@@MdRafikHasan-qj7sm ভাই এইটাই ঠিক। শুধু সরকারি চাকরি নিয়ে থাকলে হবে না। সবকিছুর একটা পরিবর্তন থাকতে হবে। যদি বছরে বছরে পেনশন এর টাকা পেয়ে যায় তাহলে দোষ কি ওই টাকা অন্য কোনো খাতে বিনিয়োগ করে রাখলেই হবে। পেনশন এর টাকার জন্য এই টেবিল ওই টেবিল এ যায়তে হবে না। সরকার এর চাপ ও কমবে
আমি একজন দোকান দার আজ প্রায় ১৹৷১৫ বছর ধরে ট্যাক্স দিচ্ছি সে হিসাবে সরকার আমাকে দোকানদার হিসাবে কি সুবিধা দিচ্ছে শুধু নিয়েছে মরলে কিছু নাই অসুস্থ হলে কিছু নাই শুধু কি দিয়ে যাব, দোকানদার সব জায়গায় অবহেলিত, আমাদের দাবি আমাদের চিকিৎসা ভাতা ফ্রি করে দেওয়া হোক
বর্তমান পেনশন ব্যবস্থায় যুক্ত হওয়ার মানে হলো চাকুরি বেসরকারীকরণের চেয়েও খারাপ অবস্থা। বেসরকারী চাকরির তো বেতন বেশি। চাকুরিজীবীর জমা টাকায় পেনশন দিয়ে কেন সরকারের নাম হচ্ছে ? আনুতোষিক (গ্রাচ্যুয়িটি) না দিলে চাকুরিজীবী নিজের ও সন্তানের জন্য বাড়ি থাকার বাড়ি বানাবেন কীভাবে? তাহলে তারা থাকবে কোথায়? কারণ, সরকার যে বেতন দিচ্ছে তা তো সংসার খরচ বাবদ। আর যদি অবসর গ্রহণের ২ মাস পরে চাকুরিজীবী ও ৫ মাস পরে তার স্ত্রী মারা যায় তাহলে তো পুরো টাকা সরকারের লাভ। তাছাড়া চাকুরিজীবীর সুবিধা কেড়ে নিয়ে কেন রাষ্ট্রের উন্নয়ন করতে হবে। তাহলে আমরা উন্নত হচ্ছি কীভাবে?
তাদের সুবিধা দিয়ে লাভটা কি হচ্ছে? দুর্নীতি কমছে? তাছাড়া সরকারি চাকরির জন্য ছুটতে গিয়ে যে লাখ লাখ বেকার ঘুরছে তাদের সরকারি চাকরির পেছনে এতো আকর্ষণ কীসের জন্য? লাভ কমাক, লোভও কমবে, বেকারও কমবে
আমার কষ্টার্জিত টাকা সরকার জমা করে নিবে পরবর্তীতে এই টাকা আমি হাতে পাবো না শুধুমাত্র মাসে মাসে আমাকে পেনশন দেওয়া হবে ধরলাম আমার স্ত্রী আমার নমিনি বয়সের গ্যাপ ধরলাম 5 বছর আমি নিজে 75 বছর পর্যন্ত বাঁচলাম দিয়ে মারা গেলাম আমার স্ত্রী বয়স তখন মোটামুটি 70 বছর তাহলে সে যদি 80 বছর পর্যন্ত বাঁচে তো 5 বছর পরেই তার পেনশন বন্ধ হয়ে যাবে তাহলে লাভটা কি হলো এবং এককালীন ভাঙ্গায় ফেলা ও যাবে না পুরোটাই সরকারের ঘরের জমা থেকে যাবে 😁 জয় বাংলা
Vai na jene comment korben na. Modda kotha hocchhe public er kosterjito taka ta koar sorkari dhanda . Apni budhoy ekhono concepts ta clear na.@@smal-amin5194
দেউলিয়া সরকার নিজের খরচের টাকা জোগাতেই এই স্কিম নামে স্ক্যামের আশ্রয় নিচ্ছে।। নিজের জমানো টাকা প্রয়োজনের সময় যদি তোলাই না যায়,তাহলে এসবের মানে কি? আবার মিডল ক্লাসদের পুরো বেতনের টাকা দিয়েই সংসার চালাতে কষ্ট হয় এই বাজারে,সেখানে তার কাছ থেকে জোর করে মাসে মাসে ১০% টাকা নেওয়ার মানে তো সরকারি চাদাবাজি। বাড়তি টাকা জোগাতে সরকারি অফিসগুলোতে সৎ লোকগুলোও দূর্নীতিতে জড়াবে।
পেনশন স্কীম বাধ্যতামূলক করা কখনোই উচিত হবে না, এটা ঐচ্ছিক করা যেতে পারে, কেউ স্বেচ্ছায় করলে করবে কিন্তু জোর করে করতে বাধ্য করা চরম অন্যায় হবে। কারণ এতে আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ঠিকই বলেছেন। সরকারি চাকরি আর স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান, কর্পোরেশন, আধা-সরকারি বা স্ব-শাসিত প্রতিষ্ঠান তো এককথা নয়। সরকারের আয়-ব্যয় পর্যালোচনা করেই এই সিদ্ধান্ত। প্রতি বছরে রাজস্বখাতে বিপুল খরচের পাশাপাশি পেনশন যোগাতে সরকারের উপর চাপ পড়ে। সরকারকে চলতে হবে, চালাতে হবে।
বাংলাদেশ থেকে যে প্রতিনিয়ত প্রতিবছর হাজার হাজার কোটি কোটি টাকা দুর্নীতি করে পাচার করে দিচ্ছে। তাহলে সরকারি কিভাবে সুন্দর করে দেশ চালাবে এজন্যই তো অর্থ যোগান দিতে কষ্ট হচ্ছে।
ধন্যবাদ। একটু কি ভালোভাবে বিষয়টা ভেবে দেখেছেন?..আমি একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় এর ছাত্র। ক্লাস পরীক্ষা বন্ধ আছে,ক্ষতি আমার হচ্ছে এটা একদম সত্য। প্রত্যয় পেনশন ক্রিম ২০২৫ সাল থেকে যেসকল শিক্ষক নিয়োগ পাবে তাদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে, এখন যেসকল শিক্ষক আন্দোলন করছেন তারা এই পেনশন স্ক্রিমের আওতায় পড়ছেন না,তার এই আন্দোলন করছেন ভবিষ্যত প্রজন্মে আমরা যারা শিক্ষকতা বা রিসার্চের পেশায় আসবো তাদের জন্য। একজন চাকুরিপ্রার্থী জব করার ক্ষেত্রে অবশ্যই যেখানে বেশি সুবিধা পাবে সেই জবকেই বেছে নেবে। তাহলে ডিপার্টমেন্টে ভালো রেজাল্ট করার আগ্রহ কারও থাকবে না,কারণ শিক্ষকতা করে তেমন সুযোগ সুবিধা তারা পাচ্ছেন না। শিক্ষকদের কাজ শুধু শিক্ষকতা করা না,সেই সাথে তারা গবেষক। প্রত্যয় স্ক্রিম করা হলে, বিসিএস ক্যাডারদের জন্য এক নিয়ম আবার বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের ক্ষেত্রে আরেক নিয়ম কেন,তারা দুজনই ১ম শ্রেনির কর্মকর্তা। যদি মেধাবীরা সুযোগ সুবিধার বিবেচনায় বিসিএস দিয়ে ক্যাডার হয় তাহলে শিক্ষকতায় কারা আসবে?...কিছুদিন আগে একটা প্রস্তাব তোলা হয়েছিল,আমলাদের সন্তানদের জন্য আলাদা বিশ্ববিদ্যালয় বানানো হোক। বিশ্ববিদ্যালয় সকল নিন্মবিত্ত,মধ্যবিত্ত,উচ্চবিত্ত সবার জন্যই উন্মুক্ত,, বৈষম্য নীতি কেন হবে??? এই পেনশন স্ক্রিম আমাদের শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করার নীতি ব্যতিত কিছুই দেখছি না। শিক্ষকরা যৌক্তিক আন্দোলন করছেন,, হ্যাঁ কিছু নেগেটিভ সাইডও আছে, যেমন আমরা সেশন জটে পড়বো,আমাদের ক্ষতি হচ্ছে,,কিন্তু এই পেনশন স্ক্রিমকে মেনে নিলে,,ভবিষ্যতে শিক্ষকতা পেশায় আমাদের দেশের মেধাবীরা আসবে না।
@@healthyfood2758 একটু কি ভালোভাবে বিষয়টা ভেবে দেখেছেন?..আমি একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় এর ছাত্র। ক্লাস পরীক্ষা বন্ধ আছে,ক্ষতি আমার হচ্ছে এটা একদম সত্য। প্রত্যয় পেনশন ক্রিম ২০২৫ সাল থেকে যেসকল শিক্ষক নিয়োগ পাবে তাদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে, এখন যেসকল শিক্ষক আন্দোলন করছেন তারা এই পেনশন স্ক্রিমের আওতায় পড়ছেন না,তার এই আন্দোলন করছেন ভবিষ্যত প্রজন্মে আমরা যারা শিক্ষকতা বা রিসার্চের পেশায় আসবো তাদের জন্য। একজন চাকুরিপ্রার্থী জব করার ক্ষেত্রে অবশ্যই যেখানে বেশি সুবিধা পাবে সেই জবকেই বেছে নেবে। তাহলে ডিপার্টমেন্টে ভালো রেজাল্ট করার আগ্রহ কারও থাকবে না,কারণ শিক্ষকতা করে তেমন সুযোগ সুবিধা তারা পাচ্ছেন না। শিক্ষকদের কাজ শুধু শিক্ষকতা করা না,সেই সাথে তারা গবেষক। প্রত্যয় স্ক্রিম করা হলে, বিসিএস ক্যাডারদের জন্য এক নিয়ম আবার বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের ক্ষেত্রে আরেক নিয়ম কেন,তারা দুজনই ১ম শ্রেনির কর্মকর্তা। যদি মেধাবীরা সুযোগ সুবিধার বিবেচনায় বিসিএস দিয়ে ক্যাডার হয় তাহলে শিক্ষকতায় কারা আসবে?...কিছুদিন আগে একটা প্রস্তাব তোলা হয়েছিল,আমলাদের সন্তানদের জন্য আলাদা বিশ্ববিদ্যালয় বানানো হোক। বিশ্ববিদ্যালয় সকল নিন্মবিত্ত,মধ্যবিত্ত,উচ্চবিত্ত সবার জন্যই উন্মুক্ত,, বৈষম্য নীতি কেন হবে??? এই পেনশন স্ক্রিম আমাদের শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করার নীতি ব্যতিত কিছুই দেখছি না। শিক্ষকরা যৌক্তিক আন্দোলন করছেন,, হ্যাঁ কিছু নেগেটিভ সাইডও আছে, যেমন আমরা সেশন জটে পড়বো,আমাদের ক্ষতি হচ্ছে,,কিন্তু এই পেনশন স্ক্রিমকে মেনে নিলে,,ভবিষ্যতে শিক্ষকতা পেশায় আমাদের দেশের মেধাবীরা আসবে না।
কাজের কারণে বিভিন্ন স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানে যাওয়া হয়। সবাই এই ব্যবস্থার বিরোধীতা করছেন। কিন্তু আপত্তি জানানোর সাহস কারোর ই নেই। বিরোধীতা করলে তার চাকরি আউট হয়ে যাবে এই ভয়ে।
সরকারি চাকুরীজীবিদের পেনশন এর কি দরকার,তারা তো অবসর গ্রহণ করার অনেক আগেই চারটা বাড়ি,ফ্লাট,রিসোর্ট এর মালিক হয়ে যায়,এবং ছেলেমেয়েদের বিদেশে পাঠিয়ে দেয।
এদেশের মানুষ বিশ্ববিদ্যালয়গুলো থেকে কি পাচ্ছে, আমার মনে হয় এই সুযোগে বিশ্ববিদ্যালয় গুলো বন্ধ করে দিয়ে সকল শিক্ষকদেরকে প্রাথমিক বিদ্যালয় ডেপুটেশনে দেওয়া হোক। সকল শিক্ষার মূল প্রাথমিক বিদ্যালয়....
চট্টগ্রাম সীতাকুন্ড উপজেলায় ভূমি অফিসে কোন সেবা নিতে গেলে জোরপূর্বক এই সার্বজনীন পেনশন স্কীমে যুক্ত করা হচ্ছে। যুক্ত হতে না চাইলে কোন ধরনের সেবা প্রদান দিচ্ছেনা।
এতো টাকা পেনশন দরকার নেই। এককালীন নির্দিষ্ট কিছু টাকা দিলেই যথেষ্ট। সরকারি চাকরির নিরাপত্তা আছে, ডিউটিও কম। আর এগুলো অলাভজনক বেশিরভাগ। সুতরাং এতো বেশি পেনশন দেয়া মানে দেশের মানুষের tax & vat বাড়িয়ে দেয়া।
জীবন বীমা কর্পোরেশন ছাড়া, আর কোন বীমা কোম্পানি গ্রাহকদের টাকা ফেরত দেয় না। মেয়াদ পূর্ণ হওয়ার পর যেসব বীমা কোম্পানি টাকা ফেরত দেয় তারাও আসল ঢাকা থেকে কেটে নেয়।
I think I'm hearing the wrong word and/or pronunciation. Saw it on the banner as well, behind the consultation in the video playing along with the presentation. Knew that the word was - "sharbojonin". Not - "shorbojonin". Check and correct if needed.
আমি মনে করি , যদি অনার কষ্টের টাকা আমি ও আমার স্রী দুজনেই বোগ করতে না পারি তাহলে এই টাকা জমা করে কি লাভ । হা লাভ হবে আপনার আমার কারই না হবে শুদু সরকারের । তাই না , আপনারা সবাই ঐকমত তো PLEASE জানাবেন কিন্তুু সবাই ।
সরকার যে VAT ও Tax আদায় করে, সেখান থেকেই তো পেনশন ব্যবস্থা করতে পারে। আলাদা করে সার্বজনীন পেনশন স্কিম করার কোন প্রয়োজন নাই। Europe, কানাডায় এভাবেই pension ব্যবস্থা করা হয়
চাকরিতে প্রবেশের জোর-জবরদস্তি নেই । শুধুমাত্র শ্রদ্ধেয় শিক্ষকদের বেলায় না , সকল কর্মচারীদের একই সিস্টেমে আনা উচিত । 16 কোটি মানুষের উপর দিনমজুরের উপর কৃষকের উপর যুগ যুগ ধরে এই বোঝা চাপিয়ে দেয়া অন্যায় ?
The general public have lost their TRUST in their government... These are educated and informed people we're talking about... They sense something is afoot...
These educated people are not living up to our perception of them. They do not invest even a minimum effort in their original profession rather keeps themselves busy in the extra unwarranted jobs in the Private Universities, NGOs and other businesses. They are the জ্ঞানপাপী of our time
আমি যদিও এটার একদমই পক্ষে না তবে যদি সত্যিই করতে হয় তবে সবার জন্য করতে হবে এতেই আমার মতে এটা যুগান্তকারী পদক্ষেপ হতে পারে তবে সব জায়গা থেকেই উচিত পেনশন বন্ধ করা, নির্দিষ্ট কয়েকটা জায়গা থেকে বাদ না দিয়ে এবং সবার জন্য সেটা প্রযোজ্য হওয়া উচিত বর্তমানে যারা চাকরি করছে তাদের থেকে শুরু করে যারা আগে ছিল তাদেরও ( হয়তো সরকারি চাকরি করছে বা যারা অলরেডি করছে তারা তাই নির্দ্বিধায় মেনে নিচ্ছে (তারা তো পেনশন পাবেই) কিন্তু সরকারের উচিত হবে নতুন থেকে শুরু করে পুরাতন সকলেরই এটা করা এতেই নতুনরা এটা সহজে মানতে পারবে ) নির্দিষ্ট বয়সের আগে যদি কোন অঘটন ঘটে সেই ক্ষেত্রে পেনশন কি হবে সেই বিষয়েও পরিপূর্ণতা ক্লিয়ার হওয়া দরকার আছে | পাশাপাশি সকলেরই বেতন বাড়িয়ে দেওয়া, নতুন পে স্কেল কার্যকর করা এটা করলেই বলা যায় এই প্রথম এটাই হবে যুগন্তকারী পদক্ষেপ, এতে টাকা দিয়ে সরকারি চাকরি নেওয়ার যে আগ্রহ সোনার হরিণ মনে করা, পাশাপাশি বিয়ের বাজারে সরকারি চাকরির যে মূল্য এবং অন্যান্য সকল ক্ষেত্রে দুর্নীতি অনেকাংশেই কমে যাবে | ছাত্র-ছাত্রীরা অন্যান্য গবেষণামূলক কাজে অংশগ্রহণ করবে পাশাপাশি অন্য সেক্টরে অনেক উন্নতি আশা করা যায় তবে অবশ্যই এখানে দুর্নীতি থেকে বের হয়ে আসার সর্বোত্তম চেষ্টা করতে হবে বৈষম্যমূলক পেনশন স্কিম না করে, করলে সবার জন্য, না করলে কারো জন্য না আগে নিয়মেই চলতে হবে
ধন্যবাদ। একটু কি ভালোভাবে বিষয়টা ভেবে দেখেছেন?..আমি একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় এর ছাত্র। ক্লাস পরীক্ষা বন্ধ আছে,ক্ষতি আমার হচ্ছে এটা একদম সত্য। প্রত্যয় পেনশন ক্রিম ২০২৫ সাল থেকে যেসকল শিক্ষক নিয়োগ পাবে তাদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে, এখন যেসকল শিক্ষক আন্দোলন করছেন তারা এই পেনশন স্ক্রিমের আওতায় পড়ছেন না,তার এই আন্দোলন করছেন ভবিষ্যত প্রজন্মে আমরা যারা শিক্ষকতা বা রিসার্চের পেশায় আসবো তাদের জন্য। একজন চাকুরিপ্রার্থী জব করার ক্ষেত্রে অবশ্যই যেখানে বেশি সুবিধা পাবে সেই জবকেই বেছে নেবে। তাহলে ডিপার্টমেন্টে ভালো রেজাল্ট করার আগ্রহ কারও থাকবে না,কারণ শিক্ষকতা করে তেমন সুযোগ সুবিধা তারা পাচ্ছেন না। শিক্ষকদের কাজ শুধু শিক্ষকতা করা না,সেই সাথে তারা গবেষক। প্রত্যয় স্ক্রিম করা হলে, বিসিএস ক্যাডারদের জন্য এক নিয়ম আবার বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের ক্ষেত্রে আরেক নিয়ম কেন,তারা দুজনই ১ম শ্রেনির কর্মকর্তা। যদি মেধাবীরা সুযোগ সুবিধার বিবেচনায় বিসিএস দিয়ে ক্যাডার হয় তাহলে শিক্ষকতায় কারা আসবে?...কিছুদিন আগে একটা প্রস্তাব তোলা হয়েছিল,আমলাদের সন্তানদের জন্য আলাদা বিশ্ববিদ্যালয় বানানো হোক। বিশ্ববিদ্যালয় সকল নিন্মবিত্ত,মধ্যবিত্ত,উচ্চবিত্ত সবার জন্যই উন্মুক্ত,, বৈষম্য নীতি কেন হবে??? এই পেনশন স্ক্রিম আমাদের শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করার নীতি ব্যতিত কিছুই দেখছি না। শিক্ষকরা যৌক্তিক আন্দোলন করছেন,, হ্যাঁ কিছু নেগেটিভ সাইডও আছে, যেমন আমরা সেশন জটে পড়বো,আমাদের ক্ষতি হচ্ছে,,কিন্তু এই পেনশন স্ক্রিমকে মেনে নিলে,,ভবিষ্যতে শিক্ষকতা পেশায় আমাদের দেশের মেধাবীরা আসবে না।
আমলারা হাজার কোটি টাকা পাচার করবে আর শিক্ষকদের দমিয়ে সামান্য সম্মানটুকুও কেড়ে নেবে। এটা অশিক্ষিত মানুষের চিন্তা হতে পারে, যার কোনো শিক্ষকের শিক্ষা কপালে জুটেনি।
আগে নিজের টাকা জমানো ছাড়াই এককালীন প্রায় ১কোটি টাকা পেত এবং মাসিক পেনশন পেত। এখন নিজের জমানো টাকা থেকে মাসিক পেনশন পাবে,এক কালীন টাকা পাবে না।৭৫ বছরের পর নিজের জমানো ( মূলধন) এককালীন টাকা ফেরত পাবে নাকি শুধুমাত্র ৭৫ বছর বয়স পর্যন্ত মাসিক পেনশন পাবে সেটাও ক্লিয়ার নয়।
আলহামদুলিল্লাহ সঠিক সিদ্ধান্ত ধন্যবাদ সরকারকে,,,যারা টাকার জন্য কাজ সেবা করে তাদের কোথায় থাকে ইমান কোথায় থাকে দেশ প্রেমিক শিক্ষা নিজে কষ্ট করে দেশ ও জনগণের কষ্ট বুঝে সেবা মনমানসিকতা অভিজ্ঞতা,,, শিক্ষা শিক্ষা শিক্ষা আমাদের শিক্ষা অবস্থা এমনি এমনিই তো হওয়া উচিত কেননা আমরা কেউ তো আর শিক্ষায় শিক্ষিত কষ্ট করা দেশ প্রেমিক নই,, আমাদের শিক্ষা হলো মুখস্থ বিদ্যা অর্জন করা শুদ্ধ ভাবে ইংরেজি কথা বলে ও মামা চাচা দিয়ে বড় পদ চেয়ার চাকরি ক্ষমতা আদায় করা, কে কত নাম্বার পেয়েছে কে পাশ করে কার থেকে কে বেশি নাম্বার পেয়েছে,শিক্ষা নিয়ে ব্যবসা রাজনীতি সহ নানা রকম কাহিনী,, যেদেশে মুখস্থ বিদ্যা করে শুধু দেশের সম্পদ অপচয় লুটপাট করে ও জনগণের কষ্ট টাকা অনিয়ম-দুর্নীতি ঘুষ চুরি করে সেই দেশের শিক্ষা এমনই হওয়া উচিত,, সেই শিক্ষা এইদেশে মিথ্যা আশ্বাস বাহানা দিয়ে সিন্ডিকেট করে অনিয়ম-দুর্নীতির স্বজনপ্রীতি চুরি করে নামে বেনামে দেশ বিদেশে সম্পদের পাহাড় গড়ে তুলা ছেলে মেয়ে রা বিলাসিতা করা, এসি রুমে বসে আরাম আয়েশ করে,,কেননা কেউ দেখার নেই যারা দেখবে তারা জড়িত অনিয়ম-দুর্নীতির স্বজনপ্রীতি চুরি সাথে,,যে দেশে টাকা দিয়ে সব কিছু কিনা যায় সেদেশে দেশের শিক্ষা তো এমনি হওয়া উচিত,,কেননা এই দেশে কঠোর আইন জবাবদিহিতা নিরপেক্ষ বিচার তদন্ত শাস্তি নেই,বুদ্ধি অভিজ্ঞতা বিশেষজ্ঞ সততা দেশ প্রেমিক নেই যারা ১৫০/২০০ বছরের ভবিষ্যৎ প্রজন্মর কথা ভেবে সঠিকভাবে বিশ্লেষণ টেকসই উন্নয়ন আধুনিক সিস্টেম করে কাঠামো অবকাঠামো সেবা কৃষি শিল্প খাত সহ সকল কিছু টেকসই মানের করে না, কেননা যদি একসঙ্গে সকল কাজ সেবা করা হয়ে যায় তাহলে তো আর দেশ ও জনগণের কষ্ট টাকা অপচয় লুটপাট করতে পারবে না,এই দেশে মন-মানসিকতা হলো মুখস্থ বিদ্যা করে বড় পদ চেয়ার,ক্ষমতা চাকরি আদায় করে অনিয়ম-দুর্নীতি করা, যদি আমরা দেশ প্রেমিক থাকতাম সৎ হতাম ও সততাভাবে সকল সরকারি স্বায়িত্বশাসিত হাসপাতালে প্রশাসনের অফিসে ১৫০/২০০ বছর ভবিষ্যতে প্রজন্ম কথা ভেবে টেকসই ভাবে দেখেশুনে চারপাশ অলিগলিদেখে সকলকাঠামো অবকাঠামো শিক্ষা স্বাস্থ্য শিল্প সংস্কৃতি কৃষি সড়ক ট্রেন বাস নদ নদী খাল বিল গাছ পরিবেশ রক্ষা ও খেলাসহ সকলের জন্য আইন সমান থাকতো সকল অফিসের অভিজ্ঞতা সততা মানুষ থাকতো তাহলে ৩০ বছর আগেই নিয়ম-কানুন আইন-কানুন মেনে কাজ করতে ও ডিজিটাল আধুনিক হয়ে যেতাম,,যদি সততা থাকতো তাহলে দেশের মানুষের কষ্ট ভোগান্তি হয়রানি হত না,,যদি যে যার সেক্টরে সততা দেশ প্রেমিক হয়ে কাজ করতো দেশে কঠোর আইন জবাবদিহিতা নিরপেক্ষ বিচার তদন্ত শাস্তি,গরীব ও ভি আইপি জন্য সকলের জন্য যদি আইন সমান হত তাহলে কেউ দেশে বড় ছোট অপরাধ অপকর্ম করতে পারতো না,আরো এগিয়ে যেতো কেউ বিমানবন্দরে হয়রানি ভোগান্তি হত না,,খাদ্য জন্য ভিক্ষা করতে হতো না, চিকিৎসা করাতে বিদেশে যেতো না।দেশে উন্নত মানের সেবা চিকিৎসা হতো,,শিক্ষা নিয়ে রাজনীতি ব্যবসা হত না।সবাই শিক্ষায় শিক্ষিত দেশ প্রেমিক হত সততা থাকতো তাহলে ভদ্র সেজে মিষ্টি ভাবে ইংরেজি কথা বলে সিন্ডিকেট করে অনিয়ম-দুর্নীতি ঘুষ চুরি করতে পারতো না,, কেউ রাস্তা ঘাট অবৈধভাবে নদ নদী খাল বিল রাস্তা ঘাট দখল চাঁদাবাজির মাদক চোরাচালান পন্যসামগ্রিই দাম বাড়াতে পারতো না,,যানজট সৃষ্টি হত না,, ফুটবল ক্রিকেট ভলিবল হকি সহ সকল খেলায় ও সকল সরকারি স্বায়িত্বশাসিত হাসপাতালে প্রশাসনের অফিসে সিন্ডিকেট হত না,,যে যার মত চলাচল করতে পারতো না,,সবাই ভালো মত সেবা ও চলাচল করতো,,, যদি সততা থাকতো তাহলে এক কাজ বার বার করে বাজেট বাড়ানো সময় বাড়ানো ছয়নয় অপরিকল্পিতভাবে নকশা করে সকল কাজ সেবা মিথ্যা আশ্বাস বাহানা দিয়ে জনগণের কষ্ট টাকা লুটপাট অপচয় করতে পারতো না,, সততা ভাবে কাজের মনমানসিকতা থাকলে সকল সেবা কাঠামো অবকাঠামো শিক্ষা চিকিৎসা কৃষি শিল্প সংস্কৃতি সহ সকল কাজ ১৫০/২০০ বছর ভবিষ্যতে প্রজন্ম কথা ভেবে নিয়ম-কানুন আইন-কানুন মেনে টেকসই সঠিকভাবে পরিকল্পনা অনুযায়ী করতো। যেন জনগণের কষ্ট টাকা অপচয় লুটপাট না হয় এক কাজ বার বার না হয়, যে কোন কাজ দেখেশুনে বুঝে বিশেষজ্ঞ দিয়ে বিশ্লেষন করে কাজ করতো যেন সে কাজে আর জনগণের কষ্ট টাকা লুটপাট অপচয় ও হয়রানি ভোগান্তি কষ্ট না হয় সরকারের বদনাম ও টাকা অপচয় না হয়,,,কিন্তু আমরা কেউ শিক্ষায় শিক্ষিত দেশ প্রেমিক নই সততা নেই,,,আছে মুখস্থ বিদ্যা করে বড় পদ চেয়ার চাকরি ক্ষমতা আদায় করা একবার পদ চেয়ার আদায় হলে দেশের কি হলো তা দেখার সময় নেই তখন মনমানসিকতা থাকে কিভাবে জনগণের কষ্ট টাকা অপচয় করা যায়, অনিয়ম-দুর্নীতি স্বজনপ্রীতি তেলবাজি প্রতারণা করা যায় দেশ বিদেশে সম্পদ পাহাড় গড়ে তুলা যায় সেই অভিজ্ঞতা মনমানসিকতা আমাদের,
মানুষ যা চায় না
তা সরকার চায় কেন?
বুঝতে হবে এখানে তার স্বার্থই অধিক
আপনার মোত সরকারি কর্মচারীরা চায় না। সাধারণ জনগণ ঠিকই চায়।
@@Reza-sw9vd ame sadharon jonogon hisebe ame chy na karon vobissote amader jokhon chakre hobe tokhon a onnay iskem pention atke jabo
আপনার মত আওয়ামীলীগ চায়, সাধারণ মানুষ চায় না। সেটার প্রমাণ এই কমেন্ট সেকশন দেখুন@@Reza-sw9vd
Right
@@MdRafikHasan-qj7sm
ভাই এইটাই ঠিক।
শুধু সরকারি চাকরি নিয়ে থাকলে হবে না।
সবকিছুর একটা পরিবর্তন থাকতে হবে।
যদি বছরে বছরে পেনশন এর টাকা পেয়ে যায় তাহলে দোষ কি
ওই টাকা অন্য কোনো খাতে বিনিয়োগ করে রাখলেই হবে।
পেনশন এর টাকার জন্য এই টেবিল ওই টেবিল এ যায়তে হবে না।
সরকার এর চাপ ও কমবে
আমি একজন দোকান দার আজ প্রায় ১৹৷১৫ বছর ধরে ট্যাক্স দিচ্ছি সে হিসাবে সরকার আমাকে দোকানদার হিসাবে কি সুবিধা দিচ্ছে শুধু নিয়েছে মরলে কিছু নাই অসুস্থ হলে কিছু নাই শুধু কি দিয়ে যাব, দোকানদার সব জায়গায় অবহেলিত, আমাদের দাবি আমাদের চিকিৎসা ভাতা ফ্রি করে দেওয়া হোক
Nice ❤
ইনকাম টেক্স দেন?
একমত
ঠিক বলেছেন
আপনার এখানে কথা বলেন কেন?!
মূলত সরকারি চাকুরীজীবীদের সুযোগ সুবিধা কিছুটা কমলো এটাই আসল কারন তাছাড়া কিছুই না।
না জেনে মন্তব্য করা ঠিক না। সরকারের রাজস্ব খাতের বেতনভোগী (আমলা-মামলা) রা কেন এই পেনশনের আওতায় আসছেন না? তারা ঠিকই আগের সিসেটেমে রয়ে যাচ্ছেন।
এটা নাগরিকদের জন্য ভালো না? তারা খুশি হইছে না?
এই পেনশন স্কিম যদি ভালোই হবে তবে কেনো জোর করে চাপিয়ে দেয়া হচ্ছে লোকের উপর আসলে এসব কিছু না জনগণের পকেটের টাকা হাতিয়ে নেয়ার ধান্দা
রাইট
সঠিক উল্লেখ
ঠিক বলেছেন
100% r8
যে কোনো কারনেই হোক প্রায় সবাই আসল জায়গায় হাত দেয় না। আপনি সংক্ষিপ্ত আকারে হলেও আসল জায়গায় হাত দিয়েছেন সেই জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
শিয়ালের কাছে মুরগি জমা রাখা
সরকারের উচ্চ পর্যায়ের ব্যক্তিবর্গের অসীম দুর্নীতির একেরপর এক খবরের জন্য জনগনের বিশ্বাস কমেছে
আজকের ১০ হাজার
৪০ বছর পরে ৫০ হাজার টাকার সমান
১০০০০ করে রাখলে ৪০ বছর পর ৩ লাখ করে প্রতি মাসে পাওয়া যাবে?
vul 40 bosor pore seta 10 lakh
@@dipdip3263 math ta ektu kore dekhan toh...10 lakh kivabe holo
বর্তমান পেনশন ব্যবস্থায় যুক্ত হওয়ার মানে হলো চাকুরি বেসরকারীকরণের চেয়েও খারাপ অবস্থা। বেসরকারী চাকরির তো বেতন বেশি। চাকুরিজীবীর জমা টাকায় পেনশন দিয়ে কেন সরকারের নাম হচ্ছে ? আনুতোষিক (গ্রাচ্যুয়িটি) না দিলে চাকুরিজীবী নিজের ও সন্তানের জন্য বাড়ি থাকার বাড়ি বানাবেন কীভাবে? তাহলে তারা থাকবে কোথায়? কারণ, সরকার যে বেতন দিচ্ছে তা তো সংসার খরচ বাবদ। আর যদি অবসর গ্রহণের ২ মাস পরে চাকুরিজীবী ও ৫ মাস পরে তার স্ত্রী মারা যায় তাহলে তো পুরো টাকা সরকারের লাভ। তাছাড়া চাকুরিজীবীর সুবিধা কেড়ে নিয়ে কেন রাষ্ট্রের উন্নয়ন করতে হবে। তাহলে আমরা উন্নত হচ্ছি কীভাবে?
তাদের সুবিধা দিয়ে লাভটা কি হচ্ছে? দুর্নীতি কমছে?
তাছাড়া সরকারি চাকরির জন্য ছুটতে গিয়ে যে লাখ লাখ বেকার ঘুরছে তাদের সরকারি চাকরির পেছনে এতো আকর্ষণ কীসের জন্য? লাভ কমাক, লোভও কমবে, বেকারও কমবে
Ata aro durniti barba .... Je manus gulo sot cilo tarao akhon vabbe oboshore gale kicu pabo na.. akhon kamaia nita hobe
@@TZovroআপনার কথায় একমত লাভ কমবে লোভ কমবে। কিন্তু একবারও চিন্তা করছেন যদি দেশ দেওলিয়া হয় এই টাকা কার পকেটে থাকবে।
না ভাই
অনেক বেসরকারি প্রতিষ্ঠান এর বেতন
১০,০০০ টাকার নিচে।
আর একজন ম্যানেজার এর বেতন ৩০,০০০ এর নিচে
আবার ৩ /৪ বছর যাবত বেতন ও বাড়ায় না।
লোকসান দেখায়
আসলে কথা কাউকে শান্তিতে থাকতে দিবে না তাই দেখছি
আমার কষ্টার্জিত টাকা সরকার জমা করে নিবে পরবর্তীতে এই টাকা আমি হাতে পাবো না শুধুমাত্র মাসে মাসে আমাকে পেনশন দেওয়া হবে ধরলাম আমার স্ত্রী আমার নমিনি বয়সের গ্যাপ ধরলাম 5 বছর আমি নিজে 75 বছর পর্যন্ত বাঁচলাম দিয়ে মারা গেলাম আমার স্ত্রী বয়স তখন মোটামুটি 70 বছর তাহলে সে যদি 80 বছর পর্যন্ত বাঁচে তো 5 বছর পরেই তার পেনশন বন্ধ হয়ে যাবে তাহলে লাভটা কি হলো এবং এককালীন ভাঙ্গায় ফেলা ও যাবে না পুরোটাই সরকারের ঘরের জমা থেকে যাবে 😁 জয় বাংলা
Bou ar name areekta account khule felen taholei to somadan hoye jai
Vai na jene comment korben na. Modda kotha hocchhe public er kosterjito taka ta koar sorkari dhanda . Apni budhoy ekhono concepts ta clear na.@@smal-amin5194
জয়বাংলা করার নতুন ফন্দি
দেউলিয়া সরকার নিজের খরচের টাকা জোগাতেই এই স্কিম নামে স্ক্যামের আশ্রয় নিচ্ছে।। নিজের জমানো টাকা প্রয়োজনের সময় যদি তোলাই না যায়,তাহলে এসবের মানে কি? আবার মিডল ক্লাসদের পুরো বেতনের টাকা দিয়েই সংসার চালাতে কষ্ট হয় এই বাজারে,সেখানে তার কাছ থেকে জোর করে মাসে মাসে ১০% টাকা নেওয়ার মানে তো সরকারি চাদাবাজি। বাড়তি টাকা জোগাতে সরকারি অফিসগুলোতে সৎ লোকগুলোও দূর্নীতিতে জড়াবে।
দেশের অর্থনীতির ছয় চাষ এখন আবার নতুন ধান্দা করতেছে সরকার কিভাবে টাকা আত্মসাৎ করা যায়
আমার বেতনে টাকা দ্বারা সংসার চলেনা। সর্বকালীন পেনশন কি ভাবে করবো। এই টাকা একসঙ্গে পাওয়া যাবে না।এই টাকা দিয়ে দেশ চালানো ব্যবস্থা করছে।
সরকারের সঠিক সিদ্ধান্ত তে সাধুবাদ জানাই।
এই টাকা যদি সরকার কিংবা সরকারের কেউ মেরে দেয় এবং শেষে বলে আমরা দেউলিয়া হয়ে গেছি তখন এর দায় কে নিবে? সেজন্য ভুলেও কেউ পেনশন স্কিমে অংশগ্রহণ করবেন না।
সেই জন্যইতো বাধ্য করার চেষ্টা চলছে।
এত এত দূর্ণীতির মধ্যে মানুষ কীভাবে বিশ্বাস করবে এই জন্য এই স্কিমের আওতায় লোক খুজে পাওয়া যাচ্ছে না
সঠিক সিদ্ধান্ত
পেনশন স্কীম বাধ্যতামূলক করা কখনোই উচিত হবে না, এটা ঐচ্ছিক করা যেতে পারে, কেউ স্বেচ্ছায় করলে করবে কিন্তু জোর করে করতে বাধ্য করা চরম অন্যায় হবে। কারণ এতে আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ঠিকই বলেছেন। সরকারি চাকরি আর স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান, কর্পোরেশন, আধা-সরকারি বা স্ব-শাসিত প্রতিষ্ঠান তো এককথা নয়। সরকারের আয়-ব্যয় পর্যালোচনা করেই এই সিদ্ধান্ত। প্রতি বছরে রাজস্বখাতে বিপুল খরচের পাশাপাশি পেনশন যোগাতে সরকারের উপর চাপ পড়ে। সরকারকে চলতে হবে, চালাতে হবে।
বাংলাদেশ থেকে যে প্রতিনিয়ত প্রতিবছর হাজার হাজার কোটি কোটি টাকা দুর্নীতি করে পাচার করে দিচ্ছে। তাহলে সরকারি কিভাবে সুন্দর করে দেশ চালাবে এজন্যই তো অর্থ যোগান দিতে কষ্ট হচ্ছে।
স্বার্থে লেগেছে, অমনি ছাত্রদের জিম্মি করছে 😡
ধন্যবাদ। একটু কি ভালোভাবে বিষয়টা ভেবে দেখেছেন?..আমি একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় এর ছাত্র। ক্লাস পরীক্ষা বন্ধ আছে,ক্ষতি আমার হচ্ছে এটা একদম সত্য।
প্রত্যয় পেনশন ক্রিম ২০২৫ সাল থেকে যেসকল শিক্ষক নিয়োগ পাবে তাদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে, এখন যেসকল শিক্ষক আন্দোলন করছেন তারা এই পেনশন স্ক্রিমের আওতায় পড়ছেন না,তার এই আন্দোলন করছেন ভবিষ্যত প্রজন্মে আমরা যারা শিক্ষকতা বা রিসার্চের পেশায় আসবো তাদের জন্য।
একজন চাকুরিপ্রার্থী জব করার ক্ষেত্রে অবশ্যই যেখানে বেশি সুবিধা পাবে সেই জবকেই বেছে নেবে।
তাহলে ডিপার্টমেন্টে ভালো রেজাল্ট করার আগ্রহ কারও থাকবে না,কারণ শিক্ষকতা করে তেমন সুযোগ সুবিধা তারা পাচ্ছেন না। শিক্ষকদের কাজ শুধু শিক্ষকতা করা না,সেই সাথে তারা গবেষক। প্রত্যয় স্ক্রিম করা হলে, বিসিএস ক্যাডারদের জন্য এক নিয়ম আবার বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের ক্ষেত্রে আরেক নিয়ম কেন,তারা দুজনই ১ম শ্রেনির কর্মকর্তা।
যদি মেধাবীরা সুযোগ সুবিধার বিবেচনায় বিসিএস দিয়ে ক্যাডার হয় তাহলে শিক্ষকতায় কারা আসবে?...কিছুদিন আগে একটা প্রস্তাব তোলা হয়েছিল,আমলাদের সন্তানদের জন্য আলাদা বিশ্ববিদ্যালয় বানানো হোক। বিশ্ববিদ্যালয় সকল নিন্মবিত্ত,মধ্যবিত্ত,উচ্চবিত্ত সবার জন্যই উন্মুক্ত,, বৈষম্য নীতি কেন হবে???
এই পেনশন স্ক্রিম আমাদের শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করার নীতি ব্যতিত কিছুই দেখছি না। শিক্ষকরা যৌক্তিক আন্দোলন করছেন,,
হ্যাঁ কিছু নেগেটিভ সাইডও আছে, যেমন আমরা সেশন জটে পড়বো,আমাদের ক্ষতি হচ্ছে,,কিন্তু এই পেনশন স্ক্রিমকে মেনে নিলে,,ভবিষ্যতে শিক্ষকতা পেশায় আমাদের দেশের মেধাবীরা আসবে না।
প্রিয় ছাত্রলীগের লাঠিয়াল বাহীনির হস্তক্ষেপ কামনা করছি 🤲
😂
একদম ঠিক 😂😂
খুব সুন্দরভাবে ব্যাখ্যা করেছেন।ধন্যবাদ ❤
শিক্ষা মন্ত্রীর পদত্যাগ চাই, দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে।
সর্বজনীন পেনশন স্কীম প্রত্যয় বাতিল করা হোক
সকল চাকরিজীবীদের সর্বজনীন পেনশনে নিয়ে আসতে হবে।
দেশে কোন বৈষম্যমূলক আইন করা যাবে না
কিছু বুঝিস। কমেন্ট করলে হবে
*সরকারের কাছে সবাই সমান।সবার টাকাই লুটে খাবে*
তাহলে মানুষের টাকা লুটপাট করে খাওয়া যাবে।সব ব্যাংক লুটপাট করে খাওয়া শেষ এখন মানুষের পকেটের টাকা খাওয়ার নতুন ফন্দি।ঠিক শিয়াল আর মুরগির গল্পের মতোই।
@@healthyfood2758 একটু কি ভালোভাবে বিষয়টা ভেবে দেখেছেন?..আমি একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় এর ছাত্র। ক্লাস পরীক্ষা বন্ধ আছে,ক্ষতি আমার হচ্ছে এটা একদম সত্য।
প্রত্যয় পেনশন ক্রিম ২০২৫ সাল থেকে যেসকল শিক্ষক নিয়োগ পাবে তাদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে, এখন যেসকল শিক্ষক আন্দোলন করছেন তারা এই পেনশন স্ক্রিমের আওতায় পড়ছেন না,তার এই আন্দোলন করছেন ভবিষ্যত প্রজন্মে আমরা যারা শিক্ষকতা বা রিসার্চের পেশায় আসবো তাদের জন্য।
একজন চাকুরিপ্রার্থী জব করার ক্ষেত্রে অবশ্যই যেখানে বেশি সুবিধা পাবে সেই জবকেই বেছে নেবে।
তাহলে ডিপার্টমেন্টে ভালো রেজাল্ট করার আগ্রহ কারও থাকবে না,কারণ শিক্ষকতা করে তেমন সুযোগ সুবিধা তারা পাচ্ছেন না। শিক্ষকদের কাজ শুধু শিক্ষকতা করা না,সেই সাথে তারা গবেষক। প্রত্যয় স্ক্রিম করা হলে, বিসিএস ক্যাডারদের জন্য এক নিয়ম আবার বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের ক্ষেত্রে আরেক নিয়ম কেন,তারা দুজনই ১ম শ্রেনির কর্মকর্তা।
যদি মেধাবীরা সুযোগ সুবিধার বিবেচনায় বিসিএস দিয়ে ক্যাডার হয় তাহলে শিক্ষকতায় কারা আসবে?...কিছুদিন আগে একটা প্রস্তাব তোলা হয়েছিল,আমলাদের সন্তানদের জন্য আলাদা বিশ্ববিদ্যালয় বানানো হোক। বিশ্ববিদ্যালয় সকল নিন্মবিত্ত,মধ্যবিত্ত,উচ্চবিত্ত সবার জন্যই উন্মুক্ত,, বৈষম্য নীতি কেন হবে???
এই পেনশন স্ক্রিম আমাদের শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করার নীতি ব্যতিত কিছুই দেখছি না। শিক্ষকরা যৌক্তিক আন্দোলন করছেন,,
হ্যাঁ কিছু নেগেটিভ সাইডও আছে, যেমন আমরা সেশন জটে পড়বো,আমাদের ক্ষতি হচ্ছে,,কিন্তু এই পেনশন স্ক্রিমকে মেনে নিলে,,ভবিষ্যতে শিক্ষকতা পেশায় আমাদের দেশের মেধাবীরা আসবে না।
সেটাই তো করতে চাচ্ছে, কিন্তু পাবলিক খুশি হয়না কেনো? তাদের সমর্থন কই?
আমি একজন প্রবাসী 13 বছর দেশে টাকা পাঠাইছি ব্যাংকের মাধ্যমে :আমার জন্য অবশ্যই পেনশ চালুকরা ওচিত। কমপক্ষে 10বছর সকলপ্রবাসীদের পেনশন চালু করা ওচিত।
সঠিক সিদ্ধান্ত।
সরকার এর এই উদ্দেগ কে সাগত জানাই
কাজের কারণে বিভিন্ন স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানে যাওয়া হয়। সবাই এই ব্যবস্থার বিরোধীতা করছেন। কিন্তু আপত্তি জানানোর সাহস কারোর ই নেই। বিরোধীতা করলে তার চাকরি আউট হয়ে যাবে এই ভয়ে।
তারা শুধু তখনই আন্দোলন করে, যখন তাদের ব্যালেন্সে এ টান পড়ে 🙄
very সহজ, সরকারে কারো আস্থা নেই
ধন্যবাদ আপনাকে বুঝিয়ে বলার জন্য।
excellent presentation
আপনাদের ভিডিও অনেক ইনফরমেটিভ। কিন্তু ভিডিওর সাউন্ড আরেকটু বাড়াতে হবে। ❤
অভাবে স্বভাব নষ্ট,টাকা নাই তাই মাথা নষ্ট।সব লুটপাটের ধান্ধা
শুধু এখানে নয় বরং সকল সরকারী চাকরীতে পেনশন সিস্টেম বন্ধ করা দরকার
Vhai. Ai taka ek somoy Central Bank er moto udhao hoye jabe. As like insurance company. Evaly.
সরকারি চাকুরীজীবিদের পেনশন এর কি দরকার,তারা তো অবসর গ্রহণ করার অনেক আগেই চারটা বাড়ি,ফ্লাট,রিসোর্ট এর মালিক হয়ে যায়,এবং ছেলেমেয়েদের বিদেশে পাঠিয়ে দেয।
সাধারণ মানুষের এই স্কিমের প্রতি অনীহার যে কারণগুলো বলেছেন তা যৌক্তিক।
এদেশের মানুষ বিশ্ববিদ্যালয়গুলো থেকে কি পাচ্ছে, আমার মনে হয় এই সুযোগে বিশ্ববিদ্যালয় গুলো বন্ধ করে দিয়ে সকল শিক্ষকদেরকে প্রাথমিক বিদ্যালয় ডেপুটেশনে দেওয়া হোক। সকল শিক্ষার মূল প্রাথমিক বিদ্যালয়....
বিশ্ব বিদ্যালয় বন্ধ করে সেই শিক্ষকদেরকে ডেপুটেশনে প্রাথমিকবিদ্যালয়ে দিলে প্রাথমিকের শিক্ষকদের অবস্থা কি হবে?
Anis ahmed bai,kotha bolben chinta babna kore,,
ভালো সিদ্ধান্ত।
বড় ভাই আমার কাছে খুব ভালো হয়েছে
চট্টগ্রাম সীতাকুন্ড উপজেলায় ভূমি অফিসে কোন সেবা নিতে গেলে জোরপূর্বক এই সার্বজনীন পেনশন স্কীমে যুক্ত করা হচ্ছে। যুক্ত হতে না চাইলে কোন ধরনের সেবা প্রদান দিচ্ছেনা।
এতো টাকা পেনশন দরকার নেই। এককালীন নির্দিষ্ট কিছু টাকা দিলেই যথেষ্ট। সরকারি চাকরির নিরাপত্তা আছে, ডিউটিও কম। আর এগুলো অলাভজনক বেশিরভাগ।
সুতরাং এতো বেশি পেনশন দেয়া মানে দেশের মানুষের tax & vat বাড়িয়ে দেয়া।
Excellent presentation
An outstanding scheme for all
Thanks. Keep it up.
জীবন বীমা কর্পোরেশন ছাড়া, আর কোন বীমা কোম্পানি গ্রাহকদের টাকা ফেরত দেয় না। মেয়াদ পূর্ণ হওয়ার পর যেসব বীমা কোম্পানি টাকা ফেরত দেয় তারাও আসল ঢাকা থেকে কেটে নেয়।
সর্বজনীন পেনশন স্কিম ছাড়া আর কোন বিকল্প করা যাবে না।
Good Content. ❤
এতদিন দালালি করেছে 😂😂😂
এই স্কিমের বিরোধিতা কারীরা স্বাধীনতার চেতনার বিরোধী
জনগণ যা চায়না তা জোর করে কেন চাপিয়ে দেওয়া উচিত নয়।
Valo hoise.......shorkari o shayetto shashito chakuri te shujog shubidha beshi haoar jonno shobai shorkari chakuri er dike humri kheye porese.
সর্বজনীন পেনশন নিয়ে সম্মানিত শিক্ষকগণ সোচ্চার কিন্তু ছাত্রদের কোটা, চাকরির বয়স বৃদ্ধি বিষয়ে
দেশের সম্মানিত শিক্ষকগণ চুপ।
স্বার্থ বড়ই অদ্ভুত জিনিস 🙂
আগে আওয়ামী লীগের সকল নেতাকর্মীর জন্য এই পেন্সন স্কিম বাধ্যতামূলক করা উচিত। আগে তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে
তারপর সাধারণ জনগণের জন্য হোক।
এসব স্কিম নন চাকরিজীবীদের জন্য করা হক।
I think I'm hearing the wrong word and/or pronunciation. Saw it on the banner as well, behind the consultation in the video playing along with the presentation.
Knew that the word was - "sharbojonin". Not - "shorbojonin".
Check and correct if needed.
আমি মনে করি , যদি অনার কষ্টের টাকা আমি ও আমার স্রী দুজনেই বোগ করতে না পারি তাহলে এই টাকা জমা করে কি লাভ । হা লাভ হবে আপনার আমার কারই না হবে শুদু সরকারের । তাই না , আপনারা সবাই ঐকমত তো PLEASE জানাবেন কিন্তুু সবাই ।
দায়িত্বহীন কাজ করবে আর চাকরি শেষে পেনশন পাবেন এটাই তাদের দাবি।
নতুন শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হোক
সরকার যে VAT ও Tax আদায় করে, সেখান থেকেই তো পেনশন ব্যবস্থা করতে পারে।
আলাদা করে সার্বজনীন পেনশন স্কিম করার কোন প্রয়োজন নাই।
Europe, কানাডায় এভাবেই pension ব্যবস্থা করা হয়
সব সরকারি চাকরি জীবীদের পেনশন বাধ্যতামূলক করা হোক
বন্ধ করে দেয়াই উচিৎ। সরকারকে ধন্যবাদ
এই ধরনের পেনশন স্কিম চালু করা মানে একটা সুভংকরের ফাকি।
স্কুল, কলেজ এর শিক্ষকদেরও কোন প্রকার অব মূল্যায়ন না করার অনুরোধ করছি।
তারা প্রাইভেটে যেমন যত্ন নেয়, স্কুলে কি এতটা যত্ন নিয়ে পড়ায়?
@@TZovro কথা সত্য বলেছেন ভাই। প্রাইভেট এর চাইতেও বেশি যত্ন নেয় যখন বাসায় এসে পড়া। একেই বলে বোধ যত গুর ততো মিঠা ।
@@sajibdk13islam49 তাহলে কাদেরকে নির্দোষ পাবেন ভাই? সরকারি চাকরি মানে নিশ্চিত কামাই হয়ে গেছে, কোনো চিন্তা করতে হবেনা, কাজ না করলেও সমস্যা নাই
গুড
সরকারি বেসরকারি সব প্রতিষ্ঠানে একই রকম পেনশন স্কিম চালু করা দরকার....❤
এটা আমরা মানি না।
সরকার সঠিক উদ্যোগ নিয়েছে
I am so happy about this news 😂😂😂
Right
পেনশন বন্ধ করা - সরকারের একটি ভালো উদ্যোগ
চাকরিতে প্রবেশের জোর-জবরদস্তি নেই । শুধুমাত্র শ্রদ্ধেয় শিক্ষকদের বেলায় না , সকল কর্মচারীদের একই সিস্টেমে আনা উচিত । 16 কোটি মানুষের উপর দিনমজুরের উপর কৃষকের উপর যুগ যুগ ধরে এই বোঝা চাপিয়ে দেয়া অন্যায় ?
আমি জোর দাবি জানাচ্ছি সরকারি কর্মচারীরাই পেনশন আনার জন্য সরকারি কর্মকর্তা জন্য আমরা খারাপ দিকে আছি তাদেরকে শিক্ষা হওয়া দরকার
Thanks
ঠিক কাজ হবে
দেশে অনেক বেকার আছে যারা চাকরি না করবে তাদের তাড়াতাড়ি চাকরি ছেড়ে বাড়িতে চলে আসার জন্য অনুরোধ করা হলো
sound নাই
The general public have lost their TRUST in their government... These are educated and informed people we're talking about... They sense something is afoot...
These educated people are not living up to our perception of them. They do not invest even a minimum effort in their original profession rather keeps themselves busy in the extra unwarranted jobs in the Private Universities, NGOs and other businesses.
They are the জ্ঞানপাপী of our time
প্রত্যয় স্কিমে সকল বেসরকারী কিন্ডারগর্টেন স্কুলের শিক্ষকদের অন্তর্ভূক্ত করা হোক । অন্যথায় ওই স্কুলের
ই এম আই নাম্বার বাতিল করা হোক।
আমি যদিও এটার একদমই পক্ষে না তবে যদি সত্যিই করতে হয় তবে সবার জন্য করতে হবে এতেই আমার মতে এটা যুগান্তকারী পদক্ষেপ হতে পারে
তবে সব জায়গা থেকেই উচিত পেনশন বন্ধ করা, নির্দিষ্ট কয়েকটা জায়গা থেকে বাদ না দিয়ে এবং সবার জন্য সেটা প্রযোজ্য হওয়া উচিত
বর্তমানে যারা চাকরি করছে তাদের থেকে শুরু করে যারা আগে ছিল তাদেরও ( হয়তো সরকারি চাকরি করছে বা যারা অলরেডি করছে তারা তাই নির্দ্বিধায় মেনে নিচ্ছে (তারা তো পেনশন পাবেই) কিন্তু সরকারের উচিত হবে নতুন থেকে শুরু করে পুরাতন সকলেরই এটা করা এতেই নতুনরা এটা সহজে মানতে পারবে )
নির্দিষ্ট বয়সের আগে যদি কোন অঘটন ঘটে সেই ক্ষেত্রে পেনশন কি হবে সেই বিষয়েও পরিপূর্ণতা ক্লিয়ার হওয়া দরকার আছে | পাশাপাশি সকলেরই বেতন বাড়িয়ে দেওয়া, নতুন পে স্কেল কার্যকর করা এটা করলেই বলা যায় এই প্রথম এটাই হবে যুগন্তকারী পদক্ষেপ,
এতে টাকা দিয়ে সরকারি চাকরি নেওয়ার যে আগ্রহ সোনার হরিণ মনে করা, পাশাপাশি বিয়ের বাজারে সরকারি চাকরির যে মূল্য এবং অন্যান্য সকল ক্ষেত্রে দুর্নীতি অনেকাংশেই কমে যাবে |
ছাত্র-ছাত্রীরা অন্যান্য গবেষণামূলক কাজে অংশগ্রহণ করবে পাশাপাশি অন্য সেক্টরে অনেক উন্নতি আশা করা যায় তবে অবশ্যই এখানে দুর্নীতি থেকে বের হয়ে আসার সর্বোত্তম চেষ্টা করতে হবে
বৈষম্যমূলক পেনশন স্কিম না করে, করলে সবার জন্য, না করলে কারো জন্য না আগে নিয়মেই চলতে হবে
কবরে যাওয়ার পরে পেনশন পাবে কিনা সেটাই সমস্যা!
বাইচা গেছি এই পেনশনের আওতায় পড়িনি😃😃😃
মানুষ প্রত্যয় চায় না । আগে দুর্নীতি দূর করুক ।
শিক্ষকরা ঠিক কাজ করছে
ঠিক আছে
সরকার যে নিয়ম করছে এটা থেকে গেলে ভালো হবে।।।।😌😌😌😌
Vdo quality is very low
এদের চর্বি জমে গেছে অনেক সবাইকে চাকরিচ্যুত করা হোক
ধন্যবাদ। একটু কি ভালোভাবে বিষয়টা ভেবে দেখেছেন?..আমি একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় এর ছাত্র। ক্লাস পরীক্ষা বন্ধ আছে,ক্ষতি আমার হচ্ছে এটা একদম সত্য।
প্রত্যয় পেনশন ক্রিম ২০২৫ সাল থেকে যেসকল শিক্ষক নিয়োগ পাবে তাদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে, এখন যেসকল শিক্ষক আন্দোলন করছেন তারা এই পেনশন স্ক্রিমের আওতায় পড়ছেন না,তার এই আন্দোলন করছেন ভবিষ্যত প্রজন্মে আমরা যারা শিক্ষকতা বা রিসার্চের পেশায় আসবো তাদের জন্য।
একজন চাকুরিপ্রার্থী জব করার ক্ষেত্রে অবশ্যই যেখানে বেশি সুবিধা পাবে সেই জবকেই বেছে নেবে।
তাহলে ডিপার্টমেন্টে ভালো রেজাল্ট করার আগ্রহ কারও থাকবে না,কারণ শিক্ষকতা করে তেমন সুযোগ সুবিধা তারা পাচ্ছেন না। শিক্ষকদের কাজ শুধু শিক্ষকতা করা না,সেই সাথে তারা গবেষক। প্রত্যয় স্ক্রিম করা হলে, বিসিএস ক্যাডারদের জন্য এক নিয়ম আবার বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের ক্ষেত্রে আরেক নিয়ম কেন,তারা দুজনই ১ম শ্রেনির কর্মকর্তা।
যদি মেধাবীরা সুযোগ সুবিধার বিবেচনায় বিসিএস দিয়ে ক্যাডার হয় তাহলে শিক্ষকতায় কারা আসবে?...কিছুদিন আগে একটা প্রস্তাব তোলা হয়েছিল,আমলাদের সন্তানদের জন্য আলাদা বিশ্ববিদ্যালয় বানানো হোক। বিশ্ববিদ্যালয় সকল নিন্মবিত্ত,মধ্যবিত্ত,উচ্চবিত্ত সবার জন্যই উন্মুক্ত,, বৈষম্য নীতি কেন হবে???
এই পেনশন স্ক্রিম আমাদের শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করার নীতি ব্যতিত কিছুই দেখছি না। শিক্ষকরা যৌক্তিক আন্দোলন করছেন,,
হ্যাঁ কিছু নেগেটিভ সাইডও আছে, যেমন আমরা সেশন জটে পড়বো,আমাদের ক্ষতি হচ্ছে,,কিন্তু এই পেনশন স্ক্রিমকে মেনে নিলে,,ভবিষ্যতে শিক্ষকতা পেশায় আমাদের দেশের মেধাবীরা আসবে না।
আমলারা হাজার কোটি টাকা পাচার করবে আর শিক্ষকদের দমিয়ে সামান্য সম্মানটুকুও কেড়ে নেবে। এটা অশিক্ষিত মানুষের চিন্তা হতে পারে, যার কোনো শিক্ষকের শিক্ষা কপালে জুটেনি।
সরকারি প্রতিষ্ঠান জীবন বীমা কর্পোরেশন এ পেনশন স্কিম বন্ধ করে বঙ্গবন্ধু পেনশন বীমা চালু করা হয়েছে কেন?
বাংলাদেশ গনবসতির দেশ সকল পরিবারের সদ্যসকে চাকরি করার সুযোগ করে দেওয়া হুক, পেনশন বন্ধ।
The Government of Bangladesh should give the option to choose the new system or stay in the old system.
আগে নিজের টাকা জমানো ছাড়াই এককালীন প্রায় ১কোটি টাকা পেত এবং মাসিক পেনশন পেত। এখন নিজের জমানো টাকা থেকে মাসিক পেনশন পাবে,এক কালীন টাকা পাবে না।৭৫ বছরের পর নিজের জমানো ( মূলধন) এককালীন টাকা ফেরত পাবে নাকি শুধুমাত্র ৭৫ বছর বয়স পর্যন্ত মাসিক পেনশন পাবে সেটাও ক্লিয়ার নয়।
যে বেতন স্কেল দেশে সংসার চালাতে মানুষ হিমসিম খাচ্ছে তার উপর নতুন পেনশন স্কিম,সম্পূর্ণ অযৌক্তিক।
কিসের সম্মানহানি,তারা কি জনগনের সম্মানের উর্ধে,,,আমি আওয়ামিলীগ পছন্দ না করলেও,,, সরকারে পেন্সন নীতির পক্ষে,,,
এই সরকারের শাসনামলে আস্থা নেই সাধারণ জনগনের।
এই পেনশন স্কিম যদি ভালোই হবে তবে কেনো জোর করে চাপিয়ে দেয়া হচ্ছে লোকের উপর আসলে এসব কিছু না জনগণের পকেটের টাকা হাতিয়ে নেয়ার ধান্দা
এত সুবিধা কি দরকার নতুন স্কিম টাই ভালো
বাংলাদেশ যে দেউলিয়া হবে না তার কি গ্যারান্টি আছে।
কী যে শুরু হলো
আলহামদুলিল্লাহ সঠিক সিদ্ধান্ত ধন্যবাদ সরকারকে,,,যারা টাকার জন্য কাজ সেবা করে তাদের কোথায় থাকে ইমান কোথায় থাকে দেশ প্রেমিক শিক্ষা নিজে কষ্ট করে দেশ ও জনগণের কষ্ট বুঝে সেবা মনমানসিকতা অভিজ্ঞতা,,,
শিক্ষা শিক্ষা শিক্ষা আমাদের শিক্ষা অবস্থা এমনি এমনিই তো হওয়া উচিত কেননা আমরা কেউ তো আর শিক্ষায় শিক্ষিত কষ্ট করা দেশ প্রেমিক নই,, আমাদের শিক্ষা হলো মুখস্থ বিদ্যা অর্জন করা শুদ্ধ ভাবে ইংরেজি কথা বলে ও মামা চাচা দিয়ে বড় পদ চেয়ার চাকরি ক্ষমতা আদায় করা, কে কত নাম্বার পেয়েছে কে পাশ করে কার থেকে কে বেশি নাম্বার পেয়েছে,শিক্ষা নিয়ে ব্যবসা রাজনীতি সহ নানা রকম কাহিনী,, যেদেশে মুখস্থ বিদ্যা করে শুধু দেশের সম্পদ অপচয় লুটপাট করে ও জনগণের কষ্ট টাকা অনিয়ম-দুর্নীতি ঘুষ চুরি করে সেই দেশের শিক্ষা এমনই হওয়া উচিত,, সেই শিক্ষা এইদেশে মিথ্যা আশ্বাস বাহানা দিয়ে সিন্ডিকেট করে অনিয়ম-দুর্নীতির স্বজনপ্রীতি চুরি করে নামে বেনামে দেশ বিদেশে সম্পদের পাহাড় গড়ে তুলা ছেলে মেয়ে রা বিলাসিতা করা, এসি রুমে বসে আরাম আয়েশ করে,,কেননা কেউ দেখার নেই যারা দেখবে তারা জড়িত অনিয়ম-দুর্নীতির স্বজনপ্রীতি চুরি সাথে,,যে দেশে টাকা দিয়ে সব কিছু কিনা যায় সেদেশে দেশের শিক্ষা তো এমনি হওয়া উচিত,,কেননা এই দেশে কঠোর আইন জবাবদিহিতা নিরপেক্ষ বিচার তদন্ত শাস্তি নেই,বুদ্ধি অভিজ্ঞতা বিশেষজ্ঞ সততা দেশ প্রেমিক নেই যারা ১৫০/২০০ বছরের ভবিষ্যৎ প্রজন্মর কথা ভেবে সঠিকভাবে বিশ্লেষণ টেকসই উন্নয়ন আধুনিক সিস্টেম করে কাঠামো অবকাঠামো সেবা কৃষি শিল্প খাত সহ সকল কিছু টেকসই মানের করে না, কেননা যদি একসঙ্গে সকল কাজ সেবা করা হয়ে যায় তাহলে তো আর দেশ ও জনগণের কষ্ট টাকা অপচয় লুটপাট করতে পারবে না,এই দেশে মন-মানসিকতা হলো মুখস্থ বিদ্যা করে বড় পদ চেয়ার,ক্ষমতা চাকরি আদায় করে অনিয়ম-দুর্নীতি করা,
যদি আমরা দেশ প্রেমিক থাকতাম সৎ হতাম ও সততাভাবে সকল সরকারি স্বায়িত্বশাসিত হাসপাতালে প্রশাসনের অফিসে ১৫০/২০০ বছর ভবিষ্যতে প্রজন্ম কথা ভেবে টেকসই ভাবে দেখেশুনে চারপাশ অলিগলিদেখে সকলকাঠামো অবকাঠামো শিক্ষা স্বাস্থ্য শিল্প সংস্কৃতি কৃষি সড়ক ট্রেন বাস নদ নদী খাল বিল গাছ পরিবেশ রক্ষা ও খেলাসহ সকলের জন্য আইন সমান থাকতো সকল অফিসের অভিজ্ঞতা সততা মানুষ থাকতো তাহলে ৩০ বছর আগেই নিয়ম-কানুন আইন-কানুন মেনে কাজ করতে ও ডিজিটাল আধুনিক হয়ে যেতাম,,যদি সততা থাকতো তাহলে দেশের মানুষের কষ্ট ভোগান্তি হয়রানি হত না,,যদি যে যার সেক্টরে সততা দেশ প্রেমিক হয়ে কাজ করতো দেশে কঠোর আইন জবাবদিহিতা নিরপেক্ষ বিচার তদন্ত শাস্তি,গরীব ও ভি আইপি জন্য সকলের জন্য যদি আইন সমান হত তাহলে কেউ দেশে বড় ছোট অপরাধ অপকর্ম করতে পারতো না,আরো এগিয়ে যেতো কেউ বিমানবন্দরে হয়রানি ভোগান্তি হত না,,খাদ্য জন্য ভিক্ষা করতে হতো না, চিকিৎসা করাতে বিদেশে যেতো না।দেশে উন্নত মানের সেবা চিকিৎসা হতো,,শিক্ষা নিয়ে রাজনীতি ব্যবসা হত না।সবাই শিক্ষায় শিক্ষিত দেশ প্রেমিক হত সততা থাকতো তাহলে ভদ্র সেজে মিষ্টি ভাবে ইংরেজি কথা বলে সিন্ডিকেট করে অনিয়ম-দুর্নীতি ঘুষ চুরি করতে পারতো না,, কেউ রাস্তা ঘাট অবৈধভাবে নদ নদী খাল বিল রাস্তা ঘাট দখল চাঁদাবাজির মাদক চোরাচালান পন্যসামগ্রিই দাম বাড়াতে পারতো না,,যানজট সৃষ্টি হত না,, ফুটবল ক্রিকেট ভলিবল হকি সহ সকল খেলায় ও সকল সরকারি স্বায়িত্বশাসিত হাসপাতালে প্রশাসনের অফিসে সিন্ডিকেট হত না,,যে যার মত চলাচল করতে পারতো না,,সবাই ভালো মত সেবা ও চলাচল করতো,,, যদি সততা থাকতো তাহলে এক কাজ বার বার করে বাজেট বাড়ানো সময় বাড়ানো ছয়নয় অপরিকল্পিতভাবে নকশা করে সকল কাজ সেবা মিথ্যা আশ্বাস বাহানা দিয়ে জনগণের কষ্ট টাকা লুটপাট অপচয় করতে পারতো না,,
সততা ভাবে কাজের মনমানসিকতা থাকলে সকল সেবা কাঠামো অবকাঠামো শিক্ষা চিকিৎসা কৃষি শিল্প সংস্কৃতি সহ সকল কাজ ১৫০/২০০ বছর ভবিষ্যতে প্রজন্ম কথা ভেবে নিয়ম-কানুন আইন-কানুন মেনে টেকসই সঠিকভাবে পরিকল্পনা অনুযায়ী করতো। যেন জনগণের কষ্ট টাকা অপচয় লুটপাট না হয় এক কাজ বার বার না হয়, যে কোন কাজ দেখেশুনে বুঝে বিশেষজ্ঞ দিয়ে বিশ্লেষন করে কাজ করতো যেন সে কাজে আর জনগণের কষ্ট টাকা লুটপাট অপচয় ও হয়রানি ভোগান্তি কষ্ট না হয় সরকারের বদনাম ও টাকা অপচয় না হয়,,,কিন্তু আমরা কেউ শিক্ষায় শিক্ষিত দেশ প্রেমিক নই সততা নেই,,,আছে মুখস্থ বিদ্যা করে বড় পদ চেয়ার চাকরি ক্ষমতা আদায় করা একবার পদ চেয়ার আদায় হলে দেশের কি হলো তা দেখার সময় নেই তখন মনমানসিকতা থাকে কিভাবে জনগণের কষ্ট টাকা অপচয় করা যায়, অনিয়ম-দুর্নীতি স্বজনপ্রীতি তেলবাজি প্রতারণা করা যায় দেশ বিদেশে সম্পদ পাহাড় গড়ে তুলা যায় সেই অভিজ্ঞতা মনমানসিকতা আমাদের,
এটা শিক্ষকদের উপর নিশ্চিত জুলুম।