আমাদের দাবি গরুর মাংস ৫০০ টাকা, খাসির মাংস ৭৫০ টাকা, মুরগীর মাংস ১০০ টাকা, ডিম ৭ টাকা, দুধ ৪০ টাকা, ইলিশ মাছ ৫০০ টাকা, চিনি ৭০ টাকা, তাহলেই আমরা সাধারণ মানুষ খুশি, কী বলেন সবাই।
**বার্তা:** হিন্দুধর্ম ও ইসলাম ধর্মের মধ্যে গভীর সংযোগ রয়েছে, কারণ উভয় ধর্মই এক পরম ঈশ্বরের উপাসনা করতে বলে। ইসলামে এই ঈশ্বরকে আল্লাহ নামে উল্লেখ করা হয়, আর হিন্দুধর্মে, বিশেষত ভগবদ গীতার শিক্ষায়, এই পরম সত্ত্বাকে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ নামে পরিচিত করা হয়। উভয় নামই একই মহাদেবের প্রতি ইঙ্গিত করে, যিনি সমস্ত সৃষ্টির উৎস এবং সকল জীবের শেষ আশ্রয়। কুরআনে, সূরা আল-ইখলাস (১১২:১-৪)-এ বলা হয়েছে: **"বলুন, তিনি আল্লাহ, যিনি এক। আল্লাহ, চিরস্থায়ী। তিনি কাউকে জন্ম দেননি, তিনিও জন্মগ্রহণ করেননি। এবং তাঁর সমকক্ষ কেউ নেই।"** এই আয়াতটি ইসলামে একেশ্বরবাদের শিক্ষা দেয়, যা বৈষ্ণব ধর্মের মূল বিশ্বাসের সাথেও মিলে যায়। তেমনি, ভগবান শ্রীকৃষ্ণ ভগবদ গীতায় বলেছেন: **"আমি সকল আধ্যাত্মিক এবং ভৌতিক জগতের উৎস। সমস্ত কিছু আমার থেকেই উদ্ভূত হয়।"** (ভগবদ গীতা ১০.৮)। এই শ্লোকটি হিন্দুধর্মে শ্রীকৃষ্ণকে পরম সত্ত্বা হিসেবে বোঝায়, যিনি একমাত্র ঈশ্বর এবং যিনি পূর্ণ ভক্তির সাথে পূজিত হন। এই উপলব্ধি থেকে বলা যায়, একজন সত্যিকারের হিন্দু যে শ্রীকৃষ্ণকে পরম সত্ত্বা হিসেবে পূজা করেন, তিনি ইসলামের একেশ্বরবাদ নীতির সাথে মিলে যান। তাই, আল্লাহর উপাসনা যেমন মুসলমানরা করেন, তেমনি হিন্দুদের শ্রীকৃষ্ণের উপাসনায়ও কোনো মৌলিক পার্থক্য নেই। সূরা আল-কাফিরুন (১০৯:৬)-এ বলা হয়েছে: **"তোমার ধর্ম তোমার জন্য, আর আমার ধর্ম আমার জন্য।"** এই আয়াতটি বিভিন্ন ধর্মের মধ্যে পারস্পরিক শ্রদ্ধা বজায় রাখতে উৎসাহিত করে। যেহেতু হিন্দু ও মুসলিম উভয়েই শেষ পর্যন্ত একই পরম সত্ত্বার উপাসনা করে, তাই হিন্দুদের "কাফির" বলে বিবেচনা করা উচিত নয়। পরিশেষে, কুরআন ও ভগবদ গীতার শিক্ষায় প্রকাশিত হয় যে, হিন্দু ও মুসলিমদের মধ্যে গভীর আধ্যাত্মিক সংযোগ রয়েছে। উভয়ই এক পরম ঈশ্বরের প্রতি ভক্তি প্রকাশ করেন, এবং তাই হিন্দুদের "কাফির" বলে ভাবার কোনো ভিত্তি নেই। বরং, আমাদের উচিত আমাদের ধর্মের সাধারণ ভিত্তি স্বীকার করে পারস্পরিক সৌহার্দ্য ও বোঝাপড়ার চেতনা প্রচার করা।
**বার্তা:** হিন্দুধর্ম ও ইসলাম ধর্মের মধ্যে গভীর সংযোগ রয়েছে, কারণ উভয় ধর্মই এক পরম ঈশ্বরের উপাসনা করতে বলে। ইসলামে এই ঈশ্বরকে আল্লাহ নামে উল্লেখ করা হয়, আর হিন্দুধর্মে, বিশেষত ভগবদ গীতার শিক্ষায়, এই পরম সত্ত্বাকে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ নামে পরিচিত করা হয়। উভয় নামই একই মহাদেবের প্রতি ইঙ্গিত করে, যিনি সমস্ত সৃষ্টির উৎস এবং সকল জীবের শেষ আশ্রয়। কুরআনে, সূরা আল-ইখলাস (১১২:১-৪)-এ বলা হয়েছে: **"বলুন, তিনি আল্লাহ, যিনি এক। আল্লাহ, চিরস্থায়ী। তিনি কাউকে জন্ম দেননি, তিনিও জন্মগ্রহণ করেননি। এবং তাঁর সমকক্ষ কেউ নেই।"** এই আয়াতটি ইসলামে একেশ্বরবাদের শিক্ষা দেয়, যা বৈষ্ণব ধর্মের মূল বিশ্বাসের সাথেও মিলে যায়। তেমনি, ভগবান শ্রীকৃষ্ণ ভগবদ গীতায় বলেছেন: **"আমি সকল আধ্যাত্মিক এবং ভৌতিক জগতের উৎস। সমস্ত কিছু আমার থেকেই উদ্ভূত হয়।"** (ভগবদ গীতা ১০.৮)। এই শ্লোকটি হিন্দুধর্মে শ্রীকৃষ্ণকে পরম সত্ত্বা হিসেবে বোঝায়, যিনি একমাত্র ঈশ্বর এবং যিনি পূর্ণ ভক্তির সাথে পূজিত হন। এই উপলব্ধি থেকে বলা যায়, একজন সত্যিকারের হিন্দু যে শ্রীকৃষ্ণকে পরম সত্ত্বা হিসেবে পূজা করেন, তিনি ইসলামের একেশ্বরবাদ নীতির সাথে মিলে যান। তাই, আল্লাহর উপাসনা যেমন মুসলমানরা করেন, তেমনি হিন্দুদের শ্রীকৃষ্ণের উপাসনায়ও কোনো মৌলিক পার্থক্য নেই। সূরা আল-কাফিরুন (১০৯:৬)-এ বলা হয়েছে: **"তোমার ধর্ম তোমার জন্য, আর আমার ধর্ম আমার জন্য।"** এই আয়াতটি বিভিন্ন ধর্মের মধ্যে পারস্পরিক শ্রদ্ধা বজায় রাখতে উৎসাহিত করে। যেহেতু হিন্দু ও মুসলিম উভয়েই শেষ পর্যন্ত একই পরম সত্ত্বার উপাসনা করে, তাই হিন্দুদের "কাফির" বলে বিবেচনা করা উচিত নয়। পরিশেষে, কুরআন ও ভগবদ গীতার শিক্ষায় প্রকাশিত হয় যে, হিন্দু ও মুসলিমদের মধ্যে গভীর আধ্যাত্মিক সংযোগ রয়েছে। উভয়ই এক পরম ঈশ্বরের প্রতি ভক্তি প্রকাশ করেন, এবং তাই হিন্দুদের "কাফির" বলে ভাবার কোনো ভিত্তি নেই। বরং, আমাদের উচিত আমাদের ধর্মের সাধারণ ভিত্তি স্বীকার করে পারস্পরিক সৌহার্দ্য ও বোঝাপড়ার চেতনা প্রচার করা।
**বার্তা:** হিন্দুধর্ম ও ইসলাম ধর্মের মধ্যে গভীর সংযোগ রয়েছে, কারণ উভয় ধর্মই এক পরম ঈশ্বরের উপাসনা করতে বলে। ইসলামে এই ঈশ্বরকে আল্লাহ নামে উল্লেখ করা হয়, আর হিন্দুধর্মে, বিশেষত ভগবদ গীতার শিক্ষায়, এই পরম সত্ত্বাকে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ নামে পরিচিত করা হয়। উভয় নামই একই মহাদেবের প্রতি ইঙ্গিত করে, যিনি সমস্ত সৃষ্টির উৎস এবং সকল জীবের শেষ আশ্রয়। কুরআনে, সূরা আল-ইখলাস (১১২:১-৪)-এ বলা হয়েছে: **"বলুন, তিনি আল্লাহ, যিনি এক। আল্লাহ, চিরস্থায়ী। তিনি কাউকে জন্ম দেননি, তিনিও জন্মগ্রহণ করেননি। এবং তাঁর সমকক্ষ কেউ নেই।"** এই আয়াতটি ইসলামে একেশ্বরবাদের শিক্ষা দেয়, যা বৈষ্ণব ধর্মের মূল বিশ্বাসের সাথেও মিলে যায়। তেমনি, ভগবান শ্রীকৃষ্ণ ভগবদ গীতায় বলেছেন: **"আমি সকল আধ্যাত্মিক এবং ভৌতিক জগতের উৎস। সমস্ত কিছু আমার থেকেই উদ্ভূত হয়।"** (ভগবদ গীতা ১০.৮)। এই শ্লোকটি হিন্দুধর্মে শ্রীকৃষ্ণকে পরম সত্ত্বা হিসেবে বোঝায়, যিনি একমাত্র ঈশ্বর এবং যিনি পূর্ণ ভক্তির সাথে পূজিত হন। এই উপলব্ধি থেকে বলা যায়, একজন সত্যিকারের হিন্দু যে শ্রীকৃষ্ণকে পরম সত্ত্বা হিসেবে পূজা করেন, তিনি ইসলামের একেশ্বরবাদ নীতির সাথে মিলে যান। তাই, আল্লাহর উপাসনা যেমন মুসলমানরা করেন, তেমনি হিন্দুদের শ্রীকৃষ্ণের উপাসনায়ও কোনো মৌলিক পার্থক্য নেই। সূরা আল-কাফিরুন (১০৯:৬)-এ বলা হয়েছে: **"তোমার ধর্ম তোমার জন্য, আর আমার ধর্ম আমার জন্য।"** এই আয়াতটি বিভিন্ন ধর্মের মধ্যে পারস্পরিক শ্রদ্ধা বজায় রাখতে উৎসাহিত করে। যেহেতু হিন্দু ও মুসলিম উভয়েই শেষ পর্যন্ত একই পরম সত্ত্বার উপাসনা করে, তাই হিন্দুদের "কাফির" বলে বিবেচনা করা উচিত নয়। পরিশেষে, কুরআন ও ভগবদ গীতার শিক্ষায় প্রকাশিত হয় যে, হিন্দু ও মুসলিমদের মধ্যে গভীর আধ্যাত্মিক সংযোগ রয়েছে। উভয়ই এক পরম ঈশ্বরের প্রতি ভক্তি প্রকাশ করেন, এবং তাই হিন্দুদের "কাফির" বলে ভাবার কোনো ভিত্তি নেই। বরং, আমাদের উচিত আমাদের ধর্মের সাধারণ ভিত্তি স্বীকার করে পারস্পরিক সৌহার্দ্য ও বোঝাপড়ার চেতনা প্রচার করা।
**বার্তা:** হিন্দুধর্ম ও ইসলাম ধর্মের মধ্যে গভীর সংযোগ রয়েছে, কারণ উভয় ধর্মই এক পরম ঈশ্বরের উপাসনা করতে বলে। ইসলামে এই ঈশ্বরকে আল্লাহ নামে উল্লেখ করা হয়, আর হিন্দুধর্মে, বিশেষত ভগবদ গীতার শিক্ষায়, এই পরম সত্ত্বাকে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ নামে পরিচিত করা হয়। উভয় নামই একই মহাদেবের প্রতি ইঙ্গিত করে, যিনি সমস্ত সৃষ্টির উৎস এবং সকল জীবের শেষ আশ্রয়। কুরআনে, সূরা আল-ইখলাস (১১২:১-৪)-এ বলা হয়েছে: **"বলুন, তিনি আল্লাহ, যিনি এক। আল্লাহ, চিরস্থায়ী। তিনি কাউকে জন্ম দেননি, তিনিও জন্মগ্রহণ করেননি। এবং তাঁর সমকক্ষ কেউ নেই।"** এই আয়াতটি ইসলামে একেশ্বরবাদের শিক্ষা দেয়, যা বৈষ্ণব ধর্মের মূল বিশ্বাসের সাথেও মিলে যায়। তেমনি, ভগবান শ্রীকৃষ্ণ ভগবদ গীতায় বলেছেন: **"আমি সকল আধ্যাত্মিক এবং ভৌতিক জগতের উৎস। সমস্ত কিছু আমার থেকেই উদ্ভূত হয়।"** (ভগবদ গীতা ১০.৮)। এই শ্লোকটি হিন্দুধর্মে শ্রীকৃষ্ণকে পরম সত্ত্বা হিসেবে বোঝায়, যিনি একমাত্র ঈশ্বর এবং যিনি পূর্ণ ভক্তির সাথে পূজিত হন। এই উপলব্ধি থেকে বলা যায়, একজন সত্যিকারের হিন্দু যে শ্রীকৃষ্ণকে পরম সত্ত্বা হিসেবে পূজা করেন, তিনি ইসলামের একেশ্বরবাদ নীতির সাথে মিলে যান। তাই, আল্লাহর উপাসনা যেমন মুসলমানরা করেন, তেমনি হিন্দুদের শ্রীকৃষ্ণের উপাসনায়ও কোনো মৌলিক পার্থক্য নেই। সূরা আল-কাফিরুন (১০৯:৬)-এ বলা হয়েছে: **"তোমার ধর্ম তোমার জন্য, আর আমার ধর্ম আমার জন্য।"** এই আয়াতটি বিভিন্ন ধর্মের মধ্যে পারস্পরিক শ্রদ্ধা বজায় রাখতে উৎসাহিত করে। যেহেতু হিন্দু ও মুসলিম উভয়েই শেষ পর্যন্ত একই পরম সত্ত্বার উপাসনা করে, তাই হিন্দুদের "কাফির" বলে বিবেচনা করা উচিত নয়। পরিশেষে, কুরআন ও ভগবদ গীতার শিক্ষায় প্রকাশিত হয় যে, হিন্দু ও মুসলিমদের মধ্যে গভীর আধ্যাত্মিক সংযোগ রয়েছে। উভয়ই এক পরম ঈশ্বরের প্রতি ভক্তি প্রকাশ করেন, এবং তাই হিন্দুদের "কাফির" বলে ভাবার কোনো ভিত্তি নেই। বরং, আমাদের উচিত আমাদের ধর্মের সাধারণ ভিত্তি স্বীকার করে পারস্পরিক সৌহার্দ্য ও বোঝাপড়ার চেতনা প্রচার করা।
**বার্তা:** হিন্দুধর্ম ও ইসলাম ধর্মের মধ্যে গভীর সংযোগ রয়েছে, কারণ উভয় ধর্মই এক পরম ঈশ্বরের উপাসনা করতে বলে। ইসলামে এই ঈশ্বরকে আল্লাহ নামে উল্লেখ করা হয়, আর হিন্দুধর্মে, বিশেষত ভগবদ গীতার শিক্ষায়, এই পরম সত্ত্বাকে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ নামে পরিচিত করা হয়। উভয় নামই একই মহাদেবের প্রতি ইঙ্গিত করে, যিনি সমস্ত সৃষ্টির উৎস এবং সকল জীবের শেষ আশ্রয়। কুরআনে, সূরা আল-ইখলাস (১১২:১-৪)-এ বলা হয়েছে: **"বলুন, তিনি আল্লাহ, যিনি এক। আল্লাহ, চিরস্থায়ী। তিনি কাউকে জন্ম দেননি, তিনিও জন্মগ্রহণ করেননি। এবং তাঁর সমকক্ষ কেউ নেই।"** এই আয়াতটি ইসলামে একেশ্বরবাদের শিক্ষা দেয়, যা বৈষ্ণব ধর্মের মূল বিশ্বাসের সাথেও মিলে যায়। তেমনি, ভগবান শ্রীকৃষ্ণ ভগবদ গীতায় বলেছেন: **"আমি সকল আধ্যাত্মিক এবং ভৌতিক জগতের উৎস। সমস্ত কিছু আমার থেকেই উদ্ভূত হয়।"** (ভগবদ গীতা ১০.৮)। এই শ্লোকটি হিন্দুধর্মে শ্রীকৃষ্ণকে পরম সত্ত্বা হিসেবে বোঝায়, যিনি একমাত্র ঈশ্বর এবং যিনি পূর্ণ ভক্তির সাথে পূজিত হন। এই উপলব্ধি থেকে বলা যায়, একজন সত্যিকারের হিন্দু যে শ্রীকৃষ্ণকে পরম সত্ত্বা হিসেবে পূজা করেন, তিনি ইসলামের একেশ্বরবাদ নীতির সাথে মিলে যান। তাই, আল্লাহর উপাসনা যেমন মুসলমানরা করেন, তেমনি হিন্দুদের শ্রীকৃষ্ণের উপাসনায়ও কোনো মৌলিক পার্থক্য নেই। সূরা আল-কাফিরুন (১০৯:৬)-এ বলা হয়েছে: **"তোমার ধর্ম তোমার জন্য, আর আমার ধর্ম আমার জন্য।"** এই আয়াতটি বিভিন্ন ধর্মের মধ্যে পারস্পরিক শ্রদ্ধা বজায় রাখতে উৎসাহিত করে। যেহেতু হিন্দু ও মুসলিম উভয়েই শেষ পর্যন্ত একই পরম সত্ত্বার উপাসনা করে, তাই হিন্দুদের "কাফির" বলে বিবেচনা করা উচিত নয়। পরিশেষে, কুরআন ও ভগবদ গীতার শিক্ষায় প্রকাশিত হয় যে, হিন্দু ও মুসলিমদের মধ্যে গভীর আধ্যাত্মিক সংযোগ রয়েছে। উভয়ই এক পরম ঈশ্বরের প্রতি ভক্তি প্রকাশ করেন, এবং তাই হিন্দুদের "কাফির" বলে ভাবার কোনো ভিত্তি নেই। বরং, আমাদের উচিত আমাদের ধর্মের সাধারণ ভিত্তি স্বীকার করে পারস্পরিক সৌহার্দ্য ও বোঝাপড়ার চেতনা প্রচার করা।
@@sadatahmed7896**বার্তা:** হিন্দুধর্ম ও ইসলাম ধর্মের মধ্যে গভীর সংযোগ রয়েছে, কারণ উভয় ধর্মই এক পরম ঈশ্বরের উপাসনা করতে বলে। ইসলামে এই ঈশ্বরকে আল্লাহ নামে উল্লেখ করা হয়, আর হিন্দুধর্মে, বিশেষত ভগবদ গীতার শিক্ষায়, এই পরম সত্ত্বাকে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ নামে পরিচিত করা হয়। উভয় নামই একই মহাদেবের প্রতি ইঙ্গিত করে, যিনি সমস্ত সৃষ্টির উৎস এবং সকল জীবের শেষ আশ্রয়। কুরআনে, সূরা আল-ইখলাস (১১২:১-৪)-এ বলা হয়েছে: **"বলুন, তিনি আল্লাহ, যিনি এক। আল্লাহ, চিরস্থায়ী। তিনি কাউকে জন্ম দেননি, তিনিও জন্মগ্রহণ করেননি। এবং তাঁর সমকক্ষ কেউ নেই।"** এই আয়াতটি ইসলামে একেশ্বরবাদের শিক্ষা দেয়, যা বৈষ্ণব ধর্মের মূল বিশ্বাসের সাথেও মিলে যায়। তেমনি, ভগবান শ্রীকৃষ্ণ ভগবদ গীতায় বলেছেন: **"আমি সকল আধ্যাত্মিক এবং ভৌতিক জগতের উৎস। সমস্ত কিছু আমার থেকেই উদ্ভূত হয়।"** (ভগবদ গীতা ১০.৮)। এই শ্লোকটি হিন্দুধর্মে শ্রীকৃষ্ণকে পরম সত্ত্বা হিসেবে বোঝায়, যিনি একমাত্র ঈশ্বর এবং যিনি পূর্ণ ভক্তির সাথে পূজিত হন। এই উপলব্ধি থেকে বলা যায়, একজন সত্যিকারের হিন্দু যে শ্রীকৃষ্ণকে পরম সত্ত্বা হিসেবে পূজা করেন, তিনি ইসলামের একেশ্বরবাদ নীতির সাথে মিলে যান। তাই, আল্লাহর উপাসনা যেমন মুসলমানরা করেন, তেমনি হিন্দুদের শ্রীকৃষ্ণের উপাসনায়ও কোনো মৌলিক পার্থক্য নেই। সূরা আল-কাফিরুন (১০৯:৬)-এ বলা হয়েছে: **"তোমার ধর্ম তোমার জন্য, আর আমার ধর্ম আমার জন্য।"** এই আয়াতটি বিভিন্ন ধর্মের মধ্যে পারস্পরিক শ্রদ্ধা বজায় রাখতে উৎসাহিত করে। যেহেতু হিন্দু ও মুসলিম উভয়েই শেষ পর্যন্ত একই পরম সত্ত্বার উপাসনা করে, তাই হিন্দুদের "কাফির" বলে বিবেচনা করা উচিত নয়। পরিশেষে, কুরআন ও ভগবদ গীতার শিক্ষায় প্রকাশিত হয় যে, হিন্দু ও মুসলিমদের মধ্যে গভীর আধ্যাত্মিক সংযোগ রয়েছে। উভয়ই এক পরম ঈশ্বরের প্রতি ভক্তি প্রকাশ করেন, এবং তাই হিন্দুদের "কাফির" বলে ভাবার কোনো ভিত্তি নেই। বরং, আমাদের উচিত আমাদের ধর্মের সাধারণ ভিত্তি স্বীকার করে পারস্পরিক সৌহার্দ্য ও বোঝাপড়ার চেতনা প্রচার করা।
Alhamdulillah, Notun sorkar jonno roilo onek Dua o Shuvokamona. Asha kori Inshaallah future amra notun Shoccho akti desh pabo.Allah jeno Amader vai o bonder bidehi Attar Santi dan kore Tader k Jannatul Ferdaous dan kore. Ameen. ❤️❤️❤️❤️😊
**বার্তা:** হিন্দুধর্ম ও ইসলাম ধর্মের মধ্যে গভীর সংযোগ রয়েছে, কারণ উভয় ধর্মই এক পরম ঈশ্বরের উপাসনা করতে বলে। ইসলামে এই ঈশ্বরকে আল্লাহ নামে উল্লেখ করা হয়, আর হিন্দুধর্মে, বিশেষত ভগবদ গীতার শিক্ষায়, এই পরম সত্ত্বাকে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ নামে পরিচিত করা হয়। উভয় নামই একই মহাদেবের প্রতি ইঙ্গিত করে, যিনি সমস্ত সৃষ্টির উৎস এবং সকল জীবের শেষ আশ্রয়। কুরআনে, সূরা আল-ইখলাস (১১২:১-৪)-এ বলা হয়েছে: **"বলুন, তিনি আল্লাহ, যিনি এক। আল্লাহ, চিরস্থায়ী। তিনি কাউকে জন্ম দেননি, তিনিও জন্মগ্রহণ করেননি। এবং তাঁর সমকক্ষ কেউ নেই।"** এই আয়াতটি ইসলামে একেশ্বরবাদের শিক্ষা দেয়, যা বৈষ্ণব ধর্মের মূল বিশ্বাসের সাথেও মিলে যায়। তেমনি, ভগবান শ্রীকৃষ্ণ ভগবদ গীতায় বলেছেন: **"আমি সকল আধ্যাত্মিক এবং ভৌতিক জগতের উৎস। সমস্ত কিছু আমার থেকেই উদ্ভূত হয়।"** (ভগবদ গীতা ১০.৮)। এই শ্লোকটি হিন্দুধর্মে শ্রীকৃষ্ণকে পরম সত্ত্বা হিসেবে বোঝায়, যিনি একমাত্র ঈশ্বর এবং যিনি পূর্ণ ভক্তির সাথে পূজিত হন। এই উপলব্ধি থেকে বলা যায়, একজন সত্যিকারের হিন্দু যে শ্রীকৃষ্ণকে পরম সত্ত্বা হিসেবে পূজা করেন, তিনি ইসলামের একেশ্বরবাদ নীতির সাথে মিলে যান। তাই, আল্লাহর উপাসনা যেমন মুসলমানরা করেন, তেমনি হিন্দুদের শ্রীকৃষ্ণের উপাসনায়ও কোনো মৌলিক পার্থক্য নেই। সূরা আল-কাফিরুন (১০৯:৬)-এ বলা হয়েছে: **"তোমার ধর্ম তোমার জন্য, আর আমার ধর্ম আমার জন্য।"** এই আয়াতটি বিভিন্ন ধর্মের মধ্যে পারস্পরিক শ্রদ্ধা বজায় রাখতে উৎসাহিত করে। যেহেতু হিন্দু ও মুসলিম উভয়েই শেষ পর্যন্ত একই পরম সত্ত্বার উপাসনা করে, তাই হিন্দুদের "কাফির" বলে বিবেচনা করা উচিত নয়। পরিশেষে, কুরআন ও ভগবদ গীতার শিক্ষায় প্রকাশিত হয় যে, হিন্দু ও মুসলিমদের মধ্যে গভীর আধ্যাত্মিক সংযোগ রয়েছে। উভয়ই এক পরম ঈশ্বরের প্রতি ভক্তি প্রকাশ করেন, এবং তাই হিন্দুদের "কাফির" বলে ভাবার কোনো ভিত্তি নেই। বরং, আমাদের উচিত আমাদের ধর্মের সাধারণ ভিত্তি স্বীকার করে পারস্পরিক সৌহার্দ্য ও বোঝাপড়ার চেতনা প্রচার করা।
উপস্থাপিকা ম্যাডামের চোখে-মুখে হাঁসি নিয়ে উপস্থাপন করছে সত্যি খুব ভালো লাগছে, আর বোঝা যাচ্ছে তারাও এখন নির্ভয় কাজ করতে পারবে। বাংলাদেশ দির্ঘজীবী। হোক।
এখন ভাই এটা আশা করা যায় যে সরকারি হাসপাতালগুলো উন্নত হবে সকল মানুষের সঠিক চিকিৎসা পাবে সকল মেশিনপত্র ভালো থাকবে উন্নত থাকবে ডাক্তার হলো সবকিছু ঠিক করার উসিলা আশা করা যায় আল্লাহ ভরসা সরকারি যত হাসপাতাল আছে এই জেলায় উন্নত হয়ে যাবে ইনশাল্লাহ আমাদের যিনি ইন্ডিয়া যেতে না হয় চিকিৎসা করার জন্যে
ওরে আমার সোনার টুকরো ছেলেরা। তোমাদের জন্য অনেক অনেক দোয়া রইল। আল্লাহ তোমাদেরকে নেক হায়াত দান করুন। তোমরা বেঁচে থাকো হাজার হাজার বছর। 🥰
আমাদের দাবি গরুর মাংস ৫০০ টাকা, খাসির মাংস ৭৫০ টাকা, মুরগীর মাংস ১০০ টাকা, ডিম ৭ টাকা, দুধ ৪০ টাকা, ইলিশ মাছ ৫০০ টাকা, চিনি ৭০ টাকা, তাহলেই আমরা সাধারণ মানুষ খুশি, কী বলেন সবাই।
চাউল ৭ শো টাকা প্রতি বস্তা তেল কেজি ৫০ টাকা,, কাচা বাজার প্রতি কেজি ২০ থেকে ২৫ টাকা হলে ঠিক আছে
বললেই তো আর হয় না। যে ক্ষতি হয়েছে এতো বছর ধরে সেটা একদিনে ঠিক হবে ভাবা বোকামি ছাড়া কিছু নয় বাস্তব বুঝতে হবে।
কৃষকঃ রা চলবে কি করে ?@@MuktaIslam-i4l
হুম ভাই ঠিক বলছেন 🥰
Cacrir betan cmale to valo hoto
আলহামদুলিল্লাহ বাংলাদেশের রোড এখন সিংগাপুর রোডের মতো লাগতেছে ছাত্র জনতার জয় হোক 🇸🇦🇸🇦🇸🇦
😂😂
উপস্থাপিকার মুখের হাসিই বলে দিচ্ছে স্বাধীন দেশের খবরাখবর বলতে পেরে উনি কতো খুশি❤
😅ugf... ..... .. Use Heart was -M
.^uhu'
Kykóue°°°°°°°°°°°°°°°°°°°@@AminurAli-g8c29:41
তবে স্বাধীন দেশে অশ্লীল পোশাক পরাটা স্বাধীনতার নয় এটাকে বলা হয় অসভ্যতা
**বার্তা:**
হিন্দুধর্ম ও ইসলাম ধর্মের মধ্যে গভীর সংযোগ রয়েছে, কারণ উভয় ধর্মই এক পরম ঈশ্বরের উপাসনা করতে বলে। ইসলামে এই ঈশ্বরকে আল্লাহ নামে উল্লেখ করা হয়, আর হিন্দুধর্মে, বিশেষত ভগবদ গীতার শিক্ষায়, এই পরম সত্ত্বাকে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ নামে পরিচিত করা হয়। উভয় নামই একই মহাদেবের প্রতি ইঙ্গিত করে, যিনি সমস্ত সৃষ্টির উৎস এবং সকল জীবের শেষ আশ্রয়।
কুরআনে, সূরা আল-ইখলাস (১১২:১-৪)-এ বলা হয়েছে: **"বলুন, তিনি আল্লাহ, যিনি এক। আল্লাহ, চিরস্থায়ী। তিনি কাউকে জন্ম দেননি, তিনিও জন্মগ্রহণ করেননি। এবং তাঁর সমকক্ষ কেউ নেই।"** এই আয়াতটি ইসলামে একেশ্বরবাদের শিক্ষা দেয়, যা বৈষ্ণব ধর্মের মূল বিশ্বাসের সাথেও মিলে যায়।
তেমনি, ভগবান শ্রীকৃষ্ণ ভগবদ গীতায় বলেছেন: **"আমি সকল আধ্যাত্মিক এবং ভৌতিক জগতের উৎস। সমস্ত কিছু আমার থেকেই উদ্ভূত হয়।"** (ভগবদ গীতা ১০.৮)। এই শ্লোকটি হিন্দুধর্মে শ্রীকৃষ্ণকে পরম সত্ত্বা হিসেবে বোঝায়, যিনি একমাত্র ঈশ্বর এবং যিনি পূর্ণ ভক্তির সাথে পূজিত হন।
এই উপলব্ধি থেকে বলা যায়, একজন সত্যিকারের হিন্দু যে শ্রীকৃষ্ণকে পরম সত্ত্বা হিসেবে পূজা করেন, তিনি ইসলামের একেশ্বরবাদ নীতির সাথে মিলে যান। তাই, আল্লাহর উপাসনা যেমন মুসলমানরা করেন, তেমনি হিন্দুদের শ্রীকৃষ্ণের উপাসনায়ও কোনো মৌলিক পার্থক্য নেই।
সূরা আল-কাফিরুন (১০৯:৬)-এ বলা হয়েছে: **"তোমার ধর্ম তোমার জন্য, আর আমার ধর্ম আমার জন্য।"** এই আয়াতটি বিভিন্ন ধর্মের মধ্যে পারস্পরিক শ্রদ্ধা বজায় রাখতে উৎসাহিত করে। যেহেতু হিন্দু ও মুসলিম উভয়েই শেষ পর্যন্ত একই পরম সত্ত্বার উপাসনা করে, তাই হিন্দুদের "কাফির" বলে বিবেচনা করা উচিত নয়।
পরিশেষে, কুরআন ও ভগবদ গীতার শিক্ষায় প্রকাশিত হয় যে, হিন্দু ও মুসলিমদের মধ্যে গভীর আধ্যাত্মিক সংযোগ রয়েছে। উভয়ই এক পরম ঈশ্বরের প্রতি ভক্তি প্রকাশ করেন, এবং তাই হিন্দুদের "কাফির" বলে ভাবার কোনো ভিত্তি নেই। বরং, আমাদের উচিত আমাদের ধর্মের সাধারণ ভিত্তি স্বীকার করে পারস্পরিক সৌহার্দ্য ও বোঝাপড়ার চেতনা প্রচার করা।
@@sadatahmed7896uni oshlil jamah kapoor porsen naki ei video te?
(লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ) আল্লাহ সবাইকে সুস্থ স্বাভাবিক রাখুন
Ò
@@ZavianZavian t
29:41
কে কে চান মিজানুর রহমান আজাহারী কে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে ❤❤😊😊😊
😂
মাথা মোটা ওয়াজ মাহফিল করা আর দেশ চালানো এক হইলো?
মিজানুর রহমান আজহারীর দেশ চালানোর যথেষ্ট যোগ্যতা আছে
@@Abcleader-bp6utও তো নোমো ও এ কথাই বলবে 😂
@@AnondosoaSoaযৌগ্যতা থাকলেই সবকিছু হয় না। অন্যান্য বড় বড় দেশের গ্রহনযোগ্যতা ও দেখতে হবে
অসংখ্য ধন্যবাদ যমুনা টিভিকে
আমি একটা কথা বলতে চাই যারা নতুন সরকার গঠন করছে তারা সবাই অনেক অভিজ্ঞ আশা করব তাদের কাছ থেকে ভালো কিছু পাওয়ার
মন খুলে নির্ভয়ে চালিয়ে যাও ছাত্র ছাত্রীরা,, দেশ কে ইসলামিক রাষ্ট্র সন্তাস মুক্ত দেশ গড়ে তুলতে হবে,,ইনশাআল্লাহ 🇧🇩🇧🇩
ইসলাম শান্তির ধর্ম,,
এই ধর্মে সব ধর্মের মানুষই নিরাপদ।আমরা মানুষ এইটাই হোক বড় পরিচয়
❤🇧🇩🇧🇩🇧🇩👊🇧🇩🇧🇩❤️
খিলাফতী শাসন ব্যবস্থা চাই। আফগানিস্তান এর মত
যমুনা টেলিভিশন কে অনেক অনেক ধন্যবাদ
তোমরা রক্ত দিয়েছো!তাই আমরা পেয়েছি কথা বলার স্বাধীনতা ❤
ডঃ ইউনুছ বেক্তিগত ভাবে বিভিন্ন দেশের সাথে ভালো সম্পর্ক আছে৷ ডঃ ইউনুছ ৫বছর ক্ষমতায় থাকলে দেশ অনেক এগিয়ে যাবে ইনশাল্লা
আল্লাহ্ পাক বাংলাদেশ কে সকল ধরনের ক্ষতি থেকে রক্ষা করুম । .... আমিন
ধন্যবাদ যমুনা টেলিভিশন ❤
এরকম শান্তিপূর্ণ দেশ হওয়া উচিত এরকম শান্তি পাবে দেশ চললে মনে বড়ই টিপতে পাওয়া যায়। ইনশাআল্লাহ এভাবে কাজ করে গেলে অবশ্যই দেশের উন্নতি হবে
ঝামেলা মুক্ত বাংলাদেশ চাই 😊❤❤❤
আল্লাহর ও তার রাসুল এর আইন প্রতিষ্ঠা না হলে দেশে কখনো শান্তি ফিরে আসবে না ।
😊🎉
I love Jamuna tv❤❤❤
আমি চাই মিজানুর রহমান আজাহারি প্রধানমন্ত্রী হক ❤❤❤😊😊
ইনশাআল্লাহ 💗💗সবাই একসাথে দুঃখে সুখে বাংলাদেশ♥️গড়বো🇧🇩❤
**বার্তা:**
হিন্দুধর্ম ও ইসলাম ধর্মের মধ্যে গভীর সংযোগ রয়েছে, কারণ উভয় ধর্মই এক পরম ঈশ্বরের উপাসনা করতে বলে। ইসলামে এই ঈশ্বরকে আল্লাহ নামে উল্লেখ করা হয়, আর হিন্দুধর্মে, বিশেষত ভগবদ গীতার শিক্ষায়, এই পরম সত্ত্বাকে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ নামে পরিচিত করা হয়। উভয় নামই একই মহাদেবের প্রতি ইঙ্গিত করে, যিনি সমস্ত সৃষ্টির উৎস এবং সকল জীবের শেষ আশ্রয়।
কুরআনে, সূরা আল-ইখলাস (১১২:১-৪)-এ বলা হয়েছে: **"বলুন, তিনি আল্লাহ, যিনি এক। আল্লাহ, চিরস্থায়ী। তিনি কাউকে জন্ম দেননি, তিনিও জন্মগ্রহণ করেননি। এবং তাঁর সমকক্ষ কেউ নেই।"** এই আয়াতটি ইসলামে একেশ্বরবাদের শিক্ষা দেয়, যা বৈষ্ণব ধর্মের মূল বিশ্বাসের সাথেও মিলে যায়।
তেমনি, ভগবান শ্রীকৃষ্ণ ভগবদ গীতায় বলেছেন: **"আমি সকল আধ্যাত্মিক এবং ভৌতিক জগতের উৎস। সমস্ত কিছু আমার থেকেই উদ্ভূত হয়।"** (ভগবদ গীতা ১০.৮)। এই শ্লোকটি হিন্দুধর্মে শ্রীকৃষ্ণকে পরম সত্ত্বা হিসেবে বোঝায়, যিনি একমাত্র ঈশ্বর এবং যিনি পূর্ণ ভক্তির সাথে পূজিত হন।
এই উপলব্ধি থেকে বলা যায়, একজন সত্যিকারের হিন্দু যে শ্রীকৃষ্ণকে পরম সত্ত্বা হিসেবে পূজা করেন, তিনি ইসলামের একেশ্বরবাদ নীতির সাথে মিলে যান। তাই, আল্লাহর উপাসনা যেমন মুসলমানরা করেন, তেমনি হিন্দুদের শ্রীকৃষ্ণের উপাসনায়ও কোনো মৌলিক পার্থক্য নেই।
সূরা আল-কাফিরুন (১০৯:৬)-এ বলা হয়েছে: **"তোমার ধর্ম তোমার জন্য, আর আমার ধর্ম আমার জন্য।"** এই আয়াতটি বিভিন্ন ধর্মের মধ্যে পারস্পরিক শ্রদ্ধা বজায় রাখতে উৎসাহিত করে। যেহেতু হিন্দু ও মুসলিম উভয়েই শেষ পর্যন্ত একই পরম সত্ত্বার উপাসনা করে, তাই হিন্দুদের "কাফির" বলে বিবেচনা করা উচিত নয়।
পরিশেষে, কুরআন ও ভগবদ গীতার শিক্ষায় প্রকাশিত হয় যে, হিন্দু ও মুসলিমদের মধ্যে গভীর আধ্যাত্মিক সংযোগ রয়েছে। উভয়ই এক পরম ঈশ্বরের প্রতি ভক্তি প্রকাশ করেন, এবং তাই হিন্দুদের "কাফির" বলে ভাবার কোনো ভিত্তি নেই। বরং, আমাদের উচিত আমাদের ধর্মের সাধারণ ভিত্তি স্বীকার করে পারস্পরিক সৌহার্দ্য ও বোঝাপড়ার চেতনা প্রচার করা।
**বার্তা:**
হিন্দুধর্ম ও ইসলাম ধর্মের মধ্যে গভীর সংযোগ রয়েছে, কারণ উভয় ধর্মই এক পরম ঈশ্বরের উপাসনা করতে বলে। ইসলামে এই ঈশ্বরকে আল্লাহ নামে উল্লেখ করা হয়, আর হিন্দুধর্মে, বিশেষত ভগবদ গীতার শিক্ষায়, এই পরম সত্ত্বাকে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ নামে পরিচিত করা হয়। উভয় নামই একই মহাদেবের প্রতি ইঙ্গিত করে, যিনি সমস্ত সৃষ্টির উৎস এবং সকল জীবের শেষ আশ্রয়।
কুরআনে, সূরা আল-ইখলাস (১১২:১-৪)-এ বলা হয়েছে: **"বলুন, তিনি আল্লাহ, যিনি এক। আল্লাহ, চিরস্থায়ী। তিনি কাউকে জন্ম দেননি, তিনিও জন্মগ্রহণ করেননি। এবং তাঁর সমকক্ষ কেউ নেই।"** এই আয়াতটি ইসলামে একেশ্বরবাদের শিক্ষা দেয়, যা বৈষ্ণব ধর্মের মূল বিশ্বাসের সাথেও মিলে যায়।
তেমনি, ভগবান শ্রীকৃষ্ণ ভগবদ গীতায় বলেছেন: **"আমি সকল আধ্যাত্মিক এবং ভৌতিক জগতের উৎস। সমস্ত কিছু আমার থেকেই উদ্ভূত হয়।"** (ভগবদ গীতা ১০.৮)। এই শ্লোকটি হিন্দুধর্মে শ্রীকৃষ্ণকে পরম সত্ত্বা হিসেবে বোঝায়, যিনি একমাত্র ঈশ্বর এবং যিনি পূর্ণ ভক্তির সাথে পূজিত হন।
এই উপলব্ধি থেকে বলা যায়, একজন সত্যিকারের হিন্দু যে শ্রীকৃষ্ণকে পরম সত্ত্বা হিসেবে পূজা করেন, তিনি ইসলামের একেশ্বরবাদ নীতির সাথে মিলে যান। তাই, আল্লাহর উপাসনা যেমন মুসলমানরা করেন, তেমনি হিন্দুদের শ্রীকৃষ্ণের উপাসনায়ও কোনো মৌলিক পার্থক্য নেই।
সূরা আল-কাফিরুন (১০৯:৬)-এ বলা হয়েছে: **"তোমার ধর্ম তোমার জন্য, আর আমার ধর্ম আমার জন্য।"** এই আয়াতটি বিভিন্ন ধর্মের মধ্যে পারস্পরিক শ্রদ্ধা বজায় রাখতে উৎসাহিত করে। যেহেতু হিন্দু ও মুসলিম উভয়েই শেষ পর্যন্ত একই পরম সত্ত্বার উপাসনা করে, তাই হিন্দুদের "কাফির" বলে বিবেচনা করা উচিত নয়।
পরিশেষে, কুরআন ও ভগবদ গীতার শিক্ষায় প্রকাশিত হয় যে, হিন্দু ও মুসলিমদের মধ্যে গভীর আধ্যাত্মিক সংযোগ রয়েছে। উভয়ই এক পরম ঈশ্বরের প্রতি ভক্তি প্রকাশ করেন, এবং তাই হিন্দুদের "কাফির" বলে ভাবার কোনো ভিত্তি নেই। বরং, আমাদের উচিত আমাদের ধর্মের সাধারণ ভিত্তি স্বীকার করে পারস্পরিক সৌহার্দ্য ও বোঝাপড়ার চেতনা প্রচার করা।
দ্রবমূল্য দাম কমলে সাধারণ মানুষ সবচেয়ে বেশি খুশি হবে এটা আমি একজন শিক্ষার্থী হিসেবে মতামত
আসিফ নজরুল স্যার এর সত্য ন্যায়পরায়ণ কথা আগে থেকে ভালো লাগতো,,আর এখন তো আরো ভালো লাগছে মন্ত্রী হয়েছে,আলহামদুলিল্লাহ
শুভকামনা রইল নতুন বাংলাদেশের জন্য❤❤❤❤
যমুনা টিভিকে জাতীয় টিভি বানিয়ে দেওয়া হোক
**বার্তা:**
হিন্দুধর্ম ও ইসলাম ধর্মের মধ্যে গভীর সংযোগ রয়েছে, কারণ উভয় ধর্মই এক পরম ঈশ্বরের উপাসনা করতে বলে। ইসলামে এই ঈশ্বরকে আল্লাহ নামে উল্লেখ করা হয়, আর হিন্দুধর্মে, বিশেষত ভগবদ গীতার শিক্ষায়, এই পরম সত্ত্বাকে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ নামে পরিচিত করা হয়। উভয় নামই একই মহাদেবের প্রতি ইঙ্গিত করে, যিনি সমস্ত সৃষ্টির উৎস এবং সকল জীবের শেষ আশ্রয়।
কুরআনে, সূরা আল-ইখলাস (১১২:১-৪)-এ বলা হয়েছে: **"বলুন, তিনি আল্লাহ, যিনি এক। আল্লাহ, চিরস্থায়ী। তিনি কাউকে জন্ম দেননি, তিনিও জন্মগ্রহণ করেননি। এবং তাঁর সমকক্ষ কেউ নেই।"** এই আয়াতটি ইসলামে একেশ্বরবাদের শিক্ষা দেয়, যা বৈষ্ণব ধর্মের মূল বিশ্বাসের সাথেও মিলে যায়।
তেমনি, ভগবান শ্রীকৃষ্ণ ভগবদ গীতায় বলেছেন: **"আমি সকল আধ্যাত্মিক এবং ভৌতিক জগতের উৎস। সমস্ত কিছু আমার থেকেই উদ্ভূত হয়।"** (ভগবদ গীতা ১০.৮)। এই শ্লোকটি হিন্দুধর্মে শ্রীকৃষ্ণকে পরম সত্ত্বা হিসেবে বোঝায়, যিনি একমাত্র ঈশ্বর এবং যিনি পূর্ণ ভক্তির সাথে পূজিত হন।
এই উপলব্ধি থেকে বলা যায়, একজন সত্যিকারের হিন্দু যে শ্রীকৃষ্ণকে পরম সত্ত্বা হিসেবে পূজা করেন, তিনি ইসলামের একেশ্বরবাদ নীতির সাথে মিলে যান। তাই, আল্লাহর উপাসনা যেমন মুসলমানরা করেন, তেমনি হিন্দুদের শ্রীকৃষ্ণের উপাসনায়ও কোনো মৌলিক পার্থক্য নেই।
সূরা আল-কাফিরুন (১০৯:৬)-এ বলা হয়েছে: **"তোমার ধর্ম তোমার জন্য, আর আমার ধর্ম আমার জন্য।"** এই আয়াতটি বিভিন্ন ধর্মের মধ্যে পারস্পরিক শ্রদ্ধা বজায় রাখতে উৎসাহিত করে। যেহেতু হিন্দু ও মুসলিম উভয়েই শেষ পর্যন্ত একই পরম সত্ত্বার উপাসনা করে, তাই হিন্দুদের "কাফির" বলে বিবেচনা করা উচিত নয়।
পরিশেষে, কুরআন ও ভগবদ গীতার শিক্ষায় প্রকাশিত হয় যে, হিন্দু ও মুসলিমদের মধ্যে গভীর আধ্যাত্মিক সংযোগ রয়েছে। উভয়ই এক পরম ঈশ্বরের প্রতি ভক্তি প্রকাশ করেন, এবং তাই হিন্দুদের "কাফির" বলে ভাবার কোনো ভিত্তি নেই। বরং, আমাদের উচিত আমাদের ধর্মের সাধারণ ভিত্তি স্বীকার করে পারস্পরিক সৌহার্দ্য ও বোঝাপড়ার চেতনা প্রচার করা।
Akhn news dekhtei valo lagse...❤Kato din por news dekhar jonne wait korlam.
দোয়া করি বাংলাদেশ এগিয়ে যাক।
পুলিশের নীতি সুন্দর করে দেশের কাজ করতে হবে 🇵🇸🇧🇩💪☝️
শিক্ষা ব্যবস্থা পরিবর্তন করা হোক
বিশেষ করে 9 -10 এর
এসএসসি পরীক্ষা কেনো বাদ দেয়া হলো
হে আল্লাহ কতো যে খুশি লাগছে নতুন বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ায়
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ 😊❤❤
সরকারি ছুটি শুধুমাত্র শুক্রবার করা হোক 😊😊😊😊
R8
শুধু ব্যাংকের ছুটির শুক্রবার করা হোক শনিবার ব্যাংক চালু রাখার উচিত
**বার্তা:**
হিন্দুধর্ম ও ইসলাম ধর্মের মধ্যে গভীর সংযোগ রয়েছে, কারণ উভয় ধর্মই এক পরম ঈশ্বরের উপাসনা করতে বলে। ইসলামে এই ঈশ্বরকে আল্লাহ নামে উল্লেখ করা হয়, আর হিন্দুধর্মে, বিশেষত ভগবদ গীতার শিক্ষায়, এই পরম সত্ত্বাকে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ নামে পরিচিত করা হয়। উভয় নামই একই মহাদেবের প্রতি ইঙ্গিত করে, যিনি সমস্ত সৃষ্টির উৎস এবং সকল জীবের শেষ আশ্রয়।
কুরআনে, সূরা আল-ইখলাস (১১২:১-৪)-এ বলা হয়েছে: **"বলুন, তিনি আল্লাহ, যিনি এক। আল্লাহ, চিরস্থায়ী। তিনি কাউকে জন্ম দেননি, তিনিও জন্মগ্রহণ করেননি। এবং তাঁর সমকক্ষ কেউ নেই।"** এই আয়াতটি ইসলামে একেশ্বরবাদের শিক্ষা দেয়, যা বৈষ্ণব ধর্মের মূল বিশ্বাসের সাথেও মিলে যায়।
তেমনি, ভগবান শ্রীকৃষ্ণ ভগবদ গীতায় বলেছেন: **"আমি সকল আধ্যাত্মিক এবং ভৌতিক জগতের উৎস। সমস্ত কিছু আমার থেকেই উদ্ভূত হয়।"** (ভগবদ গীতা ১০.৮)। এই শ্লোকটি হিন্দুধর্মে শ্রীকৃষ্ণকে পরম সত্ত্বা হিসেবে বোঝায়, যিনি একমাত্র ঈশ্বর এবং যিনি পূর্ণ ভক্তির সাথে পূজিত হন।
এই উপলব্ধি থেকে বলা যায়, একজন সত্যিকারের হিন্দু যে শ্রীকৃষ্ণকে পরম সত্ত্বা হিসেবে পূজা করেন, তিনি ইসলামের একেশ্বরবাদ নীতির সাথে মিলে যান। তাই, আল্লাহর উপাসনা যেমন মুসলমানরা করেন, তেমনি হিন্দুদের শ্রীকৃষ্ণের উপাসনায়ও কোনো মৌলিক পার্থক্য নেই।
সূরা আল-কাফিরুন (১০৯:৬)-এ বলা হয়েছে: **"তোমার ধর্ম তোমার জন্য, আর আমার ধর্ম আমার জন্য।"** এই আয়াতটি বিভিন্ন ধর্মের মধ্যে পারস্পরিক শ্রদ্ধা বজায় রাখতে উৎসাহিত করে। যেহেতু হিন্দু ও মুসলিম উভয়েই শেষ পর্যন্ত একই পরম সত্ত্বার উপাসনা করে, তাই হিন্দুদের "কাফির" বলে বিবেচনা করা উচিত নয়।
পরিশেষে, কুরআন ও ভগবদ গীতার শিক্ষায় প্রকাশিত হয় যে, হিন্দু ও মুসলিমদের মধ্যে গভীর আধ্যাত্মিক সংযোগ রয়েছে। উভয়ই এক পরম ঈশ্বরের প্রতি ভক্তি প্রকাশ করেন, এবং তাই হিন্দুদের "কাফির" বলে ভাবার কোনো ভিত্তি নেই। বরং, আমাদের উচিত আমাদের ধর্মের সাধারণ ভিত্তি স্বীকার করে পারস্পরিক সৌহার্দ্য ও বোঝাপড়ার চেতনা প্রচার করা।
@@sadatahmed7896**বার্তা:**
হিন্দুধর্ম ও ইসলাম ধর্মের মধ্যে গভীর সংযোগ রয়েছে, কারণ উভয় ধর্মই এক পরম ঈশ্বরের উপাসনা করতে বলে। ইসলামে এই ঈশ্বরকে আল্লাহ নামে উল্লেখ করা হয়, আর হিন্দুধর্মে, বিশেষত ভগবদ গীতার শিক্ষায়, এই পরম সত্ত্বাকে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ নামে পরিচিত করা হয়। উভয় নামই একই মহাদেবের প্রতি ইঙ্গিত করে, যিনি সমস্ত সৃষ্টির উৎস এবং সকল জীবের শেষ আশ্রয়।
কুরআনে, সূরা আল-ইখলাস (১১২:১-৪)-এ বলা হয়েছে: **"বলুন, তিনি আল্লাহ, যিনি এক। আল্লাহ, চিরস্থায়ী। তিনি কাউকে জন্ম দেননি, তিনিও জন্মগ্রহণ করেননি। এবং তাঁর সমকক্ষ কেউ নেই।"** এই আয়াতটি ইসলামে একেশ্বরবাদের শিক্ষা দেয়, যা বৈষ্ণব ধর্মের মূল বিশ্বাসের সাথেও মিলে যায়।
তেমনি, ভগবান শ্রীকৃষ্ণ ভগবদ গীতায় বলেছেন: **"আমি সকল আধ্যাত্মিক এবং ভৌতিক জগতের উৎস। সমস্ত কিছু আমার থেকেই উদ্ভূত হয়।"** (ভগবদ গীতা ১০.৮)। এই শ্লোকটি হিন্দুধর্মে শ্রীকৃষ্ণকে পরম সত্ত্বা হিসেবে বোঝায়, যিনি একমাত্র ঈশ্বর এবং যিনি পূর্ণ ভক্তির সাথে পূজিত হন।
এই উপলব্ধি থেকে বলা যায়, একজন সত্যিকারের হিন্দু যে শ্রীকৃষ্ণকে পরম সত্ত্বা হিসেবে পূজা করেন, তিনি ইসলামের একেশ্বরবাদ নীতির সাথে মিলে যান। তাই, আল্লাহর উপাসনা যেমন মুসলমানরা করেন, তেমনি হিন্দুদের শ্রীকৃষ্ণের উপাসনায়ও কোনো মৌলিক পার্থক্য নেই।
সূরা আল-কাফিরুন (১০৯:৬)-এ বলা হয়েছে: **"তোমার ধর্ম তোমার জন্য, আর আমার ধর্ম আমার জন্য।"** এই আয়াতটি বিভিন্ন ধর্মের মধ্যে পারস্পরিক শ্রদ্ধা বজায় রাখতে উৎসাহিত করে। যেহেতু হিন্দু ও মুসলিম উভয়েই শেষ পর্যন্ত একই পরম সত্ত্বার উপাসনা করে, তাই হিন্দুদের "কাফির" বলে বিবেচনা করা উচিত নয়।
পরিশেষে, কুরআন ও ভগবদ গীতার শিক্ষায় প্রকাশিত হয় যে, হিন্দু ও মুসলিমদের মধ্যে গভীর আধ্যাত্মিক সংযোগ রয়েছে। উভয়ই এক পরম ঈশ্বরের প্রতি ভক্তি প্রকাশ করেন, এবং তাই হিন্দুদের "কাফির" বলে ভাবার কোনো ভিত্তি নেই। বরং, আমাদের উচিত আমাদের ধর্মের সাধারণ ভিত্তি স্বীকার করে পারস্পরিক সৌহার্দ্য ও বোঝাপড়ার চেতনা প্রচার করা।
আলহামদুলিল্লাহ ভালো কিছু হবে সামনে
সত্যি কারের একটা ভালো মানুষের হাতে আমাদের দেশটা চলে গেছে,আমার জীবনে এখোন কোন অক্সিজেন এর অভাব নেই।
আমার নিকট বন্ন্টগুলো ভালো লেগেছে। আল্লাহ সবাই আমাদের দেশকে সুন্দর করে পরিচালনার করার তাওফিক দান করুক। আমীন
যমুনা টিভি আমাদের টিভি
সুবহানাল্লাহ ওয়া বিহামদিহি সুবহানাল্লাহিল আজীম
আমাদের বর্তমান সরকারের টিমটা, সত্যি কারের একটা স্মার্ট টিম,লক্ষ কোটি সে লুট জানাই এই বর্তমান সরকারকে।
Onek din por news dekhe mon ta vore gelo
শুভ কামনা রইলো❤️
জনতার সরকার হবেন এই আশা ব্যক্ত করি।
সত্যি খুব ভালো লাগতেছে ❤❤❤
নতুন কিছুর প্রত্যাশায় বাংলাদেশ😊❤
ভালো একজন অভিভাবক পেলো বাংলার মানুষ।
সবার জন্য শুভ কামনা ও দোয়া রইলো মাশাআল্লাহ ইনশাআল্লাহ আল্লাহ পাক সবাইকে হেদায়েত দান করুন বেশী বেশী করে ও হেফাজত করুন আমিন
আলহামদুলিল্লাহ,,, আল্লাহ যা করে ভালোই 🥰
খুব সুন্দর হয়েছে ❤❤❤❤❤
পুলিশের স্বাধীনতা ও পুলিশ দূর্নিতিমুক্ত চাই🇧🇩
দন্যবাদ যমুনা টেলিভিশন
Alhamdulillah, Notun sorkar jonno roilo onek Dua o Shuvokamona. Asha kori Inshaallah future amra notun Shoccho akti desh pabo.Allah jeno Amader vai o bonder bidehi Attar Santi dan kore Tader k Jannatul Ferdaous dan kore. Ameen. ❤️❤️❤️❤️😊
আলহামদুলিল্লাহ, আমরা স্বাধীন।
সর্বনিম্ন ৫ বছর থাকলে ভালো হবে।
ধন্যবাদ ডাক্তার ইউনুস আপনাকে ❤
ডাক্তার না ওনি ডক্টর
বৃষ্টিস্নাত শুভ সুচনা আলহামদুলিল্লাহ
বিভিন্ন দেশে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত যাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির সুস্পষ্ট প্রমাণ আছে তাদেরকে বরখাস্ত করা হোক।
ইনশাআল্লাহ বাংলাদেশ আলোর মুখ দেখবে
হবে নাকি আল্লাহ তায়ালার জন্য 1k লাইক
অবশেষে মনে হচ্ছে একজন যোগ্য প্রধানমন্ত্রী পেলাম ❤️✊
**বার্তা:**
হিন্দুধর্ম ও ইসলাম ধর্মের মধ্যে গভীর সংযোগ রয়েছে, কারণ উভয় ধর্মই এক পরম ঈশ্বরের উপাসনা করতে বলে। ইসলামে এই ঈশ্বরকে আল্লাহ নামে উল্লেখ করা হয়, আর হিন্দুধর্মে, বিশেষত ভগবদ গীতার শিক্ষায়, এই পরম সত্ত্বাকে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ নামে পরিচিত করা হয়। উভয় নামই একই মহাদেবের প্রতি ইঙ্গিত করে, যিনি সমস্ত সৃষ্টির উৎস এবং সকল জীবের শেষ আশ্রয়।
কুরআনে, সূরা আল-ইখলাস (১১২:১-৪)-এ বলা হয়েছে: **"বলুন, তিনি আল্লাহ, যিনি এক। আল্লাহ, চিরস্থায়ী। তিনি কাউকে জন্ম দেননি, তিনিও জন্মগ্রহণ করেননি। এবং তাঁর সমকক্ষ কেউ নেই।"** এই আয়াতটি ইসলামে একেশ্বরবাদের শিক্ষা দেয়, যা বৈষ্ণব ধর্মের মূল বিশ্বাসের সাথেও মিলে যায়।
তেমনি, ভগবান শ্রীকৃষ্ণ ভগবদ গীতায় বলেছেন: **"আমি সকল আধ্যাত্মিক এবং ভৌতিক জগতের উৎস। সমস্ত কিছু আমার থেকেই উদ্ভূত হয়।"** (ভগবদ গীতা ১০.৮)। এই শ্লোকটি হিন্দুধর্মে শ্রীকৃষ্ণকে পরম সত্ত্বা হিসেবে বোঝায়, যিনি একমাত্র ঈশ্বর এবং যিনি পূর্ণ ভক্তির সাথে পূজিত হন।
এই উপলব্ধি থেকে বলা যায়, একজন সত্যিকারের হিন্দু যে শ্রীকৃষ্ণকে পরম সত্ত্বা হিসেবে পূজা করেন, তিনি ইসলামের একেশ্বরবাদ নীতির সাথে মিলে যান। তাই, আল্লাহর উপাসনা যেমন মুসলমানরা করেন, তেমনি হিন্দুদের শ্রীকৃষ্ণের উপাসনায়ও কোনো মৌলিক পার্থক্য নেই।
সূরা আল-কাফিরুন (১০৯:৬)-এ বলা হয়েছে: **"তোমার ধর্ম তোমার জন্য, আর আমার ধর্ম আমার জন্য।"** এই আয়াতটি বিভিন্ন ধর্মের মধ্যে পারস্পরিক শ্রদ্ধা বজায় রাখতে উৎসাহিত করে। যেহেতু হিন্দু ও মুসলিম উভয়েই শেষ পর্যন্ত একই পরম সত্ত্বার উপাসনা করে, তাই হিন্দুদের "কাফির" বলে বিবেচনা করা উচিত নয়।
পরিশেষে, কুরআন ও ভগবদ গীতার শিক্ষায় প্রকাশিত হয় যে, হিন্দু ও মুসলিমদের মধ্যে গভীর আধ্যাত্মিক সংযোগ রয়েছে। উভয়ই এক পরম ঈশ্বরের প্রতি ভক্তি প্রকাশ করেন, এবং তাই হিন্দুদের "কাফির" বলে ভাবার কোনো ভিত্তি নেই। বরং, আমাদের উচিত আমাদের ধর্মের সাধারণ ভিত্তি স্বীকার করে পারস্পরিক সৌহার্দ্য ও বোঝাপড়ার চেতনা প্রচার করা।
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ ফি আমানিল্লাহ।
I salute hasina mam and awami league party❤
ছাত্র ভাইদের প্রতি জানাই শ্রদ্ধা ❤
ধন্যবাদ স্যারকে
শিক্ষার্থীদের দারুণ দ্বায়িত্ব
বিশেষ করে স্যারকে আমি অত্যন্ত ভালো পেলাম ভালোবেসে ফেলেছি
উপস্থাপক এই চিক্নি শুধুই আমার,,,😍😍 কেও তাকাবানা তার দিকে,,,😍😍
I love jomuna❤❤❤
স্যালুট! ডঃ ইউনুস স্যার কে!
একইসাথে অনেক অনেক দোয়া ও আন্তরিক অভিনন্দন জানাচ্ছি!
এগিয়ে চলেন এ-ই কামনা করি! মহান আল্লাহ পাক আপনার সহায় হোন!
কোথাও যদি দেখা যায় পুলিশ সাধারণ জনগণের সাথে পুলিশ গিরি দেখাতে জায় মানুষ কিন্তু এবার কাউকে ছেড়ে কথা বলবেনা।
Doya roilo Bangladesh agiye jak🤲🤲
দেশের মানুষ শান্তিতে থাকতে হলে ইসলামের দিকে ফিরে আসো, ইসলাম ব্যতীত শান্তি আসবে না
দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ চাই
❤❤❤
❤❤❤
#justice for bangladeshi hindu
❤❤❤❤❤❤ k̤o̤
Shob gulo news dekhe onk Santi pelam!!!
শুভ কামনা নতুন বাংলাদেশ
নতুন কারিকুলাম বাতিল করা হোক,পুর্বের মতো সৃজনশীল পদ্ধতি চালু হোক।
Creative question ashle kono labh hobe na
Allhamdulla aillha weakkbar subahanallai ammin Ammin
আলহামদুলিল্লাহ
মাশাল্লাহ। সঠিক
নতুন রূপে বাংলাদেশ আমাদের
উপস্থাপিকা ম্যাডামের চোখে-মুখে হাঁসি নিয়ে উপস্থাপন করছে সত্যি খুব ভালো লাগছে, আর বোঝা যাচ্ছে তারাও এখন নির্ভয় কাজ করতে পারবে। বাংলাদেশ দির্ঘজীবী। হোক।
আশা করছি পুলিশ সাধারণ মানুষের সাহায্যকারী হিসেবে কাজ করবে😊
আমরা ইসলাম এর আইন চাই
donnobad sikkarthi bhai ra apnara hat bazar nionthron korsen apnader khotha bular moth nay❤
❤❤❤jamuna tv❤❤❤
যারা দায়িত্ব পালন করবেন তাদের একজনেরই রাসুলের সুন্নাত নাই তাহলে কিভাবে বিশ্বাস করি যে দেশটির শান্তি ফিরে আসবে 😢
এখন ভাই এটা আশা করা যায় যে সরকারি হাসপাতালগুলো উন্নত হবে সকল মানুষের সঠিক চিকিৎসা পাবে সকল মেশিনপত্র ভালো থাকবে উন্নত থাকবে ডাক্তার হলো সবকিছু ঠিক করার উসিলা আশা করা যায় আল্লাহ ভরসা সরকারি যত হাসপাতাল আছে এই জেলায় উন্নত হয়ে যাবে ইনশাল্লাহ আমাদের যিনি ইন্ডিয়া যেতে না হয় চিকিৎসা করার জন্যে
সুবহানাল্লাহ বিহামদিহি সুবহানাল্লাহিল আযীম। সার স্যালুট স্যার আপনি সারা জীবন এই পদে থাকলে খুশি হব
Good job the bd students ❤️
Best wishs all 🎉❤
First time I'm so proud of my people in Bangladesh 🤍May Allah (swt) keep you all safe
প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ে কে দায়িত্ব পালন করবেন
শুভকামনা রইল
❤Amin
❤🎉❤
আমরা আবু তহা মোহাম্মদ আদনানের খোঁজ চাই
ইনশাআল্লাহ ❤❤
আলহামদুলিল্লাহি রাব্বিল আলামিন আজ বাংলাদেশের সর্বপ্রথম জুম্মা জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু দিয়ে শুরু হয় নাই আল্লাহর কাছে লাখো কোটি শুকর ****
শুভ কামনা রইলো
যাদের পরিবারের স্বামী স্ত্রী দুইজন বেকার তাদের কর্মসংস্থানের সুযোগ দেয়া হোক
গুড
Excellent brother
ভালো ও সুন্দর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ চাই