ভাস্কো দা গামা র বর্ণময় জীবন কাহিনী | vascodigama | জীবনী | History
ฝัง
- เผยแพร่เมื่อ 11 ก.พ. 2024
- তিনি কবে জন্মেছিলেন সেটা নিশ্চিত না, কেউ বলেন ১৪৬০, কেউ বলেন ১৪৬৯ সাল। তবে জন্মটা হয়েছিল পর্তুগালের দক্ষিণ-পশ্চিমে, সাগরের পাড়ের কাছেই সিনেস শহরে। কাছেই ছিল এক চার্চ, যার ঘণ্টাধ্বনি শুনতে পাওয়া যেত প্রতিনিয়ত। তার বাবা ছিলেন এস্তেভাও দা গামা, তিনি ছিলেন একজন নাইট যোদ্ধা। অর্ডার অফ সান্তিয়াগো মিলিটারির উঁচু পদেই ছিলেন। সিনেসের খাজনা আদায়কারীর কাজ নিয়েছিলেন তিনি, তবে তার আগে ১৪৭৮ সাল পর্যন্ত ছিলেন সিভিল গভর্নর।
এস্তেভাও বিয়ে করেন সম্ভ্রান্ত ইংলিশ বংশোদ্ভূত মেয়ে জোয়াও-কে। তাদের পাঁচ ছেলে হয়েছিল, আর তার মধ্যে তৃতীয় ছিলেন ভাস্কো। এক বোনও ছিল তার, তেরেসা।খুব বেশি জানা যায় না ভাস্কোর প্রাথমিক জীবন নিয়ে। ইভোরা শহরে পড়ালেখা করেন তিনি, ওখানেই গণিত আর জাহাজ চালনার দিকনির্দেশনা অধ্যয়ন করেন।
১৪৮০ সালের দিকে ভাস্কো তার বাবার মতোই অর্ডার অফ সান্তিয়াগো-তে যোগ দেন, অর্থাৎ তারা ছিলেন সান্তিয়াগোদের সেনা। সান্তিয়াগোর মাস্টার ছিলেন প্রিন্স জন, তিনি ১৪৮১ সালেই পর্তুগালের রাজা হয়ে যান। তখন আর দা গামা-দের ঠেকায় কে। ১৪৯২ সালে রাজা ভাস্কো দা গামাকে পাঠালেন এক মিশনে, ফ্রেঞ্চ জাহাজ দখল করতে হবে। কাজটা এত নৈপুণ্যের সাথে করলেন তিনি, যে দা গামার সুনাম ছড়িয়ে পড়ল।
তখনকার দিনে আফ্রিকার সাথে মসলার ব্যবসা চলতো বটে, কিন্তু ভারতবর্ষের সাথে না। হবে কীভাবে, তখনো কেউ ওখান থেকে পাড়ই দেননি ভারতে। রাজা জানতেন ওদিকের ভূমির খবর গুপ্তচর মারফত। এই অজানা ভূমির উদ্দেশ্যে পাড়ি জমাবার জন্য বিশ্বস্ত আর চৌকশ লোক দরকার।
১৪৯৭ সালের ৮ জুলাই ভাস্কো দা গামা ১৭০ ক্রু নিয়ে পর্তুগালের লিজবন থেকে যাত্রা করলেন, ছিল চারটা জাহাজ। তারা আফ্রিকা হয়ে ঘুরে ইন্ডিয়ার দিকে আসতে লাগলেন। জাহাজে ছিলেন তুখোড় সব দিকনির্দেশক। কিন্তু দুঃখের ব্যাপার, মাত্র ৫৫ জন ফিরে আসতে পারে, দুটো জাহাজ হারাতে হয়। এই চার জাহাজের নাম ছিল সাও গাব্রিয়েল, সাও রাফায়েল, বেরিও আর… আরেকটার নাম অজানা, ওটা ছিল গুদাম জাহাজ।তৃতীয় জন ভাস্কো দা গামাকে ভাইসরয় উপাধি দেন। এপ্রিলে তিনি আবার ভারতের উদ্দেশ্যে রওনা দিলেন। এবার এসেই পর্তুগিজ অধ্যুষিত ভারতে নিজের পছন্দের লোকদের বসিয়ে দিলেন ক্ষমতায়, তিনি নিজেই ছিলেন অনেক ক্ষমতাবান। কিন্তু এখানে আসামাত্রই তার ম্যালেরিয়া হলো।
তিন মাস বাদে ১৫২৪ সালের ক্রিসমাসের আগেরদিন তিনি কোচিন শহরে মারা যান ম্যালেরিয়ার কারণে। ওখানেই এক চার্চে তার দেহ সমাহিত করা হয়, কিন্তু ১৫৩৯ সালে তা পর্তুগালে ফিরিয়ে নেয়া হয়। সোনা আর অলংকারে মণ্ডিত করে তা দৃষ্টিনন্দন করে রাখা হয়, এখনো তাই আছে। তিনি আর তার স্ত্রী ক্যাটেরিনার ৬ ছেলে আর এক মেয়ে ছিল।
#biography
#viralvideo
#bangla
#information
#vascodagama
#history
#jiboni
#podcast
#banglafacts
#abpananda - บันเทิง
খুব সুন্দর উপস্থাপনা। ভাস্কো - ডা- গামা সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পারলাম। ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ
অনেক অজানা কথা জানা গেল।
ধন্যবাদ
অনেক কিছু না বলা সত্য জানালেন পর্তুগিজ দের সম্মন্ধে ধন্যবাদ
ধন্যবাদ
ভাস্কো-ডা-গামা ইতিহাসে পড়েছিলাম বহুবছর পর আজ তোমার অসাধারণ বিশ্লেষণের মাধ্যমে অনেক কিছুই জানতে পারলাম খুব ভালো লাগলো
ধন্যবাদ
সত্যিই তাই
ভাস্কো দা গামার সম্পর্কে অনেক অজানা বিষয় জানতে পেরে দারুণ উপকৃত হলাম।
ধন্যবাদ
আমিও আছি আপনার সঙ্গে। ❤❤❤
GOOD PRESENTATION.
ধন্যবাদ
Itihase bhasgodagama sammondhhe porechi ..anek kichui jana chilona jene khub bhalo laglo ..bhalo theko sundor tathho purno video
ধন্যবাদ
Excellent
ধন্যবাদ
1498 shale vaskoda gama kalikot bondare asen
LONG LIVE YOU WITH BLESS AND SPEED. DR ENAMUL HOQUE. KUSHTIA
Thanks
Very nice 👌
ধন্যবাদ
1498 shale may mashe kalikot bondare asen .
সৌদি আরব থেকে জাহাজে করে আসছিলো 😂?
তুই একটা নোংরা হিন্দু।
খুব ভালো লাগলো, ধন্যবাদ তোমাকে । তবে একটা কথা বিদেশীরা ভারতে এসেছিল বলেই ভারতের কুসংস্কার মুক্ত চটপটে (smart) আধুনিক, কিছুটা উদার ভারত গড়ে উঠতে পেরেছিল ।
ধন্যবাদ
খ্রিস্টের জন্মের পূর্বের প্রাচীন ভারত আধুনিক ভারতের থেকে অনেক বেশি উন্নত ছিল, ভারত কে সোনার চিড়িয়া এমনি এমনি বলা হত না।