সেই জন্যেই আমি স্বপ্ন দেখি আমিও একদিন শিক্ষক হবো,স্বপ্নের বাংলাদেশ বিনির্মানের জন্য সুনাগরিক গড়ার কারিগর হবো,,যদিও করোনা ভাইরাসের কারণে দুই বছর পিছিয়ে গেলাম,, তবুও সবার কাছে দোয়া চাই,,,,
আসলে সব ভারতীয়রা খারাপ না। সব খারাপের মাঝে অল্প কিছু হলেও ভালো আছে। এই লোকটি ভালো বলে খারাপের মাঝে থেকে বিপদে পড়েছে, ট্রলের শিকার হয়েছে। উনি মিথ্যা বলে নি - এটা এখন ওনার দোষ হয়ে গেছে।
অমুসলিমদের দৃষ্টিতে:- পবিত্র কুরআন শরীফ 🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥➡️🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦 আল্লাহপাক বলেন- "এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই। পথ প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য" (সুরা বাকারা - ২:২) "বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ"। (সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮) বর্তমান বিশ্বের মানুষ গোমরাহী ও পথভ্রষ্টতার তিক্ত অভিজ্ঞতা লাভের পর পবিত্র কুরআনের মহান ও চিরন্তন সত্যের দিকে ক্রমশ আকষ্ট হয়ে উঠেছে। তাই পৃথিবীর বহু দেশের জ্ঞানী - গুণী মানুষ পবিত্র কুরআনের মহান শিক্ষা সম্পর্কে গবেষণা করেছেন। এখানে কয়েকজন পণ্ডিত ব্যক্তির মতামত এখানে পেশ করছি - ⚅১ . অধ্যাপক পামার তার বিখ্যাত ” Introduction to the Quran ” নামক গ্রন্থে পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , ” That the best of the Arab writers has never succeeded in producing anything equal in merit to the Quran ” , অর্থাৎ , “ আজ পর্যন্ত আরবের কোন বিখ্যাত সাহিত্যিকও কুরআনের সমকক্ষ সৌন্দর্যময় কোন গ্রন্থ প্রণয়ন করতে সমর্থ হননি ” । ⚅২ . কালাইন পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , কুরআন শরীফে সাহিত্যের গুণ ছাড়া অন্য ধরনের গুণও আছে । কুরআনের ভাষা এবং বর্ণনাভঙ্গির কাছে সমস্ত শিল্পকলা এবং সাহিত্যের কলাকৌশল নিষ্প্রভ আজ পর্যন্ত দেড় হাজার বছর ধরে কেউ কুরআনের ভাষার মত আরবি ভাষা ব্যবহার করেছে , তার অন্য কোন দ্বিতীয় নজির নেই । ⚅৩ . প্রখ্যাত খ্রিষ্টান ঐতিহাসিক গীবন তার ” Decline and fall of the Roman Empire ” নামক গ্রন্থে বলেন ” Quran is a glorious testmoney of the unity of God ” . অর্থাৎ , “ পবিত্র কুরআন আল্লাহ তা ‘ আলার অদ্বিতীয়তার এক উজ্জ্বল নিদর্শন ” । পবিত্র কুরআন এবং প্রিয়নবী হযরত রাসূলে কারীম সু - এর প্রশংসায় পঞ্চমুখ এমন বহু অমুসলিম চিন্তাবিদ ও মনীষীদের নাম উল্লেখ করা যায় এবং তাদের উদ্ধৃতিও দেওয়া যায়। ⚅৪. স্যার উইলিয়াম মুইর বলেন , পবিত্র কুরআন স্বভাব , প্রকৃতি ও সৃষ্টিজগতের দ্বারা আল্লাহকে সর্বোচ্চ সত্তা হিসেবে প্রমাণ করেছে এবং মানবজাতিকে আল্লাহর আনুগত্য ও কৃতজ্ঞতার প্রতি আকৃষ্ট করেছে। ⚅৫ .অধ্যাপক এডওয়ার্ড জিব্রউন বলেন , আমি যতই কুরআন সম্পর্কে গবেষণা করি , এর অন্তর্নিহিত ভাবধারা ও তাৎপর্য অনুধাবনের চেষ্টা করি , ততই আমার মনে তার প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান বর্ধিত হয় । ⚅৬ . মি . এমানুয়েল ডি এনশ বলেন , সমগ্র ইউরোপ যখন গভীর অন্ধকারে আচ্ছন্ন ছিল , তখন সেখানে কুরআনের আলোকরশ্মি প্রবেশ করে এবং তা গ্রীসের মৃত জ্ঞান ও বুদ্ধি সত্তাকে সঞ্জীবনী শক্তি দান করে । ⚅৭ . ড , জনসন বলেন , কুরআনের বক্তব্য এত সমইয়োপযোগী ও সহজযোগ্য যে , মানবজাতি তা সহজেই গ্রহণ করতে পারে । কিন্তু দুঃখের বিষয় এই যে , আমাদেরকে দেখে দেখে সারা দুনিয়া কুরআনকে উপেক্ষা করছে । ⚅৮. অধ্যাপক আর এ দিনকলসন বলেন , কুরআনের প্রভাবে আরবি ভাষা সমগ্র মুসলিম জাহানের মহিমান্বিত ভাষায় পরিণত হয়েছে এবং কুরআনই কন্যাসন্তান জীবন্ত প্রোথিত করার ন্যায় জঘন্য রীতির চির অবসান ঘটিয়েছে । ⚅৯ . মি , এইচ , এস , লিভার , বলেন , পবিত্র কুরআনের শিক্ষা থেকেই দর্শন ও বিজ্ঞান উৎসারিত হচ্ছে এবং এতে উন্নতির | এমন স্বর্ণযুগের সূচনা করেছে যে , সমসাময়িক ইউরােপের বড় বড় সাম্রাজ্যের জনবিজ্ঞানকেও ম্লান করে দিয়েছেন । ⚅১০ . মি . এ . ডি . মাবিল বলেন , ইসলামের শক্তি কুরআনেই নিহিত । কুরআন হচ্ছে আইনের উৎস এবং মানবাধিকারের শাশ্বত সনদ । ⚄ এই সত্য জানার পরেও অনেকেই সত্য পথে আসবে না। এদের সম্পর্কে কোরআন শরীফ বলেন -তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না। সূরা আল বাকারা-১৮
@@believer5578 এই তমালও তালেবানের সাথে থাকতে থাকতে জঙ্গি হয়ে গেছে , যেকোনো সময় ভারতে হামলা করতে পারে।। ওকে আবার তালেবানের কাছে হস্তান্তর করা হোক।।🐷🐖💨🇧🇩🇦🇫🇵🇰
@Elevate Study বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তানিরা যদি পশ্চিমা ভোগ্যপন্য কেনা বন্ধ করে দেয় তাহলে ওরাও ভিখারি হয়ে যাবে.... মধ্যপ্রাচ্যের মুসলিম দেশের তেল ছাড়া ওদের সামরিক মাতব্বরিও শেষ... প্রত্যেকর প্রত্যেককে দরকার, এখানে কেউ দয়া করছে না, নিজের প্রয়োজনেই অন্যকে সুবিধা দিচ্ছে... Its Vice versa, that's it
জীবনের অভিজ্ঞতা থেকে বলছি। শিক্ষক হিন্দু বা মুসলমান হয়না! শিক্ষক শিক্ষকই হয়!! শিক্ষকেরা সত্যাশ্রয়ী হয়। মিথ্যুক কখনো শিক্ষক হতে পারে না। ভয় পাওয়া কিছু নাই। তমাল সাহেব আপনি সত্যের সাথে চিরদিন অমলিন।
আমি বুঝতে পারছিনা, কেনো তমাল স্যারকে হত্যা করা হবে? তিনি এমনটা কেনো ভাবছেন? তিনি শিক্ষক এটাই কি তার অপরাধ? বরং তিনাকে হত্যা করলেই তালেবানের ওপর আরেকটা মানবাধিকার লঙ্ঘনের দায় বর্তাতো, এমনিতেই একজন কৌতুক অভিনেতা ইউটিউবার পুলিশকে বিনা বিচারে হত্যার অভিযোগ আগে থেকেই আছে তালেবানের ওপর। আর আমাদের ভুলে গেলে চলবেনা তালেবনরা বর্বরোচিত মধ্যযুগীয় ধ্যান ধারোনার বাহক। ধন্যবাদ তমাল স্যারকে।
আমি বুঝতে পারছিনা, কেনো তমাল স্যারকে হত্যা করা হবে? তিনি এমনটা কেনো ভাবছেন? তিনি শিক্ষক এটাই কি তার অপরাধ? বরং তিনাকে হত্যা করলেই তালেবানের ওপর আরেকটা মানবাধিকার লঙ্ঘনের দায় বর্তাতো, এমনিতেই একজন কৌতুক অভিনেতা ইউটিউবার পুলিশকে বিনা বিচারে হত্যার অভিযোগ আগে থেকেই আছে তালেবানের ওপর। আর আমাদের ভুলে গেলে চলবেনা তালেবনরা বর্বরোচিত মধ্যযুগীয় ধ্যান ধারোনার বাহক। ধন্যবাদ তমাল স্যারকে।
@@srrafi4621 একোই কথা ঘুরিয়ে বললেই কি জাতে উঠা যায়? আর তাছারা তারা পুরোপুরি শরীয়া আইনেরো বাহক নয়, বরং মহাম্মদের মতো তাকিয়াবাজির বাহক। ছেলেদের জন্য অশীরীয় ক্রিকেট খেলা জায়েজ রেখে শুধুমাত্র নারীদের জন্য হারাম করাই তার বড় স্বাক্ষ্য।
@@moviemama7639 আপনি কেন হযরত মুহাম্মদ (সা.) কে কটাক্ষ করলেন আপনি তার সম্পর্কে কি জানেন। আর মেয়েদের শরীরের কোন অংশ দেখা যায় এটা ইসলামে অনুমোদন নেই আর খেলার সময় মেয়েদের শরীর অনাবৃত হতে পারে তাই সেটা অনুমোদন দেয় নি।
@@srrafi4621 সত্য বললাম। তমাল স্যারের সত্য শুনতে ভালো লাগলে, সবার সত্য কথা শুনতে ভালো লাগা উচিত। নিজের বিপক্ষে গেলেই সেই সত্যকে কটাক্ষ নাম দেয়া উচিত নয়। আর আমি জানতে চাইনি কেনো মেয়েদের ক্রিকেট নিষিদ্ধ করা হলো আমার প্রশ্ন ছিলো শরীয়তের কোন ধারায়, কোন দলীলে ছেলেদের ক্রিকেট বৈধ? যদিও আমি শরীয়তের অযুহাতে মেয়েদের অর্থনৈতিক কর্ম-কান্ড থেকে দূরে রাখার পক্ষপাতী নই কারণ মেয়েদের শরীর প্রকৃতির দান, তাদেরকে তা নিয়েই সামনে এগিয়ে যেতে হবে আর তাছারা তারাতো কাউকে খেলা দেখতে জোর করছে না, যাদের কামুকতা বেশি তারা খেলা দেখবেনা কিন্তু অন্য কারো কামুকতার ভারতো মেয়েরা নিতে পারে না৷ আর তাছারা মেয়েরা যে ঘরের মধ্যেও নির্যাতনের স্বীকার হয় তার বহু প্রমান আছে, তাই তাদের ঘরবন্দী করা অযুহাত ছারা কিছু নয়।
জঙ্গি ভগবান কার্তিক হিন্দুদের যুদ্ধদেবতা 🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉✴✴✴✴✴✴ 🕉 কার্তিক হিন্দুদের যুদ্ধদেবতা🤺 🕉👉কার্তিক হাতে থাকা অস্ত্র বর্শা-তীর-ধনুক। 🕉 শিব ও দুর্গার কনিষ্ঠ সন্তান। বৈদিক দেবতা তিনি নন, তিনি পৌরাণিক দেবতা। 🕉 বাংলায় কার্তিক মাসের সংক্রান্তিতে এই পুজোর আয়োজন করা হয়। 🕉 কার্তিকের বাহন ময়ূর🦚 🕉 ময়ূরের পায়ে জড়ানো থাকে সাপ🐉 🕉কার্তিকের বর্ণনা ✴✴✴✴✴✴ 📚মৎস্য পুরাণে কার্তিক কখনও ২ হাত যুক্ত কখনও ৬ হাত ও ১২ হাত বিশিষ্ট। কোথাও এক মুখ ও ছয় মুখ বিশিষ্ট। কার্তিকের প্রতিমা 🎭🎭🎭🎭🎭🎭 📚মৎস্য পুরাণে স্পষ্ট উল্লেখ আছে - গ্রামে পূজো করতে হলে কার্তিক দুই হাত বিশিষ্ট প্রতিম, শহরে চার হাত বিশিষ্ট আর মহানগরে বারো হাত বিশিষ্ট হতে হবে। 🕉👉 কার্তিকের জন্ম বৃত্তান্ত বেশ জটিল। 🕉👉 তাঁকে কেন প্রণাম করতে গিয়ে হোঁচট খান ভক্তরা? 🕉👉তাঁর পিতা কে, এ নিয়ে বহু ধন্দ আছে । 📚✍কালিকাপুরাণে আছে, কার্তিকের জন্ম দেওয়ার জন্য বত্রিশ বছর ধরে রতিসংগম করেছিলেন শিব-দুর্গা। রামায়ণ আবার এককাঠি বাড়া। সেখানে লেখা আছে, একশো বছর। এদিকে তাতে দেবতাদের সংসার টলে উঠল। ইন্দ্র দেখলেন, তাঁর ইন্দ্রত্ব যায় যায়। অগত্যা ব্রহ্মাকে দিয়ে শিবকে অনুরোধ করালেন সেই মহাসুরত প্রত্যাহারের জন্য। শিব রাজি হলেন। তাঁর নির্দেশ মতো, অগ্নি সেই বীর্য নিয়ে ফেললেন গঙ্গায়। দূর্গা বদলে গর্ভাধান হল গঙ্গার। অতৃপ্তা দূর্গা দেবতাদের অভিশাপ দিলেন, তোরা আঁটকুড়ে হয়ে থাকবি! এদিকে গঙ্গার গর্ভে জন্ম হল স্কন্দ ও বিশাখ নামে দুই ছেলের। পরে দুই শিশু এক হয়ে একটি শিশুতে পরিণত হল। কৃত্তিকা নামে এক নারীর হাতে লালিত পালিত হয়ে তার নাম হল কার্তিকেয়। 📖✍- ব্রহ্মবৈবর্তপুরাণ বলে, কার্তিক মহাদেবের তেজে গ্রহণ করেন। দূর্গার সঙ্গে বিহারকালে মহাদেবের বীর্য পৃথিবীতে পতিত হয়। তিনি সেই তেজ ধারণ করতে না পেরে অগ্নিতে নিক্ষেপ করেন। অগ্নিও তা সহ্য করতে না পেরে তা গঙ্গায় ফেলে দেন। তার পর ভাসতে ভাসতে শরবনে কার্তিকের জন্ম। 📚 মৎস্য পুরাণে বলা হয়েছে, কার্তিক অগ্নির পুত্র। মহাভারতের বনপর্বে আছে, কয়েকজন ঋষিপত্নীকে দেখে অগ্নি মদনবাণে বিদ্ধ হন। সেই সুযোগে দক্ষকন্যা স্বাহা ঋষিপত্নীদের বেশ ধরে অগ্নির সঙ্গে একাধিকবার রতিসংগম করেন। কিন্তু প্রতিবারই অগ্নির বীর্য হাতে নিয়ে তিনি শ্বেতপর্বতে স্বর্ণকুণ্ডে নিক্ষেপ করেন। এরই ফলে জন্ম হয় কার্তিকের। 📖✍ আবার আর একটি আখ্যান থেকে জানা যায়, কার্তিকের জন্ম তারকাসুরকে বধ করার নিমিত্ত। দেবতারা তারকাসুররের দাপটে ভয়ে কুঁকড়ে থাকতেন। তাই কার্তিকের আবির্ভাব। 🕉 কার্তিক দুই অর্থে দেবসেনাপতি। তিনি দেবতাদের সেনাপতি আবার প্রজাপতির কন্যা দেবসেনার পতি। 🕉 কার্তিকের চিরকুমারত্বের কারণ। ☢☢☢☢☢☢☢☢☢☢☢ 📕 ব্রহ্মপুরাণে আছে তারকাসুরকে বধ করার পর দূর্গা কার্তিককে বসুন্ধরা ভোগ করার আশীর্বাদ দেন। কার্তিক তখন দেবতাদের পত্নীদের সঙ্গে সঙ্গম করতে শুরু করেন। এতে করে দেবতারা ক্রুদ্ধ হয়ে দুর্গাকে নালিশ জানালে। দূর্গা তখন মায়াজাল বিস্তার করলেন। নিজেকে ছড়িয়ে দিলেন সকল রমণীতে। কার্তিক যার কাছেই গেল, তারই মধ্যে দেখতে পেল নিজের মা দূর্গাকে। ব্যস! লজ্জায় আর এবং অজাচারের ভয়ে পালিয়ে আসেন। আর মায়ের জন্যই কার্তিক চিরকুমার। 📚শিবপুরাণে আছে, শিবের ঔরসে উমার গর্ভে কার্তিকের জন্ম, যেখান থেকে কালিদাস কুমারসম্ভব মহাকাব্য রচনা করেছিলেন। 📚মহাভারত’ অনুসারে কার্তিক কিন্তু চিরকুমার নন। জন্মের পাঁচদিনের মাথায় তিনি হয়ে উঠেছিলেন পূর্ণ যুবক এবং ছ’দিনের দিন বিয়ে করেছিলেন দক্ষের এক কন্যা দেবসেনাকে। সেটা ছিল ষষ্ঠী তিথি। কার্তিক পুজোর উৎপত্তি: 🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥 এক সময়ে ভাগীরথীর তীরে চুনারিপাড়ায় বারাঙ্গনাদের আস্তানা ছিল। ব্যবসা-বাণিজ্য করার জন্য কাটোয়ায় আসতেন বিভিন্ন এলাকার বাবু সম্প্রদায়ের মানুষ। ওই চুনারিপাড়ায় ঠাঁই নিতেন তাঁরা। সেখান থেকেই কার্তিকপুজোর উৎপত্তি। এছাড়া বাংলার বেশ্যাপল্লিতে কার্তিক পূজা বিশেষ জনপ্রিয়। 🔴 কার্তিক প্রজননেরও দেবতা, প্রাচীনকালে বেশ্যাপল্লিতে তাঁর পুজো হত। 🕉➖ কার্তিক পুজার মন্ত্র:- ওঁ কার্ত্তিকেয়ং মহাভাগং ময়ুরোপরিসংস্থিতম্। তপ্তকাঞ্চনবর্ণাভং শক্তিহস্তং বরপ্রদম্।। দ্বিভুজং শক্রহন্তারং নানালঙ্কারভূষিতম্। প্রসন্নবদনং দেবং কুমারং পুত্রদায়কম্।। অনুবাদ : কার্ত্তিকদেব মহাভাগ, ময়ূরের উপর তিনি উপবিষ্ট। তপ্ত স্বর্ণের মতো উজ্জ্বল তাঁর বর্ণ। তাঁর দুটি হাতে শক্তি নামক অস্ত্র। তিনি নানা অংলকারে ভূষিত। তিনি শত্রু হত্যাকারী। প্রসন্ন হাস্যোজ্জ্বল তাঁর মুখ।
অমুসলিমদের দৃষ্টিতে:- পবিত্র কুরআন শরীফ 🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥➡️🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦 আল্লাহপাক বলেন- "এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই। পথ প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য" (সুরা বাকারা - ২:২) "বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ"। (সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮) বর্তমান বিশ্বের মানুষ গোমরাহী ও পথভ্রষ্টতার তিক্ত অভিজ্ঞতা লাভের পর পবিত্র কুরআনের মহান ও চিরন্তন সত্যের দিকে ক্রমশ আকষ্ট হয়ে উঠেছে। তাই পৃথিবীর বহু দেশের জ্ঞানী - গুণী মানুষ পবিত্র কুরআনের মহান শিক্ষা সম্পর্কে গবেষণা করেছেন। এখানে কয়েকজন পণ্ডিত ব্যক্তির মতামত এখানে পেশ করছি - ⚅১ . অধ্যাপক পামার তার বিখ্যাত ” Introduction to the Quran ” নামক গ্রন্থে পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , ” That the best of the Arab writers has never succeeded in producing anything equal in merit to the Quran ” , অর্থাৎ , “ আজ পর্যন্ত আরবের কোন বিখ্যাত সাহিত্যিকও কুরআনের সমকক্ষ সৌন্দর্যময় কোন গ্রন্থ প্রণয়ন করতে সমর্থ হননি ” । ⚅২ . কালাইন পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , কুরআন শরীফে সাহিত্যের গুণ ছাড়া অন্য ধরনের গুণও আছে । কুরআনের ভাষা এবং বর্ণনাভঙ্গির কাছে সমস্ত শিল্পকলা এবং সাহিত্যের কলাকৌশল নিষ্প্রভ আজ পর্যন্ত দেড় হাজার বছর ধরে কেউ কুরআনের ভাষার মত আরবি ভাষা ব্যবহার করেছে , তার অন্য কোন দ্বিতীয় নজির নেই । ⚅৩ . প্রখ্যাত খ্রিষ্টান ঐতিহাসিক গীবন তার ” Decline and fall of the Roman Empire ” নামক গ্রন্থে বলেন ” Quran is a glorious testmoney of the unity of God ” . অর্থাৎ , “ পবিত্র কুরআন আল্লাহ তা ‘ আলার অদ্বিতীয়তার এক উজ্জ্বল নিদর্শন ” । পবিত্র কুরআন এবং প্রিয়নবী হযরত রাসূলে কারীম সু - এর প্রশংসায় পঞ্চমুখ এমন বহু অমুসলিম চিন্তাবিদ ও মনীষীদের নাম উল্লেখ করা যায় এবং তাদের উদ্ধৃতিও দেওয়া যায়। ⚅৪. স্যার উইলিয়াম মুইর বলেন , পবিত্র কুরআন স্বভাব , প্রকৃতি ও সৃষ্টিজগতের দ্বারা আল্লাহকে সর্বোচ্চ সত্তা হিসেবে প্রমাণ করেছে এবং মানবজাতিকে আল্লাহর আনুগত্য ও কৃতজ্ঞতার প্রতি আকৃষ্ট করেছে। ⚅৫ .অধ্যাপক এডওয়ার্ড জিব্রউন বলেন , আমি যতই কুরআন সম্পর্কে গবেষণা করি , এর অন্তর্নিহিত ভাবধারা ও তাৎপর্য অনুধাবনের চেষ্টা করি , ততই আমার মনে তার প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান বর্ধিত হয় । ⚅৬ . মি . এমানুয়েল ডি এনশ বলেন , সমগ্র ইউরোপ যখন গভীর অন্ধকারে আচ্ছন্ন ছিল , তখন সেখানে কুরআনের আলোকরশ্মি প্রবেশ করে এবং তা গ্রীসের মৃত জ্ঞান ও বুদ্ধি সত্তাকে সঞ্জীবনী শক্তি দান করে । ⚅৭ . ড , জনসন বলেন , কুরআনের বক্তব্য এত সমইয়োপযোগী ও সহজযোগ্য যে , মানবজাতি তা সহজেই গ্রহণ করতে পারে । কিন্তু দুঃখের বিষয় এই যে , আমাদেরকে দেখে দেখে সারা দুনিয়া কুরআনকে উপেক্ষা করছে । ⚅৮. অধ্যাপক আর এ দিনকলসন বলেন , কুরআনের প্রভাবে আরবি ভাষা সমগ্র মুসলিম জাহানের মহিমান্বিত ভাষায় পরিণত হয়েছে এবং কুরআনই কন্যাসন্তান জীবন্ত প্রোথিত করার ন্যায় জঘন্য রীতির চির অবসান ঘটিয়েছে । ⚅৯ . মি , এইচ , এস , লিভার , বলেন , পবিত্র কুরআনের শিক্ষা থেকেই দর্শন ও বিজ্ঞান উৎসারিত হচ্ছে এবং এতে উন্নতির | এমন স্বর্ণযুগের সূচনা করেছে যে , সমসাময়িক ইউরােপের বড় বড় সাম্রাজ্যের জনবিজ্ঞানকেও ম্লান করে দিয়েছেন । ⚅১০ . মি . এ . ডি . মাবিল বলেন , ইসলামের শক্তি কুরআনেই নিহিত । কুরআন হচ্ছে আইনের উৎস এবং মানবাধিকারের শাশ্বত সনদ । ⚄ এই সত্য জানার পরেও অনেকেই সত্য পথে আসবে না। এদের সম্পর্কে কোরআন শরীফ বলেন -তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না। সূরা আল বাকারা-১৮
জঙ্গি ভগবান কার্তিক হিন্দুদের যুদ্ধদেবতা 🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉✴✴✴✴✴✴ 🕉 কার্তিক হিন্দুদের যুদ্ধদেবতা🤺 🕉👉কার্তিক হাতে থাকা অস্ত্র বর্শা-তীর-ধনুক। 🕉 শিব ও দুর্গার কনিষ্ঠ সন্তান। বৈদিক দেবতা তিনি নন, তিনি পৌরাণিক দেবতা। 🕉 বাংলায় কার্তিক মাসের সংক্রান্তিতে এই পুজোর আয়োজন করা হয়। 🕉 কার্তিকের বাহন ময়ূর🦚 🕉 ময়ূরের পায়ে জড়ানো থাকে সাপ🐉 🕉কার্তিকের বর্ণনা ✴✴✴✴✴✴ 📚মৎস্য পুরাণে কার্তিক কখনও ২ হাত যুক্ত কখনও ৬ হাত ও ১২ হাত বিশিষ্ট। কোথাও এক মুখ ও ছয় মুখ বিশিষ্ট। কার্তিকের প্রতিমা 🎭🎭🎭🎭🎭🎭 📚মৎস্য পুরাণে স্পষ্ট উল্লেখ আছে - গ্রামে পূজো করতে হলে কার্তিক দুই হাত বিশিষ্ট প্রতিম, শহরে চার হাত বিশিষ্ট আর মহানগরে বারো হাত বিশিষ্ট হতে হবে। 🕉👉 কার্তিকের জন্ম বৃত্তান্ত বেশ জটিল। 🕉👉 তাঁকে কেন প্রণাম করতে গিয়ে হোঁচট খান ভক্তরা? 🕉👉তাঁর পিতা কে, এ নিয়ে বহু ধন্দ আছে । 📚✍কালিকাপুরাণে আছে, কার্তিকের জন্ম দেওয়ার জন্য বত্রিশ বছর ধরে রতিসংগম করেছিলেন শিব-দুর্গা। রামায়ণ আবার এককাঠি বাড়া। সেখানে লেখা আছে, একশো বছর। এদিকে তাতে দেবতাদের সংসার টলে উঠল। ইন্দ্র দেখলেন, তাঁর ইন্দ্রত্ব যায় যায়। অগত্যা ব্রহ্মাকে দিয়ে শিবকে অনুরোধ করালেন সেই মহাসুরত প্রত্যাহারের জন্য। শিব রাজি হলেন। তাঁর নির্দেশ মতো, অগ্নি সেই বীর্য নিয়ে ফেললেন গঙ্গায়। দূর্গা বদলে গর্ভাধান হল গঙ্গার। অতৃপ্তা দূর্গা দেবতাদের অভিশাপ দিলেন, তোরা আঁটকুড়ে হয়ে থাকবি! এদিকে গঙ্গার গর্ভে জন্ম হল স্কন্দ ও বিশাখ নামে দুই ছেলের। পরে দুই শিশু এক হয়ে একটি শিশুতে পরিণত হল। কৃত্তিকা নামে এক নারীর হাতে লালিত পালিত হয়ে তার নাম হল কার্তিকেয়। 📖✍- ব্রহ্মবৈবর্তপুরাণ বলে, কার্তিক মহাদেবের তেজে গ্রহণ করেন। দূর্গার সঙ্গে বিহারকালে মহাদেবের বীর্য পৃথিবীতে পতিত হয়। তিনি সেই তেজ ধারণ করতে না পেরে অগ্নিতে নিক্ষেপ করেন। অগ্নিও তা সহ্য করতে না পেরে তা গঙ্গায় ফেলে দেন। তার পর ভাসতে ভাসতে শরবনে কার্তিকের জন্ম। 📚 মৎস্য পুরাণে বলা হয়েছে, কার্তিক অগ্নির পুত্র। মহাভারতের বনপর্বে আছে, কয়েকজন ঋষিপত্নীকে দেখে অগ্নি মদনবাণে বিদ্ধ হন। সেই সুযোগে দক্ষকন্যা স্বাহা ঋষিপত্নীদের বেশ ধরে অগ্নির সঙ্গে একাধিকবার রতিসংগম করেন। কিন্তু প্রতিবারই অগ্নির বীর্য হাতে নিয়ে তিনি শ্বেতপর্বতে স্বর্ণকুণ্ডে নিক্ষেপ করেন। এরই ফলে জন্ম হয় কার্তিকের। 📖✍ আবার আর একটি আখ্যান থেকে জানা যায়, কার্তিকের জন্ম তারকাসুরকে বধ করার নিমিত্ত। দেবতারা তারকাসুররের দাপটে ভয়ে কুঁকড়ে থাকতেন। তাই কার্তিকের আবির্ভাব। 🕉 কার্তিক দুই অর্থে দেবসেনাপতি। তিনি দেবতাদের সেনাপতি আবার প্রজাপতির কন্যা দেবসেনার পতি। 🕉 কার্তিকের চিরকুমারত্বের কারণ। ☢☢☢☢☢☢☢☢☢☢☢ 📕 ব্রহ্মপুরাণে আছে তারকাসুরকে বধ করার পর দূর্গা কার্তিককে বসুন্ধরা ভোগ করার আশীর্বাদ দেন। কার্তিক তখন দেবতাদের পত্নীদের সঙ্গে সঙ্গম করতে শুরু করেন। এতে করে দেবতারা ক্রুদ্ধ হয়ে দুর্গাকে নালিশ জানালে। দূর্গা তখন মায়াজাল বিস্তার করলেন। নিজেকে ছড়িয়ে দিলেন সকল রমণীতে। কার্তিক যার কাছেই গেল, তারই মধ্যে দেখতে পেল নিজের মা দূর্গাকে। ব্যস! লজ্জায় আর এবং অজাচারের ভয়ে পালিয়ে আসেন। আর মায়ের জন্যই কার্তিক চিরকুমার। 📚শিবপুরাণে আছে, শিবের ঔরসে উমার গর্ভে কার্তিকের জন্ম, যেখান থেকে কালিদাস কুমারসম্ভব মহাকাব্য রচনা করেছিলেন। 📚মহাভারত’ অনুসারে কার্তিক কিন্তু চিরকুমার নন। জন্মের পাঁচদিনের মাথায় তিনি হয়ে উঠেছিলেন পূর্ণ যুবক এবং ছ’দিনের দিন বিয়ে করেছিলেন দক্ষের এক কন্যা দেবসেনাকে। সেটা ছিল ষষ্ঠী তিথি। কার্তিক পুজোর উৎপত্তি: 🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥 এক সময়ে ভাগীরথীর তীরে চুনারিপাড়ায় বারাঙ্গনাদের আস্তানা ছিল। ব্যবসা-বাণিজ্য করার জন্য কাটোয়ায় আসতেন বিভিন্ন এলাকার বাবু সম্প্রদায়ের মানুষ। ওই চুনারিপাড়ায় ঠাঁই নিতেন তাঁরা। সেখান থেকেই কার্তিকপুজোর উৎপত্তি। এছাড়া বাংলার বেশ্যাপল্লিতে কার্তিক পূজা বিশেষ জনপ্রিয়। 🔴 কার্তিক প্রজননেরও দেবতা, প্রাচীনকালে বেশ্যাপল্লিতে তাঁর পুজো হত। 🕉➖ কার্তিক পুজার মন্ত্র:- ওঁ কার্ত্তিকেয়ং মহাভাগং ময়ুরোপরিসংস্থিতম্। তপ্তকাঞ্চনবর্ণাভং শক্তিহস্তং বরপ্রদম্।। দ্বিভুজং শক্রহন্তারং নানালঙ্কারভূষিতম্। প্রসন্নবদনং দেবং কুমারং পুত্রদায়কম্।। অনুবাদ : কার্ত্তিকদেব মহাভাগ, ময়ূরের উপর তিনি উপবিষ্ট। তপ্ত স্বর্ণের মতো উজ্জ্বল তাঁর বর্ণ। তাঁর দুটি হাতে শক্তি নামক অস্ত্র। তিনি নানা অংলকারে ভূষিত। তিনি শত্রু হত্যাকারী। প্রসন্ন হাস্যোজ্জ্বল তাঁর মুখ।
আমি বুঝতে পারছিনা, কেনো তমাল স্যারকে হত্যা করা হবে? তিনি এমনটা কেনো ভাবছেন? তিনি শিক্ষক এটাই কি তার অপরাধ? বরং তিনাকে হত্যা করলেই তালেবানের ওপর আরেকটা মানবাধিকার লঙ্ঘনের দায় বর্তাতো, এমনিতেই একজন কৌতুক অভিনেতা ইউটিউবার পুলিশকে বিনা বিচারে হত্যার অভিযোগ আগে থেকেই আছে তালেবানের ওপর। আর আমাদের ভুলে গেলে চলবেনা তালেবনরা বর্বরোচিত মধ্যযুগীয় ধ্যান ধারোনার বাহক। ধন্যবাদ তমাল স্যারকে।
অমুসলিমদের দৃষ্টিতে:- পবিত্র কুরআন শরীফ 🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥➡️🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦 আল্লাহপাক বলেন- "এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই। পথ প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য" (সুরা বাকারা - ২:২) "বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ"। (সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮) বর্তমান বিশ্বের মানুষ গোমরাহী ও পথভ্রষ্টতার তিক্ত অভিজ্ঞতা লাভের পর পবিত্র কুরআনের মহান ও চিরন্তন সত্যের দিকে ক্রমশ আকষ্ট হয়ে উঠেছে। তাই পৃথিবীর বহু দেশের জ্ঞানী - গুণী মানুষ পবিত্র কুরআনের মহান শিক্ষা সম্পর্কে গবেষণা করেছেন। এখানে কয়েকজন পণ্ডিত ব্যক্তির মতামত এখানে পেশ করছি - ⚅১ . অধ্যাপক পামার তার বিখ্যাত ” Introduction to the Quran ” নামক গ্রন্থে পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , ” That the best of the Arab writers has never succeeded in producing anything equal in merit to the Quran ” , অর্থাৎ , “ আজ পর্যন্ত আরবের কোন বিখ্যাত সাহিত্যিকও কুরআনের সমকক্ষ সৌন্দর্যময় কোন গ্রন্থ প্রণয়ন করতে সমর্থ হননি ” । ⚅২ . কালাইন পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , কুরআন শরীফে সাহিত্যের গুণ ছাড়া অন্য ধরনের গুণও আছে । কুরআনের ভাষা এবং বর্ণনাভঙ্গির কাছে সমস্ত শিল্পকলা এবং সাহিত্যের কলাকৌশল নিষ্প্রভ আজ পর্যন্ত দেড় হাজার বছর ধরে কেউ কুরআনের ভাষার মত আরবি ভাষা ব্যবহার করেছে , তার অন্য কোন দ্বিতীয় নজির নেই । ⚅৩ . প্রখ্যাত খ্রিষ্টান ঐতিহাসিক গীবন তার ” Decline and fall of the Roman Empire ” নামক গ্রন্থে বলেন ” Quran is a glorious testmoney of the unity of God ” . অর্থাৎ , “ পবিত্র কুরআন আল্লাহ তা ‘ আলার অদ্বিতীয়তার এক উজ্জ্বল নিদর্শন ” । পবিত্র কুরআন এবং প্রিয়নবী হযরত রাসূলে কারীম সু - এর প্রশংসায় পঞ্চমুখ এমন বহু অমুসলিম চিন্তাবিদ ও মনীষীদের নাম উল্লেখ করা যায় এবং তাদের উদ্ধৃতিও দেওয়া যায়। ⚅৪. স্যার উইলিয়াম মুইর বলেন , পবিত্র কুরআন স্বভাব , প্রকৃতি ও সৃষ্টিজগতের দ্বারা আল্লাহকে সর্বোচ্চ সত্তা হিসেবে প্রমাণ করেছে এবং মানবজাতিকে আল্লাহর আনুগত্য ও কৃতজ্ঞতার প্রতি আকৃষ্ট করেছে। ⚅৫ .অধ্যাপক এডওয়ার্ড জিব্রউন বলেন , আমি যতই কুরআন সম্পর্কে গবেষণা করি , এর অন্তর্নিহিত ভাবধারা ও তাৎপর্য অনুধাবনের চেষ্টা করি , ততই আমার মনে তার প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান বর্ধিত হয় । ⚅৬ . মি . এমানুয়েল ডি এনশ বলেন , সমগ্র ইউরোপ যখন গভীর অন্ধকারে আচ্ছন্ন ছিল , তখন সেখানে কুরআনের আলোকরশ্মি প্রবেশ করে এবং তা গ্রীসের মৃত জ্ঞান ও বুদ্ধি সত্তাকে সঞ্জীবনী শক্তি দান করে । ⚅৭ . ড , জনসন বলেন , কুরআনের বক্তব্য এত সমইয়োপযোগী ও সহজযোগ্য যে , মানবজাতি তা সহজেই গ্রহণ করতে পারে । কিন্তু দুঃখের বিষয় এই যে , আমাদেরকে দেখে দেখে সারা দুনিয়া কুরআনকে উপেক্ষা করছে । ⚅৮. অধ্যাপক আর এ দিনকলসন বলেন , কুরআনের প্রভাবে আরবি ভাষা সমগ্র মুসলিম জাহানের মহিমান্বিত ভাষায় পরিণত হয়েছে এবং কুরআনই কন্যাসন্তান জীবন্ত প্রোথিত করার ন্যায় জঘন্য রীতির চির অবসান ঘটিয়েছে । ⚅৯ . মি , এইচ , এস , লিভার , বলেন , পবিত্র কুরআনের শিক্ষা থেকেই দর্শন ও বিজ্ঞান উৎসারিত হচ্ছে এবং এতে উন্নতির | এমন স্বর্ণযুগের সূচনা করেছে যে , সমসাময়িক ইউরােপের বড় বড় সাম্রাজ্যের জনবিজ্ঞানকেও ম্লান করে দিয়েছেন । ⚅১০ . মি . এ . ডি . মাবিল বলেন , ইসলামের শক্তি কুরআনেই নিহিত । কুরআন হচ্ছে আইনের উৎস এবং মানবাধিকারের শাশ্বত সনদ । ⚄ এই সত্য জানার পরেও অনেকেই সত্য পথে আসবে না। এদের সম্পর্কে কোরআন শরীফ বলেন -তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না। সূরা আল বাকারা-১৮
Ha r eni jodi apnader dhormo sombondhe baje kotha bolto, omni uni kharap hoye jeten apnader kache. Asol e apnara muslim ra dhormandho. Nijer dhormer kharap kichu sunte chan na.
@@balhairquran2746 যারা ইসলামিক নিয়ম কানুন কট্টর বিধিনিষেধ মানতে চায় না,তারাই দেশ ত্যাগ করছে,তালেবান তাদেরকে আটকাবে না,তারা সেটা মিডিয়ার মাধ্যমে বলে দিছিল,ওখানে থাকতে হলে ইসলামিক শরীয়ত মোতাবেক চলতে হবে,তবে তুমি তার কি বোঝবা?তুমি তো মুসলিম বিদ্বেষী, তোমার নাম দেখেই তা বোঝা যাচ্ছে
@@balhairquran2746 সে তো হিন্দু তাকে তো হত্যা করতে পারত,সেটা করে নি কেন?ভারত নাকি সকল ধর্মের প্রতি সম্মান রাখে,তোমার নাম এরকম কেন?ভারতে হিন্দু মুসলিম দাঙ্গা হয় কেন?কোরবানি দিলে মুসলিমদের মেরে ফেলা হয় কেন?
জঙ্গি ভগবান কার্তিক হিন্দুদের যুদ্ধদেবতা 🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉✴✴✴✴✴✴ 🕉 কার্তিক হিন্দুদের যুদ্ধদেবতা🤺 🕉👉কার্তিক হাতে থাকা অস্ত্র বর্শা-তীর-ধনুক। 🕉 শিব ও দুর্গার কনিষ্ঠ সন্তান। বৈদিক দেবতা তিনি নন, তিনি পৌরাণিক দেবতা। 🕉 বাংলায় কার্তিক মাসের সংক্রান্তিতে এই পুজোর আয়োজন করা হয়। 🕉 কার্তিকের বাহন ময়ূর🦚 🕉 ময়ূরের পায়ে জড়ানো থাকে সাপ🐉 🕉কার্তিকের বর্ণনা ✴✴✴✴✴✴ 📚মৎস্য পুরাণে কার্তিক কখনও ২ হাত যুক্ত কখনও ৬ হাত ও ১২ হাত বিশিষ্ট। কোথাও এক মুখ ও ছয় মুখ বিশিষ্ট। কার্তিকের প্রতিমা 🎭🎭🎭🎭🎭🎭 📚মৎস্য পুরাণে স্পষ্ট উল্লেখ আছে - গ্রামে পূজো করতে হলে কার্তিক দুই হাত বিশিষ্ট প্রতিম, শহরে চার হাত বিশিষ্ট আর মহানগরে বারো হাত বিশিষ্ট হতে হবে। 🕉👉 কার্তিকের জন্ম বৃত্তান্ত বেশ জটিল। 🕉👉 তাঁকে কেন প্রণাম করতে গিয়ে হোঁচট খান ভক্তরা? 🕉👉তাঁর পিতা কে, এ নিয়ে বহু ধন্দ আছে । 📚✍কালিকাপুরাণে আছে, কার্তিকের জন্ম দেওয়ার জন্য বত্রিশ বছর ধরে রতিসংগম করেছিলেন শিব-দুর্গা। রামায়ণ আবার এককাঠি বাড়া। সেখানে লেখা আছে, একশো বছর। এদিকে তাতে দেবতাদের সংসার টলে উঠল। ইন্দ্র দেখলেন, তাঁর ইন্দ্রত্ব যায় যায়। অগত্যা ব্রহ্মাকে দিয়ে শিবকে অনুরোধ করালেন সেই মহাসুরত প্রত্যাহারের জন্য। শিব রাজি হলেন। তাঁর নির্দেশ মতো, অগ্নি সেই বীর্য নিয়ে ফেললেন গঙ্গায়। দূর্গা বদলে গর্ভাধান হল গঙ্গার। অতৃপ্তা দূর্গা দেবতাদের অভিশাপ দিলেন, তোরা আঁটকুড়ে হয়ে থাকবি! এদিকে গঙ্গার গর্ভে জন্ম হল স্কন্দ ও বিশাখ নামে দুই ছেলের। পরে দুই শিশু এক হয়ে একটি শিশুতে পরিণত হল। কৃত্তিকা নামে এক নারীর হাতে লালিত পালিত হয়ে তার নাম হল কার্তিকেয়। 📖✍- ব্রহ্মবৈবর্তপুরাণ বলে, কার্তিক মহাদেবের তেজে গ্রহণ করেন। দূর্গার সঙ্গে বিহারকালে মহাদেবের বীর্য পৃথিবীতে পতিত হয়। তিনি সেই তেজ ধারণ করতে না পেরে অগ্নিতে নিক্ষেপ করেন। অগ্নিও তা সহ্য করতে না পেরে তা গঙ্গায় ফেলে দেন। তার পর ভাসতে ভাসতে শরবনে কার্তিকের জন্ম। 📚 মৎস্য পুরাণে বলা হয়েছে, কার্তিক অগ্নির পুত্র। মহাভারতের বনপর্বে আছে, কয়েকজন ঋষিপত্নীকে দেখে অগ্নি মদনবাণে বিদ্ধ হন। সেই সুযোগে দক্ষকন্যা স্বাহা ঋষিপত্নীদের বেশ ধরে অগ্নির সঙ্গে একাধিকবার রতিসংগম করেন। কিন্তু প্রতিবারই অগ্নির বীর্য হাতে নিয়ে তিনি শ্বেতপর্বতে স্বর্ণকুণ্ডে নিক্ষেপ করেন। এরই ফলে জন্ম হয় কার্তিকের। 📖✍ আবার আর একটি আখ্যান থেকে জানা যায়, কার্তিকের জন্ম তারকাসুরকে বধ করার নিমিত্ত। দেবতারা তারকাসুররের দাপটে ভয়ে কুঁকড়ে থাকতেন। তাই কার্তিকের আবির্ভাব। 🕉 কার্তিক দুই অর্থে দেবসেনাপতি। তিনি দেবতাদের সেনাপতি আবার প্রজাপতির কন্যা দেবসেনার পতি। 🕉 কার্তিকের চিরকুমারত্বের কারণ। ☢☢☢☢☢☢☢☢☢☢☢ 📕 ব্রহ্মপুরাণে আছে তারকাসুরকে বধ করার পর দূর্গা কার্তিককে বসুন্ধরা ভোগ করার আশীর্বাদ দেন। কার্তিক তখন দেবতাদের পত্নীদের সঙ্গে সঙ্গম করতে শুরু করেন। এতে করে দেবতারা ক্রুদ্ধ হয়ে দুর্গাকে নালিশ জানালে। দূর্গা তখন মায়াজাল বিস্তার করলেন। নিজেকে ছড়িয়ে দিলেন সকল রমণীতে। কার্তিক যার কাছেই গেল, তারই মধ্যে দেখতে পেল নিজের মা দূর্গাকে। ব্যস! লজ্জায় আর এবং অজাচারের ভয়ে পালিয়ে আসেন। আর মায়ের জন্যই কার্তিক চিরকুমার। 📚শিবপুরাণে আছে, শিবের ঔরসে উমার গর্ভে কার্তিকের জন্ম, যেখান থেকে কালিদাস কুমারসম্ভব মহাকাব্য রচনা করেছিলেন। 📚মহাভারত’ অনুসারে কার্তিক কিন্তু চিরকুমার নন। জন্মের পাঁচদিনের মাথায় তিনি হয়ে উঠেছিলেন পূর্ণ যুবক এবং ছ’দিনের দিন বিয়ে করেছিলেন দক্ষের এক কন্যা দেবসেনাকে। সেটা ছিল ষষ্ঠী তিথি। কার্তিক পুজোর উৎপত্তি: 🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥 এক সময়ে ভাগীরথীর তীরে চুনারিপাড়ায় বারাঙ্গনাদের আস্তানা ছিল। ব্যবসা-বাণিজ্য করার জন্য কাটোয়ায় আসতেন বিভিন্ন এলাকার বাবু সম্প্রদায়ের মানুষ। ওই চুনারিপাড়ায় ঠাঁই নিতেন তাঁরা। সেখান থেকেই কার্তিকপুজোর উৎপত্তি। এছাড়া বাংলার বেশ্যাপল্লিতে কার্তিক পূজা বিশেষ জনপ্রিয়। 🔴 কার্তিক প্রজননেরও দেবতা, প্রাচীনকালে বেশ্যাপল্লিতে তাঁর পুজো হত। 🕉➖ কার্তিক পুজার মন্ত্র:- ওঁ কার্ত্তিকেয়ং মহাভাগং ময়ুরোপরিসংস্থিতম্। তপ্তকাঞ্চনবর্ণাভং শক্তিহস্তং বরপ্রদম্।। দ্বিভুজং শক্রহন্তারং নানালঙ্কারভূষিতম্। প্রসন্নবদনং দেবং কুমারং পুত্রদায়কম্।। অনুবাদ : কার্ত্তিকদেব মহাভাগ, ময়ূরের উপর তিনি উপবিষ্ট। তপ্ত স্বর্ণের মতো উজ্জ্বল তাঁর বর্ণ। তাঁর দুটি হাতে শক্তি নামক অস্ত্র। তিনি নানা অংলকারে ভূষিত। তিনি শত্রু হত্যাকারী। প্রসন্ন হাস্যোজ্জ্বল তাঁর মুখ।
@@gravity2829 জঙ্গি ভগবান কার্তিক হিন্দুদের যুদ্ধদেবতা 🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉✴✴✴✴✴✴ 🕉 কার্তিক হিন্দুদের যুদ্ধদেবতা🤺 🕉👉কার্তিক হাতে থাকা অস্ত্র বর্শা-তীর-ধনুক। 🕉 শিব ও দুর্গার কনিষ্ঠ সন্তান। বৈদিক দেবতা তিনি নন, তিনি পৌরাণিক দেবতা। 🕉 বাংলায় কার্তিক মাসের সংক্রান্তিতে এই পুজোর আয়োজন করা হয়। 🕉 কার্তিকের বাহন ময়ূর🦚 🕉 ময়ূরের পায়ে জড়ানো থাকে সাপ🐉 🕉কার্তিকের বর্ণনা ✴✴✴✴✴✴ 📚মৎস্য পুরাণে কার্তিক কখনও ২ হাত যুক্ত কখনও ৬ হাত ও ১২ হাত বিশিষ্ট। কোথাও এক মুখ ও ছয় মুখ বিশিষ্ট। কার্তিকের প্রতিমা 🎭🎭🎭🎭🎭🎭 📚মৎস্য পুরাণে স্পষ্ট উল্লেখ আছে - গ্রামে পূজো করতে হলে কার্তিক দুই হাত বিশিষ্ট প্রতিম, শহরে চার হাত বিশিষ্ট আর মহানগরে বারো হাত বিশিষ্ট হতে হবে। 🕉👉 কার্তিকের জন্ম বৃত্তান্ত বেশ জটিল। 🕉👉 তাঁকে কেন প্রণাম করতে গিয়ে হোঁচট খান ভক্তরা? 🕉👉তাঁর পিতা কে, এ নিয়ে বহু ধন্দ আছে । 📚✍কালিকাপুরাণে আছে, কার্তিকের জন্ম দেওয়ার জন্য বত্রিশ বছর ধরে রতিসংগম করেছিলেন শিব-দুর্গা। রামায়ণ আবার এককাঠি বাড়া। সেখানে লেখা আছে, একশো বছর। এদিকে তাতে দেবতাদের সংসার টলে উঠল। ইন্দ্র দেখলেন, তাঁর ইন্দ্রত্ব যায় যায়। অগত্যা ব্রহ্মাকে দিয়ে শিবকে অনুরোধ করালেন সেই মহাসুরত প্রত্যাহারের জন্য। শিব রাজি হলেন। তাঁর নির্দেশ মতো, অগ্নি সেই বীর্য নিয়ে ফেললেন গঙ্গায়। দূর্গা বদলে গর্ভাধান হল গঙ্গার। অতৃপ্তা দূর্গা দেবতাদের অভিশাপ দিলেন, তোরা আঁটকুড়ে হয়ে থাকবি! এদিকে গঙ্গার গর্ভে জন্ম হল স্কন্দ ও বিশাখ নামে দুই ছেলের। পরে দুই শিশু এক হয়ে একটি শিশুতে পরিণত হল। কৃত্তিকা নামে এক নারীর হাতে লালিত পালিত হয়ে তার নাম হল কার্তিকেয়। 📖✍- ব্রহ্মবৈবর্তপুরাণ বলে, কার্তিক মহাদেবের তেজে গ্রহণ করেন। দূর্গার সঙ্গে বিহারকালে মহাদেবের বীর্য পৃথিবীতে পতিত হয়। তিনি সেই তেজ ধারণ করতে না পেরে অগ্নিতে নিক্ষেপ করেন। অগ্নিও তা সহ্য করতে না পেরে তা গঙ্গায় ফেলে দেন। তার পর ভাসতে ভাসতে শরবনে কার্তিকের জন্ম। 📚 মৎস্য পুরাণে বলা হয়েছে, কার্তিক অগ্নির পুত্র। মহাভারতের বনপর্বে আছে, কয়েকজন ঋষিপত্নীকে দেখে অগ্নি মদনবাণে বিদ্ধ হন। সেই সুযোগে দক্ষকন্যা স্বাহা ঋষিপত্নীদের বেশ ধরে অগ্নির সঙ্গে একাধিকবার রতিসংগম করেন। কিন্তু প্রতিবারই অগ্নির বীর্য হাতে নিয়ে তিনি শ্বেতপর্বতে স্বর্ণকুণ্ডে নিক্ষেপ করেন। এরই ফলে জন্ম হয় কার্তিকের। 📖✍ আবার আর একটি আখ্যান থেকে জানা যায়, কার্তিকের জন্ম তারকাসুরকে বধ করার নিমিত্ত। দেবতারা তারকাসুররের দাপটে ভয়ে কুঁকড়ে থাকতেন। তাই কার্তিকের আবির্ভাব। 🕉 কার্তিক দুই অর্থে দেবসেনাপতি। তিনি দেবতাদের সেনাপতি আবার প্রজাপতির কন্যা দেবসেনার পতি। 🕉 কার্তিকের চিরকুমারত্বের কারণ। ☢☢☢☢☢☢☢☢☢☢☢ 📕 ব্রহ্মপুরাণে আছে তারকাসুরকে বধ করার পর দূর্গা কার্তিককে বসুন্ধরা ভোগ করার আশীর্বাদ দেন। কার্তিক তখন দেবতাদের পত্নীদের সঙ্গে সঙ্গম করতে শুরু করেন। এতে করে দেবতারা ক্রুদ্ধ হয়ে দুর্গাকে নালিশ জানালে। দূর্গা তখন মায়াজাল বিস্তার করলেন। নিজেকে ছড়িয়ে দিলেন সকল রমণীতে। কার্তিক যার কাছেই গেল, তারই মধ্যে দেখতে পেল নিজের মা দূর্গাকে। ব্যস! লজ্জায় আর এবং অজাচারের ভয়ে পালিয়ে আসেন। আর মায়ের জন্যই কার্তিক চিরকুমার। 📚শিবপুরাণে আছে, শিবের ঔরসে উমার গর্ভে কার্তিকের জন্ম, যেখান থেকে কালিদাস কুমারসম্ভব মহাকাব্য রচনা করেছিলেন। 📚মহাভারত’ অনুসারে কার্তিক কিন্তু চিরকুমার নন। জন্মের পাঁচদিনের মাথায় তিনি হয়ে উঠেছিলেন পূর্ণ যুবক এবং ছ’দিনের দিন বিয়ে করেছিলেন দক্ষের এক কন্যা দেবসেনাকে। সেটা ছিল ষষ্ঠী তিথি। কার্তিক পুজোর উৎপত্তি: 🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥 এক সময়ে ভাগীরথীর তীরে চুনারিপাড়ায় বারাঙ্গনাদের আস্তানা ছিল। ব্যবসা-বাণিজ্য করার জন্য কাটোয়ায় আসতেন বিভিন্ন এলাকার বাবু সম্প্রদায়ের মানুষ। ওই চুনারিপাড়ায় ঠাঁই নিতেন তাঁরা। সেখান থেকেই কার্তিকপুজোর উৎপত্তি। এছাড়া বাংলার বেশ্যাপল্লিতে কার্তিক পূজা বিশেষ জনপ্রিয়। 🔴 কার্তিক প্রজননেরও দেবতা, প্রাচীনকালে বেশ্যাপল্লিতে তাঁর পুজো হত। 🕉➖ কার্তিক পুজার মন্ত্র:- ওঁ কার্ত্তিকেয়ং মহাভাগং ময়ুরোপরিসংস্থিতম্। তপ্তকাঞ্চনবর্ণাভং শক্তিহস্তং বরপ্রদম্।। দ্বিভুজং শক্রহন্তারং নানালঙ্কারভূষিতম্। প্রসন্নবদনং দেবং কুমারং পুত্রদায়কম্।। অনুবাদ : কার্ত্তিকদেব মহাভাগ, ময়ূরের উপর তিনি উপবিষ্ট। তপ্ত স্বর্ণের মতো উজ্জ্বল তাঁর বর্ণ। তাঁর দুটি হাতে শক্তি নামক অস্ত্র। তিনি নানা অংলকারে ভূষিত। তিনি শত্রু হত্যাকারী। প্রসন্ন হাস্যোজ্জ্বল তাঁর মুখ।
Ha r eni jodi apnader dhormo sombondhe baje kotha bolto, omni uni kharap hoye jeten apnader kache. Asol e apnara muslim ra dhormandho. Nijer dhormer kharap kichu sunte chan na.
আমি বুঝতে পারছিনা, কেনো তমাল স্যারকে হত্যা করা হবে? তিনি এমনটা কেনো ভাবছেন? তিনি শিক্ষক এটাই কি তার অপরাধ? বরং তিনাকে হত্যা করলেই তালেবানের ওপর আরেকটা মানবাধিকার লঙ্ঘনের দায় বর্তাতো, এমনিতেই একজন কৌতুক অভিনেতা ইউটিউবার পুলিশকে বিনা বিচারে হত্যার অভিযোগ আগে থেকেই আছে তালেবানের ওপর। আর আমাদের ভুলে গেলে চলবেনা তালেবনরা বর্বরোচিত মধ্যযুগীয় ধ্যান ধারোনার বাহক। ধন্যবাদ তমাল স্যারকে।
জঙ্গি ভগবান কার্তিক হিন্দুদের যুদ্ধদেবতা 🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉✴✴✴✴✴✴ 🕉 কার্তিক হিন্দুদের যুদ্ধদেবতা🤺 🕉👉কার্তিক হাতে থাকা অস্ত্র বর্শা-তীর-ধনুক। 🕉 শিব ও দুর্গার কনিষ্ঠ সন্তান। বৈদিক দেবতা তিনি নন, তিনি পৌরাণিক দেবতা। 🕉 বাংলায় কার্তিক মাসের সংক্রান্তিতে এই পুজোর আয়োজন করা হয়। 🕉 কার্তিকের বাহন ময়ূর🦚 🕉 ময়ূরের পায়ে জড়ানো থাকে সাপ🐉 🕉কার্তিকের বর্ণনা ✴✴✴✴✴✴ 📚মৎস্য পুরাণে কার্তিক কখনও ২ হাত যুক্ত কখনও ৬ হাত ও ১২ হাত বিশিষ্ট। কোথাও এক মুখ ও ছয় মুখ বিশিষ্ট। কার্তিকের প্রতিমা 🎭🎭🎭🎭🎭🎭 📚মৎস্য পুরাণে স্পষ্ট উল্লেখ আছে - গ্রামে পূজো করতে হলে কার্তিক দুই হাত বিশিষ্ট প্রতিম, শহরে চার হাত বিশিষ্ট আর মহানগরে বারো হাত বিশিষ্ট হতে হবে। 🕉👉 কার্তিকের জন্ম বৃত্তান্ত বেশ জটিল। 🕉👉 তাঁকে কেন প্রণাম করতে গিয়ে হোঁচট খান ভক্তরা? 🕉👉তাঁর পিতা কে, এ নিয়ে বহু ধন্দ আছে । 📚✍কালিকাপুরাণে আছে, কার্তিকের জন্ম দেওয়ার জন্য বত্রিশ বছর ধরে রতিসংগম করেছিলেন শিব-দুর্গা। রামায়ণ আবার এককাঠি বাড়া। সেখানে লেখা আছে, একশো বছর। এদিকে তাতে দেবতাদের সংসার টলে উঠল। ইন্দ্র দেখলেন, তাঁর ইন্দ্রত্ব যায় যায়। অগত্যা ব্রহ্মাকে দিয়ে শিবকে অনুরোধ করালেন সেই মহাসুরত প্রত্যাহারের জন্য। শিব রাজি হলেন। তাঁর নির্দেশ মতো, অগ্নি সেই বীর্য নিয়ে ফেললেন গঙ্গায়। দূর্গা বদলে গর্ভাধান হল গঙ্গার। অতৃপ্তা দূর্গা দেবতাদের অভিশাপ দিলেন, তোরা আঁটকুড়ে হয়ে থাকবি! এদিকে গঙ্গার গর্ভে জন্ম হল স্কন্দ ও বিশাখ নামে দুই ছেলের। পরে দুই শিশু এক হয়ে একটি শিশুতে পরিণত হল। কৃত্তিকা নামে এক নারীর হাতে লালিত পালিত হয়ে তার নাম হল কার্তিকেয়। 📖✍- ব্রহ্মবৈবর্তপুরাণ বলে, কার্তিক মহাদেবের তেজে গ্রহণ করেন। দূর্গার সঙ্গে বিহারকালে মহাদেবের বীর্য পৃথিবীতে পতিত হয়। তিনি সেই তেজ ধারণ করতে না পেরে অগ্নিতে নিক্ষেপ করেন। অগ্নিও তা সহ্য করতে না পেরে তা গঙ্গায় ফেলে দেন। তার পর ভাসতে ভাসতে শরবনে কার্তিকের জন্ম। 📚 মৎস্য পুরাণে বলা হয়েছে, কার্তিক অগ্নির পুত্র। মহাভারতের বনপর্বে আছে, কয়েকজন ঋষিপত্নীকে দেখে অগ্নি মদনবাণে বিদ্ধ হন। সেই সুযোগে দক্ষকন্যা স্বাহা ঋষিপত্নীদের বেশ ধরে অগ্নির সঙ্গে একাধিকবার রতিসংগম করেন। কিন্তু প্রতিবারই অগ্নির বীর্য হাতে নিয়ে তিনি শ্বেতপর্বতে স্বর্ণকুণ্ডে নিক্ষেপ করেন। এরই ফলে জন্ম হয় কার্তিকের। 📖✍ আবার আর একটি আখ্যান থেকে জানা যায়, কার্তিকের জন্ম তারকাসুরকে বধ করার নিমিত্ত। দেবতারা তারকাসুররের দাপটে ভয়ে কুঁকড়ে থাকতেন। তাই কার্তিকের আবির্ভাব। 🕉 কার্তিক দুই অর্থে দেবসেনাপতি। তিনি দেবতাদের সেনাপতি আবার প্রজাপতির কন্যা দেবসেনার পতি। 🕉 কার্তিকের চিরকুমারত্বের কারণ। ☢☢☢☢☢☢☢☢☢☢☢ 📕 ব্রহ্মপুরাণে আছে তারকাসুরকে বধ করার পর দূর্গা কার্তিককে বসুন্ধরা ভোগ করার আশীর্বাদ দেন। কার্তিক তখন দেবতাদের পত্নীদের সঙ্গে সঙ্গম করতে শুরু করেন। এতে করে দেবতারা ক্রুদ্ধ হয়ে দুর্গাকে নালিশ জানালে। দূর্গা তখন মায়াজাল বিস্তার করলেন। নিজেকে ছড়িয়ে দিলেন সকল রমণীতে। কার্তিক যার কাছেই গেল, তারই মধ্যে দেখতে পেল নিজের মা দূর্গাকে। ব্যস! লজ্জায় আর এবং অজাচারের ভয়ে পালিয়ে আসেন। আর মায়ের জন্যই কার্তিক চিরকুমার। 📚শিবপুরাণে আছে, শিবের ঔরসে উমার গর্ভে কার্তিকের জন্ম, যেখান থেকে কালিদাস কুমারসম্ভব মহাকাব্য রচনা করেছিলেন। 📚মহাভারত’ অনুসারে কার্তিক কিন্তু চিরকুমার নন। জন্মের পাঁচদিনের মাথায় তিনি হয়ে উঠেছিলেন পূর্ণ যুবক এবং ছ’দিনের দিন বিয়ে করেছিলেন দক্ষের এক কন্যা দেবসেনাকে। সেটা ছিল ষষ্ঠী তিথি। কার্তিক পুজোর উৎপত্তি: 🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥 এক সময়ে ভাগীরথীর তীরে চুনারিপাড়ায় বারাঙ্গনাদের আস্তানা ছিল। ব্যবসা-বাণিজ্য করার জন্য কাটোয়ায় আসতেন বিভিন্ন এলাকার বাবু সম্প্রদায়ের মানুষ। ওই চুনারিপাড়ায় ঠাঁই নিতেন তাঁরা। সেখান থেকেই কার্তিকপুজোর উৎপত্তি। এছাড়া বাংলার বেশ্যাপল্লিতে কার্তিক পূজা বিশেষ জনপ্রিয়। 🔴 কার্তিক প্রজননেরও দেবতা, প্রাচীনকালে বেশ্যাপল্লিতে তাঁর পুজো হত। 🕉➖ কার্তিক পুজার মন্ত্র:- ওঁ কার্ত্তিকেয়ং মহাভাগং ময়ুরোপরিসংস্থিতম্। তপ্তকাঞ্চনবর্ণাভং শক্তিহস্তং বরপ্রদম্।। দ্বিভুজং শক্রহন্তারং নানালঙ্কারভূষিতম্। প্রসন্নবদনং দেবং কুমারং পুত্রদায়কম্।। অনুবাদ : কার্ত্তিকদেব মহাভাগ, ময়ূরের উপর তিনি উপবিষ্ট। তপ্ত স্বর্ণের মতো উজ্জ্বল তাঁর বর্ণ। তাঁর দুটি হাতে শক্তি নামক অস্ত্র। তিনি নানা অংলকারে ভূষিত। তিনি শত্রু হত্যাকারী। প্রসন্ন হাস্যোজ্জ্বল তাঁর মুখ।
অমুসলিমদের দৃষ্টিতে:- পবিত্র কুরআন শরীফ 🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥➡️🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦 আল্লাহপাক বলেন- "এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই। পথ প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য" (সুরা বাকারা - ২:২) "বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ"। (সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮) বর্তমান বিশ্বের মানুষ গোমরাহী ও পথভ্রষ্টতার তিক্ত অভিজ্ঞতা লাভের পর পবিত্র কুরআনের মহান ও চিরন্তন সত্যের দিকে ক্রমশ আকষ্ট হয়ে উঠেছে। তাই পৃথিবীর বহু দেশের জ্ঞানী - গুণী মানুষ পবিত্র কুরআনের মহান শিক্ষা সম্পর্কে গবেষণা করেছেন। এখানে কয়েকজন পণ্ডিত ব্যক্তির মতামত এখানে পেশ করছি - ⚅১ . অধ্যাপক পামার তার বিখ্যাত ” Introduction to the Quran ” নামক গ্রন্থে পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , ” That the best of the Arab writers has never succeeded in producing anything equal in merit to the Quran ” , অর্থাৎ , “ আজ পর্যন্ত আরবের কোন বিখ্যাত সাহিত্যিকও কুরআনের সমকক্ষ সৌন্দর্যময় কোন গ্রন্থ প্রণয়ন করতে সমর্থ হননি ” । ⚅২ . কালাইন পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , কুরআন শরীফে সাহিত্যের গুণ ছাড়া অন্য ধরনের গুণও আছে । কুরআনের ভাষা এবং বর্ণনাভঙ্গির কাছে সমস্ত শিল্পকলা এবং সাহিত্যের কলাকৌশল নিষ্প্রভ আজ পর্যন্ত দেড় হাজার বছর ধরে কেউ কুরআনের ভাষার মত আরবি ভাষা ব্যবহার করেছে , তার অন্য কোন দ্বিতীয় নজির নেই । ⚅৩ . প্রখ্যাত খ্রিষ্টান ঐতিহাসিক গীবন তার ” Decline and fall of the Roman Empire ” নামক গ্রন্থে বলেন ” Quran is a glorious testmoney of the unity of God ” . অর্থাৎ , “ পবিত্র কুরআন আল্লাহ তা ‘ আলার অদ্বিতীয়তার এক উজ্জ্বল নিদর্শন ” । পবিত্র কুরআন এবং প্রিয়নবী হযরত রাসূলে কারীম সু - এর প্রশংসায় পঞ্চমুখ এমন বহু অমুসলিম চিন্তাবিদ ও মনীষীদের নাম উল্লেখ করা যায় এবং তাদের উদ্ধৃতিও দেওয়া যায়। ⚅৪. স্যার উইলিয়াম মুইর বলেন , পবিত্র কুরআন স্বভাব , প্রকৃতি ও সৃষ্টিজগতের দ্বারা আল্লাহকে সর্বোচ্চ সত্তা হিসেবে প্রমাণ করেছে এবং মানবজাতিকে আল্লাহর আনুগত্য ও কৃতজ্ঞতার প্রতি আকৃষ্ট করেছে। ⚅৫ .অধ্যাপক এডওয়ার্ড জিব্রউন বলেন , আমি যতই কুরআন সম্পর্কে গবেষণা করি , এর অন্তর্নিহিত ভাবধারা ও তাৎপর্য অনুধাবনের চেষ্টা করি , ততই আমার মনে তার প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান বর্ধিত হয় । ⚅৬ . মি . এমানুয়েল ডি এনশ বলেন , সমগ্র ইউরোপ যখন গভীর অন্ধকারে আচ্ছন্ন ছিল , তখন সেখানে কুরআনের আলোকরশ্মি প্রবেশ করে এবং তা গ্রীসের মৃত জ্ঞান ও বুদ্ধি সত্তাকে সঞ্জীবনী শক্তি দান করে । ⚅৭ . ড , জনসন বলেন , কুরআনের বক্তব্য এত সমইয়োপযোগী ও সহজযোগ্য যে , মানবজাতি তা সহজেই গ্রহণ করতে পারে । কিন্তু দুঃখের বিষয় এই যে , আমাদেরকে দেখে দেখে সারা দুনিয়া কুরআনকে উপেক্ষা করছে । ⚅৮. অধ্যাপক আর এ দিনকলসন বলেন , কুরআনের প্রভাবে আরবি ভাষা সমগ্র মুসলিম জাহানের মহিমান্বিত ভাষায় পরিণত হয়েছে এবং কুরআনই কন্যাসন্তান জীবন্ত প্রোথিত করার ন্যায় জঘন্য রীতির চির অবসান ঘটিয়েছে । ⚅৯ . মি , এইচ , এস , লিভার , বলেন , পবিত্র কুরআনের শিক্ষা থেকেই দর্শন ও বিজ্ঞান উৎসারিত হচ্ছে এবং এতে উন্নতির | এমন স্বর্ণযুগের সূচনা করেছে যে , সমসাময়িক ইউরােপের বড় বড় সাম্রাজ্যের জনবিজ্ঞানকেও ম্লান করে দিয়েছেন । ⚅১০ . মি . এ . ডি . মাবিল বলেন , ইসলামের শক্তি কুরআনেই নিহিত । কুরআন হচ্ছে আইনের উৎস এবং মানবাধিকারের শাশ্বত সনদ । ⚄ এই সত্য জানার পরেও অনেকেই সত্য পথে আসবে না। এদের সম্পর্কে কোরআন শরীফ বলেন -তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না। সূরা আল বাকারা-১৮
জঙ্গি ভগবান কার্তিক হিন্দুদের যুদ্ধদেবতা 🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉✴✴✴✴✴✴ 🕉 কার্তিক হিন্দুদের যুদ্ধদেবতা🤺 🕉👉কার্তিক হাতে থাকা অস্ত্র বর্শা-তীর-ধনুক। 🕉 শিব ও দুর্গার কনিষ্ঠ সন্তান। বৈদিক দেবতা তিনি নন, তিনি পৌরাণিক দেবতা। 🕉 বাংলায় কার্তিক মাসের সংক্রান্তিতে এই পুজোর আয়োজন করা হয়। 🕉 কার্তিকের বাহন ময়ূর🦚 🕉 ময়ূরের পায়ে জড়ানো থাকে সাপ🐉 🕉কার্তিকের বর্ণনা ✴✴✴✴✴✴ 📚মৎস্য পুরাণে কার্তিক কখনও ২ হাত যুক্ত কখনও ৬ হাত ও ১২ হাত বিশিষ্ট। কোথাও এক মুখ ও ছয় মুখ বিশিষ্ট। কার্তিকের প্রতিমা 🎭🎭🎭🎭🎭🎭 📚মৎস্য পুরাণে স্পষ্ট উল্লেখ আছে - গ্রামে পূজো করতে হলে কার্তিক দুই হাত বিশিষ্ট প্রতিম, শহরে চার হাত বিশিষ্ট আর মহানগরে বারো হাত বিশিষ্ট হতে হবে। 🕉👉 কার্তিকের জন্ম বৃত্তান্ত বেশ জটিল। 🕉👉 তাঁকে কেন প্রণাম করতে গিয়ে হোঁচট খান ভক্তরা? 🕉👉তাঁর পিতা কে, এ নিয়ে বহু ধন্দ আছে । 📚✍কালিকাপুরাণে আছে, কার্তিকের জন্ম দেওয়ার জন্য বত্রিশ বছর ধরে রতিসংগম করেছিলেন শিব-দুর্গা। রামায়ণ আবার এককাঠি বাড়া। সেখানে লেখা আছে, একশো বছর। এদিকে তাতে দেবতাদের সংসার টলে উঠল। ইন্দ্র দেখলেন, তাঁর ইন্দ্রত্ব যায় যায়। অগত্যা ব্রহ্মাকে দিয়ে শিবকে অনুরোধ করালেন সেই মহাসুরত প্রত্যাহারের জন্য। শিব রাজি হলেন। তাঁর নির্দেশ মতো, অগ্নি সেই বীর্য নিয়ে ফেললেন গঙ্গায়। দূর্গা বদলে গর্ভাধান হল গঙ্গার। অতৃপ্তা দূর্গা দেবতাদের অভিশাপ দিলেন, তোরা আঁটকুড়ে হয়ে থাকবি! এদিকে গঙ্গার গর্ভে জন্ম হল স্কন্দ ও বিশাখ নামে দুই ছেলের। পরে দুই শিশু এক হয়ে একটি শিশুতে পরিণত হল। কৃত্তিকা নামে এক নারীর হাতে লালিত পালিত হয়ে তার নাম হল কার্তিকেয়। 📖✍- ব্রহ্মবৈবর্তপুরাণ বলে, কার্তিক মহাদেবের তেজে গ্রহণ করেন। দূর্গার সঙ্গে বিহারকালে মহাদেবের বীর্য পৃথিবীতে পতিত হয়। তিনি সেই তেজ ধারণ করতে না পেরে অগ্নিতে নিক্ষেপ করেন। অগ্নিও তা সহ্য করতে না পেরে তা গঙ্গায় ফেলে দেন। তার পর ভাসতে ভাসতে শরবনে কার্তিকের জন্ম। 📚 মৎস্য পুরাণে বলা হয়েছে, কার্তিক অগ্নির পুত্র। মহাভারতের বনপর্বে আছে, কয়েকজন ঋষিপত্নীকে দেখে অগ্নি মদনবাণে বিদ্ধ হন। সেই সুযোগে দক্ষকন্যা স্বাহা ঋষিপত্নীদের বেশ ধরে অগ্নির সঙ্গে একাধিকবার রতিসংগম করেন। কিন্তু প্রতিবারই অগ্নির বীর্য হাতে নিয়ে তিনি শ্বেতপর্বতে স্বর্ণকুণ্ডে নিক্ষেপ করেন। এরই ফলে জন্ম হয় কার্তিকের। 📖✍ আবার আর একটি আখ্যান থেকে জানা যায়, কার্তিকের জন্ম তারকাসুরকে বধ করার নিমিত্ত। দেবতারা তারকাসুররের দাপটে ভয়ে কুঁকড়ে থাকতেন। তাই কার্তিকের আবির্ভাব। 🕉 কার্তিক দুই অর্থে দেবসেনাপতি। তিনি দেবতাদের সেনাপতি আবার প্রজাপতির কন্যা দেবসেনার পতি। 🕉 কার্তিকের চিরকুমারত্বের কারণ। ☢☢☢☢☢☢☢☢☢☢☢ 📕 ব্রহ্মপুরাণে আছে তারকাসুরকে বধ করার পর দূর্গা কার্তিককে বসুন্ধরা ভোগ করার আশীর্বাদ দেন। কার্তিক তখন দেবতাদের পত্নীদের সঙ্গে সঙ্গম করতে শুরু করেন। এতে করে দেবতারা ক্রুদ্ধ হয়ে দুর্গাকে নালিশ জানালে। দূর্গা তখন মায়াজাল বিস্তার করলেন। নিজেকে ছড়িয়ে দিলেন সকল রমণীতে। কার্তিক যার কাছেই গেল, তারই মধ্যে দেখতে পেল নিজের মা দূর্গাকে। ব্যস! লজ্জায় আর এবং অজাচারের ভয়ে পালিয়ে আসেন। আর মায়ের জন্যই কার্তিক চিরকুমার। 📚শিবপুরাণে আছে, শিবের ঔরসে উমার গর্ভে কার্তিকের জন্ম, যেখান থেকে কালিদাস কুমারসম্ভব মহাকাব্য রচনা করেছিলেন। 📚মহাভারত’ অনুসারে কার্তিক কিন্তু চিরকুমার নন। জন্মের পাঁচদিনের মাথায় তিনি হয়ে উঠেছিলেন পূর্ণ যুবক এবং ছ’দিনের দিন বিয়ে করেছিলেন দক্ষের এক কন্যা দেবসেনাকে। সেটা ছিল ষষ্ঠী তিথি। কার্তিক পুজোর উৎপত্তি: 🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥 এক সময়ে ভাগীরথীর তীরে চুনারিপাড়ায় বারাঙ্গনাদের আস্তানা ছিল। ব্যবসা-বাণিজ্য করার জন্য কাটোয়ায় আসতেন বিভিন্ন এলাকার বাবু সম্প্রদায়ের মানুষ। ওই চুনারিপাড়ায় ঠাঁই নিতেন তাঁরা। সেখান থেকেই কার্তিকপুজোর উৎপত্তি। এছাড়া বাংলার বেশ্যাপল্লিতে কার্তিক পূজা বিশেষ জনপ্রিয়। 🔴 কার্তিক প্রজননেরও দেবতা, প্রাচীনকালে বেশ্যাপল্লিতে তাঁর পুজো হত। 🕉➖ কার্তিক পুজার মন্ত্র:- ওঁ কার্ত্তিকেয়ং মহাভাগং ময়ুরোপরিসংস্থিতম্। তপ্তকাঞ্চনবর্ণাভং শক্তিহস্তং বরপ্রদম্।। দ্বিভুজং শক্রহন্তারং নানালঙ্কারভূষিতম্। প্রসন্নবদনং দেবং কুমারং পুত্রদায়কম্।। অনুবাদ : কার্ত্তিকদেব মহাভাগ, ময়ূরের উপর তিনি উপবিষ্ট। তপ্ত স্বর্ণের মতো উজ্জ্বল তাঁর বর্ণ। তাঁর দুটি হাতে শক্তি নামক অস্ত্র। তিনি নানা অংলকারে ভূষিত। তিনি শত্রু হত্যাকারী। প্রসন্ন হাস্যোজ্জ্বল তাঁর মুখ।
তমাল প্রিয় ভাই শুধু এটা বলতে চাই আপনি একজন লিজেন্ডারি হিরো, সত্যিকারের ভালো মানুষ যে এই দুনিয়া আছে আপনি আবারও প্রমান করলেন মন থেকে আপনাকে সম্মান জানাই 🙏❤️❤️
@@balhairquran2746 তোর তো আশা ছিল তমাল স্যার লাশ হয়ে ফিরে আসবে আর তুই নিরীহ মুসলিম দের বিপদে ফেলার সূযোগ পাবি। সমস্যা নেই তুই আর তোর মুত খাওয়া সরকারকে খেলা দেখাতে তালেবান ভাইদের বেশী সময় লাগবেনা। এবার আফগানিস্তানের মতো আমাদের দেশেও পেতনি পুজা করতে দেয়া হবেনা।
@@balhairquran2746 bro apni sob jaygay ek comment korsen keno? Eta ki publicity korte chan na r kono kotha khuje passen na naki apnader dole comment korar moto kew nai. Age nije valo hoye jan. Pore onner somalochona korun. Sokol religion ke respect korun.
সত্য যে সব সময়ই মানুষের কাছে তিতা লাগে সেটারই প্রমান এই দাদা! যাইহোক, দাদা তুমি যে এত প্রতিবন্ধকতার পরেও সাহস করে সত্যকেই বেছে নিয়েছো সেটার জন্যে তোমাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
স্যার আপনি আসলেই স্যার আই মিন আপনি আমাদের শিখিয়েছেন সত্য সত্যিই তা ধর্ম,বর্নের উর্ধ্বে কেননা ধর্ম ও সত্যের আলো ছড়ায়..হাজার লাখো সালাম আপনাকে সত্যের আলো প্রচারের মাধ্যমে আপনি যে প্রকৃত শিক্ষক এর উদাহরণ দিলেন
@@bikyvaistudio4831 মহিলা দিয়ে তুই কি করবি যদি পুরুষ দিয়ে কাজ হয়?? তোর ভারত মাতাকে বল তোদের সেনাপ্রধান, বিমানপ্রধান, নৌপ্রধান যেন নারীদের থেকে নিয়োগ দেয়
@@michaelangelo2980 ora to meyeder maal bolay dekhben Hindi Tay joto Gali achay shob female related " madarchod" " behenchod" " Randi " ..ora shoman detay janay na Abar Islam Muslim Der neya Boro Boro Kotha bolay
হয়তো আপনার জায়গায় অন্য কেউ থাকলে সত্যি ঘটনা টা না বলে মিথ্যা একটা গল্প বলে দিত ৷হয়তো সে কারণে তালেবান আরো খারাপ হয়ে যেত মানুষের চোখে ৷ধন্যবাদ আপনাকে সত্যি কথাটা এত সুন্দর ভাবে তুলে ধরার জন্য❤️
আমি বুঝতে পারছিনা, কেনো তমাল স্যারকে হত্যা করা হবে? তিনি এমনটা কেনো ভাবছেন? তিনি শিক্ষক এটাই কি তার অপরাধ? বরং তিনাকে হত্যা করলেই তালেবানের ওপর আরেকটা মানবাধিকার লঙ্ঘনের দায় বর্তাতো, এমনিতেই একজন কৌতুক অভিনেতা ইউটিউবার পুলিশকে বিনা বিচারে হত্যার অভিযোগ আগে থেকেই আছে তালেবানের ওপর। আর আমাদের ভুলে গেলে চলবেনা তালেবনরা বর্বরোচিত মধ্যযুগীয় ধ্যান ধারোনার বাহক। ধন্যবাদ তমাল স্যারকে।
Bin kashim, Md. Ghori, Alauddin khilji, Sultan Mahmud, Ahmed Shah Durrani Ra kno India akromon abong dakhol kore nei,Tamal Bhattachariyar proti achoron dekhle ta onumaan kora jai. A vabe jannat namiyio Munafik Der jahannam a pathai.
অমুসলিমদের দৃষ্টিতে:- পবিত্র কুরআন শরীফ 🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥➡️🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦 আল্লাহপাক বলেন- "এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই। পথ প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য" (সুরা বাকারা - ২:২) "বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ"। (সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮) বর্তমান বিশ্বের মানুষ গোমরাহী ও পথভ্রষ্টতার তিক্ত অভিজ্ঞতা লাভের পর পবিত্র কুরআনের মহান ও চিরন্তন সত্যের দিকে ক্রমশ আকষ্ট হয়ে উঠেছে। তাই পৃথিবীর বহু দেশের জ্ঞানী - গুণী মানুষ পবিত্র কুরআনের মহান শিক্ষা সম্পর্কে গবেষণা করেছেন। এখানে কয়েকজন পণ্ডিত ব্যক্তির মতামত এখানে পেশ করছি - ⚅১ . অধ্যাপক পামার তার বিখ্যাত ” Introduction to the Quran ” নামক গ্রন্থে পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , ” That the best of the Arab writers has never succeeded in producing anything equal in merit to the Quran ” , অর্থাৎ , “ আজ পর্যন্ত আরবের কোন বিখ্যাত সাহিত্যিকও কুরআনের সমকক্ষ সৌন্দর্যময় কোন গ্রন্থ প্রণয়ন করতে সমর্থ হননি ” । ⚅২ . কালাইন পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , কুরআন শরীফে সাহিত্যের গুণ ছাড়া অন্য ধরনের গুণও আছে । কুরআনের ভাষা এবং বর্ণনাভঙ্গির কাছে সমস্ত শিল্পকলা এবং সাহিত্যের কলাকৌশল নিষ্প্রভ আজ পর্যন্ত দেড় হাজার বছর ধরে কেউ কুরআনের ভাষার মত আরবি ভাষা ব্যবহার করেছে , তার অন্য কোন দ্বিতীয় নজির নেই । ⚅৩ . প্রখ্যাত খ্রিষ্টান ঐতিহাসিক গীবন তার ” Decline and fall of the Roman Empire ” নামক গ্রন্থে বলেন ” Quran is a glorious testmoney of the unity of God ” . অর্থাৎ , “ পবিত্র কুরআন আল্লাহ তা ‘ আলার অদ্বিতীয়তার এক উজ্জ্বল নিদর্শন ” । পবিত্র কুরআন এবং প্রিয়নবী হযরত রাসূলে কারীম সু - এর প্রশংসায় পঞ্চমুখ এমন বহু অমুসলিম চিন্তাবিদ ও মনীষীদের নাম উল্লেখ করা যায় এবং তাদের উদ্ধৃতিও দেওয়া যায়। ⚅৪. স্যার উইলিয়াম মুইর বলেন , পবিত্র কুরআন স্বভাব , প্রকৃতি ও সৃষ্টিজগতের দ্বারা আল্লাহকে সর্বোচ্চ সত্তা হিসেবে প্রমাণ করেছে এবং মানবজাতিকে আল্লাহর আনুগত্য ও কৃতজ্ঞতার প্রতি আকৃষ্ট করেছে। ⚅৫ .অধ্যাপক এডওয়ার্ড জিব্রউন বলেন , আমি যতই কুরআন সম্পর্কে গবেষণা করি , এর অন্তর্নিহিত ভাবধারা ও তাৎপর্য অনুধাবনের চেষ্টা করি , ততই আমার মনে তার প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান বর্ধিত হয় । ⚅৬ . মি . এমানুয়েল ডি এনশ বলেন , সমগ্র ইউরোপ যখন গভীর অন্ধকারে আচ্ছন্ন ছিল , তখন সেখানে কুরআনের আলোকরশ্মি প্রবেশ করে এবং তা গ্রীসের মৃত জ্ঞান ও বুদ্ধি সত্তাকে সঞ্জীবনী শক্তি দান করে । ⚅৭ . ড , জনসন বলেন , কুরআনের বক্তব্য এত সমইয়োপযোগী ও সহজযোগ্য যে , মানবজাতি তা সহজেই গ্রহণ করতে পারে । কিন্তু দুঃখের বিষয় এই যে , আমাদেরকে দেখে দেখে সারা দুনিয়া কুরআনকে উপেক্ষা করছে । ⚅৮. অধ্যাপক আর এ দিনকলসন বলেন , কুরআনের প্রভাবে আরবি ভাষা সমগ্র মুসলিম জাহানের মহিমান্বিত ভাষায় পরিণত হয়েছে এবং কুরআনই কন্যাসন্তান জীবন্ত প্রোথিত করার ন্যায় জঘন্য রীতির চির অবসান ঘটিয়েছে । ⚅৯ . মি , এইচ , এস , লিভার , বলেন , পবিত্র কুরআনের শিক্ষা থেকেই দর্শন ও বিজ্ঞান উৎসারিত হচ্ছে এবং এতে উন্নতির | এমন স্বর্ণযুগের সূচনা করেছে যে , সমসাময়িক ইউরােপের বড় বড় সাম্রাজ্যের জনবিজ্ঞানকেও ম্লান করে দিয়েছেন । ⚅১০ . মি . এ . ডি . মাবিল বলেন , ইসলামের শক্তি কুরআনেই নিহিত । কুরআন হচ্ছে আইনের উৎস এবং মানবাধিকারের শাশ্বত সনদ । ⚄ এই সত্য জানার পরেও অনেকেই সত্য পথে আসবে না। এদের সম্পর্কে কোরআন শরীফ বলেন -তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না। সূরা আল বাকারা-১৮
জঙ্গি ভগবান কার্তিক হিন্দুদের যুদ্ধদেবতা 🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉✴✴✴✴✴✴ 🕉 কার্তিক হিন্দুদের যুদ্ধদেবতা🤺 🕉👉কার্তিক হাতে থাকা অস্ত্র বর্শা-তীর-ধনুক। 🕉 শিব ও দুর্গার কনিষ্ঠ সন্তান। বৈদিক দেবতা তিনি নন, তিনি পৌরাণিক দেবতা। 🕉 বাংলায় কার্তিক মাসের সংক্রান্তিতে এই পুজোর আয়োজন করা হয়। 🕉 কার্তিকের বাহন ময়ূর🦚 🕉 ময়ূরের পায়ে জড়ানো থাকে সাপ🐉 🕉কার্তিকের বর্ণনা ✴✴✴✴✴✴ 📚মৎস্য পুরাণে কার্তিক কখনও ২ হাত যুক্ত কখনও ৬ হাত ও ১২ হাত বিশিষ্ট। কোথাও এক মুখ ও ছয় মুখ বিশিষ্ট। কার্তিকের প্রতিমা 🎭🎭🎭🎭🎭🎭 📚মৎস্য পুরাণে স্পষ্ট উল্লেখ আছে - গ্রামে পূজো করতে হলে কার্তিক দুই হাত বিশিষ্ট প্রতিম, শহরে চার হাত বিশিষ্ট আর মহানগরে বারো হাত বিশিষ্ট হতে হবে। 🕉👉 কার্তিকের জন্ম বৃত্তান্ত বেশ জটিল। 🕉👉 তাঁকে কেন প্রণাম করতে গিয়ে হোঁচট খান ভক্তরা? 🕉👉তাঁর পিতা কে, এ নিয়ে বহু ধন্দ আছে । 📚✍কালিকাপুরাণে আছে, কার্তিকের জন্ম দেওয়ার জন্য বত্রিশ বছর ধরে রতিসংগম করেছিলেন শিব-দুর্গা। রামায়ণ আবার এককাঠি বাড়া। সেখানে লেখা আছে, একশো বছর। এদিকে তাতে দেবতাদের সংসার টলে উঠল। ইন্দ্র দেখলেন, তাঁর ইন্দ্রত্ব যায় যায়। অগত্যা ব্রহ্মাকে দিয়ে শিবকে অনুরোধ করালেন সেই মহাসুরত প্রত্যাহারের জন্য। শিব রাজি হলেন। তাঁর নির্দেশ মতো, অগ্নি সেই বীর্য নিয়ে ফেললেন গঙ্গায়। দূর্গা বদলে গর্ভাধান হল গঙ্গার। অতৃপ্তা দূর্গা দেবতাদের অভিশাপ দিলেন, তোরা আঁটকুড়ে হয়ে থাকবি! এদিকে গঙ্গার গর্ভে জন্ম হল স্কন্দ ও বিশাখ নামে দুই ছেলের। পরে দুই শিশু এক হয়ে একটি শিশুতে পরিণত হল। কৃত্তিকা নামে এক নারীর হাতে লালিত পালিত হয়ে তার নাম হল কার্তিকেয়। 📖✍- ব্রহ্মবৈবর্তপুরাণ বলে, কার্তিক মহাদেবের তেজে গ্রহণ করেন। দূর্গার সঙ্গে বিহারকালে মহাদেবের বীর্য পৃথিবীতে পতিত হয়। তিনি সেই তেজ ধারণ করতে না পেরে অগ্নিতে নিক্ষেপ করেন। অগ্নিও তা সহ্য করতে না পেরে তা গঙ্গায় ফেলে দেন। তার পর ভাসতে ভাসতে শরবনে কার্তিকের জন্ম। 📚 মৎস্য পুরাণে বলা হয়েছে, কার্তিক অগ্নির পুত্র। মহাভারতের বনপর্বে আছে, কয়েকজন ঋষিপত্নীকে দেখে অগ্নি মদনবাণে বিদ্ধ হন। সেই সুযোগে দক্ষকন্যা স্বাহা ঋষিপত্নীদের বেশ ধরে অগ্নির সঙ্গে একাধিকবার রতিসংগম করেন। কিন্তু প্রতিবারই অগ্নির বীর্য হাতে নিয়ে তিনি শ্বেতপর্বতে স্বর্ণকুণ্ডে নিক্ষেপ করেন। এরই ফলে জন্ম হয় কার্তিকের। 📖✍ আবার আর একটি আখ্যান থেকে জানা যায়, কার্তিকের জন্ম তারকাসুরকে বধ করার নিমিত্ত। দেবতারা তারকাসুররের দাপটে ভয়ে কুঁকড়ে থাকতেন। তাই কার্তিকের আবির্ভাব। 🕉 কার্তিক দুই অর্থে দেবসেনাপতি। তিনি দেবতাদের সেনাপতি আবার প্রজাপতির কন্যা দেবসেনার পতি। 🕉 কার্তিকের চিরকুমারত্বের কারণ। ☢☢☢☢☢☢☢☢☢☢☢ 📕 ব্রহ্মপুরাণে আছে তারকাসুরকে বধ করার পর দূর্গা কার্তিককে বসুন্ধরা ভোগ করার আশীর্বাদ দেন। কার্তিক তখন দেবতাদের পত্নীদের সঙ্গে সঙ্গম করতে শুরু করেন। এতে করে দেবতারা ক্রুদ্ধ হয়ে দুর্গাকে নালিশ জানালে। দূর্গা তখন মায়াজাল বিস্তার করলেন। নিজেকে ছড়িয়ে দিলেন সকল রমণীতে। কার্তিক যার কাছেই গেল, তারই মধ্যে দেখতে পেল নিজের মা দূর্গাকে। ব্যস! লজ্জায় আর এবং অজাচারের ভয়ে পালিয়ে আসেন। আর মায়ের জন্যই কার্তিক চিরকুমার। 📚শিবপুরাণে আছে, শিবের ঔরসে উমার গর্ভে কার্তিকের জন্ম, যেখান থেকে কালিদাস কুমারসম্ভব মহাকাব্য রচনা করেছিলেন। 📚মহাভারত’ অনুসারে কার্তিক কিন্তু চিরকুমার নন। জন্মের পাঁচদিনের মাথায় তিনি হয়ে উঠেছিলেন পূর্ণ যুবক এবং ছ’দিনের দিন বিয়ে করেছিলেন দক্ষের এক কন্যা দেবসেনাকে। সেটা ছিল ষষ্ঠী তিথি। কার্তিক পুজোর উৎপত্তি: 🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥 এক সময়ে ভাগীরথীর তীরে চুনারিপাড়ায় বারাঙ্গনাদের আস্তানা ছিল। ব্যবসা-বাণিজ্য করার জন্য কাটোয়ায় আসতেন বিভিন্ন এলাকার বাবু সম্প্রদায়ের মানুষ। ওই চুনারিপাড়ায় ঠাঁই নিতেন তাঁরা। সেখান থেকেই কার্তিকপুজোর উৎপত্তি। এছাড়া বাংলার বেশ্যাপল্লিতে কার্তিক পূজা বিশেষ জনপ্রিয়। 🔴 কার্তিক প্রজননেরও দেবতা, প্রাচীনকালে বেশ্যাপল্লিতে তাঁর পুজো হত। 🕉➖ কার্তিক পুজার মন্ত্র:- ওঁ কার্ত্তিকেয়ং মহাভাগং ময়ুরোপরিসংস্থিতম্। তপ্তকাঞ্চনবর্ণাভং শক্তিহস্তং বরপ্রদম্।। দ্বিভুজং শক্রহন্তারং নানালঙ্কারভূষিতম্। প্রসন্নবদনং দেবং কুমারং পুত্রদায়কম্।। অনুবাদ : কার্ত্তিকদেব মহাভাগ, ময়ূরের উপর তিনি উপবিষ্ট। তপ্ত স্বর্ণের মতো উজ্জ্বল তাঁর বর্ণ। তাঁর দুটি হাতে শক্তি নামক অস্ত্র। তিনি নানা অংলকারে ভূষিত। তিনি শত্রু হত্যাকারী। প্রসন্ন হাস্যোজ্জ্বল তাঁর মুখ।
@@bikyvaistudio4831 সেটা নিয়ে তোদের মাথাব্যাথা কেন 😂😂😂 এটা বল আমেরিকা কেন হিলারিকে নিজেদের রাষ্ট্রপতি বানায় নাই 😂😂😂 নারী অধিকার সুবিদা অর্থে ব্যবহার করে পশ্চিমারা 🤔🤔🤔🤔
যদিও অনেক কঠিন পরিস্থিতির মোকাবেলা করতে হয়েছে আপনাকে,যা বলার মত নই, তবে আপনি এখন যে কথাগুলো বলেছেন, তা শুনে অনেক অনেকের ভুল ভেঙে যাবে বলে মনেকরি,,,অসংখ্য ধন্যবাদ স্যার ।
কি সুন্দর সাবলীল সত্যি বলেছে। আপনি সাহসী যোদ্ধা। স্যালুট
Ho👍👍
ধন্যবাদ ভাইয়া আপনি অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি কমেন্ট করছেন।
@Elevate Study unar khetre bisoy ta amon na, uni taliban der pochondo koren na, kintu jeta uni face korechen dekhechen ty bolchen
@Elevate Study জি আপনারা ইমানদন্ড নেওয়ার জন্য প্রস্তুুত হয়ে যান।
@Elevate Study
ব্যবহারে বংশের পরিচয়।
একজন শিক্ষক হিসেবে দেখিয়ে দিল শিক্ষকের দায়িত্ব কি? শিক্ষক সত্যের কথা তার ছাত্রদের শিখাবে এটাই শিক্ষকের নীতি।
সেই জন্যেই আমি স্বপ্ন দেখি আমিও একদিন শিক্ষক হবো,স্বপ্নের বাংলাদেশ বিনির্মানের জন্য সুনাগরিক গড়ার কারিগর হবো,,যদিও করোনা ভাইরাসের কারণে দুই বছর পিছিয়ে গেলাম,, তবুও সবার কাছে দোয়া চাই,,,,
টিক ভাই
@@rajibhossain1447 ইনশাআল্লাহ আপনি হবেন দোয়া রইলো
Right....
Good
শিক্ষক এমনই হতেহয়।তমাল স্যারের স্টুডেন্টরা ভাগ্যবান যে এমন একজন সত্যবাদী শিক্ষক পেয়েছে❣️
সত্যি বলার জন্য বুকের পাটা লাগে,, যা এই ভাইয়ের বিতরে আছে!! ❤️❤️
ঠিক বলেছেন ।
আসলে সব ভারতীয়রা খারাপ না। সব খারাপের মাঝে অল্প কিছু হলেও ভালো আছে।
এই লোকটি ভালো বলে খারাপের মাঝে থেকে বিপদে পড়েছে, ট্রলের শিকার হয়েছে। উনি মিথ্যা বলে নি - এটা এখন ওনার দোষ হয়ে গেছে।
সুস্হ মস্তিষ্কও লাগে যা তাঁর আছে।
অমুসলিমদের দৃষ্টিতে:- পবিত্র কুরআন শরীফ
🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥➡️🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦
আল্লাহপাক বলেন-
"এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই। পথ প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য"
(সুরা বাকারা - ২:২)
"বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ"।
(সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮)
বর্তমান বিশ্বের মানুষ গোমরাহী ও পথভ্রষ্টতার তিক্ত অভিজ্ঞতা লাভের পর পবিত্র কুরআনের মহান ও চিরন্তন সত্যের দিকে ক্রমশ আকষ্ট হয়ে উঠেছে।
তাই পৃথিবীর বহু দেশের জ্ঞানী - গুণী মানুষ পবিত্র কুরআনের মহান শিক্ষা সম্পর্কে গবেষণা করেছেন। এখানে কয়েকজন পণ্ডিত ব্যক্তির মতামত এখানে পেশ করছি -
⚅১ . অধ্যাপক পামার তার বিখ্যাত ” Introduction to the Quran ” নামক গ্রন্থে পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , ” That the best of the Arab writers has never succeeded in producing anything equal in merit to the Quran ” , অর্থাৎ , “ আজ পর্যন্ত আরবের কোন বিখ্যাত সাহিত্যিকও কুরআনের সমকক্ষ সৌন্দর্যময় কোন গ্রন্থ প্রণয়ন করতে সমর্থ হননি ” ।
⚅২ . কালাইন পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , কুরআন শরীফে সাহিত্যের গুণ ছাড়া অন্য ধরনের গুণও আছে । কুরআনের ভাষা এবং বর্ণনাভঙ্গির কাছে সমস্ত শিল্পকলা এবং সাহিত্যের কলাকৌশল নিষ্প্রভ আজ পর্যন্ত দেড় হাজার বছর ধরে কেউ কুরআনের ভাষার মত আরবি ভাষা ব্যবহার করেছে , তার অন্য কোন দ্বিতীয় নজির নেই ।
⚅৩ . প্রখ্যাত খ্রিষ্টান ঐতিহাসিক গীবন তার ” Decline and fall of the Roman Empire ” নামক গ্রন্থে বলেন ” Quran is a glorious testmoney of the unity of God ” . অর্থাৎ , “ পবিত্র কুরআন আল্লাহ তা ‘ আলার অদ্বিতীয়তার এক উজ্জ্বল নিদর্শন ” ।
পবিত্র কুরআন এবং প্রিয়নবী হযরত রাসূলে কারীম সু - এর প্রশংসায় পঞ্চমুখ এমন বহু অমুসলিম চিন্তাবিদ ও মনীষীদের নাম উল্লেখ করা যায় এবং তাদের উদ্ধৃতিও দেওয়া যায়।
⚅৪. স্যার উইলিয়াম মুইর বলেন , পবিত্র কুরআন স্বভাব , প্রকৃতি ও সৃষ্টিজগতের দ্বারা আল্লাহকে সর্বোচ্চ সত্তা হিসেবে প্রমাণ করেছে এবং মানবজাতিকে আল্লাহর আনুগত্য ও কৃতজ্ঞতার প্রতি আকৃষ্ট করেছে।
⚅৫ .অধ্যাপক এডওয়ার্ড জিব্রউন বলেন , আমি যতই কুরআন সম্পর্কে গবেষণা করি , এর অন্তর্নিহিত ভাবধারা ও তাৎপর্য অনুধাবনের চেষ্টা করি , ততই আমার মনে তার প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান বর্ধিত হয় ।
⚅৬ . মি . এমানুয়েল ডি এনশ বলেন , সমগ্র ইউরোপ যখন গভীর অন্ধকারে আচ্ছন্ন ছিল , তখন সেখানে কুরআনের আলোকরশ্মি প্রবেশ করে এবং তা গ্রীসের মৃত জ্ঞান ও বুদ্ধি সত্তাকে সঞ্জীবনী শক্তি দান করে ।
⚅৭ . ড , জনসন বলেন , কুরআনের বক্তব্য এত সমইয়োপযোগী ও সহজযোগ্য যে , মানবজাতি তা সহজেই গ্রহণ করতে পারে । কিন্তু দুঃখের বিষয় এই যে , আমাদেরকে দেখে দেখে সারা দুনিয়া কুরআনকে উপেক্ষা করছে ।
⚅৮. অধ্যাপক আর এ দিনকলসন বলেন , কুরআনের প্রভাবে আরবি ভাষা সমগ্র মুসলিম জাহানের মহিমান্বিত ভাষায় পরিণত হয়েছে এবং কুরআনই কন্যাসন্তান জীবন্ত প্রোথিত করার ন্যায় জঘন্য রীতির চির অবসান ঘটিয়েছে ।
⚅৯ . মি , এইচ , এস , লিভার , বলেন , পবিত্র কুরআনের শিক্ষা থেকেই দর্শন ও বিজ্ঞান উৎসারিত হচ্ছে এবং এতে উন্নতির | এমন স্বর্ণযুগের সূচনা করেছে যে , সমসাময়িক ইউরােপের বড় বড় সাম্রাজ্যের জনবিজ্ঞানকেও ম্লান করে দিয়েছেন ।
⚅১০ . মি . এ . ডি . মাবিল বলেন , ইসলামের শক্তি কুরআনেই নিহিত । কুরআন হচ্ছে আইনের উৎস এবং মানবাধিকারের শাশ্বত সনদ ।
⚄ এই সত্য জানার পরেও অনেকেই সত্য পথে আসবে না।
এদের সম্পর্কে কোরআন শরীফ বলেন -তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
সূরা আল বাকারা-১৮
এই শিক্ষক একজন সত্যবাদী, ইনার ওই ভিডিওতে আমি দেখছি স্যালুট বস সত্য বলার জন্য,
তিনি একজন শিক্ষক হিসেবে সঠিক তথ্য দিয়েছেন, তার মধ্যে মনুষ্যত্ব আছে, আছে সত্য প্রকাশের সৎ সাহস
সঠিক
@Elevate Study অসভ্য, বর্বর, মূর্খ চ্যালা অফ ওয়েস্টার্ন মিডিয়া।
@@believer5578
এই তমালও তালেবানের সাথে থাকতে থাকতে জঙ্গি হয়ে গেছে , যেকোনো সময় ভারতে হামলা করতে পারে।। ওকে আবার তালেবানের কাছে হস্তান্তর করা হোক।।🐷🐖💨🇧🇩🇦🇫🇵🇰
@Elevate Study বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তানিরা যদি পশ্চিমা ভোগ্যপন্য কেনা বন্ধ করে দেয় তাহলে ওরাও ভিখারি হয়ে যাবে.... মধ্যপ্রাচ্যের মুসলিম দেশের তেল ছাড়া ওদের সামরিক মাতব্বরিও শেষ...
প্রত্যেকর প্রত্যেককে দরকার, এখানে কেউ দয়া করছে না, নিজের প্রয়োজনেই অন্যকে সুবিধা দিচ্ছে... Its Vice versa, that's it
@Elevate Study ছাগলের বাচ্চা, আমি ওয়েস্টার্ন *মিডিয়া* বলছি, ওখানকার মানুষের কথা বলি নাই।
এই সত্যটুকু বলতেও একটা ভালো সুস্থ মস্তিষ্ক ও অনেকটা ন্যায়পরায়ন হতে হয় । ধন্যবাদ তমাল ভট্টাচার্য অন্তত এই সত্যটুকু তুলে ধরার জন্য
Thanks
Islam ar truth two opposit side of a coin.
Joy Taliban
Amar mone hoy vai k Allah hefazot korben o chaile iman oo nosib hote pare
তমাল ইসলাম ভট্টাচার্য, জঙ্গিদের গুনো গান গাওয়া জঙ্গিপনা থেকেও বড় অপরাধ।
তমাল মানুষ হিসাবে আপনার সঠিক সিদ্ধান্ত ছিলো সেটা।
ধন্যবাদ আপনাকে।
জীবনের অভিজ্ঞতা থেকে বলছি। শিক্ষক হিন্দু বা মুসলমান হয়না! শিক্ষক শিক্ষকই হয়!! শিক্ষকেরা সত্যাশ্রয়ী হয়।
মিথ্যুক কখনো শিক্ষক হতে পারে না।
ভয় পাওয়া কিছু নাই। তমাল সাহেব আপনি সত্যের সাথে চিরদিন অমলিন।
nice comment
তালেবান তালেবানই হয়। শিক্ষকেরও হুশ ফিরবে।
আমি বুঝতে পারছিনা, কেনো তমাল স্যারকে হত্যা করা হবে? তিনি এমনটা কেনো ভাবছেন? তিনি শিক্ষক এটাই কি তার অপরাধ? বরং তিনাকে হত্যা করলেই তালেবানের ওপর আরেকটা মানবাধিকার লঙ্ঘনের দায় বর্তাতো, এমনিতেই একজন কৌতুক অভিনেতা ইউটিউবার পুলিশকে বিনা বিচারে হত্যার অভিযোগ আগে থেকেই আছে তালেবানের ওপর। আর আমাদের ভুলে গেলে চলবেনা তালেবনরা বর্বরোচিত মধ্যযুগীয় ধ্যান ধারোনার বাহক। ধন্যবাদ তমাল স্যারকে।
@@gravity2829 ঠিক যেরকম মালুরা গোমূত্র খোর হয়।
@@moviemama7639 ইসলামবিদ্বেষী নাস্তিকরা "বর্বরোচিত" ধ্যান ধারণার বাহক, তালেবানরা না
একজন প্রকৃত শিক্ষক এর চরিত্র সবসময় এ রকমই হওয়া উচিত। তিনি একজন প্রকৃত শিক্ষক।
আমি বুঝতে পারছিনা, কেনো তমাল স্যারকে হত্যা করা হবে? তিনি এমনটা কেনো ভাবছেন? তিনি শিক্ষক এটাই কি তার অপরাধ? বরং তিনাকে হত্যা করলেই তালেবানের ওপর আরেকটা মানবাধিকার লঙ্ঘনের দায় বর্তাতো, এমনিতেই একজন কৌতুক অভিনেতা ইউটিউবার পুলিশকে বিনা বিচারে হত্যার অভিযোগ আগে থেকেই আছে তালেবানের ওপর। আর আমাদের ভুলে গেলে চলবেনা তালেবনরা বর্বরোচিত মধ্যযুগীয় ধ্যান ধারোনার বাহক। ধন্যবাদ তমাল স্যারকে।
@@moviemama7639 আমি আপনার সাথে একমত হতে পারলাম না। তালেবানরা মধ্যযুগীয় ধ্যান ধারনার বাহক নন তারা ইসলামী শরীয়াহ্ আইনের বাহক।
@@srrafi4621 একোই কথা ঘুরিয়ে বললেই কি জাতে উঠা যায়? আর তাছারা তারা পুরোপুরি শরীয়া আইনেরো বাহক নয়, বরং মহাম্মদের মতো তাকিয়াবাজির বাহক। ছেলেদের জন্য অশীরীয় ক্রিকেট খেলা জায়েজ রেখে শুধুমাত্র নারীদের জন্য হারাম করাই তার বড় স্বাক্ষ্য।
@@moviemama7639 আপনি কেন হযরত মুহাম্মদ (সা.) কে কটাক্ষ করলেন আপনি তার সম্পর্কে কি জানেন। আর মেয়েদের শরীরের কোন অংশ দেখা যায় এটা ইসলামে অনুমোদন নেই আর খেলার সময় মেয়েদের শরীর অনাবৃত হতে পারে তাই সেটা অনুমোদন দেয় নি।
@@srrafi4621 সত্য বললাম। তমাল স্যারের সত্য শুনতে ভালো লাগলে, সবার সত্য কথা শুনতে ভালো লাগা উচিত। নিজের বিপক্ষে গেলেই সেই সত্যকে কটাক্ষ নাম দেয়া উচিত নয়। আর আমি জানতে চাইনি কেনো মেয়েদের ক্রিকেট নিষিদ্ধ করা হলো আমার প্রশ্ন ছিলো শরীয়তের কোন ধারায়, কোন দলীলে ছেলেদের ক্রিকেট বৈধ? যদিও আমি শরীয়তের অযুহাতে মেয়েদের অর্থনৈতিক কর্ম-কান্ড থেকে দূরে রাখার পক্ষপাতী নই কারণ মেয়েদের শরীর প্রকৃতির দান, তাদেরকে তা নিয়েই সামনে এগিয়ে যেতে হবে আর তাছারা তারাতো কাউকে খেলা দেখতে জোর করছে না, যাদের কামুকতা বেশি তারা খেলা দেখবেনা কিন্তু অন্য কারো কামুকতার ভারতো মেয়েরা নিতে পারে না৷ আর তাছারা মেয়েরা যে ঘরের মধ্যেও নির্যাতনের স্বীকার হয় তার বহু প্রমান আছে, তাই তাদের ঘরবন্দী করা অযুহাত ছারা কিছু নয়।
আর যায়হোক আপনি সাহস করে সত্য বলায় আপনার সুনাম অর্জন হয়েছে এবং সত্য এর বিজয় হয়েছে। শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন আপনাকে।
একটা সত্যনিষ্ঠ আন্তর্জাতিক মানের জাতি গঠনের জন্য তমালদের মত শিক্ষক দরকার।
জঙ্গি ভগবান কার্তিক হিন্দুদের যুদ্ধদেবতা
🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉✴✴✴✴✴✴
🕉 কার্তিক হিন্দুদের যুদ্ধদেবতা🤺
🕉👉কার্তিক হাতে থাকা অস্ত্র বর্শা-তীর-ধনুক।
🕉 শিব ও দুর্গার কনিষ্ঠ সন্তান।
বৈদিক দেবতা তিনি নন, তিনি পৌরাণিক দেবতা।
🕉 বাংলায় কার্তিক মাসের সংক্রান্তিতে এই পুজোর আয়োজন করা হয়।
🕉 কার্তিকের বাহন ময়ূর🦚
🕉 ময়ূরের পায়ে জড়ানো থাকে সাপ🐉
🕉কার্তিকের বর্ণনা
✴✴✴✴✴✴
📚মৎস্য পুরাণে কার্তিক কখনও ২ হাত যুক্ত কখনও ৬ হাত ও ১২ হাত বিশিষ্ট।
কোথাও এক মুখ ও ছয় মুখ বিশিষ্ট।
কার্তিকের প্রতিমা
🎭🎭🎭🎭🎭🎭
📚মৎস্য পুরাণে স্পষ্ট উল্লেখ আছে - গ্রামে পূজো করতে হলে কার্তিক দুই হাত বিশিষ্ট প্রতিম, শহরে চার হাত বিশিষ্ট আর মহানগরে বারো হাত বিশিষ্ট হতে হবে।
🕉👉 কার্তিকের জন্ম বৃত্তান্ত বেশ জটিল।
🕉👉 তাঁকে কেন প্রণাম করতে গিয়ে হোঁচট খান ভক্তরা?
🕉👉তাঁর পিতা কে, এ নিয়ে বহু ধন্দ আছে ।
📚✍কালিকাপুরাণে আছে, কার্তিকের জন্ম দেওয়ার জন্য বত্রিশ বছর ধরে রতিসংগম করেছিলেন শিব-দুর্গা।
রামায়ণ আবার এককাঠি বাড়া। সেখানে লেখা আছে, একশো বছর। এদিকে তাতে দেবতাদের সংসার টলে উঠল। ইন্দ্র দেখলেন, তাঁর ইন্দ্রত্ব যায় যায়। অগত্যা ব্রহ্মাকে দিয়ে শিবকে অনুরোধ করালেন সেই মহাসুরত প্রত্যাহারের জন্য। শিব রাজি হলেন। তাঁর নির্দেশ মতো, অগ্নি সেই বীর্য নিয়ে ফেললেন গঙ্গায়। দূর্গা বদলে গর্ভাধান হল গঙ্গার। অতৃপ্তা দূর্গা দেবতাদের অভিশাপ দিলেন, তোরা আঁটকুড়ে হয়ে থাকবি! এদিকে গঙ্গার গর্ভে জন্ম হল স্কন্দ ও বিশাখ নামে দুই ছেলের। পরে দুই শিশু এক হয়ে একটি শিশুতে পরিণত হল। কৃত্তিকা নামে এক নারীর হাতে লালিত পালিত হয়ে তার নাম হল কার্তিকেয়।
📖✍- ব্রহ্মবৈবর্তপুরাণ বলে, কার্তিক মহাদেবের তেজে গ্রহণ করেন।
দূর্গার সঙ্গে বিহারকালে মহাদেবের বীর্য পৃথিবীতে পতিত হয়। তিনি সেই তেজ ধারণ করতে না পেরে অগ্নিতে নিক্ষেপ করেন। অগ্নিও তা সহ্য করতে না পেরে তা গঙ্গায় ফেলে দেন। তার পর ভাসতে ভাসতে শরবনে কার্তিকের জন্ম।
📚 মৎস্য পুরাণে বলা হয়েছে, কার্তিক অগ্নির পুত্র। মহাভারতের বনপর্বে আছে, কয়েকজন ঋষিপত্নীকে দেখে অগ্নি মদনবাণে বিদ্ধ হন। সেই সুযোগে দক্ষকন্যা স্বাহা ঋষিপত্নীদের বেশ ধরে অগ্নির সঙ্গে একাধিকবার রতিসংগম করেন। কিন্তু প্রতিবারই অগ্নির বীর্য হাতে নিয়ে তিনি শ্বেতপর্বতে স্বর্ণকুণ্ডে নিক্ষেপ করেন। এরই ফলে জন্ম হয় কার্তিকের।
📖✍ আবার আর একটি আখ্যান থেকে জানা যায়, কার্তিকের জন্ম তারকাসুরকে বধ করার নিমিত্ত। দেবতারা তারকাসুররের দাপটে ভয়ে কুঁকড়ে থাকতেন। তাই কার্তিকের আবির্ভাব।
🕉 কার্তিক দুই অর্থে দেবসেনাপতি। তিনি
দেবতাদের সেনাপতি আবার প্রজাপতির কন্যা দেবসেনার পতি।
🕉 কার্তিকের চিরকুমারত্বের কারণ।
☢☢☢☢☢☢☢☢☢☢☢
📕 ব্রহ্মপুরাণে আছে তারকাসুরকে বধ করার পর দূর্গা কার্তিককে বসুন্ধরা ভোগ করার আশীর্বাদ দেন।
কার্তিক তখন দেবতাদের পত্নীদের সঙ্গে সঙ্গম করতে শুরু করেন। এতে করে দেবতারা ক্রুদ্ধ হয়ে দুর্গাকে নালিশ জানালে।
দূর্গা তখন মায়াজাল বিস্তার করলেন। নিজেকে ছড়িয়ে দিলেন সকল রমণীতে। কার্তিক যার কাছেই গেল, তারই মধ্যে দেখতে পেল নিজের মা দূর্গাকে। ব্যস!
লজ্জায় আর এবং অজাচারের ভয়ে পালিয়ে আসেন। আর মায়ের জন্যই কার্তিক চিরকুমার।
📚শিবপুরাণে আছে, শিবের ঔরসে উমার গর্ভে কার্তিকের জন্ম, যেখান থেকে কালিদাস কুমারসম্ভব মহাকাব্য রচনা করেছিলেন।
📚মহাভারত’ অনুসারে কার্তিক কিন্তু চিরকুমার নন। জন্মের পাঁচদিনের মাথায় তিনি হয়ে উঠেছিলেন পূর্ণ যুবক এবং ছ’দিনের দিন বিয়ে করেছিলেন দক্ষের এক কন্যা দেবসেনাকে। সেটা ছিল ষষ্ঠী তিথি।
কার্তিক পুজোর উৎপত্তি:
🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥
এক সময়ে ভাগীরথীর তীরে চুনারিপাড়ায় বারাঙ্গনাদের আস্তানা ছিল। ব্যবসা-বাণিজ্য করার জন্য কাটোয়ায় আসতেন বিভিন্ন এলাকার বাবু সম্প্রদায়ের মানুষ। ওই চুনারিপাড়ায় ঠাঁই নিতেন তাঁরা। সেখান থেকেই কার্তিকপুজোর উৎপত্তি।
এছাড়া বাংলার বেশ্যাপল্লিতে কার্তিক পূজা বিশেষ জনপ্রিয়।
🔴 কার্তিক প্রজননেরও দেবতা, প্রাচীনকালে বেশ্যাপল্লিতে তাঁর পুজো হত।
🕉➖ কার্তিক পুজার মন্ত্র:-
ওঁ কার্ত্তিকেয়ং মহাভাগং ময়ুরোপরিসংস্থিতম্।
তপ্তকাঞ্চনবর্ণাভং শক্তিহস্তং বরপ্রদম্।।
দ্বিভুজং শক্রহন্তারং নানালঙ্কারভূষিতম্।
প্রসন্নবদনং দেবং কুমারং পুত্রদায়কম্।।
অনুবাদ : কার্ত্তিকদেব মহাভাগ,
ময়ূরের উপর তিনি উপবিষ্ট।
তপ্ত স্বর্ণের মতো উজ্জ্বল তাঁর বর্ণ।
তাঁর দুটি হাতে শক্তি নামক অস্ত্র।
তিনি নানা অংলকারে ভূষিত।
তিনি শত্রু হত্যাকারী।
প্রসন্ন হাস্যোজ্জ্বল তাঁর মুখ।
তমাল স্যার যদি মুসলিম হতেন তাহলে ভারতীয় রা স্যারকে তালেবান সদস্য বানিয়ে ফেলত।
ধন্যবাদ স্যারকে সত্যি কথা বলার জন্য।
সত্যি বলেছেন ভাই ৷❤️❤️❤️
ভাই সত্যি কথাই বলেছেন আপনি
100%
💖
Akdhom right 💯👍
বিপদে পড়তে পারেন, এরপরও সত্য তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ তমাল স্যার... 🇧🇩🇧🇩
সত্য বললে বিপদ পড়বে এমন ভয়ে থাকল তো আমরা বাসযোগ্য পৃথিবী পাবো না।
সত্য বললে বিপদ পড়বে এমন ভয়ে থাকল তো আমরা বাসযোগ্য পৃথিবী পাবো না।
তমাল স্যার এবং বিবিসি উভয়কে ধন্যবাদ।
সেলুট তমাল স্যারকে 💓💓💓💓
শিক্ষক সর্বদা সত্যবাদী হতে হবে।কারণ শিক্ষক জাতি গড়ার কারিগর।
তমাল ভট্টাচার্য বাংলাদেশে চলে আস। তোমার সকল কষ্ট আমরা ভাগ করে নিব। আমার সকলসুখ তোমাকে ভাগ দিব।
অমুসলিমদের দৃষ্টিতে:- পবিত্র কুরআন শরীফ
🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥➡️🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦
আল্লাহপাক বলেন-
"এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই। পথ প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য"
(সুরা বাকারা - ২:২)
"বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ"।
(সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮)
বর্তমান বিশ্বের মানুষ গোমরাহী ও পথভ্রষ্টতার তিক্ত অভিজ্ঞতা লাভের পর পবিত্র কুরআনের মহান ও চিরন্তন সত্যের দিকে ক্রমশ আকষ্ট হয়ে উঠেছে।
তাই পৃথিবীর বহু দেশের জ্ঞানী - গুণী মানুষ পবিত্র কুরআনের মহান শিক্ষা সম্পর্কে গবেষণা করেছেন। এখানে কয়েকজন পণ্ডিত ব্যক্তির মতামত এখানে পেশ করছি -
⚅১ . অধ্যাপক পামার তার বিখ্যাত ” Introduction to the Quran ” নামক গ্রন্থে পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , ” That the best of the Arab writers has never succeeded in producing anything equal in merit to the Quran ” , অর্থাৎ , “ আজ পর্যন্ত আরবের কোন বিখ্যাত সাহিত্যিকও কুরআনের সমকক্ষ সৌন্দর্যময় কোন গ্রন্থ প্রণয়ন করতে সমর্থ হননি ” ।
⚅২ . কালাইন পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , কুরআন শরীফে সাহিত্যের গুণ ছাড়া অন্য ধরনের গুণও আছে । কুরআনের ভাষা এবং বর্ণনাভঙ্গির কাছে সমস্ত শিল্পকলা এবং সাহিত্যের কলাকৌশল নিষ্প্রভ আজ পর্যন্ত দেড় হাজার বছর ধরে কেউ কুরআনের ভাষার মত আরবি ভাষা ব্যবহার করেছে , তার অন্য কোন দ্বিতীয় নজির নেই ।
⚅৩ . প্রখ্যাত খ্রিষ্টান ঐতিহাসিক গীবন তার ” Decline and fall of the Roman Empire ” নামক গ্রন্থে বলেন ” Quran is a glorious testmoney of the unity of God ” . অর্থাৎ , “ পবিত্র কুরআন আল্লাহ তা ‘ আলার অদ্বিতীয়তার এক উজ্জ্বল নিদর্শন ” ।
পবিত্র কুরআন এবং প্রিয়নবী হযরত রাসূলে কারীম সু - এর প্রশংসায় পঞ্চমুখ এমন বহু অমুসলিম চিন্তাবিদ ও মনীষীদের নাম উল্লেখ করা যায় এবং তাদের উদ্ধৃতিও দেওয়া যায়।
⚅৪. স্যার উইলিয়াম মুইর বলেন , পবিত্র কুরআন স্বভাব , প্রকৃতি ও সৃষ্টিজগতের দ্বারা আল্লাহকে সর্বোচ্চ সত্তা হিসেবে প্রমাণ করেছে এবং মানবজাতিকে আল্লাহর আনুগত্য ও কৃতজ্ঞতার প্রতি আকৃষ্ট করেছে।
⚅৫ .অধ্যাপক এডওয়ার্ড জিব্রউন বলেন , আমি যতই কুরআন সম্পর্কে গবেষণা করি , এর অন্তর্নিহিত ভাবধারা ও তাৎপর্য অনুধাবনের চেষ্টা করি , ততই আমার মনে তার প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান বর্ধিত হয় ।
⚅৬ . মি . এমানুয়েল ডি এনশ বলেন , সমগ্র ইউরোপ যখন গভীর অন্ধকারে আচ্ছন্ন ছিল , তখন সেখানে কুরআনের আলোকরশ্মি প্রবেশ করে এবং তা গ্রীসের মৃত জ্ঞান ও বুদ্ধি সত্তাকে সঞ্জীবনী শক্তি দান করে ।
⚅৭ . ড , জনসন বলেন , কুরআনের বক্তব্য এত সমইয়োপযোগী ও সহজযোগ্য যে , মানবজাতি তা সহজেই গ্রহণ করতে পারে । কিন্তু দুঃখের বিষয় এই যে , আমাদেরকে দেখে দেখে সারা দুনিয়া কুরআনকে উপেক্ষা করছে ।
⚅৮. অধ্যাপক আর এ দিনকলসন বলেন , কুরআনের প্রভাবে আরবি ভাষা সমগ্র মুসলিম জাহানের মহিমান্বিত ভাষায় পরিণত হয়েছে এবং কুরআনই কন্যাসন্তান জীবন্ত প্রোথিত করার ন্যায় জঘন্য রীতির চির অবসান ঘটিয়েছে ।
⚅৯ . মি , এইচ , এস , লিভার , বলেন , পবিত্র কুরআনের শিক্ষা থেকেই দর্শন ও বিজ্ঞান উৎসারিত হচ্ছে এবং এতে উন্নতির | এমন স্বর্ণযুগের সূচনা করেছে যে , সমসাময়িক ইউরােপের বড় বড় সাম্রাজ্যের জনবিজ্ঞানকেও ম্লান করে দিয়েছেন ।
⚅১০ . মি . এ . ডি . মাবিল বলেন , ইসলামের শক্তি কুরআনেই নিহিত । কুরআন হচ্ছে আইনের উৎস এবং মানবাধিকারের শাশ্বত সনদ ।
⚄ এই সত্য জানার পরেও অনেকেই সত্য পথে আসবে না।
এদের সম্পর্কে কোরআন শরীফ বলেন -তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
সূরা আল বাকারা-১৮
তমাল ভট্টাচার্য আপনাকে সালাম জানাই বাংলাদেশ থেকে ও আপনি সত্যি ভাল একজন মানুষ।🇧🇩🇧🇩
Tamal kintu etao bollo je Bharat ekta shoktishali desh bolei Bharotio der sathe kharap bebohar korarar shahosh chilo na Taliban der.
জঙ্গি ভগবান কার্তিক হিন্দুদের যুদ্ধদেবতা
🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉✴✴✴✴✴✴
🕉 কার্তিক হিন্দুদের যুদ্ধদেবতা🤺
🕉👉কার্তিক হাতে থাকা অস্ত্র বর্শা-তীর-ধনুক।
🕉 শিব ও দুর্গার কনিষ্ঠ সন্তান।
বৈদিক দেবতা তিনি নন, তিনি পৌরাণিক দেবতা।
🕉 বাংলায় কার্তিক মাসের সংক্রান্তিতে এই পুজোর আয়োজন করা হয়।
🕉 কার্তিকের বাহন ময়ূর🦚
🕉 ময়ূরের পায়ে জড়ানো থাকে সাপ🐉
🕉কার্তিকের বর্ণনা
✴✴✴✴✴✴
📚মৎস্য পুরাণে কার্তিক কখনও ২ হাত যুক্ত কখনও ৬ হাত ও ১২ হাত বিশিষ্ট।
কোথাও এক মুখ ও ছয় মুখ বিশিষ্ট।
কার্তিকের প্রতিমা
🎭🎭🎭🎭🎭🎭
📚মৎস্য পুরাণে স্পষ্ট উল্লেখ আছে - গ্রামে পূজো করতে হলে কার্তিক দুই হাত বিশিষ্ট প্রতিম, শহরে চার হাত বিশিষ্ট আর মহানগরে বারো হাত বিশিষ্ট হতে হবে।
🕉👉 কার্তিকের জন্ম বৃত্তান্ত বেশ জটিল।
🕉👉 তাঁকে কেন প্রণাম করতে গিয়ে হোঁচট খান ভক্তরা?
🕉👉তাঁর পিতা কে, এ নিয়ে বহু ধন্দ আছে ।
📚✍কালিকাপুরাণে আছে, কার্তিকের জন্ম দেওয়ার জন্য বত্রিশ বছর ধরে রতিসংগম করেছিলেন শিব-দুর্গা।
রামায়ণ আবার এককাঠি বাড়া। সেখানে লেখা আছে, একশো বছর। এদিকে তাতে দেবতাদের সংসার টলে উঠল। ইন্দ্র দেখলেন, তাঁর ইন্দ্রত্ব যায় যায়। অগত্যা ব্রহ্মাকে দিয়ে শিবকে অনুরোধ করালেন সেই মহাসুরত প্রত্যাহারের জন্য। শিব রাজি হলেন। তাঁর নির্দেশ মতো, অগ্নি সেই বীর্য নিয়ে ফেললেন গঙ্গায়। দূর্গা বদলে গর্ভাধান হল গঙ্গার। অতৃপ্তা দূর্গা দেবতাদের অভিশাপ দিলেন, তোরা আঁটকুড়ে হয়ে থাকবি! এদিকে গঙ্গার গর্ভে জন্ম হল স্কন্দ ও বিশাখ নামে দুই ছেলের। পরে দুই শিশু এক হয়ে একটি শিশুতে পরিণত হল। কৃত্তিকা নামে এক নারীর হাতে লালিত পালিত হয়ে তার নাম হল কার্তিকেয়।
📖✍- ব্রহ্মবৈবর্তপুরাণ বলে, কার্তিক মহাদেবের তেজে গ্রহণ করেন।
দূর্গার সঙ্গে বিহারকালে মহাদেবের বীর্য পৃথিবীতে পতিত হয়। তিনি সেই তেজ ধারণ করতে না পেরে অগ্নিতে নিক্ষেপ করেন। অগ্নিও তা সহ্য করতে না পেরে তা গঙ্গায় ফেলে দেন। তার পর ভাসতে ভাসতে শরবনে কার্তিকের জন্ম।
📚 মৎস্য পুরাণে বলা হয়েছে, কার্তিক অগ্নির পুত্র। মহাভারতের বনপর্বে আছে, কয়েকজন ঋষিপত্নীকে দেখে অগ্নি মদনবাণে বিদ্ধ হন। সেই সুযোগে দক্ষকন্যা স্বাহা ঋষিপত্নীদের বেশ ধরে অগ্নির সঙ্গে একাধিকবার রতিসংগম করেন। কিন্তু প্রতিবারই অগ্নির বীর্য হাতে নিয়ে তিনি শ্বেতপর্বতে স্বর্ণকুণ্ডে নিক্ষেপ করেন। এরই ফলে জন্ম হয় কার্তিকের।
📖✍ আবার আর একটি আখ্যান থেকে জানা যায়, কার্তিকের জন্ম তারকাসুরকে বধ করার নিমিত্ত। দেবতারা তারকাসুররের দাপটে ভয়ে কুঁকড়ে থাকতেন। তাই কার্তিকের আবির্ভাব।
🕉 কার্তিক দুই অর্থে দেবসেনাপতি। তিনি
দেবতাদের সেনাপতি আবার প্রজাপতির কন্যা দেবসেনার পতি।
🕉 কার্তিকের চিরকুমারত্বের কারণ।
☢☢☢☢☢☢☢☢☢☢☢
📕 ব্রহ্মপুরাণে আছে তারকাসুরকে বধ করার পর দূর্গা কার্তিককে বসুন্ধরা ভোগ করার আশীর্বাদ দেন।
কার্তিক তখন দেবতাদের পত্নীদের সঙ্গে সঙ্গম করতে শুরু করেন। এতে করে দেবতারা ক্রুদ্ধ হয়ে দুর্গাকে নালিশ জানালে।
দূর্গা তখন মায়াজাল বিস্তার করলেন। নিজেকে ছড়িয়ে দিলেন সকল রমণীতে। কার্তিক যার কাছেই গেল, তারই মধ্যে দেখতে পেল নিজের মা দূর্গাকে। ব্যস!
লজ্জায় আর এবং অজাচারের ভয়ে পালিয়ে আসেন। আর মায়ের জন্যই কার্তিক চিরকুমার।
📚শিবপুরাণে আছে, শিবের ঔরসে উমার গর্ভে কার্তিকের জন্ম, যেখান থেকে কালিদাস কুমারসম্ভব মহাকাব্য রচনা করেছিলেন।
📚মহাভারত’ অনুসারে কার্তিক কিন্তু চিরকুমার নন। জন্মের পাঁচদিনের মাথায় তিনি হয়ে উঠেছিলেন পূর্ণ যুবক এবং ছ’দিনের দিন বিয়ে করেছিলেন দক্ষের এক কন্যা দেবসেনাকে। সেটা ছিল ষষ্ঠী তিথি।
কার্তিক পুজোর উৎপত্তি:
🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥
এক সময়ে ভাগীরথীর তীরে চুনারিপাড়ায় বারাঙ্গনাদের আস্তানা ছিল। ব্যবসা-বাণিজ্য করার জন্য কাটোয়ায় আসতেন বিভিন্ন এলাকার বাবু সম্প্রদায়ের মানুষ। ওই চুনারিপাড়ায় ঠাঁই নিতেন তাঁরা। সেখান থেকেই কার্তিকপুজোর উৎপত্তি।
এছাড়া বাংলার বেশ্যাপল্লিতে কার্তিক পূজা বিশেষ জনপ্রিয়।
🔴 কার্তিক প্রজননেরও দেবতা, প্রাচীনকালে বেশ্যাপল্লিতে তাঁর পুজো হত।
🕉➖ কার্তিক পুজার মন্ত্র:-
ওঁ কার্ত্তিকেয়ং মহাভাগং ময়ুরোপরিসংস্থিতম্।
তপ্তকাঞ্চনবর্ণাভং শক্তিহস্তং বরপ্রদম্।।
দ্বিভুজং শক্রহন্তারং নানালঙ্কারভূষিতম্।
প্রসন্নবদনং দেবং কুমারং পুত্রদায়কম্।।
অনুবাদ : কার্ত্তিকদেব মহাভাগ,
ময়ূরের উপর তিনি উপবিষ্ট।
তপ্ত স্বর্ণের মতো উজ্জ্বল তাঁর বর্ণ।
তাঁর দুটি হাতে শক্তি নামক অস্ত্র।
তিনি নানা অংলকারে ভূষিত।
তিনি শত্রু হত্যাকারী।
প্রসন্ন হাস্যোজ্জ্বল তাঁর মুখ।
তালেবানরা আসলেই ভালো ধন্যবাদ তালেবান ভাইদের
সত্যিকারের ভালো মানুষ তমাল ভাই 💚
Joy dev সত্যার সন্ধান দাওয়াত রইলো...জাকির নায়েক
জিরন ভাই আপনাকে আমার পক্ষ থেকে হাজারো সালাম
@@joydebdas6187 সত্যবাদিদের কটাক্ষ সাময়িক। আসলে উনি যেটা করেছে তা ঐতিহাসিক।250 কোটি মানুষর মাঝে তিনি সম্মানিত।
তমাল যা বলেছে একদম ঠিক বলেছে. আমি ওনাকে সন্মান জানাই
বস আপনার মধ্যে মনুষ্যত্ব আছে, আপনি স্পট বাদী, সত্য কথা বলার
জন্য সাহস লাগে আপনি অনেক বড় মনের মানুষ, শুভ কামনা রইল
স্যালুট স্যার.. সত্য কে নির্দ্বিধায় প্রকাশ করার জন্য..... ❤️
একজন শিক্ষক আর সৈনিকের মধ্যে একটাই মিল তা হলো তারা সত্যের জন্য সংগ্রাম করতে করতে জীবন দিতেও পারে।
_______ধন্যবাদ শ্রদ্ধেয় তমাল স্যার"
r8
আমি বুঝতে পারছিনা, কেনো তমাল স্যারকে হত্যা করা হবে? তিনি এমনটা কেনো ভাবছেন? তিনি শিক্ষক এটাই কি তার অপরাধ? বরং তিনাকে হত্যা করলেই তালেবানের ওপর আরেকটা মানবাধিকার লঙ্ঘনের দায় বর্তাতো, এমনিতেই একজন কৌতুক অভিনেতা ইউটিউবার পুলিশকে বিনা বিচারে হত্যার অভিযোগ আগে থেকেই আছে তালেবানের ওপর। আর আমাদের ভুলে গেলে চলবেনা তালেবনরা বর্বরোচিত মধ্যযুগীয় ধ্যান ধারোনার বাহক। ধন্যবাদ তমাল স্যারকে।
অমুসলিমদের দৃষ্টিতে:- পবিত্র কুরআন শরীফ
🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥➡️🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦
আল্লাহপাক বলেন-
"এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই। পথ প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য"
(সুরা বাকারা - ২:২)
"বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ"।
(সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮)
বর্তমান বিশ্বের মানুষ গোমরাহী ও পথভ্রষ্টতার তিক্ত অভিজ্ঞতা লাভের পর পবিত্র কুরআনের মহান ও চিরন্তন সত্যের দিকে ক্রমশ আকষ্ট হয়ে উঠেছে।
তাই পৃথিবীর বহু দেশের জ্ঞানী - গুণী মানুষ পবিত্র কুরআনের মহান শিক্ষা সম্পর্কে গবেষণা করেছেন। এখানে কয়েকজন পণ্ডিত ব্যক্তির মতামত এখানে পেশ করছি -
⚅১ . অধ্যাপক পামার তার বিখ্যাত ” Introduction to the Quran ” নামক গ্রন্থে পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , ” That the best of the Arab writers has never succeeded in producing anything equal in merit to the Quran ” , অর্থাৎ , “ আজ পর্যন্ত আরবের কোন বিখ্যাত সাহিত্যিকও কুরআনের সমকক্ষ সৌন্দর্যময় কোন গ্রন্থ প্রণয়ন করতে সমর্থ হননি ” ।
⚅২ . কালাইন পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , কুরআন শরীফে সাহিত্যের গুণ ছাড়া অন্য ধরনের গুণও আছে । কুরআনের ভাষা এবং বর্ণনাভঙ্গির কাছে সমস্ত শিল্পকলা এবং সাহিত্যের কলাকৌশল নিষ্প্রভ আজ পর্যন্ত দেড় হাজার বছর ধরে কেউ কুরআনের ভাষার মত আরবি ভাষা ব্যবহার করেছে , তার অন্য কোন দ্বিতীয় নজির নেই ।
⚅৩ . প্রখ্যাত খ্রিষ্টান ঐতিহাসিক গীবন তার ” Decline and fall of the Roman Empire ” নামক গ্রন্থে বলেন ” Quran is a glorious testmoney of the unity of God ” . অর্থাৎ , “ পবিত্র কুরআন আল্লাহ তা ‘ আলার অদ্বিতীয়তার এক উজ্জ্বল নিদর্শন ” ।
পবিত্র কুরআন এবং প্রিয়নবী হযরত রাসূলে কারীম সু - এর প্রশংসায় পঞ্চমুখ এমন বহু অমুসলিম চিন্তাবিদ ও মনীষীদের নাম উল্লেখ করা যায় এবং তাদের উদ্ধৃতিও দেওয়া যায়।
⚅৪. স্যার উইলিয়াম মুইর বলেন , পবিত্র কুরআন স্বভাব , প্রকৃতি ও সৃষ্টিজগতের দ্বারা আল্লাহকে সর্বোচ্চ সত্তা হিসেবে প্রমাণ করেছে এবং মানবজাতিকে আল্লাহর আনুগত্য ও কৃতজ্ঞতার প্রতি আকৃষ্ট করেছে।
⚅৫ .অধ্যাপক এডওয়ার্ড জিব্রউন বলেন , আমি যতই কুরআন সম্পর্কে গবেষণা করি , এর অন্তর্নিহিত ভাবধারা ও তাৎপর্য অনুধাবনের চেষ্টা করি , ততই আমার মনে তার প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান বর্ধিত হয় ।
⚅৬ . মি . এমানুয়েল ডি এনশ বলেন , সমগ্র ইউরোপ যখন গভীর অন্ধকারে আচ্ছন্ন ছিল , তখন সেখানে কুরআনের আলোকরশ্মি প্রবেশ করে এবং তা গ্রীসের মৃত জ্ঞান ও বুদ্ধি সত্তাকে সঞ্জীবনী শক্তি দান করে ।
⚅৭ . ড , জনসন বলেন , কুরআনের বক্তব্য এত সমইয়োপযোগী ও সহজযোগ্য যে , মানবজাতি তা সহজেই গ্রহণ করতে পারে । কিন্তু দুঃখের বিষয় এই যে , আমাদেরকে দেখে দেখে সারা দুনিয়া কুরআনকে উপেক্ষা করছে ।
⚅৮. অধ্যাপক আর এ দিনকলসন বলেন , কুরআনের প্রভাবে আরবি ভাষা সমগ্র মুসলিম জাহানের মহিমান্বিত ভাষায় পরিণত হয়েছে এবং কুরআনই কন্যাসন্তান জীবন্ত প্রোথিত করার ন্যায় জঘন্য রীতির চির অবসান ঘটিয়েছে ।
⚅৯ . মি , এইচ , এস , লিভার , বলেন , পবিত্র কুরআনের শিক্ষা থেকেই দর্শন ও বিজ্ঞান উৎসারিত হচ্ছে এবং এতে উন্নতির | এমন স্বর্ণযুগের সূচনা করেছে যে , সমসাময়িক ইউরােপের বড় বড় সাম্রাজ্যের জনবিজ্ঞানকেও ম্লান করে দিয়েছেন ।
⚅১০ . মি . এ . ডি . মাবিল বলেন , ইসলামের শক্তি কুরআনেই নিহিত । কুরআন হচ্ছে আইনের উৎস এবং মানবাধিকারের শাশ্বত সনদ ।
⚄ এই সত্য জানার পরেও অনেকেই সত্য পথে আসবে না।
এদের সম্পর্কে কোরআন শরীফ বলেন -তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
সূরা আল বাকারা-১৮
Ha r eni jodi apnader dhormo sombondhe baje kotha bolto, omni uni kharap hoye jeten apnader kache. Asol e apnara muslim ra dhormandho. Nijer dhormer kharap kichu sunte chan na.
সত্যির জয় হবেই ইনশাআল্লাহ
তমাল ভট্রাচার্জকে ধন্যবাদ।
Tomal bottacarjoke onek onek donnobad sotto kota bolar jonno
তমাল যদি সত্যি বলে থাকে তাকে আফগানিস্তান ত্যাগ করতে হোলো কেনো? আর 10 জন তালিবানের মধ্যে একজন ভালো হোলে সেটা কখনো ভালো বলা যাই কি?
@@balhairquran2746 সে মূলত আফগানিস্তান ত্যাগ করেনি তার পরিবার কান্না করতে ছিলো তার জন্য সে এসেছে। অনেকটা তাদের সান্তনা দেয়ার জন্য।
@@balhairquran2746 একটা দেশে যুদ্ধ চললে বিদেশী হিসেবে সে অবস্থায় সে দেশ ত্যাগ করাই তো বুদ্ধিমানের কাজ।
@@balhairquran2746 যারা ইসলামিক নিয়ম কানুন কট্টর বিধিনিষেধ মানতে চায় না,তারাই দেশ ত্যাগ করছে,তালেবান তাদেরকে আটকাবে না,তারা সেটা মিডিয়ার মাধ্যমে বলে দিছিল,ওখানে থাকতে হলে ইসলামিক শরীয়ত মোতাবেক চলতে হবে,তবে তুমি তার কি বোঝবা?তুমি তো মুসলিম বিদ্বেষী, তোমার নাম দেখেই তা বোঝা যাচ্ছে
যে সত্য বলতে পিচু হটে না সেই প্রকিত সাহসী,,, ধন্যবাদ তমাল স্যার,,
ইসলাম বেস্ট ❤️❤️❤️
সত্যিই আপনার মতো শিক্ষকের জন্য হাজারো স্যালুট। ধন্যবাদ তমাল স্যার
এরকম স্পষ্টভাষী শিক্ষকদের ই প্রতিটি বিদ্যালয়ে প্রয়োজন ৷ ধন্যবাদ তমাল স্যার আপনাকে ৷
ভাই আপনি সত্য কথা বলেছেন। আপনি সাহসী আপনি অবশ্যই ভালো কিছু পাবেন।
তমাল যদি সত্যি বলে থাকে তাকে আফগানিস্তান ত্যাগ করতে হোলো কেনো? আর 10 জন তালিবানের মধ্যে একজন ভালো হোলে সেটা কখনো ভালো বলা যাই কি?
@@balhairquran2746 সে তো হিন্দু তাকে তো হত্যা করতে পারত,সেটা করে নি কেন?ভারত নাকি সকল ধর্মের প্রতি সম্মান রাখে,তোমার নাম এরকম কেন?ভারতে হিন্দু মুসলিম দাঙ্গা হয় কেন?কোরবানি দিলে মুসলিমদের মেরে ফেলা হয় কেন?
Thanks Tamal 💚
Ekmot vi
এমন একজন সত্যবান সাহসী শিক্ষক প্রত্যেক ঘরে ঘরে থাকা দরকার।
কি বলেন সবাই👍👍👍
@Elevate Study sagol kotha kar
@Elevate Study unar khetre apnar ai logic ta khatey na. r taliban niye negetive news to western media choray. ty amra real news jante parina.
@@AsifSaifuddinAuvipy ঠিকই বলেছেন ভাইয়া 👍👍👍👍
জঙ্গি ভগবান কার্তিক হিন্দুদের যুদ্ধদেবতা
🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉✴✴✴✴✴✴
🕉 কার্তিক হিন্দুদের যুদ্ধদেবতা🤺
🕉👉কার্তিক হাতে থাকা অস্ত্র বর্শা-তীর-ধনুক।
🕉 শিব ও দুর্গার কনিষ্ঠ সন্তান।
বৈদিক দেবতা তিনি নন, তিনি পৌরাণিক দেবতা।
🕉 বাংলায় কার্তিক মাসের সংক্রান্তিতে এই পুজোর আয়োজন করা হয়।
🕉 কার্তিকের বাহন ময়ূর🦚
🕉 ময়ূরের পায়ে জড়ানো থাকে সাপ🐉
🕉কার্তিকের বর্ণনা
✴✴✴✴✴✴
📚মৎস্য পুরাণে কার্তিক কখনও ২ হাত যুক্ত কখনও ৬ হাত ও ১২ হাত বিশিষ্ট।
কোথাও এক মুখ ও ছয় মুখ বিশিষ্ট।
কার্তিকের প্রতিমা
🎭🎭🎭🎭🎭🎭
📚মৎস্য পুরাণে স্পষ্ট উল্লেখ আছে - গ্রামে পূজো করতে হলে কার্তিক দুই হাত বিশিষ্ট প্রতিম, শহরে চার হাত বিশিষ্ট আর মহানগরে বারো হাত বিশিষ্ট হতে হবে।
🕉👉 কার্তিকের জন্ম বৃত্তান্ত বেশ জটিল।
🕉👉 তাঁকে কেন প্রণাম করতে গিয়ে হোঁচট খান ভক্তরা?
🕉👉তাঁর পিতা কে, এ নিয়ে বহু ধন্দ আছে ।
📚✍কালিকাপুরাণে আছে, কার্তিকের জন্ম দেওয়ার জন্য বত্রিশ বছর ধরে রতিসংগম করেছিলেন শিব-দুর্গা।
রামায়ণ আবার এককাঠি বাড়া। সেখানে লেখা আছে, একশো বছর। এদিকে তাতে দেবতাদের সংসার টলে উঠল। ইন্দ্র দেখলেন, তাঁর ইন্দ্রত্ব যায় যায়। অগত্যা ব্রহ্মাকে দিয়ে শিবকে অনুরোধ করালেন সেই মহাসুরত প্রত্যাহারের জন্য। শিব রাজি হলেন। তাঁর নির্দেশ মতো, অগ্নি সেই বীর্য নিয়ে ফেললেন গঙ্গায়। দূর্গা বদলে গর্ভাধান হল গঙ্গার। অতৃপ্তা দূর্গা দেবতাদের অভিশাপ দিলেন, তোরা আঁটকুড়ে হয়ে থাকবি! এদিকে গঙ্গার গর্ভে জন্ম হল স্কন্দ ও বিশাখ নামে দুই ছেলের। পরে দুই শিশু এক হয়ে একটি শিশুতে পরিণত হল। কৃত্তিকা নামে এক নারীর হাতে লালিত পালিত হয়ে তার নাম হল কার্তিকেয়।
📖✍- ব্রহ্মবৈবর্তপুরাণ বলে, কার্তিক মহাদেবের তেজে গ্রহণ করেন।
দূর্গার সঙ্গে বিহারকালে মহাদেবের বীর্য পৃথিবীতে পতিত হয়। তিনি সেই তেজ ধারণ করতে না পেরে অগ্নিতে নিক্ষেপ করেন। অগ্নিও তা সহ্য করতে না পেরে তা গঙ্গায় ফেলে দেন। তার পর ভাসতে ভাসতে শরবনে কার্তিকের জন্ম।
📚 মৎস্য পুরাণে বলা হয়েছে, কার্তিক অগ্নির পুত্র। মহাভারতের বনপর্বে আছে, কয়েকজন ঋষিপত্নীকে দেখে অগ্নি মদনবাণে বিদ্ধ হন। সেই সুযোগে দক্ষকন্যা স্বাহা ঋষিপত্নীদের বেশ ধরে অগ্নির সঙ্গে একাধিকবার রতিসংগম করেন। কিন্তু প্রতিবারই অগ্নির বীর্য হাতে নিয়ে তিনি শ্বেতপর্বতে স্বর্ণকুণ্ডে নিক্ষেপ করেন। এরই ফলে জন্ম হয় কার্তিকের।
📖✍ আবার আর একটি আখ্যান থেকে জানা যায়, কার্তিকের জন্ম তারকাসুরকে বধ করার নিমিত্ত। দেবতারা তারকাসুররের দাপটে ভয়ে কুঁকড়ে থাকতেন। তাই কার্তিকের আবির্ভাব।
🕉 কার্তিক দুই অর্থে দেবসেনাপতি। তিনি
দেবতাদের সেনাপতি আবার প্রজাপতির কন্যা দেবসেনার পতি।
🕉 কার্তিকের চিরকুমারত্বের কারণ।
☢☢☢☢☢☢☢☢☢☢☢
📕 ব্রহ্মপুরাণে আছে তারকাসুরকে বধ করার পর দূর্গা কার্তিককে বসুন্ধরা ভোগ করার আশীর্বাদ দেন।
কার্তিক তখন দেবতাদের পত্নীদের সঙ্গে সঙ্গম করতে শুরু করেন। এতে করে দেবতারা ক্রুদ্ধ হয়ে দুর্গাকে নালিশ জানালে।
দূর্গা তখন মায়াজাল বিস্তার করলেন। নিজেকে ছড়িয়ে দিলেন সকল রমণীতে। কার্তিক যার কাছেই গেল, তারই মধ্যে দেখতে পেল নিজের মা দূর্গাকে। ব্যস!
লজ্জায় আর এবং অজাচারের ভয়ে পালিয়ে আসেন। আর মায়ের জন্যই কার্তিক চিরকুমার।
📚শিবপুরাণে আছে, শিবের ঔরসে উমার গর্ভে কার্তিকের জন্ম, যেখান থেকে কালিদাস কুমারসম্ভব মহাকাব্য রচনা করেছিলেন।
📚মহাভারত’ অনুসারে কার্তিক কিন্তু চিরকুমার নন। জন্মের পাঁচদিনের মাথায় তিনি হয়ে উঠেছিলেন পূর্ণ যুবক এবং ছ’দিনের দিন বিয়ে করেছিলেন দক্ষের এক কন্যা দেবসেনাকে। সেটা ছিল ষষ্ঠী তিথি।
কার্তিক পুজোর উৎপত্তি:
🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥
এক সময়ে ভাগীরথীর তীরে চুনারিপাড়ায় বারাঙ্গনাদের আস্তানা ছিল। ব্যবসা-বাণিজ্য করার জন্য কাটোয়ায় আসতেন বিভিন্ন এলাকার বাবু সম্প্রদায়ের মানুষ। ওই চুনারিপাড়ায় ঠাঁই নিতেন তাঁরা। সেখান থেকেই কার্তিকপুজোর উৎপত্তি।
এছাড়া বাংলার বেশ্যাপল্লিতে কার্তিক পূজা বিশেষ জনপ্রিয়।
🔴 কার্তিক প্রজননেরও দেবতা, প্রাচীনকালে বেশ্যাপল্লিতে তাঁর পুজো হত।
🕉➖ কার্তিক পুজার মন্ত্র:-
ওঁ কার্ত্তিকেয়ং মহাভাগং ময়ুরোপরিসংস্থিতম্।
তপ্তকাঞ্চনবর্ণাভং শক্তিহস্তং বরপ্রদম্।।
দ্বিভুজং শক্রহন্তারং নানালঙ্কারভূষিতম্।
প্রসন্নবদনং দেবং কুমারং পুত্রদায়কম্।।
অনুবাদ : কার্ত্তিকদেব মহাভাগ,
ময়ূরের উপর তিনি উপবিষ্ট।
তপ্ত স্বর্ণের মতো উজ্জ্বল তাঁর বর্ণ।
তাঁর দুটি হাতে শক্তি নামক অস্ত্র।
তিনি নানা অংলকারে ভূষিত।
তিনি শত্রু হত্যাকারী।
প্রসন্ন হাস্যোজ্জ্বল তাঁর মুখ।
Ha ekhon toder jaat er biruddhe kotha bollei to gala gal korten apni. Musolman manei dhormandho.
মানুষের জীবন রক্ষার্থে এগিয়ে আসা একজন সত্যিকার মুসলমানের কাজ
যা তালেবান সদস্যরা করেছেন।
সবাই যে সুন্দর মন্তব্য করেছেন, আপনার প্রতি, বাকি জীবনের জন্য যথেষ্ট, আপনার
তুমি একজন মহান শিক্ষক সত্যের উপরে অটল রয়েছ শুভকামনা রইল আপনার জন্য
সম্মান জানাই আপনার মতো সত্যবাদী মানুষদের❤️
তর মতো মাগিদের কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা নিষিদ্ধ করে তালেবান একদম ঠিক।তকে হয়তো জেল থেকে বেরিয়েই রুম নম্বর ৫০১ এ মামুনুল ধর্ষণ করবে।
মাশাআল্লাহ এরকম স্পষ্টভাষী শিক্ষক ই প্রত্যেক বিদ্যালয়ে দরকার,তমাল স্যার কে অনেক ধন্যবাদ তার জন্য হেদায়েতের দোয়া করি।
আমিন
বাংলাদেশে জীবনেও সম্ভব না। আর তমাল একজন বামপন্থী মনার মানুষ। আপনাদের মতো তালেবানপন্থী না।
@@gravity2829
জঙ্গি ভগবান কার্তিক হিন্দুদের যুদ্ধদেবতা
🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉✴✴✴✴✴✴
🕉 কার্তিক হিন্দুদের যুদ্ধদেবতা🤺
🕉👉কার্তিক হাতে থাকা অস্ত্র বর্শা-তীর-ধনুক।
🕉 শিব ও দুর্গার কনিষ্ঠ সন্তান।
বৈদিক দেবতা তিনি নন, তিনি পৌরাণিক দেবতা।
🕉 বাংলায় কার্তিক মাসের সংক্রান্তিতে এই পুজোর আয়োজন করা হয়।
🕉 কার্তিকের বাহন ময়ূর🦚
🕉 ময়ূরের পায়ে জড়ানো থাকে সাপ🐉
🕉কার্তিকের বর্ণনা
✴✴✴✴✴✴
📚মৎস্য পুরাণে কার্তিক কখনও ২ হাত যুক্ত কখনও ৬ হাত ও ১২ হাত বিশিষ্ট।
কোথাও এক মুখ ও ছয় মুখ বিশিষ্ট।
কার্তিকের প্রতিমা
🎭🎭🎭🎭🎭🎭
📚মৎস্য পুরাণে স্পষ্ট উল্লেখ আছে - গ্রামে পূজো করতে হলে কার্তিক দুই হাত বিশিষ্ট প্রতিম, শহরে চার হাত বিশিষ্ট আর মহানগরে বারো হাত বিশিষ্ট হতে হবে।
🕉👉 কার্তিকের জন্ম বৃত্তান্ত বেশ জটিল।
🕉👉 তাঁকে কেন প্রণাম করতে গিয়ে হোঁচট খান ভক্তরা?
🕉👉তাঁর পিতা কে, এ নিয়ে বহু ধন্দ আছে ।
📚✍কালিকাপুরাণে আছে, কার্তিকের জন্ম দেওয়ার জন্য বত্রিশ বছর ধরে রতিসংগম করেছিলেন শিব-দুর্গা।
রামায়ণ আবার এককাঠি বাড়া। সেখানে লেখা আছে, একশো বছর। এদিকে তাতে দেবতাদের সংসার টলে উঠল। ইন্দ্র দেখলেন, তাঁর ইন্দ্রত্ব যায় যায়। অগত্যা ব্রহ্মাকে দিয়ে শিবকে অনুরোধ করালেন সেই মহাসুরত প্রত্যাহারের জন্য। শিব রাজি হলেন। তাঁর নির্দেশ মতো, অগ্নি সেই বীর্য নিয়ে ফেললেন গঙ্গায়। দূর্গা বদলে গর্ভাধান হল গঙ্গার। অতৃপ্তা দূর্গা দেবতাদের অভিশাপ দিলেন, তোরা আঁটকুড়ে হয়ে থাকবি! এদিকে গঙ্গার গর্ভে জন্ম হল স্কন্দ ও বিশাখ নামে দুই ছেলের। পরে দুই শিশু এক হয়ে একটি শিশুতে পরিণত হল। কৃত্তিকা নামে এক নারীর হাতে লালিত পালিত হয়ে তার নাম হল কার্তিকেয়।
📖✍- ব্রহ্মবৈবর্তপুরাণ বলে, কার্তিক মহাদেবের তেজে গ্রহণ করেন।
দূর্গার সঙ্গে বিহারকালে মহাদেবের বীর্য পৃথিবীতে পতিত হয়। তিনি সেই তেজ ধারণ করতে না পেরে অগ্নিতে নিক্ষেপ করেন। অগ্নিও তা সহ্য করতে না পেরে তা গঙ্গায় ফেলে দেন। তার পর ভাসতে ভাসতে শরবনে কার্তিকের জন্ম।
📚 মৎস্য পুরাণে বলা হয়েছে, কার্তিক অগ্নির পুত্র। মহাভারতের বনপর্বে আছে, কয়েকজন ঋষিপত্নীকে দেখে অগ্নি মদনবাণে বিদ্ধ হন। সেই সুযোগে দক্ষকন্যা স্বাহা ঋষিপত্নীদের বেশ ধরে অগ্নির সঙ্গে একাধিকবার রতিসংগম করেন। কিন্তু প্রতিবারই অগ্নির বীর্য হাতে নিয়ে তিনি শ্বেতপর্বতে স্বর্ণকুণ্ডে নিক্ষেপ করেন। এরই ফলে জন্ম হয় কার্তিকের।
📖✍ আবার আর একটি আখ্যান থেকে জানা যায়, কার্তিকের জন্ম তারকাসুরকে বধ করার নিমিত্ত। দেবতারা তারকাসুররের দাপটে ভয়ে কুঁকড়ে থাকতেন। তাই কার্তিকের আবির্ভাব।
🕉 কার্তিক দুই অর্থে দেবসেনাপতি। তিনি
দেবতাদের সেনাপতি আবার প্রজাপতির কন্যা দেবসেনার পতি।
🕉 কার্তিকের চিরকুমারত্বের কারণ।
☢☢☢☢☢☢☢☢☢☢☢
📕 ব্রহ্মপুরাণে আছে তারকাসুরকে বধ করার পর দূর্গা কার্তিককে বসুন্ধরা ভোগ করার আশীর্বাদ দেন।
কার্তিক তখন দেবতাদের পত্নীদের সঙ্গে সঙ্গম করতে শুরু করেন। এতে করে দেবতারা ক্রুদ্ধ হয়ে দুর্গাকে নালিশ জানালে।
দূর্গা তখন মায়াজাল বিস্তার করলেন। নিজেকে ছড়িয়ে দিলেন সকল রমণীতে। কার্তিক যার কাছেই গেল, তারই মধ্যে দেখতে পেল নিজের মা দূর্গাকে। ব্যস!
লজ্জায় আর এবং অজাচারের ভয়ে পালিয়ে আসেন। আর মায়ের জন্যই কার্তিক চিরকুমার।
📚শিবপুরাণে আছে, শিবের ঔরসে উমার গর্ভে কার্তিকের জন্ম, যেখান থেকে কালিদাস কুমারসম্ভব মহাকাব্য রচনা করেছিলেন।
📚মহাভারত’ অনুসারে কার্তিক কিন্তু চিরকুমার নন। জন্মের পাঁচদিনের মাথায় তিনি হয়ে উঠেছিলেন পূর্ণ যুবক এবং ছ’দিনের দিন বিয়ে করেছিলেন দক্ষের এক কন্যা দেবসেনাকে। সেটা ছিল ষষ্ঠী তিথি।
কার্তিক পুজোর উৎপত্তি:
🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥
এক সময়ে ভাগীরথীর তীরে চুনারিপাড়ায় বারাঙ্গনাদের আস্তানা ছিল। ব্যবসা-বাণিজ্য করার জন্য কাটোয়ায় আসতেন বিভিন্ন এলাকার বাবু সম্প্রদায়ের মানুষ। ওই চুনারিপাড়ায় ঠাঁই নিতেন তাঁরা। সেখান থেকেই কার্তিকপুজোর উৎপত্তি।
এছাড়া বাংলার বেশ্যাপল্লিতে কার্তিক পূজা বিশেষ জনপ্রিয়।
🔴 কার্তিক প্রজননেরও দেবতা, প্রাচীনকালে বেশ্যাপল্লিতে তাঁর পুজো হত।
🕉➖ কার্তিক পুজার মন্ত্র:-
ওঁ কার্ত্তিকেয়ং মহাভাগং ময়ুরোপরিসংস্থিতম্।
তপ্তকাঞ্চনবর্ণাভং শক্তিহস্তং বরপ্রদম্।।
দ্বিভুজং শক্রহন্তারং নানালঙ্কারভূষিতম্।
প্রসন্নবদনং দেবং কুমারং পুত্রদায়কম্।।
অনুবাদ : কার্ত্তিকদেব মহাভাগ,
ময়ূরের উপর তিনি উপবিষ্ট।
তপ্ত স্বর্ণের মতো উজ্জ্বল তাঁর বর্ণ।
তাঁর দুটি হাতে শক্তি নামক অস্ত্র।
তিনি নানা অংলকারে ভূষিত।
তিনি শত্রু হত্যাকারী।
প্রসন্ন হাস্যোজ্জ্বল তাঁর মুখ।
Ha r eni jodi apnader dhormo sombondhe baje kotha bolto, omni uni kharap hoye jeten apnader kache. Asol e apnara muslim ra dhormandho. Nijer dhormer kharap kichu sunte chan na.
তমাল দা কে নিয়ে আমরা গর্ববোধ করি ওনার মতন ভারতের প্রিটা ঘরে ঘরে সত্যবাদী মানুষের প্রয়োজন। 🖤💙
সহমত
বাংলাদেশে তমাল দারুন জনপ্রিয় অল্প সময়েই।তমালকে নিয়ে তার বাবা মা গর্বিত হতেই পারেন
কারন তালেবানের পক্ষে সাফাই গাইে তাই।
আমি বুঝতে পারছিনা, কেনো তমাল স্যারকে হত্যা করা হবে? তিনি এমনটা কেনো ভাবছেন? তিনি শিক্ষক এটাই কি তার অপরাধ? বরং তিনাকে হত্যা করলেই তালেবানের ওপর আরেকটা মানবাধিকার লঙ্ঘনের দায় বর্তাতো, এমনিতেই একজন কৌতুক অভিনেতা ইউটিউবার পুলিশকে বিনা বিচারে হত্যার অভিযোগ আগে থেকেই আছে তালেবানের ওপর। আর আমাদের ভুলে গেলে চলবেনা তালেবনরা বর্বরোচিত মধ্যযুগীয় ধ্যান ধারোনার বাহক। ধন্যবাদ তমাল স্যারকে।
@@gravity2829 কারণ কুলাঙ্গার ভারতীয়দের মতো তিনি মিথ্যাবাদী ভন্ড না তমাল
জঙ্গি ভগবান কার্তিক হিন্দুদের যুদ্ধদেবতা
🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉✴✴✴✴✴✴
🕉 কার্তিক হিন্দুদের যুদ্ধদেবতা🤺
🕉👉কার্তিক হাতে থাকা অস্ত্র বর্শা-তীর-ধনুক।
🕉 শিব ও দুর্গার কনিষ্ঠ সন্তান।
বৈদিক দেবতা তিনি নন, তিনি পৌরাণিক দেবতা।
🕉 বাংলায় কার্তিক মাসের সংক্রান্তিতে এই পুজোর আয়োজন করা হয়।
🕉 কার্তিকের বাহন ময়ূর🦚
🕉 ময়ূরের পায়ে জড়ানো থাকে সাপ🐉
🕉কার্তিকের বর্ণনা
✴✴✴✴✴✴
📚মৎস্য পুরাণে কার্তিক কখনও ২ হাত যুক্ত কখনও ৬ হাত ও ১২ হাত বিশিষ্ট।
কোথাও এক মুখ ও ছয় মুখ বিশিষ্ট।
কার্তিকের প্রতিমা
🎭🎭🎭🎭🎭🎭
📚মৎস্য পুরাণে স্পষ্ট উল্লেখ আছে - গ্রামে পূজো করতে হলে কার্তিক দুই হাত বিশিষ্ট প্রতিম, শহরে চার হাত বিশিষ্ট আর মহানগরে বারো হাত বিশিষ্ট হতে হবে।
🕉👉 কার্তিকের জন্ম বৃত্তান্ত বেশ জটিল।
🕉👉 তাঁকে কেন প্রণাম করতে গিয়ে হোঁচট খান ভক্তরা?
🕉👉তাঁর পিতা কে, এ নিয়ে বহু ধন্দ আছে ।
📚✍কালিকাপুরাণে আছে, কার্তিকের জন্ম দেওয়ার জন্য বত্রিশ বছর ধরে রতিসংগম করেছিলেন শিব-দুর্গা।
রামায়ণ আবার এককাঠি বাড়া। সেখানে লেখা আছে, একশো বছর। এদিকে তাতে দেবতাদের সংসার টলে উঠল। ইন্দ্র দেখলেন, তাঁর ইন্দ্রত্ব যায় যায়। অগত্যা ব্রহ্মাকে দিয়ে শিবকে অনুরোধ করালেন সেই মহাসুরত প্রত্যাহারের জন্য। শিব রাজি হলেন। তাঁর নির্দেশ মতো, অগ্নি সেই বীর্য নিয়ে ফেললেন গঙ্গায়। দূর্গা বদলে গর্ভাধান হল গঙ্গার। অতৃপ্তা দূর্গা দেবতাদের অভিশাপ দিলেন, তোরা আঁটকুড়ে হয়ে থাকবি! এদিকে গঙ্গার গর্ভে জন্ম হল স্কন্দ ও বিশাখ নামে দুই ছেলের। পরে দুই শিশু এক হয়ে একটি শিশুতে পরিণত হল। কৃত্তিকা নামে এক নারীর হাতে লালিত পালিত হয়ে তার নাম হল কার্তিকেয়।
📖✍- ব্রহ্মবৈবর্তপুরাণ বলে, কার্তিক মহাদেবের তেজে গ্রহণ করেন।
দূর্গার সঙ্গে বিহারকালে মহাদেবের বীর্য পৃথিবীতে পতিত হয়। তিনি সেই তেজ ধারণ করতে না পেরে অগ্নিতে নিক্ষেপ করেন। অগ্নিও তা সহ্য করতে না পেরে তা গঙ্গায় ফেলে দেন। তার পর ভাসতে ভাসতে শরবনে কার্তিকের জন্ম।
📚 মৎস্য পুরাণে বলা হয়েছে, কার্তিক অগ্নির পুত্র। মহাভারতের বনপর্বে আছে, কয়েকজন ঋষিপত্নীকে দেখে অগ্নি মদনবাণে বিদ্ধ হন। সেই সুযোগে দক্ষকন্যা স্বাহা ঋষিপত্নীদের বেশ ধরে অগ্নির সঙ্গে একাধিকবার রতিসংগম করেন। কিন্তু প্রতিবারই অগ্নির বীর্য হাতে নিয়ে তিনি শ্বেতপর্বতে স্বর্ণকুণ্ডে নিক্ষেপ করেন। এরই ফলে জন্ম হয় কার্তিকের।
📖✍ আবার আর একটি আখ্যান থেকে জানা যায়, কার্তিকের জন্ম তারকাসুরকে বধ করার নিমিত্ত। দেবতারা তারকাসুররের দাপটে ভয়ে কুঁকড়ে থাকতেন। তাই কার্তিকের আবির্ভাব।
🕉 কার্তিক দুই অর্থে দেবসেনাপতি। তিনি
দেবতাদের সেনাপতি আবার প্রজাপতির কন্যা দেবসেনার পতি।
🕉 কার্তিকের চিরকুমারত্বের কারণ।
☢☢☢☢☢☢☢☢☢☢☢
📕 ব্রহ্মপুরাণে আছে তারকাসুরকে বধ করার পর দূর্গা কার্তিককে বসুন্ধরা ভোগ করার আশীর্বাদ দেন।
কার্তিক তখন দেবতাদের পত্নীদের সঙ্গে সঙ্গম করতে শুরু করেন। এতে করে দেবতারা ক্রুদ্ধ হয়ে দুর্গাকে নালিশ জানালে।
দূর্গা তখন মায়াজাল বিস্তার করলেন। নিজেকে ছড়িয়ে দিলেন সকল রমণীতে। কার্তিক যার কাছেই গেল, তারই মধ্যে দেখতে পেল নিজের মা দূর্গাকে। ব্যস!
লজ্জায় আর এবং অজাচারের ভয়ে পালিয়ে আসেন। আর মায়ের জন্যই কার্তিক চিরকুমার।
📚শিবপুরাণে আছে, শিবের ঔরসে উমার গর্ভে কার্তিকের জন্ম, যেখান থেকে কালিদাস কুমারসম্ভব মহাকাব্য রচনা করেছিলেন।
📚মহাভারত’ অনুসারে কার্তিক কিন্তু চিরকুমার নন। জন্মের পাঁচদিনের মাথায় তিনি হয়ে উঠেছিলেন পূর্ণ যুবক এবং ছ’দিনের দিন বিয়ে করেছিলেন দক্ষের এক কন্যা দেবসেনাকে। সেটা ছিল ষষ্ঠী তিথি।
কার্তিক পুজোর উৎপত্তি:
🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥
এক সময়ে ভাগীরথীর তীরে চুনারিপাড়ায় বারাঙ্গনাদের আস্তানা ছিল। ব্যবসা-বাণিজ্য করার জন্য কাটোয়ায় আসতেন বিভিন্ন এলাকার বাবু সম্প্রদায়ের মানুষ। ওই চুনারিপাড়ায় ঠাঁই নিতেন তাঁরা। সেখান থেকেই কার্তিকপুজোর উৎপত্তি।
এছাড়া বাংলার বেশ্যাপল্লিতে কার্তিক পূজা বিশেষ জনপ্রিয়।
🔴 কার্তিক প্রজননেরও দেবতা, প্রাচীনকালে বেশ্যাপল্লিতে তাঁর পুজো হত।
🕉➖ কার্তিক পুজার মন্ত্র:-
ওঁ কার্ত্তিকেয়ং মহাভাগং ময়ুরোপরিসংস্থিতম্।
তপ্তকাঞ্চনবর্ণাভং শক্তিহস্তং বরপ্রদম্।।
দ্বিভুজং শক্রহন্তারং নানালঙ্কারভূষিতম্।
প্রসন্নবদনং দেবং কুমারং পুত্রদায়কম্।।
অনুবাদ : কার্ত্তিকদেব মহাভাগ,
ময়ূরের উপর তিনি উপবিষ্ট।
তপ্ত স্বর্ণের মতো উজ্জ্বল তাঁর বর্ণ।
তাঁর দুটি হাতে শক্তি নামক অস্ত্র।
তিনি নানা অংলকারে ভূষিত।
তিনি শত্রু হত্যাকারী।
প্রসন্ন হাস্যোজ্জ্বল তাঁর মুখ।
অমুসলিমদের দৃষ্টিতে:- পবিত্র কুরআন শরীফ
🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥➡️🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦
আল্লাহপাক বলেন-
"এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই। পথ প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য"
(সুরা বাকারা - ২:২)
"বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ"।
(সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮)
বর্তমান বিশ্বের মানুষ গোমরাহী ও পথভ্রষ্টতার তিক্ত অভিজ্ঞতা লাভের পর পবিত্র কুরআনের মহান ও চিরন্তন সত্যের দিকে ক্রমশ আকষ্ট হয়ে উঠেছে।
তাই পৃথিবীর বহু দেশের জ্ঞানী - গুণী মানুষ পবিত্র কুরআনের মহান শিক্ষা সম্পর্কে গবেষণা করেছেন। এখানে কয়েকজন পণ্ডিত ব্যক্তির মতামত এখানে পেশ করছি -
⚅১ . অধ্যাপক পামার তার বিখ্যাত ” Introduction to the Quran ” নামক গ্রন্থে পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , ” That the best of the Arab writers has never succeeded in producing anything equal in merit to the Quran ” , অর্থাৎ , “ আজ পর্যন্ত আরবের কোন বিখ্যাত সাহিত্যিকও কুরআনের সমকক্ষ সৌন্দর্যময় কোন গ্রন্থ প্রণয়ন করতে সমর্থ হননি ” ।
⚅২ . কালাইন পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , কুরআন শরীফে সাহিত্যের গুণ ছাড়া অন্য ধরনের গুণও আছে । কুরআনের ভাষা এবং বর্ণনাভঙ্গির কাছে সমস্ত শিল্পকলা এবং সাহিত্যের কলাকৌশল নিষ্প্রভ আজ পর্যন্ত দেড় হাজার বছর ধরে কেউ কুরআনের ভাষার মত আরবি ভাষা ব্যবহার করেছে , তার অন্য কোন দ্বিতীয় নজির নেই ।
⚅৩ . প্রখ্যাত খ্রিষ্টান ঐতিহাসিক গীবন তার ” Decline and fall of the Roman Empire ” নামক গ্রন্থে বলেন ” Quran is a glorious testmoney of the unity of God ” . অর্থাৎ , “ পবিত্র কুরআন আল্লাহ তা ‘ আলার অদ্বিতীয়তার এক উজ্জ্বল নিদর্শন ” ।
পবিত্র কুরআন এবং প্রিয়নবী হযরত রাসূলে কারীম সু - এর প্রশংসায় পঞ্চমুখ এমন বহু অমুসলিম চিন্তাবিদ ও মনীষীদের নাম উল্লেখ করা যায় এবং তাদের উদ্ধৃতিও দেওয়া যায়।
⚅৪. স্যার উইলিয়াম মুইর বলেন , পবিত্র কুরআন স্বভাব , প্রকৃতি ও সৃষ্টিজগতের দ্বারা আল্লাহকে সর্বোচ্চ সত্তা হিসেবে প্রমাণ করেছে এবং মানবজাতিকে আল্লাহর আনুগত্য ও কৃতজ্ঞতার প্রতি আকৃষ্ট করেছে।
⚅৫ .অধ্যাপক এডওয়ার্ড জিব্রউন বলেন , আমি যতই কুরআন সম্পর্কে গবেষণা করি , এর অন্তর্নিহিত ভাবধারা ও তাৎপর্য অনুধাবনের চেষ্টা করি , ততই আমার মনে তার প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান বর্ধিত হয় ।
⚅৬ . মি . এমানুয়েল ডি এনশ বলেন , সমগ্র ইউরোপ যখন গভীর অন্ধকারে আচ্ছন্ন ছিল , তখন সেখানে কুরআনের আলোকরশ্মি প্রবেশ করে এবং তা গ্রীসের মৃত জ্ঞান ও বুদ্ধি সত্তাকে সঞ্জীবনী শক্তি দান করে ।
⚅৭ . ড , জনসন বলেন , কুরআনের বক্তব্য এত সমইয়োপযোগী ও সহজযোগ্য যে , মানবজাতি তা সহজেই গ্রহণ করতে পারে । কিন্তু দুঃখের বিষয় এই যে , আমাদেরকে দেখে দেখে সারা দুনিয়া কুরআনকে উপেক্ষা করছে ।
⚅৮. অধ্যাপক আর এ দিনকলসন বলেন , কুরআনের প্রভাবে আরবি ভাষা সমগ্র মুসলিম জাহানের মহিমান্বিত ভাষায় পরিণত হয়েছে এবং কুরআনই কন্যাসন্তান জীবন্ত প্রোথিত করার ন্যায় জঘন্য রীতির চির অবসান ঘটিয়েছে ।
⚅৯ . মি , এইচ , এস , লিভার , বলেন , পবিত্র কুরআনের শিক্ষা থেকেই দর্শন ও বিজ্ঞান উৎসারিত হচ্ছে এবং এতে উন্নতির | এমন স্বর্ণযুগের সূচনা করেছে যে , সমসাময়িক ইউরােপের বড় বড় সাম্রাজ্যের জনবিজ্ঞানকেও ম্লান করে দিয়েছেন ।
⚅১০ . মি . এ . ডি . মাবিল বলেন , ইসলামের শক্তি কুরআনেই নিহিত । কুরআন হচ্ছে আইনের উৎস এবং মানবাধিকারের শাশ্বত সনদ ।
⚄ এই সত্য জানার পরেও অনেকেই সত্য পথে আসবে না।
এদের সম্পর্কে কোরআন শরীফ বলেন -তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
সূরা আল বাকারা-১৮
Sotto kokhono gopon thake na.
🇧🇩❤🇮🇳
মানুষের সরকার হলে সমর্থন আছে।
hmm
জঙ্গি ভগবান কার্তিক হিন্দুদের যুদ্ধদেবতা
🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉✴✴✴✴✴✴
🕉 কার্তিক হিন্দুদের যুদ্ধদেবতা🤺
🕉👉কার্তিক হাতে থাকা অস্ত্র বর্শা-তীর-ধনুক।
🕉 শিব ও দুর্গার কনিষ্ঠ সন্তান।
বৈদিক দেবতা তিনি নন, তিনি পৌরাণিক দেবতা।
🕉 বাংলায় কার্তিক মাসের সংক্রান্তিতে এই পুজোর আয়োজন করা হয়।
🕉 কার্তিকের বাহন ময়ূর🦚
🕉 ময়ূরের পায়ে জড়ানো থাকে সাপ🐉
🕉কার্তিকের বর্ণনা
✴✴✴✴✴✴
📚মৎস্য পুরাণে কার্তিক কখনও ২ হাত যুক্ত কখনও ৬ হাত ও ১২ হাত বিশিষ্ট।
কোথাও এক মুখ ও ছয় মুখ বিশিষ্ট।
কার্তিকের প্রতিমা
🎭🎭🎭🎭🎭🎭
📚মৎস্য পুরাণে স্পষ্ট উল্লেখ আছে - গ্রামে পূজো করতে হলে কার্তিক দুই হাত বিশিষ্ট প্রতিম, শহরে চার হাত বিশিষ্ট আর মহানগরে বারো হাত বিশিষ্ট হতে হবে।
🕉👉 কার্তিকের জন্ম বৃত্তান্ত বেশ জটিল।
🕉👉 তাঁকে কেন প্রণাম করতে গিয়ে হোঁচট খান ভক্তরা?
🕉👉তাঁর পিতা কে, এ নিয়ে বহু ধন্দ আছে ।
📚✍কালিকাপুরাণে আছে, কার্তিকের জন্ম দেওয়ার জন্য বত্রিশ বছর ধরে রতিসংগম করেছিলেন শিব-দুর্গা।
রামায়ণ আবার এককাঠি বাড়া। সেখানে লেখা আছে, একশো বছর। এদিকে তাতে দেবতাদের সংসার টলে উঠল। ইন্দ্র দেখলেন, তাঁর ইন্দ্রত্ব যায় যায়। অগত্যা ব্রহ্মাকে দিয়ে শিবকে অনুরোধ করালেন সেই মহাসুরত প্রত্যাহারের জন্য। শিব রাজি হলেন। তাঁর নির্দেশ মতো, অগ্নি সেই বীর্য নিয়ে ফেললেন গঙ্গায়। দূর্গা বদলে গর্ভাধান হল গঙ্গার। অতৃপ্তা দূর্গা দেবতাদের অভিশাপ দিলেন, তোরা আঁটকুড়ে হয়ে থাকবি! এদিকে গঙ্গার গর্ভে জন্ম হল স্কন্দ ও বিশাখ নামে দুই ছেলের। পরে দুই শিশু এক হয়ে একটি শিশুতে পরিণত হল। কৃত্তিকা নামে এক নারীর হাতে লালিত পালিত হয়ে তার নাম হল কার্তিকেয়।
📖✍- ব্রহ্মবৈবর্তপুরাণ বলে, কার্তিক মহাদেবের তেজে গ্রহণ করেন।
দূর্গার সঙ্গে বিহারকালে মহাদেবের বীর্য পৃথিবীতে পতিত হয়। তিনি সেই তেজ ধারণ করতে না পেরে অগ্নিতে নিক্ষেপ করেন। অগ্নিও তা সহ্য করতে না পেরে তা গঙ্গায় ফেলে দেন। তার পর ভাসতে ভাসতে শরবনে কার্তিকের জন্ম।
📚 মৎস্য পুরাণে বলা হয়েছে, কার্তিক অগ্নির পুত্র। মহাভারতের বনপর্বে আছে, কয়েকজন ঋষিপত্নীকে দেখে অগ্নি মদনবাণে বিদ্ধ হন। সেই সুযোগে দক্ষকন্যা স্বাহা ঋষিপত্নীদের বেশ ধরে অগ্নির সঙ্গে একাধিকবার রতিসংগম করেন। কিন্তু প্রতিবারই অগ্নির বীর্য হাতে নিয়ে তিনি শ্বেতপর্বতে স্বর্ণকুণ্ডে নিক্ষেপ করেন। এরই ফলে জন্ম হয় কার্তিকের।
📖✍ আবার আর একটি আখ্যান থেকে জানা যায়, কার্তিকের জন্ম তারকাসুরকে বধ করার নিমিত্ত। দেবতারা তারকাসুররের দাপটে ভয়ে কুঁকড়ে থাকতেন। তাই কার্তিকের আবির্ভাব।
🕉 কার্তিক দুই অর্থে দেবসেনাপতি। তিনি
দেবতাদের সেনাপতি আবার প্রজাপতির কন্যা দেবসেনার পতি।
🕉 কার্তিকের চিরকুমারত্বের কারণ।
☢☢☢☢☢☢☢☢☢☢☢
📕 ব্রহ্মপুরাণে আছে তারকাসুরকে বধ করার পর দূর্গা কার্তিককে বসুন্ধরা ভোগ করার আশীর্বাদ দেন।
কার্তিক তখন দেবতাদের পত্নীদের সঙ্গে সঙ্গম করতে শুরু করেন। এতে করে দেবতারা ক্রুদ্ধ হয়ে দুর্গাকে নালিশ জানালে।
দূর্গা তখন মায়াজাল বিস্তার করলেন। নিজেকে ছড়িয়ে দিলেন সকল রমণীতে। কার্তিক যার কাছেই গেল, তারই মধ্যে দেখতে পেল নিজের মা দূর্গাকে। ব্যস!
লজ্জায় আর এবং অজাচারের ভয়ে পালিয়ে আসেন। আর মায়ের জন্যই কার্তিক চিরকুমার।
📚শিবপুরাণে আছে, শিবের ঔরসে উমার গর্ভে কার্তিকের জন্ম, যেখান থেকে কালিদাস কুমারসম্ভব মহাকাব্য রচনা করেছিলেন।
📚মহাভারত’ অনুসারে কার্তিক কিন্তু চিরকুমার নন। জন্মের পাঁচদিনের মাথায় তিনি হয়ে উঠেছিলেন পূর্ণ যুবক এবং ছ’দিনের দিন বিয়ে করেছিলেন দক্ষের এক কন্যা দেবসেনাকে। সেটা ছিল ষষ্ঠী তিথি।
কার্তিক পুজোর উৎপত্তি:
🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥
এক সময়ে ভাগীরথীর তীরে চুনারিপাড়ায় বারাঙ্গনাদের আস্তানা ছিল। ব্যবসা-বাণিজ্য করার জন্য কাটোয়ায় আসতেন বিভিন্ন এলাকার বাবু সম্প্রদায়ের মানুষ। ওই চুনারিপাড়ায় ঠাঁই নিতেন তাঁরা। সেখান থেকেই কার্তিকপুজোর উৎপত্তি।
এছাড়া বাংলার বেশ্যাপল্লিতে কার্তিক পূজা বিশেষ জনপ্রিয়।
🔴 কার্তিক প্রজননেরও দেবতা, প্রাচীনকালে বেশ্যাপল্লিতে তাঁর পুজো হত।
🕉➖ কার্তিক পুজার মন্ত্র:-
ওঁ কার্ত্তিকেয়ং মহাভাগং ময়ুরোপরিসংস্থিতম্।
তপ্তকাঞ্চনবর্ণাভং শক্তিহস্তং বরপ্রদম্।।
দ্বিভুজং শক্রহন্তারং নানালঙ্কারভূষিতম্।
প্রসন্নবদনং দেবং কুমারং পুত্রদায়কম্।।
অনুবাদ : কার্ত্তিকদেব মহাভাগ,
ময়ূরের উপর তিনি উপবিষ্ট।
তপ্ত স্বর্ণের মতো উজ্জ্বল তাঁর বর্ণ।
তাঁর দুটি হাতে শক্তি নামক অস্ত্র।
তিনি নানা অংলকারে ভূষিত।
তিনি শত্রু হত্যাকারী।
প্রসন্ন হাস্যোজ্জ্বল তাঁর মুখ।
একজন স্পষ্টবাদী সাহসী শিক্ষক
একজন বাল
💚
সত্যিকারের ভালো মানুষ তমাল ভাই 💚
@@abhivlogavl9241 তোর মা একটা মাল
@@Armaan686 ও ভাই, সেই অস্থিরভাবে ভরে দিয়েছ😂😂
যেটা সত্য সেটা স্বীকার করা উচিৎ
টিক ভাই
ধন্যবাদ,,
Atai islamer porichoy
@@sidratulmuntahaultimatecre5297 dur dur taliban ....
তমাল যদি সত্যি বলে থাকে তাকে আফগানিস্তান ত্যাগ করতে হোলো কেনো? আর 10 জন তালিবানের মধ্যে একজন ভালো হোলে সেটা কখনো ভালো বলা যাই কি?
একটি সত্য কথা, এক হাজার সৈন্য থেকেও শক্তিশালী।😍😍😍
সত্যের পথে থাকার জন্য হাজার ও মুসলমানদের দোয়া আছে আপনার সাথে,,,,,মহান আল্লাহ আপনাকে ইসলামের পথে কবুল করুক,, আমীন।
He actually failed all Indian fabricated media… true gentleman. Respect for him from Bangladesh
ধন্যবাদ প্রিয় স্যার সত্য তুলে ধরার জন্য❤️❤️,,
চিটিংবাজদের আপনার সত্য কথা গুলো হজম হবে না ওদের
সত্য কথা সব সময় তিতা।
তমাল যদি সত্যি বলে থাকে তাকে আফগানিস্তান ত্যাগ করতে হোলো কেনো? আর 10 জন তালিবানের মধ্যে একজন ভালো হোলে সেটা কখনো ভালো বলা যাই কি?
@@balhairquran2746 কারন তার পরিবার চাইনি সে ওখানে থাকুক, নিশ্চই মূর্তি পূজারীরা অনন্তকাল জাহান্নামের কঠিন আগুনে জর্জরিত হবে-আল কোরআন
শিক্ষককে নিয়ে ট্রল না করে পাশে দাঁড়ানো উচিত ভারত বাসীর
একজন সত্যনিষ্ঠ সাহসি শিক্ষক। ধন্যবাদ।
তলাম ভট্রাচার্জকে এতো প্রতিকূলতার মধ্যে সত্যকে তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ।
শিক্ষককে নিয়ে ট্রল না করে পাশে দাঁড়ানো উচিত ভারতীয়দের
তমাল স্যার একজন স্পষ্টভাষী সৎ ও সাহসী মানুষ,স্যালুট স্যারকে, যিনি সত্য প্রকাশের জন্য ভারতের সমাজে প্রতিকুলতার সম্মুখীন হয়েছেন।
দাদা আমিও কলকাতায় থাকি এগুলো দেখে আমার খুব খারাপ লাগছে আপনার মত একজন আদর্শবান সত্যনিষ্ঠা মানুষ আমি আগে কখনো দেখিনি
স্যালুট স্যার ❤️❤️❤️
আপনার বীরত্ব ও সততার জন্য আপনাকে স্যালুট জানাই। যা ভারতীয়রা পারেনি।
তমাল ভট্টাচার্য আপনি মহান টিচার মানুষ গরার কারিগর ।
আমি মুসলিম হয়ে যাবো ।
শুধু সনাতন ধর্মাবলম্বীদের চরিত্র এতো নিচুর কারণে ।
পরম দয়ালু মহান আললাহ তায়ালা আপনাকে কবুল করে নিক। আমিন
Allah apnake sotter pothe kobul korok amin
ALLAH pak apnake kobul korun❤️
ameen
আল্লাহ আপনাকে কবুল করুক।
আল্লাহহু আকবার 💝
ইয়া আল্লাহ, আপনি তাকে সত্য পথ দেখান,এবং তাকে আপনি আপনার উপর বিশ্বাস স্থাপন করার তৌফিক দান করুন, আমিন।
তমাল প্রিয় ভাই শুধু এটা বলতে চাই আপনি একজন লিজেন্ডারি হিরো, সত্যিকারের ভালো মানুষ যে এই দুনিয়া আছে আপনি আবারও প্রমান করলেন মন থেকে আপনাকে সম্মান জানাই 🙏❤️❤️
তমাল যদি সত্যি বলে থাকে তাকে আফগানিস্তান ত্যাগ করতে হোলো কেনো? আর 10 জন তালিবানের মধ্যে একজন ভালো হোলে সেটা কখনো ভালো বলা যাই কি?
@@balhairquran2746 তোর তো আশা ছিল তমাল স্যার লাশ হয়ে ফিরে আসবে আর তুই নিরীহ মুসলিম দের বিপদে ফেলার সূযোগ পাবি। সমস্যা নেই তুই আর তোর মুত খাওয়া সরকারকে খেলা দেখাতে তালেবান ভাইদের বেশী সময় লাগবেনা। এবার আফগানিস্তানের মতো আমাদের দেশেও পেতনি পুজা করতে দেয়া হবেনা।
@@balhairquran2746 bro apni sob jaygay ek comment korsen keno? Eta ki publicity korte chan na r kono kotha khuje passen na naki apnader dole comment korar moto kew nai. Age nije valo hoye jan. Pore onner somalochona korun. Sokol religion ke respect korun.
সত্যিকারের ভালো মানুষ তমাল ভাই 💚
তমাল স্যার আপনাকে স্যালুট সত্য বলার জন্য
ধন্যবাদ সত্য বলার জন্য 😢
একজন শিক্ষকের কাছে সত্যের মর্যাদা আছে,আর তমাল ভট্টাচার্য এর মাধ্যমে তা প্রকাশিত। টুপি খোলা শ্রদ্ধা স্যার।
শিক্ষককে নিয়ে ট্রল না করে পাশে দাঁড়ানো উচিত ভারতীয়দের
সত্যিকার শিক্ষকের দায়িত্ব পালন করেছেন।।
সত্য যে সব সময়ই মানুষের কাছে তিতা লাগে সেটারই প্রমান এই দাদা! যাইহোক, দাদা তুমি যে এত প্রতিবন্ধকতার পরেও সাহস করে সত্যকেই বেছে নিয়েছো সেটার জন্যে তোমাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
As a teacher really your talking so much mind blowing. Thanks sir for your valuable speach❤️❤️
সত্যিকারের ভালো মানুষ তমাল ভট্টাচার্য 💚
অবশেষে বিবিসিও সত্য বলল।ধন্যবাদ শিক্ষককে।
স্যার আপনি আসলেই স্যার আই মিন আপনি আমাদের শিখিয়েছেন সত্য সত্যিই তা ধর্ম,বর্নের উর্ধ্বে কেননা ধর্ম ও সত্যের আলো ছড়ায়..হাজার লাখো সালাম আপনাকে সত্যের আলো প্রচারের মাধ্যমে আপনি যে প্রকৃত শিক্ষক এর উদাহরণ দিলেন
সত্যের জয় চিরকাল। শিক্ষকের মহান দায়িত্ব পালন করেছেন।ভয় পাবেন না।
তমাল যদি সত্যি বলে থাকে তাকে আফগানিস্তান ত্যাগ করতে হোলো কেনো? আর 10 জন তালিবানের মধ্যে একজন ভালো হোলে সেটা কখনো ভালো বলা যাই কি?
@Harun Rana ভাই ওর id নামটা দেখেন
@@balhairquran2746 নাথুরাম গডসে গান্ধীকে হত্যা করছে তাহলে তো বলা যায় শুধু নাথুরাম গডসে জঙ্গি না সব হিন্দু জঙ্গি 😂😁😆😄😄😄😄
সত্যিকারের ভালো মানুষ তমাল ভট্টাচার্য 💚 শিক্ষককে নিয়ে ট্রল না করে পাশে দাঁড়ানো উচিত ভারতীয়দের
তমাল ভট্টাচার্য কে ধর্মের বেড়া জালে না রেখে, এক জন সত্যকার মানুষ হিসেবে চিনে নিন।
talibaner montrisovay mohila koi ????
@@bikyvaistudio4831 কিসের মধ্যে কী টেনে এনেছেন
@@bikyvaistudio4831 মহিলা দিয়ে তুই কি করবি যদি পুরুষ দিয়ে কাজ হয়?? তোর ভারত মাতাকে বল তোদের সেনাপ্রধান, বিমানপ্রধান, নৌপ্রধান যেন নারীদের থেকে নিয়োগ দেয়
@@michaelangelo2980 ora to meyeder maal bolay dekhben Hindi Tay joto Gali achay shob female related " madarchod" " behenchod" " Randi " ..ora shoman detay janay na Abar Islam Muslim Der neya Boro Boro Kotha bolay
তমাল ভাইকে আল্লাহ সাহায্য করুক।
(ইয়াহদিকুমুল্লাহ)
তমাল স্যার, আপনি একজন প্রকৃত শিক্ষক। আপনার জন্য মঙ্গল কামনা করছি
হয়তো আপনার জায়গায় অন্য কেউ থাকলে সত্যি ঘটনা টা না বলে মিথ্যা একটা গল্প বলে দিত ৷হয়তো সে কারণে তালেবান আরো খারাপ হয়ে যেত মানুষের চোখে ৷ধন্যবাদ আপনাকে সত্যি কথাটা এত সুন্দর ভাবে তুলে ধরার জন্য❤️
ভারত বাসীর একজন সত্যবাদী শিক্ষককে নিয়ে ট্রল না করে পাশে দাঁড়ানো উচিত!
আপনার জন্য প্রার্থনা....🙏
সত্যিকারের ভালো মানুষ তমাল ভট্টাচার্য 💚
আমি বুঝতে পারছিনা, কেনো তমাল স্যারকে হত্যা করা হবে? তিনি এমনটা কেনো ভাবছেন? তিনি শিক্ষক এটাই কি তার অপরাধ? বরং তিনাকে হত্যা করলেই তালেবানের ওপর আরেকটা মানবাধিকার লঙ্ঘনের দায় বর্তাতো, এমনিতেই একজন কৌতুক অভিনেতা ইউটিউবার পুলিশকে বিনা বিচারে হত্যার অভিযোগ আগে থেকেই আছে তালেবানের ওপর। আর আমাদের ভুলে গেলে চলবেনা তালেবনরা বর্বরোচিত মধ্যযুগীয় ধ্যান ধারোনার বাহক। ধন্যবাদ তমাল স্যারকে।
Bin kashim, Md. Ghori, Alauddin khilji, Sultan Mahmud, Ahmed Shah Durrani Ra kno India akromon abong dakhol kore nei,Tamal Bhattachariyar proti achoron dekhle ta onumaan kora jai. A vabe jannat namiyio Munafik Der jahannam a pathai.
অমুসলিমদের দৃষ্টিতে:- পবিত্র কুরআন শরীফ
🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥➡️🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦
আল্লাহপাক বলেন-
"এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই। পথ প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য"
(সুরা বাকারা - ২:২)
"বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ"।
(সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮)
বর্তমান বিশ্বের মানুষ গোমরাহী ও পথভ্রষ্টতার তিক্ত অভিজ্ঞতা লাভের পর পবিত্র কুরআনের মহান ও চিরন্তন সত্যের দিকে ক্রমশ আকষ্ট হয়ে উঠেছে।
তাই পৃথিবীর বহু দেশের জ্ঞানী - গুণী মানুষ পবিত্র কুরআনের মহান শিক্ষা সম্পর্কে গবেষণা করেছেন। এখানে কয়েকজন পণ্ডিত ব্যক্তির মতামত এখানে পেশ করছি -
⚅১ . অধ্যাপক পামার তার বিখ্যাত ” Introduction to the Quran ” নামক গ্রন্থে পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , ” That the best of the Arab writers has never succeeded in producing anything equal in merit to the Quran ” , অর্থাৎ , “ আজ পর্যন্ত আরবের কোন বিখ্যাত সাহিত্যিকও কুরআনের সমকক্ষ সৌন্দর্যময় কোন গ্রন্থ প্রণয়ন করতে সমর্থ হননি ” ।
⚅২ . কালাইন পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , কুরআন শরীফে সাহিত্যের গুণ ছাড়া অন্য ধরনের গুণও আছে । কুরআনের ভাষা এবং বর্ণনাভঙ্গির কাছে সমস্ত শিল্পকলা এবং সাহিত্যের কলাকৌশল নিষ্প্রভ আজ পর্যন্ত দেড় হাজার বছর ধরে কেউ কুরআনের ভাষার মত আরবি ভাষা ব্যবহার করেছে , তার অন্য কোন দ্বিতীয় নজির নেই ।
⚅৩ . প্রখ্যাত খ্রিষ্টান ঐতিহাসিক গীবন তার ” Decline and fall of the Roman Empire ” নামক গ্রন্থে বলেন ” Quran is a glorious testmoney of the unity of God ” . অর্থাৎ , “ পবিত্র কুরআন আল্লাহ তা ‘ আলার অদ্বিতীয়তার এক উজ্জ্বল নিদর্শন ” ।
পবিত্র কুরআন এবং প্রিয়নবী হযরত রাসূলে কারীম সু - এর প্রশংসায় পঞ্চমুখ এমন বহু অমুসলিম চিন্তাবিদ ও মনীষীদের নাম উল্লেখ করা যায় এবং তাদের উদ্ধৃতিও দেওয়া যায়।
⚅৪. স্যার উইলিয়াম মুইর বলেন , পবিত্র কুরআন স্বভাব , প্রকৃতি ও সৃষ্টিজগতের দ্বারা আল্লাহকে সর্বোচ্চ সত্তা হিসেবে প্রমাণ করেছে এবং মানবজাতিকে আল্লাহর আনুগত্য ও কৃতজ্ঞতার প্রতি আকৃষ্ট করেছে।
⚅৫ .অধ্যাপক এডওয়ার্ড জিব্রউন বলেন , আমি যতই কুরআন সম্পর্কে গবেষণা করি , এর অন্তর্নিহিত ভাবধারা ও তাৎপর্য অনুধাবনের চেষ্টা করি , ততই আমার মনে তার প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান বর্ধিত হয় ।
⚅৬ . মি . এমানুয়েল ডি এনশ বলেন , সমগ্র ইউরোপ যখন গভীর অন্ধকারে আচ্ছন্ন ছিল , তখন সেখানে কুরআনের আলোকরশ্মি প্রবেশ করে এবং তা গ্রীসের মৃত জ্ঞান ও বুদ্ধি সত্তাকে সঞ্জীবনী শক্তি দান করে ।
⚅৭ . ড , জনসন বলেন , কুরআনের বক্তব্য এত সমইয়োপযোগী ও সহজযোগ্য যে , মানবজাতি তা সহজেই গ্রহণ করতে পারে । কিন্তু দুঃখের বিষয় এই যে , আমাদেরকে দেখে দেখে সারা দুনিয়া কুরআনকে উপেক্ষা করছে ।
⚅৮. অধ্যাপক আর এ দিনকলসন বলেন , কুরআনের প্রভাবে আরবি ভাষা সমগ্র মুসলিম জাহানের মহিমান্বিত ভাষায় পরিণত হয়েছে এবং কুরআনই কন্যাসন্তান জীবন্ত প্রোথিত করার ন্যায় জঘন্য রীতির চির অবসান ঘটিয়েছে ।
⚅৯ . মি , এইচ , এস , লিভার , বলেন , পবিত্র কুরআনের শিক্ষা থেকেই দর্শন ও বিজ্ঞান উৎসারিত হচ্ছে এবং এতে উন্নতির | এমন স্বর্ণযুগের সূচনা করেছে যে , সমসাময়িক ইউরােপের বড় বড় সাম্রাজ্যের জনবিজ্ঞানকেও ম্লান করে দিয়েছেন ।
⚅১০ . মি . এ . ডি . মাবিল বলেন , ইসলামের শক্তি কুরআনেই নিহিত । কুরআন হচ্ছে আইনের উৎস এবং মানবাধিকারের শাশ্বত সনদ ।
⚄ এই সত্য জানার পরেও অনেকেই সত্য পথে আসবে না।
এদের সম্পর্কে কোরআন শরীফ বলেন -তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
সূরা আল বাকারা-১৮
বাঙালিদের বেশিরভাগের (মুসলমানমান) কাছে আপনি একজন সত্যবাদী। ধন্যবাদ স্যার
সত্য বলার জন্য ধ্যনবাদ তমাল❤️❤️
সত্যি কথা সভাই বলেনা, আপনকে স্যালুট তালেবানদের বিষয়ে সত্যি কথা বলার জন্যে ।।
ভারতের মত কট্টর হিন্দু রাষ্ট্রে, এমন সত্য বলতে বুকের পাঠা লাগে।
ভারত বলেই বলতে পারছে।
@@misterindia4522 যা সালা ক্যেয়া মজাক ক্যা বাত কিয়া।এজন্যই সাতদিন আতঙ্কে
@@misterindia4522 হুম,এজন্যই এত ট্রল এর শিকার হয়েছে। ভারত বলেই,,,😀
@@kironnoor2419 ইন্ডিয়ান আর্মি বাঁচালো।
@@kironnoor2419 এজন্যই তো আজ পর্যন্ত শুনিনি কেউ ভারত থেকে অন্য দেশে নাগরিকত্ব নিয়েছে।
সত্যি এবং সৎ পথে বাধা আসবেই,
শয়তান বাধা দেবেই।
এগিয়ে যান।
ভালোবাসা♥তমাল ভাট্রাচার্য।
সত্যের জয়।আলহামদুলিল্লাহ ❤️❤️❤️❤️❤️
সাহসিকতার সাথে সত্য বলার জন্য ধন্যবাদ স্যার...
ধন্যবাদ ভাই তমাল ভট্টাচার্য আপনাকে । সত্যি কথা বলার জন্য । মোহান আল্লাহ্ আপনাকে হেদায়াত দানকোরুক।
শ্রদ্ধেয় তমাল ভাই সত্য বলার কারনে কিছু মানুষ আপনাকে ট্রল করছে অথচ লক্ষ কোটি মানুষ আপনার পাশেই আছে। ধন্যবাদ।।
@Rajib Hossain Tamal kintu etao bollo je Bharat ekta shoktishali desh bolei Bharotio der sathe kharap bebohar korarar shahosh chilo na Taliban der.
তমাল দাদা একজন জ্ঞানী এবং সত্যবাদী মানুষ, সত্য বলার জন্য ভারত যেনো আবার তার কোনো ক্ষতি না করে।
তমাল যদি সত্যি বলে থাকে তাকে আফগানিস্তান ত্যাগ করতে হোলো কেনো? আর 10 জন তালিবানের মধ্যে একজন ভালো হোলে সেটা কখনো ভালো বলা যাই কি?
@@balhairquran2746 তুমি ভালো টা নিতে চাওনা।
সত্যিকারের ভালো মানুষ তমাল ভট্টাচার্য 💚 শিক্ষককে নিয়ে ট্রল না করে পাশে দাঁড়ানো উচিত ভারতীয়দের
@@balhairquran2746 সকল বিদেশি নাগরিকদের আফগান ছাড়তে বলা হয়েছিল
@@balhairquran2746 haramkhor maalaun
তালিবান একমাত্র আল্লাহ ছাড়া কাউকে ভয় পাই না 💚..!! ভারত হোক আর যত বড় লাটের বাট হোক..!
20 বছর কোথায় ছিল
সত্যিকারের ভালো মানুষ তমাল ভাই 💚
সত্যের জয় হবেই 🤲🇧🇩🇮🇷🇦🇫
তালিবান ❤️
হামাস ❤️
হিজবুল্লা ❤️
@@prasenjitdebnath1075 বিস বছর তালেবানের মার খেয়ে আমেরিকা ফালালো।
@@imamuddinfaiz8074 বিষ বছরে আমেরিকা অনেক খেয়েছে. তাই তারা বিনা যুদ্ধে পালিয়ে এসেছে. তোর কি মনে হয় আমেরিকা তালেবানের সাথে পারবে না.
Subhanallah Sir. Thousands of Salam and salute for you to tell the real truth. Allahu Akbarrrrr
ওনি একজন সত্য সঠিক এবং নিষ্ঠাবান শিক্ষক ওনাকে স্যালুট
আবার ও প্রমান পেলাম কিছু সময় সত্য বলাও দোষ হয়।
আজব দুনিয়া, চলিতেছে সারকাস😄
চিটিংবাজ মানুষ গুলো সত্য শুনতে ভয় পাই
সত্যিকারের ভালো মানুষ তমাল ভট্টাচার্য 💚 শিক্ষককে নিয়ে ট্রল না করে পাশে দাঁড়ানো উচিত ভারতীয়দের
জঙ্গি ভগবান কার্তিক হিন্দুদের যুদ্ধদেবতা
🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉✴✴✴✴✴✴
🕉 কার্তিক হিন্দুদের যুদ্ধদেবতা🤺
🕉👉কার্তিক হাতে থাকা অস্ত্র বর্শা-তীর-ধনুক।
🕉 শিব ও দুর্গার কনিষ্ঠ সন্তান।
বৈদিক দেবতা তিনি নন, তিনি পৌরাণিক দেবতা।
🕉 বাংলায় কার্তিক মাসের সংক্রান্তিতে এই পুজোর আয়োজন করা হয়।
🕉 কার্তিকের বাহন ময়ূর🦚
🕉 ময়ূরের পায়ে জড়ানো থাকে সাপ🐉
🕉কার্তিকের বর্ণনা
✴✴✴✴✴✴
📚মৎস্য পুরাণে কার্তিক কখনও ২ হাত যুক্ত কখনও ৬ হাত ও ১২ হাত বিশিষ্ট।
কোথাও এক মুখ ও ছয় মুখ বিশিষ্ট।
কার্তিকের প্রতিমা
🎭🎭🎭🎭🎭🎭
📚মৎস্য পুরাণে স্পষ্ট উল্লেখ আছে - গ্রামে পূজো করতে হলে কার্তিক দুই হাত বিশিষ্ট প্রতিম, শহরে চার হাত বিশিষ্ট আর মহানগরে বারো হাত বিশিষ্ট হতে হবে।
🕉👉 কার্তিকের জন্ম বৃত্তান্ত বেশ জটিল।
🕉👉 তাঁকে কেন প্রণাম করতে গিয়ে হোঁচট খান ভক্তরা?
🕉👉তাঁর পিতা কে, এ নিয়ে বহু ধন্দ আছে ।
📚✍কালিকাপুরাণে আছে, কার্তিকের জন্ম দেওয়ার জন্য বত্রিশ বছর ধরে রতিসংগম করেছিলেন শিব-দুর্গা।
রামায়ণ আবার এককাঠি বাড়া। সেখানে লেখা আছে, একশো বছর। এদিকে তাতে দেবতাদের সংসার টলে উঠল। ইন্দ্র দেখলেন, তাঁর ইন্দ্রত্ব যায় যায়। অগত্যা ব্রহ্মাকে দিয়ে শিবকে অনুরোধ করালেন সেই মহাসুরত প্রত্যাহারের জন্য। শিব রাজি হলেন। তাঁর নির্দেশ মতো, অগ্নি সেই বীর্য নিয়ে ফেললেন গঙ্গায়। দূর্গা বদলে গর্ভাধান হল গঙ্গার। অতৃপ্তা দূর্গা দেবতাদের অভিশাপ দিলেন, তোরা আঁটকুড়ে হয়ে থাকবি! এদিকে গঙ্গার গর্ভে জন্ম হল স্কন্দ ও বিশাখ নামে দুই ছেলের। পরে দুই শিশু এক হয়ে একটি শিশুতে পরিণত হল। কৃত্তিকা নামে এক নারীর হাতে লালিত পালিত হয়ে তার নাম হল কার্তিকেয়।
📖✍- ব্রহ্মবৈবর্তপুরাণ বলে, কার্তিক মহাদেবের তেজে গ্রহণ করেন।
দূর্গার সঙ্গে বিহারকালে মহাদেবের বীর্য পৃথিবীতে পতিত হয়। তিনি সেই তেজ ধারণ করতে না পেরে অগ্নিতে নিক্ষেপ করেন। অগ্নিও তা সহ্য করতে না পেরে তা গঙ্গায় ফেলে দেন। তার পর ভাসতে ভাসতে শরবনে কার্তিকের জন্ম।
📚 মৎস্য পুরাণে বলা হয়েছে, কার্তিক অগ্নির পুত্র। মহাভারতের বনপর্বে আছে, কয়েকজন ঋষিপত্নীকে দেখে অগ্নি মদনবাণে বিদ্ধ হন। সেই সুযোগে দক্ষকন্যা স্বাহা ঋষিপত্নীদের বেশ ধরে অগ্নির সঙ্গে একাধিকবার রতিসংগম করেন। কিন্তু প্রতিবারই অগ্নির বীর্য হাতে নিয়ে তিনি শ্বেতপর্বতে স্বর্ণকুণ্ডে নিক্ষেপ করেন। এরই ফলে জন্ম হয় কার্তিকের।
📖✍ আবার আর একটি আখ্যান থেকে জানা যায়, কার্তিকের জন্ম তারকাসুরকে বধ করার নিমিত্ত। দেবতারা তারকাসুররের দাপটে ভয়ে কুঁকড়ে থাকতেন। তাই কার্তিকের আবির্ভাব।
🕉 কার্তিক দুই অর্থে দেবসেনাপতি। তিনি
দেবতাদের সেনাপতি আবার প্রজাপতির কন্যা দেবসেনার পতি।
🕉 কার্তিকের চিরকুমারত্বের কারণ।
☢☢☢☢☢☢☢☢☢☢☢
📕 ব্রহ্মপুরাণে আছে তারকাসুরকে বধ করার পর দূর্গা কার্তিককে বসুন্ধরা ভোগ করার আশীর্বাদ দেন।
কার্তিক তখন দেবতাদের পত্নীদের সঙ্গে সঙ্গম করতে শুরু করেন। এতে করে দেবতারা ক্রুদ্ধ হয়ে দুর্গাকে নালিশ জানালে।
দূর্গা তখন মায়াজাল বিস্তার করলেন। নিজেকে ছড়িয়ে দিলেন সকল রমণীতে। কার্তিক যার কাছেই গেল, তারই মধ্যে দেখতে পেল নিজের মা দূর্গাকে। ব্যস!
লজ্জায় আর এবং অজাচারের ভয়ে পালিয়ে আসেন। আর মায়ের জন্যই কার্তিক চিরকুমার।
📚শিবপুরাণে আছে, শিবের ঔরসে উমার গর্ভে কার্তিকের জন্ম, যেখান থেকে কালিদাস কুমারসম্ভব মহাকাব্য রচনা করেছিলেন।
📚মহাভারত’ অনুসারে কার্তিক কিন্তু চিরকুমার নন। জন্মের পাঁচদিনের মাথায় তিনি হয়ে উঠেছিলেন পূর্ণ যুবক এবং ছ’দিনের দিন বিয়ে করেছিলেন দক্ষের এক কন্যা দেবসেনাকে। সেটা ছিল ষষ্ঠী তিথি।
কার্তিক পুজোর উৎপত্তি:
🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥
এক সময়ে ভাগীরথীর তীরে চুনারিপাড়ায় বারাঙ্গনাদের আস্তানা ছিল। ব্যবসা-বাণিজ্য করার জন্য কাটোয়ায় আসতেন বিভিন্ন এলাকার বাবু সম্প্রদায়ের মানুষ। ওই চুনারিপাড়ায় ঠাঁই নিতেন তাঁরা। সেখান থেকেই কার্তিকপুজোর উৎপত্তি।
এছাড়া বাংলার বেশ্যাপল্লিতে কার্তিক পূজা বিশেষ জনপ্রিয়।
🔴 কার্তিক প্রজননেরও দেবতা, প্রাচীনকালে বেশ্যাপল্লিতে তাঁর পুজো হত।
🕉➖ কার্তিক পুজার মন্ত্র:-
ওঁ কার্ত্তিকেয়ং মহাভাগং ময়ুরোপরিসংস্থিতম্।
তপ্তকাঞ্চনবর্ণাভং শক্তিহস্তং বরপ্রদম্।।
দ্বিভুজং শক্রহন্তারং নানালঙ্কারভূষিতম্।
প্রসন্নবদনং দেবং কুমারং পুত্রদায়কম্।।
অনুবাদ : কার্ত্তিকদেব মহাভাগ,
ময়ূরের উপর তিনি উপবিষ্ট।
তপ্ত স্বর্ণের মতো উজ্জ্বল তাঁর বর্ণ।
তাঁর দুটি হাতে শক্তি নামক অস্ত্র।
তিনি নানা অংলকারে ভূষিত।
তিনি শত্রু হত্যাকারী।
প্রসন্ন হাস্যোজ্জ্বল তাঁর মুখ।
বাংলাদেশের জনগন আপনাকে ধন্যবাদ জানাই
He is honest. Whatever the religion is. These people are great.. and salute for you brother.
আপনার মত সত্য বলার সৎ সাহসের লোকের জন্য মন থেকে দোয়া আসে। আপনাদের মত মানুষের বড় অভাব এখন।
আপনার প্রতি সম্মান বেড়ে গেলো।
লোকটাকে সত্য বলার জন্য আন্তরিক অভিনন্দন।
একদম উনি একজন মহান ব্যক্তিত্বের মানুষ
তর মতো মাগিদের কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা নিষিদ্ধ করে সঠিক কাজ করেছে তালেবান।তুই রুম নম্বর ৫০১ এ মামুনুলের হাতে ধর্ষিত হবি।
অনেকদিন পর একজন সত্যিকার আদর্শবান শিক্ষককে দেখলাম।
শিক্ষক সত্যের কথা শিখাবে এটাই শিক্ষকের নীতি।
talibaner montrisovay mohila koi ????
@@bikyvaistudio4831 তাদের মন্ত্রীসভায় মহিলা থাকবে কি না, সেই হিসাব চাওয়ার তুমি কে?
@@bikyvaistudio4831 সেটা নিয়ে তোদের মাথাব্যাথা কেন 😂😂😂 এটা বল আমেরিকা কেন হিলারিকে নিজেদের রাষ্ট্রপতি বানায় নাই 😂😂😂 নারী অধিকার সুবিদা অর্থে ব্যবহার করে পশ্চিমারা 🤔🤔🤔🤔
তমাল স্যারের স্টুডেন্টরা ভাগ্যবান যে এমন একজন সত্যবাদী শিক্ষক পেয়েছে
উনার প্রতি শ্রদ্ধা রইল। উনিই আদর্শবান শিক্ষক।
সত্য বাদী এই ভাইকে আল্লাহ ইসলামের পথে কবুল করুন।
আমীন ছুম্মা আমীন।
ameen,,,,,
সত্যি বলাটাও একটা বীরত্বের কাজ। আপনি সাহসী বীর
স্যার একজন শিক্ষকের কাছে মানুষে যা আশা করে ঠিক তাই পেয়েছে। একজন শিক্ষক মিথ্যার কাছে মাথা নতো করেনা তার জলন্ত প্রমান আপনি, স্যার আপনাকে হাজারও সালাম।
আল্লা ওনাকে হেদায়েত দান করুন ।
বাংলাদেশে চলে আসুন... এখানে আপনার জনপ্রিয়তা আছে...সবাই সাহায্য করবে... ভালো রেসিডেন্সিয়াল এড়িয়াতে থাকবেন...আর টিচার যেহেতু কাজেরও সমস্যা হবে না।
স্যার আপনি সত্যি বলিয়া। এক জন সত্য বাদি শিক্ষকদের পরিচয় দিলেন। ধন্যবাদ
A great Teacher and great man
সত্যিকারের ভালো মানুষ তমাল ভট্টাচার্য 💚 শিক্ষককে নিয়ে ট্রল না করে পাশে দাঁড়ানো উচিত ভারতীয়দের
সব দোষ নন্দ ঘোষ
সত্য টা বললেই দোষ!!!
সেটাই
সত্যিকারের ভালো মানুষ তমাল ভট্টাচার্য 💚 শিক্ষককে নিয়ে ট্রল না করে পাশে দাঁড়ানো উচিত ভারতীয়দের
সবসময়ই সত্যের পক্ষে কথা বলার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে
তমাল ভাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
তমাল স্যার, আশা করি আপনার দ্বারা কমেন্টগুলো পড়া হবে। 💓💞💞💞
যদিও অনেক কঠিন পরিস্থিতির মোকাবেলা করতে হয়েছে আপনাকে,যা বলার মত নই,
তবে আপনি এখন যে কথাগুলো বলেছেন,
তা শুনে অনেক অনেকের ভুল ভেঙে যাবে বলে মনেকরি,,,অসংখ্য ধন্যবাদ স্যার ।
মৌলবাদ শব্দটা খুবই খারাপ লাগলো মৌলবীদের মধ্যেই আন্তরিকতা বেশি যেটা তালেবান দেখিয়েছে এই হিন্দু ভাইদের সঙ্গে
শিক্ষককে নিয়ে ট্রল না করে পাশে দাঁড়ানো উচিত ভারত বাসীর
সহমত পোষণ করছি
শিক্ষক এমনি হওয়া উচিত।
Love u from Bangladesh Sir.
এরাই অাসল স'শিক্ষিত মানুষ,,,, স্যালুট সত্যিকে,,, স্যালুট তমাল স্যারকে,, 👍
তালেবান শান্তিকামি এবং সত্যের জয় সবসময়ই।
আল্লাহ আমাদের সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুন- আমিন