নবীজির নবুয়ত নিয়ে বিতর্ক | আল্লামা আহমদ হাসান চৌধুরী ফুলতলী। Allama Dr Ahmed Hasan Chowdhury Fultoli
ฝัง
- เผยแพร่เมื่อ 9 พ.ย. 2024
- নবীজির নবুয়ত নিয়ে বিতর্ক | আল্লামা আহমদ হাসান চৌধুরী ফুলতলী। Allama Dr Ahmed Hasan Chowdhury Fultoli
{{ AL NUR ISLAMIC TV }}
{{ আল-নুর ইসলামীক টিভিতে স্বাগতম }}
বাংলাদেশের সকল শ্রেষ্ট ভক্তাদের নতুন ওয়াজ আমাদের চ্যানেলে নতুন আপডেট আমরা দিয়ে থাকি চ্যানেলটিকে SUBSCRIBER সাথে থাকুন.
--------------------------------------------------------------------------------------------------------
Welcome to the channel "AL NUR ISLAMIC TV"
#নবীজির_নবুয়ত_নিয়ে_বিতর্ক
#আল্লামা_আহমদ_হাসান চৌধুরী_ফুলতলী
#Allama_Dr_Ahmed_Hasan_Chowdhury_Fultoli
----------------------------------------------------------------------------------------------------------
🎥🔊 ••সিলেটের যে কোনো স্তানে••
অরজিনাল সাউনড HD ভিডিও রেকর্ডিং ও উন্নত মানের ভিডিও এডিটিং
এর জন্য যোগাযোগ করুন এই নম্বারে
👉 01726562096 / 01836699768
🇧🇩❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️🇧🇩
Al Nur Islamic TV, al nur islamic tv , Bangla Waz ,Bangla Islamic Songs , Bangla Gojol
-----------------------------------------------------------------------------------------------------
Goala Bazar, Osmaninagor, Sylhet, Bangladesh
মাশাআল্লাহ ❤
যোগ্য দাদা যোগ্য নাতি গুরুত্বপূর্ণ বয়ান মাশাআল্লাহ
জাজাকাল্লাহ খাইরান প্রিয় ভাই
আমিন ❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
মাশাআল্লাহ ❤❤❤❤❤
মাশাআল্লাহ
Mashalla❤❤❤
Masha Allah
Masallah ❤
❤❤
মাশাল্লাহ
❤❤🎉🎉
মাশা আল্লাহ
exactly. তাহেরি সেটাই করেছে।
তবে কুরআন এ সম্পর্কে যেসব কথা বলেছে তা উল্টো তাহেরিকে গোমরাহ প্রমাণ করে।
১. সুরা আদ দুহা আয়াত-৭
"তিনি তোমাকে পেলেন পথহারা অবস্থায়, অতঃপর তিনি পথের নির্দেশ দিলেন।" (অর্থাৎ, তুমি দ্বীন, শরীয়ত ও ঈমান সম্বন্ধে অজ্ঞাত ছিলে। আমি তোমাকে পথ দেখালাম, নবুঅত দিলাম এবং তোমার প্রতি কিতাব নাযিল করলাম। ইতিপূর্বে তুমি হিদায়াতের জন্য পেরেশান ছিলে)
রাসুলুল্লাহ সাঃ সৃষ্টির শুর থেকেই নবী থাকলে উনি কেন পথহারা অথবা হিদায়াতের জন্য পেরেশান ছিলেন?
২. সুরা শুরা আয়াত-৫২
"এভাবে আমার নির্দেশের মূল শিক্ষাকে তোমার কাছে আমি ওয়াহী যোগে প্রেরণ করেছি। তুমি জানতে না কিতাব কী, ঈমান কী, কিন্তু আমি একে (অর্থাৎ ওয়াহী যোগে প্রেরিত কুরআনকে) করেছি আলো, যার সাহায্যে আমার বান্দাহদের মধ্য হতে যাকে ইচ্ছে আমি সঠিক পথে পরিচালিত করি। তুমি নিশ্চিতই (মানুষদেরকে) সঠিক পথের দিকে নির্দেশ করছ"
রাসুলুল্লাহ সাঃ যদি নবুয়তের আগে থেকে নবী থাকতেন তাহলে আল্লাহ কেন বলেছেন "আপনি জানতেন না কিতাব কি, ঈমান কি "?
৩. সুরা ইউনুস আয়াত-১৬
"বল, ‘যদি আল্লাহ চাইতেন, আমি তোমাদের উপর তা পাঠ করতাম না। আর তিনি তোমাদেরকে এ সম্পর্কে অবহিত করতেন না। কেননা, ইতঃপূর্বে আমি তোমাদের মধ্যে দীর্ঘ জীবন অতিবাহিত করেছি। তবে কি তোমরা বুঝ না"
নবুয়ত প্রকাশিত হওয়ার আগেও উনি নবী থাকলে আল্লাহ কেন রাসুলুল্লাহ সাঃ কে বলতে বলেছেন "কেননা, ইতঃপূর্বে আমি তোমাদের মধ্যে দীর্ঘ জীবন অতিবাহিত করেছি (অর্থাৎ এর আগে তো ইসলামের দাওয়াত দেইনি)"?
৪. সুরা বাকারাহ আয়াত ১৩৫ তে আল্লাহ বলেছেন
"ওরা বলে, ‘তোমরা ইয়াহূদী বা নাসারা হয়ে যাও তাহলে সঠিক পথ পাবে’। বল, ‘বরং একনিষ্ঠ হয়ে ইবরাহীমের ধর্মাদর্শ অনুসরণ কর আর তিনি মুশরিকদের অন্তর্গত ছিলেন না’"।
নবুয়ত প্রকাশিত হওয়ার আগে রাসুলুল্লাহ সাঃ যদি নবী থাকতেন তাহলে আল্লাহ কেন বলতে বললেন " বল, ‘বরং একনিষ্ঠ হয়ে ইবরাহীমের ধর্মাদর্শ অনুসরণ কর আর তিনি মুশরিকদের অন্তর্গত ছিলেন না’"? উল্টো বলতে হতো "তোমার আমার অনুসরণ করো, কারণ ইব্রাহীমও আমার অনুসরণ করেছেন" (নাঊজুবিল্লাহ)
আল্লাহ সৃষ্টির শুরুতে কলম সৃষ্টি করে যখন কলমকে লিখতে বলেছেন তখন থেকেই মুহাম্মদ সাঃ এর নবুয়ত নির্ধারিত হয়েছে। অর্থাৎ উনার তকদীর লেখা হয়েছে। কিন্তু আল্লাহর ইচ্ছায় তা প্রকাশিত হয়েছে ৪০ বছর বয়সে অথবা জীবনের একটা সময় পার করার পর। তকদীর লেখা হয়েছে বলেই যে রাসুলুল্লাহ সাঃ নবুয়ত প্রকাশিত হওয়ার আগেও প্র্যাকটিক্যালি মানে জাহেরিভাবে নবী ছিলেন সেটা কিভাবে গ্রহণযোগ্য কথা হয়? উনি নবুয়তের জন্য মনোনীত ছিলেন। আর একারণেই আল্লাহ উনাকে বিশেষ সম্মানের সাথে গড়ে তুলেছেন। সেজন্য উনাকে গাছ পালা মেঘ ছায়া দিতো, পাথর সালাম দিতো, তাওরাতের আলেমরা চিনতে পারতেন, প্রাণীরা সম্মান করতো।
কুরআনের উপর কোন হাদিসের যুক্তি চলে সেটা যে হাদিসেই থাকুক না কেন?
কুরআনের একটা শব্দের সাথে কোন হাদিস সাংঘর্ষিক হলে সেটা আকড়ে ধরতে গিয়ে কুরআন বাদ দিলে কাফের হয়ে যাওয়া লাগবে।
ভণ্ড মাজার পুজারী, পীর পুজারী, শিরকী আকিদার স্বঘোষিত আলেমগুলো হাদিস নিজেদের মত করে ব্যাখ্যা করে নিয়েছে কিন্তু কুরআন কি বলেছে সেটা দিয়ে হাদিস ব্যাখ্যা করেনি।
আপনি মনগড়া অর্থ বানানোর অধিকার নাই।
সুরা দোহা কখন নাজিল হয়েছে।
নজীজী কোন অবস্থায় থাকা কালিন নাজিল হয়েছে সেটা বুজতে হবে।
অরবীর একটা কথায় অনেক অর্থে বুঝায়।
নবীজী একটা পথে যাচ্চিলো তখন নবীজী পথ খুজে পাচ্ছিলো না।
তার পরেই সুরা দোহা নাজিল হয়েছে, আর ঔ কথাটাই বলছেন আল্লাহ পাক।
আপনাকে আমি সঠিক পথের দিসা দিয়েছি।
@@দিনেরআলো-ব৩শ
আমি কি উর্দু বলেছি?
আপনারা বড় ঘাড় ত্যাড়া। আমরা ২+২= ৪ বললে আপনারা বলবেন আমারটা ভুল। কিন্তু ২+২=৪. ঘুরে ফিরে আপনি আমার কথাটাই তো বললেন।
মনগড়া অর্থের কি আছে ?
নবীজি কেন পথ খুজে পাবেন না, তিনি যদি আগে থেকেই সবকিছু জানেন? আপনাদের মতে তিনি তো জন্মের কোটি কোটি বছর আগে থেকে সব জানতেন, তাহলে আবার ইহুদির প্রশ্নে কেন পথ হারাবেন?
আপনারা রাসুলুল্লাহ (সঃ) কে আল্লাহর ক্ষমতার অংশিদার করে ফেলেন। এটা শিরক।
@@দিনেরআলো-ব৩শ
আরে গাধা,
আমি কি উর্দু বলেছি?
নিজেও তো সেই একই কথা বললেন। ঘাড়টা এতো ত্যাড়া যে আমি যদি বলি ২+২=৪, তো বলবেন "আরে নাহ, আপনারটা ভুল। ২+২=৪."
রাসুলুল্লাহ সাঃ যদি পৃথিবী সৃষ্টির কোটি কোটি বছর আগে থেকেই নবুয়ত পেয়ে থাকবেন তাহলে কেন কারো প্রশ্নে পথ হারিয়ে ফেলবেন? একজন সবজান্তা সুরা আদ দুহা নাজিল সংশ্লিষ্ট ওই বিষয়টি কিভাবে জানলেন না?
একটা চিন্তা করুন। রাসুলুল্লাহ সাঃ একজন মানুষ। তবে মানুষ জাতির মধ্যে তাকে আল্লাহ শ্রেষ্ঠত্ব দিয়েছেন। কিন্তু তিনি আল্লাহর সমকক্ষ নন। আল্লাহ আপনাকে শিরকী আকিদা থেকে রক্ষা করুন।
মাশাআল্লাহ