আর ঈসা আলাইহিস সাল্লাম অর্থাত ঈসা মসিহ তিনি মারা যান নি, আল্লাহ্ তাঁকে কুশ বিদ্ধ করার আগে চৌথ আসমানে তাঁর নিজের কাছেই তুলে নিয়ে গেছেন, এই কোথা স্বয়ং সৃষ্টি কর্তা মহান স্রষ্টা আল্লাহ বলেছেনঃ তাঁর সর্ব শ্রেষ্ঠ এবং শেষ আসমানী কিতাব এর মধ্যে 😢 কিনতু তোমরা খ্রিস্ট রায়া যে বাইবেল কিতাব টি কে ঈসার পবিত্র ইঞ্জিল কিতাব হিসাবে মেনে আসতে চো, আর সেটা সত্যি কারের ইনজীল কিতাব টি নয়,, আল কোরআন এর মধ্যে আল্লাহ স্পর্শ ভাবে বলেছিলেন, যারা নিজ হাতে কিতাব লিখে দাবি করেন তাঁরা মিথ্যা বাদি ইহুদি বদ ধার্মিক পাদ্রী রায়া ঈসার পবিত্র ইঞ্জিল কিতাব টি কে খ্রিস্ট দের থেকে গুম করে ফেলেছেন, সেই কিতাবের মধ্যে শেষ নবী হযরত মুহাম্মদ নাম ও তাঁর আগমন সম্পর্কে ভবিষ্যদ্বাণী করে গেছেন, ঈসা আলাইহিস সাল্লাম অর্থাত ঈসা মসিহ, ঠিক একই ভাবে মুসা আলাহিয়া সাল্লাম তাঁর তাওরাত কিতাব থেকে লিখেছিলেন শেষ নবী মহম্মদের সম্পর্কে ও তাঁর আগমন সম্পর্কে ভবিষ্যদ্বাণী করে গেছেন মুসা তাই বদ ধার্মিক পাদ্রী ইহুদি রায়া মুসার তাওরাত কিতাব টি কেও গুম করে ফেলেছেন, আর তাঁর পরিবর্তে তাঁরা দুই আসমানী কিতাব দুটি বিকৃত করে ফেলছিল আর সেই কিতাব থেকে শেষ নবী হযরত মুহাম্মদ এর নাম টা মুছে দিয়ে ছিল কারন তারা জানত যে যোদি সেই সত্যি কারের ইনজীল ও তাওরাত কিতাব টি বর্তমান থাকতো তাহলে তাঁদের ইহুদি খ্রিস্টান বোলতে কোন জাতি বা সম্প্রদায় থাকতো না ..... তাই তারা সেই কিতাব থেকে ভবিষ্য বানি কোরা কথা গুলো কে সরিয়ে ফেলেছিল কিনতু আমরা মুসলমানেরা এই সব প্রমান দেখাতে পারবো, যে ইঞ্জিল তোরাত ও আল কোরআন ১০০% ১০০ এক কিন্তূ বর্তমানে আপনি যে ইঞ্জিল কিতাব টি কে অনুসরণ করে আসছ .. সেটা আর আল কোরআন এর কোন মিল পাওয়া যাবে না.... ঈসার সম্পকে আল কোরআন বলে একটা আর আপনি যে ইঞ্জিল অনুসরণ করে আসছেন সেটা বলে আর এক কারন সেটা বাইবেলের মুসলিম সংরক্ষণ লেখা 😢 এতো সহজে আমরা মুসলমানরা তোমাদের মিথ্যা খ্রিস্ট দের খেতে যাবো না
প্রিয় ভাই না জানা টা দোষের না কিন্ত ভুল জানা ও মানা মারাত্মক ভূল ও অনন্ত জীবনের পথে যেতে বড় বাধা। তাছাড়া সত্য ও সঠিক না জেনে কথা বলাতে গৌরব নেই বরং বোকামিই প্রাকশ পায় আসুন সত্য তথ্য দেখি ও শিখে মুক্ত হই ভুল পথ থেকে। আপনি কি কুরআন মানেন তাহলে কিছু আয়াত এখানে দেখুনঃ সুরা মাই’দা (৫) আয়াত ৬৮ - “বল, ‘হে কিতাবীরা, তোমরা কোন ভিত্তির উপর নেই, যতক্ষণ না তোমরা তাওরাত, ইনজীল ও তোমাদের নিকট তোমাদের রবের পক্ষ থেকে যা নাযিল করা হয়েছে, তা কায়েম কর’। আর তোমার নিকট তোমার রবের পক্ষ থেকে যা নাযিল করা হয়েছে, তা তাদের অনেকের অবাধ্যতা ও কুফরী বৃদ্ধি করবে। সুতরাং তুমি কাফির কওমের উপর হতাশ হয়ো না।” আপনি কি ইঞ্জিল পড়েছেন? বিশ্বাস করেন এবং কায়েম করেন? আপনি যদি কুরআন বিশ্বাস করেন, তাহলে আপনার জন্য কুরআন থেকে দুটি সূরার নামসহ আয়াত এখানে আছে। পড়ে দেখুন, আল্লাহর কালাম সম্পর্কে কুরআনে আল্লাহ্ পাক কি বলছেন? সূরা ইমরান ৪ আয়াত, (৩:৪) (৪) مِن قَبْلُ هُدًى لِّلنَّاسِ وَأَنزَلَ الْفُرْقَانَ ۗ إِنَّ الَّذِينَ كَفَرُوا بِآيَاتِ اللَّهِ لَهُمْ عَذَابٌ شَدِيدٌ ۗ وَاللَّهُ عَزِيزٌ ذُو انتِقَامٍ নাযিল করেছেন তাওরত ও ইঞ্জিল, এ কিতাবের পূর্বে, মানুষের হেদায়েতের জন্যে এবং অবতীর্ণ করেছেন মীমাংসা। নিঃসন্দেহে যারা আল্লাহর আয়াতসমূহ অস্বীকার করে, তাদের জন্যে রয়েছে কঠিন আযাব। আর আল্লাহ হচ্ছেন পরাক্রমশীল, প্রতিশোধ গ্রহণকারী। সূরা আল-কাহফ ২৭ আয়াত, (১৮:২৭) (২৭ وَاتْلُ مَا أُوحِيَ إِلَيْكَ مِن كِتَابِ رَبِّكَ ۖ لَا مُبَدِّلَ لِكَلِمَاتِهِ وَلَن تَجِدَ مِن دُونِهِ مُلْتَحَدًا আপনার প্রতি আপনার পালনকর্তার যে, কিতাব প্রত্যাদিষ্ট করা হয়েছে, তা পাঠ করুন। তাঁর বাক্য পরিবর্তন করার কেউ নাই। তাঁকে ব্যতীত আপনি কখনই কোন আশ্রয় স্থল পাবেন না। দোয়া করি, আল্লাহ্ পাক আপনাকে তাঁর কালামসমুহ নিজে চোখে দেখে পড়ার সময়, সুযোগ, আগ্রহ, ধৈর্য্য ও সদইচ্ছা দান করুন। যেন আপনি আপনার ঈমানকে সত্যের উপরে মজবুতভাবে গড়তে পারেন। আমিন! শুকরিয়া।
প্রিয় ভাই, আমরা যা সত্য সেই ইতিহাস তুলে ধরি। এই ইতিহাস আপনার কাছে হয়তো নতুন শোনাচ্ছে বিধায় আপনার মনে সন্দেহ এসেছে। আপনি এর সত্যতা যাচাই করে দেখতে পারেন ভাই। আসুন সত্য জানি ও নিজেকে রক্ষা করি! এ বিষয়ে আরো জানতে আমদের ভিডিও দেখুন ভাইঃ th-cam.com/video/Mfp-kNjtc6k/w-d-xo.html th-cam.com/video/2khOKdUSilo/w-d-xo.html (এ তথ্য ঈসা মসীহের মৃত্যু নিয়ে দেখুন)
ভাই নিজে আগে ভালো করে পড়েন। সত্য গ্রহণ করার হৃদয় রাখেন। আর একটা ভালো উপায় আছে , সেটা চাইলে করতে পারেন, যদি আপনি সত্যিই সত্যিই স্রষ্টা কে পেতে চান। সত্য গ্রহণ করতে পারার গৌরব অর্জন করতে চান। আপনি এভাবে প্রার্থনা করুন। (( হে প্রভু, আমার সৃষ্টি কর্তা, আমাকে তোমার পথ দেখাও। যেটা সত্য সেটা আমাকে দাও, আর যেটা মিথ্যা সেটা থেকে আমাকে রক্ষা করো। )) কারণ পৃথিবীতে সব ধর্মই নিজেদের সত্য বলে দাবি করে। কিন্তু সত্য আসলে কোনটা সেটা ঈশ্বর ছাড়া আর কেউ জানেনা। সুতরাং সত্যের সন্ধান শুধু স্রষ্টাই দিতে পারবেন। আর তিনি মহান , তার কাছে চাইলে তিনি আপনাকে অবশ্যই দিবেন। কারণ তিনি আপনাকে ভালোবাসেন।
প্রিয় ভাই, আমরা যে সত্য বাণী জেনেছি পবিত্র কিতাব থেকে তা শেয়ার করি, আপনি সত্য জানতে চাইলে এই সুযোগ গ্রহন করতে পারেন। নিজে দেখুন ও সত্য সম্পর্কে নিজে জানুন। শোনা কথা তো ছোট বেলা থেকেই শুনেছেন এবার নিজ চোখে সত্য দেখার সুযোগ এসেছে, আপনি চাইলেই এই সত্য গ্রহন করতে পারেন। আমাদের এই ভিডিও গুলো দেখুন ও বিশেষ কোন প্রশ্ন থাকলে আমাদের জানানঃ th-cam.com/play/PLk7rwna4fbCvEuwc_pnN38bJYd7wM3gte.html th-cam.com/play/PLk7rwna4fbCsL0zK-_hkQg9Tc6Pe2c_C6.html th-cam.com/play/PLk7rwna4fbCs72uwM8LmF5cSGJkIgds5v.html
প্রিয় ভাই! আমরা আল্লাহর কাছে সমর্পণকারী ঈসা মসীহের অনুসারী। অর্থাৎ আমরা বিশ্বাস করি যে ঈসা মসীহ্ আমাদের নাজাতদাতা। তিনি আমাদের গুনাহের মূল্য পরিশোধ করার জন্য ক্রুশে মারা গিয়েছেন আর তিন দিন পর জীবিত হয়ে উঠেছেন। পরে মাবুদ আল্লাহ্ তাঁকে বেহেস্তে তুলে নিয়েছেন। আমরা ইঞ্জিল শরীফের শিক্ষানুসারে আমাদের সকল ইচ্ছাকে আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পণ করে চলি আর আত্মসমর্পণকারীদেরকে আরবিতে মুসলিম বলে। এই অর্থে কুরআনেও ঈসা মসীহ্ কে এবং তার অনুসারীদেরকে আত্মসমর্পণকারী/মুসলিম বলে অবহিত করা হয়েছে। সূরা নম্বরঃ ৩, আয়াত নম্বরঃ ৫২ فَلَمَّاۤ اَحَسَّ عِيْسٰى مِنْهُمُ الْكُفْرَ قَالَ مَنْ اَنْصَارِىْۤ اِلَى اللّٰهِؕ قَالَ الْحَـوَارِيُّوْنَ نَحْنُ اَنْصَارُ اللّٰهِۚ اٰمَنَّا بِاللّٰهِۚ وَاشْهَدْ بِاَنَّا مُسْلِمُوْنَ যখন 'ঈসা তাহাদের অবিশ্বাস উপলব্ধি করিল তখন সে বলিল, 'আল্লাহ্র পথে কাহারা আমার সাহায্যকারী?' হাওয়ারীগণ বলিল, 'আমরাই আল্লাহ্র পথে সাহায্যকারী। আমরা আল্লাহে ঈমান আনিয়াছি। আমরা আত্মসমর্পণ-কারী, তুমি ইহার সাক্ষী থাক। আত্মসমর্পণকারী অর্থ মুসলমান। সুরা আল-মা`ইদাহ (৫) ৪৭ আয়াত وَليَحكُم أَهلُ الإِنجيلِ بِما أَنزَلَ اللَّهُ فيهِ ۚ وَمَن لَم يَحكُم بِما أَنزَلَ اللَّهُ فَأُولٰئِكَ هُمُ الفاسِقونَ “আর ইনজীলের অনুসারীগণ তাতে আল্লাহ যা নাযিল করেছেন তার মাধ্যমে যেন ফয়সালা করে আর আল্লাহ যা নাযিল করেছেন তার মাধ্যমে যারা ফয়সালা করে না, তারাই ফাসিক।” তাহলে কুরআনের ভাষ্য অনুযায়ী আমরা হলাম ইঞ্জিলের পরিবার ঈসা মসীহের অনুসারী অথবা ঈসায়ী মুসলিম। এছাড়াও কুরআনিল কারীম ঈসা এবং তার অনুসারীদেরকে মুসলিম বলেও অভিহিত করেছেন। পৃথিবীর সমস্ত মুসলিম একমত যে ঈসা মসীহ মুসলিম তাহলে তার অনুসারীরা কিভাবে খ্রিস্টান হয়। কিছু দুষ্ট লোক যীশু খ্রীষ্টের অর্থাৎ মনোনীত নাজাত দাতার অনুসারীদেরকে খ্রিস্টান অর্থাৎ নাজাত প্রাপ্ত বলে গালি দিতে শুরু করে আর এর অর্থ ভালো হওয়ায় ঈসার অনুসারীরা তা মেনে নিয়েছিল। কালক্রমে তারা এই নামে পরিচিত পায়। যেহেতু কোরআনে আমাদেরকে ইঞ্জিলের পরিবার বা মুসলিম বলে সেহেতু যে কেউ আমাদের কে এই নামেও ডাকতে পারে। তবে আমরা নিজেদের কে ঈসার অনুসারী/ ঈসায়ী হিসেবে পরিচয় দিতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি।
প্রিয় ভাই, আমরা যে সত্য বাণী জেনেছি পবিত্র কিতাব থেকে তা শেয়ার করি, আপনি সত্য জানতে চাইলে এই সুযোগ গ্রহন করতে পারেন। নিজে দেখুন ও সত্য সম্পর্কে নিজে জানুন। শোনা কথা তো ছোট বেলা থেকেই শুনেছেন এবার নিজ চোখে সত্য দেখার সুযোগ এসেছে, আপনি চাইলেই এই সত্য গ্রহন করতে পারেন। আমাদের এই ভিডিও গুলো দেখুন ও বিশেষ কোন প্রশ্ন থাকলে আমাদের জানানঃ th-cam.com/play/PLk7rwna4fbCvEuwc_pnN38bJYd7wM3gte.html th-cam.com/play/PLk7rwna4fbCsL0zK-_hkQg9Tc6Pe2c_C6.html th-cam.com/play/PLk7rwna4fbCs72uwM8LmF5cSGJkIgds5v.html
আলহামদুলিল্লাহ ( আমিন)
ধন্যবাদ ভাই আপনার মন্তব্যের জন্য !
আলহামদুলিল্লাহ
ধন্যবাদ ভাই আপনার মন্তব্যের জন্য !
খুব সুন্দর! ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ ভাই আপনার মন্তব্যের জন্য !
Thasnks!.
ধন্যবাদ ভাই আপনার মন্তব্যের জন্য !
আর ঈসা আলাইহিস সাল্লাম অর্থাত ঈসা মসিহ তিনি মারা যান নি, আল্লাহ্ তাঁকে কুশ বিদ্ধ করার আগে চৌথ আসমানে তাঁর নিজের কাছেই তুলে নিয়ে গেছেন,
এই কোথা স্বয়ং সৃষ্টি কর্তা মহান স্রষ্টা আল্লাহ বলেছেনঃ তাঁর সর্ব শ্রেষ্ঠ এবং শেষ আসমানী কিতাব এর মধ্যে 😢
কিনতু তোমরা খ্রিস্ট রায়া যে বাইবেল কিতাব টি কে ঈসার পবিত্র ইঞ্জিল কিতাব হিসাবে মেনে আসতে চো, আর সেটা সত্যি কারের ইনজীল কিতাব টি নয়,, আল কোরআন এর মধ্যে আল্লাহ স্পর্শ ভাবে বলেছিলেন, যারা নিজ হাতে কিতাব লিখে দাবি করেন তাঁরা মিথ্যা বাদি
ইহুদি বদ ধার্মিক পাদ্রী রায়া ঈসার পবিত্র ইঞ্জিল কিতাব টি কে খ্রিস্ট দের থেকে গুম করে ফেলেছেন, সেই কিতাবের মধ্যে শেষ নবী হযরত মুহাম্মদ নাম ও তাঁর আগমন সম্পর্কে ভবিষ্যদ্বাণী করে গেছেন, ঈসা আলাইহিস সাল্লাম অর্থাত ঈসা মসিহ,
ঠিক একই ভাবে মুসা আলাহিয়া সাল্লাম তাঁর তাওরাত কিতাব থেকে লিখেছিলেন শেষ নবী মহম্মদের সম্পর্কে ও তাঁর আগমন সম্পর্কে ভবিষ্যদ্বাণী করে গেছেন মুসা
তাই বদ ধার্মিক পাদ্রী ইহুদি রায়া মুসার তাওরাত কিতাব টি কেও গুম করে ফেলেছেন,
আর তাঁর পরিবর্তে তাঁরা দুই আসমানী কিতাব দুটি বিকৃত করে ফেলছিল আর সেই কিতাব থেকে শেষ নবী হযরত মুহাম্মদ এর নাম টা মুছে দিয়ে ছিল
কারন তারা জানত যে যোদি সেই সত্যি কারের ইনজীল ও তাওরাত কিতাব টি বর্তমান থাকতো তাহলে তাঁদের ইহুদি খ্রিস্টান বোলতে কোন জাতি বা সম্প্রদায় থাকতো না ..... তাই তারা সেই কিতাব থেকে ভবিষ্য বানি কোরা কথা গুলো কে সরিয়ে ফেলেছিল
কিনতু আমরা মুসলমানেরা এই সব প্রমান দেখাতে পারবো, যে ইঞ্জিল তোরাত ও আল কোরআন ১০০% ১০০ এক
কিন্তূ বর্তমানে আপনি যে ইঞ্জিল কিতাব টি কে অনুসরণ করে আসছ ..
সেটা আর আল কোরআন এর কোন মিল পাওয়া যাবে না.... ঈসার সম্পকে আল কোরআন বলে একটা আর আপনি যে ইঞ্জিল অনুসরণ করে আসছেন সেটা
বলে আর এক
কারন সেটা বাইবেলের মুসলিম সংরক্ষণ
লেখা
😢 এতো সহজে আমরা মুসলমানরা তোমাদের মিথ্যা খ্রিস্ট দের খেতে যাবো না
প্রিয় ভাই না জানা টা দোষের না কিন্ত ভুল জানা ও মানা মারাত্মক ভূল ও অনন্ত জীবনের পথে যেতে বড় বাধা। তাছাড়া সত্য ও সঠিক না জেনে কথা বলাতে গৌরব নেই বরং বোকামিই প্রাকশ পায় আসুন সত্য তথ্য দেখি ও শিখে মুক্ত হই ভুল পথ থেকে। আপনি কি কুরআন মানেন তাহলে কিছু আয়াত এখানে দেখুনঃ সুরা মাই’দা (৫) আয়াত ৬৮ - “বল, ‘হে কিতাবীরা, তোমরা কোন ভিত্তির উপর নেই, যতক্ষণ না তোমরা তাওরাত, ইনজীল ও তোমাদের নিকট তোমাদের রবের পক্ষ থেকে যা নাযিল করা হয়েছে, তা কায়েম কর’। আর তোমার নিকট তোমার রবের পক্ষ থেকে যা নাযিল করা হয়েছে, তা তাদের অনেকের অবাধ্যতা ও কুফরী বৃদ্ধি করবে। সুতরাং তুমি কাফির কওমের উপর হতাশ হয়ো না।” আপনি কি ইঞ্জিল পড়েছেন? বিশ্বাস করেন এবং কায়েম করেন?
আপনি যদি কুরআন বিশ্বাস করেন, তাহলে আপনার জন্য কুরআন থেকে দুটি সূরার নামসহ আয়াত এখানে আছে। পড়ে দেখুন, আল্লাহর কালাম সম্পর্কে কুরআনে আল্লাহ্ পাক কি বলছেন? সূরা ইমরান ৪ আয়াত, (৩:৪) (৪) مِن قَبْلُ هُدًى لِّلنَّاسِ وَأَنزَلَ الْفُرْقَانَ ۗ إِنَّ الَّذِينَ كَفَرُوا بِآيَاتِ اللَّهِ لَهُمْ عَذَابٌ شَدِيدٌ ۗ وَاللَّهُ عَزِيزٌ ذُو انتِقَامٍ নাযিল করেছেন তাওরত ও ইঞ্জিল, এ কিতাবের পূর্বে, মানুষের হেদায়েতের জন্যে এবং অবতীর্ণ করেছেন মীমাংসা। নিঃসন্দেহে যারা আল্লাহর আয়াতসমূহ অস্বীকার করে, তাদের জন্যে রয়েছে কঠিন আযাব। আর আল্লাহ হচ্ছেন পরাক্রমশীল, প্রতিশোধ গ্রহণকারী। সূরা আল-কাহফ ২৭ আয়াত, (১৮:২৭) (২৭ وَاتْلُ مَا أُوحِيَ إِلَيْكَ مِن كِتَابِ رَبِّكَ ۖ لَا مُبَدِّلَ لِكَلِمَاتِهِ وَلَن تَجِدَ مِن دُونِهِ مُلْتَحَدًا আপনার প্রতি আপনার পালনকর্তার যে, কিতাব প্রত্যাদিষ্ট করা হয়েছে, তা পাঠ করুন। তাঁর বাক্য পরিবর্তন করার কেউ নাই। তাঁকে ব্যতীত আপনি কখনই কোন আশ্রয় স্থল পাবেন না। দোয়া করি, আল্লাহ্ পাক আপনাকে তাঁর কালামসমুহ নিজে চোখে দেখে পড়ার সময়, সুযোগ, আগ্রহ, ধৈর্য্য ও সদইচ্ছা দান করুন। যেন আপনি আপনার ঈমানকে সত্যের উপরে মজবুতভাবে গড়তে পারেন। আমিন! শুকরিয়া।
প্রিয় ভাই, আমরা যা সত্য সেই ইতিহাস তুলে ধরি। এই ইতিহাস আপনার কাছে হয়তো নতুন শোনাচ্ছে বিধায় আপনার মনে সন্দেহ এসেছে। আপনি এর সত্যতা যাচাই করে দেখতে পারেন ভাই। আসুন সত্য জানি ও নিজেকে রক্ষা করি! এ বিষয়ে আরো জানতে আমদের ভিডিও দেখুন ভাইঃ th-cam.com/video/Mfp-kNjtc6k/w-d-xo.html
th-cam.com/video/2khOKdUSilo/w-d-xo.html
(এ তথ্য ঈসা মসীহের মৃত্যু নিয়ে দেখুন)
আপনার হৃদয় যদি সত্য খুঁজতে চাই তাহলে আমাকে ইনবক্স করতে পারেনঃ +1 (719) 357-5560 আরো জানতে এখানে দেখুনঃ www.youtube.com/@ProkashitoSotto/videos
ঢাকার কোন চার্চে কী বাইবেল পাওয়া যাবে? (ইংরেজি কিং জেমস ভার্সন)
সংগ্রহ করতে চাচ্ছি।
আপনি চাইলে বাংলাদেশ বাইবেল সোসাইটি থেকে কিনতে পারেন। তাদের ঠিকানা হচ্ছে: ৩৯০ নিউ ইস্কাটন রোড, মগবাজার, ঢাকা - ১০০০।
@@ProkashitoSotto AG Church School এর পাশেই?
জী! সেখানে খুজে পেতে পারেন ভাই।
তাওরাত যাবুর ইঞ্জিল কিতাবগুলোর কি বাংলা অনুবাদ পাওয়া যায়
জী ভাই আছে , আপনি পড়তে চাইলে আমরা আপনাকে পাঠাতে পারি। বিনামূল্যে কিতাব পেতে এই নাম্বারে ম্যাসেজ দিন +1 (719) 357-5560
ভাই নিজে আগে ভালো করে পড়েন। সত্য গ্রহণ করার হৃদয় রাখেন। আর একটা ভালো উপায় আছে , সেটা চাইলে করতে পারেন, যদি আপনি সত্যিই সত্যিই স্রষ্টা কে পেতে চান। সত্য গ্রহণ করতে পারার গৌরব অর্জন করতে চান। আপনি এভাবে প্রার্থনা করুন।
(( হে প্রভু, আমার সৃষ্টি কর্তা, আমাকে তোমার পথ দেখাও। যেটা সত্য সেটা আমাকে দাও, আর যেটা মিথ্যা সেটা থেকে আমাকে রক্ষা করো। ))
কারণ পৃথিবীতে সব ধর্মই নিজেদের সত্য বলে দাবি করে। কিন্তু সত্য আসলে কোনটা সেটা ঈশ্বর ছাড়া আর কেউ জানেনা। সুতরাং সত্যের সন্ধান শুধু স্রষ্টাই দিতে পারবেন। আর তিনি মহান , তার কাছে চাইলে তিনি আপনাকে অবশ্যই দিবেন। কারণ তিনি আপনাকে ভালোবাসেন।
প্রিয় ভাই, আমরা যে সত্য বাণী জেনেছি পবিত্র কিতাব থেকে তা শেয়ার করি, আপনি সত্য জানতে চাইলে এই সুযোগ গ্রহন করতে পারেন। নিজে দেখুন ও সত্য সম্পর্কে নিজে জানুন। শোনা কথা তো ছোট বেলা থেকেই শুনেছেন এবার নিজ চোখে সত্য দেখার সুযোগ এসেছে, আপনি চাইলেই এই সত্য গ্রহন করতে পারেন। আমাদের এই ভিডিও গুলো দেখুন ও বিশেষ কোন প্রশ্ন থাকলে আমাদের জানানঃ th-cam.com/play/PLk7rwna4fbCvEuwc_pnN38bJYd7wM3gte.html
th-cam.com/play/PLk7rwna4fbCsL0zK-_hkQg9Tc6Pe2c_C6.html
th-cam.com/play/PLk7rwna4fbCs72uwM8LmF5cSGJkIgds5v.html
ভাই আপনি কোন ধর্ম পালন করেন
প্রিয় ভাই! আমরা আল্লাহর কাছে সমর্পণকারী ঈসা মসীহের অনুসারী। অর্থাৎ আমরা বিশ্বাস করি যে ঈসা মসীহ্ আমাদের নাজাতদাতা। তিনি আমাদের গুনাহের মূল্য পরিশোধ করার জন্য ক্রুশে মারা গিয়েছেন আর তিন দিন পর জীবিত হয়ে উঠেছেন। পরে মাবুদ আল্লাহ্ তাঁকে বেহেস্তে তুলে নিয়েছেন। আমরা ইঞ্জিল শরীফের শিক্ষানুসারে আমাদের সকল ইচ্ছাকে আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পণ করে চলি আর আত্মসমর্পণকারীদেরকে আরবিতে মুসলিম বলে। এই অর্থে কুরআনেও ঈসা মসীহ্ কে এবং তার অনুসারীদেরকে আত্মসমর্পণকারী/মুসলিম বলে অবহিত করা হয়েছে। সূরা নম্বরঃ ৩, আয়াত নম্বরঃ ৫২ فَلَمَّاۤ اَحَسَّ عِيْسٰى مِنْهُمُ الْكُفْرَ قَالَ مَنْ اَنْصَارِىْۤ اِلَى اللّٰهِؕ قَالَ الْحَـوَارِيُّوْنَ نَحْنُ اَنْصَارُ اللّٰهِۚ اٰمَنَّا بِاللّٰهِۚ وَاشْهَدْ بِاَنَّا مُسْلِمُوْنَ যখন 'ঈসা তাহাদের অবিশ্বাস উপলব্ধি করিল তখন সে বলিল, 'আল্লাহ্র পথে কাহারা আমার সাহায্যকারী?' হাওয়ারীগণ বলিল, 'আমরাই আল্লাহ্র পথে সাহায্যকারী। আমরা আল্লাহে ঈমান আনিয়াছি। আমরা আত্মসমর্পণ-কারী, তুমি ইহার সাক্ষী থাক। আত্মসমর্পণকারী অর্থ মুসলমান। সুরা আল-মা`ইদাহ (৫) ৪৭ আয়াত وَليَحكُم أَهلُ الإِنجيلِ بِما أَنزَلَ اللَّهُ فيهِ ۚ وَمَن لَم يَحكُم بِما أَنزَلَ اللَّهُ فَأُولٰئِكَ هُمُ الفاسِقونَ “আর ইনজীলের অনুসারীগণ তাতে আল্লাহ যা নাযিল করেছেন তার মাধ্যমে যেন ফয়সালা করে আর আল্লাহ যা নাযিল করেছেন তার মাধ্যমে যারা ফয়সালা করে না, তারাই ফাসিক।” তাহলে কুরআনের ভাষ্য অনুযায়ী আমরা হলাম ইঞ্জিলের পরিবার ঈসা মসীহের অনুসারী অথবা ঈসায়ী মুসলিম। এছাড়াও কুরআনিল কারীম ঈসা এবং তার অনুসারীদেরকে মুসলিম বলেও অভিহিত করেছেন। পৃথিবীর সমস্ত মুসলিম একমত যে ঈসা মসীহ মুসলিম তাহলে তার অনুসারীরা কিভাবে খ্রিস্টান হয়। কিছু দুষ্ট লোক যীশু খ্রীষ্টের অর্থাৎ মনোনীত নাজাত দাতার অনুসারীদেরকে খ্রিস্টান অর্থাৎ নাজাত প্রাপ্ত বলে গালি দিতে শুরু করে আর এর অর্থ ভালো হওয়ায় ঈসার অনুসারীরা তা মেনে নিয়েছিল। কালক্রমে তারা এই নামে পরিচিত পায়। যেহেতু কোরআনে আমাদেরকে ইঞ্জিলের পরিবার বা মুসলিম বলে সেহেতু যে কেউ আমাদের কে এই নামেও ডাকতে পারে। তবে আমরা নিজেদের কে ঈসার অনুসারী/ ঈসায়ী হিসেবে পরিচয় দিতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি।
আপনে কি ✝️
✝️?
প্রিয় ভাই, আমরা যে সত্য বাণী জেনেছি পবিত্র কিতাব থেকে তা শেয়ার করি, আপনি সত্য জানতে চাইলে এই সুযোগ গ্রহন করতে পারেন। নিজে দেখুন ও সত্য সম্পর্কে নিজে জানুন। শোনা কথা তো ছোট বেলা থেকেই শুনেছেন এবার নিজ চোখে সত্য দেখার সুযোগ এসেছে, আপনি চাইলেই এই সত্য গ্রহন করতে পারেন। আমাদের এই ভিডিও গুলো দেখুন ও বিশেষ কোন প্রশ্ন থাকলে আমাদের জানানঃ th-cam.com/play/PLk7rwna4fbCvEuwc_pnN38bJYd7wM3gte.html
th-cam.com/play/PLk7rwna4fbCsL0zK-_hkQg9Tc6Pe2c_C6.html
th-cam.com/play/PLk7rwna4fbCs72uwM8LmF5cSGJkIgds5v.html
তাহলে আপনি মোহাম্মদকে শেষ নবী মানেন না ,@@ProkashitoSotto