যেকোনো ধরনের তাবিজ তো মোটেই নয়, বরং কোরআনের আয়াত লেখা তাবিজও ব্যবহার করা যাবে না। রাসূল (সা.) বলেছেন, 'যে ব্যক্তি তাবিজ ঝোলাল, সে ব্যক্তি কুফরি করল এবং শিরক করল। 'আল্লাহ তায়ালা সবাইকে বোঝার তৌফিক দান করুক আমিন 💙
বাংলাদেশের আব্বাসী হুজুরকে আমি প্রকৃত আলেম বলে মনে করি হুজুরের মত পথ আমাদের (ভারতের) ফুরফুরা শরীফের সঙ্গে মিল আছে.... সুতরাং ভারত থেকে মহান আল্লাহপাকের কাছে আপনার নেক হায়াত এর জন্য দোয়া চাই....
তাবিজ করে তো কেও তাবিজের মান রাখে না , যে বাথরুম ঢুকে দুআ পড়া নিষেধ ওই বাথরুমে ঢুকে যাচ্ছি আল্লাহর কালাম শরীরে নিয়ে , আল্লাহ সকল কে কুরআনের আয়াত সঠিক ভাবে বুঝতে হেদায়াত দান করুন
আমি চার মাজহাব মানি হানাফি,,,, শাফি,,,, মালেকি,,, হাম্বলি যেই মাওলানা কোরান সুন্নাহ মোতাবেক বলে,,, আর যদি কোরান সুন্নাহর বাহিরে হয় তাহলে কারু কথা মানি না,,,
সবকিছু বুঝলাম কিন্তু কেউ যদি বিশ্বাস করে যে ওই তাবিজের ধারাই তার সমস্যার সমাধান হবে তাহলে সেটা শির্ক, কারণ সেখানে আল্লাহর সাথে তাবিজ তাকে তুলনা করা হচ্ছে, কিন্তু কেউ যদি এটা ভেবে তাবিজটা পরে যে ওইটাতে কোরআনের কিছু নির্দিষ্ট অংশ লেখা আছে যার ধারায় আল্লাহ উনার উপর রহমত করবে যাতে ওনার সমস্যাটা দূর হয়ে যায়,তাহলে আমার মত এটা শিরক হবে না. কিন্তু আজকাল মানুষ মনে করে কি তাবিজের ধারায় উনি সুস্থ হবে ওইটা শির্ক করে ফেলে মনের অজান্তে.
৩৮৪৩. মুহাম্মাদ ইবন আলা (রহঃ) .... আবদুল্লাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ আমি রাসূলুল্লহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছিঃ মন্ত্র, তাবিজ ও তাওলা১ করা শিরক।
আপনার কথা মানলাম আচ্ছা একটু বলেন একটি হাদিস শুনলাম যে এক ছাহাবি সুরা ফাতেহা পড়ে ঝারপুক করে সাপের বিষ নামিয়েছেন। আমাকে বর্তমানে এক জন হুজুর দেখান যে এভাবে সুরা ফাতেহা পড়ে বিষ নামাতে পারে।
তাবিজ ব্যবহার হারাম / শিরিক - ভাই ব্যবহার করিয়েন না কোনো দলিল এই ঈমাম দিতে পারেননি✅ নিচের ভিডিওটি দেখেন - th-cam.com/video/g2Wr0ZydsuY/w-d-xo.htmlsi=purL-lPkEwTKaq3E
আলহামদুলিল্লাহ। আমরা এ প্রজন্ম ভাগ্যবান। আমরা এত বড় আলিম পেয়েছি যিনি সর্বদা সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য দলিল দিয়ে নসিহত করেন। গুমরা ভন্ড মুল্লাদের হাত থেকে তরুণ প্রজন্মকে আল্লাহ রক্ষা করুন। এরকম জীবন ঘনিষ্ট বিষয় নিয়ে আরো আলোচনা শুনতে চাই। আল্লাহ শায়েখকে নেক হায়াত দান করুন। আমিন।
Thanks hujur sotto sahosi ganee boyan koresen alhamdulillah Allah aponar sohay hok hayat dan korun amin khub balo laglo waj r bortomaner moti biharir moto kishu subida badi munafek der jonmo hoisse fetna sristi kortese arai amader mohammad sm k oder moto mone kore r mohammad sm posomer soman sahabi hobena sahabeler posomer soman pir awliya hobena murukkho fetna baj moti biharir onusarira
আবু হুরাইরা (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে রাসুল (সা.) বলেন, কিয়ামতের সবার আগে যাদের বিচারের জন্য আনা হবে- তাদের মধ্যে অন্যতম দানবীর, আলেম ও আল্লাহর পথে জিহাদকারী শহীদ। আল্লাহ তাআলা প্রথমে শহীদকে নেয়ামতগুলো দেখিয়ে প্রশ্ন করবেন, ‘এসব নেয়ামতের পরিপ্রেক্ষিতে তুমি কী করেছো?’ সে উত্তর দেবে, ‘আমি আপনার পথে লড়াই করে শহীদ হয়েছি।’ তখন আল্লাহ বলবেন : ‘তুমি মিথ্যা বলেছো। তুমি শহীদ হয়েছো- লোকে যাতে তোমাকে বীর-বাহাদুর বলে। তুমি সেটি দুনিয়ায় পেয়ে গেছো। সে কারণে এখানে তোমার কোনো প্রাপ্য নেই।’ তখন তাকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে। এরপর একজন দানবীরকে উপস্থিত করে করা হবে। তাকে দেওয়া সম্পদ দেখিয়ে আল্লাহ বলবেন, ‘এসব নেয়ামতের পরিপ্রেক্ষিতে তুমি কী করেছো?’ সে উত্তর দেবে, ‘আমি আপনার সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে এ সম্পদগুলো আপনার পথে ব্যয় করেছি।’ তখন আল্লাহ বলবেন, ‘তুমি মিথ্যা বলেছো। তুমি দান করেছো যাতে লোকে তোমাকে দানবীর বলে। তুমি সেটি দুনিয়ায় পেয়ে গেছো। সে কারণে এখানে তোমার কোনো প্রাপ্য নেই।’ তাকেও জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে। এবার একজন আলেমকে নিয়ে আসা হবে। আল্লাহ তাআলা আলেমকে জিজ্ঞাসা করবেন, ‘তোমাকে আমি যে জ্ঞান দিয়েছিলাম- সেটি তুমি কোন পথে ব্যয় করেছো?’ তখন সে বলবে, ‘আমি আপনাকে খুশি করার জন্য সে জ্ঞান অন্য মানুষের কাছে পৌঁছে দিয়েছি।’ আল্লাহ বলবেন, ‘তুমি মিথ্যা বলেছো। তুমি এসব জ্ঞান অন্যদের কাছে পৌঁছে দিয়েছো- যাতে লোকেরা তোমার প্রশংসা করে এবং তোমাকে প্রাধান্য দেয়। সেটি তুমি দুনিয়ায় পেয়ে গেছো। তাই এখানে তোমার কোনো প্রাপ্য নেই।’ এরপর তাকেও জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে। (সুনানে তিরমিজি, হাদিস : ২৩৮২)
حَدَّثَنَا أَيُّوبُ بْنُ مُحَمَّدٍ الرَّقِّيُّ، حَدَّثَنَا مُعَمَّرُ بْنُ سُلَيْمَانَ، حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ بِشْرٍ، عَنِ الأَعْمَشِ، عَنْ عَمْرِو بْنِ مُرَّةَ، عَنْ يَحْيَى بْنِ الْجَزَّارِ، عَنِ ابْنِ أُخْتِ، زَيْنَبَ امْرَأَةِ عَبْدِ اللَّهِ عَنْ زَيْنَبَ، قَالَتْ كَانَتْ عَجُوزٌ تَدْخُلُ عَلَيْنَا تَرْقِي مِنَ الْحُمْرَةِ وَكَانَ لَنَا سَرِيرٌ طَوِيلُ الْقَوَائِمِ وَكَانَ عَبْدُ اللَّهِ إِذَا دَخَلَ تَنَحْنَحَ وَصَوَّتَ فَدَخَلَ يَوْمًا فَلَمَّا سَمِعَتْ صَوْتَهُ احْتَجَبَتْ مِنْهُ فَجَاءَ فَجَلَسَ إِلَى جَانِبِي فَمَسَّنِي فَوَجَدَ مَسَّ خَيْطٍ فَقَالَ مَا هَذَا فَقُلْتُ رُقًى لِي فِيهِ مِنَ الْحُمْرَةِ فَجَذَبَهُ وَقَطَعَهُ فَرَمَى بِهِ وَقَالَ لَقَدْ أَصْبَحَ آلُ عَبْدِ اللَّهِ أَغْنِيَاءَ عَنِ الشِّرْكِ سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ يَقُولُ " إِنَّ الرُّقَى وَالتَّمَائِمَ وَالتِّوَلَةَ شِرْكٌ " . قُلْتُ فَإِنِّي خَرَجْتُ يَوْمًا فَأَبْصَرَنِي فُلاَنٌ فَدَمَعَتْ عَيْنِي الَّتِي تَلِيهِ فَإِذَا رَقَيْتُهَا سَكَنَتْ دَمْعَتُهَا وَإِذَا تَرَكْتُهَا دَمَعَتْ . قَالَ ذَاكِ الشَّيْطَانُ إِذَا أَطَعْتِيهِ تَرَكَكِ وَإِذَا عَصَيْتِيهِ طَعَنَ بِإِصْبَعِهِ فِي عَيْنِكِ وَلَكِنْ لَوْ فَعَلْتِ كَمَا فَعَلَ رَسُولُ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ كَانَ خَيْرًا لَكِ وَأَجْدَرَ أَنْ تَشْفِينَ تَنْضَحِينَ فِي عَيْنِكِ الْمَاءَ وَتَقُولِينَ " أَذْهِبِ الْبَاسْ رَبَّ النَّاسْ اشْفِ أَنْتَ الشَّافِي لاَ شِفَاءَ إِلاَّ شِفَاؤُكَ شِفَاءً لاَ يُغَادِرُ سَقَمًا " . যায়নাব (রাঃ), থেকে বর্ণিতঃ: এক বৃদ্ধা আমাদের এখানে আসতো এবং সে চর্মপ্রদাহের ঝাড়ফুঁক করতো। আমাদের একটি লম্বা পা-বিশিষ্ট খাট ছিল। আব্দুল্লাহ (রাঃ) ঘরে প্রবেশের সময় সশব্দে কাশি দিতেন। একদিন তিনি আমার নিকট প্রবেশ করলেন। সে তার গলার আওয়াজ শুনতে পেয়ে একটু আড়াল হলো। তিনি এসে আমার পাশে বসলেন এবং আমাকে স্পর্শ করলে এক গাছি সুতার স্পর্শ পেলেন। তিনি জিজ্ঞেস করলেন, এটা কি? আমি বললাম, চর্মপ্রদাহের জন্য সূতা পড়া বেঁধেছি। তিনি সেটা আমার গলা থেকে টেনে ছিঁড়ে ফেললেন এবং তা ছুঁড়ে ফেলে দিয়ে বললেন, আবদুল্লাহর পরিবার শিরকমুক্ত হলো। আমি রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কে বলতে শুনেছিঃ “মন্ত্র, রক্ষাকবচ, গিটযুক্ত মন্ত্রপূত সূতা হলো শিরকের অন্তর্ভুক্ত”। আমি বললাম, আমি একদিন বাইরে যাচ্ছিলাম, তখন অমুক লোক আমাকে দেখে ফেললো। আমার যে চোখের দৃষ্টি তার উপর পড়লো তা দিয়ে পানি ঝরতে লাগলো। আমি তার মন্ত্র পড়ে ফুঁ দিলে তা থেকে পানি ঝরা বন্ধ হল এবং মন্ত্র পড়া বন্ধ করলেই আবার পানি পড়তে লাগলো। তিনি বলেন, এটা শয়তানের কাজ। তুমি শয়তানের আনুগত্য করলে সে তোমাকে রেহাই দেয় এবং তার আনুগত্য না করলে সে তোমার চোখে তার আঙ্গুলের খোঁচা মারে। কিন্তু তুমি যদি তাই করতে, যা রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) করেছিলেন, তবে তা তোমার জন্য উপকারী হতো এবং আরোগ্য লাভেও অধিক সহায়ক হতো। তুমি নিম্নোক্ত দুআ’ পড়ে পানিতে ফুঁ দিয়ে তা তোমার চোখে ছিটিয়ে দাওঃ “আযহিবিল বা’স রব্বান নাস, ইশফি আনতাশ শাফী, লা শিফাআ ইল্লা শিফাউকা শিফাআন লা ইউগাদিরু সাকামান” (হে মানুষের প্রভু! কষ্ট দুর করে দাও, আরোগ্য দান করো, তুমিই আরোগ্য দানকারী, তোমার আরোগ্যদান ছাড়া আরোগ্য লাভ করা যায় না, এমনভাবে আরোগ্য দান করো যা কোন রোগকে ছাড়ে না)। তাহকীক আলবানীঃ সহীহ। সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস নং ৩৫৩০ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD
তাবিজ কোরআনের আয়াত হইলে আর আল্লাহর উপর বিশ্বাস রাখলে জায়েজ হবে, তবে এটাও মনে রাখতে হবে এটা রাসূলের সুন্নাহ নয়, সুন্নাহ হলো সকাল সন্ধ্যা তিন তিন বার ইখলাস ফালাক নাস পরে ফু নেওয়া সারা শরীরে, আর আমাদের আমল হবে অবশ্যই সুন্নাহ সম্মত পদ্ধতিতে
আপনি ঠিক বলেছেন। উনি তো মনে করেন উনি মদিনার আলেমদের তুলনায় বেশি জ্ঞান রাখেন, যেন প্রকৃত সুন্নাহকে আল্লাহ্ শুধুমাত্র বাংলাদেশ ও ভারত এর আলেমদের মধ্যে ঢেলে দিয়েছেন।
মাশাল্লাহ মারহাবা আলহামদুলিল্লাহ,,,, জাযাকাল্লাহ খাইরান,,,,,, আহলে সুন্নত ওয়াল জামাত জিন্দাবাদ। ডক্টর এনায়েত উল্লাহ আব্বাসী জিন্দাবাদ।
এত তারিফ করার আগে সামনের কমেন্ট একবার পড়ে দেখো
আব্বাসি হুজুরের জ্ঞ্যানের গভীরতা যতই শুনি ততই মুগ্ধ হয়।
ঠিক বলেছেন ভাই। আসাম ়ভারত ।
right
এবার হালকা মুতে শুয়ে পড়ো।🥴
@@AGENT-ls2pf 😋😋😋
@@mhbmultimedia7585 Allah apne hidayat dan koren 😭😭😭😭
এতো সুন্দর ভাবে বুঝানোর পরে ও কিছু কিছু মানুষ আছে যারা বুঝেও মনে হয় বুঝে না,,,,
মানুষত আপনাদের মত পাগল তাই বুজেনা। আল্লাহ হুজুরসহ আপনাকে হেদায়েত দান করুন।
@@rafiqbd9387 যে যেমন সে তেমনি ভাবে,,,,
জুতা মারা দরকার। ইসলাম নিয়া বারাবাড়ি করছে। আববাসি গাবগাছি ।
@@jashimuddin4718 তোরে জুতা মারা দরকার
@@fahadbhuiya1401 তুই একটা ছাগল
যেকোনো ধরনের তাবিজ তো মোটেই নয়, বরং কোরআনের আয়াত লেখা তাবিজও ব্যবহার করা যাবে না। রাসূল (সা.) বলেছেন, 'যে ব্যক্তি তাবিজ ঝোলাল, সে ব্যক্তি কুফরি করল এবং শিরক করল। 'আল্লাহ তায়ালা সবাইকে বোঝার তৌফিক দান করুক আমিন 💙
আব্বাসি হুজুর যদি মরার আগে এ বিষয়ে তওবা না করে,দোয়া করি ও যেন কেয়ামতের মাঠে আল্লাহর সামনে কোরআন শরিফ নিয়ে টয়লেটে যায়!!
অাব্বাসি হুজুর জিন্দাবাদ...
হে আল্লাহ! তুমি হেফাজত কর তোমার বান্দাদেরকে। সঠিক মানুষকে চেনার তৌফিক দান কর।
বাংলাদেশের আব্বাসী হুজুরকে আমি প্রকৃত আলেম বলে মনে করি হুজুরের মত পথ আমাদের (ভারতের) ফুরফুরা শরীফের সঙ্গে মিল আছে.... সুতরাং ভারত থেকে মহান আল্লাহপাকের কাছে আপনার নেক হায়াত এর জন্য দোয়া চাই....
মারহাবা মারহাবা মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
হুজুর যে সম্পুর্ণ মনগড়া কথা বলেছেন, তার যথেষ্ট প্রমান আাছে কোরআনে।
হুজুর মন গড়া বলছে না
আহলে খবিশ 😅🤣
ওনি যে দলিল গুলো দিছেন সেগুলো আগে পড়ে দেখো তারপর ওনার নামে উল্টো পাল্টা কথা বলিও
Masha-Allah ♥♥♥
আমাদের বাংলাদেশের গর্ব মুফতী আল্লামা ড. সৈয়দ মুহাম্মদ এনায়েতুল্লাহ্ আব্বাসী ওয়া সিদ্দিকী জৈনপুরী সাহেব।
একমাত্র উনি ছাড়া আর একজন হুজুর ও পেলাম না তাবিজের পক্ষে কথা বলতে। তার মানে উনিই সবজান্তা,
😢
ঠিক বলছেন।
তাবিজ করে তো কেও তাবিজের মান রাখে না , যে বাথরুম ঢুকে দুআ পড়া নিষেধ ওই বাথরুমে ঢুকে যাচ্ছি আল্লাহর কালাম শরীরে নিয়ে , আল্লাহ সকল কে কুরআনের আয়াত সঠিক ভাবে বুঝতে হেদায়াত দান করুন
মানুষের বিতরে কোরআন আছে, তারা কি এখন সব হাফিজরা কি বাথরুমে কি যাবে ?
যারা বিয়ে শাদী করছে বা করবে এবং রাত্রে স্বামী স্ত্রী একসঙ্গে সময় পার করবে তখন কি করবে তার বুকের ভিতরে আয়াত ও সূরা গুলো?
আল্লাহ আব্বাসি হুযুরকে নেক হায়াত এবং ওনার ইলমে আরো বরকত দান করুক। যাতে আমাদের দ্বীন ইসলামকে মানুষ যেন সঠিকভাবে জানতে পারে।।।
আববাসী মুরগী চুর শয়তান।
@@jashimuddin4718 gaschor.
Aro ace..
Abbashi hozor zindabad,,,, allah hojor ke nek hayad dan koron ameen,,,,,
আলহামদুলিল্লাহ প্রথিটি পশ্ন উত্তর দলিল দিয়ে দেন আব্বাসী
Mashallah
Best islamic person of bangladesh. nice wazz
huzur ke bolben ami ar amar brother huzurar baritt asbo mehmandarii kora te hobe.
Jani na bujhe kore na na bujhe kore, sha jai kore shob bidah, tabiz holo shirk
Valo Tabiz Shirk Islam janena
মাশাল্লাহ্
চমৎকার তথ্যসংবলিত আলোচনা,
জাযাকাল্লাহ খাইরান ♥️
আসুন আমরা সকলেই পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ি
আব্বাসি হুজুর হক কথা বলে ত তাই অদের একটু হিংসা লাগতেয় পারে।
ঠিক আছে ভাই আপনি শোনেন কিন্তু কথা গুলো দলিলের ভিত্তিতে শুনবেন
Right... Mashallah
Tar sira gese
জৌনপুরি পির ছাহেব কেবলা জিন্দাবাদ
হুজুর কে নেক হায়াৎ দান করুক
Amin
চালাম নিবেন হুজুর
@@mohammadsoboj8601 1qqA
মাসা আল্লাহ
আমি চার মাজহাব মানি
হানাফি,,,, শাফি,,,, মালেকি,,, হাম্বলি
যেই মাওলানা কোরান সুন্নাহ মোতাবেক বলে,,, আর যদি কোরান সুন্নাহর বাহিরে হয় তাহলে কারু কথা মানি না,,,
Same to
কুরআন সুন্নাত তুমি বুঝো?
Khub sundor kotha bolechen
Ami apner kothai ekmot
Ami o ek mot
মাসআল্লাহ সুন্দর আলোচনা।
আব্বাসী মিথ্যাচার করেছে আমার হোমপেজে একটা ভিডিও
সবকিছু বুঝলাম কিন্তু কেউ যদি বিশ্বাস করে যে ওই তাবিজের ধারাই তার সমস্যার সমাধান হবে তাহলে সেটা শির্ক, কারণ সেখানে আল্লাহর সাথে তাবিজ তাকে তুলনা করা হচ্ছে, কিন্তু কেউ যদি এটা ভেবে তাবিজটা পরে যে ওইটাতে কোরআনের কিছু নির্দিষ্ট অংশ লেখা আছে যার ধারায় আল্লাহ উনার উপর রহমত করবে যাতে ওনার সমস্যাটা দূর হয়ে যায়,তাহলে আমার মত এটা শিরক হবে না. কিন্তু আজকাল মানুষ মনে করে কি তাবিজের ধারায় উনি সুস্থ হবে ওইটা শির্ক করে ফেলে মনের অজান্তে.
তাহলে তো ঔষধ খাওয়া যাবে না ।
কারন সে জানে ঔষধ ভালো করছে
এটা কখনোই বিশ্বাস করা যাবে না যে তাবিজই আপনাকে ভালো করবে,,বরং এটা বলুন আল্লাহ তাবিজের মাধ্যমে আমাকে ভালো করুন,,,,এখন কুফরিতে ভরা দুনিয়া😢
@@mokarim69 Osud ভালো korce এমন ভাবলে শিরক
আল্লাহ সুস্থ করেন
ওষুধ ওসিলা
@@shihadulislam846Right ✅
❤
সুন্দর আলোচনা করলেন ড.আল্লামা এনায়েতুল্লাহ আব্বাসি সিদ্দিকি জৈনপুরী
সব ঠিক আছে কিন্তু হাদিস গুলা বললে ভালো হত।কোন হাদিসে কোথায় আছে
হুজুরের বক্তব্য শুনে অনেক কিছু জানলাম❤❤❤
কত সুন্দর করে বুজিয়ে দিলেন - বাহ্।
আনকমন ওয়াজের জন্য ধন্যবাদ । নারায়ণগঞ্জের কৃতি সন্তান ।
৩৮৪৩. মুহাম্মাদ ইবন আলা (রহঃ) .... আবদুল্লাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ আমি রাসূলুল্লহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছিঃ মন্ত্র, তাবিজ ও তাওলা১ করা শিরক।
আর কোন হাদিস দেখেননি।
@@mdshihabshihab3422 হাদীস কি এখনকার মানুষ বানায় নাকি।।।কি যে বললেন।।।।।😷😷("!")
@@mdshihabshihab3422 আপনি সূরাতুল নাস ও ফালাকের তাফসীর দেখেন।।তাহলে বোঝতে পারবেন নবীজী কি করছিলেন । অসুস্থতার সময়।।("!")
আপনার কথা মানলাম আচ্ছা একটু বলেন একটি হাদিস শুনলাম যে এক ছাহাবি সুরা ফাতেহা পড়ে ঝারপুক করে সাপের বিষ নামিয়েছেন। আমাকে বর্তমানে এক জন হুজুর দেখান যে এভাবে সুরা ফাতেহা পড়ে বিষ নামাতে পারে।
@@mdshihabshihab3422 তাহলেত ইন্ডিয়ার মোসলিমরা তো কাফের হয়ে যাওয়ার কথা । ওদের চারপাশে মুর্তি পূজা হয় ।। আমরা কিছু না পারলেও শীরক করব না।।।।।।("!")
মাশাল্লাহ, মারহাবা. মারহাবা. মারহাবা
মাশাআল্লাহ খুব শুন্দর জবাব দিলেন
খুব সুন্দর ওয়াজ
তাবিজ ব্যবহার হারাম / শিরিক - ভাই ব্যবহার করিয়েন না
কোনো দলিল এই ঈমাম দিতে পারেননি✅
নিচের ভিডিওটি দেখেন -
th-cam.com/video/g2Wr0ZydsuY/w-d-xo.htmlsi=purL-lPkEwTKaq3E
মাশা আল্লাহ প্রিও শায়েখ আব্বাসী হুজুর অনেক সুন্দর করে বুঝিয়েছেন,,,❤❤❤
হযরত! খুব ভাল লাগলো ৷ নতুন একটা জিনিষ জানতে পারলাম ৷
Mass Allah
Marhaba!
আলহামদুলিল্লাহ। আমরা এ প্রজন্ম ভাগ্যবান। আমরা এত বড় আলিম পেয়েছি যিনি সর্বদা সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য দলিল দিয়ে নসিহত করেন। গুমরা ভন্ড মুল্লাদের হাত থেকে তরুণ প্রজন্মকে আল্লাহ রক্ষা করুন। এরকম জীবন ঘনিষ্ট বিষয় নিয়ে আরো আলোচনা শুনতে চাই। আল্লাহ শায়েখকে নেক হায়াত দান করুন। আমিন।
MasaAllah 🥰
ধন্যবাদ হুজুর 😍😍😍
সুন্দর ভাবে বোঝানোর জন্য ।।।।।
আব্বাসি হুজুর জিন্দাবাদ।
কথা গুলি খু্ব ভাল লাগ
ভাই ভালো কি ভাবে হইলো কোনো কিতাব থেকে একটাও দলিল দিচ্ছে
Good job
মাশাআল্লাহ মারহাবা জৈনপুরী হুজুর
মাশাআল্লাহ কমেন্ট এ অনেক সঠিক আকিদা র মানুষ পাইলাম 🥰🥰
Mash Allah
আব্বাসির কথা বুল আল্লাহ হুজুরকে আরো বুজ দান করুক
উনার অনেক এলেম আছে ❤
রাইট
Jodi thhakto tahole hadish ar reference dito ...
হে আল্লাহ হুজুরকে দীর্ঘ নেক হায়াত দান করুন
হুজুর, সবসময় হক কথা বলেন। মাশাল্লাহ
MasaAllah.Marhaba. Amar Priyo Manus
আসসা লামু আলাই কূম হুজুর জানতে চাই আল্লা হর কালাম নিয়ে টয়লেটে ঝাওয়া নিষেধ তাবিজ নিয়েকি জাওয়া জাবে বলে জানিয়ে দিবেন
أَخْبَرَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عَبْدِ الْأَعْلَى، قَالَ: حَدَّثَنَا الْمُعْتَمِرُ، قَالَ: سَمِعْتُ الرُّكَيْنَ يُحَدِّثُ، عَنْ الْقَاسِمِ بْنِ حَسَّانَ، عَنْ عَمِّهِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ حَرْمَلَةَ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ مَسْعُودٍ، " أَنَّ نَبِيَّ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَانَ يَكْرَهُ عَشْرَ خِصَالٍ: الصُّفْرَةَ - يَعْنِي الْخَلُوقَ - وَتَغْيِيرَ الشَّيْبِ، وَجَرَّ الْإِزَارِ، وَالتَّخَتُّمَ بِالذَّهَبِ، وَالضَّرْبَ بِالْكِعَابِ، وَالتَّبَرُّجَ بِالزِّينَةِ لِغَيْرِ مَحَلِّهَا، وَالرُّقَى إِلَّا بِالْمُعَوِّذَاتِ، وَتَعْلِيقَ التَّمَائِمِ، وَعَزْلَ الْمَاءِ بِغَيْرِ مَحَلِّهِ، وَإِفْسَادَ الصَّبِيِّ غَيْرَ مُحَرِّمِهِ "
আবদুল্লাহ ইব্ন মাসুউদ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ:
নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) দশটি কাজ অপছন্দ করতেনঃ ১. খালূক ব্যাবহার করা; ২. বার্ধক্যের শুভ্রতাকে পরিবর্তন করা; ৩. লুঙ্গি মাটিতে টেনে হেঁচড়ে চলা; ৪. সোনার আংটি পরিধান করা; ৫. দাবা খেলা; ৬. বেগানা পুরুষের সামনে সৌন্দর্য প্রকাশ করা; ৭. মুআওবিযাত১ ব্যতীত অন্য কিছু দ্বারা ঝাড়-ফুঁক করা; ৮. তাবিজ ঝুলানো; ৯. অপাত্রে বীর্যপাত করা এবং ১০. শিশুর ক্ষতি করা (অর্থাৎ স্তন্যদানকারিনী স্ত্রী সাথে সহবাস করা। কেননা তখন গর্ভসঞ্চার হলে শিশু দুধ পাবে না)। তবে তিনি একে হারাম করেননি।
ফুটনোটঃ
[১] সূরা ফালাক ও সূরা নাস।
সুনানে আন-নাসায়ী, হাদিস নং ৫০৮৮
হাদিসের মান: মুনকার
Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD
হাদিসের মান: মুনকার কিভাবে নেন ?
Alhamdulillah 🧡💚 🖤
Marhaba
মাশাআল্লাহ, আলহু আকবার, কি এলেম দান করছে আল্লাহ উনাকে।
মাসাআল্লাহ্ খুব সুন্দর
Marhaba❤
খুব সুন্দর কথা।
মাশাল্লাহ অনেক সুন্দর একটা ব্যাখ্যা পেলাম
হুজুরকে নেক হায়াত দান করুন ।
Marhaba marhaba ahole sonnut wal jamat jindabat..abbassi hojor jindabat
ঠিক বলেছেন হুজুর
আলহামদুলিল্লাহ আপনার বক্তব্য আমার কাছে খুবই ভালো লাগে
আমি ছোট থেকে তাবিজ পড়তাম এখন পড়ি না
Thanks hujur sotto sahosi ganee boyan koresen alhamdulillah Allah aponar sohay hok hayat dan korun amin khub balo laglo waj r bortomaner moti biharir moto kishu subida badi munafek der jonmo hoisse fetna sristi kortese arai amader mohammad sm k oder moto mone kore r mohammad sm posomer soman sahabi hobena sahabeler posomer soman pir awliya hobena murukkho fetna baj moti biharir onusarira
আলহামদুলিল্লাহ
প্রিয় হুজুর
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
Alhamdulillah ❤
আবু হুরাইরা (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে রাসুল (সা.) বলেন, কিয়ামতের সবার আগে যাদের বিচারের জন্য আনা হবে- তাদের মধ্যে অন্যতম দানবীর, আলেম ও আল্লাহর পথে জিহাদকারী শহীদ। আল্লাহ তাআলা প্রথমে শহীদকে নেয়ামতগুলো দেখিয়ে প্রশ্ন করবেন, ‘এসব নেয়ামতের পরিপ্রেক্ষিতে তুমি কী করেছো?’ সে উত্তর দেবে, ‘আমি আপনার পথে লড়াই করে শহীদ হয়েছি।’ তখন আল্লাহ বলবেন : ‘তুমি মিথ্যা বলেছো। তুমি শহীদ হয়েছো- লোকে যাতে তোমাকে বীর-বাহাদুর বলে। তুমি সেটি দুনিয়ায় পেয়ে গেছো। সে কারণে এখানে তোমার কোনো প্রাপ্য নেই।’ তখন তাকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে।
এরপর একজন দানবীরকে উপস্থিত করে করা হবে। তাকে দেওয়া সম্পদ দেখিয়ে আল্লাহ বলবেন, ‘এসব নেয়ামতের পরিপ্রেক্ষিতে তুমি কী করেছো?’ সে উত্তর দেবে, ‘আমি আপনার সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে এ সম্পদগুলো আপনার পথে ব্যয় করেছি।’ তখন আল্লাহ বলবেন, ‘তুমি মিথ্যা বলেছো। তুমি দান করেছো যাতে লোকে তোমাকে দানবীর বলে। তুমি সেটি দুনিয়ায় পেয়ে গেছো। সে কারণে এখানে তোমার কোনো প্রাপ্য নেই।’ তাকেও জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে।
এবার একজন আলেমকে নিয়ে আসা হবে। আল্লাহ তাআলা আলেমকে জিজ্ঞাসা করবেন, ‘তোমাকে আমি যে জ্ঞান দিয়েছিলাম- সেটি তুমি কোন পথে ব্যয় করেছো?’ তখন সে বলবে, ‘আমি আপনাকে খুশি করার জন্য সে জ্ঞান অন্য মানুষের কাছে পৌঁছে দিয়েছি।’ আল্লাহ বলবেন, ‘তুমি মিথ্যা বলেছো। তুমি এসব জ্ঞান অন্যদের কাছে পৌঁছে দিয়েছো- যাতে লোকেরা তোমার প্রশংসা করে এবং তোমাকে প্রাধান্য দেয়। সেটি তুমি দুনিয়ায় পেয়ে গেছো। তাই এখানে তোমার কোনো প্রাপ্য নেই।’ এরপর তাকেও জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে। (সুনানে তিরমিজি, হাদিস : ২৩৮২)
حَدَّثَنَا أَيُّوبُ بْنُ مُحَمَّدٍ الرَّقِّيُّ، حَدَّثَنَا مُعَمَّرُ بْنُ سُلَيْمَانَ، حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ بِشْرٍ، عَنِ الأَعْمَشِ، عَنْ عَمْرِو بْنِ مُرَّةَ، عَنْ يَحْيَى بْنِ الْجَزَّارِ، عَنِ ابْنِ أُخْتِ، زَيْنَبَ امْرَأَةِ عَبْدِ اللَّهِ عَنْ زَيْنَبَ، قَالَتْ كَانَتْ عَجُوزٌ تَدْخُلُ عَلَيْنَا تَرْقِي مِنَ الْحُمْرَةِ وَكَانَ لَنَا سَرِيرٌ طَوِيلُ الْقَوَائِمِ وَكَانَ عَبْدُ اللَّهِ إِذَا دَخَلَ تَنَحْنَحَ وَصَوَّتَ فَدَخَلَ يَوْمًا فَلَمَّا سَمِعَتْ صَوْتَهُ احْتَجَبَتْ مِنْهُ فَجَاءَ فَجَلَسَ إِلَى جَانِبِي فَمَسَّنِي فَوَجَدَ مَسَّ خَيْطٍ فَقَالَ مَا هَذَا فَقُلْتُ رُقًى لِي فِيهِ مِنَ الْحُمْرَةِ فَجَذَبَهُ وَقَطَعَهُ فَرَمَى بِهِ وَقَالَ لَقَدْ أَصْبَحَ آلُ عَبْدِ اللَّهِ أَغْنِيَاءَ عَنِ الشِّرْكِ سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ يَقُولُ " إِنَّ الرُّقَى وَالتَّمَائِمَ وَالتِّوَلَةَ شِرْكٌ " . قُلْتُ فَإِنِّي خَرَجْتُ يَوْمًا فَأَبْصَرَنِي فُلاَنٌ فَدَمَعَتْ عَيْنِي الَّتِي تَلِيهِ فَإِذَا رَقَيْتُهَا سَكَنَتْ دَمْعَتُهَا وَإِذَا تَرَكْتُهَا دَمَعَتْ . قَالَ ذَاكِ الشَّيْطَانُ إِذَا أَطَعْتِيهِ تَرَكَكِ وَإِذَا عَصَيْتِيهِ طَعَنَ بِإِصْبَعِهِ فِي عَيْنِكِ وَلَكِنْ لَوْ فَعَلْتِ كَمَا فَعَلَ رَسُولُ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ كَانَ خَيْرًا لَكِ وَأَجْدَرَ أَنْ تَشْفِينَ تَنْضَحِينَ فِي عَيْنِكِ الْمَاءَ وَتَقُولِينَ " أَذْهِبِ الْبَاسْ رَبَّ النَّاسْ اشْفِ أَنْتَ الشَّافِي لاَ شِفَاءَ إِلاَّ شِفَاؤُكَ شِفَاءً لاَ يُغَادِرُ سَقَمًا " .
যায়নাব (রাঃ), থেকে বর্ণিতঃ:
এক বৃদ্ধা আমাদের এখানে আসতো এবং সে চর্মপ্রদাহের ঝাড়ফুঁক করতো। আমাদের একটি লম্বা পা-বিশিষ্ট খাট ছিল। আব্দুল্লাহ (রাঃ) ঘরে প্রবেশের সময় সশব্দে কাশি দিতেন। একদিন তিনি আমার নিকট প্রবেশ করলেন। সে তার গলার আওয়াজ শুনতে পেয়ে একটু আড়াল হলো। তিনি এসে আমার পাশে বসলেন এবং আমাকে স্পর্শ করলে এক গাছি সুতার স্পর্শ পেলেন। তিনি জিজ্ঞেস করলেন, এটা কি? আমি বললাম, চর্মপ্রদাহের জন্য সূতা পড়া বেঁধেছি। তিনি সেটা আমার গলা থেকে টেনে ছিঁড়ে ফেললেন এবং তা ছুঁড়ে ফেলে দিয়ে বললেন, আবদুল্লাহর পরিবার শিরকমুক্ত হলো। আমি রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কে বলতে শুনেছিঃ “মন্ত্র, রক্ষাকবচ, গিটযুক্ত মন্ত্রপূত সূতা হলো শিরকের অন্তর্ভুক্ত”। আমি বললাম, আমি একদিন বাইরে যাচ্ছিলাম, তখন অমুক লোক আমাকে দেখে ফেললো। আমার যে চোখের দৃষ্টি তার উপর পড়লো তা দিয়ে পানি ঝরতে লাগলো। আমি তার মন্ত্র পড়ে ফুঁ দিলে তা থেকে পানি ঝরা বন্ধ হল এবং মন্ত্র পড়া বন্ধ করলেই আবার পানি পড়তে লাগলো। তিনি বলেন, এটা শয়তানের কাজ। তুমি শয়তানের আনুগত্য করলে সে তোমাকে রেহাই দেয় এবং তার আনুগত্য না করলে সে তোমার চোখে তার আঙ্গুলের খোঁচা মারে। কিন্তু তুমি যদি তাই করতে, যা রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) করেছিলেন, তবে তা তোমার জন্য উপকারী হতো এবং আরোগ্য লাভেও অধিক সহায়ক হতো। তুমি নিম্নোক্ত দুআ’ পড়ে পানিতে ফুঁ দিয়ে তা তোমার চোখে ছিটিয়ে দাওঃ “আযহিবিল বা’স রব্বান নাস, ইশফি আনতাশ শাফী, লা শিফাআ ইল্লা শিফাউকা শিফাআন লা ইউগাদিরু সাকামান” (হে মানুষের প্রভু! কষ্ট দুর করে দাও, আরোগ্য দান করো, তুমিই আরোগ্য দানকারী, তোমার আরোগ্যদান ছাড়া আরোগ্য লাভ করা যায় না, এমনভাবে আরোগ্য দান করো যা কোন রোগকে ছাড়ে না)।
তাহকীক আলবানীঃ সহীহ।
সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস নং ৩৫৩০
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD
সুরা ফালাক ও নাস পড়লে কোন তাবিজ লাগে না
তাবিজ কোরআনের আয়াত হইলে আর আল্লাহর উপর বিশ্বাস রাখলে জায়েজ হবে, তবে এটাও মনে রাখতে হবে এটা রাসূলের সুন্নাহ নয়, সুন্নাহ হলো সকাল সন্ধ্যা তিন তিন বার ইখলাস ফালাক নাস পরে ফু নেওয়া সারা শরীরে, আর আমাদের আমল হবে অবশ্যই সুন্নাহ সম্মত পদ্ধতিতে
সূরা ফালাক সূরা নাস মানেই তো পানাহ চাওয়া আশ্রয় চাওয়া আর্পানা আশ্রয় মানেই তো তাবিজ, আগে শব্দের মানে জানুন তারপরে কথা বলুন
Apnar kolob thik na thakle sura nas r sura falak 1000 porle o lav hobe na.agee bujhen tar por kotha bolen. Chapr jure bollei hoy na.
Tumi boro mufti
@@Shahjalalurrahman786যারা পড়তে পারে না । তারা কি করবে?
Masa Allah huzur sundor khota bolcen
মদিনার আলেমরা বলতেছে তাবিজ পড়া যাবে না আর আপনি বলতেছেন তাবিজ পড়া যাবে বুঝলাম না তবে আমার কাছে মনে হচ্ছে তাবিজ পরা ইসলামে জায়েজ নাই
আপনি ঠিক বলেছেন।
উনি তো মনে করেন উনি মদিনার আলেমদের তুলনায় বেশি জ্ঞান রাখেন, যেন প্রকৃত সুন্নাহকে আল্লাহ্ শুধুমাত্র বাংলাদেশ ও ভারত এর আলেমদের মধ্যে ঢেলে দিয়েছেন।
Tabij jayej ache bt kichu shorte tobe sunnahbirodhi kaj ami jototuku jani.
Amar Mone hoi banglar khotibul omma ar cheye abbasi saheber alem onek beshi
আব্বাশি ছাফের সাতে আমি একমত
Amin
মাশাআল্লাহ
মাশা আল্লাহ বারাকাল্লাহু ফি হায়াতি
মা সা আল্লাহ
মারহাবা
মাশাআল্লাহ ঠিক আছ
ধন্যবাদ
আব্বাসির ফতুয়া ঠিক
Tuuiiii ohabi
আল্লামা এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী হুজুর জিন্দাবাদ আব্বাসী হুজুর আমাদের অহংকার
মাশাআল্লাহ! খুব সুন্দর জবাব দিলেন হুজুর
অসাধারণ একটি মাসআলা সুন্দর হয়েছে
মাশাল্লাহ কত সুন্দর করে সমাধান দিল
ধন্যবাদ আপনি সত্য কথা বলে ই আছে ন
Masallh priyo sayik abassi
মাশাআল্লাহ অনেক সুন্দর আলোচনা
Greatest schooler before Bangladesh
সুন্দরভাবে বুঝানোর জন্য ♥♥♥
আব্বাসী হুজুরকে ধন্যবাদ,
Amra cunni bokto fultoli mahsa Allah ❤❤
মাসা আল্লাহ আল্লাহ কবুল করুক