স্যার, সুরা ফাতিহা যেই পথ আমরা চাইছি।সেই পথ টি পাবার জন্য আল্লাহ বলেই দিয়েছে। ,,,এই সেই কুরআন যার মধ্যে কোন সন্দেহ নাই,,,যারা পথ পেতে চাই তাদের জন্য। কিন্তু দুঃখের বিষয় আমরা সেই কিতাব থেকে কোন কিছুই জানি না। যারা জানানোর কথা ছিল,তারাও আমাদের জানাই না।আমরা যাদের উপর ভরসা করছি তারাই আমাদের নিয়ে যাচ্ছে বিপথে। যারাই এদের থেকে বাচার জন্য,এক আল্লাহর কিতাবের আংশ দিয়ে নিজেকে পরিচালিত করতে চাই।ঐ আলেম নামক জালেমগুলি তার সেই পথ রুদ্র করে এবং তাদের বাহিনী অপমান অপদস্ত করে।কি করে বাঁচব তা ভেবে সাধারণ মানুষ অসহায় হয়ে যাই। তার পরও আল্লাহর উপর ভরসা আছে।
আসালামুআলাইকুইম । আপনার ভিডিও গুলো দেখি। আমাদের ধর্মের অনেক কিছু জানতে পারি। কোন কোন সময় অনেক প্রশ্ন মনে উদয় হয় কিন্ত সঠিক উত্তর পাই না। এর উত্তর জানার জন্য আপনার মোবাইল নম্বর টা জানতে চাই।
কোরআন তো আল্লাহ্ র তরফ থেকে আসা বানী। সুরা ফাতিহা র অর্থ পড়লেই বুঝবেন এটা আল্লাহ্ র থেকে আসা বানী না, মানুষ এর মুখের বানী। এটা নিয়ে এতো বারাবারির কিছু নাই। অর্থ পরে দেখেন , কথা গুলি মানুষ এর পক্ষ থেকে লেখা।
কুরআনের চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করুন। প্রথম চ্যালেঞ্জ, পৃথিবীর সমগ্র মানব জাতি মিলে একটা সূরা বানাতে পারেন কি না দেখেন। দ্বিতীয় চ্যালেঞ্জ, কুরআনের মতো গ্রন্থ যদি কোনো মানুষ রচনা করতো, তবে এর বাক্যগুলো একটা আর একটার সাথে সাংঘর্ষিক হতো। অথচ কুরআনের ৬ হাজারের অধিক বাক্যের মধ্যে একটা আর একটার সাথে কোনো সংঘর্ষ নেই। তৃতীয় চ্যালেঞ্জ, পৃথিবীর সমস্ত মানুষ মিলে একটা মাছিও তৈরি করতে পারবে না, এমনকি মাছি যদি কারো কাছ থেকে কোনো খাবার ছিনিয়ে নেয়, তবে কেউ তা মাছির মুখ থেকে উদ্ধার করতে পারবে না। আরো অনেক চ্যালেঞ্জ আছে। এখন আপনার কাছে অনুরোধ রইল বোন, আপনি এর কোনো একটা চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করুন। সত্যি বলতে, যারা নাস্তিক হয়, তারা কুরআন পড়ে কেউ নাস্তিক হয় না। মানুষ নাস্তিক হয় মোল্লা-মৌলভীদের বানোয়াট কিচ্ছা-কাহিনি আর নবীর নামে মিথ্যা ইতিহাস ও হাদীস শুনে। অথচ এসব ইতিহাস ও মোল্লা-মৌলভীদের বানানো হাদীসের সাথে ইসলামের কোনো সম্পর্ক নেই। ইসলামের মানদণ্ড হলো একমাত্র কুরআন। এই মোল্লা-মৌলভীরা কুরআনের বিকৃত বাংলা অনুবাদ এবং তাফসীর করেও জনগণকে দেওয়ার চেষ্টা করেছে। বর্তমানে আমাদের দেশে যত নাস্তিক হয়েছে, তাদের নাস্তিক হওয়ার জন্য মূলত দায়ী এই কাঠমোল্লারা।
@@超PajeetSlayer এই যুক্তি যারা দেখায় তার সাথে কি কোন কথা বলা যায় ? এই রকম কথা তো সব রাজনৈতিক দলরাই বলে, প্রিয় অভিভাবক, আপনার কাছে আশ্রয় চাই, আপনি ই আমাদের সব, আপনি আমাদের আশা আপনি আমাদের ভরশা, আপনার আপনার আনুগত্ত করি। হে প্রিয় অভিভাবক , আমাদের কে সাহায্য করেন। স্কুল ে ছতবেলায় যে মানপত্র লিখত সেখানেও তো এমন ই লিখে।
❤️🇧🇩❤️ আমি মুসলমান, আমার পরিবারের সবাই পঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ে এবং এক ভাই কঠিন তাবলিগ জামাত করে। আমি নিজে একটি খ্রিস্টান প্রধান পশ্চিমা দেশে থাকি এবং মাঝে মাঝে বাংলাদেশি কম্যুনিটির গড়ে তোলা মসজিদে গিয়ে নামাজ পড়ি। অর্থাৎ আমি ইসলাম ধর্ম চর্চা একাগ্রতার সাথে করি না এবং ধর্মীয় বিশ্বাস গাড় না থাকা সত্ত্বেও আমার মুসলিম আচার আচরণ এবং বিশ্বাস এখনো আমার মধ্যে রয়ে গেছে। হযরত মোহাম্মদ (সা) কে গালি দেওয়ার অভিযোগে উৎসব মন্ডল নামের একজন কৈশোর উত্তীর্ণ তরুণকে বাংলাদেশের ইসলাম ধর্মাবলম্বীরা যে অমানবিক বিভৎসতায় থানা থেকে পুলিশের হাত থেকে নিয়ে সেনাবাহিনীর উপস্থিতিতে হত্যা করেছে, তা দেখে ইসলাম ধর্মের সাথে আমার যতটুকু দূরত্ব সৃষ্টি হয়েছিল তা আরও বেড়ে গেল। যেই ধর্ম মানুষকে এত বিভৎস হওয়াটাও সঠিক এবং কর্তব্য বলে শিখায়, সেই ধর্ম হয় মানব সভ্যতার বিকাশের অন্তরায়, অথবা মানুষই সেই ধর্মকে সঠিক ভাবে পালন করছে না। হযরত মোহাম্মদ (স) কে তার জীবদ্দশায় অনেকেই গালি দিয়েছেন, তখন কি তিনি তাকে কটুক্তি করার অভিযোগে কাউকে হত্যা করেছেন, বা হত্যার নির্দেশ দিয়েছেন?
যারা বিরুদ্ধমত দমনে মানুষ খুন করে, তারা অমানুষ। যারা নবিপ্রেমে নবির অসম্মানের বদলা নিতে গিয়ে মানুষ খুন করে, তারা অমুসলিম, কাফের। তারা ইসলামের প্রতিনিধিত্ব করে না। তাদেরকে দেখে আপনি প্রভাবিত হয়ে ধর্মত্যাগ করা মানে মূর্খতা। ধর্ম হচ্ছে ব্যক্তিগত বিশ্বাস ও চর্চার বিষয়।
ছালামুন আলাইকুম🥀🌼🌺🌷🌹👍🥀🌼🌺🌷🌹👍🥀🌼🌺🌷🌹👍🥀🌼🌺🌷🌹👍🥀🌼🌺🌷🌹👍🥀🌼🌺🌷🌹👍🥀🌼🌺🌷🌹👍
অসাধারণ পর্যালোচনা।।
অসাধারন পর্যালোচনা। যাজাকাল্লাহ।
স্যার, সুরা ফাতিহা যেই পথ আমরা চাইছি।সেই পথ টি পাবার জন্য আল্লাহ বলেই দিয়েছে।
,,,এই সেই কুরআন যার মধ্যে কোন সন্দেহ নাই,,,যারা পথ পেতে চাই তাদের জন্য।
কিন্তু দুঃখের বিষয় আমরা সেই কিতাব থেকে কোন কিছুই জানি না।
যারা জানানোর কথা ছিল,তারাও আমাদের জানাই না।আমরা যাদের উপর ভরসা করছি তারাই আমাদের নিয়ে যাচ্ছে বিপথে।
যারাই এদের থেকে বাচার জন্য,এক আল্লাহর কিতাবের আংশ দিয়ে নিজেকে পরিচালিত করতে চাই।ঐ আলেম নামক জালেমগুলি তার সেই পথ রুদ্র করে এবং তাদের বাহিনী অপমান অপদস্ত করে।কি করে বাঁচব তা ভেবে সাধারণ মানুষ অসহায় হয়ে যাই।
তার পরও আল্লাহর উপর ভরসা আছে।
@@KhaledMir-sk1uv অন্ধ সেজে থাকলে কি আর আলোর দেখা মিলে? চোখ তো অন্ধ নয়, অন্ধ হলো হৃদয়।
সূরা আনআম আয়াত ১৫১। সরলপথ সম্পর্কে বলা হয়েছে।
আসালামুআলাইকুইম । আপনার ভিডিও গুলো দেখি। আমাদের ধর্মের অনেক কিছু জানতে পারি। কোন কোন সময় অনেক প্রশ্ন মনে উদয় হয় কিন্ত সঠিক উত্তর পাই না। এর উত্তর জানার জন্য আপনার মোবাইল নম্বর টা জানতে চাই।
কোরআন তো আল্লাহ্ র তরফ থেকে আসা বানী। সুরা ফাতিহা র অর্থ পড়লেই বুঝবেন এটা আল্লাহ্ র থেকে আসা বানী না, মানুষ এর মুখের বানী। এটা নিয়ে এতো বারাবারির কিছু নাই। অর্থ পরে দেখেন , কথা গুলি মানুষ এর পক্ষ থেকে লেখা।
Onek vhalo akta Kotha bolsen.Ai bar Surah Fatiha er moto akta Surah banan
কুরআনের চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করুন। প্রথম চ্যালেঞ্জ, পৃথিবীর সমগ্র মানব জাতি মিলে একটা সূরা বানাতে পারেন কি না দেখেন।
দ্বিতীয় চ্যালেঞ্জ, কুরআনের মতো গ্রন্থ যদি কোনো মানুষ রচনা করতো, তবে এর বাক্যগুলো একটা আর একটার সাথে সাংঘর্ষিক হতো। অথচ কুরআনের ৬ হাজারের অধিক বাক্যের মধ্যে একটা আর একটার সাথে কোনো সংঘর্ষ নেই।
তৃতীয় চ্যালেঞ্জ, পৃথিবীর সমস্ত মানুষ মিলে একটা মাছিও তৈরি করতে পারবে না, এমনকি মাছি যদি কারো কাছ থেকে কোনো খাবার ছিনিয়ে নেয়, তবে কেউ তা মাছির মুখ থেকে উদ্ধার করতে পারবে না।
আরো অনেক চ্যালেঞ্জ আছে। এখন আপনার কাছে অনুরোধ রইল বোন, আপনি এর কোনো একটা চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করুন।
সত্যি বলতে, যারা নাস্তিক হয়, তারা কুরআন পড়ে কেউ নাস্তিক হয় না। মানুষ নাস্তিক হয় মোল্লা-মৌলভীদের বানোয়াট কিচ্ছা-কাহিনি আর নবীর নামে মিথ্যা ইতিহাস ও হাদীস শুনে। অথচ এসব ইতিহাস ও মোল্লা-মৌলভীদের বানানো হাদীসের সাথে ইসলামের কোনো সম্পর্ক নেই। ইসলামের মানদণ্ড হলো একমাত্র কুরআন। এই মোল্লা-মৌলভীরা কুরআনের বিকৃত বাংলা অনুবাদ এবং তাফসীর করেও জনগণকে দেওয়ার চেষ্টা করেছে। বর্তমানে আমাদের দেশে যত নাস্তিক হয়েছে, তাদের নাস্তিক হওয়ার জন্য মূলত দায়ী এই কাঠমোল্লারা।
@@超PajeetSlayer এই যুক্তি যারা দেখায় তার সাথে কি কোন কথা বলা যায় ? এই রকম কথা তো সব রাজনৈতিক দলরাই বলে, প্রিয় অভিভাবক, আপনার কাছে আশ্রয় চাই, আপনি ই আমাদের সব, আপনি আমাদের আশা আপনি আমাদের ভরশা, আপনার আপনার আনুগত্ত করি। হে প্রিয় অভিভাবক , আমাদের কে সাহায্য করেন। স্কুল ে ছতবেলায় যে মানপত্র লিখত সেখানেও তো এমন ই লিখে।
@@nabila4990 apnar mukh taklei to tokon kotha bolte parten.Mukh nai kotha oo nai.
❤️🇧🇩❤️ আমি মুসলমান, আমার পরিবারের সবাই পঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ে এবং এক ভাই কঠিন তাবলিগ জামাত করে। আমি নিজে একটি খ্রিস্টান প্রধান পশ্চিমা দেশে থাকি এবং মাঝে মাঝে বাংলাদেশি কম্যুনিটির গড়ে তোলা মসজিদে গিয়ে নামাজ পড়ি। অর্থাৎ আমি ইসলাম ধর্ম চর্চা একাগ্রতার সাথে করি না এবং ধর্মীয় বিশ্বাস গাড় না থাকা সত্ত্বেও আমার মুসলিম আচার আচরণ এবং বিশ্বাস এখনো আমার মধ্যে রয়ে গেছে। হযরত মোহাম্মদ (সা) কে গালি দেওয়ার অভিযোগে উৎসব মন্ডল নামের একজন কৈশোর উত্তীর্ণ তরুণকে বাংলাদেশের ইসলাম ধর্মাবলম্বীরা যে অমানবিক বিভৎসতায় থানা থেকে পুলিশের হাত থেকে নিয়ে সেনাবাহিনীর উপস্থিতিতে হত্যা করেছে, তা দেখে ইসলাম ধর্মের সাথে আমার যতটুকু দূরত্ব সৃষ্টি হয়েছিল তা আরও বেড়ে গেল। যেই ধর্ম মানুষকে এত বিভৎস হওয়াটাও সঠিক এবং কর্তব্য বলে শিখায়, সেই ধর্ম হয় মানব সভ্যতার বিকাশের অন্তরায়, অথবা মানুষই সেই ধর্মকে সঠিক ভাবে পালন করছে না। হযরত মোহাম্মদ (স) কে তার জীবদ্দশায় অনেকেই গালি দিয়েছেন, তখন কি তিনি তাকে কটুক্তি করার অভিযোগে কাউকে হত্যা করেছেন, বা হত্যার নির্দেশ দিয়েছেন?
যারা বিরুদ্ধমত দমনে মানুষ খুন করে, তারা অমানুষ। যারা নবিপ্রেমে নবির অসম্মানের বদলা নিতে গিয়ে মানুষ খুন করে, তারা অমুসলিম, কাফের। তারা ইসলামের প্রতিনিধিত্ব করে না। তাদেরকে দেখে আপনি প্রভাবিত হয়ে ধর্মত্যাগ করা মানে মূর্খতা। ধর্ম হচ্ছে ব্যক্তিগত বিশ্বাস ও চর্চার বিষয়।