কুরআন: আল্লাহর বাণী নাকি তৃতীয় ব্যক্তির বক্তব্য?
ฝัง
- เผยแพร่เมื่อ 5 ก.พ. 2025
- কুরআন: আল্লাহর বাণী নাকি তৃতীয় ব্যক্তির বক্তব্য?
কুরআনের বাণী কি সরাসরি আল্লাহর কাছ থেকে এসেছে, নাকি এটি তৃতীয় কোনো ব্যক্তির ব্যাখ্যা বা বর্ণনা? এই ভিডিওতে আমরা বিশ্লেষণ করবো কুরআনের ভাষাশৈলী, বক্তব্যের ধরণ এবং তাতে ব্যবহৃত তৃতীয় ব্যক্তি প্রসঙ্গ। পাশাপাশি, আল্লাহর বাণী হিসেবে কুরআনের দাবি এবং এর যৌক্তিক ভিত্তি নিয়ে আলোচনা করবো।
আপনার মতামত জানাতে ভুলবেন না এবং এমন আরও বিশ্লেষণধর্মী ভিডিওর জন্য আমাদের চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন।
হ্যাশট্যাগস:
#কুরআন #ধর্মবিশ্লেষণ #আলেম #যুক্তিবাদ #ইসলাম #রহস্য
সঠিক। এটাই আমি এতদিন বলতাম।কুরআনের বক্তব্য তৃতীয় ব্যক্তির
tomar kothai to sotti mittah hoye jabe .
Archeological evidence niye debate korle islam 2 min e expose hoye jbe
@@satwikpradhan229 🤣🤣🤣 ji Vai Ei khusite dance koro
😮😮😮
সবাইকে মুক্ত চিন্তা করতে হবে
বলতে ভয় লাগে,,তাই বলিনা🫤। জোড় করে,,অনেক কিছু চাপিয়ে দেওয়া হয়...
অসাধারণ কথা
কোরআন মানুষের লিখিত বই
কোরান মানব রচিত বই
শিরোনাম: বিভেদের দেয়াল
ইস্কনের সুরে ওঠে প্রেমের গান,
তবু কেন তাতে জ্বলে বিদ্বেষের মান?
পতাকার রঙে তুলে দিলে দোষ,
তোমার ঘৃণার বাণে শান্তি হারায় খোঁজ।
আল্লাহ কি সবার, নাকি শুধুই কিছুজন?
তবে কেন অন্যকে করো এমন বন্দন?
ইস্কনের পথে নেই কোনো আগ্রাসন,
তাদের কেন দাও শাসনের শৃঙ্খল বাঁধন?
মসজিদে উড়ে পতাকা নিশ্চিন্তে,
তাতে নেই প্রশ্ন, নেই কোনো নিন্দে।
তবে কেন মন্দিরের রঙে এত ক্রোধ,
কেন সহিষ্ণুতা হয় ধর্মের জ্ঞানের বিরোধ?
স্রষ্টার সৃষ্টি সবাই, একই আলো,
তবু কেন ঘৃণার অন্ধকার এত কালো?
ইস্কনের পথে শিখাও ভালোবাসা,
বিদ্বেষ মুছে দাও, গড়ো মানবতা।
ধর্ম যদি হোক শান্তির পতাকা,
তবে সবার পথ থাকুক সুরক্ষিত ধারা।
ঘৃণা ভুলে জাগাও সমতার সুর,
তবেই হবে শান্তি-চির অমলিন দূর।
A little learning is a very, very, very dangerous thing.
Oo
কুরান।মোঃদেরবানি
আমারও মনে তো আমি যখন প্রথম প্রথম পড়া শুরু করলাম ,, কেমন জানি ব্যাকরণগত ভিন্নরূপ পাওয়া যাচ্ছে
@highlight
হাদিস মানুষ লিখেছেন সেখানে৷ কিছু ভুল থাকতেই পারে।
আমাদের কুরানের উপর পূর্ণ বিশ্বাস রাখতে হবে।
আর কুরান কোন মানুষের কথা হতে পারে না।
কারণ কোরানে কোন ভুল নাই।
Al-Insan ৭৬:১
মানুষের উপর কি কালের এমন কোন ক্ষণ আসেনি যখন সে উল্লেখযোগ্য কিছুই ছিল না?
At-Tur 52:35
তারা কি স্রষ্টা ছাড়া সৃষ্টি হয়েছে, না তারাই স্রষ্টা?
At-Tur ৫২:৩৬
তারা কি আসমান ও যমীন সৃষ্টি করেছে? বরং তারা দৃঢ় বিশ্বাস করে না
সূরা লোকমান ৩১:২১
তাদেরকে যখন বলা হয় - আল্লাহ যা অবতীর্ণ করেছেন তা অনুসরণ কর তখন তারা বলেঃ বরং আমরা আমাদের পিতৃপুরুষদেরকে যাতে পেয়েছি তারই অনুসরণ করব। শাইতান যদি তাদেরকে জ্বলন্ত অগ্নির শাস্তির দিকে আহবান করে তবুও কি
Al-Baqarah ২:৭৯
যারা নিজেদের হাতে (মনগড়া) কিতাব লেখে, তারপর এর বিনিময়ে সামান্য মূল্য গ্রহণের জন্য বলে, “এটা আল্লাহর কাছ থেকে এসেছে” তাদের জন্য শাস্তি নির্ধারিত আছে। অর্থাৎ তাদের হাত যা লিখেছে তার কারণে তাদের জন্য শাস্তি রয়েছে এবং তারা যা উপার্জন করছে তার কারণেও তাদের জন্য শাস্তি রয়েছে।
Ar-Ra'd ১৩:৩৮
আমি তোমার পূর্বেও অনেক রসূল পাঠিয়েছিলাম এবং তাদেরকে স্ত্রী ও সন্তান-সন্ততি দিয়েছিলাম। আল্লাহর হুকুম না হলে কোন রসূল কোন নিদর্শন নিয়ে আসত না। প্রত্যেক সময়ের জন্য একটি লিখিত (নির্দিষ্ট) বিধান আছে।
Aal-e-Imran ৩:৬৪
বল, ‘হে কিতাবীগণ, তোমরা এমন কথার দিকে আস, যেটি আমাদের মধ্যে ও তোমাদের মধ্যে সমান যে, আমরা একমাত্র আল্লাহ ছাড়া কারো ইবাদাত না করি। আর তার সাথে কোন কিছুকে শরীক না করি এবং আমাদের কেউ কাউকে আল্লাহ ছাড়া রব হিসাবে গ্রহণ না করি’। তারপর যদি তারা বিমুখ হয় তবে বল, ‘তোমরা সাক্ষী থাক যে, নিশ্চয় আমরা মুসলিম’।🎉🎉😅
Aal-e-Imran ৩:৯৬
মক্কায় অবস্থিত বরকতপূর্ণ ও সারা বিশ্ববাসীর জন্য পথনির্দেশরূপী ঘরখানাই আসলে মানবজাতির জন্য স্থাপিত প্রথম ঘর।
Al-Anbiya ২১:১০৭
আমিতো তোমাকে বিশ্ব জগতের প্রতি শুধু রাহমাত রূপেই প্রেরণ করেছি।
Al-Ahzab ৩৩:৪৫
হে নাবী! আমিতো তোমাকে পাঠিয়েছি সাক্ষী হিসাবে এবং সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারী রূপে -
Al-Ahzab ৩৩:৪০
মুহাম্মাদ (সাঃ) তোমাদের মধ্যেকার কোন পুরুষের পিতা নয়, কিন্তু (সে) আল্লাহর রসূল এবং শেষ নবী। আল্লাহ সর্ববিষয়ে সর্বজ্ঞাতা।
Aal-e-Imran ৩:১৯
নিশ্চয় আল্লাহর নিকট দীন হচ্ছে ইসলাম। আর যাদেরকে কিতাব দেয়া হয়েছে, তাদের নিকট জ্ঞান আসার পরই তারা মতানৈক্য করেছে, পরস্পর বিদ্বেষবশত। আর যে ব্যক্তি আল্লাহর আয়াতসমূহের সাথে কুফরী করে, নিশ্চয় আল্লাহ হিসাব গ্রহণে দ্রুত।
Aal-e-Imran ৩:৮৫
আর যে ইসলাম ছাড়া অন্য কোন দীন চায় তবে তার কাছ থেকে তা কখনো গ্রহণ করা হবে না এবং সে আখিরাতে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হবে।
Al-Mulk ৬৭:৬
আর যারা তাদের রবকে অস্বীকার করে, তাদের জন্য রয়েছে জাহান্নামের আযাব। আর কতইনা নিকৃষ্ট সেই প্রত্যাবর্তনস্থল!
Al-Mulk ৬৭:৭
যখন তাদেরকে তাতে নিক্ষেপ করা হবে, তখন তারা তার বিকট শব্দ শুনতে পাবে। আর তা উথলিয়ে উঠবে।
Al-Mulk ৬৭:৮
ক্রোধে তা ছিন্ন-ভিন্ন হবার উপক্রম হবে। যখনই তাতে কোন দলকে নিক্ষেপ করা হবে, তখন তার প্রহরীরা তাদেরকে জিজ্ঞাসা করবে, ‘তোমাদের নিকট কি কোন সতর্ককারী আসেনি’?
Al-Mulk ৬৭:৯
তারা বলবে, ‘হ্যাঁ, আমাদের নিকট সতর্ককারী এসেছিল। তখন আমরা (তাদেরকে) মিথ্যাবাদী আখ্যায়িত করেছিলাম এবং বলেছিলাম, ‘আল্লাহ কিছুই নাযিল করেননি। তোমরা তো ঘোর বিভ্রান্তিতে রয়েছ’।
Al-Mulk ৬৭:১০
আর তারা বলবে, ‘যদি আমরা শুনতাম অথবা বুঝতাম, তাহলে আমরা জ্বলন্ত আগুনের অধিবাসীদের মধ্যে থাকতাম না’।
Aal-e-Imran ৩:৯১
নিশ্চয়ই যারা অবিশ্বাস করেছে ও অবিশ্বাসী অবস্থায় মৃত্যু বরণ করেছে তাদের মুক্তির বিনিময়ে যদি পৃথিবীপূর্ণ স্বর্ণ দেয়া হয় তবুও কক্ষনো তা গ্রহণ করা হবেনা। ওদেরই জন্য যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি রয়েছে এবং ওদের জন্য কোনই সাহায্যকারী নেই।
Bangla - Fozlur Rahman
যারা কুফরি করে এবং কাফের অবস্থায় মারা যায় তাদের কেউ যদি মুক্তিপণস্বরূপ পুরো পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও দেয় তবু তা গ্রহণ করা হবে না। তাদের জন্য যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি (নির্ধারিত) রয়েছে। আর তাদের কোন সাহায্যকারী নেই।
Al-'Asr ১০৩:১
সময়ের কসম,
Al-'Asr ১০৩:২
নিশ্চয় সকল মানুষ ক্ষতিগ্রস্ততায় নিপতিত।
Al-'Asr ১০৩:৩
তবে তারা ছাড়া যারা ঈমান এনেছে, সৎকাজ করেছে, পরস্পরকে সত্যের উপদেশ দিয়েছে এবং পরস্পরকে ধৈর্যের উপদেশ দিয়েছে।
Al-Baqarah ২:২৫৬
দীনের ব্যাপারে কোন জবরদস্তি কিংবা বাধ্যবাধকতা নেই। নিশ্চয়ই ভ্রান্তি হতে সুপথ প্রকাশিত হয়েছে। অতএব যে তাগুতকে অবিশ্বাস করে এবং আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করে সে দৃঢ়তর রজ্জুকে আঁকড়ে ধরলো যা কখনও ছিন্ন হবার নয় এবং আল্লাহ শ্রবণকারী, মহাজ্ঞানী।
Al-Hijr ১৫:৯
আমিই কোরআন নাযিল করেছি এবং অবশ্যই আমি তা সংরক্ষণ করব।
Apni je ki level er sishu esob clueless kothabatra tar proman 🤣🤣.Khub moja paisi vai
আপনারা কেন হাদিসের কথা বলছেন কোরআন কি বলছে সেটা বলেন কারণ এখন মানুষ বিভ্রান্তির মধ্যে পড়ে গেছে সঠিক তথ্যটা আপনারা জানেন মানুষ যাতে উপকার হয়
Indian Koran Expert Koranwala has been saying the same thing that Allah is refering to third person.
আপনার যে ছাত্র তাকে যদি প্রশ্নের উত্তর চান তাহলে আপনার উত্তর পাবেন কিভাবে
আপনার হাড় মাংস কার খেতের কতো টুকু মূলত আপনার প্রশ্ন টা সে রকম অ আর ব এর মধ্যে নুকতার বা বনের পশুর বৈদ্যুতিক লাঔট ব্যবস্থাহ দিয়ে লিয়ার মুরগীর বাচ্চা যেমন সপ্তাহে আগেই নেয়া যাই তেমন কলমি আম আর ফজ ফজালি আম বাগানে ঢুকলেই অনিল কুম্বলে দশ রাত্রি উইকেট রামপ্রকাশ আম্পায়ার না জয় প্রকাশনালি থেকে উইকেট নেয়া ফিলডেনগ্রাডের ইডেন গ্রাডেন টেষ্ট
সুরা যাযিয়াতের 50 নং আয়াতে কিন্তু এখানে ইংরেজি I ব্যবহ্ত হয়েছে এখানে কিন্তু we ব্যবহার করা হয় নাই। ইংরেজি অনুবাদ দেখুন। এখানে এটাই সুষ্পষ্ট প্রমানিত হয়, আল্লাহ রাসুলকে বলতে বলেছে, আমি তাঁর তরফ থেকে তোমাদের জন্য সুষ্পষ্ট সতর্ককারী।
আল্লা কত বরকত ময় কথাটি মানুয লিখেছে
আপনি অনুমান বলছেন কেন আপনার সেই যারা কুরআন বিশারদ আপনি তাকে জিজ্ঞাসা করেন তাহলে তো বুঝতে হবে আন্দাজে কথা বলবেন কেন
Haare nobike jodi tooi bissas Naa koris to tar hadis bissas koris jambuban !
যা বলতে যাচ্ছ কৃষ্ণ মোহাম্মদ বৌদ্ধ প্রত্যেকটা ধর্মে এইসব লোক যদি গড আল্লাহ হবেন তবে তাদের এত দোষ কেন আল্লাহর কোন দেশ নেই সে সাদা সব সত্যি শান্তি
Allah kon sala😂😂😂
ওই সাহাবিরা নাম কী? রেফারেন্স সহ উল্লেখ করেন।
কিছু মানুষ মনে করেন বাইবেলকে আরবীতে অনুবাদ করার সময় কোরান লেখার চিন্তা মাথায় এসেছিল।
Sir hadis theke islam aseni ! Islam aseche quran theke ! Tai quran theke parle vul ber kore dekhan gojamil chara
কুরান থেকে হাদিস।কুরান যা৷ লেখা তা ব্যাখা করে হাদিস। ঠিক। যখন কুরান থেকে দেখাবে তখন বলবেন জ্বাল কুরান 😂😂
@@interteatment ore bolda hadith sudhu history ba ghotona🤩
হাদীস যদি ভুল ব্যাখ্যা দিয়ে থাকে আল্লাহ আকাশের উপর বসে আছে কেনো?আল্লাহ নাকি পৃথিবী ড্রাইভিং করে!!!তাহলে কি আল্লাহ এর সম্বন্ধে সন্দেহ আছে!!!!
banglaeducatuonacademy
যারা কোরান বিশ্বাস করে হাদীস অবিশ্বাস করে এবং হাদীস বিশ্বাস করে কিন্তু কোরান বিশ্বাস করে দুইই সমান।তারা কাফের।যাদের কোরান ও হাদীস এর প্রতি বিশ্বাস আছে তারা মুসলমান।কাফেরদের কল্লা কাটে যারা তারা সাচ্চা মুসলমান।যে সব ব্যক্তিরা কোরান হাদীস কিছুই বিশ্বাস করেনা তাদের মুসলিম সমাজে কাফের আখ্যা দেওয়া হলেও মনুষ্য সমাজে ওই কাফেরদের কে মানুষ বলা হয়।
ধর্ম মানুষকে হিন্দু মুসলমান খ্রিস্টান ইত্যাদি বানিয়েছে এবং একে অপরকে ঘৃণা করতে শিখিয়েছে। অবশ্যই ভারতের মতো secular দেশে মেকি বলতে শেখায় ভগবান ও আল্লাহ এক,হিন্দু মুসলমান ভাই ভাই।পাকিস্তান এবং বাংলাদেশে এ কথা বললে কী হবে, একবার ওই সব দেশে বলেই দেখুক না!!
বাটপার আসিফ তুই নবীকে বিশ্বাস করিস না বুঝলাম কিন্তু না দেখে নবির ইতিহাস বিশ্বাস করিস কীভাবে?
Quran poira buija dek ki golpo ase
💀👹
Quran hoise saitaner bani
আপনি সঠিক বলেছেন নাসিরিয়া ভাই।আসিফ নবির ইতিহাস বিশ্বাস করে না। নবীর ইতিহাস যদি ভালো মতো ঘাটা হয় তাহলে খুব সহজেই বোঝা যায় যে মোহাম্মদ নামে কোন লোক আসলে ছিল না। কিন্তু আসিফ মহিউদ্দিন আপনাদের সুবিধা দেয়।আপনাদের লেখা ইতিহাস ব্যবহার করে আপনাদের পুন মারে।যদি নিরপেক্ষ কারুর লেখা ইতিহাস আনা হয় তাতে মোহাম্মদের টিকিটাও খুঁজে পাওয়া যাবে না।ইসলামের শুরু করেছেন আব্দুল মালেক বাদশা এবং এটাই চরম সত্য।
😂😂😂
নকল জিনিসের এ্যাড বেশি ।
কোরান কোন ইসলামিক সাহিত্যিকের বানী 😂😂