আইসোটোপের ব্যবহার || Uses of isotopes
ฝัง
- เผยแพร่เมื่อ 8 ก.พ. 2025
- শিক্ষার আলো সবার মাঝে ছড়িয়ে দিতে আমাদের স্পন্সর করতে যোগাযোগ করুন:
wayesmoon@gmail.com
==================================================================
আসসালামু আলাইকুম,
সম্মানিত দর্শকবৃন্দ,
Beyond the circle এই শ্লোগানকে সাথে নিয়ে আমাদের যাত্রা "Learning24"
"পুঁথিগত বিদ্যা" তথা, শুধু বৃত্তের মধ্য থেকে আমাদের শিক্ষা গ্রহণের যে চিরাচরিত নিয়ম, সেটাকে ভেঙে দিয়ে সবাইকে পুঁথিগত বিদ্যার সাথে সাথে, বৃত্তের বাইরে গিয়েও চিন্তাভাবনা ও শিক্ষা গ্রহণের প্রচেষ্টাকে কাজে লাগিয়ে, নিজেকে যোগ্য করে গড়ে তুলে, দেশকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাওয়াই থাকবে আমাদের প্রচেষ্টা।২৪ ঘন্টা-ই আমাদের চ্যানেলের মাধ্যমে আমরা চেষ্টা করব শিক্ষার আলো সবার মাঝে ছড়িয়ে দিতে।
আশা করছি, আমাদের এই প্রচেষ্টাকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যেতে আপনারা সর্বদা আমাদের সাথেই থাকবেন।
ধন্যবাদ
----
ফেসবুকে আমাদের ফলো করতে পারেন ।
ফেসবুক পেজের ঠিকানা: www. MLe...
www. MLe...
যেকোন শিক্ষামূলক প্রশ্ন করতে পারেন আমাদের ফেসবুক গ্রুপে |
গ্রুপের লিংক: / learning24bd
আমাদের ইউটিউব চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন:
/ learning24
আমাদেরকে ইমেইল করতে পারেন:
wayesmoon@gmail.com
আমাদের অন্য আর একটি চ্যানেলের লিংক: / wkmoon
=================================================================
#Learning24
#MoonSir
#Isotope
আইসোটোপের উল্লেখযোগ্য ব্যবহার
বর্তমান বিজ্ঞান জগতে তেজস্ক্রিয় আইসোটোপ এক বিস্ময়কর ভূমিকা গ্রহণ করেছে। বিজ্ঞানের অধিকাংশ ক্ষেত্রে এদের ব্যবহার হয়ে থাকে।
কৃষিবিদ্যায় ব্যবহার
কৃষিবিদ্যায় আইসোটোপের ব্যবহার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। খাদ্য দ্রব্য উৎপাদনের খরচের মধ্যে জমির সার একটি প্রধান খরচ। ফসফেট জাতীয় সারের সাথে রেডিও ফসফরাস আইসোটোপ মিশ্রিত থাকে বলা যেতে পারে গাছের মধ্যে এই সার গাছের বৃদ্ধির কোন স্তরে কি কি কাজ করছে। বিজ্ঞানীরা পরীক্ষা করে দেখেছেন যে, মাটির উপর ফসফেট দেবার সাথে সাথেই গাছপালা শিকড় দিয়ে সেগুলিকে টেনে নেয়। রেডিও আইসোটোপের সাহায্যে আরো জানা গেছে যে, তামাক, ভুট্টা, তুলা, বিট প্রভৃতি গাছ কেবল চারা অবস্থাতেই ফসফেট গ্রহণ করতে সক্ষম। চারা অবস্থাতেই এই সার দেওয়া না হলে তেমন কোনো কাজে আসে না। পর্যবেক্ষক আইসোটোপ ব্যবহার করে জানা গেছে যে, জমিতে জল সেচনের পূর্বে ওই জলে ফসফরিক এসিড মিশ্রিত করে দিলেই জমিতে ফসফেট দেওয়ার আর কোনো প্রয়োজন হয় না।
তেজস্ক্রিয় সাহায্যে নতুন নতুন জাতের বীজ সৃষ্টি করাও বর্তমানে সম্ভব হয়েছে। অধিকন্তু আলু পেঁয়াজ রসুন প্রভৃতি বিভিন্ন কৃষিজাত ফসল দীর্ঘদিন সংরক্ষণ করার জন্য একটি সুনির্দিষ্ট মাত্রার তেজস্ক্রিয় বিকিরণ প্রয়োগ করা হয়। এর ফলে পোকামাকড় বা জীবাণু আক্রমণে ফসল সহজে নষ্ট হয় না; আলু পেঁয়াজের চারা গজানো এবং বিভিন্ন রকম ফলের পাকা বা পচে যাওয়া বিলম্বিত হয়।
তেজস্ক্রিয় বিকিরণের সাহায্যে বিভিন্ন দেশে ফসলের ক্ষতিকর নানা রকম কীটপতঙ্গ ধ্বংস করার পদ্ধতিও বেশ সাফল্যজনক প্রমাণিত হয়েছে। এই পদ্ধতিতে বিকিরণের সাহায্যে বিপুল সংখ্যক পুরুষ পতঙ্গের প্রজনন ক্ষমতা নষ্ট করে তাদের ছেড়ে দেওয়া হয় যেখানে ফসলে ওই পতঙ্গের আক্রমণ হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। বিভিন্ন দেশে ধ্বংস করার পদ্ধতি বিপুল সংখ্যক ফলে স্ত্রী পতঙ্গরা প্রজনন ক্ষমতাহীন পুরুষ পতঙ্গের সাথে মিলিত হলে তাদের বংশ বিস্তার ঘটে না। বলাবাহুল্য এতে কীটনাশক ব্যবহারের প্রয়োজন হয় না বলে পরিবেশ দূষিত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না। অথচ কীটপতঙ্গ নির্বংশ হওয়ায় ফসল রক্ষা পায়।
রেডিও আইসোটোপ ব্যবহার করে সবুজ লতা-পাতার ফটোসিন্থেসিস বা সালোকসংশ্লেষণ সম্পর্কে অনেক তথ্য জানা সম্ভব হয়েছে।
শিল্পজগতে ব্যবহার
তেজস্ক্রিয় আইসোটোপের সাহায্যে ধাতু দিয়ে তৈরি দেয়াল বা প্লেটের বেধ অতি সহজেই মাপা যেতে পারে। মোটর গাড়ির টায়ার, ঘরবাড়ি রং করার রং, গাঁথুনির কংক্রিট প্রভৃতি কতখানি মজবুত বা টেকসই তা নির্ধারণের সমস্ত কার্যে পর্যবেক্ষক আইসোটোপ ব্যবহার করা হয়ে থাকে। কারখানায় কার্যরত শ্রমিকদের দুর্ঘটনার হাত থেকে বাঁচানোর জন্য রেডিও আইসোটোপ ব্যবহার করা হয়ে থাকে। তেজস্ক্রিয় উপাদান দিয়ে তৈরি এক প্রকার গ্লাভস বা কব্জিবন্ধ হাতে লাগিয়ে মিস্ত্রিরা কার্যরত হয় এবং মেশিনে তেজস্ক্রিয় রশ্মি ধরা পড়ার যন্ত্র যুক্ত করা থাকে। মিস্ত্রির হাত মেশিনের খুব কাছে গেলেই তার হাতের কব্জি বন্ধ হতে নির্গত তেজস্ক্রিয় রশ্মি যন্ত্রে ধরা পরে এবং সাথে সাথেই তাকে সতর্ক করে দেওয়ার জন্য তীব্র আলোর ঝলকানি সৃষ্টি হয় অথবা মেশিনটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যায়। এছাড়া একটি মেশিনের মধ্যে কোনখানে কি পরিমাণ ঘর্ষণ হচ্ছে এবং পিচ্ছিলকারক পদার্থসমূহ কি পরিমাণ কাজ করতে পারছে এই সমস্ত গবেষণার ক্ষেত্রেও রেডিও আইসোটোপ ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
চিকিৎসাবিজ্ঞানে ব্যবহার
চিকিৎসা বিজ্ঞানে রোগ নির্ণয় ও নিরাময়ে তথা গবেষণা ও উন্নয়নে তেজস্ক্রিয় বিকিরণের বহুল প্রয়োগ বর্তমানে বিশ্বজুড়ে চালু হয়েছে। এই চিকিৎসা পদ্ধতির হাতিয়ার হচ্ছে তেজস্ক্রিয় আইসোটোপ। রোগভেদে এবং রোগাক্রান্ত অঙ্গ ভেদে ভিন্ন ভিন্ন তেজস্ক্রিয় আইসোটোপ প্রয়োগ করা হয়ে থাকে। সচরাচর গামা রশ্মি নিঃসরণকারী স্বল্প অর্ধায়ুর তেজস্ক্রিয় আইসোটোপ ব্যবহৃত হয়। আজকাল অনেক ক্ষেত্রে পজিট্রন বিচ্ছুরণকারী আইসোটোপ যথা: তামা-64, কার্বন-11 এবং অক্সিজেন-15 রোগ নির্ণয়ে ব্যবহৃত হচ্ছে। তেজস্ক্রিয় আইসোটোপের ব্যবহারে ক্ষতিকর প্রতিক্রিয়া নেই বললেই চলে। গড়ে প্রতিদিন 1000 থেকে 10,000 টি পরীক্ষার মধ্যে একটি ক্ষেত্রে ক্ষতিকর প্রভাব লক্ষ্য করা গেছে।
পরমাণু চিকিৎসায় ব্যবহৃত আইসোটোপগুলির মধ্যে সবচেয়ে যেসব বেশি ব্যবহৃত হয় সেগুলি হচ্ছে আয়োডিন-131, আয়োডিন-125, টেকনিশিয়ান-99, স্ট্রনশিয়াম-90 ইত্যাদি
---------------------
Very very help full vedio
Thank you for your valuable comment
Carry on Authentic explained lecture
Thank you ❣️. stay with us.
Thanks you sir ❤😊
Most welcome
Tnx sir
Welcome
Thank you sir
আপনার মূল্যবান কমেন্টের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আশা করি আমাদের অন্যান্য ভিডিও দেখেও আপনার মূল্যবান মতামত প্রদান করবেন।
hmm
Good
Thanks
Nice video
Thanks
Thanks .
Welcome
thanks
You're welcome!
আইসোটোপ এর ক্ষতিকর দিক গুলো দিলে ভালো হতো
আপনার মতামতের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ | আশা করছি আমরা এই ব্যাপারে ভিডিও দেওয়ার চেষ্টা করব ইনশাল্লাহ |
sir arakto vhalo kora explane korla vhalo hoto plzeeeee
আপনার কমেন্টের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। ভবিষ্যতে আপনার বিষয়টি আমাদের মাথায় থাকলো।
Class 9-10 er chemistry book copy kora🤣
Nice
Thank you
thanks
You're welcome!
Nice
Thanks