স্বাধীন বাংলাদেশ থেকে বলছি, 🙋♂💓🙋♀,,আলহামদুলিল্লাহ ,, ,,শহীদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত আমাদের,,, এই স্বাধীনতাআমরা আজ প্রথম স্বাধীনতার স্বাদ গ্রহন করেছি💯। যারা সৈরাচারের বিরুদ্ধে কথা বলেছেন, শহিদ হয়েছেন তাদের প্রতি শ্রদ্ধা ও দোয়া জানাই স্যালুট সবাইকে,,🙋♂🙋♀ ভোট দিলে জামায়াতকে ভোট দিবো⚖⚖⚖ ইনশাআল্লাহ,,
তাদের টার্গেটের একজন সাধারন মানুষকে তারা আয়না ঘরে নিয়ে বন্দি করে রাখে, বন্দি থাকা অবস্থায় যখন মানুষের দাড়ি বড় হয়ে যায়, তখন তাকে নিয়ে একটি নাটক করে, তখন দেখায় সে কোথায় এক জায়গায় লুকিয়ে আছে গোয়েন্দা সূত্রের ভিত্তিতে তাকে পেয়েছে বিভিন্ন জঙ্গি ট্রেনিং নিচ্ছে বলে তাকে এরেস্ট দেখায়, অথচ এই দুই মাস বা তিন মাস তারা তাকে গুম করে রেখেছিল, তখন সাধারণ মানুষ মনে করে হ্যাঁ এর তো দাড়ি আছে সে তো অবশ্যই জঙ্গি, এবং মানুষকে বুঝায় যে সে এতদিন কোথায় ছিল বিভিন্ন জায়গায় জঙ্গি টেনিং নিয়েছে, এরপর অনেক টাকা মুক্তিপণ চায়, দিতে অপারগ হলে তাকে বিভিন্ন মামলা দিয়ে জেলখানায় পাঠায়, এবং জেলের ভিতর ও তাদের উপর চলে নির্মম নির্যাতন, যদিও মানুষটা সাধারণ কিন্তু তাকে দিয়েছে রাষ্ট্রবিরোধী মামলা, এজন্য তাকে কনডেম সেইলে রাখা হয়, পায়ে বেড়ি পরিয়ে রাখে কখনোই তাদেরকে বাহিরে যেতে দেয় না,( যদিও হত্যা মামলার আসামি বড় সন্ত্রাসী, দর্শক, মাদক ব্যবসায়ী তারা জেলের যেখানে ইচ্ছে সেখানে ঘুরে বেড়ায় সারাদিন)এবং এদেরকে প্রচন্ড রকম বৈষম্যের শিকার হতে হয়, তাদের পরিবার জেল গেইটে দেখা গেলে তাদেরকে ঠিকমতো দেখা করতে দেয় না, নির্যাতন টা শুধু তার ওপর চলে না চলে তার পরিবার এর উপরেও, তার পরিবারেকে জনগণ এবং প্রতিবেশী সত্যটা না জানার কারণে বিভিন্ন রকম অপবাদ দেয় , এভাবে তাদের পুরো পরিবারের সবাইকে একদম নিঃস্ব করে ফেলে, ভিডিওতে যে ভাইটি কথা বলছেন সে আর আমি একই মামলার আসামি, যারা মামলা দিয়েছে তাদের ভাষ্যমতে, এরা মামলার এজিহারে লিখেছে আমরা নাকি বিভিন্ন উগ্রপন্থী মিটিং করতেছিলাম, সেখান থেকে গিয়ে আমাদেরকে ধরেছে, অথচ আমাকে ইডেন কলেজের সামনে থেকে নিয়ে গিয়েছে , তারা প্রচন্ড রকমের মিথ্যাবাদী, ভিডিওতে যে ভাই কথা বলতেছে যদিও তার আর আমার একই থানায় একই মামলা অথচ তাকে আমি কখনোই চিনতাম না,, আল্লাহর নামে কসম করে বলছি.... তাকে আমি কখনো দেখিনি জেলে যাওয়ার আগে তার সাথে কখনো কথা ও হয়নি... অথচ তার সাথে আমরা মামলা কোর্টে গেলে দেখা হয়, এই মামলাগুলো হাসিনা এবং তার পেটুয়া বাহিনীর মিথ্যা বানানো মামলা সেটা বোঝা যায়,,, ২০১৭ সালের মামলা আজকে ২০২৪ সাল প্রতি মাসেই হাজিরা দিতে হয় কমপক্ষে দুইবার, বিচারকার্য চলছে এ বাবদ এই মামলার একজন সাক্ষী ও একবারের জন্য আদালতে আসেন নি সাক্ষী দেয়ার জন্যে, আসবেই বা কিভাবে লিগেল অথরিটিতে কোন সাক্ষ প্রমাণ নেই, প্রশাসনে যারা সাক্ষী আছে তারাও আসে না কারণ তারা জানে এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা মামলা,আর আদালত আসামিদের কাঠগড়া না দাঁড়া করাতে পারলেই বাঁচে , বেশিরভাগ সময়ই কোট হয় না, কোর্টে যাওয়ার পরে বলে আপনাদের হাজিরা হয়ে গেছে চলে যান, আইনজীবীরা কিছু টাকা পাওয়ার আশায়,এই মামলা বিচারকার্যের জন্য তাড়াহুড়া করে না কারণ প্রতিবার হাজিরার দিতে গেলে উকিলের পকেটে টাকা ঢুকে,তবে আইনজী চেষ্টা করলে অল্প সময়ের ভিতর এই মামলাগুলো ভেনিশ করে দিতে পারে, ....... আজকে এ পর্যন্তই কিন্তু বাকি রয়ে গেল অনেক অজানা কাহিনী 🤲 (মাসুদ রানা)
জাদুর আয়না হওয়া উচিত। সবাই শুধু গল্প বলে, আসল ভিডিও এখনও সরকারের পক্ষ থেকে কেউ দেখায় নি। যেখানে 13 বছর এক গামছা ব্যবহার করলেও ইস্ত্রি দেওয়া ছেড়াফারা সুন্দর থাকে। 😂
"আয়না ঘর" কোনো অফিসিয়াল নাম না। এটা বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার লোকেরা মানুষদের ধরে নিয়ে আটকিয়ে রেখে দিনের পর দিন নির্যাতন করতো। অনেককে আবার হত্যাও করতো, যেমন বিএনপির ইলিয়াস আলি।
তাদের টার্গেটের একজন সাধারন মানুষকে তারা আয়না ঘরে নিয়ে বন্দি করে রাখে, বন্দি থাকা অবস্থায় যখন মানুষের দাড়ি বড় হয়ে যায়, তখন তাকে নিয়ে একটি নাটক করে, তখন দেখায় সে কোথায় এক জায়গায় লুকিয়ে আছে গোয়েন্দা সূত্রের ভিত্তিতে তাকে পেয়েছে বিভিন্ন জঙ্গি ট্রেনিং নিচ্ছে বলে তাকে এরেস্ট দেখায়, অথচ এই দুই মাস বা তিন মাস তারা তাকে গুম করে রেখেছিল, তখন সাধারণ মানুষ মনে করে হ্যাঁ এর তো দাড়ি আছে সে তো অবশ্যই জঙ্গি, এবং মানুষকে বুঝায় যে সে এতদিন কোথায় ছিল বিভিন্ন জায়গায় জঙ্গি টেনিং নিয়েছে, এরপর অনেক টাকা মুক্তিপণ চায়, দিতে অপারগ হলে তাকে বিভিন্ন মামলা দিয়ে জেলখানায় পাঠায়, এবং জেলের ভিতর ও তাদের উপর চলে নির্মম নির্যাতন, যদিও মানুষটা সাধারণ কিন্তু তাকে দিয়েছে রাষ্ট্রবিরোধী মামলা, এজন্য তাকে কনডেম সেইলে রাখা হয়, পায়ে বেড়ি পরিয়ে রাখে কখনোই তাদেরকে বাহিরে যেতে দেয় না,( যদিও হত্যা মামলার আসামি বড় সন্ত্রাসী, দর্শক, মাদক ব্যবসায়ী তারা জেলের যেখানে ইচ্ছে সেখানে ঘুরে বেড়ায় সারাদিন)এবং এদেরকে প্রচন্ড রকম বৈষম্যের শিকার হতে হয়, তাদের পরিবার জেল গেইটে দেখা গেলে তাদেরকে ঠিকমতো দেখা করতে দেয় না, নির্যাতন টা শুধু তার ওপর চলে না চলে তার পরিবার এর উপরেও, তার পরিবারেকে জনগণ এবং প্রতিবেশী সত্যটা না জানার কারণে বিভিন্ন রকম অপবাদ দেয় , এভাবে তাদের পুরো পরিবারের সবাইকে একদম নিঃস্ব করে ফেলে, ভিডিওতে যে ভাইটি কথা বলছেন সে আর আমি একই মামলার আসামি, যারা মামলা দিয়েছে তাদের ভাষ্যমতে, এরা মামলার এজিহারে লিখেছে আমরা নাকি বিভিন্ন উগ্রপন্থী মিটিং করতেছিলাম, সেখান থেকে গিয়ে আমাদেরকে ধরেছে, অথচ আমাকে ইডেন কলেজের সামনে থেকে নিয়ে গিয়েছে , তারা প্রচন্ড রকমের মিথ্যাবাদী, ভিডিওতে যে ভাই কথা বলতেছে যদিও তার আর আমার একই থানায় একই মামলা অথচ তাকে আমি কখনোই চিনতাম না,, আল্লাহর নামে কসম করে বলছি.... তাকে আমি কখনো দেখিনি জেলে যাওয়ার আগে তার সাথে কখনো কথা ও হয়নি... অথচ তার সাথে আমরা মামলা কোর্টে গেলে দেখা হয়, এই মামলাগুলো হাসিনা এবং তার পেটুয়া বাহিনীর মিথ্যা বানানো মামলা সেটা বোঝা যায়,,, ২০১৭ সালের মামলা আজকে ২০২৪ সাল প্রতি মাসেই হাজিরা দিতে হয় কমপক্ষে দুইবার, বিচারকার্য চলছে এ বাবদ এই মামলার একজন সাক্ষী ও একবারের জন্য আদালতে আসেন নি সাক্ষী দেয়ার জন্যে, আসবেই বা কিভাবে লিগেল অথরিটিতে কোন সাক্ষ প্রমাণ নেই, প্রশাসনে যারা সাক্ষী আছে তারাও আসে না কারণ তারা জানে এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা মামলা,আর আদালত আসামিদের কাঠগড়া না দাঁড়া করাতে পারলেই বাঁচে , বেশিরভাগ সময়ই কোট হয় না, কোর্টে যাওয়ার পরে বলে আপনাদের হাজিরা হয়ে গেছে চলে যান, আইনজীবীরা কিছু টাকা পাওয়ার আশায়,এই মামলা বিচারকার্যের জন্য তাড়াহুড়া করে না কারণ প্রতিবার হাজিরার দিতে গেলে উকিলের পকেটে টাকা ঢুকে,তবে আইনজী চেষ্টা করলে অল্প সময়ের ভিতর এই মামলাগুলো ভেনিশ করে দিতে পারে, ....... আজকে এ পর্যন্তই কিন্তু বাকি রয়ে গেল অনেক অজানা কাহিনী 🤲 (মাসুদ রানা)
তাদের টার্গেটের একজন সাধারন মানুষকে তারা আয়না ঘরে নিয়ে বন্দি করে রাখে, বন্দি থাকা অবস্থায় যখন মানুষের দাড়ি বড় হয়ে যায়, তখন তাকে নিয়ে একটি নাটক করে, তখন দেখায় সে কোথায় এক জায়গায় লুকিয়ে আছে গোয়েন্দা সূত্রের ভিত্তিতে তাকে পেয়েছে বিভিন্ন জঙ্গি ট্রেনিং নিচ্ছে বলে তাকে এরেস্ট দেখায়, অথচ এই দুই মাস বা তিন মাস তারা তাকে গুম করে রেখেছিল, তখন সাধারণ মানুষ মনে করে হ্যাঁ এর তো দাড়ি আছে সে তো অবশ্যই জঙ্গি, এবং মানুষকে বুঝায় যে সে এতদিন কোথায় ছিল বিভিন্ন জায়গায় জঙ্গি টেনিং নিয়েছে, এরপর অনেক টাকা মুক্তিপণ চায়, দিতে অপারগ হলে তাকে বিভিন্ন মামলা দিয়ে জেলখানায় পাঠায়, এবং জেলের ভিতর ও তাদের উপর চলে নির্মম নির্যাতন, যদিও মানুষটা সাধারণ কিন্তু তাকে দিয়েছে রাষ্ট্রবিরোধী মামলা, এজন্য তাকে কনডেম সেইলে রাখা হয়, পায়ে বেড়ি পরিয়ে রাখে কখনোই তাদেরকে বাহিরে যেতে দেয় না,( যদিও হত্যা মামলার আসামি বড় সন্ত্রাসী, দর্শক, মাদক ব্যবসায়ী তারা জেলের যেখানে ইচ্ছে সেখানে ঘুরে বেড়ায় সারাদিন)এবং এদেরকে প্রচন্ড রকম বৈষম্যের শিকার হতে হয়, তাদের পরিবার জেল গেইটে দেখা গেলে তাদেরকে ঠিকমতো দেখা করতে দেয় না, নির্যাতন টা শুধু তার ওপর চলে না চলে তার পরিবার এর উপরেও, তার পরিবারেকে জনগণ এবং প্রতিবেশী সত্যটা না জানার কারণে বিভিন্ন রকম অপবাদ দেয় , এভাবে তাদের পুরো পরিবারের সবাইকে একদম নিঃস্ব করে ফেলে, ভিডিওতে যে ভাইটি কথা বলছেন সে আর আমি একই মামলার আসামি, যারা মামলা দিয়েছে তাদের ভাষ্যমতে, এরা মামলার এজিহারে লিখেছে আমরা নাকি বিভিন্ন উগ্রপন্থী মিটিং করতেছিলাম, সেখান থেকে গিয়ে আমাদেরকে ধরেছে, অথচ আমাকে ইডেন কলেজের সামনে থেকে নিয়ে গিয়েছে , তারা প্রচন্ড রকমের মিথ্যাবাদী, ভিডিওতে যে ভাই কথা বলতেছে যদিও তার আর আমার একই থানায় একই মামলা অথচ তাকে আমি কখনোই চিনতাম না,, আল্লাহর নামে কসম করে বলছি.... তাকে আমি কখনো দেখিনি জেলে যাওয়ার আগে তার সাথে কখনো কথা ও হয়নি... অথচ তার সাথে আমরা মামলা কোর্টে গেলে দেখা হয়, এই মামলাগুলো হাসিনা এবং তার পেটুয়া বাহিনীর মিথ্যা বানানো মামলা সেটা বোঝা যায়,,, ২০১৭ সালের মামলা আজকে ২০২৪ সাল প্রতি মাসেই হাজিরা দিতে হয় কমপক্ষে দুইবার, বিচারকার্য চলছে এ বাবদ এই মামলার একজন সাক্ষী ও একবারের জন্য আদালতে আসেন নি সাক্ষী দেয়ার জন্যে, আসবেই বা কিভাবে লিগেল অথরিটিতে কোন সাক্ষ প্রমাণ নেই, প্রশাসনে যারা সাক্ষী আছে তারাও আসে না কারণ তারা জানে এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা মামলা,আর আদালত আসামিদের কাঠগড়া না দাঁড়া করাতে পারলেই বাঁচে , বেশিরভাগ সময়ই কোট হয় না, কোর্টে যাওয়ার পরে বলে আপনাদের হাজিরা হয়ে গেছে চলে যান, আইনজীবীরা কিছু টাকা পাওয়ার আশায়,এই মামলা বিচারকার্যের জন্য তাড়াহুড়া করে না কারণ প্রতিবার হাজিরার দিতে গেলে উকিলের পকেটে টাকা ঢুকে,তবে আইনজী চেষ্টা করলে অল্প সময়ের ভিতর এই মামলাগুলো ভেনিশ করে দিতে পারে, ....... আজকে এ পর্যন্তই কিন্তু বাকি রয়ে গেল অনেক অজানা কাহিনী 🤲 (মাসুদ রানা)
তাদের টার্গেটের একজন সাধারন মানুষকে তারা আয়না ঘরে নিয়ে বন্দি করে রাখে, বন্দি থাকা অবস্থায় যখন মানুষের দাড়ি বড় হয়ে যায়, তখন তাকে নিয়ে একটি নাটক করে, তখন দেখায় সে কোথায় এক জায়গায় লুকিয়ে আছে গোয়েন্দা সূত্রের ভিত্তিতে তাকে পেয়েছে বিভিন্ন জঙ্গি ট্রেনিং নিচ্ছে বলে তাকে এরেস্ট দেখায়, অথচ এই দুই মাস বা তিন মাস তারা তাকে গুম করে রেখেছিল, তখন সাধারণ মানুষ মনে করে হ্যাঁ এর তো দাড়ি আছে সে তো অবশ্যই জঙ্গি, এবং মানুষকে বুঝায় যে সে এতদিন কোথায় ছিল বিভিন্ন জায়গায় জঙ্গি টেনিং নিয়েছে, এরপর অনেক টাকা মুক্তিপণ চায়, দিতে অপারগ হলে তাকে বিভিন্ন মামলা দিয়ে জেলখানায় পাঠায়, এবং জেলের ভিতর ও তাদের উপর চলে নির্মম নির্যাতন, যদিও মানুষটা সাধারণ কিন্তু তাকে দিয়েছে রাষ্ট্রবিরোধী মামলা, এজন্য তাকে কনডেম সেইলে রাখা হয়, পায়ে বেড়ি পরিয়ে রাখে কখনোই তাদেরকে বাহিরে যেতে দেয় না,( যদিও হত্যা মামলার আসামি বড় সন্ত্রাসী, দর্শক, মাদক ব্যবসায়ী তারা জেলের যেখানে ইচ্ছে সেখানে ঘুরে বেড়ায় সারাদিন)এবং এদেরকে প্রচন্ড রকম বৈষম্যের শিকার হতে হয়, তাদের পরিবার জেল গেইটে দেখা গেলে তাদেরকে ঠিকমতো দেখা করতে দেয় না, নির্যাতন টা শুধু তার ওপর চলে না চলে তার পরিবার এর উপরেও, তার পরিবারেকে জনগণ এবং প্রতিবেশী সত্যটা না জানার কারণে বিভিন্ন রকম অপবাদ দেয় , এভাবে তাদের পুরো পরিবারের সবাইকে একদম নিঃস্ব করে ফেলে, ভিডিওতে যে ভাইটি কথা বলছেন সে আর আমি একই মামলার আসামি, যারা মামলা দিয়েছে তাদের ভাষ্যমতে, এরা মামলার এজিহারে লিখেছে আমরা নাকি বিভিন্ন উগ্রপন্থী মিটিং করতেছিলাম, সেখান থেকে গিয়ে আমাদেরকে ধরেছে, অথচ আমাকে ইডেন কলেজের সামনে থেকে নিয়ে গিয়েছে , তারা প্রচন্ড রকমের মিথ্যাবাদী, ভিডিওতে যে ভাই কথা বলতেছে যদিও তার আর আমার একই থানায় একই মামলা অথচ তাকে আমি কখনোই চিনতাম না,, আল্লাহর নামে কসম করে বলছি.... তাকে আমি কখনো দেখিনি জেলে যাওয়ার আগে তার সাথে কখনো কথা ও হয়নি... অথচ তার সাথে আমরা মামলা কোর্টে গেলে দেখা হয়, এই মামলাগুলো হাসিনা এবং তার পেটুয়া বাহিনীর মিথ্যা বানানো মামলা সেটা বোঝা যায়,,, ২০১৭ সালের মামলা আজকে ২০২৪ সাল প্রতি মাসেই হাজিরা দিতে হয় কমপক্ষে দুইবার, বিচারকার্য চলছে এ বাবদ এই মামলার একজন সাক্ষী ও একবারের জন্য আদালতে আসেন নি সাক্ষী দেয়ার জন্যে, আসবেই বা কিভাবে লিগেল অথরিটিতে কোন সাক্ষ প্রমাণ নেই, প্রশাসনে যারা সাক্ষী আছে তারাও আসে না কারণ তারা জানে এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা মামলা,আর আদালত আসামিদের কাঠগড়া না দাঁড়া করাতে পারলেই বাঁচে , বেশিরভাগ সময়ই কোট হয় না, কোর্টে যাওয়ার পরে বলে আপনাদের হাজিরা হয়ে গেছে চলে যান, আইনজীবীরা কিছু টাকা পাওয়ার আশায়,এই মামলা বিচারকার্যের জন্য তাড়াহুড়া করে না কারণ প্রতিবার হাজিরার দিতে গেলে উকিলের পকেটে টাকা ঢুকে,তবে আইনজী চেষ্টা করলে অল্প সময়ের ভিতর এই মামলাগুলো ভেনিশ করে দিতে পারে, ....... আজকে এ পর্যন্তই কিন্তু বাকি রয়ে গেল অনেক অজানা কাহিনী 🤲 (মাসুদ রানা)
@@baharul77 এরকম কোনো আইন ইসলামী শরীয়তেও নাই।কারণ ইসলাম কখনও কারো উপরে জোর জবরদস্তি করেনা। আইন এমন করতে হবে যে, কাউকে তার ধর্ম পালনে কোনো বাধা দিতে পারবে না,দিলে তাকে কঠিন শাস্তি দিতে হবে
@@abdullaalnoman8098আয়না ঘরে এত কষ্ট,,, আমি ত তিন দিন থাকলে মরে যাইতাম,,, অথচ যারা আয়না ঘর থেকে বের হয়ে আসছে সবাই খুব তরতাজা,, ওরা যে আয়না ঘরে ছিল বুঝাই যায় না,, আয়না ঘরে যারা ছিল তারা কি আলাদা ভাবে কই থেকে আসে? ওরা কি একেক দিন একেক জন আয়না ঘর থেকে মুক্তি পাচ্ছে,, সবাই একসাথে মুক্তি পেলে ত একসাথেই সংবাদ সম্মেলন করতে পারে।। আয়না ঘর রহস্যময় মনে হচ্ছে,,,
দেশের জুলুমকারীদের যন্ত্রণায় মেধাবী শিক্ষার্থীরা দেশ ছেড়ে বিদেশ পাড়ি দিচ্ছে😴,এই ভাবে দেশ টা মেধা শুন্য হচ্ছে।উনার কথা গুলি শুনে কষ্ট হচ্ছে,উনার জন্য দোয়া ও শুভকামনা রইল।
এই মুহুর্তে পৃথিবীর সবচে কঠিন কাজ হলো আয়নাঘর খুজে বের করা কোন কোন অফিসার এই আয়নাঘরে সাথে জড়িত ছিলো তাদের খুজে বের করা। আফসোস তাদের খুজে বের করা হবে না।
ইয়া আল্লাহ যে আয়না করে এত ভালো ভালো মানুষদেরকে কষ্ট দিয়েছিলেন বাংলাদেশের স্বৈরাচার শেখ হাসিনা আল্লাহ তুমি ওই ঘরে তাকে কবুল করো অন্ত কর্মক্ষম একটা বছরের জন্য হলেও
যে সমস্ত লোকেরা এই সকল গুম হওয়া ব্যাক্তিদের নামের লিষ্ট বাছাই করে করে এইসব অফিসারদের কাছে বা তাদের নির্দেশ দাতাদের কাছে গুমের জন্য দিয়েছিলো তাদের কি ধরা হবে না ...???
Apni kivabe janlen vai?apni janen je erokom koita asear?amar vai jei ektu share korse apni oitukutei shob bujhe gelen? Ekhane amader life tar life kotutuku ki hoise apni shob bijhe gesen taina?
@@ShobnomeMustary-z6x র্যাবের সেল, ডিবির সেল বা অন্য কোন ইউনিটের সেল এর চেয়ে সস্পূণ আলাদা আয়নাঘর। এই নিজেই বলে দিল সে, র্যাবের সেলে আটক ছিল। আয়নাঘর শুধু ডিজিএফআই পরিচালনা করত। যারা অরিজিনাল আয়নাঘরে ছিল তাদের ইন্টারভিউ দেখেন। যেমন: সাবেক ব্রি. জে আযমী, মাইকেল চাকমা, প্রবাসী সেলিম এবং নেত্র নিউজ এর প্রতিবেদন। আয়নাঘরে যারা থাকে তাদের কোন কোটে বা ম্যাজিস্ট্রেট এর সামনে হাজির করা হয় না। আয়নাঘরের বন্দীরা বিচার বর্হিভূত ভাবে বন্দী থাকত। এই শালা দাড়ি ওয়ালা একটা আবাল এই কারণেই এর গল্প কে আয়নাঘর বানায়ছে নিজে থেকে। আর চদু জাতি এটাই সত্য ভেবে বসে আছে।
আয়না ঘর এটা নাম শুধু। মূলত এটি এমন একটি ঘর যেখানে বিভিন্ন বাহিনী নামে বেনামে বেআইনী ভাবে মানুষেদের গুম করে নির্যাতন অত্যাচার এমন কি ইচ্ছা হলে মেরে ফেলে ইচ্ছা হলে ছেরে দেয়। গুমকৃত ব্যক্তি জানেনা ভবিতব্য কি এবং তার পরিবার জানেনা সে কি জীবিত নাকি মৃত
ভাই আপনার মত আমারও প্রশ্ন যেখানে গণভবনে শেষ করে দিল সেখানে আয়নাঘর কিভাবে এখনো আছে। আর এত আন্দোলনের মুখে এত কিছু হলো কোন ছাত্রের মুখে বা কোন সমন্বয়ক এর কাছ থেকে শুনলাম না যে আসলে আয়নাঘর বলতে কিছু আছে
ভাই আপনারা কি মনে করেন আয়নাঘর মানে কোন একটা নির্দিষ্ট জায়গা? যেখানে উপরে লেখা আয়নাঘর??? এটা জাস্ট একটা কনসেপ্ট। DHFI (Army intelligence), RAB, CTTC DMP, DB এদের প্রত্যেকেরই আলাদা আয়নাঘর ছিল। যেখানে গুম করা হতো গুম মানে কি? আইনে আছে, কোন আইন প্রয়োগকারী সংস্থা কাউকে গ্রেফতার করলে তাকে 24 ঘন্টার মধ্যে আদালতে উপস্থাপন করতে হয়। কিন্তু গুম করলে, তাকে অনানুষ্ঠানিকভাবে তুলে নেওয়া হয়। কিন্তু স্বীকার করে না... এরপর তার উপর চলে অকথ্য নির্যাতন। এরমধ্যে অনেকেই মেরে ফেলে, আবার অনেকের বিরুদ্ধে পরবর্তীতে মামলা সাজিয়ে বা জঙ্গি নাটক করে তাকে গ্রেফতার দেখানো হয়। কাউকে কখনোই ছাড়া হয় না...
@@mdsujonislam7222আয়নাঘরে যাদের নেয়া হতো তাদের গোপনে তুলে নিয়ে গুম করে রাখা হতো। সমন্বয়করা কবে কখন গ্রেফতার হচ্ছিলো সারা বাংলাদেশ দেখেছে। তাদের সেখানে নিবে না এটাই স্বাভাবিক।
R8 but aita dekhaitese na kn?? Aita to live howa dorkar jate amra bisso re hasinar ottachar dekhaite pari...aita to obossoi dekhano ucit... @@atronadhashi4550
আর কিছু দিন গেলে জনসাধারণকে প্রকাশ্যে "দাস" হিসেবে ঘোষণা করা হতো,এবং "দাস" হিসেবে ব্যবহার করা হতো।তাই 5 august এর ছাত্র জনতার আন্দোলনকারি শহিদ ও আহত ব্যাক্তিগনের এই যে ঋণ আমরা কিভাবে পরিশোধ করব?
এত লাইভ উপস্থাপন হয়ে বলার পরও কমেন্টে দেখলাম অনেকেই উনাকে দোষ দিচ্ছেন, সন্দেহ করছে, মিথ্যাবাদী বলতেছে আসলে তাদের চোখ অন্ধ, কান বধির, বিবেক আগেই নস্ট হয়ে গেছে। এখন তাদের পরিবারের কারও সাথে এমন ঘটনা ঘটলে তখন তাদের বিবেক খুলে যাবে।
I thought first that Aaina Gharr means a beautiful dressing room where a beautiful dressing table, some beautiful combs and some expensive cosmetics are kept and all persons residing there will make them beautified and fresh. But all meanings were upset by awami government with shame-shame-and shame.
তাদের টার্গেটের একজন সাধারন মানুষকে তারা আয়না ঘরে নিয়ে বন্দি করে রাখে, বন্দি থাকা অবস্থায় যখন মানুষের দাড়ি বড় হয়ে যায়, তখন তাকে নিয়ে একটি নাটক করে, তখন দেখায় সে কোথায় এক জায়গায় লুকিয়ে আছে গোয়েন্দা সূত্রের ভিত্তিতে তাকে পেয়েছে বিভিন্ন জঙ্গি ট্রেনিং নিচ্ছে বলে তাকে এরেস্ট দেখায়, অথচ এই দুই মাস বা তিন মাস তারা তাকে গুম করে রেখেছিল, তখন সাধারণ মানুষ মনে করে হ্যাঁ এর তো দাড়ি আছে সে তো অবশ্যই জঙ্গি, এবং মানুষকে বুঝায় যে সে এতদিন কোথায় ছিল বিভিন্ন জায়গায় জঙ্গি টেনিং নিয়েছে, এরপর অনেক টাকা মুক্তিপণ চায়, দিতে অপারগ হলে তাকে বিভিন্ন মামলা দিয়ে জেলখানায় পাঠায়, এবং জেলের ভিতর ও তাদের উপর চলে নির্মম নির্যাতন, যদিও মানুষটা সাধারণ কিন্তু তাকে দিয়েছে রাষ্ট্রবিরোধী মামলা, এজন্য তাকে কনডেম সেইলে রাখা হয়, পায়ে বেড়ি পরিয়ে রাখে কখনোই তাদেরকে বাহিরে যেতে দেয় না,( যদিও হত্যা মামলার আসামি বড় সন্ত্রাসী, দর্শক, মাদক ব্যবসায়ী তারা জেলের যেখানে ইচ্ছে সেখানে ঘুরে বেড়ায় সারাদিন)এবং এদেরকে প্রচন্ড রকম বৈষম্যের শিকার হতে হয়, তাদের পরিবার জেল গেইটে দেখা গেলে তাদেরকে ঠিকমতো দেখা করতে দেয় না, নির্যাতন টা শুধু তার ওপর চলে না চলে তার পরিবার এর উপরেও, তার পরিবারেকে জনগণ এবং প্রতিবেশী সত্যটা না জানার কারণে বিভিন্ন রকম অপবাদ দেয় , এভাবে তাদের পুরো পরিবারের সবাইকে একদম নিঃস্ব করে ফেলে, ভিডিওতে যে ভাইটি কথা বলছেন সে আর আমি একই মামলার আসামি, যারা মামলা দিয়েছে তাদের ভাষ্যমতে, এরা মামলার এজিহারে লিখেছে আমরা নাকি বিভিন্ন উগ্রপন্থী মিটিং করতেছিলাম, সেখান থেকে গিয়ে আমাদেরকে ধরেছে, অথচ আমাকে ইডেন কলেজের সামনে থেকে নিয়ে গিয়েছে , তারা প্রচন্ড রকমের মিথ্যাবাদী, ভিডিওতে যে ভাই কথা বলতেছে যদিও তার আর আমার একই থানায় একই মামলা অথচ তাকে আমি কখনোই চিনতাম না,, আল্লাহর নামে কসম করে বলছি.... তাকে আমি কখনো দেখিনি জেলে যাওয়ার আগে তার সাথে কখনো কথা ও হয়নি... অথচ তার সাথে আমরা মামলা কোর্টে গেলে দেখা হয়, এই মামলাগুলো হাসিনা এবং তার পেটুয়া বাহিনীর মিথ্যা বানানো মামলা সেটা বোঝা যায়,,, ২০১৭ সালের মামলা আজকে ২০২৪ সাল প্রতি মাসেই হাজিরা দিতে হয় কমপক্ষে দুইবার, বিচারকার্য চলছে এ বাবদ এই মামলার একজন সাক্ষী ও একবারের জন্য আদালতে আসেন নি সাক্ষী দেয়ার জন্যে, আসবেই বা কিভাবে লিগেল অথরিটিতে কোন সাক্ষ প্রমাণ নেই, প্রশাসনে যারা সাক্ষী আছে তারাও আসে না কারণ তারা জানে এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা মামলা,আর আদালত আসামিদের কাঠগড়া না দাঁড়া করাতে পারলেই বাঁচে , বেশিরভাগ সময়ই কোট হয় না, কোর্টে যাওয়ার পরে বলে আপনাদের হাজিরা হয়ে গেছে চলে যান, আইনজীবীরা কিছু টাকা পাওয়ার আশায়,এই মামলা বিচারকার্যের জন্য তাড়াহুড়া করে না কারণ প্রতিবার হাজিরার দিতে গেলে উকিলের পকেটে টাকা ঢুকে,তবে আইনজী চেষ্টা করলে অল্প সময়ের ভিতর এই মামলাগুলো ভেনিশ করে দিতে পারে, ....... আজকে এ পর্যন্তই কিন্তু বাকি রয়ে গেল অনেক অজানা কাহিনী 🤲 (মাসুদ রানা)
intelligent honest Manush ra e cilo tader target , . Ja ba jara ei kajer sathe involved cilo amar akta valo kajer binimoy hoile o ai duniate er chaite hardest punishment dio ALLAH
তাহলে আয়না ঘরের মালিককে মোদির কাছ থেকে নিয়ে আসো, তারপর তার সাথে যেও,কিভাবে উঠায় নিয়া যায় যারা ছিলো তাদের কথায় বুজো না চোখ বেদে নিয়ে যায়, ফাইজলামি করার যায়গা পাও না।
উস্তাদের কথাগুলো শুনে খুবই খারাপ লেগেছে। উস্তাদের পাশে থেকে কাজ করে কখনো এই অজানা বিষয়গুলো জানতে পারি নি। আজ অজানা কথাগুলো জানলাম😢 আল্লাহ আপনাকে বারাকাহ দান করুন।যারা এমন করেছে তাদের আল্লাহ যেনো বিচার করেন আখিরাতে। দুনিয়াতে যেনো তারা এটার শাস্তি না পায়,আখিরাতের শাস্তি চাই তাদের জন্য।
তাদের টার্গেটের একজন সাধারন মানুষকে তারা আয়না ঘরে নিয়ে বন্দি করে রাখে, বন্দি থাকা অবস্থায় যখন মানুষের দাড়ি বড় হয়ে যায়, তখন তাকে নিয়ে একটি নাটক করে, তখন দেখায় সে কোথায় এক জায়গায় লুকিয়ে আছে গোয়েন্দা সূত্রের ভিত্তিতে তাকে পেয়েছে বিভিন্ন জঙ্গি ট্রেনিং নিচ্ছে বলে তাকে এরেস্ট দেখায়, অথচ এই দুই মাস বা তিন মাস তারা তাকে গুম করে রেখেছিল, তখন সাধারণ মানুষ মনে করে হ্যাঁ এর তো দাড়ি আছে সে তো অবশ্যই জঙ্গি, এবং মানুষকে বুঝায় যে সে এতদিন কোথায় ছিল বিভিন্ন জায়গায় জঙ্গি টেনিং নিয়েছে, এরপর অনেক টাকা মুক্তিপণ চায়, দিতে অপারগ হলে তাকে বিভিন্ন মামলা দিয়ে জেলখানায় পাঠায়, এবং জেলের ভিতর ও তাদের উপর চলে নির্মম নির্যাতন, যদিও মানুষটা সাধারণ কিন্তু তাকে দিয়েছে রাষ্ট্রবিরোধী মামলা, এজন্য তাকে কনডেম সেইলে রাখা হয়, পায়ে বেড়ি পরিয়ে রাখে কখনোই তাদেরকে বাহিরে যেতে দেয় না,( যদিও হত্যা মামলার আসামি বড় সন্ত্রাসী, দর্শক, মাদক ব্যবসায়ী তারা জেলের যেখানে ইচ্ছে সেখানে ঘুরে বেড়ায় সারাদিন)এবং এদেরকে প্রচন্ড রকম বৈষম্যের শিকার হতে হয়, তাদের পরিবার জেল গেইটে দেখা গেলে তাদেরকে ঠিকমতো দেখা করতে দেয় না, নির্যাতন টা শুধু তার ওপর চলে না চলে তার পরিবার এর উপরেও, তার পরিবারেকে জনগণ এবং প্রতিবেশী সত্যটা না জানার কারণে বিভিন্ন রকম অপবাদ দেয় , এভাবে তাদের পুরো পরিবারের সবাইকে একদম নিঃস্ব করে ফেলে, ভিডিওতে যে ভাইটি কথা বলছেন সে আর আমি একই মামলার আসামি, যারা মামলা দিয়েছে তাদের ভাষ্যমতে, এরা মামলার এজিহারে লিখেছে আমরা নাকি বিভিন্ন উগ্রপন্থী মিটিং করতেছিলাম, সেখান থেকে গিয়ে আমাদেরকে ধরেছে, অথচ আমাকে ইডেন কলেজের সামনে থেকে নিয়ে গিয়েছে , তারা প্রচন্ড রকমের মিথ্যাবাদী, ভিডিওতে যে ভাই কথা বলতেছে যদিও তার আর আমার একই থানায় একই মামলা অথচ তাকে আমি কখনোই চিনতাম না,, আল্লাহর নামে কসম করে বলছি.... তাকে আমি কখনো দেখিনি জেলে যাওয়ার আগে তার সাথে কখনো কথা ও হয়নি... অথচ তার সাথে আমরা মামলা কোর্টে গেলে দেখা হয়, এই মামলাগুলো হাসিনা এবং তার পেটুয়া বাহিনীর মিথ্যা বানানো মামলা সেটা বোঝা যায়,,, ২০১৭ সালের মামলা আজকে ২০২৪ সাল প্রতি মাসেই হাজিরা দিতে হয় কমপক্ষে দুইবার, বিচারকার্য চলছে এ বাবদ এই মামলার একজন সাক্ষী ও একবারের জন্য আদালতে আসেন নি সাক্ষী দেয়ার জন্যে, আসবেই বা কিভাবে লিগেল অথরিটিতে কোন সাক্ষ প্রমাণ নেই, প্রশাসনে যারা সাক্ষী আছে তারাও আসে না কারণ তারা জানে এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা মামলা,আর আদালত আসামিদের কাঠগড়া না দাঁড়া করাতে পারলেই বাঁচে , বেশিরভাগ সময়ই কোট হয় না, কোর্টে যাওয়ার পরে বলে আপনাদের হাজিরা হয়ে গেছে চলে যান, আইনজীবীরা কিছু টাকা পাওয়ার আশায়,এই মামলা বিচারকার্যের জন্য তাড়াহুড়া করে না কারণ প্রতিবার হাজিরার দিতে গেলে উকিলের পকেটে টাকা ঢুকে,তবে আইনজী চেষ্টা করলে অল্প সময়ের ভিতর এই মামলাগুলো ভেনিশ করে দিতে পারে, ....... আজকে এ পর্যন্তই কিন্তু বাকি রয়ে গেল অনেক অজানা কাহিনী 🤲 (মাসুদ রানা)
Assalamualaikum. Ya Allah Pak Rabbul alamin aooni sob kisur Malik Allah Hu Akbar Kub karap R Dukko laglo ki obsta Kub Jogonno Manobota Birudi Oporad Against Humans Rights We want Justice for that please Thank you very much
আয়নাঘরের অথেন্টিক ভিডিও পেলাম না। রিয়েল ভিডিও ফটোগ্রাফি দেখতে চাই। অনেকেই বহু বছর সেখানে ছিলেন। তাদের সবার সুস্থতা কামনা করছি।। সরকারের কাছে দাবি জানাচ্ছি এর সুষ্ঠ তদন্ত ও বিচার।
He has a very sound health. Doesn’t seem that he was in a difficult moment for a longtime. Not only him I have seen most of them has a sound health. Logically it’s not possible.
তাদের টার্গেটের একজন সাধারন মানুষকে তারা আয়না ঘরে নিয়ে বন্দি করে রাখে, বন্দি থাকা অবস্থায় যখন মানুষের দাড়ি বড় হয়ে যায়, তখন তাকে নিয়ে একটি নাটক করে, তখন দেখায় সে কোথায় এক জায়গায় লুকিয়ে আছে গোয়েন্দা সূত্রের ভিত্তিতে তাকে পেয়েছে বিভিন্ন জঙ্গি ট্রেনিং নিচ্ছে বলে তাকে এরেস্ট দেখায়, অথচ এই দুই মাস বা তিন মাস তারা তাকে গুম করে রেখেছিল, তখন সাধারণ মানুষ মনে করে হ্যাঁ এর তো দাড়ি আছে সে তো অবশ্যই জঙ্গি, এবং মানুষকে বুঝায় যে সে এতদিন কোথায় ছিল বিভিন্ন জায়গায় জঙ্গি টেনিং নিয়েছে, এরপর অনেক টাকা মুক্তিপণ চায়, দিতে অপারগ হলে তাকে বিভিন্ন মামলা দিয়ে জেলখানায় পাঠায়, এবং জেলের ভিতর ও তাদের উপর চলে নির্মম নির্যাতন, যদিও মানুষটা সাধারণ কিন্তু তাকে দিয়েছে রাষ্ট্রবিরোধী মামলা, এজন্য তাকে কনডেম সেইলে রাখা হয়, পায়ে বেড়ি পরিয়ে রাখে কখনোই তাদেরকে বাহিরে যেতে দেয় না,( যদিও হত্যা মামলার আসামি বড় সন্ত্রাসী, দর্শক, মাদক ব্যবসায়ী তারা জেলের যেখানে ইচ্ছে সেখানে ঘুরে বেড়ায় সারাদিন)এবং এদেরকে প্রচন্ড রকম বৈষম্যের শিকার হতে হয়, তাদের পরিবার জেল গেইটে দেখা গেলে তাদেরকে ঠিকমতো দেখা করতে দেয় না, নির্যাতন টা শুধু তার ওপর চলে না চলে তার পরিবার এর উপরেও, তার পরিবারেকে জনগণ এবং প্রতিবেশী সত্যটা না জানার কারণে বিভিন্ন রকম অপবাদ দেয় , এভাবে তাদের পুরো পরিবারের সবাইকে একদম নিঃস্ব করে ফেলে, ভিডিওতে যে ভাইটি কথা বলছেন সে আর আমি একই মামলার আসামি, যারা মামলা দিয়েছে তাদের ভাষ্যমতে, এরা মামলার এজিহারে লিখেছে আমরা নাকি বিভিন্ন উগ্রপন্থী মিটিং করতেছিলাম, সেখান থেকে গিয়ে আমাদেরকে ধরেছে, অথচ আমাকে ইডেন কলেজের সামনে থেকে নিয়ে গিয়েছে , তারা প্রচন্ড রকমের মিথ্যাবাদী, ভিডিওতে যে ভাই কথা বলতেছে যদিও তার আর আমার একই থানায় একই মামলা অথচ তাকে আমি কখনোই চিনতাম না,, আল্লাহর নামে কসম করে বলছি.... তাকে আমি কখনো দেখিনি জেলে যাওয়ার আগে তার সাথে কখনো কথা ও হয়নি... অথচ তার সাথে আমরা মামলা কোর্টে গেলে দেখা হয়, এই মামলাগুলো হাসিনা এবং তার পেটুয়া বাহিনীর মিথ্যা বানানো মামলা সেটা বোঝা যায়,,, ২০১৭ সালের মামলা আজকে ২০২৪ সাল প্রতি মাসেই হাজিরা দিতে হয় কমপক্ষে দুইবার, বিচারকার্য চলছে এ বাবদ এই মামলার একজন সাক্ষী ও একবারের জন্য আদালতে আসেন নি সাক্ষী দেয়ার জন্যে, আসবেই বা কিভাবে লিগেল অথরিটিতে কোন সাক্ষ প্রমাণ নেই, প্রশাসনে যারা সাক্ষী আছে তারাও আসে না কারণ তারা জানে এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা মামলা,আর আদালত আসামিদের কাঠগড়া না দাঁড়া করাতে পারলেই বাঁচে , বেশিরভাগ সময়ই কোট হয় না, কোর্টে যাওয়ার পরে বলে আপনাদের হাজিরা হয়ে গেছে চলে যান, আইনজীবীরা কিছু টাকা পাওয়ার আশায়,এই মামলা বিচারকার্যের জন্য তাড়াহুড়া করে না কারণ প্রতিবার হাজিরার দিতে গেলে উকিলের পকেটে টাকা ঢুকে,তবে আইনজী চেষ্টা করলে অল্প সময়ের ভিতর এই মামলাগুলো ভেনিশ করে দিতে পারে, ....... আজকে এ পর্যন্তই কিন্তু বাকি রয়ে গেল অনেক অজানা কাহিনী 🤲 (মাসুদ রানা)
আমরা আর কি বলুম কি লিখুম কি বলুন আল্লাহ তাদের বিচার করেই ভালো ভালো শিক্ষিত লোকটিকে আয়না ঘরে নিয়ে আটকে রাখছে আল্লাহ তাদের বিচার কইরো আরে এছাড়া কি বলুম ভাই কার বিরুদ্ধে কি বইলা আবারও মনে করেন কারে পিপাসায় কারে কি ধরে কি করে ঠিক আছে দরকার নেই আল্লাহই বিচার করবে এটি বড় কথা
স্বাধীন বাংলাদেশ থেকে বলছি, 🙋♂💓🙋♀,,আলহামদুলিল্লাহ ,, ,,শহীদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত আমাদের,,, এই স্বাধীনতাআমরা আজ প্রথম স্বাধীনতার স্বাদ গ্রহন করেছি💯। যারা সৈরাচারের বিরুদ্ধে কথা বলেছেন, শহিদ হয়েছেন তাদের প্রতি শ্রদ্ধা ও দোয়া জানাই স্যালুট সবাইকে,,🙋♂🙋♀ ভোট দিলে জামায়াতকে ভোট দিবো⚖⚖⚖ ইনশাআল্লাহ,,
ড. ইউনুস সাহেব ১০ বছর ক্ষমতায় থাকলে
দেশ বিশ্বের রোল মডেল হবে সু নিচ্ছিত।
ইনশাআল্লাহ সকল শ্রেণির জনগণ ওনার পক্ষে থাকবে
Moulana Ronir moto kichu bodmaish lokera uthe pore legeche Dr. Unus er pichone....Janina ki hobe future a😢
@@maksudaparvin3031 গোলাম মওলা রনি পলিটিক্যাল প্রস্টিটিউট, ওরে খুব শীঘ্রই পাবনায় স্থানান্তরিত করা হবে😂
সহমর্মিতা
Inshallah ❤
কতটা কষ্টদায়ক ভাই শুনতেই হৃদয় কেঁপে উঠছে তাদের শাস্তিটা কতটা ভয়াবহ হবে জাহান্নামে
Tytyt
আয়নাঘরের সব বাসিন্দা একত্র হয়ে আয়না গোষ্ঠী নামে একটি সংগঠন করার অনুরোধ করছি।
তাদের টার্গেটের একজন সাধারন মানুষকে তারা আয়না ঘরে নিয়ে বন্দি করে রাখে, বন্দি থাকা অবস্থায় যখন মানুষের দাড়ি বড় হয়ে যায়, তখন তাকে নিয়ে একটি নাটক করে, তখন দেখায় সে কোথায় এক জায়গায় লুকিয়ে আছে গোয়েন্দা সূত্রের ভিত্তিতে তাকে পেয়েছে বিভিন্ন জঙ্গি ট্রেনিং নিচ্ছে বলে তাকে এরেস্ট দেখায়, অথচ এই দুই মাস বা তিন মাস তারা তাকে গুম করে রেখেছিল, তখন সাধারণ মানুষ মনে করে হ্যাঁ এর তো দাড়ি আছে সে তো অবশ্যই জঙ্গি, এবং মানুষকে বুঝায় যে সে এতদিন কোথায় ছিল বিভিন্ন জায়গায় জঙ্গি টেনিং নিয়েছে, এরপর অনেক টাকা মুক্তিপণ চায়, দিতে অপারগ হলে তাকে বিভিন্ন মামলা দিয়ে জেলখানায় পাঠায়, এবং জেলের ভিতর ও তাদের উপর চলে নির্মম নির্যাতন, যদিও মানুষটা সাধারণ কিন্তু তাকে দিয়েছে রাষ্ট্রবিরোধী মামলা, এজন্য তাকে কনডেম সেইলে রাখা হয়, পায়ে বেড়ি পরিয়ে রাখে কখনোই তাদেরকে বাহিরে যেতে দেয় না,( যদিও হত্যা মামলার আসামি বড় সন্ত্রাসী, দর্শক, মাদক ব্যবসায়ী তারা জেলের যেখানে ইচ্ছে সেখানে ঘুরে বেড়ায় সারাদিন)এবং এদেরকে প্রচন্ড রকম বৈষম্যের শিকার হতে হয়, তাদের পরিবার জেল গেইটে দেখা গেলে তাদেরকে ঠিকমতো দেখা করতে দেয় না, নির্যাতন টা শুধু তার ওপর চলে না চলে তার পরিবার এর উপরেও, তার পরিবারেকে জনগণ এবং প্রতিবেশী সত্যটা না জানার কারণে বিভিন্ন রকম অপবাদ দেয় , এভাবে তাদের পুরো পরিবারের সবাইকে একদম নিঃস্ব করে ফেলে, ভিডিওতে যে ভাইটি কথা বলছেন সে আর আমি একই মামলার আসামি, যারা মামলা দিয়েছে তাদের ভাষ্যমতে, এরা মামলার এজিহারে লিখেছে আমরা নাকি বিভিন্ন উগ্রপন্থী মিটিং করতেছিলাম, সেখান থেকে গিয়ে আমাদেরকে ধরেছে, অথচ আমাকে ইডেন কলেজের সামনে থেকে নিয়ে গিয়েছে , তারা প্রচন্ড রকমের মিথ্যাবাদী, ভিডিওতে যে ভাই কথা বলতেছে যদিও তার আর আমার একই থানায় একই মামলা অথচ তাকে আমি কখনোই চিনতাম না,, আল্লাহর নামে কসম করে বলছি.... তাকে আমি কখনো দেখিনি জেলে যাওয়ার আগে তার সাথে কখনো কথা ও হয়নি... অথচ তার সাথে আমরা মামলা কোর্টে গেলে দেখা হয়, এই মামলাগুলো হাসিনা এবং তার পেটুয়া বাহিনীর মিথ্যা বানানো মামলা সেটা বোঝা যায়,,, ২০১৭ সালের মামলা আজকে ২০২৪ সাল প্রতি মাসেই হাজিরা দিতে হয় কমপক্ষে দুইবার, বিচারকার্য চলছে এ বাবদ এই মামলার একজন সাক্ষী ও একবারের জন্য আদালতে আসেন নি সাক্ষী দেয়ার জন্যে, আসবেই বা কিভাবে লিগেল অথরিটিতে কোন সাক্ষ প্রমাণ নেই, প্রশাসনে যারা সাক্ষী আছে তারাও আসে না কারণ তারা জানে এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা মামলা,আর আদালত আসামিদের কাঠগড়া না দাঁড়া করাতে পারলেই বাঁচে , বেশিরভাগ সময়ই কোট হয় না, কোর্টে যাওয়ার পরে বলে আপনাদের হাজিরা হয়ে গেছে চলে যান, আইনজীবীরা কিছু টাকা পাওয়ার আশায়,এই মামলা বিচারকার্যের জন্য তাড়াহুড়া করে না কারণ প্রতিবার হাজিরার দিতে গেলে উকিলের পকেটে টাকা ঢুকে,তবে আইনজী চেষ্টা করলে অল্প সময়ের ভিতর এই মামলাগুলো ভেনিশ করে দিতে পারে, ....... আজকে এ পর্যন্তই কিন্তু বাকি রয়ে গেল অনেক অজানা কাহিনী 🤲 (মাসুদ রানা)
😅😅😅
জাদুর আয়না হওয়া উচিত। সবাই শুধু গল্প বলে, আসল ভিডিও এখনও সরকারের পক্ষ থেকে কেউ দেখায় নি। যেখানে 13 বছর এক গামছা ব্যবহার করলেও ইস্ত্রি দেওয়া ছেড়াফারা সুন্দর থাকে। 😂
Tora shudu esob kortei janos. karo experience theke parle kichu shikh, nahoy bok bok koris na ajaira.
@Nusrag😊t-h8r
আয়নাঘড়ের গল্প শুনতে শুনতে আমি ক্লান্ত। কেউ কি নেই স্ব চিত্র প্রতিবেদন করার মতো।প্রতিক্ষাই রইলাম স্ব চিত্র প্রতিবেদনে প্রত্যাশায়।
এমন যদি হতো তাহলে সাংবাদিক রা এত কিছু পারে আর আয়না ঘরের ছবিটা তুলতে পারে নাই কেন?
"আয়না ঘর" কোনো অফিসিয়াল নাম না। এটা বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার লোকেরা মানুষদের ধরে নিয়ে আটকিয়ে রেখে দিনের পর দিন নির্যাতন করতো। অনেককে আবার হত্যাও করতো, যেমন বিএনপির ইলিয়াস আলি।
আপনার কি সন্দেহ হচ্চে@@ShuklaRoy-cq2er
Right 😂@@ShuklaRoy-cq2er
কি জালিমের হাতথেকে আল্লাহ বাঁচাইছে।আলহামদুলিল্লাহ।
তাদের টার্গেটের একজন সাধারন মানুষকে তারা আয়না ঘরে নিয়ে বন্দি করে রাখে, বন্দি থাকা অবস্থায় যখন মানুষের দাড়ি বড় হয়ে যায়, তখন তাকে নিয়ে একটি নাটক করে, তখন দেখায় সে কোথায় এক জায়গায় লুকিয়ে আছে গোয়েন্দা সূত্রের ভিত্তিতে তাকে পেয়েছে বিভিন্ন জঙ্গি ট্রেনিং নিচ্ছে বলে তাকে এরেস্ট দেখায়, অথচ এই দুই মাস বা তিন মাস তারা তাকে গুম করে রেখেছিল, তখন সাধারণ মানুষ মনে করে হ্যাঁ এর তো দাড়ি আছে সে তো অবশ্যই জঙ্গি, এবং মানুষকে বুঝায় যে সে এতদিন কোথায় ছিল বিভিন্ন জায়গায় জঙ্গি টেনিং নিয়েছে, এরপর অনেক টাকা মুক্তিপণ চায়, দিতে অপারগ হলে তাকে বিভিন্ন মামলা দিয়ে জেলখানায় পাঠায়, এবং জেলের ভিতর ও তাদের উপর চলে নির্মম নির্যাতন, যদিও মানুষটা সাধারণ কিন্তু তাকে দিয়েছে রাষ্ট্রবিরোধী মামলা, এজন্য তাকে কনডেম সেইলে রাখা হয়, পায়ে বেড়ি পরিয়ে রাখে কখনোই তাদেরকে বাহিরে যেতে দেয় না,( যদিও হত্যা মামলার আসামি বড় সন্ত্রাসী, দর্শক, মাদক ব্যবসায়ী তারা জেলের যেখানে ইচ্ছে সেখানে ঘুরে বেড়ায় সারাদিন)এবং এদেরকে প্রচন্ড রকম বৈষম্যের শিকার হতে হয়, তাদের পরিবার জেল গেইটে দেখা গেলে তাদেরকে ঠিকমতো দেখা করতে দেয় না, নির্যাতন টা শুধু তার ওপর চলে না চলে তার পরিবার এর উপরেও, তার পরিবারেকে জনগণ এবং প্রতিবেশী সত্যটা না জানার কারণে বিভিন্ন রকম অপবাদ দেয় , এভাবে তাদের পুরো পরিবারের সবাইকে একদম নিঃস্ব করে ফেলে, ভিডিওতে যে ভাইটি কথা বলছেন সে আর আমি একই মামলার আসামি, যারা মামলা দিয়েছে তাদের ভাষ্যমতে, এরা মামলার এজিহারে লিখেছে আমরা নাকি বিভিন্ন উগ্রপন্থী মিটিং করতেছিলাম, সেখান থেকে গিয়ে আমাদেরকে ধরেছে, অথচ আমাকে ইডেন কলেজের সামনে থেকে নিয়ে গিয়েছে , তারা প্রচন্ড রকমের মিথ্যাবাদী, ভিডিওতে যে ভাই কথা বলতেছে যদিও তার আর আমার একই থানায় একই মামলা অথচ তাকে আমি কখনোই চিনতাম না,, আল্লাহর নামে কসম করে বলছি.... তাকে আমি কখনো দেখিনি জেলে যাওয়ার আগে তার সাথে কখনো কথা ও হয়নি... অথচ তার সাথে আমরা মামলা কোর্টে গেলে দেখা হয়, এই মামলাগুলো হাসিনা এবং তার পেটুয়া বাহিনীর মিথ্যা বানানো মামলা সেটা বোঝা যায়,,, ২০১৭ সালের মামলা আজকে ২০২৪ সাল প্রতি মাসেই হাজিরা দিতে হয় কমপক্ষে দুইবার, বিচারকার্য চলছে এ বাবদ এই মামলার একজন সাক্ষী ও একবারের জন্য আদালতে আসেন নি সাক্ষী দেয়ার জন্যে, আসবেই বা কিভাবে লিগেল অথরিটিতে কোন সাক্ষ প্রমাণ নেই, প্রশাসনে যারা সাক্ষী আছে তারাও আসে না কারণ তারা জানে এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা মামলা,আর আদালত আসামিদের কাঠগড়া না দাঁড়া করাতে পারলেই বাঁচে , বেশিরভাগ সময়ই কোট হয় না, কোর্টে যাওয়ার পরে বলে আপনাদের হাজিরা হয়ে গেছে চলে যান, আইনজীবীরা কিছু টাকা পাওয়ার আশায়,এই মামলা বিচারকার্যের জন্য তাড়াহুড়া করে না কারণ প্রতিবার হাজিরার দিতে গেলে উকিলের পকেটে টাকা ঢুকে,তবে আইনজী চেষ্টা করলে অল্প সময়ের ভিতর এই মামলাগুলো ভেনিশ করে দিতে পারে, ....... আজকে এ পর্যন্তই কিন্তু বাকি রয়ে গেল অনেক অজানা কাহিনী 🤲 (মাসুদ রানা)
আয়না ঘর কোথায় কার তত্ত্বাবায়নে আছে আজও জানতে পারলাম না
@@arfanali328ভাই ঘটনাগুলো তো সত্য কিন্তু কোথায় আছে এটা অবশ্য নিউজ হয়নি
ঠিক
@@arfanali328 DGFI er under e.
বিচারকদের কঠিন শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে ।
সবাই শুধু পুলিশ, RAB এদের দোষ দিচ্ছে, কিন্তু যে বিচারকগুলো নির্বিচারে রিমান্ড দিয়েছে, জেল দিয়েছে তাদের কথা বলা হচ্ছে না কেন? তাদের বিচার হবে না????
আল্লাহর গজব পরুক আয়নাঘরের জুলুমে জড়িতদের।
Ameen
তাদের টার্গেটের একজন সাধারন মানুষকে তারা আয়না ঘরে নিয়ে বন্দি করে রাখে, বন্দি থাকা অবস্থায় যখন মানুষের দাড়ি বড় হয়ে যায়, তখন তাকে নিয়ে একটি নাটক করে, তখন দেখায় সে কোথায় এক জায়গায় লুকিয়ে আছে গোয়েন্দা সূত্রের ভিত্তিতে তাকে পেয়েছে বিভিন্ন জঙ্গি ট্রেনিং নিচ্ছে বলে তাকে এরেস্ট দেখায়, অথচ এই দুই মাস বা তিন মাস তারা তাকে গুম করে রেখেছিল, তখন সাধারণ মানুষ মনে করে হ্যাঁ এর তো দাড়ি আছে সে তো অবশ্যই জঙ্গি, এবং মানুষকে বুঝায় যে সে এতদিন কোথায় ছিল বিভিন্ন জায়গায় জঙ্গি টেনিং নিয়েছে, এরপর অনেক টাকা মুক্তিপণ চায়, দিতে অপারগ হলে তাকে বিভিন্ন মামলা দিয়ে জেলখানায় পাঠায়, এবং জেলের ভিতর ও তাদের উপর চলে নির্মম নির্যাতন, যদিও মানুষটা সাধারণ কিন্তু তাকে দিয়েছে রাষ্ট্রবিরোধী মামলা, এজন্য তাকে কনডেম সেইলে রাখা হয়, পায়ে বেড়ি পরিয়ে রাখে কখনোই তাদেরকে বাহিরে যেতে দেয় না,( যদিও হত্যা মামলার আসামি বড় সন্ত্রাসী, দর্শক, মাদক ব্যবসায়ী তারা জেলের যেখানে ইচ্ছে সেখানে ঘুরে বেড়ায় সারাদিন)এবং এদেরকে প্রচন্ড রকম বৈষম্যের শিকার হতে হয়, তাদের পরিবার জেল গেইটে দেখা গেলে তাদেরকে ঠিকমতো দেখা করতে দেয় না, নির্যাতন টা শুধু তার ওপর চলে না চলে তার পরিবার এর উপরেও, তার পরিবারেকে জনগণ এবং প্রতিবেশী সত্যটা না জানার কারণে বিভিন্ন রকম অপবাদ দেয় , এভাবে তাদের পুরো পরিবারের সবাইকে একদম নিঃস্ব করে ফেলে, ভিডিওতে যে ভাইটি কথা বলছেন সে আর আমি একই মামলার আসামি, যারা মামলা দিয়েছে তাদের ভাষ্যমতে, এরা মামলার এজিহারে লিখেছে আমরা নাকি বিভিন্ন উগ্রপন্থী মিটিং করতেছিলাম, সেখান থেকে গিয়ে আমাদেরকে ধরেছে, অথচ আমাকে ইডেন কলেজের সামনে থেকে নিয়ে গিয়েছে , তারা প্রচন্ড রকমের মিথ্যাবাদী, ভিডিওতে যে ভাই কথা বলতেছে যদিও তার আর আমার একই থানায় একই মামলা অথচ তাকে আমি কখনোই চিনতাম না,, আল্লাহর নামে কসম করে বলছি.... তাকে আমি কখনো দেখিনি জেলে যাওয়ার আগে তার সাথে কখনো কথা ও হয়নি... অথচ তার সাথে আমরা মামলা কোর্টে গেলে দেখা হয়, এই মামলাগুলো হাসিনা এবং তার পেটুয়া বাহিনীর মিথ্যা বানানো মামলা সেটা বোঝা যায়,,, ২০১৭ সালের মামলা আজকে ২০২৪ সাল প্রতি মাসেই হাজিরা দিতে হয় কমপক্ষে দুইবার, বিচারকার্য চলছে এ বাবদ এই মামলার একজন সাক্ষী ও একবারের জন্য আদালতে আসেন নি সাক্ষী দেয়ার জন্যে, আসবেই বা কিভাবে লিগেল অথরিটিতে কোন সাক্ষ প্রমাণ নেই, প্রশাসনে যারা সাক্ষী আছে তারাও আসে না কারণ তারা জানে এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা মামলা,আর আদালত আসামিদের কাঠগড়া না দাঁড়া করাতে পারলেই বাঁচে , বেশিরভাগ সময়ই কোট হয় না, কোর্টে যাওয়ার পরে বলে আপনাদের হাজিরা হয়ে গেছে চলে যান, আইনজীবীরা কিছু টাকা পাওয়ার আশায়,এই মামলা বিচারকার্যের জন্য তাড়াহুড়া করে না কারণ প্রতিবার হাজিরার দিতে গেলে উকিলের পকেটে টাকা ঢুকে,তবে আইনজী চেষ্টা করলে অল্প সময়ের ভিতর এই মামলাগুলো ভেনিশ করে দিতে পারে, ....... আজকে এ পর্যন্তই কিন্তু বাকি রয়ে গেল অনেক অজানা কাহিনী 🤲 (মাসুদ রানা)
Amin
এ-ই আয়না ঘরে কে সকল বিদেশি টিভি চ্যানেল গুলোর মধ্যে তুলে ধরোন।
রাইট
সহমত
000lll0llll0ll0llll0l00000ll0l0llllllllllllll0000lllll0llll0000000ll0000000000lll0000llllllllllllllll0lllll0lllll0l0Llllllll0llllllllllllllll00l0lllllll0000ll000000000Llll00l00lLl00LLILll0k00
আহা কত জুলুমের শিকার এমন অসংখ্য মানুষ
চরিত্রবান ও দিনদার শিক্ষিত মানুষ ই ছিলো তাঁদের টার্গেট।
তাদের টার্গেটের একজন সাধারন মানুষকে তারা আয়না ঘরে নিয়ে বন্দি করে রাখে, বন্দি থাকা অবস্থায় যখন মানুষের দাড়ি বড় হয়ে যায়, তখন তাকে নিয়ে একটি নাটক করে, তখন দেখায় সে কোথায় এক জায়গায় লুকিয়ে আছে গোয়েন্দা সূত্রের ভিত্তিতে তাকে পেয়েছে বিভিন্ন জঙ্গি ট্রেনিং নিচ্ছে বলে তাকে এরেস্ট দেখায়, অথচ এই দুই মাস বা তিন মাস তারা তাকে গুম করে রেখেছিল, তখন সাধারণ মানুষ মনে করে হ্যাঁ এর তো দাড়ি আছে সে তো অবশ্যই জঙ্গি, এবং মানুষকে বুঝায় যে সে এতদিন কোথায় ছিল বিভিন্ন জায়গায় জঙ্গি টেনিং নিয়েছে, এরপর অনেক টাকা মুক্তিপণ চায়, দিতে অপারগ হলে তাকে বিভিন্ন মামলা দিয়ে জেলখানায় পাঠায়, এবং জেলের ভিতর ও তাদের উপর চলে নির্মম নির্যাতন, যদিও মানুষটা সাধারণ কিন্তু তাকে দিয়েছে রাষ্ট্রবিরোধী মামলা, এজন্য তাকে কনডেম সেইলে রাখা হয়, পায়ে বেড়ি পরিয়ে রাখে কখনোই তাদেরকে বাহিরে যেতে দেয় না,( যদিও হত্যা মামলার আসামি বড় সন্ত্রাসী, দর্শক, মাদক ব্যবসায়ী তারা জেলের যেখানে ইচ্ছে সেখানে ঘুরে বেড়ায় সারাদিন)এবং এদেরকে প্রচন্ড রকম বৈষম্যের শিকার হতে হয়, তাদের পরিবার জেল গেইটে দেখা গেলে তাদেরকে ঠিকমতো দেখা করতে দেয় না, নির্যাতন টা শুধু তার ওপর চলে না চলে তার পরিবার এর উপরেও, তার পরিবারেকে জনগণ এবং প্রতিবেশী সত্যটা না জানার কারণে বিভিন্ন রকম অপবাদ দেয় , এভাবে তাদের পুরো পরিবারের সবাইকে একদম নিঃস্ব করে ফেলে, ভিডিওতে যে ভাইটি কথা বলছেন সে আর আমি একই মামলার আসামি, যারা মামলা দিয়েছে তাদের ভাষ্যমতে, এরা মামলার এজিহারে লিখেছে আমরা নাকি বিভিন্ন উগ্রপন্থী মিটিং করতেছিলাম, সেখান থেকে গিয়ে আমাদেরকে ধরেছে, অথচ আমাকে ইডেন কলেজের সামনে থেকে নিয়ে গিয়েছে , তারা প্রচন্ড রকমের মিথ্যাবাদী, ভিডিওতে যে ভাই কথা বলতেছে যদিও তার আর আমার একই থানায় একই মামলা অথচ তাকে আমি কখনোই চিনতাম না,, আল্লাহর নামে কসম করে বলছি.... তাকে আমি কখনো দেখিনি জেলে যাওয়ার আগে তার সাথে কখনো কথা ও হয়নি... অথচ তার সাথে আমরা মামলা কোর্টে গেলে দেখা হয়, এই মামলাগুলো হাসিনা এবং তার পেটুয়া বাহিনীর মিথ্যা বানানো মামলা সেটা বোঝা যায়,,, ২০১৭ সালের মামলা আজকে ২০২৪ সাল প্রতি মাসেই হাজিরা দিতে হয় কমপক্ষে দুইবার, বিচারকার্য চলছে এ বাবদ এই মামলার একজন সাক্ষী ও একবারের জন্য আদালতে আসেন নি সাক্ষী দেয়ার জন্যে, আসবেই বা কিভাবে লিগেল অথরিটিতে কোন সাক্ষ প্রমাণ নেই, প্রশাসনে যারা সাক্ষী আছে তারাও আসে না কারণ তারা জানে এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা মামলা,আর আদালত আসামিদের কাঠগড়া না দাঁড়া করাতে পারলেই বাঁচে , বেশিরভাগ সময়ই কোট হয় না, কোর্টে যাওয়ার পরে বলে আপনাদের হাজিরা হয়ে গেছে চলে যান, আইনজীবীরা কিছু টাকা পাওয়ার আশায়,এই মামলা বিচারকার্যের জন্য তাড়াহুড়া করে না কারণ প্রতিবার হাজিরার দিতে গেলে উকিলের পকেটে টাকা ঢুকে,তবে আইনজী চেষ্টা করলে অল্প সময়ের ভিতর এই মামলাগুলো ভেনিশ করে দিতে পারে, ....... আজকে এ পর্যন্তই কিন্তু বাকি রয়ে গেল অনেক অজানা কাহিনী 🤲 (মাসুদ রানা)
ঠিক
😂
Right
😢😢
আয়নাঘরে যারা নিয়গরত ছিল তাদেরকে খুঁজে বের করা হোক। এবং তাদেরকেও আয়নাঘরে শাস্তির আওতায় আনা হোক জোর দাবি জানাচ্ছি।
কোটের মধ্যে নেওয়াতে আল্লাহ রক্ষা করছে
কতটা কস্ট দায়ক কথা শুনছি, আল্লাহ যেন ঐ অন্যায় কারিদের কঠিন বিচার করুন
বাংলাদেশের দাড়ি রাখা পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়া বাধ্যতামূলক এরকম একটা আইন হওয়া দরকার
Tumar Daari koi 😂
@@baharul77 এরকম কোনো আইন ইসলামী শরীয়তেও নাই।কারণ ইসলাম কখনও কারো উপরে জোর জবরদস্তি করেনা।
আইন এমন করতে হবে যে, কাউকে তার ধর্ম পালনে কোনো বাধা দিতে পারবে না,দিলে তাকে কঠিন শাস্তি দিতে হবে
@@Shafi-Ahmed আমি ও ওটাই বললাম, অই বেটা নিজে দাড়ি না রেখে এরকম আইন চায় কি করে? ইসলামে আছে কি নাই সেটা তো আমি বলি নাই।
আয়না ঘরে যারা কাজে ছিল তাদের বিচার হবে এই দেশে। জনসম্মুখে বিচার হওয়া উচিত।
আলহামদুলিল্লাহ বেঁচে আছেন৷
আলহামদুলিল্লাহ। সেই স্বৈরাচারী জালেম থেকে আমরা নিস্তার পেয়েছি।
আমাকেও নাটক সাজিয়ে এভাবে মিথ্যা মামলা দেয়া হয়।
আমিও বলতে চাই...
বলেন
Rab কে বাতিল করা হোক আর বিচারের আওতায় নেওয়া হোক সব অফিসারদেরকে
যারাই অপরাধ করবে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে ।
আল্লাহ পাক তুমি বাচিয়ে রাখছো এটা আল্লাহ রহমত
আমি সব দেখছি সবার বিচার হবে😊😊
স্বাধীন দেশে থেকে আমরা, কতটা কস্ট দায়ক কথা শুনছি, আল্লাহ যেন ঐ অন্যায় কারিদের কঠিন বিচার করুন
এভাবে আপনাদের মাধ্যমে প্রতিটি গুমের ঘটনা জানতে চাই!
আল্লাহ এদের সুন্দর একটা জীবন দান করো।এরা তোমার দুনিয়ায় অনেক কষ্ট পেয়েছে।যারা কষ্ট দিয়েছে এদের ধংশ কর।
Ameen
আয়না ঘরের সাথে সংশ্লিষ্ট সকলকে দ্রুত শাস্তির আওতায় আনা দরকার।
আশ্চর্য আয়নাঘরের বর্ণনাই শুধু শুনলাম, কোন মিডিয়া এখন পর্যন্ত আয়নাঘর দেখালো না কেন, জাতি আয়নাঘর দেখতে চায়
আয়নাঘরে আবারও মানুষ রাখতেছে,তাই দেখাচ্ছে না।😅।
হয়ত যারা আয়না ঘর বানাচ্ছিল তাদেরকে রাখতেছে😂
@@abdullaalnoman8098আয়না ঘরে এত কষ্ট,,, আমি ত তিন দিন থাকলে মরে যাইতাম,,, অথচ যারা আয়না ঘর থেকে বের হয়ে আসছে সবাই খুব তরতাজা,, ওরা যে আয়না ঘরে ছিল বুঝাই যায় না,, আয়না ঘরে যারা ছিল তারা কি আলাদা ভাবে কই থেকে আসে? ওরা কি একেক দিন একেক জন আয়না ঘর থেকে মুক্তি পাচ্ছে,, সবাই একসাথে মুক্তি পেলে ত একসাথেই সংবাদ সম্মেলন করতে পারে।। আয়না ঘর রহস্যময় মনে হচ্ছে,,,
Fatherless Awami Terrorist bastards
@@abdullaalnoman8098 সেটাই দেখায় না কেন? আয়নাঘর থাকলে তো দেখাবে
দেশের জুলুমকারীদের যন্ত্রণায় মেধাবী শিক্ষার্থীরা দেশ ছেড়ে বিদেশ পাড়ি দিচ্ছে😴,এই ভাবে দেশ টা মেধা শুন্য হচ্ছে।উনার কথা
গুলি শুনে কষ্ট হচ্ছে,উনার জন্য দোয়া ও শুভকামনা রইল।
কি ভয়ঙ্কর, স্বাধীন দেশে এ কেমন বিচার ব্যবস্থা?
নর্থ কোরিয়া স্টাইল
৭১ গোলামীর,২৪ স্বাধীনতার।
এই মুহুর্তে পৃথিবীর সবচে কঠিন কাজ হলো আয়নাঘর খুজে বের করা কোন কোন অফিসার এই আয়নাঘরে সাথে জড়িত ছিলো তাদের খুজে বের করা।
আফসোস তাদের খুজে বের করা হবে না।
ইয়া আল্লাহ যে আয়না করে এত ভালো ভালো মানুষদেরকে কষ্ট দিয়েছিলেন বাংলাদেশের স্বৈরাচার শেখ হাসিনা আল্লাহ তুমি ওই ঘরে তাকে কবুল করো অন্ত কর্মক্ষম একটা বছরের জন্য হলেও
যত শুনছি ততই অবাক হচ্ছি।
যে সমস্ত লোকেরা এই সকল গুম হওয়া ব্যাক্তিদের নামের লিষ্ট বাছাই করে করে এইসব অফিসারদের কাছে বা তাদের নির্দেশ দাতাদের কাছে গুমের জন্য দিয়েছিলো তাদের কি ধরা হবে না ...???
বুয়েটের ছাএদের টার্গেট করে এই কয় দিনে যা বুঝলাম
very bad
মেধা শূন্য করা ছিলো টার্গেট
ঠিক
Talented polapain ra namazi hoy...porashuna namaz discipline life lead Kore..
কি সুন্দর আদালত ছিলো সুন্তেই ভয় করে 😢 কি করম একটা দেশে জন্ম নিছি
উনার বর্ননা অনুযায়ী অইটা আয়নাঘর/ডিজিএফআইয়ের রুম না, অইটা র্যাব বা ডিবির টর্চার সেল। এইসব বিষয় এ সাংবাদিক এর আরো সচেতন হওয়া উচিত
Apni kivabe janlen vai?apni janen je erokom koita asear?amar vai jei ektu share korse apni oitukutei shob bujhe gelen? Ekhane amader life tar life kotutuku ki hoise apni shob bijhe gesen taina?
Right!
@@ShobnomeMustary-z6x র্যাবের সেল, ডিবির সেল বা অন্য কোন ইউনিটের সেল এর চেয়ে সস্পূণ আলাদা আয়নাঘর। এই নিজেই বলে দিল সে, র্যাবের সেলে আটক ছিল। আয়নাঘর শুধু ডিজিএফআই পরিচালনা করত। যারা অরিজিনাল আয়নাঘরে ছিল তাদের ইন্টারভিউ দেখেন। যেমন: সাবেক ব্রি. জে আযমী, মাইকেল চাকমা, প্রবাসী সেলিম এবং নেত্র নিউজ এর প্রতিবেদন।
আয়নাঘরে যারা থাকে তাদের কোন কোটে বা ম্যাজিস্ট্রেট এর সামনে হাজির করা হয় না। আয়নাঘরের বন্দীরা বিচার বর্হিভূত ভাবে বন্দী থাকত।
এই শালা দাড়ি ওয়ালা একটা আবাল এই কারণেই এর গল্প কে আয়নাঘর বানায়ছে নিজে থেকে। আর চদু জাতি এটাই সত্য ভেবে বসে আছে।
আয়না ঘর এটা নাম শুধু। মূলত এটি এমন একটি ঘর যেখানে বিভিন্ন বাহিনী নামে বেনামে বেআইনী ভাবে মানুষেদের গুম করে নির্যাতন অত্যাচার এমন কি ইচ্ছা হলে মেরে ফেলে ইচ্ছা হলে ছেরে দেয়। গুমকৃত ব্যক্তি জানেনা ভবিতব্য কি এবং তার পরিবার জানেনা সে কি জীবিত নাকি মৃত
আপনি ত ভালো ই জানেন।তাহলে আপনাকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে আরও কিছু জানা যাবে।
ছাত্ররা সব স্বাধীন করতে পারছে কিন্তু আয়না ঘর স্বাধীন করতে পারে নাই 😮😂😂😂😂
ভাই আপনার মত আমারও প্রশ্ন যেখানে গণভবনে শেষ করে দিল সেখানে আয়নাঘর কিভাবে এখনো আছে। আর এত আন্দোলনের মুখে এত কিছু হলো কোন ছাত্রের মুখে বা কোন সমন্বয়ক এর কাছ থেকে শুনলাম না যে আসলে আয়নাঘর বলতে কিছু আছে
আল্লাহর রহমতে আয়নাঘর সাধিন করতে পেরেছে বলেই তো তারা আয়নাঘর থেকে বের হতে পেরেছে।
ভাই আপনারা কি মনে করেন আয়নাঘর মানে কোন একটা নির্দিষ্ট জায়গা? যেখানে উপরে লেখা আয়নাঘর???
এটা জাস্ট একটা কনসেপ্ট। DHFI (Army intelligence), RAB, CTTC DMP, DB এদের প্রত্যেকেরই আলাদা আয়নাঘর ছিল। যেখানে গুম করা হতো
গুম মানে কি? আইনে আছে, কোন আইন প্রয়োগকারী সংস্থা কাউকে গ্রেফতার করলে তাকে 24 ঘন্টার মধ্যে আদালতে উপস্থাপন করতে হয়। কিন্তু গুম করলে, তাকে অনানুষ্ঠানিকভাবে তুলে নেওয়া হয়। কিন্তু স্বীকার করে না... এরপর তার উপর চলে অকথ্য নির্যাতন।
এরমধ্যে অনেকেই মেরে ফেলে, আবার অনেকের বিরুদ্ধে পরবর্তীতে মামলা সাজিয়ে বা জঙ্গি নাটক করে তাকে গ্রেফতার দেখানো হয়। কাউকে কখনোই ছাড়া হয় না...
@@mdsujonislam7222আয়নাঘরে যাদের নেয়া হতো তাদের গোপনে তুলে নিয়ে গুম করে রাখা হতো।
সমন্বয়করা কবে কখন গ্রেফতার হচ্ছিলো সারা বাংলাদেশ দেখেছে। তাদের সেখানে নিবে না এটাই স্বাভাবিক।
R8 but aita dekhaitese na kn??
Aita to live howa dorkar jate amra bisso re hasinar ottachar dekhaite pari...aita to obossoi dekhano ucit...
@@atronadhashi4550
আর কিছু দিন গেলে জনসাধারণকে প্রকাশ্যে "দাস" হিসেবে ঘোষণা করা হতো,এবং "দাস" হিসেবে ব্যবহার করা হতো।তাই 5 august এর ছাত্র জনতার আন্দোলনকারি শহিদ ও আহত ব্যাক্তিগনের এই যে ঋণ আমরা কিভাবে পরিশোধ করব?
লা হাওলা ওয়ালা কুয়াতা ইল্লা বিল্লাহ,
আয়নাঘর কেন এখনো পর্যন্ত জাতির কাছে উন্মোচন করা হচ্ছে না , বর্তমান সরকার বা পরবর্তী সরকার এটি ব্যবহার করবে কিনা
বিরতির পর আবার বিরতি! বাহ দারুন.............
এত লাইভ উপস্থাপন হয়ে বলার পরও কমেন্টে দেখলাম অনেকেই উনাকে দোষ দিচ্ছেন, সন্দেহ করছে, মিথ্যাবাদী বলতেছে আসলে তাদের চোখ অন্ধ, কান বধির, বিবেক আগেই নস্ট হয়ে গেছে।
এখন তাদের পরিবারের কারও সাথে এমন ঘটনা ঘটলে তখন তাদের বিবেক খুলে যাবে।
ফেরাউনের পক্ষের লোক।
Era awami dalal.
আলহামদুলিল্লাহ,আল্লাহ মহান
তার মানে আদালতে ও আয়নাঘর আছে। আদালতে ছোট অন্ধকার রুমে একা একজন ম্যাজিস্ট্রেট অভিযুক্তের কোন উকিল ব্যতীত রিমান্ড মঞ্জুর করা একটা ভয়ানক অন্যায় ও প্রহসন।
আয়না ঘর যাদু্ঘর হিসাবে কবে উম্মুক্ত করা হবে।
আল্লাহ এই জালিমের জুলুম থেকে মানুষ কে মুক্তি দান করেছে আলহামদুলিল্লাহ।
আয়নাঘরে নির্যাতিত প্রত্যেক পরিবারের ক্ষতিপূরণ দাবী করি
হে আল্লাহ জালিমের হাত থেকে বাংলার মানুষকে বাঁচাইছে
লাই ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাঃ
কতটা বিকৃত ছিল ঐ সময় গুলা। বলার ভাষা নাই।
কেনো এত লকুচরি করতে হলো আটক ব্যক্তিদের নিয়ে?
সবাই এক সাথে আওয়াজ তুলুন, আয়না ঘর সরাসরি টিভিতে দেখানো হউক
ধিক্কার আয়নাঘর
যারা মানুষকে এরকম হয়রানি করে তাদের বিচার কঠোর বিচার করা উচিত?
এতো কষ্টের পরেও এতো অত্যাচর সহ্য করার পরেও আপনার চেহারা এতো সুন্দর নাদুসনুদুস বাহ।আমরা একটু আয়নাঘর টা দেখতে চাই।
6 yrs ager kahini eita
🤣🤣
মানুষের কষ্ট নিয়ে মজা নিতে ভালো লাগে। আল্লাহ চাইলে আপনিও এমন নাদুসনুদুস হওয়ার সুযোগ পাবেন
Tumi ekta sagol. Eta soy bosor ager ghotona boltese.
দোষী ব্যক্তিদের আইনের আওতায় এনে কঠিন বিচার দাবি করছি।
জালিমের আয়না ঘর থেকে আল্লাহ সবাইকে মুক্ত করো
আয়না ঘরে যারা নিযা' তন করেছিল তাদের লিস্ট সংবাদ মাধ্যমে জানাতে হবে সেনাপ্রধান কে। এটা জনগণের দাবী।
ভাই আপনি দাড়ি রাখছেন এটাই আপনার সমস্যা,,, 😢😢
আল্লাহ তায়ালা এসব জালিমের বিচার করুক
দেশের মানুষ ড,ইউনুস স্যার কে সময় দিয়ে সব গুলি বিচার ও সংস্কার করিতে হবে নতুবা দেশ সাবাবিক অবস্থায় আসতে পরিবে না।
ছাত্রদের কারণে আজ আমরা স্বাধীন
I thought first that Aaina Gharr means a beautiful dressing room where a beautiful dressing table, some beautiful combs and some expensive cosmetics are kept and all persons residing there will make them beautified and fresh.
But all meanings were upset by awami government with shame-shame-and shame.
গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘনকারি প্রতিস্ঠানগুলোকে কালো তালিকা করে নিষিদ্ধ করা ও জড়িতদের শাস্তির আওতায় আনতে হবে।
★ *bbc / cnn এই চ্যানেলগুলোতে ইংরেজিতে প্রকাশ করা হোক* ★
Allah pak valo manush ke sahazzo kore ei tar proman shobai dekho
আলহামদুলিল্লাহ
হে আল্লাহ তুমি সঠিক বিচার কর সঠিক শাস্তি দাও সঠিক অপরাধীদেরকে
কোন সভ্য দেশে আয়নাঘর থাকতে পারেনা। মানবাধিকার সংগঠনগুলোর সোচ্চার হওয়া উচিৎ।
খুব কঠিন অভিজ্ঞতার বিবরণ
আল্লাহ নিশ্চয়ই বিচার করবেন।
ভারতীয় শাসন বাংলাদেশে করেছে। আল্লাহ এই জালিমদের শাস্তি দিবেন।
অভিশপ্ত র্যাব বাহিনী কে বিলুপ্ত ঘোষণা করা হোক।। এটা জনগণের প্রানের দাবী।। ❤❤
তাদের টার্গেটের একজন সাধারন মানুষকে তারা আয়না ঘরে নিয়ে বন্দি করে রাখে, বন্দি থাকা অবস্থায় যখন মানুষের দাড়ি বড় হয়ে যায়, তখন তাকে নিয়ে একটি নাটক করে, তখন দেখায় সে কোথায় এক জায়গায় লুকিয়ে আছে গোয়েন্দা সূত্রের ভিত্তিতে তাকে পেয়েছে বিভিন্ন জঙ্গি ট্রেনিং নিচ্ছে বলে তাকে এরেস্ট দেখায়, অথচ এই দুই মাস বা তিন মাস তারা তাকে গুম করে রেখেছিল, তখন সাধারণ মানুষ মনে করে হ্যাঁ এর তো দাড়ি আছে সে তো অবশ্যই জঙ্গি, এবং মানুষকে বুঝায় যে সে এতদিন কোথায় ছিল বিভিন্ন জায়গায় জঙ্গি টেনিং নিয়েছে, এরপর অনেক টাকা মুক্তিপণ চায়, দিতে অপারগ হলে তাকে বিভিন্ন মামলা দিয়ে জেলখানায় পাঠায়, এবং জেলের ভিতর ও তাদের উপর চলে নির্মম নির্যাতন, যদিও মানুষটা সাধারণ কিন্তু তাকে দিয়েছে রাষ্ট্রবিরোধী মামলা, এজন্য তাকে কনডেম সেইলে রাখা হয়, পায়ে বেড়ি পরিয়ে রাখে কখনোই তাদেরকে বাহিরে যেতে দেয় না,( যদিও হত্যা মামলার আসামি বড় সন্ত্রাসী, দর্শক, মাদক ব্যবসায়ী তারা জেলের যেখানে ইচ্ছে সেখানে ঘুরে বেড়ায় সারাদিন)এবং এদেরকে প্রচন্ড রকম বৈষম্যের শিকার হতে হয়, তাদের পরিবার জেল গেইটে দেখা গেলে তাদেরকে ঠিকমতো দেখা করতে দেয় না, নির্যাতন টা শুধু তার ওপর চলে না চলে তার পরিবার এর উপরেও, তার পরিবারেকে জনগণ এবং প্রতিবেশী সত্যটা না জানার কারণে বিভিন্ন রকম অপবাদ দেয় , এভাবে তাদের পুরো পরিবারের সবাইকে একদম নিঃস্ব করে ফেলে, ভিডিওতে যে ভাইটি কথা বলছেন সে আর আমি একই মামলার আসামি, যারা মামলা দিয়েছে তাদের ভাষ্যমতে, এরা মামলার এজিহারে লিখেছে আমরা নাকি বিভিন্ন উগ্রপন্থী মিটিং করতেছিলাম, সেখান থেকে গিয়ে আমাদেরকে ধরেছে, অথচ আমাকে ইডেন কলেজের সামনে থেকে নিয়ে গিয়েছে , তারা প্রচন্ড রকমের মিথ্যাবাদী, ভিডিওতে যে ভাই কথা বলতেছে যদিও তার আর আমার একই থানায় একই মামলা অথচ তাকে আমি কখনোই চিনতাম না,, আল্লাহর নামে কসম করে বলছি.... তাকে আমি কখনো দেখিনি জেলে যাওয়ার আগে তার সাথে কখনো কথা ও হয়নি... অথচ তার সাথে আমরা মামলা কোর্টে গেলে দেখা হয়, এই মামলাগুলো হাসিনা এবং তার পেটুয়া বাহিনীর মিথ্যা বানানো মামলা সেটা বোঝা যায়,,, ২০১৭ সালের মামলা আজকে ২০২৪ সাল প্রতি মাসেই হাজিরা দিতে হয় কমপক্ষে দুইবার, বিচারকার্য চলছে এ বাবদ এই মামলার একজন সাক্ষী ও একবারের জন্য আদালতে আসেন নি সাক্ষী দেয়ার জন্যে, আসবেই বা কিভাবে লিগেল অথরিটিতে কোন সাক্ষ প্রমাণ নেই, প্রশাসনে যারা সাক্ষী আছে তারাও আসে না কারণ তারা জানে এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা মামলা,আর আদালত আসামিদের কাঠগড়া না দাঁড়া করাতে পারলেই বাঁচে , বেশিরভাগ সময়ই কোট হয় না, কোর্টে যাওয়ার পরে বলে আপনাদের হাজিরা হয়ে গেছে চলে যান, আইনজীবীরা কিছু টাকা পাওয়ার আশায়,এই মামলা বিচারকার্যের জন্য তাড়াহুড়া করে না কারণ প্রতিবার হাজিরার দিতে গেলে উকিলের পকেটে টাকা ঢুকে,তবে আইনজী চেষ্টা করলে অল্প সময়ের ভিতর এই মামলাগুলো ভেনিশ করে দিতে পারে, ....... আজকে এ পর্যন্তই কিন্তু বাকি রয়ে গেল অনেক অজানা কাহিনী 🤲 (মাসুদ রানা)
আয়না ঘর বন্ধ করে দেওয়া উচিৎ।
intelligent honest Manush ra e cilo tader target , . Ja ba jara ei kajer sathe involved cilo amar akta valo kajer binimoy hoile o ai duniate er chaite hardest punishment dio ALLAH
😢😢😢😢😢😮😮😮😮😮😢😮😮😮😮 অনেক কষ্টে ছিলেন
যারা আয়না ঘর থেকে বের হচ্ছেন, তারা তো তাজা তুজাই আছেন।তাহলে কেমন শাস্তি পেলেন।
ভাই আল্লাহতালা আয়নাঘরে নিয়ে আপনাদের সব গুনাহর শাস্তি মাফ করে দিয়েছেন।বাকি জীবন আল্লাহর নামে কেটে যান।এইসব জালিমদের হেদায়েত দান করুক আমিন।
ভাই আয়না ঘরটা আমরা দেখতে চাই।
তাহলে আয়না ঘরের মালিককে মোদির কাছ থেকে নিয়ে আসো, তারপর তার সাথে যেও,কিভাবে উঠায় নিয়া যায় যারা ছিলো তাদের কথায় বুজো না চোখ বেদে নিয়ে যায়, ফাইজলামি করার যায়গা পাও না।
Not a jock at all! Whoever went through that experience only he knows how tough it was!
@@OhiAnan শুধু আয়না ঘর না আওয়ামী লীগ এর সকল কুকর্মের খবর দেখতে পাবেন সময় হোক ধৈর্য ধরেন।
@@sujanmahamud3005 কিভাবে বের হচ্ছে ওখান থেকে কে বের করছে ভিডিও দেখতে চাই।
আয়নাঘরটা না বলেন ঘরগুলো
Allah tomar nek hayat din. Alhamdulillah
যারা এসমস্ত সাথে জড়িত তাদের ডিষ্টান্ত সাস্থি দাবি জানায়
Allah Rohom karun
সকল অন্যায়ের বিচার চাই।
যার নির্দেশনায় আয়না ঘর তৈরি করা হয়েছে, তার উপর আল্লাহর গজব নাজিল হোক।
আয়না ঘর সরাসরি বাংলাদেশের সম্প্রচার করা হউক উম্মুক্ত করা হউক
আচ্ছা আয়নাঘর গুলো জন সাধারন কে দেখানোর সুজু গ করে দেওয়া হউক।
উস্তাদের কথাগুলো শুনে খুবই খারাপ লেগেছে। উস্তাদের পাশে থেকে কাজ করে কখনো এই অজানা বিষয়গুলো জানতে পারি নি। আজ অজানা কথাগুলো জানলাম😢 আল্লাহ আপনাকে বারাকাহ দান করুন।যারা এমন করেছে তাদের আল্লাহ যেনো বিচার করেন আখিরাতে। দুনিয়াতে যেনো তারা এটার শাস্তি না পায়,আখিরাতের শাস্তি চাই তাদের জন্য।
তাদের টার্গেটের একজন সাধারন মানুষকে তারা আয়না ঘরে নিয়ে বন্দি করে রাখে, বন্দি থাকা অবস্থায় যখন মানুষের দাড়ি বড় হয়ে যায়, তখন তাকে নিয়ে একটি নাটক করে, তখন দেখায় সে কোথায় এক জায়গায় লুকিয়ে আছে গোয়েন্দা সূত্রের ভিত্তিতে তাকে পেয়েছে বিভিন্ন জঙ্গি ট্রেনিং নিচ্ছে বলে তাকে এরেস্ট দেখায়, অথচ এই দুই মাস বা তিন মাস তারা তাকে গুম করে রেখেছিল, তখন সাধারণ মানুষ মনে করে হ্যাঁ এর তো দাড়ি আছে সে তো অবশ্যই জঙ্গি, এবং মানুষকে বুঝায় যে সে এতদিন কোথায় ছিল বিভিন্ন জায়গায় জঙ্গি টেনিং নিয়েছে, এরপর অনেক টাকা মুক্তিপণ চায়, দিতে অপারগ হলে তাকে বিভিন্ন মামলা দিয়ে জেলখানায় পাঠায়, এবং জেলের ভিতর ও তাদের উপর চলে নির্মম নির্যাতন, যদিও মানুষটা সাধারণ কিন্তু তাকে দিয়েছে রাষ্ট্রবিরোধী মামলা, এজন্য তাকে কনডেম সেইলে রাখা হয়, পায়ে বেড়ি পরিয়ে রাখে কখনোই তাদেরকে বাহিরে যেতে দেয় না,( যদিও হত্যা মামলার আসামি বড় সন্ত্রাসী, দর্শক, মাদক ব্যবসায়ী তারা জেলের যেখানে ইচ্ছে সেখানে ঘুরে বেড়ায় সারাদিন)এবং এদেরকে প্রচন্ড রকম বৈষম্যের শিকার হতে হয়, তাদের পরিবার জেল গেইটে দেখা গেলে তাদেরকে ঠিকমতো দেখা করতে দেয় না, নির্যাতন টা শুধু তার ওপর চলে না চলে তার পরিবার এর উপরেও, তার পরিবারেকে জনগণ এবং প্রতিবেশী সত্যটা না জানার কারণে বিভিন্ন রকম অপবাদ দেয় , এভাবে তাদের পুরো পরিবারের সবাইকে একদম নিঃস্ব করে ফেলে, ভিডিওতে যে ভাইটি কথা বলছেন সে আর আমি একই মামলার আসামি, যারা মামলা দিয়েছে তাদের ভাষ্যমতে, এরা মামলার এজিহারে লিখেছে আমরা নাকি বিভিন্ন উগ্রপন্থী মিটিং করতেছিলাম, সেখান থেকে গিয়ে আমাদেরকে ধরেছে, অথচ আমাকে ইডেন কলেজের সামনে থেকে নিয়ে গিয়েছে , তারা প্রচন্ড রকমের মিথ্যাবাদী, ভিডিওতে যে ভাই কথা বলতেছে যদিও তার আর আমার একই থানায় একই মামলা অথচ তাকে আমি কখনোই চিনতাম না,, আল্লাহর নামে কসম করে বলছি.... তাকে আমি কখনো দেখিনি জেলে যাওয়ার আগে তার সাথে কখনো কথা ও হয়নি... অথচ তার সাথে আমরা মামলা কোর্টে গেলে দেখা হয়, এই মামলাগুলো হাসিনা এবং তার পেটুয়া বাহিনীর মিথ্যা বানানো মামলা সেটা বোঝা যায়,,, ২০১৭ সালের মামলা আজকে ২০২৪ সাল প্রতি মাসেই হাজিরা দিতে হয় কমপক্ষে দুইবার, বিচারকার্য চলছে এ বাবদ এই মামলার একজন সাক্ষী ও একবারের জন্য আদালতে আসেন নি সাক্ষী দেয়ার জন্যে, আসবেই বা কিভাবে লিগেল অথরিটিতে কোন সাক্ষ প্রমাণ নেই, প্রশাসনে যারা সাক্ষী আছে তারাও আসে না কারণ তারা জানে এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা মামলা,আর আদালত আসামিদের কাঠগড়া না দাঁড়া করাতে পারলেই বাঁচে , বেশিরভাগ সময়ই কোট হয় না, কোর্টে যাওয়ার পরে বলে আপনাদের হাজিরা হয়ে গেছে চলে যান, আইনজীবীরা কিছু টাকা পাওয়ার আশায়,এই মামলা বিচারকার্যের জন্য তাড়াহুড়া করে না কারণ প্রতিবার হাজিরার দিতে গেলে উকিলের পকেটে টাকা ঢুকে,তবে আইনজী চেষ্টা করলে অল্প সময়ের ভিতর এই মামলাগুলো ভেনিশ করে দিতে পারে, ....... আজকে এ পর্যন্তই কিন্তু বাকি রয়ে গেল অনেক অজানা কাহিনী 🤲 (মাসুদ রানা)
আয়না ঘর সবাই বলে এটা সকল মিডিয়া সরাসরি দেখানো হোক
আয়নাঘরের নির্যাতনকারীদের উপর আল্লাহর গজব নাজিল হোক
এই র্যাবদেরকে বিচারের আওতায় আনা হোক।
আয়না ঘর দেখান ভাই, শুধু গল্প শুনি
তুই কি প্রতিবন্ধী নাকি??? নাকি আওয়ামী লীগের দালাল!!! 😡😡
আয়না ঘর জাদুঘর হিসেবে ঘোষণা দেয়া হোক, যাতে বিশ্ববাসী দেখতে পারে।
ঐ সব অফিসার এর আইনানুগ বিচার হউক।
vai ra agulo sob aynaghor ar motoi korar try korse RAB. Gojob hobei ai sob munafiq ar. bichar hobe In-sa-Allah
Assalamualaikum. Ya Allah Pak Rabbul alamin aooni sob kisur Malik Allah Hu Akbar Kub karap R Dukko laglo ki obsta Kub Jogonno Manobota Birudi Oporad Against Humans Rights We want Justice for that please Thank you very much
স্বাধীন বাংলাদেশ সময়ের দাবি RAB নিষিদ্ধ করা হোক
নিজ দেশের ভিতর আযনাঘর.ভাবা যায়..বিশ্ববাসীকে দেখান.কি শাসনে ছিলাম.
আয়নাঘরের অথেন্টিক ভিডিও পেলাম না। রিয়েল ভিডিও ফটোগ্রাফি দেখতে চাই।
অনেকেই বহু বছর সেখানে ছিলেন। তাদের সবার সুস্থতা কামনা করছি।। সরকারের কাছে দাবি জানাচ্ছি এর সুষ্ঠ তদন্ত ও বিচার।
He has a very sound health. Doesn’t seem that he was in a difficult moment for a longtime. Not only him I have seen most of them has a sound health. Logically it’s not possible.
You are an idiot. He is taking about the incident of six years ago. And he never said that he was physically beaten.
অফিসের অনেক লোক একসাথে দেখে ফেলা সাথে কিছু উর্ধতন মানুষের ফোন কলের কারনে ওদের উদ্দেশ্য সফল হয় নাই।
এতো দেখি আমাদের বুলবুল ভাই।
তাদের টার্গেটের একজন সাধারন মানুষকে তারা আয়না ঘরে নিয়ে বন্দি করে রাখে, বন্দি থাকা অবস্থায় যখন মানুষের দাড়ি বড় হয়ে যায়, তখন তাকে নিয়ে একটি নাটক করে, তখন দেখায় সে কোথায় এক জায়গায় লুকিয়ে আছে গোয়েন্দা সূত্রের ভিত্তিতে তাকে পেয়েছে বিভিন্ন জঙ্গি ট্রেনিং নিচ্ছে বলে তাকে এরেস্ট দেখায়, অথচ এই দুই মাস বা তিন মাস তারা তাকে গুম করে রেখেছিল, তখন সাধারণ মানুষ মনে করে হ্যাঁ এর তো দাড়ি আছে সে তো অবশ্যই জঙ্গি, এবং মানুষকে বুঝায় যে সে এতদিন কোথায় ছিল বিভিন্ন জায়গায় জঙ্গি টেনিং নিয়েছে, এরপর অনেক টাকা মুক্তিপণ চায়, দিতে অপারগ হলে তাকে বিভিন্ন মামলা দিয়ে জেলখানায় পাঠায়, এবং জেলের ভিতর ও তাদের উপর চলে নির্মম নির্যাতন, যদিও মানুষটা সাধারণ কিন্তু তাকে দিয়েছে রাষ্ট্রবিরোধী মামলা, এজন্য তাকে কনডেম সেইলে রাখা হয়, পায়ে বেড়ি পরিয়ে রাখে কখনোই তাদেরকে বাহিরে যেতে দেয় না,( যদিও হত্যা মামলার আসামি বড় সন্ত্রাসী, দর্শক, মাদক ব্যবসায়ী তারা জেলের যেখানে ইচ্ছে সেখানে ঘুরে বেড়ায় সারাদিন)এবং এদেরকে প্রচন্ড রকম বৈষম্যের শিকার হতে হয়, তাদের পরিবার জেল গেইটে দেখা গেলে তাদেরকে ঠিকমতো দেখা করতে দেয় না, নির্যাতন টা শুধু তার ওপর চলে না চলে তার পরিবার এর উপরেও, তার পরিবারেকে জনগণ এবং প্রতিবেশী সত্যটা না জানার কারণে বিভিন্ন রকম অপবাদ দেয় , এভাবে তাদের পুরো পরিবারের সবাইকে একদম নিঃস্ব করে ফেলে, ভিডিওতে যে ভাইটি কথা বলছেন সে আর আমি একই মামলার আসামি, যারা মামলা দিয়েছে তাদের ভাষ্যমতে, এরা মামলার এজিহারে লিখেছে আমরা নাকি বিভিন্ন উগ্রপন্থী মিটিং করতেছিলাম, সেখান থেকে গিয়ে আমাদেরকে ধরেছে, অথচ আমাকে ইডেন কলেজের সামনে থেকে নিয়ে গিয়েছে , তারা প্রচন্ড রকমের মিথ্যাবাদী, ভিডিওতে যে ভাই কথা বলতেছে যদিও তার আর আমার একই থানায় একই মামলা অথচ তাকে আমি কখনোই চিনতাম না,, আল্লাহর নামে কসম করে বলছি.... তাকে আমি কখনো দেখিনি জেলে যাওয়ার আগে তার সাথে কখনো কথা ও হয়নি... অথচ তার সাথে আমরা মামলা কোর্টে গেলে দেখা হয়, এই মামলাগুলো হাসিনা এবং তার পেটুয়া বাহিনীর মিথ্যা বানানো মামলা সেটা বোঝা যায়,,, ২০১৭ সালের মামলা আজকে ২০২৪ সাল প্রতি মাসেই হাজিরা দিতে হয় কমপক্ষে দুইবার, বিচারকার্য চলছে এ বাবদ এই মামলার একজন সাক্ষী ও একবারের জন্য আদালতে আসেন নি সাক্ষী দেয়ার জন্যে, আসবেই বা কিভাবে লিগেল অথরিটিতে কোন সাক্ষ প্রমাণ নেই, প্রশাসনে যারা সাক্ষী আছে তারাও আসে না কারণ তারা জানে এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা মামলা,আর আদালত আসামিদের কাঠগড়া না দাঁড়া করাতে পারলেই বাঁচে , বেশিরভাগ সময়ই কোট হয় না, কোর্টে যাওয়ার পরে বলে আপনাদের হাজিরা হয়ে গেছে চলে যান, আইনজীবীরা কিছু টাকা পাওয়ার আশায়,এই মামলা বিচারকার্যের জন্য তাড়াহুড়া করে না কারণ প্রতিবার হাজিরার দিতে গেলে উকিলের পকেটে টাকা ঢুকে,তবে আইনজী চেষ্টা করলে অল্প সময়ের ভিতর এই মামলাগুলো ভেনিশ করে দিতে পারে, ....... আজকে এ পর্যন্তই কিন্তু বাকি রয়ে গেল অনেক অজানা কাহিনী 🤲 (মাসুদ রানা)
আমরা আর কি বলুম কি লিখুম কি বলুন আল্লাহ তাদের বিচার করেই ভালো ভালো শিক্ষিত লোকটিকে আয়না ঘরে নিয়ে আটকে রাখছে আল্লাহ তাদের বিচার কইরো আরে এছাড়া কি বলুম ভাই কার বিরুদ্ধে কি বইলা আবারও মনে করেন কারে পিপাসায় কারে কি ধরে কি করে ঠিক আছে দরকার নেই আল্লাহই বিচার করবে এটি বড় কথা
আপনার কথা শুনে রাগ আমার ও লাগছে।
মানুষের আইনে কি মুক্তি আসবে।আল্লাহর আইন ই সঠিক, নির্ভুল বিধান