাদের দ্বীনে ফিরে আসো, আল্লাহ তোমাদের উপর অপমান চাপিয়ে দিবেন যা দূর করা হবে না যতক্ষণ না তোমরা তোমাদের দ্বীনে ফিরে আসো”
৪২৯৭। সাওবান (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ খাদ্য গ্রহণকারীরা যেভাবে খাবারের পাত্রের চতুর্দিকে একত্র হয়, অচিরেই বিজাতিরা তোমাদের বিরুদ্ধে সেভাবেই একত্রিত হবে। এক ব্যক্তি বললো, সেদিন আমাদের সংখ্যা কম হওয়ার কারণ কি এরূপ হবে? তিনি বললেনঃ তোমরা বরং সেদিন সংখ্যাগরিষ্ঠ হবে; কিন্তু তোমরা হবে প্লাবনের স্রোতে ভেসে যাওয়া আবর্জনার মতো। আর আল্লাহ তোমাদের শত্রুদের অন্তর থেকে তোমাদের পক্ষ থেকে আতঙ্ক দূর করে দিবেন, তিনি তোমাদের অন্তরে ভীরুতা ভরে দিবেন। এক ব্যক্তি বললো, হে আল্লাহর রাসূল! ’আল-ওয়াহন’ কি? তিনি বললেনঃ দুনিয়ার মোহ এবং মৃত্যুকে অপছন্দ করা।[1]
সহীহ।
আপনাদের ভিডিও গুলো খুব সুন্দর হলেও এর পেছনে থাকা বেকরাউন্ড সন্গ বা বাজনা থাকায় আমরা চাইলেও দেখতে পারছি না।এই বিষয়ে একটু দৃষ্টিপাত করবেন।পরের ভিডিও গুলো বাজনাহীন করার অনুরোধ রইল।আসসালামু আলাইকুম
এক্কেবারে ঐতিহাসিক সত্য কথা বলেছেন। অনেক ধন্যবাদ এবং অভিনন্দন জানাচ্ছি আপনাকে।
আবু দাউদ (৩৪৬২) কর্তৃক বর্ণিত, ইবনে উমার বলেন, আমি শুনেছি রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ “যখন তোমরা ঈনা লেনদেনে (লেনদেনের একটি পদ্ধতি যাতে রিবা বা সুদের নিষেধাজ্ঞাকে কৌশলে এড়িয়ে যাওয়া হয়) জড়িত হবে, গরুর লেজ আঁকড়ে ধরবে, সন্তুষ্ট থাকবে (যখন কিনা জিহাদ করা ফরজ) এবং জিহাদ ছেড়ে দিবে, তখন আল্লাহ তোমাদের উপর অপমান চাপিয়ে দিবেন যা দূর করা হবে না যতক্ষণ না তোমরা তোমাদের দ্বীনে ফিরে আসো, আল্লাহ তোমাদের উপর অপমান চাপিয়ে দিবেন যা দূর করা হবে না যতক্ষণ না তোমরা তোমাদের দ্বীনে ফিরে আসো, আল্লাহ তোমাদের উপর অপমান চাপিয়ে দিবেন যা দূর করা হবে না যতক্ষণ না তোমরা তোমাদের দ্বীনে ফিরে আসো”
৪২৯৭। সাওবান (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ খাদ্য গ্রহণকারীরা যেভাবে খাবারের পাত্রের চতুর্দিকে একত্র হয়, অচিরেই বিজাতিরা তোমাদের বিরুদ্ধে সেভাবেই একত্রিত হবে। এক ব্যক্তি বললো, সেদিন আমাদের সংখ্যা কম হওয়ার কারণ কি এরূপ হবে? তিনি বললেনঃ তোমরা বরং সেদিন সংখ্যাগরিষ্ঠ হবে; কিন্তু তোমরা হবে প্লাবনের স্রোতে ভেসে যাওয়া আবর্জনার মতো। আর আল্লাহ তোমাদের শত্রুদের অন্তর থেকে তোমাদের পক্ষ থেকে আতঙ্ক দূর করে দিবেন, তিনি তোমাদের অন্তরে ভীরুতা ভরে দিবেন। এক ব্যক্তি বললো, হে আল্লাহর রাসূল! ’আল-ওয়াহন’ কি? তিনি বললেনঃ দুনিয়ার মোহ এবং মৃত্যুকে অপছন্দ করা।[1]
সহীহ।
আল্লাহর দরবারে অনেক শুকরিয়া আমাকে মুসলিম ঘরে পাঠিয়েছেন আমিন
Amin ya Rabbull Alamin ❤
অবশ্যই এটা আমাদের কর্মফল। আমরা অতিমাত্রায় পশ্চিমাদেরকে অনুসরণ করে চলেছি।
এক্কেবারে ঐতিহাসিক সত্য কথা বলেছেন। অনেক ধন্যবাদ এবং অভিনন্দন জানাচ্ছি আপনাকে।
যত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য থাকুক না কেন, চার খলিফার অভিনয় কাউকে দেখতে পছন্দ করবো না এবং আপনাকেও মাফ করবো না।
Problem is always here.
❤❤❤❤
এটি আমাদেরই মতো মুসলমান এর কর্মফল। আজ এক মুসলিম আর এক মুসলিম এর ভালো চায় না।
ইসলাম চির শান্তির ধর্ম। আল্লাহ পাক আমাদের সবাই কে সঠিক বুজ দিন
আরে হালারপো সেই সময়ও মুসলমান মুসলমানকে হত্যা করতো। আমার বালটা জানো?
আগে হাদিস গুলি পড়ো?
ছাগল,, ওমরকে হত্যা কে করেছিলো? মুসলমানেরা।
আলীকে কে মেরে ছিলো? মুসলমানেরা। ওছমানকে ও মুসলমান হত্যা করেছে
যারা ছোট ছোট বিষয় নিয়ে ব্যস্ত থাকে তারা নিজেরা কিছু করেন বরং অন্যের ভালো কাজে বাধার সৃষ্টি করে। এদের পিছনে ফেলে এগিয়ে যান।
ইসলাম চির শান্তির ধর্ম!
আলহামদুলিল্লাহ
মাশা আল্লাহ খুব সুন্দর করে তোলে ধরেছেন ধন্যবাদ আসসালামু আলাইকুম
ভাই আপনার এই ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক এর নামটা বলুন প্লিজ🥺
Jajakallah khairan ❤
Subhan Allah ❤
নাউজুবিল্লাহ আস্তাগফিরুল্লাহ ছবি দেখানোর জন্য আমি স্বয়ং বিক্ষুব্ধ রাগান্বিত
Amr nobi SalluAlaihiWaSallam ai jaigai namaj poresilen aijonno Umar Radiallasalam ai jaigata beche nilen
আল্লাহ যেন আমাদের সবাইকে কবুল করেন আমিন আমিন আমিন
Khub valo hoi jodi amader islamer sofolotaprapto der sobi na den.jemon hazrat Umar (ra.)
ছবিগুলি প্রতীকি বলেছেন কিন্তু হযরত উমর রা: এর ছবি করা কি ঠিক হয়েছে?
আসলে এটি ২০১২ সালে কাতার ভিত্তিক নির্মিত একটি টিভি সিরিয়াল নাম Omar এর অংশ বিশেষ। এবং সেখানে শুধুমাত্র হজরত উমর (রা:) নন এমনকি হজরত ইমাম আলী (রা:), হজরত আবু বকর সিদ্দিক (রা:), হজরত উসমান (রা:) সকল খুলাফায়ে রাশেদীনকেই দেখানো হয়েছে!
মাকামে ইব্রাহিম যেমন মক্কা শরীফের সমস্ত আঙ্গিনার চেয়ে সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ ঠিক তেমনি মসজিদুল আকসার সেই স্থানটি সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ যে স্থান থেকে হুজুর পাক সঃ মিরাজ শরীফ আরম্ভ করেছিলেন। আর তাই এস্থানটিকেই বেশি গুরুত্ব দিয়ে হজরত ওমর সেখানে নামাজ পড়েছিলেন। নিশ্চয় জাহেরি জ্ঞান আর বাতেনী জ্ঞানের মধ্যে পার্থক্য রয়েছে।সবাই তা বুঝতে পারে না।
আলহামদুলিল্লাহ আমি একজন মুসলিম ঘরে জন্ম নিয়েচি আলহামদুলিল্লাহ
চুল ফালাইবার জন্য এই মসজিদে নামাজ পড়বে'?কারণ হযরত ওমর রাঃ জানতেন কাবা কাহাকে বলে!!যাঁরা দিকের পূজা তাঁরা অজ্ঞতায় পরিপূর্ন!আর যাঁরা আল্লাহর রাসুলে ক. সাঃ কে মূল ক্বাবা হিসাবে জানে তাঁরা দিকের পূজারী নয়!!
আমাদের কর্মফল
I mean, Ali knows every Muslim people around the world we are proud. We are great Muslim great people in this world and give to us. I’m in Abul .
ইন শা আল্লাহ, আমরা আবারো মাসজিদ আল আক্বসায় নামাজ পড়ব।
আমিন
আবু দাউদ (৩৪৬২) কর্তৃক বর্ণিত, ইবনে উমার বলেন, আমি শুনেছি রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ “যখন তোমরা ঈনা লেনদেনে (লেনদেনের একটি পদ্ধতি যাতে রিবা বা সুদের নিষেধাজ্ঞাকে কৌশলে এড়িয়ে যাওয়া হয়) জড়িত হবে, গরুর লেজ আঁকড়ে ধরবে, সন্তুষ্ট থাকবে (যখন কিনা জিহাদ করা ফরজ) এবং জিহাদ ছেড়ে দিবে, তখন আল্লাহ তোমাদের উপর অপমান চাপিয়ে দিবেন যা দূর করা হবে না যতক্ষণ না তোমরা তোমাদের দ্বীনে ফিরে আসো, আল্লাহ তোমাদের উপর অপমান চাপিয়ে দিবেন যা দূর করা হবে না যতক্ষণ না তোমরা তোমাদের দ্বীনে ফিরে আসো, আল্লাহ তোমাদের উপর অপমান চাপিয়ে দিবেন যা দূর করা হবে না যতক্ষণ না তোমরা তোমাদের দ্বীনে ফিরে আসো”
৪২৯৭। সাওবান (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ খাদ্য গ্রহণকারীরা যেভাবে খাবারের পাত্রের চতুর্দিকে একত্র হয়, অচিরেই বিজাতিরা তোমাদের বিরুদ্ধে সেভাবেই একত্রিত হবে। এক ব্যক্তি বললো, সেদিন আমাদের সংখ্যা কম হওয়ার কারণ কি এরূপ হবে? তিনি বললেনঃ তোমরা বরং সেদিন সংখ্যাগরিষ্ঠ হবে; কিন্তু তোমরা হবে প্লাবনের স্রোতে ভেসে যাওয়া আবর্জনার মতো। আর আল্লাহ তোমাদের শত্রুদের অন্তর থেকে তোমাদের পক্ষ থেকে আতঙ্ক দূর করে দিবেন, তিনি তোমাদের অন্তরে ভীরুতা ভরে দিবেন। এক ব্যক্তি বললো, হে আল্লাহর রাসূল! ’আল-ওয়াহন’ কি? তিনি বললেনঃ দুনিয়ার মোহ এবং মৃত্যুকে অপছন্দ করা।[1]
সহীহ।
অনুকরণীয় ও শিক্ষনীয় কিভাবে হয়,
শিক্ষনীয় এবং অনুকরণীয় হবে।
ভাই সব কিছুই ভালো লাগল কিন্তু বলার বিষয় হলো সাহাবায়ে কেরাম গনের ছবি এভাবে নকল ঠিক??
One point: Are there any reference of who gave Adhan there? [8:25of the video] As far as I know Bilal rdh gave Adhan there.
সবই আমাদের কর্মফল
ওমরের সেই সময়ের কর্মের ফল আজ ফিলিস্তিনির নারীরা ধর্ষনের শিকার হচ্ছে
একটি সত্যি কথার সত্য ভিডিও প্রচার করার জন্য ধন্যবাদ। অধিকাংশ মুসলিম আলেমসমাজ আজ উক্ত বিষয়ে বিভ্রান্ত।
আলহামদুলিল্লাহ সুনে খুসি হলাম আল্লাহ বড়ো মহান আমিন
আল্লাহ আমাদেরকে সঠিক ইসলাম জানার ও মানার তৌফিক দান করুন আমিন
Allahuakber 🇮🇳
ইসলামের সৌন্দর্য
আমাদের কর্মকান্ডের ফল ভোগ করিতেছি..মুসলিম জাতি আজ হাজার হাজার ভাগে বিভক্ত..এই সুযোগটা কাজে লাগিয়ে যাচ্ছে ইহুদি খ্রিস্টান এবং অন্যান্য জাতি...আমরা নামের মুসলমান তাই আল্লাহ পক্ষ থেকে সাহায্যে সহযোগিতা আসছে না...যে দিন মুসলমান জাতি ইসলামের পথে চলবে..সেই দিন পুরো পৃথিবী মুসলমান জাতির হাতে চলে আসবে
হে মহান আল্লাহ, আপনি মুসলিমদের বিজয় দান করুন । ❤❤❤
সোবহাল্লাহে ওয়াবিহামদিহি সোবহাল্লাহিল আযীম।
এটাই ইসলাম, সভ্য, শান্ত এবং প্রজ্ঞার
সুবাহান আল্লাহ ❤❤❤❤
Alhamdulillah, very nice, janlam,Alhamdulillah
আসসালামু আলাইকুম,
প্রিয় দ্বীনি ভাই, আপনি শেষপর্যায় এসে বল্লেন যে খলিফা 'হজরত ওমর রা'. -এর নির্দেশে 'হযরত আমর ইবনুল আস রা.' বাইতুল মুকাদ্দিসে আজান দে।
কিন্তু আমি আমার আতি ক্ষুদ্র জ্ঞানে যা জানি তা হলো সেখানে খলিফা 'হযরত ওমর ফারুক রা.' 'হযরত বেলাল রা.' কে আজান দিতে বলেন এবং আমাদের প্রিয় নবী "হযরত মুহাম্মদ স." এর ওফাতের পর এটি ছিলো 'হযরত বেলাল রা.' প্রথম আজান।
তিনি ' হযরত বেলাল রা. ' যখন আজানে " আসাদু আন্না মুহাম্মাদান রাসূলুল্লাহ " বলেন তখন সেখানে উপস্থিত সকলের চোখ দিয়ে গলগলিয়ে পানি বের হয়ে যায় 😥
ধন্যবাদ ❤
এটি আমাদের কর্মফল।
অসততা, লোভ,নির্লজ্জতা, অনৈতিকতায় ভারাক্রান্ত আজ আমরা..
আল্লাহ সুবহানাহুতা'য়ালা হেদায়েত করুন, হেফাজত করুন।
Palestine is the place of judgment After Qyamat
VDO na deya e Valo hobe... Karon amr moto oneker e hajrat umar (Ra:) soho onno sahabi der kotha chinta korle ai luk der chehara chuker samne ase...
😊😊🥺
soto belay ami apnr moto rochona lekhtam...ak line 10 bar ghuray ghuray boltam
Alhamdullah. Allah is enough for us
আলোচনা সাথে সাহাবীগনের মিথ্যা ছবি দেখানো মহা পাপ,আল্লাহর গজব পড়বে।
Certainly our religious weakness. How helpless are the nuclear powered muslim nation from some jews. How weak are Muslims in the power of Iman? The beauty of Israeli women captivated Muslim kings.
Ata amader kormofal ... Je jati bisso nabir kolizar tukra imam husain o tar paribarke panir pipasa rekhe sahid kore tader vago amoni Hobe.... Allah o tar rasul jadi maf kore tobei Amra nazat pabo.....
He was looking for the place where our prophet prayed and he knew that the Jews and Christian that this was the place where they made it garbage dumping. So he cleaned it up and prayed namaz, this is where Al aqsa 🕌 is
এত ভাল লাগল
সুবহান আল্লাহ সুবহান আল্লাহ সুবহান আল্লাহ
Ameen ❤
Amader bichokkhon neta abar o promanito holo ❤❤❤
এটা আমাদের কর্মফল বটে
হযরত বিল্লাল রাঃ আজান দিয়েছিলো বলে শুনেছি।
আবু দাউদ (৩৪৬২) কর্তৃক বর্ণিত, ইবনে উমার বলেন, আমি শুনেছি রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ “যখন তোমরা ঈনা লেনদেনে (লেনদেনের একটি পদ্ধতি যাতে রিবা বা সুদের নিষেধাজ্ঞাকে কৌশলে এড়িয়ে যাওয়া হয়) জড়িত হবে, গরুর লেজ আঁকড়ে ধরবে, সন্তুষ্ট থাকবে (যখন কিনা জিহাদ করা ফরজ) এবং জিহাদ ছেড়ে দিবে, তখন আল্লাহ তোমাদের উপর অপমান চাপিয়ে দিবেন যা দূর করা হবে না যতক্ষণ না তোমরা তোমাদের দ্বীনে ফিরে আসো, আল্লাহ তোমাদের উপর অপমান চাপিয়ে দিবেন যা দূর করা হবে না যতক্ষণ না তোমরা তোমাদের দ্বীনে ফিরে আসো, আল্লাহ তোমাদের উপর অপমান চাপিয়ে দিবেন যা দূর করা হবে না যতক্ষণ না তোমরা তোমাদের দ্বীনে ফিরে আসো”
৪২৯৭। সাওবান (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ খাদ্য গ্রহণকারীরা যেভাবে খাবারের পাত্রের চতুর্দিকে একত্র হয়, অচিরেই বিজাতিরা তোমাদের বিরুদ্ধে সেভাবেই একত্রিত হবে। এক ব্যক্তি বললো, সেদিন আমাদের সংখ্যা কম হওয়ার কারণ কি এরূপ হবে? তিনি বললেনঃ তোমরা বরং সেদিন সংখ্যাগরিষ্ঠ হবে; কিন্তু তোমরা হবে প্লাবনের স্রোতে ভেসে যাওয়া আবর্জনার মতো। আর আল্লাহ তোমাদের শত্রুদের অন্তর থেকে তোমাদের পক্ষ থেকে আতঙ্ক দূর করে দিবেন, তিনি তোমাদের অন্তরে ভীরুতা ভরে দিবেন। এক ব্যক্তি বললো, হে আল্লাহর রাসূল! ’আল-ওয়াহন’ কি? তিনি বললেনঃ দুনিয়ার মোহ এবং মৃত্যুকে অপছন্দ করা।[1]
সহীহ।
Amader kormofol Allah amader somman ke feriay deben in saa Allah .Imam mahdi asle . Allahu Akbar.
ছবি ছাড়া ত বর্ননা করা যায়
Very good behaviour, we shall obey this way.
Reason is that we are the Muslims actually Non-Islamic i,e, having poor knowledge about Islam, decoration getting priority and feeling sufficiency. And thus going on. Remedy is * IQRA*. Otherwise as we are now biting upon the surface of the coconut what we say striving. Praying for Siratul Mustaqim but leading life with emotions. ALLAH Knows well.
ইহুদি যে অভিসপ্ত জাতি হিংস্র বর্তমান সময়ে আরও সুস্পষ্ট হয়ে গেল। আল্লাহ হেফাজত করুন ☝🏻
We muslim we can't make namaz inside girza
ব্যবহৃত ভিডিও টার উৎস কেউ যদি দিতেন, প্লিজ।
এগুলো র সোর্স সবকিছু ঠিক তো? কবে ইহুদি দর ঘ্ণা করবে
অসাধারণ পোস্ট।
এইগুলা বিষয়ে ছবি না দেখা নয় উত্তম
God has given such an Islam for mankind that Islam will provide security to the nations of all religions, it is known if we look at the history
অসাধারণ ইতিহাস তুলে ধরেছেন। অসংখ্য ধন্যবাদ।❤❤❤
আমাদের প্রিয় নবী মহানআল্লাহ পাকের প্রিয় হাবিব যেখানে শায়িত তার পাশে আমাদের আর এক নবী শায়িত তার ছবি দেখানো কি ঠিক হয়েছে? নবী দের ছবি দেখানো পাশ্চাত্ত্যর একটা কারসাজি।
নবীর পাশে আবার কোন নবী শাইতো আছে?
এই সেই প্রকৃত ইসলামের ইতিহাস তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ আজকের ইসলাম পূর্বের ইসলাম থেকে আকাশ-পাতাল প্রকৃত ইসলামের দিকে আহবান করছেন হিজবুত তাওহীদ
আপনার কথায় আমি এক মত
আপনার কথায় আমি এক মত
আবু দাউদ (৩৪৬২) কর্তৃক বর্ণিত, ইবনে উমার বলেন, আমি শুনেছি রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ “যখন তোমরা ঈনা লেনদেনে (লেনদেনের একটি পদ্ধতি যাতে রিবা বা সুদের নিষেধাজ্ঞাকে কৌশলে এড়িয়ে যাওয়া হয়) জড়িত হবে, গরুর লেজ আঁকড়ে ধরবে, সন্তুষ্ট থাকবে (যখন কিনা জিহাদ করা ফরজ) এবং জিহাদ ছেড়ে দিবে, তখন আল্লাহ তোমাদের উপর অপমান চাপিয়ে দিবেন যা দূর করা হবে না যতক্ষণ না তোমরা তোমাদের দ্বীনে ফিরে আসো, আল্লাহ তোমাদের উপর অপমান চাপিয়ে দিবেন যা দূর করা হবে না যতক্ষণ না তোমরা তোমাদের দ্বীনে ফিরে আসো, আল্লাহ তোমাদের উপর অপমান চাপিয়ে দিবেন যা দূর করা হবে না যতক্ষণ না তোমরা তোমাদের দ্বীনে ফিরে আসো”
৪২৯৭। সাওবান (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ খাদ্য গ্রহণকারীরা যেভাবে খাবারের পাত্রের চতুর্দিকে একত্র হয়, অচিরেই বিজাতিরা তোমাদের বিরুদ্ধে সেভাবেই একত্রিত হবে। এক ব্যক্তি বললো, সেদিন আমাদের সংখ্যা কম হওয়ার কারণ কি এরূপ হবে? তিনি বললেনঃ তোমরা বরং সেদিন সংখ্যাগরিষ্ঠ হবে; কিন্তু তোমরা হবে প্লাবনের স্রোতে ভেসে যাওয়া আবর্জনার মতো। আর আল্লাহ তোমাদের শত্রুদের অন্তর থেকে তোমাদের পক্ষ থেকে আতঙ্ক দূর করে দিবেন, তিনি তোমাদের অন্তরে ভীরুতা ভরে দিবেন। এক ব্যক্তি বললো, হে আল্লাহর রাসূল! ’আল-ওয়াহন’ কি? তিনি বললেনঃ দুনিয়ার মোহ এবং মৃত্যুকে অপছন্দ করা।[1]
সহীহ।
ইসলাম জয় হবে ইনশাআল্লাহ
❤❤❤ মাশাল্লাহ
Allahu akber
HAMAS JINNDABAD
আবু দাউদ (৩৪৬২) কর্তৃক বর্ণিত, ইবনে উমার বলেন, আমি শুনেছি রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ “যখন তোমরা ঈনা লেনদেনে (লেনদেনের একটি পদ্ধতি যাতে রিবা বা সুদের নিষেধাজ্ঞাকে কৌশলে এড়িয়ে যাওয়া হয়) জড়িত হবে, গরুর লেজ আঁকড়ে ধরবে, সন্তুষ্ট থাকবে (যখন কিনা জিহাদ করা ফরজ) এবং জিহাদ ছেড়ে দিবে, তখন আল্লাহ তোমাদের উপর অপমান চাপিয়ে দিবেন যা দূর করা হবে না যতক্ষণ না তোমরা তোমাদের দ্বীনে ফিরে আসো, আল্লাহ তোমাদের উপর অপমান চাপিয়ে দিবেন যা দূর করা হবে না যতক্ষণ না তোমরা তোমাদের দ্বীনে ফিরে আসো, আল্লাহ তোমাদের উপর অপমান চাপিয়ে দিবেন যা দূর করা হবে না যতক্ষণ না তোমরা তোমাদের দ্বীনে ফিরে আসো”
৪২৯৭। সাওবান (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ খাদ্য গ্রহণকারীরা যেভাবে খাবারের পাত্রের চতুর্দিকে একত্র হয়, অচিরেই বিজাতিরা তোমাদের বিরুদ্ধে সেভাবেই একত্রিত হবে। এক ব্যক্তি বললো, সেদিন আমাদের সংখ্যা কম হওয়ার কারণ কি এরূপ হবে? তিনি বললেনঃ তোমরা বরং সেদিন সংখ্যাগরিষ্ঠ হবে; কিন্তু তোমরা হবে প্লাবনের স্রোতে ভেসে যাওয়া আবর্জনার মতো। আর আল্লাহ তোমাদের শত্রুদের অন্তর থেকে তোমাদের পক্ষ থেকে আতঙ্ক দূর করে দিবেন, তিনি তোমাদের অন্তরে ভীরুতা ভরে দিবেন। এক ব্যক্তি বললো, হে আল্লাহর রাসূল! ’আল-ওয়াহন’ কি? তিনি বললেনঃ দুনিয়ার মোহ এবং মৃত্যুকে অপছন্দ করা।[1]
সহীহ।