@Nazrul Mohammed Islamআমি কখনো ইয়াজিদকে মানি না সে ঘৃণিত সে হত্যাকারি সে আহলে বায়াতদের দোষমন তবে কোনো ইমাম তাকে কাফের বলেছেন এমনটা জানা নেই তাকে ইমামরা ফাসেক বলেছেন সে কবিরাহ গুনাহ কারি, ইয়াজিদকে যেন আল্লাহ এই সব আকামের কঠিন বিচার করেন সে শুধু তাদের হত্যা করে নি লাঠি দিয়ে ইমামের কানে আঘাতও করেছে সে ছিলো জুলুমবাজ এই জানোয়ার আর উবাইদুল্লাহ বিন জিয়াদ জানোয়ার আর সিমার এদের প্রতি ঘৃণা আল্লাহ যেন এই জানোয়ারদের কঠিন বিচার করেন। কিন্তু শিয়ারা যেভাবে সাহাবাদের দোষি করে তাতে কখনো মুসলিমদের মাঝে লড়াই শেষ হবে না, শিয়াদের নংরা আকিদা আমি মানি না
@Nazrul Mohammed Islam তুমি তো দেখছি মোয়াবিয়া (রা) খুব ঘৃণা পুষণ কর কিন্তু আমি কোনো সাহাবার প্রতি ঘৃণা পুষণ করি না মোয়াবিয়া( রা) ওহী লেখকদের একজন কোনো সাহাবি জাহান্নামি না তাদের প্রতি আল্লাহ রাজি খুশি।
তোমাদের এই সব আর ভালো লাগের না মনে চাই যারা এখন আগের ইয়াজিদ জানোয়ারের আর ইমাম হাসান (রা) এর মাঝে লড়াইয়ের বিষয় সামনে এনে মুসলিমদের মাঝে লড়াই বাদাতে চাই তাদের জবাই করতে কোথায় জাবো আমরা কোথায় পাবো সঠিক পথ। মাদ্রাসাতে পড়াশোনা করে বিপদে পড়েছি, তুমি যে মোয়াবিয়া ( রা) জাহান্নামি বললে অথচ উনার থেকে ৫০টি হাদিস বর্ণনা আছে , খারেজিরা যে দুটি দলে ভাগ হয়ে আলী (রা) ও মোয়াবিয়া (রা) দলে মিশে ছিলো তা বলো না কেন আম্মার (রা) কে কারা মোয়াবিয়ার( রা) পক্ষ নিয়ে কারা হত্যা করেছিলো সেটার জন্য খারেজিরা দায়ী বলে ইতিহাসে পড়েছি আর আলী (রা) পক্ষ নিয়ে কারা তালহা ও যোবাইর (রা) হত্যা করেছিলো এই হত্যার জন্য আলী (রা) দায়ী না, তোমার ভাষা মতে যারা আলী সাথে বিরোধীতা করবে তারা সবাই জাহান্নামি তাহলে তো আম্মাজান আইয়েশা (রা) তাই কারণ আলী (রা) সাথে উনার জঙ্গে জামালের যোদ্ধ হয়েছে সব কিছু লেখলে সময় লাগবে এখন ঘুমাবো এই সব বাদ দাও আগে উনাদের মাঝে কি হয়েছে তা নিয়ে আমরা লড়াই করলে চলবে না। এই ঘটনা আল্লাহর হাওলাতে ছেড়ে দেওয়া উচিৎ ।
ইয়াজীদ এই আয়াতের বাহিরে নয়,,, وَمَنۡ یَّقۡتُلۡ مُؤۡمِنًا مُّتَعَمِّدًا فَجَزَآؤُہٗ جَہَنَّمُ خٰلِدًا فِیۡہَا وَغَضِبَ اللّٰہُ عَلَیۡہِ وَلَعَنَہٗ وَاَعَدَّ لَہٗ عَذَابًا عَظِیۡمًا যে ব্যক্তি কোনও মুসলিমকে জেনেশুনে হত্যা করবে, তার শান্তি, জাহান্নাম, যাতে সে সর্বদা থাকবে এবং আল্লাহ তার প্রতি গযব নাযিল করবেন ও তাকে লানত করবেন। আর আল্লাহ তার জন্য মহাশাস্তি প্রস্তুত করে রেখেছেন। সুরা নিসা -৯৩
নবী সাঃ এর সম্মানে তোরা মীলাদ কীয়ামের দলিল খুজে পাইস না কিন্তু ইয়াজিদের মোহাব্বত এ তার সম্পর্কে ভালোই পড়াশোনা করোস দেহি।আল্লার লানত পরুক তোদের উপর। ইয়াজিদের বংশেধর গুলোর উপর। আমিন
@@siddikbujnees যে রসূলুল্লাহর অর্ধেক হোসেনের আসসালাম কে শহীদ করেছে তার প্রতি আপনার কেন এত মহব্বত নিশ্চয়ই আপনি এজিদ ইসলামে বিশ্বাস। করেন. । এজিদ কাট্টা কাফির চির জাহান্নামী তাকে এ জিত্না নতুল্লা বলবেন।
হুজুর পাক সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম বলেছেন হোসাইন আমার অর্ধেক হাসান আমার অর্ধেক তাদের প্রতি যারা দুষ্টুমি করে তারা ইসলামের দুশমন মুসলমানদের দুশমন ওই নামধারী আলেম রা ধর্মব্যবসায়ী ওহাবীদের দালাল।
প্রশ্ন/মাসআলা-১৮ঃ ওলামা-ই আহলে সুন্নাত কি বলেন, এ মাসআলার ব্যপারে যে আল্লাহ ও রাসূলের দৃষ্টিতে ইয়াযিদকে ক্ষমা করা হবে কিনা? বিস্তারিত বর্ণনা করুন, প্রতিদান দেয়া হবে। জাওয়াবঃ দৃষ্ঠ ইয়াযিদের ব্যাপারে আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের তিনটি উক্তি রয়েছে- ১, ইমাম আহমদ এবং অন্যান্য পূর্বসূরীদের মতে ইয়াযিদ কাফির। তাকে কোন দিন ক্ষমা করা হবে না। ২, আর ইমাম গাযযালী ও অন্যান্যরা ইয়াযিদকে মুসলমান বলেন। তাকে বহু শাস্তি দেওয়ার পর অবশেষ ক্ষমা করা হবে। ৩, আর আমাদের ইমাম (মানে হানাফি রহঃ?) নিরবতা অবলম্বন করেছেন। (রেজাখান বলছে) ৪, আমরা তাকে মুসলমান নাকি কাফির কিছু বলতে পারছিনা। এ জন্য এখানে ও নিরবতা পালন করব। আল্লাহই সর্বজ্ঞ। আহকামে শরীয়ত ১৪৪ পৃষ্ঠা রেজা খান এর বই
আপত্তি/প্রশ্ন নং-১: আপনারা 'কুনুতে নাযিলাহ' পড়ার সম্পর্কে যে সব হাদীস উপস্থাপন করেছেন, তার সবকটিই 'যঈফ'। এবং যঈফ হাদীস সমূহের দ্বারা প্রমাণ গ্রহণ করা যায় না। (পুরোনো প্রলাপ) জবাব: এর বিভিন্ন জবাব আমরা বারবার দিয়েছি। ১, এখন একটি মীমাংসাপূর্ণ আলোচনা করছি। আর সেটা হলো আমাদের দলীলাদিতো এ রিওয়ায়াত গুলো নয়। ২, আমাদের মূল দলীল তো ইমামে আযম আবু হানীফা (রাখি:) এর নির্দেশ। ৩,,, আমরা এ আয়াত ও হাদীসসমূহ মাসাইলের দৃঢ়তার জন্য উপস্থাপন করে থাকি। হাদীস ও আয়াত সমূহ ইমাম আবূ হানীফা (রাখি) দী। হাদীসগুলোর সনদ এ গুলো নয়। তাঁর সনদ একেবারে স এবং সম্পূর্ণ ঘাঁটি। যেখানে দু-তিনজন রাবী হয়ে থাকেন। তাঁরাও খুবই বিশ্বস্ত। এ অধ্যায়ের প্রথম পরিচ্ছেদে আপনারা ১৮ নং হাদীসে দেখেছেন ইমামে আযমের সনদে শুধুমাত্র দু'জন রাবী 'আতিয়্যাহ আকী' আবূ সাঈদ খুদরী (রাখি) এবং ১৫ নং হাদীসে শুধুমাত্র চারজন রানী, আব্বান ইবনে আইয়ান ইবরাহীম আলকামা ইবনে মাসউদ বলোন এঁদের মধ্যে কে দুর্বল। যেহেতু ইমা আযমের সময়কাল 'খায়রুল কুরুন' তথা 'সর্বোত্তম যুগ সমূহের অন্তর্ভূক্ত তাই তাঁর হাদীসগুলোর সমন সমূহে খুবই অল্পসংখ্যক রাণী রয়েছে। এ জন্য সেখানে 'যঈফ' এর প্রশ্নই সৃষ্টি হয়নি। দুর্বলতা, ত্রুটি গোপনকরণ ইত্যাদি রোগব্যাধি পরবর্তীতে ঢুকেছে। হ্যাঁ, আপনাদের কোন রিওয়ায়াত দুর্বল হওয়াটা আপনাদের জন্য কিয়ামত। কারণ এ রিওয়ায়াতগুলোই আপনাদের गान যার উপর আপনাদের মাযহাবের ভিত্তি। আর আপনাদের সময় হুযুর (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) থেকে অনেক দূরে, আপনাদের রিওয়ায়াতগুলোর স সমূহ অত্যন্ত লম্বা, যেটাতে সব ধরণের রোগ ব্যধি বিদ্যমান। তাই যঈফ, ব, বলে চিৎকার করে কোন গায়রে মুকাল্লিদের ভয় দেখানোতে হানাফীদের জন্য কোন সমস্যা নেই। বাকী উত্তর সমূহ ভাই যা আমরা পূর্বের অধ্যায়গুলোতে আলোকপাত করেছি। আমরা আল্লাহ তায়ালার রহমতে প্রত্যেক হাদীসের এমন সব সনদ পেশ করেছি যাতে ঐ হাদীসগুলো 'হাসান' হয়ে গিয়েছে; দুর্বলতা কেটে গিয়েছে। জা আল হক ১২৬ পৃষ্ঠা ইয়ার খান নাইমীর বই
প্রশ্ন/ছাওয়াল-২১ : ইমাম আবু হানিফা (রহঃ) কিয়াছকে যারা বাতিল বলে- তাদের হুকুম কী? -এর ইজতিহাদ ও জওয়াব : ১, আলমগীরী সহ অন্যান্য ফতোয়া গ্রন্থে উল্লেখ আছে- ২, যারা হযরত ইমাম আবু হানিফা (রহঃ)-এর কিয়াছ ও ইজতিহাদকে হক্ব না জানবে, ৩, সে কাফের। ইরফানে শরিয়ত ১১২পৃঃ তে। রেজা খান এর বই
প্রশ্ন/ছাওয়াল-২১ : ইমাম আবু হানিফা (রহঃ) কিয়াছকে যারা বাতিল বলে- তাদের হুকুম কী? -এর ইজতিহাদ ও জওয়াব : ১, আলমগীরী সহ অন্যান্য ফতোয়া গ্রন্থে উল্লেখ আছে- ২, যারা হযরত ইমাম আবু হানিফা (রহঃ)-এর কিয়াছ ও ইজতিহাদকে হক্ব না জানবে, ৩, সে কাফের। ইরফানে শরিয়ত ১১২পৃঃ তে। রেজা খান এর বই
অভিসম্পাত ও ভর্ৎসনা : এটা জন্তু-জানোয়ার, মানুষ ও জড় পদার্থ সকলের জন্যে সমান। রসূলে আকরাম (সাঃ) এরশাদ করেন- لا تلاعنوا بلعنة اللهِ وَلَا بِغَضَبِهِ وَلَا بِجَهَنَّمَ -তোমরা একে অপরকে আল্লাহর লানত, আল্লাহর গযব বা জাহান্নাম দ্বারা অভিসম্পাত করো না । হযরত আয়েশা (রাঃ) রেওয়ায়াত করেন- একবার রসূলুল্লাহ (সাঃ) হযরত আবু বকরকে তার এক গোলামের প্রতি অভিসম্পাত করতে শুনলেন। তিনি তাঁর কাছে গিয়ে বললেন : হে আবু বকর, সিদ্দীকও অভিসম্পাত করে? কাবার পালনকর্তার কসম! এ বাক্যটি তিনি কয়েকবার উচ্চারণ করলেন। হযরত আবু বকর (রাঃ) সেদিনই গোলামটিকে মুক্ত করে দিলেন এবং রসূলুল্লাহ (রাঃ)-এর খেদমতে এসে আরজ করলেন : এখন থেকে আমি কখনও এরূপ ভুল করব না। এক হাদীসে বলা হয়েছে- ان اللاعنين لا يكونون شُفَعَاء وَلَا شُهَدَاء يَوْمَ الْقِيَامَةِ -অভিসম্পাতকারীরা কেয়ামতের দিন সুপারিশকারীও হবে না, সাক্ষ্যদাতাও হবে না।' লানত তথা অভিসম্পাতের অর্থ আল্লাহর রহমত থেকে দূরে সরিয়ে দেয়া। সুতরাং এ শব্দটি তার ক্ষেত্রেই বলা দুরস্ত হবে, যার মধ্যে রহমত থেকে দূরে সরে যাওয়ার বিশেষণ পাওয়া যায়। এরূপ বিশেষণ হচ্ছে কুফর ও জুলুম। অতএব কাফের উপর অথবা জালেমের উপর অভিসম্পাত হোক, একথা বলা জায়েয। মোট কথা, শরীয়তে যেমন বর্ণিত আছে, সেসব শব্দ দ্বারা অভিসম্পাত করা উচিত। কেননা, এতে বিপদও আছে। কারণ এটা অদৃশ্য জ্ঞানের দাবী যে, তার অভিশপ্তকে আল্লাহ তাআলা রহমত থেকে দূর করে দিয়েছেন। এটা আল্লাহ ছাড়া কেউ জানতে পারে না অথবা আল্লাহ আপন রসূলকে বলে দিলে তিনি জানতে পারেন । জানা উচিত, তিনটি বিশেষণ লানতের দাবী রাখে- কুফর, বেদআত ও পাপাচার। এসব বিশেষণে লানত করার পন্থা তিনটি। প্রথম, ব্যাপক বিশেষণ সহকারে লানত করা; যেমন 'কাফের, বেদআতী ও ফাসেকদের- পৃষ্ঠা ৩৩৩ এহইয়াউ উলুমিদ্দীন ॥ তৃতীয় খণ্ড -উপর আল্লাহর লানত হোক' বলা; অথবা 'ইহুদী, খৃষ্টান, যিনাকার, জালেম ও সুদখোরের উপর লানত হোক বলা। এই উভয়বিধ পন্থায় লানত করা জায়েয। তবে বেদআতীদের উপর লানত করতে সর্বসাধারণকে নিষেধ করা উচিত। কেননা, কোটি বেদআত, তা চেনা কঠিন। হাদীসে এর জন্যে কোন শব্দ বর্ণিত নেই। তৃতীয় কোন নির্দিষ্ট ব্যক্তিকে লানত করা। উদাহরণতঃ যায়দ কাফের, ফাসেক অথবা বেদআতী হলেও যায়দের উপর অভিসম্পাত হোক বলা যাবে না, কিন্তু শরীয়তে যার উপর লানত প্রমাণিত আছে, তার উপর লানত হোক বলায় দোষ নেই; যেমন ‘ফেরাউন ও আবু জাহলের উপর লানত হোক' বলা, কিন্তু কোন নির্দিষ্ট জীবিত ব্যক্তি কট্টর কাফের হলেও তার উপর লানত করা ঠিক নয়; সম্ভবতঃ সে মৃত্যুর পূর্বে তওবা করতঃ মুমিন হয়ে যাবে। পৃষ্ঠা ৩৩৪ এহউ উলুমিদ্দিন
@@siddikbujneesআগে ঈমান, তারপর আকিদা, তারপর আমল। যারা সালাত আদায় করে না তারা সাজা ভোগ করবে, তারপর জান্নাতে যাবে যদি তার ঈমান, আকিদা ঠিক থাকে (আবার আল্লাহ ইচ্ছা করলে মাপ করে দিতে পারেন, এটা আল্লাহ ও তার রসুলের ইচ্ছা)। আর ঈমান, আকিদা ঠিক না থাকলে নামাজে কপাল ঘষাতে ঘষাতে চামড়া তুলে ফেললে ও কোন লাভ নাই, সে হল চিরস্থায়ি জাহান্নামি কারন ঈমান, আকিদা ঠিক না থাকলে সে কাফের। যেমন ইয়াজিদের কপালে নামাজের দাগ ছিল কিন্তু ঈমান আকিদা ঠিক ছিল না। ক্ষমতার লোভে সে ও তার সাঙ্গপাঙ্গরা নবিজির কলিজার টুকরা, জান্নাতি দুটি ফুলকে হত্যা করেছে। যে জায়গায় আমার জিন্দা নবি বলেছিলেন, যে আমার হাসান হুসাইন কে কষ্ট দেয় সে আমাকে কষ্ট দেয়, যে তাদের ভালবাসে সে আমাকে ভালবাসে। নবিকে যে কষ্ট দেয় সে নিশ্চিত কাফের এটা কুরানের ঘোষণা আলাহ এবং মহানবি যে এক ও অভিন্ন নুর সেই বিষয়টি কোরান-এর ৪ নম্বর সুরা নেসার ১৫০ আয়াতে পরিষ্কার দেখতে পাই। ‘ইন্নাল্লাজিনা' : নিশ্চয়ই যাহারা, 'ইউফুরুনা' : কুফরি করে, 'বিল্লাহে" : আল্লাহর সহিত, 'ওয়া রসুলিহি' : এবং রসুলদের সাথে, ‘ওয়া ইউরিদুনা'ওয়া রসুলিহি' : এবং রসুলদের সাথে, ‘ওয়া ইউরিদুনা এবং যাহারা এরাদা করে, 'আইউফারিক্কু' : ভাগ করিতে চায়, 'বাইনাল্লাহে' : আল্লাহর মধ্যে, ‘ওয়া রাসুলেহি' : এবং রসুলদের মধ্যে...... ‘উলাইকা' : উহারাই, ‘হুমুল কাফেরুনা' : হইল কাফের, 'হাক্কান' : পরিপূণর্ তথা ১০০%। (নিশ্চয়ই যাহারা কুফরি করে আল্লাহর সহিত এবং রসুলদের সাথে এবং যাহারা এরাদা করে ভাগ করিতে চায় আল্লাহর মধ্যে এবং রসুলদের মধ্যে উহারাই হইল পরিপূণ তথা ১০০% কাফের)। (একদম হুবহু অনুবাদ, যাহা সবাই করেন না)। কোরান-এর ৪ নম্বর সুরা নেসার ১৫০ নম্বর আয়াতটিকে একমাত্র আহলে সুন্নাতুল জামাতের অনুসারীরা ছাড়া হুবহু অনুবাদটি করেন না। দলের তথা ফেরকার সাইনবোর্ডটি কাঁধে নিয়ে এই রকম হুবহু অনুবাদ করতে গেলে থলি হতে আসল বিড়ালটি বেরিয়ে যাবার বিপদজনক অবস্থাটি দাঁড়িয়ে যেতে পারে। এই আয়াতে পরিষ্কারভাবে বলে দেওয়া হয়েছে, যারা কেবল মনে মনে এইটুকু ইচ্ছা পোষণ করলো যে, আল্লাহ আলাদা এবং রসুলেরা আলাদা, তারাই কাফের। কাফের বলেই শেষ করা হয় নি, বরং কাফেরের শেষে একটি বিশেষণ দেওয়া হয়েছে, তথা 'হাক্কান' শব্দটি ব্যবহার করা হয়েছে, তথা ১০০% কাফের তথা একদম খাঁটি কাফের তথা পরিপূণর্দেওয়া হয়েছে, যারা কেবল মনে মনে এইটুকু ইচ্ছা পোষণ করলো যে, আল্লাহ আলাদা এবং রসুলেরা আলাদা, তারাই কাফের। কাফের বলেই শেষ করা হয় নি, বরং কাফেরের শেষে একটি বিশেষণ দেওয়া হয়েছে, তথা 'হাক্কান' শব্দটি ব্যবহার করা হয়েছে, তথা ১০০% কাফের তথা একদম খাঁটি কাফের তথা পরিপূণর্ কাফের এবং এই রকম কাফের নামধারীদের উপাসনাগুলো করা আর না করা সমান কথা, কারণ সেটা গাছের ভিত্তি তথা মূল শেকড় কেটে দিয়ে গাছের মাথায় পানি ঢালার মতো। ভাই আল্লাহর সাথে কুফরি করা যায় শুনেছেন, কিন্তু রসুলের সাথে কুফরি করা যায় এটা মনে হয় কোনদিন শুনেননি !!!!!!
নবী (সঃ) বলেন যে হাসান - হুসাইনকে ভালোবাসলো সে যেন আমাকে ভালোবাসলো আর যে হাসান - হুসাইনকে কষ্ট দিল সে যেন আমাকে কষ্ট দিল। আর যে নাবী কারীম (সঃ) কে কষ্ট দেয় সে আল্লাহকে কষ্ট দিল। আর যে আল্লাহকে কষ্ট দিল সে?
@@siddikbujneesআগে ঈমান, তারপর আকিদা, তারপর আমল। যারা সালাত আদায় করে না তারা সাজা ভোগ করবে, তারপর জান্নাতে যাবে যদি তার ঈমান, আকিদা ঠিক থাকে (আবার আল্লাহ ইচ্ছা করলে মাপ করে দিতে পারেন, এটা আল্লাহ ও তার রসুলের ইচ্ছা)। আর ঈমান, আকিদা ঠিক না থাকলে নামাজে কপাল ঘষাতে ঘষাতে চামড়া তুলে ফেললে ও কোন লাভ নাই, সে হল চিরস্থায়ি জাহান্নামি কারন ঈমান, আকিদা ঠিক না থাকলে সে কাফের। যেমন ইয়াজিদের কপালে নামাজের দাগ ছিল কিন্তু ঈমান আকিদা ঠিক ছিল না। ক্ষমতার লোভে সে ও তার সাঙ্গপাঙ্গরা নবিজির কলিজার টুকরা, জান্নাতি দুটি ফুলকে হত্যা করেছে। যে জায়গায় আমার জিন্দা নবি বলেছিলেন, যে আমার হাসান হুসাইন কে কষ্ট দেয় সে আমাকে কষ্ট দেয়, যে তাদের ভালবাসে সে আমাকে ভালবাসে। নবিকে যে কষ্ট দেয় সে নিশ্চিত কাফের এটা কুরানের ঘোষণা আলাহ এবং মহানবি যে এক ও অভিন্ন নুর সেই বিষয়টি কোরান-এর ৪ নম্বর সুরা নেসার ১৫০ আয়াতে পরিষ্কার দেখতে পাই। ‘ইন্নাল্লাজিনা' : নিশ্চয়ই যাহারা, 'ইউফুরুনা' : কুফরি করে, 'বিল্লাহে" : আল্লাহর সহিত, 'ওয়া রসুলিহি' : এবং রসুলদের সাথে, ‘ওয়া ইউরিদুনা'ওয়া রসুলিহি' : এবং রসুলদের সাথে, ‘ওয়া ইউরিদুনা এবং যাহারা এরাদা করে, 'আইউফারিক্কু' : ভাগ করিতে চায়, 'বাইনাল্লাহে' : আল্লাহর মধ্যে, ‘ওয়া রাসুলেহি' : এবং রসুলদের মধ্যে...... ‘উলাইকা' : উহারাই, ‘হুমুল কাফেরুনা' : হইল কাফের, 'হাক্কান' : পরিপূণর্ তথা ১০০%। (নিশ্চয়ই যাহারা কুফরি করে আল্লাহর সহিত এবং রসুলদের সাথে এবং যাহারা এরাদা করে ভাগ করিতে চায় আল্লাহর মধ্যে এবং রসুলদের মধ্যে উহারাই হইল পরিপূণ তথা ১০০% কাফের)। (একদম হুবহু অনুবাদ, যাহা সবাই করেন না)। কোরান-এর ৪ নম্বর সুরা নেসার ১৫০ নম্বর আয়াতটিকে একমাত্র আহলে সুন্নাতুল জামাতের অনুসারীরা ছাড়া হুবহু অনুবাদটি করেন না। দলের তথা ফেরকার সাইনবোর্ডটি কাঁধে নিয়ে এই রকম হুবহু অনুবাদ করতে গেলে থলি হতে আসল বিড়ালটি বেরিয়ে যাবার বিপদজনক অবস্থাটি দাঁড়িয়ে যেতে পারে। এই আয়াতে পরিষ্কারভাবে বলে দেওয়া হয়েছে, যারা কেবল মনে মনে এইটুকু ইচ্ছা পোষণ করলো যে, আল্লাহ আলাদা এবং রসুলেরা আলাদা, তারাই কাফের। কাফের বলেই শেষ করা হয় নি, বরং কাফেরের শেষে একটি বিশেষণ দেওয়া হয়েছে, তথা 'হাক্কান' শব্দটি ব্যবহার করা হয়েছে, তথা ১০০% কাফের তথা একদম খাঁটি কাফের তথা পরিপূণর্দেওয়া হয়েছে, যারা কেবল মনে মনে এইটুকু ইচ্ছা পোষণ করলো যে, আল্লাহ আলাদা এবং রসুলেরা আলাদা, তারাই কাফের। কাফের বলেই শেষ করা হয় নি, বরং কাফেরের শেষে একটি বিশেষণ দেওয়া হয়েছে, তথা 'হাক্কান' শব্দটি ব্যবহার করা হয়েছে, তথা ১০০% কাফের তথা একদম খাঁটি কাফের তথা পরিপূণর্ কাফের এবং এই রকম কাফের নামধারীদের উপাসনাগুলো করা আর না করা সমান কথা, কারণ সেটা গাছের ভিত্তি তথা মূল শেকড় কেটে দিয়ে গাছের মাথায় পানি ঢালার মতো। ভাই আল্লাহর সাথে কুফরি করা যায় শুনেছেন, কিন্তু রসুলের সাথে কুফরি করা যায় এটা মনে হয় কোনদিন শুনেননি !!!!!!
আমি কমেন্ট কারীদের উদ্দিশ্যে বলচি, আপনারা নিজেরাই কিচু জানেন না, অথচ আবার আলেমদের কে প্রশ্ন করে জানতে চান, যখন উত্তরটা মনবুক্ত হয় না, তখন বাজে মন্তব্য করেন, দয়া করে এগুলো পরিহার করুন, ইয়াজিদ কী চিলো এটা জানার এত দরকার কি আমাদের, আমরাতো নিজেদের আমলই ঠিক রাখতে পারি না। তাই বলচি, সমালোচনা না করে নিজের আমল বাড়িয়ে দেন, আল্লাহ খুশি হবেন, আমিন।
ইমাম হোসাইন (রাঃ) কে ভালোবাসা যাবে না, আহালে হাদিসেরা এমন কথা বলেছে কি? মুসলিম বলতে সবাই আহালে বাইয়াত দের কে ভালোবাসে। তবে, আমাদের ভালোবাসা যেনো কূফাবাসীর মতো না হয়। কারন, কূফার লোকেরা ভালোবাসে হোসাইন (রাঃ) কে কারবালায় নিয়ে গিয়েছিল । ইমাম হাসান (রাঃ) কে তার বিবি ভালোবাসে, শত্রুর মিশানো বিষাক্ত সরবত পান করিয়েছিল, কোরআনের প্রতি অতিরিক্ত ভালোবাসার ফলে খারেজিরা হজরত আলী (রাঃ) এর মাথায় তলোয়ার মেরে তাকে শহীদ করেছিলো । হজরত আলী (রাঃ) কে অত্যন্ত পরিমানে ভালোবাসে শিয়ানে আলীর দল এখন শীয়া ফেরকায়ে পরিণত হয়েছে। তাদের সবাইকে আমি ভালোবাসি, আপনারাও ভালোবাসুন। তবে খেয়াল রাখবেন, বিদ্রুপ করার মতো করে কাউকে ভালোবাসবেন না। একজন আহালে হাদিস,,, ইমামদ্বয়ের প্রতি তার ও ভালোবাসা অকৃত্রিম, অপরিমেয়, কিন্তু অন্ধাতুর নয়, ইয়াজিদ নিঃসন্দেহে অপরাধী, কিন্তু কাফির বলার অধিকার যেমন আমার নেই এবং আপনার ও নেই।
ইয়াজিদ ইবনে মুয়াবিয়া ভাল ছিল না খারাপ ছিল এটা কোন আকিদার বিষয়ই নয়। সে যা খারাপ করেছে এবং যা ভাল করেছে তার ফলাফল আল্লাহই দিবেন। নিশ্চয় আল্লাহ মহাজ্ঞানী। কিন্তু যারা তাকে কাফের বলছেন তাদেরকে বলছি, মহানবী (সাঃ) বলেছেন কেউ যদি কাউকে কাফের বলে তাহলে দুই জনের মধ্যে একজন কাফের। বিধায় যদি সে কাফের না হয় তাহলে কাফের ফতোয়া আমার নিজের উপরই ফিরে আসবে। সেজন্য অবশ্যই সাবধান থাকতে হবে।
এক কঠিন পরিস্থিতি!একজন শাসক ভালোও না খারাপও না! কিংবা সে খারাপও আবার ভালোও! এ কীরকম আজব ব্যাপার! তাই না? মোটাদাগে সে কী ছিলো সেটাই বিবেচ্য বিষয়। চূড়ান্ত বিচার তো আল্লাহ পাকই করবেন এবং সে তার তিন জঘন্য পাপের প্রতিদান পাবে নিশ্চিত।
এ শয়তানেরা বলে কি তার আমলে হয়ছে সে বিচার করেনি, তার সৈন্যরা করেছে এগুলো শিকার করে তথচ তাকে নিয়ে মন্তব্য করা যাবে না এরা আলেম নয় জালেম ইহুদিদের দালাল।এদের দূরে থাকুন।
নিসন্দেহে ওনারা দেশের বরেন্য আলেম। তাদের মধ্যে অনেকেই আমার খুব প্রিয়, তবু বলছি তাদের এরকম মন্তব্য নিসন্দেহে শিয়া বিরুধীতা থেকেই এসেছে। আমরা শিয়া নই, কিন্তু আল্লাহর নবীর প্রিয় দৌহিত্রকে নির্মম ভাবে হত্যা করেছে, এটা আমাদের অন্তরে অনেক কষ্ট দেয়। সেকারনে তার এবং তার দোসরদের যারা এ নিষ্ঠুর কর্মে জড়িত ছিল, তাদের উপর আআল্লাহর লানত বর্ষিত হউক কায়মনে দোয়া করছি। , তারা কাফের কি মুসলমান তাতে কোন যায় আসে না।
একজন মুসলিমকে কবরে এবং হাশরে কিছু প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। সেখানে এজিদ সম্পর্কে কোন প্রশ্ন করা হবেনা। অতএব আসুন এসব অহেতুক বিষয় পরিহার করে অবসর সময়ও ইবাদত করি। আল্লাহ্ আমাদের সহায় হোন।
Yazid is neither a kafir nor a muslim.To be a muslim a person need two things 1.belief in the unity of being (iman)2.perform good deeds (nek amal).What good deeds had he done......?
মাশাআল্লাহ। আমি সম্মানীত শাইখদের আলোচনা থেকে বুঝতে পারলাম যে, ইয়াজিদের প্রশংসা করা থেকে এবং গালি, বা অভিশাপ দেওয়া থেকে বিরত থাকায় উত্তম। তাই আমি আজ থেকে ইয়াজিদের প্রশংসা ও করবো না এবং তাকে গালি, নিন্দা বা অভিশাপ ও দিবো না।
খারাপ না মানে কি!!! ক্ষমতায় আসার ১ম বৎসর হত্যা করলো ইমাম হোসেনকে, ২য় বছর মদিনায় গণহত্যা গণধর্ষন চালালে, ৩য় বছর আল্লাহর ঘরে হামলা চালিয়ে কাবা ঘরের একাংশ ভাংলো তাও আপনার খারাপ বলতে গায়ে লাগলে এই সব এজিদ প্রেমিকদের সাথে যোগ দেন
@@najmulhudanajmulhuda21 সে যদি মুসলমান ও ইসলামের দুশমন হয়, ক্ষতি করে, ষড়যন্ত্রে লিপ্ত থাকে তাহলে তাকে অবশ্যই অভিশাপ দেওয়া যায়, কিন্তু সে যদি নিরীহ বা সাধারণ কোন লোক হয় তাহলে কেন অভিশাপ দেবেন, এখন আপনি এজিদ কি সাধারণ কোন লোক???
@@M.H.N397 ইতিহাসে হাজ্জজ বিন ইউসুফ এবং এজিদের হাত সাহাবাদের রক্তে রঞ্জিত হওয়ার কথাও যেমন আছে আবার পরহেজগারি,ইসলামের অনেক কল্যানকর খেদমতের কথাও লিপিবদ্ধ আছে।মানুষ হত্যা করলে যেহেতু কাফের হয় না, যেহেতু তারা মৃত্যুর পূর্ব মুহূর্তেও ইসলামের মধ্যে ছিলেন, তওবা করে যদি তারা মৃত্যু বরন করে থাকেন, আল্লাহ যদি তাদের মাফ করেন, তাহলে আপনার আমার লানতে তথা তামাম দূনিয়া বাসীর লানতে তাদের কোনো কিছু যায় না।লানত কারীই খতি গ্রস্ত হবে।তাই আমার মত হলো তাদেরকে নেককার বুজুর্গ মনে করে সন্মান সূচক হজরত বা রহঃ বলবো না, আবার কাফের মুশরিক মনে করে গালি বা লানত করব না। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা আমাদের সবাইকে সহিহ্ বুঝ দান করুন আমিন।
@@najmulhudanajmulhuda21 হাজ্জাজ বিন ইউসুফ আর এজিদ এক জিনিস না, হাজ্জাজ কি ইমাম হোসেনের খুনি? মদিনার গনহত্যা গন ধর্ষনে চালিয়েছে? কামান দাগিয়ে আল্লাহর ঘর ভেংগেছে??? মীর জাফরের বংশধদের মত এজিদের দোষ ডাকতে এত চেষ্টা কেন আপনার, আপনি তার বংশের কেউ নাকি, আল্লাহর ঘরে কামান দাগিয়ে আল্লাহর সাথে দুশমনির চুড়ান্ত সীমায় পৌঁছেছে এই লোক, বিনা কারণে ইমাম হোসেনকে হত্যা করে রাসুল(সাঃ) সাথে শত্রুতা চরমে নিয়ে গেছে এই লোক তাও এত দরদ কেন এই লোকের জন্য, ইমানের ঘাটতি আছে আপনাদের নইতো ইহুদিদের - এজিদেদের দালাল আপনি
ALLAHA PAK ROBBUL ALAMIN sobai ka hepajat korun..jara hasan o Hossain huzur ka vlobasba tadar jannat hasaan o Hossain huzur dar sanga hoba inshallah..r jara ajid ka vlo basa tr support korba tr sanga keyamot r din ALLAHA PAK ROBBUL ALAMIN inshallah tr sanga rakhba ....
ইয়াজিদ ইবনে মুয়াবিয়ার বিষয়ে আমাদের অবস্থান সব সময় মধ্যপ্রন্থায় থাকা ভালো। তাকে গালিও দেওয়া ঠিক হবে না,আবার তার জন্য দোয়াও করা যাবে না। কারণে সে শাসক,সে যদি হত্যাকান্ডের সাথে জড়িত থাকে তাহলে তাকে পরকালে আল্লাহ বিচারের আওতায় আনবেন। আর যদি সে এই হত্যাকান্ডের সাথে জড়িত না থাকেন আল্লাহ তাকে তার বিনিময় দিবেন। আমরা যদি গালি দেয় তাহলে পাপ আমাদের হবে। আবার যদি কাফের বলি, আর সে যদি কাফের না হয়,আমাদের নবী মুহাম্মদ সা বলেছেন, আমার উম্মতের কেউ যদি একজন আরেকজনকে কাফের বলে, যাকে কাফের বলা হলো সে যদি কাফের না হয় যে বললো সে কাফের। এখন আপনি আন্দাজে ইয়াজিদ ইবনে মুয়াবিয়াকে কাফের বলতাছেন যদি সে কাফের না হয় তাহলে আপনি কাফের হবেন। গালি ইসলামে হারাম, আপনি তাকে গালি দিচ্ছেন, তাহলে আপনি কিভাবে মুমিন থাকেন। সুতরাং আমরা ইয়াজিদ ইবনে মুয়াবিয়া কে গালিও দিবো না তার জন্য দোয়াও করবো না।
Hazrat Husain ke nermom babe hotta korse oye shob jalim ra oder upor lanot hobe,karon nobe Muhammad (s.a.w)mer hadeeser moydde ase Alir prote jara hingsha korbe ora pakka munafiq tai hazrat Husain ke nermom babe hotta korse ora ow muloto munafiqun der dol chelo tai oder upor Mohan Allah hor lanot ow gojob qiyamot porjonto insha'Allah 💚 g, kamil 💚
আল্লাহ সুবাহানুতায়ালা সকল ইয়াজিদ প্রেমিককে ইয়াজিদের সাথেই হাশরের ময়দানে স্থান দিক।
Eazid ke Zara somorthon korbe Tara eazider bongsodor
Eazider bipokkhe gele valo Hobe sokol la mazhab dear Allah hedaet Dan korun
Amen
আমিন
আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত দান করুন।
ইমান হুসাইন (রাঃ) এবং তার পরিবারের সাহাদাত আমাদের হৃদয়কে কষ্ট দেয় যারাই দায়ী তাদেরকে আল্লাহ বিচার করবেন।
@Nazrul Mohammed Islam সে টা কে
@Nazrul Mohammed Islamআমি কখনো ইয়াজিদকে মানি না সে ঘৃণিত সে হত্যাকারি সে আহলে বায়াতদের দোষমন তবে কোনো ইমাম তাকে কাফের বলেছেন এমনটা জানা নেই তাকে ইমামরা ফাসেক বলেছেন সে কবিরাহ গুনাহ কারি, ইয়াজিদকে যেন আল্লাহ এই সব আকামের কঠিন বিচার করেন সে শুধু তাদের হত্যা করে নি লাঠি দিয়ে ইমামের কানে আঘাতও করেছে সে ছিলো জুলুমবাজ এই জানোয়ার আর উবাইদুল্লাহ বিন জিয়াদ জানোয়ার আর সিমার এদের প্রতি ঘৃণা আল্লাহ যেন এই জানোয়ারদের কঠিন বিচার করেন। কিন্তু শিয়ারা যেভাবে সাহাবাদের দোষি করে তাতে কখনো মুসলিমদের মাঝে লড়াই শেষ হবে না, শিয়াদের নংরা আকিদা আমি মানি না
@Nazrul Mohammed Islam তুমি তো দেখছি মোয়াবিয়া (রা) খুব ঘৃণা পুষণ কর কিন্তু আমি কোনো সাহাবার প্রতি ঘৃণা পুষণ করি না মোয়াবিয়া( রা) ওহী লেখকদের একজন কোনো সাহাবি জাহান্নামি না তাদের প্রতি আল্লাহ রাজি খুশি।
তোমাদের এই সব আর ভালো লাগের না মনে চাই যারা এখন আগের ইয়াজিদ জানোয়ারের আর ইমাম হাসান (রা) এর মাঝে লড়াইয়ের বিষয় সামনে এনে মুসলিমদের মাঝে লড়াই বাদাতে চাই তাদের জবাই করতে কোথায় জাবো আমরা কোথায় পাবো সঠিক পথ।
মাদ্রাসাতে পড়াশোনা করে বিপদে পড়েছি, তুমি যে মোয়াবিয়া ( রা) জাহান্নামি বললে অথচ উনার থেকে ৫০টি হাদিস বর্ণনা আছে , খারেজিরা যে দুটি দলে ভাগ হয়ে আলী (রা) ও মোয়াবিয়া (রা) দলে মিশে ছিলো তা বলো না কেন আম্মার (রা) কে কারা মোয়াবিয়ার( রা) পক্ষ নিয়ে কারা হত্যা করেছিলো সেটার জন্য খারেজিরা দায়ী বলে ইতিহাসে পড়েছি আর আলী (রা) পক্ষ নিয়ে কারা তালহা ও যোবাইর (রা) হত্যা করেছিলো এই হত্যার জন্য আলী (রা) দায়ী না, তোমার ভাষা মতে যারা আলী সাথে বিরোধীতা করবে তারা সবাই জাহান্নামি তাহলে তো আম্মাজান আইয়েশা (রা) তাই কারণ আলী (রা) সাথে উনার জঙ্গে জামালের যোদ্ধ হয়েছে সব কিছু লেখলে সময় লাগবে এখন ঘুমাবো এই সব বাদ দাও আগে উনাদের মাঝে কি হয়েছে তা নিয়ে আমরা লড়াই করলে চলবে না।
এই ঘটনা আল্লাহর হাওলাতে ছেড়ে দেওয়া উচিৎ ।
আমরা ইয়াজিদদের কে সারাজীবন লানত দিয়েযাব। সাথে এই ধরনের কাঠ মোল্লা দালালদের কে ও।
ইয়াজীদ এই আয়াতের বাহিরে নয়,,,
وَمَنۡ یَّقۡتُلۡ مُؤۡمِنًا مُّتَعَمِّدًا فَجَزَآؤُہٗ جَہَنَّمُ خٰلِدًا فِیۡہَا
وَغَضِبَ اللّٰہُ عَلَیۡہِ وَلَعَنَہٗ وَاَعَدَّ لَہٗ عَذَابًا عَظِیۡمًا
যে ব্যক্তি কোনও মুসলিমকে জেনেশুনে হত্যা করবে, তার শান্তি, জাহান্নাম, যাতে সে সর্বদা থাকবে এবং আল্লাহ তার প্রতি গযব নাযিল করবেন ও তাকে লানত করবেন। আর আল্লাহ তার জন্য মহাশাস্তি প্রস্তুত করে রেখেছেন। সুরা নিসা -৯৩
আপনি কি বলতে চান ইয়াজিদ হুসাইন রাঃ হত্যা করেছে
ইয়াজিদ হুসাইন রা কে হত্যা করেছে প্রমান কি ??? মুর্খ কোথাকার
ইয়াজিদ যে হুসাইন রাঃ আনহু কে হত্যা করেছে তার প্রমাণ দিতে পারবেন
ঠিক
9:25
আয়-আল্লাহ্
ইমাম হোসাইন (রাঃ)-এর শাহাদাতের বিনিময়ে আমাদের সকলকে দ্বীপ্ত ঈমান দান করুন
যে যাকে ভালোবাসে তার সাথেই হাশর হবে।
Hmm
একদম
ইয়াজিদ এর পক্ষে সাফাই গাওয়া কোন ভাবেই কাম্য না।
ইয়াজিদ সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানা থাকতে হবে
না বুজলে আবার সুনুন।
আপনার কথা ঠিক আছে ইয়াজিদের পখ্খে সাফাই গাওয়া যাবেনা কিন্তু তার সমালোচনা ও করা যাবে না
@@siddikbujnees ইয়াজিদের বাচ্ছা চুপ কর 😡😡১৪০০ বছর ধরে আমাদের কষ্ট দিয়েছিস।।। আল্লাহ তোকে ইয়াজিদের সঙ্গে জাহান্নামে পাঠাবেন
@@Lover.-87 তুই কি শিয়া? আমার তো তাই মনে হয়
আল্লাহ ই ভালো জানেন, তিনিই তার প্রতিদান দিবেন ইনশা আল্লাহ।
নবী সাঃ এর সম্মানে তোরা মীলাদ কীয়ামের দলিল খুজে পাইস না কিন্তু ইয়াজিদের মোহাব্বত এ তার সম্পর্কে ভালোই পড়াশোনা করোস দেহি।আল্লার লানত পরুক তোদের উপর। ইয়াজিদের বংশেধর গুলোর উপর। আমিন
হঠাৎ করে এই জিতের প্রতি এত মহব্বত কেন আপনাদের
Tik
ইয়াজিদের প্রতি আপনার এতো দুশমনি কেন
@@siddikbujnees যে রসূলুল্লাহর অর্ধেক হোসেনের আসসালাম কে শহীদ করেছে তার প্রতি আপনার কেন এত মহব্বত নিশ্চয়ই আপনি এজিদ ইসলামে বিশ্বাস। করেন. । এজিদ কাট্টা কাফির চির জাহান্নামী তাকে এ জিত্না নতুল্লা বলবেন।
হুজুর পাক সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম বলেছেন হোসাইন আমার অর্ধেক হাসান আমার অর্ধেক তাদের প্রতি যারা দুষ্টুমি করে তারা ইসলামের দুশমন মুসলমানদের দুশমন ওই নামধারী আলেম রা ধর্মব্যবসায়ী ওহাবীদের দালাল।
@@masudmasudchoudrei7167 এই কথা কোন হাদীসে আছে বলবেন প্লিজ
আল্লাহ এসব লেবাসধারীদের থেকে আমাদের ঈমান - আমল হেফাজত করুক।
আমিন 🤲
তুমি কত বড় আলেম?
তুমি কি শিয়া?
Comments dekhlei bujha jay..je shiyar bongsodhor
এজিদের অনুসারী পাওয়া গেল।
@@sharifulbosunia1501 is being a shia(not rafidi) sin? They are also muslim...
আল্লাহ তুমি তাদের কে এজিদের সাথে হাশর করিও,,,,
সাথে যেনো তুমিও থাক
@@lecturermd.ashikurrahman5688 কেন ভাই উনি থাকবে কেন উনিত আর এজিদ কে প্রশংসা করেন নাই
আমিন
তুমি থাক তার সাথে
সাথে তুমিও
এজিদের ওপর আল্লাহর লায়ানত
এটা কোন কিতাবে আছে?
@@lecturermd.ashikurrahman5688 বাতিল ফেরকা চিনেন?
আপনাদের মতো লেবাসধারী কুখ্যাত মৌলভীরা ই ইয়াজিদের উত্তরসূরী। আপনাদের হাশর যেন আপনাদের প্রিয়জন ইয়াজিদের সাথেই হয়, সেই দোয়া করি।
কিরে শিয়া মুশরেক
মৌলবি সাহেব গন যারা ইয়াজিদ এর এতো গুনা
তুমি নিজেকে নিয়ে চিন্তাভাবনা কর।
Tumi ki ghurar dim jano bolo to suni ektu
Murkho latifur...towba kore fire aso
হে আল্লাহ যে/যারা এজিদ কে ভালোবাসে,তাদের হাশর যেন এজিদের সাথে হয়।
প্রশ্ন/মাসআলা-১৮ঃ ওলামা-ই আহলে সুন্নাত কি বলেন, এ মাসআলার ব্যপারে যে আল্লাহ ও রাসূলের দৃষ্টিতে ইয়াযিদকে ক্ষমা করা হবে কিনা? বিস্তারিত বর্ণনা করুন, প্রতিদান দেয়া হবে।
জাওয়াবঃ
দৃষ্ঠ ইয়াযিদের ব্যাপারে আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের তিনটি উক্তি রয়েছে-
১, ইমাম আহমদ এবং অন্যান্য পূর্বসূরীদের মতে ইয়াযিদ কাফির। তাকে কোন দিন ক্ষমা করা হবে না।
২, আর ইমাম গাযযালী ও অন্যান্যরা ইয়াযিদকে মুসলমান বলেন। তাকে বহু শাস্তি দেওয়ার পর অবশেষ ক্ষমা করা হবে।
৩, আর আমাদের ইমাম (মানে হানাফি রহঃ?) নিরবতা অবলম্বন করেছেন।
(রেজাখান বলছে)
৪, আমরা তাকে মুসলমান নাকি কাফির কিছু বলতে পারছিনা। এ জন্য এখানে ও নিরবতা পালন করব। আল্লাহই সর্বজ্ঞ।
আহকামে শরীয়ত ১৪৪ পৃষ্ঠা
রেজা খান এর বই
আপত্তি/প্রশ্ন নং-১: আপনারা 'কুনুতে নাযিলাহ' পড়ার সম্পর্কে যে সব হাদীস উপস্থাপন করেছেন, তার সবকটিই 'যঈফ'। এবং যঈফ হাদীস সমূহের দ্বারা
প্রমাণ গ্রহণ করা যায় না। (পুরোনো প্রলাপ)
জবাব: এর বিভিন্ন জবাব আমরা বারবার দিয়েছি।
১, এখন একটি মীমাংসাপূর্ণ আলোচনা করছি। আর সেটা হলো আমাদের দলীলাদিতো এ রিওয়ায়াত গুলো নয়।
২, আমাদের মূল দলীল তো ইমামে আযম আবু হানীফা (রাখি:) এর নির্দেশ।
৩,,, আমরা এ আয়াত ও হাদীসসমূহ মাসাইলের দৃঢ়তার জন্য উপস্থাপন করে থাকি। হাদীস ও আয়াত সমূহ ইমাম আবূ হানীফা (রাখি) দী। হাদীসগুলোর সনদ এ গুলো নয়। তাঁর সনদ একেবারে স এবং সম্পূর্ণ ঘাঁটি। যেখানে দু-তিনজন রাবী হয়ে থাকেন। তাঁরাও খুবই বিশ্বস্ত। এ অধ্যায়ের প্রথম পরিচ্ছেদে আপনারা ১৮ নং হাদীসে দেখেছেন ইমামে আযমের সনদে শুধুমাত্র দু'জন রাবী 'আতিয়্যাহ আকী' আবূ সাঈদ খুদরী (রাখি) এবং ১৫ নং হাদীসে শুধুমাত্র চারজন রানী, আব্বান ইবনে আইয়ান ইবরাহীম আলকামা ইবনে মাসউদ বলোন এঁদের মধ্যে কে দুর্বল। যেহেতু ইমা আযমের সময়কাল 'খায়রুল কুরুন' তথা 'সর্বোত্তম যুগ সমূহের অন্তর্ভূক্ত তাই তাঁর হাদীসগুলোর সমন সমূহে খুবই অল্পসংখ্যক রাণী রয়েছে। এ জন্য সেখানে 'যঈফ' এর প্রশ্নই সৃষ্টি হয়নি। দুর্বলতা, ত্রুটি গোপনকরণ ইত্যাদি রোগব্যাধি পরবর্তীতে ঢুকেছে। হ্যাঁ, আপনাদের কোন রিওয়ায়াত দুর্বল হওয়াটা আপনাদের জন্য কিয়ামত। কারণ এ রিওয়ায়াতগুলোই আপনাদের गान যার উপর আপনাদের মাযহাবের ভিত্তি। আর আপনাদের সময় হুযুর (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) থেকে অনেক দূরে, আপনাদের রিওয়ায়াতগুলোর স সমূহ অত্যন্ত লম্বা, যেটাতে সব ধরণের রোগ ব্যধি বিদ্যমান। তাই যঈফ, ব, বলে চিৎকার করে কোন গায়রে মুকাল্লিদের ভয় দেখানোতে হানাফীদের জন্য কোন সমস্যা নেই। বাকী উত্তর সমূহ ভাই যা আমরা পূর্বের অধ্যায়গুলোতে আলোকপাত করেছি। আমরা আল্লাহ তায়ালার রহমতে প্রত্যেক হাদীসের এমন সব সনদ পেশ করেছি যাতে ঐ হাদীসগুলো 'হাসান' হয়ে গিয়েছে; দুর্বলতা কেটে গিয়েছে।
জা আল হক ১২৬ পৃষ্ঠা
ইয়ার খান নাইমীর বই
প্রশ্ন/ছাওয়াল-২১ : ইমাম আবু হানিফা (রহঃ)
কিয়াছকে যারা বাতিল বলে- তাদের হুকুম কী?
-এর ইজতিহাদ ও
জওয়াব :
১, আলমগীরী সহ অন্যান্য ফতোয়া গ্রন্থে উল্লেখ আছে-
২, যারা হযরত ইমাম আবু হানিফা (রহঃ)-এর কিয়াছ ও ইজতিহাদকে হক্ব না
জানবে,
৩, সে কাফের।
ইরফানে শরিয়ত ১১২পৃঃ তে।
রেজা খান এর বই
প্রশ্ন/ছাওয়াল-২১ : ইমাম আবু হানিফা (রহঃ)
কিয়াছকে যারা বাতিল বলে- তাদের হুকুম কী?
-এর ইজতিহাদ ও
জওয়াব :
১, আলমগীরী সহ অন্যান্য ফতোয়া গ্রন্থে উল্লেখ আছে-
২, যারা হযরত ইমাম আবু হানিফা (রহঃ)-এর কিয়াছ ও ইজতিহাদকে হক্ব না
জানবে,
৩, সে কাফের।
ইরফানে শরিয়ত ১১২পৃঃ তে।
রেজা খান এর বই
অভিসম্পাত ও ভর্ৎসনা : এটা জন্তু-জানোয়ার, মানুষ ও জড় পদার্থ সকলের জন্যে সমান। রসূলে আকরাম (সাঃ) এরশাদ করেন- لا تلاعنوا بلعنة اللهِ وَلَا بِغَضَبِهِ وَلَا بِجَهَنَّمَ
-তোমরা একে অপরকে আল্লাহর লানত, আল্লাহর গযব বা জাহান্নাম
দ্বারা অভিসম্পাত করো না ।
হযরত আয়েশা (রাঃ) রেওয়ায়াত করেন- একবার রসূলুল্লাহ (সাঃ) হযরত আবু বকরকে তার এক গোলামের প্রতি অভিসম্পাত করতে শুনলেন। তিনি তাঁর কাছে গিয়ে বললেন : হে আবু বকর, সিদ্দীকও অভিসম্পাত করে? কাবার পালনকর্তার কসম! এ বাক্যটি তিনি কয়েকবার উচ্চারণ করলেন। হযরত আবু বকর (রাঃ) সেদিনই গোলামটিকে মুক্ত করে দিলেন এবং রসূলুল্লাহ (রাঃ)-এর খেদমতে এসে আরজ করলেন : এখন থেকে আমি কখনও এরূপ ভুল করব না।
এক হাদীসে বলা হয়েছে-
ان اللاعنين لا يكونون شُفَعَاء وَلَا شُهَدَاء يَوْمَ الْقِيَامَةِ -অভিসম্পাতকারীরা কেয়ামতের দিন সুপারিশকারীও হবে না, সাক্ষ্যদাতাও হবে না।'
লানত তথা অভিসম্পাতের অর্থ আল্লাহর রহমত থেকে দূরে সরিয়ে দেয়া। সুতরাং এ শব্দটি তার ক্ষেত্রেই বলা দুরস্ত হবে, যার মধ্যে রহমত থেকে দূরে সরে যাওয়ার বিশেষণ পাওয়া যায়। এরূপ বিশেষণ হচ্ছে কুফর ও জুলুম। অতএব কাফের উপর অথবা জালেমের উপর অভিসম্পাত হোক, একথা বলা জায়েয। মোট কথা, শরীয়তে যেমন বর্ণিত আছে, সেসব শব্দ দ্বারা অভিসম্পাত করা উচিত। কেননা, এতে বিপদও আছে। কারণ এটা অদৃশ্য জ্ঞানের দাবী যে, তার অভিশপ্তকে আল্লাহ তাআলা রহমত থেকে দূর করে দিয়েছেন। এটা আল্লাহ ছাড়া কেউ জানতে পারে না অথবা আল্লাহ আপন রসূলকে বলে দিলে তিনি জানতে পারেন ।
জানা উচিত, তিনটি বিশেষণ লানতের দাবী রাখে- কুফর, বেদআত ও পাপাচার। এসব বিশেষণে লানত করার পন্থা তিনটি। প্রথম, ব্যাপক বিশেষণ সহকারে লানত করা; যেমন 'কাফের, বেদআতী ও ফাসেকদের-
পৃষ্ঠা ৩৩৩
এহইয়াউ উলুমিদ্দীন ॥ তৃতীয় খণ্ড
-উপর আল্লাহর লানত হোক' বলা; অথবা 'ইহুদী, খৃষ্টান, যিনাকার, জালেম ও সুদখোরের উপর লানত হোক বলা। এই উভয়বিধ পন্থায় লানত করা জায়েয। তবে বেদআতীদের উপর লানত করতে সর্বসাধারণকে নিষেধ করা উচিত। কেননা, কোটি বেদআত, তা চেনা কঠিন। হাদীসে এর জন্যে কোন শব্দ বর্ণিত নেই। তৃতীয় কোন নির্দিষ্ট ব্যক্তিকে লানত করা।
উদাহরণতঃ যায়দ কাফের, ফাসেক অথবা বেদআতী হলেও যায়দের উপর অভিসম্পাত হোক বলা যাবে না, কিন্তু শরীয়তে যার উপর লানত প্রমাণিত আছে, তার উপর লানত হোক বলায় দোষ নেই; যেমন ‘ফেরাউন ও আবু জাহলের উপর লানত হোক' বলা, কিন্তু কোন নির্দিষ্ট জীবিত ব্যক্তি কট্টর কাফের হলেও তার উপর লানত করা ঠিক নয়; সম্ভবতঃ সে মৃত্যুর পূর্বে তওবা করতঃ মুমিন হয়ে যাবে।
পৃষ্ঠা ৩৩৪ এহউ উলুমিদ্দিন
জা কিছু হোক আমি জতটুকু জেনেছি বুজেছি তাতে ইয়াজিত কে গালি দেয়া ছারা আর কিছু বলা জায়না
Tui ai sob alim der theke beshi bujhis?
তাদের থেকে আল্লাহ বাংলার মুসলমানদের হেপাজাত করুন।
ঈমানের পূর্ব শর্ত হল আহলে বায়াতের প্রেম,,,যারা ইয়াজিদকে গালি দিতে নারাজ তাদের সাথে যেন আল্লাহ ইয়াজিদের হাসর করে
আপনার এই কথার দলিল কোন হাদীসে আছে
ঈমানের পূর্ব শর্ত হলো আহলে বায়াতের প্রেম, এই কথা কোন কিতাবের
ইয়াজিদ কে গালি দিতে হবে কে বলেছে
@@siddikbujneesআগে ঈমান, তারপর আকিদা, তারপর আমল। যারা সালাত আদায় করে না তারা সাজা ভোগ করবে, তারপর জান্নাতে যাবে যদি তার ঈমান, আকিদা ঠিক থাকে (আবার আল্লাহ ইচ্ছা করলে মাপ করে দিতে পারেন, এটা আল্লাহ ও তার রসুলের ইচ্ছা)। আর ঈমান, আকিদা ঠিক না থাকলে নামাজে কপাল ঘষাতে ঘষাতে চামড়া তুলে ফেললে ও কোন লাভ নাই, সে হল চিরস্থায়ি জাহান্নামি কারন ঈমান, আকিদা ঠিক না থাকলে সে কাফের। যেমন ইয়াজিদের কপালে নামাজের দাগ ছিল কিন্তু ঈমান আকিদা ঠিক ছিল না। ক্ষমতার লোভে সে ও তার সাঙ্গপাঙ্গরা নবিজির কলিজার টুকরা, জান্নাতি দুটি ফুলকে হত্যা করেছে। যে জায়গায় আমার জিন্দা নবি বলেছিলেন, যে আমার হাসান হুসাইন কে কষ্ট দেয় সে আমাকে কষ্ট দেয়, যে তাদের ভালবাসে সে আমাকে ভালবাসে। নবিকে যে কষ্ট দেয় সে নিশ্চিত কাফের এটা কুরানের ঘোষণা
আলাহ এবং মহানবি যে এক ও অভিন্ন নুর সেই বিষয়টি কোরান-এর ৪ নম্বর সুরা নেসার ১৫০ আয়াতে পরিষ্কার দেখতে পাই। ‘ইন্নাল্লাজিনা' : নিশ্চয়ই যাহারা, 'ইউফুরুনা' : কুফরি করে, 'বিল্লাহে" : আল্লাহর সহিত,
'ওয়া রসুলিহি' : এবং রসুলদের সাথে, ‘ওয়া ইউরিদুনা'ওয়া রসুলিহি' : এবং রসুলদের সাথে, ‘ওয়া ইউরিদুনা এবং যাহারা এরাদা করে, 'আইউফারিক্কু' : ভাগ করিতে চায়, 'বাইনাল্লাহে' : আল্লাহর মধ্যে, ‘ওয়া রাসুলেহি' : এবং রসুলদের মধ্যে...... ‘উলাইকা' : উহারাই, ‘হুমুল কাফেরুনা' : হইল কাফের, 'হাক্কান' : পরিপূণর্ তথা ১০০%। (নিশ্চয়ই যাহারা কুফরি করে আল্লাহর সহিত এবং রসুলদের সাথে এবং যাহারা এরাদা করে ভাগ করিতে চায় আল্লাহর মধ্যে এবং রসুলদের মধ্যে উহারাই হইল পরিপূণ তথা ১০০% কাফের)। (একদম হুবহু অনুবাদ, যাহা সবাই করেন না)। কোরান-এর ৪ নম্বর সুরা নেসার ১৫০ নম্বর আয়াতটিকে একমাত্র আহলে সুন্নাতুল জামাতের অনুসারীরা ছাড়া হুবহু অনুবাদটি করেন না। দলের তথা ফেরকার সাইনবোর্ডটি কাঁধে নিয়ে এই রকম হুবহু অনুবাদ করতে গেলে থলি হতে আসল বিড়ালটি বেরিয়ে যাবার বিপদজনক অবস্থাটি দাঁড়িয়ে যেতে পারে। এই আয়াতে পরিষ্কারভাবে বলে দেওয়া হয়েছে, যারা কেবল মনে মনে এইটুকু ইচ্ছা পোষণ করলো যে, আল্লাহ আলাদা এবং রসুলেরা আলাদা, তারাই কাফের। কাফের বলেই শেষ করা হয় নি, বরং কাফেরের শেষে একটি বিশেষণ দেওয়া হয়েছে, তথা 'হাক্কান' শব্দটি ব্যবহার করা হয়েছে, তথা ১০০% কাফের তথা একদম খাঁটি কাফের তথা পরিপূণর্দেওয়া হয়েছে, যারা কেবল মনে মনে এইটুকু ইচ্ছা পোষণ করলো যে, আল্লাহ আলাদা এবং রসুলেরা আলাদা, তারাই কাফের। কাফের বলেই শেষ করা হয় নি, বরং কাফেরের শেষে একটি বিশেষণ দেওয়া হয়েছে, তথা 'হাক্কান' শব্দটি ব্যবহার করা হয়েছে, তথা ১০০% কাফের তথা একদম খাঁটি কাফের তথা পরিপূণর্ কাফের এবং এই রকম কাফের নামধারীদের উপাসনাগুলো করা আর না করা সমান কথা, কারণ সেটা গাছের ভিত্তি তথা মূল শেকড় কেটে দিয়ে গাছের মাথায় পানি ঢালার মতো। ভাই আল্লাহর সাথে কুফরি করা যায় শুনেছেন, কিন্তু রসুলের সাথে কুফরি করা যায় এটা মনে হয় কোনদিন শুনেননি !!!!!!
যে আলেম ইয়াজিদের পক্ষে কথা বলে , আমি সে আলেমদের কে বলি তারা যেন তাদের সন্তানদের নাম ইয়াজিদ রাখে,
আল্লাহ ভাল জানেন!
ইয়াজিদের অবস্থা এবং তাদের অবস্থা যারা ইয়াজিদকে ভাল প্রমান করতে চায়
আল্লা বেশক জানেন , তবে ভাইজান আপনি,এবং আমরা সবাইতো ঈমানোয়ালা,আমরাও যানি এজিদ শয়তানের বাচ্চা কাফের কাফের জাহান নামি
নবী (সঃ) বলেন যে হাসান - হুসাইনকে ভালোবাসলো সে যেন আমাকে ভালোবাসলো আর যে হাসান - হুসাইনকে কষ্ট দিল সে যেন আমাকে কষ্ট দিল। আর যে নাবী কারীম (সঃ) কে কষ্ট দেয় সে আল্লাহকে কষ্ট দিল। আর যে আল্লাহকে কষ্ট দিল সে?
এটা কোন হাদীসে আছে
@@siddikbujneesআগে ঈমান, তারপর আকিদা, তারপর আমল। যারা সালাত আদায় করে না তারা সাজা ভোগ করবে, তারপর জান্নাতে যাবে যদি তার ঈমান, আকিদা ঠিক থাকে (আবার আল্লাহ ইচ্ছা করলে মাপ করে দিতে পারেন, এটা আল্লাহ ও তার রসুলের ইচ্ছা)। আর ঈমান, আকিদা ঠিক না থাকলে নামাজে কপাল ঘষাতে ঘষাতে চামড়া তুলে ফেললে ও কোন লাভ নাই, সে হল চিরস্থায়ি জাহান্নামি কারন ঈমান, আকিদা ঠিক না থাকলে সে কাফের। যেমন ইয়াজিদের কপালে নামাজের দাগ ছিল কিন্তু ঈমান আকিদা ঠিক ছিল না। ক্ষমতার লোভে সে ও তার সাঙ্গপাঙ্গরা নবিজির কলিজার টুকরা, জান্নাতি দুটি ফুলকে হত্যা করেছে। যে জায়গায় আমার জিন্দা নবি বলেছিলেন, যে আমার হাসান হুসাইন কে কষ্ট দেয় সে আমাকে কষ্ট দেয়, যে তাদের ভালবাসে সে আমাকে ভালবাসে। নবিকে যে কষ্ট দেয় সে নিশ্চিত কাফের এটা কুরানের ঘোষণা
আলাহ এবং মহানবি যে এক ও অভিন্ন নুর সেই বিষয়টি কোরান-এর ৪ নম্বর সুরা নেসার ১৫০ আয়াতে পরিষ্কার দেখতে পাই। ‘ইন্নাল্লাজিনা' : নিশ্চয়ই যাহারা, 'ইউফুরুনা' : কুফরি করে, 'বিল্লাহে" : আল্লাহর সহিত,
'ওয়া রসুলিহি' : এবং রসুলদের সাথে, ‘ওয়া ইউরিদুনা'ওয়া রসুলিহি' : এবং রসুলদের সাথে, ‘ওয়া ইউরিদুনা এবং যাহারা এরাদা করে, 'আইউফারিক্কু' : ভাগ করিতে চায়, 'বাইনাল্লাহে' : আল্লাহর মধ্যে, ‘ওয়া রাসুলেহি' : এবং রসুলদের মধ্যে...... ‘উলাইকা' : উহারাই, ‘হুমুল কাফেরুনা' : হইল কাফের, 'হাক্কান' : পরিপূণর্ তথা ১০০%। (নিশ্চয়ই যাহারা কুফরি করে আল্লাহর সহিত এবং রসুলদের সাথে এবং যাহারা এরাদা করে ভাগ করিতে চায় আল্লাহর মধ্যে এবং রসুলদের মধ্যে উহারাই হইল পরিপূণ তথা ১০০% কাফের)। (একদম হুবহু অনুবাদ, যাহা সবাই করেন না)। কোরান-এর ৪ নম্বর সুরা নেসার ১৫০ নম্বর আয়াতটিকে একমাত্র আহলে সুন্নাতুল জামাতের অনুসারীরা ছাড়া হুবহু অনুবাদটি করেন না। দলের তথা ফেরকার সাইনবোর্ডটি কাঁধে নিয়ে এই রকম হুবহু অনুবাদ করতে গেলে থলি হতে আসল বিড়ালটি বেরিয়ে যাবার বিপদজনক অবস্থাটি দাঁড়িয়ে যেতে পারে। এই আয়াতে পরিষ্কারভাবে বলে দেওয়া হয়েছে, যারা কেবল মনে মনে এইটুকু ইচ্ছা পোষণ করলো যে, আল্লাহ আলাদা এবং রসুলেরা আলাদা, তারাই কাফের। কাফের বলেই শেষ করা হয় নি, বরং কাফেরের শেষে একটি বিশেষণ দেওয়া হয়েছে, তথা 'হাক্কান' শব্দটি ব্যবহার করা হয়েছে, তথা ১০০% কাফের তথা একদম খাঁটি কাফের তথা পরিপূণর্দেওয়া হয়েছে, যারা কেবল মনে মনে এইটুকু ইচ্ছা পোষণ করলো যে, আল্লাহ আলাদা এবং রসুলেরা আলাদা, তারাই কাফের। কাফের বলেই শেষ করা হয় নি, বরং কাফেরের শেষে একটি বিশেষণ দেওয়া হয়েছে, তথা 'হাক্কান' শব্দটি ব্যবহার করা হয়েছে, তথা ১০০% কাফের তথা একদম খাঁটি কাফের তথা পরিপূণর্ কাফের এবং এই রকম কাফের নামধারীদের উপাসনাগুলো করা আর না করা সমান কথা, কারণ সেটা গাছের ভিত্তি তথা মূল শেকড় কেটে দিয়ে গাছের মাথায় পানি ঢালার মতো। ভাই আল্লাহর সাথে কুফরি করা যায় শুনেছেন, কিন্তু রসুলের সাথে কুফরি করা যায় এটা মনে হয় কোনদিন শুনেননি !!!!!!
এজিদের বংশ ধর গুলোর পরিচয় পাওয়া গেছে।
Ibne Taimiya
আল্লাহপাক যেন হাসরের ময়দানে এই সকল আলেম নামের জালেমদের কে এক স্থানে স্থান দেয়।
একধম ঠিক। সব মুনাফেক
আপনি যারে জালেম বলেছেন সে যদি জালেম না হয় তাহলে কিন্তু আপনি জালেমদের কাতারে পরবেন
Era Kono Vabei Alem Hote Pare na. Ibne Taimia r Nasir Uddin Motadorshi ihudider dalal
বাংলাদেশের ইয়াজেদী হুজুরকে দেখে নিন।
ঠিক বলছেন ভাইজান
কাবা শরিফের হামলাকারি কে মুসলিম বলবেন কি?
সে যে হামলা করছে এর প্রমান কী
@@rakibulhasanrifat4469 etihas poro sob likha achha
শীয়াদের রটিত রটনা থেকে উদ্ভুত ইতিহাস আজ আমাদের ঝগড়ার বিষয়ে পরিণত হয়েছে। শীয়ারা সফল।
Amito abraham najjasir two copy bolbo.
@@rakibulhasanrifat4469 পমন আছে
ইয়াজিদ প্রেমীদের দেখিয়ে গেছেন, আল্লামা শহীদ নুরুল ইসলাম ফারুকী😠👍
এজিদের সাথে হাসরে তাদের কে উঠাইও আল্লাহ
এজিদের সাথেই এদের জা
হাননাম দিও আল্লাহ
তুমিকি জান্নাতি নাকি? জানতে চাই
আব্বসী হুজুর ছাড়া কয়েকটি এজীদপন্হী কে একনজরে দেখিয়ে দেয়ার জন্য ধন্যবাদ ৷
এই শালা দের লজ্জা পাইনি কাফের এজিদের দালালি করতে
আব্বাসি পির ভক্ত।
Ai murkho ondho taklid koris ken
এরা যদি ইয়াজিদ পন্থী হয় তাহলে আব্বাসি সহ আপনি আবু লাহাব পন্থী
আকিদার কিছু বুঝেন? আকিদা নিয়ে পড়াশোনা করুন
ইয়াজিদ কে যে ভালো বলবে এবং সাপোর্ট করবে তাদের হাশর হবে ইয়াজিদ এর সাথে হাশরের মাঠে আমাদের প্রিয় রাসূল তাদেরকে কোনো সাহায্য করবে না
এজিদ মস্ত বড় কাফের ।তাকে যেনা কাফের বলবে সে নিজে কাফের। তার তিন বছরের কাজ দেখলে বোঝা যাচছে। কিছু নামধারী আলেম এজিদের পেটুয়া।
এটা কোন হাদীসে পাইলেন?
আপনার এই কথার দলিল দিন নয় আল্লাহর কাছে মাফ চান
Tara to keu yajid ke valo boleni..
আপনার এই কথার কোন দলিল আছে?
আবদুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহঃ) সবচেয়ে সুন্দর কথা বলেছেন।
যারা ইয়াজিদ এর পক্ষে কথা বলে, ইয়াজিদকে ভালবাসে তাদের উচিৎ তাদের নামের শেষে ইয়াজিদ রাখা অথবা তাদের সন্তানদের নাম ইয়াজিদ রাখা।
Bon ki bolen agula?
এটা আপনার বুঝার ভুল। এজিদকে ভালবাসে এটা কেউই কিন্তু বলেন নাই। video টা ভালভাবে দেখুন।
💞💞আল্লাহ সব জানেন।। কিয়ামতের দিন বোঝা যাবে 👁️👁️👁️👁️👁️👁️👁️👁️
আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর, আব্বাসী হুজুর দুইজনকেই ভালো লাগে।
ডক্টর জাহাঙ্গীর স্যারের কথা গুলো ভালো লেগেছে
মাদানি সাহেব, রাসুলের পিতা-মাতা কি ছিল তা নিয়েও আলোচনা করা শরিয়ত না। আপনারা ভাড়াবাড়ি করেন এগুলো নিয়ে।
আব্বাসী ফতুয়া হক আব্বাসী হুজুর জিন্দাবাদ.. 💕🌺🌺🌼🌻🍁🥀🥀🥀🥀
আমি যদি ইমাম মাহাদী কে দেখি তখন বলব হুজুর ইয়াজিদ কি আল্লাহ যদি আমাকে বাঁচায়ে রাখি
ইয়াজিদের বংশ এখনো আছে
তা এই ভিডিও দেখে বিশ্বাস হলো।
Haaa..vai right bolsen..
আমি কমেন্ট কারীদের উদ্দিশ্যে বলচি, আপনারা নিজেরাই কিচু জানেন না, অথচ আবার আলেমদের কে প্রশ্ন করে জানতে চান, যখন উত্তরটা মনবুক্ত হয় না, তখন বাজে মন্তব্য করেন, দয়া করে এগুলো পরিহার করুন, ইয়াজিদ কী চিলো এটা জানার এত দরকার কি আমাদের, আমরাতো নিজেদের আমলই ঠিক রাখতে পারি না। তাই বলচি, সমালোচনা না করে নিজের আমল বাড়িয়ে দেন, আল্লাহ খুশি হবেন, আমিন।
Right
আবদুল্লাহ জাহাংগীর হুজুরের কথা সবথেকে ভাল লেগেছে। জাজাকাল্লাহ।
Ameen
রাইট
এজিদকে জামিননামা দিয়েছে আব্দুইল্লে জাহাঙ্গীর, তাই তোর ভাল লাগছে তাই না?
এইতো বড় কাফের
এজিদ কি তর বাপ লাগেরে
ইমাম হোসাইন (রাঃ) কে ভালোবাসা যাবে না, আহালে হাদিসেরা এমন কথা বলেছে কি? মুসলিম বলতে সবাই আহালে বাইয়াত দের কে ভালোবাসে। তবে, আমাদের ভালোবাসা যেনো কূফাবাসীর মতো না হয়। কারন, কূফার লোকেরা ভালোবাসে হোসাইন (রাঃ) কে কারবালায় নিয়ে গিয়েছিল ।
ইমাম হাসান (রাঃ) কে তার বিবি ভালোবাসে, শত্রুর মিশানো বিষাক্ত সরবত পান করিয়েছিল,
কোরআনের প্রতি অতিরিক্ত ভালোবাসার ফলে খারেজিরা হজরত আলী (রাঃ) এর মাথায় তলোয়ার মেরে তাকে শহীদ করেছিলো ।
হজরত আলী (রাঃ) কে অত্যন্ত পরিমানে ভালোবাসে শিয়ানে আলীর দল এখন শীয়া ফেরকায়ে পরিণত হয়েছে। তাদের সবাইকে আমি ভালোবাসি, আপনারাও ভালোবাসুন। তবে খেয়াল রাখবেন, বিদ্রুপ করার মতো করে কাউকে ভালোবাসবেন না। একজন আহালে হাদিস,,, ইমামদ্বয়ের প্রতি তার ও ভালোবাসা অকৃত্রিম, অপরিমেয়, কিন্তু অন্ধাতুর নয়, ইয়াজিদ নিঃসন্দেহে অপরাধী, কিন্তু কাফির বলার অধিকার যেমন আমার নেই এবং আপনার ও নেই।
ইয়াজিদ কাফের এটাই চুরানত
@@MohamedAli-bm8gv নাওজুবিল্লাহ, আল্লাহর কাছে ক্ষমা চান।
আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর সঠিক বলেছেন।
আববাসী হুজুর সঠিক
Abbasie hojor kota right
আব্বাসী কাফের ফতোয়া দিয়েছেন সুন্নি আলেম : th-cam.com/video/oR9UurbCeI4/w-d-xo.html
ইয়াজিদ ইবনে মুয়াবিয়া ভাল ছিল না খারাপ ছিল এটা কোন আকিদার বিষয়ই নয়। সে যা খারাপ করেছে এবং যা ভাল করেছে তার ফলাফল আল্লাহই দিবেন। নিশ্চয় আল্লাহ মহাজ্ঞানী। কিন্তু যারা তাকে কাফের বলছেন তাদেরকে বলছি, মহানবী (সাঃ) বলেছেন কেউ যদি কাউকে কাফের বলে তাহলে দুই জনের মধ্যে একজন কাফের। বিধায় যদি সে কাফের না হয় তাহলে কাফের ফতোয়া আমার নিজের উপরই ফিরে আসবে। সেজন্য অবশ্যই সাবধান থাকতে হবে।
ধন্যবাদ।
অনেক সুন্দর কথা বলেছেন জনাব
যার চরিত্র নাই তার কোন ধর্ম নাই।
ঠিকই বলেছেন ধন্যবাদ আপনাকে
শুন্দর আলচনা করেছেন সবায়।আমিও মিডিল পয়েন্টে আছি।
Abdullah Jhangir 😍😍😭😭
Just think about What happens when Imam Mehedi comes and asks Saudi Govt to show allegiance to him? I hope You will get your answer.
এক কঠিন পরিস্থিতি!একজন শাসক ভালোও না খারাপও না! কিংবা সে খারাপও আবার ভালোও! এ কীরকম আজব ব্যাপার! তাই না? মোটাদাগে সে কী ছিলো সেটাই বিবেচ্য বিষয়। চূড়ান্ত বিচার তো আল্লাহ পাকই করবেন এবং সে তার তিন জঘন্য পাপের প্রতিদান পাবে নিশ্চিত।
আল্লাহ যেনো এই ইয়াজিদ প্রেমিকদের থেকে আমাদের হেফাজত করেন।🤲🤲
ঐ তক্তা গুলি তাদের ছেলেদের নাম এয়াজিদ কেন রাখেনা
ওরা তোমার মত মুর্খ না
@@lecturermd.ashikurrahman5688 তুমি যে ওদের চামচা কমেন্টস পড়ে বুঝতে পারছি
আল্লামা আব্বাসী হুজুর সঠিক কথা তুলে ধরেছেন
Khoob Sundar aalochana
ইয়াজিদ ভালো --
আপনাদের সবার সন্তানদের নাম ইয়াজিদ রাখেন...
আব্বাসি হুজুর সঠিক বলেছেন।
রাইট রাইট রাইট
Jajakallah Kayer
সঠিক সিদ্ধান্ত দেয়ার জন্য আপনাদের ধন্যবাদ।
ড: এনায়েতুল্লাহ আব্বাসি বেশি সঠিক মনে হয়,তার দলিল গ্রহন যোগ্য
আব্বাসীর কথাই বেশি সঠিক মনে হচ্ছে।
You have any evidence?
bolod
এ শয়তানেরা বলে কি তার আমলে হয়ছে সে বিচার করেনি, তার সৈন্যরা করেছে এগুলো শিকার করে তথচ তাকে নিয়ে মন্তব্য করা যাবে না এরা আলেম নয় জালেম ইহুদিদের দালাল।এদের দূরে থাকুন।
আব্বাসি হুজুর সঠিক কথা বলেছেন তাই ইউটিউবার ভাই আব্বাসি র ভিডিও টি কেটে দিয়েছেন ।
নিসন্দেহে ওনারা দেশের বরেন্য আলেম। তাদের মধ্যে অনেকেই আমার খুব প্রিয়, তবু বলছি তাদের এরকম মন্তব্য নিসন্দেহে শিয়া বিরুধীতা থেকেই এসেছে। আমরা শিয়া নই, কিন্তু আল্লাহর নবীর প্রিয় দৌহিত্রকে নির্মম ভাবে হত্যা করেছে, এটা আমাদের অন্তরে অনেক কষ্ট দেয়। সেকারনে তার এবং তার দোসরদের যারা এ নিষ্ঠুর কর্মে জড়িত ছিল, তাদের উপর আআল্লাহর লানত বর্ষিত হউক কায়মনে দোয়া করছি। , তারা কাফের কি মুসলমান তাতে কোন যায় আসে না।
Abbasid badea shobayk thanks
এজিদ অপরাধী
আব্বাসী হুজুর সঠিক তথ্য তুলে ধরেন
আপনার akida ভূল আসে
gabgasi hojur name dise
ইয়াজিদ তর বাবা লাগে ইয়াজিদকে গালি দিলে কষ্ট লাগে তর।।। তরাই ইয়াজিদের বাহিনি আর ইয়াজিদের অনুসারী।।। তদের উপর আল্লাহ ও রাসুলুল্লাহর লালনত।।।
সঠিক তথ্য দেওয়ার জন্য শুকরিয়া
মনকে অতিশীঘ্রই আইনের আওতায় এনে শাস্তি দেওয়া হোক
তোমারই এজিদের বংশ ধর
এই ভিডিওর মাধ্যমে ইয়াজিদী পন্থীদের চেনা গেল।।।।।
@Nazrul Mohammed Islam
ধন্যবাদ
সত্য তুলে ধরার জন্য।
এগুলো দেখলে মোনাফেকের চুলকায়
মূলনীতি ধরে আলোচনা করলেন মতিউর রহমান মাদানি। আলহাম্দুলিল্লাহ।
ইয়াজিদ জালিম শাষক ছিল
শৈরাচার শাসক
একজন মুসলিমকে কবরে এবং হাশরে কিছু প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। সেখানে এজিদ সম্পর্কে কোন প্রশ্ন করা হবেনা। অতএব আসুন এসব অহেতুক বিষয় পরিহার করে অবসর সময়ও ইবাদত করি। আল্লাহ্ আমাদের সহায় হোন।
ইমাম আহমদ বিন হাম্বল যে ইয়াজিদকে কাফির মনে করতেন???
দলিল দেন
ডক্টর আবদুল্লাহ জাহাঙ্গীর রাইট
অন্তত এখানে আব্বাসী ব্যতীত আর কেউ ঠিক নাই । খারাপকে খারাপ বলা যাবে না এ কেমন ইসলাম ?
ঠিক
100 percent true Allah SubhanAllah Tala bichar korben.
Yazid is neither a kafir nor a muslim.To be a muslim a person need two things 1.belief in the unity of being (iman)2.perform good deeds (nek amal).What good deeds had he done......?
মাশাআল্লাহ। আমি সম্মানীত শাইখদের আলোচনা থেকে বুঝতে পারলাম যে, ইয়াজিদের প্রশংসা করা থেকে এবং গালি, বা অভিশাপ দেওয়া থেকে বিরত থাকায় উত্তম। তাই আমি আজ থেকে ইয়াজিদের প্রশংসা ও করবো না এবং তাকে গালি, নিন্দা বা অভিশাপ ও দিবো না।
আল্লাহর রাসুল সঃ মধ্যম পন্থা অবলম্বন করতে বলেছেন, তাই আমি এ ব্যাপারে এজিদ সম্পর্কে ভালোও বলবো না খারাপও বলবো না।
খারাপ না মানে কি!!! ক্ষমতায় আসার ১ম বৎসর হত্যা করলো ইমাম হোসেনকে, ২য় বছর মদিনায় গণহত্যা গণধর্ষন চালালে, ৩য় বছর আল্লাহর ঘরে হামলা চালিয়ে কাবা ঘরের একাংশ ভাংলো তাও আপনার খারাপ বলতে গায়ে লাগলে এই সব এজিদ প্রেমিকদের সাথে যোগ দেন
@Nazrul Mohammed Islam আসসালামু আলাইকুম। কোন বিধর্মীর ইন্তেকালের সংবাদ পেলে আপনি কি লা,নত করেন?ফিন্নারি জাহান্নাম বলেন? হ্যা বা না লিখুন।
@@najmulhudanajmulhuda21 সে যদি মুসলমান ও ইসলামের দুশমন হয়, ক্ষতি করে, ষড়যন্ত্রে লিপ্ত থাকে তাহলে তাকে অবশ্যই অভিশাপ দেওয়া যায়, কিন্তু সে যদি নিরীহ বা সাধারণ কোন লোক হয় তাহলে কেন অভিশাপ দেবেন, এখন আপনি এজিদ কি সাধারণ কোন লোক???
@@M.H.N397 ইতিহাসে হাজ্জজ বিন ইউসুফ এবং এজিদের হাত সাহাবাদের রক্তে রঞ্জিত হওয়ার কথাও যেমন আছে আবার পরহেজগারি,ইসলামের অনেক কল্যানকর খেদমতের কথাও লিপিবদ্ধ আছে।মানুষ হত্যা করলে যেহেতু কাফের হয় না, যেহেতু তারা মৃত্যুর পূর্ব মুহূর্তেও ইসলামের মধ্যে ছিলেন, তওবা করে যদি তারা মৃত্যু বরন করে থাকেন, আল্লাহ যদি তাদের মাফ করেন, তাহলে আপনার আমার লানতে তথা তামাম দূনিয়া বাসীর লানতে তাদের কোনো কিছু যায় না।লানত কারীই খতি গ্রস্ত হবে।তাই আমার মত হলো তাদেরকে নেককার বুজুর্গ মনে করে সন্মান সূচক হজরত বা রহঃ বলবো না, আবার কাফের মুশরিক মনে করে গালি বা লানত করব না। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা আমাদের সবাইকে সহিহ্ বুঝ দান করুন আমিন।
@@najmulhudanajmulhuda21 হাজ্জাজ বিন ইউসুফ আর এজিদ এক জিনিস না, হাজ্জাজ কি ইমাম হোসেনের খুনি? মদিনার গনহত্যা গন ধর্ষনে চালিয়েছে? কামান দাগিয়ে আল্লাহর ঘর ভেংগেছে??? মীর জাফরের বংশধদের মত এজিদের দোষ ডাকতে এত চেষ্টা কেন আপনার, আপনি তার বংশের কেউ নাকি, আল্লাহর ঘরে কামান দাগিয়ে আল্লাহর সাথে দুশমনির চুড়ান্ত সীমায় পৌঁছেছে এই লোক, বিনা কারণে ইমাম হোসেনকে হত্যা করে রাসুল(সাঃ) সাথে শত্রুতা চরমে নিয়ে গেছে এই লোক তাও এত দরদ কেন এই লোকের জন্য, ইমানের ঘাটতি আছে আপনাদের নইতো ইহুদিদের - এজিদেদের দালাল আপনি
যারা প্রশ্ন করছে তারা আসলেই কি মুসলমান নাকি ইহুদি।
ALLAHA PAK ROBBUL ALAMIN sobai ka hepajat korun..jara hasan o Hossain huzur ka vlobasba tadar jannat hasaan o Hossain huzur dar sanga hoba inshallah..r jara ajid ka vlo basa tr support korba tr sanga keyamot r din ALLAHA PAK ROBBUL ALAMIN inshallah tr sanga rakhba ....
গনধর্ষণ করতে পারে , আর মদ পান করতে পারবে না ?
Yazid cilo ekta beyadob!
SUBHAAN ALLAH ALHAAMDULILLAH
এসব লেবাসধারীদের আল্লাহ হেদায়েত দান করুক।
আবাল লোকজন ১৫০০ বছর পর কিছু না জেনে judgement দেয় ! 😁
তুমি কত বড় মহা পন্ডিত?
@@lecturermd.ashikurrahman5688 yes tomar moto abal na
আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর হুজুরের কথা ১০০% সঠিক,বাকীরা সঠিক ও সত্য বলেনি।
এজিদএরমুখেপায়খানাকরিপেশাবকরিতোমরাখুশিতোদেরবাপলাগেএজিদকেতোদেরবোনদিবি
Peoples should think about ownself. Why so curious about other peoples?
আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর সাহেব সুন্দর কথা বলেছেন
এজিদ কাফের।কাফের।কাফের।
ইয়াজিদ ইবনে মুয়াবিয়ার বিষয়ে আমাদের অবস্থান সব সময় মধ্যপ্রন্থায় থাকা ভালো।
তাকে গালিও দেওয়া ঠিক হবে না,আবার তার জন্য দোয়াও করা যাবে না।
কারণে সে শাসক,সে যদি হত্যাকান্ডের সাথে জড়িত থাকে তাহলে তাকে পরকালে আল্লাহ বিচারের আওতায় আনবেন।
আর যদি সে এই হত্যাকান্ডের সাথে জড়িত না থাকেন আল্লাহ তাকে তার বিনিময় দিবেন।
আমরা যদি গালি দেয় তাহলে পাপ আমাদের হবে।
আবার যদি কাফের বলি, আর সে যদি কাফের না হয়,আমাদের নবী মুহাম্মদ সা বলেছেন, আমার উম্মতের কেউ যদি একজন আরেকজনকে কাফের বলে, যাকে কাফের বলা হলো সে যদি কাফের না হয় যে বললো সে কাফের।
এখন আপনি আন্দাজে ইয়াজিদ ইবনে মুয়াবিয়াকে কাফের বলতাছেন যদি সে কাফের না হয় তাহলে আপনি কাফের হবেন।
গালি ইসলামে হারাম, আপনি তাকে গালি দিচ্ছেন, তাহলে আপনি কিভাবে মুমিন থাকেন।
সুতরাং আমরা ইয়াজিদ ইবনে মুয়াবিয়া কে গালিও দিবো না তার জন্য দোয়াও করবো না।
জনা্ব সৈয়দ খন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর, জনাব সায়েক আব্দুল্লাহ বিন
আব্দুর রাজ্জাক, জনাব কাজী ইবরাহীম, জনাব মতিউর মাদানি গং সকলেই সরল অংকের এক স্কুলের ছাত্র।
এজিদ সম্পর্কে এতো বড়ো বড়ো ফতুয়া আর ওয়াজ কেনো।
হে আল্লাহ লেবাসধারী কাটমোল্লা থেকে আমাদের হেফাজত করুন
ভাই তারা তো লেবাসধারী কাঠমোল্লা, আপনি তো মিয়া লেবাসহীন শয়তান। আপনার মুখে কি তাদের সমালোচনা মানায়?
@@md.younusali8004 তুই কি জানোস মন্তব্য করস
যে ব্যক্তি কাবার অপর হামলা করার পরও যদি ও তাদেরকে বিচার করে না তার ইমান নিয়ে৷ যথেষ্ট প্রশ্ন বিদ্ধ
Hazrat Husain ke nermom babe hotta korse oye shob jalim ra oder upor lanot hobe,karon nobe Muhammad (s.a.w)mer hadeeser moydde ase Alir prote jara hingsha korbe ora pakka munafiq tai hazrat Husain ke nermom babe hotta korse ora ow muloto munafiqun der dol chelo tai oder upor Mohan Allah hor lanot ow gojob qiyamot porjonto insha'Allah 💚 g, kamil 💚
এই শব বক্ত কাফের
আলহামদু লিললাহ আমি একজন হুসাইনী ,আলহামদু লিললাহ, আমি এযীদী নয়।।।
আবরার সাহেব ধন্যবাদ
তার ব্যাপারে ভালো কথাগুলো কী? বলবেন কি?
@Nazrul Mohammed Islam চমৎকার, আমি এ ধরনের বইগুলো খুজছিলাম আমার কাছে আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া ১০ খণ্ড আছে। আমি পড়তেছি। ধন্যবাদ আপনাকে।
এক ভিডিও তে এতগুলা ভন্ড ধর্ম ব্যবসায়ীদের চিনতে পারলাম অসাধারণ ভিডিও।।
Rajib molla তুই একটা জারজ