জেল খেটে খালেদা জিয়াই জিতলেন, পালিয়ে দলকে বিপদে ফেললেন শেখ হাসিনা | Seikh Hasina | Khaleda Zia
ฝัง
- เผยแพร่เมื่อ 16 ก.ย. 2024
- #seikh_hasina #khaledazia #bnp #awami_league #bonikbarta
=======================================
ছাত্র-জনতার ব্যাপক অভ্যুত্থানের মুখে ৫ আগস্ট ক্ষমতা ছেড়ে দেশত্যাগ করেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। স্বৈরশাসকের তকমা নিয়ে সদ্য ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী আশ্রয় নেন প্রতিবেশী দেশ ভারতে। শেখ হাসিনার ক্ষমতাচ্যুতির পরদিনই রাষ্ট্রপতির আদেশে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার শাস্তি মওকুফ ও মুক্তির ঘোষণা দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। জিয়া অরফানেজ ও জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় তাকে এ দণ্ড দিয়েছিলেন আদালত।
=================================================
To know more please visit:
★★ Website: bonikbarta.net
★★ Epaper: epaper.bonikbar...
Like Bonik Barta on Facebook: / dailybonikbarta
Follow us on Instagram: www.instagram....
Follow us on twitter: / bonikbartadaily
Follow us on linked in: / dailybonikbarta
#BonikBarta #newspaper #news
আল্লাহ আকবর আল্লাহ ভরসা আলহামদুলিল্লাহ
কুয়েট, রুয়েট, চুয়েট, ডুয়েট, জবি, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়- এইগুলো সব খালেদা জিয়ার তৈরি। প্রাথমিক পর্যন্ত বাধ্যতামূলক শিক্ষা, এইচ,এস,সি পর্যন্ত ছাত্রীদের বিনাবেতনে পড়াশোনা, উপবৃত্তি চালু করা, শিক্ষার বিনিময়ে খাদ্য কর্মসূচি,
নকল রোধে জেল জরিমানা, পরিক্ষার খাতা দেখার সময় পরিক্ষার্থীর তথ্য গোপন রাখা, এইগুলো সব খালেদা জিয়ার আমলে করা।
সোহ্রাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ, কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ, খুলনা মেডিকেল কলেজ, জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ,
দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ, ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ সহ আরও কয়েকটি মেডিকেল কলেজ খালেদা জিয়ার তৈরি করা।
বর্তমানে বাংলাদেশে ৪৯টি সরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট রয়েছে, এর মধ্যে খালেদা জিয়ার আমলে বানানো ২৩ টি! বাংলাদেশে প্রথম বেসরকারি প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় শুরুর অনুমতি খালেদা জিয়াই দিয়েছিলো।
নর্থ সাউথ, আহছানউল্লা, ইউল্যাব, ইস্ট ওয়েস্ট, এশিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ, গ্রিন ইউনিভার্সিটি, আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় চট্টগ্রাম সহ ওই সময় যে সব বিশ্ববিদ্যালয় অনুমতি দিয়েছিলো সেগুলোই আজকে টপ র্যাংকে থাকে।
খালেদা জিয়া পলিথিন নিষিদ্ধ করেছিলো, প্রকাশ্যে ধুমপান নিষিদ্ধ করে সর্বনিম্ন ৫০ টাকা জরিমানা ধার্য করা হয়েছিলো, ঢাকার মধ্যে ডিজেল বাস, ২ স্টোক বেবিট্যাক্সি নিষিদ্ধ করে সিএনজি নামানো হয়েছিলো।
রাজশাহী, খুলনা, বগুড়া, ফতুল্লা, চট্টগ্রাম, মিরপুর স্টেডিয়াম সবগুলো খালেদা জিয়ার আমলে আন্তর্জাতিক স্টেডিয়াম বানানো হয়েছিলো এবং আন্তর্জাতিক ম্যাচ আয়োজন করা হতো।
যমুনা সেতু, লালন শাহ সেতু, দাউদকান্দি সেতু, রুপসা সেতু এই গুলো খালেদা জিয়ার তৈরি করা।
বাংলাদেশে প্রথম মোবাইল চালু, প্রথম ইন্টারনেট চালু, টেলিটক চালু, সাবমেরিন ক্যাবলের সাথে যুক্ত সব খালেদা জিয়ার সময়।
২০০৫/৬ সালে সারারাত ফ্রিতে ফোনে কথা বলা যেত! মিনিমাম কল রেট ছিলো ২৫ পয়সা!
র্যাব, কোস্টগার্ড গঠন, পিচ্চি হান্নান সহ ২১ শীর্ষ সন্ত্রাসী, বাংলা ভাইএর ফাঁসি, অপারেশন ক্লিন হাট খালেদা জিয়া সময়ের।
খালেদা জিয়া ওই সময় আনসার বিদ্রোহ দমন করেছিলো। মাত্র ৪ জন মানুষ মারা গিয়েছিলো এই বিদ্রোহে। আনসার সদর দপ্তর ও আনসার একাডেমী থেকে এক যোগে বিদ্রোহ করা হয়েছিলো, অফিসারদের বন্দি করা হয়েছিলো। খালেদা জিয়ার দ্রুত সিধান্তে বিডিআর আর আর্মি দিয়ে বিদ্রোহ দমন করা হয়েছিলো, ৩ টি হেলিকপ্টার ব্যাবহার করা হয়েছিলো, ৩৫০০ আনসারকে গ্রেফতার করা হয়েছিলো। অথচ শেখ হাসিনার ভুল সিধান্তে আমরা ৫৮ সেনা অফিসারকে হারিয়েছিলাম এবং সেই দোষ খালেদা জিয়াকে দেয়া হতো!
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়, বুদ্ধিজীবি সৃতিসৌধ খালেদা জিয়ার তৈরি করা, উনি বীর শ্রেষ্ঠ মতিউর রহমানের লাশ পাকিস্তান থেকে আনার ব্যবস্থা করেন। পাকিস্তানে মতিউরের কবরে গাদ্দার লিখে রাখা হয়েছিলো! খুলনা স্টেডিয়ামের নাম মতিউর রহমানের নামে নামকরণ করেছিলেন। হাসিনা এসে ওই নাম পরিবর্তন করে তার চাচা আবু নাসেরের নামে করেছিলো।
সার্ক গঠন, একুশে পদক, স্বাধীনতা পদক এগুলো বিএনপির আইডিয়া।
প্রথমবার ২০০১ সালে যেই মাসে (জুলাই) বাংলাদেশ দূর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন হয় সেই সময় আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় ছিলো। ভোট হয়েছিলো অক্টোবর মাসে। ২০০৬ সালে বিএনপি ক্ষমতায় থাকতে এই লিস্ট থেকে বের হয়ে আসে।
জিয়া 🌾❤️🌾
কুয়েট, রুয়েট, চুয়েট, ডুয়েট, জবি, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়- এইগুলো সব খালেদা জিয়ার তৈরি। প্রাথমিক পর্যন্ত বাধ্যতামূলক শিক্ষা, এইচ,এস,সি পর্যন্ত ছাত্রীদের বিনাবেতনে পড়াশোনা, উপবৃত্তি চালু করা, শিক্ষার বিনিময়ে খাদ্য কর্মসূচি,
নকল রোধে জেল জরিমানা, পরিক্ষার খাতা দেখার সময় পরিক্ষার্থীর তথ্য গোপন রাখা, এইগুলো সব খালেদা জিয়ার আমলে করা।
সোহ্রাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ, কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ, খুলনা মেডিকেল কলেজ, জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ,
দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ, ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ সহ আরও কয়েকটি মেডিকেল কলেজ খালেদা জিয়ার তৈরি করা।
বর্তমানে বাংলাদেশে ৪৯টি সরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট রয়েছে, এর মধ্যে খালেদা জিয়ার আমলে বানানো ২৩ টি! বাংলাদেশে প্রথম বেসরকারি প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় শুরুর অনুমতি খালেদা জিয়াই দিয়েছিলো।
নর্থ সাউথ, আহছানউল্লা, ইউল্যাব, ইস্ট ওয়েস্ট, এশিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ, গ্রিন ইউনিভার্সিটি, আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় চট্টগ্রাম সহ ওই সময় যে সব বিশ্ববিদ্যালয় অনুমতি দিয়েছিলো সেগুলোই আজকে টপ র্যাংকে থাকে।
খালেদা জিয়া পলিথিন নিষিদ্ধ করেছিলো, প্রকাশ্যে ধুমপান নিষিদ্ধ করে সর্বনিম্ন ৫০ টাকা জরিমানা ধার্য করা হয়েছিলো, ঢাকার মধ্যে ডিজেল বাস, ২ স্টোক বেবিট্যাক্সি নিষিদ্ধ করে সিএনজি নামানো হয়েছিলো।
রাজশাহী, খুলনা, বগুড়া, ফতুল্লা, চট্টগ্রাম, মিরপুর স্টেডিয়াম সবগুলো খালেদা জিয়ার আমলে আন্তর্জাতিক স্টেডিয়াম বানানো হয়েছিলো এবং আন্তর্জাতিক ম্যাচ আয়োজন করা হতো।
যমুনা সেতু, লালন শাহ সেতু, দাউদকান্দি সেতু, রুপসা সেতু এই গুলো খালেদা জিয়ার তৈরি করা।
বাংলাদেশে প্রথম মোবাইল চালু, প্রথম ইন্টারনেট চালু, টেলিটক চালু, সাবমেরিন ক্যাবলের সাথে যুক্ত সব খালেদা জিয়ার সময়।
২০০৫/৬ সালে সারারাত ফ্রিতে ফোনে কথা বলা যেত! মিনিমাম কল রেট ছিলো ২৫ পয়সা!
র্যাব, কোস্টগার্ড গঠন, পিচ্চি হান্নান সহ ২১ শীর্ষ সন্ত্রাসী, বাংলা ভাইএর ফাঁসি, অপারেশন ক্লিন হাট খালেদা জিয়া সময়ের।
খালেদা জিয়া ওই সময় আনসার বিদ্রোহ দমন করেছিলো। মাত্র ৪ জন মানুষ মারা গিয়েছিলো এই বিদ্রোহে। আনসার সদর দপ্তর ও আনসার একাডেমী থেকে এক যোগে বিদ্রোহ করা হয়েছিলো, অফিসারদের বন্দি করা হয়েছিলো। খালেদা জিয়ার দ্রুত সিধান্তে বিডিআর আর আর্মি দিয়ে বিদ্রোহ দমন করা হয়েছিলো, ৩ টি হেলিকপ্টার ব্যাবহার করা হয়েছিলো, ৩৫০০ আনসারকে গ্রেফতার করা হয়েছিলো। অথচ শেখ হাসিনার ভুল সিধান্তে আমরা ৫৮ সেনা অফিসারকে হারিয়েছিলাম এবং সেই দোষ খালেদা জিয়াকে দেয়া হতো!
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়, বুদ্ধিজীবি সৃতিসৌধ খালেদা জিয়ার তৈরি করা, উনি বীর শ্রেষ্ঠ মতিউর রহমানের লাশ পাকিস্তান থেকে আনার ব্যবস্থা করেন। পাকিস্তানে মতিউরের কবরে গাদ্দার লিখে রাখা হয়েছিলো! খুলনা স্টেডিয়ামের নাম মতিউর রহমানের নামে নামকরণ করেছিলেন। হাসিনা এসে ওই নাম পরিবর্তন করে তার চাচা আবু নাসেরের নামে করেছিলো।
সার্ক গঠন, একুশে পদক, স্বাধীনতা পদক এগুলো বিএনপির আইডিয়া।
প্রথমবার ২০০১ সালে যেই মাসে (জুলাই) বাংলাদেশ দূর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন হয় সেই সময় আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় ছিলো। ভোট হয়েছিলো অক্টোবর মাসে। ২০০৬ সালে বিএনপি ক্ষমতায় থাকতে এই লিস্ট থেকে বের হয়ে আসে।
নেতা একজন ই খালেদা জিয়া❤❤❤
Right , she is real patriot
আপনাদের নিউজটা ভালো হয়েছে
প্রিয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ❤
Yes , she always brave & great
কুয়েট, রুয়েট, চুয়েট, ডুয়েট, জবি, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়- এইগুলো সব খালেদা জিয়ার তৈরি। প্রাথমিক পর্যন্ত বাধ্যতামূলক শিক্ষা, এইচ,এস,সি পর্যন্ত ছাত্রীদের বিনাবেতনে পড়াশোনা, উপবৃত্তি চালু করা, শিক্ষার বিনিময়ে খাদ্য কর্মসূচি,
নকল রোধে জেল জরিমানা, পরিক্ষার খাতা দেখার সময় পরিক্ষার্থীর তথ্য গোপন রাখা, এইগুলো সব খালেদা জিয়ার আমলে করা।
সোহ্রাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ, কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ, খুলনা মেডিকেল কলেজ, জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ,
দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ, ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ সহ আরও কয়েকটি মেডিকেল কলেজ খালেদা জিয়ার তৈরি করা।
বর্তমানে বাংলাদেশে ৪৯টি সরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট রয়েছে, এর মধ্যে খালেদা জিয়ার আমলে বানানো ২৩ টি! বাংলাদেশে প্রথম বেসরকারি প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় শুরুর অনুমতি খালেদা জিয়াই দিয়েছিলো।
নর্থ সাউথ, আহছানউল্লা, ইউল্যাব, ইস্ট ওয়েস্ট, এশিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ, গ্রিন ইউনিভার্সিটি, আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় চট্টগ্রাম সহ ওই সময় যে সব বিশ্ববিদ্যালয় অনুমতি দিয়েছিলো সেগুলোই আজকে টপ র্যাংকে থাকে।
খালেদা জিয়া পলিথিন নিষিদ্ধ করেছিলো, প্রকাশ্যে ধুমপান নিষিদ্ধ করে সর্বনিম্ন ৫০ টাকা জরিমানা ধার্য করা হয়েছিলো, ঢাকার মধ্যে ডিজেল বাস, ২ স্টোক বেবিট্যাক্সি নিষিদ্ধ করে সিএনজি নামানো হয়েছিলো।
রাজশাহী, খুলনা, বগুড়া, ফতুল্লা, চট্টগ্রাম, মিরপুর স্টেডিয়াম সবগুলো খালেদা জিয়ার আমলে আন্তর্জাতিক স্টেডিয়াম বানানো হয়েছিলো এবং আন্তর্জাতিক ম্যাচ আয়োজন করা হতো।
যমুনা সেতু, লালন শাহ সেতু, দাউদকান্দি সেতু, রুপসা সেতু এই গুলো খালেদা জিয়ার তৈরি করা।
বাংলাদেশে প্রথম মোবাইল চালু, প্রথম ইন্টারনেট চালু, টেলিটক চালু, সাবমেরিন ক্যাবলের সাথে যুক্ত সব খালেদা জিয়ার সময়।
২০০৫/৬ সালে সারারাত ফ্রিতে ফোনে কথা বলা যেত! মিনিমাম কল রেট ছিলো ২৫ পয়সা!
র্যাব, কোস্টগার্ড গঠন, পিচ্চি হান্নান সহ ২১ শীর্ষ সন্ত্রাসী, বাংলা ভাইএর ফাঁসি, অপারেশন ক্লিন হাট খালেদা জিয়া সময়ের।
খালেদা জিয়া ওই সময় আনসার বিদ্রোহ দমন করেছিলো। মাত্র ৪ জন মানুষ মারা গিয়েছিলো এই বিদ্রোহে। আনসার সদর দপ্তর ও আনসার একাডেমী থেকে এক যোগে বিদ্রোহ করা হয়েছিলো, অফিসারদের বন্দি করা হয়েছিলো। খালেদা জিয়ার দ্রুত সিধান্তে বিডিআর আর আর্মি দিয়ে বিদ্রোহ দমন করা হয়েছিলো, ৩ টি হেলিকপ্টার ব্যাবহার করা হয়েছিলো, ৩৫০০ আনসারকে গ্রেফতার করা হয়েছিলো। অথচ শেখ হাসিনার ভুল সিধান্তে আমরা ৫৮ সেনা অফিসারকে হারিয়েছিলাম এবং সেই দোষ খালেদা জিয়াকে দেয়া হতো!
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়, বুদ্ধিজীবি সৃতিসৌধ খালেদা জিয়ার তৈরি করা, উনি বীর শ্রেষ্ঠ মতিউর রহমানের লাশ পাকিস্তান থেকে আনার ব্যবস্থা করেন। পাকিস্তানে মতিউরের কবরে গাদ্দার লিখে রাখা হয়েছিলো! খুলনা স্টেডিয়ামের নাম মতিউর রহমানের নামে নামকরণ করেছিলেন। হাসিনা এসে ওই নাম পরিবর্তন করে তার চাচা আবু নাসেরের নামে করেছিলো।
সার্ক গঠন, একুশে পদক, স্বাধীনতা পদক এগুলো বিএনপির আইডিয়া।
প্রথমবার ২০০১ সালে যেই মাসে (জুলাই) বাংলাদেশ দূর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন হয় সেই সময় আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় ছিলো। ভোট হয়েছিলো অক্টোবর মাসে। ২০০৬ সালে বিএনপি ক্ষমতায় থাকতে এই লিস্ট থেকে বের হয়ে আসে।
দেশ ত্যাগ নয় বলেন পলায়ন
খালেদা জিয়া ভাল।
সত্যের জয় হবেই।❤
আসলে শেখ হাসিনা তখনই কর্মীদের ভালবাসবেন না তারই প্রমাণ পালিয়ে যে প্রমাণ করল।তিনি তার পরিবার নিয়ে ভালো আছি
কুয়েট, রুয়েট, চুয়েট, ডুয়েট, জবি, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়- এইগুলো সব খালেদা জিয়ার তৈরি। প্রাথমিক পর্যন্ত বাধ্যতামূলক শিক্ষা, এইচ,এস,সি পর্যন্ত ছাত্রীদের বিনাবেতনে পড়াশোনা, উপবৃত্তি চালু করা, শিক্ষার বিনিময়ে খাদ্য কর্মসূচি,
নকল রোধে জেল জরিমানা, পরিক্ষার খাতা দেখার সময় পরিক্ষার্থীর তথ্য গোপন রাখা, এইগুলো সব খালেদা জিয়ার আমলে করা।
সোহ্রাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ, কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ, খুলনা মেডিকেল কলেজ, জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ,
দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ, ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ সহ আরও কয়েকটি মেডিকেল কলেজ খালেদা জিয়ার তৈরি করা।
বর্তমানে বাংলাদেশে ৪৯টি সরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট রয়েছে, এর মধ্যে খালেদা জিয়ার আমলে বানানো ২৩ টি! বাংলাদেশে প্রথম বেসরকারি প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় শুরুর অনুমতি খালেদা জিয়াই দিয়েছিলো।
নর্থ সাউথ, আহছানউল্লা, ইউল্যাব, ইস্ট ওয়েস্ট, এশিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ, গ্রিন ইউনিভার্সিটি, আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় চট্টগ্রাম সহ ওই সময় যে সব বিশ্ববিদ্যালয় অনুমতি দিয়েছিলো সেগুলোই আজকে টপ র্যাংকে থাকে।
খালেদা জিয়া পলিথিন নিষিদ্ধ করেছিলো, প্রকাশ্যে ধুমপান নিষিদ্ধ করে সর্বনিম্ন ৫০ টাকা জরিমানা ধার্য করা হয়েছিলো, ঢাকার মধ্যে ডিজেল বাস, ২ স্টোক বেবিট্যাক্সি নিষিদ্ধ করে সিএনজি নামানো হয়েছিলো।
রাজশাহী, খুলনা, বগুড়া, ফতুল্লা, চট্টগ্রাম, মিরপুর স্টেডিয়াম সবগুলো খালেদা জিয়ার আমলে আন্তর্জাতিক স্টেডিয়াম বানানো হয়েছিলো এবং আন্তর্জাতিক ম্যাচ আয়োজন করা হতো।
যমুনা সেতু, লালন শাহ সেতু, দাউদকান্দি সেতু, রুপসা সেতু এই গুলো খালেদা জিয়ার তৈরি করা।
বাংলাদেশে প্রথম মোবাইল চালু, প্রথম ইন্টারনেট চালু, টেলিটক চালু, সাবমেরিন ক্যাবলের সাথে যুক্ত সব খালেদা জিয়ার সময়।
২০০৫/৬ সালে সারারাত ফ্রিতে ফোনে কথা বলা যেত! মিনিমাম কল রেট ছিলো ২৫ পয়সা!
র্যাব, কোস্টগার্ড গঠন, পিচ্চি হান্নান সহ ২১ শীর্ষ সন্ত্রাসী, বাংলা ভাইএর ফাঁসি, অপারেশন ক্লিন হাট খালেদা জিয়া সময়ের।
খালেদা জিয়া ওই সময় আনসার বিদ্রোহ দমন করেছিলো। মাত্র ৪ জন মানুষ মারা গিয়েছিলো এই বিদ্রোহে। আনসার সদর দপ্তর ও আনসার একাডেমী থেকে এক যোগে বিদ্রোহ করা হয়েছিলো, অফিসারদের বন্দি করা হয়েছিলো। খালেদা জিয়ার দ্রুত সিধান্তে বিডিআর আর আর্মি দিয়ে বিদ্রোহ দমন করা হয়েছিলো, ৩ টি হেলিকপ্টার ব্যাবহার করা হয়েছিলো, ৩৫০০ আনসারকে গ্রেফতার করা হয়েছিলো। অথচ শেখ হাসিনার ভুল সিধান্তে আমরা ৫৮ সেনা অফিসারকে হারিয়েছিলাম এবং সেই দোষ খালেদা জিয়াকে দেয়া হতো!
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়, বুদ্ধিজীবি সৃতিসৌধ খালেদা জিয়ার তৈরি করা, উনি বীর শ্রেষ্ঠ মতিউর রহমানের লাশ পাকিস্তান থেকে আনার ব্যবস্থা করেন। পাকিস্তানে মতিউরের কবরে গাদ্দার লিখে রাখা হয়েছিলো! খুলনা স্টেডিয়ামের নাম মতিউর রহমানের নামে নামকরণ করেছিলেন। হাসিনা এসে ওই নাম পরিবর্তন করে তার চাচা আবু নাসেরের নামে করেছিলো।
সার্ক গঠন, একুশে পদক, স্বাধীনতা পদক এগুলো বিএনপির আইডিয়া।
প্রথমবার ২০০১ সালে যেই মাসে (জুলাই) বাংলাদেশ দূর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন হয় সেই সময় আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় ছিলো। ভোট হয়েছিলো অক্টোবর মাসে। ২০০৬ সালে বিএনপি ক্ষমতায় থাকতে এই লিস্ট থেকে বের হয়ে আসে।
সত্যের জয় মিথ্যা র
ক্ষয় চিরকাল হয়
সততা আর দেশপ্রেম সব সময় দুনিয়া ও আখেরাতে সফল হয় 🎉🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩
খালেদা জিয়া একজন দেশপ্রেমিক ও মানবিক নেত্রী।আল্লাহ্ উনাকে অনেক সম্মান দান করুন।
শেষ হাসি না পালাইছে বলতে সমস্যা কোথায়?
একদম সঠিক কথা।
যে সহে। সে রহে😂
আপোষ হীন নেত্রী
চকচক করলেই সোনা হয় না আমরা দেখলাম
Correct
ধন্যবাদ বনিক বার্তাকে ।
বণিক বার্তা সবসময় সত্য প্রকাশ করেছে
এরকম জনবান্ধব নিউজ করবেন দেশবাসী আপনাদেরকে ভালবাসবে এবং গোলাপের শুভেচ্ছা দেবে
স্বাধীনতা হয়নি এখনো
আপনাদের মন্তব্য যথার্থ মনে করছি।
❤❤❤❤❤❤❤❤
আলহামদুলিল্লাহ
ক্ষমতায় থেকে বিদায় নেয়ার সাথে সাথে যদি নেতা কর্মীদের পালিয়ে থাকতে হয়
এমন দল করা সম্ভব নয়
ফেসিস দলের উপরে প্রশাব করি
BNP কখনো পালানা,বাংলাদেশ জিন্দাবাদ।
Right
মা খালেদ জিয়া
Khaleda zia zindabad
Right ✅️ 💯% truth
জিয়া❤❤❤❤
❤❤❤
১০০%সতি্ত কথা বলেছেন, ধন্যবাদ আপনাকে।
মাশাল্লাহ
আপোষহীন দেশনেত্রী 💜💜💜💜💜💜
Sk Hasenaer bapara kotha bolla pothoma bolta hoba faset mafeya khune dash-sara paleya jawa skHasena paleya gashaen
❤🇧🇩❤🌾
🌾🌾🌾🌾❤❤❤❤👋👋👋👋
💛💛
হাসিনার বিচার করতে হবে
কবরে প্রথম শাস্তি হবে পর্দার।
যে সহে সে রহে
BNP Zindabad
আল্লাহর মাইর দুনিয়ার বাইর
Nice.bnp
টিক কথা
❤
All Awamalic in Bangladesh 16 years did jeaiside so Awamalic oldest Mp &ministers&Distic advicer&town ship leaders &village power all so all need move after power of Bangladesh becomes top like uropean country
Jenosider
Not possible Awamalic USA
সঠিক বলেছেন।
বলেন পালিয়েছে,
😮😮😮😮
দেশত্যাগ বলেন কেন? পালিয়ে যাওয়া আর দেশত্যাগ দুটো কি এক জিনিস??
Khaleda jiaar deshprem othuloniyo
Dorjer. Fol. Mistihoy.
Khaleda Zia ke judge ra keno jamin dilona?
Desh tagg na polayon bolen.
😂😂😂😂😂😂
😂
আমিন
আর।কোন।দিন।পারবেনা।ইনশা।আললাহ
সহমত
Khalayga gia Bangladeshi bagene jevon Bangladesh amar moran bangladesh absolutely right
ভালো মানষ কখনও পালায় না । যারা অপরাধী বা অপরাধ করে হেরাইতো পালায় ।
😊😊😊😊😊
Ekjon sadinotar gusok er waife palaina ❤❤❤❤❤ soyrachar sarker paliye jai 😅😅
❤❤❤❤❤
❤❤
❤❤❤❤❤❤❤