আওয়ামীলীগের বড় বড় নেতাদের ব্যাংক ব্যবসাগুলো বাজেয়াপ্ত করে রাষ্ট্রায়িত্ব করতে হবে আওয়ামীলীগের বড় বড় নেতাদের ব্যাংক ব্যবসাগুলো বাজেয়াপ্ত করে রাষ্ট্রায়িত্ব করতে হবে এবং তাদেরকে দেশ থেকে পালাতেও বাধ্য করতে হবে তাদের নেত্রীর মতই। এটা অতীব জরুরি - এটা না করলে এই আস্তানাগুলো থেকে আবারও ঐ ফ্যাসিবাদ ফিরে আসতে পারে। যেখানে ছাত্রলীগ আওয়ামীলীগ দেখবেন ধরে ধরে পুলিশ সিপাহীদের হাতে তুলে দেবেন এবং/অথবা হিন্দুস্তানে পালিয়ে যেতে বাধ্য করবেন। কঠোর হতেই হবে - এদেরকে দেশছাড়া করতেই হবে নতুবা রাজনীতির নিয়ত পরিবর্তনশীল পালায় এরা আবার দেশে জেগে উঠবে ও আবার হায়েনার মতো দেশের ছাত্র জনতার উপর জাপিয়ে পরবে। ঢাকা চট্টগ্রাম সহ সব সিটি ও জেলা শহরে আওয়ামীলীগ এর নেতাদের যত ব্যবসা হোটেল কোম্পানি শিল্পগ্ৰুপ চলছে ওগুলোর তালিকা করুন, ওগুলোতে শিক্ষার্থী সিপাহী জনতা অবস্থান নিন, ওগুলো জব্দ করুন-রাষ্ট্রয়াত্ত করার উদ্যোগ নিন, ওদের পালাতে বাধ্য করুন, মনে রাখবেন ওগুলোই এদের আস্তানা, ওরা বাসা বাড়িতে থাকে না, ওসব আস্তানায় থাকে ওখান থেকেই সব করে, এবং ওগুলো আপনারা জব্দ না করলে হায়েনাগুলো ওখান থেকে আবার ফিরে এসে শিক্ষার্থী জনতার সব অর্জন ভন্ডুল করে দেবে। সারাদেশে জল স্থল ও আকাশ পথে শিক্ষার্থী-সিপাহী-জনতা পাহারা বসান, যাতে সালমান আনিসুলদের মত বেশ পাল্টেও কেউ পালিয়ে যেতে না পারে। এরা মুজিব কোট খুলে দাড়ি কামিয়ে মাথায় হ্যাট লাগিয়ে পালাতে চাচ্ছে। শক্ত পাহারা বসান, ধরে ধরে পুলিশে দেন, যার যার অপরাধ অমুযায়ী বিচার ও শাস্তি নিশ্চিত করুন। সেনাপ্রধান শেখ হাসিনা কে ছাড়া আর কাউকে সেইফ এক্সিট দেননি, হাসিনার ব্যাপারটা আলাদা তাকে পরিস্থিতি অনুযায়ী সেইফ এক্সিট দেওয়াটা জরুরি ছিল, কিন্তু বাকিরা সব দেশেই আত্মগোপনে আছে। শামীম ওসমানের মত জঘন্য আওয়ামী চেহারা ও সন্ত্রাসী গডফাদার চরিত্র কেন এখনও কোথাও লুকিয়ে থাকবে? ইঁদুরের গর্তে লুকিয়ে থাকলেও এদের বের করে জনগণের সামনে হাজির করুন। শিক্ষার্থী সিপাহী জনতাকে বলছি আওয়ামীলীগ ছাত্রলীগরা ইঁদুরের গর্তে লুকিয়ে থাকলেও ওদের ওখান থেকে বের করুন, পালাতে বাধ্য করুন - বাংলাদেশ বিমানের বিশেষ কয়েকটি ফ্লাইট প্রস্তুত রাখুন, বিমানের চাকায় ঝুলে ঝুলে এরা পালিয়ে যাক ঠিক যেমন আফগানিস্তানে তালিবান আসার পর বিরোধীরা বিমানের চাকায় ঝুলে পালাতে চেয়েছে, তারপরও মরেছে। কেউ সিম্পিথি দেখাবেন না, জাতির ও সময়ের প্রয়োজনে কখনো কখনো কঠোর হতেই হয়। কেউ আবার আমাদের তালিবান ভাববেন না! অবশ্য হ্যা আমরা অস্ত্রবিহীন তালেবান - শিক্ষার্থী জনতা! আমরা তালেবানের মত অস্ত্র হাতে নিয়ে নয়, আওয়ামীলীগ ছাত্রলীগ পুলিশলীগদের অস্ত্রের গুলির সামনে বুক পেতে, তাজা রক্ত তপ্ত রাজপথে ঢেলে দিয়ে বাংলাদেশের এই নতুন ও প্রকৃত স্বাধীনতা এনেছি! ৭১ সালে পাকিস্তানের গোলামী থেকে আর ২০২৪ এ ভারতের মত জঘন্য শত্রুর গোলামী থেকে আমরা স্বাধীন হয়েছি - এখন আমরা সম্পূর্ণ ও প্রকৃত অর্থে স্বাধীন। যতদিন প্রয়োজন মাঠে থেকে আমরা শিক্ষর্থী জনতা এই স্বাধীনতা রক্ষা করব। আফগানিস্তানে আমরা 'লাস্ট আমেরিকান সৈন্যের পলায়ন' দেখেছিলাম, বাংলাদেশে দেখতে চাই 'লাস্ট ভারতীয় গুপ্তচর' ও 'লাস্ট আওয়ামীলীগ বা ছাত্রলীগের পলায়ন'! - মুগ্ধ দ্রোহ আবু ধ্রুব
আওয়ামীলীগের বড় বড় নেতাদের ব্যাংক ব্যবসাগুলো বাজেয়াপ্ত করে রাষ্ট্রায়িত্ব করতে হবে আওয়ামীলীগের বড় বড় নেতাদের ব্যাংক ব্যবসাগুলো বাজেয়াপ্ত করে রাষ্ট্রায়িত্ব করতে হবে এবং তাদেরকে দেশ থেকে পালাতেও বাধ্য করতে হবে তাদের নেত্রীর মতই। এটা অতীব জরুরি - এটা না করলে এই আস্তানাগুলো থেকে আবারও ঐ ফ্যাসিবাদ ফিরে আসতে পারে। যেখানে ছাত্রলীগ আওয়ামীলীগ দেখবেন ধরে ধরে পুলিশ সিপাহীদের হাতে তুলে দেবেন এবং/অথবা হিন্দুস্তানে পালিয়ে যেতে বাধ্য করবেন। কঠোর হতেই হবে - এদেরকে দেশছাড়া করতেই হবে নতুবা রাজনীতির নিয়ত পরিবর্তনশীল পালায় এরা আবার দেশে জেগে উঠবে ও আবার হায়েনার মতো দেশের ছাত্র জনতার উপর জাপিয়ে পরবে। ঢাকা চট্টগ্রাম সহ সব সিটি ও জেলা শহরে আওয়ামীলীগ এর নেতাদের যত ব্যবসা হোটেল কোম্পানি শিল্পগ্ৰুপ চলছে ওগুলোর তালিকা করুন, ওগুলোতে শিক্ষার্থী সিপাহী জনতা অবস্থান নিন, ওগুলো জব্দ করুন-রাষ্ট্রয়াত্ত করার উদ্যোগ নিন, ওদের পালাতে বাধ্য করুন, মনে রাখবেন ওগুলোই এদের আস্তানা, ওরা বাসা বাড়িতে থাকে না, ওসব আস্তানায় থাকে ওখান থেকেই সব করে, এবং ওগুলো আপনারা জব্দ না করলে হায়েনাগুলো ওখান থেকে আবার ফিরে এসে শিক্ষার্থী জনতার সব অর্জন ভন্ডুল করে দেবে। সারাদেশে জল স্থল ও আকাশ পথে শিক্ষার্থী-সিপাহী-জনতা পাহারা বসান, যাতে সালমান আনিসুলদের মত বেশ পাল্টেও কেউ পালিয়ে যেতে না পারে। এরা মুজিব কোট খুলে দাড়ি কামিয়ে মাথায় হ্যাট লাগিয়ে পালাতে চাচ্ছে। শক্ত পাহারা বসান, ধরে ধরে পুলিশে দেন, যার যার অপরাধ অমুযায়ী বিচার ও শাস্তি নিশ্চিত করুন। সেনাপ্রধান শেখ হাসিনা কে ছাড়া আর কাউকে সেইফ এক্সিট দেননি, হাসিনার ব্যাপারটা আলাদা তাকে পরিস্থিতি অনুযায়ী সেইফ এক্সিট দেওয়াটা জরুরি ছিল, কিন্তু বাকিরা সব দেশেই আত্মগোপনে আছে। শামীম ওসমানের মত জঘন্য আওয়ামী চেহারা ও সন্ত্রাসী গডফাদার চরিত্র কেন এখনও কোথাও লুকিয়ে থাকবে? ইঁদুরের গর্তে লুকিয়ে থাকলেও এদের বের করে জনগণের সামনে হাজির করুন। শিক্ষার্থী সিপাহী জনতাকে বলছি আওয়ামীলীগ ছাত্রলীগরা ইঁদুরের গর্তে লুকিয়ে থাকলেও ওদের ওখান থেকে বের করুন, পালাতে বাধ্য করুন - বাংলাদেশ বিমানের বিশেষ কয়েকটি ফ্লাইট প্রস্তুত রাখুন, বিমানের চাকায় ঝুলে ঝুলে এরা পালিয়ে যাক ঠিক যেমন আফগানিস্তানে তালিবান আসার পর বিরোধীরা বিমানের চাকায় ঝুলে পালাতে চেয়েছে, তারপরও মরেছে। কেউ সিম্পিথি দেখাবেন না, জাতির ও সময়ের প্রয়োজনে কখনো কখনো কঠোর হতেই হয়। কেউ আবার আমাদের তালিবান ভাববেন না! অবশ্য হ্যা আমরা অস্ত্রবিহীন তালেবান - শিক্ষার্থী জনতা! আমরা তালেবানের মত অস্ত্র হাতে নিয়ে নয়, আওয়ামীলীগ ছাত্রলীগ পুলিশলীগদের অস্ত্রের গুলির সামনে বুক পেতে, তাজা রক্ত তপ্ত রাজপথে ঢেলে দিয়ে বাংলাদেশের এই নতুন ও প্রকৃত স্বাধীনতা এনেছি! ৭১ সালে পাকিস্তানের গোলামী থেকে আর ২০২৪ এ ভারতের মত জঘন্য শত্রুর গোলামী থেকে আমরা স্বাধীন হয়েছি - এখন আমরা সম্পূর্ণ ও প্রকৃত অর্থে স্বাধীন। যতদিন প্রয়োজন মাঠে থেকে আমরা শিক্ষর্থী জনতা এই স্বাধীনতা রক্ষা করব। আফগানিস্তানে আমরা 'লাস্ট আমেরিকান সৈন্যের পলায়ন' দেখেছিলাম, বাংলাদেশে দেখতে চাই 'লাস্ট ভারতীয় গুপ্তচর' ও 'লাস্ট আওয়ামীলীগ বা ছাত্রলীগের পলায়ন'! - মুগ্ধ দ্রোহ আবু ধ্রুব
আল্লাহ সবাই কে হেদায়েত দান করুন,দেশের উন্নয়নমূলক কাজ স্বপ্ন পূরন হচ্ছে এখন দেশের নানারকম বাহানা করে অপরাধ অপকর্ম বন্ধ করতে হবে,অতীত বর্তমান নিধারিত করে আর বর্তমান ভবিষ্যৎ নিধারিত করে ভবিষ্যৎ প্রজন্মক শিক্ষা দেয়,আমাদের অতীতে ছিলো দেখতে সুন্দর মুখস্থ বিদ্যা করে শুদ্ধ ভাবে ইংরেজিতে মিথ্যা বাহানা করে চাকরি ক্ষমতা বড় পদ চেয়ার আদায় করা দেশ ও দলের নাম বিক্রি করে জনগণের কষ্ট টাকা ও দেশের সম্পদ লুটপাট অপচয় করা,অনিয়ম-দুর্নীতি তেলবাজি স্বজনপ্রীতি করা,অবৈধভাবে দখল চাঁদাবাজির মাদক চোরাচালান পন্য সামগ্রি জ্বালানি টোল বাড়ানো,ভেজাল ঔষধ,খাদ্য চিকিৎসা কাপড় সহ তৈরি করে জনগণের সাথে প্রতারণা করা,ব্যাংকের টাকা অপচয় লুটপাট করা, যানজট সৃষ্টি করে নিজের স্বার্থ সেবা নিয়ে পেরেশানি থাকে,,সকল সেক্টরে জনগণকে হয়রানি করায়,দেশ ও দেশের মানুষের কি হলো দেখার সময় নেই।বাহানা করে অনিয়ম-দুর্নীতি করে দেশ বিদেশে সম্পদের পাহাড় গড়ে তুলা,ছেলেমেয়েরা স্বজন বিলাসিতা স্বজনপ্রীতি করে, পরিচিত সকল স্বজনদের প্রশ্ন ফাঁস করে লবিং চাকরি দেওয়া হয়,,তা তদন্ত করা খুঁজে বের করা হোক,,এবং ভবিষ্যৎ ৫ প্রজন্ম যেন কোন স্বজন সরকারি চাকরি না পায় ও তিন দল বিশিষ্ট কমিটি সাময়িক বদলি বরখাস্ত না করে কঠোর শাস্তি দিতে হবে যেন ভবিষ্যতে কেউ অপরাধ করতে ভয় পায়,, এইদশে উপর থেকে নিচ পর্যন্ত পরিবারতন্ত্র ঘুষ চুরি দলীয়করণ,নেতা সচিব প্রশাসন সহ সবাই মিথ্যা আশ্বাস বাহানা দিয়ে সিন্ডিকেট করে স্বজনপ্রীতি অনিয়ম-দুর্নীতি করে,, আমার পানি লাগবে না পানি আমার পরিবারতন্ত্র দলীয়করণ মুক্ত গনতন্ত্র স্বাধীন দেশ লাগবে,যে দেশ আর কেউ যেন না বলে পানি লাগবে পানি লাগবে, অনেক কষ্ট হয়। যে পর্যন্ত সরকারি স্বায়িত্বশাসিত হাসপাতালে প্রশাসনে সিটি করপোরেশন রাজুক,পানি,বিদ্যুৎ গ্যাস ওয়াসা,দুদক,বিআরটি, এনবিআর ইনকাম ট্যাক্স খেলাধুলাসহ সকল অফিসে স্বৈরাচার মুক্ত সকল কর্মকতারা মুক্ত না হবে সে পর্যন্ত স্বৈরাচার মুক্ত স্বাধীন দেশ হবে না। এই দেশের পুলিশ প্রশাসনসহ সকল অফিস সেক্টরে আগের রুপে আছে,কোনদিন ভালো হবে না,তাই নতুন ভাবে শিক্ষায় শিক্ষিত মেধাবী দেশ প্রেমিকদের নিয়োগ দেন কেননা অনেক বেকার যুবক আছে যাদের মেধা আছে কিন্তু টাকা স্বজনপ্রীতি তেলবাজ মামা চাচা নেই,যারা নিরপেক্ষ ভাবে লোভ লালসা অনিয়ম-দুর্নীতি ঘুষ স্বজনপ্রীতি বাদ দিয়ে দেশ সেবা করতে চায় তাদের দায়িত্ব সুযোগ দেন। ১৫০/২০০ ভবিষ্যতে প্রজন্ম কথা না ভেবে সকল সেক্টরে সঠিকভাবে বিশ্লেষণ আধুনিক সিস্টেম নাই তা করেন ও কঠোরভাবে আইন নিরপেক্ষ তদন্ত জবাবদিহিতা বিচার কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা নাই তা করেন এবং নিরাপত্তার সাময়িক শক্তি বাড়ানো ও কাঠামো অবকাঠামো শিক্ষা স্বাস্থ্য শিল্প কৃষি সহ নানা রকম সেবা কাজ ছয়নয় করে তা বন্ধ করে সংস্কার টেকসই আধুনিক উন্নয়ন করতে হবে। বুদ্ধিজীবি সুশীল সমাজ সাংবাদিক প্রশাসনদের দেশ নিয়ে চিন্তা ভাবনা বিশ্লেষণ গবেষণা করতে হবে,ভবিষ্যতে যেন আর দেশে এমন খারাপ পরিস্থিতি না হয় না করতে ভয় পায় সেই অভিজ্ঞতা মনমানসিকতা দিয়ে কঠোর আইন সিস্টেম সংস্কার করতে হবে। দেশ পেলাম ভালো কিন্তু আফসোস দেশের মানুষ গুলো পেলাম শিক্ষিত রুপে অশিক্ষিত বাহানা করে অনিয়ম-দুর্নীতি করা মানুষ, দোষ খারাপদের না দোষ আমাদের আমরা ভয়ে অন্যায় করার সুযোগ সুবিধা দিয়েছি বলে তারা নানা রকম অপরাধ অপকর্ম করে থাকে,,তার জন্য আমাদের সিস্টেম কঠোর আইন নেই, জবাবদিহিতা নিরপেক্ষ তদন্ত শাস্তি নেই বলে তারা অপরাধ করে থাকে,বিচার হয় পুটিমাছের বেঁচে যায় রুই কাতলাগুলো ওদের আছে টাকা সিন্ডিকেট ক্ষমতা ওয়ালা মানুষ,এটা বাংলাদেশ এখানে আইন শুধু অসহায় মানুষের জন্য আইন বিচার,বড়লোক পদ ওয়ালাদের জন্য নয়।আমরা অত্যাচারে জুলুমে ভয়ে প্রতিবাদ করি না তাই তেলবাজি অনিয়ম-দুর্নীতি সহ নানা অপরাধ করতে সাহস পায়। অসৎ কর্মকতা ও মূর্খ্য নেতারা তা কাজে লাগায়,,যারা ক্ষমতা ছিলো আছে বা আসবে তারা সবাই বড় পদ চেয়ার চাকরি ক্ষমতা জন্য পেরেশানি করে,দেশ ও দেশের অসহায় মানুষের কষ্ট ভেবে সঠিকভাবে বিশ্লেষণ করে কাজ করে না, শিক্ষা নিয়ে রাজনীতি কোচিং বাণিজ্য রেগিং না হয়,চিকিৎসা নিয়ে ছয়নয় ব্যবসা না হয় উন্নত হয়,,খাদ্য জন্য অন্য দেশে ভিক্ষা করতে না হয়। ব্যাংকের টাকা অপচয় লুটপাট সহ নানা অপরাধ অপকর্ম না হয়, সকল উন্নয়নমূলক বড়ছোট কাজগুলো ১৫০/২০০ বছরের পরিকল্পনা করে সেনাবাহিনী ইঞ্জিনিয়ার পরামর্শ নিয়ে বা তাদের দায়িত্ব দিয়ে সকল কাঠামো অবকাঠামো টেকসই ভাবে হবে কোন লুটপাট হবে না, এমপি মন্ত্রী সরকারিসহ সকল কর্মকতাদের সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষণ নিতে হবে বাধ্যতামূলক আগে দেশ প্রেমিক তারপর দেশ সেবা
বাজেয়াপ্ত কিভাবে করবে? দেশে তার তেমন সম্পদ নেই। বেশিরভাগ অর্থই বিদেশে পাচার করে ফেলেছে। ওই টাকা ফিরিয়ে আনা অনেক জটিল এবং দুরূহ ব্যাপার। অনেক চেষ্টা তদবির করে 3- 4% টাকা ফেরত আনা যেতে পারে...😊
উনি দায়িত্বে থাকাকালীন পীর সাহেব ছিলেন এ পীর সাহেব ইউনিয়ন ভূমি অফিসের ১৭তম গ্রেডের কর্মচারীকে কোটি কোটি টাকার বিনিময়ে ১২.১১ গ্রেডে উত্তীর্ণ করেছেন। তবুও সেই সমস্ত কর্মচারীদের দুর্নীতি কমে নাই।
তিন শ্রেণীর ব্যক্তি কে গণপিটুনি দেওয়ার পূর্ণ অধিকার বাংলাদেশের জনগণের রয়েছে ✅ ১) ধর্ম নিয়ে প্রকাশ্য কটুক্তিকারী ব্যক্তি ২) খুনি হাসিনার সহযোগী জানোয়ার লীগের নেতাকর্মী ৩) বাংলাদেশের ক্ষতির চেষ্টায় লিপ্ত ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা র এর এজেন্ট উপরোক্ত এই তিন শ্রেণীর ব্যক্তিকে ইট দিয়ে হাত-পা থেতলে দিলেও দোষের কিছু নয়। আগে গণধোলাই পরে বিচার। এদের পক্ষে যারা সাফাই গাইবে তাদেরকেও লাথি উস্টা মারতে বাংলার মানুষ দ্বিধাবোধ করবে না...❗
এদেরকে আইনের আতো আনা হোক এবং তার সম্পত্তি সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা হোক
বয়কট প্রথম আলো
কেন
প্রতিটা ভূমি অফিসে দূর্নীতির আতুরঘর,, প্রতিকার চাই
আওয়ামীলীগের বড় বড় নেতাদের ব্যাংক ব্যবসাগুলো বাজেয়াপ্ত করে রাষ্ট্রায়িত্ব করতে হবে
আওয়ামীলীগের বড় বড় নেতাদের ব্যাংক ব্যবসাগুলো বাজেয়াপ্ত করে রাষ্ট্রায়িত্ব করতে হবে এবং তাদেরকে দেশ থেকে পালাতেও বাধ্য করতে হবে তাদের নেত্রীর মতই। এটা অতীব জরুরি - এটা না করলে এই আস্তানাগুলো থেকে আবারও ঐ ফ্যাসিবাদ ফিরে আসতে পারে। যেখানে ছাত্রলীগ আওয়ামীলীগ দেখবেন ধরে ধরে পুলিশ সিপাহীদের হাতে তুলে দেবেন এবং/অথবা হিন্দুস্তানে পালিয়ে যেতে বাধ্য করবেন। কঠোর হতেই হবে - এদেরকে দেশছাড়া করতেই হবে নতুবা রাজনীতির নিয়ত পরিবর্তনশীল পালায় এরা আবার দেশে জেগে উঠবে ও আবার হায়েনার মতো দেশের ছাত্র জনতার উপর জাপিয়ে পরবে।
ঢাকা চট্টগ্রাম সহ সব সিটি ও জেলা শহরে আওয়ামীলীগ এর নেতাদের যত ব্যবসা হোটেল কোম্পানি শিল্পগ্ৰুপ চলছে ওগুলোর তালিকা করুন, ওগুলোতে শিক্ষার্থী সিপাহী জনতা অবস্থান নিন, ওগুলো জব্দ করুন-রাষ্ট্রয়াত্ত করার উদ্যোগ নিন, ওদের পালাতে বাধ্য করুন, মনে রাখবেন ওগুলোই এদের আস্তানা, ওরা বাসা বাড়িতে থাকে না, ওসব আস্তানায় থাকে ওখান থেকেই সব করে, এবং ওগুলো আপনারা জব্দ না করলে হায়েনাগুলো ওখান থেকে আবার ফিরে এসে শিক্ষার্থী জনতার সব অর্জন ভন্ডুল করে দেবে।
সারাদেশে জল স্থল ও আকাশ পথে শিক্ষার্থী-সিপাহী-জনতা পাহারা বসান, যাতে সালমান আনিসুলদের মত বেশ পাল্টেও কেউ পালিয়ে যেতে না পারে। এরা মুজিব কোট খুলে দাড়ি কামিয়ে মাথায় হ্যাট লাগিয়ে পালাতে চাচ্ছে। শক্ত পাহারা বসান, ধরে ধরে পুলিশে দেন, যার যার অপরাধ অমুযায়ী বিচার ও শাস্তি নিশ্চিত করুন।
সেনাপ্রধান শেখ হাসিনা কে ছাড়া আর কাউকে সেইফ এক্সিট দেননি, হাসিনার ব্যাপারটা আলাদা তাকে পরিস্থিতি অনুযায়ী সেইফ এক্সিট দেওয়াটা জরুরি ছিল, কিন্তু বাকিরা সব দেশেই আত্মগোপনে আছে। শামীম ওসমানের মত জঘন্য আওয়ামী চেহারা ও সন্ত্রাসী গডফাদার চরিত্র কেন এখনও কোথাও লুকিয়ে থাকবে? ইঁদুরের গর্তে লুকিয়ে থাকলেও এদের বের করে জনগণের সামনে হাজির করুন।
শিক্ষার্থী সিপাহী জনতাকে বলছি আওয়ামীলীগ ছাত্রলীগরা ইঁদুরের গর্তে লুকিয়ে থাকলেও ওদের ওখান থেকে বের করুন, পালাতে বাধ্য করুন - বাংলাদেশ বিমানের বিশেষ কয়েকটি ফ্লাইট প্রস্তুত রাখুন, বিমানের চাকায় ঝুলে ঝুলে এরা পালিয়ে যাক ঠিক যেমন আফগানিস্তানে তালিবান আসার পর বিরোধীরা বিমানের চাকায় ঝুলে পালাতে চেয়েছে, তারপরও মরেছে। কেউ সিম্পিথি দেখাবেন না, জাতির ও সময়ের প্রয়োজনে কখনো কখনো কঠোর হতেই হয়। কেউ আবার আমাদের তালিবান ভাববেন না! অবশ্য হ্যা আমরা অস্ত্রবিহীন তালেবান - শিক্ষার্থী জনতা! আমরা তালেবানের মত অস্ত্র হাতে নিয়ে নয়, আওয়ামীলীগ ছাত্রলীগ পুলিশলীগদের অস্ত্রের গুলির সামনে বুক পেতে, তাজা রক্ত তপ্ত রাজপথে ঢেলে দিয়ে বাংলাদেশের এই নতুন ও প্রকৃত স্বাধীনতা এনেছি! ৭১ সালে পাকিস্তানের গোলামী থেকে আর ২০২৪ এ ভারতের মত জঘন্য শত্রুর গোলামী থেকে আমরা স্বাধীন হয়েছি - এখন আমরা সম্পূর্ণ ও প্রকৃত অর্থে স্বাধীন। যতদিন প্রয়োজন মাঠে থেকে আমরা শিক্ষর্থী জনতা এই স্বাধীনতা রক্ষা করব।
আফগানিস্তানে আমরা 'লাস্ট আমেরিকান সৈন্যের পলায়ন' দেখেছিলাম, বাংলাদেশে দেখতে চাই 'লাস্ট ভারতীয় গুপ্তচর' ও 'লাস্ট আওয়ামীলীগ বা ছাত্রলীগের পলায়ন'!
- মুগ্ধ দ্রোহ আবু ধ্রুব
He will go to graveyard with that property.
বাঙ্গু মিডিয়া এতদিন কোথায় ছিলো?
কি একটা অবস্থা কি রকম টাকা তারা পাচার করছে
প্রথম আলো কি করেছে, আল জাজিরার নিউজ নিয়ে নিউজ করে😂
আওয়ামীলীগের বড় বড় নেতাদের ব্যাংক ব্যবসাগুলো বাজেয়াপ্ত করে রাষ্ট্রায়িত্ব করতে হবে
আওয়ামীলীগের বড় বড় নেতাদের ব্যাংক ব্যবসাগুলো বাজেয়াপ্ত করে রাষ্ট্রায়িত্ব করতে হবে এবং তাদেরকে দেশ থেকে পালাতেও বাধ্য করতে হবে তাদের নেত্রীর মতই। এটা অতীব জরুরি - এটা না করলে এই আস্তানাগুলো থেকে আবারও ঐ ফ্যাসিবাদ ফিরে আসতে পারে। যেখানে ছাত্রলীগ আওয়ামীলীগ দেখবেন ধরে ধরে পুলিশ সিপাহীদের হাতে তুলে দেবেন এবং/অথবা হিন্দুস্তানে পালিয়ে যেতে বাধ্য করবেন। কঠোর হতেই হবে - এদেরকে দেশছাড়া করতেই হবে নতুবা রাজনীতির নিয়ত পরিবর্তনশীল পালায় এরা আবার দেশে জেগে উঠবে ও আবার হায়েনার মতো দেশের ছাত্র জনতার উপর জাপিয়ে পরবে।
ঢাকা চট্টগ্রাম সহ সব সিটি ও জেলা শহরে আওয়ামীলীগ এর নেতাদের যত ব্যবসা হোটেল কোম্পানি শিল্পগ্ৰুপ চলছে ওগুলোর তালিকা করুন, ওগুলোতে শিক্ষার্থী সিপাহী জনতা অবস্থান নিন, ওগুলো জব্দ করুন-রাষ্ট্রয়াত্ত করার উদ্যোগ নিন, ওদের পালাতে বাধ্য করুন, মনে রাখবেন ওগুলোই এদের আস্তানা, ওরা বাসা বাড়িতে থাকে না, ওসব আস্তানায় থাকে ওখান থেকেই সব করে, এবং ওগুলো আপনারা জব্দ না করলে হায়েনাগুলো ওখান থেকে আবার ফিরে এসে শিক্ষার্থী জনতার সব অর্জন ভন্ডুল করে দেবে।
সারাদেশে জল স্থল ও আকাশ পথে শিক্ষার্থী-সিপাহী-জনতা পাহারা বসান, যাতে সালমান আনিসুলদের মত বেশ পাল্টেও কেউ পালিয়ে যেতে না পারে। এরা মুজিব কোট খুলে দাড়ি কামিয়ে মাথায় হ্যাট লাগিয়ে পালাতে চাচ্ছে। শক্ত পাহারা বসান, ধরে ধরে পুলিশে দেন, যার যার অপরাধ অমুযায়ী বিচার ও শাস্তি নিশ্চিত করুন।
সেনাপ্রধান শেখ হাসিনা কে ছাড়া আর কাউকে সেইফ এক্সিট দেননি, হাসিনার ব্যাপারটা আলাদা তাকে পরিস্থিতি অনুযায়ী সেইফ এক্সিট দেওয়াটা জরুরি ছিল, কিন্তু বাকিরা সব দেশেই আত্মগোপনে আছে। শামীম ওসমানের মত জঘন্য আওয়ামী চেহারা ও সন্ত্রাসী গডফাদার চরিত্র কেন এখনও কোথাও লুকিয়ে থাকবে? ইঁদুরের গর্তে লুকিয়ে থাকলেও এদের বের করে জনগণের সামনে হাজির করুন।
শিক্ষার্থী সিপাহী জনতাকে বলছি আওয়ামীলীগ ছাত্রলীগরা ইঁদুরের গর্তে লুকিয়ে থাকলেও ওদের ওখান থেকে বের করুন, পালাতে বাধ্য করুন - বাংলাদেশ বিমানের বিশেষ কয়েকটি ফ্লাইট প্রস্তুত রাখুন, বিমানের চাকায় ঝুলে ঝুলে এরা পালিয়ে যাক ঠিক যেমন আফগানিস্তানে তালিবান আসার পর বিরোধীরা বিমানের চাকায় ঝুলে পালাতে চেয়েছে, তারপরও মরেছে। কেউ সিম্পিথি দেখাবেন না, জাতির ও সময়ের প্রয়োজনে কখনো কখনো কঠোর হতেই হয়। কেউ আবার আমাদের তালিবান ভাববেন না! অবশ্য হ্যা আমরা অস্ত্রবিহীন তালেবান - শিক্ষার্থী জনতা! আমরা তালেবানের মত অস্ত্র হাতে নিয়ে নয়, আওয়ামীলীগ ছাত্রলীগ পুলিশলীগদের অস্ত্রের গুলির সামনে বুক পেতে, তাজা রক্ত তপ্ত রাজপথে ঢেলে দিয়ে বাংলাদেশের এই নতুন ও প্রকৃত স্বাধীনতা এনেছি! ৭১ সালে পাকিস্তানের গোলামী থেকে আর ২০২৪ এ ভারতের মত জঘন্য শত্রুর গোলামী থেকে আমরা স্বাধীন হয়েছি - এখন আমরা সম্পূর্ণ ও প্রকৃত অর্থে স্বাধীন। যতদিন প্রয়োজন মাঠে থেকে আমরা শিক্ষর্থী জনতা এই স্বাধীনতা রক্ষা করব।
আফগানিস্তানে আমরা 'লাস্ট আমেরিকান সৈন্যের পলায়ন' দেখেছিলাম, বাংলাদেশে দেখতে চাই 'লাস্ট ভারতীয় গুপ্তচর' ও 'লাস্ট আওয়ামীলীগ বা ছাত্রলীগের পলায়ন'!
- মুগ্ধ দ্রোহ আবু ধ্রুব
হেরা বাল হালায়।
আওয়ামী লীগের শাওয়া চাটে
দুজনের ইনকাম করি 10 বছর যাবত একটা বাড়ি করতে পারি নাই বাংলাদেশে
গত ১৬ বছর স্বৈরাচারীর দোসরদের লুটপাটের চিত্র।
প্রথম আলোর লজ্জা হওয়া উচিৎ, এমন রিপোর্ট ১৭ বছরে ১ টাও করতে পারিনি প্রথম আলো
Joy bangla
@@azabazardigitalভাই,ঠিক বলছেন কিন্তু আল জাজিরা হচ্ছে international channel. ওরা যা করতে পারবে বাংলাদেশের কোনো মিডিয়াই তা করতে পারবে না।
বিদেশে থাকা তার সকল অবৈধ টাকা দ্রুত দেশে ফিরিয়ে আনার ব্যবস্থা করতে হবে।
বিদেশের টাকা ফিরিয়ে আনা অনেক জটিল এবং দুরূহ ব্যাপার। অনেক চেষ্টা তদবির করে 3- 4% টাকা ফেরত আনা যায়
আল্লাহ সবাই কে হেদায়েত দান করুন,দেশের উন্নয়নমূলক কাজ স্বপ্ন পূরন হচ্ছে এখন দেশের নানারকম বাহানা করে অপরাধ অপকর্ম বন্ধ করতে হবে,অতীত বর্তমান নিধারিত করে আর বর্তমান ভবিষ্যৎ নিধারিত করে ভবিষ্যৎ প্রজন্মক শিক্ষা দেয়,আমাদের অতীতে ছিলো দেখতে সুন্দর মুখস্থ বিদ্যা করে শুদ্ধ ভাবে ইংরেজিতে মিথ্যা বাহানা করে চাকরি ক্ষমতা বড় পদ চেয়ার আদায় করা দেশ ও দলের নাম বিক্রি করে জনগণের কষ্ট টাকা ও দেশের সম্পদ লুটপাট অপচয় করা,অনিয়ম-দুর্নীতি তেলবাজি স্বজনপ্রীতি করা,অবৈধভাবে দখল চাঁদাবাজির মাদক চোরাচালান পন্য সামগ্রি জ্বালানি টোল বাড়ানো,ভেজাল ঔষধ,খাদ্য চিকিৎসা কাপড় সহ তৈরি করে জনগণের সাথে প্রতারণা করা,ব্যাংকের টাকা অপচয় লুটপাট করা,
যানজট সৃষ্টি করে নিজের স্বার্থ সেবা নিয়ে পেরেশানি থাকে,,সকল সেক্টরে জনগণকে হয়রানি করায়,দেশ ও দেশের মানুষের কি হলো দেখার সময় নেই।বাহানা করে অনিয়ম-দুর্নীতি করে দেশ বিদেশে সম্পদের পাহাড় গড়ে তুলা,ছেলেমেয়েরা স্বজন বিলাসিতা স্বজনপ্রীতি করে, পরিচিত সকল স্বজনদের প্রশ্ন ফাঁস করে লবিং চাকরি দেওয়া হয়,,তা তদন্ত করা খুঁজে বের করা হোক,,এবং ভবিষ্যৎ ৫ প্রজন্ম যেন কোন স্বজন সরকারি চাকরি না পায় ও তিন দল বিশিষ্ট কমিটি সাময়িক বদলি বরখাস্ত না করে কঠোর শাস্তি দিতে হবে যেন ভবিষ্যতে কেউ অপরাধ করতে ভয় পায়,,
এইদশে উপর থেকে নিচ পর্যন্ত পরিবারতন্ত্র ঘুষ চুরি দলীয়করণ,নেতা সচিব প্রশাসন সহ সবাই মিথ্যা আশ্বাস বাহানা দিয়ে সিন্ডিকেট করে স্বজনপ্রীতি অনিয়ম-দুর্নীতি করে,,
আমার পানি লাগবে না পানি আমার পরিবারতন্ত্র দলীয়করণ মুক্ত গনতন্ত্র স্বাধীন দেশ লাগবে,যে দেশ আর কেউ যেন না বলে পানি লাগবে পানি লাগবে, অনেক কষ্ট হয়।
যে পর্যন্ত সরকারি স্বায়িত্বশাসিত হাসপাতালে প্রশাসনে সিটি করপোরেশন রাজুক,পানি,বিদ্যুৎ গ্যাস ওয়াসা,দুদক,বিআরটি, এনবিআর ইনকাম ট্যাক্স খেলাধুলাসহ সকল অফিসে স্বৈরাচার মুক্ত সকল কর্মকতারা মুক্ত না হবে সে পর্যন্ত স্বৈরাচার মুক্ত স্বাধীন দেশ হবে না। এই দেশের পুলিশ প্রশাসনসহ সকল অফিস সেক্টরে আগের রুপে আছে,কোনদিন ভালো হবে না,তাই নতুন ভাবে শিক্ষায় শিক্ষিত মেধাবী দেশ প্রেমিকদের নিয়োগ দেন কেননা অনেক বেকার যুবক আছে যাদের মেধা আছে কিন্তু টাকা স্বজনপ্রীতি তেলবাজ মামা চাচা নেই,যারা নিরপেক্ষ ভাবে লোভ লালসা অনিয়ম-দুর্নীতি ঘুষ স্বজনপ্রীতি বাদ দিয়ে দেশ সেবা করতে চায় তাদের দায়িত্ব সুযোগ দেন।
১৫০/২০০ ভবিষ্যতে প্রজন্ম কথা না ভেবে সকল সেক্টরে সঠিকভাবে বিশ্লেষণ আধুনিক সিস্টেম নাই তা করেন ও কঠোরভাবে আইন নিরপেক্ষ তদন্ত জবাবদিহিতা বিচার কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা নাই তা করেন এবং নিরাপত্তার সাময়িক শক্তি বাড়ানো ও কাঠামো অবকাঠামো শিক্ষা স্বাস্থ্য শিল্প কৃষি সহ নানা রকম সেবা কাজ ছয়নয় করে তা বন্ধ করে সংস্কার টেকসই আধুনিক উন্নয়ন করতে হবে। বুদ্ধিজীবি সুশীল সমাজ সাংবাদিক প্রশাসনদের দেশ নিয়ে চিন্তা ভাবনা বিশ্লেষণ গবেষণা করতে হবে,ভবিষ্যতে যেন আর দেশে এমন খারাপ পরিস্থিতি না হয় না করতে ভয় পায় সেই অভিজ্ঞতা মনমানসিকতা দিয়ে কঠোর আইন সিস্টেম সংস্কার করতে হবে।
দেশ পেলাম ভালো কিন্তু আফসোস দেশের মানুষ গুলো পেলাম শিক্ষিত রুপে অশিক্ষিত বাহানা করে অনিয়ম-দুর্নীতি করা মানুষ,
দোষ খারাপদের না দোষ আমাদের আমরা ভয়ে অন্যায় করার সুযোগ সুবিধা দিয়েছি বলে তারা নানা রকম অপরাধ অপকর্ম করে থাকে,,তার জন্য আমাদের সিস্টেম কঠোর আইন নেই,
জবাবদিহিতা নিরপেক্ষ তদন্ত শাস্তি নেই বলে তারা অপরাধ করে থাকে,বিচার হয় পুটিমাছের বেঁচে যায় রুই কাতলাগুলো ওদের আছে টাকা সিন্ডিকেট ক্ষমতা ওয়ালা মানুষ,এটা বাংলাদেশ এখানে আইন শুধু অসহায় মানুষের জন্য আইন বিচার,বড়লোক পদ ওয়ালাদের জন্য নয়।আমরা অত্যাচারে জুলুমে ভয়ে প্রতিবাদ করি না তাই তেলবাজি অনিয়ম-দুর্নীতি সহ নানা অপরাধ করতে সাহস পায়। অসৎ কর্মকতা ও মূর্খ্য নেতারা তা কাজে লাগায়,,যারা ক্ষমতা ছিলো আছে বা আসবে তারা সবাই বড় পদ চেয়ার চাকরি ক্ষমতা জন্য পেরেশানি করে,দেশ ও দেশের অসহায় মানুষের কষ্ট ভেবে সঠিকভাবে বিশ্লেষণ করে কাজ করে না,
শিক্ষা নিয়ে রাজনীতি কোচিং বাণিজ্য রেগিং না হয়,চিকিৎসা নিয়ে ছয়নয় ব্যবসা না হয় উন্নত হয়,,খাদ্য জন্য অন্য দেশে ভিক্ষা করতে না হয়। ব্যাংকের টাকা অপচয় লুটপাট সহ নানা অপরাধ অপকর্ম না হয়,
সকল উন্নয়নমূলক বড়ছোট কাজগুলো ১৫০/২০০ বছরের পরিকল্পনা করে সেনাবাহিনী ইঞ্জিনিয়ার পরামর্শ নিয়ে বা তাদের দায়িত্ব দিয়ে সকল কাঠামো অবকাঠামো টেকসই ভাবে হবে কোন লুটপাট হবে না,
এমপি মন্ত্রী সরকারিসহ সকল কর্মকতাদের সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষণ নিতে হবে বাধ্যতামূলক আগে দেশ প্রেমিক তারপর দেশ সেবা
Good Advice, thank you so much
সকল সম্পদ বাজেয়াপ্ত করতে হবে এবং গ্রেফতার করে কঠিন শাস্তি দাবি করছি
ছাগল আর পাগলরা না বুঝে ই মন্তব্য করে।।।।
বাজেয়াপ্ত কিভাবে করবে? দেশে তার তেমন সম্পদ নেই। বেশিরভাগ অর্থই বিদেশে পাচার করে ফেলেছে। ওই টাকা ফিরিয়ে আনা অনেক জটিল এবং দুরূহ ব্যাপার। অনেক চেষ্টা তদবির করে 3- 4% টাকা ফেরত আনা যেতে পারে...😊
এদের বিরুদ্ধে কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে হবে ? এবং অবৈধ সম্পদের পাহাড় গড়েছেন, এগুলো সরকারি খোশাগারে আনা হক ??
উনি দায়িত্বে থাকাকালীন পীর সাহেব ছিলেন এ পীর সাহেব ইউনিয়ন ভূমি অফিসের ১৭তম গ্রেডের কর্মচারীকে কোটি কোটি টাকার বিনিময়ে ১২.১১ গ্রেডে উত্তীর্ণ করেছেন। তবুও সেই সমস্ত কর্মচারীদের দুর্নীতি কমে নাই।
আল্লাহ এদের হাত থেকে দেশটাকে রক্ষা করেন
ওর পাচারকৃত অবৈধ সম্পত্তি গুলো, বাজেয়াপ্ত করে দেশে পাঠালে দেশের রিজার্ভ বাড়বে।
কারন এরা পাচার করে দেশের রিজার্ভ তলানীতে নিয়েছে।
এদের জন্য অনেক মানুষ কান্নাকাটি করে চিন্তাই করা যায় না
এত টাকার মালিক হবার পরেও উনি এমপি মন্ত্রী হতে চায় সামান্য বেতনের লোভে😂😂
এতদিন পরে কেন।এদের মুখোশ আরোও আগে খোলা উচিত ছিল।
সাইফুজ্জামান জাবেদ, সাইফুল আলম মাসুদ এর আপন মামাত ভাই❗
শেখ রেহেনা ও জয় এর কারিশমায় শেখ হাসিনার সম্মতিতে এগুলো হয়েছে‼️
এই হারাম সম্পদ তার জন্য কাল হয়ে দাড়াক এবং তার বিচার হোক।
পাচার শাস্তি দেখে অন্য কেউ যেন একাজ না করার ভয় পায়
যুক্তরাজ্যে একব্যক্তি এত সম্পদের মালিক হতে পারে?
সব সম্পদ বিক্রি করে সেই টাকা দেশে ফিরিয়ে আনা হোক।
যারা এত অর্থ সম্পদের মালিক হতে চায় এবং সম্পদের জন্য প্রতিযোগিতা করে আমার মনে হয় এরা পরকালের জীবনকে বিশ্বাস করে না এই দুনিয়াকে স্বর্গ বানাতে চায়
Wow😮
সব সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা উচিত
তার ৩৬০ টি বউ আছে নাকি ?
এটা সম্পূর্ণ একটি মিথ্যা সংবাদ।।।
তাহলে তো উনি পুরা দেশের ই মালিক!!!!
এটা কি আদৌ বিশ্বাসযোগ্য???
মামতো ভাই ফুফাতো ভাই মিলেমিশে সব টাকা নিয়ে গেছে।
এদের জন্য দেশটা অর্থনৈতিকভাবে শেষ হয়ে গেছে
প্রায় সময় দেখি যাদের স্ত্রী সুন্দর হয় তাদের দুর্নীতিও বেশি করতে হয় ব্যাপারটা বুঝলাম না।
আল্লাহ ওর বিচার করুক
আল জাজিরা করছে?? প্রথম আলোর কোন রিপোর্টিং কি জাতি দেখেছে
বাইঁচুদে ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্স খেতে এসে ছিল পারে নাই
যদি করতে পারেন আপনাদের সম্পদ বিক্রি করে বাংলাদেশে জনগণের জন্য ফ্রি আনন টাকা গুলা।
Bangladeshi billionires baruk . ❤️🤔🇧🇩
এই বাড়ি গাড়ি নিয়ে তুমি ভাই কবরে যাইও সব তোমার সাথে দিয়ে দেওয়া হবে
Prothom Alo??
সরম থাকা উচিত, বিদেশি নিউজ থেকে এগুলো জানতে হয়
ভাবা যায় কত বড়ো দুর্নীতি বাজ।
Why playing metal music in background?? so irrelevant and irritating
এখন কোথায়
দেশপ্রেম কি এরকম????
তিনি চট্টগ্রমের সেরা ব্যবসায়ী আক্তারুজামান বাবুর ছেলে যিনি ৩০/৩৫ বছর পূর্বেই হাজার কোটি টাকার মালীক ছিলেন যা বর্তমানে লাখ কোটির উপরে।
বিদেশে কেন এতো বাড়ি। টাকা দেশের বাইরে নিতে সরকারের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে?
আল-জাজিরাতো বললো ২০১৬ সালের পর থেকে এই বাড়িগুলো কেনা হয়েছে,,আর এজেন্টতো সব স্বীকারই করলো মানি লন্ডারিংয়ের ব্যাপারে।
আক্তারুজ্জামান বাবু কিভাবে ucb ব্যাংক দখল করেছিল প্রথম আলোর এই সম্পর্কিত একটা প্রতিবেদন আছে।
all property and flat now quick redponses to verified and Sized for an action by present govt. i m Birmuktizoddha but no home in Dinajpur town.
কলার ভেলায় করে আলজাজিরা হয়ে নিয়ে এসেছে তো আলজাজিরার সমস্যা কি?
আল-জাজিরা একটা আন্তর্জাতিক মিডিয়া। তারা সত্য প্রকাশে ভয় পায়।এটাইতো সংবাদমাধ্যমের কাজ।
😊😅 Honourable Hasina is the Owner of this Properties.😊😊.
ওরে পাইলে কি করা উচিৎ?
ওর মতো যারা সম্পদ করছে ওদের সব টাকা এনে ন্যাংটা করে ছেড়ে দিন
ak jon manuser koto barir dorkar ,, sur
Ucb bank er shomosto tk rastrayotto kora hk
উনি পারিবারিক ভাবেই বিত্তশালী। এসব রিপোর্ট করে লাভ নেই।
Saifujjaman had36o home in lonďon recover money anďhe should be punished arrest him immediately and take action
6 K SUIT? LOL SEEN BETTER AT PRIMARK
Valo hoiche akhn Sheikh Hasinar agula kaj ae lagbe
আপনারা দেশে বসে কি করেন?
Now it's belong to London
মিথ্যা কথা আগের থেকে টাকাওয়ালা
তার বাবা আক্তারুজ্জামান বাবু কিভাবে ucb ব্যাংক দখল করেছিল প্রথম আলোর এই সম্পর্কিত একটা প্রতিবেদন আছে।টাকার উৎস সম্পর্কে নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন!
Puro. Desh. Onake. Likhea. Dan
. Amader.lakbona
Shob bajeyapto kora hok dr unus k ahban jani
Bangladesher vumi montronaloyer eto taka budget ase naki? Timi tar family tu aunek agey thekei shilpo poti
Stupid things he did
Durniti baj der taka firaty haby 😊
Jadi ai ghatana sattya hoi, ami tar cross fire chassi
করছে কি হালারা
Ainer awtay ana houk
So what
দেশের টাকা দেশে ফিরিয়ে আনা হোক
এই লোক ভালো কাজও করছে।
জনগণের জন্য।
দখল সুত্র এই অবৈধ আইটি বাতিল করছে।
আমরা এই মন্ত্রী কে হাজার হাজার সালাম জানাই
তিন শ্রেণীর ব্যক্তি কে গণপিটুনি দেওয়ার পূর্ণ অধিকার বাংলাদেশের জনগণের রয়েছে ✅
১) ধর্ম নিয়ে প্রকাশ্য কটুক্তিকারী ব্যক্তি
২) খুনি হাসিনার সহযোগী জানোয়ার লীগের নেতাকর্মী
৩) বাংলাদেশের ক্ষতির চেষ্টায় লিপ্ত ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা র এর এজেন্ট
উপরোক্ত এই তিন শ্রেণীর ব্যক্তিকে ইট দিয়ে হাত-পা থেতলে দিলেও দোষের কিছু নয়। আগে গণধোলাই পরে বিচার। এদের পক্ষে যারা সাফাই গাইবে তাদেরকেও লাথি উস্টা মারতে বাংলার মানুষ দ্বিধাবোধ করবে না...❗
আহআওয়ালিগ!
সাইফুজ্জামানের মৃত্যু নাই
সবই জাতির পিতার স্বপ্ন।
এরা বাংলাদেশের যার সন্তান এদেরকে আমরা বিচার করবো
এই জন্য আশি টাকা থেকে এই দেশের ডলারের বাজার লাফিয়ে লাফিয়ে একশত পঁচিশ টাকা
Egula sell kore deser rin deya hok 📌📌
এগুলি কইয়া লায় দেখান ঘুইরা ঘুরা ৩৩২ তা বাড়ি।
আল্লাহ ই ভাল জানেন,আখেরাতে কোথায়। স্থান হবে।
Eisob abr ki 😮
Fasi chi
ভুয়া