২:১৫৪ যারা আল্লাহর রাস্তায় নিহত হয়, তাদেরকে মৃত বলো না। বরং তারা জীবিত; কিন্তু তোমরা অনুভব করতে পার না। ৩:১৪৪ আর মুহাম্মাদ কেবল একজন রাসূল। তার পূর্বে নিশ্চয় অনেক রাসূল বিগত হয়েছে। যদি সে মারা যায় অথবা তাকে হত্যা করা হয়, তবে তোমরা কি তোমাদের পেছনে ফিরে যাবে ? আর যে ব্যক্তি পেছনে ফিরে যায়, সে কখনো আল্লাহর কোন ক্ষতি করতে পারে না। আর আল্লাহ অচিরেই কৃতজ্ঞদের প্রতিদান দেবেন। ৪:১৫৮ বরং আল্লাহ তাঁর কাছে তাকে তুলে নিয়েছেন এবং আল্লাহ মহা পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়। ৫:৭৩ অবশ্যই তারা কুফরী করেছে, যারা বলে, ‘নিশ্চয় আল্লাহ তিন জনের তৃতীয়জন’। যদিও এক ইলাহ ছাড়া কোন (সত্য) ইলাহ নেই। আর যদি তারা যা বলছে, তা থেকে বিরত না হয়, তবে অবশ্যই তাদের মধ্য থেকে কাফিরদেরকে যন্ত্রণাদায়ক আযাব স্পর্শ করবে। ৫:৭৪ সুতরাং তারা কি আল্লাহর নিকট তাওবা করবে না এবং তাঁর নিকট ক্ষমা চাইবে না? আর আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। ৫:৭৫ মাসীহ ইবনে মারইয়াম একজন রাসূল ছাড়া আর কিছুই নয়; তার পূর্বে আরও বহু রাসূল গত হয়েছে, আর তার মা একজন পরম সত্যবাদিনী, তারা উভয়ে খাদ্য আহার করত। লক্ষ্য কর! আমি কিরূপে তাদের নিকট প্রমাণসমূহ বর্ণনা করছি। আবার লক্ষ্য কর! তারা উল্টা কোন দিকে যাচ্ছে? ৫:৭৬ বল, ‘তোমরা কি আল্লাহ ছাড়া এমন কিছুর ইবাদাত করবে, যা তোমাদের জন্য কোন ক্ষতি ও উপকারের ক্ষমতা রাখে না? আর আল্লাহ, তিনিই সর্বশ্রোতা, সর্বজ্ঞ’। ৫:৭৭ বল, ‘হে কিতাবীরা, সত্য ছাড়া তোমরা তোমাদের ধর্মের ব্যাপারে সীমালঙ্ঘন করো না এবং এমন কওমের প্রবৃত্তির অনুসরণ করো না, যারা পূর্বে পথভ্রষ্ট হয়েছে, আর অনেককে পথভ্রষ্ট করেছে এবং সোজা পথ বিচ্যুত হয়েছে। ৫:৭৮ বনী ইসরাঈলের মধ্যে যারা কুফরী করেছে তাদেরকে দাঊদ ও মারইয়াম পুত্র ঈসার মুখে লা‘নত করা হয়েছে। তা এ কারণে যে, তারা অবাধ্য হয়েছে এবং তারা সীমালঙ্ঘন করত। ৩৯:৩০ নিশ্চয় তুমি মরণশীল এবং তারাও মরণশীল। ৫:৫ আজ তোমাদের জন্য বৈধ করা হল সব ভাল বস্তু এবং যাদেরকে কিতাব প্রদান করা হয়েছে, তাদের খাবার তোমাদের জন্য বৈধ এবং তোমাদের খাবার তাদের জন্য বৈধ। আর মুমিন সচ্চরিত্রা নারী এবং তোমাদের পূর্বে যাদেরকে কিতাব দেয়া হয়েছে, তাদের সচ্চরিত্রা নারীদের সাথে তোমাদের বিবাহ বৈধ। যখন তোমরা তাদেরকে মোহর দেবে, বিবাহকারী হিসেবে, প্রকাশ্য ব্যভিচারকারী বা গোপনপত্নী গ্রহণকারী হিসেবে নয়। আর যে ঈমানের সাথে কুফরী করবে, অবশ্যই তার আমল বরবাদ হবে এবং সে আখিরাতে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত।
@@prasundas3978 রসুলের আলাদা কোন সুন্নাত নেই, আল্লাহর সূন্নাতই রসুলের সূন্নাত ১৭:৭৭আয়াত। 🥀কোরআনে বর্ণিত তাওহীদের দাওয়া প্রসঙ্গে নবীর ভাষণ-👇 ১] 👉 নবী নূহ (আঃ) এর দাওয়াত প্রসঙ্গে- ✔👉 আল্লাহ বলেন- নিশ্চয়'ই আমি নূহকে তার সম্প্রাদায়ের প্রতি প্রেরণ করেছি, সে বললো, হে আমার সম্প্রাদায় তোমরা এক ইলাহের ইবাদত করো, তিনি ব্যতিত তোমাদের আর অন্য কোনো উপাস্য নেই। আমি তোমাদের জন্য এক মহা দিবসের শাস্তির আশংকা করি।(সূরা আরাফ ৫৯) তার সম্প্রাদায়ের লোকেরা তাকে (নূহকে) বললো, আমরা তোমাকে প্রকাশ্য পথভ্রষ্টতায় দেখছি।(সূরা আরাফ৬০) 🥀৪]👉 নবী ইব্রাহীম আঃ এর দাওয়াত প্রসঙ্গে- ✔👉আল্লাহ বলেন- নিশ্চয়ই ইব্রাহীম ছিল সত্যবাদি নবী, সে তার পিতা আযরকে বললো, হে আমার পিতা আপনি ও আপনার জাতি আল্লাহকে বাদ দিয়ে এমন কিছুর পূজা করছে যা তাদের কল্যায়ণ ও অকল্যায়ণ করার ক্ষমতা রাখে না,নিশ্চয়ই আপনি ও আপনার জাতিকে প্রকাশ্য পথভ্রষ্টতায় নিমজ্জিত দেখছি। তখন তার পিতা বললো, হে ইব্রাহিম, তুমি কি আমাদের উপাস্যদের থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছ? তুমি যদি বিরত না হও, তাহলে আমি অবস্যই প্রাস্তর আঘাতে তোমার প্রাণ নাশ করবো।(সূরা মারিয়াম৪৬) 🥀৫] 👉 নবী শুয়াইব আঃ এর দাওয়াত প্রসঙ্গে- ✔👉আল্লাহ বলেন-"আমি মাদইয়ানবাসীদের কাছে তাদের ভাই শুয়াইবকে পাঠিয়েছিলাম। (সে বলেছিল) ‘হে আমার সম্প্রদায়! তোমরা আল্লাহর ‘ইবাদাত কর, তিনি ছাড়া তোমাদের কোন ইলাহ নেই, তোমাদের প্রতিপালকের নিকট থেকে তোমাদের কাছে তো স্পষ্ট নিদর্শন এসে গেছে, কাজেই মাপ ও ওজন সঠিকভাবে কর, লোকেদেরকে তাদের প্রাপ্য বিষয়ে ক্ষতিগ্রস্ত করো না, পৃথিবীর সংশোধনের পর তাতে বিপর্যয় সৃষ্টি কর না, এটাই তোমাদের জন্য কল্যাণকর যদি তোমরা সত্যিই মু’মিন হয়ে থাক।’"(সূরা আরাফ৮৫) 🥀৬] 👉নবী ইয়াকুব আঃ এর দাওয়াত প্রসঙ্গে- ✔👉আল্লাহ বলেন- যখন ইয়াকুবের মৃত্যু এসে পৌঁছেছিল? তখন সে তার পুত্রদেরকে জিজ্ঞেস করেছিল, ‘আমার পরে তোমরা কার উপাসনা করবে’? পুত্রগণ উত্তর দিয়েছিল, ‘আমরা আপনার এবং আপনার পূর্বপুরুষ ইবরাহীম, ইসমাঈল ও ইসহাকের উপাস্যের উপাসনা করব, যিনি অদ্বিতীয় উপাস্য এবং আমরা তাঁরই প্রতি আত্মসমর্পিত।"(সূরা বাক্বারা১৩৩) 🥀৭] 👉 নবী ইউসুফ (আঃ) এর দাওয়াত প্রসঙ্গে- ✔👉আল্লাহ বলেন- হে কারা'গারের সঙ্গীদ্বয়? পৃথক পৃথক অনেক উপাস্য ভাল? নাকি পরাক্রমশালী এক আল্লাহ্?(সূরা ইউসুফ৩৯) 🥀৮] 👉নবী ঈষা (আঃ) এর দাওয়াত প্রসঙ্গে- ✔👉আল্লাহ বলেন- তিনি ঈষা আরো বলেন, নিশ্চয়'ই আল্লাহ আমার ও পালনকর্তা, তোমাদেরও পালনকর্তা। এত'এব তোমরা কেবল মাত্র তার ইবাদত করো, এটাই সরল সঠিক পথ।(সূরা মারইয়াম৩৬) 🥀৯] 👉নবী মুহাম্মদ (সঃ) এর দাওয়াত প্রসঙ্গে- ✔👉আল্লাহ বলেন- বলুন! তোমাদের উপাস্য একমাত্র উপাস্য, তিনি ছাড়া মহা দয়ালু কেউ নেই।(সূরা বাক্বারা১৬৩) বলুন! আমি তো তোমাদের মতই একজন মানুষ, আমার কাছে ওহী করা হয়,তোমাদের ইলাহ একক ইলাহ, সুতরাং যে তার পালনকর্তার সাক্ষাৎ কামনা করে, সে যেন সৎকর্ম করে এবং তার রবের ইবাদতে কাউকে শরীক না করে।(সূরা কাহফ১১০) বলুন! আমাকে তো এই আদেশ'ই দেওয়া হয়েছে, তোমাদের উপাস্য একমাত্র উপাস্য, সুতরাং তোমরা কি (এক ইলাহের কাছে) আত্মসমর্পণ'কারি(বান্দা) হবে না?(সূরা আম্বিয়া১০৮) (কাফিররা এর জবাব দিয়ে বলেছিলো) সে(মুহাম্মদ) কি আমাদের বহু ইলাহের পরিবর্তে একক ইলাহে সাব্যস্ত করে দিয়েছে? নিশ্চয়'ই এ এক বিস্ময়কর ব্যাপার।(সূরা সাদ ৫) সুতরাং সকল নবী এক ইলাহের দাওয়াত দিয়ে গেছেন,বিধান দাতা একজন( ১২:৪০) ,আর কোরআন তা সত্যায়ন করেছে।মানব রচিত প্রচলিত হাদিস বুখারী গংদের মানলে অবশ্যই শরীক করা হবে,এক ইলাহের বন্দেগী তখন আর ঔহবে না,শিরক কারী হয়ে যাবে
মাশাআল্লাহ অনেক সুন্দর ভিডিও
ভাই আমি ও আপনার মত ভিডিও বানাই ☺️ দয়া করে সবাই ঘুরে আসবেন ☺️
So beautiful
T
So lovely vedio 🔥🤣😅
Very good
Lovely 🌹
অসাধারণ হয়েছে ভাই।
ভালাই লাগে😀😀😀
GREAT
😁😁😁🤭🤭
😂😂🤣🤣🤣
Hi
Nice
🤣🤣🤣🤣
🤣🤣🤣
V
২:১৫৪ যারা আল্লাহর রাস্তায় নিহত হয়, তাদেরকে মৃত বলো না। বরং তারা জীবিত; কিন্তু তোমরা অনুভব করতে পার না।
৩:১৪৪ আর মুহাম্মাদ কেবল একজন রাসূল। তার পূর্বে নিশ্চয় অনেক রাসূল বিগত হয়েছে। যদি সে মারা যায় অথবা তাকে হত্যা করা হয়, তবে তোমরা কি তোমাদের পেছনে ফিরে যাবে ? আর যে ব্যক্তি পেছনে ফিরে যায়, সে কখনো আল্লাহর কোন ক্ষতি করতে পারে না। আর আল্লাহ অচিরেই কৃতজ্ঞদের প্রতিদান দেবেন।
৪:১৫৮ বরং আল্লাহ তাঁর কাছে তাকে তুলে নিয়েছেন এবং আল্লাহ মহা পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়।
৫:৭৩ অবশ্যই তারা কুফরী করেছে, যারা বলে, ‘নিশ্চয় আল্লাহ তিন জনের তৃতীয়জন’। যদিও এক ইলাহ ছাড়া কোন (সত্য) ইলাহ নেই। আর যদি তারা যা বলছে, তা থেকে বিরত না হয়, তবে অবশ্যই তাদের মধ্য থেকে কাফিরদেরকে যন্ত্রণাদায়ক আযাব স্পর্শ করবে।
৫:৭৪ সুতরাং তারা কি আল্লাহর নিকট তাওবা করবে না এবং তাঁর নিকট ক্ষমা চাইবে না? আর আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
৫:৭৫ মাসীহ ইবনে মারইয়াম একজন রাসূল ছাড়া আর কিছুই নয়; তার পূর্বে আরও বহু রাসূল গত হয়েছে, আর তার মা একজন পরম সত্যবাদিনী, তারা উভয়ে খাদ্য আহার করত। লক্ষ্য কর! আমি কিরূপে তাদের নিকট প্রমাণসমূহ বর্ণনা করছি। আবার লক্ষ্য কর! তারা উল্টা কোন দিকে যাচ্ছে?
৫:৭৬ বল, ‘তোমরা কি আল্লাহ ছাড়া এমন কিছুর ইবাদাত করবে, যা তোমাদের জন্য কোন ক্ষতি ও উপকারের ক্ষমতা রাখে না? আর আল্লাহ, তিনিই সর্বশ্রোতা, সর্বজ্ঞ’।
৫:৭৭ বল, ‘হে কিতাবীরা, সত্য ছাড়া তোমরা তোমাদের ধর্মের ব্যাপারে সীমালঙ্ঘন করো না এবং এমন কওমের প্রবৃত্তির অনুসরণ করো না, যারা পূর্বে পথভ্রষ্ট হয়েছে, আর অনেককে পথভ্রষ্ট করেছে এবং সোজা পথ বিচ্যুত হয়েছে।
৫:৭৮ বনী ইসরাঈলের মধ্যে যারা কুফরী করেছে তাদেরকে দাঊদ ও মারইয়াম পুত্র ঈসার মুখে লা‘নত করা হয়েছে। তা এ কারণে যে, তারা অবাধ্য হয়েছে এবং তারা সীমালঙ্ঘন করত।
৩৯:৩০ নিশ্চয় তুমি মরণশীল এবং তারাও মরণশীল।
৫:৫ আজ তোমাদের জন্য বৈধ করা হল সব ভাল বস্তু এবং যাদেরকে কিতাব প্রদান করা হয়েছে, তাদের খাবার তোমাদের জন্য বৈধ এবং তোমাদের খাবার তাদের জন্য বৈধ। আর মুমিন সচ্চরিত্রা নারী এবং তোমাদের পূর্বে যাদেরকে কিতাব দেয়া হয়েছে, তাদের সচ্চরিত্রা নারীদের সাথে তোমাদের বিবাহ বৈধ। যখন তোমরা তাদেরকে মোহর দেবে, বিবাহকারী হিসেবে, প্রকাশ্য ব্যভিচারকারী বা গোপনপত্নী গ্রহণকারী হিসেবে নয়। আর যে ঈমানের সাথে কুফরী করবে, অবশ্যই তার আমল বরবাদ হবে এবং সে আখিরাতে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত।
কিসের মধ্যে কি।
@@prasundas3978
রসুলের আলাদা কোন সুন্নাত নেই,
আল্লাহর সূন্নাতই রসুলের সূন্নাত ১৭:৭৭আয়াত।
🥀কোরআনে বর্ণিত তাওহীদের দাওয়া প্রসঙ্গে নবীর ভাষণ-👇
১] 👉 নবী নূহ (আঃ) এর দাওয়াত প্রসঙ্গে-
✔👉 আল্লাহ বলেন- নিশ্চয়'ই আমি নূহকে তার সম্প্রাদায়ের প্রতি প্রেরণ করেছি, সে বললো, হে আমার সম্প্রাদায় তোমরা এক ইলাহের ইবাদত করো, তিনি ব্যতিত তোমাদের আর অন্য কোনো উপাস্য নেই। আমি তোমাদের জন্য এক মহা দিবসের শাস্তির আশংকা করি।(সূরা আরাফ ৫৯) তার সম্প্রাদায়ের লোকেরা তাকে (নূহকে) বললো, আমরা তোমাকে প্রকাশ্য পথভ্রষ্টতায় দেখছি।(সূরা আরাফ৬০)
🥀৪]👉 নবী ইব্রাহীম আঃ এর দাওয়াত প্রসঙ্গে-
✔👉আল্লাহ বলেন- নিশ্চয়ই ইব্রাহীম ছিল সত্যবাদি নবী, সে তার পিতা আযরকে বললো, হে আমার পিতা আপনি ও আপনার জাতি আল্লাহকে বাদ দিয়ে এমন কিছুর পূজা করছে যা তাদের কল্যায়ণ ও অকল্যায়ণ করার ক্ষমতা রাখে না,নিশ্চয়ই আপনি ও আপনার জাতিকে প্রকাশ্য পথভ্রষ্টতায় নিমজ্জিত দেখছি। তখন তার পিতা বললো, হে ইব্রাহিম, তুমি কি আমাদের উপাস্যদের থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছ? তুমি যদি বিরত না হও, তাহলে আমি অবস্যই প্রাস্তর আঘাতে তোমার প্রাণ নাশ করবো।(সূরা মারিয়াম৪৬)
🥀৫] 👉 নবী শুয়াইব আঃ এর দাওয়াত প্রসঙ্গে-
✔👉আল্লাহ বলেন-"আমি মাদইয়ানবাসীদের কাছে তাদের ভাই শুয়াইবকে পাঠিয়েছিলাম। (সে বলেছিল) ‘হে আমার সম্প্রদায়! তোমরা আল্লাহর ‘ইবাদাত কর, তিনি ছাড়া তোমাদের কোন ইলাহ নেই, তোমাদের প্রতিপালকের নিকট থেকে তোমাদের কাছে তো স্পষ্ট নিদর্শন এসে গেছে, কাজেই মাপ ও ওজন সঠিকভাবে কর, লোকেদেরকে তাদের প্রাপ্য বিষয়ে ক্ষতিগ্রস্ত করো না, পৃথিবীর সংশোধনের পর তাতে বিপর্যয় সৃষ্টি কর না, এটাই তোমাদের জন্য কল্যাণকর যদি তোমরা সত্যিই মু’মিন হয়ে থাক।’"(সূরা আরাফ৮৫)
🥀৬] 👉নবী ইয়াকুব আঃ এর দাওয়াত প্রসঙ্গে-
✔👉আল্লাহ বলেন- যখন ইয়াকুবের মৃত্যু এসে পৌঁছেছিল? তখন সে তার পুত্রদেরকে জিজ্ঞেস করেছিল, ‘আমার পরে তোমরা কার উপাসনা করবে’? পুত্রগণ উত্তর দিয়েছিল, ‘আমরা আপনার এবং আপনার পূর্বপুরুষ ইবরাহীম, ইসমাঈল ও ইসহাকের উপাস্যের উপাসনা করব, যিনি অদ্বিতীয় উপাস্য এবং আমরা তাঁরই প্রতি আত্মসমর্পিত।"(সূরা বাক্বারা১৩৩)
🥀৭] 👉 নবী ইউসুফ (আঃ) এর দাওয়াত প্রসঙ্গে-
✔👉আল্লাহ বলেন- হে কারা'গারের সঙ্গীদ্বয়? পৃথক পৃথক অনেক উপাস্য ভাল? নাকি পরাক্রমশালী এক আল্লাহ্?(সূরা ইউসুফ৩৯)
🥀৮] 👉নবী ঈষা (আঃ) এর দাওয়াত প্রসঙ্গে-
✔👉আল্লাহ বলেন- তিনি ঈষা আরো বলেন, নিশ্চয়'ই আল্লাহ আমার ও পালনকর্তা, তোমাদেরও পালনকর্তা।
এত'এব তোমরা কেবল মাত্র তার ইবাদত করো, এটাই সরল সঠিক পথ।(সূরা মারইয়াম৩৬)
🥀৯] 👉নবী মুহাম্মদ (সঃ) এর দাওয়াত প্রসঙ্গে-
✔👉আল্লাহ বলেন- বলুন! তোমাদের উপাস্য একমাত্র উপাস্য, তিনি ছাড়া মহা দয়ালু কেউ নেই।(সূরা বাক্বারা১৬৩) বলুন! আমি তো তোমাদের মতই একজন মানুষ, আমার কাছে ওহী করা হয়,তোমাদের ইলাহ একক ইলাহ, সুতরাং যে তার পালনকর্তার সাক্ষাৎ কামনা করে, সে যেন সৎকর্ম করে এবং তার রবের ইবাদতে কাউকে শরীক না করে।(সূরা কাহফ১১০)
বলুন! আমাকে তো এই আদেশ'ই দেওয়া হয়েছে, তোমাদের উপাস্য একমাত্র উপাস্য, সুতরাং তোমরা কি (এক ইলাহের কাছে) আত্মসমর্পণ'কারি(বান্দা) হবে না?(সূরা আম্বিয়া১০৮) (কাফিররা এর জবাব দিয়ে বলেছিলো) সে(মুহাম্মদ) কি আমাদের বহু ইলাহের পরিবর্তে একক ইলাহে সাব্যস্ত করে দিয়েছে? নিশ্চয়'ই এ এক বিস্ময়কর ব্যাপার।(সূরা সাদ ৫)
সুতরাং সকল নবী এক ইলাহের দাওয়াত দিয়ে গেছেন,বিধান দাতা একজন( ১২:৪০) ,আর কোরআন তা সত্যায়ন করেছে।মানব রচিত প্রচলিত হাদিস বুখারী গংদের মানলে অবশ্যই শরীক করা হবে,এক ইলাহের বন্দেগী তখন আর ঔহবে না,শিরক কারী হয়ে যাবে
কোথাকার ভাষা এইটা
🤣🤣
😂😂😂