আমি ফাল্গুনের ঝড়া পাতা বসন্তে আবার ফিরে আসি নতুন রুপে নতুন সাজে অবহেলায় যায় দিন গুলো আমার বসন্তে আবার চারপাশে আমার হাজারো পাখপাখালির কোলাহল আমি নিরাশ হইনা উজ্জিবিত হই নতুন দিনের নতুন আলোয়!
নিজাম উদ্দিন আওলিয়া একজন জাইয়্যেদ আলেম ছিলেন। যিনি শায়িত আছেন নতুন দিল্লি। সত্যিকার ইতিহাস মৌলভী জানেনা,মৌলভী ইতিহাস পড়ে নাই।নিজাম উদ্দিন আওলিয়ার জীবনি পড়ার পরামর্শ রইল।
Nizamuddin Auliya, like his predecessors, stressed love as a means of realising God. For him his love of God implied a love of humanity. His vision of the world was marked by a highly evolved sense of religious pluralism and kindness.[3] It is claimed by the 14th century historiographer Ziauddin Barani that his influence on the Muslims of Delhi was such that a paradigm shift was effected in their outlook towards worldly matters. People began to be inclined towards mysticism and prayers and remaining aloof from the world.[4][5][6] It is also believed that Ghiyas-ud-din Tughluq founder of Tughluq dynasty interacted with Nizamuddin. Initially, they used to share good relationship but soon this got embittered and relation between Ghiyas-ud-din Tughluq and Nizamuddin Auliya never been reformed due to opinion disharmony and their antagonism resulted regular disputes between them during that era. LifeEdit  Mughal painting of Nizam al-Din Awliya grasping a sword. Nizamuddin Auliya was born in Badayun, Uttar Pradesh (Also, spelled as Budaun, it is located near the Ganges river in the center of Western Uttar Pradesh). At the age of five, after the death of his father, Syed Abdullah bin Ahmad AlHussaini Badayuni, he came to Delhi with his mother, Bibi Zulekha.[7] His biography finds mention in Ain-i-Akbari, a 16th-century document written by Mughal Emperor Akbar's vizier, Abu'l-Fazl ibn Mubarak.[8] At the age of twenty, Nizāmuddīn went to Ajodhan (the present Pakpattan Sharif in Pakistan) and became a disciple of the Sufi saint Fariduddin Ganjshakar, commonly known as Baba Farid. Nizāmuddīn did not take up residence in Ajodhan but continued with his theological studies in Delhi while simultaneously starting the Sufi devotional practices and the prescribed litanies. He visited Ajodhan each year to spend the month of Ramadan in the presence of Baba Farid. It was on his third visit to Ajodhan that Baba Farid made him his successor. Shortly after that, when Nizāmuddīn returned to Delhi, he received news that Baba Farid had died.  Chilla Nizamuddin Auliya, residence of Nizamuddin Auliya, towards the north-east from Humayun's tomb, Delhi Nizāmuddīn lived at various places in Delhi, before finally settling down in Ghiyaspur, a neighbourhood in Delhi undisturbed by the noise and hustle of city life. He built his Khanqah here, a place where people from all walks of life were fed, where he imparted spiritual education to others and he had his own quarters. Before long, the Khanqah became a place thronged with all kinds of people, rich and poor alike. Many of his disciples achieved spiritual height, including Shaikh Nasiruddin Chirag Delhavi,[9] and Amir Khusro,[8] noted scholar/singer, and the royal poet of the Delhi Sultanate. He died on the morning of 3 April 1325. His shrine, the Nizamuddin Dargah,[6] is located in Delhi.[7] and the present structure was built in 1562. The shrine is visited by people of all faiths, through the year, though it becomes a place for special congregation during the death anniversaries, or Urs, of Nizamuddin Auliya and Amīr Khusra o,[7] who is also buried at the Nizāmuddīn Dargāh.
সঠিক ইতিহাস জেনে নিন নিজামুদ্দিন আউলিয়া উত্তর প্রদেশের (দিল্লীর পূর্বে) বদায়ুনে জন্মগ্রহণ করেন। পাঁচ বছর বয়সে তার পিতা সৈয়দ আবদুল্লাহ বিন আহমদ আল-হোসাইনী বদায়ুনীর মৃত্যুর পর তিনি তার মা বিবি জুলেখার সাথে দিল্লীতে চলে আসেন।[৪] ষোলতম শতাব্দীতে মোগল সম্রাট আকবরের উজির আবুল ফজল মোবারক রচিত আইন-ই-আকবর-এ নিজামুদ্দিনের জীবনী উল্লেখ রয়েছে।[৫] বিশ বছর বয়সে, নিজামুদ্দিন আজোধানে (বর্তমানে পাকিস্তানের পাকপাত্তান শরীফ) যান এবং সুফি সাধক ফরিদ উদ্দিন গঞ্জেশকারের শিষ্যত্ব গ্রহণ করেন, যিনি বাবা ফরিদ নামে অধিক খ্যাত। বাবা ফরিদ বর্তমান থাকা অবস্থায় তিনি প্রতি বছর রমজান মাস অতিবাহিত করতে আজোধানে যেতেন। তৃতীয়বার আজোধান সফরে গেলে বাবা ফরিদ তাকে তার উত্তরসূরি বা খলিফা মনোনীত করেন। এর কিছুদিন পরে, যখন নিজামুদ্দিন দিল্লিতে ফিরে আসেন, তিনি খবর পান যে, বাবা ফরিদ মৃত্যুবরণ করেছেন। নিজামুদ্দিন আউলিয়ার চিল্লা, নিজামুদ্দিন আউলিয়ার বাসস্থান, হুমায়ুনের সমাধির উত্তর-পূর্ব দিকে, দিল্লি গিয়াসপুরে স্থায়ীভাবে বসবাস করার আগে, নিজামুদ্দিন দিল্লির বিভিন্ন জায়গায় বসবাস করতেন। তিনি সেখানে তার খানকা নির্মাণ করেছিলেন, যা একটি আধ্যাত্বিক স্থান যেখানে সর্বস্তরের মানুষের সেবা করা হয় ও তিনি সেখানে অন্যদের আধ্যাত্বিক শিক্ষা প্রদান করতেন এবং তার নিজস্ব আবসস্থলও ছিল। খুব অল্পদিনের মধ্যেই খানকাটি গরিব-ধনীসহ সকল প্রকারের মানুষের ভিড়ে লোকারণ্য হয়ে পড়ে। তার অনেক শিষ্য আধ্যাত্বিকতার উচ্চ আসন অর্জন করেছেন। তাদের মধ্যে শেখ নাসিরউদ্দিন মোহাম্মদ চিরাঘ দেহলভী,[৬] এবং প্রখ্যাত সুফি/গায়ক ও দিল্লি সালতানাতের রাজ্যসভার কবি আমির খসরু।[৫] তিনি ১৩২৫ সালের ৩ এপ্রিল (১৮ রবিউস সানি ৭২৫ হিজরি) সকালে মৃত্যুবরণ করেন। তার মাজার নিজামুদ্দিনের দরগাহ দিল্লিতে অবস্থিত।[৭] এবং বর্তমানে স্থাপনাটি ১৫৬২ সালে নির্মিত হয়। মাজারটি সমস্ত ধর্মের লোকেরা সারা বছর ধরে পরিদর্শন করে, যদিও এটি নিজামুদ্দিন আউলিয়া এবং আমির খসরুর মৃত্যুবার্ষিকী বা উরসের সময় একটি মাহফিল বা ধর্মীয় সভায় পরিণত হয়,[৮] যাকে নিজামুদ্দিনের দরগাহতে সমাহিত করা হয়।
নিজাম উদ্দিন আওলিয়া নামে যাকে আমরা জানি চিনি তিনি কখনও ডাকাত ছিলেন না। তিনি ছিলেন ঐ আমলের বিখ্যাত পন্ডিত, জগত বিখ্যাত আলেম। একই নামে নিজাম উদ্দিন নামে একজন ডাকাতও ছিলেন একজন। ভালো করে পরাশুনা করে, জেনে-বুঝে ওয়াজ করা উচিত। আল্লাহ তায়া’লা আমাদের সকলকে হেদায়েত দান করুক। আমিন।
সহমত দিল্লির নিজামুদ্দিন মাদার জাত ওলি ছিলেন,ডাকাত?প্রশ্নই ওঠে না।মৌলবি সাহেব বোকাদের বুঝাচ্ছেন।মৌলবি সাহেব জানেন কি নিজামুদ্দিন কয়েকজন ছিলেন,এক কিতাবে পড়েছিলাম দিল্লির নিজামুদ্দিন আর ডাকাত নিজামুদ্দিন উনিও নাকি শেখ ফরিদ(রঃ)কাছে উনার বর্ণনা অনুজায়ি ধরা খেয়ে আউলিয়া হয়েছেন বটে,তবে বর্তমান যে নিজামিয়া ছিলছিলা চালু আছে তা মাদার জাত ওলি মাহাবুবে এলাহি সৈয়দ দিল্রির সম্রাট নিজামুদ্দিন বুদায়িনি(রঃ)এর ছিলছিলা।মৌলবি সাহেব যেন একটু বুঝে শুনে ওয়াজ করেন,দুনিয়ার সব লোক বোকা না।
বুখারীর ৬৫৩৪ নং হাদিস। বান্দার হক আল্লাহ ক্ষমা করেন না।ঐ বান্দা ক্ষমা না করলে।তাহলে নিজামুদ্দিন ওলি কে আল্লাহ কি ভাবে ক্ষমা করলেন।সে ডাকাতি করে অনেকের হক নষ্ট করেছে।এসব গল্প না করার অনুরোধ রইলো।
তুমি কি মুসলমান যে তোমাকে শেশ করে দিতাছে জদি তুমি মুসলমান হতে তাহলে একটা আলেমের বেপার এমন চিন্তা ধারনা আসতো না সে কি এমন অপরাধ করেছে ইসলাম শেষ করে দিছে
আমার প্রশ্ন হইলো,সন্তান পাপ করলে সে পাপ যে বাবা মার কাধে যায়. তা হলে কিয়ামতের দিন আল্লাহ বাবা সন্তান এর দেখা করিয়ে দিয়ে বলবে তোমার সন্তান কে ভুল মানুষ করছো তাই পাপ তোমার কাধে দিয়া হইলো. এটা কী সত্ত না????
হুজুর অনেক সুন্দর ওয়াজ করেছেন ওয়াজটি শুনলে মন শান্তি হয়ে যায় ❤️❤️
গজল
12:37 12:39
Yrs very heart touching waz
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আমানিল্লাহ সুবহানাল্লাহ ❤❤
Assalato assalamo alika yea Oli Allah Hazrat Nizamuddin Aulia Alihe wasallam Alhamdulillah Allah hu Akbar.
Ai waj ta jotoi soni totoi valo lage..❤
❤🎉এক্সশদা্্ফসক্সদাদিব
আমি ফাল্গুনের ঝড়া পাতা
বসন্তে আবার ফিরে আসি
নতুন রুপে নতুন সাজে
অবহেলায় যায় দিন গুলো আমার
বসন্তে আবার চারপাশে আমার
হাজারো পাখপাখালির কোলাহল
আমি নিরাশ হইনা
উজ্জিবিত হই নতুন দিনের নতুন আলোয়!
Allahu Akbor, sobe Allah iccha oni caile sob parenn,
ভালো আয়াজ
নিজাম উদ্দিন আওলিয়া একজন জাইয়্যেদ আলেম ছিলেন। যিনি শায়িত আছেন নতুন দিল্লি। সত্যিকার ইতিহাস মৌলভী জানেনা,মৌলভী ইতিহাস পড়ে নাই।নিজাম উদ্দিন আওলিয়ার জীবনি পড়ার পরামর্শ রইল।
😊
P
সত্যি ভাই এরা সত্যি ঘটনা না যেনে ভুল ছড়াছেন
রাইট
😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊
সরি আমি শায়েখ আহমাদুল্লাহর ওয়াজে শুনেছি এটা ভুল ওনি ডাকাত ছিলেন না,আর এই কাহিনীটা অন্য একজনের বুখারী শরীফে আছে,,
অন্য একজন হলে তার নাম বলেন
আহমদ উল্লাহ সে কিছুই বিশ্বা করতো না।
আহমদুল্লা তোমার কে হয়
Jazakallahu khairan
alhamdulillah...
আসসালামু আলাইকুম ওরাহমাতুল্লাহ হুজুর আপনি এগিয়ে যান অলি-আউলিয়ার কথা শুনতে মনটা মনটা শীতল হয়ে যায় কিন্তু আপনাদের মনে কিছু ওহাবী মত লাগতেছে
মাসাআললা কথাগোলা শুনে এত মন বরেগেছে
মাসআল্লাহ খুবই ভালো লাগলো
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ আমাদের টাংগাইলের মির্জাপুরের দেওড়া গ্রামের মাহফিল
মির্জাপুর গোড়াই থেকে
Amin
মাশাআল্লাহ
সুবাহানাল্লাহ
Masaallah
ওয়াজ টা শুনিয়ে খুসি হচ্ছি ❤❤❤❤🤲🤲🤲🤲
ঠিক
সুবাহানাআল্লাহ
মাশাল্লাহ ❤❤
হুজুরের নিজামুদ্দিন আউলিয়ার জীবনীটা পড়ে বয়ান করার দরকার ছিল
জীবনী যে লিখছে সে সব জানে
হুজুর আপনার ওয়াজ আমার খুব ভালো লাগলো এবং সত্য কথা গুলো বলেছেন আমিন।
😊
@@sabnuryeasmin8679করে নিন তারপর আমার
@@AtilAnafo 18:29
66 bb😂
Massa Allah
ভালো❤লাগলো
খুব ভালো
Allahu Akbar
I love you allah and rasul
ছোট
আমিন
Allah
Nizamuddin was an absolute gangster saving the deceased woman's honor. But Sheikh Farid was even a bigger gangster.
Sotto
এই সব কিচ্ছার যুগ এখন কি আছে। ভারতের বিখ্যাত পীর নিজামুদ্দিন আউলিয়া শৈশব থেকে ইসলামিক আদর্শিক মানুষ ছিলেন
Allah hokbar🥰🥰🥰🥰
Nizamuddin Auliya, like his predecessors, stressed love as a means of realising God. For him his love of God implied a love of humanity. His vision of the world was marked by a highly evolved sense of religious pluralism and kindness.[3] It is claimed by the 14th century historiographer Ziauddin Barani that his influence on the Muslims of Delhi was such that a paradigm shift was effected in their outlook towards worldly matters. People began to be inclined towards mysticism and prayers and remaining aloof from the world.[4][5][6] It is also believed that Ghiyas-ud-din Tughluq founder of Tughluq dynasty interacted with Nizamuddin. Initially, they used to share good relationship but soon this got embittered and relation between Ghiyas-ud-din Tughluq and Nizamuddin Auliya never been reformed due to opinion disharmony and their antagonism resulted regular disputes between them during that era.
LifeEdit

Mughal painting of Nizam al-Din Awliya grasping a sword.
Nizamuddin Auliya was born in Badayun, Uttar Pradesh (Also, spelled as Budaun, it is located near the Ganges river in the center of Western Uttar Pradesh). At the age of five, after the death of his father, Syed Abdullah bin Ahmad AlHussaini Badayuni, he came to Delhi with his mother, Bibi Zulekha.[7] His biography finds mention in Ain-i-Akbari, a 16th-century document written by Mughal Emperor Akbar's vizier, Abu'l-Fazl ibn Mubarak.[8]
At the age of twenty, Nizāmuddīn went to Ajodhan (the present Pakpattan Sharif in Pakistan) and became a disciple of the Sufi saint Fariduddin Ganjshakar, commonly known as Baba Farid. Nizāmuddīn did not take up residence in Ajodhan but continued with his theological studies in Delhi while simultaneously starting the Sufi devotional practices and the prescribed litanies. He visited Ajodhan each year to spend the month of Ramadan in the presence of Baba Farid. It was on his third visit to Ajodhan that Baba Farid made him his successor. Shortly after that, when Nizāmuddīn returned to Delhi, he received news that Baba Farid had died.

Chilla Nizamuddin Auliya, residence of Nizamuddin Auliya, towards the north-east from Humayun's tomb, Delhi
Nizāmuddīn lived at various places in Delhi, before finally settling down in Ghiyaspur, a neighbourhood in Delhi undisturbed by the noise and hustle of city life. He built his Khanqah here, a place where people from all walks of life were fed, where he imparted spiritual education to others and he had his own quarters. Before long, the Khanqah became a place thronged with all kinds of people, rich and poor alike.
Many of his disciples achieved spiritual height, including Shaikh Nasiruddin Chirag Delhavi,[9] and Amir Khusro,[8] noted scholar/singer, and the royal poet of the Delhi Sultanate.
He died on the morning of 3 April 1325. His shrine, the Nizamuddin Dargah,[6] is located in Delhi.[7] and the present structure was built in 1562. The shrine is visited by people of all faiths, through the year, though it becomes a place for special congregation during the death anniversaries, or Urs, of Nizamuddin Auliya and Amīr Khusra o,[7] who is also buried at the Nizāmuddīn Dargāh.
সঠিক ইতিহাস জেনে নিন
নিজামুদ্দিন আউলিয়া উত্তর প্রদেশের (দিল্লীর পূর্বে) বদায়ুনে জন্মগ্রহণ করেন। পাঁচ বছর বয়সে তার পিতা সৈয়দ আবদুল্লাহ বিন আহমদ আল-হোসাইনী বদায়ুনীর মৃত্যুর পর তিনি তার মা বিবি জুলেখার সাথে দিল্লীতে চলে আসেন।[৪] ষোলতম শতাব্দীতে মোগল সম্রাট আকবরের উজির আবুল ফজল মোবারক রচিত আইন-ই-আকবর-এ নিজামুদ্দিনের জীবনী উল্লেখ রয়েছে।[৫] বিশ বছর বয়সে, নিজামুদ্দিন আজোধানে (বর্তমানে পাকিস্তানের পাকপাত্তান শরীফ) যান এবং সুফি সাধক ফরিদ উদ্দিন গঞ্জেশকারের শিষ্যত্ব গ্রহণ করেন, যিনি বাবা ফরিদ নামে অধিক খ্যাত। বাবা ফরিদ বর্তমান থাকা অবস্থায় তিনি প্রতি বছর রমজান মাস অতিবাহিত করতে আজোধানে যেতেন। তৃতীয়বার আজোধান সফরে গেলে বাবা ফরিদ তাকে তার উত্তরসূরি বা খলিফা মনোনীত করেন। এর কিছুদিন পরে, যখন নিজামুদ্দিন দিল্লিতে ফিরে আসেন, তিনি খবর পান যে, বাবা ফরিদ মৃত্যুবরণ করেছেন।
নিজামুদ্দিন আউলিয়ার চিল্লা, নিজামুদ্দিন আউলিয়ার বাসস্থান, হুমায়ুনের সমাধির উত্তর-পূর্ব দিকে, দিল্লি
গিয়াসপুরে স্থায়ীভাবে বসবাস করার আগে, নিজামুদ্দিন দিল্লির বিভিন্ন জায়গায় বসবাস করতেন। তিনি সেখানে তার খানকা নির্মাণ করেছিলেন, যা একটি আধ্যাত্বিক স্থান যেখানে সর্বস্তরের মানুষের সেবা করা হয় ও তিনি সেখানে অন্যদের আধ্যাত্বিক শিক্ষা প্রদান করতেন এবং তার নিজস্ব আবসস্থলও ছিল। খুব অল্পদিনের মধ্যেই খানকাটি গরিব-ধনীসহ সকল প্রকারের মানুষের ভিড়ে লোকারণ্য হয়ে পড়ে। তার অনেক শিষ্য আধ্যাত্বিকতার উচ্চ আসন অর্জন করেছেন। তাদের মধ্যে শেখ নাসিরউদ্দিন মোহাম্মদ চিরাঘ দেহলভী,[৬] এবং প্রখ্যাত সুফি/গায়ক ও দিল্লি সালতানাতের রাজ্যসভার কবি আমির খসরু।[৫] তিনি ১৩২৫ সালের ৩ এপ্রিল (১৮ রবিউস সানি ৭২৫ হিজরি) সকালে মৃত্যুবরণ করেন। তার মাজার নিজামুদ্দিনের দরগাহ দিল্লিতে অবস্থিত।[৭] এবং বর্তমানে স্থাপনাটি ১৫৬২ সালে নির্মিত হয়। মাজারটি সমস্ত ধর্মের লোকেরা সারা বছর ধরে পরিদর্শন করে, যদিও এটি নিজামুদ্দিন আউলিয়া এবং আমির খসরুর মৃত্যুবার্ষিকী বা উরসের সময় একটি মাহফিল বা ধর্মীয় সভায় পরিণত হয়,[৮] যাকে নিজামুদ্দিনের দরগাহতে সমাহিত করা হয়।
মাস আলাহ
এইসব মোল্লাদেরকে আল্লাহ যেন হেদায়েত দান করেন।
নিজাম উদ্দিন আওলিয়া নামে যাকে আমরা জানি চিনি তিনি কখনও ডাকাত ছিলেন না। তিনি ছিলেন ঐ আমলের বিখ্যাত পন্ডিত, জগত বিখ্যাত আলেম। একই নামে নিজাম উদ্দিন নামে একজন ডাকাতও ছিলেন একজন। ভালো করে পরাশুনা করে, জেনে-বুঝে ওয়াজ করা উচিত। আল্লাহ তায়া’লা আমাদের সকলকে হেদায়েত দান করুক। আমিন।
He does not know the history. He was good since his childhood.
আপনার কথায় সাথে আমি সহমত।
ছোট সময় গ্রামে গেলে কিচ্ছা কাহিনি শুনতাম, আজকেও এই মুজুর থেকে তেমন কাহিনি শুনলাম।
সহমত
মিথ্যা কথা বলতে ও শুনতে ভালই লাগে।মিথ্যা বলার সীমা রেখা থাকা দরকার।
❤❤❤
সোবাহান আললাহ
❤allah 🤲rasul
লা ‘ নাতুল্লাহী আলাল কাজীবীন “””
পাকভারত উপমহাদেশের কুটি কুটি আওলিয়ায়ে
কেরামের :- হৃদয়ের স্পন্দন -
সুলতানুল হিন্ধ - মুসলিম উম্মাহর্ শিরমনি “””
হজরত নিযামুগ্দীন ( রা:) জন্মগত ভাবে নেক স্বাভাবি ও হক্ষানীআলীম এবং উত্থমানের ওলিছিলেন। নাজেনে যারা তাঁহার সম্বন্ধে এমন
নেক্ষারজনক ইতিহাস ছডিয়ে ছিল :- আল্লাহ অবশ্যই তাদেরে মাকরূেন না “”
🙏🍁সুতরাং হুজুরের নিকট মিনতিরইল :- আ সব ফালতু:- বিবরনকারীদের - পুস্তকথেকে - শুনে
এসব আপনারা - গ্রহন করিবেন না। 🙏🍁🍁
সহমত দিল্লির নিজামুদ্দিন মাদার জাত ওলি ছিলেন,ডাকাত?প্রশ্নই ওঠে না।মৌলবি সাহেব বোকাদের বুঝাচ্ছেন।মৌলবি সাহেব জানেন কি নিজামুদ্দিন কয়েকজন ছিলেন,এক কিতাবে পড়েছিলাম দিল্লির নিজামুদ্দিন আর ডাকাত নিজামুদ্দিন উনিও নাকি শেখ ফরিদ(রঃ)কাছে উনার বর্ণনা অনুজায়ি ধরা খেয়ে আউলিয়া হয়েছেন বটে,তবে বর্তমান যে নিজামিয়া ছিলছিলা চালু আছে তা মাদার জাত ওলি মাহাবুবে এলাহি সৈয়দ দিল্রির সম্রাট নিজামুদ্দিন বুদায়িনি(রঃ)এর ছিলছিলা।মৌলবি সাহেব যেন একটু বুঝে শুনে ওয়াজ করেন,দুনিয়ার সব লোক বোকা না।
Masa Allah
মাশাআল্লাহ ❤❤❤
💝💝💝
😇😅🇦🇹🇧🇩🇦🇹🇧🇧🇦🇹🇧🇩
এইটা নিছক একটা গল্প
এর সত্যতার কোন প্রমান এখন কেউ পায় নাই
এ ঠক বেটা
Nice nice very good
৯৯খুনের কাহিনিটা বুখারী শরীফে আছে যা বনী ইসরাইলের এক ব্যাক্তির ঘটনা যা নবী সাঃ নিজে বয়ান করেছেন।
☆☆◆☆☆☆☆☆
ঠিক এটা নিজাম উদ্দিন এর কাহিনী নয়, আমি পড়েছি,
,আস্তাগফিরুল্লাহ হাল্লাজি লা ইলাহা ইল্লাহু ওয়াল হাইয়ুল কাইয়ুম ওয়াতুবিল্লাহি,,_কিছু নেকি এভাবে পাওয়ায় যায়_ ♥️🌺
১.اَسْتَغْفِرُ اللّٰهَ ~ আস্তাগফিরুল্লাহ
২.اَلْحَمْدُ لِلّٰهِ ~ আলহামদুলিল্লাহ
৩.اَللّٰهُمَّ اغْفِرْلِیْ ~ আল্লাহুম্মাগফিরলী
৪.اَللّٰهُ اَكْبَرُ ~ আল্লাহু আকবার
৫.سُبْحٰنَ اللّٰهِ ~ সুবহানাল্লাহ
৬.اَللّٰهُمَّ اَجِرْنِیْ مِنَ النَّارِ ~ আল্লাহুম্মা আজীরনি মিনান নার
৭.لَا حَوْلَ وَ لَا قُوَّةَ اِلَّا بِاللٌّهِ الْعَلِيِّ الْعَظِيْمِ ~ লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহিল আলিয়্যিল আযীম
৮.سُبْحٰنَ اللّٰهِ وَبِحَمْدِهٖ سُبْحٰنَ اللّٰهِ الْعَظِيْمِ ~ সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহী সুবহানাল্লাহি আযীম
৯.اَللّٰهُمَّ صَلِّ عَلٰی سَيِّدِنَا مُحَمَّدٍ ~ আল্লাহুমা সাল্লি আলা সায়্যিদিনা মুহাম্মদ
১০.لَا اِلٰهَ اِلَّا اَنْتَ سُبْحٰنَكَ اِنِّیْ كُنْتُ مِنَ الظَّالِمِيْنَ ~ লা ইলাহা ইল্লা আন্তা সুবহানাকা ইন্নী কুনতু মিনায যোলীমিন
১১.رَبِّ ارْحَمْهُمَا كَمَا رَبَّيَانِیْ صَغِيْرََا ~ রাব্বীর হামহুমা কামা রব্বা ইয়ানী ছগীরা
১২.لَا اِلٰهَ اِلَّا اللّٰهُ مُحَمَّدࣨ رَّسُوْلُ اللّٰهِ ~ লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাঃ
১৩.رَبِّ هَبْ لِيْ مِنَ الصَّالِحِيْنَ ~ রাব্বী হাবলী মিনাছ ছলীহিন
আলহামদুলিল্লাহ 🥰
যতখুশি তত বার পড়া শেষে আবার একবার আলহামদুলিল্লাহ। 🌼🤍
Allha apnaka hedayet korok
হুজুর উনার ইতিহাস পড়ে দেখলাম ইনি হাফেজ ছিলেন
Mash Allah Subhanallah
ভুল
ধন্যবাদ
একদিনে ১০০ টি নয়। পুরো জীবনে নিরাব্বইটি ছিল সেদিন ১০০টি পূর্ন করার অঙ্গিকার করেছিলো।
@মুজিবউদিদন ম
@মুজিবউদিদন ষ্ট্বষষ
ঠিক উনি জীবনে ৯৯টি খুন করছে
মাস আল্লাহ
Door
Mass.àllah.
Subhanallah
❤
Yes Yes Yes Yes
রুপকথা না বলে হাদিস ভিত্তিক আলোচনা করার অনুরোধ রইলো।
কেন
kķ
হাদিস রচনার সময় নিজাম উদ্দিন আউলিয়ার জন্ম হলো কীভাবে
আমার মনে হয় ওনি হযরত নিজামউদ্দিন আউলিয়ার জিবনী কখনো পড়ে নাই … এই ঘটনার কোন ভিত্তি নাই
Akdom thik bolcen akmot
জীবনী লেখছে যে সে সত্যি লিখছে 😅
সঠিক ইতিহাস না জেনে একজন ওলির নামে মিথ্যা বলা উচিত না
What's the right history?
সঠিক ইতিহাস মনে হয় ওনি জানেনা
নিজামউদ্দিন আউলিয়া
SUBHAN ALLAH
😪Alhamdulillah
রাজা কংশের সাথে মিলে এই কাহিনি
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
Ameen
ঠিক আছে
একজন আল্লাহর ওলীকে খুনি বানিয়ে. দিল।
ভুল ভুল ভুল । সঠিক তথ্য জেনে বয়ান করা উচিত।
বুখারীর ৬৫৩৪ নং হাদিস। বান্দার হক আল্লাহ ক্ষমা করেন না।ঐ বান্দা ক্ষমা না করলে।তাহলে নিজামুদ্দিন ওলি কে আল্লাহ কি ভাবে ক্ষমা করলেন।সে ডাকাতি করে অনেকের হক নষ্ট করেছে।এসব গল্প না করার অনুরোধ রইলো।
কোথায় পাইছেন এই কাহিনী?
Tui koi paicho
😮😮😢😢😢
আলআমিন।হুজুর।পাতলাহয়ার।আমলবুলেন
পছন্দ হলো না
মনে হয় এটা সঠিক কথা নয় আরো
অন্য রকম কাহিনী
❤❤❤❤❤
Amr sontan koliza amr peter vitore mara gse😭😭😭😭😭
Onek change kahani hajur apnar
♥️♥️♥️♥️♥️
অনেক সুন্দর ।
3
সমর্পুন মিথ্যা,, সঠিক তত্ত জানেন তার পড় বয়ান করেন,,,, নিজাম উদ্দিন আওলিয়া ছিলেন,,,আওলাদে রাসুল,,,,এর বংশদর
রাখ বেটা
নিজামুদ্দিন আউলিয়ার মাজারদিল্লিতেআছে
নিজাম ডাকাত ক নিয়ে দস্যু ও পথিক গল্প টি পড়ছি
নিজাম উদ্দিন আওলিয়ার ওয়াজ
আপুনি যি ওৱাজ কৰছে এইগুলি আপুনি বনাই নিছে , না কোনো কিতাপে লিখা আছে ? যদি কোনো কিতাপে লিখা আছে সেই কিতাপৰ নাম উল্লেখ কিয় কৰে নাই ।
রাইট
দুঃখিত, এ ঘটনাটি মোটেও সত্য নয়। আমরা ইচ্ছে করলে খুব সহজেই নিজামুদ্দিন আউলিয়ার জীবনের সঠিক ইতিহাস জানতে পারি।
কিভাবে ভাই
=l
মাওলানা সাহেব এই ঘটনা কোন বই থকে শিখছেন জানাবেন
Hbo=∆
🎉❤❤❤🎉🎉🎉
এসব মিথ্যাকে ছাড়িয়া, সত্যের পথেআমিন।
Dor mia ata sotti kahini
কিতাব, হাদিস ভালো করে পইরা বইলেন
@@mdmozahid9641 নিজাম উদ্দিন আউলিয়া, হাদিসের সময় ছিল পৃথিবীতে আজব মানুষ
Afna Kita waz koro hunmu ,daki tura tumr waz
Tumi kun kitab poro
আরো পড়াশোনা করা দরকার আপনার কি জানেন জীবনে
🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰
Kon khan theke pelen kotha gulo,dalil den,
এ সব আলেম রা মুসলমান দের শেষ করে ছাড়বে
তুমি কি মুসলমান যে তোমাকে শেশ করে দিতাছে জদি তুমি মুসলমান হতে তাহলে একটা আলেমের বেপার এমন চিন্তা ধারনা আসতো না সে কি এমন অপরাধ করেছে ইসলাম শেষ করে দিছে
Tumi kun koloar Alim Rad Book Alim tumi
How are. Nijamuddin
হা হা কি কয় হুজুর
This is not right history, without reading history should not tell like this.
আমার প্রশ্ন হইলো,সন্তান পাপ করলে সে পাপ যে বাবা মার কাধে যায়. তা হলে কিয়ামতের দিন আল্লাহ বাবা সন্তান এর দেখা করিয়ে দিয়ে বলবে তোমার সন্তান কে ভুল মানুষ করছো তাই পাপ তোমার কাধে দিয়া হইলো. এটা কী সত্ত না????
আপনার আরও পড়াশুনা করা দরকার।