আসসালামু আলাইকুম। আপনার আলোচনায় অনেক কিছু শেখার আছে। আল্লাহ আপনার পরিশ্রমকে কবুল করুন। বর্তমানে বেশির ভাগ মানুষ অসুখী। সেখানে আপনার আলোচনা গুলো মৃত্যু পদযাত্রী একজন মানুষকে পানি পান করানোর মতো। আপনি অনেক ভালো থাকুন।
এমন এক ব্যবসায় তাফসির মাহফিল যেখানে বেশ কিছু সংখ্যক মৌলভী বা হুজুর আমাদের ইসলামের কথা বলার নামে নিজের কথা ,অন্যের বদনাম করা ও রাজনীতি করে এবং জিকির বলে গান করে আর বড় অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে।১০,২০ হাজার টাকা না দিলে আসব না এরকম করে গরিবদের হক বা অধিকারের টাকা নিচ্ছে(আল্লাহ কেউ বা কোন ব্যাক্তি কারো হক বা অধিকার ছিনিয়ে বা কেড়ে নিয়ে গেল তাকে ক্ষামা করেন না যার হক বা অধিকার নেওয়া হয়েছে সে যদি ক্ষমা না করে)একজন আলেম মাসে ৩০টা মাহফিলে যোদান করেন গড়ে (২০০০০)বিশ হাজার টাকা (৩০দিন×২০০০০৳=৬০০০০০৳ )হয় এভাবে চার (৪)মাস আয় করেন ১২০×২০০০০৳= ২৪০০০০০টাকা আয় করেন একজন হুজুর অথবা নামদারি আলেম ।তারা ভন্ড পীর বা আলেম যে বরকতের কথা বলে সে বরকত কোথায় থেকে হয় এবার হয়তো আপনারা বুঝতে পেয়েছেন ।আল্লাহ তায়ালা আমাদের হজ করা , নামায পড়া করা , রোজা রাখা, ইমান আনা, ও যাকাত দিতে (গরিবদের মধ্যে) বলেছেন।আলেমরা ক্ষমতায় বা নেতৃত্বে যেতে কম হলেও যে অর্থের দরকার যোগার করতে ২০৪০সাল পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। তাছাড়া এই অর্থ তারা বিভিন্ন জায়গায় খরচ করছে। আপনি যদি ভাবেন তারা ইসলামকে প্রতিষ্ঠা করবে তাহলে আমি বলব আপনি ভুল ভাবছেন। কারণ যারা যুদ্ধ করে ইসলাম প্রচার করেছে তারা ও তাদের পরবর্তী শাসকরা চেয়েছেন যে অর্থনৈতিক ভাবে যেন আমরা তথা মুসলিমরা যেন সম্পদশালী প্রচুর অর্থের মালিক থাকি। কিন্তু ভন্ড আলেমরা আমাদের কাছ থেকে তাফসির মাহফিল , ওয়াজ মাহফিল কিংবা জিকিরের বা পীরের খানকায় টাকা নিচ্ছে। ফলে আমরা অর্থনৈতিকভাবে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছি। যারা ইসলামের বার্তা প্রচার করে ছিলেন তারাতো এভাবে বড় অংকের টাকা চুক্তি করে আসেনি কিন্তু আমাদের নামদারি হুজুররা এভাবে আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নিচ্ছে। আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নেওয়ার জন্য আসবে তখন আপনার আশেপাশে খুঁজে দেখুন গরিব কেউ আছে কিনা তারপর আপনি আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী গরিবকে দেন বা তাফসির মাহফিলে দেন তবে গরিবকে দিলে আল্লাহর আদেশ মানলেন এখন আপনি সামর্থ্য থাকলে উভয় দিকে দিতে পারেন। সাবধান আল্লাহর আদেশ যাকাত দেওয়া এখানে হুজুরের কথা পাধান্য দিবেন না কারন মাহফিল কথা আল্লাহ বা নবি সঃ বলেন নাই আমাদের ইসলামের কথা শুনার জন্য বা জানার আবিষ্কার করেছেন হুজুররা এটা কোন ইবাদত নয় তবে এখানে শ্রম বা অর্থ দিয়ে ইসলামের কথা শুনার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য কিছু সওয়াব বা পূর্ণ্যের কাজ হয় কিন্তু যাকাত থেকে বেশি নয় ।হুজুররা তাফসির মাহফিলে আসুক তবে গাড়ি ভাড়া ও নিজের জন্য ৫০০-৫০০০ টাকা পর্যন্ত রাখুক । শেয়ার করুন এবং লাইক দিয়ে সাবার সামনে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি তুলে ধরতে সহায়তা করুন।
এমন এক ব্যবসায় তাফসির মাহফিল যেখানে বেশ কিছু সংখ্যক মৌলভী বা হুজুর আমাদের ইসলামের কথা বলার নামে নিজের কথা ,অন্যের বদনাম করা ও রাজনীতি করে এবং জিকির বলে গান করে আর বড় অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে।১০,২০ হাজার টাকা না দিলে আসব না এরকম করে গরিবদের হক বা অধিকারের টাকা নিচ্ছে(আল্লাহ কেউ বা কোন ব্যাক্তি কারো হক বা অধিকার ছিনিয়ে বা কেড়ে নিয়ে গেল তাকে ক্ষামা করেন না যার হক বা অধিকার নেওয়া হয়েছে সে যদি ক্ষমা না করে)একজন আলেম মাসে ৩০টা মাহফিলে যোদান করেন গড়ে (২০০০০)বিশ হাজার টাকা (৩০দিন×২০০০০৳=৬০০০০০৳ )হয় এভাবে চার (৪)মাস আয় করেন ১২০×২০০০০৳= ২৪০০০০০টাকা আয় করেন একজন হুজুর অথবা নামদারি আলেম ।তারা ভন্ড পীর বা আলেম যে বরকতের কথা বলে সে বরকত কোথায় থেকে হয় এবার হয়তো আপনারা বুঝতে পেয়েছেন ।আল্লাহ তায়ালা আমাদের হজ করা , নামায পড়া করা , রোজা রাখা, ইমান আনা, ও যাকাত দিতে (গরিবদের মধ্যে) বলেছেন।আলেমরা ক্ষমতায় বা নেতৃত্বে যেতে কম হলেও যে অর্থের দরকার যোগার করতে ২০৪০সাল পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। তাছাড়া এই অর্থ তারা বিভিন্ন জায়গায় খরচ করছে। আপনি যদি ভাবেন তারা ইসলামকে প্রতিষ্ঠা করবে তাহলে আমি বলব আপনি ভুল ভাবছেন। কারণ যারা যুদ্ধ করে ইসলাম প্রচার করেছে তারা ও তাদের পরবর্তী শাসকরা চেয়েছেন যে অর্থনৈতিক ভাবে যেন আমরা তথা মুসলিমরা যেন সম্পদশালী প্রচুর অর্থের মালিক থাকি। কিন্তু ভন্ড আলেমরা আমাদের কাছ থেকে তাফসির মাহফিল , ওয়াজ মাহফিল কিংবা জিকিরের বা পীরের খানকায় টাকা নিচ্ছে। ফলে আমরা অর্থনৈতিকভাবে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছি। যারা ইসলামের বার্তা প্রচার করে ছিলেন তারাতো এভাবে বড় অংকের টাকা চুক্তি করে আসেনি কিন্তু আমাদের নামদারি হুজুররা এভাবে আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নিচ্ছে। আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নেওয়ার জন্য আসবে তখন আপনার আশেপাশে খুঁজে দেখুন গরিব কেউ আছে কিনা তারপর আপনি আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী গরিবকে দেন বা তাফসির মাহফিলে দেন তবে গরিবকে দিলে আল্লাহর আদেশ মানলেন এখন আপনি সামর্থ্য থাকলে উভয় দিকে দিতে পারেন। সাবধান আল্লাহর আদেশ যাকাত দেওয়া এখানে হুজুরের কথা পাধান্য দিবেন না কারন মাহফিল কথা আল্লাহ বা নবি সঃ বলেন নাই আমাদের ইসলামের কথা শুনার জন্য বা জানার আবিষ্কার করেছেন হুজুররা এটা কোন ইবাদত নয় তবে এখানে শ্রম বা অর্থ দিয়ে ইসলামের কথা শুনার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য কিছু সওয়াব বা পূর্ণ্যের কাজ হয় কিন্তু যাকাত থেকে বেশি নয় ।হুজুররা তাফসির মাহফিলে আসুক তবে গাড়ি ভাড়া ও নিজের জন্য ৫০০-৫০০০ টাকা পর্যন্ত রাখুক । শেয়ার করুন এবং লাইক দিয়ে সাবার সামনে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি তুলে ধরতে সহায়তা করুন।
এমন এক ব্যবসায় তাফসির মাহফিল যেখানে বেশ কিছু সংখ্যক মৌলভী বা হুজুর আমাদের ইসলামের কথা বলার নামে নিজের কথা ,অন্যের বদনাম করা ও রাজনীতি করে এবং জিকির বলে গান করে আর বড় অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে।১০,২০ হাজার টাকা না দিলে আসব না এরকম করে গরিবদের হক বা অধিকারের টাকা নিচ্ছে(আল্লাহ কেউ বা কোন ব্যাক্তি কারো হক বা অধিকার ছিনিয়ে বা কেড়ে নিয়ে গেল তাকে ক্ষামা করেন না যার হক বা অধিকার নেওয়া হয়েছে সে যদি ক্ষমা না করে)একজন আলেম মাসে ৩০টা মাহফিলে যোদান করেন গড়ে (২০০০০)বিশ হাজার টাকা (৩০দিন×২০০০০৳=৬০০০০০৳ )হয় এভাবে চার (৪)মাস আয় করেন ১২০×২০০০০৳= ২৪০০০০০টাকা আয় করেন একজন হুজুর অথবা নামদারি আলেম ।তারা ভন্ড পীর বা আলেম যে বরকতের কথা বলে সে বরকত কোথায় থেকে হয় এবার হয়তো আপনারা বুঝতে পেয়েছেন ।আল্লাহ তায়ালা আমাদের হজ করা , নামায পড়া করা , রোজা রাখা, ইমান আনা, ও যাকাত দিতে (গরিবদের মধ্যে) বলেছেন।আলেমরা ক্ষমতায় বা নেতৃত্বে যেতে কম হলেও যে অর্থের দরকার যোগার করতে ২০৪০সাল পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। তাছাড়া এই অর্থ তারা বিভিন্ন জায়গায় খরচ করছে। আপনি যদি ভাবেন তারা ইসলামকে প্রতিষ্ঠা করবে তাহলে আমি বলব আপনি ভুল ভাবছেন। কারণ যারা যুদ্ধ করে ইসলাম প্রচার করেছে তারা ও তাদের পরবর্তী শাসকরা চেয়েছেন যে অর্থনৈতিক ভাবে যেন আমরা তথা মুসলিমরা যেন সম্পদশালী প্রচুর অর্থের মালিক থাকি। কিন্তু ভন্ড আলেমরা আমাদের কাছ থেকে তাফসির মাহফিল , ওয়াজ মাহফিল কিংবা জিকিরের বা পীরের খানকায় টাকা নিচ্ছে। ফলে আমরা অর্থনৈতিকভাবে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছি। যারা ইসলামের বার্তা প্রচার করে ছিলেন তারাতো এভাবে বড় অংকের টাকা চুক্তি করে আসেনি কিন্তু আমাদের নামদারি হুজুররা এভাবে আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নিচ্ছে। আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নেওয়ার জন্য আসবে তখন আপনার আশেপাশে খুঁজে দেখুন গরিব কেউ আছে কিনা তারপর আপনি আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী গরিবকে দেন বা তাফসির মাহফিলে দেন তবে গরিবকে দিলে আল্লাহর আদেশ মানলেন এখন আপনি সামর্থ্য থাকলে উভয় দিকে দিতে পারেন। সাবধান আল্লাহর আদেশ যাকাত দেওয়া এখানে হুজুরের কথা পাধান্য দিবেন না কারন মাহফিল কথা আল্লাহ বা নবি সঃ বলেন নাই আমাদের ইসলামের কথা শুনার জন্য বা জানার আবিষ্কার করেছেন হুজুররা এটা কোন ইবাদত নয় তবে এখানে শ্রম বা অর্থ দিয়ে ইসলামের কথা শুনার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য কিছু সওয়াব বা পূর্ণ্যের কাজ হয় কিন্তু যাকাত থেকে বেশি নয় ।হুজুররা তাফসির মাহফিলে আসুক তবে গাড়ি ভাড়া ও নিজের জন্য ৫০০-৫০০০ টাকা পর্যন্ত রাখুক । শেয়ার করুন এবং লাইক দিয়ে সাবার সামনে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি তুলে ধরতে সহায়তা করুন।
খুব প্রয়োজনীয় আলোচনা। ইয়াহিয়া সাহেব এর দর্শন খুব চমৎকার! ধন্যবাদ আপনাদের। সত্যি বলতে এই ধরনের মানুষের লজ্জা শরম বলে কিছুই থাকেনা। অমানুষদের মনুষ্যত্ব বোধ জাগ্ৰত হবে আশা করি আল্লাহ তায়ালা মানুষকে হেদায়েত দান করুন। আমীন
@@bdmusic8309 Science aro proman korche je God ache...ki boltasen apni..Ei juge Islam niye ja search diben tai paben..ekhon keo jodi dhormo believe na kore porokiya korte chai tokhon dhormer dosh deya jabe na...Still Islam is the fastest growing religion.
এমন এক ব্যবসায় তাফসির মাহফিল যেখানে বেশ কিছু সংখ্যক মৌলভী বা হুজুর আমাদের ইসলামের কথা বলার নামে নিজের কথা ,অন্যের বদনাম করা ও রাজনীতি করে এবং জিকির বলে গান করে আর বড় অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে।১০,২০ হাজার টাকা না দিলে আসব না এরকম করে গরিবদের হক বা অধিকারের টাকা নিচ্ছে(আল্লাহ কেউ বা কোন ব্যাক্তি কারো হক বা অধিকার ছিনিয়ে বা কেড়ে নিয়ে গেল তাকে ক্ষামা করেন না যার হক বা অধিকার নেওয়া হয়েছে সে যদি ক্ষমা না করে)একজন আলেম মাসে ৩০টা মাহফিলে যোদান করেন গড়ে (২০০০০)বিশ হাজার টাকা (৩০দিন×২০০০০৳=৬০০০০০৳ )হয় এভাবে চার (৪)মাস আয় করেন ১২০×২০০০০৳= ২৪০০০০০টাকা আয় করেন একজন হুজুর অথবা নামদারি আলেম ।তারা ভন্ড পীর বা আলেম যে বরকতের কথা বলে সে বরকত কোথায় থেকে হয় এবার হয়তো আপনারা বুঝতে পেয়েছেন ।আল্লাহ তায়ালা আমাদের হজ করা , নামায পড়া করা , রোজা রাখা, ইমান আনা, ও যাকাত দিতে (গরিবদের মধ্যে) বলেছেন।আলেমরা ক্ষমতায় বা নেতৃত্বে যেতে কম হলেও যে অর্থের দরকার যোগার করতে ২০৪০সাল পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। তাছাড়া এই অর্থ তারা বিভিন্ন জায়গায় খরচ করছে। আপনি যদি ভাবেন তারা ইসলামকে প্রতিষ্ঠা করবে তাহলে আমি বলব আপনি ভুল ভাবছেন। কারণ যারা যুদ্ধ করে ইসলাম প্রচার করেছে তারা ও তাদের পরবর্তী শাসকরা চেয়েছেন যে অর্থনৈতিক ভাবে যেন আমরা তথা মুসলিমরা যেন সম্পদশালী প্রচুর অর্থের মালিক থাকি। কিন্তু ভন্ড আলেমরা আমাদের কাছ থেকে তাফসির মাহফিল , ওয়াজ মাহফিল কিংবা জিকিরের বা পীরের খানকায় টাকা নিচ্ছে। ফলে আমরা অর্থনৈতিকভাবে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছি। যারা ইসলামের বার্তা প্রচার করে ছিলেন তারাতো এভাবে বড় অংকের টাকা চুক্তি করে আসেনি কিন্তু আমাদের নামদারি হুজুররা এভাবে আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নিচ্ছে। আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নেওয়ার জন্য আসবে তখন আপনার আশেপাশে খুঁজে দেখুন গরিব কেউ আছে কিনা তারপর আপনি আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী গরিবকে দেন বা তাফসির মাহফিলে দেন তবে গরিবকে দিলে আল্লাহর আদেশ মানলেন এখন আপনি সামর্থ্য থাকলে উভয় দিকে দিতে পারেন। সাবধান আল্লাহর আদেশ যাকাত দেওয়া এখানে হুজুরের কথা পাধান্য দিবেন না কারন মাহফিল কথা আল্লাহ বা নবি সঃ বলেন নাই আমাদের ইসলামের কথা শুনার জন্য বা জানার আবিষ্কার করেছেন হুজুররা এটা কোন ইবাদত নয় তবে এখানে শ্রম বা অর্থ দিয়ে ইসলামের কথা শুনার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য কিছু সওয়াব বা পূর্ণ্যের কাজ হয় কিন্তু যাকাত থেকে বেশি নয় ।হুজুররা তাফসির মাহফিলে আসুক তবে গাড়ি ভাড়া ও নিজের জন্য ৫০০-৫০০০ টাকা পর্যন্ত রাখুক । শেয়ার করুন এবং লাইক দিয়ে সাবার সামনে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি তুলে ধরতে সহায়তা করুন।
@@bdmusic8309 বিজ্ঞান এইসব কিছুই করে নাই। গবেষণা স্রষ্টাকেন্দ্রিক হবে না বস্তু কেন্দ্রিক তা নিজের উপর নির্ভর করে। পশ্চিমাদের বিজ্ঞান স্রষ্টা কেন্দ্রিক না। তাই পশ্চিমের এই অবস্থা আর বাঙালি যেহেতু মাত্রাতিরিক্ত জ্ঞানী তাই Judge না করেই সে সংশয়ে পরে যায়।
পৃথিবীর মানুষগুলো নতুন নতুন আবিষ্কার করে নতুন নতুন কিছু সন্ধান করে মানুষ বলতে নিত্য নতুন আবিষ্কারক সেটা ছেলে হোক মেয়ে হোক একটা মেয়ে যখন বাপের বাড়িতে থাকে তখন সে তার নতুন একটা জীবনসঙ্গী খুঁজতে থাকে যখন তারা জানে যে বাপের বাড়িতে বেশিদিন থাকা যাবে না যখন সে স্বামীর বাসায় চলে যায় তখন স্বামীর অত্যাচার নির্যাতন যুলুম স্বামীর সংসার থেকে টর্চারিং তখন সে নতুন কাউকে খুঁজে নিতে চাই যে তাকে সুখ দেবে শান্তি দেবে এমন একটি জীবনসঙ্গীকে সে খুঁজতে থাকে তখনই হবে আসল খেলা এই মুহূর্তে যদি কোন ছেলে এসে তাকে সে আশ্বাস ভরসা দিতে থাকে আদর ভালোবাসা তখন ওই মেয়েটি ওই ছেলেটির জন্য সে পাগল হয়ে ঘর থেকে বের হয়ে যায় আর ওই ছেলেটি তার ওই মেয়ের দেহ চায় এটি হচ্ছে পরকীয়া আসল ব্যাখ্যা বিয়ের প্রথা উঠে গেলে আর এই সমস্যাটা থাকবে না স্বাধীনভাবে যখন-তখন যে যাকে চয়েজ করবে সে তার সাথেই থাকবে এটাই হচ্ছে আসল সমস্যার সমাধান বিয়ের প্রথা বাতিল করতে হবে সমাজ থেকে
আপনারা তো ভালো কথা বলেন❤❤।কিন্তু বাস্তবতায় কি পরিবর্তন হচ্ছে? আমাদের কাজ করার থেকে কথা বলাটা বেশি হয়।তাই আগে কমিউনিটি তৈরি করে, সেটাকে তুলে ধরতে হবে, তা দেখে বাকিরা পরিবর্তনের পথ খুঁজে পাবো
এমন এক ব্যবসায় তাফসির মাহফিল যেখানে বেশ কিছু সংখ্যক মৌলভী বা হুজুর আমাদের ইসলামের কথা বলার নামে নিজের কথা ,অন্যের বদনাম করা ও রাজনীতি করে এবং জিকির বলে গান করে আর বড় অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে।১০,২০ হাজার টাকা না দিলে আসব না এরকম করে গরিবদের হক বা অধিকারের টাকা নিচ্ছে(আল্লাহ কেউ বা কোন ব্যাক্তি কারো হক বা অধিকার ছিনিয়ে বা কেড়ে নিয়ে গেল তাকে ক্ষামা করেন না যার হক বা অধিকার নেওয়া হয়েছে সে যদি ক্ষমা না করে)একজন আলেম মাসে ৩০টা মাহফিলে যোদান করেন গড়ে (২০০০০)বিশ হাজার টাকা (৩০দিন×২০০০০৳=৬০০০০০৳ )হয় এভাবে চার (৪)মাস আয় করেন ১২০×২০০০০৳= ২৪০০০০০টাকা আয় করেন একজন হুজুর অথবা নামদারি আলেম ।তারা ভন্ড পীর বা আলেম যে বরকতের কথা বলে সে বরকত কোথায় থেকে হয় এবার হয়তো আপনারা বুঝতে পেয়েছেন ।আল্লাহ তায়ালা আমাদের হজ করা , নামায পড়া করা , রোজা রাখা, ইমান আনা, ও যাকাত দিতে (গরিবদের মধ্যে) বলেছেন।আলেমরা ক্ষমতায় বা নেতৃত্বে যেতে কম হলেও যে অর্থের দরকার যোগার করতে ২০৪০সাল পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। তাছাড়া এই অর্থ তারা বিভিন্ন জায়গায় খরচ করছে। আপনি যদি ভাবেন তারা ইসলামকে প্রতিষ্ঠা করবে তাহলে আমি বলব আপনি ভুল ভাবছেন। কারণ যারা যুদ্ধ করে ইসলাম প্রচার করেছে তারা ও তাদের পরবর্তী শাসকরা চেয়েছেন যে অর্থনৈতিক ভাবে যেন আমরা তথা মুসলিমরা যেন সম্পদশালী প্রচুর অর্থের মালিক থাকি। কিন্তু ভন্ড আলেমরা আমাদের কাছ থেকে তাফসির মাহফিল , ওয়াজ মাহফিল কিংবা জিকিরের বা পীরের খানকায় টাকা নিচ্ছে। ফলে আমরা অর্থনৈতিকভাবে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছি। যারা ইসলামের বার্তা প্রচার করে ছিলেন তারাতো এভাবে বড় অংকের টাকা চুক্তি করে আসেনি কিন্তু আমাদের নামদারি হুজুররা এভাবে আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নিচ্ছে। আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নেওয়ার জন্য আসবে তখন আপনার আশেপাশে খুঁজে দেখুন গরিব কেউ আছে কিনা তারপর আপনি আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী গরিবকে দেন বা তাফসির মাহফিলে দেন তবে গরিবকে দিলে আল্লাহর আদেশ মানলেন এখন আপনি সামর্থ্য থাকলে উভয় দিকে দিতে পারেন। সাবধান আল্লাহর আদেশ যাকাত দেওয়া এখানে হুজুরের কথা পাধান্য দিবেন না কারন মাহফিল কথা আল্লাহ বা নবি সঃ বলেন নাই আমাদের ইসলামের কথা শুনার জন্য বা জানার আবিষ্কার করেছেন হুজুররা এটা কোন ইবাদত নয় তবে এখানে শ্রম বা অর্থ দিয়ে ইসলামের কথা শুনার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য কিছু সওয়াব বা পূর্ণ্যের কাজ হয় কিন্তু যাকাত থেকে বেশি নয় ।হুজুররা তাফসির মাহফিলে আসুক তবে গাড়ি ভাড়া ও নিজের জন্য ৫০০-৫০০০ টাকা পর্যন্ত রাখুক । শেয়ার করুন এবং লাইক দিয়ে সাবার সামনে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি তুলে ধরতে সহায়তা করুন।
It happens when you treat yourself as superior to your spouse in terms of beauty, wealth, etc. This superior complexity leads you to extramarital-affair, which ultimately resulted in nothing. Love doesn' mean losing your grip on reality. Your are not the most perfect and just as your partner. You have to love each other the way you choose each other.
My boyfrnd thinks he’s best and im lower class compared to him! And he was sex chatting with different womens! 😅and told me amr chat true nah ami moja nei! U r my one and only true love 😂 and wants to marry me ! He’s openly doing this and wants me to accept this! 😅
কেউ হাইসেন না😁! আজ কে ২ জন কে একসাথে দেখে কনফিউজড দূর হলো।।। আমি খালি ভাবতাম ২ জন কি একি মানুষ দারির আগে পরের মানুষ কিনা 🙈 ২ জন ই চমৎকার মানুষ অনেক দোয়া আর ভালবাসা আপনাদের জন্যে 🥰
পৃথিবী তো পৃথিবীর মতো আছে, অনেক সুন্দর করে পৃথিবী তৈরি করেছে, দোষ হলো মানুষের মধ্যে, মানুষের মধ্যে আল্লাহ স্বাধীনতা দিয়ে দিয়েছে, আর মানুষ যা ইচ্ছা তাই করতেছে। আমি অনেক মানুষ দেখেছি তারা বলে আমার ইচ্ছা আমি যা ইচ্ছা তাই করবো তাতে কার কি। তাদের জন্যে ভালো মানুষগুলো মানুষিক অশান্তিতে থাকে।
কখনো আপনার সংসারে ঝগড়া হবে না চতুর্দিকে দেখবেন শান্তি আর সুখ আমি মনে করি পৃথিবীতে সুখ থাকলে সেটা বিয়ের ভিতরে আছেছোট বাচ্চাদের একটা ভালোবাসা স্ত্রীর একটা ভালোবাসা
কথা গুলো সব সত্যি। আসলেই যারা একটু খানি আনন্দের জন্য পরিবারের এতো দিনের ভালোবাসা কে অপমান করে।দিন শেষ সেই ভালোবাসা আর আগের মতো থাকে না ।সব হারায় তাহলে কি লাভ হলো এগুলো করে। পরে নিজের মুখ দেখতে নিজেরই লজ্জা করে তাদের। আহ্ আনন্দ আহ্ জীবন।
Allah apnadr shohay hok....god bless both of you...lifespring er opor onk asa rakhi tara kaj chaliye jak jno bangladesh er kicu manus jara dormu & sobbotar baire chole jacce...biye er vlo ghun niye video kron...jno chele meye prem nh kre biye te agrohi hoy...
100% right But duty ki akjon ar?? Na 2e jon ke try kortay hobay relationship thik rakhtay hobay…k kar khobor rakhay… no respect.. no love … no understanding Why thay marry a woman than ignore???
Porokiya ko kewal badmas type k log jiska khud pe koi control nahi h wahi support karega achhe charitrawan koi v male or female kabhi kar hi nahi sakta chahe jitni v muskil q n ajay thenk u sir 🙏 your valuable information I m Haripriya Tiwari from Assam mujhe apki consept bahot achha lagta h u r great sir 🙏🙏🙏
আমাদের নবী করীম (সা:) এই ব্যাপারে পূর্বেই সতর্ক করেছেন। দুনিয়া একদিন এই পরকিয়ার মতো পাপকে বৈধতা দিবে এই বিষয়ে। বুদ্ধিমান তো তারা যারা কোরাআন হাদিস পর্যালোচনা করার মধ্যমে সামনে আরো যা যা ঘটবে তা জানতে পেরে নিজে বিবেককে এবং পরিবারকে ওই সকল পাপ কাজ থেকে সং্যত থাকার নির্দেশনা দেয়।
বিয়ে শুধু যে নৈতিক বা ধর্মীয় কারণে মানুষ টিকিয়ে রাখে তা না। মানুষ তার পার্টনারের মদ্ধ দিয়ে যদি একটা স্বস্তির এবং শান্তির জায়গা পায় তাহলেও সাময়িক অসন্তুষ ভুলে সে বিয়ে টিকিয়ে রাখে।
এমন এক ব্যবসায় তাফসির মাহফিল যেখানে বেশ কিছু সংখ্যক মৌলভী বা হুজুর আমাদের ইসলামের কথা বলার নামে নিজের কথা ,অন্যের বদনাম করা ও রাজনীতি করে এবং জিকির বলে গান করে আর বড় অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে।১০,২০ হাজার টাকা না দিলে আসব না এরকম করে গরিবদের হক বা অধিকারের টাকা নিচ্ছে(আল্লাহ কেউ বা কোন ব্যাক্তি কারো হক বা অধিকার ছিনিয়ে বা কেড়ে নিয়ে গেল তাকে ক্ষামা করেন না যার হক বা অধিকার নেওয়া হয়েছে সে যদি ক্ষমা না করে)একজন আলেম মাসে ৩০টা মাহফিলে যোদান করেন গড়ে (২০০০০)বিশ হাজার টাকা (৩০দিন×২০০০০৳=৬০০০০০৳ )হয় এভাবে চার (৪)মাস আয় করেন ১২০×২০০০০৳= ২৪০০০০০টাকা আয় করেন একজন হুজুর অথবা নামদারি আলেম ।তারা ভন্ড পীর বা আলেম যে বরকতের কথা বলে সে বরকত কোথায় থেকে হয় এবার হয়তো আপনারা বুঝতে পেয়েছেন ।আল্লাহ তায়ালা আমাদের হজ করা , নামায পড়া করা , রোজা রাখা, ইমান আনা, ও যাকাত দিতে (গরিবদের মধ্যে) বলেছেন।আলেমরা ক্ষমতায় বা নেতৃত্বে যেতে কম হলেও যে অর্থের দরকার যোগার করতে ২০৪০সাল পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। তাছাড়া এই অর্থ তারা বিভিন্ন জায়গায় খরচ করছে। আপনি যদি ভাবেন তারা ইসলামকে প্রতিষ্ঠা করবে তাহলে আমি বলব আপনি ভুল ভাবছেন। কারণ যারা যুদ্ধ করে ইসলাম প্রচার করেছে তারা ও তাদের পরবর্তী শাসকরা চেয়েছেন যে অর্থনৈতিক ভাবে যেন আমরা তথা মুসলিমরা যেন সম্পদশালী প্রচুর অর্থের মালিক থাকি। কিন্তু ভন্ড আলেমরা আমাদের কাছ থেকে তাফসির মাহফিল , ওয়াজ মাহফিল কিংবা জিকিরের বা পীরের খানকায় টাকা নিচ্ছে। ফলে আমরা অর্থনৈতিকভাবে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছি। যারা ইসলামের বার্তা প্রচার করে ছিলেন তারাতো এভাবে বড় অংকের টাকা চুক্তি করে আসেনি কিন্তু আমাদের নামদারি হুজুররা এভাবে আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নিচ্ছে। আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নেওয়ার জন্য আসবে তখন আপনার আশেপাশে খুঁজে দেখুন গরিব কেউ আছে কিনা তারপর আপনি আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী গরিবকে দেন বা তাফসির মাহফিলে দেন তবে গরিবকে দিলে আল্লাহর আদেশ মানলেন এখন আপনি সামর্থ্য থাকলে উভয় দিকে দিতে পারেন। সাবধান আল্লাহর আদেশ যাকাত দেওয়া এখানে হুজুরের কথা পাধান্য দিবেন না কারন মাহফিল কথা আল্লাহ বা নবি সঃ বলেন নাই আমাদের ইসলামের কথা শুনার জন্য বা জানার আবিষ্কার করেছেন হুজুররা এটা কোন ইবাদত নয় তবে এখানে শ্রম বা অর্থ দিয়ে ইসলামের কথা শুনার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য কিছু সওয়াব বা পূর্ণ্যের কাজ হয় কিন্তু যাকাত থেকে বেশি নয় ।হুজুররা তাফসির মাহফিলে আসুক তবে গাড়ি ভাড়া ও নিজের জন্য ৫০০-৫০০০ টাকা পর্যন্ত রাখুক । শেয়ার করুন এবং লাইক দিয়ে সাবার সামনে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি তুলে ধরতে সহায়তা করুন।
People cheat coz they are absolute robot and don't have a soul , they think they can get away from any kind of sin to find tuuuurrrruuuu.... ( true) love 👌👏👏👏👏💀
আমরা জদী ইসলামের আইন মেনে চলতে পারি তাহলে এত ডিভোর্স হবে না।আর পরিবারে জদী একজন আরেকজনকে সম্মান করে আর একজনের সুখ দুঃখ বুঝার চেষ্টা করে তাহলে সংসার এত ভাংবে না।
এমন এক ব্যবসায় তাফসির মাহফিল যেখানে বেশ কিছু সংখ্যক মৌলভী বা হুজুর আমাদের ইসলামের কথা বলার নামে নিজের কথা ,অন্যের বদনাম করা ও রাজনীতি করে এবং জিকির বলে গান করে আর বড় অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে।১০,২০ হাজার টাকা না দিলে আসব না এরকম করে গরিবদের হক বা অধিকারের টাকা নিচ্ছে(আল্লাহ কেউ বা কোন ব্যাক্তি কারো হক বা অধিকার ছিনিয়ে বা কেড়ে নিয়ে গেল তাকে ক্ষামা করেন না যার হক বা অধিকার নেওয়া হয়েছে সে যদি ক্ষমা না করে)একজন আলেম মাসে ৩০টা মাহফিলে যোদান করেন গড়ে (২০০০০)বিশ হাজার টাকা (৩০দিন×২০০০০৳=৬০০০০০৳ )হয় এভাবে চার (৪)মাস আয় করেন ১২০×২০০০০৳= ২৪০০০০০টাকা আয় করেন একজন হুজুর অথবা নামদারি আলেম ।তারা ভন্ড পীর বা আলেম যে বরকতের কথা বলে সে বরকত কোথায় থেকে হয় এবার হয়তো আপনারা বুঝতে পেয়েছেন ।আল্লাহ তায়ালা আমাদের হজ করা , নামায পড়া করা , রোজা রাখা, ইমান আনা, ও যাকাত দিতে (গরিবদের মধ্যে) বলেছেন।আলেমরা ক্ষমতায় বা নেতৃত্বে যেতে কম হলেও যে অর্থের দরকার যোগার করতে ২০৪০সাল পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। তাছাড়া এই অর্থ তারা বিভিন্ন জায়গায় খরচ করছে। আপনি যদি ভাবেন তারা ইসলামকে প্রতিষ্ঠা করবে তাহলে আমি বলব আপনি ভুল ভাবছেন। কারণ যারা যুদ্ধ করে ইসলাম প্রচার করেছে তারা ও তাদের পরবর্তী শাসকরা চেয়েছেন যে অর্থনৈতিক ভাবে যেন আমরা তথা মুসলিমরা যেন সম্পদশালী প্রচুর অর্থের মালিক থাকি। কিন্তু ভন্ড আলেমরা আমাদের কাছ থেকে তাফসির মাহফিল , ওয়াজ মাহফিল কিংবা জিকিরের বা পীরের খানকায় টাকা নিচ্ছে। ফলে আমরা অর্থনৈতিকভাবে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছি। যারা ইসলামের বার্তা প্রচার করে ছিলেন তারাতো এভাবে বড় অংকের টাকা চুক্তি করে আসেনি কিন্তু আমাদের নামদারি হুজুররা এভাবে আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নিচ্ছে। আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নেওয়ার জন্য আসবে তখন আপনার আশেপাশে খুঁজে দেখুন গরিব কেউ আছে কিনা তারপর আপনি আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী গরিবকে দেন বা তাফসির মাহফিলে দেন তবে গরিবকে দিলে আল্লাহর আদেশ মানলেন এখন আপনি সামর্থ্য থাকলে উভয় দিকে দিতে পারেন। সাবধান আল্লাহর আদেশ যাকাত দেওয়া এখানে হুজুরের কথা পাধান্য দিবেন না কারন মাহফিল কথা আল্লাহ বা নবি সঃ বলেন নাই আমাদের ইসলামের কথা শুনার জন্য বা জানার আবিষ্কার করেছেন হুজুররা এটা কোন ইবাদত নয় তবে এখানে শ্রম বা অর্থ দিয়ে ইসলামের কথা শুনার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য কিছু সওয়াব বা পূর্ণ্যের কাজ হয় কিন্তু যাকাত থেকে বেশি নয় ।হুজুররা তাফসির মাহফিলে আসুক তবে গাড়ি ভাড়া ও নিজের জন্য ৫০০-৫০০০ টাকা পর্যন্ত রাখুক । শেয়ার করুন এবং লাইক দিয়ে সাবার সামনে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি তুলে ধরতে সহায়তা করুন।
খুব খারাপ লাগলো শুরুটাই করলেন এমন ভাবে?একজন অচেনা মানুষকে বিয়ে করেছি | বিয়ের সঙ্গে সঙ্গে মনে হয়েছে চির জীবনের বন্ধন! তার মত আপন কেউ হতে পারেনা | এমন বহু দম্পতি আছে বিনা প্রশ্নে সারা জীবন পার করে দেয় |
আপনাদের আলোচনা খুব সুন্দর, বিদেশি কথা বাদ নিন আমাদের সমাজে কথা ভাবুন মানুষের,না আছে মনুষ্যত্ব বোধ, ভালো বাসা, কিছু ই নেই,লোভ হচ্ছে বর্তমানে সমস্যা ধন্যবাদ
Talk show nicely presented leading to nowhere, bounching here and there aimlessly, without any precise construct moral; or a solution or any strategy to develop or a piece of advice that motivates for the chance.... what for...
Sir please, ekta subject nie kotha bolen, I'm trying to gain your attention 😢😢😢😢😢😢😢 Onek manus onek insecurity te bhuge. Bhabe shobai tader tabij , jadu ,egulo korche. Even they can't live a healthy life. How can we help them.
@urmeehaque9271 inform them to focus within and they have to pay highest level of attention themselves. only they have to take a good care of themselves this is the greatest solution.
কথা গুলো ১০০% সত্যি। এবং শিক্ষা মূলক, এখান থেকে শিক্ষা নিতে হবে... সকল সমস্যার সমাধান করতে হলে ধর্মীয় অনুভূতি যাগ্রত করতে হবে....
আসসালামু আলাইকুম।
আপনার আলোচনায় অনেক কিছু শেখার আছে।
আল্লাহ আপনার পরিশ্রমকে কবুল করুন।
বর্তমানে বেশির ভাগ মানুষ অসুখী। সেখানে আপনার আলোচনা গুলো মৃত্যু পদযাত্রী একজন মানুষকে পানি পান করানোর মতো। আপনি অনেক ভালো থাকুন।
এমন এক ব্যবসায় তাফসির মাহফিল যেখানে বেশ কিছু সংখ্যক মৌলভী বা হুজুর আমাদের ইসলামের কথা বলার নামে নিজের কথা ,অন্যের বদনাম করা ও রাজনীতি করে এবং জিকির বলে গান করে আর বড় অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে।১০,২০ হাজার টাকা না দিলে আসব না এরকম করে গরিবদের হক বা অধিকারের টাকা নিচ্ছে(আল্লাহ কেউ বা কোন ব্যাক্তি কারো হক বা অধিকার ছিনিয়ে বা কেড়ে নিয়ে গেল তাকে ক্ষামা করেন না যার হক বা অধিকার নেওয়া হয়েছে সে যদি ক্ষমা না করে)একজন আলেম মাসে ৩০টা মাহফিলে যোদান করেন গড়ে (২০০০০)বিশ হাজার টাকা (৩০দিন×২০০০০৳=৬০০০০০৳ )হয় এভাবে চার (৪)মাস আয় করেন ১২০×২০০০০৳= ২৪০০০০০টাকা আয় করেন একজন হুজুর অথবা নামদারি আলেম ।তারা ভন্ড পীর বা আলেম যে বরকতের কথা বলে সে বরকত কোথায় থেকে হয় এবার হয়তো আপনারা বুঝতে পেয়েছেন ।আল্লাহ তায়ালা আমাদের হজ করা , নামায পড়া করা , রোজা রাখা, ইমান আনা, ও যাকাত দিতে (গরিবদের মধ্যে) বলেছেন।আলেমরা ক্ষমতায় বা নেতৃত্বে যেতে কম হলেও যে অর্থের দরকার যোগার করতে ২০৪০সাল পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। তাছাড়া এই অর্থ তারা বিভিন্ন জায়গায় খরচ করছে। আপনি যদি ভাবেন তারা ইসলামকে প্রতিষ্ঠা করবে তাহলে আমি বলব আপনি ভুল ভাবছেন। কারণ যারা যুদ্ধ করে ইসলাম প্রচার করেছে তারা ও তাদের পরবর্তী শাসকরা চেয়েছেন যে অর্থনৈতিক ভাবে যেন আমরা তথা মুসলিমরা যেন সম্পদশালী প্রচুর অর্থের মালিক থাকি। কিন্তু ভন্ড আলেমরা আমাদের কাছ থেকে তাফসির মাহফিল , ওয়াজ মাহফিল কিংবা জিকিরের বা পীরের খানকায় টাকা নিচ্ছে। ফলে আমরা অর্থনৈতিকভাবে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছি। যারা ইসলামের বার্তা প্রচার করে ছিলেন তারাতো এভাবে বড় অংকের টাকা চুক্তি করে আসেনি কিন্তু আমাদের নামদারি হুজুররা এভাবে আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নিচ্ছে। আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নেওয়ার জন্য আসবে তখন আপনার আশেপাশে খুঁজে দেখুন গরিব কেউ আছে কিনা তারপর আপনি আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী গরিবকে দেন বা তাফসির মাহফিলে দেন তবে গরিবকে দিলে আল্লাহর আদেশ মানলেন এখন আপনি সামর্থ্য থাকলে উভয় দিকে দিতে পারেন। সাবধান আল্লাহর আদেশ যাকাত দেওয়া এখানে হুজুরের কথা পাধান্য দিবেন না কারন মাহফিল কথা আল্লাহ বা নবি সঃ বলেন নাই আমাদের ইসলামের কথা শুনার জন্য বা জানার আবিষ্কার করেছেন হুজুররা এটা কোন ইবাদত নয় তবে এখানে শ্রম বা অর্থ দিয়ে ইসলামের কথা শুনার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য কিছু সওয়াব বা পূর্ণ্যের কাজ হয় কিন্তু যাকাত থেকে বেশি নয় ।হুজুররা তাফসির মাহফিলে আসুক তবে গাড়ি ভাড়া ও নিজের জন্য ৫০০-৫০০০ টাকা পর্যন্ত রাখুক । শেয়ার করুন এবং লাইক দিয়ে সাবার সামনে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি তুলে ধরতে সহায়তা করুন।
AMEEN'
right
খুব অস্থির লাগে ,মহান আল্লাহ ।আমাদেরকে ধর্মীয় অনুশাসনে জীবন যাপন করার তাওফিক দান করুন ।
এমন এক ব্যবসায় তাফসির মাহফিল যেখানে বেশ কিছু সংখ্যক মৌলভী বা হুজুর আমাদের ইসলামের কথা বলার নামে নিজের কথা ,অন্যের বদনাম করা ও রাজনীতি করে এবং জিকির বলে গান করে আর বড় অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে।১০,২০ হাজার টাকা না দিলে আসব না এরকম করে গরিবদের হক বা অধিকারের টাকা নিচ্ছে(আল্লাহ কেউ বা কোন ব্যাক্তি কারো হক বা অধিকার ছিনিয়ে বা কেড়ে নিয়ে গেল তাকে ক্ষামা করেন না যার হক বা অধিকার নেওয়া হয়েছে সে যদি ক্ষমা না করে)একজন আলেম মাসে ৩০টা মাহফিলে যোদান করেন গড়ে (২০০০০)বিশ হাজার টাকা (৩০দিন×২০০০০৳=৬০০০০০৳ )হয় এভাবে চার (৪)মাস আয় করেন ১২০×২০০০০৳= ২৪০০০০০টাকা আয় করেন একজন হুজুর অথবা নামদারি আলেম ।তারা ভন্ড পীর বা আলেম যে বরকতের কথা বলে সে বরকত কোথায় থেকে হয় এবার হয়তো আপনারা বুঝতে পেয়েছেন ।আল্লাহ তায়ালা আমাদের হজ করা , নামায পড়া করা , রোজা রাখা, ইমান আনা, ও যাকাত দিতে (গরিবদের মধ্যে) বলেছেন।আলেমরা ক্ষমতায় বা নেতৃত্বে যেতে কম হলেও যে অর্থের দরকার যোগার করতে ২০৪০সাল পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। তাছাড়া এই অর্থ তারা বিভিন্ন জায়গায় খরচ করছে। আপনি যদি ভাবেন তারা ইসলামকে প্রতিষ্ঠা করবে তাহলে আমি বলব আপনি ভুল ভাবছেন। কারণ যারা যুদ্ধ করে ইসলাম প্রচার করেছে তারা ও তাদের পরবর্তী শাসকরা চেয়েছেন যে অর্থনৈতিক ভাবে যেন আমরা তথা মুসলিমরা যেন সম্পদশালী প্রচুর অর্থের মালিক থাকি। কিন্তু ভন্ড আলেমরা আমাদের কাছ থেকে তাফসির মাহফিল , ওয়াজ মাহফিল কিংবা জিকিরের বা পীরের খানকায় টাকা নিচ্ছে। ফলে আমরা অর্থনৈতিকভাবে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছি। যারা ইসলামের বার্তা প্রচার করে ছিলেন তারাতো এভাবে বড় অংকের টাকা চুক্তি করে আসেনি কিন্তু আমাদের নামদারি হুজুররা এভাবে আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নিচ্ছে। আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নেওয়ার জন্য আসবে তখন আপনার আশেপাশে খুঁজে দেখুন গরিব কেউ আছে কিনা তারপর আপনি আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী গরিবকে দেন বা তাফসির মাহফিলে দেন তবে গরিবকে দিলে আল্লাহর আদেশ মানলেন এখন আপনি সামর্থ্য থাকলে উভয় দিকে দিতে পারেন। সাবধান আল্লাহর আদেশ যাকাত দেওয়া এখানে হুজুরের কথা পাধান্য দিবেন না কারন মাহফিল কথা আল্লাহ বা নবি সঃ বলেন নাই আমাদের ইসলামের কথা শুনার জন্য বা জানার আবিষ্কার করেছেন হুজুররা এটা কোন ইবাদত নয় তবে এখানে শ্রম বা অর্থ দিয়ে ইসলামের কথা শুনার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য কিছু সওয়াব বা পূর্ণ্যের কাজ হয় কিন্তু যাকাত থেকে বেশি নয় ।হুজুররা তাফসির মাহফিলে আসুক তবে গাড়ি ভাড়া ও নিজের জন্য ৫০০-৫০০০ টাকা পর্যন্ত রাখুক । শেয়ার করুন এবং লাইক দিয়ে সাবার সামনে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি তুলে ধরতে সহায়তা করুন।
এমন এক ব্যবসায় তাফসির মাহফিল যেখানে বেশ কিছু সংখ্যক মৌলভী বা হুজুর আমাদের ইসলামের কথা বলার নামে নিজের কথা ,অন্যের বদনাম করা ও রাজনীতি করে এবং জিকির বলে গান করে আর বড় অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে।১০,২০ হাজার টাকা না দিলে আসব না এরকম করে গরিবদের হক বা অধিকারের টাকা নিচ্ছে(আল্লাহ কেউ বা কোন ব্যাক্তি কারো হক বা অধিকার ছিনিয়ে বা কেড়ে নিয়ে গেল তাকে ক্ষামা করেন না যার হক বা অধিকার নেওয়া হয়েছে সে যদি ক্ষমা না করে)একজন আলেম মাসে ৩০টা মাহফিলে যোদান করেন গড়ে (২০০০০)বিশ হাজার টাকা (৩০দিন×২০০০০৳=৬০০০০০৳ )হয় এভাবে চার (৪)মাস আয় করেন ১২০×২০০০০৳= ২৪০০০০০টাকা আয় করেন একজন হুজুর অথবা নামদারি আলেম ।তারা ভন্ড পীর বা আলেম যে বরকতের কথা বলে সে বরকত কোথায় থেকে হয় এবার হয়তো আপনারা বুঝতে পেয়েছেন ।আল্লাহ তায়ালা আমাদের হজ করা , নামায পড়া করা , রোজা রাখা, ইমান আনা, ও যাকাত দিতে (গরিবদের মধ্যে) বলেছেন।আলেমরা ক্ষমতায় বা নেতৃত্বে যেতে কম হলেও যে অর্থের দরকার যোগার করতে ২০৪০সাল পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। তাছাড়া এই অর্থ তারা বিভিন্ন জায়গায় খরচ করছে। আপনি যদি ভাবেন তারা ইসলামকে প্রতিষ্ঠা করবে তাহলে আমি বলব আপনি ভুল ভাবছেন। কারণ যারা যুদ্ধ করে ইসলাম প্রচার করেছে তারা ও তাদের পরবর্তী শাসকরা চেয়েছেন যে অর্থনৈতিক ভাবে যেন আমরা তথা মুসলিমরা যেন সম্পদশালী প্রচুর অর্থের মালিক থাকি। কিন্তু ভন্ড আলেমরা আমাদের কাছ থেকে তাফসির মাহফিল , ওয়াজ মাহফিল কিংবা জিকিরের বা পীরের খানকায় টাকা নিচ্ছে। ফলে আমরা অর্থনৈতিকভাবে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছি। যারা ইসলামের বার্তা প্রচার করে ছিলেন তারাতো এভাবে বড় অংকের টাকা চুক্তি করে আসেনি কিন্তু আমাদের নামদারি হুজুররা এভাবে আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নিচ্ছে। আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নেওয়ার জন্য আসবে তখন আপনার আশেপাশে খুঁজে দেখুন গরিব কেউ আছে কিনা তারপর আপনি আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী গরিবকে দেন বা তাফসির মাহফিলে দেন তবে গরিবকে দিলে আল্লাহর আদেশ মানলেন এখন আপনি সামর্থ্য থাকলে উভয় দিকে দিতে পারেন। সাবধান আল্লাহর আদেশ যাকাত দেওয়া এখানে হুজুরের কথা পাধান্য দিবেন না কারন মাহফিল কথা আল্লাহ বা নবি সঃ বলেন নাই আমাদের ইসলামের কথা শুনার জন্য বা জানার আবিষ্কার করেছেন হুজুররা এটা কোন ইবাদত নয় তবে এখানে শ্রম বা অর্থ দিয়ে ইসলামের কথা শুনার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য কিছু সওয়াব বা পূর্ণ্যের কাজ হয় কিন্তু যাকাত থেকে বেশি নয় ।হুজুররা তাফসির মাহফিলে আসুক তবে গাড়ি ভাড়া ও নিজের জন্য ৫০০-৫০০০ টাকা পর্যন্ত রাখুক । শেয়ার করুন এবং লাইক দিয়ে সাবার সামনে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি তুলে ধরতে সহায়তা করুন।
Ameen
Ameen
Amin
বর্তমান পৃথিবীর সাপেক্ষে আলোচনাটি একটি যুগান্তকারী আলোচনা ধরা যায়।
এ জন্যই একজন ভালো মুসলিম দাম্পত্য জীবন অনেক সুখের হয়
বাস্তবের সাথে এই আলোচনার ১০০%
খুবই সুন্দর আলোচনা।
একদম যুগোপযোগী তথ্য ও প্রমাণ সহ এমন আলোচনা খুব কম শুনছি আমি। দারুণ লাগছে বিষয়টা।
ঠিক বলেছেন হুজুর আল্লাহ আমাদেরকে সহি বুজ দান করুন আমিন
আমিন
Practicing Muslim hisabei ato sundor kotha bollen sune valo laglo.
খুব clearly ভাবে বুঝানো হয়েছে. খুব ভালো লাগলো. ধন্যবাদ।
আপনার কথা গুলো সত্যিই নির্ভূল সত্য ।
খুব প্রয়োজনীয় আলোচনা। ইয়াহিয়া সাহেব এর দর্শন খুব চমৎকার! ধন্যবাদ আপনাদের। সত্যি বলতে এই ধরনের মানুষের লজ্জা শরম বলে কিছুই থাকেনা। অমানুষদের মনুষ্যত্ব বোধ জাগ্ৰত হবে আশা করি আল্লাহ তায়ালা মানুষকে হেদায়েত দান করুন। আমীন
দরকারি এবং চমৎকার আলোচনা! 👍👍👍
ফেসবুক টিকটক আরো কত কিছু,,,,শিক্ষার অভাব,,সৃষ্টিকর্তার প্রতি ভয়ের অভাব
সৃষ্টিকর্তার প্রতি ভয়ের অভাবও দায়ী কারন বিজ্ঞানের ক্রমউন্নতিতে সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্ব বা সৃষ্টিকর্তা আছে নাকি নাই তা নিয়ে সন্দেহ সংশয় তৈরী হয়েছে সবার মাঝে। এ কারনেই দিনদিন সৃষ্টিকর্তার প্রতি ভয় টা সবার মাঝ থেকে একপ্রকার উঠেই যাচ্ছে।
@@bdmusic8309 Science aro proman korche je God ache...ki boltasen apni..Ei juge Islam niye ja search diben tai paben..ekhon keo jodi dhormo believe na kore porokiya korte chai tokhon dhormer dosh deya jabe na...Still Islam is the fastest growing religion.
@@bdmusic8309 কোন বিজ্ঞান সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্ব ভুল প্রমান করতে পারবে না। মানুষ তার বোকাচোদামোর কারণে নাস্তিক হয়।
এমন এক ব্যবসায় তাফসির মাহফিল যেখানে বেশ কিছু সংখ্যক মৌলভী বা হুজুর আমাদের ইসলামের কথা বলার নামে নিজের কথা ,অন্যের বদনাম করা ও রাজনীতি করে এবং জিকির বলে গান করে আর বড় অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে।১০,২০ হাজার টাকা না দিলে আসব না এরকম করে গরিবদের হক বা অধিকারের টাকা নিচ্ছে(আল্লাহ কেউ বা কোন ব্যাক্তি কারো হক বা অধিকার ছিনিয়ে বা কেড়ে নিয়ে গেল তাকে ক্ষামা করেন না যার হক বা অধিকার নেওয়া হয়েছে সে যদি ক্ষমা না করে)একজন আলেম মাসে ৩০টা মাহফিলে যোদান করেন গড়ে (২০০০০)বিশ হাজার টাকা (৩০দিন×২০০০০৳=৬০০০০০৳ )হয় এভাবে চার (৪)মাস আয় করেন ১২০×২০০০০৳= ২৪০০০০০টাকা আয় করেন একজন হুজুর অথবা নামদারি আলেম ।তারা ভন্ড পীর বা আলেম যে বরকতের কথা বলে সে বরকত কোথায় থেকে হয় এবার হয়তো আপনারা বুঝতে পেয়েছেন ।আল্লাহ তায়ালা আমাদের হজ করা , নামায পড়া করা , রোজা রাখা, ইমান আনা, ও যাকাত দিতে (গরিবদের মধ্যে) বলেছেন।আলেমরা ক্ষমতায় বা নেতৃত্বে যেতে কম হলেও যে অর্থের দরকার যোগার করতে ২০৪০সাল পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। তাছাড়া এই অর্থ তারা বিভিন্ন জায়গায় খরচ করছে। আপনি যদি ভাবেন তারা ইসলামকে প্রতিষ্ঠা করবে তাহলে আমি বলব আপনি ভুল ভাবছেন। কারণ যারা যুদ্ধ করে ইসলাম প্রচার করেছে তারা ও তাদের পরবর্তী শাসকরা চেয়েছেন যে অর্থনৈতিক ভাবে যেন আমরা তথা মুসলিমরা যেন সম্পদশালী প্রচুর অর্থের মালিক থাকি। কিন্তু ভন্ড আলেমরা আমাদের কাছ থেকে তাফসির মাহফিল , ওয়াজ মাহফিল কিংবা জিকিরের বা পীরের খানকায় টাকা নিচ্ছে। ফলে আমরা অর্থনৈতিকভাবে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছি। যারা ইসলামের বার্তা প্রচার করে ছিলেন তারাতো এভাবে বড় অংকের টাকা চুক্তি করে আসেনি কিন্তু আমাদের নামদারি হুজুররা এভাবে আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নিচ্ছে। আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নেওয়ার জন্য আসবে তখন আপনার আশেপাশে খুঁজে দেখুন গরিব কেউ আছে কিনা তারপর আপনি আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী গরিবকে দেন বা তাফসির মাহফিলে দেন তবে গরিবকে দিলে আল্লাহর আদেশ মানলেন এখন আপনি সামর্থ্য থাকলে উভয় দিকে দিতে পারেন। সাবধান আল্লাহর আদেশ যাকাত দেওয়া এখানে হুজুরের কথা পাধান্য দিবেন না কারন মাহফিল কথা আল্লাহ বা নবি সঃ বলেন নাই আমাদের ইসলামের কথা শুনার জন্য বা জানার আবিষ্কার করেছেন হুজুররা এটা কোন ইবাদত নয় তবে এখানে শ্রম বা অর্থ দিয়ে ইসলামের কথা শুনার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য কিছু সওয়াব বা পূর্ণ্যের কাজ হয় কিন্তু যাকাত থেকে বেশি নয় ।হুজুররা তাফসির মাহফিলে আসুক তবে গাড়ি ভাড়া ও নিজের জন্য ৫০০-৫০০০ টাকা পর্যন্ত রাখুক । শেয়ার করুন এবং লাইক দিয়ে সাবার সামনে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি তুলে ধরতে সহায়তা করুন।
@@bdmusic8309 বিজ্ঞান এইসব কিছুই করে নাই। গবেষণা স্রষ্টাকেন্দ্রিক হবে না বস্তু কেন্দ্রিক তা নিজের উপর নির্ভর করে। পশ্চিমাদের বিজ্ঞান স্রষ্টা কেন্দ্রিক না। তাই পশ্চিমের এই অবস্থা আর বাঙালি যেহেতু মাত্রাতিরিক্ত জ্ঞানী তাই Judge না করেই সে সংশয়ে পরে যায়।
অত্যন্ত যুগোপযোগী আলোচনা। অনেক ধন্যবাদ।
আপনার আলোচনা অসাধারণ। ❤
কর্মফল নিয়ে মানুষ উদাসিন। আল্লাহর ভয় নেই।
পরকীয়া কি যে একটা অপমানের বিষয় একটা সন্তানের কাছে শুধু যার সাথে হয়েছে সেই জানে।অনেক কেই দেখেছি এই সমস্যায় পড়তে।
নিজের পরিবারকে প্রাধান্য না দিলেই সমস্যা।
অনেক সুন্দর আপনি
Ek jon porokiar candidate pawa gese....
Je jane se jane vai, ei kosto kamon
পৃথিবীর মানুষগুলো নতুন নতুন আবিষ্কার করে নতুন নতুন কিছু সন্ধান করে মানুষ বলতে নিত্য নতুন আবিষ্কারক সেটা ছেলে হোক মেয়ে হোক একটা মেয়ে যখন বাপের বাড়িতে থাকে তখন সে তার নতুন একটা জীবনসঙ্গী খুঁজতে থাকে যখন তারা জানে যে বাপের বাড়িতে বেশিদিন থাকা যাবে না যখন সে স্বামীর বাসায় চলে যায় তখন স্বামীর অত্যাচার নির্যাতন যুলুম স্বামীর সংসার থেকে টর্চারিং তখন সে নতুন কাউকে খুঁজে নিতে চাই যে তাকে সুখ দেবে শান্তি দেবে এমন একটি জীবনসঙ্গীকে সে খুঁজতে থাকে তখনই হবে আসল খেলা এই মুহূর্তে যদি কোন ছেলে এসে তাকে সে আশ্বাস ভরসা দিতে থাকে আদর ভালোবাসা তখন ওই মেয়েটি ওই ছেলেটির জন্য সে পাগল হয়ে ঘর থেকে বের হয়ে যায় আর ওই ছেলেটি তার ওই মেয়ের দেহ চায় এটি হচ্ছে পরকীয়া আসল ব্যাখ্যা বিয়ের প্রথা উঠে গেলে আর এই সমস্যাটা থাকবে না স্বাধীনভাবে যখন-তখন যে যাকে চয়েজ করবে সে তার সাথেই থাকবে এটাই হচ্ছে আসল সমস্যার সমাধান বিয়ের প্রথা বাতিল করতে হবে সমাজ থেকে
আপনারা তো ভালো কথা বলেন❤❤।কিন্তু বাস্তবতায় কি পরিবর্তন হচ্ছে? আমাদের কাজ করার থেকে কথা বলাটা বেশি হয়।তাই আগে কমিউনিটি তৈরি করে, সেটাকে তুলে ধরতে হবে, তা দেখে বাকিরা পরিবর্তনের পথ খুঁজে পাবো
এমন এক ব্যবসায় তাফসির মাহফিল যেখানে বেশ কিছু সংখ্যক মৌলভী বা হুজুর আমাদের ইসলামের কথা বলার নামে নিজের কথা ,অন্যের বদনাম করা ও রাজনীতি করে এবং জিকির বলে গান করে আর বড় অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে।১০,২০ হাজার টাকা না দিলে আসব না এরকম করে গরিবদের হক বা অধিকারের টাকা নিচ্ছে(আল্লাহ কেউ বা কোন ব্যাক্তি কারো হক বা অধিকার ছিনিয়ে বা কেড়ে নিয়ে গেল তাকে ক্ষামা করেন না যার হক বা অধিকার নেওয়া হয়েছে সে যদি ক্ষমা না করে)একজন আলেম মাসে ৩০টা মাহফিলে যোদান করেন গড়ে (২০০০০)বিশ হাজার টাকা (৩০দিন×২০০০০৳=৬০০০০০৳ )হয় এভাবে চার (৪)মাস আয় করেন ১২০×২০০০০৳= ২৪০০০০০টাকা আয় করেন একজন হুজুর অথবা নামদারি আলেম ।তারা ভন্ড পীর বা আলেম যে বরকতের কথা বলে সে বরকত কোথায় থেকে হয় এবার হয়তো আপনারা বুঝতে পেয়েছেন ।আল্লাহ তায়ালা আমাদের হজ করা , নামায পড়া করা , রোজা রাখা, ইমান আনা, ও যাকাত দিতে (গরিবদের মধ্যে) বলেছেন।আলেমরা ক্ষমতায় বা নেতৃত্বে যেতে কম হলেও যে অর্থের দরকার যোগার করতে ২০৪০সাল পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। তাছাড়া এই অর্থ তারা বিভিন্ন জায়গায় খরচ করছে। আপনি যদি ভাবেন তারা ইসলামকে প্রতিষ্ঠা করবে তাহলে আমি বলব আপনি ভুল ভাবছেন। কারণ যারা যুদ্ধ করে ইসলাম প্রচার করেছে তারা ও তাদের পরবর্তী শাসকরা চেয়েছেন যে অর্থনৈতিক ভাবে যেন আমরা তথা মুসলিমরা যেন সম্পদশালী প্রচুর অর্থের মালিক থাকি। কিন্তু ভন্ড আলেমরা আমাদের কাছ থেকে তাফসির মাহফিল , ওয়াজ মাহফিল কিংবা জিকিরের বা পীরের খানকায় টাকা নিচ্ছে। ফলে আমরা অর্থনৈতিকভাবে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছি। যারা ইসলামের বার্তা প্রচার করে ছিলেন তারাতো এভাবে বড় অংকের টাকা চুক্তি করে আসেনি কিন্তু আমাদের নামদারি হুজুররা এভাবে আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নিচ্ছে। আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নেওয়ার জন্য আসবে তখন আপনার আশেপাশে খুঁজে দেখুন গরিব কেউ আছে কিনা তারপর আপনি আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী গরিবকে দেন বা তাফসির মাহফিলে দেন তবে গরিবকে দিলে আল্লাহর আদেশ মানলেন এখন আপনি সামর্থ্য থাকলে উভয় দিকে দিতে পারেন। সাবধান আল্লাহর আদেশ যাকাত দেওয়া এখানে হুজুরের কথা পাধান্য দিবেন না কারন মাহফিল কথা আল্লাহ বা নবি সঃ বলেন নাই আমাদের ইসলামের কথা শুনার জন্য বা জানার আবিষ্কার করেছেন হুজুররা এটা কোন ইবাদত নয় তবে এখানে শ্রম বা অর্থ দিয়ে ইসলামের কথা শুনার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য কিছু সওয়াব বা পূর্ণ্যের কাজ হয় কিন্তু যাকাত থেকে বেশি নয় ।হুজুররা তাফসির মাহফিলে আসুক তবে গাড়ি ভাড়া ও নিজের জন্য ৫০০-৫০০০ টাকা পর্যন্ত রাখুক । শেয়ার করুন এবং লাইক দিয়ে সাবার সামনে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি তুলে ধরতে সহায়তা করুন।
আমি একজন ডিভোর্সি নারী আলল-হর কাছে চাওয়া একজন ভালো জীবন সঙ্গী চাই।
To apni age suru koren,....
It happens when you treat yourself as superior to your spouse in terms of beauty, wealth, etc. This superior complexity leads you to extramarital-affair, which ultimately resulted in nothing.
Love doesn' mean losing your grip on reality. Your are not the most perfect and just as your partner. You have to love each other the way you choose each other.
My boyfrnd thinks he’s best and im lower class compared to him! And he was sex chatting with different womens! 😅and told me amr chat true nah ami moja nei! U r my one and only true love 😂 and wants to marry me ! He’s openly doing this and wants me to accept this! 😅
নৈতিকতার শিক্ষা মানুষ পরিবার থেকেই পায়। আর এটা অনেকটা জেনেটিকও।আর ছেলেদের নৈতিকতাবোধ মেয়েদের চেয়ে কমই হয় আমাদের দেশে।
😂 Akhane apni cheleder ak dhap agiye dilen kintu Valo mondo girls O boys uvoyer moddhe ace kaow kom bashi na. Jamon Ak hate kokhonoi tali baje na😊
@@Dream_House1992 আমরা একটা সাইকোলজির গ্রুপ ২০০৫ সালের দিকে একটা ছোট পরীক্ষণ করেছিলাম যার ফল এটাই এসেছিলো।তাই বললাম।
বর্তমান পৃথিবীর সাপেক্ষে আলোচনাটি একটি যুগান্তকারী আলোচনা ধরা যায়।
Khub logical kotha bolesen vai ra. Sacrifice korar mentality thaklei songsar kora hoy.Thanks.
আসসালামু আলাইকুম
বতমান সমাজের বাস্তব কথা গুলো বলেছেন আপনি ধন্যবাদ আপনাকে
সুন্দর কথাবার্তা , ভালো উপস্থাপনা।🤩
Life spring er best doctor yahia amin! Tnq sir apnr video dkhe onek kichu sikhechi😊
কেউ হাইসেন না😁! আজ কে ২ জন কে একসাথে দেখে কনফিউজড দূর হলো।।। আমি খালি ভাবতাম ২ জন কি একি মানুষ দারির আগে পরের মানুষ কিনা 🙈
২ জন ই চমৎকার মানুষ অনেক দোয়া আর ভালবাসা আপনাদের জন্যে 🥰
ami o eksomoy confused aslam..hahaha
Amio😂
but amonta to amar kace mono hoyni. shuru thakei tader alada person mone hoice 😊
আমি ও আপনার মতো ভাবতাম
@@Dream_House1992 আপনি বুদ্ধিমান 😁😁
সুন্দর উপস্থাপনা ,সূন্দর ব্যাখা ..!
স্যার আসসালামু আলাইকুম কেমন আছেন । স্যার আপনারা দুজনের আলোচনা আমার খুব ভালো লাগে ।
Thank you very much sir....
Need this type of discussion
❤️❤️❤️
Excellent super Excellent
Example sir
I will hats off to you 💘💘❤️🔥❤️🔥
পৃথিবী তো পৃথিবীর মতো আছে, অনেক সুন্দর করে পৃথিবী তৈরি করেছে, দোষ হলো মানুষের মধ্যে, মানুষের মধ্যে আল্লাহ স্বাধীনতা দিয়ে দিয়েছে, আর মানুষ যা ইচ্ছা তাই করতেছে। আমি অনেক মানুষ দেখেছি তারা বলে আমার ইচ্ছা আমি যা ইচ্ছা তাই করবো তাতে কার কি। তাদের জন্যে ভালো মানুষগুলো মানুষিক অশান্তিতে থাকে।
Thik bolesen apni
Thik bolesen apni
Comotkar alocona, akebare jug upojugi, vishon valo legece sune
কখনো আপনার সংসারে ঝগড়া হবে না চতুর্দিকে দেখবেন শান্তি আর সুখ আমি মনে করি পৃথিবীতে সুখ থাকলে সেটা বিয়ের ভিতরে আছেছোট বাচ্চাদের একটা ভালোবাসা স্ত্রীর একটা ভালোবাসা
TRUE
আল্লাহ আমাদেরকে হেদাএত দান করুক আমিন😢
কথা গুলো সব সত্যি। আসলেই যারা একটু খানি আনন্দের জন্য পরিবারের এতো দিনের ভালোবাসা কে অপমান করে।দিন শেষ সেই ভালোবাসা আর আগের মতো থাকে না ।সব হারায় তাহলে কি লাভ হলো এগুলো করে। পরে নিজের মুখ দেখতে নিজেরই লজ্জা করে তাদের। আহ্ আনন্দ আহ্ জীবন।
Allah apnadr shohay hok....god bless both of you...lifespring er opor onk asa rakhi tara kaj chaliye jak jno bangladesh er kicu manus jara dormu & sobbotar baire chole jacce...biye er vlo ghun niye video kron...jno chele meye prem nh kre biye te agrohi hoy...
Absolutely right 👍 Speech
ওনার কথা গুলো সত্যি, খুবই যুক্তি সংযতো
Thanks for watching!
বিয়েএকটা ফরজ কাজ ফরজ ইবাদত বিয়ের মাঝে শান্তি বিয়ের মাঝে সুখআপনার মনকে জিজ্ঞেস করুন আপনি নিজের সঠিক হলে সঠিক স্ত্রী পাবেন ইনশাল্লাহ
খুবই দারুন কথা বলেছেন
Sir please do add English subtitles so that it can reach outer audience too
আপনার ঐসব ভাবার দরকার নাই। আপনি কস্ট করে বলছেন কেন?
সুন্দর আলোচনা 🎉❤
Kub sundor bisoy
Onkkisu sikar ase
100% right
But duty ki akjon ar?? Na 2e jon ke try kortay hobay relationship thik rakhtay hobay…k kar khobor rakhay… no respect.. no love … no understanding
Why thay marry a woman than ignore???
Much needed podcast. Very well done!
Alhumdullilah. Onk helpful video.
Thanks to both of you gentleman... ❤❤❤
কথা গুলো ১০০% সঠিক
kotha gula khub effective
ei video er 2nd part chai
@nadiaislam2478 PAD maira diyeco naki gondo astece
আপনাদের আলোচনা খুব ভালো লাগলো।
Ki je bolen... husband k bhalobasi onek...pran diye dite pari tar jonno...❤
বৌ একটা আল্লাহর দেওয়া অনেক অনেক অনেক বড়ো নিয়ামত।
Alloh amaderke rohom korun! আমীন
সত্যি কথা গুলার থেকে অনেক কিছু শিখার আছে
Porokiya ko kewal badmas type k log jiska khud pe koi control nahi h wahi support karega achhe charitrawan koi v male or female kabhi kar hi nahi sakta chahe jitni v muskil q n ajay thenk u sir 🙏 your valuable information I m Haripriya Tiwari from Assam mujhe apki consept bahot achha lagta h u r great sir 🙏🙏🙏
যারা আল্লাহ কে ভয় করে ,না,তারা এই ধরনের কাজ করে,এরা নষ্টা চরিত্রের,প্রজ্ঞা নাই,.
মাশাআল্লাহ খুব সুন্দর আলোচনা 🌹
Thanks sir
জাযাকাল্লাহু খাইরান
একেবারে সত্য কথা।
আমাদের নবী করীম (সা:) এই ব্যাপারে পূর্বেই সতর্ক করেছেন। দুনিয়া একদিন এই পরকিয়ার মতো পাপকে বৈধতা দিবে এই বিষয়ে। বুদ্ধিমান তো তারা যারা কোরাআন হাদিস পর্যালোচনা করার মধ্যমে সামনে আরো যা যা ঘটবে তা জানতে পেরে নিজে বিবেককে এবং পরিবারকে ওই সকল পাপ কাজ থেকে সং্যত থাকার নির্দেশনা দেয়।
100% right kotha gulo
একদম বাস্তব কথা
My fav content creator
বিয়ে শুধু যে নৈতিক বা ধর্মীয় কারণে মানুষ টিকিয়ে রাখে তা না। মানুষ তার পার্টনারের মদ্ধ দিয়ে যদি একটা স্বস্তির এবং শান্তির জায়গা পায় তাহলেও সাময়িক অসন্তুষ ভুলে সে বিয়ে টিকিয়ে রাখে।
এমন এক ব্যবসায় তাফসির মাহফিল যেখানে বেশ কিছু সংখ্যক মৌলভী বা হুজুর আমাদের ইসলামের কথা বলার নামে নিজের কথা ,অন্যের বদনাম করা ও রাজনীতি করে এবং জিকির বলে গান করে আর বড় অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে।১০,২০ হাজার টাকা না দিলে আসব না এরকম করে গরিবদের হক বা অধিকারের টাকা নিচ্ছে(আল্লাহ কেউ বা কোন ব্যাক্তি কারো হক বা অধিকার ছিনিয়ে বা কেড়ে নিয়ে গেল তাকে ক্ষামা করেন না যার হক বা অধিকার নেওয়া হয়েছে সে যদি ক্ষমা না করে)একজন আলেম মাসে ৩০টা মাহফিলে যোদান করেন গড়ে (২০০০০)বিশ হাজার টাকা (৩০দিন×২০০০০৳=৬০০০০০৳ )হয় এভাবে চার (৪)মাস আয় করেন ১২০×২০০০০৳= ২৪০০০০০টাকা আয় করেন একজন হুজুর অথবা নামদারি আলেম ।তারা ভন্ড পীর বা আলেম যে বরকতের কথা বলে সে বরকত কোথায় থেকে হয় এবার হয়তো আপনারা বুঝতে পেয়েছেন ।আল্লাহ তায়ালা আমাদের হজ করা , নামায পড়া করা , রোজা রাখা, ইমান আনা, ও যাকাত দিতে (গরিবদের মধ্যে) বলেছেন।আলেমরা ক্ষমতায় বা নেতৃত্বে যেতে কম হলেও যে অর্থের দরকার যোগার করতে ২০৪০সাল পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। তাছাড়া এই অর্থ তারা বিভিন্ন জায়গায় খরচ করছে। আপনি যদি ভাবেন তারা ইসলামকে প্রতিষ্ঠা করবে তাহলে আমি বলব আপনি ভুল ভাবছেন। কারণ যারা যুদ্ধ করে ইসলাম প্রচার করেছে তারা ও তাদের পরবর্তী শাসকরা চেয়েছেন যে অর্থনৈতিক ভাবে যেন আমরা তথা মুসলিমরা যেন সম্পদশালী প্রচুর অর্থের মালিক থাকি। কিন্তু ভন্ড আলেমরা আমাদের কাছ থেকে তাফসির মাহফিল , ওয়াজ মাহফিল কিংবা জিকিরের বা পীরের খানকায় টাকা নিচ্ছে। ফলে আমরা অর্থনৈতিকভাবে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছি। যারা ইসলামের বার্তা প্রচার করে ছিলেন তারাতো এভাবে বড় অংকের টাকা চুক্তি করে আসেনি কিন্তু আমাদের নামদারি হুজুররা এভাবে আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নিচ্ছে। আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নেওয়ার জন্য আসবে তখন আপনার আশেপাশে খুঁজে দেখুন গরিব কেউ আছে কিনা তারপর আপনি আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী গরিবকে দেন বা তাফসির মাহফিলে দেন তবে গরিবকে দিলে আল্লাহর আদেশ মানলেন এখন আপনি সামর্থ্য থাকলে উভয় দিকে দিতে পারেন। সাবধান আল্লাহর আদেশ যাকাত দেওয়া এখানে হুজুরের কথা পাধান্য দিবেন না কারন মাহফিল কথা আল্লাহ বা নবি সঃ বলেন নাই আমাদের ইসলামের কথা শুনার জন্য বা জানার আবিষ্কার করেছেন হুজুররা এটা কোন ইবাদত নয় তবে এখানে শ্রম বা অর্থ দিয়ে ইসলামের কথা শুনার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য কিছু সওয়াব বা পূর্ণ্যের কাজ হয় কিন্তু যাকাত থেকে বেশি নয় ।হুজুররা তাফসির মাহফিলে আসুক তবে গাড়ি ভাড়া ও নিজের জন্য ৫০০-৫০০০ টাকা পর্যন্ত রাখুক । শেয়ার করুন এবং লাইক দিয়ে সাবার সামনে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি তুলে ধরতে সহায়তা করুন।
Very good lacture
People cheat coz they are absolute robot and don't have a soul , they think they can get away from any kind of sin to find tuuuurrrruuuu.... ( true) love 👌👏👏👏👏💀
অসাধারণ আলোচনা।
Mashallah...very informative
Khub valo laglo dada apnader alochona ta👍
Thanks.
অসাধারণ আলোচনা
Pls make videos about necessary conversation before marriage
সুন্দর আলোচনা
Nice and valuable conversation
Ki sundor kotha
অসাধারণ ধন্যবাদ।
একদম ঠিক বলেছেন
❤❤❤ Appropriate video for this right time. 🎉
100% Right.
ঠিক কথা বলেছেন।
Thanks
ডিভোর্সকে হা বলতে বা মেনে নিতে শিখুন। বিয়ে যেমন জরুরী ডিভোর্স তেমন জরুরি।
Self esteem meyeder o onek Hoi..shudhu chelera na ..
আমরা জদী ইসলামের আইন মেনে চলতে পারি তাহলে এত ডিভোর্স হবে না।আর পরিবারে জদী একজন আরেকজনকে সম্মান করে আর একজনের সুখ দুঃখ বুঝার চেষ্টা করে তাহলে সংসার এত ভাংবে না।
বিয়েই করতে পারছি না, আবার পরকিয়া। নিজের কিয়ায় করতে পারলাম না এখনো, আবার পরের কিয়া 😁।
একদমই বাস্তবসম্মত কথা, অনেক পুরুষ বা মহিলা ইসলাম মানে আবার এই কাজ ও করছে।
I have a feeling that due to bad food quality and lifestyle, pheromone levels are declining in humans. If a research could be done it would be clear.
👍👍👍 Excellent explanation
Thanks sir❤❤❤❤
আরেকটা ফেক্ট মিস করছেন, সেটা হলো, পরিবার, এখানে উভয়পক্ষের পরিবার ই দায়ি, তারা তাদের ছেলে মেয়েদের সে ভাবে গাইড করে না, উলটা সন্তানদের পক্ষ নেয়...
সহমত।
Unar fee eto high amdr moto moddoniddho mns unar kache jete pare na...bt kichu vedio dhara asolei upokar kore😊
টক্সিক সম্পর্ক থেকে হতে গেলে সবাই বাঁধা দেই। এটা একদমই ঠিক না। তাতে যে কেউ আত্মহত্যার পথ বেছে নেবে।
সবার উচিত ডিভোর্স কে সহজভাবে মেনে নেওয়া।
I would want my mother to be happy as long she is not doing drugs or illegal, and harmful violent acts.
স্যারের বিগ ফ্যান 💝❤️
এমন এক ব্যবসায় তাফসির মাহফিল যেখানে বেশ কিছু সংখ্যক মৌলভী বা হুজুর আমাদের ইসলামের কথা বলার নামে নিজের কথা ,অন্যের বদনাম করা ও রাজনীতি করে এবং জিকির বলে গান করে আর বড় অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে।১০,২০ হাজার টাকা না দিলে আসব না এরকম করে গরিবদের হক বা অধিকারের টাকা নিচ্ছে(আল্লাহ কেউ বা কোন ব্যাক্তি কারো হক বা অধিকার ছিনিয়ে বা কেড়ে নিয়ে গেল তাকে ক্ষামা করেন না যার হক বা অধিকার নেওয়া হয়েছে সে যদি ক্ষমা না করে)একজন আলেম মাসে ৩০টা মাহফিলে যোদান করেন গড়ে (২০০০০)বিশ হাজার টাকা (৩০দিন×২০০০০৳=৬০০০০০৳ )হয় এভাবে চার (৪)মাস আয় করেন ১২০×২০০০০৳= ২৪০০০০০টাকা আয় করেন একজন হুজুর অথবা নামদারি আলেম ।তারা ভন্ড পীর বা আলেম যে বরকতের কথা বলে সে বরকত কোথায় থেকে হয় এবার হয়তো আপনারা বুঝতে পেয়েছেন ।আল্লাহ তায়ালা আমাদের হজ করা , নামায পড়া করা , রোজা রাখা, ইমান আনা, ও যাকাত দিতে (গরিবদের মধ্যে) বলেছেন।আলেমরা ক্ষমতায় বা নেতৃত্বে যেতে কম হলেও যে অর্থের দরকার যোগার করতে ২০৪০সাল পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। তাছাড়া এই অর্থ তারা বিভিন্ন জায়গায় খরচ করছে। আপনি যদি ভাবেন তারা ইসলামকে প্রতিষ্ঠা করবে তাহলে আমি বলব আপনি ভুল ভাবছেন। কারণ যারা যুদ্ধ করে ইসলাম প্রচার করেছে তারা ও তাদের পরবর্তী শাসকরা চেয়েছেন যে অর্থনৈতিক ভাবে যেন আমরা তথা মুসলিমরা যেন সম্পদশালী প্রচুর অর্থের মালিক থাকি। কিন্তু ভন্ড আলেমরা আমাদের কাছ থেকে তাফসির মাহফিল , ওয়াজ মাহফিল কিংবা জিকিরের বা পীরের খানকায় টাকা নিচ্ছে। ফলে আমরা অর্থনৈতিকভাবে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছি। যারা ইসলামের বার্তা প্রচার করে ছিলেন তারাতো এভাবে বড় অংকের টাকা চুক্তি করে আসেনি কিন্তু আমাদের নামদারি হুজুররা এভাবে আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নিচ্ছে। আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নেওয়ার জন্য আসবে তখন আপনার আশেপাশে খুঁজে দেখুন গরিব কেউ আছে কিনা তারপর আপনি আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী গরিবকে দেন বা তাফসির মাহফিলে দেন তবে গরিবকে দিলে আল্লাহর আদেশ মানলেন এখন আপনি সামর্থ্য থাকলে উভয় দিকে দিতে পারেন। সাবধান আল্লাহর আদেশ যাকাত দেওয়া এখানে হুজুরের কথা পাধান্য দিবেন না কারন মাহফিল কথা আল্লাহ বা নবি সঃ বলেন নাই আমাদের ইসলামের কথা শুনার জন্য বা জানার আবিষ্কার করেছেন হুজুররা এটা কোন ইবাদত নয় তবে এখানে শ্রম বা অর্থ দিয়ে ইসলামের কথা শুনার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য কিছু সওয়াব বা পূর্ণ্যের কাজ হয় কিন্তু যাকাত থেকে বেশি নয় ।হুজুররা তাফসির মাহফিলে আসুক তবে গাড়ি ভাড়া ও নিজের জন্য ৫০০-৫০০০ টাকা পর্যন্ত রাখুক । শেয়ার করুন এবং লাইক দিয়ে সাবার সামনে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি তুলে ধরতে সহায়তা করুন।
খুব খারাপ লাগলো শুরুটাই করলেন এমন ভাবে?একজন অচেনা মানুষকে বিয়ে করেছি | বিয়ের সঙ্গে সঙ্গে মনে হয়েছে চির জীবনের বন্ধন! তার মত আপন কেউ হতে পারেনা | এমন বহু দম্পতি আছে বিনা প্রশ্নে সারা জীবন পার করে দেয় |
আফসোস এসব জানোয়ার পুরুষ জন্য
এরা নিজের সঙ্গীনিকে বুঝলো না
I agree he went too far
@@Itstanjidchy where the f he went too far?
You just can't cope with the actual facts of the reality.
আপনাদের আলোচনা খুব সুন্দর, বিদেশি কথা বাদ নিন আমাদের সমাজে কথা ভাবুন মানুষের,না আছে মনুষ্যত্ব বোধ, ভালো বাসা, কিছু ই নেই,লোভ হচ্ছে বর্তমানে সমস্যা ধন্যবাদ
মাসায়াল্লাহ
কয়েক বার শুনলাম।যত বেশি শুনলাম ততই বুঝলাম
Always great content
Talk show nicely presented leading to nowhere, bounching here and there aimlessly, without any precise construct moral; or a solution or any strategy to develop or a piece of advice that motivates for the chance.... what for...
Sir please, ekta subject nie kotha bolen, I'm trying to gain your attention 😢😢😢😢😢😢😢
Onek manus onek insecurity te bhuge. Bhabe shobai tader tabij , jadu ,egulo korche.
Even they can't live a healthy life. How can we help them.
@urmeehaque9271 inform them to focus within and they have to pay highest level of attention themselves.
only they have to take a good care of themselves this is the greatest solution.