হতে চাইলে জজ ম্যাজিস্ট্রেট ।।সহকারী জজ হতে চাইলে ।।জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট হতে কি কি যোগ্যতা লাগে

แชร์
ฝัง
  • เผยแพร่เมื่อ 10 ก.พ. 2025
  • #SATKAHON#ajimuddin
    হতে চাইলে জজ ম্যাজিস্ট্রেট ।।সহকারী জজ হতে চাইলে ।।জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট হতে কি কি যোগ্যতা লাগে
    বিচারকদের বেতন সর্বোচ্চ ৭৮০০০, সর্বনিম্ন ৩০৯৩৫ টাকা
    🌹🌹🌹🌹🌹🌹-------- দৃৃষ্টি আকর্শন ------- 🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹
    হতে চাইলে জজ-ম্যাজিষ্ট্রেট
    প্রাথমিক যোগ্যতা আবেদন করার
     বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে।
     বিদেশী নাগরিকে বিয়ে করা যাবে না।
     আইন বিষয়ে ডিগ্রি থাকতে হবে (LLB ৪ অথবা ২ বছর,অথবা বিদেশী ৩ বছরের ডিগ্রি)
     বয়সঃ ৩২ বছর পযর্ন্ত ।
     উচ্চতা ১.৫২৪ মিটার ও ওজন ৪৫ কম নয়, মহিলা হলে ১.৪৭৩ মিটার ও ওজন ৪০ কম নয়।
    প্রাথমিক পরীক্ষা
    প্রথম ধাপে প্রার্থীদের প্রাথমিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে। এখানে বাংলা, ইংরেজি, গণিত, দৈনন্দিন বিজ্ঞান, বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক বিষয়, বুদ্ধিমত্তা ও আইন বিষয়ে ১০০ নম্বরের এমসিকিউ পরীক্ষা নেওয়া হবে (পাস নম্বর ৫০)। প্রতিটি MCQ ভুল উত্তরের জন্য ০.২৫ নম্বর কাটা হবে।
    লিখিত পরীক্ষা
    দ্বিতীয় ধাপে প্রার্থীকে ১০০০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে (পাস নম্বর ৫০০)। এখানে বাংলায় ১০০ নম্বর, ইংরেজিতে ১০০ নম্বর, বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক বিষয়সমূহে ১০০ নম্বর,সাধারণ গণিত ও দৈনন্দিন বিজ্ঞানে ১০০ নম্বর, দেওয়ানি মামলাসংক্রান্ত আইনে ১০০ নম্বর, অপরাধসংক্রান্ত আইনে ১০০ নম্বর, পারিবারিক সম্পর্কবিষয়ক আইনে ১০০ নম্বর, সাংবিধানিক আইন, জেনারেল ক্লজেস অ্যাক্ট ও আইনের ব্যাখ্যার ধারণায় ১০০ নম্বর, সম্পত্তিসংশ্লিষ্ট অন্যান্য আইনে ১০০ নম্বর এবং ঐচ্ছিক আইন বিষয়সমূহে ১০০ নম্বর থেকে প্রশ্ন করা হবে।
    লিখিত পরীক্ষায় বাংলা অথবা ইংরেজি যেকোনো একটি মাধ্যম ব্যবহার করা যাবে।
    মৌখিক পরীক্ষা
    তৃতীয় ধাপে লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের মৌখিক পরীক্ষা নেওয়া হবে (পাস নম্বর ৫০)। মৌখিক পরীক্ষায় প্রার্থীদের আইন সম্পর্কিত জ্ঞান, সাধারণ জ্ঞান, বুদ্ধিমত্তা, হাতের লেখার স্পষ্টতা, মানসিক শক্তি ও সতর্কতা, বাচনভঙ্গি, চারিত্রিক দৃঢ়তা, নেতৃত্বের গুণাবলি প্রভৃতি বিষয় গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হয়।
    পরিক্ষায় পাশ করলেই হবে না ,মেধাক্রমের প্রথম দিকে থাকতে হবে যাতে যতজন নিয়োগ দিবে তাদের মধ্যে থাকা যায়।
    স্বাস্থ্য পরীক্ষা
     স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কর্তৃক গঠিত মেডিক্যাল বোর্ডের নির্দিষ্ট তারিখ ও স্থানে উপস্থিত থেকে স্বাস্থ্য পরীক্ষা সম্পন্ন করতে হবে। স্বাস্থ্য পরীক্ষায় প্রার্থীর উচ্চতা,[ উচ্চতা ১.৫২৪ মিটার ও ওজন ৪৫ কম নয়, মহিলা হলে ১.৪৭৩ মিটার ও ওজন ৪০ কম নয়। ] বুকের মাপ, দৃষ্টিশক্তি, বাচনভঙ্গি ও শ্রবণশক্তি, বুকের এক্স-রে, দৃষ্টিশক্তি, মূত্র নমুনা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়ে থাকে।বর্তমানে ডোপ টেস্ট বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।
    ভেরিফিকেশন
    প্রাথমিকভাবে সুপারিশপ্রাপ্ত প্রার্থীদের আবেদন ও পুলিশ ভেরিফিকেশন ফরমে প্রদত্ত তথ্য অনুযায়ী স্থায়ী ঠিকানা,বর্তমান ঠিকানা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভেরিফিকেশন করা হয়ে থাকে।সাধারণত বাংলাদেশ পুলিশের বিশেষ শাখা এবং সরকারের গোয়েন্দা সংস্থা এই ভেরিফিকেশনের কাজটি করে থাকে।
    গেজেট
    স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও ভেরিফিকেশনের পর আইন মন্ত্রণালয় প্রার্থীদের নিয়োগ গেজেট প্রকাশ করে থাকে।গেজেটে কর্মকর্তাদের বেতন-ভাতাদি,যোগদানের তারিখ ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের বিবরণ উল্লেখ থাকে।
    যোগদান
    আইন মন্ত্রণালয় কর্তৃক পদায়নের আদেশ অনুযায়ী নির্দিষ্ট দিনে নবীন কর্মকর্তারা নিজ নিজ পদায়নকৃত জেলা ও দায়রা জজ আদালতে যোগদান সম্পন্ন করে থাকেন।
    প্রাতিষ্ঠানিক সুযোগ-সুবিধা
    বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস বেতন স্কেল ২০১৬ অনুযায়ী মূল বেতন (৩০,৯৩৫ টাকা থেকে শুরু),বাড়িভাড়া (স্থান ও গ্রেড ভেদে ৪০ থেকে ৫৫ শতাংশ),এক হাজার ৫০০ টাকা চিকিৎসা ভাতা,শিক্ষা সহায়ক ভাতা,উৎসব ও শ্রান্তি বিনোদন ভাতা, ভ্রমণভাতাসহ সব সরকারি ভাতা ও বিধি নির্ধারিত বিশেষ আর্থিক সুবিধাদি (যেমন-কার্যভার ভাতা, জুডিশিয়াল ভাতা, পোশাক ভাতা ইত্যাদি) পেয়ে থাকেন।এই চাকরিতে যোগদানের আগে যদি তাঁর আইনজীবী হিসেবে বার কাউন্সিলের সনদ থাকে,তাহলে সহকারী জজ বা জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে যোগদানের সঙ্গে সঙ্গে অতিরিক্তি একটা ইনক্রিমেন্ট পাবেন,তখন বেসিক বেতন স্কেল হবে ৩২৪৯০ টাকা।একজন সহকারী জজ বা জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সর্বসাকল্যে মাসে ৫২০০০ টাকার বেশি বেতন পাবেন।
    চাকরি জীবনে প্রমোশনঃ
    বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিসে পরিক্ষা দিয়ে দিয়ে নিয়োগ পান সহকারি জজ হিসাবে।সহকারী জজ থেকে সিনিয়র সহকারী জজ হতে ৪ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে কমপক্ষে এবং প্রমোশন পরিক্ষায় পাশ করতে হবে। সিনিয়র সহকারী জজ থেকে যুগ্ম জেলা জজ হতে চাকরি জীবন ৭ বছরে অভিজ্ঞতা থাকতে হবে পাশাপাশি ২ বছর সিনিয়ার সহকারি জজ পদে থাকতে হবে। যুগ্ম জেলা জজ থেকে অতিরিক্ত জেলা জজ হতে ১০ বছরের চাকরি জীবন পাশাপাশি ২ বছর যুগ্ম জেলা পদে থাকতে হবে।অতিরিক্ত জেলা জজ থেকে জেলা জজ হতে ১৫ বছরের চাকরি জীবন অভিজ্ঞতা পাশাপাশি ২ বছর থাকতে হবে অতিরিক্ত জেলা জজ হিসাবে । এ ছাড়া প্রেষণে আইন মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট ও অন্যান্য মন্ত্রণালয় বা বিভাগের অধীন বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানে পদমর্যাদা অনুযায়ী পদায়নের সুযোগ রয়েছে।
    এছাড়া জেলা জজ আদালত, চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত, মেট্রোপলিটন আদালতে বিচার করা, নির্বাচনকালে ম্যাজিস্ট্রেসি পরিচালনাসহ সরকার কর্তৃক নির্ধারিত সব বিচারিক দায়িত্ব পালন করা এই সার্ভিসের কর্মকর্তাদের কাজ। চাকরিকালে গানম্যান, যুগ্ম জেলা জজ পর্যন্ত শেয়ারড গাড়ি সুবিধা,আবাসন, সরকারি বাংলোসহ (জেলা জজ) বিভিন্ন সরকারি সুযোগ-সুবিধা রয়েছে।
    চাকরিজীবনে প্রশিক্ষণঃ
    যোগদানের পর সংশ্লিষ্ট জেলা ও দায়রা জজ আদালতে ৯০ দিনব্যাপী হাতে-কলমে প্রশিক্ষণ, জুডিশিয়াল অ্যাডমিনিস্ট্রেশন ট্রেনিং ইনস্টিটিউটে চার মাসব্যাপী বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ,জরিপ অধিদপ্তরে ভূমি জরিপের ওপর দুই মাসের প্রশিক্ষণ, বাংলাদেশ মিলিটারি একাডেমিতে ৪৫ দিনের প্রশিক্ষণসহ দেশের ভেতর ও বাইরে বিভিন্ন ধরনের প্রশিক্ষণ নিতে হয়।

ความคิดเห็น • 2