আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । .♥♥♥বাংলা বর্ণমালা দিয়ে ইসলামী বাক্য অ- অস্বীকার করি সকল তাগুত, আ - আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ ই- ইবাদত একমাত্র আল্লাহরই জন্য ঈ- ঈমান বিশুদ্ধ করে হবো ধন্য উ - উপকারী জ্ঞান চর্চা করে সত্যিকারের জ্ঞানী উ - ঊর্ধ্বলোকে আল্লাহ তায়ালা আছেন-তা জানি। ঋ - ঋজুতা রাখব আকীদায়-ঈমানে, ঋষিত্বের স্থান নেই ইসলামে। এ - এবাদত করি শুধু এক আল্লাহর, ঐ - ঐক্য গড়ে তুলি এসো মুসলিম উম্মাহর । ও - ওজন হবে পাপ-পুণ্যের শেষ বিচারের দিন, ঔ - ঔদ্ধত্য ধুলায় মেশাবেন আল্লাহ রব্বুল আলামীন।,,,///
প্রশ্নঃ hinduttobadi Ihudibadi Mafia Votedakat Awami Hasina kaferder birodhye জিহাদ না করলে কি ক্ষতি হবে? উত্তরঃ awami kaferder birodhye জিহাদ না করলে ব্যক্তিগত এবং জাতীয়ভাবে ভয়ংকর পরিণতির সম্মুখীন হতে হবে। এর শাস্তি ভােগ করতে হবে দুনিয়া এবং আখিরাতের উভয় জগতে। ব্যক্তিগত ক্ষতি হলাে, আমরা দুনিয়ার পরবর্তী যে জীবন, সে জীবনে সকলে জান্নাত লাভের আশা করি, কিন্তু জিহাদ না করলে পরকালে জান্নাত পাওয়া যাবে না। আল্লাহ তা'আলা বলেন- أَم حَسِبتُم أَن تَدخُلُوا الجَنَّةَ وَلَمّا يَعلَمِ اللَّهُ الَّذينَ جٰهَدوا مِنكُم وَيَعلَمَ الصّٰبِرينَ অর্থঃ তােমরা কি ধারণা করেছাে সােজা জান্নাতে চলে যাবে অথচ দেখে নেয়া হবে না, তােমাদের মধ্যে কে জিহাদকারী আর কে জিহাদে ধৈৰ্য্য ধারণকারী। (সূরা আল ইমরান ৩ঃ ১৪২) عن أبی ھریرة قال قال رسول الله صلی الله علیه وسلم من مات ولم یغز ولم یحدث به نفسه مات علی شعبة من نفاق অর্থঃ আবু হুরায়রা রাঃ থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেন, “যে মুসলিম জীবনে কোন গাজওয়া (দ্বীন প্রতিষ্ঠার জিহাদ) করল না কিংবা গাজওয়া করার কোন দৃঢ় সংকল্পও করল না, এ অবস্থায় মারা গেলে, সে মুনাফিক অবস্থায় মারা গেল। আমরা সকলেই জানি যে, মুনাফিকের স্থান চিরস্থায়ী জাহান্নাম। অন্য একটি হাদীসে বর্ণিত হয়েছে যে, রসূলুল্লাহ সাঃ বলেন: من لم یغز أو یجھز غازیا أو یخلف غازیا فی أھله بجیر أصابه الله بقارعة قبل یوم القیامة অর্থঃ যে মুসলমান তার জীবনে কখনাে কোন জিহাদে অংশ নেয়নি, না কোন মুজাহিদের জন্য জিহাদের সরঞ্জাম যােগাড় করে দিয়েছে আর না কোন মুজাহিদ পরিবারে সহযােগিতা করেছে। কিয়ামতের পূর্বে আল্লাহ তাকে এক ভীষণ বিপদে নিপতিত করবেন। (সুনানে আবু দাউদ, কিতাবুল জিহাদ, ইফাবা হাঃ ২৪৯৫) এতাে গেল ব্যক্তিগতভাবে জিহাদ না করার দুনিয়া ও আখিরাতের শাস্তির কথা। এবার দেখা যাক, জিহাদ না করলে জাতীয়ভাবে দুনিয়া ও আখিরাতে কি শাস্তির ব্যবস্থা রয়েছে। এ সম্পর্কে আল্লাহ তা'আলা বলেন- يٰأَيُّهَا الَّذينَ ءامَنوا ما لَكُم إِذا قيلَ لَكُمُ انفِروا فى سَبيلِ اللَّهِ اثّاقَلتُم إِلَى الأَرضِ ۚ أَرَضيتُم بِالحَيوٰةِ الدُّنيا مِنَ الءاخِرَةِ ۚ فَما مَتٰعُ الحَيوٰةِ الدُّنيا فِى الءاخِرَةِ إِلّا قَليلٌ অর্থঃ হে ঈমানদারগণ! তােমাদের কি হলাে, তােমাদের যখন অভিযানে বের হতে বলা হয়, তখন তােমরা মাটি আঁকড়ে ধর। তােমরা কি আখিরাতের তুলনায় পার্থিব জীবনে পরিতুষ্ট হয়ে গেলে? আখেরাতের তুলনায় পার্থিব জীবন কত নিকৃষ্ট? (সূরা তাওবাহ্ ৯ ঃ ৩৮) এখানে ঈমানদারদের সম্বােধন করে বলা হয়েছে যে, তােমাদের যখন অভিযানে বের হতে বলা হয় অর্থাৎ অভিযান করা, জিহাদ করা তােমাদের প্রয়ােজন হয়, ফরজ হয়ে যায়, তখন তােমরা কেন মাটি আঁকড়ে ধর? মাটি আঁকড়ে ধরার অর্থ হলাে দুনিয়া নিয়ে ব্যস্ত থাকা, ঘর-বাড়ি, ধন-সম্পদ, আত্মীয় স্বজন, ব্যবসা-বাণিজ্য প্রভৃতি নিয়ে ব্যস্ত থাকা, জিহাদে বের না হওয়ার পথে এগুলাে বাঁধা হয়ে যাওয়া। ঈমানদাররা যদি এ উপকরণ গুলাে নিয়েই সন্তুষ্ট থাকে তবে তার জন্য আল্লাহ তা'আলা শাস্তির ঘােষণা দিয়েছেন- إِلّا تَنفِروا يُعَذِّبكُم عَذابًا أَليمًا وَيَستَبدِل قَومًا غَيرَكُم وَلا تَضُرّوهُ شَيـًٔا ۗ وَاللَّهُ عَلىٰ كُلِّ شَيءٍ قَديرٌ
মনগড়া কথা তো আর কেউ বলতেছেন যারা দিবা ঘুরিয়ে কোন সিস্টেমে করছে এটা জানার জন্য আপনি এটা বুঝেন নাই বাটপার তো ওনারা উনারা ঘুরাইয়া প্যাঁচ আরো অনেক বিনা আছে অনেক কোম্পানি আছে টাকা পয়সা মেরে নিয়া যাইয়া
প্রশ্নঃ hinduttobadi Ihudibadi Mafia Votedakat Awami Hasina kaferder birodhye জিহাদ না করলে কি ক্ষতি হবে? উত্তরঃ awami kaferder birodhye জিহাদ না করলে ব্যক্তিগত এবং জাতীয়ভাবে ভয়ংকর পরিণতির সম্মুখীন হতে হবে। এর শাস্তি ভােগ করতে হবে দুনিয়া এবং আখিরাতের উভয় জগতে। ব্যক্তিগত ক্ষতি হলাে, আমরা দুনিয়ার পরবর্তী যে জীবন, সে জীবনে সকলে জান্নাত লাভের আশা করি, কিন্তু জিহাদ না করলে পরকালে জান্নাত পাওয়া যাবে না। আল্লাহ তা'আলা বলেন- أَم حَسِبتُم أَن تَدخُلُوا الجَنَّةَ وَلَمّا يَعلَمِ اللَّهُ الَّذينَ جٰهَدوا مِنكُم وَيَعلَمَ الصّٰبِرينَ অর্থঃ তােমরা কি ধারণা করেছাে সােজা জান্নাতে চলে যাবে অথচ দেখে নেয়া হবে না, তােমাদের মধ্যে কে জিহাদকারী আর কে জিহাদে ধৈৰ্য্য ধারণকারী। (সূরা আল ইমরান ৩ঃ ১৪২) عن أبی ھریرة قال قال رسول الله صلی الله علیه وسلم من مات ولم یغز ولم یحدث به نفسه مات علی شعبة من نفاق অর্থঃ আবু হুরায়রা রাঃ থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেন, “যে মুসলিম জীবনে কোন গাজওয়া (দ্বীন প্রতিষ্ঠার জিহাদ) করল না কিংবা গাজওয়া করার কোন দৃঢ় সংকল্পও করল না, এ অবস্থায় মারা গেলে, সে মুনাফিক অবস্থায় মারা গেল। আমরা সকলেই জানি যে, মুনাফিকের স্থান চিরস্থায়ী জাহান্নাম। অন্য একটি হাদীসে বর্ণিত হয়েছে যে, রসূলুল্লাহ সাঃ বলেন: من لم یغز أو یجھز غازیا أو یخلف غازیا فی أھله بجیر أصابه الله بقارعة قبل یوم القیامة অর্থঃ যে মুসলমান তার জীবনে কখনাে কোন জিহাদে অংশ নেয়নি, না কোন মুজাহিদের জন্য জিহাদের সরঞ্জাম যােগাড় করে দিয়েছে আর না কোন মুজাহিদ পরিবারে সহযােগিতা করেছে। কিয়ামতের পূর্বে আল্লাহ তাকে এক ভীষণ বিপদে নিপতিত করবেন। (সুনানে আবু দাউদ, কিতাবুল জিহাদ, ইফাবা হাঃ ২৪৯৫) এতাে গেল ব্যক্তিগতভাবে জিহাদ না করার দুনিয়া ও আখিরাতের শাস্তির কথা। এবার দেখা যাক, জিহাদ না করলে জাতীয়ভাবে দুনিয়া ও আখিরাতে কি শাস্তির ব্যবস্থা রয়েছে। এ সম্পর্কে আল্লাহ তা'আলা বলেন- يٰأَيُّهَا الَّذينَ ءامَنوا ما لَكُم إِذا قيلَ لَكُمُ انفِروا فى سَبيلِ اللَّهِ اثّاقَلتُم إِلَى الأَرضِ ۚ أَرَضيتُم بِالحَيوٰةِ الدُّنيا مِنَ الءاخِرَةِ ۚ فَما مَتٰعُ الحَيوٰةِ الدُّنيا فِى الءاخِرَةِ إِلّا قَليلٌ অর্থঃ হে ঈমানদারগণ! তােমাদের কি হলাে, তােমাদের যখন অভিযানে বের হতে বলা হয়, তখন তােমরা মাটি আঁকড়ে ধর। তােমরা কি আখিরাতের তুলনায় পার্থিব জীবনে পরিতুষ্ট হয়ে গেলে? আখেরাতের তুলনায় পার্থিব জীবন কত নিকৃষ্ট? (সূরা তাওবাহ্ ৯ ঃ ৩৮) এখানে ঈমানদারদের সম্বােধন করে বলা হয়েছে যে, তােমাদের যখন অভিযানে বের হতে বলা হয় অর্থাৎ অভিযান করা, জিহাদ করা তােমাদের প্রয়ােজন হয়, ফরজ হয়ে যায়, তখন তােমরা কেন মাটি আঁকড়ে ধর? মাটি আঁকড়ে ধরার অর্থ হলাে দুনিয়া নিয়ে ব্যস্ত থাকা, ঘর-বাড়ি, ধন-সম্পদ, আত্মীয় স্বজন, ব্যবসা-বাণিজ্য প্রভৃতি নিয়ে ব্যস্ত থাকা, জিহাদে বের না হওয়ার পথে এগুলাে বাঁধা হয়ে যাওয়া। ঈমানদাররা যদি এ উপকরণ গুলাে নিয়েই সন্তুষ্ট থাকে তবে তার জন্য আল্লাহ তা'আলা শাস্তির ঘােষণা দিয়েছেন- إِلّا تَنفِروا يُعَذِّبكُم عَذابًا أَليمًا وَيَستَبدِل قَومًا غَيرَكُم وَلا تَضُرّوهُ شَيـًٔا ۗ وَاللَّهُ عَلىٰ كُلِّ شَيءٍ قَديرٌ
মুলত কোম্পানি এখানে নিজের টাকা দেয়না বরং সকল বীমা গ্রহীতার ফান্ড থেকে টাকা দেয়
একজন খাটি লোক ও মুফতি।
সঠিক তথ্য উপস্থাপন করেছেন
Right
শুকরিয়া❤ জাযাকাল্লাহ ❤
Hujur je ayat bollo
KOn ayat ekTu bolben?
Oshadharon! Bhul bhal bolleo kom chilo
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । .♥♥♥বাংলা বর্ণমালা দিয়ে ইসলামী বাক্য
অ- অস্বীকার করি সকল তাগুত,
আ - আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ
ই- ইবাদত একমাত্র আল্লাহরই জন্য
ঈ- ঈমান বিশুদ্ধ করে হবো ধন্য
উ - উপকারী জ্ঞান চর্চা করে সত্যিকারের জ্ঞানী
উ - ঊর্ধ্বলোকে আল্লাহ তায়ালা আছেন-তা জানি।
ঋ - ঋজুতা রাখব আকীদায়-ঈমানে,
ঋষিত্বের স্থান নেই ইসলামে।
এ - এবাদত করি শুধু এক আল্লাহর,
ঐ - ঐক্য গড়ে তুলি এসো মুসলিম উম্মাহর ।
ও - ওজন হবে পাপ-পুণ্যের শেষ বিচারের দিন,
ঔ - ঔদ্ধত্য ধুলায় মেশাবেন আল্লাহ রব্বুল আলামীন।,,,///
প্রশ্নঃ hinduttobadi Ihudibadi Mafia Votedakat Awami Hasina kaferder birodhye জিহাদ না করলে কি ক্ষতি হবে?
উত্তরঃ awami kaferder birodhye জিহাদ না করলে ব্যক্তিগত এবং জাতীয়ভাবে ভয়ংকর পরিণতির সম্মুখীন হতে হবে। এর শাস্তি ভােগ করতে হবে দুনিয়া এবং আখিরাতের উভয় জগতে। ব্যক্তিগত ক্ষতি হলাে, আমরা দুনিয়ার পরবর্তী যে জীবন, সে জীবনে সকলে জান্নাত লাভের আশা করি, কিন্তু জিহাদ না করলে পরকালে জান্নাত পাওয়া যাবে না।
আল্লাহ তা'আলা বলেন-
أَم حَسِبتُم أَن تَدخُلُوا الجَنَّةَ وَلَمّا يَعلَمِ اللَّهُ الَّذينَ جٰهَدوا مِنكُم وَيَعلَمَ الصّٰبِرينَ
অর্থঃ তােমরা কি ধারণা করেছাে সােজা জান্নাতে চলে যাবে অথচ দেখে নেয়া হবে না, তােমাদের মধ্যে কে জিহাদকারী আর কে জিহাদে ধৈৰ্য্য ধারণকারী।
(সূরা আল ইমরান ৩ঃ ১৪২)
عن أبی ھریرة قال قال رسول الله صلی الله علیه وسلم من مات ولم یغز ولم یحدث به نفسه مات علی شعبة من نفاق
অর্থঃ আবু হুরায়রা রাঃ থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেন, “যে মুসলিম জীবনে কোন গাজওয়া (দ্বীন প্রতিষ্ঠার জিহাদ) করল না কিংবা গাজওয়া করার কোন দৃঢ় সংকল্পও করল না, এ অবস্থায় মারা গেলে, সে মুনাফিক অবস্থায় মারা গেল।
আমরা সকলেই জানি যে, মুনাফিকের স্থান চিরস্থায়ী জাহান্নাম।
অন্য একটি হাদীসে বর্ণিত হয়েছে যে, রসূলুল্লাহ সাঃ বলেন:
من لم یغز أو یجھز غازیا أو یخلف غازیا فی أھله بجیر أصابه الله بقارعة قبل یوم القیامة
অর্থঃ যে মুসলমান তার জীবনে কখনাে কোন জিহাদে অংশ নেয়নি, না কোন মুজাহিদের জন্য জিহাদের সরঞ্জাম যােগাড় করে দিয়েছে আর না কোন মুজাহিদ পরিবারে সহযােগিতা করেছে। কিয়ামতের পূর্বে আল্লাহ তাকে এক ভীষণ বিপদে নিপতিত করবেন।
(সুনানে আবু দাউদ, কিতাবুল জিহাদ, ইফাবা হাঃ ২৪৯৫)
এতাে গেল ব্যক্তিগতভাবে জিহাদ না করার দুনিয়া ও আখিরাতের শাস্তির কথা। এবার দেখা যাক, জিহাদ না করলে জাতীয়ভাবে দুনিয়া ও আখিরাতে কি শাস্তির ব্যবস্থা রয়েছে।
এ সম্পর্কে আল্লাহ তা'আলা বলেন-
يٰأَيُّهَا الَّذينَ ءامَنوا ما لَكُم إِذا قيلَ لَكُمُ انفِروا فى سَبيلِ اللَّهِ اثّاقَلتُم إِلَى الأَرضِ ۚ أَرَضيتُم بِالحَيوٰةِ الدُّنيا مِنَ الءاخِرَةِ ۚ فَما مَتٰعُ الحَيوٰةِ الدُّنيا فِى الءاخِرَةِ إِلّا قَليلٌ
অর্থঃ হে ঈমানদারগণ! তােমাদের কি হলাে, তােমাদের যখন অভিযানে বের হতে বলা হয়, তখন তােমরা মাটি আঁকড়ে ধর। তােমরা কি আখিরাতের তুলনায় পার্থিব জীবনে পরিতুষ্ট হয়ে গেলে? আখেরাতের তুলনায় পার্থিব জীবন কত নিকৃষ্ট?
(সূরা তাওবাহ্ ৯ ঃ ৩৮)
এখানে ঈমানদারদের সম্বােধন করে বলা হয়েছে যে, তােমাদের যখন অভিযানে বের হতে বলা হয় অর্থাৎ অভিযান করা, জিহাদ করা তােমাদের প্রয়ােজন হয়, ফরজ হয়ে যায়, তখন তােমরা কেন মাটি আঁকড়ে ধর? মাটি আঁকড়ে ধরার অর্থ হলাে দুনিয়া নিয়ে
ব্যস্ত থাকা, ঘর-বাড়ি, ধন-সম্পদ, আত্মীয় স্বজন, ব্যবসা-বাণিজ্য প্রভৃতি নিয়ে ব্যস্ত থাকা, জিহাদে বের না হওয়ার পথে এগুলাে বাঁধা হয়ে যাওয়া। ঈমানদাররা যদি এ
উপকরণ গুলাে নিয়েই সন্তুষ্ট থাকে তবে তার জন্য আল্লাহ তা'আলা শাস্তির ঘােষণা দিয়েছেন-
إِلّا تَنفِروا يُعَذِّبكُم عَذابًا أَليمًا وَيَستَبدِل قَومًا غَيرَكُم وَلا تَضُرّوهُ شَيـًٔا ۗ وَاللَّهُ عَلىٰ كُلِّ شَيءٍ قَديرٌ
প্রথম লাইক
প্রথম কমেন্ট
শুকরিয়া❤ জাযাকাল্লাহ ❤
মন গড়া মত ব্যাখ্যা দিলেন
হুজুর আপনার জ্ঞানের স্বল্পতা আছে। দয়াকরে ইন্সুরেন্স সম্পর্কে বিশদ ভাবে জানুন।
Right ,,onek solpota ache
আসসালামু আলাইকুম আমি এই কাজটা করেছি আমার কি করা উচিত
Jakir nayak waj dakun
সবাই তো সব জানে না।তাই আন্দাজে কথা বলাও ঠিক নয়।
কোম্পানি তো আপনাকে বলেছে ওই লোক টা যেন না মরে সেই জন্য দোয়া করে,,
কিছু বলতে পারছি না 😅
আসসালামু আলাইকুম
হুজুর কি আজিব।আমি বলবো ইন্স্যুরেন্সের বিশদ জ্ঞান তার দরকার।
না জেনে কথা বলা ইসলামে কি জায়েয
না উনি জানে না আপনি ওনার চেয়ে বড় মুফতি আপনি ভালো জানেন
নিজের তৈরি করা ফতোয়া দিচ্ছেন এই হুজুর
আপনাকে আরো গভীর ভাবে বিশ্লেষণ করতে হবে। মন গড়া ফতোয়া পরিহার করা দরকার।
মনগড়া কথা তো আর কেউ বলতেছেন যারা দিবা ঘুরিয়ে কোন সিস্টেমে করছে এটা জানার জন্য আপনি এটা বুঝেন নাই বাটপার তো ওনারা উনারা ঘুরাইয়া প্যাঁচ আরো অনেক বিনা আছে অনেক কোম্পানি আছে টাকা পয়সা মেরে নিয়া যাইয়া
Dolil soho bekkha den hujur mon gote bolien na
কিছু না জেনে হুদাই নিজের মতো মাসাল নিয়ে আসছেন,
ইন্সুরেন্স সম্পর্কে সমাধান দিলেন না, তাহলে এই বিষয় নিয়ে কেন কথা বললেন, জনগনতো জানতে চাইছিল ইসলামী ইন্সুরেন্স জায়েজ কিনা।
হারাম
প্রশ্নঃ hinduttobadi Ihudibadi Mafia Votedakat Awami Hasina kaferder birodhye জিহাদ না করলে কি ক্ষতি হবে?
উত্তরঃ awami kaferder birodhye জিহাদ না করলে ব্যক্তিগত এবং জাতীয়ভাবে ভয়ংকর পরিণতির সম্মুখীন হতে হবে। এর শাস্তি ভােগ করতে হবে দুনিয়া এবং আখিরাতের উভয় জগতে। ব্যক্তিগত ক্ষতি হলাে, আমরা দুনিয়ার পরবর্তী যে জীবন, সে জীবনে সকলে জান্নাত লাভের আশা করি, কিন্তু জিহাদ না করলে পরকালে জান্নাত পাওয়া যাবে না।
আল্লাহ তা'আলা বলেন-
أَم حَسِبتُم أَن تَدخُلُوا الجَنَّةَ وَلَمّا يَعلَمِ اللَّهُ الَّذينَ جٰهَدوا مِنكُم وَيَعلَمَ الصّٰبِرينَ
অর্থঃ তােমরা কি ধারণা করেছাে সােজা জান্নাতে চলে যাবে অথচ দেখে নেয়া হবে না, তােমাদের মধ্যে কে জিহাদকারী আর কে জিহাদে ধৈৰ্য্য ধারণকারী।
(সূরা আল ইমরান ৩ঃ ১৪২)
عن أبی ھریرة قال قال رسول الله صلی الله علیه وسلم من مات ولم یغز ولم یحدث به نفسه مات علی شعبة من نفاق
অর্থঃ আবু হুরায়রা রাঃ থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেন, “যে মুসলিম জীবনে কোন গাজওয়া (দ্বীন প্রতিষ্ঠার জিহাদ) করল না কিংবা গাজওয়া করার কোন দৃঢ় সংকল্পও করল না, এ অবস্থায় মারা গেলে, সে মুনাফিক অবস্থায় মারা গেল।
আমরা সকলেই জানি যে, মুনাফিকের স্থান চিরস্থায়ী জাহান্নাম।
অন্য একটি হাদীসে বর্ণিত হয়েছে যে, রসূলুল্লাহ সাঃ বলেন:
من لم یغز أو یجھز غازیا أو یخلف غازیا فی أھله بجیر أصابه الله بقارعة قبل یوم القیامة
অর্থঃ যে মুসলমান তার জীবনে কখনাে কোন জিহাদে অংশ নেয়নি, না কোন মুজাহিদের জন্য জিহাদের সরঞ্জাম যােগাড় করে দিয়েছে আর না কোন মুজাহিদ পরিবারে সহযােগিতা করেছে। কিয়ামতের পূর্বে আল্লাহ তাকে এক ভীষণ বিপদে নিপতিত করবেন।
(সুনানে আবু দাউদ, কিতাবুল জিহাদ, ইফাবা হাঃ ২৪৯৫)
এতাে গেল ব্যক্তিগতভাবে জিহাদ না করার দুনিয়া ও আখিরাতের শাস্তির কথা। এবার দেখা যাক, জিহাদ না করলে জাতীয়ভাবে দুনিয়া ও আখিরাতে কি শাস্তির ব্যবস্থা রয়েছে।
এ সম্পর্কে আল্লাহ তা'আলা বলেন-
يٰأَيُّهَا الَّذينَ ءامَنوا ما لَكُم إِذا قيلَ لَكُمُ انفِروا فى سَبيلِ اللَّهِ اثّاقَلتُم إِلَى الأَرضِ ۚ أَرَضيتُم بِالحَيوٰةِ الدُّنيا مِنَ الءاخِرَةِ ۚ فَما مَتٰعُ الحَيوٰةِ الدُّنيا فِى الءاخِرَةِ إِلّا قَليلٌ
অর্থঃ হে ঈমানদারগণ! তােমাদের কি হলাে, তােমাদের যখন অভিযানে বের হতে বলা হয়, তখন তােমরা মাটি আঁকড়ে ধর। তােমরা কি আখিরাতের তুলনায় পার্থিব জীবনে পরিতুষ্ট হয়ে গেলে? আখেরাতের তুলনায় পার্থিব জীবন কত নিকৃষ্ট?
(সূরা তাওবাহ্ ৯ ঃ ৩৮)
এখানে ঈমানদারদের সম্বােধন করে বলা হয়েছে যে, তােমাদের যখন অভিযানে বের হতে বলা হয় অর্থাৎ অভিযান করা, জিহাদ করা তােমাদের প্রয়ােজন হয়, ফরজ হয়ে যায়, তখন তােমরা কেন মাটি আঁকড়ে ধর? মাটি আঁকড়ে ধরার অর্থ হলাে দুনিয়া নিয়ে
ব্যস্ত থাকা, ঘর-বাড়ি, ধন-সম্পদ, আত্মীয় স্বজন, ব্যবসা-বাণিজ্য প্রভৃতি নিয়ে ব্যস্ত থাকা, জিহাদে বের না হওয়ার পথে এগুলাে বাঁধা হয়ে যাওয়া। ঈমানদাররা যদি এ
উপকরণ গুলাে নিয়েই সন্তুষ্ট থাকে তবে তার জন্য আল্লাহ তা'আলা শাস্তির ঘােষণা দিয়েছেন-
إِلّا تَنفِروا يُعَذِّبكُم عَذابًا أَليمًا وَيَستَبدِل قَومًا غَيرَكُم وَلا تَضُرّوهُ شَيـًٔا ۗ وَاللَّهُ عَلىٰ كُلِّ شَيءٍ قَديرٌ
সব ফাও কথা।
কাজের কোন কথা বললেন না।
বলার কি ছিল,বলল কি।
ওনি আবার কে🤐
Bhul bhal boleo ki confidence ar ki shomman! Aha!
Islami taqaful sorea vittik???
😅
উনার কোনো কথা আজ পর্যন্ত কোনো কাজে আসে নাই।
ইনি কি সত্যিই কোন আলেম?
আপনার কথা গুলো সঠিক না