আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত জিন্দাবাদ। ============================== ❌ফেতনাবাজী নিপাত যাক। ----------------------------------------- وَقُلْ جَاء الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ إِنَّ الْبَاطِلَ كَانَ زَهُوقًا বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল। [ সুরা বনী-ইসরাঈল ১৭:৮১ ] অন্য আয়াতে আল্লাহ তা’আলা বলেন, “কিন্তু আমি সত্য দ্বারা আঘাত হানি মিথ্যার উপর; ফলে তা মিথ্যাকে চূর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয় এবং তৎক্ষণাৎ মিথ্যা নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। [সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮] ➡️এইবার দেখি সুন্নীদের ইমামের ঐতিহাসিক ফতোয়া। হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মাটির তৈরি। ----------------------------------------------- ➡️ মসলকে আ‘লা হযরত তথা রেজবী সুন্নীদের প্রতিষ্টাতা ইমাম- আ’লা হযরত আহমদ রেজাখান বেরলভী (রহ:) তার রচিত ঐতিহাসিক ফতোয়ার কিতাব- আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টায় লিখেছেনঃ- বিশ্বনবী (সা) এবং আবু বকর আর উমর (তিনজন) একই কবরের মাটি হতে সৃষ্ট বিশিষ্ট সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) হতে বর্ণিত, বিশ্বনবী (সা) ইরশাদ ফরমায়েছেন- ﻣﺎ ﻣﻦ ﻣﻮﻟﻮﺩ ﺇﻻ ﻭﻓﻰ ﺳﺮﺗﻪ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﻳﻮﻟﺪ ﻣﻨﻬﺎ ﻓﺈﺫﺍ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺃﺭﺫﻝ ﻋﻤﺮﻩ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﺧﻠﻖ ﻣﻨﻬﺎ ﺣﺘﻰ ﻳﺪﻓﻦ ﻓﻴﻬﺎ ﻭﺇﻧﻰ ﻭﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻭﻋﻤﺮ ﺧﻠﻘﻨﺎ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻭﻓﻴﻬﺎ ﻧﺪﻓﻦ ( ﺍﻟﺨﻄﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ . [ ﺍﻟﺪﻳﻠﻤﻰ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ অনুবাদঃ- প্রত্যেক নবজাতক শিশুর নাভিতে (নাভির সৃষ্টি-মূলে) মাটির কিছু অংশ নিহিত থাকে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে। যখন সে তার জীবনের অন্তিম সময়ে এসে পৌছে যাবে, তখন সে ওই মাটিতেই ফিরে যাবে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে এমনকি সেখানেই সে দাফন হবে। নিশ্চয়ই আমি [রাসূল] এবং আবু বকর আর উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) একই মাটি হতে সৃষ্ট এমনকি একই মাটিতে (আমরা তিনজন) দাফন হবো।” আরো প্রমাণ দেখুন জগৎ বিখ্যাত কিতাব ======================= ১- তারিখে বাগদাদ- খন্ড১৫, পৃষ্ঠা ৩২; (হাদিস নাম্বার ৪৩৫৫) লেখক, ঊলূমে হাদিসের প্রখ্যাত কিতাব ‘মুত্তাফাক ওয়াল মুফতারাক’ রচয়িতা খতীব আল-বাগদাদী (রহঃ) [মৃত ৪৬৩ হিঃ]। ২- মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক -৩/৫১৬, হাদিস নং ৬৫৩৩; শায়খ মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক আস-সান’আনী (রহ) উনি হযরত ইবনে আব্বাস এবং আবু হোরায়রা (রা) দুজন হতে মাওকূফ সূত্রে এটি বর্ণনা করেছেন। ৩- বায়হাক্বী ফী শু’আবিল ঈমান - হাদিস নং ৯২৩৮, হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা) হতে। ৪- আল্লামা নূরুদ্দীন আল-হাইছামী (আলাইহির রাহমাহ) [মৃত ৮০৭ হিজরী] রচিত কাশফুল আসতার ৭৮৯। ৫- আল্লামা জালালুদ্দিন আস- সুয়ূতী (আলাইহির রাহমাহ) রচিত নূরুচ্ছদূর ফী শরহিল কবূর, পরিচ্ছেদ নং ১৪। ৬- তালখীছুল ইলালিল মুতানাহিয়্যাহ-৬৫, ইমাম যাহাবী (রহ)। ৭- মু’আজামু শুয়ূখিত তিবরী- ৬২৮, ইবনে মাসউদ হতে। ৮- ওয়াদ্বয়ু ইরসালি ফাদ্বায়িলিছ ছাহাবা- ৪৩: ৫২৮, ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) [মৃত ২৪১]। ৯- আল-হিলইয়াতুল আওলিয়া ওয়া ত্ববক্বাতুল আছফিয়াহ- ২/২৮০, শায়খ আবু নোয়াঈম ইস্ফাহানী (রহ) [ মৃত ৪৩০ হিজরী]। ১০- মুফতি শফী (রহ) রচিত , মা’আরিফুল কুরআন (ঊর্দূ) - ৬/১১৮। ১১- আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী (রহ) রচিত, উমদাদুল ক্বারী ফি শরহে বুখারী - ৫/২২৬, সালাতুল জানাযা অধ্যায়। ১২- হাকিম তিরমিযি (রহ) সংকলিত “আন-নাওয়াদিরুল ঊসুল” ১/৭৬৭। ১৩- মুসতাদরিক আল-হাকিম - ১/৩৬৮। ১৪- মুসনাদে দাইলামী- ৪/২৮, হাদিস নং ৬০৮৭ ইবনে মাসউদ হতে; হযরত আনাস (রা) হতে হাদিস নং ৬০৮৮। ১৫- তাফসীরে মাজহারী ৬/৭৩, প্রণেতা কাজী ছানাউল্লাহ পানিপথী [১৮৮৩ খ্রীঃ]। ১৬- মাওলানা আহমদ রেজাখান (রহ) রচিত, আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টা। _______________________ এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না। এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন- صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না। সূরা আল বাকারা- ১৮ ১] ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না। [আত-তাফসীরুস সহীহ]
@@olipurimedia5094 ভাইজান আমি আপনার কথা মানতে পারলাম না। কারণ শুধু বেশি লেখাপড়া থাকলে বিশ্বের ১ নাম্বার হওয়া যায় না।অলিপুরী হুজুরের লেখাপড়া যেমনি হওক কিন্তু ওনার এলেম বর্তমান বিশ্বে সবচেয়ে বেশি। অলিপুরী হুজুর ওয়াজ করলে মনে হয় যেন ক্লাসে ছাত্রদের হাদিস বুঝাচ্ছেন। ওনার মত সহজ করে বর্তমান আর কেও বুঝতে পারবে বলে আমার বিশ্বাস হয় না। অলিপুরী হুজুর বর্তমানে থানবীর ভূমিকা পালন করছে।তাই আমি অলিপুরী হুজুরকে বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে বড় আলেম বলছি।
আলহামদুলিল্লাহ, **আসুন কোরআন এবং সহি হাদিস অনুযায়ী জীবন গড়ি। আমিন..*** গ্রাম বাংলার প্রতিটি মসজিদে ইমাম সাহেবগণ (বেশীর ভাগ ইমাম না বুঝে বেদাত প্রচারক,ওনারা বলেন অমুক ওলি ব্যক্তি এটা বলেছেন ,তমুক ওলি ব্যক্তি ওটা বলেছেন।ইমাম সাহেবদের এগিয়ে আসতে হবে সমাজ থেকে বেদাত দূরীভূত করার জন্য ।)সরল বিশ্বাসে বাগমাড়ার আলিমুদ্দিন শাহ এর বিকৃত কিতাব "তরিকতে রাসুল রাহে হক"থেকে কিছু অতিরঞ্জিত কথা বলেন। =প্রমাণসহ **হাদিসের নামে জালিয়াতি **পৃ:২২৫- ২৩০পৃষ্ঠায় তাকান। **বাংলাদেশে প্রায় ৫০০ বানোয়াট জাল হাদিস বিদ্যমান। প্রতি শুক্রবার জুমার বয়ানে পাবেন উক্ত বানোয়াট কথা গুলোর ছড়াছড়ি। প্রসঙ্গক্রমে কয়েকটি বানোয়াট হাদিস উল্লেখ করলাম : √নবী সৃষ্টি না হলে কিছুই সৃষ্টি হত না (বানোয়াট কথা) -বিস্তারিত জানুন হাদিসের নামে জালিয়াতি কিতাবে। √যার পীর নাই তার পীর শয়তান। (বানোয়াট কথা) -বিস্তারিত জানুন হাদিসের নামে জালিয়াতি কিতাবে। √আমি জ্ঞানের শহর আলী তার দরজা। (বানোয়াট কথা) -বিস্তারিত জানুন হাদিসের নামে জালিয়াতি কিতাবে। √ওলিগণ মরেন না ।(বানোয়াট কথা) -বিস্তারিত জানুন হাদিসের নামে জালিয়াতি কিতাবে। √মুমিনের কালব আল্লাহর আরশ। (বানোয়াট কথা) -বিস্তারিত জানুন হাদিসের নামে জালিয়াতি কিতাবে। √যে নিজেকে চিনল সে আল্লাহকে চিনল। (বানোয়াট কথা) -বিস্তারিত জানুন হাদিসের নামে জালিয়াতি কিতাবে।ইত্যাদি আরো অনেক মিথ্যা হাদিস বাংলাদেশের আলেম ওলামা না জেনে সরল বিশ্বাসে ওয়াজের মধ্যে বলে থাকেন। মিথ্যা কখন ও নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর শিক্ষা হতে পারে না।
সন্মানিত মুহতারামগণ, আপনাদের সুন্দর আলোচনার মধ্যে উম্মতের এই মহা সংকটময় পরিস্থিতিতে প্রতিহিংসা মূলক আলোচনা না করাই ভালো ছিল। আর কাহারো সম্মুখে যদি আখেরাত থাকে, আমাকে আল্লাহ পাকের সামনে দন্ডায়মান হতে হবে - এ ধারণা থাকে তাহলে শতভাগ যাচাই-বাছাই না করে কোন মন্তব্য করা বৈধ হয় না। শেষ প্রশ্ন আলোচনার উদ্দেশ্য যদি মাওলানা সাআদ সাহেবকে হেরাজ করা উদ্দেশ্য হয়, নিজামুদ্দিন মারকাজে এতায়াত করনেওয়ালাদেরকে উলামা বিদ্বেষি বলা উদ্দেশ্য হয় ( যেটা শতভাগ শতভাগ মিথ্যে কথা) আর প্রতিহিংসা যদি মাকছাদ হয় তারা যেন স্বর্ণের পাতে লিখে রাখে লাঞ্ছনার আশুসংকেত দুনিয়াতে, মৃত্যু-দারে, এবং পরকালের জীবনে। *** আপনাদের মনে আছে নিশ্চয়ই- আল্লামা নুরুল ইসলাম ওলিপুরি সাহেব কোনো কারনে বলে ফেলেছিলেন টুংগীর ময়দানে যেদিন তাবলীগ জামাতের অনাকাঙ্ক্ষিত ঝগড়া হয় সেদিন মাওলানা সাআদ সাহেব ইজরায়েলে ছিলেন। কিন্তু ইন্ডিয়ান পত্রিকা সহ বিভিন্ন মাধ্যমে যখন শতভাগ প্রমাণিত হলো যে, সেদিন মাওলানা সাআদ সাহেব পৃথিবীর ইতিহাসের সবচেয়ে বড় ইজতিমায় বুলন্দ শহর ইন্ডিয়াতে ছিলেন। ওলিপুরি সাহেব সেদিন এই মিথ্যা তথ্য প্রচারক প্রমাণিত হয়ে গেলে অসন্তুষ্টির সাথে হলেও সাআদ সাহেবের বিরুদ্ধে মিথ্যাচার প্রচারের জন্য ভুল স্বীকার করতে বাধ্য হয়েছিলেন। অথচ যেকোন বিষয়ে পূর্ণ তাহকিক করাই প্রকৃত ঈমানদারের পরিচয়।o
বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কোন মাটির তৈরি দুনিয়ার মাটি যে মাটি দিয়া আমাদেরকে সৃষ্টি করছে সেই মাটি নাকি অন্য জগতের অন্য মাটি সেই মাটিটা কিসের মাটি ভালো করে বলবেন হুজুর
হুজুর আপনার অনেক বয়ানের শুনেছি বিশ্বনবী মাটির সৃষ্টি কোন মাটির সৃষ্টি আপনি কিন্তু কুনু বয়ানী সেই মাটির সম্বন্ধে রে বিশ্লেষণ করে বলেন নাই এটা কি দুনিয়ার মাটি না বেহেস্তে মেসকো আম্বরের মাটি সেটা তো বলেন নাই
আপনার ভিতর বাহির সব কালো কেন? যে আয়াত পড়লেন তার আগের লাইন তো পড়ে তো ব্যাখা দিন। মাটির নির্যাস থেকে সরাসরি আদম আঃ সৃষ্টি । মা বিবি হাওয়া রাঃ তাঁর বাম পাজর, ঈসা আঃ রূহ থেকে সৃষ্টি আর আমাদের রাসুল সাঃ নূরথেকে সৃষ্টি এবং আমাদের লুৎফা থেকে সৃষ্টি করেছেন। সব ধর্ম বলা হয়েছে যে আসিতেছেন হজরত মোহাম্মদ নামে শ্রেষ্ঠ নবী।।তা হলে আদম আঃ সৃষ্টির পূর্ব রাসুল সাঃ কে আল্লাহ তায়া’লা তাঁর নূর থেকে সৃষ্টি করেছেন। পীর কে, মাজার কে সেজদা করে যারা তারা আপনার মত মোনাফেক ।।।
সন্মানিত মুহতারামগণ, আপনাদের সুন্দর আলোচনার মধ্যে উম্মতের এই মহা সংকটময় পরিস্থিতিতে প্রতিহিংসা মূলক আলোচনা না করাই ভালো ছিল। আর কাহারো সম্মুখে যদি আখেরাত থাকে, আমাকে আল্লাহ পাকের সামনে দন্ডায়মান হতে হবে - এ ধারণা থাকে তাহলে শতভাগ যাচাই-বাছাই না করে কোন মন্তব্য করা বৈধ হয় না। শেষ প্রশ্ন আলোচনার উদ্দেশ্য যদি মাওলানা সাআদ সাহেবকে হেরাজ করা উদ্দেশ্য হয়, নিজামুদ্দিন মারকাজে এতায়াত করনেওয়ালাদেরকে উলামা বিদ্বেষি বলা উদ্দেশ্য হয় ( যেটা শতভাগ শতভাগ মিথ্যে কথা) আর প্রতিহিংসা যদি মাকছাদ হয় তারা যেন স্বর্ণের পাতে লিখে রাখে লাঞ্ছনার আশুসংকেত দুনিয়াতে, মৃত্যু-দারে, এবং পরকালের জীবনে। *** আপনাদের মনে আছে নিশ্চয়ই- আল্লামা নুরুল ইসলাম ওলিপুরি সাহেব কোনো কারনে বলে ফেলেছিলেন টুংগীর ময়দানে যেদিন তাবলীগ জামাতের অনাকাঙ্ক্ষিত ঝগড়া হয় সেদিন মাওলানা সাআদ সাহেব ইজরায়েলে ছিলেন। কিন্তু ইন্ডিয়ান পত্রিকা সহ বিভিন্ন মাধ্যমে যখন শতভাগ প্রমাণিত হলো যে, সেদিন মাওলানা সাআদ সাহেব পৃথিবীর ইতিহাসের সবচেয়ে বড় ইজতিমায় বুলন্দ শহর ইন্ডিয়াতে ছিলেন। ওলিপুরি সাহেব সেদিন এই মিথ্যা তথ্য প্রচারক প্রমাণিত হয়ে গেলে অসন্তুষ্টির সাথে হলেও সাআদ সাহেবের বিরুদ্ধে মিথ্যাচার প্রচারের জন্য ভুল স্বীকার করতে বাধ্য হয়েছিলেন। অথচ যেকোন বিষয়ে পূর্ণ তাহকিক করাই প্রকৃত ঈমানদারের পরিচয়।o
সন্মানিত মুহতারামগণ, আপনাদের সুন্দর আলোচনার মধ্যে উম্মতের এই মহা সংকটময় পরিস্থিতিতে প্রতিহিংসা মূলক আলোচনা না করাই ভালো ছিল। আর কাহারো সম্মুখে যদি আখেরাত থাকে, আমাকে আল্লাহ পাকের সামনে দন্ডায়মান হতে হবে - এ ধারণা থাকে তাহলে শতভাগ যাচাই-বাছাই না করে কোন মন্তব্য করা বৈধ হয় না। শেষ প্রশ্ন আলোচনার উদ্দেশ্য যদি মাওলানা সাআদ সাহেবকে হেরাজ করা উদ্দেশ্য হয়, নিজামুদ্দিন মারকাজে এতায়াত করনেওয়ালাদেরকে উলামা বিদ্বেষি বলা উদ্দেশ্য হয় ( যেটা শতভাগ শতভাগ মিথ্যে কথা) আর প্রতিহিংসা যদি মাকছাদ হয় তারা যেন স্বর্ণের পাতে লিখে রাখে লাঞ্ছনার আশুসংকেত দুনিয়াতে, মৃত্যু-দারে, এবং পরকালের জীবনে। *** আপনাদের মনে আছে নিশ্চয়ই- আল্লামা নুরুল ইসলাম ওলিপুরি সাহেব কোনো কারনে বলে ফেলেছিলেন টুংগীর ময়দানে যেদিন তাবলীগ জামাতের অনাকাঙ্ক্ষিত ঝগড়া হয় সেদিন মাওলানা সাআদ সাহেব ইজরায়েলে ছিলেন। কিন্তু ইন্ডিয়ান পত্রিকা সহ বিভিন্ন মাধ্যমে যখন শতভাগ প্রমাণিত হলো যে, সেদিন মাওলানা সাআদ সাহেব পৃথিবীর ইতিহাসের সবচেয়ে বড় ইজতিমায় বুলন্দ শহর ইন্ডিয়াতে ছিলেন। ওলিপুরি সাহেব সেদিন এই মিথ্যা তথ্য প্রচারক প্রমাণিত হয়ে গেলে অসন্তুষ্টির সাথে হলেও সাআদ সাহেবের বিরুদ্ধে মিথ্যাচার প্রচারের জন্য ভুল স্বীকার করতে বাধ্য হয়েছিলেন। অথচ যেকোন বিষয়ে পূর্ণ তাহকিক করাই প্রকৃত ঈমানদারের পরিচয়।o
আমি সেই দিন নিজে উপস্থিত ছিলাম, এমন বয়ান আল্লামা ওলীপুরী সাহেবের আর শুনিনি। বিশেষ করে নামধারী সুন্নি ভাইয়েরা হেদায়েতের নিয়তে শুনুন
আল্লাহ বড় এক নিয়ামত আল্লামা ওলিপুরী
Amin
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত জিন্দাবাদ।
==============================
❌ফেতনাবাজী নিপাত যাক।
-----------------------------------------
وَقُلْ جَاء الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ إِنَّ الْبَاطِلَ كَانَ زَهُوقًا
বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল। [ সুরা বনী-ইসরাঈল ১৭:৮১ ]
অন্য আয়াতে আল্লাহ তা’আলা বলেন,
“কিন্তু আমি সত্য দ্বারা আঘাত হানি মিথ্যার উপর; ফলে তা মিথ্যাকে চূর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয় এবং তৎক্ষণাৎ মিথ্যা নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়।
[সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮]
➡️এইবার দেখি সুন্নীদের ইমামের ঐতিহাসিক ফতোয়া।
হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মাটির তৈরি।
-----------------------------------------------
➡️ মসলকে আ‘লা হযরত তথা রেজবী সুন্নীদের প্রতিষ্টাতা ইমাম-
আ’লা হযরত আহমদ রেজাখান বেরলভী (রহ:) তার রচিত ঐতিহাসিক ফতোয়ার কিতাব- আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টায় লিখেছেনঃ-
বিশ্বনবী (সা) এবং আবু বকর আর উমর (তিনজন) একই কবরের মাটি হতে সৃষ্ট
বিশিষ্ট সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) হতে বর্ণিত, বিশ্বনবী (সা) ইরশাদ ফরমায়েছেন-
ﻣﺎ ﻣﻦ ﻣﻮﻟﻮﺩ ﺇﻻ ﻭﻓﻰ ﺳﺮﺗﻪ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﻳﻮﻟﺪ ﻣﻨﻬﺎ ﻓﺈﺫﺍ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺃﺭﺫﻝ ﻋﻤﺮﻩ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﺧﻠﻖ ﻣﻨﻬﺎ ﺣﺘﻰ ﻳﺪﻓﻦ ﻓﻴﻬﺎ ﻭﺇﻧﻰ ﻭﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻭﻋﻤﺮ ﺧﻠﻘﻨﺎ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻭﻓﻴﻬﺎ ﻧﺪﻓﻦ ( ﺍﻟﺨﻄﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ . [ ﺍﻟﺪﻳﻠﻤﻰ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ
অনুবাদঃ- প্রত্যেক নবজাতক শিশুর নাভিতে (নাভির সৃষ্টি-মূলে) মাটির কিছু অংশ নিহিত থাকে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে। যখন সে তার জীবনের অন্তিম সময়ে এসে পৌছে যাবে, তখন সে ওই মাটিতেই ফিরে যাবে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে এমনকি সেখানেই সে দাফন হবে। নিশ্চয়ই আমি [রাসূল] এবং আবু বকর আর উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) একই মাটি হতে সৃষ্ট এমনকি একই মাটিতে (আমরা তিনজন) দাফন হবো।”
আরো প্রমাণ দেখুন জগৎ বিখ্যাত কিতাব
=======================
১- তারিখে বাগদাদ-
খন্ড১৫, পৃষ্ঠা ৩২; (হাদিস নাম্বার ৪৩৫৫) লেখক, ঊলূমে হাদিসের প্রখ্যাত কিতাব ‘মুত্তাফাক ওয়াল মুফতারাক’ রচয়িতা খতীব আল-বাগদাদী (রহঃ) [মৃত ৪৬৩ হিঃ]।
২- মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক
-৩/৫১৬, হাদিস নং ৬৫৩৩; শায়খ মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক আস-সান’আনী (রহ) উনি হযরত ইবনে আব্বাস এবং আবু হোরায়রা (রা) দুজন হতে মাওকূফ সূত্রে এটি বর্ণনা করেছেন।
৩- বায়হাক্বী ফী শু’আবিল ঈমান -
হাদিস নং ৯২৩৮, হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা) হতে।
৪- আল্লামা নূরুদ্দীন আল-হাইছামী (আলাইহির রাহমাহ) [মৃত ৮০৭ হিজরী] রচিত কাশফুল আসতার ৭৮৯।
৫- আল্লামা জালালুদ্দিন আস- সুয়ূতী (আলাইহির রাহমাহ) রচিত নূরুচ্ছদূর ফী শরহিল কবূর, পরিচ্ছেদ নং ১৪।
৬- তালখীছুল ইলালিল মুতানাহিয়্যাহ-৬৫, ইমাম যাহাবী (রহ)।
৭- মু’আজামু শুয়ূখিত তিবরী- ৬২৮, ইবনে মাসউদ হতে।
৮- ওয়াদ্বয়ু ইরসালি ফাদ্বায়িলিছ ছাহাবা- ৪৩: ৫২৮, ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) [মৃত ২৪১]।
৯- আল-হিলইয়াতুল আওলিয়া ওয়া ত্ববক্বাতুল আছফিয়াহ- ২/২৮০, শায়খ আবু নোয়াঈম ইস্ফাহানী (রহ) [ মৃত ৪৩০ হিজরী]।
১০- মুফতি শফী (রহ) রচিত , মা’আরিফুল কুরআন (ঊর্দূ) - ৬/১১৮।
১১- আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী (রহ) রচিত, উমদাদুল ক্বারী ফি শরহে বুখারী - ৫/২২৬, সালাতুল জানাযা অধ্যায়।
১২- হাকিম তিরমিযি (রহ) সংকলিত “আন-নাওয়াদিরুল ঊসুল” ১/৭৬৭।
১৩- মুসতাদরিক আল-হাকিম - ১/৩৬৮।
১৪- মুসনাদে দাইলামী- ৪/২৮, হাদিস নং ৬০৮৭ ইবনে মাসউদ হতে; হযরত আনাস (রা) হতে হাদিস নং ৬০৮৮।
১৫- তাফসীরে মাজহারী ৬/৭৩, প্রণেতা কাজী ছানাউল্লাহ পানিপথী [১৮৮৩ খ্রীঃ]।
১৬- মাওলানা আহমদ রেজাখান (রহ) রচিত, আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টা।
_______________________
এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না। এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন-
صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ
তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
সূরা আল বাকারা- ১৮
১] ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না। [আত-তাফসীরুস সহীহ]
ওলিপুরী হুজুরকে অন্তর থেকে ভালবাসি।
আমার অনেক প্রিয় ওলিপুরী হুজুর
شكرا
বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে বড় আলেম আল্লামা নূরুল ইসলাম অলিপুরী হুজুর।
বড়দের মধ্যে একজন
@@olipurimedia5094 ভাইজান আমি আপনার কথা মানতে পারলাম না। কারণ শুধু বেশি লেখাপড়া থাকলে বিশ্বের ১ নাম্বার হওয়া যায় না।অলিপুরী হুজুরের লেখাপড়া যেমনি হওক কিন্তু ওনার এলেম বর্তমান বিশ্বে সবচেয়ে বেশি। অলিপুরী হুজুর ওয়াজ করলে মনে হয় যেন ক্লাসে ছাত্রদের হাদিস বুঝাচ্ছেন। ওনার মত সহজ করে বর্তমান আর কেও বুঝতে পারবে বলে আমার বিশ্বাস হয় না। অলিপুরী হুজুর বর্তমানে থানবীর ভূমিকা পালন করছে।তাই আমি অলিপুরী হুজুরকে বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে বড় আলেম বলছি।
আল্লাহ হুজুরকে গায়রে ইলম দান করেছেন,
হে আল্লাহ তুমি হুজুরকে সুস্ততার সাথে নেক হায়াত দান করো,
আমিন,
আল্লাহ্ তুমি হুজুরকে নেক হায়াত দান করো,এবং সব সময় সুস্হ রাখো ,আমিন ৷
কিরেই হুজুরকে আল্লাহ গায়েবি এলেম৷ দানকরেচে না মাটির কাছেও গায়েবি আশে।।।।।
মাশাল্লাহ অনেক সুন্দর বয়ান পেশ করলেন হজরত মাওলানা নুরুল ইসলাম ওলীপুরী দাঃ বাঃ আমীন ছুম্মা আমীন
মাশা আল্লাহ হুজুরের নেক হায়াত কামনা করি
আল্লাহ তায়ালা ওলিপুরী হুজুরকে দীর্ঘ নেক হায়াত দান করুন।
Ameen
বৃহত্তর আন্তর্জাতিক ফরায়েজী ইসলাম বাংলাদেশের পক্ষ থেকে হযরত মাওলানা নুরুল ইসলাম ওলীপুরী সাহেব সহ সবাই কে আন্তরিক ভাবে শুকরান জাজাকাল্লাহ খাইরান।
আমি দোয়া করি মহান আল্লাহ যেন উনাকে দুনিয়া ও আখেরাতে কল্যান দান করুক,আমিন
a.grate..explainer
আলহামদুলিল্লাহ। অতুলনীয় আলোচনা। জাযাকাল্লাহ।
পৃথিবীর বিখ্যাত মুফাসিরে কোরআন ও প্রখ্যাত হাদিস বিশারদ? আল্লামা নুরুল ইসলাম ওলিপুরী তাফসীর জগতে এক মহা মনিষির নাম ✌✌✌💟💟💟💯💯💯✌✌✌
আমার দোন
আল্লাহ হুজুর কে সুস্থ দীর্ঘ ও নেক হায়াত দান করুক
মাশাল্লাহ অনেক সুন্দর বয়ান, হে আল্লাহ্ তুমি আল্লামা ওলিপুরী সাহেব কে দীর্ঘ নেক হায়াত দান করো
এশিয়া মহাদেশের বিখ্যাত মুফাসসীরে কুরান ও প্রখ্যাত হাদিস বিশারদ আল্লামা নুরুল ইসলাম ওলীপুরী তাফসীর জগতের এক মহা মনিষির নাম 🌷🌷🌷 🌹🌹 🌹 🌻🌻🌻
এশিয়া মহাদেশের বিখ্যাত মুফাসসিরে কোরআন প্রখ্যাত হাদীস বিশারদ আল্লামা নুরুল ইসলাম ওলীপুরী তাফসীর জগতের এক মনিষির নাম
@@MdJamir-y5i 😬
আলহামদুলিল্লাহ আমি হুজুরের এই বয়ানে সরাসরি উপস্থিত ছিলাম
Shukran
ওলিপুরি একজন আল্লার বড নেয়ামত আল্লাহ তাকে সুস্হ রাখ তাকে হায়াত দাও।আমিন আমিন আমিন।
Md. লাগা পির পূজারী।
@@ndbelalhossain1285 ধন্যবাদ আপনাকে।
মাশাআল্লাহ চমৎকার বয়ান।
শুকরান
হেআললাহ হুজুর কে হায়াতে দা রাজ করুক
Amin
মাশাআল্লাহ
মাশাআল্লাহ বারাকাল্লাহ
হে নামধারী সুন্নি নামের মুশরিকরা কানে তৈল লাগিয়ে শুনো!
তেল তর মার বিদায় দে।
আল্লাহ হযরতকে নেক হায়াত দান করুব
Masa Allah
হুজুর কে বাংলাদেশের রাষ্ট্র পতি করা হউক। ইনশাআল্লাহ
সুন্দর আলোচনা
Allah hajrat ke nek hayat dan korun amin
❤
আলে সুন্নত আল জামাত নামদারী কড়া সুন্নীরা শুনেনিন এই ওয়াজটি।
ma sha Allah
Allah hujur ke nek hayat dan korun
بارک الله فی حیاتی
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
সেরা!😍😍😍
SubhanaAllah
আলহামদুলিল্লাহ
দলিল ভিত্তিক বয়ান
মাসা আল্লাহ
এত সুন্দর কথা তাতেও যোদি বোজ না আসে
আর কি করে বললে বোজ আসবে?
মাশাল্লাহ
Subhanallah
আমিন
এ ভিডিওটি আমি লন্ডন থেকে দেখছি এবং শুনতেছি,
শুধু বক্তা ও স্টেইজকেই দেখা যাচ্ছে, মাহফিল্ এবং শ্রুতামণ্ডলিকে
দেখানো হচ্ছে না।
.
massalalh
Ami indiar allah apnar ke behest basi korun
ভাই ওনি এখনো জীবিত আছেন।
তাই ওনার জন্য সুস্থ , নেক ও দীর্ঘজীবী হওয়ার জন্যই দোয়া করা দরকার। ওনার ইন্তেকালের পরে জান্নাতের দোয়া করা দরকার। ধন্যবাদ
মাহফিলটি কেমন বড় ?
শ্রুতা সাধারণের উপস্থিত কেমন ?
তা মাঝে মধ্যে দেখানো ও ভাল মণে হচ্ছে।
ওকে
আমিন ছূমমা আমিন
ঠিক বলেছেন।
Thanks
জাযাকাল্লাহ
মাশাআল্লাহ,ভারত
আমার একটা প্রশ্ন ছিলো
দয়া করে আল্লামা ওলিপুরী মুখ থেকে জেনে বলবেন........
প্রশ্ন..... উজানির মাহফিলে আল্লামা ওলিপুরী সাহেব বক্তব্য রাখবেন কিনা ?
MashaAllah
Was only for his own party and own reason not for human being
Nice
নুংরাইসলাম অলিপুরী থেকে রক্ষা করুন ইয়া আল্লাহ
হ্যাঁ
নাস্তিকরা তু হক কথা শুনাইলেই চুল্কানি শুরু হবেই
Nastik der kichu bole lavnai oder upor mohor mara ora hedayat hobena
Sitan.toi
তোদের আলেম নামের শয়তান গুলার, কখনো নূরুল ইসলাম ওলিপুরীর মত করে ক্বোরআন হাদিসের দলিল দিয়ে ওয়াজ করার যোগ্যতা নাই,মাজার ওয়ালারা নিঃসন্দেহে শয়তান
Jinx j
"
আলহামদুলিল্লাহ,
**আসুন কোরআন এবং সহি হাদিস অনুযায়ী জীবন গড়ি। আমিন..***
গ্রাম বাংলার প্রতিটি মসজিদে ইমাম সাহেবগণ (বেশীর ভাগ ইমাম না বুঝে বেদাত প্রচারক,ওনারা বলেন অমুক ওলি ব্যক্তি এটা বলেছেন ,তমুক ওলি ব্যক্তি ওটা বলেছেন।ইমাম সাহেবদের এগিয়ে আসতে হবে সমাজ থেকে বেদাত দূরীভূত করার জন্য ।)সরল বিশ্বাসে বাগমাড়ার আলিমুদ্দিন শাহ এর বিকৃত কিতাব "তরিকতে রাসুল রাহে হক"থেকে কিছু অতিরঞ্জিত কথা বলেন। =প্রমাণসহ **হাদিসের নামে জালিয়াতি **পৃ:২২৫- ২৩০পৃষ্ঠায় তাকান। **বাংলাদেশে প্রায় ৫০০ বানোয়াট জাল হাদিস বিদ্যমান। প্রতি শুক্রবার জুমার বয়ানে পাবেন উক্ত বানোয়াট কথা গুলোর ছড়াছড়ি। প্রসঙ্গক্রমে কয়েকটি বানোয়াট হাদিস উল্লেখ করলাম :
√নবী সৃষ্টি না হলে কিছুই সৃষ্টি হত না (বানোয়াট কথা) -বিস্তারিত জানুন হাদিসের নামে জালিয়াতি কিতাবে।
√যার পীর নাই তার পীর শয়তান। (বানোয়াট কথা) -বিস্তারিত জানুন হাদিসের নামে জালিয়াতি কিতাবে।
√আমি জ্ঞানের শহর আলী তার দরজা। (বানোয়াট কথা) -বিস্তারিত জানুন হাদিসের নামে জালিয়াতি কিতাবে।
√ওলিগণ মরেন না ।(বানোয়াট কথা) -বিস্তারিত জানুন হাদিসের নামে জালিয়াতি কিতাবে।
√মুমিনের কালব আল্লাহর আরশ। (বানোয়াট কথা) -বিস্তারিত জানুন হাদিসের নামে জালিয়াতি কিতাবে।
√যে নিজেকে চিনল সে আল্লাহকে চিনল। (বানোয়াট কথা) -বিস্তারিত জানুন হাদিসের নামে জালিয়াতি কিতাবে।ইত্যাদি আরো অনেক মিথ্যা হাদিস বাংলাদেশের আলেম ওলামা না জেনে সরল বিশ্বাসে ওয়াজের মধ্যে বলে থাকেন। মিথ্যা কখন ও নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর শিক্ষা হতে পারে না।
সন্মানিত মুহতারামগণ,
আপনাদের সুন্দর আলোচনার মধ্যে উম্মতের এই মহা সংকটময় পরিস্থিতিতে
প্রতিহিংসা মূলক আলোচনা না করাই ভালো ছিল।
আর কাহারো সম্মুখে যদি আখেরাত থাকে, আমাকে আল্লাহ পাকের সামনে দন্ডায়মান হতে হবে -
এ ধারণা থাকে তাহলে শতভাগ যাচাই-বাছাই না করে কোন মন্তব্য করা বৈধ হয় না।
শেষ প্রশ্ন আলোচনার উদ্দেশ্য যদি মাওলানা সাআদ সাহেবকে হেরাজ করা উদ্দেশ্য হয়, নিজামুদ্দিন মারকাজে এতায়াত করনেওয়ালাদেরকে উলামা বিদ্বেষি বলা উদ্দেশ্য হয় ( যেটা শতভাগ শতভাগ মিথ্যে কথা)
আর প্রতিহিংসা যদি মাকছাদ হয়
তারা যেন স্বর্ণের পাতে লিখে রাখে
লাঞ্ছনার আশুসংকেত
দুনিয়াতে,
মৃত্যু-দারে,
এবং
পরকালের জীবনে।
***
আপনাদের মনে আছে নিশ্চয়ই- আল্লামা নুরুল ইসলাম ওলিপুরি সাহেব কোনো কারনে বলে ফেলেছিলেন টুংগীর ময়দানে যেদিন তাবলীগ জামাতের অনাকাঙ্ক্ষিত ঝগড়া হয় সেদিন মাওলানা সাআদ সাহেব ইজরায়েলে ছিলেন। কিন্তু ইন্ডিয়ান পত্রিকা সহ বিভিন্ন মাধ্যমে যখন শতভাগ প্রমাণিত হলো যে, সেদিন মাওলানা সাআদ সাহেব পৃথিবীর ইতিহাসের সবচেয়ে বড় ইজতিমায় বুলন্দ শহর ইন্ডিয়াতে ছিলেন। ওলিপুরি সাহেব সেদিন এই মিথ্যা তথ্য প্রচারক প্রমাণিত হয়ে গেলে
অসন্তুষ্টির সাথে হলেও
সাআদ সাহেবের বিরুদ্ধে মিথ্যাচার প্রচারের জন্য
ভুল স্বীকার করতে বাধ্য হয়েছিলেন।
অথচ
যেকোন বিষয়ে
পূর্ণ তাহকিক করাই প্রকৃত ঈমানদারের পরিচয়।o
আমি জানার জন্য প্রশ্ন করছি, ইসা (আঃ) এর ব্যপারে কি সমাধান যেহেতু তাঁর পিতা ছিলো না।
বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কোন মাটির তৈরি দুনিয়ার মাটি যে মাটি দিয়া আমাদেরকে সৃষ্টি করছে সেই মাটি নাকি অন্য জগতের অন্য মাটি সেই মাটিটা কিসের মাটি ভালো করে বলবেন হুজুর
মুসান্নাফে আবদূর রাজ্জাক কিতাবে হযরত জাবের থেকে যে হাদীস আছে তা ভালোভাবে পড়েন ও বুজেন।
হুজুর আপনার অনেক বয়ানের শুনেছি বিশ্বনবী মাটির সৃষ্টি কোন মাটির সৃষ্টি আপনি কিন্তু কুনু বয়ানী সেই মাটির সম্বন্ধে রে বিশ্লেষণ করে বলেন নাই এটা কি দুনিয়ার মাটি না বেহেস্তে মেসকো আম্বরের মাটি সেটা তো বলেন নাই
গুরে ফিরে সুন্নি আদর্শের কাছাকাছি। বরণচুরা ভ......ন্ড
Kivabe
Was only for his own party. Against. Islamism
ফেরেস্তাকে যখন নূরের সৃষ্টি বলা হয় তখন আপনি কিসের মাদ্ধমে বলবেন?? না নূর বলবেন , ফিরিস্তাকে নূর বললে তো শিরক আর বেদাত বললেননা , তাজুব্ব ওয়াজ
Nobijir.dush.mon.
Wahabi
এগুলো অবাস্তব কথাবার্তার। নবীজিসাঃ নূরের তৈরি হতে যাবেন কেন?কোরআনুল কারিক ভালভাবে আয়ত্ত করতে পারলে।এ সব আজেবাজে কথা।বলতেন না।
আপনার ভিতর বাহির সব কালো কেন? যে আয়াত পড়লেন তার আগের লাইন তো পড়ে তো ব্যাখা দিন। মাটির নির্যাস থেকে সরাসরি আদম আঃ সৃষ্টি । মা বিবি হাওয়া রাঃ তাঁর বাম পাজর, ঈসা আঃ রূহ থেকে সৃষ্টি আর আমাদের রাসুল সাঃ নূরথেকে সৃষ্টি এবং আমাদের লুৎফা থেকে সৃষ্টি করেছেন। সব ধর্ম বলা হয়েছে যে আসিতেছেন হজরত মোহাম্মদ নামে শ্রেষ্ঠ নবী।।তা হলে আদম আঃ সৃষ্টির পূর্ব রাসুল সাঃ কে আল্লাহ তায়া’লা তাঁর নূর থেকে সৃষ্টি করেছেন। পীর কে, মাজার কে সেজদা করে যারা তারা আপনার মত মোনাফেক ।।।
Tora boro munafek toba kor ihudider dalal
মাশাআল্লাহ আল্লাহ ওলিপুরী হুজুরের নেক হায়াত বাড়িয়ে দেন আমিন
আলহামদুলিল্লাহ ভাল বয়ান দিসেন তিনি
হে আল্লাহ তুমি হুজুরকে সুস্থতার সাথে নেক হায়াত দারাজ করুন।।।।।।
امين يارب العالمين
মাশাআল্লাহ
সন্মানিত মুহতারামগণ,
আপনাদের সুন্দর আলোচনার মধ্যে উম্মতের এই মহা সংকটময় পরিস্থিতিতে
প্রতিহিংসা মূলক আলোচনা না করাই ভালো ছিল।
আর কাহারো সম্মুখে যদি আখেরাত থাকে, আমাকে আল্লাহ পাকের সামনে দন্ডায়মান হতে হবে -
এ ধারণা থাকে তাহলে শতভাগ যাচাই-বাছাই না করে কোন মন্তব্য করা বৈধ হয় না।
শেষ প্রশ্ন আলোচনার উদ্দেশ্য যদি মাওলানা সাআদ সাহেবকে হেরাজ করা উদ্দেশ্য হয়, নিজামুদ্দিন মারকাজে এতায়াত করনেওয়ালাদেরকে উলামা বিদ্বেষি বলা উদ্দেশ্য হয় ( যেটা শতভাগ শতভাগ মিথ্যে কথা)
আর প্রতিহিংসা যদি মাকছাদ হয়
তারা যেন স্বর্ণের পাতে লিখে রাখে
লাঞ্ছনার আশুসংকেত
দুনিয়াতে,
মৃত্যু-দারে,
এবং
পরকালের জীবনে।
***
আপনাদের মনে আছে নিশ্চয়ই- আল্লামা নুরুল ইসলাম ওলিপুরি সাহেব কোনো কারনে বলে ফেলেছিলেন টুংগীর ময়দানে যেদিন তাবলীগ জামাতের অনাকাঙ্ক্ষিত ঝগড়া হয় সেদিন মাওলানা সাআদ সাহেব ইজরায়েলে ছিলেন। কিন্তু ইন্ডিয়ান পত্রিকা সহ বিভিন্ন মাধ্যমে যখন শতভাগ প্রমাণিত হলো যে, সেদিন মাওলানা সাআদ সাহেব পৃথিবীর ইতিহাসের সবচেয়ে বড় ইজতিমায় বুলন্দ শহর ইন্ডিয়াতে ছিলেন। ওলিপুরি সাহেব সেদিন এই মিথ্যা তথ্য প্রচারক প্রমাণিত হয়ে গেলে
অসন্তুষ্টির সাথে হলেও
সাআদ সাহেবের বিরুদ্ধে মিথ্যাচার প্রচারের জন্য
ভুল স্বীকার করতে বাধ্য হয়েছিলেন।
অথচ
যেকোন বিষয়ে
পূর্ণ তাহকিক করাই প্রকৃত ঈমানদারের পরিচয়।o
সন্মানিত মুহতারামগণ,
আপনাদের সুন্দর আলোচনার মধ্যে উম্মতের এই মহা সংকটময় পরিস্থিতিতে
প্রতিহিংসা মূলক আলোচনা না করাই ভালো ছিল।
আর কাহারো সম্মুখে যদি আখেরাত থাকে, আমাকে আল্লাহ পাকের সামনে দন্ডায়মান হতে হবে -
এ ধারণা থাকে তাহলে শতভাগ যাচাই-বাছাই না করে কোন মন্তব্য করা বৈধ হয় না।
শেষ প্রশ্ন আলোচনার উদ্দেশ্য যদি মাওলানা সাআদ সাহেবকে হেরাজ করা উদ্দেশ্য হয়, নিজামুদ্দিন মারকাজে এতায়াত করনেওয়ালাদেরকে উলামা বিদ্বেষি বলা উদ্দেশ্য হয় ( যেটা শতভাগ শতভাগ মিথ্যে কথা)
আর প্রতিহিংসা যদি মাকছাদ হয়
তারা যেন স্বর্ণের পাতে লিখে রাখে
লাঞ্ছনার আশুসংকেত
দুনিয়াতে,
মৃত্যু-দারে,
এবং
পরকালের জীবনে।
***
আপনাদের মনে আছে নিশ্চয়ই- আল্লামা নুরুল ইসলাম ওলিপুরি সাহেব কোনো কারনে বলে ফেলেছিলেন টুংগীর ময়দানে যেদিন তাবলীগ জামাতের অনাকাঙ্ক্ষিত ঝগড়া হয় সেদিন মাওলানা সাআদ সাহেব ইজরায়েলে ছিলেন। কিন্তু ইন্ডিয়ান পত্রিকা সহ বিভিন্ন মাধ্যমে যখন শতভাগ প্রমাণিত হলো যে, সেদিন মাওলানা সাআদ সাহেব পৃথিবীর ইতিহাসের সবচেয়ে বড় ইজতিমায় বুলন্দ শহর ইন্ডিয়াতে ছিলেন। ওলিপুরি সাহেব সেদিন এই মিথ্যা তথ্য প্রচারক প্রমাণিত হয়ে গেলে
অসন্তুষ্টির সাথে হলেও
সাআদ সাহেবের বিরুদ্ধে মিথ্যাচার প্রচারের জন্য
ভুল স্বীকার করতে বাধ্য হয়েছিলেন।
অথচ
যেকোন বিষয়ে
পূর্ণ তাহকিক করাই প্রকৃত ঈমানদারের পরিচয়।o