বাজারে সিন্ডিকেট ও চাঁদাবাজি বন্ধে সময় চাইলেন অর্থ উপদেষ্টা | Bazar Syndicate | Channel 24
ฝัง
- เผยแพร่เมื่อ 15 ก.ย. 2024
- #bazar #syndicate #news #businessnews
বাজারে সিন্ডিকেট ও চাঁদাবাজি বন্ধে সময় চাইলেন অর্থ উপদেষ্টা
Welcome to the Official TH-cam Channel of Channel24
»» One-Click Subscription Link: cutt.ly/Channel24
»» Read more news on www.channel24b...
»» About Channel24
Channel24 is one the most popular, top-rated, and leading Satellite Television channels in Bangladesh. It’s a concern of Ha-Meem Group, one of the largest conglomerates in Bangladesh. Channel24 contains the most powerful news base. Our every news is not only confirmed by source but also investigated by our highly trained professional journalists. Besides news, we have a huge volume of infotainment, sports, lifestyle, talk show, and more.
»» Our Facebook Page:
Channel 24: channel2...
Channel 24 News: channel2...
Channel 24 Sports: sports24...
Channel 24 Lifestyle: ch24life...
Channel 24 Entertainment: channel2...
Channel 24 Drama: / channel24drama
Channel 24 Music:
Channel 24 Krishi: channel2...
Channel 24 Business: channel2...
Channel 24 Health for All: channel2...
Channel 24 Clip N Clicks: ch24clic...
Channel 24 Islamic Show: ch24isla...
»» Our FaceBook Group:
Channel 24: / channel24family
»» Our TH-cam Channel:
Channel 24: / channel24digital
One-Click Subscription Link »» cutt.ly/Channel24
Channel 24 Entertainment: / channel24program
One-Click Subscription Link »» cutt.ly/Channe...
Channel 24 Music: / channel24music
One-Click Subscription Link »» cutt.ly/channe...
Channel 24 Drama: / channel24drama
One-Click Subscription Link »» cutt.ly/channe...
Channel 24 Bulletin:
One-Click Subscription Link »» cutt.ly/Channe...
»» Our Other Social Platforms:
Instagram: channel24online
TikTok: www.tiktok.com/@channel24digital
Likee: likee.video/@c...
LinkedIn: www.linkedin.com/company/channel24
Twitter: channel24online
»» Download Channel24’s official Android Apps!
Android App: cutt.ly/channe...
or
Visit: play.google.co....
»» Office Address:
Channel24, Level 10, 387 South,
Tejgaon Industrial Area, Dhaka-1208
Bangladesh.
Tel: +8802 550 29724
»» For Digital Advertising:
E-mail: newmediachannel24@gmail.com
»» Disclaimer:
Channel 24 (Times Media Limited) has the sole rights of all contents and it does not give permission to any business entity or individual to use these contents except Channel 24. This Channel is the Based on News and Current Affairs. Every single content is created and managed by our team. And if needed Third-Party materials were also being used with specific authorization and permission to use this on TH-cam.
»» Fair Usage Policy:
This channel may use some copyrighted materials without specific authorization of the owner but contents used here fall under the “Fair Use” as described in The Copyright Act 2000 Law No. 28 of the year 2000 of Bangladesh under Chapter 6, Section 36, and Chapter 13 Section 72. According to that law, allowance is made for "fair use" for purposes such as criticism, comment, news reporting, teaching, scholarship, and research. Fair use is a use permitted by copyright statutes that might otherwise be infringing. Non-profit, educational, or personal use tips the balance in favor of fair use. "Copyright Disclaimer Under Section 107 of the Copyright Act 1976, allowance is made for fair use for purposes such as criticism, comment, news reporting, teaching, scholarship, and research. Fair use is a use permitted by copyright statutes that might otherwise be infringing. Non-profit, educational, or personal use tips the balance in favor of fair use."
#Channel24
নিত্য প্রয়োজনীয় খাদ্য সিন্ডিকেট আপনাদের ভাঙতেই হবে। জনগণের জন্য কিছু করতে চাইলে এই প্রধান কাজটি আপনাদের করতেই হবে তাছাড়া বিকল্প নাই।
মাননীয় উপদেষ্টা কে অনুরোধ করছি যাহারা সিন্ডিকেট করে তাদেরকে হুশিয়ার করে দিন তাদের ইনপুট লাইসেন্স বাতিল করে দিবেন।
দুর্নীতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ একমাত্র পথ নয়, সুষ্ঠু আইন প্রয়োগও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
দেশের সামগ্রিক উন্নয়নে দুর্নীতির অবসান প্রয়োজন। আমরা সবাই মিলে এই লক্ষ্যে কাজ করতে হবে।
মাননীয় উপদেষ্টার প্রতি অনুরোধ রইল আপনি সকল সিন্ডিকেট ব্যবসায়ীদের কে বলে দিন যাহারা সিন্ডিকেট করবে তাহাদের ইমপোর্ট লাইসেন্স বাতিল করে দেয়া হবে।
দুর্নীতি রোধে আইনের যথাযথ প্রয়োগ এবং সামাজিক প্রচার একসঙ্গে চলতে হবে।
চাঁদাবাজি আর সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে দৃঢ় অবস্থান নিতে হবে। সমাজে সৎ ও ন্যায্য পরিবেশ নিশ্চিত করা আমাদের দায়িত্ব।
দুর্নীতির বিরুদ্ধে আমাদের সংগ্রাম শুধু আইন প্রয়োগেই সীমাবদ্ধ নয়, সামাজিক সচেতনতা বাড়ানোও জরুরি।
দুর্নীতির বিরুদ্ধে কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ না করলে চাঁদাবাজি ও সিন্দিকেটের প্রথা কখনও বন্ধ হবে না।
দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে আমাদের শক্তি ও একতা অটুট রাখতে হবে। এ ছাড়া আমরা সফল হতে পারব না।
সামাজিক ন্যায় ও শান্তির জন্য দুর্নীতি নির্মূলের কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে।
ভয়ের মাধ্যমে চাঁদা দেওয়ার প্রথা কখনই বন্ধ হবে না। আমাদের সাহসী হয়ে উঠে এসব দুর্নীতির বিরুদ্ধে দাঁড়াতে হবে।
চাঁদাবাজি আর দুর্নীতি বন্ধ করতে হলে ভয়ের রাজনীতি ও সংস্কৃতির পরিবর্তন প্রয়োজন। সমাজের সবাইকে এই পরিবর্তনে অংশগ্রহণ করতে হবে।
দুর্নীতি মুক্ত সমাজ গড়ে তোলার জন্য আমাদের প্রত্যেককে সৎ হতে হবে এবং সঠিক পথে চলতে হবে।
চাঁদাবাজি ও সিন্ডিকেটের প্রথা বন্ধ করার জন্য আমাদের সঠিক আইনি পদক্ষেপ ও জনসচেতনতা বৃদ্ধি করতে হবে।
চাঁদাবাজি ও সিন্ডিকেট আমাদের উন্নয়ন ও সুশাসনের পথে বড় বাধা। এসব সমস্যা দ্রুত সমাধান করতে হবে।
দুর্নীতি নির্মূলের জন্য আমাদের প্রাত্যহিক জীবনে সততা ও স্বচ্ছতা বজায় রাখা প্রয়োজন।
বর্তমান সরকারের কাছে আমারা সাধারণ মানুষের প্রাণের দাবি যারা সিন্ডিকেটের সংগে জড়িত থাকবে তাদের লাইসেন্স বাতিল করা হোক।
চাঁদাবাজি আর সিন্ডিকেটের শক্তি ভাঙতে হলে আমাদের সামাজিক ও আইনগত ব্যবস্থা শক্তিশালী করতে হবে। দুর্নীতির বিরুদ্ধে একযোগে কাজ করতে হবে।
চাঁদাবাজি আর সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে আমাদের সংগ্রাম কখনো থামবে না। দুর্নীতি রোধে শক্ত পদক্ষেপ নিতেই হবে।
দেশের উন্নয়ন এবং শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য চাঁদাবাজি ও সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ জরুরি।
আমাদের সমাজকে দুর্নীতিমুক্ত করতে হলে সকল স্তরে স্বচ্ছতা আনতে হবে।
চাঁদাবাজি এবং সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে জনগণের সোচ্চার ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের একত্রিত হয়ে আন্দোলন করতে হবে।
দুর্নীতি রোধে সমাজের সব অংশের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে। জনগণের সচেতনতা সৃষ্টিই মূল চাবিকাঠি।
চাঁদাবাজি ও সিন্দিকেটের মাধ্যমে সমাজে অস্থিরতা ও অসন্তোষ বৃদ্ধি পায়। এসব দুর্নীতির বিরুদ্ধে সচেতনতা এবং আইন প্রয়োগ অত্যন্ত জরুরি।
আমাদের সমাজে চাঁদাবাজি আর সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে সুষ্ঠু আইন প্রয়োগ ও জনসচেতনতা বাড়ানো উচিত। এর মাধ্যমে দুর্নীতির প্রথা বন্ধ হবে।
চাঁদাবাজি ও সিন্ডিকেটের প্রথার অবসান ঘটাতে হলে আমাদের সামাজিক ন্যায্যতা ও আইন প্রয়োগে জোর দিতে হবে।
দুর্নীতি নির্মূল করতে হলে প্রশাসনের কার্যক্রমে ব্যাপক পরিবর্তন আনা জরুরি।
দেশের উন্নয়ন ও শান্তির জন্য চাঁদাবাজি এবং সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে আমাদের একতাবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে।
প্রতিটি স্তরে স্বচ্ছতা আনতে না পারলে দুর্নীতি নির্মূল হবে না। তাই একসঙ্গে লড়াই করা জরুরি।
অপরাধী সিন্ডিকেটের শক্তি ভাঙতে হলে জনগণের সচেতনতা বাড়াতে হবে।
চাঁদাবাজি ও সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করতে হলে আমাদের সাহসী এবং সজাগ থাকতে হবে। কোনভাবেই এসব দুর্নীতিকে প্রশয় দেওয়া যাবে না।
দুর্নীতির বিরুদ্ধে সফলভাবে লড়তে হলে, ভয়ের মাধ্যমে চাঁদা দেওয়ার অভ্যাস বন্ধ করতে হবে। সমাজে ন্যায্যতা প্রতিষ্ঠার জন্য একসঙ্গে কাজ করতে হবে।
চাঁদাবাজি ও সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে প্রভাবশালী পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। সমাজে শৃঙ্খলা ও ন্যায্যতা প্রতিষ্ঠার জন্য একত্রে কাজ করতে হবে।
আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতি আমাদের আস্থা রেখে দুর্নীতির বিরুদ্ধে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে। নতুন বাংলাদেশে সৎ পরিবেশ গড়তে আমাদের সম্মিলিত প্রচেষ্টা জরুরি।
দুর্নীতির বিরুদ্ধে সঠিক আইন প্রয়োগ ও মনিটরিং নিশ্চিত করতে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীকে সহায়তা করতে হবে। নতুন বাংলাদেশে এসব অপকর্মের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিতে হবে।
চাঁদাবাজি সমাজের মৌলিক সমস্যা। এই সমস্যা সমাধানে আমাদের সক্রিয় ভূমিকা পালন করতে হবে।
দুর্নীতি মুক্ত সমাজ গড়তে হলে, ভয়ের মাধ্যমে চাঁদা দেওয়ার সংস্কৃতি পরিত্যাগ করতে হবে। সমাজে সততা ও উন্নয়ন নিশ্চিত করতে হবে।
চাঁদাবাজি ও সিন্দিকেটের মাধ্যমে সমাজে ভয় ও অসন্তোষ সৃষ্টি হয়। এসব প্রথার অবসান ঘটানো আমাদের মূল লক্ষ্য হওয়া উচিত।
দেশের প্রগতির জন্য দুর্নীতি মুক্ত পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে। চাঁদাবাজি কখনোই গ্রহণযোগ্য নয়।
চাঁদাবাজি, সিন্দিকেট ও অন্যান্য দুর্নীতির বিরুদ্ধে দৃঢ় অবস্থান নিতে হবে। এসব দুর্নীতি আমাদের ভবিষ্যতকে বিপর্যস্ত করছে।
সামাজিক ন্যায়ের জন্য দুর্নীতির বিরুদ্ধে একযোগে লড়াই করতে হবে। কোনো রকমের ছাড় দেওয়া যাবে না।
দুর্নীতি আর চাঁদাবাজি একে অপরের সহযোগী। তাই এদের বিরুদ্ধে সম্মিলিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন।
চাঁদাবাজি ও সিন্ডিকেটের দুর্নীতির বিরুদ্ধে জনগণকে সচেতন ও সজাগ থাকতে হবে। এ ধরনের প্রথা সমাজে আরো বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করছে।
আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর কার্যক্রমের ওপর আমাদের পূর্ণ আস্থা থাকতে হবে। সকল প্রকার দুর্নীতি বন্ধ করতে হলে এই আস্থা বজায় রাখতে হবে।
সিন্ডিকেটের শক্তি ভেঙে দিতে হবে। দেশের উন্নয়নের জন্য দুর্নীতি নির্মূল অপরিহার্য।
ভয়ের পরিবেশে চাঁদা দেওয়ার পরিবর্তে, আমাদের সাহসিকতা এবং দৃঢ়তার মাধ্যমে দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই করতে হবে।
আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর কার্যক্রমকে শক্তিশালী করতে আমাদের সহায়তা প্রদান করতে হবে। চাঁদাবাজি ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে নতুন বাংলাদেশে দৃঢ় অবস্থান গ্রহণ জরুরি।
চাঁদাবাজি ও দুর্নীতি রোধে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর ওপর আস্থা রাখতে হবে। নতুন বাংলাদেশে একটি সুশৃঙ্খল ও ন্যায্য সমাজ গড়ার জন্য একসঙ্গে কাজ করতে হবে।
চাঁদাবাজি ও সিন্ডিকেটের শক্তি ভাঙতে হলে সরকার ও জনগণের একসঙ্গে কার্যকর উদ্যোগ নিতে হবে।
দুর্নীতির অবসান ঘটাতে হলে, ভয়ের মাধ্যমে চাঁদা দেওয়া বন্ধ করতে হবে। সমাজে সততা ও স্বচ্ছতা আনার জন্য সবাইকে একত্রিত হতে হবে।
চাঁদাবাজি আর দুর্নীতির বিরুদ্ধে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর দক্ষতা ও সাহসিকতাকে স্বীকৃতি দিতে হবে। নতুন বাংলাদেশে আমরা একটি দুর্নীতিমুক্ত সমাজ গড়তে পারব।
আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর কার্যক্রমকে শক্তিশালী করার মাধ্যমে চাঁদাবাজি ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই করা সম্ভব। নতুন বাংলাদেশে উন্নয়ন ও ন্যায্যতা প্রতিষ্ঠার জন্য আমাদের সকল প্রচেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে।
ভয়ের মুখে চাঁদা দেওয়ার অভ্যাস সমাজে দুর্নীতির এক প্রকার লালন। আমরা সকলেই এই অভ্যাস পরিবর্তন করতে হবে।
ভয়ের মধ্যে চাঁদা দিয়ে কোনো সমস্যার সমাধান সম্ভব নয়। আমাদের দরকার সাহস ও দৃঢ়তা। দুর্নীতির বিরুদ্ধে একযোগে কাজ করতে হবে।
চাঁদাবাজি আর দুর্নীতির বিরুদ্ধে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতি আমাদের সমর্থন অব্যাহত রাখতে হবে। নতুন বাংলাদেশে সমাজকে সুস্থ ও স্বচ্ছ রাখতে একসঙ্গে কাজ করতে হবে।
চাঁদাবাজি আর দুর্নীতির বিরুদ্ধে দৃঢ় প্রতিরোধ গড়ে তুলতে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর ওপর আস্থা রাখতে হবে। নতুন বাংলাদেশে ন্যায্যতা ও সততা প্রতিষ্ঠা করা জরুরি।
চাঁদাবাজি ও দুর্নীতি রোধে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর কার্যক্রমকে ত্বরান্বিত করতে হবে। নতুন বাংলাদেশে ন্যায্যতা ও স্বচ্ছতা প্রতিষ্ঠা আমাদের মূল লক্ষ্য।
চাঁদাবাজি ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীকে শক্তিশালী সমর্থন দিতে হবে। নতুন বাংলাদেশে দুর্নীতির বিরুদ্ধে একযোগে লড়াই করতে হবে।
আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতি পূর্ণ আস্থা রেখেই চাঁদাবাজি ও অন্যান্য অপকর্মের বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে হবে। নতুন বাংলাদেশে সমাজের জন্য আমাদের দায়িত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে হবে।
আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর ওপর আস্থা রেখে চাঁদাবাজি ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে একযোগে কাজ করতে হবে। নতুন বাংলাদেশে সকল প্রকার দুর্নীতি থেকে সমাজকে রক্ষা করতে হবে।
যে দেশে পাচার কারা হয়েছে সেই দেশে জিডিপি তে বড় প্রভাব থাকে এই টাকা। তাই অনেক দেশে এত টাকা ফেরত দিতে চায় না মুদ্রা দাম কমার কারণে। 500 মিলিয়ন ডলার অনেক দেশের 3-5 মাস সময় লাগলে এইটা টাকা জমাতে তাই । ফেরত দিবে কি না বলা যায় না।
চাঁদাবাজি ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীকে শক্তিশালীভাবে সমর্থন জানাতে হবে। আমাদের নতুন বাংলাদেশে এই অপকর্মগুলো রোধে সক্রিয় ভূমিকা পালন করতে হবে।
ভয়ের মধ্যে চাঁদা দিয়ে দুর্নীতি রোধ সম্ভব নয়। আমাদের সাহসিকতা ও প্রতিরোধ গড়ে তোলার মাধ্যমে সমাজে পরিবর্তন আনতে হবে।
ভয়ের কারণে চাঁদা দেওয়ার অভ্যাস আমাদের সমাজের জন্য এক মারাত্মক সমস্যা। এই সমস্যা থেকে উত্তরণের জন্য সাহসিকতা প্রয়োজন।
আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সাহায্যে চাঁদাবাজি ও অন্যান্য অপরাধমূলক কার্যক্রম বন্ধ করা সম্ভব। নতুন বাংলাদেশে সকল প্রকার দুর্নীতির বিরুদ্ধে আমাদের দৃঢ় অবস্থান রাখতে হবে।
আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে একত্রে কাজ করে চাঁদাবাজি এবং দুর্নীতির বিরুদ্ধে দৃঢ় অবস্থান গ্রহণ করতে হবে। আমাদের নতুন বাংলাদেশে সকল প্রকার দুর্নীতির অবসান ঘটাতে হবে।
আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর কার্যক্রমে সমর্থন রেখে চাঁদাবাজি ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে জোরালো পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। নতুন বাংলাদেশে এদের বিরুদ্ধে কার্যকর প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।
ভয়ের মাধ্যমে চাঁদা দেওয়ার অভ্যাস সমাজের উন্নয়নের পথে বড় বাধা। সবার সম্মিলিত প্রয়াসে এই প্রথা বন্ধ করা সম্ভব।
চাঁদাবাজি ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর কার্যক্রমের প্রতি আমাদের পূর্ণ আস্থা রাখতে হবে। নতুন বাংলাদেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠা করতে হলে সকলকে একত্রিত হতে হবে।
আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর কার্যক্রমে সহযোগিতা করে চাঁদাবাজি ও অপকর্মের বিরুদ্ধে দৃঢ় প্রতিরোধ গড়ে তোলা জরুরি। নতুন বাংলাদেশে এসব দুর্নীতি নির্মূল করতে হবে।
চাঁদাবাজি আর দুর্নীতির বিরুদ্ধে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর কার্যক্রমকে সমর্থন জানিয়ে সমাজে ন্যায্যতা ও শান্তি প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব।
দুর্নীতি রোধে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর কার্যকর ভূমিকা অপরিহার্য। সমাজে চাঁদাবাজি ও অপকর্মের বিরুদ্ধে নতুন বাংলাদেশে সোচ্চার হতে হবে।
আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর কার্যক্রমে আস্থা রেখে সমাজে চাঁদাবাজি ও অপকর্মের বিরুদ্ধে অভিযান চালানো জরুরি। নতুন বাংলাদেশে সকল ধরনের দুর্নীতি বন্ধ করা আমাদের লক্ষ্য।
সময় নিয়ে লাভ কি দায়িত্ব ছেড়ে চলে যান
Parbay bolay monay hoina
😊😊
ওল্লা মেরে বল্লা রাখবেন অথচ কামড় খাবেননা এমনটা তো হতে পারেনা !
তারাতারিকমান
কেউ পারবে না এটা ঠিক করতে
কত সময় লাগবে সেটা অংকে বলেন ১ মাস পার হয়েছে এখনো চালের দাম বাড়ছেই কেন?
আমার বিশ্বাস ইচ্ছা ইচ্ছা ইচ্ছা ইচ্ছা করলে সরকার সবকিছু করতে পারে
আরো ১০০ বছর দেয়া হল
জেই কাজ সবার আগে করা দরকার তার জন্য সময় চাচ্ছে
দুর্নীতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ একমাত্র পথ নয়, সুষ্ঠু আইন প্রয়োগও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
দেশের সামগ্রিক উন্নয়নে দুর্নীতির অবসান প্রয়োজন। আমরা সবাই মিলে এই লক্ষ্যে কাজ করতে হবে।
দুর্নীতি রোধে আইনের যথাযথ প্রয়োগ এবং সামাজিক প্রচার একসঙ্গে চলতে হবে।
চাঁদাবাজি আর সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে দৃঢ় অবস্থান নিতে হবে। সমাজে সৎ ও ন্যায্য পরিবেশ নিশ্চিত করা আমাদের দায়িত্ব।
দুর্নীতির বিরুদ্ধে কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ না করলে চাঁদাবাজি ও সিন্দিকেটের প্রথা কখনও বন্ধ হবে না।
দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে আমাদের শক্তি ও একতা অটুট রাখতে হবে। এ ছাড়া আমরা সফল হতে পারব না।
ভয়ের মাধ্যমে চাঁদা দেওয়ার প্রথা কখনই বন্ধ হবে না। আমাদের সাহসী হয়ে উঠে এসব দুর্নীতির বিরুদ্ধে দাঁড়াতে হবে।
চাঁদাবাজি আর দুর্নীতি বন্ধ করতে হলে ভয়ের রাজনীতি ও সংস্কৃতির পরিবর্তন প্রয়োজন। সমাজের সবাইকে এই পরিবর্তনে অংশগ্রহণ করতে হবে।
দুর্নীতি মুক্ত সমাজ গড়ে তোলার জন্য আমাদের প্রত্যেককে সৎ হতে হবে এবং সঠিক পথে চলতে হবে।
সামাজিক ন্যায় ও শান্তির জন্য দুর্নীতি নির্মূলের কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে।
চাঁদাবাজি ও সিন্ডিকেটের প্রথা বন্ধ করার জন্য আমাদের সঠিক আইনি পদক্ষেপ ও জনসচেতনতা বৃদ্ধি করতে হবে।
দুর্নীতি নির্মূলের জন্য আমাদের প্রাত্যহিক জীবনে সততা ও স্বচ্ছতা বজায় রাখা প্রয়োজন।
চাঁদাবাজি ও সিন্ডিকেট আমাদের উন্নয়ন ও সুশাসনের পথে বড় বাধা। এসব সমস্যা দ্রুত সমাধান করতে হবে।
চাঁদাবাজি আর সিন্ডিকেটের শক্তি ভাঙতে হলে আমাদের সামাজিক ও আইনগত ব্যবস্থা শক্তিশালী করতে হবে। দুর্নীতির বিরুদ্ধে একযোগে কাজ করতে হবে।
চাঁদাবাজি আর সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে আমাদের সংগ্রাম কখনো থামবে না। দুর্নীতি রোধে শক্ত পদক্ষেপ নিতেই হবে।
দেশের উন্নয়ন এবং শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য চাঁদাবাজি ও সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ জরুরি।