Assalamualikum sir. দয়া করে আমার মনের কথা গুলো শুনে উত্তর দিবেন কারন অনেক আশা নিয়ে আছি বিদেশ যাবো ইউরোপ বা লন্ডন আমি software devoloper হবো কি ভাবে আর কি কি করতে হবে বা শিখতে হবে আমি কি বিদেশে official কোন job পাবো সরাসরি job offer কি পাবো আর যদি পাই কত টাকা বেতন হতে পারে sir মনে অনেক আশা নিয়ে আছি🥺 যদি job না হয় আমি নিজেকে কোনো দিন ক্ষমা করতে পারবো না তবে হ্যাঁ আমি IT তে কাজ শিখবো পাশা পাশি online ও শিখবো আর বেশি করে চেষ্টা করবো তবে আমার একটা প্রশ্ন সমনের সময়ে AI কারনে কোনো সমস্যা হতে পারে না কি আশা করি সব উত্তর দিবেন ☹️
ওয়ালাইকুমুস সালাম! আপনার আশা এবং উদ্বেগ আমি গভীরভাবে অনুভব করছি। 😊 মনে রাখবেন, আপনার ইচ্ছা এবং পরিশ্রমই আপনাকে সাফল্যের পথে নিয়ে যাবে। *** জব অফার এবং স্পনসরশিপ পাওয়ার উপায়: স্কিলড ওয়ার্কার ভিসা (UK): UK-তে স্কিলড ওয়ার্কার ভিসার জন্য আপনাকে প্রথমে একটি জব অফার পেতে হবে যা তাদের সরকার অনুমোদিত কোম্পানির তালিকায় রয়েছে। UK Home Office-এর তালিকায় থাকা কোম্পানিগুলোর সাথে যোগাযোগ করুন। এই ভিসা আপনার কাজের অনুমতি এবং রেসিডেন্সের সুযোগ দেয়। লিংক: assets.publishing.service.gov.uk/government/uploads/system/uploads/attachment_data/file/903888/2020-07-27_Tier_2_5_Register_of_Sponsors.pdf ইউরোপের ব্লু কার্ড (EU Blue Card): ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের ব্লু কার্ড প্রোগ্রাম স্কিলড প্রফেশনালদের জন্য কাজ এবং বসবাসের সুযোগ দেয়। একটি নির্দিষ্ট স্যালারি থ্রেশহোল্ড পূরণ করতে হবে (দেশভেদে আলাদা)। জার্মানি, নেদারল্যান্ডস, বা ফ্রান্সে ব্লু কার্ডের চাহিদা বেশি। জব বোর্ড ও রিক্রুটমেন্ট সাইট ব্যবহার করুন: LinkedIn: আপডেটেড প্রোফাইল এবং কাস্টমাইজড রিজুমে ব্যবহার করুন। Indeed, Glassdoor, Stack Overflow Jobs: এখানে সরাসরি স্পনসরশিপ-সহ চাকরির বিজ্ঞপ্তি থাকে। Remote Jobs Platforms: Turing, Deel, বা Remote.co-তে আবেদন করুন। *** আপনার প্রস্তুতি কীভাবে করবেন: উন্নত স্কিল: Python, JavaScript, বা Java-তে এক্সপার্ট হোন। AI বা ক্লাউড কম্পিউটিং এর মতো অ্যাডভান্স স্কিল শিখুন। আন্তর্জাতিক মানের প্রফেশনাল সার্টিফিকেট নিন (AWS, Azure, বা Google Cloud)। পোর্টফোলিও তৈরি করুন: GitHub বা একটি পার্সোনাল ওয়েবসাইটে আপনার কাজ আপলোড করুন। প্রজেক্ট এবং কোডিং এক্সামপ্ল দিয়ে রিক্রুটারদের ইমপ্রেস করুন। ইংরেজিতে দক্ষতা বাড়ান: Spoken এবং written English-এ fluency বাড়ান। IELTS বা TOEFL দিয়ে স্কোর করুন। নেটওয়ার্কিং: যারা ইউরোপে কাজ করছেন, তাদের সাথে LinkedIn-এ কানেক্ট করুন। কনফারেন্স এবং অনলাইন ইভেন্টে যোগ দিন। *** বেতন এবং সুযোগ: UK: শুরুতে £৩০,০০০-£৪০,০০০ (বাংলাদেশি টাকায় ৪০-৬০ লাখ)। জার্মানি/নেদারল্যান্ডস: বছরে €৫০,০০০+ (টাকার অঙ্কে ৬০ লাখের বেশি)। ফ্রান্স বা অন্যান্য দেশ: প্রায় €৪৫,০০০ থেকে শুরু। *** AI এবং ভবিষ্যৎ চাকরি: AI সাইবার সিকিউরিটি, ডেটা অ্যানালাইসিস, এবং সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্টের সুযোগ আরও বাড়াবে। তাই, AI-ভিত্তিক স্কিল শিখলে আপনার চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি। শুধু স্কিল ডেভেলপমেন্টে মনোযোগ দিন এবং নিয়মিত আবেদন চালিয়ে যান। একবার অফার পেলে স্পনসরশিপ পাওয়া সহজ হবে। ধৈর্য রাখুন, ইনশা আল্লাহ আপনার স্বপ্ন পূরণ হবে।
আমার একজন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার অনেক ইচ্ছা, আমি একজন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হতে চাই, আমি একজন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হবো, ইনশাল্লাহ ❤ ❤ ❤ ❤ ❤ ❤ ❤ ❤ ❤
আপনার ফোনে যেই এসএমএসটি এসেছে এবং সেখানে "software development" উল্লেখ করা হয়েছে, তা দেখে মনে হচ্ছে এটি হয়তো কোনো ধরনের স্ক্যাম বা ফ্রড মেসেজ হতে পারে। অনেক সময় এ ধরনের এসএমএস এর মাধ্যমে লোকজনকে বিভ্রান্ত করে তাদের ব্যক্তিগত তথ্য সংগ্রহের চেষ্টা করা হয়। আপনার প্রথম কাজ হবে মেসেজটি একেবারে গুরুত্ব না দেওয়া এবং কোনো লিংক বা নির্দেশনা অনুসরণ না করা। আপনি যদি কোনো সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট নিয়ে কাজ না করে থাকেন, তবে সেটি নিশ্চিতভাবে সন্দেহজনক। এছাড়াও, কোনো লিংক বা ফাইল ডাউনলোড না করে আপনার ব্যক্তিগত তথ্য বা ব্যাংক ডিটেইলস শেয়ার করবেন না। যদি এসএমএসটি ভুয়া মনে হয়, তবে সেটি আপনার মোবাইল অপারেটরের কাছে রিপোর্ট করতে পারেন অথবা আপনার নিকটস্থ সাইবার ক্রাইম ডিপার্টমেন্টকে জানাতে পারেন।
আপনি যদি প্রতিদিন ৩ থেকে ৪ ঘণ্টা সময় দেন, তাহলে পুরোপুরি শেখার জন্য প্রায় ৬-৯ মাস সময় লাগতে পারে। প্রথম ২-৩ মাসের মধ্যে আপনি বেসিক ধারণা এবং টুলস সম্পর্কে ভালো ধারণা পাবেন, এরপর আরও কিছু সময় দিলে ইন্টারমিডিয়েট লেভেলে পৌঁছাতে পারবেন। অ্যাডভান্সড লেভেল এবং নিজে প্রজেক্টে কাজ করার মতো দক্ষতা অর্জন করতে ৬-৯ মাসের মধ্যে আপনি পুরো প্রস্তুত হয়ে উঠতে পারেন। তবে, শেখার গতি এবং আপনার আগের অভিজ্ঞতা অনুযায়ী সময় কিছুটা কম-বেশি হতে পারে। ল্যাপটপের ক্ষেত্রে, Intel Core i5 বা i7 (10th Gen বা তার উপরে) অথবা AMD Ryzen 5 প্রসেসর ভালো হবে। ন্যূনতম 8GB RAM দরকার হলেও, 16GB RAM থাকলে কাজ আরও দ্রুত এবং মসৃণ হবে। এছাড়া 512GB SSD স্টোরেজ এবং একটি NVIDIA GTX 1050 বা তার উপরে গ্রাফিক্স কার্ড থাকলে ভালো হবে, বিশেষ করে যদি আপনি AI বা ভারী প্রসেসিংয়ের কাজ করতে চান। সবমিলিয়ে, আপনি একটি ভালো ল্যাপটপ নিয়ে শুরু করলে শেখার যাত্রাটা আরও সহজ হবে।
আসসালামুয়ালাইকুম,, স্যার আমি ক্লাস 8 পর্যন্ত লেখাপড়া করছি,,, আমি এখন সৌদি আরবে আছি,, আমি কি চেষ্টা করলে শিখতে পারবো web development ba app development কাজ
ওয়ালাইকুম আসসালাম! আপনি যদি চেষ্টা করেন, অবশ্যই ওয়েব ডেভেলপমেন্ট বা অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট শিখতে পারবেন। এই ফিল্ডগুলোতে কাজ করতে আপনাকে খুব বেশি একাডেমিক শিক্ষার প্রয়োজন নেই; বরং আপনার ইচ্ছাশক্তি এবং ধৈর্য থাকলেই আপনি এগিয়ে যেতে পারবেন। শেখার জন্য ধাপে ধাপে এগোতে পারেন: ওয়েব ডেভেলপমেন্ট: শুরু করতে পারেন HTML, CSS এবং JavaScript দিয়ে। এগুলো খুবই সহজ ভাষা, যেগুলো শিখতে তেমন কঠিন হবে না। Free Resources: TH-cam, freeCodeCamp, W3Schools এর মতো ফ্রি সোর্স ব্যবহার করতে পারেন। অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট: শুরুতে Flutter বা React Native শিখতে পারেন, যা দিয়ে সহজেই মোবাইল অ্যাপ তৈরি করা যায়। Resources: Udemy বা Coursera তে অনেক ভালো কোর্স আছে, যেগুলো অল্প খরচে করতে পারবেন। আপনার যদি ধৈর্য থাকে এবং প্রতিদিন কিছুটা সময় শিখতে দেন, ইনশাআল্লাহ, আপনি সফল হবেন। শিক্ষার কোনো বয়স নেই, তাই শুরু করে দিন!
@@authorenam thq sir❤️❤️.... daily 3 hours ba 4 hours somoy dile koto mas lagbe full shikhte...r kmn model r ba kmn power laptop lagbo jodi bolte tahole Valo hoto vai
ঢাকায় কম্পিউটার ডিপ্লোমা শেষ করার পর ইন্টার্নশিপের জন্য অনেক ভালো সুযোগ রয়েছে। এখানে কিছু পরামর্শ: ওয়েব ডেভেলপমেন্ট: ওয়েবসাইট তৈরি এবং মেইনটেনেন্সের কাজ শিখতে পারেন। HTML, CSS, JavaScript এবং বিভিন্ন ওয়েব ফ্রেমওয়ার্ক (যেমন React, Angular) শিখে নিতে পারেন। সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট: বিভিন্ন প্রোগ্রামিং ভাষা (যেমন Python, Java, C++) শিখে সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্টের কাজ করতে পারেন। ডেটা সাইন্স এবং মেশিন লার্নিং: ডেটা অ্যানালাইসিস, মেশিন লার্নিং এবং আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সের উপর কাজ করতে পারেন। Python এবং R প্রোগ্রামিং ভাষা শিখে নিতে পারেন। সাইবার সিকিউরিটি: সাইবার সিকিউরিটির উপর ইন্টার্নশিপ করতে পারেন। এটি একটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং চাহিদাসম্পন্ন ক্ষেত্র। মোবাইল অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট: Android বা iOS অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট শিখতে পারেন। Java, Kotlin, Swift প্রোগ্রামিং ভাষা শিখে নিতে পারেন। নেটওয়ার্কিং: নেটওয়ার্কিং এবং সিস্টেম অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের উপর কাজ করতে পারেন। আপনার আগ্রহ এবং ভবিষ্যতের লক্ষ্য অনুযায়ী ইন্টার্নশিপের ক্ষেত্র বেছে নিতে পারেন। ঢাকায় অনেক প্রতিষ্ঠান এবং স্টার্টআপ রয়েছে যেখানে আপনি এই ধরনের ইন্টার্নশিপের সুযোগ পেতে পারেন।
sir amer question er answer diben kintu... apni software developer, web designer, web developer , digital marketting, SEO, Cyber security, er kono course koran... r course korale tk kivabe nen....
সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট শিখতে চাইলে, কিছু ধাপ অনুসরণ করতে পারেন: প্রোগ্রামিং ভাষা শিখুন: Python, JavaScript, Java, C++, বা C# এর মতো প্রোগ্রামিং ভাষা শিখুন। Python দিয়ে শুরু করা সহজ এবং এটি অনেক জনপ্রিয়। ডাটা স্ট্রাকচার এবং অ্যালগরিদম: ডাটা স্ট্রাকচার এবং অ্যালগরিদমের বেসিক ধারণা শিখুন। এটি আপনার প্রোগ্রামিং দক্ষতা বাড়াতে সাহায্য করবে। ওয়েব ডেভেলপমেন্ট: HTML, CSS, এবং JavaScript শিখে ওয়েব ডেভেলপমেন্টের বেসিক ধারণা নিন। এরপর React, Angular, বা Vue.jsএর মতো ফ্রেমওয়ার্ক শিখতে পারেন। ডাটাবেস: SQL এবং NoSQL ডাটাবেসের ধারণা শিখুন। MySQL, PostgreSQL, MongoDB এর মতো ডাটাবেস শিখতে পারেন। ভার্সন কন্ট্রোল: Git এবং GitHub এর মতো ভার্সন কন্ট্রোল সিস্টেম শিখুন। এটি আপনার কোড ম্যানেজমেন্টে সাহায্য করবে। প্রজেক্ট তৈরি করুন: ছোট ছোট প্রজেক্ট তৈরি করে আপনার শেখা বিষয়গুলো প্র্যাকটিস করুন। এটি আপনার দক্ষতা বাড়াতে সাহায্য করবে। কমিউনিটি এবং রিসোর্স: অনলাইন কমিউনিটি এবং রিসোর্স ব্যবহার করুন। Stack Overflow, GitHub, এবং বিভিন্ন প্রোগ্রামিং ফোরাম থেকে সাহায্য নিতে পারেন। এই ধাপগুলো অনুসরণ করে আপনি সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্টে দক্ষতা অর্জন করতে পারবেন।
স্যার দয়া করে একটু জানাবেন!!! আমি একজন cst student( 4th semister) আমি ফুল স্ট্রাক ওয়েব ডেভেলপার হতে চাই... আমাকে এই বিষয়ে কথা বলার মতো কেউ নেই ইউটিউব এ ভিডিও দেখে দেখে একটু একটু করে শিখতেছি আমি ইতিমধ্যে html, css, bootstrap ও ( কিছুটা শিখেছি) এখন ব্যাকন্ডের জন্যে note.js একটু দেখতেছি আমাকে আরো কো কোন বিষয় যেগুলো একটু তুলনামূল ক সহজ একটু বলেন....এবং এখন থেকেই কোন কোন স্কিল জানা দরকার যাতে আমি ১ থকে ১.৫ এর মধ্যে ফুল স্ট্রাক ওয়েব ডেভেলপার হতে পারি!!!❤
আপনার আগ্রহ ও প্রচেষ্টার জন্য অনেক শুভেচ্ছা! ফুল স্ট্যাক ওয়েব ডেভেলপার হতে হলে আপনাকে ফ্রন্টএন্ড এবং ব্যাকএন্ড দুই দিকেই দক্ষতা অর্জন করতে হবে। আপনি ইতিমধ্যে HTML, CSS, Bootstrap, এবং কিছুটা JavaScript শিখেছেন, যা অনেক ভালো শুরু। এখন আপনি ধীরে ধীরে আরও কয়েকটি স্কিল যোগ করতে পারেন, যাতে আপনি এক থেকে দেড় বছরের মধ্যে একটি পূর্ণাঙ্গ ফুল স্ট্যাক ডেভেলপার হয়ে উঠতে পারেন ইনশা আল্লাহ। ফ্রন্টএন্ডে আরও দক্ষতা অর্জনের জন্য: JavaScript (ES6+): JavaScript-এ আরও গভীরভাবে যান। ES6 এবং এর পরের ভার্সনগুলোর নতুন ফিচারগুলো (যেমন: Arrow Functions, Classes, Template Strings ইত্যাদি) শিখুন। React.js বা Vue.js: এই দুইটি ফ্রন্টএন্ড লাইব্রেরির যেকোন একটি শিখুন। React বর্তমানে খুব জনপ্রিয় এবং অনেক কোম্পানি এটি ব্যবহার করে। ব্যাকএন্ডের জন্য স্কিল: Node.js: আপনি ইতিমধ্যেই Node.js শিখতে শুরু করেছেন, এটি চালিয়ে যান। এটি ব্যাকএন্ড ডেভেলপমেন্টের জন্য খুব শক্তিশালী। Express.js: Node.js এর সাথে Express.js ফ্রেমওয়ার্ক ব্যবহার করতে শিখুন, যা ব্যাকএন্ড ডেভেলপমেন্টের প্রক্রিয়াকে অনেক সহজ করে। Database: MongoDB (NoSQL) বা MySQL (SQL) এর মতো ডেটাবেস ব্যবস্থাপনা শিখুন। ডেটাবেসের সাথে ব্যাকএন্ড অ্যাপ্লিকেশন কিভাবে সংযোগ স্থাপন করে তা বোঝা খুব গুরুত্বপূর্ণ। অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ স্কিল: Version Control (Git): Git এবং GitHub ব্যবহার শিখুন। এটি প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট এবং টিমওয়ার্কের জন্য অপরিহার্য। RESTful API: কিভাবে REST API তৈরি করতে হয় এবং অন্যান্য সার্ভিসের সাথে কিভাবে এটি সংযোগ স্থাপন করে তা শিখুন। Authentication: JWT (JSON Web Token) এবং OAuth এর মতো প্রক্রিয়ায় authentication এবং authorization নিয়ে কাজ করুন। Deployment: কিভাবে আপনার অ্যাপ্লিকেশনকে হোস্টিং সার্ভারে ডিপ্লয় করতে হয় তা শিখুন। Heroku বা Netlify ব্যবহার করতে পারেন। কাজের ধারা: প্রকল্প তৈরি: আপনি যদি ৩টি প্রজেক্ট বানিয়ে থাকেন, তাহলে পরবর্তী পদক্ষেপ হলো, আরও জটিল প্রজেক্ট নিয়ে কাজ করা। যেমন, CRUD অ্যাপ্লিকেশন, ই-কমার্স সাইট, বা ব্লগ প্ল্যাটফর্ম তৈরি করুন। ফ্রিল্যান্স প্ল্যাটফর্ম: Fiverr, Upwork এর মতো ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মে ছোট কাজের জন্য আবেদন করতে পারেন। এগুলো আপনার প্রফেশনাল অভিজ্ঞতা বাড়াতে সাহায্য করবে। রোডম্যাপ (এক থেকে দেড় বছরে ফুল স্ট্যাক ডেভেলপার হওয়ার): প্রথম ৩-৪ মাস: JavaScript, Node.js, Express.js এবং MongoDB/MySQL এর ওপর জোর দিন। পরবর্তী ৩-৪ মাস: React.js বা Vue.js শিখুন এবং API তৈরি ও ডেটাবেস নিয়ে কাজ করুন। শেষের ৩-৪ মাস: প্রকল্প বানান, গিট ব্যবহার করুন, এবং প্রজেক্ট ডিপ্লয়মেন্ট শিখুন। এভাবে আপনি ধারাবাহিকভাবে কাজ করলে, ইনশাআল্লাহ, আপনি এক থেকে দেড় বছরের মধ্যে একটি দক্ষ ফুল স্ট্যাক ওয়েব ডেভেলপার হতে পারবেন। সাহস রাখুন, সময় দিন, সফলতা আসবেই!
আমার বয়স ২৭। আমি একবছরের টার্গেট নিয়েছি মার্ন স্টাক ডেভলোপার হওয়ার জন্য, আমি প্রায় দুই ঘন্টা সময় পাই প্রাক্টিস করার জন্য। আমার কি আমার লক্ষে পৌছাতে পারব? অথবা আমার এই বয়সে অনলাইনে ছোট একটা ক্যারিয়ার হলেও গড়ার জন্য কোন স্কিল ডেভলোপ করা উচিত। Please explain me
হ্যাঁ, নন-টেকনিক্যাল ব্যাকগ্রাউন্ড থেকেও সফটওয়্যার ডেভেলপার হওয়া সম্ভব, তবে এর জন্য ধৈর্য এবং পরিকল্পিতভাবে শেখা জরুরি। শুরুতে Python, JavaScript এর মতো প্রোগ্রামিং ভাষা শিখুন, এরপর ডেটা স্ট্রাকচার এবং অ্যালগরিদম শেখার মাধ্যমে লজিক তৈরি করুন। নিয়মিত প্রজেক্ট তৈরি করে এবং Github-এ শেয়ার করে আপনার কোডিং দক্ষতা বাড়ান। ওয়েব ডেভেলপমেন্ট বা মোবাইল অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট শিখুন এবং ফ্রিল্যান্সিং বা ইন্টার্নশিপ করে বাস্তব অভিজ্ঞতা অর্জন করুন। এভাবে ধীরে ধীরে আপনি সফলভাবে সফটওয়্যার ডেভেলপার হয়ে উঠতে পারবেন।
Assalamualikum sir. দয়া করে আমার মনের কথা গুলো শুনে উত্তর দিবেন কারন অনেক আশা নিয়ে আছি বিদেশ যাবো ইউরোপ বা লন্ডন আমি software devoloper হবো কি ভাবে আর কি কি করতে হবে বা শিখতে হবে আমি কি বিদেশে official কোন job পাবো সরাসরি job offer কি পাবো আর যদি পাই কত টাকা বেতন হতে পারে
sir মনে অনেক আশা নিয়ে আছি🥺 যদি job না হয় আমি নিজেকে কোনো দিন ক্ষমা করতে পারবো না
তবে হ্যাঁ আমি IT তে কাজ শিখবো পাশা পাশি online ও শিখবো আর বেশি করে চেষ্টা করবো
তবে আমার একটা প্রশ্ন সমনের সময়ে AI কারনে কোনো সমস্যা হতে পারে না কি
আশা করি সব উত্তর দিবেন ☹️
ওয়ালাইকুমুস সালাম! আপনার আশা এবং উদ্বেগ আমি গভীরভাবে অনুভব করছি। 😊 মনে রাখবেন, আপনার ইচ্ছা এবং পরিশ্রমই আপনাকে সাফল্যের পথে নিয়ে যাবে।
*** জব অফার এবং স্পনসরশিপ পাওয়ার উপায়:
স্কিলড ওয়ার্কার ভিসা (UK):
UK-তে স্কিলড ওয়ার্কার ভিসার জন্য আপনাকে প্রথমে একটি জব অফার পেতে হবে যা তাদের সরকার অনুমোদিত কোম্পানির তালিকায় রয়েছে।
UK Home Office-এর তালিকায় থাকা কোম্পানিগুলোর সাথে যোগাযোগ করুন।
এই ভিসা আপনার কাজের অনুমতি এবং রেসিডেন্সের সুযোগ দেয়।
লিংক: assets.publishing.service.gov.uk/government/uploads/system/uploads/attachment_data/file/903888/2020-07-27_Tier_2_5_Register_of_Sponsors.pdf
ইউরোপের ব্লু কার্ড (EU Blue Card):
ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের ব্লু কার্ড প্রোগ্রাম স্কিলড প্রফেশনালদের জন্য কাজ এবং বসবাসের সুযোগ দেয়।
একটি নির্দিষ্ট স্যালারি থ্রেশহোল্ড পূরণ করতে হবে (দেশভেদে আলাদা)।
জার্মানি, নেদারল্যান্ডস, বা ফ্রান্সে ব্লু কার্ডের চাহিদা বেশি।
জব বোর্ড ও রিক্রুটমেন্ট সাইট ব্যবহার করুন:
LinkedIn: আপডেটেড প্রোফাইল এবং কাস্টমাইজড রিজুমে ব্যবহার করুন।
Indeed, Glassdoor, Stack Overflow Jobs: এখানে সরাসরি স্পনসরশিপ-সহ চাকরির বিজ্ঞপ্তি থাকে।
Remote Jobs Platforms: Turing, Deel, বা Remote.co-তে আবেদন করুন।
*** আপনার প্রস্তুতি কীভাবে করবেন:
উন্নত স্কিল:
Python, JavaScript, বা Java-তে এক্সপার্ট হোন।
AI বা ক্লাউড কম্পিউটিং এর মতো অ্যাডভান্স স্কিল শিখুন।
আন্তর্জাতিক মানের প্রফেশনাল সার্টিফিকেট নিন (AWS, Azure, বা Google Cloud)।
পোর্টফোলিও তৈরি করুন:
GitHub বা একটি পার্সোনাল ওয়েবসাইটে আপনার কাজ আপলোড করুন।
প্রজেক্ট এবং কোডিং এক্সামপ্ল দিয়ে রিক্রুটারদের ইমপ্রেস করুন।
ইংরেজিতে দক্ষতা বাড়ান:
Spoken এবং written English-এ fluency বাড়ান। IELTS বা TOEFL দিয়ে স্কোর করুন।
নেটওয়ার্কিং:
যারা ইউরোপে কাজ করছেন, তাদের সাথে LinkedIn-এ কানেক্ট করুন।
কনফারেন্স এবং অনলাইন ইভেন্টে যোগ দিন।
*** বেতন এবং সুযোগ:
UK: শুরুতে £৩০,০০০-£৪০,০০০ (বাংলাদেশি টাকায় ৪০-৬০ লাখ)।
জার্মানি/নেদারল্যান্ডস: বছরে €৫০,০০০+ (টাকার অঙ্কে ৬০ লাখের বেশি)।
ফ্রান্স বা অন্যান্য দেশ: প্রায় €৪৫,০০০ থেকে শুরু।
*** AI এবং ভবিষ্যৎ চাকরি:
AI সাইবার সিকিউরিটি, ডেটা অ্যানালাইসিস, এবং সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্টের সুযোগ আরও বাড়াবে। তাই, AI-ভিত্তিক স্কিল শিখলে আপনার চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি।
শুধু স্কিল ডেভেলপমেন্টে মনোযোগ দিন এবং নিয়মিত আবেদন চালিয়ে যান। একবার অফার পেলে স্পনসরশিপ পাওয়া সহজ হবে। ধৈর্য রাখুন, ইনশা আল্লাহ আপনার স্বপ্ন পূরণ হবে।
@ sir apnar what’s app number ti dile balo hoy
অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দরভাবে বোঝানোর জন্য
সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার এবং সফটওয়্যার ডেভেলপার এর মধ্যে পার্থক্য নিয়ে একটি ভিডিও দিন প্লিজ....
আমার একজন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার অনেক ইচ্ছা, আমি একজন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হতে চাই, আমি একজন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হবো, ইনশাল্লাহ ❤ ❤ ❤ ❤ ❤ ❤ ❤ ❤ ❤
Insha Allah
অসংখ্য ধন্যবাদ স্যার ❤️
you are very welcome
Great
thank you
প্রগ্রামার vs কোডার vs ডেভেলপার এই তিনটি বিষয় কি আলাদা আলাদা এদের কাজ নিয়ে আলোচনা করেন
Sir assalamualaikum thanks for your informative topics
Walaikum as salaam, you are very welcome
sir amar phone oi dhore sms aseche amar name diye ami software Development ta patiye diyechi kintu ami bujte parchina ja kiser ata please bolo sir
আপনার ফোনে যেই এসএমএসটি এসেছে এবং সেখানে "software development" উল্লেখ করা হয়েছে, তা দেখে মনে হচ্ছে এটি হয়তো কোনো ধরনের স্ক্যাম বা ফ্রড মেসেজ হতে পারে। অনেক সময় এ ধরনের এসএমএস এর মাধ্যমে লোকজনকে বিভ্রান্ত করে তাদের ব্যক্তিগত তথ্য সংগ্রহের চেষ্টা করা হয়।
আপনার প্রথম কাজ হবে মেসেজটি একেবারে গুরুত্ব না দেওয়া এবং কোনো লিংক বা নির্দেশনা অনুসরণ না করা। আপনি যদি কোনো সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট নিয়ে কাজ না করে থাকেন, তবে সেটি নিশ্চিতভাবে সন্দেহজনক। এছাড়াও, কোনো লিংক বা ফাইল ডাউনলোড না করে আপনার ব্যক্তিগত তথ্য বা ব্যাংক ডিটেইলস শেয়ার করবেন না।
যদি এসএমএসটি ভুয়া মনে হয়, তবে সেটি আপনার মোবাইল অপারেটরের কাছে রিপোর্ট করতে পারেন অথবা আপনার নিকটস্থ সাইবার ক্রাইম ডিপার্টমেন্টকে জানাতে পারেন।
daily 3 hours ba 4 hours somoy dile koto mas lagbe full shikhte...r kmn model r ba kmn power laptop lagbo jodi bolte tahole Valo hoto vai
আপনি যদি প্রতিদিন ৩ থেকে ৪ ঘণ্টা সময় দেন, তাহলে পুরোপুরি শেখার জন্য প্রায় ৬-৯ মাস সময় লাগতে পারে। প্রথম ২-৩ মাসের মধ্যে আপনি বেসিক ধারণা এবং টুলস সম্পর্কে ভালো ধারণা পাবেন, এরপর আরও কিছু সময় দিলে ইন্টারমিডিয়েট লেভেলে পৌঁছাতে পারবেন। অ্যাডভান্সড লেভেল এবং নিজে প্রজেক্টে কাজ করার মতো দক্ষতা অর্জন করতে ৬-৯ মাসের মধ্যে আপনি পুরো প্রস্তুত হয়ে উঠতে পারেন। তবে, শেখার গতি এবং আপনার আগের অভিজ্ঞতা অনুযায়ী সময় কিছুটা কম-বেশি হতে পারে।
ল্যাপটপের ক্ষেত্রে, Intel Core i5 বা i7 (10th Gen বা তার উপরে) অথবা AMD Ryzen 5 প্রসেসর ভালো হবে। ন্যূনতম 8GB RAM দরকার হলেও, 16GB RAM থাকলে কাজ আরও দ্রুত এবং মসৃণ হবে। এছাড়া 512GB SSD স্টোরেজ এবং একটি NVIDIA GTX 1050 বা তার উপরে গ্রাফিক্স কার্ড থাকলে ভালো হবে, বিশেষ করে যদি আপনি AI বা ভারী প্রসেসিংয়ের কাজ করতে চান। সবমিলিয়ে, আপনি একটি ভালো ল্যাপটপ নিয়ে শুরু করলে শেখার যাত্রাটা আরও সহজ হবে।
sir, ami jodi full stack web developement finish kori. then amar next blockchain app development er jonno ki learn korte hobe. janala upokrito hotam
Solidity
UX/UI design niye akta vedio cahi.
ok
আসসালামুয়ালাইকুম,, স্যার আমি ক্লাস 8 পর্যন্ত লেখাপড়া করছি,,, আমি এখন সৌদি আরবে আছি,, আমি কি চেষ্টা করলে শিখতে পারবো web development ba app development কাজ
ওয়ালাইকুম আসসালাম! আপনি যদি চেষ্টা করেন, অবশ্যই ওয়েব ডেভেলপমেন্ট বা অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট শিখতে পারবেন। এই ফিল্ডগুলোতে কাজ করতে আপনাকে খুব বেশি একাডেমিক শিক্ষার প্রয়োজন নেই; বরং আপনার ইচ্ছাশক্তি এবং ধৈর্য থাকলেই আপনি এগিয়ে যেতে পারবেন।
শেখার জন্য ধাপে ধাপে এগোতে পারেন:
ওয়েব ডেভেলপমেন্ট: শুরু করতে পারেন HTML, CSS এবং JavaScript দিয়ে। এগুলো খুবই সহজ ভাষা, যেগুলো শিখতে তেমন কঠিন হবে না।
Free Resources: TH-cam, freeCodeCamp, W3Schools এর মতো ফ্রি সোর্স ব্যবহার করতে পারেন।
অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট: শুরুতে Flutter বা React Native শিখতে পারেন, যা দিয়ে সহজেই মোবাইল অ্যাপ তৈরি করা যায়।
Resources: Udemy বা Coursera তে অনেক ভালো কোর্স আছে, যেগুলো অল্প খরচে করতে পারবেন।
আপনার যদি ধৈর্য থাকে এবং প্রতিদিন কিছুটা সময় শিখতে দেন, ইনশাআল্লাহ, আপনি সফল হবেন। শিক্ষার কোনো বয়স নেই, তাই শুরু করে দিন!
@@authorenam thq sir❤️❤️.... daily 3 hours ba 4 hours somoy dile koto mas lagbe full shikhte...r kmn model r ba kmn power laptop lagbo jodi bolte tahole Valo hoto vai
hablu bhai
❤️
ডিপ্লোমা শেষ করলাম কম্পিউটারের উপরে এখন ঢাকায় গিয়ে কিসের উপর ইন্টার্নী করব বুঝতেছিনা স্যার
App development or web development will be better
ঢাকায় কম্পিউটার ডিপ্লোমা শেষ করার পর ইন্টার্নশিপের জন্য অনেক ভালো সুযোগ রয়েছে। এখানে কিছু পরামর্শ:
ওয়েব ডেভেলপমেন্ট: ওয়েবসাইট তৈরি এবং মেইনটেনেন্সের কাজ শিখতে পারেন। HTML, CSS, JavaScript এবং বিভিন্ন ওয়েব ফ্রেমওয়ার্ক (যেমন React, Angular) শিখে নিতে পারেন।
সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট: বিভিন্ন প্রোগ্রামিং ভাষা (যেমন Python, Java, C++) শিখে সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্টের কাজ করতে পারেন।
ডেটা সাইন্স এবং মেশিন লার্নিং: ডেটা অ্যানালাইসিস, মেশিন লার্নিং এবং আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সের উপর কাজ করতে পারেন। Python এবং R প্রোগ্রামিং ভাষা শিখে নিতে পারেন।
সাইবার সিকিউরিটি: সাইবার সিকিউরিটির উপর ইন্টার্নশিপ করতে পারেন। এটি একটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং চাহিদাসম্পন্ন ক্ষেত্র।
মোবাইল অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট: Android বা iOS অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট শিখতে পারেন। Java, Kotlin, Swift প্রোগ্রামিং ভাষা শিখে নিতে পারেন।
নেটওয়ার্কিং: নেটওয়ার্কিং এবং সিস্টেম অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের উপর কাজ করতে পারেন।
আপনার আগ্রহ এবং ভবিষ্যতের লক্ষ্য অনুযায়ী ইন্টার্নশিপের ক্ষেত্র বেছে নিতে পারেন। ঢাকায় অনেক প্রতিষ্ঠান এবং স্টার্টআপ রয়েছে যেখানে আপনি এই ধরনের ইন্টার্নশিপের সুযোগ পেতে পারেন।
thanks,sir
❤
sir amer question er answer diben kintu...
apni software developer, web designer, web developer , digital marketting, SEO, Cyber security, er kono course koran... r course korale tk kivabe nen....
Nice
Thanks sir, your information is very useful for me, sir do you have any course where i can learn all about web developer.
Thank you
আমি সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হতে চাই এখন কথা হচ্ছে আমি কি ফুল স্ট্যাক ডেভেলপমেন্ট শিখবো নাকি এপস ডেভেলপমেন্ট শিখবো? প্লিজ জানাবেন
Frontend developer siken
Thank you sir
You are very welcome
valo software developer hote hole valo web developer hote hobe
আমি পুরোপুরি সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট শিখতে চাই
আগামী 27 তারিখ থেকে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট কোর্স শুরু হবে আপনি ওখান থেকে করে নিতে পারেন।
সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট শিখতে চাইলে, কিছু ধাপ অনুসরণ করতে পারেন:
প্রোগ্রামিং ভাষা শিখুন: Python, JavaScript, Java, C++, বা C# এর মতো প্রোগ্রামিং ভাষা শিখুন। Python দিয়ে শুরু করা সহজ এবং এটি অনেক জনপ্রিয়।
ডাটা স্ট্রাকচার এবং অ্যালগরিদম: ডাটা স্ট্রাকচার এবং অ্যালগরিদমের বেসিক ধারণা শিখুন। এটি আপনার প্রোগ্রামিং দক্ষতা বাড়াতে সাহায্য করবে।
ওয়েব ডেভেলপমেন্ট: HTML, CSS, এবং JavaScript শিখে ওয়েব ডেভেলপমেন্টের বেসিক ধারণা নিন। এরপর React, Angular, বা Vue.jsএর মতো ফ্রেমওয়ার্ক শিখতে পারেন।
ডাটাবেস: SQL এবং NoSQL ডাটাবেসের ধারণা শিখুন। MySQL, PostgreSQL, MongoDB এর মতো ডাটাবেস শিখতে পারেন।
ভার্সন কন্ট্রোল: Git এবং GitHub এর মতো ভার্সন কন্ট্রোল সিস্টেম শিখুন। এটি আপনার কোড ম্যানেজমেন্টে সাহায্য করবে।
প্রজেক্ট তৈরি করুন: ছোট ছোট প্রজেক্ট তৈরি করে আপনার শেখা বিষয়গুলো প্র্যাকটিস করুন। এটি আপনার দক্ষতা বাড়াতে সাহায্য করবে।
কমিউনিটি এবং রিসোর্স: অনলাইন কমিউনিটি এবং রিসোর্স ব্যবহার করুন। Stack Overflow, GitHub, এবং বিভিন্ন প্রোগ্রামিং ফোরাম থেকে সাহায্য নিতে পারেন।
এই ধাপগুলো অনুসরণ করে আপনি সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্টে দক্ষতা অর্জন করতে পারবেন।
স্যার দয়া করে একটু জানাবেন!!!
আমি একজন cst student( 4th semister) আমি ফুল স্ট্রাক ওয়েব ডেভেলপার হতে চাই...
আমাকে এই বিষয়ে কথা বলার মতো কেউ নেই ইউটিউব এ ভিডিও দেখে দেখে একটু একটু করে শিখতেছি আমি ইতিমধ্যে html, css, bootstrap ও ( কিছুটা শিখেছি) এখন ব্যাকন্ডের জন্যে note.js একটু দেখতেছি আমাকে আরো কো কোন বিষয় যেগুলো একটু তুলনামূল ক সহজ একটু বলেন....এবং এখন থেকেই কোন কোন স্কিল জানা দরকার যাতে আমি ১ থকে ১.৫ এর মধ্যে ফুল স্ট্রাক ওয়েব ডেভেলপার হতে পারি!!!❤
js ও একটু শিখিয়াছি এবং ভিডিও দেখে ৩ টা প্রজেক্টও বানাইছি। যেখানে html,css and js ব্যবহার করেছি
আপনার আগ্রহ ও প্রচেষ্টার জন্য অনেক শুভেচ্ছা! ফুল স্ট্যাক ওয়েব ডেভেলপার হতে হলে আপনাকে ফ্রন্টএন্ড এবং ব্যাকএন্ড দুই দিকেই দক্ষতা অর্জন করতে হবে। আপনি ইতিমধ্যে HTML, CSS, Bootstrap, এবং কিছুটা JavaScript শিখেছেন, যা অনেক ভালো শুরু। এখন আপনি ধীরে ধীরে আরও কয়েকটি স্কিল যোগ করতে পারেন, যাতে আপনি এক থেকে দেড় বছরের মধ্যে একটি পূর্ণাঙ্গ ফুল স্ট্যাক ডেভেলপার হয়ে উঠতে পারেন ইনশা আল্লাহ।
ফ্রন্টএন্ডে আরও দক্ষতা অর্জনের জন্য:
JavaScript (ES6+): JavaScript-এ আরও গভীরভাবে যান। ES6 এবং এর পরের ভার্সনগুলোর নতুন ফিচারগুলো (যেমন: Arrow Functions, Classes, Template Strings ইত্যাদি) শিখুন।
React.js বা Vue.js: এই দুইটি ফ্রন্টএন্ড লাইব্রেরির যেকোন একটি শিখুন। React বর্তমানে খুব জনপ্রিয় এবং অনেক কোম্পানি এটি ব্যবহার করে।
ব্যাকএন্ডের জন্য স্কিল:
Node.js: আপনি ইতিমধ্যেই Node.js শিখতে শুরু করেছেন, এটি চালিয়ে যান। এটি ব্যাকএন্ড ডেভেলপমেন্টের জন্য খুব শক্তিশালী।
Express.js: Node.js এর সাথে Express.js ফ্রেমওয়ার্ক ব্যবহার করতে শিখুন, যা ব্যাকএন্ড ডেভেলপমেন্টের প্রক্রিয়াকে অনেক সহজ করে।
Database: MongoDB (NoSQL) বা MySQL (SQL) এর মতো ডেটাবেস ব্যবস্থাপনা শিখুন। ডেটাবেসের সাথে ব্যাকএন্ড অ্যাপ্লিকেশন কিভাবে সংযোগ স্থাপন করে তা বোঝা খুব গুরুত্বপূর্ণ।
অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ স্কিল:
Version Control (Git): Git এবং GitHub ব্যবহার শিখুন। এটি প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট এবং টিমওয়ার্কের জন্য অপরিহার্য।
RESTful API: কিভাবে REST API তৈরি করতে হয় এবং অন্যান্য সার্ভিসের সাথে কিভাবে এটি সংযোগ স্থাপন করে তা শিখুন।
Authentication: JWT (JSON Web Token) এবং OAuth এর মতো প্রক্রিয়ায় authentication এবং authorization নিয়ে কাজ করুন।
Deployment: কিভাবে আপনার অ্যাপ্লিকেশনকে হোস্টিং সার্ভারে ডিপ্লয় করতে হয় তা শিখুন। Heroku বা Netlify ব্যবহার করতে পারেন।
কাজের ধারা:
প্রকল্প তৈরি: আপনি যদি ৩টি প্রজেক্ট বানিয়ে থাকেন, তাহলে পরবর্তী পদক্ষেপ হলো, আরও জটিল প্রজেক্ট নিয়ে কাজ করা। যেমন, CRUD অ্যাপ্লিকেশন, ই-কমার্স সাইট, বা ব্লগ প্ল্যাটফর্ম তৈরি করুন।
ফ্রিল্যান্স প্ল্যাটফর্ম: Fiverr, Upwork এর মতো ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মে ছোট কাজের জন্য আবেদন করতে পারেন। এগুলো আপনার প্রফেশনাল অভিজ্ঞতা বাড়াতে সাহায্য করবে।
রোডম্যাপ (এক থেকে দেড় বছরে ফুল স্ট্যাক ডেভেলপার হওয়ার):
প্রথম ৩-৪ মাস: JavaScript, Node.js, Express.js এবং MongoDB/MySQL এর ওপর জোর দিন।
পরবর্তী ৩-৪ মাস: React.js বা Vue.js শিখুন এবং API তৈরি ও ডেটাবেস নিয়ে কাজ করুন।
শেষের ৩-৪ মাস: প্রকল্প বানান, গিট ব্যবহার করুন, এবং প্রজেক্ট ডিপ্লয়মেন্ট শিখুন।
এভাবে আপনি ধারাবাহিকভাবে কাজ করলে, ইনশাআল্লাহ, আপনি এক থেকে দেড় বছরের মধ্যে একটি দক্ষ ফুল স্ট্যাক ওয়েব ডেভেলপার হতে পারবেন। সাহস রাখুন, সময় দিন, সফলতা আসবেই!
@@authorenam thanks you very sir...
Web developer and apps developer দুটোই কি হউয়া সম্ভব ?
অবশ্যই সম্ভব! আপনি যদি ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এবং অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট দুটোই শিখতে চান, তাহলে আপনি সফলভাবে দুটো ক্ষেত্রেই কাজ করতে পারবেন।
thanks
আমার বয়স ২৭। আমি একবছরের টার্গেট নিয়েছি মার্ন স্টাক ডেভলোপার হওয়ার জন্য, আমি প্রায় দুই ঘন্টা সময় পাই প্রাক্টিস করার জন্য। আমার কি আমার লক্ষে পৌছাতে পারব? অথবা আমার এই বয়সে অনলাইনে ছোট একটা ক্যারিয়ার হলেও গড়ার জন্য কোন স্কিল ডেভলোপ করা উচিত।
Please explain me
please see this: th-cam.com/video/VD3xOjqGg0s/w-d-xo.html
নন টেকনিক্যাল থেকে কি সফটওয়্যার ডেভলপার হওয়া কি সম্ভব?
হ্যাঁ, নন-টেকনিক্যাল ব্যাকগ্রাউন্ড থেকেও সফটওয়্যার ডেভেলপার হওয়া সম্ভব, তবে এর জন্য ধৈর্য এবং পরিকল্পিতভাবে শেখা জরুরি। শুরুতে Python, JavaScript এর মতো প্রোগ্রামিং ভাষা শিখুন, এরপর ডেটা স্ট্রাকচার এবং অ্যালগরিদম শেখার মাধ্যমে লজিক তৈরি করুন। নিয়মিত প্রজেক্ট তৈরি করে এবং Github-এ শেয়ার করে আপনার কোডিং দক্ষতা বাড়ান। ওয়েব ডেভেলপমেন্ট বা মোবাইল অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট শিখুন এবং ফ্রিল্যান্সিং বা ইন্টার্নশিপ করে বাস্তব অভিজ্ঞতা অর্জন করুন। এভাবে ধীরে ধীরে আপনি সফলভাবে সফটওয়্যার ডেভেলপার হয়ে উঠতে পারবেন।
❤❤
ভাই আপনাদের নাম্বারটা একটু দেন
baje
Thank you for your feedback
Good
Good
thank you