বিশ্বজাহানের নবী হলেন হযরত মোহাম্মদ (সঃ)। আবু জেহেল থেকে শুরু করে ইসলামের দুশমনেরা আমাদের প্রিয় নবীকে নিয়ে কটুক্তি করেছে এবং আল্লাহ তাদেরকে নিশ্চিহ্ন করে দিয়েছেন। আল্লাহ সর্বশ্রেষ্ঠ বিচারক।
সূরা আহযাবে আল্লাহ নিজে নবীর সমালোচনা করলেন,নবীকে মিথ্যাবাদী বলেছেন,আবার অনেক আয়াতে আল্লাহ বলেন , আল্লাহ না চাইলে আপনি ভ্রান্ত হতেন।শয়তান আপনাকে কুমন্ত্রণা দিলে আল্লাহর সাহায্য কামনা করবেন। তাই আল্লাহর কথা বা আয়াতের চর্চাও বা ঐ দৃষ্টি ভঙ্গির আলোচনা সমালোচনাও কি ধর্ম অবমাননা হবে? তাহলে আল্লাহর আয়াত কি অস্বীকার হবেনা,এটি কি ধর্ম এদিকে গেলে এক কথা ঐ দিকে গেলে আরেক কথা। যেমনঃুআল্লাহ বলেন,, স্মরণ করুন আল্লাহ যাকে দয়া করলেন আপনি যাকে দয়া করেছেন(পালক পুএ যায়েদ সমন্ধে) আপনি তাকে বলেছেন নিজ স্ত্রীকে(জয়নব) বিবাহধীন রাখ বা তালাক দিওনা।আল্লাহকে ভয় কর।আপনি নিজ মনে যা গোপন করলেন আল্লাহ তা প্রকাশ করে দিলেন,মানুষকে ভয় করেছেন অথচ আল্লাহকে ভয় করা উচিৎ ছিল,জায়েদ জয়নবের সাথে প্রয়োজন বা তালাক পূর্ণ করলে আপনাকে বিবাহ করালাম।যেন পোষা পুবের স্ত্রীর সাথে বিবাহ বিচ্ছেদে হলে বিয়েতে সমস্যা না হয়,,সূরা আহযাব ৩৭. এখানে জয়নব ও জায়েদ একে অপরকে নিজেদের সাথে সংসার করার জন্য যোগ্য মনে না করে উভয়ের পক্ষ হতে তালাক এর অনুমতি নবীর নিকট চাওয়া হয়।নবীও চাইতেন তালাক হলে জয়নবকে নবী বিয়ে করবেন।তালাক হয়ে যাক।কিন্তু লোক লজ্জাকে ভয় করে পাছে না মানুষ বলে জয়নবকে বিয়ে করতে বা জয়নবের প্রতি দুর্বলতা হতে নবী সম্মতি দিয়েছেন।তাই নবী সত্যি না বলে বিনা প্রয়োজনে আল্লাহর নাম বিক্রি করে তালাক দিতে না করেন,এতে আল্লাহর অসন্তোষ এর কথা বলেন,যা ছিল মিথ্যা। অর্থাৎ মুখে এক মনে আরেক। উক্ত আয়াত কি বলেনা নবী নিজ স্বার্থে আল্লাহর নাম ব্যবহার করতেন?উক্ত আয়াত প্রমান করে নবীও মিথ্যা বলতেন,উক্ত আয়াত বলে নবী ন্যায় বিচার করতেননা,কারণ জায়েদ জয়নব দুইজন তালাক চাইতো,তাদের চাওয়াকে সম্মান করা হতো যুক্তি এবং ন্যায় বিচারক এর পূর্ণ রুপ।কিন্তু নবী নিজের মতামতকে ভয় দিয়ে চাপিয়ে দিলেন,শেষ আল্লাহর হুকুমে তালাক হয়।অর্থাৎ আল্লাহ জয়নব আর জায়েদ এর সম্মতিকে আল্লাহর সম্মতি বা ন্যায় বিচার বলেছেন,যাকে নবী পাপ ও আল্লাহর অসন্তোষ এর কারণ বলে নিজের মনের চাওয়াকে লুকিয়েছেন।পৃথিবীর কেউ জানতোনা যদি আল্লাহ এই আয়াত নাযিল করতেন।আচ্ছা নবী সমালোচনার উর্ধ্বে ভগবান হলে আল্লাহ হন্দুু কেন নবীকে এতো কটাক্ষ করলো,যখন কোন মুসলিম বলবে নবী সর্বদা সত্যি বলতেন,ন্যায় বিচার করতেন,আল্লাহকে সর্ব পরিস্থিতিতে ভয় করতেন,এই বলাকে অস্বীকার করে কেউ নবীকে আল্লাহর নাম বিক্রি কারী অন্যায় বিচার নিজের মনের চাহিদা আডাল করে মিথ্যা বলা কারী বললে তা কেন পাপ হবে,যা স্বয়ং আল্লাহ বলেছেন। আমার মন সব সময় বলে,যে নবী নিজ স্ত্রী আয়েশাকেও অপবাদে মরণ যাতনা দিয়েছেন কথা বন্ধ করে,আমার স্ত্রীকে কেউ বললো সে চরিত্রহীন,আমি কথা বন্ধ করে স্ত্রী থেকে দূরে থাকলে তা স্ত্রীকে তার নিকট দায়ী দোষী করা বজায়। আয়েশার অবস্থা এমন ছিল স্বয়ং আবু বক্কর আয়েশার গায়ে হাত তুলেছেন,কারণ এটি মুখে মুখে হয়েছে আয়েশা চরিএহীন,অথচ নবী কথা বন্ধ করলেন একবারও বলেননি যে দিন আল্লাহ বলবেন সে দিন,বা আমার স্ত্রী চরিএহীন হতে পারেনা যাকে স্বয়ং ৬বছর বয়সে আল্লাহ আমার করেছেন,আয়েশার কথা সত্য আয়েশা সত্যবাদী বা এমন জঘন্য চরিএের হলে তাকে শিশু বয়সে আল্লাহ আমাকে তোফা দিতেন না। তাই কথা বন্ধ গুজব রটাতে সাহায্য করে,যা আয়েশাকে মৃত্যু পথযাএী করে।এই কষ্ট একজন অপবাদ প্রাপ্ত মানসিক বন্দী নারী বুজবে।যে নবীকে আল্লাহর আয়াত নাযিল পর্যন্ত দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে হয়,সে নবীর স্ত্রী বিশ্বাস আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস ও বিবেকে কাটতি থাকতে পারে,গুজব যে কেউ রটাতে পারে কিন্তু সে গুজব থেকে দূরে নয় আয়েশা থেকে দূরে ছিলেন স্বয়ং নবী।তাই আল্লাহ প্রদত্ত কথা ব্যতিত নবী না জানতেন কথা বলতে না বিশ্লেষণ করতে।নবীর কার্য এমন আয়েশা মরুক তাতে আমার কি?কেন আল্লাহ কি পাপ মানসিক শিশুকে নবীর স্ত্রী করবেন,যেখানে আল্লাহ সব জানেন,ভালো বুজেন,ভালোই করেন।নবীর এমন বিশ্লেষণ আল্লাহর প্রতি দৃঢ়তা কোথায়? আগে আল্লাহ কি বলেন শুনি।কেন এটি কি ব্যক্তিগত বিশ্বাস বা বিবেক।কখনো নয়।এমন কথা কেউ বাস্তবতা থেকে বললে সে কেন ধর্ম অবমাননা করবে,তা কি কেউ বলবেন? তাহলে সমালোচনার বিষয় আয়াত ঘটনা গুলো কোরআন থেকে তুলে নিন,প্রশ্ন ময় আয়াতে মন প্রশ্ন করতে পারে তার স্বাভাবিক। কারণ কি?
আমাদের জীবনের চেয়ে বেশি প্রিয় রাসূল হযরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে নিয়ে সংবাদ পরিবেশ করলে সম্মানের সাথে পুরো নামটি বলুন। আপনাদের এমন উপস্থাপনা আমাদের হৃদয়কে ব্যথিত করে।
সূরা আহযাবে আল্লাহ নিজে নবীর সমালোচনা করলেন,নবীকে মিথ্যাবাদী বলেছেন,আবার অনেক আয়াতে আল্লাহ বলেন , আল্লাহ না চাইলে আপনি ভ্রান্ত হতেন।শয়তান আপনাকে কুমন্ত্রণা দিলে আল্লাহর সাহায্য কামনা করবেন। তাই আল্লাহর কথা বা আয়াতের চর্চাও বা ঐ দৃষ্টি ভঙ্গির আলোচনা সমালোচনাও কি ধর্ম অবমাননা হবে? তাহলে আল্লাহর আয়াত কি অস্বীকার হবেনা,এটি কি ধর্ম এদিকে গেলে এক কথা ঐ দিকে গেলে আরেক কথা। যেমনঃুআল্লাহ বলেন,, স্মরণ করুন আল্লাহ যাকে দয়া করলেন আপনি যাকে দয়া করেছেন(পালক পুএ যায়েদ সমন্ধে) আপনি তাকে বলেছেন নিজ স্ত্রীকে(জয়নব) বিবাহধীন রাখ বা তালাক দিওনা।আল্লাহকে ভয় কর।আপনি নিজ মনে যা গোপন করলেন আল্লাহ তা প্রকাশ করে দিলেন,মানুষকে ভয় করেছেন অথচ আল্লাহকে ভয় করা উচিৎ ছিল,জায়েদ জয়নবের সাথে প্রয়োজন বা তালাক পূর্ণ করলে আপনাকে বিবাহ করালাম।যেন পোষা পুবের স্ত্রীর সাথে বিবাহ বিচ্ছেদে হলে বিয়েতে সমস্যা না হয়,,সূরা আহযাব ৩৭. এখানে জয়নব ও জায়েদ একে অপরকে নিজেদের সাথে সংসার করার জন্য যোগ্য মনে না করে উভয়ের পক্ষ হতে তালাক এর অনুমতি নবীর নিকট চাওয়া হয়।নবীও চাইতেন তালাক হলে জয়নবকে নবী বিয়ে করবেন।তালাক হয়ে যাক।কিন্তু লোক লজ্জাকে ভয় করে পাছে না মানুষ বলে জয়নবকে বিয়ে করতে বা জয়নবের প্রতি দুর্বলতা হতে নবী সম্মতি দিয়েছেন।তাই নবী সত্যি না বলে বিনা প্রয়োজনে আল্লাহর নাম বিক্রি করে তালাক দিতে না করেন,এতে আল্লাহর অসন্তোষ এর কথা বলেন,যা ছিল মিথ্যা। অর্থাৎ মুখে এক মনে আরেক। উক্ত আয়াত কি বলেনা নবী নিজ স্বার্থে আল্লাহর নাম ব্যবহার করতেন?উক্ত আয়াত প্রমান করে নবীও মিথ্যা বলতেন,উক্ত আয়াত বলে নবী ন্যায় বিচার করতেননা,কারণ জায়েদ জয়নব দুইজন তালাক চাইতো,তাদের চাওয়াকে সম্মান করা হতো যুক্তি এবং ন্যায় বিচারক এর পূর্ণ রুপ।কিন্তু নবী নিজের মতামতকে ভয় দিয়ে চাপিয়ে দিলেন,শেষ আল্লাহর হুকুমে তালাক হয়।অর্থাৎ আল্লাহ জয়নব আর জায়েদ এর সম্মতিকে আল্লাহর সম্মতি বা ন্যায় বিচার বলেছেন,যাকে নবী পাপ ও আল্লাহর অসন্তোষ এর কারণ বলে নিজের মনের চাওয়াকে লুকিয়েছেন।পৃথিবীর কেউ জানতোনা যদি আল্লাহ এই আয়াত নাযিল করতেন।আচ্ছা নবী সমালোচনার উর্ধ্বে ভগবান হলে আল্লাহ হন্দুু কেন নবীকে এতো কটাক্ষ করলো,যখন কোন মুসলিম বলবে নবী সর্বদা সত্যি বলতেন,ন্যায় বিচার করতেন,আল্লাহকে সর্ব পরিস্থিতিতে ভয় করতেন,এই বলাকে অস্বীকার করে কেউ নবীকে আল্লাহর নাম বিক্রি কারী অন্যায় বিচার নিজের মনের চাহিদা আডাল করে মিথ্যা বলা কারী বললে তা কেন পাপ হবে,যা স্বয়ং আল্লাহ বলেছেন। আমার মন সব সময় বলে,যে নবী নিজ স্ত্রী আয়েশাকেও অপবাদে মরণ যাতনা দিয়েছেন কথা বন্ধ করে,আমার স্ত্রীকে কেউ বললো সে চরিত্রহীন,আমি কথা বন্ধ করে স্ত্রী থেকে দূরে থাকলে তা স্ত্রীকে তার নিকট দায়ী দোষী করা বজায়। আয়েশার অবস্থা এমন ছিল স্বয়ং আবু বক্কর আয়েশার গায়ে হাত তুলেছেন,কারণ এটি মুখে মুখে হয়েছে আয়েশা চরিএহীন,অথচ নবী কথা বন্ধ করলেন একবারও বলেননি যে দিন আল্লাহ বলবেন সে দিন,বা আমার স্ত্রী চরিএহীন হতে পারেনা যাকে স্বয়ং ৬বছর বয়সে আল্লাহ আমার করেছেন,আয়েশার কথা সত্য আয়েশা সত্যবাদী বা এমন জঘন্য চরিএের হলে তাকে শিশু বয়সে আল্লাহ আমাকে তোফা দিতেন না। তাই কথা বন্ধ গুজব রটাতে সাহায্য করে,যা আয়েশাকে মৃত্যু পথযাএী করে।এই কষ্ট একজন অপবাদ প্রাপ্ত মানসিক বন্দী নারী বুজবে।যে নবীকে আল্লাহর আয়াত নাযিল পর্যন্ত দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে হয়,সে নবীর স্ত্রী বিশ্বাস আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস ও বিবেকে কাটতি থাকতে পারে,গুজব যে কেউ রটাতে পারে কিন্তু সে গুজব থেকে দূরে নয় আয়েশা থেকে দূরে ছিলেন স্বয়ং নবী।তাই আল্লাহ প্রদত্ত কথা ব্যতিত নবী না জানতেন কথা বলতে না বিশ্লেষণ করতে।নবীর কার্য এমন আয়েশা মরুক তাতে আমার কি?কেন আল্লাহ কি পাপ মানসিক শিশুকে নবীর স্ত্রী করবেন,যেখানে আল্লাহ সব জানেন,ভালো বুজেন,ভালোই করেন।নবীর এমন বিশ্লেষণ আল্লাহর প্রতি দৃঢ়তা কোথায়? আগে আল্লাহ কি বলেন শুনি।কেন এটি কি ব্যক্তিগত বিশ্বাস বা বিবেক।কখনো নয়।এমন কথা কেউ বাস্তবতা থেকে বললে সে কেন ধর্ম অবমাননা করবে,তা কি কেউ বলবেন? তাহলে সমালোচনার বিষয় আয়াত ঘটনা গুলো কোরআন থেকে তুলে নিন,প্রশ্ন ময় আয়াতে মন প্রশ্ন করতে পারে তার স্বাভাবিক। কারণ কি?
নুপুর শর্মার জন্য শুভ কামনা। রাজনৈতিক ক্যারিয়ারের ক্ষতির ভয়ে সত্য কথা বলা থেকে নিজেকে বিরত রাখা যাবে না। নবী মুহাম্মাদ (স) যে আয়েশা (রা) কে ৬ বছর বয়সে বিয়ে করেছেন এবং ৯ বছর বয়সে সংসার করেছেন এটা দিনের আলোর মত সত্য। বাংলাদেশের তারেক মুনাওয়ার, সাঈদি, আমীর হামজা, আজহারী সহ বহু আলেম বহু ওয়াজে এই সত্য স্বীকার করেছেন। কারণ বুখারী শরিফে একাধিক হাদীসে মা আয়েশার বরাত দিয়ে এই কথা সত্যতা পাওয়া যায়। তিনি যে বিয়ের সময় পুতুল খেলতেন সেই কথাও হাদীসে আছে। কথা হচ্ছে- যিনি কাজটা করেছেন তিনি আমাদের চোখে মহাপুরুষ আর তার কাজের বর্ণনা কেউ দিলে তিনি অপরাধী এটা কেমন আচরণ?? নুপুর শর্মার পক্ষের কেউ নই আমি। কারণ আমি ইসলামি মৌলবাদকে যেমন পছন্দ করিনা হিন্দু মৌলবাদকেও পছন্দ করিনা। তবে এটা বিশ্বাস করি, মুসলিম মৌলবাদি বদমাশদের দমন করতে হলে অন্য ধর্মের লোকদের অবশ্যই কথা বলতে হবে। শুভ কামনা নূপুর শর্মা। বাংলাদেশ থেকে আমি একজন এক্স মুসলিম আপনার পক্ষে আছি।
অনুচ্ছেদ ঃ ১০ পিতা কর্তৃক নাবালিকা কন্যাকে বিয়ে দেয়া বৈধ। حدثنا أبو كريب محمد بن العلاء حدثنا أبو أسامة ح وحدثنا أبو بكر بن أبي شيبة قال وجدت في كتابي عن أبي أسامة عن هشام عن أبيه عن عائشة قالت تزوجني رسول الله صلى الله عليه وسلم لست سنين و بنى بي وأنا بنت تسع سنين قالت فقدمنا المدينة فوعكتُ شهرا فوفي شعرى جميمة فأتني أم رومان وأنا على أرجوحة ومعى صواحبى فصرخت بی بيدى فأوقفتني على الباب فقلت هه هه حتى ذهب فأتيتها وما أدرى ماتريد بي فأخذت نفسى فأدخلتني بيتا فاذا نسوة من الأنصار فقلن على الخير والبركة وعلى خير طائر فأسلمتني إليهن فغسلن رأسى وأصلحتى فلم يرعى إلا ورسول الله صلى الله عليه وسلم ضحى فأسلمتني إليه ৩৩৪৩। আয়েশা (রা) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ আমার ছয় বছর বয়সের সময় রাসূলুল্লাহ (সা) আমাকে বিয়ে করেছিলেন। আর আমার বয়স যখন নয় বছর তখন আমার সাথে তাঁর বাসর রাত্রি হয়। আয়েশা (রা) বলেন, আমরা (হিজরত করে) মদীনায় আসলাম। তারপর আমি এক মাস পর্যন্ত জ্বরে আক্রান্ত থাকলাম। আমার চুল আমার কান পর্যন্ত লম্বা হলো। আমি একদিন দোলনায় দোল খাচ্ছিলাম। আমার খেলার বান্ধবীরা আমার সাথে ছিল। এমন সময় (আমার মা) উম্মে রুমান এসে আমাকে ডাকলেন। আমি তাঁর কাছে গেলাম। তিনি আমাকে ধরলেন এবং দরজার কাছে থামালেন। আমি তখন হাঁপাচ্ছিলাম। আমি জানতাম না তিনি আমাকে কেন ডেকেছিলেন। অবশেষে আমার হাঁপানো বন্ধ হলে তিনি আমাকে নিয়ে একটি ঘরে গেলেন। সেখানে কিছু সংখ্যক আনসার মহিলা ছিলেন। 'অতি উত্তম কল্যাণ ও বরকত হোক' বলে তারা আমাকে দু'আ করলেন। আমার মা আমাকে তাদের হাতে সোপর্দ করলেন। তারা আমার মাথা ধোয়ালেন এবং পরিপাটি করে সাজালেন। আমি ভীত শংকিতও হইনি। পরে দুপুরে তারা আমাকে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কাছে সোপর্দ করলেন। وحدثنا يحيى بن يحيى أخبرنا أبو معاوية عن هشام
এর মানে আপনি আপনাদের ধর্মীয় গ্রন্থকে অবমাননা করছেন? এর মানে আপনি অস্বীকার করছেন যে নবী জি ৫৫ বছর বয়সে ৬ বছরের আয়সাকে নিকাহ্ করেননি? নূপুর শর্মা তো এই তিক্ত সত্য কথাটাই বলেছেন। হয় নূপুর শর্মা ভুলভাল কথা বলেছেন নয়তো আপনাদের সহি বুখারীতে নবী জি কে নিয়ে ভুল ব্যাখ্যা করা হয়েছে। সনাতন ধর্মের দেবদেবীদের নিয়ে যখন কুকথা, কুরটনা হবে তখন মুসলিমদেরও উচিত তিক্ত সত্য কথাগুলো হজম করা। কারণ, *ঢিলটি মারলে পাটকেলটিও খেতে হয়।* ভণ্ড ধার্মীক কোথাকার 😠😡
@@meghlamithila5017 এর মানে আপনি আপনাদের ধর্মীয় গ্রন্থকে অবমাননা করছেন? এর মানে আপনি অস্বীকার করছেন যে নবী জি ৫৫ বছর বয়সে ৬ বছরের আয়সাকে নিকাহ্ করেননি? নূপুর শর্মা তো এই তিক্ত সত্য কথাটাই বলেছেন। হয় নূপুর শর্মা ভুলভাল কথা বলেছেন নয়তো আপনাদের সহি বুখারীতে নবী জি কে নিয়ে ভুল ব্যাখ্যা করা হয়েছে। সনাতন ধর্মের দেবদেবীদের নিয়ে যখন কুকথা, কুরটনা হবে তখন মুসলিমদেরও উচিত তিক্ত সত্য কথাগুলো হজম করা। কারণ, *ঢিলটি মারলে পাটকেলটিও খেতে হয়।* ভণ্ড ধার্মীক কোথাকার 😠😡
@@md.jakaria3873 এর মানে আপনি আপনাদের ধর্মীয় গ্রন্থকে অবমাননা করছেন? এর মানে আপনি অস্বীকার করছেন যে নবী জি ৫৫ বছর বয়সে ৬ বছরের আয়সাকে নিকাহ্ করেননি? নূপুর শর্মা তো এই তিক্ত সত্য কথাটাই বলেছেন। হয় নূপুর শর্মা ভুলভাল কথা বলেছেন নয়তো আপনাদের সহি বুখারীতে নবী জি কে নিয়ে ভুল ব্যাখ্যা করা হয়েছে। সনাতন ধর্মের দেবদেবীদের নিয়ে যখন কুকথা, কুরটনা হবে তখন মুসলিমদেরও উচিত তিক্ত সত্য কথাগুলো হজম করা। কারণ, *ঢিলটি মারলে পাটকেলটিও খেতে হয়।* ভণ্ড ধার্মীক কোথাকার 😠😡
মূর্খ সাংবাদিকদের জ্ঞান দিয়ে লাভ নেই। প্রত্যেকটা চ্যানেলে নবীর পর সাঃ লিখা হয়। কিন্তু এই চ্যানেলের সাংবাদিক গুলো এত অসভ্য এত মূর্খ যে, তারা নবীর পরে সাঃ লিখে না। ইচ্ছাকৃত লিখে না।
আপনি কি শুনতে পাচ্ছেন না সে কি বলছে, সে বলতেছে ইসলামের নবী, বিশ্বনবীর রাহমাতুল্লিল আলামিন সারা জাহানের জন্য , কিন্তু এখানে ইসলামের নবী বলে সুকৌশলে সংকীর্ণ করা হচ্ছে। তারা মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু ইসলামের নাম নিলে সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম বলেন না এজন্য, তাদের অধিক ঈমানের নূর নিভে যাচ্ছে কিন্তু তারা জানে না।
বিবিসিকে বলতেছি আপনারা আমাদের হযরত মোহাম্মদ সাল্লাহ সালামকে নিয়ে কথা বললে সম্মানের সঙ্গে কথা বলবেন আর না পারলে বলবেন না। এই মহিলার আষাঢ় মাসের গল্প শুনতে চাচ্ছি না। আমরা আমাদের জীবন থেকে আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) কে বেশি ভালোবেসে থাকি। অতএব আমরা আমাদের নবীর জন্য জীবন দিতেও পারি এবং নিতে ও পারি।
@@sunnydasani6629 akhon sudhu tora dekhbi 2 din por amra dekhbo jokhon allah r gozob toder upor porbe...........tokhon ai muslim der misjidei tora asroi chaibi ar ai santir dhormo islam avabei toder jibon bachabe.
অনুচ্ছেদ ঃ ১০ পিতা কর্তৃক নাবালিকা কন্যাকে বিয়ে দেয়া বৈধ। حدثنا أبو كريب محمد بن العلاء حدثنا أبو أسامة ح وحدثنا أبو بكر بن أبي شيبة قال وجدت في كتابي عن أبي أسامة عن هشام عن أبيه عن عائشة قالت تزوجني رسول الله صلى الله عليه وسلم لست سنين و بنى بي وأنا بنت تسع سنين قالت فقدمنا المدينة فوعكتُ شهرا فوفي شعرى جميمة فأتني أم رومان وأنا على أرجوحة ومعى صواحبى فصرخت بی بيدى فأوقفتني على الباب فقلت هه هه حتى ذهب فأتيتها وما أدرى ماتريد بي فأخذت نفسى فأدخلتني بيتا فاذا نسوة من الأنصار فقلن على الخير والبركة وعلى خير طائر فأسلمتني إليهن فغسلن رأسى وأصلحتى فلم يرعى إلا ورسول الله صلى الله عليه وسلم ضحى فأسلمتني إليه ৩৩৪৩। আয়েশা (রা) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ আমার ছয় বছর বয়সের সময় রাসূলুল্লাহ (সা) আমাকে বিয়ে করেছিলেন। আর আমার বয়স যখন নয় বছর তখন আমার সাথে তাঁর বাসর রাত্রি হয়। আয়েশা (রা) বলেন, আমরা (হিজরত করে) মদীনায় আসলাম। তারপর আমি এক মাস পর্যন্ত জ্বরে আক্রান্ত থাকলাম। আমার চুল আমার কান পর্যন্ত লম্বা হলো। আমি একদিন দোলনায় দোল খাচ্ছিলাম। আমার খেলার বান্ধবীরা আমার সাথে ছিল। এমন সময় (আমার মা) উম্মে রুমান এসে আমাকে ডাকলেন। আমি তাঁর কাছে গেলাম। তিনি আমাকে ধরলেন এবং দরজার কাছে থামালেন। আমি তখন হাঁপাচ্ছিলাম। আমি জানতাম না তিনি আমাকে কেন ডেকেছিলেন। অবশেষে আমার হাঁপানো বন্ধ হলে তিনি আমাকে নিয়ে একটি ঘরে গেলেন। সেখানে কিছু সংখ্যক আনসার মহিলা ছিলেন। 'অতি উত্তম কল্যাণ ও বরকত হোক' বলে তারা আমাকে দু'আ করলেন। আমার মা আমাকে তাদের হাতে সোপর্দ করলেন। তারা আমার মাথা ধোয়ালেন এবং পরিপাটি করে সাজালেন। আমি ভীত শংকিতও হইনি। পরে দুপুরে তারা আমাকে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কাছে সোপর্দ করলেন। وحدثنا يحيى بن يحيى أخبرنا أبو معاوية عن هشام
@@user-defined-j4s shiv j ganjakhor tar l*udai dudh dhele pujo koro ....krishno snaner somoi meyeder bra panty churi korto.... kali nanga dance korto....narayan sobar bhogobaner s*x lukea lukea dekhto...esob o gita te lekha ache..🥱🤣
@@user-defined-j4s হিন্দু মহিলারা প্রত্যহ সন্ধ্যায় শিব লিঙ্গ পূঁজা করে থাকে। শিব হইল মনু বা মহাদেবের অপর নাম, আর শিবলিঙ্গ মানে হলো মাহাদেবের ফ্যামিলি জুয়েল। মূল কাহিনি:- চিরাচরিত নিয়ম অনুযাই একদিন মহাদেব তার পত্নী পার্বতীর সাথে সঙ্গমে লিপ্ত হয়। পার্বতী হলো দূর্গার অপর নাম। যখন মাহাদেবের প্রমত্ত যৌন উত্তেজনার ফলে পার্বতী মরনাপন্ন হয়ে পড়ে, তখন পার্বতী প্রান রক্ষার জন্য ভগবান কৃষ্ণের উদ্দেশ্যে প্রার্থণা করতে থাকে। এ অবস্থায় কৃষ্ণ তার সুদর্শন চক্রের দ্বারা উভয় লিঙ্গ কেটে দেহ থেকে বিচ্ছিন্ন করে পার্বতীর প্রান রক্ষা করেন। আর এই স্মৃতিকে ধরে রাখার জন্য প্রবর্তন হয় এই যুক্তলিঙ্গ পূজা । (ভগবত, নবম স্কন্ধঃ৫৯৮) এর পর পার্বতী নিজ যৌন চাহিদা মিটাতো তার পেছনের রাস্তা.... দিয়ে। আর মাহাদেব যেহেতু লিঙ্গ কাটার পর পার্বতীর যৌন চাহিদা পুরা করতে পারত না। তাই পার্বতী অন্যান্য ভগবানদের সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হত। একদিনের ঘটনা। পার্বতী ভগবান বিষ্ণুর সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়েছে। ঠিক নবম স্কন্ধঃ৫৯৮) এর পর পার্বতী নিজ যৌন চাহিদা মিটাতো তার পেছনের রাস্তা.... দিয়ে। আর মাহাদেব যেহেতু লিঙ্গ কাটার পর পার্বতীর যৌন চাহিদা পুরা করতে পারত না। তাই পার্বতী অন্যান্য ভগবানদের সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হত। একদিনের ঘটনা। পার্বতী ভগবান বিষ্ণুর সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়েছে। ঠিক এমন সময় সেখানে গনেশ এসে হাজির। গনেশ ছিল পার্বতীর আপন ছেলে। তখন পার্বতী গনেশের থেকে নিজেকে লুকানোর জন্য নিজ চেহারা তুলশীর চেহারায় পরিবর্তন করে ফেলে। তুলশীর সাথে গনেশের পূর্ব থেকে যৌন সম্পর্ক ছিল। তখন গনেশ নিজ মা পার্বতীকে তুলশী ভেবে তার সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হন। পরবর্তীতে এই ঘটনা মহাদেব জানতে পেরে অভিশাপ দিয়ে নিজ ছেলে গনেশের মাথা হাতির মাথায় পরিবর্তন করে দেয়। (স্কন্ধ পুরাণ, নাগর খন্ডম ৪৪৪১, পৃঃ১-১৬)
কি লিখবো ভাষা নেই। যাঁরা আমাদের প্রিয় নবী (সাঃ) সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে নিয়ে কটুবাক্য করে সারা পৃথিবীর মুসলমানদের অন্তরে আঘাত দিয়েছেন। আল্লাহ তুমি তাদেরকে ধ্বংস করে দাও।
কটুক্তি না বলে মন্তব্য বললে ভুল হবেনা কারণ তিনি পপবিতর কোরআন যেটাকে আসমানী কিতাব বলে তার থেকে প্রমান সহ বলেছেন এই উক্তিটি জাকির নায়েক সাহেব বলেছেন যে আয়েশার বয়স যখন মাত্র ৬ তখন তার নিকাহ হয় যখন ৯ তখন শাদি হয় এতে দোষ কোথায়
সূরা আহযাবে আল্লাহ নিজে নবীর সমালোচনা করলেন,নবীকে মিথ্যাবাদী বলেছেন,আবার অনেক আয়াতে আল্লাহ বলেন , আল্লাহ না চাইলে আপনি ভ্রান্ত হতেন।শয়তান আপনাকে কুমন্ত্রণা দিলে আল্লাহর সাহায্য কামনা করবেন। তাই আল্লাহর কথা বা আয়াতের চর্চাও বা ঐ দৃষ্টি ভঙ্গির আলোচনা সমালোচনাও কি ধর্ম অবমাননা হবে? তাহলে আল্লাহর আয়াত কি অস্বীকার হবেনা,এটি কি ধর্ম এদিকে গেলে এক কথা ঐ দিকে গেলে আরেক কথা। যেমনঃুআল্লাহ বলেন,, স্মরণ করুন আল্লাহ যাকে দয়া করলেন আপনি যাকে দয়া করেছেন(পালক পুএ যায়েদ সমন্ধে) আপনি তাকে বলেছেন নিজ স্ত্রীকে(জয়নব) বিবাহধীন রাখ বা তালাক দিওনা।আল্লাহকে ভয় কর।আপনি নিজ মনে যা গোপন করলেন আল্লাহ তা প্রকাশ করে দিলেন,মানুষকে ভয় করেছেন অথচ আল্লাহকে ভয় করা উচিৎ ছিল,জায়েদ জয়নবের সাথে প্রয়োজন বা তালাক পূর্ণ করলে আপনাকে বিবাহ করালাম।যেন পোষা পুবের স্ত্রীর সাথে বিবাহ বিচ্ছেদে হলে বিয়েতে সমস্যা না হয়,,সূরা আহযাব ৩৭. এখানে জয়নব ও জায়েদ একে অপরকে নিজেদের সাথে সংসার করার জন্য যোগ্য মনে না করে উভয়ের পক্ষ হতে তালাক এর অনুমতি নবীর নিকট চাওয়া হয়।নবীও চাইতেন তালাক হলে জয়নবকে নবী বিয়ে করবেন।তালাক হয়ে যাক।কিন্তু লোক লজ্জাকে ভয় করে পাছে না মানুষ বলে জয়নবকে বিয়ে করতে বা জয়নবের প্রতি দুর্বলতা হতে নবী সম্মতি দিয়েছেন।তাই নবী সত্যি না বলে বিনা প্রয়োজনে আল্লাহর নাম বিক্রি করে তালাক দিতে না করেন,এতে আল্লাহর অসন্তোষ এর কথা বলেন,যা ছিল মিথ্যা। অর্থাৎ মুখে এক মনে আরেক। উক্ত আয়াত কি বলেনা নবী নিজ স্বার্থে আল্লাহর নাম ব্যবহার করতেন?উক্ত আয়াত প্রমান করে নবীও মিথ্যা বলতেন,উক্ত আয়াত বলে নবী ন্যায় বিচার করতেননা,কারণ জায়েদ জয়নব দুইজন তালাক চাইতো,তাদের চাওয়াকে সম্মান করা হতো যুক্তি এবং ন্যায় বিচারক এর পূর্ণ রুপ।কিন্তু নবী নিজের মতামতকে ভয় দিয়ে চাপিয়ে দিলেন,শেষ আল্লাহর হুকুমে তালাক হয়।অর্থাৎ আল্লাহ জয়নব আর জায়েদ এর সম্মতিকে আল্লাহর সম্মতি বা ন্যায় বিচার বলেছেন,যাকে নবী পাপ ও আল্লাহর অসন্তোষ এর কারণ বলে নিজের মনের চাওয়াকে লুকিয়েছেন।পৃথিবীর কেউ জানতোনা যদি আল্লাহ এই আয়াত নাযিল করতেন।আচ্ছা নবী সমালোচনার উর্ধ্বে ভগবান হলে আল্লাহ হন্দুু কেন নবীকে এতো কটাক্ষ করলো,যখন কোন মুসলিম বলবে নবী সর্বদা সত্যি বলতেন,ন্যায় বিচার করতেন,আল্লাহকে সর্ব পরিস্থিতিতে ভয় করতেন,এই বলাকে অস্বীকার করে কেউ নবীকে আল্লাহর নাম বিক্রি কারী অন্যায় বিচার নিজের মনের চাহিদা আডাল করে মিথ্যা বলা কারী বললে তা কেন পাপ হবে,যা স্বয়ং আল্লাহ বলেছেন। আমার মন সব সময় বলে,যে নবী নিজ স্ত্রী আয়েশাকেও অপবাদে মরণ যাতনা দিয়েছেন কথা বন্ধ করে,আমার স্ত্রীকে কেউ বললো সে চরিত্রহীন,আমি কথা বন্ধ করে স্ত্রী থেকে দূরে থাকলে তা স্ত্রীকে তার নিকট দায়ী দোষী করা বজায়। আয়েশার অবস্থা এমন ছিল স্বয়ং আবু বক্কর আয়েশার গায়ে হাত তুলেছেন,কারণ এটি মুখে মুখে হয়েছে আয়েশা চরিএহীন,অথচ নবী কথা বন্ধ করলেন একবারও বলেননি যে দিন আল্লাহ বলবেন সে দিন,বা আমার স্ত্রী চরিএহীন হতে পারেনা যাকে স্বয়ং ৬বছর বয়সে আল্লাহ আমার করেছেন,আয়েশার কথা সত্য আয়েশা সত্যবাদী বা এমন জঘন্য চরিএের হলে তাকে শিশু বয়সে আল্লাহ আমাকে তোফা দিতেন না। তাই কথা বন্ধ গুজব রটাতে সাহায্য করে,যা আয়েশাকে মৃত্যু পথযাএী করে।এই কষ্ট একজন অপবাদ প্রাপ্ত মানসিক বন্দী নারী বুজবে।যে নবীকে আল্লাহর আয়াত নাযিল পর্যন্ত দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে হয়,সে নবীর স্ত্রী বিশ্বাস আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস ও বিবেকে কাটতি থাকতে পারে,গুজব যে কেউ রটাতে পারে কিন্তু সে গুজব থেকে দূরে নয় আয়েশা থেকে দূরে ছিলেন স্বয়ং নবী।তাই আল্লাহ প্রদত্ত কথা ব্যতিত নবী না জানতেন কথা বলতে না বিশ্লেষণ করতে।নবীর কার্য এমন আয়েশা মরুক তাতে আমার কি?কেন আল্লাহ কি পাপ মানসিক শিশুকে নবীর স্ত্রী করবেন,যেখানে আল্লাহ সব জানেন,ভালো বুজেন,ভালোই করেন।নবীর এমন বিশ্লেষণ আল্লাহর প্রতি দৃঢ়তা কোথায়? আগে আল্লাহ কি বলেন শুনি।কেন এটি কি ব্যক্তিগত বিশ্বাস বা বিবেক।কখনো নয়।এমন কথা কেউ বাস্তবতা থেকে বললে সে কেন ধর্ম অবমাননা করবে,তা কি কেউ বলবেন? তাহলে সমালোচনার বিষয় আয়াত ঘটনা গুলো কোরআন থেকে তুলে নিন,প্রশ্ন ময় আয়াতে মন প্রশ্ন করতে পারে তার স্বাভাবিক। কারণ কি?
নুপুর শর্মার জন্য শুভ কামনা। রাজনৈতিক ক্যারিয়ারের ক্ষতির ভয়ে সত্য কথা বলা থেকে নিজেকে বিরত রাখা যাবে না। নবী মুহাম্মাদ (স) যে আয়েশা (রা) কে ৬ বছর বয়সে বিয়ে করেছেন এবং ৯ বছর বয়সে সংসার করেছেন এটা দিনের আলোর মত সত্য। বাংলাদেশের তারেক মুনাওয়ার, সাঈদি, আমীর হামজা, আজহারী সহ বহু আলেম বহু ওয়াজে এই সত্য স্বীকার করেছেন। কারণ বুখারী শরিফে একাধিক হাদীসে মা আয়েশার বরাত দিয়ে এই কথা সত্যতা পাওয়া যায়। তিনি যে বিয়ের সময় পুতুল খেলতেন সেই কথাও হাদীসে আছে। কথা হচ্ছে- যিনি কাজটা করেছেন তিনি আমাদের চোখে মহাপুরুষ আর তার কাজের বর্ণনা কেউ দিলে তিনি অপরাধী এটা কেমন আচরণ?? নুপুর শর্মার পক্ষের কেউ নই আমি। কারণ আমি ইসলামি মৌলবাদকে যেমন পছন্দ করিনা হিন্দু মৌলবাদকেও পছন্দ করিনা। তবে এটা বিশ্বাস করি, মুসলিম মৌলবাদি বদমাশদের দমন করতে হলে অন্য ধর্মের লোকদের অবশ্যই কথা বলতে হবে। শুভ কামনা নূপুর শর্মা। বাংলাদেশ থেকে আমি একজন এক্স মুসলিম আপনার পক্ষে আছি।
তবে রাতারাতি বিখ্যাত হয়ে গেছে সালমান রুশদীর মতো , ভারতে সবচেয়ে সহজ কাজ হলো মুসলিমদের আঘাত করা এবং ভারতীয় হিন্দুত্ববাদীরা সেটাই করে যাচ্ছে প্রতিনিয়ত।
@@shreyabhattacharjee3650 jay shikkha on er jonnno kosto kor ta kono shikkhai noi!!! Dekhen apnar eai netrir jonno apnader Indian probashider koto kosto hoccha?????
নুপুর শর্মার জন্য শুভ কামনা। রাজনৈতিক ক্যারিয়ারের ক্ষতির ভয়ে সত্য কথা বলা থেকে নিজেকে বিরত রাখা যাবে না। নবী মুহাম্মাদ (স) যে আয়েশা (রা) কে ৬ বছর বয়সে বিয়ে করেছেন এবং ৯ বছর বয়সে সংসার করেছেন এটা দিনের আলোর মত সত্য। বাংলাদেশের তারেক মুনাওয়ার, সাঈদি, আমীর হামজা, আজহারী সহ বহু আলেম বহু ওয়াজে এই সত্য স্বীকার করেছেন। কারণ বুখারী শরিফে একাধিক হাদীসে মা আয়েশার বরাত দিয়ে এই কথা সত্যতা পাওয়া যায়। তিনি যে বিয়ের সময় পুতুল খেলতেন সেই কথাও হাদীসে আছে। কথা হচ্ছে- যিনি কাজটা করেছেন তিনি আমাদের চোখে মহাপুরুষ আর তার কাজের বর্ণনা কেউ দিলে তিনি অপরাধী এটা কেমন আচরণ?? নুপুর শর্মার পক্ষের কেউ নই আমি। কারণ আমি ইসলামি মৌলবাদকে যেমন পছন্দ করিনা হিন্দু মৌলবাদকেও পছন্দ করিনা। তবে এটা বিশ্বাস করি, মুসলিম মৌলবাদি বদমাশদের দমন করতে হলে অন্য ধর্মের লোকদের অবশ্যই কথা বলতে হবে। শুভ কামনা নূপুর শর্মা। বাংলাদেশ থেকে আমি একজন এক্স মুসলিম আপনার পক্ষে আছি।
সূরা আহযাবে আল্লাহ নিজে নবীর সমালোচনা করলেন,নবীকে মিথ্যাবাদী বলেছেন,আবার অনেক আয়াতে আল্লাহ বলেন , আল্লাহ না চাইলে আপনি ভ্রান্ত হতেন।শয়তান আপনাকে কুমন্ত্রণা দিলে আল্লাহর সাহায্য কামনা করবেন। তাই আল্লাহর কথা বা আয়াতের চর্চাও বা ঐ দৃষ্টি ভঙ্গির আলোচনা সমালোচনাও কি ধর্ম অবমাননা হবে? তাহলে আল্লাহর আয়াত কি অস্বীকার হবেনা,এটি কি ধর্ম এদিকে গেলে এক কথা ঐ দিকে গেলে আরেক কথা। যেমনঃুআল্লাহ বলেন,, স্মরণ করুন আল্লাহ যাকে দয়া করলেন আপনি যাকে দয়া করেছেন(পালক পুএ যায়েদ সমন্ধে) আপনি তাকে বলেছেন নিজ স্ত্রীকে(জয়নব) বিবাহধীন রাখ বা তালাক দিওনা।আল্লাহকে ভয় কর।আপনি নিজ মনে যা গোপন করলেন আল্লাহ তা প্রকাশ করে দিলেন,মানুষকে ভয় করেছেন অথচ আল্লাহকে ভয় করা উচিৎ ছিল,জায়েদ জয়নবের সাথে প্রয়োজন বা তালাক পূর্ণ করলে আপনাকে বিবাহ করালাম।যেন পোষা পুবের স্ত্রীর সাথে বিবাহ বিচ্ছেদে হলে বিয়েতে সমস্যা না হয়,,সূরা আহযাব ৩৭. এখানে জয়নব ও জায়েদ একে অপরকে নিজেদের সাথে সংসার করার জন্য যোগ্য মনে না করে উভয়ের পক্ষ হতে তালাক এর অনুমতি নবীর নিকট চাওয়া হয়।নবীও চাইতেন তালাক হলে জয়নবকে নবী বিয়ে করবেন।তালাক হয়ে যাক।কিন্তু লোক লজ্জাকে ভয় করে পাছে না মানুষ বলে জয়নবকে বিয়ে করতে বা জয়নবের প্রতি দুর্বলতা হতে নবী সম্মতি দিয়েছেন।তাই নবী সত্যি না বলে বিনা প্রয়োজনে আল্লাহর নাম বিক্রি করে তালাক দিতে না করেন,এতে আল্লাহর অসন্তোষ এর কথা বলেন,যা ছিল মিথ্যা। অর্থাৎ মুখে এক মনে আরেক। উক্ত আয়াত কি বলেনা নবী নিজ স্বার্থে আল্লাহর নাম ব্যবহার করতেন?উক্ত আয়াত প্রমান করে নবীও মিথ্যা বলতেন,উক্ত আয়াত বলে নবী ন্যায় বিচার করতেননা,কারণ জায়েদ জয়নব দুইজন তালাক চাইতো,তাদের চাওয়াকে সম্মান করা হতো যুক্তি এবং ন্যায় বিচারক এর পূর্ণ রুপ।কিন্তু নবী নিজের মতামতকে ভয় দিয়ে চাপিয়ে দিলেন,শেষ আল্লাহর হুকুমে তালাক হয়।অর্থাৎ আল্লাহ জয়নব আর জায়েদ এর সম্মতিকে আল্লাহর সম্মতি বা ন্যায় বিচার বলেছেন,যাকে নবী পাপ ও আল্লাহর অসন্তোষ এর কারণ বলে নিজের মনের চাওয়াকে লুকিয়েছেন।পৃথিবীর কেউ জানতোনা যদি আল্লাহ এই আয়াত নাযিল করতেন।আচ্ছা নবী সমালোচনার উর্ধ্বে ভগবান হলে আল্লাহ হন্দুু কেন নবীকে এতো কটাক্ষ করলো,যখন কোন মুসলিম বলবে নবী সর্বদা সত্যি বলতেন,ন্যায় বিচার করতেন,আল্লাহকে সর্ব পরিস্থিতিতে ভয় করতেন,এই বলাকে অস্বীকার করে কেউ নবীকে আল্লাহর নাম বিক্রি কারী অন্যায় বিচার নিজের মনের চাহিদা আডাল করে মিথ্যা বলা কারী বললে তা কেন পাপ হবে,যা স্বয়ং আল্লাহ বলেছেন। আমার মন সব সময় বলে,যে নবী নিজ স্ত্রী আয়েশাকেও অপবাদে মরণ যাতনা দিয়েছেন কথা বন্ধ করে,আমার স্ত্রীকে কেউ বললো সে চরিত্রহীন,আমি কথা বন্ধ করে স্ত্রী থেকে দূরে থাকলে তা স্ত্রীকে তার নিকট দায়ী দোষী করা বজায়। আয়েশার অবস্থা এমন ছিল স্বয়ং আবু বক্কর আয়েশার গায়ে হাত তুলেছেন,কারণ এটি মুখে মুখে হয়েছে আয়েশা চরিএহীন,অথচ নবী কথা বন্ধ করলেন একবারও বলেননি যে দিন আল্লাহ বলবেন সে দিন,বা আমার স্ত্রী চরিএহীন হতে পারেনা যাকে স্বয়ং ৬বছর বয়সে আল্লাহ আমার করেছেন,আয়েশার কথা সত্য আয়েশা সত্যবাদী বা এমন জঘন্য চরিএের হলে তাকে শিশু বয়সে আল্লাহ আমাকে তোফা দিতেন না। তাই কথা বন্ধ গুজব রটাতে সাহায্য করে,যা আয়েশাকে মৃত্যু পথযাএী করে।এই কষ্ট একজন অপবাদ প্রাপ্ত মানসিক বন্দী নারী বুজবে।যে নবীকে আল্লাহর আয়াত নাযিল পর্যন্ত দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে হয়,সে নবীর স্ত্রী বিশ্বাস আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস ও বিবেকে কাটতি থাকতে পারে,গুজব যে কেউ রটাতে পারে কিন্তু সে গুজব থেকে দূরে নয় আয়েশা থেকে দূরে ছিলেন স্বয়ং নবী।তাই আল্লাহ প্রদত্ত কথা ব্যতিত নবী না জানতেন কথা বলতে না বিশ্লেষণ করতে।নবীর কার্য এমন আয়েশা মরুক তাতে আমার কি?কেন আল্লাহ কি পাপ মানসিক শিশুকে নবীর স্ত্রী করবেন,যেখানে আল্লাহ সব জানেন,ভালো বুজেন,ভালোই করেন।নবীর এমন বিশ্লেষণ আল্লাহর প্রতি দৃঢ়তা কোথায়? আগে আল্লাহ কি বলেন শুনি।কেন এটি কি ব্যক্তিগত বিশ্বাস বা বিবেক।কখনো নয়।এমন কথা কেউ বাস্তবতা থেকে বললে সে কেন ধর্ম অবমাননা করবে,তা কি কেউ বলবেন? তাহলে সমালোচনার বিষয় আয়াত ঘটনা গুলো কোরআন থেকে তুলে নিন,প্রশ্ন ময় আয়াতে মন প্রশ্ন করতে পারে তার স্বাভাবিক। কারণ কি?
অনুচ্ছেদ ঃ ১০ পিতা কর্তৃক নাবালিকা কন্যাকে বিয়ে দেয়া বৈধ। حدثنا أبو كريب محمد بن العلاء حدثنا أبو أسامة ح وحدثنا أبو بكر بن أبي شيبة قال وجدت في كتابي عن أبي أسامة عن هشام عن أبيه عن عائشة قالت تزوجني رسول الله صلى الله عليه وسلم لست سنين و بنى بي وأنا بنت تسع سنين قالت فقدمنا المدينة فوعكتُ شهرا فوفي شعرى جميمة فأتني أم رومان وأنا على أرجوحة ومعى صواحبى فصرخت بی بيدى فأوقفتني على الباب فقلت هه هه حتى ذهب فأتيتها وما أدرى ماتريد بي فأخذت نفسى فأدخلتني بيتا فاذا نسوة من الأنصار فقلن على الخير والبركة وعلى خير طائر فأسلمتني إليهن فغسلن رأسى وأصلحتى فلم يرعى إلا ورسول الله صلى الله عليه وسلم ضحى فأسلمتني إليه ৩৩৪৩। আয়েশা (রা) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ আমার ছয় বছর বয়সের সময় রাসূলুল্লাহ (সা) আমাকে বিয়ে করেছিলেন। আর আমার বয়স যখন নয় বছর তখন আমার সাথে তাঁর বাসর রাত্রি হয়। আয়েশা (রা) বলেন, আমরা (হিজরত করে) মদীনায় আসলাম। তারপর আমি এক মাস পর্যন্ত জ্বরে আক্রান্ত থাকলাম। আমার চুল আমার কান পর্যন্ত লম্বা হলো। আমি একদিন দোলনায় দোল খাচ্ছিলাম। আমার খেলার বান্ধবীরা আমার সাথে ছিল। এমন সময় (আমার মা) উম্মে রুমান এসে আমাকে ডাকলেন। আমি তাঁর কাছে গেলাম। তিনি আমাকে ধরলেন এবং দরজার কাছে থামালেন। আমি তখন হাঁপাচ্ছিলাম। আমি জানতাম না তিনি আমাকে কেন ডেকেছিলেন। অবশেষে আমার হাঁপানো বন্ধ হলে তিনি আমাকে নিয়ে একটি ঘরে গেলেন। সেখানে কিছু সংখ্যক আনসার মহিলা ছিলেন। 'অতি উত্তম কল্যাণ ও বরকত হোক' বলে তারা আমাকে দু'আ করলেন। আমার মা আমাকে তাদের হাতে সোপর্দ করলেন। তারা আমার মাথা ধোয়ালেন এবং পরিপাটি করে সাজালেন। আমি ভীত শংকিতও হইনি। পরে দুপুরে তারা আমাকে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কাছে সোপর্দ করলেন। وحدثنا يحيى بن يحيى أخبرنا أبو معاوية عن هشام
এর মানে আপনি আপনাদের ধর্মীয় গ্রন্থকে অবমাননা করছেন? এর মানে আপনি অস্বীকার করছেন যে নবী জি ৫৫ বছর বয়সে ৬ বছরের আয়সাকে নিকাহ্ করেননি? নূপুর শর্মা তো এই তিক্ত সত্য কথাটাই বলেছেন। হয় নূপুর শর্মা ভুলভাল কথা বলেছেন নয়তো আপনাদের সহি বুখারীতে নবী জি কে নিয়ে ভুল ব্যাখ্যা করা হয়েছে। সনাতন ধর্মের দেবদেবীদের নিয়ে যখন কুকথা, কুরটনা হবে তখন মুসলিমদেরও উচিত তিক্ত সত্য কথাগুলো হজম করা। কারণ, *ঢিলটি মারলে পাটকেলটিও খেতে হয়।* ভণ্ড ধার্মীক কোথাকার 😠😡
সূরা আহযাবে আল্লাহ নিজে নবীর সমালোচনা করলেন,নবীকে মিথ্যাবাদী বলেছেন,আবার অনেক আয়াতে আল্লাহ বলেন , আল্লাহ না চাইলে আপনি ভ্রান্ত হতেন।শয়তান আপনাকে কুমন্ত্রণা দিলে আল্লাহর সাহায্য কামনা করবেন। তাই আল্লাহর কথা বা আয়াতের চর্চাও বা ঐ দৃষ্টি ভঙ্গির আলোচনা সমালোচনাও কি ধর্ম অবমাননা হবে? তাহলে আল্লাহর আয়াত কি অস্বীকার হবেনা,এটি কি ধর্ম এদিকে গেলে এক কথা ঐ দিকে গেলে আরেক কথা। যেমনঃুআল্লাহ বলেন,, স্মরণ করুন আল্লাহ যাকে দয়া করলেন আপনি যাকে দয়া করেছেন(পালক পুএ যায়েদ সমন্ধে) আপনি তাকে বলেছেন নিজ স্ত্রীকে(জয়নব) বিবাহধীন রাখ বা তালাক দিওনা।আল্লাহকে ভয় কর।আপনি নিজ মনে যা গোপন করলেন আল্লাহ তা প্রকাশ করে দিলেন,মানুষকে ভয় করেছেন অথচ আল্লাহকে ভয় করা উচিৎ ছিল,জায়েদ জয়নবের সাথে প্রয়োজন বা তালাক পূর্ণ করলে আপনাকে বিবাহ করালাম।যেন পোষা পুবের স্ত্রীর সাথে বিবাহ বিচ্ছেদে হলে বিয়েতে সমস্যা না হয়,,সূরা আহযাব ৩৭. এখানে জয়নব ও জায়েদ একে অপরকে নিজেদের সাথে সংসার করার জন্য যোগ্য মনে না করে উভয়ের পক্ষ হতে তালাক এর অনুমতি নবীর নিকট চাওয়া হয়।নবীও চাইতেন তালাক হলে জয়নবকে নবী বিয়ে করবেন।তালাক হয়ে যাক।কিন্তু লোক লজ্জাকে ভয় করে পাছে না মানুষ বলে জয়নবকে বিয়ে করতে বা জয়নবের প্রতি দুর্বলতা হতে নবী সম্মতি দিয়েছেন।তাই নবী সত্যি না বলে বিনা প্রয়োজনে আল্লাহর নাম বিক্রি করে তালাক দিতে না করেন,এতে আল্লাহর অসন্তোষ এর কথা বলেন,যা ছিল মিথ্যা। অর্থাৎ মুখে এক মনে আরেক। উক্ত আয়াত কি বলেনা নবী নিজ স্বার্থে আল্লাহর নাম ব্যবহার করতেন?উক্ত আয়াত প্রমান করে নবীও মিথ্যা বলতেন,উক্ত আয়াত বলে নবী ন্যায় বিচার করতেননা,কারণ জায়েদ জয়নব দুইজন তালাক চাইতো,তাদের চাওয়াকে সম্মান করা হতো যুক্তি এবং ন্যায় বিচারক এর পূর্ণ রুপ।কিন্তু নবী নিজের মতামতকে ভয় দিয়ে চাপিয়ে দিলেন,শেষ আল্লাহর হুকুমে তালাক হয়।অর্থাৎ আল্লাহ জয়নব আর জায়েদ এর সম্মতিকে আল্লাহর সম্মতি বা ন্যায় বিচার বলেছেন,যাকে নবী পাপ ও আল্লাহর অসন্তোষ এর কারণ বলে নিজের মনের চাওয়াকে লুকিয়েছেন।পৃথিবীর কেউ জানতোনা যদি আল্লাহ এই আয়াত নাযিল করতেন।আচ্ছা নবী সমালোচনার উর্ধ্বে ভগবান হলে আল্লাহ হন্দুু কেন নবীকে এতো কটাক্ষ করলো,যখন কোন মুসলিম বলবে নবী সর্বদা সত্যি বলতেন,ন্যায় বিচার করতেন,আল্লাহকে সর্ব পরিস্থিতিতে ভয় করতেন,এই বলাকে অস্বীকার করে কেউ নবীকে আল্লাহর নাম বিক্রি কারী অন্যায় বিচার নিজের মনের চাহিদা আডাল করে মিথ্যা বলা কারী বললে তা কেন পাপ হবে,যা স্বয়ং আল্লাহ বলেছেন। আমার মন সব সময় বলে,যে নবী নিজ স্ত্রী আয়েশাকেও অপবাদে মরণ যাতনা দিয়েছেন কথা বন্ধ করে,আমার স্ত্রীকে কেউ বললো সে চরিত্রহীন,আমি কথা বন্ধ করে স্ত্রী থেকে দূরে থাকলে তা স্ত্রীকে তার নিকট দায়ী দোষী করা বজায়। আয়েশার অবস্থা এমন ছিল স্বয়ং আবু বক্কর আয়েশার গায়ে হাত তুলেছেন,কারণ এটি মুখে মুখে হয়েছে আয়েশা চরিএহীন,অথচ নবী কথা বন্ধ করলেন একবারও বলেননি যে দিন আল্লাহ বলবেন সে দিন,বা আমার স্ত্রী চরিএহীন হতে পারেনা যাকে স্বয়ং ৬বছর বয়সে আল্লাহ আমার করেছেন,আয়েশার কথা সত্য আয়েশা সত্যবাদী বা এমন জঘন্য চরিএের হলে তাকে শিশু বয়সে আল্লাহ আমাকে তোফা দিতেন না। তাই কথা বন্ধ গুজব রটাতে সাহায্য করে,যা আয়েশাকে মৃত্যু পথযাএী করে।এই কষ্ট একজন অপবাদ প্রাপ্ত মানসিক বন্দী নারী বুজবে।যে নবীকে আল্লাহর আয়াত নাযিল পর্যন্ত দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে হয়,সে নবীর স্ত্রী বিশ্বাস আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস ও বিবেকে কাটতি থাকতে পারে,গুজব যে কেউ রটাতে পারে কিন্তু সে গুজব থেকে দূরে নয় আয়েশা থেকে দূরে ছিলেন স্বয়ং নবী।তাই আল্লাহ প্রদত্ত কথা ব্যতিত নবী না জানতেন কথা বলতে না বিশ্লেষণ করতে।নবীর কার্য এমন আয়েশা মরুক তাতে আমার কি?কেন আল্লাহ কি পাপ মানসিক শিশুকে নবীর স্ত্রী করবেন,যেখানে আল্লাহ সব জানেন,ভালো বুজেন,ভালোই করেন।নবীর এমন বিশ্লেষণ আল্লাহর প্রতি দৃঢ়তা কোথায়? আগে আল্লাহ কি বলেন শুনি।কেন এটি কি ব্যক্তিগত বিশ্বাস বা বিবেক।কখনো নয়।এমন কথা কেউ বাস্তবতা থেকে বললে সে কেন ধর্ম অবমাননা করবে,তা কি কেউ বলবেন? তাহলে সমালোচনার বিষয় আয়াত ঘটনা গুলো কোরআন থেকে তুলে নিন,প্রশ্ন ময় আয়াতে মন প্রশ্ন করতে পারে তার স্বাভাবিক। কারণ কি?
মুসলিমদের বন্ধু কে? মুসলিমদের শত্রুতো মুসলিমরাই/ মোহাম্মদ যে কয়টা ইহুদিকে হত্যা করেছিল সিফফিন আর জামালের যুদ্ধে মুসলিমরা তারচেয়ে কয়েক গুন বেশি মুসলিম খুন করেছে। মোহাম্মদের মেয়ে ফাতেমা খুন হয়েছে মোহাম্মদের প্রিয় সাহাবী ওমর ও আবু বকরের হাতে। মোহাম্মদের সবচে পেয়ারের বিবি আয়েশাকে খুন করেছে মোহাম্মদের রাজনৈতিক সচিব মুয়াবিয়া। মোহাম্মদের প্রিয় নাতি ইমাম হোসেনকে খুন করেছে মুয়াবিয়ার পুত্র ইয়াজিদ!! হায় তাও নাকি এটা শান্তির ধর্ম??
১) কে কি বলেছেন ? সত্যি না মিথ্যা এটা খুব বড়ো বিষয় নয়। মূল বিষয়টি হলো রাজনৈতিক স্বার্থে উদ্দেশ্য প্রণোদিত হয়ে হিটলারি কায়দায় ঘৃণা ছড়ানো। ২) এর মাধ্যমে বৌদ্ধদের মতো ২০ কোটি ভারতীয় মুসলমানদের মেরে কেটে বিতাড়িত করার ক্ষেত্র তৈরি করা। ৩) এটা বাস্তবায়িত হলে শুধু মুসলমানদের জন্য নয় সারা বিশ্বের জন্য এটা বিপজ্জনক হবে। কোটি মুসলিম স্বরণার্থীদের চাপ সারা বিশ্বকে অস্থিতিশীল করে তুলবে। ৫) বিশ্বের অনেকেই এবার বিষয়টি অনুধাবন করতে পেরেছেন বলেই ইতিপূর্বে অনেক নেতা কর্মী এবং পরবর্তীতে একাধিক সংসদ সদস্যরা এই ধরনের কথা বার্তা বললেও তখন বিশ্বের নেতৃবৃন্দ বিষয়টিকে গুরুত্ব দেয় নি। কিন্তু এবার সর্বশেষে যখন নূপুর শর্মার মতো এক জন উচ্চ শিক্ষিত ও ক্ষমতাসীন BJP পার্টির মূখপত্রের মুখ দিয়ে এই ভাবে ঘৃণা ছড়ানো হলো, তখন বিশ্ব নেতৃবৃন্দ নড়েচড়ে বসেছে। ৪) তা ছাড়া বিশ্বে এখন Islamo phobia কমে আসছে। তাঈ প্রতিবারের মতো Islamo phobia কে কাজে লাগিয়ে ফায়দা হাসিলের কৌশলটা এবার কাজে লাগে নি। তাঁরা তো সাধারণ জনগণের মতো এতো ইমোশনাল হয়ে চলে না।
সূরা আহযাবে আল্লাহ নিজে নবীর সমালোচনা করলেন,নবীকে মিথ্যাবাদী বলেছেন,আবার অনেক আয়াতে আল্লাহ বলেন , আল্লাহ না চাইলে আপনি ভ্রান্ত হতেন।শয়তান আপনাকে কুমন্ত্রণা দিলে আল্লাহর সাহায্য কামনা করবেন। তাই আল্লাহর কথা বা আয়াতের চর্চাও বা ঐ দৃষ্টি ভঙ্গির আলোচনা সমালোচনাও কি ধর্ম অবমাননা হবে? তাহলে আল্লাহর আয়াত কি অস্বীকার হবেনা,এটি কি ধর্ম এদিকে গেলে এক কথা ঐ দিকে গেলে আরেক কথা। যেমনঃুআল্লাহ বলেন,, স্মরণ করুন আল্লাহ যাকে দয়া করলেন আপনি যাকে দয়া করেছেন(পালক পুএ যায়েদ সমন্ধে) আপনি তাকে বলেছেন নিজ স্ত্রীকে(জয়নব) বিবাহধীন রাখ বা তালাক দিওনা।আল্লাহকে ভয় কর।আপনি নিজ মনে যা গোপন করলেন আল্লাহ তা প্রকাশ করে দিলেন,মানুষকে ভয় করেছেন অথচ আল্লাহকে ভয় করা উচিৎ ছিল,জায়েদ জয়নবের সাথে প্রয়োজন বা তালাক পূর্ণ করলে আপনাকে বিবাহ করালাম।যেন পোষা পুবের স্ত্রীর সাথে বিবাহ বিচ্ছেদে হলে বিয়েতে সমস্যা না হয়,,সূরা আহযাব ৩৭. এখানে জয়নব ও জায়েদ একে অপরকে নিজেদের সাথে সংসার করার জন্য যোগ্য মনে না করে উভয়ের পক্ষ হতে তালাক এর অনুমতি নবীর নিকট চাওয়া হয়।নবীও চাইতেন তালাক হলে জয়নবকে নবী বিয়ে করবেন।তালাক হয়ে যাক।কিন্তু লোক লজ্জাকে ভয় করে পাছে না মানুষ বলে জয়নবকে বিয়ে করতে বা জয়নবের প্রতি দুর্বলতা হতে নবী সম্মতি দিয়েছেন।তাই নবী সত্যি না বলে বিনা প্রয়োজনে আল্লাহর নাম বিক্রি করে তালাক দিতে না করেন,এতে আল্লাহর অসন্তোষ এর কথা বলেন,যা ছিল মিথ্যা। অর্থাৎ মুখে এক মনে আরেক। উক্ত আয়াত কি বলেনা নবী নিজ স্বার্থে আল্লাহর নাম ব্যবহার করতেন?উক্ত আয়াত প্রমান করে নবীও মিথ্যা বলতেন,উক্ত আয়াত বলে নবী ন্যায় বিচার করতেননা,কারণ জায়েদ জয়নব দুইজন তালাক চাইতো,তাদের চাওয়াকে সম্মান করা হতো যুক্তি এবং ন্যায় বিচারক এর পূর্ণ রুপ।কিন্তু নবী নিজের মতামতকে ভয় দিয়ে চাপিয়ে দিলেন,শেষ আল্লাহর হুকুমে তালাক হয়।অর্থাৎ আল্লাহ জয়নব আর জায়েদ এর সম্মতিকে আল্লাহর সম্মতি বা ন্যায় বিচার বলেছেন,যাকে নবী পাপ ও আল্লাহর অসন্তোষ এর কারণ বলে নিজের মনের চাওয়াকে লুকিয়েছেন।পৃথিবীর কেউ জানতোনা যদি আল্লাহ এই আয়াত নাযিল করতেন।আচ্ছা নবী সমালোচনার উর্ধ্বে ভগবান হলে আল্লাহ হন্দুু কেন নবীকে এতো কটাক্ষ করলো,যখন কোন মুসলিম বলবে নবী সর্বদা সত্যি বলতেন,ন্যায় বিচার করতেন,আল্লাহকে সর্ব পরিস্থিতিতে ভয় করতেন,এই বলাকে অস্বীকার করে কেউ নবীকে আল্লাহর নাম বিক্রি কারী অন্যায় বিচার নিজের মনের চাহিদা আডাল করে মিথ্যা বলা কারী বললে তা কেন পাপ হবে,যা স্বয়ং আল্লাহ বলেছেন। আমার মন সব সময় বলে,যে নবী নিজ স্ত্রী আয়েশাকেও অপবাদে মরণ যাতনা দিয়েছেন কথা বন্ধ করে,আমার স্ত্রীকে কেউ বললো সে চরিত্রহীন,আমি কথা বন্ধ করে স্ত্রী থেকে দূরে থাকলে তা স্ত্রীকে তার নিকট দায়ী দোষী করা বজায়। আয়েশার অবস্থা এমন ছিল স্বয়ং আবু বক্কর আয়েশার গায়ে হাত তুলেছেন,কারণ এটি মুখে মুখে হয়েছে আয়েশা চরিএহীন,অথচ নবী কথা বন্ধ করলেন একবারও বলেননি যে দিন আল্লাহ বলবেন সে দিন,বা আমার স্ত্রী চরিএহীন হতে পারেনা যাকে স্বয়ং ৬বছর বয়সে আল্লাহ আমার করেছেন,আয়েশার কথা সত্য আয়েশা সত্যবাদী বা এমন জঘন্য চরিএের হলে তাকে শিশু বয়সে আল্লাহ আমাকে তোফা দিতেন না। তাই কথা বন্ধ গুজব রটাতে সাহায্য করে,যা আয়েশাকে মৃত্যু পথযাএী করে।এই কষ্ট একজন অপবাদ প্রাপ্ত মানসিক বন্দী নারী বুজবে।যে নবীকে আল্লাহর আয়াত নাযিল পর্যন্ত দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে হয়,সে নবীর স্ত্রী বিশ্বাস আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস ও বিবেকে কাটতি থাকতে পারে,গুজব যে কেউ রটাতে পারে কিন্তু সে গুজব থেকে দূরে নয় আয়েশা থেকে দূরে ছিলেন স্বয়ং নবী।তাই আল্লাহ প্রদত্ত কথা ব্যতিত নবী না জানতেন কথা বলতে না বিশ্লেষণ করতে।নবীর কার্য এমন আয়েশা মরুক তাতে আমার কি?কেন আল্লাহ কি পাপ মানসিক শিশুকে নবীর স্ত্রী করবেন,যেখানে আল্লাহ সব জানেন,ভালো বুজেন,ভালোই করেন।নবীর এমন বিশ্লেষণ আল্লাহর প্রতি দৃঢ়তা কোথায়? আগে আল্লাহ কি বলেন শুনি।কেন এটি কি ব্যক্তিগত বিশ্বাস বা বিবেক।কখনো নয়।এমন কথা কেউ বাস্তবতা থেকে বললে সে কেন ধর্ম অবমাননা করবে,তা কি কেউ বলবেন? তাহলে সমালোচনার বিষয় আয়াত ঘটনা গুলো কোরআন থেকে তুলে নিন,প্রশ্ন ময় আয়াতে মন প্রশ্ন করতে পারে তার স্বাভাবিক। কারণ কি?
নুপুর শর্মার জন্য শুভ কামনা। রাজনৈতিক ক্যারিয়ারের ক্ষতির ভয়ে সত্য কথা বলা থেকে নিজেকে বিরত রাখা যাবে না। নবী মুহাম্মাদ (স) যে আয়েশা (রা) কে ৬ বছর বয়সে বিয়ে করেছেন এবং ৯ বছর বয়সে সংসার করেছেন এটা দিনের আলোর মত সত্য। বাংলাদেশের তারেক মুনাওয়ার, সাঈদি, আমীর হামজা, আজহারী সহ বহু আলেম বহু ওয়াজে এই সত্য স্বীকার করেছেন। কারণ বুখারী শরিফে একাধিক হাদীসে মা আয়েশার বরাত দিয়ে এই কথা সত্যতা পাওয়া যায়। তিনি যে বিয়ের সময় পুতুল খেলতেন সেই কথাও হাদীসে আছে। কথা হচ্ছে- যিনি কাজটা করেছেন তিনি আমাদের চোখে মহাপুরুষ আর তার কাজের বর্ণনা কেউ দিলে তিনি অপরাধী এটা কেমন আচরণ?? নুপুর শর্মার পক্ষের কেউ নই আমি। কারণ আমি ইসলামি মৌলবাদকে যেমন পছন্দ করিনা হিন্দু মৌলবাদকেও পছন্দ করিনা। তবে এটা বিশ্বাস করি, মুসলিম মৌলবাদি বদমাশদের দমন করতে হলে অন্য ধর্মের লোকদের অবশ্যই কথা বলতে হবে। শুভ কামনা নূপুর শর্মা। বাংলাদেশ থেকে আমি একজন এক্স মুসলিম আপনার পক্ষে আছি।
@@sabbirhossainnoyon100 সূরা আহযাবে আল্লাহ নিজে নবীর সমালোচনা করলেন,নবীকে মিথ্যাবাদী বলেছেন,আবার অনেক আয়াতে আল্লাহ বলেন , আল্লাহ না চাইলে আপনি ভ্রান্ত হতেন।শয়তান আপনাকে কুমন্ত্রণা দিলে আল্লাহর সাহায্য কামনা করবেন। তাই আল্লাহর কথা বা আয়াতের চর্চাও বা ঐ দৃষ্টি ভঙ্গির আলোচনা সমালোচনাও কি ধর্ম অবমাননা হবে? তাহলে আল্লাহর আয়াত কি অস্বীকার হবেনা,এটি কি ধর্ম এদিকে গেলে এক কথা ঐ দিকে গেলে আরেক কথা। যেমনঃুআল্লাহ বলেন,, স্মরণ করুন আল্লাহ যাকে দয়া করলেন আপনি যাকে দয়া করেছেন(পালক পুএ যায়েদ সমন্ধে) আপনি তাকে বলেছেন নিজ স্ত্রীকে(জয়নব) বিবাহধীন রাখ বা তালাক দিওনা।আল্লাহকে ভয় কর।আপনি নিজ মনে যা গোপন করলেন আল্লাহ তা প্রকাশ করে দিলেন,মানুষকে ভয় করেছেন অথচ আল্লাহকে ভয় করা উচিৎ ছিল,জায়েদ জয়নবের সাথে প্রয়োজন বা তালাক পূর্ণ করলে আপনাকে বিবাহ করালাম।যেন পোষা পুবের স্ত্রীর সাথে বিবাহ বিচ্ছেদে হলে বিয়েতে সমস্যা না হয়,,সূরা আহযাব ৩৭. এখানে জয়নব ও জায়েদ একে অপরকে নিজেদের সাথে সংসার করার জন্য যোগ্য মনে না করে উভয়ের পক্ষ হতে তালাক এর অনুমতি নবীর নিকট চাওয়া হয়।নবীও চাইতেন তালাক হলে জয়নবকে নবী বিয়ে করবেন।তালাক হয়ে যাক।কিন্তু লোক লজ্জাকে ভয় করে পাছে না মানুষ বলে জয়নবকে বিয়ে করতে বা জয়নবের প্রতি দুর্বলতা হতে নবী সম্মতি দিয়েছেন।তাই নবী সত্যি না বলে বিনা প্রয়োজনে আল্লাহর নাম বিক্রি করে তালাক দিতে না করেন,এতে আল্লাহর অসন্তোষ এর কথা বলেন,যা ছিল মিথ্যা। অর্থাৎ মুখে এক মনে আরেক। উক্ত আয়াত কি বলেনা নবী নিজ স্বার্থে আল্লাহর নাম ব্যবহার করতেন?উক্ত আয়াত প্রমান করে নবীও মিথ্যা বলতেন,উক্ত আয়াত বলে নবী ন্যায় বিচার করতেননা,কারণ জায়েদ জয়নব দুইজন তালাক চাইতো,তাদের চাওয়াকে সম্মান করা হতো যুক্তি এবং ন্যায় বিচারক এর পূর্ণ রুপ।কিন্তু নবী নিজের মতামতকে ভয় দিয়ে চাপিয়ে দিলেন,শেষ আল্লাহর হুকুমে তালাক হয়।অর্থাৎ আল্লাহ জয়নব আর জায়েদ এর সম্মতিকে আল্লাহর সম্মতি বা ন্যায় বিচার বলেছেন,যাকে নবী পাপ ও আল্লাহর অসন্তোষ এর কারণ বলে নিজের মনের চাওয়াকে লুকিয়েছেন।পৃথিবীর কেউ জানতোনা যদি আল্লাহ এই আয়াত নাযিল করতেন।আচ্ছা নবী সমালোচনার উর্ধ্বে ভগবান হলে আল্লাহ হন্দুু কেন নবীকে এতো কটাক্ষ করলো,যখন কোন মুসলিম বলবে নবী সর্বদা সত্যি বলতেন,ন্যায় বিচার করতেন,আল্লাহকে সর্ব পরিস্থিতিতে ভয় করতেন,এই বলাকে অস্বীকার করে কেউ নবীকে আল্লাহর নাম বিক্রি কারী অন্যায় বিচার নিজের মনের চাহিদা আডাল করে মিথ্যা বলা কারী বললে তা কেন পাপ হবে,যা স্বয়ং আল্লাহ বলেছেন। আমার মন সব সময় বলে,যে নবী নিজ স্ত্রী আয়েশাকেও অপবাদে মরণ যাতনা দিয়েছেন কথা বন্ধ করে,আমার স্ত্রীকে কেউ বললো সে চরিত্রহীন,আমি কথা বন্ধ করে স্ত্রী থেকে দূরে থাকলে তা স্ত্রীকে তার নিকট দায়ী দোষী করা বজায়। আয়েশার অবস্থা এমন ছিল স্বয়ং আবু বক্কর আয়েশার গায়ে হাত তুলেছেন,কারণ এটি মুখে মুখে হয়েছে আয়েশা চরিএহীন,অথচ নবী কথা বন্ধ করলেন একবারও বলেননি যে দিন আল্লাহ বলবেন সে দিন,বা আমার স্ত্রী চরিএহীন হতে পারেনা যাকে স্বয়ং ৬বছর বয়সে আল্লাহ আমার করেছেন,আয়েশার কথা সত্য আয়েশা সত্যবাদী বা এমন জঘন্য চরিএের হলে তাকে শিশু বয়সে আল্লাহ আমাকে তোফা দিতেন না। তাই কথা বন্ধ গুজব রটাতে সাহায্য করে,যা আয়েশাকে মৃত্যু পথযাএী করে।এই কষ্ট একজন অপবাদ প্রাপ্ত মানসিক বন্দী নারী বুজবে।যে নবীকে আল্লাহর আয়াত নাযিল পর্যন্ত দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে হয়,সে নবীর স্ত্রী বিশ্বাস আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস ও বিবেকে কাটতি থাকতে পারে,গুজব যে কেউ রটাতে পারে কিন্তু সে গুজব থেকে দূরে নয় আয়েশা থেকে দূরে ছিলেন স্বয়ং নবী।তাই আল্লাহ প্রদত্ত কথা ব্যতিত নবী না জানতেন কথা বলতে না বিশ্লেষণ করতে।নবীর কার্য এমন আয়েশা মরুক তাতে আমার কি?কেন আল্লাহ কি পাপ মানসিক শিশুকে নবীর স্ত্রী করবেন,যেখানে আল্লাহ সব জানেন,ভালো বুজেন,ভালোই করেন।নবীর এমন বিশ্লেষণ আল্লাহর প্রতি দৃঢ়তা কোথায়? আগে আল্লাহ কি বলেন শুনি।কেন এটি কি ব্যক্তিগত বিশ্বাস বা বিবেক।কখনো নয়।এমন কথা কেউ বাস্তবতা থেকে বললে সে কেন ধর্ম অবমাননা করবে,তা কি কেউ বলবেন? তাহলে সমালোচনার বিষয় আয়াত ঘটনা গুলো কোরআন থেকে তুলে নিন,প্রশ্ন ময় আয়াতে মন প্রশ্ন করতে পারে তার স্বাভাবিক। কারণ কি? আমি২০১৫থেকে সব ঠাকুর থেকে শুরু করে সৃষ্টি কর্তার সাথে কয়েক লক্ষ বার কথা বলেছি,স্বাক্ষাৎ করেছি। যদি আমি মিথ্যা বলি আমি ধব্বংস হই,সৃষ্টি কর্তা পাগল।
বিশ্বে এক শ্রেণীর পশু আছে, যারা হুদাই ধর্মীয় সম্প্রীতি নষ্ট করতে আঁটঘাঁট বেঁধে পড়ে আছে। তারা ১৫০০ বছর আগে কণের বয়সের দিকে না তাকিয়ে, তারা যেন তাদের সমাজের দাদি বা তার দাদির বিয়ের সময় বয়স কত ছিল তা জেনে নেন। বিশ্বে যা কিছু শ্রেষ্ট, তার থেকে ও শ্রেষ্ট আমাদের নবী (সা.) এর চরিত্র।
shiv j ganjakhor tar l*udai dudh dhele pujo koro ....krishno snaner somoi meyeder bra panty churi korto.... kali nanga dance korto....narayan sobar bhogobaner s*x lukea lukea dekhto...esob o gita te lekha ache..🥱🤣
সর্বযুগের সর্বশ্রেষ্ঠ মহামানব মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম❤️। তার জীবদ্দশায় যেমন তার সাথে শত্রুতা করে কেউ পারেনি ঠিক তেমনি তাঁর অনুপস্থিতি ও কেউ পারবে না। তার নাম মোহাম্মদ অর্থাৎ সবচেয়ে বেশি প্রশংসিত। যাকে আল্লাহ সবচেয়ে বেশি প্রশংসিত বলেছেন তাকে কেউ অপমান করার ক্ষমতা রাখে না। ইসলাম প্রচারের স্বার্থে সবাইকে আমার চ্যা-নেলে দাওয়াত রইলো জাযাকাল্লাহু খাইরান।
সূরা আহযাবে আল্লাহ নিজে নবীর সমালোচনা করলেন,নবীকে মিথ্যাবাদী বলেছেন,আবার অনেক আয়াতে আল্লাহ বলেন , আল্লাহ না চাইলে আপনি ভ্রান্ত হতেন।শয়তান আপনাকে কুমন্ত্রণা দিলে আল্লাহর সাহায্য কামনা করবেন। তাই আল্লাহর কথা বা আয়াতের চর্চাও বা ঐ দৃষ্টি ভঙ্গির আলোচনা সমালোচনাও কি ধর্ম অবমাননা হবে? তাহলে আল্লাহর আয়াত কি অস্বীকার হবেনা,এটি কি ধর্ম এদিকে গেলে এক কথা ঐ দিকে গেলে আরেক কথা। যেমনঃুআল্লাহ বলেন,, স্মরণ করুন আল্লাহ যাকে দয়া করলেন আপনি যাকে দয়া করেছেন(পালক পুএ যায়েদ সমন্ধে) আপনি তাকে বলেছেন নিজ স্ত্রীকে(জয়নব) বিবাহধীন রাখ বা তালাক দিওনা।আল্লাহকে ভয় কর।আপনি নিজ মনে যা গোপন করলেন আল্লাহ তা প্রকাশ করে দিলেন,মানুষকে ভয় করেছেন অথচ আল্লাহকে ভয় করা উচিৎ ছিল,জায়েদ জয়নবের সাথে প্রয়োজন বা তালাক পূর্ণ করলে আপনাকে বিবাহ করালাম।যেন পোষা পুবের স্ত্রীর সাথে বিবাহ বিচ্ছেদে হলে বিয়েতে সমস্যা না হয়,,সূরা আহযাব ৩৭. এখানে জয়নব ও জায়েদ একে অপরকে নিজেদের সাথে সংসার করার জন্য যোগ্য মনে না করে উভয়ের পক্ষ হতে তালাক এর অনুমতি নবীর নিকট চাওয়া হয়।নবীও চাইতেন তালাক হলে জয়নবকে নবী বিয়ে করবেন।তালাক হয়ে যাক।কিন্তু লোক লজ্জাকে ভয় করে পাছে না মানুষ বলে জয়নবকে বিয়ে করতে বা জয়নবের প্রতি দুর্বলতা হতে নবী সম্মতি দিয়েছেন।তাই নবী সত্যি না বলে বিনা প্রয়োজনে আল্লাহর নাম বিক্রি করে তালাক দিতে না করেন,এতে আল্লাহর অসন্তোষ এর কথা বলেন,যা ছিল মিথ্যা। অর্থাৎ মুখে এক মনে আরেক। উক্ত আয়াত কি বলেনা নবী নিজ স্বার্থে আল্লাহর নাম ব্যবহার করতেন?উক্ত আয়াত প্রমান করে নবীও মিথ্যা বলতেন,উক্ত আয়াত বলে নবী ন্যায় বিচার করতেননা,কারণ জায়েদ জয়নব দুইজন তালাক চাইতো,তাদের চাওয়াকে সম্মান করা হতো যুক্তি এবং ন্যায় বিচারক এর পূর্ণ রুপ।কিন্তু নবী নিজের মতামতকে ভয় দিয়ে চাপিয়ে দিলেন,শেষ আল্লাহর হুকুমে তালাক হয়।অর্থাৎ আল্লাহ জয়নব আর জায়েদ এর সম্মতিকে আল্লাহর সম্মতি বা ন্যায় বিচার বলেছেন,যাকে নবী পাপ ও আল্লাহর অসন্তোষ এর কারণ বলে নিজের মনের চাওয়াকে লুকিয়েছেন।পৃথিবীর কেউ জানতোনা যদি আল্লাহ এই আয়াত নাযিল করতেন।আচ্ছা নবী সমালোচনার উর্ধ্বে ভগবান হলে আল্লাহ হন্দুু কেন নবীকে এতো কটাক্ষ করলো,যখন কোন মুসলিম বলবে নবী সর্বদা সত্যি বলতেন,ন্যায় বিচার করতেন,আল্লাহকে সর্ব পরিস্থিতিতে ভয় করতেন,এই বলাকে অস্বীকার করে কেউ নবীকে আল্লাহর নাম বিক্রি কারী অন্যায় বিচার নিজের মনের চাহিদা আডাল করে মিথ্যা বলা কারী বললে তা কেন পাপ হবে,যা স্বয়ং আল্লাহ বলেছেন। আমার মন সব সময় বলে,যে নবী নিজ স্ত্রী আয়েশাকেও অপবাদে মরণ যাতনা দিয়েছেন কথা বন্ধ করে,আমার স্ত্রীকে কেউ বললো সে চরিত্রহীন,আমি কথা বন্ধ করে স্ত্রী থেকে দূরে থাকলে তা স্ত্রীকে তার নিকট দায়ী দোষী করা বজায়। আয়েশার অবস্থা এমন ছিল স্বয়ং আবু বক্কর আয়েশার গায়ে হাত তুলেছেন,কারণ এটি মুখে মুখে হয়েছে আয়েশা চরিএহীন,অথচ নবী কথা বন্ধ করলেন একবারও বলেননি যে দিন আল্লাহ বলবেন সে দিন,বা আমার স্ত্রী চরিএহীন হতে পারেনা যাকে স্বয়ং ৬বছর বয়সে আল্লাহ আমার করেছেন,আয়েশার কথা সত্য আয়েশা সত্যবাদী বা এমন জঘন্য চরিএের হলে তাকে শিশু বয়সে আল্লাহ আমাকে তোফা দিতেন না। তাই কথা বন্ধ গুজব রটাতে সাহায্য করে,যা আয়েশাকে মৃত্যু পথযাএী করে।এই কষ্ট একজন অপবাদ প্রাপ্ত মানসিক বন্দী নারী বুজবে।যে নবীকে আল্লাহর আয়াত নাযিল পর্যন্ত দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে হয়,সে নবীর স্ত্রী বিশ্বাস আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস ও বিবেকে কাটতি থাকতে পারে,গুজব যে কেউ রটাতে পারে কিন্তু সে গুজব থেকে দূরে নয় আয়েশা থেকে দূরে ছিলেন স্বয়ং নবী।তাই আল্লাহ প্রদত্ত কথা ব্যতিত নবী না জানতেন কথা বলতে না বিশ্লেষণ করতে।নবীর কার্য এমন আয়েশা মরুক তাতে আমার কি?কেন আল্লাহ কি পাপ মানসিক শিশুকে নবীর স্ত্রী করবেন,যেখানে আল্লাহ সব জানেন,ভালো বুজেন,ভালোই করেন।নবীর এমন বিশ্লেষণ আল্লাহর প্রতি দৃঢ়তা কোথায়? আগে আল্লাহ কি বলেন শুনি।কেন এটি কি ব্যক্তিগত বিশ্বাস বা বিবেক।কখনো নয়।এমন কথা কেউ বাস্তবতা থেকে বললে সে কেন ধর্ম অবমাননা করবে,তা কি কেউ বলবেন? তাহলে সমালোচনার বিষয় আয়াত ঘটনা গুলো কোরআন থেকে তুলে নিন,প্রশ্ন ময় আয়াতে মন প্রশ্ন করতে পারে তার স্বাভাবিক। কারণ কি?
নুপুর শর্মার জন্য শুভ কামনা। রাজনৈতিক ক্যারিয়ারের ক্ষতির ভয়ে সত্য কথা বলা থেকে নিজেকে বিরত রাখা যাবে না। নবী মুহাম্মাদ (স) যে আয়েশা (রা) কে ৬ বছর বয়সে বিয়ে করেছেন এবং ৯ বছর বয়সে সংসার করেছেন এটা দিনের আলোর মত সত্য। বাংলাদেশের তারেক মুনাওয়ার, সাঈদি, আমীর হামজা, আজহারী সহ বহু আলেম বহু ওয়াজে এই সত্য স্বীকার করেছেন। কারণ বুখারী শরিফে একাধিক হাদীসে মা আয়েশার বরাত দিয়ে এই কথা সত্যতা পাওয়া যায়। তিনি যে বিয়ের সময় পুতুল খেলতেন সেই কথাও হাদীসে আছে। কথা হচ্ছে- যিনি কাজটা করেছেন তিনি আমাদের চোখে মহাপুরুষ আর তার কাজের বর্ণনা কেউ দিলে তিনি অপরাধী এটা কেমন আচরণ?? নুপুর শর্মার পক্ষের কেউ নই আমি। কারণ আমি ইসলামি মৌলবাদকে যেমন পছন্দ করিনা হিন্দু মৌলবাদকেও পছন্দ করিনা। তবে এটা বিশ্বাস করি, মুসলিম মৌলবাদি বদমাশদের দমন করতে হলে অন্য ধর্মের লোকদের অবশ্যই কথা বলতে হবে। শুভ কামনা নূপুর শর্মা। বাংলাদেশ থেকে আমি একজন এক্স মুসলিম আপনার পক্ষে আছি।
@@পাতেমাদান ভাই, আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। বিষয়টি নিয়ে ভাবুন। গভীরভাবে চিন্তা করুন। এর পিছনে অনেক বড়ো ষড়যন্ত্র আছে। ১) কে কি বলেছে ? তা সত্য না মিথ্যা এটা খুব বড়ো বিষয় নয়। মূল বিষয়টি হলো রাজনৈতিক স্বার্থে উদ্দেশ্য প্রণোদিত হয়ে হিটলারি কায়দায় ঘৃণা ছড়ানো। ২) এর মাধ্যমে বৌদ্ধদের মতো ২০ কোটি ভারতীয় মুসলমানদের মেরে কেটে বিতাড়িত করার ক্ষেত্র তৈরি করা। ৩) এটা বাস্তবায়িত হলে শুধু মুসলমানদের জন্য নয় সারা বিশ্বের জন্য এটা বিপজ্জনক হবে। কোটি মুসলিম স্বরণার্থীদের চাপ সারা বিশ্বকে অস্থিতিশীল করে তুলবে। ৫) বিশ্বের অনেকেই এবার বিষয়টি অনুধাবন করতে পেরেছেন বলেই ইতিপূর্বে অনেক নেতা কর্মী এবং পরবর্তীতে একাধিক সংসদ সদস্যরা এই ধরনের কথা বার্তা বললেও তখন বিশ্বের নেতৃবৃন্দ বিষয়টিকে গুরুত্ব দেয় নি। কিন্তু এবার সর্বশেষে যখন নূপুর শর্মার মতো এক জন উচ্চ শিক্ষিত ও ক্ষমতাসীন BJP পার্টির মূখপত্রের মুখ দিয়ে এই ভাবে ঘৃণা ছড়ানো হলো, তখন বিশ্ব নেতৃবৃন্দ নড়েচড়ে বসেছে। ৪) তা ছাড়া বিশ্বে এখন Islamo phobia কমে আসছে। তাঈ প্রতিবারের মতো Islamo phobia কে কাজে লাগিয়ে ফায়দা হাসিলের কৌশলটা এবার কাজে লাগে নি। তাঁরা তো সাধারণ জনগণের মতো এতো ইমোশনাল হয়ে চলে না। এখন তো মহড়া চলছে প্রলয় শুরু হয়ে গেলে বাংলাদেশ এখনকার মতো যতই চোখ মুখ বন্ধ করে রাখা হোক না কেন, এর ঢেউ থেকে কি আমাদের (বাংলাদেশ) বাঁচতে পারবে?
গতকাল ও বলেছি সন্মান দিয়ে কথা বলুন, আমার বুঝে আসে না একজন সাংবাদিক সে যে ধর্মেরই হোক সারা মানবজাতির মধ্যে স্রেষ্ঠ মানব যিনি উনাকে সন্মান দিয়ে যে কথা বলতে পারে না সে আবার কিসের সাংবাদিক, তারা তো যে দিকের বাতাস ঐ দিকে হাল ধরে, সাংবাদিক কাকে বলে আমাদের একজন মহসীন উল হাকিম কে দেখলে বুঝা যায়, লজ্জা হওয়া উচিত আপনাদের😡😡
নুপুর শর্মার জন্য শুভ কামনা। রাজনৈতিক ক্যারিয়ারের ক্ষতির ভয়ে সত্য কথা বলা থেকে নিজেকে বিরত রাখা যাবে না। নবী মুহাম্মাদ (স) যে আয়েশা (রা) কে ৬ বছর বয়সে বিয়ে করেছেন এবং ৯ বছর বয়সে সংসার করেছেন এটা দিনের আলোর মত সত্য। বাংলাদেশের তারেক মুনাওয়ার, সাঈদি, আমীর হামজা, আজহারী সহ বহু আলেম বহু ওয়াজে এই সত্য স্বীকার করেছেন। কারণ বুখারী শরিফে একাধিক হাদীসে মা আয়েশার বরাত দিয়ে এই কথা সত্যতা পাওয়া যায়। তিনি যে বিয়ের সময় পুতুল খেলতেন সেই কথাও হাদীসে আছে। কথা হচ্ছে- যিনি কাজটা করেছেন তিনি আমাদের চোখে মহাপুরুষ আর তার কাজের বর্ণনা কেউ দিলে তিনি অপরাধী এটা কেমন আচরণ?? নুপুর শর্মার পক্ষের কেউ নই আমি। কারণ আমি ইসলামি মৌলবাদকে যেমন পছন্দ করিনা হিন্দু মৌলবাদকেও পছন্দ করিনা। তবে এটা বিশ্বাস করি, মুসলিম মৌলবাদি বদমাশদের দমন করতে হলে অন্য ধর্মের লোকদের অবশ্যই কথা বলতে হবে। শুভ কামনা নূপুর শর্মা। বাংলাদেশ থেকে আমি একজন এক্স মুসলিম আপনার পক্ষে আছি।
১) নূপুর শর্মা কি বলেছেন? সত্যি না মিথ্যা এটা খুব বড়ো বিষয় নয়। মূল বিষয়টি হলো রাজনৈতিক স্বার্থে উদ্দেশ্য প্রণোদিত হয়ে হিটলারি কায়দায় ঘৃণা ছড়ানো। ২) এর মাধ্যমে বৌদ্ধদের মতো ২০ কোটি ভারতীয় মুসলমানদের মেরে কেটে বিতাড়িত করার ক্ষেত্র তৈরি করা। ৩) এটা বাস্তবায়িত হলে শুধু মুসলমানদের জন্য নয় সারা বিশ্বের জন্য এটা বিপজ্জনক হবে। কোটি মুসলিম স্বরণার্থীদের চাপ সারা বিশ্বকে অস্থিতিশীল করে তুলবে। ৫) বিশ্বের অনেকেই এবার বিষয়টি অনুধাবন করতে পেরেছেন বলেই ইতিপূর্বে অনেক নেতা কর্মী এবং পরবর্তীতে একাধিক সংসদ সদস্যরা এই ধরনের কথা বার্তা বললেও তখন বিশ্বের নেতৃবৃন্দ বিষয়টিকে গুরুত্ব দেয় নি। কিন্তু এবার সর্বশেষে যখন নূপুর শর্মার মতো এক জন উচ্চ শিক্ষিত ও ক্ষমতাসীন BJP পার্টির মূখপত্রের মুখ দিয়ে এই ভাবে ঘৃণা ছড়ানো হলো, তখন বিশ্ব নেতৃবৃন্দ নড়েচড়ে বসেছে। ৪) তা ছাড়া বিশ্বে এখন Islamo phobia কমে আসছে। তাঈ প্রতিবারের মতো Islamo phobia কে কাজে লাগিয়ে ফায়দা হাসিলের কৌশলটা এবার কাজে লাগে নি। তাঁরা তো সাধারণ জনগণের মতো এতো ইমোশনাল হয়ে চলে না।
@@joydutta4513 Allah unar sob sesh kore dibe, Apnader Ram k Niye jodi Kew kharap kotha bole apnader kache Kemon lagbe!? Jar jar dormo tar tar kache Priyo. Onno dormer lok Der k sonman Korle nijer dormer sonman bare.
International politicians are not stupid like us. 1) It is not only the matter /issue of disrespect of our prophet . 2) Very important issue is underlying behind 3) Main goal of BJP -RSS is to expell 200 million Indian Muslims from India by killing & looting as like it done against the Buddhists. They openly declared it in many occasions. 4) They are now spreading hatred like Hitler to creating a field for the main purpose / goal as primary stage . 5) Initially they spread hatred following Hitler's politicy by the lower level leader of BJP -RSS . It is done by cabinet members. Now it is done by BJP's spoke person (Nupur Sharma) to creating a field for theirs ultimate goal. 6) Nupur Sharma worked as per the master plan of BJP -RSS. Issues of Babri mosque , cow, Islamic personal separation law, Azan, Hejab, creating different types of obstacle in Namaz & Korbani. 7) Now They now claimed Ganpapi mosque and others(33 thousand). Even they claimed TajMahal, Kutub Minar & Khaja Moinuddin Christi darga. 8) They will not kill and expell all 200 million Indian Muslims at time.. They will do it stage by stage in different ways. 9) NTC , bulldrojer actions against Muslims only & Gujarat, Asam, Dillhi killing and others which are done by the help of police . So no Hindu are ponished. Rather many Muslim are punished on it for taking self defense. All of these is the part actions to achieve BJP -RSS's ultimate goal. 1) Main goal of BJP -RSS is to expell 200 million Indian Muslims from India by killing & looting as like it done against the Buddhists. They declared it in many occasions. 2) They are now spreading hatred like Hitler to creating a field for the main purpose / goal as primary stage . 3) Initially they spread hatred following Hitler's politicy by the lower level leader of BJP -RSS . It is done by cabinet members. Now it is done by BJP's spoke person (Nupur Sharma) to creating a field for theirs ultimate goal. 4) Nupur Sharma worked as per the master plan of BJP -RSS. Issues of Babri mosque , cow, Islamic personal separation law, Azan, Hejab, creating different types of obstacle in Namaz & Korbani. 5) Now They now claimed Ganpapi mosque and others(33 thousand). Even they claimed TajMahal, Kutub Minar & Khaja Moinuddin Christi darga. 6) They will not kill and expell all 200 million Indian Muslims at times.. They will do it stage by stage in different ways. 7) NTC , bulldrojer actions against Muslims only & Gujarat, Asam, Dillhi killing and others which are done by the help of police . So no Hindu are ponished. Rather many Muslim are punished on it for taking self defense. All of these is the part actions to achieve BJP -RSS's ultimate goal. which is very alarming. So please be intelligent & be careful from now.
*BBC ALWAYS SUPPORT INDIA, AND CRITICS ISLAMIC HISTORY AND CULTURE* *WHO IS NUPUR SHARMA, ITS NOT IMPORTANT FOR US , BUT YOU ARE THE ALLIANCE OF INDIA*
১) নূপুর কি বলেছে ? তা সত্য না মিথ্যা এটা খুব বড়ো বিষয় নয়। মূল বিষয়টি হলো রাজনৈতিক স্বার্থে উদ্দেশ্য প্রণোদিত হয়ে হিটলারি কায়দায় ঘৃণা ছড়ানো। ২) এর মাধ্যমে বৌদ্ধদের মতো ২০ কোটি ভারতীয় মুসলমানদের মেরে কেটে বিতাড়িত করার ক্ষেত্র তৈরি করা। ৩) এটা বাস্তবায়িত হলে শুধু মুসলমানদের জন্য নয় সারা বিশ্বের জন্য এটা বিপজ্জনক হবে। কোটি মুসলিম স্বরণার্থীদের চাপ সারা বিশ্বকে অস্থিতিশীল করে তুলবে। ৫) বিশ্বের অনেকেই এবার বিষয়টি অনুধাবন করতে পেরেছেন বলেই ইতিপূর্বে অনেক নেতা কর্মী এবং পরবর্তীতে একাধিক সংসদ সদস্যরা এই ধরনের কথা বার্তা বললেও তখন বিশ্বের নেতৃবৃন্দ বিষয়টিকে গুরুত্ব দেয় নি। কিন্তু এবার সর্বশেষে যখন নূপুর শর্মার মতো এক জন উচ্চ শিক্ষিত ও ক্ষমতাসীন BJP পার্টির মূখপত্রের মুখ দিয়ে এই ভাবে ঘৃণা ছড়ানো হলো, তখন বিশ্ব নেতৃবৃন্দ নড়েচড়ে বসেছে। ৪) তা ছাড়া বিশ্বে এখন Islamo phobia কমে আসছে। তাঈ প্রতিবারের মতো Islamo phobia কে কাজে লাগিয়ে ফায়দা হাসিলের কৌশলটা এবার কাজে লাগে নি। তাঁরা তো সাধারণ জনগণের মতো এতো ইমোশনাল হয়ে চলে না। এখন তো মহড়া চলছে প্রলয় শুরু হয়ে গেলে যতই চোখ মুখ বন্ধ করে রাখা হোক না কেন, এর ধাক্কা থেকে কি আমরা (বাংলাদেশ) বেঁচে থাকতে পারব?
শোন নুপুর শর্মা তোকে একটা কথা বলি প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম সে আমাদের নয়নের মনি তোর কত বড় সাহস তাকে নিয়ে তুই কটুক্তি কথা বলোস তোর এখন মরণ ছাড়া কোন রাস্তা নাই এখনো সময় আছে তুই আল্লাহর কাছে ক্ষমা চা এবং রাসূলের কাছে ক্ষমা চা তারপরে বিশ্ব জাতির কাছে ক্ষমা চা নাইলে তোর রক্ষা নাই জাতির কাছে ক্ষমা চা বে সর শর্মার ঘরের ঘরের বে শর্মা তুইতো বে শর্মার ঘরের নুপুর শর্মা
@@gphorror2715 আমি জানি তোদের ধর্ম কেমন গোবর মুত খাওয়া ছাড়া তোদের ধর্ম ভালো কিছু নাই। ধর্ম। মানুষ কে ভালো ভালো খাইতে শিখায়।আর হিন্দু ধর্ম মানুষ।খালি নিরামিষ খাইতে শিখায় ছি ছি
But this was a mistake , the blueprint made by modi ,for degradation of Muslim communities carefully organised, step by step they doing their agenda.. starting with demolish babri and other mosques, tin talak, hijab, loud speaker, azan, graveyard NRC ACC, killing in the name of go raskhak.... Modi band in eec and usa for crime against humanity in Godra, Gujrat. As he was the mastermind for genocide of innocent civilians.
. Hindus and Hindu state like Napal is not a problem. But Brahmanism thinking is the main problem. 1) It is not only the matter /issue of disrespect of our prophet . 2) Very important issue is underlying behind 3) Main goal of BJP -RSS is to expell 200 million Indian Muslims from India by killing & looting as like it done against the Buddhists. They openly declared it in many occasions. 4) They are now spreading hatred like Hitler to creating a field for the main purpose / goal as primary stage . 5) Initially they spread hatred following Hitler's politicy by the lower level leader of BJP -RSS . It is done by cabinet members. Now it is done by BJP's spoke person (Nupur Sharma) to creating a field for theirs ultimate goal. 6) Nupur Sharma worked as per the master plan of BJP -RSS. Issues of Babri mosque , cow, Islamic personal separation law, Azan, Hejab, creating different types of obstacle in Namaz & Korbani. 7) Now They now claimed Ganpapi mosque and others(33 thousand). Even they claimed TajMahal, Kutub Minar & Khaja Moinuddin Christi darga. 8) They will not kill and expell all 200 million Indian Muslims at time.. They will do it stage by stage in different ways. 9) NTC , bulldrojer actions against Muslims only & Gujarat, Asam, Dillhi killing and others which are done by the help of police . So no Hindu are ponished. Rather many Muslim are punished on it for taking self defense. All of these is the part actions to achieve BJP -RSS's ultimate goal. 1) Main goal of BJP -RSS is to expell 200 million Indian Muslims from India by killing & looting as like it done against the Buddhists. They declared it in many occasions. 2) They are now spreading hatred like Hitler to creating a field for the main purpose / goal as primary stage . 3) Initially they spread hatred following Hitler's politicy by the lower level leader of BJP -RSS . It is done by cabinet members. Now it is done by BJP's spoke person (Nupur Sharma) to creating a field for theirs ultimate goal. 4) Nupur Sharma worked as per the master plan of BJP -RSS. Issues of Babri mosque , cow, Islamic personal separation law, Azan, Hejab, creating different types of obstacle in Namaz & Korbani. 5) Now They now claimed Ganpapi mosque and others(33 thousand). Even they claimed TajMahal, Kutub Minar & Khaja Moinuddin Christi darga. 6) They will not kill and expell all 200 million Indian Muslims at times.. They will do it stage by stage in different ways. 7) NTC , bulldrojer actions against Muslims only & Gujarat, Asam, Dillhi killing and others which are done by the help of police . So no Hindu are ponished. Rather many Muslim are punished on it for taking self defense. All of these is the part actions to achieve BJP -RSS's ultimate goal. which is very alarming. So please be intelligent & be careful from now.
ভাই, বিষয়টি নিয়ে গভীরভাবে চিন্তা করুন। ১) নূপুর কি বলেছে ? তা সত্য না মিথ্যা এটা খুব বড়ো বিষয় নয়। মূল বিষয়টি হলো রাজনৈতিক স্বার্থে উদ্দেশ্য প্রণোদিত হয়ে হিটলারি কায়দায় ঘৃণা ছড়ানো। ২) এর মাধ্যমে বৌদ্ধদের মতো ২০ কোটি ভারতীয় মুসলমানদের মেরে কেটে বিতাড়িত করার ক্ষেত্র তৈরি করা। ৩) এটা বাস্তবায়িত হলে শুধু মুসলমানদের জন্য নয় সারা বিশ্বের জন্য এটা বিপজ্জনক হবে। কোটি মুসলিম স্বরণার্থীদের চাপ সারা বিশ্বকে অস্থিতিশীল করে তুলবে। ৫) বিশ্বের অনেকেই এবার বিষয়টি অনুধাবন করতে পেরেছেন বলেই ইতিপূর্বে অনেক নেতা কর্মী এবং পরবর্তীতে একাধিক সংসদ সদস্যরা এই ধরনের কথা বার্তা বললেও তখন বিশ্বের নেতৃবৃন্দ বিষয়টিকে গুরুত্ব দেয় নি। কিন্তু এবার সর্বশেষে যখন নূপুর শর্মার মতো এক জন উচ্চ শিক্ষিত ও ক্ষমতাসীন BJP পার্টির মূখপত্রের মুখ দিয়ে এই ভাবে ঘৃণা ছড়ানো হলো, তখন বিশ্ব নেতৃবৃন্দ নড়েচড়ে বসেছে। ৪) তা ছাড়া বিশ্বে এখন Islamo phobia কমে আসছে। তাঈ প্রতিবারের মতো Islamo phobia কে কাজে লাগিয়ে ফায়দা হাসিলের কৌশলটা এবার কাজে লাগে নি। তাঁরা তো সাধারণ জনগণের মতো এতো ইমোশনাল হয়ে চলে না। এখন তো মহড়া চলছে প্রলয় শুরু হয়ে গেলে বাংলাদেশ এখনকার মতো যতই চোখ মুখ বন্ধ করে রাখা হোক না কেন, এর ঢেউ থেকে কি আমাদের এসে লাগবে না?
shiv j ganjakhor tar l*udai dudh dhele pujo koro ....krishno snaner somoi meyeder bra panty churi korto.... kali nanga dance korto....narayan sobar bhogobaner s*x lukea lukea dekhto...esob o gita te lekha ache..🥱🤣
ডাঃ জাকির নায়েক কেও ফাঁসি দেওয়া হোক। কারণ এই জাকির নায়েকের জন্য মানুষের মাঝে ধর্ম অবমাননা শুরু হয়েছে।ডাঃ জাকির নায়েক যতদিন পৃথিবীতে বেঁচে থাকবে ততদিন মানুষের মাঝে ধর্মের অবমাননা সৃষ্টি হবে।তাই ডাঃ জাকির নায়েকের ফাঁসি দেওয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।
shiv j ganjakhor tar l*udai dudh dhele pujo koro ....krishno snaner somoi meyeder bra panty churi korto.... kali nanga dance korto....narayan sobar bhogobaner s*x lukea lukea dekhto...esob o gita te lekha ache..🥱🤣
নুপুর শর্মার জন্য শুভ কামনা। রাজনৈতিক ক্যারিয়ারের ক্ষতির ভয়ে সত্য কথা বলা থেকে নিজেকে বিরত রাখা যাবে না। নবী মুহাম্মাদ (স) যে আয়েশা (রা) কে ৬ বছর বয়সে বিয়ে করেছেন এবং ৯ বছর বয়সে সংসার করেছেন এটা দিনের আলোর মত সত্য। বাংলাদেশের তারেক মুনাওয়ার, সাঈদি, আমীর হামজা, আজহারী সহ বহু আলেম বহু ওয়াজে এই সত্য স্বীকার করেছেন। কারণ বুখারী শরিফে একাধিক হাদীসে মা আয়েশার বরাত দিয়ে এই কথা সত্যতা পাওয়া যায়। তিনি যে বিয়ের সময় পুতুল খেলতেন সেই কথাও হাদীসে আছে। কথা হচ্ছে- যিনি কাজটা করেছেন তিনি আমাদের চোখে মহাপুরুষ আর তার কাজের বর্ণনা কেউ দিলে তিনি অপরাধী এটা কেমন আচরণ?? নুপুর শর্মার পক্ষের কেউ নই আমি। কারণ আমি ইসলামি মৌলবাদকে যেমন পছন্দ করিনা হিন্দু মৌলবাদকেও পছন্দ করিনা। তবে এটা বিশ্বাস করি, মুসলিম মৌলবাদি বদমাশদের দমন করতে হলে অন্য ধর্মের লোকদের অবশ্যই কথা বলতে হবে। শুভ কামনা নূপুর শর্মা। বাংলাদেশ থেকে আমি একজন এক্স মুসলিম আপনার পক্ষে আছি।
দুঃখের বিষয় হল কি বাংলাদেশে একটা দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ রাষ্ট্র হিসেবে আমাদের বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী এখন কোন সরকারিভাবে স্টেটমেন্ট দেওয়া হয়নি ভারতকে আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু সাল্লাম কে নিয়ে কটুক্তি করার মন্তব্যে কোন, বাংলাদেশ থেকে ভারত কে এখনো কেন কোন কিছু বলা হয়নি এ বিষয়ে আমি জানতে চাই
বিশ্বজাহানের নবী হলেন হযরত মোহাম্মদ (সঃ)। আবু জেহেল থেকে শুরু করে ইসলামের দুশমনেরা আমাদের প্রিয় নবীকে নিয়ে কটুক্তি করেছে এবং আল্লাহ তাদেরকে নিশ্চিহ্ন করে দিয়েছেন। আল্লাহ সর্বশ্রেষ্ঠ বিচারক।
সূরা আহযাবে আল্লাহ নিজে নবীর সমালোচনা করলেন,নবীকে মিথ্যাবাদী বলেছেন,আবার অনেক আয়াতে আল্লাহ বলেন , আল্লাহ না চাইলে আপনি ভ্রান্ত হতেন।শয়তান আপনাকে কুমন্ত্রণা দিলে আল্লাহর সাহায্য কামনা করবেন।
তাই আল্লাহর কথা বা আয়াতের চর্চাও বা ঐ দৃষ্টি ভঙ্গির আলোচনা সমালোচনাও কি ধর্ম অবমাননা হবে?
তাহলে আল্লাহর আয়াত কি অস্বীকার হবেনা,এটি কি ধর্ম এদিকে গেলে এক কথা ঐ দিকে গেলে আরেক কথা।
যেমনঃুআল্লাহ বলেন,,
স্মরণ করুন আল্লাহ যাকে দয়া করলেন আপনি যাকে দয়া করেছেন(পালক পুএ যায়েদ সমন্ধে) আপনি তাকে বলেছেন নিজ স্ত্রীকে(জয়নব) বিবাহধীন রাখ বা তালাক দিওনা।আল্লাহকে ভয় কর।আপনি নিজ মনে যা গোপন করলেন আল্লাহ তা প্রকাশ করে দিলেন,মানুষকে ভয় করেছেন অথচ আল্লাহকে ভয় করা উচিৎ ছিল,জায়েদ জয়নবের সাথে প্রয়োজন বা তালাক পূর্ণ করলে আপনাকে বিবাহ করালাম।যেন পোষা পুবের স্ত্রীর সাথে বিবাহ বিচ্ছেদে হলে বিয়েতে সমস্যা না হয়,,সূরা আহযাব ৩৭.
এখানে জয়নব ও জায়েদ একে অপরকে নিজেদের সাথে সংসার করার জন্য যোগ্য মনে না করে উভয়ের পক্ষ হতে তালাক এর অনুমতি নবীর নিকট চাওয়া হয়।নবীও চাইতেন তালাক হলে জয়নবকে নবী বিয়ে করবেন।তালাক হয়ে যাক।কিন্তু লোক লজ্জাকে ভয় করে পাছে না মানুষ বলে জয়নবকে বিয়ে করতে বা জয়নবের প্রতি দুর্বলতা হতে নবী সম্মতি দিয়েছেন।তাই নবী সত্যি না বলে বিনা প্রয়োজনে আল্লাহর নাম বিক্রি করে তালাক দিতে না করেন,এতে আল্লাহর অসন্তোষ এর কথা বলেন,যা ছিল মিথ্যা। অর্থাৎ মুখে এক মনে আরেক।
উক্ত আয়াত কি বলেনা নবী নিজ স্বার্থে আল্লাহর নাম ব্যবহার করতেন?উক্ত আয়াত প্রমান করে নবীও মিথ্যা বলতেন,উক্ত আয়াত বলে নবী ন্যায় বিচার করতেননা,কারণ জায়েদ জয়নব দুইজন তালাক চাইতো,তাদের চাওয়াকে সম্মান করা হতো যুক্তি এবং ন্যায় বিচারক এর পূর্ণ রুপ।কিন্তু নবী নিজের মতামতকে ভয় দিয়ে চাপিয়ে দিলেন,শেষ আল্লাহর হুকুমে তালাক হয়।অর্থাৎ আল্লাহ জয়নব আর জায়েদ এর সম্মতিকে আল্লাহর সম্মতি বা ন্যায় বিচার বলেছেন,যাকে নবী পাপ ও আল্লাহর অসন্তোষ এর কারণ বলে নিজের মনের চাওয়াকে লুকিয়েছেন।পৃথিবীর কেউ জানতোনা যদি আল্লাহ এই আয়াত নাযিল করতেন।আচ্ছা নবী সমালোচনার উর্ধ্বে ভগবান হলে আল্লাহ হন্দুু কেন নবীকে এতো কটাক্ষ করলো,যখন কোন মুসলিম বলবে নবী সর্বদা সত্যি বলতেন,ন্যায় বিচার করতেন,আল্লাহকে সর্ব পরিস্থিতিতে ভয় করতেন,এই বলাকে অস্বীকার করে কেউ নবীকে আল্লাহর নাম বিক্রি কারী অন্যায় বিচার নিজের মনের চাহিদা আডাল করে মিথ্যা বলা কারী বললে তা কেন পাপ হবে,যা স্বয়ং আল্লাহ বলেছেন।
আমার মন সব সময় বলে,যে নবী নিজ স্ত্রী আয়েশাকেও অপবাদে মরণ যাতনা দিয়েছেন কথা বন্ধ করে,আমার স্ত্রীকে কেউ বললো সে চরিত্রহীন,আমি কথা বন্ধ করে স্ত্রী থেকে দূরে থাকলে তা স্ত্রীকে তার নিকট দায়ী দোষী করা বজায়। আয়েশার অবস্থা এমন ছিল স্বয়ং আবু বক্কর আয়েশার গায়ে হাত তুলেছেন,কারণ এটি মুখে মুখে হয়েছে আয়েশা চরিএহীন,অথচ নবী কথা বন্ধ করলেন একবারও বলেননি যে দিন আল্লাহ বলবেন সে দিন,বা আমার স্ত্রী চরিএহীন হতে পারেনা যাকে স্বয়ং ৬বছর বয়সে আল্লাহ আমার করেছেন,আয়েশার কথা সত্য আয়েশা সত্যবাদী বা এমন জঘন্য চরিএের হলে তাকে শিশু বয়সে আল্লাহ আমাকে তোফা দিতেন না।
তাই কথা বন্ধ গুজব রটাতে সাহায্য করে,যা আয়েশাকে মৃত্যু পথযাএী করে।এই কষ্ট একজন অপবাদ প্রাপ্ত মানসিক বন্দী নারী বুজবে।যে নবীকে আল্লাহর আয়াত নাযিল পর্যন্ত দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে হয়,সে নবীর স্ত্রী বিশ্বাস আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস ও বিবেকে কাটতি থাকতে পারে,গুজব যে কেউ রটাতে পারে কিন্তু সে গুজব থেকে দূরে নয় আয়েশা থেকে দূরে ছিলেন স্বয়ং নবী।তাই আল্লাহ প্রদত্ত কথা ব্যতিত নবী না জানতেন কথা বলতে না বিশ্লেষণ করতে।নবীর কার্য এমন আয়েশা মরুক তাতে আমার কি?কেন আল্লাহ কি পাপ মানসিক শিশুকে নবীর স্ত্রী করবেন,যেখানে আল্লাহ সব জানেন,ভালো বুজেন,ভালোই করেন।নবীর এমন বিশ্লেষণ আল্লাহর প্রতি দৃঢ়তা কোথায়?
আগে আল্লাহ কি বলেন শুনি।কেন এটি কি ব্যক্তিগত বিশ্বাস বা বিবেক।কখনো নয়।এমন কথা কেউ বাস্তবতা থেকে বললে সে কেন ধর্ম অবমাননা করবে,তা কি কেউ বলবেন?
তাহলে সমালোচনার বিষয় আয়াত ঘটনা গুলো কোরআন থেকে তুলে নিন,প্রশ্ন ময় আয়াতে মন প্রশ্ন করতে পারে তার স্বাভাবিক। কারণ কি?
Lukkka
Dhorshok
@ tamim 💪👍👌✌👏
Allahu Akbar☝️❤️
মহা নবী হযরত মোহাম্মদ সঃ হলো আমাদের কলিজার টুকরা তার জন্য আমরা আমাদের জীবন দিতে রাজি আছি ইনশাআল্লাহ
Ta diye de na. Tora to Suicide bombing expert. Bhir er modhhe giye faat
মইরা যা তুই হালা।
💖💖💖
Love you vai
Bangla song Bhupen Hazarika
আমাদের জীবনের চেয়ে বেশি প্রিয় রাসূল হযরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে নিয়ে সংবাদ পরিবেশ করলে সম্মানের সাথে পুরো নামটি বলুন। আপনাদের এমন উপস্থাপনা আমাদের হৃদয়কে ব্যথিত করে।
সূরা আহযাবে আল্লাহ নিজে নবীর সমালোচনা করলেন,নবীকে মিথ্যাবাদী বলেছেন,আবার অনেক আয়াতে আল্লাহ বলেন , আল্লাহ না চাইলে আপনি ভ্রান্ত হতেন।শয়তান আপনাকে কুমন্ত্রণা দিলে আল্লাহর সাহায্য কামনা করবেন।
তাই আল্লাহর কথা বা আয়াতের চর্চাও বা ঐ দৃষ্টি ভঙ্গির আলোচনা সমালোচনাও কি ধর্ম অবমাননা হবে?
তাহলে আল্লাহর আয়াত কি অস্বীকার হবেনা,এটি কি ধর্ম এদিকে গেলে এক কথা ঐ দিকে গেলে আরেক কথা।
যেমনঃুআল্লাহ বলেন,,
স্মরণ করুন আল্লাহ যাকে দয়া করলেন আপনি যাকে দয়া করেছেন(পালক পুএ যায়েদ সমন্ধে) আপনি তাকে বলেছেন নিজ স্ত্রীকে(জয়নব) বিবাহধীন রাখ বা তালাক দিওনা।আল্লাহকে ভয় কর।আপনি নিজ মনে যা গোপন করলেন আল্লাহ তা প্রকাশ করে দিলেন,মানুষকে ভয় করেছেন অথচ আল্লাহকে ভয় করা উচিৎ ছিল,জায়েদ জয়নবের সাথে প্রয়োজন বা তালাক পূর্ণ করলে আপনাকে বিবাহ করালাম।যেন পোষা পুবের স্ত্রীর সাথে বিবাহ বিচ্ছেদে হলে বিয়েতে সমস্যা না হয়,,সূরা আহযাব ৩৭.
এখানে জয়নব ও জায়েদ একে অপরকে নিজেদের সাথে সংসার করার জন্য যোগ্য মনে না করে উভয়ের পক্ষ হতে তালাক এর অনুমতি নবীর নিকট চাওয়া হয়।নবীও চাইতেন তালাক হলে জয়নবকে নবী বিয়ে করবেন।তালাক হয়ে যাক।কিন্তু লোক লজ্জাকে ভয় করে পাছে না মানুষ বলে জয়নবকে বিয়ে করতে বা জয়নবের প্রতি দুর্বলতা হতে নবী সম্মতি দিয়েছেন।তাই নবী সত্যি না বলে বিনা প্রয়োজনে আল্লাহর নাম বিক্রি করে তালাক দিতে না করেন,এতে আল্লাহর অসন্তোষ এর কথা বলেন,যা ছিল মিথ্যা। অর্থাৎ মুখে এক মনে আরেক।
উক্ত আয়াত কি বলেনা নবী নিজ স্বার্থে আল্লাহর নাম ব্যবহার করতেন?উক্ত আয়াত প্রমান করে নবীও মিথ্যা বলতেন,উক্ত আয়াত বলে নবী ন্যায় বিচার করতেননা,কারণ জায়েদ জয়নব দুইজন তালাক চাইতো,তাদের চাওয়াকে সম্মান করা হতো যুক্তি এবং ন্যায় বিচারক এর পূর্ণ রুপ।কিন্তু নবী নিজের মতামতকে ভয় দিয়ে চাপিয়ে দিলেন,শেষ আল্লাহর হুকুমে তালাক হয়।অর্থাৎ আল্লাহ জয়নব আর জায়েদ এর সম্মতিকে আল্লাহর সম্মতি বা ন্যায় বিচার বলেছেন,যাকে নবী পাপ ও আল্লাহর অসন্তোষ এর কারণ বলে নিজের মনের চাওয়াকে লুকিয়েছেন।পৃথিবীর কেউ জানতোনা যদি আল্লাহ এই আয়াত নাযিল করতেন।আচ্ছা নবী সমালোচনার উর্ধ্বে ভগবান হলে আল্লাহ হন্দুু কেন নবীকে এতো কটাক্ষ করলো,যখন কোন মুসলিম বলবে নবী সর্বদা সত্যি বলতেন,ন্যায় বিচার করতেন,আল্লাহকে সর্ব পরিস্থিতিতে ভয় করতেন,এই বলাকে অস্বীকার করে কেউ নবীকে আল্লাহর নাম বিক্রি কারী অন্যায় বিচার নিজের মনের চাহিদা আডাল করে মিথ্যা বলা কারী বললে তা কেন পাপ হবে,যা স্বয়ং আল্লাহ বলেছেন।
আমার মন সব সময় বলে,যে নবী নিজ স্ত্রী আয়েশাকেও অপবাদে মরণ যাতনা দিয়েছেন কথা বন্ধ করে,আমার স্ত্রীকে কেউ বললো সে চরিত্রহীন,আমি কথা বন্ধ করে স্ত্রী থেকে দূরে থাকলে তা স্ত্রীকে তার নিকট দায়ী দোষী করা বজায়। আয়েশার অবস্থা এমন ছিল স্বয়ং আবু বক্কর আয়েশার গায়ে হাত তুলেছেন,কারণ এটি মুখে মুখে হয়েছে আয়েশা চরিএহীন,অথচ নবী কথা বন্ধ করলেন একবারও বলেননি যে দিন আল্লাহ বলবেন সে দিন,বা আমার স্ত্রী চরিএহীন হতে পারেনা যাকে স্বয়ং ৬বছর বয়সে আল্লাহ আমার করেছেন,আয়েশার কথা সত্য আয়েশা সত্যবাদী বা এমন জঘন্য চরিএের হলে তাকে শিশু বয়সে আল্লাহ আমাকে তোফা দিতেন না।
তাই কথা বন্ধ গুজব রটাতে সাহায্য করে,যা আয়েশাকে মৃত্যু পথযাএী করে।এই কষ্ট একজন অপবাদ প্রাপ্ত মানসিক বন্দী নারী বুজবে।যে নবীকে আল্লাহর আয়াত নাযিল পর্যন্ত দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে হয়,সে নবীর স্ত্রী বিশ্বাস আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস ও বিবেকে কাটতি থাকতে পারে,গুজব যে কেউ রটাতে পারে কিন্তু সে গুজব থেকে দূরে নয় আয়েশা থেকে দূরে ছিলেন স্বয়ং নবী।তাই আল্লাহ প্রদত্ত কথা ব্যতিত নবী না জানতেন কথা বলতে না বিশ্লেষণ করতে।নবীর কার্য এমন আয়েশা মরুক তাতে আমার কি?কেন আল্লাহ কি পাপ মানসিক শিশুকে নবীর স্ত্রী করবেন,যেখানে আল্লাহ সব জানেন,ভালো বুজেন,ভালোই করেন।নবীর এমন বিশ্লেষণ আল্লাহর প্রতি দৃঢ়তা কোথায়?
আগে আল্লাহ কি বলেন শুনি।কেন এটি কি ব্যক্তিগত বিশ্বাস বা বিবেক।কখনো নয়।এমন কথা কেউ বাস্তবতা থেকে বললে সে কেন ধর্ম অবমাননা করবে,তা কি কেউ বলবেন?
তাহলে সমালোচনার বিষয় আয়াত ঘটনা গুলো কোরআন থেকে তুলে নিন,প্রশ্ন ময় আয়াতে মন প্রশ্ন করতে পারে তার স্বাভাবিক। কারণ কি?
দ্বায়িত্ব জ্ঞানহীন দায় সারা রিপোর্ট,
নুপুর শর্মার জন্য শুভ কামনা। রাজনৈতিক ক্যারিয়ারের ক্ষতির ভয়ে সত্য কথা বলা থেকে নিজেকে বিরত রাখা যাবে না। নবী মুহাম্মাদ (স) যে আয়েশা (রা) কে ৬ বছর বয়সে বিয়ে করেছেন এবং ৯ বছর বয়সে সংসার করেছেন এটা দিনের আলোর মত সত্য। বাংলাদেশের তারেক মুনাওয়ার, সাঈদি, আমীর হামজা, আজহারী সহ বহু আলেম বহু ওয়াজে এই সত্য স্বীকার করেছেন। কারণ বুখারী শরিফে একাধিক হাদীসে মা আয়েশার বরাত দিয়ে এই কথা সত্যতা পাওয়া যায়। তিনি যে বিয়ের সময় পুতুল খেলতেন সেই কথাও হাদীসে আছে। কথা হচ্ছে- যিনি কাজটা করেছেন তিনি আমাদের চোখে মহাপুরুষ আর তার কাজের বর্ণনা কেউ দিলে তিনি অপরাধী এটা কেমন আচরণ?? নুপুর শর্মার পক্ষের কেউ নই আমি। কারণ আমি ইসলামি মৌলবাদকে যেমন পছন্দ করিনা হিন্দু মৌলবাদকেও পছন্দ করিনা। তবে এটা বিশ্বাস করি, মুসলিম মৌলবাদি বদমাশদের দমন করতে হলে অন্য ধর্মের লোকদের অবশ্যই কথা বলতে হবে। শুভ কামনা নূপুর শর্মা। বাংলাদেশ থেকে আমি একজন এক্স মুসলিম আপনার পক্ষে আছি।
অনুচ্ছেদ ঃ ১০
পিতা কর্তৃক নাবালিকা কন্যাকে বিয়ে দেয়া বৈধ। حدثنا أبو كريب محمد بن العلاء حدثنا أبو أسامة ح وحدثنا أبو بكر بن أبي شيبة قال وجدت في كتابي عن أبي أسامة عن هشام عن أبيه عن عائشة قالت تزوجني رسول الله صلى الله عليه وسلم لست سنين و بنى بي وأنا بنت تسع سنين قالت فقدمنا المدينة فوعكتُ شهرا فوفي شعرى جميمة فأتني أم رومان وأنا على أرجوحة ومعى صواحبى فصرخت بی بيدى فأوقفتني على الباب فقلت هه هه حتى ذهب فأتيتها وما أدرى ماتريد بي فأخذت نفسى فأدخلتني بيتا فاذا نسوة من الأنصار فقلن على الخير والبركة وعلى خير طائر فأسلمتني إليهن فغسلن رأسى وأصلحتى فلم يرعى إلا ورسول الله صلى الله عليه وسلم ضحى فأسلمتني إليه
৩৩৪৩। আয়েশা (রা) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ আমার ছয় বছর বয়সের সময় রাসূলুল্লাহ (সা) আমাকে বিয়ে করেছিলেন। আর আমার বয়স যখন নয় বছর তখন আমার সাথে তাঁর বাসর রাত্রি হয়। আয়েশা (রা) বলেন, আমরা (হিজরত করে) মদীনায় আসলাম। তারপর আমি এক মাস পর্যন্ত জ্বরে আক্রান্ত থাকলাম। আমার চুল আমার কান পর্যন্ত লম্বা হলো। আমি একদিন দোলনায় দোল খাচ্ছিলাম। আমার খেলার বান্ধবীরা আমার সাথে ছিল। এমন সময় (আমার মা) উম্মে রুমান এসে আমাকে ডাকলেন। আমি তাঁর কাছে গেলাম। তিনি আমাকে ধরলেন এবং দরজার কাছে থামালেন। আমি তখন হাঁপাচ্ছিলাম। আমি জানতাম না তিনি আমাকে কেন ডেকেছিলেন। অবশেষে আমার হাঁপানো বন্ধ হলে তিনি আমাকে নিয়ে একটি ঘরে গেলেন। সেখানে কিছু সংখ্যক আনসার মহিলা ছিলেন। 'অতি উত্তম কল্যাণ ও বরকত হোক' বলে তারা আমাকে দু'আ করলেন। আমার মা আমাকে তাদের হাতে সোপর্দ করলেন। তারা আমার মাথা ধোয়ালেন এবং পরিপাটি করে সাজালেন। আমি ভীত শংকিতও হইনি। পরে দুপুরে তারা আমাকে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কাছে সোপর্দ করলেন।
وحدثنا يحيى بن يحيى أخبرنا أبو معاوية عن هشام
রাসুলের কয়টা কথা মানেন আপনারা? সেই ছোট থেকেই দেখে আসছি আপনারা নিজেরাই বেশি অপমানজনক কর্ম করে আসছেন।
যেই বক্তব্য দিয়ে দুনিয়াতে বড়ো হতে চেয়েছে, আজ সেই বক্তব্য তার পতনের কারণ হয়েছেন।
আল্লাহু আকবর
আমার নবীরে যে বা যারা অবমাননা করেন তারা এমনিতেই ধূলায় মিশে যায় ইনশাল্লাহ
Ameen..
ইনশাআল্লাহ।
এর মানে আপনি আপনাদের ধর্মীয় গ্রন্থকে অবমাননা করছেন? এর মানে আপনি অস্বীকার করছেন যে নবী জি ৫৫ বছর বয়সে ৬ বছরের আয়সাকে নিকাহ্ করেননি? নূপুর শর্মা তো এই তিক্ত সত্য কথাটাই বলেছেন। হয় নূপুর শর্মা ভুলভাল কথা বলেছেন নয়তো আপনাদের সহি বুখারীতে নবী জি কে নিয়ে ভুল ব্যাখ্যা করা হয়েছে। সনাতন ধর্মের দেবদেবীদের নিয়ে যখন কুকথা, কুরটনা হবে তখন মুসলিমদেরও উচিত তিক্ত সত্য কথাগুলো হজম করা। কারণ, *ঢিলটি মারলে পাটকেলটিও খেতে হয়।* ভণ্ড ধার্মীক কোথাকার 😠😡
@@meghlamithila5017 এর মানে আপনি আপনাদের ধর্মীয় গ্রন্থকে অবমাননা করছেন? এর মানে আপনি অস্বীকার করছেন যে নবী জি ৫৫ বছর বয়সে ৬ বছরের আয়সাকে নিকাহ্ করেননি? নূপুর শর্মা তো এই তিক্ত সত্য কথাটাই বলেছেন। হয় নূপুর শর্মা ভুলভাল কথা বলেছেন নয়তো আপনাদের সহি বুখারীতে নবী জি কে নিয়ে ভুল ব্যাখ্যা করা হয়েছে। সনাতন ধর্মের দেবদেবীদের নিয়ে যখন কুকথা, কুরটনা হবে তখন মুসলিমদেরও উচিত তিক্ত সত্য কথাগুলো হজম করা। কারণ, *ঢিলটি মারলে পাটকেলটিও খেতে হয়।* ভণ্ড ধার্মীক কোথাকার 😠😡
@@md.jakaria3873 এর মানে আপনি আপনাদের ধর্মীয় গ্রন্থকে অবমাননা করছেন? এর মানে আপনি অস্বীকার করছেন যে নবী জি ৫৫ বছর বয়সে ৬ বছরের আয়সাকে নিকাহ্ করেননি? নূপুর শর্মা তো এই তিক্ত সত্য কথাটাই বলেছেন। হয় নূপুর শর্মা ভুলভাল কথা বলেছেন নয়তো আপনাদের সহি বুখারীতে নবী জি কে নিয়ে ভুল ব্যাখ্যা করা হয়েছে। সনাতন ধর্মের দেবদেবীদের নিয়ে যখন কুকথা, কুরটনা হবে তখন মুসলিমদেরও উচিত তিক্ত সত্য কথাগুলো হজম করা। কারণ, *ঢিলটি মারলে পাটকেলটিও খেতে হয়।* ভণ্ড ধার্মীক কোথাকার 😠😡
সাংবাদিক কি এমনি হওয়া যায় নাকি!
নবীর নাম উচ্চারণ করলে অবশ্যই (সঃ) বলা লাগে, এটা কি আপনি জানেন না?
আর না জানলে সামনে বার অবশ্যই এই ভুল আর কইরেন না।
এই দুইজনের বাপের ঠিক নেই
@@saifulsaiful8241 তোর মায়ের ঠিক নাই
ঠিক
মূর্খ সাংবাদিকদের জ্ঞান দিয়ে লাভ নেই।
প্রত্যেকটা চ্যানেলে নবীর পর সাঃ লিখা হয়।
কিন্তু এই চ্যানেলের সাংবাদিক গুলো এত অসভ্য এত মূর্খ যে,
তারা নবীর পরে সাঃ লিখে না।
ইচ্ছাকৃত লিখে না।
আপনি কি শুনতে পাচ্ছেন না সে কি বলছে, সে বলতেছে ইসলামের নবী, বিশ্বনবীর রাহমাতুল্লিল আলামিন সারা জাহানের জন্য , কিন্তু এখানে ইসলামের নবী বলে সুকৌশলে সংকীর্ণ করা হচ্ছে। তারা মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু ইসলামের নাম নিলে সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম বলেন না এজন্য, তাদের অধিক ঈমানের নূর নিভে যাচ্ছে কিন্তু তারা জানে না।
বিবিসিকে বলতেছি আপনারা আমাদের হযরত মোহাম্মদ সাল্লাহ সালামকে নিয়ে কথা বললে সম্মানের সঙ্গে কথা বলবেন আর না পারলে বলবেন না। এই মহিলার আষাঢ় মাসের গল্প শুনতে চাচ্ছি না।
আমরা আমাদের জীবন থেকে আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) কে বেশি ভালোবেসে থাকি। অতএব আমরা আমাদের নবীর জন্য জীবন দিতেও পারি এবং নিতে ও পারি।
ওই মহিলার details জানতে চাই না . ওই মহিলার details জানতে চাই না .
এই মহিলাকে বয়কট করা করা হোক
সঠিক
তাহলে তোদের নবীজীকে বল এনআরসির হাত থেকে তোদেরকে বাঁচিয়ে দেখাক কেমন পারে, ইজরায়েলের হাত থেকে ফিলিস্তিনিদের বাঁচিয়ে দেখাক কেমন পারে
@@sunnydasani6629 akhon sudhu tora dekhbi 2 din por amra dekhbo jokhon allah r gozob toder upor porbe...........tokhon ai muslim der misjidei tora asroi chaibi ar ai santir dhormo islam avabei toder jibon bachabe.
Hussain Farhad 😆😆😆 এটা হস্যকর বড়ই হাস্যকর। বুঝছস আবাল সুদা গোর।
আল্লাহ ছাড় দেয় কিন্তু ছেড়ে দেয় না। আল্লাহর পাকড়াও বড়ই কঠিন।
তোমরা তো নিজেদেরই আল্লা ভাবো তাই ধর মাথা থেকে জুদা করার কথা বলো নারীকে
@@বিজয়সরকার-ন৩প তুমি গোমূত্র খাও।
সাংবাদিকের হয়তোবা জানা নেই যে, (হযরত মুহাম্মদ সাঃ) শুধু মুসলমানদের নবী নয় তিনি বিশ্ব নবী।
Dur halar po. Mohammed re ke nobi mane?
ঠিক
ঠিক
এই সাংবাদিকের ও মাথা খারাপ হয়ে গেছে
আপনার হয়তোবা যানা নেই নবীজী সাঃ দোযাহানের বাদশা ত্রিভুবনের প্রিয় মুহাম্মদ ( সাঃ)
নিজের জীবনের চেয়েও ভালবাসি দয়াল নবী হযরত মুহাম্মাদ মোস্তফা সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে❤️❤️❤️❤️❤️
আল্লাহ কখনও ওনার রাসুলের অপমান বরদাস্ত করেন নাই,
এর সাজা আল্লাহ নিজেই দিয়েছেন
অনুচ্ছেদ ঃ ১০
পিতা কর্তৃক নাবালিকা কন্যাকে বিয়ে দেয়া বৈধ। حدثنا أبو كريب محمد بن العلاء حدثنا أبو أسامة ح وحدثنا أبو بكر بن أبي شيبة قال وجدت في كتابي عن أبي أسامة عن هشام عن أبيه عن عائشة قالت تزوجني رسول الله صلى الله عليه وسلم لست سنين و بنى بي وأنا بنت تسع سنين قالت فقدمنا المدينة فوعكتُ شهرا فوفي شعرى جميمة فأتني أم رومان وأنا على أرجوحة ومعى صواحبى فصرخت بی بيدى فأوقفتني على الباب فقلت هه هه حتى ذهب فأتيتها وما أدرى ماتريد بي فأخذت نفسى فأدخلتني بيتا فاذا نسوة من الأنصار فقلن على الخير والبركة وعلى خير طائر فأسلمتني إليهن فغسلن رأسى وأصلحتى فلم يرعى إلا ورسول الله صلى الله عليه وسلم ضحى فأسلمتني إليه
৩৩৪৩। আয়েশা (রা) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ আমার ছয় বছর বয়সের সময় রাসূলুল্লাহ (সা) আমাকে বিয়ে করেছিলেন। আর আমার বয়স যখন নয় বছর তখন আমার সাথে তাঁর বাসর রাত্রি হয়। আয়েশা (রা) বলেন, আমরা (হিজরত করে) মদীনায় আসলাম। তারপর আমি এক মাস পর্যন্ত জ্বরে আক্রান্ত থাকলাম। আমার চুল আমার কান পর্যন্ত লম্বা হলো। আমি একদিন দোলনায় দোল খাচ্ছিলাম। আমার খেলার বান্ধবীরা আমার সাথে ছিল। এমন সময় (আমার মা) উম্মে রুমান এসে আমাকে ডাকলেন। আমি তাঁর কাছে গেলাম। তিনি আমাকে ধরলেন এবং দরজার কাছে থামালেন। আমি তখন হাঁপাচ্ছিলাম। আমি জানতাম না তিনি আমাকে কেন ডেকেছিলেন। অবশেষে আমার হাঁপানো বন্ধ হলে তিনি আমাকে নিয়ে একটি ঘরে গেলেন। সেখানে কিছু সংখ্যক আনসার মহিলা ছিলেন। 'অতি উত্তম কল্যাণ ও বরকত হোক' বলে তারা আমাকে দু'আ করলেন। আমার মা আমাকে তাদের হাতে সোপর্দ করলেন। তারা আমার মাথা ধোয়ালেন এবং পরিপাটি করে সাজালেন। আমি ভীত শংকিতও হইনি। পরে দুপুরে তারা আমাকে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কাছে সোপর্দ করলেন।
وحدثنا يحيى بن يحيى أخبرنا أبو معاوية عن هشام
Tor mar vuda korbe
@@user-defined-j4s shiv j ganjakhor tar l*udai dudh dhele pujo koro ....krishno snaner somoi meyeder bra panty churi korto.... kali nanga dance korto....narayan sobar bhogobaner s*x lukea lukea dekhto...esob o gita te lekha ache..🥱🤣
বিজেপি তাহলে আপনাদের আল্লা?
@@user-defined-j4s হিন্দু মহিলারা প্রত্যহ সন্ধ্যায় শিব লিঙ্গ
পূঁজা করে থাকে। শিব হইল মনু বা মহাদেবের
অপর নাম, আর শিবলিঙ্গ মানে হলো মাহাদেবের
ফ্যামিলি জুয়েল।
মূল কাহিনি:- চিরাচরিত নিয়ম অনুযাই একদিন
মহাদেব তার পত্নী পার্বতীর সাথে সঙ্গমে লিপ্ত হয়।
পার্বতী হলো দূর্গার অপর নাম। যখন
মাহাদেবের প্রমত্ত যৌন উত্তেজনার ফলে পার্বতী
মরনাপন্ন হয়ে পড়ে, তখন পার্বতী প্রান রক্ষার
জন্য ভগবান কৃষ্ণের উদ্দেশ্যে প্রার্থণা করতে
থাকে। এ অবস্থায় কৃষ্ণ তার সুদর্শন চক্রের দ্বারা
উভয় লিঙ্গ কেটে দেহ থেকে বিচ্ছিন্ন করে পার্বতীর
প্রান রক্ষা করেন। আর এই স্মৃতিকে ধরে রাখার
জন্য প্রবর্তন হয় এই যুক্তলিঙ্গ পূজা । (ভগবত,
নবম স্কন্ধঃ৫৯৮)
এর পর পার্বতী নিজ যৌন চাহিদা মিটাতো তার
পেছনের রাস্তা.... দিয়ে। আর মাহাদেব যেহেতু
লিঙ্গ কাটার পর পার্বতীর যৌন চাহিদা পুরা করতে
পারত না। তাই পার্বতী অন্যান্য ভগবানদের সাথে
ব্যভিচারে লিপ্ত হত। একদিনের ঘটনা। পার্বতী
ভগবান বিষ্ণুর সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়েছে। ঠিক
নবম স্কন্ধঃ৫৯৮)
এর পর পার্বতী নিজ যৌন চাহিদা মিটাতো তার
পেছনের রাস্তা.... দিয়ে। আর মাহাদেব যেহেতু
লিঙ্গ কাটার পর পার্বতীর যৌন চাহিদা পুরা করতে
পারত না। তাই পার্বতী অন্যান্য ভগবানদের সাথে
ব্যভিচারে লিপ্ত হত। একদিনের ঘটনা। পার্বতী
ভগবান বিষ্ণুর সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়েছে। ঠিক
এমন সময় সেখানে গনেশ এসে হাজির। গনেশ
ছিল পার্বতীর আপন ছেলে। তখন পার্বতী
গনেশের থেকে নিজেকে লুকানোর জন্য নিজ
চেহারা তুলশীর চেহারায় পরিবর্তন করে ফেলে।
তুলশীর সাথে গনেশের পূর্ব থেকে যৌন সম্পর্ক
ছিল। তখন গনেশ নিজ মা পার্বতীকে তুলশী ভেবে
তার সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হন। পরবর্তীতে এই
ঘটনা মহাদেব জানতে পেরে অভিশাপ দিয়ে নিজ
ছেলে গনেশের মাথা হাতির মাথায় পরিবর্তন করে
দেয়। (স্কন্ধ পুরাণ, নাগর খন্ডম ৪৪৪১, পৃঃ১-১৬)
কি লিখবো ভাষা নেই। যাঁরা আমাদের প্রিয় নবী (সাঃ) সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে নিয়ে কটুবাক্য করে সারা পৃথিবীর মুসলমানদের অন্তরে আঘাত দিয়েছেন। আল্লাহ তুমি তাদেরকে ধ্বংস করে দাও।
আমার প্রাণের নবীকে যারা অপমান করে হে আল্লাহ্ তাদেরকে আপনি ধ্বংশ করে দিন🤲🤲🤲
আমিন
নুপুরশর্মা জিন্দাবাদ নবির গুমুত খোড়রা নিপাত যাক🤕
আমিন।
আমিন ইয়া রব 🤲🤲
নবীকে কেউ অপমান করে নি। যা বলছে মিথ্যা তো বলে নি
বিশ্বনবীকে কটুক্তি করা ছাড়া তিনি একজন অসাধারন বক্তা
হহ দেখা যায় কেমন বক্তা এই কুলাকারি😡😡😡
Balar bokta oi khangirmagik paila mare felai tham
কটুক্তি না বলে মন্তব্য বললে ভুল হবেনা কারণ তিনি পপবিতর কোরআন যেটাকে আসমানী কিতাব বলে তার থেকে প্রমান সহ বলেছেন এই উক্তিটি জাকির নায়েক সাহেব বলেছেন যে আয়েশার বয়স যখন মাত্র ৬ তখন তার নিকাহ হয় যখন ৯ তখন শাদি হয় এতে দোষ কোথায়
প্রিয় নবীজি কে সম্মানের শহিদ কথা বলেন,,,, আরেক টা প্রতিবেদনও দেখছি (সঃ)৷ বলেন নাই,,,
সূরা আহযাবে আল্লাহ নিজে নবীর সমালোচনা করলেন,নবীকে মিথ্যাবাদী বলেছেন,আবার অনেক আয়াতে আল্লাহ বলেন , আল্লাহ না চাইলে আপনি ভ্রান্ত হতেন।শয়তান আপনাকে কুমন্ত্রণা দিলে আল্লাহর সাহায্য কামনা করবেন।
তাই আল্লাহর কথা বা আয়াতের চর্চাও বা ঐ দৃষ্টি ভঙ্গির আলোচনা সমালোচনাও কি ধর্ম অবমাননা হবে?
তাহলে আল্লাহর আয়াত কি অস্বীকার হবেনা,এটি কি ধর্ম এদিকে গেলে এক কথা ঐ দিকে গেলে আরেক কথা।
যেমনঃুআল্লাহ বলেন,,
স্মরণ করুন আল্লাহ যাকে দয়া করলেন আপনি যাকে দয়া করেছেন(পালক পুএ যায়েদ সমন্ধে) আপনি তাকে বলেছেন নিজ স্ত্রীকে(জয়নব) বিবাহধীন রাখ বা তালাক দিওনা।আল্লাহকে ভয় কর।আপনি নিজ মনে যা গোপন করলেন আল্লাহ তা প্রকাশ করে দিলেন,মানুষকে ভয় করেছেন অথচ আল্লাহকে ভয় করা উচিৎ ছিল,জায়েদ জয়নবের সাথে প্রয়োজন বা তালাক পূর্ণ করলে আপনাকে বিবাহ করালাম।যেন পোষা পুবের স্ত্রীর সাথে বিবাহ বিচ্ছেদে হলে বিয়েতে সমস্যা না হয়,,সূরা আহযাব ৩৭.
এখানে জয়নব ও জায়েদ একে অপরকে নিজেদের সাথে সংসার করার জন্য যোগ্য মনে না করে উভয়ের পক্ষ হতে তালাক এর অনুমতি নবীর নিকট চাওয়া হয়।নবীও চাইতেন তালাক হলে জয়নবকে নবী বিয়ে করবেন।তালাক হয়ে যাক।কিন্তু লোক লজ্জাকে ভয় করে পাছে না মানুষ বলে জয়নবকে বিয়ে করতে বা জয়নবের প্রতি দুর্বলতা হতে নবী সম্মতি দিয়েছেন।তাই নবী সত্যি না বলে বিনা প্রয়োজনে আল্লাহর নাম বিক্রি করে তালাক দিতে না করেন,এতে আল্লাহর অসন্তোষ এর কথা বলেন,যা ছিল মিথ্যা। অর্থাৎ মুখে এক মনে আরেক।
উক্ত আয়াত কি বলেনা নবী নিজ স্বার্থে আল্লাহর নাম ব্যবহার করতেন?উক্ত আয়াত প্রমান করে নবীও মিথ্যা বলতেন,উক্ত আয়াত বলে নবী ন্যায় বিচার করতেননা,কারণ জায়েদ জয়নব দুইজন তালাক চাইতো,তাদের চাওয়াকে সম্মান করা হতো যুক্তি এবং ন্যায় বিচারক এর পূর্ণ রুপ।কিন্তু নবী নিজের মতামতকে ভয় দিয়ে চাপিয়ে দিলেন,শেষ আল্লাহর হুকুমে তালাক হয়।অর্থাৎ আল্লাহ জয়নব আর জায়েদ এর সম্মতিকে আল্লাহর সম্মতি বা ন্যায় বিচার বলেছেন,যাকে নবী পাপ ও আল্লাহর অসন্তোষ এর কারণ বলে নিজের মনের চাওয়াকে লুকিয়েছেন।পৃথিবীর কেউ জানতোনা যদি আল্লাহ এই আয়াত নাযিল করতেন।আচ্ছা নবী সমালোচনার উর্ধ্বে ভগবান হলে আল্লাহ হন্দুু কেন নবীকে এতো কটাক্ষ করলো,যখন কোন মুসলিম বলবে নবী সর্বদা সত্যি বলতেন,ন্যায় বিচার করতেন,আল্লাহকে সর্ব পরিস্থিতিতে ভয় করতেন,এই বলাকে অস্বীকার করে কেউ নবীকে আল্লাহর নাম বিক্রি কারী অন্যায় বিচার নিজের মনের চাহিদা আডাল করে মিথ্যা বলা কারী বললে তা কেন পাপ হবে,যা স্বয়ং আল্লাহ বলেছেন।
আমার মন সব সময় বলে,যে নবী নিজ স্ত্রী আয়েশাকেও অপবাদে মরণ যাতনা দিয়েছেন কথা বন্ধ করে,আমার স্ত্রীকে কেউ বললো সে চরিত্রহীন,আমি কথা বন্ধ করে স্ত্রী থেকে দূরে থাকলে তা স্ত্রীকে তার নিকট দায়ী দোষী করা বজায়। আয়েশার অবস্থা এমন ছিল স্বয়ং আবু বক্কর আয়েশার গায়ে হাত তুলেছেন,কারণ এটি মুখে মুখে হয়েছে আয়েশা চরিএহীন,অথচ নবী কথা বন্ধ করলেন একবারও বলেননি যে দিন আল্লাহ বলবেন সে দিন,বা আমার স্ত্রী চরিএহীন হতে পারেনা যাকে স্বয়ং ৬বছর বয়সে আল্লাহ আমার করেছেন,আয়েশার কথা সত্য আয়েশা সত্যবাদী বা এমন জঘন্য চরিএের হলে তাকে শিশু বয়সে আল্লাহ আমাকে তোফা দিতেন না।
তাই কথা বন্ধ গুজব রটাতে সাহায্য করে,যা আয়েশাকে মৃত্যু পথযাএী করে।এই কষ্ট একজন অপবাদ প্রাপ্ত মানসিক বন্দী নারী বুজবে।যে নবীকে আল্লাহর আয়াত নাযিল পর্যন্ত দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে হয়,সে নবীর স্ত্রী বিশ্বাস আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস ও বিবেকে কাটতি থাকতে পারে,গুজব যে কেউ রটাতে পারে কিন্তু সে গুজব থেকে দূরে নয় আয়েশা থেকে দূরে ছিলেন স্বয়ং নবী।তাই আল্লাহ প্রদত্ত কথা ব্যতিত নবী না জানতেন কথা বলতে না বিশ্লেষণ করতে।নবীর কার্য এমন আয়েশা মরুক তাতে আমার কি?কেন আল্লাহ কি পাপ মানসিক শিশুকে নবীর স্ত্রী করবেন,যেখানে আল্লাহ সব জানেন,ভালো বুজেন,ভালোই করেন।নবীর এমন বিশ্লেষণ আল্লাহর প্রতি দৃঢ়তা কোথায়?
আগে আল্লাহ কি বলেন শুনি।কেন এটি কি ব্যক্তিগত বিশ্বাস বা বিবেক।কখনো নয়।এমন কথা কেউ বাস্তবতা থেকে বললে সে কেন ধর্ম অবমাননা করবে,তা কি কেউ বলবেন?
তাহলে সমালোচনার বিষয় আয়াত ঘটনা গুলো কোরআন থেকে তুলে নিন,প্রশ্ন ময় আয়াতে মন প্রশ্ন করতে পারে তার স্বাভাবিক। কারণ কি?
নুপুর শর্মার জন্য শুভ কামনা। রাজনৈতিক ক্যারিয়ারের ক্ষতির ভয়ে সত্য কথা বলা থেকে নিজেকে বিরত রাখা যাবে না। নবী মুহাম্মাদ (স) যে আয়েশা (রা) কে ৬ বছর বয়সে বিয়ে করেছেন এবং ৯ বছর বয়সে সংসার করেছেন এটা দিনের আলোর মত সত্য। বাংলাদেশের তারেক মুনাওয়ার, সাঈদি, আমীর হামজা, আজহারী সহ বহু আলেম বহু ওয়াজে এই সত্য স্বীকার করেছেন। কারণ বুখারী শরিফে একাধিক হাদীসে মা আয়েশার বরাত দিয়ে এই কথা সত্যতা পাওয়া যায়। তিনি যে বিয়ের সময় পুতুল খেলতেন সেই কথাও হাদীসে আছে। কথা হচ্ছে- যিনি কাজটা করেছেন তিনি আমাদের চোখে মহাপুরুষ আর তার কাজের বর্ণনা কেউ দিলে তিনি অপরাধী এটা কেমন আচরণ?? নুপুর শর্মার পক্ষের কেউ নই আমি। কারণ আমি ইসলামি মৌলবাদকে যেমন পছন্দ করিনা হিন্দু মৌলবাদকেও পছন্দ করিনা। তবে এটা বিশ্বাস করি, মুসলিম মৌলবাদি বদমাশদের দমন করতে হলে অন্য ধর্মের লোকদের অবশ্যই কথা বলতে হবে। শুভ কামনা নূপুর শর্মা। বাংলাদেশ থেকে আমি একজন এক্স মুসলিম আপনার পক্ষে আছি।
নুপুরশর্মা জিন্দাবাদ নবির গুমুত খোড়েরা নিপাত যাক🤕
hedam lagse sonman korar?
এগ্রেসিভ নারি!!! অতি রঞ্জিত মানুষ কখনোই ভালো কিছু করতে পারেনা!!!
তবে রাতারাতি বিখ্যাত হয়ে গেছে সালমান রুশদীর মতো , ভারতে সবচেয়ে সহজ কাজ হলো মুসলিমদের আঘাত করা এবং ভারতীয় হিন্দুত্ববাদীরা সেটাই করে যাচ্ছে প্রতিনিয়ত।
পড়াশোনাটা করে দেখা! নিজের তো ক্ষমতা নেই!😂😂
@@shreyabhattacharjee3650 jay shikkha on er jonnno kosto kor ta kono shikkhai noi!!! Dekhen apnar eai netrir jonno apnader Indian probashider koto kosto hoccha?????
আল্লাহ ছাড় দেন ,কিন্তু ছেড়ে দেন না ।
এটা মনে রাখতে হবে সবাইকে ।
Khanki Beti
নুপুর শর্মার জন্য শুভ কামনা। রাজনৈতিক ক্যারিয়ারের ক্ষতির ভয়ে সত্য কথা বলা থেকে নিজেকে বিরত রাখা যাবে না। নবী মুহাম্মাদ (স) যে আয়েশা (রা) কে ৬ বছর বয়সে বিয়ে করেছেন এবং ৯ বছর বয়সে সংসার করেছেন এটা দিনের আলোর মত সত্য। বাংলাদেশের তারেক মুনাওয়ার, সাঈদি, আমীর হামজা, আজহারী সহ বহু আলেম বহু ওয়াজে এই সত্য স্বীকার করেছেন। কারণ বুখারী শরিফে একাধিক হাদীসে মা আয়েশার বরাত দিয়ে এই কথা সত্যতা পাওয়া যায়। তিনি যে বিয়ের সময় পুতুল খেলতেন সেই কথাও হাদীসে আছে। কথা হচ্ছে- যিনি কাজটা করেছেন তিনি আমাদের চোখে মহাপুরুষ আর তার কাজের বর্ণনা কেউ দিলে তিনি অপরাধী এটা কেমন আচরণ?? নুপুর শর্মার পক্ষের কেউ নই আমি। কারণ আমি ইসলামি মৌলবাদকে যেমন পছন্দ করিনা হিন্দু মৌলবাদকেও পছন্দ করিনা। তবে এটা বিশ্বাস করি, মুসলিম মৌলবাদি বদমাশদের দমন করতে হলে অন্য ধর্মের লোকদের অবশ্যই কথা বলতে হবে। শুভ কামনা নূপুর শর্মা। বাংলাদেশ থেকে আমি একজন এক্স মুসলিম আপনার পক্ষে আছি।
সূরা আহযাবে আল্লাহ নিজে নবীর সমালোচনা করলেন,নবীকে মিথ্যাবাদী বলেছেন,আবার অনেক আয়াতে আল্লাহ বলেন , আল্লাহ না চাইলে আপনি ভ্রান্ত হতেন।শয়তান আপনাকে কুমন্ত্রণা দিলে আল্লাহর সাহায্য কামনা করবেন।
তাই আল্লাহর কথা বা আয়াতের চর্চাও বা ঐ দৃষ্টি ভঙ্গির আলোচনা সমালোচনাও কি ধর্ম অবমাননা হবে?
তাহলে আল্লাহর আয়াত কি অস্বীকার হবেনা,এটি কি ধর্ম এদিকে গেলে এক কথা ঐ দিকে গেলে আরেক কথা।
যেমনঃুআল্লাহ বলেন,,
স্মরণ করুন আল্লাহ যাকে দয়া করলেন আপনি যাকে দয়া করেছেন(পালক পুএ যায়েদ সমন্ধে) আপনি তাকে বলেছেন নিজ স্ত্রীকে(জয়নব) বিবাহধীন রাখ বা তালাক দিওনা।আল্লাহকে ভয় কর।আপনি নিজ মনে যা গোপন করলেন আল্লাহ তা প্রকাশ করে দিলেন,মানুষকে ভয় করেছেন অথচ আল্লাহকে ভয় করা উচিৎ ছিল,জায়েদ জয়নবের সাথে প্রয়োজন বা তালাক পূর্ণ করলে আপনাকে বিবাহ করালাম।যেন পোষা পুবের স্ত্রীর সাথে বিবাহ বিচ্ছেদে হলে বিয়েতে সমস্যা না হয়,,সূরা আহযাব ৩৭.
এখানে জয়নব ও জায়েদ একে অপরকে নিজেদের সাথে সংসার করার জন্য যোগ্য মনে না করে উভয়ের পক্ষ হতে তালাক এর অনুমতি নবীর নিকট চাওয়া হয়।নবীও চাইতেন তালাক হলে জয়নবকে নবী বিয়ে করবেন।তালাক হয়ে যাক।কিন্তু লোক লজ্জাকে ভয় করে পাছে না মানুষ বলে জয়নবকে বিয়ে করতে বা জয়নবের প্রতি দুর্বলতা হতে নবী সম্মতি দিয়েছেন।তাই নবী সত্যি না বলে বিনা প্রয়োজনে আল্লাহর নাম বিক্রি করে তালাক দিতে না করেন,এতে আল্লাহর অসন্তোষ এর কথা বলেন,যা ছিল মিথ্যা। অর্থাৎ মুখে এক মনে আরেক।
উক্ত আয়াত কি বলেনা নবী নিজ স্বার্থে আল্লাহর নাম ব্যবহার করতেন?উক্ত আয়াত প্রমান করে নবীও মিথ্যা বলতেন,উক্ত আয়াত বলে নবী ন্যায় বিচার করতেননা,কারণ জায়েদ জয়নব দুইজন তালাক চাইতো,তাদের চাওয়াকে সম্মান করা হতো যুক্তি এবং ন্যায় বিচারক এর পূর্ণ রুপ।কিন্তু নবী নিজের মতামতকে ভয় দিয়ে চাপিয়ে দিলেন,শেষ আল্লাহর হুকুমে তালাক হয়।অর্থাৎ আল্লাহ জয়নব আর জায়েদ এর সম্মতিকে আল্লাহর সম্মতি বা ন্যায় বিচার বলেছেন,যাকে নবী পাপ ও আল্লাহর অসন্তোষ এর কারণ বলে নিজের মনের চাওয়াকে লুকিয়েছেন।পৃথিবীর কেউ জানতোনা যদি আল্লাহ এই আয়াত নাযিল করতেন।আচ্ছা নবী সমালোচনার উর্ধ্বে ভগবান হলে আল্লাহ হন্দুু কেন নবীকে এতো কটাক্ষ করলো,যখন কোন মুসলিম বলবে নবী সর্বদা সত্যি বলতেন,ন্যায় বিচার করতেন,আল্লাহকে সর্ব পরিস্থিতিতে ভয় করতেন,এই বলাকে অস্বীকার করে কেউ নবীকে আল্লাহর নাম বিক্রি কারী অন্যায় বিচার নিজের মনের চাহিদা আডাল করে মিথ্যা বলা কারী বললে তা কেন পাপ হবে,যা স্বয়ং আল্লাহ বলেছেন।
আমার মন সব সময় বলে,যে নবী নিজ স্ত্রী আয়েশাকেও অপবাদে মরণ যাতনা দিয়েছেন কথা বন্ধ করে,আমার স্ত্রীকে কেউ বললো সে চরিত্রহীন,আমি কথা বন্ধ করে স্ত্রী থেকে দূরে থাকলে তা স্ত্রীকে তার নিকট দায়ী দোষী করা বজায়। আয়েশার অবস্থা এমন ছিল স্বয়ং আবু বক্কর আয়েশার গায়ে হাত তুলেছেন,কারণ এটি মুখে মুখে হয়েছে আয়েশা চরিএহীন,অথচ নবী কথা বন্ধ করলেন একবারও বলেননি যে দিন আল্লাহ বলবেন সে দিন,বা আমার স্ত্রী চরিএহীন হতে পারেনা যাকে স্বয়ং ৬বছর বয়সে আল্লাহ আমার করেছেন,আয়েশার কথা সত্য আয়েশা সত্যবাদী বা এমন জঘন্য চরিএের হলে তাকে শিশু বয়সে আল্লাহ আমাকে তোফা দিতেন না।
তাই কথা বন্ধ গুজব রটাতে সাহায্য করে,যা আয়েশাকে মৃত্যু পথযাএী করে।এই কষ্ট একজন অপবাদ প্রাপ্ত মানসিক বন্দী নারী বুজবে।যে নবীকে আল্লাহর আয়াত নাযিল পর্যন্ত দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে হয়,সে নবীর স্ত্রী বিশ্বাস আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস ও বিবেকে কাটতি থাকতে পারে,গুজব যে কেউ রটাতে পারে কিন্তু সে গুজব থেকে দূরে নয় আয়েশা থেকে দূরে ছিলেন স্বয়ং নবী।তাই আল্লাহ প্রদত্ত কথা ব্যতিত নবী না জানতেন কথা বলতে না বিশ্লেষণ করতে।নবীর কার্য এমন আয়েশা মরুক তাতে আমার কি?কেন আল্লাহ কি পাপ মানসিক শিশুকে নবীর স্ত্রী করবেন,যেখানে আল্লাহ সব জানেন,ভালো বুজেন,ভালোই করেন।নবীর এমন বিশ্লেষণ আল্লাহর প্রতি দৃঢ়তা কোথায়?
আগে আল্লাহ কি বলেন শুনি।কেন এটি কি ব্যক্তিগত বিশ্বাস বা বিবেক।কখনো নয়।এমন কথা কেউ বাস্তবতা থেকে বললে সে কেন ধর্ম অবমাননা করবে,তা কি কেউ বলবেন?
তাহলে সমালোচনার বিষয় আয়াত ঘটনা গুলো কোরআন থেকে তুলে নিন,প্রশ্ন ময় আয়াতে মন প্রশ্ন করতে পারে তার স্বাভাবিক। কারণ কি?
নুপুরকে ফাঁসি দেওয়া হোক😮😮
নবীকে আমরা সবাই ভালবাসি,কিন্তু কয়জন আছে আমরা নবীর দেখানো পথে চলি।
একদম সত্যি কথা
অনুচ্ছেদ ঃ ১০
পিতা কর্তৃক নাবালিকা কন্যাকে বিয়ে দেয়া বৈধ। حدثنا أبو كريب محمد بن العلاء حدثنا أبو أسامة ح وحدثنا أبو بكر بن أبي شيبة قال وجدت في كتابي عن أبي أسامة عن هشام عن أبيه عن عائشة قالت تزوجني رسول الله صلى الله عليه وسلم لست سنين و بنى بي وأنا بنت تسع سنين قالت فقدمنا المدينة فوعكتُ شهرا فوفي شعرى جميمة فأتني أم رومان وأنا على أرجوحة ومعى صواحبى فصرخت بی بيدى فأوقفتني على الباب فقلت هه هه حتى ذهب فأتيتها وما أدرى ماتريد بي فأخذت نفسى فأدخلتني بيتا فاذا نسوة من الأنصار فقلن على الخير والبركة وعلى خير طائر فأسلمتني إليهن فغسلن رأسى وأصلحتى فلم يرعى إلا ورسول الله صلى الله عليه وسلم ضحى فأسلمتني إليه
৩৩৪৩। আয়েশা (রা) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ আমার ছয় বছর বয়সের সময় রাসূলুল্লাহ (সা) আমাকে বিয়ে করেছিলেন। আর আমার বয়স যখন নয় বছর তখন আমার সাথে তাঁর বাসর রাত্রি হয়। আয়েশা (রা) বলেন, আমরা (হিজরত করে) মদীনায় আসলাম। তারপর আমি এক মাস পর্যন্ত জ্বরে আক্রান্ত থাকলাম। আমার চুল আমার কান পর্যন্ত লম্বা হলো। আমি একদিন দোলনায় দোল খাচ্ছিলাম। আমার খেলার বান্ধবীরা আমার সাথে ছিল। এমন সময় (আমার মা) উম্মে রুমান এসে আমাকে ডাকলেন। আমি তাঁর কাছে গেলাম। তিনি আমাকে ধরলেন এবং দরজার কাছে থামালেন। আমি তখন হাঁপাচ্ছিলাম। আমি জানতাম না তিনি আমাকে কেন ডেকেছিলেন। অবশেষে আমার হাঁপানো বন্ধ হলে তিনি আমাকে নিয়ে একটি ঘরে গেলেন। সেখানে কিছু সংখ্যক আনসার মহিলা ছিলেন। 'অতি উত্তম কল্যাণ ও বরকত হোক' বলে তারা আমাকে দু'আ করলেন। আমার মা আমাকে তাদের হাতে সোপর্দ করলেন। তারা আমার মাথা ধোয়ালেন এবং পরিপাটি করে সাজালেন। আমি ভীত শংকিতও হইনি। পরে দুপুরে তারা আমাকে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কাছে সোপর্দ করলেন।
وحدثنا يحيى بن يحيى أخبرنا أبو معاوية عن هشام
এর মানে আপনি আপনাদের ধর্মীয় গ্রন্থকে অবমাননা করছেন? এর মানে আপনি অস্বীকার করছেন যে নবী জি ৫৫ বছর বয়সে ৬ বছরের আয়সাকে নিকাহ্ করেননি? নূপুর শর্মা তো এই তিক্ত সত্য কথাটাই বলেছেন। হয় নূপুর শর্মা ভুলভাল কথা বলেছেন নয়তো আপনাদের সহি বুখারীতে নবী জি কে নিয়ে ভুল ব্যাখ্যা করা হয়েছে। সনাতন ধর্মের দেবদেবীদের নিয়ে যখন কুকথা, কুরটনা হবে তখন মুসলিমদেরও উচিত তিক্ত সত্য কথাগুলো হজম করা। কারণ, *ঢিলটি মারলে পাটকেলটিও খেতে হয়।* ভণ্ড ধার্মীক কোথাকার 😠😡
@@user-defined-j4s এই হলো ইসলাম ধর্মের হাল। ছিঃ ছিঃ ছিঃ, জঘন্য 🤮
@@user-defined-j4s kire malawon er baccha
আল্লাহ আপনি আপনার কুদরতি শক্তি দিয়ে ওদের দংশ করে দিন এবং সকল বাতিলের হেদায়েত দান করুন আমিন
আরে ছাগল দংশ নয় ধংশ বল
amin
ধ্বংস বানান আগে ঠিক করুন
আপনি যত উচ্চ পর্যায়ের হোন না কেন একটি ভুলেই সব কিছুকে নিচে নামিয়ে শেষ করে দেয়...
সূরা আহযাবে আল্লাহ নিজে নবীর সমালোচনা করলেন,নবীকে মিথ্যাবাদী বলেছেন,আবার অনেক আয়াতে আল্লাহ বলেন , আল্লাহ না চাইলে আপনি ভ্রান্ত হতেন।শয়তান আপনাকে কুমন্ত্রণা দিলে আল্লাহর সাহায্য কামনা করবেন।
তাই আল্লাহর কথা বা আয়াতের চর্চাও বা ঐ দৃষ্টি ভঙ্গির আলোচনা সমালোচনাও কি ধর্ম অবমাননা হবে?
তাহলে আল্লাহর আয়াত কি অস্বীকার হবেনা,এটি কি ধর্ম এদিকে গেলে এক কথা ঐ দিকে গেলে আরেক কথা।
যেমনঃুআল্লাহ বলেন,,
স্মরণ করুন আল্লাহ যাকে দয়া করলেন আপনি যাকে দয়া করেছেন(পালক পুএ যায়েদ সমন্ধে) আপনি তাকে বলেছেন নিজ স্ত্রীকে(জয়নব) বিবাহধীন রাখ বা তালাক দিওনা।আল্লাহকে ভয় কর।আপনি নিজ মনে যা গোপন করলেন আল্লাহ তা প্রকাশ করে দিলেন,মানুষকে ভয় করেছেন অথচ আল্লাহকে ভয় করা উচিৎ ছিল,জায়েদ জয়নবের সাথে প্রয়োজন বা তালাক পূর্ণ করলে আপনাকে বিবাহ করালাম।যেন পোষা পুবের স্ত্রীর সাথে বিবাহ বিচ্ছেদে হলে বিয়েতে সমস্যা না হয়,,সূরা আহযাব ৩৭.
এখানে জয়নব ও জায়েদ একে অপরকে নিজেদের সাথে সংসার করার জন্য যোগ্য মনে না করে উভয়ের পক্ষ হতে তালাক এর অনুমতি নবীর নিকট চাওয়া হয়।নবীও চাইতেন তালাক হলে জয়নবকে নবী বিয়ে করবেন।তালাক হয়ে যাক।কিন্তু লোক লজ্জাকে ভয় করে পাছে না মানুষ বলে জয়নবকে বিয়ে করতে বা জয়নবের প্রতি দুর্বলতা হতে নবী সম্মতি দিয়েছেন।তাই নবী সত্যি না বলে বিনা প্রয়োজনে আল্লাহর নাম বিক্রি করে তালাক দিতে না করেন,এতে আল্লাহর অসন্তোষ এর কথা বলেন,যা ছিল মিথ্যা। অর্থাৎ মুখে এক মনে আরেক।
উক্ত আয়াত কি বলেনা নবী নিজ স্বার্থে আল্লাহর নাম ব্যবহার করতেন?উক্ত আয়াত প্রমান করে নবীও মিথ্যা বলতেন,উক্ত আয়াত বলে নবী ন্যায় বিচার করতেননা,কারণ জায়েদ জয়নব দুইজন তালাক চাইতো,তাদের চাওয়াকে সম্মান করা হতো যুক্তি এবং ন্যায় বিচারক এর পূর্ণ রুপ।কিন্তু নবী নিজের মতামতকে ভয় দিয়ে চাপিয়ে দিলেন,শেষ আল্লাহর হুকুমে তালাক হয়।অর্থাৎ আল্লাহ জয়নব আর জায়েদ এর সম্মতিকে আল্লাহর সম্মতি বা ন্যায় বিচার বলেছেন,যাকে নবী পাপ ও আল্লাহর অসন্তোষ এর কারণ বলে নিজের মনের চাওয়াকে লুকিয়েছেন।পৃথিবীর কেউ জানতোনা যদি আল্লাহ এই আয়াত নাযিল করতেন।আচ্ছা নবী সমালোচনার উর্ধ্বে ভগবান হলে আল্লাহ হন্দুু কেন নবীকে এতো কটাক্ষ করলো,যখন কোন মুসলিম বলবে নবী সর্বদা সত্যি বলতেন,ন্যায় বিচার করতেন,আল্লাহকে সর্ব পরিস্থিতিতে ভয় করতেন,এই বলাকে অস্বীকার করে কেউ নবীকে আল্লাহর নাম বিক্রি কারী অন্যায় বিচার নিজের মনের চাহিদা আডাল করে মিথ্যা বলা কারী বললে তা কেন পাপ হবে,যা স্বয়ং আল্লাহ বলেছেন।
আমার মন সব সময় বলে,যে নবী নিজ স্ত্রী আয়েশাকেও অপবাদে মরণ যাতনা দিয়েছেন কথা বন্ধ করে,আমার স্ত্রীকে কেউ বললো সে চরিত্রহীন,আমি কথা বন্ধ করে স্ত্রী থেকে দূরে থাকলে তা স্ত্রীকে তার নিকট দায়ী দোষী করা বজায়। আয়েশার অবস্থা এমন ছিল স্বয়ং আবু বক্কর আয়েশার গায়ে হাত তুলেছেন,কারণ এটি মুখে মুখে হয়েছে আয়েশা চরিএহীন,অথচ নবী কথা বন্ধ করলেন একবারও বলেননি যে দিন আল্লাহ বলবেন সে দিন,বা আমার স্ত্রী চরিএহীন হতে পারেনা যাকে স্বয়ং ৬বছর বয়সে আল্লাহ আমার করেছেন,আয়েশার কথা সত্য আয়েশা সত্যবাদী বা এমন জঘন্য চরিএের হলে তাকে শিশু বয়সে আল্লাহ আমাকে তোফা দিতেন না।
তাই কথা বন্ধ গুজব রটাতে সাহায্য করে,যা আয়েশাকে মৃত্যু পথযাএী করে।এই কষ্ট একজন অপবাদ প্রাপ্ত মানসিক বন্দী নারী বুজবে।যে নবীকে আল্লাহর আয়াত নাযিল পর্যন্ত দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে হয়,সে নবীর স্ত্রী বিশ্বাস আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস ও বিবেকে কাটতি থাকতে পারে,গুজব যে কেউ রটাতে পারে কিন্তু সে গুজব থেকে দূরে নয় আয়েশা থেকে দূরে ছিলেন স্বয়ং নবী।তাই আল্লাহ প্রদত্ত কথা ব্যতিত নবী না জানতেন কথা বলতে না বিশ্লেষণ করতে।নবীর কার্য এমন আয়েশা মরুক তাতে আমার কি?কেন আল্লাহ কি পাপ মানসিক শিশুকে নবীর স্ত্রী করবেন,যেখানে আল্লাহ সব জানেন,ভালো বুজেন,ভালোই করেন।নবীর এমন বিশ্লেষণ আল্লাহর প্রতি দৃঢ়তা কোথায়?
আগে আল্লাহ কি বলেন শুনি।কেন এটি কি ব্যক্তিগত বিশ্বাস বা বিবেক।কখনো নয়।এমন কথা কেউ বাস্তবতা থেকে বললে সে কেন ধর্ম অবমাননা করবে,তা কি কেউ বলবেন?
তাহলে সমালোচনার বিষয় আয়াত ঘটনা গুলো কোরআন থেকে তুলে নিন,প্রশ্ন ময় আয়াতে মন প্রশ্ন করতে পারে তার স্বাভাবিক। কারণ কি?
সে ভারতের হিন্দুদের কাছে সুপারহিরোইন...👻👻👻
নুপুরশর্মা জিন্দাবাদ নবির গুমুত খোড়েরা নিপাত যাক🤕
মুসলিমদের বন্ধু কে? মুসলিমদের শত্রুতো মুসলিমরাই/ মোহাম্মদ যে কয়টা ইহুদিকে হত্যা করেছিল সিফফিন আর জামালের যুদ্ধে মুসলিমরা তারচেয়ে কয়েক গুন বেশি মুসলিম খুন করেছে। মোহাম্মদের মেয়ে ফাতেমা খুন হয়েছে মোহাম্মদের প্রিয় সাহাবী ওমর ও আবু বকরের হাতে। মোহাম্মদের সবচে পেয়ারের বিবি আয়েশাকে খুন করেছে মোহাম্মদের রাজনৈতিক সচিব মুয়াবিয়া। মোহাম্মদের প্রিয় নাতি ইমাম হোসেনকে খুন করেছে মুয়াবিয়ার পুত্র ইয়াজিদ!! হায় তাও নাকি এটা শান্তির ধর্ম??
নুপুর শর্মা দি, আপনার চরনে প্রনাম 🙏🙏🙏। You are great woman. We (all world )are with you.
১) কে কি বলেছেন ? সত্যি না মিথ্যা এটা খুব বড়ো বিষয় নয়। মূল বিষয়টি হলো রাজনৈতিক স্বার্থে উদ্দেশ্য প্রণোদিত হয়ে হিটলারি কায়দায় ঘৃণা ছড়ানো।
২) এর মাধ্যমে বৌদ্ধদের মতো ২০ কোটি ভারতীয় মুসলমানদের মেরে কেটে বিতাড়িত করার ক্ষেত্র তৈরি করা।
৩) এটা বাস্তবায়িত হলে শুধু মুসলমানদের জন্য নয় সারা বিশ্বের জন্য এটা বিপজ্জনক হবে। কোটি মুসলিম স্বরণার্থীদের চাপ সারা বিশ্বকে অস্থিতিশীল করে তুলবে।
৫) বিশ্বের অনেকেই এবার বিষয়টি অনুধাবন করতে পেরেছেন বলেই ইতিপূর্বে অনেক নেতা কর্মী এবং পরবর্তীতে একাধিক সংসদ সদস্যরা এই ধরনের কথা বার্তা বললেও তখন বিশ্বের নেতৃবৃন্দ বিষয়টিকে গুরুত্ব দেয় নি। কিন্তু এবার সর্বশেষে যখন নূপুর শর্মার মতো এক জন উচ্চ শিক্ষিত ও ক্ষমতাসীন BJP পার্টির মূখপত্রের মুখ দিয়ে এই ভাবে ঘৃণা ছড়ানো হলো, তখন বিশ্ব নেতৃবৃন্দ নড়েচড়ে বসেছে।
৪) তা ছাড়া বিশ্বে এখন Islamo phobia কমে আসছে। তাঈ প্রতিবারের মতো Islamo phobia কে কাজে লাগিয়ে ফায়দা হাসিলের কৌশলটা এবার কাজে লাগে নি। তাঁরা তো সাধারণ জনগণের মতো এতো ইমোশনাল হয়ে চলে না।
বিবিসি তোমরাও ইসলাম বিদ্বেষী না হলে হযরত মোহাম্মদ সা: এর নাম নিতে সম্মান কেন দেও না?
ঠিক বলেছেন।
সূরা আহযাবে আল্লাহ নিজে নবীর সমালোচনা করলেন,নবীকে মিথ্যাবাদী বলেছেন,আবার অনেক আয়াতে আল্লাহ বলেন , আল্লাহ না চাইলে আপনি ভ্রান্ত হতেন।শয়তান আপনাকে কুমন্ত্রণা দিলে আল্লাহর সাহায্য কামনা করবেন।
তাই আল্লাহর কথা বা আয়াতের চর্চাও বা ঐ দৃষ্টি ভঙ্গির আলোচনা সমালোচনাও কি ধর্ম অবমাননা হবে?
তাহলে আল্লাহর আয়াত কি অস্বীকার হবেনা,এটি কি ধর্ম এদিকে গেলে এক কথা ঐ দিকে গেলে আরেক কথা।
যেমনঃুআল্লাহ বলেন,,
স্মরণ করুন আল্লাহ যাকে দয়া করলেন আপনি যাকে দয়া করেছেন(পালক পুএ যায়েদ সমন্ধে) আপনি তাকে বলেছেন নিজ স্ত্রীকে(জয়নব) বিবাহধীন রাখ বা তালাক দিওনা।আল্লাহকে ভয় কর।আপনি নিজ মনে যা গোপন করলেন আল্লাহ তা প্রকাশ করে দিলেন,মানুষকে ভয় করেছেন অথচ আল্লাহকে ভয় করা উচিৎ ছিল,জায়েদ জয়নবের সাথে প্রয়োজন বা তালাক পূর্ণ করলে আপনাকে বিবাহ করালাম।যেন পোষা পুবের স্ত্রীর সাথে বিবাহ বিচ্ছেদে হলে বিয়েতে সমস্যা না হয়,,সূরা আহযাব ৩৭.
এখানে জয়নব ও জায়েদ একে অপরকে নিজেদের সাথে সংসার করার জন্য যোগ্য মনে না করে উভয়ের পক্ষ হতে তালাক এর অনুমতি নবীর নিকট চাওয়া হয়।নবীও চাইতেন তালাক হলে জয়নবকে নবী বিয়ে করবেন।তালাক হয়ে যাক।কিন্তু লোক লজ্জাকে ভয় করে পাছে না মানুষ বলে জয়নবকে বিয়ে করতে বা জয়নবের প্রতি দুর্বলতা হতে নবী সম্মতি দিয়েছেন।তাই নবী সত্যি না বলে বিনা প্রয়োজনে আল্লাহর নাম বিক্রি করে তালাক দিতে না করেন,এতে আল্লাহর অসন্তোষ এর কথা বলেন,যা ছিল মিথ্যা। অর্থাৎ মুখে এক মনে আরেক।
উক্ত আয়াত কি বলেনা নবী নিজ স্বার্থে আল্লাহর নাম ব্যবহার করতেন?উক্ত আয়াত প্রমান করে নবীও মিথ্যা বলতেন,উক্ত আয়াত বলে নবী ন্যায় বিচার করতেননা,কারণ জায়েদ জয়নব দুইজন তালাক চাইতো,তাদের চাওয়াকে সম্মান করা হতো যুক্তি এবং ন্যায় বিচারক এর পূর্ণ রুপ।কিন্তু নবী নিজের মতামতকে ভয় দিয়ে চাপিয়ে দিলেন,শেষ আল্লাহর হুকুমে তালাক হয়।অর্থাৎ আল্লাহ জয়নব আর জায়েদ এর সম্মতিকে আল্লাহর সম্মতি বা ন্যায় বিচার বলেছেন,যাকে নবী পাপ ও আল্লাহর অসন্তোষ এর কারণ বলে নিজের মনের চাওয়াকে লুকিয়েছেন।পৃথিবীর কেউ জানতোনা যদি আল্লাহ এই আয়াত নাযিল করতেন।আচ্ছা নবী সমালোচনার উর্ধ্বে ভগবান হলে আল্লাহ হন্দুু কেন নবীকে এতো কটাক্ষ করলো,যখন কোন মুসলিম বলবে নবী সর্বদা সত্যি বলতেন,ন্যায় বিচার করতেন,আল্লাহকে সর্ব পরিস্থিতিতে ভয় করতেন,এই বলাকে অস্বীকার করে কেউ নবীকে আল্লাহর নাম বিক্রি কারী অন্যায় বিচার নিজের মনের চাহিদা আডাল করে মিথ্যা বলা কারী বললে তা কেন পাপ হবে,যা স্বয়ং আল্লাহ বলেছেন।
আমার মন সব সময় বলে,যে নবী নিজ স্ত্রী আয়েশাকেও অপবাদে মরণ যাতনা দিয়েছেন কথা বন্ধ করে,আমার স্ত্রীকে কেউ বললো সে চরিত্রহীন,আমি কথা বন্ধ করে স্ত্রী থেকে দূরে থাকলে তা স্ত্রীকে তার নিকট দায়ী দোষী করা বজায়। আয়েশার অবস্থা এমন ছিল স্বয়ং আবু বক্কর আয়েশার গায়ে হাত তুলেছেন,কারণ এটি মুখে মুখে হয়েছে আয়েশা চরিএহীন,অথচ নবী কথা বন্ধ করলেন একবারও বলেননি যে দিন আল্লাহ বলবেন সে দিন,বা আমার স্ত্রী চরিএহীন হতে পারেনা যাকে স্বয়ং ৬বছর বয়সে আল্লাহ আমার করেছেন,আয়েশার কথা সত্য আয়েশা সত্যবাদী বা এমন জঘন্য চরিএের হলে তাকে শিশু বয়সে আল্লাহ আমাকে তোফা দিতেন না।
তাই কথা বন্ধ গুজব রটাতে সাহায্য করে,যা আয়েশাকে মৃত্যু পথযাএী করে।এই কষ্ট একজন অপবাদ প্রাপ্ত মানসিক বন্দী নারী বুজবে।যে নবীকে আল্লাহর আয়াত নাযিল পর্যন্ত দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে হয়,সে নবীর স্ত্রী বিশ্বাস আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস ও বিবেকে কাটতি থাকতে পারে,গুজব যে কেউ রটাতে পারে কিন্তু সে গুজব থেকে দূরে নয় আয়েশা থেকে দূরে ছিলেন স্বয়ং নবী।তাই আল্লাহ প্রদত্ত কথা ব্যতিত নবী না জানতেন কথা বলতে না বিশ্লেষণ করতে।নবীর কার্য এমন আয়েশা মরুক তাতে আমার কি?কেন আল্লাহ কি পাপ মানসিক শিশুকে নবীর স্ত্রী করবেন,যেখানে আল্লাহ সব জানেন,ভালো বুজেন,ভালোই করেন।নবীর এমন বিশ্লেষণ আল্লাহর প্রতি দৃঢ়তা কোথায়?
আগে আল্লাহ কি বলেন শুনি।কেন এটি কি ব্যক্তিগত বিশ্বাস বা বিবেক।কখনো নয়।এমন কথা কেউ বাস্তবতা থেকে বললে সে কেন ধর্ম অবমাননা করবে,তা কি কেউ বলবেন?
তাহলে সমালোচনার বিষয় আয়াত ঘটনা গুলো কোরআন থেকে তুলে নিন,প্রশ্ন ময় আয়াতে মন প্রশ্ন করতে পারে তার স্বাভাবিক। কারণ কি?
নুপুর শর্মার জন্য শুভ কামনা। রাজনৈতিক ক্যারিয়ারের ক্ষতির ভয়ে সত্য কথা বলা থেকে নিজেকে বিরত রাখা যাবে না। নবী মুহাম্মাদ (স) যে আয়েশা (রা) কে ৬ বছর বয়সে বিয়ে করেছেন এবং ৯ বছর বয়সে সংসার করেছেন এটা দিনের আলোর মত সত্য। বাংলাদেশের তারেক মুনাওয়ার, সাঈদি, আমীর হামজা, আজহারী সহ বহু আলেম বহু ওয়াজে এই সত্য স্বীকার করেছেন। কারণ বুখারী শরিফে একাধিক হাদীসে মা আয়েশার বরাত দিয়ে এই কথা সত্যতা পাওয়া যায়। তিনি যে বিয়ের সময় পুতুল খেলতেন সেই কথাও হাদীসে আছে। কথা হচ্ছে- যিনি কাজটা করেছেন তিনি আমাদের চোখে মহাপুরুষ আর তার কাজের বর্ণনা কেউ দিলে তিনি অপরাধী এটা কেমন আচরণ?? নুপুর শর্মার পক্ষের কেউ নই আমি। কারণ আমি ইসলামি মৌলবাদকে যেমন পছন্দ করিনা হিন্দু মৌলবাদকেও পছন্দ করিনা। তবে এটা বিশ্বাস করি, মুসলিম মৌলবাদি বদমাশদের দমন করতে হলে অন্য ধর্মের লোকদের অবশ্যই কথা বলতে হবে। শুভ কামনা নূপুর শর্মা। বাংলাদেশ থেকে আমি একজন এক্স মুসলিম আপনার পক্ষে আছি।
@@sabbirhossainnoyon100 সূরা আহযাবে আল্লাহ নিজে নবীর সমালোচনা করলেন,নবীকে মিথ্যাবাদী বলেছেন,আবার অনেক আয়াতে আল্লাহ বলেন , আল্লাহ না চাইলে আপনি ভ্রান্ত হতেন।শয়তান আপনাকে কুমন্ত্রণা দিলে আল্লাহর সাহায্য কামনা করবেন।
তাই আল্লাহর কথা বা আয়াতের চর্চাও বা ঐ দৃষ্টি ভঙ্গির আলোচনা সমালোচনাও কি ধর্ম অবমাননা হবে?
তাহলে আল্লাহর আয়াত কি অস্বীকার হবেনা,এটি কি ধর্ম এদিকে গেলে এক কথা ঐ দিকে গেলে আরেক কথা।
যেমনঃুআল্লাহ বলেন,,
স্মরণ করুন আল্লাহ যাকে দয়া করলেন আপনি যাকে দয়া করেছেন(পালক পুএ যায়েদ সমন্ধে) আপনি তাকে বলেছেন নিজ স্ত্রীকে(জয়নব) বিবাহধীন রাখ বা তালাক দিওনা।আল্লাহকে ভয় কর।আপনি নিজ মনে যা গোপন করলেন আল্লাহ তা প্রকাশ করে দিলেন,মানুষকে ভয় করেছেন অথচ আল্লাহকে ভয় করা উচিৎ ছিল,জায়েদ জয়নবের সাথে প্রয়োজন বা তালাক পূর্ণ করলে আপনাকে বিবাহ করালাম।যেন পোষা পুবের স্ত্রীর সাথে বিবাহ বিচ্ছেদে হলে বিয়েতে সমস্যা না হয়,,সূরা আহযাব ৩৭.
এখানে জয়নব ও জায়েদ একে অপরকে নিজেদের সাথে সংসার করার জন্য যোগ্য মনে না করে উভয়ের পক্ষ হতে তালাক এর অনুমতি নবীর নিকট চাওয়া হয়।নবীও চাইতেন তালাক হলে জয়নবকে নবী বিয়ে করবেন।তালাক হয়ে যাক।কিন্তু লোক লজ্জাকে ভয় করে পাছে না মানুষ বলে জয়নবকে বিয়ে করতে বা জয়নবের প্রতি দুর্বলতা হতে নবী সম্মতি দিয়েছেন।তাই নবী সত্যি না বলে বিনা প্রয়োজনে আল্লাহর নাম বিক্রি করে তালাক দিতে না করেন,এতে আল্লাহর অসন্তোষ এর কথা বলেন,যা ছিল মিথ্যা। অর্থাৎ মুখে এক মনে আরেক।
উক্ত আয়াত কি বলেনা নবী নিজ স্বার্থে আল্লাহর নাম ব্যবহার করতেন?উক্ত আয়াত প্রমান করে নবীও মিথ্যা বলতেন,উক্ত আয়াত বলে নবী ন্যায় বিচার করতেননা,কারণ জায়েদ জয়নব দুইজন তালাক চাইতো,তাদের চাওয়াকে সম্মান করা হতো যুক্তি এবং ন্যায় বিচারক এর পূর্ণ রুপ।কিন্তু নবী নিজের মতামতকে ভয় দিয়ে চাপিয়ে দিলেন,শেষ আল্লাহর হুকুমে তালাক হয়।অর্থাৎ আল্লাহ জয়নব আর জায়েদ এর সম্মতিকে আল্লাহর সম্মতি বা ন্যায় বিচার বলেছেন,যাকে নবী পাপ ও আল্লাহর অসন্তোষ এর কারণ বলে নিজের মনের চাওয়াকে লুকিয়েছেন।পৃথিবীর কেউ জানতোনা যদি আল্লাহ এই আয়াত নাযিল করতেন।আচ্ছা নবী সমালোচনার উর্ধ্বে ভগবান হলে আল্লাহ হন্দুু কেন নবীকে এতো কটাক্ষ করলো,যখন কোন মুসলিম বলবে নবী সর্বদা সত্যি বলতেন,ন্যায় বিচার করতেন,আল্লাহকে সর্ব পরিস্থিতিতে ভয় করতেন,এই বলাকে অস্বীকার করে কেউ নবীকে আল্লাহর নাম বিক্রি কারী অন্যায় বিচার নিজের মনের চাহিদা আডাল করে মিথ্যা বলা কারী বললে তা কেন পাপ হবে,যা স্বয়ং আল্লাহ বলেছেন।
আমার মন সব সময় বলে,যে নবী নিজ স্ত্রী আয়েশাকেও অপবাদে মরণ যাতনা দিয়েছেন কথা বন্ধ করে,আমার স্ত্রীকে কেউ বললো সে চরিত্রহীন,আমি কথা বন্ধ করে স্ত্রী থেকে দূরে থাকলে তা স্ত্রীকে তার নিকট দায়ী দোষী করা বজায়। আয়েশার অবস্থা এমন ছিল স্বয়ং আবু বক্কর আয়েশার গায়ে হাত তুলেছেন,কারণ এটি মুখে মুখে হয়েছে আয়েশা চরিএহীন,অথচ নবী কথা বন্ধ করলেন একবারও বলেননি যে দিন আল্লাহ বলবেন সে দিন,বা আমার স্ত্রী চরিএহীন হতে পারেনা যাকে স্বয়ং ৬বছর বয়সে আল্লাহ আমার করেছেন,আয়েশার কথা সত্য আয়েশা সত্যবাদী বা এমন জঘন্য চরিএের হলে তাকে শিশু বয়সে আল্লাহ আমাকে তোফা দিতেন না।
তাই কথা বন্ধ গুজব রটাতে সাহায্য করে,যা আয়েশাকে মৃত্যু পথযাএী করে।এই কষ্ট একজন অপবাদ প্রাপ্ত মানসিক বন্দী নারী বুজবে।যে নবীকে আল্লাহর আয়াত নাযিল পর্যন্ত দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে হয়,সে নবীর স্ত্রী বিশ্বাস আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস ও বিবেকে কাটতি থাকতে পারে,গুজব যে কেউ রটাতে পারে কিন্তু সে গুজব থেকে দূরে নয় আয়েশা থেকে দূরে ছিলেন স্বয়ং নবী।তাই আল্লাহ প্রদত্ত কথা ব্যতিত নবী না জানতেন কথা বলতে না বিশ্লেষণ করতে।নবীর কার্য এমন আয়েশা মরুক তাতে আমার কি?কেন আল্লাহ কি পাপ মানসিক শিশুকে নবীর স্ত্রী করবেন,যেখানে আল্লাহ সব জানেন,ভালো বুজেন,ভালোই করেন।নবীর এমন বিশ্লেষণ আল্লাহর প্রতি দৃঢ়তা কোথায়?
আগে আল্লাহ কি বলেন শুনি।কেন এটি কি ব্যক্তিগত বিশ্বাস বা বিবেক।কখনো নয়।এমন কথা কেউ বাস্তবতা থেকে বললে সে কেন ধর্ম অবমাননা করবে,তা কি কেউ বলবেন?
তাহলে সমালোচনার বিষয় আয়াত ঘটনা গুলো কোরআন থেকে তুলে নিন,প্রশ্ন ময় আয়াতে মন প্রশ্ন করতে পারে তার স্বাভাবিক। কারণ কি?
আমি২০১৫থেকে সব ঠাকুর থেকে শুরু করে সৃষ্টি কর্তার সাথে কয়েক লক্ষ বার কথা বলেছি,স্বাক্ষাৎ করেছি।
যদি আমি মিথ্যা বলি আমি ধব্বংস হই,সৃষ্টি কর্তা পাগল।
হে আল্লাহ আপনি তাদের নিজ হাতে বিচার করুন যারা আমার নবীর কটূক্তি করে
বাংলাদেশ কেন এখনো নিন্দা জানায়নি
আল্লাহ ছার দেন,কিন্তু ছেড়ে দেন না।
নিশ্চয়ই তিনি সর্বশক্তিমান
সত্য বড়ই কঠিন😃
সত্য কি???
Kire malawon er baccha
Bangladesh e thakos santite abar tor bjp magir proti eto maya kno
বিশ্বে এক শ্রেণীর পশু আছে, যারা হুদাই ধর্মীয় সম্প্রীতি নষ্ট করতে আঁটঘাঁট বেঁধে পড়ে আছে। তারা ১৫০০ বছর আগে কণের বয়সের দিকে না তাকিয়ে, তারা যেন তাদের সমাজের দাদি বা তার দাদির বিয়ের সময় বয়স কত ছিল তা জেনে নেন। বিশ্বে যা কিছু শ্রেষ্ট, তার থেকে ও শ্রেষ্ট আমাদের নবী (সা.) এর চরিত্র।
Yes
shiv j ganjakhor tar l*udai dudh dhele pujo koro ....krishno snaner somoi meyeder bra panty churi korto.... kali nanga dance korto....narayan sobar bhogobaner s*x lukea lukea dekhto...esob o gita te lekha ache..🥱🤣
দুনিয়ার জীবন কয়দিন।
দেহ আত্মা টা বের হলেই বুঝবা।
কত ধানে কত চাল✌️
❤️❤️ভালোবাসি হে প্রিয় নবী তোমায়❤️❤️
নিজের বাবা মা কে ভালোবাস তোর ভালো হবে
@@naturalview3037 মা,বাবার চেয়ে নবীকে ভালোবাসা উত্তম ❤️
সংবাদ পাঠিকা কে বলছি...
মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) কে নিয়ে কথা বললে সম্মান দিয়ে বলবেন
সাথে কি ধর্ষক নবী ও বলতে হবে নাকি ?
সর্বযুগের সর্বশ্রেষ্ঠ মহামানব মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম❤️। তার জীবদ্দশায় যেমন তার সাথে শত্রুতা করে কেউ পারেনি ঠিক তেমনি তাঁর অনুপস্থিতি ও কেউ পারবে না। তার নাম মোহাম্মদ অর্থাৎ সবচেয়ে বেশি প্রশংসিত। যাকে আল্লাহ সবচেয়ে বেশি প্রশংসিত বলেছেন তাকে কেউ অপমান করার ক্ষমতা রাখে না। ইসলাম প্রচারের স্বার্থে সবাইকে আমার চ্যা-নেলে দাওয়াত রইলো জাযাকাল্লাহু খাইরান।
সংবাদ পাঠিকা কে বলছি।
বিশ্বনবী হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) কে নিয়ে কথা বললে অবশ্যই সম্মান দিয়ে বলবেন
সূরা আহযাবে আল্লাহ নিজে নবীর সমালোচনা করলেন,নবীকে মিথ্যাবাদী বলেছেন,আবার অনেক আয়াতে আল্লাহ বলেন , আল্লাহ না চাইলে আপনি ভ্রান্ত হতেন।শয়তান আপনাকে কুমন্ত্রণা দিলে আল্লাহর সাহায্য কামনা করবেন।
তাই আল্লাহর কথা বা আয়াতের চর্চাও বা ঐ দৃষ্টি ভঙ্গির আলোচনা সমালোচনাও কি ধর্ম অবমাননা হবে?
তাহলে আল্লাহর আয়াত কি অস্বীকার হবেনা,এটি কি ধর্ম এদিকে গেলে এক কথা ঐ দিকে গেলে আরেক কথা।
যেমনঃুআল্লাহ বলেন,,
স্মরণ করুন আল্লাহ যাকে দয়া করলেন আপনি যাকে দয়া করেছেন(পালক পুএ যায়েদ সমন্ধে) আপনি তাকে বলেছেন নিজ স্ত্রীকে(জয়নব) বিবাহধীন রাখ বা তালাক দিওনা।আল্লাহকে ভয় কর।আপনি নিজ মনে যা গোপন করলেন আল্লাহ তা প্রকাশ করে দিলেন,মানুষকে ভয় করেছেন অথচ আল্লাহকে ভয় করা উচিৎ ছিল,জায়েদ জয়নবের সাথে প্রয়োজন বা তালাক পূর্ণ করলে আপনাকে বিবাহ করালাম।যেন পোষা পুবের স্ত্রীর সাথে বিবাহ বিচ্ছেদে হলে বিয়েতে সমস্যা না হয়,,সূরা আহযাব ৩৭.
এখানে জয়নব ও জায়েদ একে অপরকে নিজেদের সাথে সংসার করার জন্য যোগ্য মনে না করে উভয়ের পক্ষ হতে তালাক এর অনুমতি নবীর নিকট চাওয়া হয়।নবীও চাইতেন তালাক হলে জয়নবকে নবী বিয়ে করবেন।তালাক হয়ে যাক।কিন্তু লোক লজ্জাকে ভয় করে পাছে না মানুষ বলে জয়নবকে বিয়ে করতে বা জয়নবের প্রতি দুর্বলতা হতে নবী সম্মতি দিয়েছেন।তাই নবী সত্যি না বলে বিনা প্রয়োজনে আল্লাহর নাম বিক্রি করে তালাক দিতে না করেন,এতে আল্লাহর অসন্তোষ এর কথা বলেন,যা ছিল মিথ্যা। অর্থাৎ মুখে এক মনে আরেক।
উক্ত আয়াত কি বলেনা নবী নিজ স্বার্থে আল্লাহর নাম ব্যবহার করতেন?উক্ত আয়াত প্রমান করে নবীও মিথ্যা বলতেন,উক্ত আয়াত বলে নবী ন্যায় বিচার করতেননা,কারণ জায়েদ জয়নব দুইজন তালাক চাইতো,তাদের চাওয়াকে সম্মান করা হতো যুক্তি এবং ন্যায় বিচারক এর পূর্ণ রুপ।কিন্তু নবী নিজের মতামতকে ভয় দিয়ে চাপিয়ে দিলেন,শেষ আল্লাহর হুকুমে তালাক হয়।অর্থাৎ আল্লাহ জয়নব আর জায়েদ এর সম্মতিকে আল্লাহর সম্মতি বা ন্যায় বিচার বলেছেন,যাকে নবী পাপ ও আল্লাহর অসন্তোষ এর কারণ বলে নিজের মনের চাওয়াকে লুকিয়েছেন।পৃথিবীর কেউ জানতোনা যদি আল্লাহ এই আয়াত নাযিল করতেন।আচ্ছা নবী সমালোচনার উর্ধ্বে ভগবান হলে আল্লাহ হন্দুু কেন নবীকে এতো কটাক্ষ করলো,যখন কোন মুসলিম বলবে নবী সর্বদা সত্যি বলতেন,ন্যায় বিচার করতেন,আল্লাহকে সর্ব পরিস্থিতিতে ভয় করতেন,এই বলাকে অস্বীকার করে কেউ নবীকে আল্লাহর নাম বিক্রি কারী অন্যায় বিচার নিজের মনের চাহিদা আডাল করে মিথ্যা বলা কারী বললে তা কেন পাপ হবে,যা স্বয়ং আল্লাহ বলেছেন।
আমার মন সব সময় বলে,যে নবী নিজ স্ত্রী আয়েশাকেও অপবাদে মরণ যাতনা দিয়েছেন কথা বন্ধ করে,আমার স্ত্রীকে কেউ বললো সে চরিত্রহীন,আমি কথা বন্ধ করে স্ত্রী থেকে দূরে থাকলে তা স্ত্রীকে তার নিকট দায়ী দোষী করা বজায়। আয়েশার অবস্থা এমন ছিল স্বয়ং আবু বক্কর আয়েশার গায়ে হাত তুলেছেন,কারণ এটি মুখে মুখে হয়েছে আয়েশা চরিএহীন,অথচ নবী কথা বন্ধ করলেন একবারও বলেননি যে দিন আল্লাহ বলবেন সে দিন,বা আমার স্ত্রী চরিএহীন হতে পারেনা যাকে স্বয়ং ৬বছর বয়সে আল্লাহ আমার করেছেন,আয়েশার কথা সত্য আয়েশা সত্যবাদী বা এমন জঘন্য চরিএের হলে তাকে শিশু বয়সে আল্লাহ আমাকে তোফা দিতেন না।
তাই কথা বন্ধ গুজব রটাতে সাহায্য করে,যা আয়েশাকে মৃত্যু পথযাএী করে।এই কষ্ট একজন অপবাদ প্রাপ্ত মানসিক বন্দী নারী বুজবে।যে নবীকে আল্লাহর আয়াত নাযিল পর্যন্ত দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে হয়,সে নবীর স্ত্রী বিশ্বাস আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস ও বিবেকে কাটতি থাকতে পারে,গুজব যে কেউ রটাতে পারে কিন্তু সে গুজব থেকে দূরে নয় আয়েশা থেকে দূরে ছিলেন স্বয়ং নবী।তাই আল্লাহ প্রদত্ত কথা ব্যতিত নবী না জানতেন কথা বলতে না বিশ্লেষণ করতে।নবীর কার্য এমন আয়েশা মরুক তাতে আমার কি?কেন আল্লাহ কি পাপ মানসিক শিশুকে নবীর স্ত্রী করবেন,যেখানে আল্লাহ সব জানেন,ভালো বুজেন,ভালোই করেন।নবীর এমন বিশ্লেষণ আল্লাহর প্রতি দৃঢ়তা কোথায়?
আগে আল্লাহ কি বলেন শুনি।কেন এটি কি ব্যক্তিগত বিশ্বাস বা বিবেক।কখনো নয়।এমন কথা কেউ বাস্তবতা থেকে বললে সে কেন ধর্ম অবমাননা করবে,তা কি কেউ বলবেন?
তাহলে সমালোচনার বিষয় আয়াত ঘটনা গুলো কোরআন থেকে তুলে নিন,প্রশ্ন ময় আয়াতে মন প্রশ্ন করতে পারে তার স্বাভাবিক। কারণ কি?
নুপুর শর্মার জন্য শুভ কামনা। রাজনৈতিক ক্যারিয়ারের ক্ষতির ভয়ে সত্য কথা বলা থেকে নিজেকে বিরত রাখা যাবে না। নবী মুহাম্মাদ (স) যে আয়েশা (রা) কে ৬ বছর বয়সে বিয়ে করেছেন এবং ৯ বছর বয়সে সংসার করেছেন এটা দিনের আলোর মত সত্য। বাংলাদেশের তারেক মুনাওয়ার, সাঈদি, আমীর হামজা, আজহারী সহ বহু আলেম বহু ওয়াজে এই সত্য স্বীকার করেছেন। কারণ বুখারী শরিফে একাধিক হাদীসে মা আয়েশার বরাত দিয়ে এই কথা সত্যতা পাওয়া যায়। তিনি যে বিয়ের সময় পুতুল খেলতেন সেই কথাও হাদীসে আছে। কথা হচ্ছে- যিনি কাজটা করেছেন তিনি আমাদের চোখে মহাপুরুষ আর তার কাজের বর্ণনা কেউ দিলে তিনি অপরাধী এটা কেমন আচরণ?? নুপুর শর্মার পক্ষের কেউ নই আমি। কারণ আমি ইসলামি মৌলবাদকে যেমন পছন্দ করিনা হিন্দু মৌলবাদকেও পছন্দ করিনা। তবে এটা বিশ্বাস করি, মুসলিম মৌলবাদি বদমাশদের দমন করতে হলে অন্য ধর্মের লোকদের অবশ্যই কথা বলতে হবে। শুভ কামনা নূপুর শর্মা। বাংলাদেশ থেকে আমি একজন এক্স মুসলিম আপনার পক্ষে আছি।
নূপুর শর্মা সর্বোচ্চ শাস্তি ফাঁসি চাই
ইসলামের নবী কি? কিভাবে নিউজ করেন? ইসলাম ধর্মকে ও আমাদের প্রিয় নবী হযরত মোহাম্মদ সাঃ কে সম্মান দিয়ে নিউজ করবেন।
হুম ঠিক বলছেন
লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ (সঃ)
আল্লাহ্ এটার সঠিক বিচার করবেন ইনশাআল্লাহ।
আমাদের নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সকলের প্রিয়।
আমাদের দুর্ভাগ্য যে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে এখনও পর্যন্ত নিন্দা জানানোর সাহস পর্যন্ত হলো না
প্রতিবাদ করলেই আপনার সরকারের খবর করে ছাড়বে
দাদা রাগ করলে তো আমাদের সমোশ্শা তাই এর কি 🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩
@@পাতেমাদান ভাই,
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। বিষয়টি নিয়ে ভাবুন। গভীরভাবে চিন্তা করুন। এর পিছনে অনেক বড়ো ষড়যন্ত্র আছে।
১) কে কি বলেছে ? তা সত্য না মিথ্যা এটা খুব বড়ো বিষয় নয়। মূল বিষয়টি হলো রাজনৈতিক স্বার্থে উদ্দেশ্য প্রণোদিত হয়ে হিটলারি কায়দায় ঘৃণা ছড়ানো।
২) এর মাধ্যমে বৌদ্ধদের মতো ২০ কোটি ভারতীয় মুসলমানদের মেরে কেটে বিতাড়িত করার ক্ষেত্র তৈরি করা।
৩) এটা বাস্তবায়িত হলে শুধু মুসলমানদের জন্য নয় সারা বিশ্বের জন্য এটা বিপজ্জনক হবে। কোটি মুসলিম স্বরণার্থীদের চাপ সারা বিশ্বকে অস্থিতিশীল করে তুলবে।
৫) বিশ্বের অনেকেই এবার বিষয়টি অনুধাবন করতে পেরেছেন বলেই ইতিপূর্বে অনেক নেতা কর্মী এবং পরবর্তীতে একাধিক সংসদ সদস্যরা এই ধরনের কথা বার্তা বললেও তখন বিশ্বের নেতৃবৃন্দ বিষয়টিকে গুরুত্ব দেয় নি। কিন্তু এবার সর্বশেষে যখন নূপুর শর্মার মতো এক জন উচ্চ শিক্ষিত ও ক্ষমতাসীন BJP পার্টির মূখপত্রের মুখ দিয়ে এই ভাবে ঘৃণা ছড়ানো হলো, তখন বিশ্ব নেতৃবৃন্দ নড়েচড়ে বসেছে।
৪) তা ছাড়া বিশ্বে এখন Islamo phobia কমে আসছে। তাঈ প্রতিবারের মতো Islamo phobia কে কাজে লাগিয়ে ফায়দা হাসিলের কৌশলটা এবার কাজে লাগে নি। তাঁরা তো সাধারণ জনগণের মতো এতো ইমোশনাল হয়ে চলে না।
এখন তো মহড়া চলছে প্রলয় শুরু হয়ে গেলে বাংলাদেশ এখনকার মতো যতই চোখ মুখ বন্ধ করে রাখা হোক না কেন, এর ঢেউ থেকে কি আমাদের (বাংলাদেশ) বাঁচতে পারবে?
মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সাঃ) আমার ভালবাসা।
আল্লাহ আপনি সবাইকে হেফাজত করুন।
এই বখাটের ইতিহাস জেনে লাভ কি?
ঘৃণা করি ধিক্কার জানাই এই সব জানোয়ারদের।
পৃথিবীতে জন্মেছে, এমন কোনো মহাপুরুষ নেই,যে নিন্দা পায় না।
যিনি news পড়ছেন,
আপনি কি মুসলিম নাকি অন্য ধরমের?
জানার ইচ্ছে ছিলো।
মুহাম্মদ সাঃ শুধু ইসলামের নবী নয়।
তিনি সমগ্র পৃথিবীর সকল মানুষের নবী
গতকাল ও বলেছি সন্মান দিয়ে কথা বলুন,
আমার বুঝে আসে না একজন সাংবাদিক সে যে
ধর্মেরই হোক সারা মানবজাতির মধ্যে স্রেষ্ঠ মানব যিনি উনাকে সন্মান দিয়ে যে কথা বলতে পারে না সে আবার কিসের সাংবাদিক, তারা তো যে দিকের বাতাস ঐ দিকে হাল ধরে, সাংবাদিক কাকে বলে আমাদের একজন মহসীন উল হাকিম কে দেখলে বুঝা যায়, লজ্জা হওয়া উচিত আপনাদের😡😡
আপনার মাথা ভর্তি গোবর??
সেটা হয়তো আপনার পরিক্ষা নিরিক্ষায় ধরা পরেছে
নুপুর শর্মার জন্য শুভ কামনা। রাজনৈতিক ক্যারিয়ারের ক্ষতির ভয়ে সত্য কথা বলা থেকে নিজেকে বিরত রাখা যাবে না। নবী মুহাম্মাদ (স) যে আয়েশা (রা) কে ৬ বছর বয়সে বিয়ে করেছেন এবং ৯ বছর বয়সে সংসার করেছেন এটা দিনের আলোর মত সত্য। বাংলাদেশের তারেক মুনাওয়ার, সাঈদি, আমীর হামজা, আজহারী সহ বহু আলেম বহু ওয়াজে এই সত্য স্বীকার করেছেন। কারণ বুখারী শরিফে একাধিক হাদীসে মা আয়েশার বরাত দিয়ে এই কথা সত্যতা পাওয়া যায়। তিনি যে বিয়ের সময় পুতুল খেলতেন সেই কথাও হাদীসে আছে। কথা হচ্ছে- যিনি কাজটা করেছেন তিনি আমাদের চোখে মহাপুরুষ আর তার কাজের বর্ণনা কেউ দিলে তিনি অপরাধী এটা কেমন আচরণ?? নুপুর শর্মার পক্ষের কেউ নই আমি। কারণ আমি ইসলামি মৌলবাদকে যেমন পছন্দ করিনা হিন্দু মৌলবাদকেও পছন্দ করিনা। তবে এটা বিশ্বাস করি, মুসলিম মৌলবাদি বদমাশদের দমন করতে হলে অন্য ধর্মের লোকদের অবশ্যই কথা বলতে হবে। শুভ কামনা নূপুর শর্মা। বাংলাদেশ থেকে আমি একজন এক্স মুসলিম আপনার পক্ষে আছি।
আমাদের কলিজার টুকরা নবী হজরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমিন
১) নূপুর শর্মা কি বলেছেন? সত্যি না মিথ্যা এটা খুব বড়ো বিষয় নয়। মূল বিষয়টি হলো রাজনৈতিক স্বার্থে উদ্দেশ্য প্রণোদিত হয়ে হিটলারি কায়দায় ঘৃণা ছড়ানো।
২) এর মাধ্যমে বৌদ্ধদের মতো ২০ কোটি ভারতীয় মুসলমানদের মেরে কেটে বিতাড়িত করার ক্ষেত্র তৈরি করা।
৩) এটা বাস্তবায়িত হলে শুধু মুসলমানদের জন্য নয় সারা বিশ্বের জন্য এটা বিপজ্জনক হবে। কোটি মুসলিম স্বরণার্থীদের চাপ সারা বিশ্বকে অস্থিতিশীল করে তুলবে।
৫) বিশ্বের অনেকেই এবার বিষয়টি অনুধাবন করতে পেরেছেন বলেই ইতিপূর্বে অনেক নেতা কর্মী এবং পরবর্তীতে একাধিক সংসদ সদস্যরা এই ধরনের কথা বার্তা বললেও তখন বিশ্বের নেতৃবৃন্দ বিষয়টিকে গুরুত্ব দেয় নি। কিন্তু এবার সর্বশেষে যখন নূপুর শর্মার মতো এক জন উচ্চ শিক্ষিত ও ক্ষমতাসীন BJP পার্টির মূখপত্রের মুখ দিয়ে এই ভাবে ঘৃণা ছড়ানো হলো, তখন বিশ্ব নেতৃবৃন্দ নড়েচড়ে বসেছে।
৪) তা ছাড়া বিশ্বে এখন Islamo phobia কমে আসছে। তাঈ প্রতিবারের মতো Islamo phobia কে কাজে লাগিয়ে ফায়দা হাসিলের কৌশলটা এবার কাজে লাগে নি। তাঁরা তো সাধারণ জনগণের মতো এতো ইমোশনাল হয়ে চলে না।
ওর সব শেষ হয়ে যাবে।
Ki boma marben naki vai?
@@joydutta4513 Allah unar sob sesh kore dibe,
Apnader Ram k Niye jodi Kew kharap kotha bole apnader kache Kemon lagbe!?
Jar jar dormo tar tar kache Priyo. Onno dormer lok Der k sonman Korle nijer dormer sonman bare.
ওনার সাজা ওনি খুব পাবেন এবং দুনিয়াতে পাবেন আর উনি নিজেই বুঝতে পারবেন ইনশাআল্লাহ 🤲🤲🤲🤲
আল্লাহ চাইলে হিরো থেকে জিরো বানিয়ে দিতে পারে এটাই তার প্রমান
হযরত মোহাম্মদ (সঃ) এর একজন উম্মত হিসেবে প্রিয়নবীকে কটূক্তির তীব্র নিন্দা প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
আপনি এত ইসলামের নবী নবী বলেন কেনো পুরো নাম হযরত মোহাম্মদ সঃ নিতে কি লজ্জা লাগে😡😡
সেক্যুলার মিডিয়া এটি
Right🙏
👍
এতদিন এই সাংঘাতিক (পড়ুন সাংবাদিক) রে ভালই লাগতো ।
রিপোর্টের প্রথমেই বিরক্ত হয়েছি উনার কথা শুনে !😡😡😡😡
শুধু ইসলামের না পুরো পুরো বিশ্ববাসীর নবী
Bisho Muslim not bashi
কু চরিত্রের মানুষ বিশ্ববাসীর নবী হতে পারে না, সে কেবল ধর্মান্ধ মুসলিমদের নবী
বিশ্ব নবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর অপমান, সহিবে না মুসলমান, বয়কট ইন্ডিয়ান প্রোডাক্ট, তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি
ইসলামের নবী মানে,, আপনার ভাষা ঠিক করুন✊
বিবিসি কে অনুরোধ করবো যে নপুর যা বলেছেন তা স্পষ্ট করে হাটে হাড়ি ভেঙে দেওয়ার জন্য। আমাদের বিশ্বাস বিবিসি নিউজ চেনেল তা করতে পারেন।
To the greatest creator,
All hearts prayer is one
Truth, beauty & Justice for
Each life of the whole creation family.....
International politicians are not stupid like us.
1) It is not only the matter /issue of disrespect of our prophet .
2) Very important issue is underlying behind
3) Main goal of BJP -RSS is to expell 200 million Indian Muslims from India by killing & looting as like it done against the Buddhists. They openly declared it in many occasions.
4) They are now spreading hatred like Hitler to creating a field for the main purpose / goal as primary stage .
5) Initially they spread hatred following Hitler's politicy by the lower level leader of BJP -RSS . It is done by cabinet members. Now it is done by BJP's spoke person (Nupur Sharma) to creating a field for theirs ultimate goal.
6) Nupur Sharma worked as per the master plan of BJP -RSS. Issues of Babri mosque , cow, Islamic personal separation law, Azan, Hejab, creating different types of obstacle in Namaz & Korbani.
7) Now They now claimed Ganpapi mosque and others(33 thousand). Even they claimed TajMahal, Kutub Minar & Khaja Moinuddin Christi darga.
8) They will not kill and expell all 200 million Indian Muslims at time.. They will do it stage by stage in different ways.
9) NTC , bulldrojer actions against Muslims only & Gujarat, Asam, Dillhi killing and others which are done by the help of police . So no Hindu are ponished. Rather many Muslim are punished on it for taking self defense.
All of these is the part actions to achieve BJP -RSS's ultimate goal.
1) Main goal of BJP -RSS is to expell 200 million Indian Muslims from India by killing & looting as like it done against the Buddhists. They declared it in many occasions.
2) They are now spreading hatred like Hitler to creating a field for the main purpose / goal as primary stage .
3) Initially they spread hatred following Hitler's politicy by the lower level leader of BJP -RSS . It is done by cabinet members. Now it is done by BJP's spoke person (Nupur Sharma) to creating a field for theirs ultimate goal.
4) Nupur Sharma worked as per the master plan of BJP -RSS. Issues of Babri mosque , cow, Islamic personal separation law, Azan, Hejab, creating different types of obstacle in Namaz & Korbani.
5) Now They now claimed Ganpapi mosque and others(33 thousand). Even they claimed TajMahal, Kutub Minar & Khaja Moinuddin Christi darga.
6) They will not kill and expell all 200 million Indian Muslims at times.. They will do it stage by stage in different ways.
7) NTC , bulldrojer actions against Muslims only & Gujarat, Asam, Dillhi killing and others which are done by the help of police . So no Hindu are ponished. Rather many Muslim are punished on it for taking self defense.
All of these is the part actions to achieve BJP -RSS's ultimate goal. which is very alarming.
So please be intelligent & be careful from now.
*BBC ALWAYS SUPPORT INDIA, AND CRITICS ISLAMIC HISTORY AND CULTURE* *WHO IS NUPUR SHARMA, ITS NOT IMPORTANT FOR US , BUT YOU ARE THE ALLIANCE OF INDIA*
নুপুর শর্মার মন্তব্য ভারতীয় জনতা পার্টির মন্তব্য, ভারতে মুসলমানদের উপর কি হচ্ছে সারা বিশ্বের কেউ না জানলেও পাশের দেশ হিসেবে আমরা জানি।
তোর কোন দেশ?
@@soumendusaha49 তোর মাকে জিজ্ঞেস কর।
We also know what happened to Bangladeshi hindu during Durga Puja violence. Let alone Pakistani Hindu☹️
১) নূপুর কি বলেছে ? তা সত্য না মিথ্যা এটা খুব বড়ো বিষয় নয়। মূল বিষয়টি হলো রাজনৈতিক স্বার্থে উদ্দেশ্য প্রণোদিত হয়ে হিটলারি কায়দায় ঘৃণা ছড়ানো।
২) এর মাধ্যমে বৌদ্ধদের মতো ২০ কোটি ভারতীয় মুসলমানদের মেরে কেটে বিতাড়িত করার ক্ষেত্র তৈরি করা।
৩) এটা বাস্তবায়িত হলে শুধু মুসলমানদের জন্য নয় সারা বিশ্বের জন্য এটা বিপজ্জনক হবে। কোটি মুসলিম স্বরণার্থীদের চাপ সারা বিশ্বকে অস্থিতিশীল করে তুলবে।
৫) বিশ্বের অনেকেই এবার বিষয়টি অনুধাবন করতে পেরেছেন বলেই ইতিপূর্বে অনেক নেতা কর্মী এবং পরবর্তীতে একাধিক সংসদ সদস্যরা এই ধরনের কথা বার্তা বললেও তখন বিশ্বের নেতৃবৃন্দ বিষয়টিকে গুরুত্ব দেয় নি। কিন্তু এবার সর্বশেষে যখন নূপুর শর্মার মতো এক জন উচ্চ শিক্ষিত ও ক্ষমতাসীন BJP পার্টির মূখপত্রের মুখ দিয়ে এই ভাবে ঘৃণা ছড়ানো হলো, তখন বিশ্ব নেতৃবৃন্দ নড়েচড়ে বসেছে।
৪) তা ছাড়া বিশ্বে এখন Islamo phobia কমে আসছে। তাঈ প্রতিবারের মতো Islamo phobia কে কাজে লাগিয়ে ফায়দা হাসিলের কৌশলটা এবার কাজে লাগে নি। তাঁরা তো সাধারণ জনগণের মতো এতো ইমোশনাল হয়ে চলে না।
এখন তো মহড়া চলছে প্রলয় শুরু হয়ে গেলে যতই চোখ মুখ বন্ধ করে রাখা হোক না কেন, এর ধাক্কা থেকে কি আমরা (বাংলাদেশ) বেঁচে থাকতে পারব?
@@shahinaarefin790 ১০০% সত্যা কথা।
আর শুধু আরবদেশগুলো না প্রতিটা মুসলিম বিশ্ব থেকেই ওর উপর কঠিন পদক্ষেপ নেয়া উচিত
শুধু 🔥 *গরম* 🔥 করতে পারে.., এই তার যোগ্যতা...😜
এইরকম সাম্প্রদায়িক মুখপাত্র কে ফাঁসি চাই।
প্রিয়নবী হজরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে সম্মান করে না বলায় এই চ্যানেলকে unsubscribe করলাম।
শোন নুপুর শর্মা তোকে একটা কথা বলি প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম সে আমাদের নয়নের মনি তোর কত বড় সাহস তাকে নিয়ে তুই কটুক্তি কথা বলোস তোর এখন মরণ ছাড়া কোন রাস্তা নাই এখনো সময় আছে তুই আল্লাহর কাছে ক্ষমা চা এবং রাসূলের কাছে ক্ষমা চা তারপরে বিশ্ব জাতির কাছে ক্ষমা চা নাইলে তোর রক্ষা নাই জাতির কাছে ক্ষমা চা বে সর শর্মার ঘরের ঘরের বে শর্মা তুইতো বে শর্মার ঘরের নুপুর শর্মা
এটা হচ্ছে কিয়ামতের আলামত
ha ha ha
@@sabbirhossainnoyon100 nam dari Muslim tui
BBC Bangla কে অনেক ধন্যবাদ
ইসলাম ধর্ম নিয়ে আপনারা কেন নেগেটিভ মন্তব্য করেন? ইসলামকে নিয়ে মন্তব্য করার আগে, ইসলাম ধর্মকে ভালোভাবে জানার চেষ্টা করুন।
Apne o onno dormo somporke janar chasta korun.
ইসলাম ধর্ম হল আতঙ্কবাদী দের ধর্ম
@@gphorror2715 আমি জানি তোদের ধর্ম কেমন গোবর মুত খাওয়া ছাড়া তোদের ধর্ম ভালো কিছু নাই। ধর্ম। মানুষ কে ভালো ভালো খাইতে শিখায়।আর হিন্দু ধর্ম মানুষ।খালি নিরামিষ খাইতে শিখায় ছি ছি
ইনশাআল্লাহ আল্লাহ এর বিচার অবশ্যই করবেন!
সমস্ত মানবজাতির আদর্শ হরযত মোহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম
রাজনীতিক জীবন নয় তার জীবনটাই কেড়ে নিবে আল্লাহ এটা আমার অন্তরের বিশ্বাস
She must be so surprised after the kick out, for doing her work so perfectly...
But this was a mistake , the blueprint made by modi ,for degradation of Muslim communities carefully organised, step by step they doing their agenda.. starting with demolish babri and other mosques, tin talak, hijab, loud speaker, azan, graveyard NRC ACC, killing in the name of go raskhak....
Modi band in eec and usa for crime against humanity in Godra, Gujrat. As he was the mastermind for genocide of innocent civilians.
. Hindus and Hindu state like Napal is not a problem. But Brahmanism thinking is the main problem.
1) It is not only the matter /issue of disrespect of our prophet .
2) Very important issue is underlying behind
3) Main goal of BJP -RSS is to expell 200 million Indian Muslims from India by killing & looting as like it done against the Buddhists. They openly declared it in many occasions.
4) They are now spreading hatred like Hitler to creating a field for the main purpose / goal as primary stage .
5) Initially they spread hatred following Hitler's politicy by the lower level leader of BJP -RSS . It is done by cabinet members. Now it is done by BJP's spoke person (Nupur Sharma) to creating a field for theirs ultimate goal.
6) Nupur Sharma worked as per the master plan of BJP -RSS. Issues of Babri mosque , cow, Islamic personal separation law, Azan, Hejab, creating different types of obstacle in Namaz & Korbani.
7) Now They now claimed Ganpapi mosque and others(33 thousand). Even they claimed TajMahal, Kutub Minar & Khaja Moinuddin Christi darga.
8) They will not kill and expell all 200 million Indian Muslims at time.. They will do it stage by stage in different ways.
9) NTC , bulldrojer actions against Muslims only & Gujarat, Asam, Dillhi killing and others which are done by the help of police . So no Hindu are ponished. Rather many Muslim are punished on it for taking self defense.
All of these is the part actions to achieve BJP -RSS's ultimate goal.
1) Main goal of BJP -RSS is to expell 200 million Indian Muslims from India by killing & looting as like it done against the Buddhists. They declared it in many occasions.
2) They are now spreading hatred like Hitler to creating a field for the main purpose / goal as primary stage .
3) Initially they spread hatred following Hitler's politicy by the lower level leader of BJP -RSS . It is done by cabinet members. Now it is done by BJP's spoke person (Nupur Sharma) to creating a field for theirs ultimate goal.
4) Nupur Sharma worked as per the master plan of BJP -RSS. Issues of Babri mosque , cow, Islamic personal separation law, Azan, Hejab, creating different types of obstacle in Namaz & Korbani.
5) Now They now claimed Ganpapi mosque and others(33 thousand). Even they claimed TajMahal, Kutub Minar & Khaja Moinuddin Christi darga.
6) They will not kill and expell all 200 million Indian Muslims at times.. They will do it stage by stage in different ways.
7) NTC , bulldrojer actions against Muslims only & Gujarat, Asam, Dillhi killing and others which are done by the help of police . So no Hindu are ponished. Rather many Muslim are punished on it for taking self defense.
All of these is the part actions to achieve BJP -RSS's ultimate goal. which is very alarming.
So please be intelligent & be careful from now.
আল্লাহ তাকে কঠিন শাস্তি দিবে। ইনশাল্লাহ
আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) কে, যে আবমাননা করবে তাকে আল্লাহ ছাড় দিবে না
ধিক্কার জানাই ওই নূপুর শর্মাকে ওর এই দুনিয়াতে রয়েছে অনেক বড় শাস্তি ও বুঝতে পারবে যে আল্লাহর প্রিয় নবীকে নিয়ে কটুক্তি করার শাস্তি কতটা ভয়াবহ
ভাই,
বিষয়টি নিয়ে গভীরভাবে চিন্তা করুন।
১) নূপুর কি বলেছে ? তা সত্য না মিথ্যা এটা খুব বড়ো বিষয় নয়। মূল বিষয়টি হলো রাজনৈতিক স্বার্থে উদ্দেশ্য প্রণোদিত হয়ে হিটলারি কায়দায় ঘৃণা ছড়ানো।
২) এর মাধ্যমে বৌদ্ধদের মতো ২০ কোটি ভারতীয় মুসলমানদের মেরে কেটে বিতাড়িত করার ক্ষেত্র তৈরি করা।
৩) এটা বাস্তবায়িত হলে শুধু মুসলমানদের জন্য নয় সারা বিশ্বের জন্য এটা বিপজ্জনক হবে। কোটি মুসলিম স্বরণার্থীদের চাপ সারা বিশ্বকে অস্থিতিশীল করে তুলবে।
৫) বিশ্বের অনেকেই এবার বিষয়টি অনুধাবন করতে পেরেছেন বলেই ইতিপূর্বে অনেক নেতা কর্মী এবং পরবর্তীতে একাধিক সংসদ সদস্যরা এই ধরনের কথা বার্তা বললেও তখন বিশ্বের নেতৃবৃন্দ বিষয়টিকে গুরুত্ব দেয় নি। কিন্তু এবার সর্বশেষে যখন নূপুর শর্মার মতো এক জন উচ্চ শিক্ষিত ও ক্ষমতাসীন BJP পার্টির মূখপত্রের মুখ দিয়ে এই ভাবে ঘৃণা ছড়ানো হলো, তখন বিশ্ব নেতৃবৃন্দ নড়েচড়ে বসেছে।
৪) তা ছাড়া বিশ্বে এখন Islamo phobia কমে আসছে। তাঈ প্রতিবারের মতো Islamo phobia কে কাজে লাগিয়ে ফায়দা হাসিলের কৌশলটা এবার কাজে লাগে নি। তাঁরা তো সাধারণ জনগণের মতো এতো ইমোশনাল হয়ে চলে না।
এখন তো মহড়া চলছে প্রলয় শুরু হয়ে গেলে বাংলাদেশ এখনকার মতো যতই চোখ মুখ বন্ধ করে রাখা হোক না কেন, এর ঢেউ থেকে কি আমাদের এসে লাগবে না?
নূপুর শর্মা সত্যি কথা বলেছেন।
উনি একজন সাহসী মহিলা।
আমি নূপুর শর্মাকে সমর্থন জানাচ্ছি
Tai Toro goamara khaitesis
এইজন্যে নুপুর শমার পিছন টা সুন্দর করে চেটে দে।।
রামলিলার দল
অসভ্য
আকাডার বাইচ্চা কয় কি
shiv j ganjakhor tar l*udai dudh dhele pujo koro ....krishno snaner somoi meyeder bra panty churi korto.... kali nanga dance korto....narayan sobar bhogobaner s*x lukea lukea dekhto...esob o gita te lekha ache..🥱🤣
I am always support nupur Sharma 🙏
Janowar ar baccha😠😠😠😠😠😠
ডাঃ জাকির নায়েক কেও ফাঁসি দেওয়া হোক। কারণ এই জাকির নায়েকের জন্য মানুষের মাঝে ধর্ম অবমাননা শুরু হয়েছে।ডাঃ জাকির নায়েক যতদিন পৃথিবীতে বেঁচে থাকবে ততদিন মানুষের মাঝে ধর্মের অবমাননা সৃষ্টি হবে।তাই ডাঃ জাকির নায়েকের ফাঁসি দেওয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।
Perfect
ইয়া নাবী (সাঃ)সালামু আলাইকা❤️❤️❤️
এতো শিক্ষার কি দাম যদি অন্য ধর্মকে সম্মান দিতে না জানে
নুপুর শর্মা বেহেস্তবাসী হোক কামনা করছি এবং সৃষ্টিকর্তার তাকে নিমান দেন
শুভ কামনা রইল নুপুর শর্মার জন্য..!!! সত্তের জয় হবেই..!!!
🤬🤬🤬🤬🤬🤬🤬🤬🤬🤬🤬ধর্ম নিয়ে বাডাবাডি এটা তো অজ্ঞ রাই করে 🤬
Tora to mither modde dube asis, sotto kivabe bujbi?
shiv j ganjakhor tar l*udai dudh dhele pujo koro ....krishno snaner somoi meyeder bra panty churi korto.... kali nanga dance korto....narayan sobar bhogobaner s*x lukea lukea dekhto...esob o gita te lekha ache..🥱🤣
হযরত মোহাম্মদ (সঃ) এর একজন উম্মত হিসেবে প্রিয় নবীকে কটূক্তির তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
Now she is more known public figure even outside of India , but for negative comments. We should equally respect all faiths.
Uni akjon uper cast bramhin jar purbojra amader purbopurushderke dalit o sudro nam diye attyachar korechilo
নুপুর শর্মার জন্য শুভ কামনা। রাজনৈতিক ক্যারিয়ারের ক্ষতির ভয়ে সত্য কথা বলা থেকে নিজেকে বিরত রাখা যাবে না। নবী মুহাম্মাদ (স) যে আয়েশা (রা) কে ৬ বছর বয়সে বিয়ে করেছেন এবং ৯ বছর বয়সে সংসার করেছেন এটা দিনের আলোর মত সত্য। বাংলাদেশের তারেক মুনাওয়ার, সাঈদি, আমীর হামজা, আজহারী সহ বহু আলেম বহু ওয়াজে এই সত্য স্বীকার করেছেন। কারণ বুখারী শরিফে একাধিক হাদীসে মা আয়েশার বরাত দিয়ে এই কথা সত্যতা পাওয়া যায়। তিনি যে বিয়ের সময় পুতুল খেলতেন সেই কথাও হাদীসে আছে। কথা হচ্ছে- যিনি কাজটা করেছেন তিনি আমাদের চোখে মহাপুরুষ আর তার কাজের বর্ণনা কেউ দিলে তিনি অপরাধী এটা কেমন আচরণ?? নুপুর শর্মার পক্ষের কেউ নই আমি। কারণ আমি ইসলামি মৌলবাদকে যেমন পছন্দ করিনা হিন্দু মৌলবাদকেও পছন্দ করিনা। তবে এটা বিশ্বাস করি, মুসলিম মৌলবাদি বদমাশদের দমন করতে হলে অন্য ধর্মের লোকদের অবশ্যই কথা বলতে হবে। শুভ কামনা নূপুর শর্মা। বাংলাদেশ থেকে আমি একজন এক্স মুসলিম আপনার পক্ষে আছি।
@@bharatdorshon5557 ha
Allaho Akber
আপনি কি মুসলমান না? তাহলে কেন ইসলামে নবী বলেন ? যদি মুসলমান হন, তাহলে আমাদের নবী বলবেন।
Toder Hal
আল্লাহর এসবরে হেদায়েত বা ধ্বংস করুন 🤲🤲🤲
Morkho malu
ফাঁসি দেওয়া হোক দুই বিজেপি নেতাকে
Prophet Muhammad (SM) was the founder of Islam. Prophet Muhammad (SM) our heart forever. We like all Prophets of Islam.
মহিলার উচিত জনসমক্ষে ক্ষমা চাওয়া। আর নয়তো বিজেপির উচিত অন্য ধর্মে আঘাত দেয়ায় শাস্তি নিশ্চিত করা।
ফাসি চাই এই নুপুর শরর্মার
উনি কি বলেছেন? সেটা কোথায় পাব?
আর বিশ্ব নবী বলেন কেন। উনি শুধু মুসলিমদের নবী।
Oi kutt zobai kormu tore.
হায়রে..
নিজের ধর্ম নিয়ে বললে বুঝতেন।
বিবিসি কে বলছি। হজরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। শুধু ইসলামের নবী নন। তিনি সবার নবী।
এখন ও সময় আছে। আপনারা ভালো হয়ে যান।
Nobi bal chire ati badbe
দুঃখের বিষয় হল কি বাংলাদেশে একটা দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ রাষ্ট্র হিসেবে আমাদের বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী এখন কোন সরকারিভাবে স্টেটমেন্ট দেওয়া হয়নি ভারতকে আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু সাল্লাম কে নিয়ে কটুক্তি করার মন্তব্যে কোন, বাংলাদেশ থেকে ভারত কে এখনো কেন কোন কিছু বলা হয়নি এ বিষয়ে আমি জানতে চাই
আপনাদের বাংলাদেশ যানে, ভারত কি জিনিস ,
গায়ের রং ফর্সা তাই এখানে পোছায় গেছে না হলে ওটা বারে গিয়ে বাড়া নাড়াতো মানুষের 🤣🤣🤣
মন থেকে নিন্দা জানাই
বিবিসির এই মন্তব্য কারী বার বার ইসলামের নবী বলছেন অথচ সম্মানের সাথে নামটি উচ্চারণ করলে কতই না শ্রুতিমধুর হত। আল্লাহ হেদায়েত করুন!!
যত টাকা তত অশান্তি,
যতটুকু দরকার ওইটুকু হলেই যথেষ্ট😍
আমাদের কলিজার টুকরা প্রিয় নবীকে যে অবহেলা করেছে আল্লাহ তুমি তাকে মাটির সাথে মিশিয়ে দাও পৃথিবীতে তার বিচার আমরা দেখতে চাই আল্লাহ
নূপুর সর্মার ফাঁসি চাই
আমাদের নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের বেপরোয়া মন্তব্য করেছেন,,যে করেছে এমনেই তার উপর আল্লাহর গজব নাজিল হবেই, ইনশাআল্লাহ
হযরত মোহাম্মাদ (সঃ) সকল মুসলিমের কলিজা।