সজল ভাই আমি দীর্ঘদিন থেকে আপনার বক্তব্য গুলো শুনছি। কিছু মিলানোর সুযোগ পেয়েছি... আরো মিলাচ্ছি... তাতে মনে হচ্ছে আপনার কথাই সঠিক... মোল্লারা ধর্মটাকে বাপ দাদার সম্পদ মনে করতেছে. যার কারণে কোরআন থেকে আমাদেরকে বহু দূরে নিয়ে গেছে নিজেদের ইচ্ছা কে চরিতার্থ করার জন্য করার জন্য। ধন্যবাদ আপনি চালিয়ে যান.. তবে আপনার বক্তব্য শুনে মনে হয় আপনার যদি কোন ভুল হয় তা আপনি মেনে নিতে রাজি আছেন... আর সেটাই মুমিনদের বৈশিষ্ট্য। ধন্যবাদ সজল ভাই।
ভাই সঠিক কথা বলেছেন,,, এখন আমি ধর্ম সম্বন্ধে আমার দৃষ্টিভঙ্গি উপস্থাপন করছি,, আমি সৃষ্টিকর্তায় বিশ্বাস করি আমার নির্দিষ্ট কোন ধর্ম নাই সব ধর্মই মানুষই তৈরি করেছে
আমিও ইনার অর্থাৎ সজল রশান সাহেবের ভিডিও দেখে প্রথমে অবাক হয়েছি বিস্ময় প্রকাশ করেছি সঠিক ভুল নিয়ে কনফিউজড হয়ে পড়েছি এবং পরে বুঝতে পেরেছি ইনার ভিডিও আল্লাহ আমাকে রহমত স্বরূপ দেখার সুযোগ করে দিয়েছেন। বিগত 12 বছর ধরে আমি ইসলাম ধর্ম ভালোবাসি এবং এবং ইসলাম নিয়ে চর্চা করার চেষ্টা করি টুকিটাকি কিন্তু বিগত 5 মাসে আমি ইসলামের সঠিক বিষয়টা জানতে পেরেছি ইনার ভিডিওর মাধ্যমে। আর আল্লাহ ইনাকে সৎ সাহস দিয়েছেন যার ফলেই ইনি এইসব কথা মিডিয়ার সামনে তুলে ধরতে পেরেছেন। এখন বর্তমানে আমি মনে করছি ইনার ভিডিও দেখে কোরআনের আয়াত গুলো পড়ার প্রতি অনেক মনোযোগ বেড়েছে যেখানে আগে আমি কোরআন এবং হাদিসকে একই রকম সম গুণ সম্পন্ন মনে করতাম।
যেদিন থেকে আপনার আলোচনা শুনতে শুরু করেছি, কোরআনের সৎকর্মের তালিকা শুনেছি এবং পালন করার চেষ্টা করেছি, সেদিন থেকে আমি আলোর মুখ দেখতে শুরু করেছি। আলহামদুলিল্লাহ। ধন্যবাদ আপনাকে
সর্বপ্রথম সজল ভাইয়ের আলোচনা শুনে জীবনকে পরিপূর্ণভাবে আল্লাহর কোরআনের পথে নিয়ে আসতে পেরে নিজেকে অনেক গর্ববোধ করছি তা না হলে সারাটা জীবন শয়তানের সাথে বন্ধুরূপে থাকতে হতো আর যে ব্যক্তি শয়তান বন্ধু তৈরি করে সে জাহান্নাম যাবে নিশ্চিন্তে তাই সজল ভাইয়ের আলোচনা শুনে নিজেকে তৈরি করে নিলাম আল্লাহর পথে আমি কোরআন সম্বন্ধে অনেক কিছু বুঝি এখন আগে বুঝতাম না সজল ভাই জন্য সব সময় মন থেকে দোয়া করি আল্লাহ যেন আমাদের মাঝে সুস্থভাবে বেঁচে থাকার সুযোগ করে দেন এই লোকটিকে
হুজুরদে পিছনে কোটি কোটি টাকা খরচ করে।তাদেরকে কুরআনের বিরুদ্ধে দার করিয়েছে কারা। একটু চোখ বন্ধ করলেই দেখতে পারবেন। ২/৩৯ তারাই কাফের যার আয়াত অমান্য করে।। আর কাফেরেরা বলে,তোমরা এই কুরআন শুনবে না। এই কুরআনের মধ্যে হট্রগোল তৈয়রি কর। যাতে তারা জয় হতে পারে। তারা কারা, একবাক্যে বলা যাই আলেম,মোল্লারা।তারা আল্লাহর আয়াত অমান্য করে নবীর নামের দোয়াই দিয়ে, দিনের বেলা ইফতার করাছে। মানুষের রোজা গুলি নষ্ট করার জন্য। আফসোস তাদের জন্য যারা নিজ চোখে কুরআনের আয়াত দেখেও।মোল্লা দের কথাই দিনের বেলা ইফতার করে।
১৩. যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে আল্লাহ তাদেরকে দাখিল করবেন জান্নাতে যার পাদদেশে নহর প্রবাহিত, সেখানে তাদেরকে অলঙ্কৃত করা হবে স্বর্ণ-কঙ্কন ও মুক্তা দ্বারা এবং সেখানে তাদের পোশাক-পরিচ্ছদ হবে রেশমের (২২:২৩)। ১৪. সেই দিন আল্লাহরই আধিপত্য; তিনিই তাদের বিচার করবেন। সুতরাং যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে তারা অবস্থান করবে সুখময় জান্নাতে (২২:৫৬)। ১৪. অতএব যারা ঈমান এনেছে ও সৎকর্ম করেছে তারা জান্নাতে থাকবে (৩০:১৫)। ১৫. যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে তাদের জন্য আছে সুখময় জান্নাত; সেখানে তারা স্থায়ী হবে। আল্লাহর প্রতিশ্রুতি সত্য। তিনি পরাক্রমশালী, বিজ্ঞানময় (৩১:৮-৯)। ১৬. যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে তাদের কৃতকর্মের ফলস্বরূপ তাদের আপ্যায়নের জন্য তাদের স্থায়ী বাসস্থান হবে জান্নাত (৩২:১৯)। ১৭. কেউ মন্দ কর্ম করলে সে তার কর্মের অনুরূপ শাস্তি পাবে এবং যারা মু’মিন হয়ে সৎকর্ম করে তারা দাখিল হবে জান্নাতে, সেথায় তাদেরকে দেয়া হবে বে-হিসাব পরিমাণ রিযক (৪০:৪০)। ১৮. … যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে তারা থাকবে জান্নাতের মনোরম স্থানে। তারা যা কিছু চাইবে তাদের রবের নিকট তাই পাবে। এটাই তো মহাঅনুগ্রহ (৪২:২২-২৩) ১৯. যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে, তাদের রব তাদেরকে দাখিল করবেন স্বীয় রহমতে। এটাই মহাসাফল্য (৪৫:৩০)। ২০. স্মরণ কর, যেদিন তিনি তোমাদেরকে সমবেত করবেন সমাবেশ দিবসে সেদিন হবে লাভ- লোকসানের দিন। যে ব্যক্তি আল্লাহে ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে তিনি তার পাপ মোচন করবেন এবং তাকে দাখিল করবেন জান্নাতে; যার পাদদেশে নদী প্রবাহিত, সেখানে তারা হবে চিরস্থায়ী। এটাই মহাসাফল্য (৬৪:৯)। ২১. নিশ্চয়ই আল্লাহ তোমাদের প্রতি অবতীর্ণ করেছেন উপদেশ- এক রাসূল, যে তোমাদের নিকট আল্লাহর সুস্পষ্ট আয়াতসমূহ আবৃত্তি করে, যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে তাদেরকে অন্ধকার হতে আলোতে আনার জন্য। যে কেহ আল্লাহে ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে তিনি তাকে দাখিল করবেন জান্নাতে, যার পাদদেশে নদী প্রবাহিত, সেথায় তারা চিরস্থায়ী হবে; আল্লাহ তাকে উত্তম রিযক দান করবেন (৬৫:১০-১১)। ২২. যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে, তাদের জন্য আছে জান্নাত, যার পাদদেশে নহর প্রবাহিত; এটাই মহাসাফল্য (৮৫:১১)। ২৩. যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে, তারাই সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ। তাদের রবের নিকট আছে তাদের পুরস্কার- স্থায়ী জান্নাত, যার নিম্নদেশে নদী প্রবাহিত, সেখানে তারা চিরস্থায়ী হবে। আল্লাহ তাদের প্রতি প্রসন্ন এবং তারাও তাঁতে সন্তুষ্ট। এ তার জন্য, যে তার রবকে ভয় করে (৯৮:৭-৮)। ২৪. যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে আমি অবশ্যই তাদের বসবাসের জন্য সুউচ্চ প্রাসাদ দান করব জান্নাতে, যার পাদদেশে নহর প্রবাহিত, সেখানে তারা স্থায়ী হবে, কত উত্তম প্রতিদান সেই সকল সৎকর্মশীলদের (আমেলিনের) জন্য (২৯:৫৬-৫৮)। সৎকর্মশীল (আমেলিন) কারা?--------------- ৯:৬০।
আসসালামু ওয়ালাইকুম। ভাই অনেক চমৎকার আলোচনা। জানলাম আহলে কুরআন ও আহলে কিতাবি কারা। তবে মাত্র ৩৮ মিনিটের আলোচনায় আত্মতৃপ্তি হয়নি। রমজান মাসে বেশি বেশি কোরআন ভিত্তিক এ ধরনের আলোচনা শুনতে চাই। ভালোবাসা অবিরাম 🥀💜
যতদিন কুরআন নিজে বুঝে পড়ি নি, ততদিন এই ধর্মীয় স্কলারদের খুব অন্ধ ভক্ত ছিলাম। কিন্তু যখন নিজে কুরআন নিজ ভাষায় বুঝতে শুরু করলাম, তখন কুরআনই আমার চোখ খুলে দিল। কুরআনে যেসব নবীর কাহিনি বর্ণিত হয়েছে, তাদের জীবনীতে কুরআনের আলোচনা থেকেই দেখা যায়, প্রত্যেক নবীর শত্রু ছিল তখনকার নেতৃস্থানীয় ধর্মীয় পণ্ডিত তথা আলেম-ওলামারা। আর নবীদের পক্ষে ছিল কিছু যুবক শ্রেণী এবং সাধারণ মানুষ। নবীদের সাথে তখনকার আলেম-ওলামাদের মূল দ্বন্দ্ব ছিল, নবীরা শুধু যে ওহী নাযিল হতো, তাই মানতো। অন্যদিকে, আলেম-ওলামাদের দাবি ছিল, আল্লাহর ওহী মানার পাশাপাশি পূর্বের বুযুর্গ ব্যক্তিদের কথাও মানতে হবে। যুগে যুগে প্রত্যেক জাতির কাছেই এই পরীক্ষাটাই এসেছিল। কিন্তু পূর্বের মতো বর্তমানেও দেখা যায়, আমাদের হুজুররা যদি একটা কথা কুরআন থেকে বলে, ১০ টা কথা শোনায় আল্লাহর বহির্ভূত কথা তথা প্রচলিত হাদিস থেকে। যারা হাদিস হাদিস করে মুখে ফেনা তুলে ফেলেন, তাদের কাছে প্রশ্ন, হাদিসকে মান্য করা কি ঈমানের কোনো বিষয়? আল্লাহ কি আমাদেরকে বাধ্য করেছেন, নবীজী মৃত্যুর ৩০০ বছর পরে লিখিত হাদিসের গ্রন্থগুলোকে অবশ্যই মানতে হবে? একটু জ্ঞানচক্ষু খুলে দেখুন তো? হাদিস মানা যদি শিরক না হয়, তবে শিরক আসলে কোনটা? হাদিস যেভাবে লিখিত হয়েছে, তা একটু জ্ঞানবান মানুষ চিন্তা করলেই বুঝবে, তখনকার প্রেক্ষাপটে এভাবে নবীজীর নির্ভুল তথ্য বের করা কোনোভাবেই সম্ভব নয়। আপনি নিজে একটু ভাবুন তো, গত ৫ বছর আগের নিজের কোনো স্মরণীয় ঘটনা হুবহু শব্দ/বাক্য মনে করতে পারেন কি না? নিজের বিয়েতে কি কি খাবার খেয়েছিলেন? কোন রঙের পোশাক পরেছিলেন? বিয়ের দিনে আপনার স্ত্রীর সাথে কি কি কথা বলেছিলেন? আপনার স্ত্রী কোন ডিজাইনের শাড়ি পরেছিল? এসব কি হুবহু বলতে পারবেন? আমি হলফ করে বলতে পারি, প্রতি হাজারে ৯৯৯ জন মানুষই বলতে পারবে না। নিজের জীবনে ঘটে যাওয়া গুরুত্বপূর্ণ ঘটনায় যেখানে মানুষ মনে রাখতে পারে না, সেখানে অন্য মানুষের জীবনী কিভাবে হুবহু শব্দে শব্দে তুলে আনা যায়? আর ১০ বছর সংসার করেও যেখানে নিজের স্ত্রী শতভাগ সত্য কথা বলে কি না তার গ্যারান্টি দেওয়া যায় না, সেখানে হাদিসের হাজার হাজার রাবীর চারিত্রিক সনদ কিভাবে একজন মানুষ বের করতে পারে? আচ্ছা হাদিস বিশ্বাস করার আগে, আপনি নিজে একটু পরীক্ষা করে দেখুন তো। যেভাবে হাদিস লিখিত হয়েছে, সেই অনুযায়ী, ১০০ বছর আগে মারা যাওয়া কোনো বিখ্যাত ব্যক্তির খাওয়া-দাওয়া, ঘুম, কিংবা কয়টা করে খেজুর খেত, কিংবা কয় পিস মাংস খেত এসব তথ্য বের করে আনতে পারেন কি না? যেখানে ১০০ বছর আগে মারা যাওয়া নিজের পূর্ব-পুরুষদের নাম-পরিচয়ই কোনো মানুষ ঠিকমতো বের করতে পারে না, সেখানে ভিন্ন ভাষার ভিন্ন দেশের একজন মানুষ আরবে গিয়ে কিভাবে ৩০০ বছর আগে মারা যাওয়া নবীজী (স) এর খাওয়া-গোসল থেকে শুরু করে ঘরের খবর পর্যন্ত বের করে নিয়ে আসতে পারে? এসব হাদিস আসলে লিখেছে নবীর শত্রুরা। একটা উদাহরণ দিচ্ছি, আজ যদি শেখ হাসিনা নিজে জিয়াউর রহমানের জীবনী সরকারিভাবে লিপিবদ্ধ করে কোনো বই বের করে, তবে কি জিয়াউর রহমানের প্রকৃত জীবণী সেখানে পাওয়া যাবে? যদি ৩০০ বছর পরে কোনো ছাত্র সেই জিয়াউর রহমানের জীবণী পড়ে, তাহলে সেই ছাত্রটি জিয়াউর রহমানের সত্য তথ্য পাবে নাকি মিথ্যা তথ্য পাবে?
আসলে আমরা লাহুয়াল হাদিসের ধোঁকায় পড়ে গেছি। আর আল্লাহর পরিবর্তে বড় বড় স্কলারদেরকেই নিজেদের অজান্তে মাবুদ/অভিভাবক হিসেবে মেনে নিয়েছি। তাই হুজুররা যা বলছে, তা যাচাই না করে তাদের অন্ধ অনুকরণ-অনুসরণ করছি। ঠিক একই কাজ করেছিল পূর্বের যুগের মানুষেরা। আর তাদের কাহিনি আমরা কুরআনে পড়ছি, কিন্তু অন্তরে উপলব্ধি করছি না। শেষ করি একটা প্রশ্ন দিয়ে। আমাদের রব যেমন মানুষের কল্যাণের জন্য বিধান নাযিল করেছেন, ঠিক তেমনি ইবলিশও তো গোপনে তার বিধান প্রচার করছে মানুষকে বিপথে পরিচালিত করার জন্য। সেই ইবলিশের বিধান কি কেউ কখনো দেখেছেন? যেদিন এই প্রশ্নের উত্তর নিজে খুঁজে বের করতে পারবেন, সেদিনই বুঝতে পারবেন ঈমান আসলে কী? কুফরই বা আসলে কী? পৃথিবীতে একটাই সিলেবাস সেটা হলো কুরআন। আর এই সিলেবাসের মাধ্যমেই সেদিন বিচার করা হবে, যার পরীক্ষক থাকবেন স্বয়ং আল্লাহ।
নাইস ভিডিও অনেক অনেক ধন্যবাদ সজল ভাই কে । সজল ভাইয়ের কথাগুলো ঠান্ডা ও নরম সুরের । কিন্তু আমাদের দেশের বেশিরভাগ হুজুর নিজে চিল্লাচিল্লি করেন এবং স্রতাদেরকে বলেন চিল্লায়ে কন ঠিক কি না ।
আমি আপনার সব ভিডিও দেখি টাইম ম্যাচ হয় না বলে লাইভ দেখতে পারি না । কিন্তু আমার থেকে বেশি আপনার ভিডিও কেউ দেখে নি চ্যালেঞ্জ! অলমোস্ট সব মুখস্ত আমার🎉❤ দেখতে দেখতে । আমি সাউথ করিয়া থেকে দেখই এটা আগাম লাইভ এর জন্য কমেন্ট করে রাখলাম । Plz আমার কমেন্ট পড়বেন ।❤ Thank you
সালামুন আলাইকুম সজল ভাইয়া কেমন আছেন ভাইয়া আমি নিয়মিত আপনার লেকচার গুলো দেখি এমন জ্ঞান অর্জন করি মাঝেমধ্যে আপনাকে কিছু কমেন্ট করি কিন্তু রিপ্লাই পাই না তাতে মনে কোন কষ্ট নাই দোয়া করি আপনি এভাবে জ্ঞান বিতরণ করুন বিতরণ করুন ইনশাআল্লাহ ইনশাআল্লাহ ইয়াও মাল কেয়ামতে আপনি পুরস্কার পাবেন আর যারা মানুষকে হাদিসের নামে সেই আকিদার নামে আল্লাহর কিতাব থেকে দূরে রাখে সেদিন আল্লাহ তাদের সাথে ফায়সালা করে দিবেন আমিন
কুরআন অনুসারে সৎকর্মশীল কারা? ১. যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে তাদেরকে শুভ সংবাদ দাও যে, তাদের জন্য রয়েছে জান্নাত- যার নিম্নদেশে নদী প্রবাহিত। যখনই তাদেরকে ফলমূল খেতে দেয়া হবে তখনই তারা বলবে, ‘আমাদেরকে পূর্বে রিযকরূপে যা দেয়া হত এতো তাই; তাদেরকে অনুরূপ ফলই দেয়া হবে এবং সেখানে তাদের জন্য পবিত্র যুগল রয়েছে, তারা সেখানে স্থায়ী হবে (২:২৫)। ২. আর যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে তারাই জান্নাতবাসী, তারা সেখানে স্থায়ী হবে (২:৮২)। ৩. আমি কাউকেও তার সাধ্যাতীত ভার অর্পণ করি না। যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে তারাই জান্নাতবাসী, সেখানে তারা স্থায়ী হবে (৭:৪২)। ৪. নিশ্চয়ই যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে তাদের রব তাদের ঈমান হেতু তাদেরকে পথনির্দেশ করবেন; সুখময় জান্নাতে যার পাদদেশে নহরসমূহ প্রবাহিত হবে (১০:৯)। ৫. নিশ্চয়ই যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে এবং তাদের রবের প্রতি বিনয়াবনত, তারাই জান্নাতের অধিবাসী, সেখানে তারা স্থায়ী হবে (১১:২৩)। ৬. যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে তাদেরকে দাখিল করা হবে জান্নাতে যার পাদদেশে নদী প্রবাহিত। সেখানে তারা স্থায়ী হবে, তাদের রবের অনুমতিক্রমে সেখানে তাদের অভিবাদন হবে ‘সালাম' (১৪:২৩)। ৭. একে (কিতাবকে) করেছেন সুপ্রতিষ্ঠিত তাঁর কঠিন শাস্তি সম্পর্কে সতর্ক করার জন্য এবং মু’মিনগণ, যারা সৎকর্ম করে, তাদেরকে এই সুসংবাদ দেয়ার জন্য যে, তাদের জন্য আছে উত্তম পুরস্কার, যাতে তারা হবে চিরস্থায়ী (১৮:২-৩)। ৮. যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে- আমি তো তার শ্রমফল নষ্ট করি না- যে উত্তমরূপে কার্য সম্পাদন করে। তাদেরই জন্য আছে স্থায়ী জান্নাত যার পাদদেশে নদী প্রবাহিত, সেখানে তাদেরকে স্বর্ণ- কংকনে অলংকৃত করা হবে, তারা পরিধান করবে সূক্ষ্ম ও পুরু রেশমের সবুজ বস্ত্র ও সেখানে সমাসীন হবে সুসজ্জিত আসনে; কত সুন্দর পুরস্কার ও উত্তম আশ্রয়স্থল! (১৮:৩০-৩১)। ৯. যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে তাদের আপ্যায়নের জন্য আছে ফিরদাওসের উদ্যান, সেখানে তারা স্থায়ী হবে, তা হতে স্থানান্তর কামনা করবে না (১৮:১০৭-১০৮)। ১০. কিন্তু তারা নয়- যারা তওবা করেছে, ঈমান এনেছে ও সৎকর্ম করেছে। তারা তো জান্নাতে প্রবেশ করবে। তাদের প্রতি কোন জুলুম করা হবে না। এ স্থায়ী জান্নাত, যে অদৃশ্য বিষয়ের প্রতিশ্রুতি রাহমান তাঁর বান্দাদেরকে দিয়েছেন। তাঁর প্রতিশ্রুত বিষয় অবশ্যম্ভাবী। সেখানে তারা ‘শান্তি' ব্যতীত কোন অসার বাক্য শুনবে না এবং সেখানে সকাল-সন্ধ্যা তাদের জন্য থাকবে রিযক। এ-ই সে-ই জান্নাত, যার অধিকারী করব আমার বান্দাদের মধ্যে মুত্তাকীদেরকে (১৯:৬০-৬৩)। ১১. এবং যারা তাঁর নিকট উপস্থিত হবে মু’মিন অবস্থায় সৎকর্ম করে, তাদের জন্য আছে সমুচ্চ মর্যাদা- স্থায়ী জান্নাত, যার পাদদেশে নদী প্রবাহিত, সেথা তারা স্থায়ী হবে এবং এই পুরস্কার তাদেরই জন্য যারা পবিত্র (২০:৭৫-৭৬)। ১২. যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে আল্লাহ অবশ্যই তাদেরকে দাখিল করবেন জান্নাতে, যার নিম্নদেশে নহর প্রবাহিত; … (২২:১৪)।
ছোটকাল থেকে হাদিস শুনে বড় হয়েছি।হাদিসের দাপটে সারা বিশ্বের বিস্ময় "আল কুরআন"পরিছন্নভাবে বুঝানো, ব্যক্তি জীবনে অনুসরণ অনেকটা যেন অপশনাল হয়ে গিয়েছে। আমার মনে হয় ব্যাপকভাবে আমরা মিসগাইড হয়েছি।
আসসালামু আলাইকুম ভাই ভালো থাকেন। নতুন নতুন ভিডিও দেন। আপনার থেকে জেনে আমরা উপকার পাচ্ছি। আমরা যেহেতু নিজেদের সুধরাতে পারছি সেহেতু আপনি ও দোয়া পাবেন। আহসান মাহমুদ চট্টগ্রাম, বাংলাদেশ।
সজল ভাই, আমরা যারা সরকারি চাকরি করি এবং প্রাকটিক্যালি ইসলামকে মেনে চলার চেষ্টা করি কবে আসলে বাস্তব জীবনে ইসলামকে মেনটেন করতে পারি যদি এর উপর একটা ভিডিও দেন ভাই যেমন আপনি তো জানেন আমাদের দেশের দুর্নীতির অবস্থা এখন হঠাৎ করে তো আমরা ইচ্ছা করলেই চেঞ্জ করতে পারবো না বা হঠাৎ করে চাইতে গেলে সেটা হয় চাকরি ছেড়ে দেওয়া অথবা কোন দায়িত্ব না নেওয়া দায়িত্ব না নেওয়াটা অনেক ডিফিকাল্ট চাকরি করতে গেলে দায়িত্ব নিয়েই আসলে করতে হয় পাশাপাশি মনে মনে আমরা আমাদের মত যারা একটু নৈতিকতার প্র্যাকটিস করি আমরা না নেওয়া মানে হলো যারা অসৎ এদেরকে মহা সুযোগ করে দেয়া সব মিলিয়ে আসলে কি করা উচিত আমাদের যদি এর উপর একটা ভিডিও বানাতেন ভাই
সজল ভাই আমি দীর্ঘদিন থেকে আপনার বক্তব্য গুলো শুনছি। কিছু মিলানোর সুযোগ পেয়েছি... আরো মিলাচ্ছি... তাতে মনে হচ্ছে আপনার কথাই সঠিক... মোল্লারা ধর্মটাকে বাপ দাদার সম্পদ মনে করতেছে. যার কারণে কোরআন থেকে আমাদেরকে বহু দূরে নিয়ে গেছে নিজেদের ইচ্ছা কে চরিতার্থ করার জন্য করার জন্য। ধন্যবাদ আপনি চালিয়ে যান.. তবে আপনার বক্তব্য শুনে মনে হয় আপনার যদি কোন ভুল হয় তা আপনি মেনে নিতে রাজি আছেন... আর সেটাই মুমিনদের বৈশিষ্ট্য। ধন্যবাদ সজল ভাই।
আপনি খোলা মনে এই যে রিসার্চ টা করছেন এটাই আসল নিয়ম। Blessings for you.
ভাই সঠিক কথা বলেছেন,,, এখন আমি ধর্ম সম্বন্ধে আমার দৃষ্টিভঙ্গি উপস্থাপন করছি,, আমি সৃষ্টিকর্তায় বিশ্বাস করি আমার নির্দিষ্ট কোন ধর্ম নাই সব ধর্মই মানুষই তৈরি করেছে
কোরআন মতো চলিলে ধর্মব্যবসায়ীরা তাদের ব্যবসা চালাতে পারবেননা।
সজল ভাই আপনার প্রচেষ্টা চালিয়ে যান।
All right
আমি আফরিন জুই মুদ্রা।
নীলফামারী থেকে ইউটিউব এ দেখছি ও শুনছি।
সাউন্ড ক্লিয়ার।
আমিও ইনার অর্থাৎ সজল রশান সাহেবের ভিডিও দেখে প্রথমে অবাক হয়েছি বিস্ময় প্রকাশ করেছি সঠিক ভুল নিয়ে কনফিউজড হয়ে পড়েছি এবং পরে বুঝতে পেরেছি ইনার ভিডিও আল্লাহ আমাকে রহমত স্বরূপ দেখার সুযোগ করে দিয়েছেন। বিগত 12 বছর ধরে আমি ইসলাম ধর্ম ভালোবাসি এবং এবং ইসলাম নিয়ে চর্চা করার চেষ্টা করি টুকিটাকি কিন্তু বিগত 5 মাসে আমি ইসলামের সঠিক বিষয়টা জানতে পেরেছি ইনার ভিডিওর মাধ্যমে। আর আল্লাহ ইনাকে সৎ সাহস দিয়েছেন যার ফলেই ইনি এইসব কথা মিডিয়ার সামনে তুলে ধরতে পেরেছেন। এখন বর্তমানে আমি মনে করছি ইনার ভিডিও দেখে কোরআনের আয়াত গুলো পড়ার প্রতি অনেক মনোযোগ বেড়েছে যেখানে আগে আমি কোরআন এবং হাদিসকে একই রকম সম গুণ সম্পন্ন মনে করতাম।
অপেক্ষায় থাকলাম পরবর্তী পর্বের জন্য ধন্যবাদ মিস্টার সজল রোশন
Thank you vai
সিরাজগঞ্জ থেকে নজরুল ইসলাম শুনছি ঠিকমত।
আমি আপনার বক্তব্য শোনার পর থেকে কোরআন পড়া শুরু করেছি এবং বিধি-বিধান মেনে চলার ও আপ্রাণ চেষ্টা করি ।
চালিয়ে যান, বিজয় আসবে ইনশাআল্লাহ
আমি আপনার লেকচার মাত্র চারদিন হলো দেখি।অনেক অজানা প্রশ্নের কিছু উত্তর পেয়েছি। আসা করি আরো শিখতে পারবো। আপনি কন্টিনিউ করবেন।
উনার রিলিজিয়াস মাইন্ডসেট ও নবীর প্রজ্ঞা বইটি পড়ুন অথবা ইঊটিউবে উনার ভিডিওগুলো দেখুন,। অনেক কিছুই জানতে পারবেন
যেদিন থেকে আপনার আলোচনা শুনতে শুরু করেছি, কোরআনের সৎকর্মের তালিকা শুনেছি এবং পালন করার চেষ্টা করেছি, সেদিন থেকে আমি আলোর মুখ দেখতে শুরু করেছি। আলহামদুলিল্লাহ। ধন্যবাদ আপনাকে
কোরআন ভিত্তিক ইসলাম প্রতিষ্ঠিত করার চেষ্টা অবশ্যই সফল হবে।
সজল রোশান সাহেবকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাচ্ছি ।
ভাইয়া আপনার গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা আজকে মিস করেছি, তাই এখন ডাউনলোড করে পুরোটাই শুনবো। আপনার আলোচনা অনেক গুরুত্বপূর্ণ।
সর্বপ্রথম সজল ভাইয়ের আলোচনা শুনে জীবনকে পরিপূর্ণভাবে আল্লাহর কোরআনের পথে নিয়ে আসতে পেরে নিজেকে অনেক গর্ববোধ করছি তা না হলে সারাটা জীবন শয়তানের সাথে বন্ধুরূপে থাকতে হতো আর যে ব্যক্তি শয়তান বন্ধু তৈরি করে সে জাহান্নাম যাবে নিশ্চিন্তে তাই সজল ভাইয়ের আলোচনা শুনে নিজেকে তৈরি করে নিলাম আল্লাহর পথে আমি কোরআন সম্বন্ধে অনেক কিছু বুঝি এখন আগে বুঝতাম না সজল ভাই জন্য সব সময় মন থেকে দোয়া করি আল্লাহ যেন আমাদের মাঝে সুস্থভাবে বেঁচে থাকার সুযোগ করে দেন এই লোকটিকে
সব ঠিক আছে।আপনি চালিয়ে যান।আপনার রিলিজিয়নস মাইনসেটের দুইটি বই আমার কাছে আছে।মন দিয়ে পড়েছি। চমৎকার আলোচনা।
আল্লাহ তার বাণীতে সব সময় সতকর্মের কথা গুরুত্বের জোর দিয়ে বলেছেন। কিন্তু আমাদের শায়েখগন সততাকে ভয় পান, তাই তারা এ নিয়ে আলোচনা করেননা।
পদদা শেতু ঠিক আছে
একসময় কোরআন শরীফ নিয়ে ধরতাম ও না, খালি হাদীস ঘাঠতাম।
আলহামদুলিল্লাহ, এখন কোরআন পড়ি দরকারে হাদীস পড়ি।
আমাদের হুযূর এর জন্য দায়ী।
হুজুরদে পিছনে কোটি কোটি টাকা খরচ করে।তাদেরকে কুরআনের বিরুদ্ধে দার করিয়েছে কারা।
একটু চোখ বন্ধ করলেই দেখতে পারবেন।
২/৩৯ তারাই কাফের যার আয়াত অমান্য করে।।
আর কাফেরেরা বলে,তোমরা এই কুরআন শুনবে না। এই কুরআনের মধ্যে হট্রগোল তৈয়রি কর। যাতে তারা জয় হতে পারে।
তারা কারা,
একবাক্যে বলা যাই আলেম,মোল্লারা।তারা আল্লাহর আয়াত অমান্য করে নবীর নামের দোয়াই দিয়ে, দিনের বেলা ইফতার করাছে। মানুষের রোজা গুলি নষ্ট করার জন্য।
আফসোস তাদের জন্য যারা নিজ চোখে কুরআনের আয়াত দেখেও।মোল্লা দের কথাই দিনের বেলা ইফতার করে।
ৃৃৃ অৃ
ঠিক বলেছেন
আপনার আলোচনা প্রকৃত অর্থেই ইসলামকে সুপ্রতিষ্ঠিত করবে।
এখন কুরআন নিয়মিত পড়ছি আর নুতন নুতন তথ্য জানতে পারছি। ধন্যবাদ আপনাকে ।
ধন্যবাদ সজল ভাইয়া। আল্লাহর একত্ববাদে আহলে কোরআনের কথাগুলো বেশি বেশি প্রচার করূন।
১৩. যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে আল্লাহ তাদেরকে দাখিল করবেন জান্নাতে যার পাদদেশে নহর প্রবাহিত, সেখানে তাদেরকে অলঙ্কৃত করা হবে স্বর্ণ-কঙ্কন ও মুক্তা দ্বারা এবং সেখানে তাদের পোশাক-পরিচ্ছদ হবে রেশমের (২২:২৩)।
১৪. সেই দিন আল্লাহরই আধিপত্য; তিনিই তাদের বিচার করবেন। সুতরাং যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে তারা অবস্থান করবে সুখময় জান্নাতে (২২:৫৬)।
১৪. অতএব যারা ঈমান এনেছে ও সৎকর্ম করেছে তারা জান্নাতে থাকবে (৩০:১৫)।
১৫. যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে তাদের জন্য আছে সুখময় জান্নাত; সেখানে তারা স্থায়ী হবে। আল্লাহর প্রতিশ্রুতি সত্য। তিনি পরাক্রমশালী, বিজ্ঞানময় (৩১:৮-৯)।
১৬. যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে তাদের কৃতকর্মের ফলস্বরূপ তাদের আপ্যায়নের জন্য তাদের স্থায়ী বাসস্থান হবে জান্নাত (৩২:১৯)।
১৭. কেউ মন্দ কর্ম করলে সে তার কর্মের অনুরূপ শাস্তি পাবে এবং যারা মু’মিন হয়ে সৎকর্ম করে তারা দাখিল হবে জান্নাতে, সেথায় তাদেরকে দেয়া হবে বে-হিসাব পরিমাণ রিযক (৪০:৪০)।
১৮. … যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে তারা থাকবে জান্নাতের মনোরম স্থানে। তারা যা কিছু চাইবে তাদের রবের নিকট তাই পাবে। এটাই তো মহাঅনুগ্রহ (৪২:২২-২৩)
১৯. যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে, তাদের রব তাদেরকে দাখিল করবেন স্বীয় রহমতে। এটাই মহাসাফল্য (৪৫:৩০)।
২০. স্মরণ কর, যেদিন তিনি তোমাদেরকে সমবেত করবেন সমাবেশ দিবসে সেদিন হবে লাভ- লোকসানের দিন। যে ব্যক্তি আল্লাহে ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে তিনি তার পাপ মোচন করবেন এবং তাকে দাখিল করবেন জান্নাতে; যার পাদদেশে নদী প্রবাহিত, সেখানে তারা হবে চিরস্থায়ী। এটাই মহাসাফল্য (৬৪:৯)।
২১. নিশ্চয়ই আল্লাহ তোমাদের প্রতি অবতীর্ণ করেছেন উপদেশ- এক রাসূল, যে তোমাদের নিকট আল্লাহর সুস্পষ্ট আয়াতসমূহ আবৃত্তি করে, যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে তাদেরকে অন্ধকার হতে আলোতে আনার জন্য। যে কেহ আল্লাহে ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে তিনি তাকে দাখিল করবেন জান্নাতে, যার পাদদেশে নদী প্রবাহিত, সেথায় তারা চিরস্থায়ী হবে; আল্লাহ তাকে উত্তম রিযক দান করবেন (৬৫:১০-১১)।
২২. যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে, তাদের জন্য আছে জান্নাত, যার পাদদেশে নহর প্রবাহিত; এটাই মহাসাফল্য (৮৫:১১)।
২৩. যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে, তারাই সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ। তাদের রবের নিকট আছে তাদের পুরস্কার- স্থায়ী জান্নাত, যার নিম্নদেশে নদী প্রবাহিত, সেখানে তারা চিরস্থায়ী হবে। আল্লাহ তাদের প্রতি প্রসন্ন এবং তারাও তাঁতে সন্তুষ্ট। এ তার জন্য, যে তার রবকে ভয় করে (৯৮:৭-৮)।
২৪. যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে আমি অবশ্যই তাদের বসবাসের জন্য সুউচ্চ প্রাসাদ দান করব জান্নাতে, যার পাদদেশে নহর প্রবাহিত, সেখানে তারা স্থায়ী হবে, কত উত্তম প্রতিদান সেই সকল সৎকর্মশীলদের (আমেলিনের) জন্য (২৯:৫৬-৫৮)।
সৎকর্মশীল (আমেলিন) কারা?--------------- ৯:৬০।
অনেক ধন্যবাদ ভাই, বড় উপকার করলেন!
নাম্বার ১৩ থেকে কেনো?
আচ্ছা আল্লাহ তালা কতটি আয়াতে..
ইমান ও সৎকর্মের কথা বলা হয়েছে কেউ জানালে উপকার হত।
@@bdfootball18৩৬০ আয়াতে আমলের কথা বলা হয়েছে।
Yes yes yes yes yes yes yes yes yes yes yes yes yes yes, Thanks a million brother
❤অসংখ্য ধন্যবাদ এটার দরকার ছিল খুব দরকার ছিল। আশা রাখি সামনে আরো কিছু পাব❤
আলহামদুলিল্লাহ অসাধারণ যোগ্যতা দিয়ে আল্লাহ আপনাকে এই জমিনে প্রেরণ করেছেন। মহাসত্য সম্পর্কে আপনি আমাদের টনক নাড়িয়ে দিলেন।
Hmm
Vie sponsor me ❤
আলহামদুলিল্লাহ অনেক কিছু নতুন স্যতি জানতে পারছি ভাই আপনাকে আল্লাহ হেপাজত করুক।
সালামুআলাইকুম ঢাকা থেকে শুনছি আলহামদুলিল্লাহ অনেক ভালো শোনা যাচ্ছে
সময় উপযোগী যথার্থ বলেছেন ধন্যবাদ অবিরাম.....
সমুদ্র থেকেও বের করা কঠিন এসব সংগ্রহ। ধন্যবাদ
Thanks Brother Sajal Roshan you opened my mind / The Quran is the only Guide from AllahSWT /
আসসালামু ওয়ালাইকুম। ভাই অনেক চমৎকার আলোচনা। জানলাম আহলে কুরআন ও আহলে কিতাবি কারা। তবে মাত্র ৩৮ মিনিটের আলোচনায় আত্মতৃপ্তি হয়নি। রমজান মাসে বেশি বেশি কোরআন ভিত্তিক এ ধরনের আলোচনা শুনতে চাই। ভালোবাসা অবিরাম 🥀💜
সজল ভাই এই রকম আরও ভিডিও দেন, আমি বাংলাদেশের রাজশাহী থেকে দেখছি
অনেক গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা।
সালাম নিবেন।
আলহামদুলিল্লাহ আমি সর্বশক্তিমান সৃষ্টিকর্তার বিশ্বাস করি,,,,, আমার নির্দিষ্ট কোন ধর্ম নেই,,,, সকল ধর্মকে সম্মান করি ,,,
ভাই আপনি মুসলিম জাতির একটি সম্পদ , আপনাকে কেউ গালি দিলে কলিজায় লাগে, ভালো থাকবেন
আপনার কাছ থেকে সত্য কোরআন জানলাম
সালামুন আলাইকুম। আল্লাহ কোরআনের বিধান অনুসারে চলার তাওফিক দান করুন।
একমাত্র কুরআন মানলে যদি আহলে কুরআন হয়।
তাহলে সর্বপ্রথম আমি আবু বকর আহলে কুরআন।
সারা পৃথিবীর মানুষ আমাকে আহলে কুরআন বলে শাক্ষ্য প্রধান করুক।
সজল সাহেব অসাধারণ বাস্তবতা নিয়ে কোরানকে প্রচলিত মতবিশ্বাসের ঊর্ধ্বে উঠতে পারাটা অনেক কঠিন
বিশ্ব বাসির প্রতি আল্লাহর অনুগ্রহ ও দয়া বর্ষিত হোক।
অনেক অপেক্ষার পর।
যতদিন কুরআন নিজে বুঝে পড়ি নি, ততদিন এই ধর্মীয় স্কলারদের খুব অন্ধ ভক্ত ছিলাম। কিন্তু যখন নিজে কুরআন নিজ ভাষায় বুঝতে শুরু করলাম, তখন কুরআনই আমার চোখ খুলে দিল।
কুরআনে যেসব নবীর কাহিনি বর্ণিত হয়েছে, তাদের জীবনীতে কুরআনের আলোচনা থেকেই দেখা যায়, প্রত্যেক নবীর শত্রু ছিল তখনকার নেতৃস্থানীয় ধর্মীয় পণ্ডিত তথা আলেম-ওলামারা। আর নবীদের পক্ষে ছিল কিছু যুবক শ্রেণী এবং সাধারণ মানুষ। নবীদের সাথে তখনকার আলেম-ওলামাদের মূল দ্বন্দ্ব ছিল, নবীরা শুধু যে ওহী নাযিল হতো, তাই মানতো। অন্যদিকে, আলেম-ওলামাদের দাবি ছিল, আল্লাহর ওহী মানার পাশাপাশি পূর্বের বুযুর্গ ব্যক্তিদের কথাও মানতে হবে।
যুগে যুগে প্রত্যেক জাতির কাছেই এই পরীক্ষাটাই এসেছিল। কিন্তু পূর্বের মতো বর্তমানেও দেখা যায়, আমাদের হুজুররা যদি একটা কথা কুরআন থেকে বলে, ১০ টা কথা শোনায় আল্লাহর বহির্ভূত কথা তথা প্রচলিত হাদিস থেকে।
যারা হাদিস হাদিস করে মুখে ফেনা তুলে ফেলেন, তাদের কাছে প্রশ্ন, হাদিসকে মান্য করা কি ঈমানের কোনো বিষয়?
আল্লাহ কি আমাদেরকে বাধ্য করেছেন, নবীজী মৃত্যুর ৩০০ বছর পরে লিখিত হাদিসের গ্রন্থগুলোকে অবশ্যই মানতে হবে?
একটু জ্ঞানচক্ষু খুলে দেখুন তো? হাদিস মানা যদি শিরক না হয়, তবে শিরক আসলে কোনটা?
হাদিস যেভাবে লিখিত হয়েছে, তা একটু জ্ঞানবান মানুষ চিন্তা করলেই বুঝবে, তখনকার প্রেক্ষাপটে এভাবে নবীজীর নির্ভুল তথ্য বের করা কোনোভাবেই সম্ভব নয়।
আপনি নিজে একটু ভাবুন তো, গত ৫ বছর আগের নিজের কোনো স্মরণীয় ঘটনা হুবহু শব্দ/বাক্য মনে করতে পারেন কি না? নিজের বিয়েতে কি কি খাবার খেয়েছিলেন? কোন রঙের পোশাক পরেছিলেন? বিয়ের দিনে আপনার স্ত্রীর সাথে কি কি কথা বলেছিলেন? আপনার স্ত্রী কোন ডিজাইনের শাড়ি পরেছিল? এসব কি হুবহু বলতে পারবেন?
আমি হলফ করে বলতে পারি, প্রতি হাজারে ৯৯৯ জন মানুষই বলতে পারবে না। নিজের জীবনে ঘটে যাওয়া গুরুত্বপূর্ণ ঘটনায় যেখানে মানুষ মনে রাখতে পারে না, সেখানে অন্য মানুষের জীবনী কিভাবে হুবহু শব্দে শব্দে তুলে আনা যায়?
আর ১০ বছর সংসার করেও যেখানে নিজের স্ত্রী শতভাগ সত্য কথা বলে কি না তার গ্যারান্টি দেওয়া যায় না, সেখানে হাদিসের হাজার হাজার রাবীর চারিত্রিক সনদ কিভাবে একজন মানুষ বের করতে পারে?
আচ্ছা হাদিস বিশ্বাস করার আগে, আপনি নিজে একটু পরীক্ষা করে দেখুন তো। যেভাবে হাদিস লিখিত হয়েছে, সেই অনুযায়ী, ১০০ বছর আগে মারা যাওয়া কোনো বিখ্যাত ব্যক্তির খাওয়া-দাওয়া, ঘুম, কিংবা কয়টা করে খেজুর খেত, কিংবা কয় পিস মাংস খেত এসব তথ্য বের করে আনতে পারেন কি না?
যেখানে ১০০ বছর আগে মারা যাওয়া নিজের পূর্ব-পুরুষদের নাম-পরিচয়ই কোনো মানুষ ঠিকমতো বের করতে পারে না, সেখানে ভিন্ন ভাষার ভিন্ন দেশের একজন মানুষ আরবে গিয়ে কিভাবে ৩০০ বছর আগে মারা যাওয়া নবীজী (স) এর খাওয়া-গোসল থেকে শুরু করে ঘরের খবর পর্যন্ত বের করে নিয়ে আসতে পারে?
এসব হাদিস আসলে লিখেছে নবীর শত্রুরা। একটা উদাহরণ দিচ্ছি, আজ যদি শেখ হাসিনা নিজে জিয়াউর রহমানের জীবনী সরকারিভাবে লিপিবদ্ধ করে কোনো বই বের করে, তবে কি জিয়াউর রহমানের প্রকৃত জীবণী সেখানে পাওয়া যাবে? যদি ৩০০ বছর পরে কোনো ছাত্র সেই জিয়াউর রহমানের জীবণী পড়ে, তাহলে সেই ছাত্রটি জিয়াউর রহমানের সত্য তথ্য পাবে নাকি মিথ্যা তথ্য পাবে?
আসলে আমরা লাহুয়াল হাদিসের ধোঁকায় পড়ে গেছি। আর আল্লাহর পরিবর্তে বড় বড় স্কলারদেরকেই নিজেদের অজান্তে মাবুদ/অভিভাবক হিসেবে মেনে নিয়েছি। তাই হুজুররা যা বলছে, তা যাচাই না করে তাদের অন্ধ অনুকরণ-অনুসরণ করছি। ঠিক একই কাজ করেছিল পূর্বের যুগের মানুষেরা। আর তাদের কাহিনি আমরা কুরআনে পড়ছি, কিন্তু অন্তরে উপলব্ধি করছি না।
শেষ করি একটা প্রশ্ন দিয়ে। আমাদের রব যেমন মানুষের কল্যাণের জন্য বিধান নাযিল করেছেন, ঠিক তেমনি ইবলিশও তো গোপনে তার বিধান প্রচার করছে মানুষকে বিপথে পরিচালিত করার জন্য। সেই ইবলিশের বিধান কি কেউ কখনো দেখেছেন? যেদিন এই প্রশ্নের উত্তর নিজে খুঁজে বের করতে পারবেন, সেদিনই বুঝতে পারবেন ঈমান আসলে কী? কুফরই বা আসলে কী?
পৃথিবীতে একটাই সিলেবাস সেটা হলো কুরআন। আর এই সিলেবাসের মাধ্যমেই সেদিন বিচার করা হবে, যার পরীক্ষক থাকবেন স্বয়ং আল্লাহ।
সজল ভাই,চালিয়ে যান।
সালামুন আলাইকুম খুব সুন্দর আলোচনা ❤❤
কামরুল হাসান সৌদ আরব থেকে। সব ঠিক আছে ভাই। ❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
নাইস ভিডিও অনেক অনেক ধন্যবাদ সজল ভাই কে । সজল ভাইয়ের কথাগুলো ঠান্ডা ও নরম সুরের । কিন্তু আমাদের দেশের বেশিরভাগ হুজুর নিজে চিল্লাচিল্লি করেন এবং স্রতাদেরকে বলেন চিল্লায়ে কন ঠিক কি না ।
Prophet addressed Muslims as 'Ahle Quran' - Excellent!
আমি আপনার সব ভিডিও দেখি টাইম ম্যাচ হয় না বলে লাইভ দেখতে পারি না । কিন্তু আমার থেকে বেশি আপনার ভিডিও কেউ দেখে নি চ্যালেঞ্জ! অলমোস্ট সব মুখস্ত আমার🎉❤ দেখতে দেখতে ।
আমি সাউথ করিয়া থেকে দেখই এটা আগাম লাইভ এর জন্য কমেন্ট করে রাখলাম । Plz আমার কমেন্ট পড়বেন ।❤ Thank you
ভাই আমার মনে হয়, আপনার চাইতে আমি বেশি শুনেছি।
সজল রোশান ভাইয়ের বক্তব্য সঠিক এবং যৌক্তিক আমি প্রতিদিন শুনি। সবগুলো বক্তব্য আমার ডাউনলোড করা আছে।
আমিও আছি ভাই,,,
সজল ভাইয়ের সব ভিডিও দেখি
@@amirmillon5790 amar change tar lecture suney hyce .
@@jonykhaled-vi5in 25y er experience matro kiyekta lecture sune amr gener poridhi onno level achilo gese
হ্যাঁ ভাই বুঝা যাচ্ছে। ভৈরব বাজার থেকে বলছি।
দুবাই থেকে দেখছি এবং শুনছি
Absolutely rights ur advice ❤
সালামুন আলাইকুম সজল ভাইয়া কেমন আছেন ভাইয়া আমি নিয়মিত আপনার লেকচার গুলো দেখি এমন জ্ঞান অর্জন করি মাঝেমধ্যে আপনাকে কিছু কমেন্ট করি কিন্তু রিপ্লাই পাই না তাতে মনে কোন কষ্ট নাই দোয়া করি আপনি এভাবে জ্ঞান বিতরণ করুন বিতরণ করুন ইনশাআল্লাহ ইনশাআল্লাহ ইয়াও মাল কেয়ামতে আপনি পুরস্কার পাবেন আর যারা মানুষকে হাদিসের নামে সেই আকিদার নামে আল্লাহর কিতাব থেকে দূরে রাখে সেদিন আল্লাহ তাদের সাথে ফায়সালা করে দিবেন আমিন
সজল ভাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ, আল্লাহ তায়ালা আপনাকে নেক হায়াত দান করুন আমিন।
ধন্যবাদ। এতো সুন্দর উপস্থাপনের জন্য।
Dr. Noor from Chicago, going good
সালাম, সজল ভাই❤
আপনি আমার একজন পছন্দের মানুষ
অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই। মানব জাতির জন্য আল্লাহ কোরআন পাঠিয়েছেন অথচ হাদিসের কথা বলে মুসলিম সমাজ আজ এইদল সেইদল উপদলে বিভক্ত ।
❤❤ আলহামদুলিল্লাহ ❤❤
কুরআন অনুসারে সৎকর্মশীল কারা?
১. যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে তাদেরকে শুভ সংবাদ দাও যে, তাদের জন্য রয়েছে জান্নাত- যার নিম্নদেশে নদী প্রবাহিত। যখনই তাদেরকে ফলমূল খেতে দেয়া হবে তখনই তারা বলবে, ‘আমাদেরকে পূর্বে রিযকরূপে যা দেয়া হত এতো তাই; তাদেরকে অনুরূপ ফলই দেয়া হবে এবং সেখানে তাদের জন্য পবিত্র যুগল রয়েছে, তারা সেখানে স্থায়ী হবে (২:২৫)।
২. আর যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে তারাই জান্নাতবাসী, তারা সেখানে স্থায়ী হবে (২:৮২)।
৩. আমি কাউকেও তার সাধ্যাতীত ভার অর্পণ করি না। যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে তারাই জান্নাতবাসী, সেখানে তারা স্থায়ী হবে (৭:৪২)।
৪. নিশ্চয়ই যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে তাদের রব তাদের ঈমান হেতু তাদেরকে পথনির্দেশ করবেন; সুখময় জান্নাতে যার পাদদেশে নহরসমূহ প্রবাহিত হবে (১০:৯)।
৫. নিশ্চয়ই যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে এবং তাদের রবের প্রতি বিনয়াবনত, তারাই জান্নাতের অধিবাসী, সেখানে তারা স্থায়ী হবে (১১:২৩)।
৬. যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে তাদেরকে দাখিল করা হবে জান্নাতে যার পাদদেশে নদী প্রবাহিত। সেখানে তারা স্থায়ী হবে, তাদের রবের অনুমতিক্রমে সেখানে তাদের অভিবাদন হবে ‘সালাম' (১৪:২৩)।
৭. একে (কিতাবকে) করেছেন সুপ্রতিষ্ঠিত তাঁর কঠিন শাস্তি সম্পর্কে সতর্ক করার জন্য এবং মু’মিনগণ, যারা সৎকর্ম করে, তাদেরকে এই সুসংবাদ দেয়ার জন্য যে, তাদের জন্য আছে উত্তম পুরস্কার, যাতে তারা হবে চিরস্থায়ী (১৮:২-৩)।
৮. যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে- আমি তো তার শ্রমফল নষ্ট করি না- যে উত্তমরূপে কার্য সম্পাদন করে। তাদেরই জন্য আছে স্থায়ী জান্নাত যার পাদদেশে নদী প্রবাহিত, সেখানে তাদেরকে স্বর্ণ- কংকনে অলংকৃত করা হবে, তারা পরিধান করবে সূক্ষ্ম ও পুরু রেশমের সবুজ বস্ত্র ও সেখানে সমাসীন হবে সুসজ্জিত আসনে; কত সুন্দর পুরস্কার ও উত্তম আশ্রয়স্থল! (১৮:৩০-৩১)।
৯. যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে তাদের আপ্যায়নের জন্য আছে ফিরদাওসের উদ্যান, সেখানে তারা স্থায়ী হবে, তা হতে স্থানান্তর কামনা করবে না (১৮:১০৭-১০৮)।
১০. কিন্তু তারা নয়- যারা তওবা করেছে, ঈমান এনেছে ও সৎকর্ম করেছে। তারা তো জান্নাতে প্রবেশ করবে। তাদের প্রতি কোন জুলুম করা হবে না। এ স্থায়ী জান্নাত, যে অদৃশ্য বিষয়ের প্রতিশ্রুতি রাহমান তাঁর বান্দাদেরকে দিয়েছেন। তাঁর প্রতিশ্রুত বিষয় অবশ্যম্ভাবী। সেখানে তারা ‘শান্তি' ব্যতীত কোন অসার বাক্য শুনবে না এবং সেখানে সকাল-সন্ধ্যা তাদের জন্য থাকবে রিযক। এ-ই সে-ই জান্নাত, যার অধিকারী করব আমার বান্দাদের মধ্যে মুত্তাকীদেরকে (১৯:৬০-৬৩)।
১১. এবং যারা তাঁর নিকট উপস্থিত হবে মু’মিন অবস্থায় সৎকর্ম করে, তাদের জন্য আছে সমুচ্চ মর্যাদা- স্থায়ী জান্নাত, যার পাদদেশে নদী প্রবাহিত, সেথা তারা স্থায়ী হবে এবং এই পুরস্কার তাদেরই জন্য যারা পবিত্র (২০:৭৫-৭৬)।
১২. যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে আল্লাহ অবশ্যই তাদেরকে দাখিল করবেন জান্নাতে, যার নিম্নদেশে নহর প্রবাহিত; … (২২:১৪)।
ধন্যবাদ ভাইজান।❣️
❤❤
Thanks
আলহামদুলিল্লাহ বগুড়া থেকে তবে সময়সূচি গুলো আগের থেকে জানতে পারলে আমিও সময় মত জানতে অংশগ্রহণ করতে পারতাম
বাংলাদেশের ১০০℅ বক্তা পথ ভ্রোষ্টো❤❤❤ love for you shajal vai,💚💚💚💚💚💚
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
ভাই আপনাকে দেখে খুব ভালো লাগে
আপনার জন্য দোওয়া ও শুভকামনা রইলো প্রিয় ভাই
ধন্যবাদ সজল ভাই
I am very much impressed finding valuable information
ধন্যবাদ সজল ভাই।
Assalamualaikum. Audio, video o sound thhik achhe. Mohan ALLAH SWT'r nikot sokol followerskei rahmot o hedayet dan korun... AMEEN.
ছোটকাল থেকে হাদিস শুনে বড় হয়েছি।হাদিসের দাপটে সারা বিশ্বের বিস্ময় "আল কুরআন"পরিছন্নভাবে বুঝানো, ব্যক্তি জীবনে অনুসরণ অনেকটা যেন অপশনাল হয়ে গিয়েছে। আমার মনে হয় ব্যাপকভাবে আমরা মিসগাইড হয়েছি।
মাশাল্লাহ।সুন্দর আলোচনা ❤
সজল ভাই আমি আপনার প্রত্যেকটি আলোচনা শুনি।আপনার মধ্যে মার্টিন লুথারের প্রতিচ্ছবি ভেসে উঠে❤❤❤❤
একদম খাপেখাপে রাইট কথা বলিলেন
আপনি ছাড়া কেউনাই পৃথিবীতে যিনি সত্য কথা বলবে । আপনাকে ধন্যবাদ।
গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা ❤❤❤
মাশাআল্লাহ্ অনেক সুন্দর ও পরিছন্য আলোচনা
অসম্ভব সত্য কথা বলেছেন।
আমি ঢাকা থেকে মোঃ গোলাম মোস্তফা শুনছি।
ঠিক আছে।
সব ঠিক আছে। নরসিংদী থেকে দেখছি।
আসসালামু আলাইকুম ভাই ভালো থাকেন। নতুন নতুন ভিডিও দেন। আপনার থেকে জেনে আমরা উপকার পাচ্ছি। আমরা যেহেতু নিজেদের সুধরাতে পারছি সেহেতু আপনি ও দোয়া পাবেন।
আহসান মাহমুদ
চট্টগ্রাম, বাংলাদেশ।
আবু জেহেল তো সবই মেনে চলতো
শুধু নবীকে মানতো না।কারন তার ধর্ম ব্যবসা থাকতো না। আমাদের মোল্লারা সেই আবু জেহেল
সালামবাদ,
স্যার, কিছু লোক এখনো আছে যারা কুরআনের দিকে আহ্বান করে। নিচের কথাগুলো শুনলে আপনিও বুঝতে সক্ষম হবেন।
সজল ভাই জিন্দাবাদ ❤❤
Alhamdulillah ❤
ওয়ালাইকুম সালাম, আমি ঢাকা থেকে দেখছি, আলহামদুলিললাহ! ❤
আমি নিলফামারি থেকে তাহেরুল
অসাধারণ ভাই অসাধারণ আপনি
Apner vedio theke onk kisu jante parsi, thank you.
ওমান থেকে আলহামদুলিল্লাহ
Extremely nice discussion.....
সজল ভাই এই বক্তব্য তাদের জন্য নয় যাদের চিন্তা ভাবনা ন্যারো মাইন্ডেড। আপনি চালিয়ে যান
Thank you felt good ❤
❤❤❤ অসংখ্য ধন্যবাদ
ত্রিপুরার আগরতলা থেকে দেখছি
বাংগালপাড়া, কিশোরগঞ্জ থেকে শুনছি।
আমি মুর্শিদাবাদ থেকে সব ঠিক আছে
Excellent logical approach.
Thanks brother. Salute
Thanks for this topic👌
যতদিন পর্যন্ত সমস্ত হাদিস একত্রিত করে পুড়িয়ে ফেলা হবে না ততদিন পর্যন্ত মুসলিম জাতি ছন্দে ফিরা অথৈ জলে
কুড়িগ্রাম জেলা থেকে শুনতে পাচ্ছি পরিষ্কার
সজল ভাই, আমরা যারা সরকারি চাকরি করি এবং প্রাকটিক্যালি ইসলামকে মেনে চলার চেষ্টা করি কবে আসলে বাস্তব জীবনে ইসলামকে মেনটেন করতে পারি যদি এর উপর একটা ভিডিও দেন ভাই যেমন আপনি তো জানেন আমাদের দেশের দুর্নীতির অবস্থা এখন হঠাৎ করে তো আমরা ইচ্ছা করলেই চেঞ্জ করতে পারবো না বা হঠাৎ করে চাইতে গেলে সেটা হয় চাকরি ছেড়ে দেওয়া অথবা কোন দায়িত্ব না নেওয়া দায়িত্ব না নেওয়াটা অনেক ডিফিকাল্ট চাকরি করতে গেলে দায়িত্ব নিয়েই আসলে করতে হয় পাশাপাশি মনে মনে আমরা আমাদের মত যারা একটু নৈতিকতার প্র্যাকটিস করি আমরা না নেওয়া মানে হলো যারা অসৎ এদেরকে মহা সুযোগ করে দেয়া সব মিলিয়ে আসলে কি করা উচিত আমাদের যদি এর উপর একটা ভিডিও বানাতেন ভাই
ইংল্যান্ড থেকে দেখতেছি।
কোন কোন হাদীস সাংঘর্ষিক কোরআনের সাথে সেই গুলো নিয়ে আলোচনা করবেন প্লিজ। ধন্যবাদ
Khub valo alocona jhinidh hote mashaallah