অনেক ধন্যবাদ....!! আরও জানাই...এই পশ্চিম বঙ্গে বহু মুসলিম মানুষ স্রেফ হিন্দুদের দেব দেবীদের চিত্র পট অংকিত করেই জীবন জীবিকা নির্বাহ করেন সম্মানের সঙ্গে....!! বহু মুসলিম মানুষ হিন্দুদের পূজার ও মন্দিরের প্রয়োজনীয় সামগ্রী বিক্রয় করেই জীবিকা উপার্জন করেন...!! বহু মুসলিম মানুষ হিন্দুদের জোতিষ কার্যে ব্যবহৃত শিকড় বাকর(ধারণের জন্য) উৎপাদন ও বিক্রয় করেই বহু প্রজন্ম ধরে জীবিকা উপার্জন করে থাকেন...!! এমনকি পিতলের কাসার বাসন পত্রের সাথে হিন্দু দেবদেবী মূর্তি গড়ে ও বিক্রয় করেই বংশ পরম্পরায় জীবিকা উপার্জন করে থাকেন...!! হয়তো আরও আরও অনেক হিন্দু দের বিভিন্ন দরকারী জিনিসপত্র থেকে ওনারা জীবিকা নির্বাহ করে থাকেন....!! যাই হোক...যুগ বদলাচ্ছে...যদি মানসিকতার পরিবর্তন কোনো জাতি না আনতে পারেন তাহলে সমূহ সর্বনাশ হবেই হবে...আজ পাকিস্তানের দিকে দেখুন...!! জয় হিন্দ।
@@mdrakibul6170 তর নয়...ভালো করেইয়া কথা বলতে শিখ...বল তোমার বাড়ী কোথায়... আমি তোমার বাপের বয়সী ..!! আমার বাড়ীর খবরে তোমার দরকার কি...?? লেখা পইড়া বুঝো নাই..??
আমি সূর্যের পূজা করি, যদি পারো নিভিয়ে দিও, আমি চাঁদের পূজা করি, যদি পারো আলো কমিয়ে দিও, আমি জলের পূজা করি, যদি পারো শুকিয়ে দিও, আমি গাছের পুজা করি, যদি পারো সব ভেঙ্গে দিও, আমি মাটির পূজা করি, যদি পারো পৃথিবী থেকে সরিয়ে দিও আমি আগুনের পূজা করি, যদি পারো ব্যবহার না করে দেখিয়ে দিও । আমি সনাতনী । অর্থ বুঝো? যা ছিল, যা আছে, যা থাকবে তাকেই সনাতন হিন্দু বলে।।
I am a Muslim and in my heart Rabindranath 's writings have occupied deeply & profoundly .😊😊🙏 I believe that he was the timeless author, writer , singer, painter , philosopher and above an immortal figure in Bengali literature whose existence can never be waned or faded .😌😌😌
👉( 🎭)বিশ্বকবির -বঙ্গ জননীর বেশ্যালয় ➡️➡️➡️🟥🟥🟥🟥🟥⬛⬛ 🎭 ছিলেন ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিক 🟥🟥🟥🟥🟥🟥🎭🎭🎭🟥🟥🟥 কবির পিতামহেরহ বেশ্যার ব্যবসা ইতিহাস। 🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦 ✍ সেন্ট্রাল এভিনিউ থেকে শোভাবাজারের রাস্তা ধরে এগিয়ে চললে, পথে পড়ে গৌরী শঙ্কর লেন। এখানেই অবস্থিত এশিয়ার সর্ববৃহৎ যৌনপল্লী সোনাগাছি। আজও সাধারণ মানুষের কাছে যারা পরিচিত তথাকথিত 'বেশ্যা' নামে; এই অঞ্চলটির সঙ্গে যুক্ত এমনই ১০০,০০ যৌনকর্মীর নিত্যদিনের রুটিরুজির গল্প। উনিশ শতক বললেই আমাদের মনে পড়ে ঠাকুরবাড়ির কথা। রবীন্দ্রনাথ থেকে অবনীন্দ্রনাথ একঝাঁক ক্ষণজন্মা প্রতিভার বিচরণভুমি এই ঠাকুরবাড়ি। তবে ঊনবিংশ শতকের ঠাকুরবাড়ি নিজেদের শুধুমাত্র সাহিত্য-সংস্কৃতি বা বিজ্ঞানচর্চার মধ্যে আবদ্ধ রেখেছিল ভাবলে ভুল ভাবা হবে। সাহিত্য সংস্কৃতির পাশাপাশি ব্যবসা-বাণিজ্যেও ঠাকুরবাড়ি ছিল একমেবাদ্বিতীয়ম। আর এই ব্যবসা-বাণিজ্যের ব্যাপারে তৎকালীন বাঙালি সমাজের পথিকৃৎ হয়ে ওঠেন দ্বারকানাথ। সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর তার 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা' বইতে লিখেছেন - "দ্বারকানাথ যখন পৈতৃক বিষয় পান তখন তার আয় ছিল খুবই অল্প। কিন্তু নিজের দক্ষতা, কার্য-কুশলতার মধ্যে ও ইংরেজ বন্ধুদের সাহায্যে তিনি একে একে বহু ভূসম্পত্তির অধিকারী হন। ওড়িশা ও পূর্ববঙ্গে তিনি বহু জমিদারি কেনেন ও সেইসব জায়গায় কুঠিবাড়ি নির্মাণ করেন। দ্বারকানাথের বেলগাছিয়ার বিরাট বাগানবাড়ির তো খুবই নামডাক। সেখানে এক এক রাতে তিনি যেভাবে সাহেব-সুবোদের অ্যাপায়ন করেছেন তার বিবরণ তখনকার দৈনিক পত্রিকাগুলির শিরোভাগে জায়গা পেত। আবার তা ঈশ্বর গুপ্তের ব্যঙ্গ কবিতার বিষয়বস্তুও হয়ে উঠেছিল।" এবার আসা যাক সোনাগাছির প্রসঙ্গে। ১৮৫৩ সালে প্রকাশিত একটি সার্ভে রিপোর্ট থেকে জানা যায়, কলকাতা শহরে ৪৪৪৯টি ঠেক আছে, যেখানে বসবাস করেন প্রায় ১২,৪১৯ জন যৌনকর্মী। যার মধ্যে অন্যতম সাড়া জাগানো যৌনপল্লী ছিল 'সোনাগাছি'। সোনাগাছির সম্পর্কে কথিত ছিল, প্যারিসের যৌনকর্মীরাও কলকাতার এই যৌনালয় সম্পর্কে জানতেন। বস্তুতপক্ষে তার আগেই দ্বারকানাথ ঠাকুর বেশ কিছু যৌনপল্লীর মালিক হয়ে উঠেছিলেন। এ-ব্যাপারে সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী সম্পাদিত দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনীটি প্রণিধানযোগ্য। বইটি থেকে জানা যায়, প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর কলকাতার একটি এলাকাতেই প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক ছিলেন। এই অবস্থায় স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন ওঠে, কী এমন প্রয়োজন পড়ল দ্বারকানাথের, যার জন্য তাঁকে হয়ে উঠতে হল কিছু এতগুলি বেশ্যালয়ের মালিক? এমনকি বলতে গেলে তার হাত ধরেই প্রতিষ্ঠিত হল সোনাগাছির মতো যৌনপল্লী। এই প্রশ্নের উত্তরও লুকিয়ে আছে দ্বারকানাথের ব্যবসা-বাণিজ্যের বিস্তৃতির মধ্যে। ইংরেজদের সঙ্গে রীতিমতো টক্কর দিয়েছেন তিনি। অন্যদিকে, ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বাণিজ্যের সূত্রেই কলকাতায় আগমন হয় প্রচুর রাজকর্মচারীর। তাঁরা বেশিরভাগই ছিলেন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির নিচুতলার কর্মী এবং বেশিরভাগই অবিবাহিত। ফলে এই ব্রিটিশ রাজকর্মচারীদের আপ্যায়নের জন্যই দ্বারকানাথ প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক হয়ে বসলেন। বেশিরভাগ কোঠাতেই ইংরেজ কর্মচারীরা তাদের আমোদ-স্ফূর্তির জন্য রাখতেন এক বা একাধিক নেটিভ উপপত্নী। এই নেটিভ উপপত্নীরা বিবেচিত হতেন ইংরেজ কর্মচারীদের আনন্দের ‘উপকরণ’ হিসেবে। তবে শুধুমাত্র ইংরেজ কর্মচারীরাই নন, তৎকালীন সময়ে অনেক বাঙালি 'বাবু'-র মুক্তাঞ্চলও হয়ে ওঠে এইসব যৌনপল্লী, যার মধ্যে অন্যতম ছিল সোনাগাছি। ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিকানা গ্রহণ বা সোনাগাছির মতো যৌনপল্লীর শুরুয়াত হয় দ্বারকানাথের হাত ধরেই। একে দ্বারকানাথের তুখোড় বাণিজ্যিক বুদ্ধির প্রয়োগ বলে গণ্য করা চলে। বেলগাছিয়ার বাগানবাড়ি যেমন ইংরেজ কর্মচারী এবং বাঙালি বাবুদের কাছে আনন্দের অন্যতম উৎস ছিল, তেমনই তার অন্য একটি ধারা হয়তো প্রবাহমান ছিল এই যৌনপল্লীর হাত ধরেই। এভাবেই হাজারো আলোর মধ্যে ঠাকুর পরিবারের অনেক ঘটনাই হয়তো আমাদের অজ্ঞাতই রয়ে গেছে। 🗄তথ্যসূত্র 📙 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা', ✍ সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর 📕 শ্রীমন্মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনী, ✍ সম্পাদক সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী
thik r sobar bhabna chinta bojha uchit bharst er intellectual lok jon Pakistan er writer rer book porjonto pore tader theke prsbabit howar jonno noi tader mind set janar jonno karon sob rokom lokeder na porle msnuser bhabna chinta tar society eisob k bojha jaina tarpor karur theke prabhabit howa na howa seta to manuser upor nirbhor kore
ভারতবর্ষ হিন্দু সংখ্যাগরিষ্ঠ তাই তো ভারতে এ পি জে আব্দুল কালাম , হামিদ আনসারি , সারুখ খান , মাহামুদ , এ আর রহমান , ইরফান পাঠান , সানিয়া মির্জা , জহির খান আরও অনেক এ সম্মানের সহিত প্রতিষ্ঠা পাই কিন্তু পাশের মুসলিম অধ্যুষিত বাংলাদেশ ও পাকিস্তানে হিন্দুদের প্রতিষ্ঠা পাওয়া খুব বিরল ব্যাপার । তাই ভারতের সংখ্যা গরিষ্ঠ হিন্দু দের এখন থেকেই খুব সচেতন ও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে যাতে ইসলামী শক্তি মাথা না চারা দিতে পারে , সেটা হলে ভারতের নাগরিকের স্বাধীনতা ক্ষুণ্ণ হবে , দেশ টা আলো থেকে অন্ধকারে চলে যাবে
এত ভালো ভালো কথা উনি বললেন, শুনেও একজন বাঙালি হিসাবে গর্ব বোধ করলাম। আমি একজন ভারতীয় নাগরিক। আমরা যখন ছোটো তখন এই স্বাধীনতা আন্দোলন চলছিলো। তখন রেডিও তে শেখ মুজিবুর রহমান এর ভাষন শুনেছি।
👉( 🎭)বিশ্ব কবির - হিন্দু জননীর বেশ্যালয় ➡️➡️➡️🟥🟥🟥➡️🕉🕉🕉🕉⬛⬛⬛⬛ 🎭 ছিলেন ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিক। 🟣 কবির পিতামহের বেশ্যার ব্যবসার ইতিহাস। ✍ সেন্ট্রাল এভিনিউ থেকে শোভাবাজারের রাস্তা ধরে এগিয়ে চললে, পথে পড়ে গৌরী শঙ্কর লেন। এখানেই অবস্থিত এশিয়ার সর্ববৃহৎ যৌনপল্লী সোনাগাছি। আজও সাধারণ মানুষের কাছে যারা পরিচিত তথাকথিত 'বেশ্যা' নামে; এই অঞ্চলটির সঙ্গে যুক্ত এমনই ১০০,০০ যৌনকর্মীর নিত্যদিনের রুটিরুজির গল্প। উনিশ শতক বললেই আমাদের মনে পড়ে ঠাকুরবাড়ির কথা। রবীন্দ্রনাথ থেকে অবনীন্দ্রনাথ একঝাঁক ক্ষণজন্মা প্রতিভার বিচরণভুমি এই ঠাকুরবাড়ি। তবে ঊনবিংশ শতকের ঠাকুরবাড়ি নিজেদের শুধুমাত্র সাহিত্য-সংস্কৃতি বা বিজ্ঞানচর্চার মধ্যে আবদ্ধ রেখেছিল ভাবলে ভুল ভাবা হবে। সাহিত্য সংস্কৃতির পাশাপাশি ব্যবসা-বাণিজ্যেও ঠাকুরবাড়ি ছিল একমেবাদ্বিতীয়ম। আর এই ব্যবসা-বাণিজ্যের ব্যাপারে তৎকালীন বাঙালি সমাজের পথিকৃৎ হয়ে ওঠেন দ্বারকানাথ। সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর তার 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা' বইতে লিখেছেন - "দ্বারকানাথ যখন পৈতৃক বিষয় পান তখন তার আয় ছিল খুবই অল্প। কিন্তু নিজের দক্ষতা, কার্য-কুশলতার মধ্যে ও ইংরেজ বন্ধুদের সাহায্যে তিনি একে একে বহু ভূসম্পত্তির অধিকারী হন। ওড়িশা ও পূর্ববঙ্গে তিনি বহু জমিদারি কেনেন ও সেইসব জায়গায় কুঠিবাড়ি নির্মাণ করেন। দ্বারকানাথের বেলগাছিয়ার বিরাট বাগানবাড়ির তো খুবই নামডাক। সেখানে এক এক রাতে তিনি যেভাবে সাহেব-সুবোদের অ্যাপায়ন করেছেন তার বিবরণ তখনকার দৈনিক পত্রিকাগুলির শিরোভাগে জায়গা পেত। আবার তা ঈশ্বর গুপ্তের ব্যঙ্গ কবিতার বিষয়বস্তুও হয়ে উঠেছিল।" এবার আসা যাক সোনাগাছির প্রসঙ্গে। ১৮৫৩ সালে প্রকাশিত একটি সার্ভে রিপোর্ট থেকে জানা যায়, কলকাতা শহরে ৪৪৪৯টি ঠেক আছে, যেখানে বসবাস করেন প্রায় ১২,৪১৯ জন যৌনকর্মী। যার মধ্যে অন্যতম সাড়া জাগানো যৌনপল্লী ছিল 'সোনাগাছি'। সোনাগাছির সম্পর্কে কথিত ছিল, প্যারিসের যৌনকর্মীরাও কলকাতার এই যৌনালয় সম্পর্কে জানতেন। বস্তুতপক্ষে তার আগেই দ্বারকানাথ ঠাকুর বেশ কিছু যৌনপল্লীর মালিক হয়ে উঠেছিলেন। এ-ব্যাপারে সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী সম্পাদিত দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনীটি প্রণিধানযোগ্য। বইটি থেকে জানা যায়, প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর কলকাতার একটি এলাকাতেই প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক ছিলেন। এই অবস্থায় স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন ওঠে, কী এমন প্রয়োজন পড়ল দ্বারকানাথের, যার জন্য তাঁকে হয়ে উঠতে হল কিছু এতগুলি বেশ্যালয়ের মালিক? এমনকি বলতে গেলে তার হাত ধরেই প্রতিষ্ঠিত হল সোনাগাছির মতো যৌনপল্লী। এই প্রশ্নের উত্তরও লুকিয়ে আছে দ্বারকানাথের ব্যবসা-বাণিজ্যের বিস্তৃতির মধ্যে। ইংরেজদের সঙ্গে রীতিমতো টক্কর দিয়েছেন তিনি। অন্যদিকে, ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বাণিজ্যের সূত্রেই কলকাতায় আগমন হয় প্রচুর রাজকর্মচারীর। তাঁরা বেশিরভাগই ছিলেন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির নিচুতলার কর্মী এবং বেশিরভাগই অবিবাহিত। ফলে এই ব্রিটিশ রাজকর্মচারীদের আপ্যায়নের জন্যই দ্বারকানাথ প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক হয়ে বসলেন। বেশিরভাগ কোঠাতেই ইংরেজ কর্মচারীরা তাদের আমোদ-স্ফূর্তির জন্য রাখতেন এক বা একাধিক নেটিভ উপপত্নী। এই নেটিভ উপপত্নীরা বিবেচিত হতেন ইংরেজ কর্মচারীদের আনন্দের ‘উপকরণ’ হিসেবে। তবে শুধুমাত্র ইংরেজ কর্মচারীরাই নন, তৎকালীন সময়ে অনেক বাঙালি 'বাবু'-র মুক্তাঞ্চলও হয়ে ওঠে এইসব যৌনপল্লী, যার মধ্যে অন্যতম ছিল সোনাগাছি। ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিকানা গ্রহণ বা সোনাগাছির মতো যৌনপল্লীর শুরুয়াত হয় দ্বারকানাথের হাত ধরেই। একে দ্বারকানাথের তুখোড় বাণিজ্যিক বুদ্ধির প্রয়োগ বলে গণ্য করা চলে। বেলগাছিয়ার বাগানবাড়ি যেমন ইংরেজ কর্মচারী এবং বাঙালি বাবুদের কাছে আনন্দের অন্যতম উৎস ছিল, তেমনই তার অন্য একটি ধারা হয়তো প্রবাহমান ছিল এই যৌনপল্লীর হাত ধরেই। এভাবেই হাজারো আলোর মধ্যে ঠাকুর পরিবারের অনেক ঘটনাই হয়তো আমাদের অজ্ঞাতই রয়ে গেছে। 🗄 তথ্যসূত্র - 📙 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা', ✍ সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর 📕 শ্রীমন্মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনী, ✍ সম্পাদক সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী
বিদ্যাসাগর পরিবারের একজন সদস্য হিসেবে বাংলাদেশের বিশিষ্ট মানুষের কাছে আবেদন রাখলাম একবার বর্ণপরিচয় সৃষ্টি করা বিদ্যাসাগর জন্ম স্থান দর্শন করে যান। জয় বিদ্যাসাগর
👉( 🎭)বিশ্বকবির -বঙ্গ জননীর বেশ্যালয় ➡️➡️➡️🟥🟥🟥🟥🟥⬛⬛ 🎭 ছিলেন ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিক 🟥🟥🟥🟥🟥🟥🎭🎭🎭🟥🟥🟥 কবির পিতামহেরহ বেশ্যার ব্যবসা ইতিহাস। 🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦 ✍ সেন্ট্রাল এভিনিউ থেকে শোভাবাজারের রাস্তা ধরে এগিয়ে চললে, পথে পড়ে গৌরী শঙ্কর লেন। এখানেই অবস্থিত এশিয়ার সর্ববৃহৎ যৌনপল্লী সোনাগাছি। আজও সাধারণ মানুষের কাছে যারা পরিচিত তথাকথিত 'বেশ্যা' নামে; এই অঞ্চলটির সঙ্গে যুক্ত এমনই ১০০,০০ যৌনকর্মীর নিত্যদিনের রুটিরুজির গল্প। উনিশ শতক বললেই আমাদের মনে পড়ে ঠাকুরবাড়ির কথা। রবীন্দ্রনাথ থেকে অবনীন্দ্রনাথ একঝাঁক ক্ষণজন্মা প্রতিভার বিচরণভুমি এই ঠাকুরবাড়ি। তবে ঊনবিংশ শতকের ঠাকুরবাড়ি নিজেদের শুধুমাত্র সাহিত্য-সংস্কৃতি বা বিজ্ঞানচর্চার মধ্যে আবদ্ধ রেখেছিল ভাবলে ভুল ভাবা হবে। সাহিত্য সংস্কৃতির পাশাপাশি ব্যবসা-বাণিজ্যেও ঠাকুরবাড়ি ছিল একমেবাদ্বিতীয়ম। আর এই ব্যবসা-বাণিজ্যের ব্যাপারে তৎকালীন বাঙালি সমাজের পথিকৃৎ হয়ে ওঠেন দ্বারকানাথ। সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর তার 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা' বইতে লিখেছেন - "দ্বারকানাথ যখন পৈতৃক বিষয় পান তখন তার আয় ছিল খুবই অল্প। কিন্তু নিজের দক্ষতা, কার্য-কুশলতার মধ্যে ও ইংরেজ বন্ধুদের সাহায্যে তিনি একে একে বহু ভূসম্পত্তির অধিকারী হন। ওড়িশা ও পূর্ববঙ্গে তিনি বহু জমিদারি কেনেন ও সেইসব জায়গায় কুঠিবাড়ি নির্মাণ করেন। দ্বারকানাথের বেলগাছিয়ার বিরাট বাগানবাড়ির তো খুবই নামডাক। সেখানে এক এক রাতে তিনি যেভাবে সাহেব-সুবোদের অ্যাপায়ন করেছেন তার বিবরণ তখনকার দৈনিক পত্রিকাগুলির শিরোভাগে জায়গা পেত। আবার তা ঈশ্বর গুপ্তের ব্যঙ্গ কবিতার বিষয়বস্তুও হয়ে উঠেছিল।" এবার আসা যাক সোনাগাছির প্রসঙ্গে। ১৮৫৩ সালে প্রকাশিত একটি সার্ভে রিপোর্ট থেকে জানা যায়, কলকাতা শহরে ৪৪৪৯টি ঠেক আছে, যেখানে বসবাস করেন প্রায় ১২,৪১৯ জন যৌনকর্মী। যার মধ্যে অন্যতম সাড়া জাগানো যৌনপল্লী ছিল 'সোনাগাছি'। সোনাগাছির সম্পর্কে কথিত ছিল, প্যারিসের যৌনকর্মীরাও কলকাতার এই যৌনালয় সম্পর্কে জানতেন। বস্তুতপক্ষে তার আগেই দ্বারকানাথ ঠাকুর বেশ কিছু যৌনপল্লীর মালিক হয়ে উঠেছিলেন। এ-ব্যাপারে সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী সম্পাদিত দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনীটি প্রণিধানযোগ্য। বইটি থেকে জানা যায়, প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর কলকাতার একটি এলাকাতেই প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক ছিলেন। এই অবস্থায় স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন ওঠে, কী এমন প্রয়োজন পড়ল দ্বারকানাথের, যার জন্য তাঁকে হয়ে উঠতে হল কিছু এতগুলি বেশ্যালয়ের মালিক? এমনকি বলতে গেলে তার হাত ধরেই প্রতিষ্ঠিত হল সোনাগাছির মতো যৌনপল্লী। এই প্রশ্নের উত্তরও লুকিয়ে আছে দ্বারকানাথের ব্যবসা-বাণিজ্যের বিস্তৃতির মধ্যে। ইংরেজদের সঙ্গে রীতিমতো টক্কর দিয়েছেন তিনি। অন্যদিকে, ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বাণিজ্যের সূত্রেই কলকাতায় আগমন হয় প্রচুর রাজকর্মচারীর। তাঁরা বেশিরভাগই ছিলেন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির নিচুতলার কর্মী এবং বেশিরভাগই অবিবাহিত। ফলে এই ব্রিটিশ রাজকর্মচারীদের আপ্যায়নের জন্যই দ্বারকানাথ প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক হয়ে বসলেন। বেশিরভাগ কোঠাতেই ইংরেজ কর্মচারীরা তাদের আমোদ-স্ফূর্তির জন্য রাখতেন এক বা একাধিক নেটিভ উপপত্নী। এই নেটিভ উপপত্নীরা বিবেচিত হতেন ইংরেজ কর্মচারীদের আনন্দের ‘উপকরণ’ হিসেবে। তবে শুধুমাত্র ইংরেজ কর্মচারীরাই নন, তৎকালীন সময়ে অনেক বাঙালি 'বাবু'-র মুক্তাঞ্চলও হয়ে ওঠে এইসব যৌনপল্লী, যার মধ্যে অন্যতম ছিল সোনাগাছি। ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিকানা গ্রহণ বা সোনাগাছির মতো যৌনপল্লীর শুরুয়াত হয় দ্বারকানাথের হাত ধরেই। একে দ্বারকানাথের তুখোড় বাণিজ্যিক বুদ্ধির প্রয়োগ বলে গণ্য করা চলে। বেলগাছিয়ার বাগানবাড়ি যেমন ইংরেজ কর্মচারী এবং বাঙালি বাবুদের কাছে আনন্দের অন্যতম উৎস ছিল, তেমনই তার অন্য একটি ধারা হয়তো প্রবাহমান ছিল এই যৌনপল্লীর হাত ধরেই। এভাবেই হাজারো আলোর মধ্যে ঠাকুর পরিবারের অনেক ঘটনাই হয়তো আমাদের অজ্ঞাতই রয়ে গেছে। 🗄তথ্যসূত্র 📙 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা', ✍ সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর 📕 শ্রীমন্মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনী, ✍ সম্পাদক সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী
👉( 🎭)বিশ্বকবির -বঙ্গ জননীর বেশ্যালয় ➡️➡️➡️🟥🟥🟥🟥🟥⬛⬛ 🎭 ছিলেন ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিক 🟥🟥🟥🟥🟥🟥🎭🎭🎭🟥🟥🟥 কবির পিতামহেরহ বেশ্যার ব্যবসা ইতিহাস। 🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦 ✍ সেন্ট্রাল এভিনিউ থেকে শোভাবাজারের রাস্তা ধরে এগিয়ে চললে, পথে পড়ে গৌরী শঙ্কর লেন। এখানেই অবস্থিত এশিয়ার সর্ববৃহৎ যৌনপল্লী সোনাগাছি। আজও সাধারণ মানুষের কাছে যারা পরিচিত তথাকথিত 'বেশ্যা' নামে; এই অঞ্চলটির সঙ্গে যুক্ত এমনই ১০০,০০ যৌনকর্মীর নিত্যদিনের রুটিরুজির গল্প। উনিশ শতক বললেই আমাদের মনে পড়ে ঠাকুরবাড়ির কথা। রবীন্দ্রনাথ থেকে অবনীন্দ্রনাথ একঝাঁক ক্ষণজন্মা প্রতিভার বিচরণভুমি এই ঠাকুরবাড়ি। তবে ঊনবিংশ শতকের ঠাকুরবাড়ি নিজেদের শুধুমাত্র সাহিত্য-সংস্কৃতি বা বিজ্ঞানচর্চার মধ্যে আবদ্ধ রেখেছিল ভাবলে ভুল ভাবা হবে। সাহিত্য সংস্কৃতির পাশাপাশি ব্যবসা-বাণিজ্যেও ঠাকুরবাড়ি ছিল একমেবাদ্বিতীয়ম। আর এই ব্যবসা-বাণিজ্যের ব্যাপারে তৎকালীন বাঙালি সমাজের পথিকৃৎ হয়ে ওঠেন দ্বারকানাথ। সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর তার 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা' বইতে লিখেছেন - "দ্বারকানাথ যখন পৈতৃক বিষয় পান তখন তার আয় ছিল খুবই অল্প। কিন্তু নিজের দক্ষতা, কার্য-কুশলতার মধ্যে ও ইংরেজ বন্ধুদের সাহায্যে তিনি একে একে বহু ভূসম্পত্তির অধিকারী হন। ওড়িশা ও পূর্ববঙ্গে তিনি বহু জমিদারি কেনেন ও সেইসব জায়গায় কুঠিবাড়ি নির্মাণ করেন। দ্বারকানাথের বেলগাছিয়ার বিরাট বাগানবাড়ির তো খুবই নামডাক। সেখানে এক এক রাতে তিনি যেভাবে সাহেব-সুবোদের অ্যাপায়ন করেছেন তার বিবরণ তখনকার দৈনিক পত্রিকাগুলির শিরোভাগে জায়গা পেত। আবার তা ঈশ্বর গুপ্তের ব্যঙ্গ কবিতার বিষয়বস্তুও হয়ে উঠেছিল।" এবার আসা যাক সোনাগাছির প্রসঙ্গে। ১৮৫৩ সালে প্রকাশিত একটি সার্ভে রিপোর্ট থেকে জানা যায়, কলকাতা শহরে ৪৪৪৯টি ঠেক আছে, যেখানে বসবাস করেন প্রায় ১২,৪১৯ জন যৌনকর্মী। যার মধ্যে অন্যতম সাড়া জাগানো যৌনপল্লী ছিল 'সোনাগাছি'। সোনাগাছির সম্পর্কে কথিত ছিল, প্যারিসের যৌনকর্মীরাও কলকাতার এই যৌনালয় সম্পর্কে জানতেন। বস্তুতপক্ষে তার আগেই দ্বারকানাথ ঠাকুর বেশ কিছু যৌনপল্লীর মালিক হয়ে উঠেছিলেন। এ-ব্যাপারে সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী সম্পাদিত দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনীটি প্রণিধানযোগ্য। বইটি থেকে জানা যায়, প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর কলকাতার একটি এলাকাতেই প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক ছিলেন। এই অবস্থায় স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন ওঠে, কী এমন প্রয়োজন পড়ল দ্বারকানাথের, যার জন্য তাঁকে হয়ে উঠতে হল কিছু এতগুলি বেশ্যালয়ের মালিক? এমনকি বলতে গেলে তার হাত ধরেই প্রতিষ্ঠিত হল সোনাগাছির মতো যৌনপল্লী। এই প্রশ্নের উত্তরও লুকিয়ে আছে দ্বারকানাথের ব্যবসা-বাণিজ্যের বিস্তৃতির মধ্যে। ইংরেজদের সঙ্গে রীতিমতো টক্কর দিয়েছেন তিনি। অন্যদিকে, ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বাণিজ্যের সূত্রেই কলকাতায় আগমন হয় প্রচুর রাজকর্মচারীর। তাঁরা বেশিরভাগই ছিলেন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির নিচুতলার কর্মী এবং বেশিরভাগই অবিবাহিত। ফলে এই ব্রিটিশ রাজকর্মচারীদের আপ্যায়নের জন্যই দ্বারকানাথ প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক হয়ে বসলেন। বেশিরভাগ কোঠাতেই ইংরেজ কর্মচারীরা তাদের আমোদ-স্ফূর্তির জন্য রাখতেন এক বা একাধিক নেটিভ উপপত্নী। এই নেটিভ উপপত্নীরা বিবেচিত হতেন ইংরেজ কর্মচারীদের আনন্দের ‘উপকরণ’ হিসেবে। তবে শুধুমাত্র ইংরেজ কর্মচারীরাই নন, তৎকালীন সময়ে অনেক বাঙালি 'বাবু'-র মুক্তাঞ্চলও হয়ে ওঠে এইসব যৌনপল্লী, যার মধ্যে অন্যতম ছিল সোনাগাছি। ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিকানা গ্রহণ বা সোনাগাছির মতো যৌনপল্লীর শুরুয়াত হয় দ্বারকানাথের হাত ধরেই। একে দ্বারকানাথের তুখোড় বাণিজ্যিক বুদ্ধির প্রয়োগ বলে গণ্য করা চলে। বেলগাছিয়ার বাগানবাড়ি যেমন ইংরেজ কর্মচারী এবং বাঙালি বাবুদের কাছে আনন্দের অন্যতম উৎস ছিল, তেমনই তার অন্য একটি ধারা হয়তো প্রবাহমান ছিল এই যৌনপল্লীর হাত ধরেই। এভাবেই হাজারো আলোর মধ্যে ঠাকুর পরিবারের অনেক ঘটনাই হয়তো আমাদের অজ্ঞাতই রয়ে গেছে। 🗄তথ্যসূত্র 📙 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা', ✍ সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর 📕 শ্রীমন্মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনী, ✍ সম্পাদক সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী
👉( 🎭)বিশ্বকবির -বঙ্গ জননীর বেশ্যালয় ➡️➡️➡️🟥🟥🟥🟥🟥⬛⬛ 🎭 ছিলেন ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিক 🟥🟥🟥🟥🟥🟥🎭🎭🎭🟥🟥🟥 কবির পিতামহেরহ বেশ্যার ব্যবসা ইতিহাস। 🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦 ✍ সেন্ট্রাল এভিনিউ থেকে শোভাবাজারের রাস্তা ধরে এগিয়ে চললে, পথে পড়ে গৌরী শঙ্কর লেন। এখানেই অবস্থিত এশিয়ার সর্ববৃহৎ যৌনপল্লী সোনাগাছি। আজও সাধারণ মানুষের কাছে যারা পরিচিত তথাকথিত 'বেশ্যা' নামে; এই অঞ্চলটির সঙ্গে যুক্ত এমনই ১০০,০০ যৌনকর্মীর নিত্যদিনের রুটিরুজির গল্প। উনিশ শতক বললেই আমাদের মনে পড়ে ঠাকুরবাড়ির কথা। রবীন্দ্রনাথ থেকে অবনীন্দ্রনাথ একঝাঁক ক্ষণজন্মা প্রতিভার বিচরণভুমি এই ঠাকুরবাড়ি। তবে ঊনবিংশ শতকের ঠাকুরবাড়ি নিজেদের শুধুমাত্র সাহিত্য-সংস্কৃতি বা বিজ্ঞানচর্চার মধ্যে আবদ্ধ রেখেছিল ভাবলে ভুল ভাবা হবে। সাহিত্য সংস্কৃতির পাশাপাশি ব্যবসা-বাণিজ্যেও ঠাকুরবাড়ি ছিল একমেবাদ্বিতীয়ম। আর এই ব্যবসা-বাণিজ্যের ব্যাপারে তৎকালীন বাঙালি সমাজের পথিকৃৎ হয়ে ওঠেন দ্বারকানাথ। সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর তার 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা' বইতে লিখেছেন - "দ্বারকানাথ যখন পৈতৃক বিষয় পান তখন তার আয় ছিল খুবই অল্প। কিন্তু নিজের দক্ষতা, কার্য-কুশলতার মধ্যে ও ইংরেজ বন্ধুদের সাহায্যে তিনি একে একে বহু ভূসম্পত্তির অধিকারী হন। ওড়িশা ও পূর্ববঙ্গে তিনি বহু জমিদারি কেনেন ও সেইসব জায়গায় কুঠিবাড়ি নির্মাণ করেন। দ্বারকানাথের বেলগাছিয়ার বিরাট বাগানবাড়ির তো খুবই নামডাক। সেখানে এক এক রাতে তিনি যেভাবে সাহেব-সুবোদের অ্যাপায়ন করেছেন তার বিবরণ তখনকার দৈনিক পত্রিকাগুলির শিরোভাগে জায়গা পেত। আবার তা ঈশ্বর গুপ্তের ব্যঙ্গ কবিতার বিষয়বস্তুও হয়ে উঠেছিল।" এবার আসা যাক সোনাগাছির প্রসঙ্গে। ১৮৫৩ সালে প্রকাশিত একটি সার্ভে রিপোর্ট থেকে জানা যায়, কলকাতা শহরে ৪৪৪৯টি ঠেক আছে, যেখানে বসবাস করেন প্রায় ১২,৪১৯ জন যৌনকর্মী। যার মধ্যে অন্যতম সাড়া জাগানো যৌনপল্লী ছিল 'সোনাগাছি'। সোনাগাছির সম্পর্কে কথিত ছিল, প্যারিসের যৌনকর্মীরাও কলকাতার এই যৌনালয় সম্পর্কে জানতেন। বস্তুতপক্ষে তার আগেই দ্বারকানাথ ঠাকুর বেশ কিছু যৌনপল্লীর মালিক হয়ে উঠেছিলেন। এ-ব্যাপারে সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী সম্পাদিত দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনীটি প্রণিধানযোগ্য। বইটি থেকে জানা যায়, প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর কলকাতার একটি এলাকাতেই প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক ছিলেন। এই অবস্থায় স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন ওঠে, কী এমন প্রয়োজন পড়ল দ্বারকানাথের, যার জন্য তাঁকে হয়ে উঠতে হল কিছু এতগুলি বেশ্যালয়ের মালিক? এমনকি বলতে গেলে তার হাত ধরেই প্রতিষ্ঠিত হল সোনাগাছির মতো যৌনপল্লী। এই প্রশ্নের উত্তরও লুকিয়ে আছে দ্বারকানাথের ব্যবসা-বাণিজ্যের বিস্তৃতির মধ্যে। ইংরেজদের সঙ্গে রীতিমতো টক্কর দিয়েছেন তিনি। অন্যদিকে, ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বাণিজ্যের সূত্রেই কলকাতায় আগমন হয় প্রচুর রাজকর্মচারীর। তাঁরা বেশিরভাগই ছিলেন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির নিচুতলার কর্মী এবং বেশিরভাগই অবিবাহিত। ফলে এই ব্রিটিশ রাজকর্মচারীদের আপ্যায়নের জন্যই দ্বারকানাথ প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক হয়ে বসলেন। বেশিরভাগ কোঠাতেই ইংরেজ কর্মচারীরা তাদের আমোদ-স্ফূর্তির জন্য রাখতেন এক বা একাধিক নেটিভ উপপত্নী। এই নেটিভ উপপত্নীরা বিবেচিত হতেন ইংরেজ কর্মচারীদের আনন্দের ‘উপকরণ’ হিসেবে। তবে শুধুমাত্র ইংরেজ কর্মচারীরাই নন, তৎকালীন সময়ে অনেক বাঙালি 'বাবু'-র মুক্তাঞ্চলও হয়ে ওঠে এইসব যৌনপল্লী, যার মধ্যে অন্যতম ছিল সোনাগাছি। ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিকানা গ্রহণ বা সোনাগাছির মতো যৌনপল্লীর শুরুয়াত হয় দ্বারকানাথের হাত ধরেই। একে দ্বারকানাথের তুখোড় বাণিজ্যিক বুদ্ধির প্রয়োগ বলে গণ্য করা চলে। বেলগাছিয়ার বাগানবাড়ি যেমন ইংরেজ কর্মচারী এবং বাঙালি বাবুদের কাছে আনন্দের অন্যতম উৎস ছিল, তেমনই তার অন্য একটি ধারা হয়তো প্রবাহমান ছিল এই যৌনপল্লীর হাত ধরেই। এভাবেই হাজারো আলোর মধ্যে ঠাকুর পরিবারের অনেক ঘটনাই হয়তো আমাদের অজ্ঞাতই রয়ে গেছে। 🗄 তথ্যসূত্র - 📙 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা', ✍ সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর 📕 শ্রীমন্মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনী, ✍ সম্পাদক সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী
তুমি বালের মাথা মোটা ইসলাম নিয়া এত চুলকানি কেন? আমরা সাহিত্য চর্চা করি একই সাথে ইসলাম ও চর্চা করি। বিজ্ঞানের বিস্ময় বিশ্বব্যাপী তথাপি বিশ্বাস মানুষেরে যা দেয় বিজ্ঞান তা দিতে পারে না। মৃত্যু আর মৃত্যুর পরবর্তী বিষয়টা না ফেরার জগত । মৃত্যু অত সহজ না, ভয়ংকর।
@@somnathmitra2448 🎭 দুর্গাপুজোয় চুটিয়ে ব্যবসা সোনাগাছিতে, 🕉🕉🕉🕉🕉🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥 🎈কন্ডোম বিক্রির অংক জানলে ‘হাঁ” হয়ে যাবেন ✴✴✴✴✴✴✴✴⬛⬛⬛⬛⬛⬛ 🔴 Sayak PandaO ctober 9, 2022 🔵 বাংলা হান্ট ডেস্ক: চলতি বছরের পুজোতে সর্বত্রই বাড়তি ভিড় পরিলক্ষিত হয়েছে। কারণ, গত দু’বছর ধরে থাকা করোনার মত ভয়াবহ মহামারীর প্রাবল্য এই বছর আর নেই। এমতাবস্থায়, এবার ব্যবসা বৃদ্ধি পেয়েছে সোনাগাছিতেও (Sonagachi)। এমনিতেই করোনার কারণে ভাইরাসের সংক্রমণ এড়াতে সোনাগাছিতেও বন্ধ ছিল ব্যবসা। তবে, এবার বিগত বছরগুলির তুলনায় সোনাগাছিতে ব্যবসার পরিমান বেড়েছে কয়েকগুণ। শুধু তাই নয়, এই বছর দুর্গাপুজোও অনুষ্ঠিত হয়েছে সোনাগাছিতে। এক প্রবীণ যৌনকর্মীর হাতেই উদ্বোধন হয়েছে ওই পুজোর। তবে, পুজোর উদ্বোধনের সময় একাধিক অভিনেতা-অভিনেত্রী সহ সেখানে উপস্থিত ছিলেন শাসকদল তথা রাজ্যের হেভিওয়েট রাজনীতিবিদ মদন মিত্র। এদিকে, ইতিমধ্যেই চলতি বছর পুজোর সময়ে সোনাগাছির ব্যবসা সম্পর্কিত একটি পরিসংখ্যান সামনে এসেছে। যা থেকে রীতিমতো স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে যে, এবার করোনা মহামারীর ধাক্কা কাটিয়ে উঠতে সক্ষম হয়েছেন যৌনকর্মীরা। পুজোতে বিক্রি হয়েছে লক্ষাধিক কন্ডোম: 🎈🎈🎈🎈🎈🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪 এই প্রসঙ্গে জানিয়ে রাখি যে, HIV-র মতো দুরারোগ্য ব্যাধির হাত থেকে বাঁচতে যৌনকর্মীদেরকে অর্ধেক দামে কন্ডোম বিক্রি করে উষা কো অপারেটিভ। এটির পরিচালনার দায়িত্বে রয়েছেন দুর্বার মহিলা সমন্বয় কমিটি। ইতিমধ্যেই রাজ্যের প্রায় ৩৭ হাজার যৌনকর্মী এই ব্যাঙ্কের সদস্য রয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। এমতাবস্থায়, উষা কো অপারেটিভ সূত্রে জানা গিয়েছে যে, বিগত দু’বছরের তুলনায় চলতি বছর সোনাগাছিতে ব্যবসার পরিমান যথেষ্ট বৃদ্ধি পেয়েছে। পাশাপাশি, মহালয়ার দিন থেকে একদম দ্বাদশী পর্যন্ত মোট ১ লক্ষ ২৭ হাজার ৩৫০ টি কন্ডোম বিক্রি হয়েছে বলেও জানা গিয়েছে। এমতাবস্থায়, সুদিনের মুখ দেখেছেন যৌনকর্মীরা। এদিকে দুর্বারের তরফে, যৌনকর্মীদের সচেতন করতে সারাবছর ধরে বিভিন্ন সচেতনতামূলক প্রচার চালানো হয়। পাশাপাশি, আগের তুলনায় সোনাগাছির যৌনকর্মীরা যে যথেষ্ট সচেতন হয়েছেন তা ওই পরিসংখ্যানেই স্পষ্ট। এই প্রসঙ্গে দুর্বারের এক সদস্য জানিয়েছেন, “কন্ডোম ছাড়া কারও সঙ্গে যৌনকর্মীরা যাতে সঙ্গমে লিপ্ত না হন সেই কারণে আমরা নানাভাবে প্রচার করি। পাশাপাশি, কন্ডোমের সঠিক ব্যবহার নিয়েও আমরা প্রশিক্ষণ দিই। আর সেই কারণেই যৌনপল্লিতে সচেতনতা আগের থেকে অনেকটাই বৃদ্ধি পেয়েছে।” ✍ বাংলা হান্ট ডেস্ক পশ্চিম বঙ্গ
অমি একজন ভারতীয় তবুও বলবো আমার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মদির পর কোনো প্রধেনমন্ত্রীকে যদি ভালো লাগে সেটা আপনি ...আপনার দেশ এখন প্রায় মৌলবাদিতেই ভোরে গেছে ... আপনি ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন শুভ কামনা রইলো
ভারতবর্ষ হিন্দু সংখ্যাগরিষ্ঠ তাই তো ভারতে এ পি জে আব্দুল কালাম , হামিদ আনসারি , সারুখ খান , মাহামুদ , এ আর রহমান , ইরফান পাঠান , সানিয়া মির্জা , জহির খান আরও অনেক এ সম্মানের সহিত প্রতিষ্ঠা পাই কিন্তু পাশের মুসলিম অধ্যুষিত বাংলাদেশ ও পাকিস্তানে হিন্দুদের প্রতিষ্ঠা পাওয়া খুব বিরল ব্যাপার । তাই ভারতের সংখ্যা গরিষ্ঠ হিন্দু দের এখন থেকেই খুব সচেতন ও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে যাতে ইসলামী শক্তি মাথা না চারা দিতে পারে , সেটা হলে ভারতের নাগরিকের স্বাধীনতা ক্ষুণ্ণ হবে , দেশ টা আলো থেকে অন্ধকারে চলে যাবে
@@mysteriousearth4513 আভিধানিক অর্থ যারা মূলকে অনুসরণ করে তারা মৌলবাদী। প্রচলিত অর্থ যারা ভিন্ন মতাবলম্বীদের ঘৃণা করে এবং নিজেদের শ্রেষ্ঠ মনে করে তারাই মৌলবাদী। মীর জাফর নামটি খারাপ নয় কিন্তু আমরা খারাপ অর্থে ব্যবহার করি। যার সাথে কাম করা যায় সে হল কামিনী, যার সাথে রমন করা যায় সে হল রমনী, কিন্তু দুটি শব্দের আধুনিক অর্থ নারী। আপনার মতামত আশা করছি।
মহাযোগী ঋষি অরবিন্দ বলেছিলেন রবীন্দ্রনাথ কে যে " আপনি কবি নন আপনি ঋষি কবি " তাইতো আমরা জোর দিয়ে হৃদয়ের টানে বলতে পারি " সবার হৃদয়ে রবীন্দ্রনাথ চেতনাতে নজরুল " *
👉( 🎭)বিশ্বকবির -বঙ্গ জননীর বেশ্যালয় ➡️➡️➡️🟥🟥🟥🟥🟥⬛⬛ 🎭 ছিলেন ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিক 🟥🟥🟥🟥🟥🟥🎭🎭🎭🟥🟥🟥 কবির পিতামহেরহ বেশ্যার ব্যবসা ইতিহাস। 🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦 ✍ সেন্ট্রাল এভিনিউ থেকে শোভাবাজারের রাস্তা ধরে এগিয়ে চললে, পথে পড়ে গৌরী শঙ্কর লেন। এখানেই অবস্থিত এশিয়ার সর্ববৃহৎ যৌনপল্লী সোনাগাছি। আজও সাধারণ মানুষের কাছে যারা পরিচিত তথাকথিত 'বেশ্যা' নামে; এই অঞ্চলটির সঙ্গে যুক্ত এমনই ১০০,০০ যৌনকর্মীর নিত্যদিনের রুটিরুজির গল্প। উনিশ শতক বললেই আমাদের মনে পড়ে ঠাকুরবাড়ির কথা। রবীন্দ্রনাথ থেকে অবনীন্দ্রনাথ একঝাঁক ক্ষণজন্মা প্রতিভার বিচরণভুমি এই ঠাকুরবাড়ি। তবে ঊনবিংশ শতকের ঠাকুরবাড়ি নিজেদের শুধুমাত্র সাহিত্য-সংস্কৃতি বা বিজ্ঞানচর্চার মধ্যে আবদ্ধ রেখেছিল ভাবলে ভুল ভাবা হবে। সাহিত্য সংস্কৃতির পাশাপাশি ব্যবসা-বাণিজ্যেও ঠাকুরবাড়ি ছিল একমেবাদ্বিতীয়ম। আর এই ব্যবসা-বাণিজ্যের ব্যাপারে তৎকালীন বাঙালি সমাজের পথিকৃৎ হয়ে ওঠেন দ্বারকানাথ। সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর তার 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা' বইতে লিখেছেন - "দ্বারকানাথ যখন পৈতৃক বিষয় পান তখন তার আয় ছিল খুবই অল্প। কিন্তু নিজের দক্ষতা, কার্য-কুশলতার মধ্যে ও ইংরেজ বন্ধুদের সাহায্যে তিনি একে একে বহু ভূসম্পত্তির অধিকারী হন। ওড়িশা ও পূর্ববঙ্গে তিনি বহু জমিদারি কেনেন ও সেইসব জায়গায় কুঠিবাড়ি নির্মাণ করেন। দ্বারকানাথের বেলগাছিয়ার বিরাট বাগানবাড়ির তো খুবই নামডাক। সেখানে এক এক রাতে তিনি যেভাবে সাহেব-সুবোদের অ্যাপায়ন করেছেন তার বিবরণ তখনকার দৈনিক পত্রিকাগুলির শিরোভাগে জায়গা পেত। আবার তা ঈশ্বর গুপ্তের ব্যঙ্গ কবিতার বিষয়বস্তুও হয়ে উঠেছিল।" এবার আসা যাক সোনাগাছির প্রসঙ্গে। ১৮৫৩ সালে প্রকাশিত একটি সার্ভে রিপোর্ট থেকে জানা যায়, কলকাতা শহরে ৪৪৪৯টি ঠেক আছে, যেখানে বসবাস করেন প্রায় ১২,৪১৯ জন যৌনকর্মী। যার মধ্যে অন্যতম সাড়া জাগানো যৌনপল্লী ছিল 'সোনাগাছি'। সোনাগাছির সম্পর্কে কথিত ছিল, প্যারিসের যৌনকর্মীরাও কলকাতার এই যৌনালয় সম্পর্কে জানতেন। বস্তুতপক্ষে তার আগেই দ্বারকানাথ ঠাকুর বেশ কিছু যৌনপল্লীর মালিক হয়ে উঠেছিলেন। এ-ব্যাপারে সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী সম্পাদিত দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনীটি প্রণিধানযোগ্য। বইটি থেকে জানা যায়, প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর কলকাতার একটি এলাকাতেই প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক ছিলেন। এই অবস্থায় স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন ওঠে, কী এমন প্রয়োজন পড়ল দ্বারকানাথের, যার জন্য তাঁকে হয়ে উঠতে হল কিছু এতগুলি বেশ্যালয়ের মালিক? এমনকি বলতে গেলে তার হাত ধরেই প্রতিষ্ঠিত হল সোনাগাছির মতো যৌনপল্লী। এই প্রশ্নের উত্তরও লুকিয়ে আছে দ্বারকানাথের ব্যবসা-বাণিজ্যের বিস্তৃতির মধ্যে। ইংরেজদের সঙ্গে রীতিমতো টক্কর দিয়েছেন তিনি। অন্যদিকে, ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বাণিজ্যের সূত্রেই কলকাতায় আগমন হয় প্রচুর রাজকর্মচারীর। তাঁরা বেশিরভাগই ছিলেন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির নিচুতলার কর্মী এবং বেশিরভাগই অবিবাহিত। ফলে এই ব্রিটিশ রাজকর্মচারীদের আপ্যায়নের জন্যই দ্বারকানাথ প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক হয়ে বসলেন। বেশিরভাগ কোঠাতেই ইংরেজ কর্মচারীরা তাদের আমোদ-স্ফূর্তির জন্য রাখতেন এক বা একাধিক নেটিভ উপপত্নী। এই নেটিভ উপপত্নীরা বিবেচিত হতেন ইংরেজ কর্মচারীদের আনন্দের ‘উপকরণ’ হিসেবে। তবে শুধুমাত্র ইংরেজ কর্মচারীরাই নন, তৎকালীন সময়ে অনেক বাঙালি 'বাবু'-র মুক্তাঞ্চলও হয়ে ওঠে এইসব যৌনপল্লী, যার মধ্যে অন্যতম ছিল সোনাগাছি। ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিকানা গ্রহণ বা সোনাগাছির মতো যৌনপল্লীর শুরুয়াত হয় দ্বারকানাথের হাত ধরেই। একে দ্বারকানাথের তুখোড় বাণিজ্যিক বুদ্ধির প্রয়োগ বলে গণ্য করা চলে। বেলগাছিয়ার বাগানবাড়ি যেমন ইংরেজ কর্মচারী এবং বাঙালি বাবুদের কাছে আনন্দের অন্যতম উৎস ছিল, তেমনই তার অন্য একটি ধারা হয়তো প্রবাহমান ছিল এই যৌনপল্লীর হাত ধরেই। এভাবেই হাজারো আলোর মধ্যে ঠাকুর পরিবারের অনেক ঘটনাই হয়তো আমাদের অজ্ঞাতই রয়ে গেছে। 🗄তথ্যসূত্র 📙 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা', ✍ সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর 📕 শ্রীমন্মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনী, ✍ সম্পাদক সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী
@@soulin8520 মল-মূত্র বেশ্যালয়ের মাটি দিয়ে 🎭 জঙ্গি দুর্গা। ⚫⚫⚫⚫🟥🟥🟥🟥🟥🟥➡️➡️🕉🕉🕉🕉 ✍ 🕉 বেশ্যালয়ের মাটি দিয়ে গড়া হয় দেবী দুর্গার জঙ্গি প্রতিমা। ✔বাংলায় জঙ্গি দেবী দুর্গার যে মূর্তিটি সাধারণত দেখা যায়, সেটি দশ হাতে মারাত্মক অস্ত্রে সজ্জিত জঙ্গি দুর্গার মূর্তি। ❎জঙ্গি দুর্গার দশ হাতের দশটি অস্ত্র:- 🖐➡️বামদিকের ৫ হাতের অস্ত্র:- ১ ত্রিশূল ২ খড়গ ৩ চক্র ৪ বাণ ৫ শক্তি নামক অস্ত্র। 🖐⬅️ডানদিকের ৫ হাতের অস্ত্র:- ৬ শঙ্খ, ৭ খেটক/ঢাল ৮ ঘন্টা ৯ অঙ্কুশ ১০ পাশ ✳বাংলায় সপরিবারে জঙ্গি দুর্গার মূর্তিপূজা করা হয়। এই মূর্তির মাঝখানে দেবী দুর্গা সিংহবাহিনী ও মহিষাসুরমর্দিনী; তাঁর ডান পাশে উপরে দেবী লক্ষ্মী ও নিচে গণেশ; বামপাশে উপরে দেবী সরস্বতী ও নিচে কার্তিক। জঙ্গি দেবীর মূর্তি অনেক রকম ভাবেই বানান শিল্পীরা। ✔মাটির তৈরি মূর্তি বানাতে প্রয়োজন হয়- 👉🔸️গাভীর মূত্র 👉🔸️গোবর 👉🔸️ধানের শিস 👉🔸️গঙ্গার জল 👉🔸️রাজ দরবারের মাটি 👉🔸️চৌমাথার মাটি 👉🔸️গজদন্ত মৃত্তিকা 👉🔸️নদীর দুই তীরের মাটি 👉🔸️গঙ্গামাটি আর 👉🔸️পতিতালয়ের মাটি। ✔শরৎকালের দেবী দুর্গার নয়টি রূপকে নব দূর্গা রূপে পূজা করা হয়ে থাকে। এই নব দুর্গার প্রতিমা তৈরিতে নবম মাটি সংগ্রহ করা হয় পতিতালয় থেকে৷ আর সে কারণেই সেই পুরাকাল থেকে আজও দেবীর মূর্তি তৈরিতে দরকার হয় বেশ্যালয়ের মাটি। যার মাধ্যমে পতিতাকেও সম্মান দেখানো হয়। ✔এই নব কন্যারা হলেন:- ➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️ ১ নর্তকী/ অভিনেত্রী ২ কাপালিক ৩ ধোপানী ৪ নাপিতানি ৫ ব্রাহ্মণী ৬ শূদ্রাণী ৭ গোয়ালিনী ৮ মালিনী ৯ পতিতা/বেশ্যা । ⛔কেন পতিতালয়ে মাটি ব্যবহার করা হয়, সে বিষয়ে একাধিক বিশ্বাস রয়েছে। ✳পতিতাদের ক্ষমতা দেবতাদের থেকেও বেশি! ⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚁⚀⚀⚀ 📚তবে হিন্দু পুরাণে বিশ্বাস করা হয়ে থাকে যে পতিতাদের ক্ষমতা নাকি দেবতাদের থেকেও বেশি। কারণ ঋষি বিশ্বামিত্র যখন ইন্দ্রত্ব লাভের জন্য কঠোর তপস্যায় ব্রতী হয়েছিলেন- তখন তার ধ্যান ভঙ্গ করার জন্য দেবরাজ ইন্দ্র, তার দরবারের সব থেকে সুন্দরী নর্তকী মেনকাকে পাঠান। মেনকার নৃত্যের ফলে বিশ্বামিত্রের ধ্যান ভঙ্গ হয় । তাই দেবরাজ ইন্দ্র সর্বশক্তিমান হয়েও যা পারলেন না সামান্য নারী হয়ে, মেনকা তা হেলায় করে ফেললো। সেই কারণেই শক্তি স্বরূপা, জগৎজননী মা দুর্গার জঙ্গি মূর্তি তৈরিতে এই পতিতালয়ের মাটি এক অপরিহার্য উপাদান।
শ্রী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর আমাদের পরম গুরু পরম আত্মা আমি একজন মুসলমান কিন্তু আমার মনে বাস করে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ham sab log proud feel karte Hain ki rabindranath Tagore ji se log yahan janm hue Bharat mein বাংলার ভূমি তে 💙 From India West Bengal Murshidabad 🇮🇳🇮🇳💙🇧🇩 জয় বাংলা, বন্দেমাতরম...
গুণী হতে হলে যে কোন বই পড়াই আবশ্যক। এতে ব্যক্তি যেই হোক। মূলত ব্যক্তি কোন ব্যাপার নয়; ব্যক্তির কথা মাধুর্য ঠিক আছে কি না সেটাই হলো খেয়াল; আর ঐ খেয়াল টাই হলো আগামীর পথ চলার নির্দেশক।
👉( 🎭)বিশ্ব কবির - হিন্দু জননীর বেশ্যালয় ➡️➡️➡️🟥🟥🟥➡️🕉🕉🕉🕉⬛⬛⬛⬛ 🎭 ছিলেন ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিক। 🟣 কবির পিতামহের বেশ্যার ব্যবসার ইতিহাস। ✍ সেন্ট্রাল এভিনিউ থেকে শোভাবাজারের রাস্তা ধরে এগিয়ে চললে, পথে পড়ে গৌরী শঙ্কর লেন। এখানেই অবস্থিত এশিয়ার সর্ববৃহৎ যৌনপল্লী সোনাগাছি। আজও সাধারণ মানুষের কাছে যারা পরিচিত তথাকথিত 'বেশ্যা' নামে; এই অঞ্চলটির সঙ্গে যুক্ত এমনই ১০০,০০ যৌনকর্মীর নিত্যদিনের রুটিরুজির গল্প। উনিশ শতক বললেই আমাদের মনে পড়ে ঠাকুরবাড়ির কথা। রবীন্দ্রনাথ থেকে অবনীন্দ্রনাথ একঝাঁক ক্ষণজন্মা প্রতিভার বিচরণভুমি এই ঠাকুরবাড়ি। তবে ঊনবিংশ শতকের ঠাকুরবাড়ি নিজেদের শুধুমাত্র সাহিত্য-সংস্কৃতি বা বিজ্ঞানচর্চার মধ্যে আবদ্ধ রেখেছিল ভাবলে ভুল ভাবা হবে। সাহিত্য সংস্কৃতির পাশাপাশি ব্যবসা-বাণিজ্যেও ঠাকুরবাড়ি ছিল একমেবাদ্বিতীয়ম। আর এই ব্যবসা-বাণিজ্যের ব্যাপারে তৎকালীন বাঙালি সমাজের পথিকৃৎ হয়ে ওঠেন দ্বারকানাথ। সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর তার 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা' বইতে লিখেছেন - "দ্বারকানাথ যখন পৈতৃক বিষয় পান তখন তার আয় ছিল খুবই অল্প। কিন্তু নিজের দক্ষতা, কার্য-কুশলতার মধ্যে ও ইংরেজ বন্ধুদের সাহায্যে তিনি একে একে বহু ভূসম্পত্তির অধিকারী হন। ওড়িশা ও পূর্ববঙ্গে তিনি বহু জমিদারি কেনেন ও সেইসব জায়গায় কুঠিবাড়ি নির্মাণ করেন। দ্বারকানাথের বেলগাছিয়ার বিরাট বাগানবাড়ির তো খুবই নামডাক। সেখানে এক এক রাতে তিনি যেভাবে সাহেব-সুবোদের অ্যাপায়ন করেছেন তার বিবরণ তখনকার দৈনিক পত্রিকাগুলির শিরোভাগে জায়গা পেত। আবার তা ঈশ্বর গুপ্তের ব্যঙ্গ কবিতার বিষয়বস্তুও হয়ে উঠেছিল।" এবার আসা যাক সোনাগাছির প্রসঙ্গে। ১৮৫৩ সালে প্রকাশিত একটি সার্ভে রিপোর্ট থেকে জানা যায়, কলকাতা শহরে ৪৪৪৯টি ঠেক আছে, যেখানে বসবাস করেন প্রায় ১২,৪১৯ জন যৌনকর্মী। যার মধ্যে অন্যতম সাড়া জাগানো যৌনপল্লী ছিল 'সোনাগাছি'। সোনাগাছির সম্পর্কে কথিত ছিল, প্যারিসের যৌনকর্মীরাও কলকাতার এই যৌনালয় সম্পর্কে জানতেন। বস্তুতপক্ষে তার আগেই দ্বারকানাথ ঠাকুর বেশ কিছু যৌনপল্লীর মালিক হয়ে উঠেছিলেন। এ-ব্যাপারে সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী সম্পাদিত দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনীটি প্রণিধানযোগ্য। বইটি থেকে জানা যায়, প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর কলকাতার একটি এলাকাতেই প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক ছিলেন। এই অবস্থায় স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন ওঠে, কী এমন প্রয়োজন পড়ল দ্বারকানাথের, যার জন্য তাঁকে হয়ে উঠতে হল কিছু এতগুলি বেশ্যালয়ের মালিক? এমনকি বলতে গেলে তার হাত ধরেই প্রতিষ্ঠিত হল সোনাগাছির মতো যৌনপল্লী। এই প্রশ্নের উত্তরও লুকিয়ে আছে দ্বারকানাথের ব্যবসা-বাণিজ্যের বিস্তৃতির মধ্যে। ইংরেজদের সঙ্গে রীতিমতো টক্কর দিয়েছেন তিনি। অন্যদিকে, ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বাণিজ্যের সূত্রেই কলকাতায় আগমন হয় প্রচুর রাজকর্মচারীর। তাঁরা বেশিরভাগই ছিলেন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির নিচুতলার কর্মী এবং বেশিরভাগই অবিবাহিত। ফলে এই ব্রিটিশ রাজকর্মচারীদের আপ্যায়নের জন্যই দ্বারকানাথ প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক হয়ে বসলেন। বেশিরভাগ কোঠাতেই ইংরেজ কর্মচারীরা তাদের আমোদ-স্ফূর্তির জন্য রাখতেন এক বা একাধিক নেটিভ উপপত্নী। এই নেটিভ উপপত্নীরা বিবেচিত হতেন ইংরেজ কর্মচারীদের আনন্দের ‘উপকরণ’ হিসেবে। তবে শুধুমাত্র ইংরেজ কর্মচারীরাই নন, তৎকালীন সময়ে অনেক বাঙালি 'বাবু'-র মুক্তাঞ্চলও হয়ে ওঠে এইসব যৌনপল্লী, যার মধ্যে অন্যতম ছিল সোনাগাছি। ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিকানা গ্রহণ বা সোনাগাছির মতো যৌনপল্লীর শুরুয়াত হয় দ্বারকানাথের হাত ধরেই। একে দ্বারকানাথের তুখোড় বাণিজ্যিক বুদ্ধির প্রয়োগ বলে গণ্য করা চলে। বেলগাছিয়ার বাগানবাড়ি যেমন ইংরেজ কর্মচারী এবং বাঙালি বাবুদের কাছে আনন্দের অন্যতম উৎস ছিল, তেমনই তার অন্য একটি ধারা হয়তো প্রবাহমান ছিল এই যৌনপল্লীর হাত ধরেই। এভাবেই হাজারো আলোর মধ্যে ঠাকুর পরিবারের অনেক ঘটনাই হয়তো আমাদের অজ্ঞাতই রয়ে গেছে। 🗄 তথ্যসূত্র - 📙 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা', ✍ সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর 📕 শ্রীমন্মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনী, ✍ সম্পাদক সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী
Bangladesh should feel proud of this great lady...graceful,knowledgeable,intellegent and great human being .... He Maa apko Bharat ke is bete naman karte hai 🙏🙏🙏🙏
@@j00066 due to their radical mindset may be... They prefer pakisthan even after their torture...they are humanoids without humanity... Even in India some aggresive activities may be witnessed from Hindu side may be but are the results of previous torture in maximum cases.Though we condemn any form of radicalism and aggressive intolerance too. Bengali people are well cultured,liberal,educated people with rich cultural heritage.But now a days it is seen the same foreign invader's Culture are trying too over power which can be witness evidentially in their dress code,language,mindset and culture even. Your PM is managing the situation bravely, beautifully and taking the country ahead.we respect her too.
👉( 🎭)বিশ্ব কবির - হিন্দু জননীর বেশ্যালয় ➡️➡️➡️🟥🟥🟥➡️🕉🕉🕉🕉⬛⬛⬛⬛ 🎭 ছিলেন ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিক। 🟣 কবির পিতামহের বেশ্যার ব্যবসার ইতিহাস। ✍ সেন্ট্রাল এভিনিউ থেকে শোভাবাজারের রাস্তা ধরে এগিয়ে চললে, পথে পড়ে গৌরী শঙ্কর লেন। এখানেই অবস্থিত এশিয়ার সর্ববৃহৎ যৌনপল্লী সোনাগাছি। আজও সাধারণ মানুষের কাছে যারা পরিচিত তথাকথিত 'বেশ্যা' নামে; এই অঞ্চলটির সঙ্গে যুক্ত এমনই ১০০,০০ যৌনকর্মীর নিত্যদিনের রুটিরুজির গল্প। উনিশ শতক বললেই আমাদের মনে পড়ে ঠাকুরবাড়ির কথা। রবীন্দ্রনাথ থেকে অবনীন্দ্রনাথ একঝাঁক ক্ষণজন্মা প্রতিভার বিচরণভুমি এই ঠাকুরবাড়ি। তবে ঊনবিংশ শতকের ঠাকুরবাড়ি নিজেদের শুধুমাত্র সাহিত্য-সংস্কৃতি বা বিজ্ঞানচর্চার মধ্যে আবদ্ধ রেখেছিল ভাবলে ভুল ভাবা হবে। সাহিত্য সংস্কৃতির পাশাপাশি ব্যবসা-বাণিজ্যেও ঠাকুরবাড়ি ছিল একমেবাদ্বিতীয়ম। আর এই ব্যবসা-বাণিজ্যের ব্যাপারে তৎকালীন বাঙালি সমাজের পথিকৃৎ হয়ে ওঠেন দ্বারকানাথ। সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর তার 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা' বইতে লিখেছেন - "দ্বারকানাথ যখন পৈতৃক বিষয় পান তখন তার আয় ছিল খুবই অল্প। কিন্তু নিজের দক্ষতা, কার্য-কুশলতার মধ্যে ও ইংরেজ বন্ধুদের সাহায্যে তিনি একে একে বহু ভূসম্পত্তির অধিকারী হন। ওড়িশা ও পূর্ববঙ্গে তিনি বহু জমিদারি কেনেন ও সেইসব জায়গায় কুঠিবাড়ি নির্মাণ করেন। দ্বারকানাথের বেলগাছিয়ার বিরাট বাগানবাড়ির তো খুবই নামডাক। সেখানে এক এক রাতে তিনি যেভাবে সাহেব-সুবোদের অ্যাপায়ন করেছেন তার বিবরণ তখনকার দৈনিক পত্রিকাগুলির শিরোভাগে জায়গা পেত। আবার তা ঈশ্বর গুপ্তের ব্যঙ্গ কবিতার বিষয়বস্তুও হয়ে উঠেছিল।" এবার আসা যাক সোনাগাছির প্রসঙ্গে। ১৮৫৩ সালে প্রকাশিত একটি সার্ভে রিপোর্ট থেকে জানা যায়, কলকাতা শহরে ৪৪৪৯টি ঠেক আছে, যেখানে বসবাস করেন প্রায় ১২,৪১৯ জন যৌনকর্মী। যার মধ্যে অন্যতম সাড়া জাগানো যৌনপল্লী ছিল 'সোনাগাছি'। সোনাগাছির সম্পর্কে কথিত ছিল, প্যারিসের যৌনকর্মীরাও কলকাতার এই যৌনালয় সম্পর্কে জানতেন। বস্তুতপক্ষে তার আগেই দ্বারকানাথ ঠাকুর বেশ কিছু যৌনপল্লীর মালিক হয়ে উঠেছিলেন। এ-ব্যাপারে সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী সম্পাদিত দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনীটি প্রণিধানযোগ্য। বইটি থেকে জানা যায়, প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর কলকাতার একটি এলাকাতেই প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক ছিলেন। এই অবস্থায় স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন ওঠে, কী এমন প্রয়োজন পড়ল দ্বারকানাথের, যার জন্য তাঁকে হয়ে উঠতে হল কিছু এতগুলি বেশ্যালয়ের মালিক? এমনকি বলতে গেলে তার হাত ধরেই প্রতিষ্ঠিত হল সোনাগাছির মতো যৌনপল্লী। এই প্রশ্নের উত্তরও লুকিয়ে আছে দ্বারকানাথের ব্যবসা-বাণিজ্যের বিস্তৃতির মধ্যে। ইংরেজদের সঙ্গে রীতিমতো টক্কর দিয়েছেন তিনি। অন্যদিকে, ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বাণিজ্যের সূত্রেই কলকাতায় আগমন হয় প্রচুর রাজকর্মচারীর। তাঁরা বেশিরভাগই ছিলেন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির নিচুতলার কর্মী এবং বেশিরভাগই অবিবাহিত। ফলে এই ব্রিটিশ রাজকর্মচারীদের আপ্যায়নের জন্যই দ্বারকানাথ প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক হয়ে বসলেন। বেশিরভাগ কোঠাতেই ইংরেজ কর্মচারীরা তাদের আমোদ-স্ফূর্তির জন্য রাখতেন এক বা একাধিক নেটিভ উপপত্নী। এই নেটিভ উপপত্নীরা বিবেচিত হতেন ইংরেজ কর্মচারীদের আনন্দের ‘উপকরণ’ হিসেবে। তবে শুধুমাত্র ইংরেজ কর্মচারীরাই নন, তৎকালীন সময়ে অনেক বাঙালি 'বাবু'-র মুক্তাঞ্চলও হয়ে ওঠে এইসব যৌনপল্লী, যার মধ্যে অন্যতম ছিল সোনাগাছি। ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিকানা গ্রহণ বা সোনাগাছির মতো যৌনপল্লীর শুরুয়াত হয় দ্বারকানাথের হাত ধরেই। একে দ্বারকানাথের তুখোড় বাণিজ্যিক বুদ্ধির প্রয়োগ বলে গণ্য করা চলে। বেলগাছিয়ার বাগানবাড়ি যেমন ইংরেজ কর্মচারী এবং বাঙালি বাবুদের কাছে আনন্দের অন্যতম উৎস ছিল, তেমনই তার অন্য একটি ধারা হয়তো প্রবাহমান ছিল এই যৌনপল্লীর হাত ধরেই। এভাবেই হাজারো আলোর মধ্যে ঠাকুর পরিবারের অনেক ঘটনাই হয়তো আমাদের অজ্ঞাতই রয়ে গেছে। 🗄 তথ্যসূত্র - 📙 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা', ✍ সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর 📕 শ্রীমন্মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনী, ✍ সম্পাদক সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী
ভারতবর্ষ হিন্দু সংখ্যাগরিষ্ঠ তাই তো ভারতে এ পি জে আব্দুল কালাম , হামিদ আনসারি , সারুখ খান , মাহামুদ , এ আর রহমান , ইরফান পাঠান , সানিয়া মির্জা , জহির খান আরও অনেক এ সম্মানের সহিত প্রতিষ্ঠা পাই কিন্তু পাশের মুসলিম অধ্যুষিত বাংলাদেশ ও পাকিস্তানে হিন্দুদের প্রতিষ্ঠা পাওয়া খুব বিরল ব্যাপার । তাই ভারতের সংখ্যা গরিষ্ঠ হিন্দু দের এখন থেকেই খুব সচেতন ও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে যাতে ইসলামী শক্তি মাথা না চারা দিতে পারে , সেটা হলে ভারতের নাগরিকের স্বাধীনতা ক্ষুণ্ণ হবে , দেশ টা আলো থেকে অন্ধকারে চলে যাবে
👉( 🎭)বিশ্ব কবির - হিন্দু জননীর বেশ্যালয় ➡️➡️➡️🟥🟥🟥➡️🕉🕉🕉🕉⬛⬛⬛⬛ 🎭 ছিলেন ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিক। 🟣 কবির পিতামহের বেশ্যার ব্যবসার ইতিহাস। ✍ সেন্ট্রাল এভিনিউ থেকে শোভাবাজারের রাস্তা ধরে এগিয়ে চললে, পথে পড়ে গৌরী শঙ্কর লেন। এখানেই অবস্থিত এশিয়ার সর্ববৃহৎ যৌনপল্লী সোনাগাছি। আজও সাধারণ মানুষের কাছে যারা পরিচিত তথাকথিত 'বেশ্যা' নামে; এই অঞ্চলটির সঙ্গে যুক্ত এমনই ১০০,০০ যৌনকর্মীর নিত্যদিনের রুটিরুজির গল্প। উনিশ শতক বললেই আমাদের মনে পড়ে ঠাকুরবাড়ির কথা। রবীন্দ্রনাথ থেকে অবনীন্দ্রনাথ একঝাঁক ক্ষণজন্মা প্রতিভার বিচরণভুমি এই ঠাকুরবাড়ি। তবে ঊনবিংশ শতকের ঠাকুরবাড়ি নিজেদের শুধুমাত্র সাহিত্য-সংস্কৃতি বা বিজ্ঞানচর্চার মধ্যে আবদ্ধ রেখেছিল ভাবলে ভুল ভাবা হবে। সাহিত্য সংস্কৃতির পাশাপাশি ব্যবসা-বাণিজ্যেও ঠাকুরবাড়ি ছিল একমেবাদ্বিতীয়ম। আর এই ব্যবসা-বাণিজ্যের ব্যাপারে তৎকালীন বাঙালি সমাজের পথিকৃৎ হয়ে ওঠেন দ্বারকানাথ। সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর তার 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা' বইতে লিখেছেন - "দ্বারকানাথ যখন পৈতৃক বিষয় পান তখন তার আয় ছিল খুবই অল্প। কিন্তু নিজের দক্ষতা, কার্য-কুশলতার মধ্যে ও ইংরেজ বন্ধুদের সাহায্যে তিনি একে একে বহু ভূসম্পত্তির অধিকারী হন। ওড়িশা ও পূর্ববঙ্গে তিনি বহু জমিদারি কেনেন ও সেইসব জায়গায় কুঠিবাড়ি নির্মাণ করেন। দ্বারকানাথের বেলগাছিয়ার বিরাট বাগানবাড়ির তো খুবই নামডাক। সেখানে এক এক রাতে তিনি যেভাবে সাহেব-সুবোদের অ্যাপায়ন করেছেন তার বিবরণ তখনকার দৈনিক পত্রিকাগুলির শিরোভাগে জায়গা পেত। আবার তা ঈশ্বর গুপ্তের ব্যঙ্গ কবিতার বিষয়বস্তুও হয়ে উঠেছিল।" এবার আসা যাক সোনাগাছির প্রসঙ্গে। ১৮৫৩ সালে প্রকাশিত একটি সার্ভে রিপোর্ট থেকে জানা যায়, কলকাতা শহরে ৪৪৪৯টি ঠেক আছে, যেখানে বসবাস করেন প্রায় ১২,৪১৯ জন যৌনকর্মী। যার মধ্যে অন্যতম সাড়া জাগানো যৌনপল্লী ছিল 'সোনাগাছি'। সোনাগাছির সম্পর্কে কথিত ছিল, প্যারিসের যৌনকর্মীরাও কলকাতার এই যৌনালয় সম্পর্কে জানতেন। বস্তুতপক্ষে তার আগেই দ্বারকানাথ ঠাকুর বেশ কিছু যৌনপল্লীর মালিক হয়ে উঠেছিলেন। এ-ব্যাপারে সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী সম্পাদিত দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনীটি প্রণিধানযোগ্য। বইটি থেকে জানা যায়, প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর কলকাতার একটি এলাকাতেই প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক ছিলেন। এই অবস্থায় স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন ওঠে, কী এমন প্রয়োজন পড়ল দ্বারকানাথের, যার জন্য তাঁকে হয়ে উঠতে হল কিছু এতগুলি বেশ্যালয়ের মালিক? এমনকি বলতে গেলে তার হাত ধরেই প্রতিষ্ঠিত হল সোনাগাছির মতো যৌনপল্লী। এই প্রশ্নের উত্তরও লুকিয়ে আছে দ্বারকানাথের ব্যবসা-বাণিজ্যের বিস্তৃতির মধ্যে। ইংরেজদের সঙ্গে রীতিমতো টক্কর দিয়েছেন তিনি। অন্যদিকে, ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বাণিজ্যের সূত্রেই কলকাতায় আগমন হয় প্রচুর রাজকর্মচারীর। তাঁরা বেশিরভাগই ছিলেন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির নিচুতলার কর্মী এবং বেশিরভাগই অবিবাহিত। ফলে এই ব্রিটিশ রাজকর্মচারীদের আপ্যায়নের জন্যই দ্বারকানাথ প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক হয়ে বসলেন। বেশিরভাগ কোঠাতেই ইংরেজ কর্মচারীরা তাদের আমোদ-স্ফূর্তির জন্য রাখতেন এক বা একাধিক নেটিভ উপপত্নী। এই নেটিভ উপপত্নীরা বিবেচিত হতেন ইংরেজ কর্মচারীদের আনন্দের ‘উপকরণ’ হিসেবে। তবে শুধুমাত্র ইংরেজ কর্মচারীরাই নন, তৎকালীন সময়ে অনেক বাঙালি 'বাবু'-র মুক্তাঞ্চলও হয়ে ওঠে এইসব যৌনপল্লী, যার মধ্যে অন্যতম ছিল সোনাগাছি। ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিকানা গ্রহণ বা সোনাগাছির মতো যৌনপল্লীর শুরুয়াত হয় দ্বারকানাথের হাত ধরেই। একে দ্বারকানাথের তুখোড় বাণিজ্যিক বুদ্ধির প্রয়োগ বলে গণ্য করা চলে। বেলগাছিয়ার বাগানবাড়ি যেমন ইংরেজ কর্মচারী এবং বাঙালি বাবুদের কাছে আনন্দের অন্যতম উৎস ছিল, তেমনই তার অন্য একটি ধারা হয়তো প্রবাহমান ছিল এই যৌনপল্লীর হাত ধরেই। এভাবেই হাজারো আলোর মধ্যে ঠাকুর পরিবারের অনেক ঘটনাই হয়তো আমাদের অজ্ঞাতই রয়ে গেছে। 🗄 তথ্যসূত্র - 📙 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা', ✍ সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর 📕 শ্রীমন্মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনী, ✍ সম্পাদক সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনার কাছে আবেদন বাংলাদেশের সংখ্যালঘু আইন তৈরি করা তলে তলে বাংলাদেশ-পাকিস্তানের দিকে এগোচ্ছে বাংলাদেশের সংখ্যালঘুরা প্রতিদিন নির্যাতিত হচ্ছে
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও নজরুল ইসলাম কোনো এক বিশেষ সম্প্রদায়ের কবি ছিলেন না। তাঁরা চিরকালীন, তাঁরা সমগ্র বিশ্বের কবি। রবীন্দ্র নজরুল আমাদের সবার কবি। মাননীয়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন 🙏🙏🙏 - কলকাতা, ভারতবর্ষ।
👉( 🎭)বিশ্ব কবির - হিন্দু জননীর বেশ্যালয় ➡️➡️➡️🟥🟥🟥➡️🕉🕉🕉🕉⬛⬛⬛⬛ 🎭 ছিলেন ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিক। 🟣 কবির পিতামহের বেশ্যার ব্যবসার ইতিহাস। ✍ সেন্ট্রাল এভিনিউ থেকে শোভাবাজারের রাস্তা ধরে এগিয়ে চললে, পথে পড়ে গৌরী শঙ্কর লেন। এখানেই অবস্থিত এশিয়ার সর্ববৃহৎ যৌনপল্লী সোনাগাছি। আজও সাধারণ মানুষের কাছে যারা পরিচিত তথাকথিত 'বেশ্যা' নামে; এই অঞ্চলটির সঙ্গে যুক্ত এমনই ১০০,০০ যৌনকর্মীর নিত্যদিনের রুটিরুজির গল্প। উনিশ শতক বললেই আমাদের মনে পড়ে ঠাকুরবাড়ির কথা। রবীন্দ্রনাথ থেকে অবনীন্দ্রনাথ একঝাঁক ক্ষণজন্মা প্রতিভার বিচরণভুমি এই ঠাকুরবাড়ি। তবে ঊনবিংশ শতকের ঠাকুরবাড়ি নিজেদের শুধুমাত্র সাহিত্য-সংস্কৃতি বা বিজ্ঞানচর্চার মধ্যে আবদ্ধ রেখেছিল ভাবলে ভুল ভাবা হবে। সাহিত্য সংস্কৃতির পাশাপাশি ব্যবসা-বাণিজ্যেও ঠাকুরবাড়ি ছিল একমেবাদ্বিতীয়ম। আর এই ব্যবসা-বাণিজ্যের ব্যাপারে তৎকালীন বাঙালি সমাজের পথিকৃৎ হয়ে ওঠেন দ্বারকানাথ। সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর তার 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা' বইতে লিখেছেন - "দ্বারকানাথ যখন পৈতৃক বিষয় পান তখন তার আয় ছিল খুবই অল্প। কিন্তু নিজের দক্ষতা, কার্য-কুশলতার মধ্যে ও ইংরেজ বন্ধুদের সাহায্যে তিনি একে একে বহু ভূসম্পত্তির অধিকারী হন। ওড়িশা ও পূর্ববঙ্গে তিনি বহু জমিদারি কেনেন ও সেইসব জায়গায় কুঠিবাড়ি নির্মাণ করেন। দ্বারকানাথের বেলগাছিয়ার বিরাট বাগানবাড়ির তো খুবই নামডাক। সেখানে এক এক রাতে তিনি যেভাবে সাহেব-সুবোদের অ্যাপায়ন করেছেন তার বিবরণ তখনকার দৈনিক পত্রিকাগুলির শিরোভাগে জায়গা পেত। আবার তা ঈশ্বর গুপ্তের ব্যঙ্গ কবিতার বিষয়বস্তুও হয়ে উঠেছিল।" এবার আসা যাক সোনাগাছির প্রসঙ্গে। ১৮৫৩ সালে প্রকাশিত একটি সার্ভে রিপোর্ট থেকে জানা যায়, কলকাতা শহরে ৪৪৪৯টি ঠেক আছে, যেখানে বসবাস করেন প্রায় ১২,৪১৯ জন যৌনকর্মী। যার মধ্যে অন্যতম সাড়া জাগানো যৌনপল্লী ছিল 'সোনাগাছি'। সোনাগাছির সম্পর্কে কথিত ছিল, প্যারিসের যৌনকর্মীরাও কলকাতার এই যৌনালয় সম্পর্কে জানতেন। বস্তুতপক্ষে তার আগেই দ্বারকানাথ ঠাকুর বেশ কিছু যৌনপল্লীর মালিক হয়ে উঠেছিলেন। এ-ব্যাপারে সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী সম্পাদিত দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনীটি প্রণিধানযোগ্য। বইটি থেকে জানা যায়, প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর কলকাতার একটি এলাকাতেই প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক ছিলেন। এই অবস্থায় স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন ওঠে, কী এমন প্রয়োজন পড়ল দ্বারকানাথের, যার জন্য তাঁকে হয়ে উঠতে হল কিছু এতগুলি বেশ্যালয়ের মালিক? এমনকি বলতে গেলে তার হাত ধরেই প্রতিষ্ঠিত হল সোনাগাছির মতো যৌনপল্লী। এই প্রশ্নের উত্তরও লুকিয়ে আছে দ্বারকানাথের ব্যবসা-বাণিজ্যের বিস্তৃতির মধ্যে। ইংরেজদের সঙ্গে রীতিমতো টক্কর দিয়েছেন তিনি। অন্যদিকে, ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বাণিজ্যের সূত্রেই কলকাতায় আগমন হয় প্রচুর রাজকর্মচারীর। তাঁরা বেশিরভাগই ছিলেন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির নিচুতলার কর্মী এবং বেশিরভাগই অবিবাহিত। ফলে এই ব্রিটিশ রাজকর্মচারীদের আপ্যায়নের জন্যই দ্বারকানাথ প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক হয়ে বসলেন। বেশিরভাগ কোঠাতেই ইংরেজ কর্মচারীরা তাদের আমোদ-স্ফূর্তির জন্য রাখতেন এক বা একাধিক নেটিভ উপপত্নী। এই নেটিভ উপপত্নীরা বিবেচিত হতেন ইংরেজ কর্মচারীদের আনন্দের ‘উপকরণ’ হিসেবে। তবে শুধুমাত্র ইংরেজ কর্মচারীরাই নন, তৎকালীন সময়ে অনেক বাঙালি 'বাবু'-র মুক্তাঞ্চলও হয়ে ওঠে এইসব যৌনপল্লী, যার মধ্যে অন্যতম ছিল সোনাগাছি। ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিকানা গ্রহণ বা সোনাগাছির মতো যৌনপল্লীর শুরুয়াত হয় দ্বারকানাথের হাত ধরেই। একে দ্বারকানাথের তুখোড় বাণিজ্যিক বুদ্ধির প্রয়োগ বলে গণ্য করা চলে। বেলগাছিয়ার বাগানবাড়ি যেমন ইংরেজ কর্মচারী এবং বাঙালি বাবুদের কাছে আনন্দের অন্যতম উৎস ছিল, তেমনই তার অন্য একটি ধারা হয়তো প্রবাহমান ছিল এই যৌনপল্লীর হাত ধরেই। এভাবেই হাজারো আলোর মধ্যে ঠাকুর পরিবারের অনেক ঘটনাই হয়তো আমাদের অজ্ঞাতই রয়ে গেছে। 🗄 তথ্যসূত্র - 📙 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা', ✍ সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর 📕 শ্রীমন্মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনী, ✍ সম্পাদক সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী
Prithibir sob vashai sundor.... Karon prottek ta desh a jokhon akta baccha prothom kotha bole she desh er vashai bole... so kono akok vasha shudhu sundor noi ... sob vashai 100% pure
আমি ভারতীয় আর একজন সনাতনী হিন্দু আমি বলতে চাই আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি আপনাদের দেশের জাতীয় সঙ্গীত ওটাও রবিঠাকুর এর লেখা,,, পৃথিবী রয়েছে যতদিন রবিঠাকুর আর অন্যান্য হিন্দু লেখক দের অস্তিত্ব থাকবে ততদিন 🚩 জয় শ্রী রাম জয় সনাতন নমস্কার
রবীন্দ্র নাথ ঠাকুর ছাড়া,, আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি যেমন হবে না ঠিক তেমনি,,, জন গণ মন অধি নায়য়ক জয় হে ভারত ভাগ্যবিধাতা কোনো কিছুই তাকে ছাড়া ভাবতে পারি না,,, যিনি কিনা সারা বিশ্বের কবি তাকে বাদ দেওয়ার কথা মুখে আনা ও পাপ,,, 🙏🙏🙏🙏
কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ হলেন বিশ্বকবি..তার ধারে কাছে যাওয়ার মত কোনো সাহিত্যিক এখনও জন্মায় নি.. যারা রবিঠাকুর কে ভালো বাসেন তারা অবশ্যই তার মাহাত্ম বুঝতে পারবেন..
খুব সত্যি একটা কথা আজ বাধ্য হয়ে কবুল করছি - পশ্চিমবঙ্গবাসীরা, অর্থাৎ আমরা যতো না বাংলা ভাষাকে সম্মান জানাই বা এতো দিন ধরে জানিয়ে এসেছি তার তুলনায় কিন্তু অনেক বেশী সম্মান জানিয়েছেন বাংলাদেশবাসীরা ; এটা একটা খুব তর্ক সাপেক্ষ বিষয় - হয়তো প্রচুর মানুষ এতে আমার উপর ক্ষুব্ধ হবেন তবে আমার যা অনুভূতি হয়েছে তার দ্বারাই আমি এই রকম একটা কথা জনসম্মুখে বলতে বাধ্য হলাম। যদি এতে কারো কোনো রকম অপমান লেগে থাকে তাহলে দয়া করে আমায় ক্ষমা করে দেবেন ; আসলে আমার উদ্দেশ্য কাউকে ছোট করা কিংবা অপমান করা নয় বরং সত্যি একটা ব্যাপারকে ব্যক্ত করা । 🙏🙏🙏🙏
@@JOY_SANATANI ...... ঠিক যেমন " আমি তো বাংলা বলতে পারি না " - এই লাইন টা আমাদের অনেক বাড়ন্ত বয়সী পশ্চিমবঙ্গবাসীদের মুখ থেকেও শোনা যায় আর তাও ফিরিঙ্গীদের মতো কথা বলার ধাঁচে ; কী - খুব ভুল কি কিছু বললাম, বন্ধু ? 😌😌
উজু,পানি, ফুফু চাচা চাচি দেওয়াত আব্বু আম্মু আরো অনেক এ গুলো কি বাংলা ভাষা।ভারতীয় হিন্দু সনাতনী কিন্তু ভাষার বিকৃতি না করে শুদ্ধ ভাষায় কথা বলে। বাংলাদেশের মুসলিম দোভাষী বেশি ভাগ বাংলা, উর্দু আরবি ভাষা মিশিয়ে কথা বলে মুসলমান বাঙ্গালী আর হিন্দু বাঙ্গালীর বাংলা ভাষা পার্থক্য ।
👉( 🎭)বিশ্ব কবির - হিন্দু জননীর বেশ্যালয় ➡️➡️➡️🟥🟥🟥➡️🕉🕉🕉🕉⬛⬛⬛⬛ 🎭 ছিলেন ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিক। 🟣 কবির পিতামহের বেশ্যার ব্যবসার ইতিহাস। ✍ সেন্ট্রাল এভিনিউ থেকে শোভাবাজারের রাস্তা ধরে এগিয়ে চললে, পথে পড়ে গৌরী শঙ্কর লেন। এখানেই অবস্থিত এশিয়ার সর্ববৃহৎ যৌনপল্লী সোনাগাছি। আজও সাধারণ মানুষের কাছে যারা পরিচিত তথাকথিত 'বেশ্যা' নামে; এই অঞ্চলটির সঙ্গে যুক্ত এমনই ১০০,০০ যৌনকর্মীর নিত্যদিনের রুটিরুজির গল্প। উনিশ শতক বললেই আমাদের মনে পড়ে ঠাকুরবাড়ির কথা। রবীন্দ্রনাথ থেকে অবনীন্দ্রনাথ একঝাঁক ক্ষণজন্মা প্রতিভার বিচরণভুমি এই ঠাকুরবাড়ি। তবে ঊনবিংশ শতকের ঠাকুরবাড়ি নিজেদের শুধুমাত্র সাহিত্য-সংস্কৃতি বা বিজ্ঞানচর্চার মধ্যে আবদ্ধ রেখেছিল ভাবলে ভুল ভাবা হবে। সাহিত্য সংস্কৃতির পাশাপাশি ব্যবসা-বাণিজ্যেও ঠাকুরবাড়ি ছিল একমেবাদ্বিতীয়ম। আর এই ব্যবসা-বাণিজ্যের ব্যাপারে তৎকালীন বাঙালি সমাজের পথিকৃৎ হয়ে ওঠেন দ্বারকানাথ। সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর তার 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা' বইতে লিখেছেন - "দ্বারকানাথ যখন পৈতৃক বিষয় পান তখন তার আয় ছিল খুবই অল্প। কিন্তু নিজের দক্ষতা, কার্য-কুশলতার মধ্যে ও ইংরেজ বন্ধুদের সাহায্যে তিনি একে একে বহু ভূসম্পত্তির অধিকারী হন। ওড়িশা ও পূর্ববঙ্গে তিনি বহু জমিদারি কেনেন ও সেইসব জায়গায় কুঠিবাড়ি নির্মাণ করেন। দ্বারকানাথের বেলগাছিয়ার বিরাট বাগানবাড়ির তো খুবই নামডাক। সেখানে এক এক রাতে তিনি যেভাবে সাহেব-সুবোদের অ্যাপায়ন করেছেন তার বিবরণ তখনকার দৈনিক পত্রিকাগুলির শিরোভাগে জায়গা পেত। আবার তা ঈশ্বর গুপ্তের ব্যঙ্গ কবিতার বিষয়বস্তুও হয়ে উঠেছিল।" এবার আসা যাক সোনাগাছির প্রসঙ্গে। ১৮৫৩ সালে প্রকাশিত একটি সার্ভে রিপোর্ট থেকে জানা যায়, কলকাতা শহরে ৪৪৪৯টি ঠেক আছে, যেখানে বসবাস করেন প্রায় ১২,৪১৯ জন যৌনকর্মী। যার মধ্যে অন্যতম সাড়া জাগানো যৌনপল্লী ছিল 'সোনাগাছি'। সোনাগাছির সম্পর্কে কথিত ছিল, প্যারিসের যৌনকর্মীরাও কলকাতার এই যৌনালয় সম্পর্কে জানতেন। বস্তুতপক্ষে তার আগেই দ্বারকানাথ ঠাকুর বেশ কিছু যৌনপল্লীর মালিক হয়ে উঠেছিলেন। এ-ব্যাপারে সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী সম্পাদিত দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনীটি প্রণিধানযোগ্য। বইটি থেকে জানা যায়, প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর কলকাতার একটি এলাকাতেই প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক ছিলেন। এই অবস্থায় স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন ওঠে, কী এমন প্রয়োজন পড়ল দ্বারকানাথের, যার জন্য তাঁকে হয়ে উঠতে হল কিছু এতগুলি বেশ্যালয়ের মালিক? এমনকি বলতে গেলে তার হাত ধরেই প্রতিষ্ঠিত হল সোনাগাছির মতো যৌনপল্লী। এই প্রশ্নের উত্তরও লুকিয়ে আছে দ্বারকানাথের ব্যবসা-বাণিজ্যের বিস্তৃতির মধ্যে। ইংরেজদের সঙ্গে রীতিমতো টক্কর দিয়েছেন তিনি। অন্যদিকে, ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বাণিজ্যের সূত্রেই কলকাতায় আগমন হয় প্রচুর রাজকর্মচারীর। তাঁরা বেশিরভাগই ছিলেন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির নিচুতলার কর্মী এবং বেশিরভাগই অবিবাহিত। ফলে এই ব্রিটিশ রাজকর্মচারীদের আপ্যায়নের জন্যই দ্বারকানাথ প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক হয়ে বসলেন। বেশিরভাগ কোঠাতেই ইংরেজ কর্মচারীরা তাদের আমোদ-স্ফূর্তির জন্য রাখতেন এক বা একাধিক নেটিভ উপপত্নী। এই নেটিভ উপপত্নীরা বিবেচিত হতেন ইংরেজ কর্মচারীদের আনন্দের ‘উপকরণ’ হিসেবে। তবে শুধুমাত্র ইংরেজ কর্মচারীরাই নন, তৎকালীন সময়ে অনেক বাঙালি 'বাবু'-র মুক্তাঞ্চলও হয়ে ওঠে এইসব যৌনপল্লী, যার মধ্যে অন্যতম ছিল সোনাগাছি। ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিকানা গ্রহণ বা সোনাগাছির মতো যৌনপল্লীর শুরুয়াত হয় দ্বারকানাথের হাত ধরেই। একে দ্বারকানাথের তুখোড় বাণিজ্যিক বুদ্ধির প্রয়োগ বলে গণ্য করা চলে। বেলগাছিয়ার বাগানবাড়ি যেমন ইংরেজ কর্মচারী এবং বাঙালি বাবুদের কাছে আনন্দের অন্যতম উৎস ছিল, তেমনই তার অন্য একটি ধারা হয়তো প্রবাহমান ছিল এই যৌনপল্লীর হাত ধরেই। এভাবেই হাজারো আলোর মধ্যে ঠাকুর পরিবারের অনেক ঘটনাই হয়তো আমাদের অজ্ঞাতই রয়ে গেছে। 🗄 তথ্যসূত্র - 📙 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা', ✍ সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর 📕 শ্রীমন্মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনী, ✍ সম্পাদক সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী
আমি একজন ভারতীয় কিন্তু বাংলাদেশের ভাষা ও সংস্কৃতি নিয়ে গর্ববোধ করি যে প্রতিবেশী দেশ হলেও সমস্ত বাংলাদেশের নাগরিক আমার ভাই বেরাদার। আমাদের দেশের ভাষা ও সংস্কৃতির সাথে এই প্রতিবেশীর হৃদয়ের সম্পর্ক আমরা একই আত্মা।
👉( 🎭)বিশ্ব কবির - হিন্দু জননীর বেশ্যালয় ➡️➡️➡️🟥🟥🟥➡️🕉🕉🕉🕉⬛⬛⬛⬛ 🎭 ছিলেন ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিক। 🟣 কবির পিতামহের বেশ্যার ব্যবসার ইতিহাস। ✍ সেন্ট্রাল এভিনিউ থেকে শোভাবাজারের রাস্তা ধরে এগিয়ে চললে, পথে পড়ে গৌরী শঙ্কর লেন। এখানেই অবস্থিত এশিয়ার সর্ববৃহৎ যৌনপল্লী সোনাগাছি। আজও সাধারণ মানুষের কাছে যারা পরিচিত তথাকথিত 'বেশ্যা' নামে; এই অঞ্চলটির সঙ্গে যুক্ত এমনই ১০০,০০ যৌনকর্মীর নিত্যদিনের রুটিরুজির গল্প। উনিশ শতক বললেই আমাদের মনে পড়ে ঠাকুরবাড়ির কথা। রবীন্দ্রনাথ থেকে অবনীন্দ্রনাথ একঝাঁক ক্ষণজন্মা প্রতিভার বিচরণভুমি এই ঠাকুরবাড়ি। তবে ঊনবিংশ শতকের ঠাকুরবাড়ি নিজেদের শুধুমাত্র সাহিত্য-সংস্কৃতি বা বিজ্ঞানচর্চার মধ্যে আবদ্ধ রেখেছিল ভাবলে ভুল ভাবা হবে। সাহিত্য সংস্কৃতির পাশাপাশি ব্যবসা-বাণিজ্যেও ঠাকুরবাড়ি ছিল একমেবাদ্বিতীয়ম। আর এই ব্যবসা-বাণিজ্যের ব্যাপারে তৎকালীন বাঙালি সমাজের পথিকৃৎ হয়ে ওঠেন দ্বারকানাথ। সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর তার 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা' বইতে লিখেছেন - "দ্বারকানাথ যখন পৈতৃক বিষয় পান তখন তার আয় ছিল খুবই অল্প। কিন্তু নিজের দক্ষতা, কার্য-কুশলতার মধ্যে ও ইংরেজ বন্ধুদের সাহায্যে তিনি একে একে বহু ভূসম্পত্তির অধিকারী হন। ওড়িশা ও পূর্ববঙ্গে তিনি বহু জমিদারি কেনেন ও সেইসব জায়গায় কুঠিবাড়ি নির্মাণ করেন। দ্বারকানাথের বেলগাছিয়ার বিরাট বাগানবাড়ির তো খুবই নামডাক। সেখানে এক এক রাতে তিনি যেভাবে সাহেব-সুবোদের অ্যাপায়ন করেছেন তার বিবরণ তখনকার দৈনিক পত্রিকাগুলির শিরোভাগে জায়গা পেত। আবার তা ঈশ্বর গুপ্তের ব্যঙ্গ কবিতার বিষয়বস্তুও হয়ে উঠেছিল।" এবার আসা যাক সোনাগাছির প্রসঙ্গে। ১৮৫৩ সালে প্রকাশিত একটি সার্ভে রিপোর্ট থেকে জানা যায়, কলকাতা শহরে ৪৪৪৯টি ঠেক আছে, যেখানে বসবাস করেন প্রায় ১২,৪১৯ জন যৌনকর্মী। যার মধ্যে অন্যতম সাড়া জাগানো যৌনপল্লী ছিল 'সোনাগাছি'। সোনাগাছির সম্পর্কে কথিত ছিল, প্যারিসের যৌনকর্মীরাও কলকাতার এই যৌনালয় সম্পর্কে জানতেন। বস্তুতপক্ষে তার আগেই দ্বারকানাথ ঠাকুর বেশ কিছু যৌনপল্লীর মালিক হয়ে উঠেছিলেন। এ-ব্যাপারে সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী সম্পাদিত দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনীটি প্রণিধানযোগ্য। বইটি থেকে জানা যায়, প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর কলকাতার একটি এলাকাতেই প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক ছিলেন। এই অবস্থায় স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন ওঠে, কী এমন প্রয়োজন পড়ল দ্বারকানাথের, যার জন্য তাঁকে হয়ে উঠতে হল কিছু এতগুলি বেশ্যালয়ের মালিক? এমনকি বলতে গেলে তার হাত ধরেই প্রতিষ্ঠিত হল সোনাগাছির মতো যৌনপল্লী। এই প্রশ্নের উত্তরও লুকিয়ে আছে দ্বারকানাথের ব্যবসা-বাণিজ্যের বিস্তৃতির মধ্যে। ইংরেজদের সঙ্গে রীতিমতো টক্কর দিয়েছেন তিনি। অন্যদিকে, ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বাণিজ্যের সূত্রেই কলকাতায় আগমন হয় প্রচুর রাজকর্মচারীর। তাঁরা বেশিরভাগই ছিলেন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির নিচুতলার কর্মী এবং বেশিরভাগই অবিবাহিত। ফলে এই ব্রিটিশ রাজকর্মচারীদের আপ্যায়নের জন্যই দ্বারকানাথ প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক হয়ে বসলেন। বেশিরভাগ কোঠাতেই ইংরেজ কর্মচারীরা তাদের আমোদ-স্ফূর্তির জন্য রাখতেন এক বা একাধিক নেটিভ উপপত্নী। এই নেটিভ উপপত্নীরা বিবেচিত হতেন ইংরেজ কর্মচারীদের আনন্দের ‘উপকরণ’ হিসেবে। তবে শুধুমাত্র ইংরেজ কর্মচারীরাই নন, তৎকালীন সময়ে অনেক বাঙালি 'বাবু'-র মুক্তাঞ্চলও হয়ে ওঠে এইসব যৌনপল্লী, যার মধ্যে অন্যতম ছিল সোনাগাছি। ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিকানা গ্রহণ বা সোনাগাছির মতো যৌনপল্লীর শুরুয়াত হয় দ্বারকানাথের হাত ধরেই। একে দ্বারকানাথের তুখোড় বাণিজ্যিক বুদ্ধির প্রয়োগ বলে গণ্য করা চলে। বেলগাছিয়ার বাগানবাড়ি যেমন ইংরেজ কর্মচারী এবং বাঙালি বাবুদের কাছে আনন্দের অন্যতম উৎস ছিল, তেমনই তার অন্য একটি ধারা হয়তো প্রবাহমান ছিল এই যৌনপল্লীর হাত ধরেই। এভাবেই হাজারো আলোর মধ্যে ঠাকুর পরিবারের অনেক ঘটনাই হয়তো আমাদের অজ্ঞাতই রয়ে গেছে। 🗄 তথ্যসূত্র - 📙 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা', ✍ সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর 📕 শ্রীমন্মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনী, ✍ সম্পাদক সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী
কোথাও একটু খারাপ লাগে যখন কবিগুরুকে নিয়ে সমালোচনা, বা ঠিক সমালোচনার মাধ্যমে কিছু বাঙালি বা অবাঙালি রবীন্দ্রনাথকে নিয়ে যখন তুচ্ছ কিছু মন্তব্য করেন। Bengali literature অর্থাৎ বাংলা সাহিত্য কে তিনি বোধহয় একমাত্র কবি যিনি বিশ্বের দরবারে পৌঁছে দিয়েছিলেন। এবং আমার মনে হয় যে এটি একটি গর্বের বিষয় কেননা রবীন্দ্র পরবর্তী কিছু লেখক যারা সত্যিই কবির থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে আমাদের সাহিত্যকে আলোকিত করেছেন।
All political leaders should control their language and avoid thoughts which newly create a bitter relationship between Muslims and Hindus. We have to be patriotic for our new generation and live together ❤️ as BANGLADESHI nationalist.
👉( 🎭)বিশ্ব কবির - হিন্দু জননীর বেশ্যালয় ➡️➡️➡️🟥🟥🟥➡️🕉🕉🕉🕉⬛⬛⬛⬛ 🎭 ছিলেন ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিক। 🟣 কবির পিতামহের বেশ্যার ব্যবসার ইতিহাস। ✍ সেন্ট্রাল এভিনিউ থেকে শোভাবাজারের রাস্তা ধরে এগিয়ে চললে, পথে পড়ে গৌরী শঙ্কর লেন। এখানেই অবস্থিত এশিয়ার সর্ববৃহৎ যৌনপল্লী সোনাগাছি। আজও সাধারণ মানুষের কাছে যারা পরিচিত তথাকথিত 'বেশ্যা' নামে; এই অঞ্চলটির সঙ্গে যুক্ত এমনই ১০০,০০ যৌনকর্মীর নিত্যদিনের রুটিরুজির গল্প। উনিশ শতক বললেই আমাদের মনে পড়ে ঠাকুরবাড়ির কথা। রবীন্দ্রনাথ থেকে অবনীন্দ্রনাথ একঝাঁক ক্ষণজন্মা প্রতিভার বিচরণভুমি এই ঠাকুরবাড়ি। তবে ঊনবিংশ শতকের ঠাকুরবাড়ি নিজেদের শুধুমাত্র সাহিত্য-সংস্কৃতি বা বিজ্ঞানচর্চার মধ্যে আবদ্ধ রেখেছিল ভাবলে ভুল ভাবা হবে। সাহিত্য সংস্কৃতির পাশাপাশি ব্যবসা-বাণিজ্যেও ঠাকুরবাড়ি ছিল একমেবাদ্বিতীয়ম। আর এই ব্যবসা-বাণিজ্যের ব্যাপারে তৎকালীন বাঙালি সমাজের পথিকৃৎ হয়ে ওঠেন দ্বারকানাথ। সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর তার 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা' বইতে লিখেছেন - "দ্বারকানাথ যখন পৈতৃক বিষয় পান তখন তার আয় ছিল খুবই অল্প। কিন্তু নিজের দক্ষতা, কার্য-কুশলতার মধ্যে ও ইংরেজ বন্ধুদের সাহায্যে তিনি একে একে বহু ভূসম্পত্তির অধিকারী হন। ওড়িশা ও পূর্ববঙ্গে তিনি বহু জমিদারি কেনেন ও সেইসব জায়গায় কুঠিবাড়ি নির্মাণ করেন। দ্বারকানাথের বেলগাছিয়ার বিরাট বাগানবাড়ির তো খুবই নামডাক। সেখানে এক এক রাতে তিনি যেভাবে সাহেব-সুবোদের অ্যাপায়ন করেছেন তার বিবরণ তখনকার দৈনিক পত্রিকাগুলির শিরোভাগে জায়গা পেত। আবার তা ঈশ্বর গুপ্তের ব্যঙ্গ কবিতার বিষয়বস্তুও হয়ে উঠেছিল।" এবার আসা যাক সোনাগাছির প্রসঙ্গে। ১৮৫৩ সালে প্রকাশিত একটি সার্ভে রিপোর্ট থেকে জানা যায়, কলকাতা শহরে ৪৪৪৯টি ঠেক আছে, যেখানে বসবাস করেন প্রায় ১২,৪১৯ জন যৌনকর্মী। যার মধ্যে অন্যতম সাড়া জাগানো যৌনপল্লী ছিল 'সোনাগাছি'। সোনাগাছির সম্পর্কে কথিত ছিল, প্যারিসের যৌনকর্মীরাও কলকাতার এই যৌনালয় সম্পর্কে জানতেন। বস্তুতপক্ষে তার আগেই দ্বারকানাথ ঠাকুর বেশ কিছু যৌনপল্লীর মালিক হয়ে উঠেছিলেন। এ-ব্যাপারে সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী সম্পাদিত দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনীটি প্রণিধানযোগ্য। বইটি থেকে জানা যায়, প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর কলকাতার একটি এলাকাতেই প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক ছিলেন। এই অবস্থায় স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন ওঠে, কী এমন প্রয়োজন পড়ল দ্বারকানাথের, যার জন্য তাঁকে হয়ে উঠতে হল কিছু এতগুলি বেশ্যালয়ের মালিক? এমনকি বলতে গেলে তার হাত ধরেই প্রতিষ্ঠিত হল সোনাগাছির মতো যৌনপল্লী। এই প্রশ্নের উত্তরও লুকিয়ে আছে দ্বারকানাথের ব্যবসা-বাণিজ্যের বিস্তৃতির মধ্যে। ইংরেজদের সঙ্গে রীতিমতো টক্কর দিয়েছেন তিনি। অন্যদিকে, ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বাণিজ্যের সূত্রেই কলকাতায় আগমন হয় প্রচুর রাজকর্মচারীর। তাঁরা বেশিরভাগই ছিলেন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির নিচুতলার কর্মী এবং বেশিরভাগই অবিবাহিত। ফলে এই ব্রিটিশ রাজকর্মচারীদের আপ্যায়নের জন্যই দ্বারকানাথ প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক হয়ে বসলেন। বেশিরভাগ কোঠাতেই ইংরেজ কর্মচারীরা তাদের আমোদ-স্ফূর্তির জন্য রাখতেন এক বা একাধিক নেটিভ উপপত্নী। এই নেটিভ উপপত্নীরা বিবেচিত হতেন ইংরেজ কর্মচারীদের আনন্দের ‘উপকরণ’ হিসেবে। তবে শুধুমাত্র ইংরেজ কর্মচারীরাই নন, তৎকালীন সময়ে অনেক বাঙালি 'বাবু'-র মুক্তাঞ্চলও হয়ে ওঠে এইসব যৌনপল্লী, যার মধ্যে অন্যতম ছিল সোনাগাছি। ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিকানা গ্রহণ বা সোনাগাছির মতো যৌনপল্লীর শুরুয়াত হয় দ্বারকানাথের হাত ধরেই। একে দ্বারকানাথের তুখোড় বাণিজ্যিক বুদ্ধির প্রয়োগ বলে গণ্য করা চলে। বেলগাছিয়ার বাগানবাড়ি যেমন ইংরেজ কর্মচারী এবং বাঙালি বাবুদের কাছে আনন্দের অন্যতম উৎস ছিল, তেমনই তার অন্য একটি ধারা হয়তো প্রবাহমান ছিল এই যৌনপল্লীর হাত ধরেই। এভাবেই হাজারো আলোর মধ্যে ঠাকুর পরিবারের অনেক ঘটনাই হয়তো আমাদের অজ্ঞাতই রয়ে গেছে। 🗄 তথ্যসূত্র - 📙 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা', ✍ সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর 📕 শ্রীমন্মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনী, ✍ সম্পাদক সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী
👉( 🎭)বিশ্ব কবির - হিন্দু জননীর বেশ্যালয় ➡️➡️➡️🟥🟥🟥➡️🕉🕉🕉🕉⬛⬛⬛⬛ 🎭 ছিলেন ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিক। 🟣 কবির পিতামহের বেশ্যার ব্যবসার ইতিহাস। ✍ সেন্ট্রাল এভিনিউ থেকে শোভাবাজারের রাস্তা ধরে এগিয়ে চললে, পথে পড়ে গৌরী শঙ্কর লেন। এখানেই অবস্থিত এশিয়ার সর্ববৃহৎ যৌনপল্লী সোনাগাছি। আজও সাধারণ মানুষের কাছে যারা পরিচিত তথাকথিত 'বেশ্যা' নামে; এই অঞ্চলটির সঙ্গে যুক্ত এমনই ১০০,০০ যৌনকর্মীর নিত্যদিনের রুটিরুজির গল্প। উনিশ শতক বললেই আমাদের মনে পড়ে ঠাকুরবাড়ির কথা। রবীন্দ্রনাথ থেকে অবনীন্দ্রনাথ একঝাঁক ক্ষণজন্মা প্রতিভার বিচরণভুমি এই ঠাকুরবাড়ি। তবে ঊনবিংশ শতকের ঠাকুরবাড়ি নিজেদের শুধুমাত্র সাহিত্য-সংস্কৃতি বা বিজ্ঞানচর্চার মধ্যে আবদ্ধ রেখেছিল ভাবলে ভুল ভাবা হবে। সাহিত্য সংস্কৃতির পাশাপাশি ব্যবসা-বাণিজ্যেও ঠাকুরবাড়ি ছিল একমেবাদ্বিতীয়ম। আর এই ব্যবসা-বাণিজ্যের ব্যাপারে তৎকালীন বাঙালি সমাজের পথিকৃৎ হয়ে ওঠেন দ্বারকানাথ। সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর তার 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা' বইতে লিখেছেন - "দ্বারকানাথ যখন পৈতৃক বিষয় পান তখন তার আয় ছিল খুবই অল্প। কিন্তু নিজের দক্ষতা, কার্য-কুশলতার মধ্যে ও ইংরেজ বন্ধুদের সাহায্যে তিনি একে একে বহু ভূসম্পত্তির অধিকারী হন। ওড়িশা ও পূর্ববঙ্গে তিনি বহু জমিদারি কেনেন ও সেইসব জায়গায় কুঠিবাড়ি নির্মাণ করেন। দ্বারকানাথের বেলগাছিয়ার বিরাট বাগানবাড়ির তো খুবই নামডাক। সেখানে এক এক রাতে তিনি যেভাবে সাহেব-সুবোদের অ্যাপায়ন করেছেন তার বিবরণ তখনকার দৈনিক পত্রিকাগুলির শিরোভাগে জায়গা পেত। আবার তা ঈশ্বর গুপ্তের ব্যঙ্গ কবিতার বিষয়বস্তুও হয়ে উঠেছিল।" এবার আসা যাক সোনাগাছির প্রসঙ্গে। ১৮৫৩ সালে প্রকাশিত একটি সার্ভে রিপোর্ট থেকে জানা যায়, কলকাতা শহরে ৪৪৪৯টি ঠেক আছে, যেখানে বসবাস করেন প্রায় ১২,৪১৯ জন যৌনকর্মী। যার মধ্যে অন্যতম সাড়া জাগানো যৌনপল্লী ছিল 'সোনাগাছি'। সোনাগাছির সম্পর্কে কথিত ছিল, প্যারিসের যৌনকর্মীরাও কলকাতার এই যৌনালয় সম্পর্কে জানতেন। বস্তুতপক্ষে তার আগেই দ্বারকানাথ ঠাকুর বেশ কিছু যৌনপল্লীর মালিক হয়ে উঠেছিলেন। এ-ব্যাপারে সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী সম্পাদিত দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনীটি প্রণিধানযোগ্য। বইটি থেকে জানা যায়, প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর কলকাতার একটি এলাকাতেই প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক ছিলেন। এই অবস্থায় স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন ওঠে, কী এমন প্রয়োজন পড়ল দ্বারকানাথের, যার জন্য তাঁকে হয়ে উঠতে হল কিছু এতগুলি বেশ্যালয়ের মালিক? এমনকি বলতে গেলে তার হাত ধরেই প্রতিষ্ঠিত হল সোনাগাছির মতো যৌনপল্লী। এই প্রশ্নের উত্তরও লুকিয়ে আছে দ্বারকানাথের ব্যবসা-বাণিজ্যের বিস্তৃতির মধ্যে। ইংরেজদের সঙ্গে রীতিমতো টক্কর দিয়েছেন তিনি। অন্যদিকে, ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বাণিজ্যের সূত্রেই কলকাতায় আগমন হয় প্রচুর রাজকর্মচারীর। তাঁরা বেশিরভাগই ছিলেন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির নিচুতলার কর্মী এবং বেশিরভাগই অবিবাহিত। ফলে এই ব্রিটিশ রাজকর্মচারীদের আপ্যায়নের জন্যই দ্বারকানাথ প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক হয়ে বসলেন। বেশিরভাগ কোঠাতেই ইংরেজ কর্মচারীরা তাদের আমোদ-স্ফূর্তির জন্য রাখতেন এক বা একাধিক নেটিভ উপপত্নী। এই নেটিভ উপপত্নীরা বিবেচিত হতেন ইংরেজ কর্মচারীদের আনন্দের ‘উপকরণ’ হিসেবে। তবে শুধুমাত্র ইংরেজ কর্মচারীরাই নন, তৎকালীন সময়ে অনেক বাঙালি 'বাবু'-র মুক্তাঞ্চলও হয়ে ওঠে এইসব যৌনপল্লী, যার মধ্যে অন্যতম ছিল সোনাগাছি। ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিকানা গ্রহণ বা সোনাগাছির মতো যৌনপল্লীর শুরুয়াত হয় দ্বারকানাথের হাত ধরেই। একে দ্বারকানাথের তুখোড় বাণিজ্যিক বুদ্ধির প্রয়োগ বলে গণ্য করা চলে। বেলগাছিয়ার বাগানবাড়ি যেমন ইংরেজ কর্মচারী এবং বাঙালি বাবুদের কাছে আনন্দের অন্যতম উৎস ছিল, তেমনই তার অন্য একটি ধারা হয়তো প্রবাহমান ছিল এই যৌনপল্লীর হাত ধরেই। এভাবেই হাজারো আলোর মধ্যে ঠাকুর পরিবারের অনেক ঘটনাই হয়তো আমাদের অজ্ঞাতই রয়ে গেছে। 🗄 তথ্যসূত্র - 📙 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা', ✍ সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর 📕 শ্রীমন্মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনী, ✍ সম্পাদক সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী
আসলে আমার মনে হয় ৮০% বাংলাদেশী রবীন্দ্র সংগীত এর ভাবার্থ, সারমর্ম বুঝতে ই পারে না 😂 আমার কাছে বাংলা মানেই রবীন্দ্রনাথ ।। & Bengali is the sweetest language in the whole World 🌍
Vai tomar ai comments ta pore ami ato ato hesechi ato hesechi aka aka 🤣🤣🤣🤣 amar nijeke pagol bole mone hochchilo 🤣🤣🤣🤣 rabi nanda Nath 🤣🤣🤣😂😂 puro mejhete sue pore ami hesechi 🤣🤣 tomra paro o vai 😊
👉( 🎭)বিশ্ব কবির - হিন্দু জননীর বেশ্যালয় ➡️➡️➡️🟥🟥🟥➡️🕉🕉🕉🕉⬛⬛⬛⬛ 🎭 ছিলেন ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিক। 🟣 কবির পিতামহের বেশ্যার ব্যবসার ইতিহাস। ✍ সেন্ট্রাল এভিনিউ থেকে শোভাবাজারের রাস্তা ধরে এগিয়ে চললে, পথে পড়ে গৌরী শঙ্কর লেন। এখানেই অবস্থিত এশিয়ার সর্ববৃহৎ যৌনপল্লী সোনাগাছি। আজও সাধারণ মানুষের কাছে যারা পরিচিত তথাকথিত 'বেশ্যা' নামে; এই অঞ্চলটির সঙ্গে যুক্ত এমনই ১০০,০০ যৌনকর্মীর নিত্যদিনের রুটিরুজির গল্প। উনিশ শতক বললেই আমাদের মনে পড়ে ঠাকুরবাড়ির কথা। রবীন্দ্রনাথ থেকে অবনীন্দ্রনাথ একঝাঁক ক্ষণজন্মা প্রতিভার বিচরণভুমি এই ঠাকুরবাড়ি। তবে ঊনবিংশ শতকের ঠাকুরবাড়ি নিজেদের শুধুমাত্র সাহিত্য-সংস্কৃতি বা বিজ্ঞানচর্চার মধ্যে আবদ্ধ রেখেছিল ভাবলে ভুল ভাবা হবে। সাহিত্য সংস্কৃতির পাশাপাশি ব্যবসা-বাণিজ্যেও ঠাকুরবাড়ি ছিল একমেবাদ্বিতীয়ম। আর এই ব্যবসা-বাণিজ্যের ব্যাপারে তৎকালীন বাঙালি সমাজের পথিকৃৎ হয়ে ওঠেন দ্বারকানাথ। সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর তার 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা' বইতে লিখেছেন - "দ্বারকানাথ যখন পৈতৃক বিষয় পান তখন তার আয় ছিল খুবই অল্প। কিন্তু নিজের দক্ষতা, কার্য-কুশলতার মধ্যে ও ইংরেজ বন্ধুদের সাহায্যে তিনি একে একে বহু ভূসম্পত্তির অধিকারী হন। ওড়িশা ও পূর্ববঙ্গে তিনি বহু জমিদারি কেনেন ও সেইসব জায়গায় কুঠিবাড়ি নির্মাণ করেন। দ্বারকানাথের বেলগাছিয়ার বিরাট বাগানবাড়ির তো খুবই নামডাক। সেখানে এক এক রাতে তিনি যেভাবে সাহেব-সুবোদের অ্যাপায়ন করেছেন তার বিবরণ তখনকার দৈনিক পত্রিকাগুলির শিরোভাগে জায়গা পেত। আবার তা ঈশ্বর গুপ্তের ব্যঙ্গ কবিতার বিষয়বস্তুও হয়ে উঠেছিল।" এবার আসা যাক সোনাগাছির প্রসঙ্গে। ১৮৫৩ সালে প্রকাশিত একটি সার্ভে রিপোর্ট থেকে জানা যায়, কলকাতা শহরে ৪৪৪৯টি ঠেক আছে, যেখানে বসবাস করেন প্রায় ১২,৪১৯ জন যৌনকর্মী। যার মধ্যে অন্যতম সাড়া জাগানো যৌনপল্লী ছিল 'সোনাগাছি'। সোনাগাছির সম্পর্কে কথিত ছিল, প্যারিসের যৌনকর্মীরাও কলকাতার এই যৌনালয় সম্পর্কে জানতেন। বস্তুতপক্ষে তার আগেই দ্বারকানাথ ঠাকুর বেশ কিছু যৌনপল্লীর মালিক হয়ে উঠেছিলেন। এ-ব্যাপারে সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী সম্পাদিত দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনীটি প্রণিধানযোগ্য। বইটি থেকে জানা যায়, প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর কলকাতার একটি এলাকাতেই প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক ছিলেন। এই অবস্থায় স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন ওঠে, কী এমন প্রয়োজন পড়ল দ্বারকানাথের, যার জন্য তাঁকে হয়ে উঠতে হল কিছু এতগুলি বেশ্যালয়ের মালিক? এমনকি বলতে গেলে তার হাত ধরেই প্রতিষ্ঠিত হল সোনাগাছির মতো যৌনপল্লী। এই প্রশ্নের উত্তরও লুকিয়ে আছে দ্বারকানাথের ব্যবসা-বাণিজ্যের বিস্তৃতির মধ্যে। ইংরেজদের সঙ্গে রীতিমতো টক্কর দিয়েছেন তিনি। অন্যদিকে, ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বাণিজ্যের সূত্রেই কলকাতায় আগমন হয় প্রচুর রাজকর্মচারীর। তাঁরা বেশিরভাগই ছিলেন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির নিচুতলার কর্মী এবং বেশিরভাগই অবিবাহিত। ফলে এই ব্রিটিশ রাজকর্মচারীদের আপ্যায়নের জন্যই দ্বারকানাথ প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক হয়ে বসলেন। বেশিরভাগ কোঠাতেই ইংরেজ কর্মচারীরা তাদের আমোদ-স্ফূর্তির জন্য রাখতেন এক বা একাধিক নেটিভ উপপত্নী। এই নেটিভ উপপত্নীরা বিবেচিত হতেন ইংরেজ কর্মচারীদের আনন্দের ‘উপকরণ’ হিসেবে। তবে শুধুমাত্র ইংরেজ কর্মচারীরাই নন, তৎকালীন সময়ে অনেক বাঙালি 'বাবু'-র মুক্তাঞ্চলও হয়ে ওঠে এইসব যৌনপল্লী, যার মধ্যে অন্যতম ছিল সোনাগাছি। ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিকানা গ্রহণ বা সোনাগাছির মতো যৌনপল্লীর শুরুয়াত হয় দ্বারকানাথের হাত ধরেই। একে দ্বারকানাথের তুখোড় বাণিজ্যিক বুদ্ধির প্রয়োগ বলে গণ্য করা চলে। বেলগাছিয়ার বাগানবাড়ি যেমন ইংরেজ কর্মচারী এবং বাঙালি বাবুদের কাছে আনন্দের অন্যতম উৎস ছিল, তেমনই তার অন্য একটি ধারা হয়তো প্রবাহমান ছিল এই যৌনপল্লীর হাত ধরেই। এভাবেই হাজারো আলোর মধ্যে ঠাকুর পরিবারের অনেক ঘটনাই হয়তো আমাদের অজ্ঞাতই রয়ে গেছে। 🗄 তথ্যসূত্র - 📙 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা', ✍ সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর 📕 শ্রীমন্মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনী, ✍ সম্পাদক সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী
চ্যানেলটা কার জানিনা তবে আপনার উচিত হয়নি এমন ক্যাপশন লিখা ওনি বলেছেন কি আর আপনি শিরোনামে লিখেছেন কি আমাদের কিছু হিন্দু মৌলবাদীরা বক্তব্য না শুনেই গালিগালাজ শুরু করে দিয়েছেন।
আমি ভারতীয় বাঙালি হয়েও রবীন্দ্র সঙ্গীতের সঙ্গে সঙ্গে নজরুল গীতি গিতিকেও ভালবাসি, ধর্ম কখনো বাধা দিতে পারেনা। যখন শুনি তখন মনে করিনা যে নজরুল সাহেব মুসলমান।এমনি বিচার বিবেক শূন্যতার পরিচয়।
আরে ভাই, পুরোটা শুনে কমেন্ট করুন না! কোনটা সিরিয়াস আর কোনটা সার্কাজ়ম সেটা না বুঝেই বা জেনেই সিলেক্টিভ হওয়াটা কি রকম? এই চ্যানেলগুলোও ভিউ বাড়ানোর জন্য ইচ্ছাকৃত এরকম ভুলভাল শিরোনাম করে, আর শর্টকাটে লোকে বিভ্রান্ত হয়!
@@arohiislam6312 কান পাতা খারাপ। কিন্তু আমার কান পাতা লাগে নি। কারন যাকে পড়তে দেয় না সে নিজেই এসে গল্প করে। কারন সে এখনও ছোট। মুসলমানদের বিখ্যাত মগজধোলাই তার মনে এখনও ঢুকে নি।
@@dhakait prithibir sob manuser ek jon kei valo lagtei hobe emon kono kotha nei . Valo laga pocondo kora jar jar ovi ruci . Kintu koro omuk k valo na lagle take kotakkho kore biddesi monovan poson kora ei ta kono sobbo acoron noy . Jemon apnar kotha tei ek ti gosti k (muslim) aghat kore biddes prokas korlen apnar dristi te muslim emon Pran khule age miste sikhun
Exactly,we forget our thousand years of Bengali culture and it's legacy,we have to transform ourselves to the beduin culture of Arabian, leaving enriched culture of owns.
এই বালের কথা বইলেন না আর আমরা বাংলাদেশিরাই একমাত্র বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতিকে টিকিয়ে রেখেছি। এখন কলকাতার আধুনিক ছেলে মেয়েরা বাংলা বলতেই চায় না, হয় হিন্দি না হলে ইংরেজি বলে। আর পশ্চিম বাংলা, আসাম, ত্রিপুরার লোকরা তো এখন শুদ্ধ বাংলা বলতেই পারে না। তবে হে ধর্মীয় কারণে বাংলাদেশি মুসলিমরা আরবি শিখে, তবে কখনও শুনছেন শুধুমাত্র কুরআনের মুখস্থ আয়াত ছাড়া কোন মুসলিম তো দূরের কথা মওলানা, মুফতিরা আরবিতে কোন কথা বলেছে। কুরআনের আয়াত বলে ধর্মীয় কোন বাণী প্রচার করতে। আরবি ভাষাকে glorify করার জন্য না। কারণ কুরআনের ভাষা সাধারণ আরবের লোকজনও বুঝে না। এটা ১৫০০ বছর আগের আরবের একটা গোত্রের ভাষা। তাই আগে নিজেদের পাছায় তেল মারেন।
👉( 🎭)বিশ্বকবির -বঙ্গ জননীর বেশ্যালয় ➡️➡️➡️🟥🟥🟥🟥🟥⬛⬛ 🎭 ছিলেন ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিক 🟥🟥🟥🟥🟥🟥🎭🎭🎭🟥🟥🟥 কবির পিতামহেরহ বেশ্যার ব্যবসা ইতিহাস। 🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦 ✍ সেন্ট্রাল এভিনিউ থেকে শোভাবাজারের রাস্তা ধরে এগিয়ে চললে, পথে পড়ে গৌরী শঙ্কর লেন। এখানেই অবস্থিত এশিয়ার সর্ববৃহৎ যৌনপল্লী সোনাগাছি। আজও সাধারণ মানুষের কাছে যারা পরিচিত তথাকথিত 'বেশ্যা' নামে; এই অঞ্চলটির সঙ্গে যুক্ত এমনই ১০০,০০ যৌনকর্মীর নিত্যদিনের রুটিরুজির গল্প। উনিশ শতক বললেই আমাদের মনে পড়ে ঠাকুরবাড়ির কথা। রবীন্দ্রনাথ থেকে অবনীন্দ্রনাথ একঝাঁক ক্ষণজন্মা প্রতিভার বিচরণভুমি এই ঠাকুরবাড়ি। তবে ঊনবিংশ শতকের ঠাকুরবাড়ি নিজেদের শুধুমাত্র সাহিত্য-সংস্কৃতি বা বিজ্ঞানচর্চার মধ্যে আবদ্ধ রেখেছিল ভাবলে ভুল ভাবা হবে। সাহিত্য সংস্কৃতির পাশাপাশি ব্যবসা-বাণিজ্যেও ঠাকুরবাড়ি ছিল একমেবাদ্বিতীয়ম। আর এই ব্যবসা-বাণিজ্যের ব্যাপারে তৎকালীন বাঙালি সমাজের পথিকৃৎ হয়ে ওঠেন দ্বারকানাথ। সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর তার 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা' বইতে লিখেছেন - "দ্বারকানাথ যখন পৈতৃক বিষয় পান তখন তার আয় ছিল খুবই অল্প। কিন্তু নিজের দক্ষতা, কার্য-কুশলতার মধ্যে ও ইংরেজ বন্ধুদের সাহায্যে তিনি একে একে বহু ভূসম্পত্তির অধিকারী হন। ওড়িশা ও পূর্ববঙ্গে তিনি বহু জমিদারি কেনেন ও সেইসব জায়গায় কুঠিবাড়ি নির্মাণ করেন। দ্বারকানাথের বেলগাছিয়ার বিরাট বাগানবাড়ির তো খুবই নামডাক। সেখানে এক এক রাতে তিনি যেভাবে সাহেব-সুবোদের অ্যাপায়ন করেছেন তার বিবরণ তখনকার দৈনিক পত্রিকাগুলির শিরোভাগে জায়গা পেত। আবার তা ঈশ্বর গুপ্তের ব্যঙ্গ কবিতার বিষয়বস্তুও হয়ে উঠেছিল।" এবার আসা যাক সোনাগাছির প্রসঙ্গে। ১৮৫৩ সালে প্রকাশিত একটি সার্ভে রিপোর্ট থেকে জানা যায়, কলকাতা শহরে ৪৪৪৯টি ঠেক আছে, যেখানে বসবাস করেন প্রায় ১২,৪১৯ জন যৌনকর্মী। যার মধ্যে অন্যতম সাড়া জাগানো যৌনপল্লী ছিল 'সোনাগাছি'। সোনাগাছির সম্পর্কে কথিত ছিল, প্যারিসের যৌনকর্মীরাও কলকাতার এই যৌনালয় সম্পর্কে জানতেন। বস্তুতপক্ষে তার আগেই দ্বারকানাথ ঠাকুর বেশ কিছু যৌনপল্লীর মালিক হয়ে উঠেছিলেন। এ-ব্যাপারে সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী সম্পাদিত দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনীটি প্রণিধানযোগ্য। বইটি থেকে জানা যায়, প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর কলকাতার একটি এলাকাতেই প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক ছিলেন। এই অবস্থায় স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন ওঠে, কী এমন প্রয়োজন পড়ল দ্বারকানাথের, যার জন্য তাঁকে হয়ে উঠতে হল কিছু এতগুলি বেশ্যালয়ের মালিক? এমনকি বলতে গেলে তার হাত ধরেই প্রতিষ্ঠিত হল সোনাগাছির মতো যৌনপল্লী। এই প্রশ্নের উত্তরও লুকিয়ে আছে দ্বারকানাথের ব্যবসা-বাণিজ্যের বিস্তৃতির মধ্যে। ইংরেজদের সঙ্গে রীতিমতো টক্কর দিয়েছেন তিনি। অন্যদিকে, ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বাণিজ্যের সূত্রেই কলকাতায় আগমন হয় প্রচুর রাজকর্মচারীর। তাঁরা বেশিরভাগই ছিলেন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির নিচুতলার কর্মী এবং বেশিরভাগই অবিবাহিত। ফলে এই ব্রিটিশ রাজকর্মচারীদের আপ্যায়নের জন্যই দ্বারকানাথ প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক হয়ে বসলেন। বেশিরভাগ কোঠাতেই ইংরেজ কর্মচারীরা তাদের আমোদ-স্ফূর্তির জন্য রাখতেন এক বা একাধিক নেটিভ উপপত্নী। এই নেটিভ উপপত্নীরা বিবেচিত হতেন ইংরেজ কর্মচারীদের আনন্দের ‘উপকরণ’ হিসেবে। তবে শুধুমাত্র ইংরেজ কর্মচারীরাই নন, তৎকালীন সময়ে অনেক বাঙালি 'বাবু'-র মুক্তাঞ্চলও হয়ে ওঠে এইসব যৌনপল্লী, যার মধ্যে অন্যতম ছিল সোনাগাছি। ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিকানা গ্রহণ বা সোনাগাছির মতো যৌনপল্লীর শুরুয়াত হয় দ্বারকানাথের হাত ধরেই। একে দ্বারকানাথের তুখোড় বাণিজ্যিক বুদ্ধির প্রয়োগ বলে গণ্য করা চলে। বেলগাছিয়ার বাগানবাড়ি যেমন ইংরেজ কর্মচারী এবং বাঙালি বাবুদের কাছে আনন্দের অন্যতম উৎস ছিল, তেমনই তার অন্য একটি ধারা হয়তো প্রবাহমান ছিল এই যৌনপল্লীর হাত ধরেই। এভাবেই হাজারো আলোর মধ্যে ঠাকুর পরিবারের অনেক ঘটনাই হয়তো আমাদের অজ্ঞাতই রয়ে গেছে। 🗄 তথ্যসূত্র 📙 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা' ✍ সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর 📕 শ্রীমন্মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনী, ✍ সম্পাদক সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী
Great poets and writers like : Rabindranath, Nazrul, Shakespeare or Tolstoy -- belong to all nations and to humanity, at large. Their immortal thoughts (visions) are beyond all differences of religion and politics.
মাননীয়া শেখ হাসিনার মতো ভালো মানুষ খুব কম দেখা যায়। আমার দেশ ভারত বর্ষের পর বাংলা দেশকে আমার খুব ভালো লাগে। বাংলা দেশ আমাদের মাতৃ ভাষার ব্যবহার করা হয়।
My grandfather was a Freedom Fighter against the British and an active revolutionary in the Matri Vasha Andolon. Our family home was in Feni, Noakhali District. My grandfather's elder was a famous Physician living in Feni. Unfortunately, due to the spontaneous disturbances of the Pakistani police, my grandfather had to cross the Indian border and settle in Tripura. On May 3, 2021, my grandfather passed away. Her speech really reminds me of him and his amazing stories during his younger days in the current region of Bangladesh. Those were really difficult times and I still remember, even at the age of 94, how he would vividly remember those days
I express my gratitude to sekh Hasina for accepting hindu poet and prosting for him.. But mam please try to understand why hindu population in Bangladesh decline year by year ? Why hindu temple destroyed in Bangladesh? You should concern about this review there situation and problems.
আমি একজন মুসলিম হিসেবে গর্ব করে বলতে পারি,,, হিন্দু সম্প্রদায়ের লেখনী ছাড়া আমরা চলতে পারবো না
না ভাই তোমরা এর বিরোধতা করো
। নাহলে বাস্তু ঠিক থাকবে না। আসলে কোথায় আছে না বন্য রা বনেই সুন্দর শিশুরা মাতৃকলে
অনেক ধন্যবাদ....!! আরও জানাই...এই পশ্চিম বঙ্গে বহু মুসলিম মানুষ স্রেফ হিন্দুদের দেব দেবীদের চিত্র পট অংকিত করেই জীবন জীবিকা নির্বাহ করেন সম্মানের সঙ্গে....!! বহু মুসলিম মানুষ হিন্দুদের পূজার ও মন্দিরের প্রয়োজনীয় সামগ্রী বিক্রয় করেই জীবিকা উপার্জন করেন...!! বহু মুসলিম মানুষ হিন্দুদের জোতিষ কার্যে ব্যবহৃত শিকড় বাকর(ধারণের জন্য) উৎপাদন ও বিক্রয় করেই বহু প্রজন্ম ধরে জীবিকা উপার্জন করে থাকেন...!! এমনকি পিতলের কাসার বাসন পত্রের সাথে হিন্দু দেবদেবী মূর্তি গড়ে ও বিক্রয় করেই বংশ পরম্পরায় জীবিকা উপার্জন করে থাকেন...!! হয়তো আরও আরও অনেক হিন্দু দের বিভিন্ন দরকারী জিনিসপত্র থেকে ওনারা জীবিকা নির্বাহ করে থাকেন....!! যাই হোক...যুগ বদলাচ্ছে...যদি মানসিকতার পরিবর্তন কোনো জাতি না আনতে পারেন তাহলে সমূহ সর্বনাশ হবেই হবে...আজ পাকিস্তানের দিকে দেখুন...!! জয় হিন্দ।
Bari kne tor
@@mdrakibul6170 তর নয়...ভালো করেইয়া কথা বলতে শিখ...বল তোমার বাড়ী কোথায়... আমি তোমার বাপের বয়সী ..!! আমার বাড়ীর খবরে তোমার দরকার কি...?? লেখা পইড়া বুঝো নাই..??
@@gopalroy922 ছেড়ে দিন কাকু
সব থেকে বড় কথা হচ্ছে যে-বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত সেটাও রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা। 🙏🙏🙏🙏🙏🙏
🤣🤣🤣🤣🤣
Exactly...
@@christophernolan2181 datkelanor ki holo
Takhan pak sarkar eastbengal rabindrasangit and biswakobir sabboi nishidhO karechilo but banglR Manush meneni
Banglar manush bangla bhasa ke;bachie rekheche we cong pm hasinajee hindu muslim sabai bhalo thako
আমি সূর্যের পূজা করি,
যদি পারো নিভিয়ে দিও,
আমি চাঁদের পূজা করি,
যদি পারো আলো কমিয়ে দিও,
আমি জলের পূজা করি,
যদি পারো শুকিয়ে দিও,
আমি গাছের পুজা করি,
যদি পারো সব ভেঙ্গে দিও,
আমি মাটির পূজা করি,
যদি পারো পৃথিবী থেকে সরিয়ে দিও
আমি আগুনের পূজা করি,
যদি পারো ব্যবহার না করে দেখিয়ে দিও ।
আমি সনাতনী । অর্থ বুঝো?
যা ছিল, যা আছে, যা থাকবে তাকেই সনাতন হিন্দু বলে।।
Tomi tho 1 ta gadha
U'r 💯 % right bro..... Jay Hind Bharat Mata Ki Jay 🇮🇳🇮🇳🇮🇳
খুব সুন্দর করে সাজিয়ে বলেছেন, ধন্যবাদ।
একদম ঠিক কথা বলেছেন আপনি দাদা সনাতনী কথার অর্থ আদি আদি অন্ত যার নাচে শেষ না আছে শুরু jay shree ram 🚩🚩🚩🚩🚩🚩🚩🚩🚩🚩🚩🚩🚩
একজন সনাতনী হিন্দুই পারে এত সুন্দর একটা কবিতা লিখতে।জয় শ্রী রাম।
ক ই আমরা তো ভারতে বলি না যে কাজি নজরুল ইসলাম মুসলমান তার কবিতা আমরা পড় ব না ।
আমাদের ধর্ম যে সকল জীবের মঙ্গল কামনা করে। আমাদের সনাতন ধর্ম যে বিশ্ব ভ্রাতৃত্ববোধ শেখায়।
ওদের কথা বাদ দিন। হিংসায় জ্বলে ওরা নিজেরা কিছু পারে না বলে।
Vai aita Pakistani amol a
Sala motherchod musim
উনি কাজী, মসজিদে, কোরআন পড়াতেন...
" মানুষ" কবিতাটা পড়ুন
"...মানুষ এনেছে কিতাব, কিতাব মানুষ নয়..."
আজকে লিখলে, নজরুল ইসলাম কে, তসলিমা নাসরিন হয়ে দৌড়াতে হতো।
রবীন্দ্র সংগীত সবার মনের অন্তরে সারাজীবন প্রিয় হয়ে থাকবে ❤️❤️😍😍😍😍🇮🇳🇮🇳
🤣🤣🤣🤣🤣
Right 🙏🙏🙏
@@christophernolan2181 ore patha hasis na😡😡😡😡😡😡
@@sovandas6917
Tor gobidro nath re...bal diyeo nare bangali ra
@@4.32k chup kor patha akta cup kor murkho jehadi 😡😡
I am a Muslim and in my heart Rabindranath 's writings have occupied deeply & profoundly .😊😊🙏 I believe that he was the timeless author, writer , singer, painter , philosopher and above an immortal figure in Bengali literature whose existence can never be waned or faded .😌😌😌
Dada.. sobar aage aamra ekjon bangali tarpore muslim ba hindu Buddhist ba christian.
Kajei rabindrnath k vuli ki kore.
I am not muslim but I respect all religions. 🙏
@@ayanmukherjee4489 সবার আগে আমরা "ভারতীয় " তারপর বাঙালি বুঝলেন
@@Ishita9800 jodi karor passport USA er hoi..but he is bengali..tahole..??
মানুষ হতে হলে, বিভিন্ন লেখকের বই পড়তেই হবে। সে যেই হউক না কেন।
👉( 🎭)বিশ্বকবির -বঙ্গ জননীর বেশ্যালয়
➡️➡️➡️🟥🟥🟥🟥🟥⬛⬛
🎭 ছিলেন ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিক
🟥🟥🟥🟥🟥🟥🎭🎭🎭🟥🟥🟥
কবির পিতামহেরহ বেশ্যার ব্যবসা ইতিহাস।
🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦
✍ সেন্ট্রাল এভিনিউ থেকে শোভাবাজারের রাস্তা ধরে এগিয়ে চললে, পথে পড়ে গৌরী শঙ্কর লেন। এখানেই অবস্থিত এশিয়ার সর্ববৃহৎ যৌনপল্লী সোনাগাছি।
আজও সাধারণ মানুষের কাছে যারা পরিচিত তথাকথিত 'বেশ্যা' নামে; এই অঞ্চলটির সঙ্গে যুক্ত এমনই ১০০,০০ যৌনকর্মীর নিত্যদিনের রুটিরুজির গল্প।
উনিশ শতক বললেই আমাদের মনে পড়ে ঠাকুরবাড়ির কথা। রবীন্দ্রনাথ থেকে অবনীন্দ্রনাথ একঝাঁক ক্ষণজন্মা প্রতিভার বিচরণভুমি এই ঠাকুরবাড়ি। তবে ঊনবিংশ শতকের ঠাকুরবাড়ি নিজেদের শুধুমাত্র সাহিত্য-সংস্কৃতি বা বিজ্ঞানচর্চার মধ্যে আবদ্ধ রেখেছিল ভাবলে ভুল ভাবা হবে।
সাহিত্য সংস্কৃতির পাশাপাশি ব্যবসা-বাণিজ্যেও ঠাকুরবাড়ি ছিল একমেবাদ্বিতীয়ম। আর এই ব্যবসা-বাণিজ্যের ব্যাপারে তৎকালীন বাঙালি সমাজের পথিকৃৎ হয়ে ওঠেন দ্বারকানাথ।
সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর তার 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা' বইতে লিখেছেন -
"দ্বারকানাথ যখন পৈতৃক বিষয় পান তখন তার আয় ছিল খুবই অল্প। কিন্তু নিজের দক্ষতা, কার্য-কুশলতার মধ্যে ও ইংরেজ বন্ধুদের সাহায্যে তিনি একে একে বহু ভূসম্পত্তির অধিকারী হন। ওড়িশা ও পূর্ববঙ্গে তিনি বহু জমিদারি কেনেন ও সেইসব জায়গায় কুঠিবাড়ি নির্মাণ করেন।
দ্বারকানাথের বেলগাছিয়ার বিরাট বাগানবাড়ির তো খুবই নামডাক। সেখানে এক এক রাতে তিনি যেভাবে সাহেব-সুবোদের অ্যাপায়ন করেছেন তার বিবরণ তখনকার দৈনিক পত্রিকাগুলির শিরোভাগে জায়গা পেত। আবার তা ঈশ্বর গুপ্তের ব্যঙ্গ কবিতার বিষয়বস্তুও হয়ে উঠেছিল।"
এবার আসা যাক সোনাগাছির প্রসঙ্গে। ১৮৫৩ সালে প্রকাশিত একটি সার্ভে রিপোর্ট থেকে জানা যায়, কলকাতা শহরে ৪৪৪৯টি ঠেক আছে, যেখানে বসবাস করেন প্রায় ১২,৪১৯ জন যৌনকর্মী। যার মধ্যে অন্যতম সাড়া জাগানো যৌনপল্লী ছিল 'সোনাগাছি'। সোনাগাছির সম্পর্কে কথিত ছিল, প্যারিসের যৌনকর্মীরাও কলকাতার এই যৌনালয় সম্পর্কে জানতেন। বস্তুতপক্ষে তার আগেই দ্বারকানাথ ঠাকুর বেশ কিছু যৌনপল্লীর মালিক হয়ে উঠেছিলেন। এ-ব্যাপারে সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী সম্পাদিত দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনীটি প্রণিধানযোগ্য। বইটি থেকে জানা যায়, প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর কলকাতার একটি এলাকাতেই প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক ছিলেন। এই অবস্থায় স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন ওঠে, কী এমন প্রয়োজন পড়ল দ্বারকানাথের, যার জন্য তাঁকে হয়ে উঠতে হল কিছু এতগুলি বেশ্যালয়ের মালিক? এমনকি বলতে গেলে তার হাত ধরেই প্রতিষ্ঠিত হল সোনাগাছির মতো যৌনপল্লী।
এই প্রশ্নের উত্তরও লুকিয়ে আছে দ্বারকানাথের ব্যবসা-বাণিজ্যের বিস্তৃতির মধ্যে। ইংরেজদের সঙ্গে রীতিমতো টক্কর দিয়েছেন তিনি। অন্যদিকে, ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বাণিজ্যের সূত্রেই কলকাতায় আগমন হয় প্রচুর রাজকর্মচারীর। তাঁরা বেশিরভাগই ছিলেন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির নিচুতলার কর্মী এবং বেশিরভাগই অবিবাহিত। ফলে এই ব্রিটিশ রাজকর্মচারীদের আপ্যায়নের জন্যই দ্বারকানাথ প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক হয়ে বসলেন। বেশিরভাগ কোঠাতেই ইংরেজ কর্মচারীরা তাদের আমোদ-স্ফূর্তির জন্য রাখতেন এক বা একাধিক নেটিভ উপপত্নী। এই নেটিভ উপপত্নীরা বিবেচিত হতেন ইংরেজ কর্মচারীদের আনন্দের ‘উপকরণ’ হিসেবে। তবে শুধুমাত্র ইংরেজ কর্মচারীরাই নন, তৎকালীন সময়ে অনেক বাঙালি 'বাবু'-র মুক্তাঞ্চলও হয়ে ওঠে এইসব যৌনপল্লী, যার মধ্যে অন্যতম ছিল সোনাগাছি।
৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিকানা গ্রহণ বা সোনাগাছির মতো যৌনপল্লীর শুরুয়াত হয় দ্বারকানাথের হাত ধরেই। একে দ্বারকানাথের তুখোড় বাণিজ্যিক বুদ্ধির প্রয়োগ বলে গণ্য করা চলে। বেলগাছিয়ার বাগানবাড়ি যেমন ইংরেজ কর্মচারী এবং বাঙালি বাবুদের কাছে আনন্দের অন্যতম উৎস ছিল, তেমনই তার অন্য একটি ধারা হয়তো প্রবাহমান ছিল এই যৌনপল্লীর হাত ধরেই। এভাবেই হাজারো আলোর মধ্যে ঠাকুর পরিবারের অনেক ঘটনাই হয়তো আমাদের অজ্ঞাতই রয়ে গেছে।
🗄তথ্যসূত্র
📙 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা',
✍ সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর
📕 শ্রীমন্মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনী,
✍ সম্পাদক সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী
Akdom
Ekdom thikk! ❤️👍🏻
thik r sobar bhabna chinta bojha uchit bharst er intellectual lok jon Pakistan er writer rer book porjonto pore tader theke prsbabit howar jonno noi tader mind set janar jonno karon sob rokom lokeder na porle msnuser bhabna chinta tar society eisob k bojha jaina tarpor karur theke prabhabit howa na howa seta to manuser upor nirbhor kore
ভারতবর্ষ হিন্দু সংখ্যাগরিষ্ঠ তাই তো ভারতে এ পি জে আব্দুল কালাম , হামিদ আনসারি , সারুখ খান , মাহামুদ , এ আর রহমান , ইরফান পাঠান , সানিয়া মির্জা , জহির খান আরও অনেক এ সম্মানের সহিত প্রতিষ্ঠা পাই কিন্তু পাশের মুসলিম অধ্যুষিত বাংলাদেশ ও পাকিস্তানে হিন্দুদের প্রতিষ্ঠা পাওয়া খুব বিরল ব্যাপার । তাই ভারতের সংখ্যা গরিষ্ঠ হিন্দু দের এখন থেকেই খুব সচেতন ও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে যাতে ইসলামী শক্তি মাথা না চারা দিতে পারে , সেটা হলে ভারতের নাগরিকের স্বাধীনতা ক্ষুণ্ণ হবে , দেশ টা আলো থেকে অন্ধকারে চলে যাবে
এত ভালো ভালো কথা উনি বললেন, শুনেও একজন বাঙালি হিসাবে গর্ব বোধ করলাম। আমি একজন ভারতীয় নাগরিক। আমরা যখন ছোটো তখন এই স্বাধীনতা আন্দোলন চলছিলো। তখন রেডিও তে শেখ মুজিবুর রহমান এর ভাষন শুনেছি।
আহারে কিকথা। আমারা বাংলাদেশীরা সব সংঙ্গীত ই শ্রদ্ধা করি
"সবার হৃদয়ে রবীন্দ্রনাথ "--কাব্য সাহিত্য রসাস্বাদনে রবীন্দ্রনাথ অপরিহার্য। ধন্যবাদ, নমস্কার
🤣🤣🤣🤣🤣
@@christophernolan2181 lol😂😂🖕
@@christophernolan2181 🤣🤣🤣🐖💨💨💨☪️
👉( 🎭)বিশ্ব কবির - হিন্দু জননীর বেশ্যালয়
➡️➡️➡️🟥🟥🟥➡️🕉🕉🕉🕉⬛⬛⬛⬛
🎭 ছিলেন ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিক।
🟣 কবির পিতামহের বেশ্যার ব্যবসার ইতিহাস।
✍ সেন্ট্রাল এভিনিউ থেকে শোভাবাজারের রাস্তা ধরে এগিয়ে চললে, পথে পড়ে গৌরী শঙ্কর লেন। এখানেই অবস্থিত এশিয়ার সর্ববৃহৎ যৌনপল্লী সোনাগাছি।
আজও সাধারণ মানুষের কাছে যারা পরিচিত তথাকথিত 'বেশ্যা' নামে; এই অঞ্চলটির সঙ্গে যুক্ত এমনই ১০০,০০ যৌনকর্মীর নিত্যদিনের রুটিরুজির গল্প।
উনিশ শতক বললেই আমাদের মনে পড়ে ঠাকুরবাড়ির কথা। রবীন্দ্রনাথ থেকে অবনীন্দ্রনাথ একঝাঁক ক্ষণজন্মা প্রতিভার বিচরণভুমি এই ঠাকুরবাড়ি। তবে ঊনবিংশ শতকের ঠাকুরবাড়ি নিজেদের শুধুমাত্র সাহিত্য-সংস্কৃতি বা বিজ্ঞানচর্চার মধ্যে আবদ্ধ রেখেছিল ভাবলে ভুল ভাবা হবে।
সাহিত্য সংস্কৃতির পাশাপাশি ব্যবসা-বাণিজ্যেও ঠাকুরবাড়ি ছিল একমেবাদ্বিতীয়ম। আর এই ব্যবসা-বাণিজ্যের ব্যাপারে তৎকালীন বাঙালি সমাজের পথিকৃৎ হয়ে ওঠেন দ্বারকানাথ।
সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর তার 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা' বইতে লিখেছেন -
"দ্বারকানাথ যখন পৈতৃক বিষয় পান তখন তার আয় ছিল খুবই অল্প। কিন্তু নিজের দক্ষতা, কার্য-কুশলতার মধ্যে ও ইংরেজ বন্ধুদের সাহায্যে তিনি একে একে বহু ভূসম্পত্তির অধিকারী হন। ওড়িশা ও পূর্ববঙ্গে তিনি বহু জমিদারি কেনেন ও সেইসব জায়গায় কুঠিবাড়ি নির্মাণ করেন।
দ্বারকানাথের বেলগাছিয়ার বিরাট বাগানবাড়ির তো খুবই নামডাক। সেখানে এক এক রাতে তিনি যেভাবে সাহেব-সুবোদের অ্যাপায়ন করেছেন তার বিবরণ তখনকার দৈনিক পত্রিকাগুলির শিরোভাগে জায়গা পেত। আবার তা ঈশ্বর গুপ্তের ব্যঙ্গ কবিতার বিষয়বস্তুও হয়ে উঠেছিল।"
এবার আসা যাক সোনাগাছির প্রসঙ্গে। ১৮৫৩ সালে প্রকাশিত একটি সার্ভে রিপোর্ট থেকে জানা যায়, কলকাতা শহরে ৪৪৪৯টি ঠেক আছে, যেখানে বসবাস করেন প্রায় ১২,৪১৯ জন যৌনকর্মী। যার মধ্যে অন্যতম সাড়া জাগানো যৌনপল্লী ছিল 'সোনাগাছি'। সোনাগাছির সম্পর্কে কথিত ছিল, প্যারিসের যৌনকর্মীরাও কলকাতার এই যৌনালয় সম্পর্কে জানতেন। বস্তুতপক্ষে তার আগেই দ্বারকানাথ ঠাকুর বেশ কিছু যৌনপল্লীর মালিক হয়ে উঠেছিলেন। এ-ব্যাপারে সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী সম্পাদিত দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনীটি প্রণিধানযোগ্য। বইটি থেকে জানা যায়, প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর কলকাতার একটি এলাকাতেই প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক ছিলেন। এই অবস্থায় স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন ওঠে, কী এমন প্রয়োজন পড়ল দ্বারকানাথের, যার জন্য তাঁকে হয়ে উঠতে হল কিছু এতগুলি বেশ্যালয়ের মালিক? এমনকি বলতে গেলে তার হাত ধরেই প্রতিষ্ঠিত হল সোনাগাছির মতো যৌনপল্লী।
এই প্রশ্নের উত্তরও লুকিয়ে আছে দ্বারকানাথের ব্যবসা-বাণিজ্যের বিস্তৃতির মধ্যে। ইংরেজদের সঙ্গে রীতিমতো টক্কর দিয়েছেন তিনি। অন্যদিকে, ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বাণিজ্যের সূত্রেই কলকাতায় আগমন হয় প্রচুর রাজকর্মচারীর। তাঁরা বেশিরভাগই ছিলেন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির নিচুতলার কর্মী এবং বেশিরভাগই অবিবাহিত। ফলে এই ব্রিটিশ রাজকর্মচারীদের আপ্যায়নের জন্যই দ্বারকানাথ প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক হয়ে বসলেন। বেশিরভাগ কোঠাতেই ইংরেজ কর্মচারীরা তাদের আমোদ-স্ফূর্তির জন্য রাখতেন এক বা একাধিক নেটিভ উপপত্নী। এই নেটিভ উপপত্নীরা বিবেচিত হতেন ইংরেজ কর্মচারীদের আনন্দের ‘উপকরণ’ হিসেবে। তবে শুধুমাত্র ইংরেজ কর্মচারীরাই নন, তৎকালীন সময়ে অনেক বাঙালি 'বাবু'-র মুক্তাঞ্চলও হয়ে ওঠে এইসব যৌনপল্লী, যার মধ্যে অন্যতম ছিল সোনাগাছি।
৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিকানা গ্রহণ বা সোনাগাছির মতো যৌনপল্লীর শুরুয়াত হয় দ্বারকানাথের হাত ধরেই। একে দ্বারকানাথের তুখোড় বাণিজ্যিক বুদ্ধির প্রয়োগ বলে গণ্য করা চলে। বেলগাছিয়ার বাগানবাড়ি যেমন ইংরেজ কর্মচারী এবং বাঙালি বাবুদের কাছে আনন্দের অন্যতম উৎস ছিল, তেমনই তার অন্য একটি ধারা হয়তো প্রবাহমান ছিল এই যৌনপল্লীর হাত ধরেই। এভাবেই হাজারো আলোর মধ্যে ঠাকুর পরিবারের অনেক ঘটনাই হয়তো আমাদের অজ্ঞাতই রয়ে গেছে।
🗄 তথ্যসূত্র -
📙 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা',
✍ সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর
📕 শ্রীমন্মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনী,
✍ সম্পাদক সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী
Rabindranath thakur has got Nobel prize for his poetry gitanjali
হিন্দু লেখক বলে তার লেখা পড়া যাবে না, কিন্তু হিন্দু-স্থান কেটে মুসলিম রাষ্ট্র বানিয়ে তাতে থাকাটা সঠিক । সত্যি ফকিস্তান কে আর কি বলি ।
বিদ্যাসাগর পরিবারের একজন সদস্য হিসেবে বাংলাদেশের বিশিষ্ট মানুষের কাছে আবেদন রাখলাম একবার বর্ণপরিচয় সৃষ্টি করা বিদ্যাসাগর জন্ম স্থান দর্শন করে যান। জয় বিদ্যাসাগর
বলে কি,,??আমি তো শুনলাম আপনি সাত্তার ভাইয়ের বংশধর
বংশধর বলেননি সদস্য বলেছেন, সদস্য আর বংশধর এক নয়
বাংলা আমাদের দুই বাংলার মাতৃ ভাষা, বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য আজ মাতৃ ভাষা দিবসের জন্ম। আমরা আপনাদের জন্য গর্বিত।
Ata mona rakbhi tara bangali pora muslim aga amadar purbo purus dar soonge ki koracha ata kuni din bhul bhi na
অনেক ধন্যবাদ ভাই
জয়তু জয়তু হিন্দু রাষ্ট্রম। জয় শ্রীরাম। হিন্দু ধর্ম ও হিন্দু জাতি অমর হোক। ওঁ শান্তি।
সবার হৃদয়ে রবীন্দ্রনাথ, চেতনাতে নজরুল •••🙏🙏
তসলিমা নাসরিন কি বাঙালি না? তিনি কি বাংলায় ফিরতে পারেননা ধর্মের কারণেই?
👉( 🎭)বিশ্বকবির -বঙ্গ জননীর বেশ্যালয়
➡️➡️➡️🟥🟥🟥🟥🟥⬛⬛
🎭 ছিলেন ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিক
🟥🟥🟥🟥🟥🟥🎭🎭🎭🟥🟥🟥
কবির পিতামহেরহ বেশ্যার ব্যবসা ইতিহাস।
🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦
✍ সেন্ট্রাল এভিনিউ থেকে শোভাবাজারের রাস্তা ধরে এগিয়ে চললে, পথে পড়ে গৌরী শঙ্কর লেন। এখানেই অবস্থিত এশিয়ার সর্ববৃহৎ যৌনপল্লী সোনাগাছি।
আজও সাধারণ মানুষের কাছে যারা পরিচিত তথাকথিত 'বেশ্যা' নামে; এই অঞ্চলটির সঙ্গে যুক্ত এমনই ১০০,০০ যৌনকর্মীর নিত্যদিনের রুটিরুজির গল্প।
উনিশ শতক বললেই আমাদের মনে পড়ে ঠাকুরবাড়ির কথা। রবীন্দ্রনাথ থেকে অবনীন্দ্রনাথ একঝাঁক ক্ষণজন্মা প্রতিভার বিচরণভুমি এই ঠাকুরবাড়ি। তবে ঊনবিংশ শতকের ঠাকুরবাড়ি নিজেদের শুধুমাত্র সাহিত্য-সংস্কৃতি বা বিজ্ঞানচর্চার মধ্যে আবদ্ধ রেখেছিল ভাবলে ভুল ভাবা হবে।
সাহিত্য সংস্কৃতির পাশাপাশি ব্যবসা-বাণিজ্যেও ঠাকুরবাড়ি ছিল একমেবাদ্বিতীয়ম। আর এই ব্যবসা-বাণিজ্যের ব্যাপারে তৎকালীন বাঙালি সমাজের পথিকৃৎ হয়ে ওঠেন দ্বারকানাথ।
সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর তার 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা' বইতে লিখেছেন -
"দ্বারকানাথ যখন পৈতৃক বিষয় পান তখন তার আয় ছিল খুবই অল্প। কিন্তু নিজের দক্ষতা, কার্য-কুশলতার মধ্যে ও ইংরেজ বন্ধুদের সাহায্যে তিনি একে একে বহু ভূসম্পত্তির অধিকারী হন। ওড়িশা ও পূর্ববঙ্গে তিনি বহু জমিদারি কেনেন ও সেইসব জায়গায় কুঠিবাড়ি নির্মাণ করেন।
দ্বারকানাথের বেলগাছিয়ার বিরাট বাগানবাড়ির তো খুবই নামডাক। সেখানে এক এক রাতে তিনি যেভাবে সাহেব-সুবোদের অ্যাপায়ন করেছেন তার বিবরণ তখনকার দৈনিক পত্রিকাগুলির শিরোভাগে জায়গা পেত। আবার তা ঈশ্বর গুপ্তের ব্যঙ্গ কবিতার বিষয়বস্তুও হয়ে উঠেছিল।"
এবার আসা যাক সোনাগাছির প্রসঙ্গে। ১৮৫৩ সালে প্রকাশিত একটি সার্ভে রিপোর্ট থেকে জানা যায়, কলকাতা শহরে ৪৪৪৯টি ঠেক আছে, যেখানে বসবাস করেন প্রায় ১২,৪১৯ জন যৌনকর্মী। যার মধ্যে অন্যতম সাড়া জাগানো যৌনপল্লী ছিল 'সোনাগাছি'। সোনাগাছির সম্পর্কে কথিত ছিল, প্যারিসের যৌনকর্মীরাও কলকাতার এই যৌনালয় সম্পর্কে জানতেন। বস্তুতপক্ষে তার আগেই দ্বারকানাথ ঠাকুর বেশ কিছু যৌনপল্লীর মালিক হয়ে উঠেছিলেন। এ-ব্যাপারে সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী সম্পাদিত দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনীটি প্রণিধানযোগ্য। বইটি থেকে জানা যায়, প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর কলকাতার একটি এলাকাতেই প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক ছিলেন। এই অবস্থায় স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন ওঠে, কী এমন প্রয়োজন পড়ল দ্বারকানাথের, যার জন্য তাঁকে হয়ে উঠতে হল কিছু এতগুলি বেশ্যালয়ের মালিক? এমনকি বলতে গেলে তার হাত ধরেই প্রতিষ্ঠিত হল সোনাগাছির মতো যৌনপল্লী।
এই প্রশ্নের উত্তরও লুকিয়ে আছে দ্বারকানাথের ব্যবসা-বাণিজ্যের বিস্তৃতির মধ্যে। ইংরেজদের সঙ্গে রীতিমতো টক্কর দিয়েছেন তিনি। অন্যদিকে, ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বাণিজ্যের সূত্রেই কলকাতায় আগমন হয় প্রচুর রাজকর্মচারীর। তাঁরা বেশিরভাগই ছিলেন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির নিচুতলার কর্মী এবং বেশিরভাগই অবিবাহিত। ফলে এই ব্রিটিশ রাজকর্মচারীদের আপ্যায়নের জন্যই দ্বারকানাথ প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক হয়ে বসলেন। বেশিরভাগ কোঠাতেই ইংরেজ কর্মচারীরা তাদের আমোদ-স্ফূর্তির জন্য রাখতেন এক বা একাধিক নেটিভ উপপত্নী। এই নেটিভ উপপত্নীরা বিবেচিত হতেন ইংরেজ কর্মচারীদের আনন্দের ‘উপকরণ’ হিসেবে। তবে শুধুমাত্র ইংরেজ কর্মচারীরাই নন, তৎকালীন সময়ে অনেক বাঙালি 'বাবু'-র মুক্তাঞ্চলও হয়ে ওঠে এইসব যৌনপল্লী, যার মধ্যে অন্যতম ছিল সোনাগাছি।
৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিকানা গ্রহণ বা সোনাগাছির মতো যৌনপল্লীর শুরুয়াত হয় দ্বারকানাথের হাত ধরেই। একে দ্বারকানাথের তুখোড় বাণিজ্যিক বুদ্ধির প্রয়োগ বলে গণ্য করা চলে। বেলগাছিয়ার বাগানবাড়ি যেমন ইংরেজ কর্মচারী এবং বাঙালি বাবুদের কাছে আনন্দের অন্যতম উৎস ছিল, তেমনই তার অন্য একটি ধারা হয়তো প্রবাহমান ছিল এই যৌনপল্লীর হাত ধরেই। এভাবেই হাজারো আলোর মধ্যে ঠাকুর পরিবারের অনেক ঘটনাই হয়তো আমাদের অজ্ঞাতই রয়ে গেছে।
🗄তথ্যসূত্র
📙 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা',
✍ সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর
📕 শ্রীমন্মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনী,
✍ সম্পাদক সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী
তিনি ফিরলে মৌলবাদিরা হয়ত হত্যা করে ফেলবে। গোপনে কিন্তু একবার বাংলাদেশ ঘুরে গিয়েছেন।
ধর্মের রাজনীতি
বেশা এই মুহিলা দেশে অশান্তি সৃষ্টি করেছে, সে আসলে সরকার একে বাচাতে পারবে না
@@babulhaider2040 TASLIMA NASRIN ASAD NOOR ASIF MAHIUDDIN LOPA RAHMAN MUFASSIL ISLAM EI MUKTO MONARA SOKOLEI BANGLADESH THEKAY NIRBASITO. EI GHOTONA PROMAN KORAY BANGLADESHIDER SOBBHO HOTAY ARO 100 BOCHHOR LAGBAY.
এই শেখ হাসিনা ই শেষ ভরসা । ওনার তো অনেক বয়স হয়েছে । ওনার পরে বাংলাদেশ বোধহয় পাকিস্তান বা আফগানিস্তান হয়ে যাবে । খুব ই দুঃখের বিষয় ।
একদমই তাই হতে যাচ্ছে 😭
হলেই ভালো।
কেনো বাংলা দেশ আছে এটা ভালো লাগে না কি ভারত হলে ভালো হয়
Akdom
@@sagorhossrn334 ভারত হওয়া অত সহজ নয় ।
স্বরবর্ণ ব্যঞ্জনবর্ণ এবং বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত হিন্দু লেখক,কবির লেখা 💥👍💓
আমি ভারতীয় এবং আমার কাজী নজরুল ইসলাম এর কবিতা ভালো লাগে । বিশেষ করে হিন্দু মুসলমান।
Kuli mojur poem seven standard par para tha my favorite since childhood
ধর্মআন্ধ পশুদেরে মানুষ করা কঠিন।
👉( 🎭)বিশ্বকবির -বঙ্গ জননীর বেশ্যালয়
➡️➡️➡️🟥🟥🟥🟥🟥⬛⬛
🎭 ছিলেন ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিক
🟥🟥🟥🟥🟥🟥🎭🎭🎭🟥🟥🟥
কবির পিতামহেরহ বেশ্যার ব্যবসা ইতিহাস।
🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦
✍ সেন্ট্রাল এভিনিউ থেকে শোভাবাজারের রাস্তা ধরে এগিয়ে চললে, পথে পড়ে গৌরী শঙ্কর লেন। এখানেই অবস্থিত এশিয়ার সর্ববৃহৎ যৌনপল্লী সোনাগাছি।
আজও সাধারণ মানুষের কাছে যারা পরিচিত তথাকথিত 'বেশ্যা' নামে; এই অঞ্চলটির সঙ্গে যুক্ত এমনই ১০০,০০ যৌনকর্মীর নিত্যদিনের রুটিরুজির গল্প।
উনিশ শতক বললেই আমাদের মনে পড়ে ঠাকুরবাড়ির কথা। রবীন্দ্রনাথ থেকে অবনীন্দ্রনাথ একঝাঁক ক্ষণজন্মা প্রতিভার বিচরণভুমি এই ঠাকুরবাড়ি। তবে ঊনবিংশ শতকের ঠাকুরবাড়ি নিজেদের শুধুমাত্র সাহিত্য-সংস্কৃতি বা বিজ্ঞানচর্চার মধ্যে আবদ্ধ রেখেছিল ভাবলে ভুল ভাবা হবে।
সাহিত্য সংস্কৃতির পাশাপাশি ব্যবসা-বাণিজ্যেও ঠাকুরবাড়ি ছিল একমেবাদ্বিতীয়ম। আর এই ব্যবসা-বাণিজ্যের ব্যাপারে তৎকালীন বাঙালি সমাজের পথিকৃৎ হয়ে ওঠেন দ্বারকানাথ।
সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর তার 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা' বইতে লিখেছেন -
"দ্বারকানাথ যখন পৈতৃক বিষয় পান তখন তার আয় ছিল খুবই অল্প। কিন্তু নিজের দক্ষতা, কার্য-কুশলতার মধ্যে ও ইংরেজ বন্ধুদের সাহায্যে তিনি একে একে বহু ভূসম্পত্তির অধিকারী হন। ওড়িশা ও পূর্ববঙ্গে তিনি বহু জমিদারি কেনেন ও সেইসব জায়গায় কুঠিবাড়ি নির্মাণ করেন।
দ্বারকানাথের বেলগাছিয়ার বিরাট বাগানবাড়ির তো খুবই নামডাক। সেখানে এক এক রাতে তিনি যেভাবে সাহেব-সুবোদের অ্যাপায়ন করেছেন তার বিবরণ তখনকার দৈনিক পত্রিকাগুলির শিরোভাগে জায়গা পেত। আবার তা ঈশ্বর গুপ্তের ব্যঙ্গ কবিতার বিষয়বস্তুও হয়ে উঠেছিল।"
এবার আসা যাক সোনাগাছির প্রসঙ্গে। ১৮৫৩ সালে প্রকাশিত একটি সার্ভে রিপোর্ট থেকে জানা যায়, কলকাতা শহরে ৪৪৪৯টি ঠেক আছে, যেখানে বসবাস করেন প্রায় ১২,৪১৯ জন যৌনকর্মী। যার মধ্যে অন্যতম সাড়া জাগানো যৌনপল্লী ছিল 'সোনাগাছি'। সোনাগাছির সম্পর্কে কথিত ছিল, প্যারিসের যৌনকর্মীরাও কলকাতার এই যৌনালয় সম্পর্কে জানতেন। বস্তুতপক্ষে তার আগেই দ্বারকানাথ ঠাকুর বেশ কিছু যৌনপল্লীর মালিক হয়ে উঠেছিলেন। এ-ব্যাপারে সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী সম্পাদিত দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনীটি প্রণিধানযোগ্য। বইটি থেকে জানা যায়, প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর কলকাতার একটি এলাকাতেই প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক ছিলেন। এই অবস্থায় স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন ওঠে, কী এমন প্রয়োজন পড়ল দ্বারকানাথের, যার জন্য তাঁকে হয়ে উঠতে হল কিছু এতগুলি বেশ্যালয়ের মালিক? এমনকি বলতে গেলে তার হাত ধরেই প্রতিষ্ঠিত হল সোনাগাছির মতো যৌনপল্লী।
এই প্রশ্নের উত্তরও লুকিয়ে আছে দ্বারকানাথের ব্যবসা-বাণিজ্যের বিস্তৃতির মধ্যে। ইংরেজদের সঙ্গে রীতিমতো টক্কর দিয়েছেন তিনি। অন্যদিকে, ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বাণিজ্যের সূত্রেই কলকাতায় আগমন হয় প্রচুর রাজকর্মচারীর। তাঁরা বেশিরভাগই ছিলেন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির নিচুতলার কর্মী এবং বেশিরভাগই অবিবাহিত। ফলে এই ব্রিটিশ রাজকর্মচারীদের আপ্যায়নের জন্যই দ্বারকানাথ প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক হয়ে বসলেন। বেশিরভাগ কোঠাতেই ইংরেজ কর্মচারীরা তাদের আমোদ-স্ফূর্তির জন্য রাখতেন এক বা একাধিক নেটিভ উপপত্নী। এই নেটিভ উপপত্নীরা বিবেচিত হতেন ইংরেজ কর্মচারীদের আনন্দের ‘উপকরণ’ হিসেবে। তবে শুধুমাত্র ইংরেজ কর্মচারীরাই নন, তৎকালীন সময়ে অনেক বাঙালি 'বাবু'-র মুক্তাঞ্চলও হয়ে ওঠে এইসব যৌনপল্লী, যার মধ্যে অন্যতম ছিল সোনাগাছি।
৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিকানা গ্রহণ বা সোনাগাছির মতো যৌনপল্লীর শুরুয়াত হয় দ্বারকানাথের হাত ধরেই। একে দ্বারকানাথের তুখোড় বাণিজ্যিক বুদ্ধির প্রয়োগ বলে গণ্য করা চলে। বেলগাছিয়ার বাগানবাড়ি যেমন ইংরেজ কর্মচারী এবং বাঙালি বাবুদের কাছে আনন্দের অন্যতম উৎস ছিল, তেমনই তার অন্য একটি ধারা হয়তো প্রবাহমান ছিল এই যৌনপল্লীর হাত ধরেই। এভাবেই হাজারো আলোর মধ্যে ঠাকুর পরিবারের অনেক ঘটনাই হয়তো আমাদের অজ্ঞাতই রয়ে গেছে।
🗄তথ্যসূত্র
📙 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা',
✍ সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর
📕 শ্রীমন্মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনী,
✍ সম্পাদক সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী
বাংলাদেশের মুসলিমদের মধ্যে চিরকালই বর্বরতা, হিংস্রতা ও উগ্রবাদীতা বেশি।
Dharma sobdata puro puri sanskrit sobda . Er artho ebong tatparjyau sompurna bharatio bhasa tatta diwi bujha sombhab. Biswabrahmandar sakolo astittya( living n nonliving ) anu parumanu theke graho nskhastrya porjyanto prati praytekei bisesh baisistya Dharan kori so-astittyar porichoi pradan kori aachhe , jar fole aamra annya aar ekjoner astttya anubhob korte sombhob hoyechi. Ei dharan soktiei hochhe brahma sokti. Tai Jar upor ja sob kichu dariye aachhe tai Dharma. Dharma sobdota sanskrit "dhri" dhatu theke hoiyechhe.' Dhri' mane dharan kora ...................... Ek ek anchhale hazar hazar bochar bosobas korarphole sei sei anchhaler bhaugolik, paribarsik , jolobaiyu ettyadir probhaber phole ek ek bhasha , ek bishesh dharaner khaan-paan , pashak-porishot, sthanio biswaser parampora riti rewaj utsav parbon ettyadir sristi hoia thake ,phole aamra eke annyar porichai pawa jai.Amar mone hoi dharma granthe tai emon bola aachhe je aami prthivir bibhinya jaigai bibhiny bhasha kristi sanskriti parampora ettyadi sristi korechhi jate tumra ejone aar ekjoner porichai pai.
@@momskitchen1381 এগুলো হাবিজাবি কী লিখেছেন?
Setai pichiye theke jbe pakr moton
এগুলো ধর্মান্ধ মৌলবীদের কাজ কোরআন হাদিস ছাড়া অন্য কোন বই পড়া যাবে না
👉( 🎭)বিশ্বকবির -বঙ্গ জননীর বেশ্যালয়
➡️➡️➡️🟥🟥🟥🟥🟥⬛⬛
🎭 ছিলেন ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিক
🟥🟥🟥🟥🟥🟥🎭🎭🎭🟥🟥🟥
কবির পিতামহেরহ বেশ্যার ব্যবসা ইতিহাস।
🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦
✍ সেন্ট্রাল এভিনিউ থেকে শোভাবাজারের রাস্তা ধরে এগিয়ে চললে, পথে পড়ে গৌরী শঙ্কর লেন। এখানেই অবস্থিত এশিয়ার সর্ববৃহৎ যৌনপল্লী সোনাগাছি।
আজও সাধারণ মানুষের কাছে যারা পরিচিত তথাকথিত 'বেশ্যা' নামে; এই অঞ্চলটির সঙ্গে যুক্ত এমনই ১০০,০০ যৌনকর্মীর নিত্যদিনের রুটিরুজির গল্প।
উনিশ শতক বললেই আমাদের মনে পড়ে ঠাকুরবাড়ির কথা। রবীন্দ্রনাথ থেকে অবনীন্দ্রনাথ একঝাঁক ক্ষণজন্মা প্রতিভার বিচরণভুমি এই ঠাকুরবাড়ি। তবে ঊনবিংশ শতকের ঠাকুরবাড়ি নিজেদের শুধুমাত্র সাহিত্য-সংস্কৃতি বা বিজ্ঞানচর্চার মধ্যে আবদ্ধ রেখেছিল ভাবলে ভুল ভাবা হবে।
সাহিত্য সংস্কৃতির পাশাপাশি ব্যবসা-বাণিজ্যেও ঠাকুরবাড়ি ছিল একমেবাদ্বিতীয়ম। আর এই ব্যবসা-বাণিজ্যের ব্যাপারে তৎকালীন বাঙালি সমাজের পথিকৃৎ হয়ে ওঠেন দ্বারকানাথ।
সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর তার 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা' বইতে লিখেছেন -
"দ্বারকানাথ যখন পৈতৃক বিষয় পান তখন তার আয় ছিল খুবই অল্প। কিন্তু নিজের দক্ষতা, কার্য-কুশলতার মধ্যে ও ইংরেজ বন্ধুদের সাহায্যে তিনি একে একে বহু ভূসম্পত্তির অধিকারী হন। ওড়িশা ও পূর্ববঙ্গে তিনি বহু জমিদারি কেনেন ও সেইসব জায়গায় কুঠিবাড়ি নির্মাণ করেন।
দ্বারকানাথের বেলগাছিয়ার বিরাট বাগানবাড়ির তো খুবই নামডাক। সেখানে এক এক রাতে তিনি যেভাবে সাহেব-সুবোদের অ্যাপায়ন করেছেন তার বিবরণ তখনকার দৈনিক পত্রিকাগুলির শিরোভাগে জায়গা পেত। আবার তা ঈশ্বর গুপ্তের ব্যঙ্গ কবিতার বিষয়বস্তুও হয়ে উঠেছিল।"
এবার আসা যাক সোনাগাছির প্রসঙ্গে। ১৮৫৩ সালে প্রকাশিত একটি সার্ভে রিপোর্ট থেকে জানা যায়, কলকাতা শহরে ৪৪৪৯টি ঠেক আছে, যেখানে বসবাস করেন প্রায় ১২,৪১৯ জন যৌনকর্মী। যার মধ্যে অন্যতম সাড়া জাগানো যৌনপল্লী ছিল 'সোনাগাছি'। সোনাগাছির সম্পর্কে কথিত ছিল, প্যারিসের যৌনকর্মীরাও কলকাতার এই যৌনালয় সম্পর্কে জানতেন। বস্তুতপক্ষে তার আগেই দ্বারকানাথ ঠাকুর বেশ কিছু যৌনপল্লীর মালিক হয়ে উঠেছিলেন। এ-ব্যাপারে সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী সম্পাদিত দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনীটি প্রণিধানযোগ্য। বইটি থেকে জানা যায়, প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর কলকাতার একটি এলাকাতেই প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক ছিলেন। এই অবস্থায় স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন ওঠে, কী এমন প্রয়োজন পড়ল দ্বারকানাথের, যার জন্য তাঁকে হয়ে উঠতে হল কিছু এতগুলি বেশ্যালয়ের মালিক? এমনকি বলতে গেলে তার হাত ধরেই প্রতিষ্ঠিত হল সোনাগাছির মতো যৌনপল্লী।
এই প্রশ্নের উত্তরও লুকিয়ে আছে দ্বারকানাথের ব্যবসা-বাণিজ্যের বিস্তৃতির মধ্যে। ইংরেজদের সঙ্গে রীতিমতো টক্কর দিয়েছেন তিনি। অন্যদিকে, ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বাণিজ্যের সূত্রেই কলকাতায় আগমন হয় প্রচুর রাজকর্মচারীর। তাঁরা বেশিরভাগই ছিলেন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির নিচুতলার কর্মী এবং বেশিরভাগই অবিবাহিত। ফলে এই ব্রিটিশ রাজকর্মচারীদের আপ্যায়নের জন্যই দ্বারকানাথ প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক হয়ে বসলেন। বেশিরভাগ কোঠাতেই ইংরেজ কর্মচারীরা তাদের আমোদ-স্ফূর্তির জন্য রাখতেন এক বা একাধিক নেটিভ উপপত্নী। এই নেটিভ উপপত্নীরা বিবেচিত হতেন ইংরেজ কর্মচারীদের আনন্দের ‘উপকরণ’ হিসেবে। তবে শুধুমাত্র ইংরেজ কর্মচারীরাই নন, তৎকালীন সময়ে অনেক বাঙালি 'বাবু'-র মুক্তাঞ্চলও হয়ে ওঠে এইসব যৌনপল্লী, যার মধ্যে অন্যতম ছিল সোনাগাছি।
৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিকানা গ্রহণ বা সোনাগাছির মতো যৌনপল্লীর শুরুয়াত হয় দ্বারকানাথের হাত ধরেই। একে দ্বারকানাথের তুখোড় বাণিজ্যিক বুদ্ধির প্রয়োগ বলে গণ্য করা চলে। বেলগাছিয়ার বাগানবাড়ি যেমন ইংরেজ কর্মচারী এবং বাঙালি বাবুদের কাছে আনন্দের অন্যতম উৎস ছিল, তেমনই তার অন্য একটি ধারা হয়তো প্রবাহমান ছিল এই যৌনপল্লীর হাত ধরেই। এভাবেই হাজারো আলোর মধ্যে ঠাকুর পরিবারের অনেক ঘটনাই হয়তো আমাদের অজ্ঞাতই রয়ে গেছে।
🗄 তথ্যসূত্র -
📙 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা',
✍ সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর
📕 শ্রীমন্মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনী,
✍ সম্পাদক সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী
হিন্দু লেখকদের বইতে শিরকের উপস্থিতি বেশি|
তুমি বালের মাথা মোটা ইসলাম নিয়া এত চুলকানি কেন? আমরা সাহিত্য চর্চা করি একই সাথে ইসলাম ও চর্চা করি। বিজ্ঞানের বিস্ময় বিশ্বব্যাপী তথাপি বিশ্বাস মানুষেরে যা দেয় বিজ্ঞান তা দিতে পারে না। মৃত্যু আর মৃত্যুর পরবর্তী বিষয়টা না ফেরার জগত । মৃত্যু অত সহজ না, ভয়ংকর।
সত্যি তাই।জাতের নামে বজ্জাতি সব।
@@somnathmitra2448
🎭 দুর্গাপুজোয় চুটিয়ে ব্যবসা সোনাগাছিতে,
🕉🕉🕉🕉🕉🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥
🎈কন্ডোম বিক্রির অংক জানলে ‘হাঁ” হয়ে যাবেন
✴✴✴✴✴✴✴✴⬛⬛⬛⬛⬛⬛
🔴 Sayak PandaO ctober 9, 2022
🔵 বাংলা হান্ট ডেস্ক: চলতি বছরের পুজোতে সর্বত্রই বাড়তি ভিড় পরিলক্ষিত হয়েছে। কারণ, গত দু’বছর ধরে থাকা করোনার মত ভয়াবহ মহামারীর প্রাবল্য এই বছর আর নেই। এমতাবস্থায়, এবার ব্যবসা বৃদ্ধি পেয়েছে সোনাগাছিতেও (Sonagachi)। এমনিতেই করোনার কারণে ভাইরাসের সংক্রমণ এড়াতে সোনাগাছিতেও বন্ধ ছিল ব্যবসা। তবে, এবার বিগত বছরগুলির তুলনায় সোনাগাছিতে ব্যবসার পরিমান বেড়েছে কয়েকগুণ।
শুধু তাই নয়, এই বছর দুর্গাপুজোও অনুষ্ঠিত হয়েছে সোনাগাছিতে। এক প্রবীণ যৌনকর্মীর হাতেই উদ্বোধন হয়েছে ওই পুজোর। তবে, পুজোর উদ্বোধনের সময় একাধিক অভিনেতা-অভিনেত্রী সহ সেখানে উপস্থিত ছিলেন শাসকদল তথা রাজ্যের হেভিওয়েট রাজনীতিবিদ মদন মিত্র। এদিকে, ইতিমধ্যেই চলতি বছর পুজোর সময়ে সোনাগাছির ব্যবসা সম্পর্কিত একটি পরিসংখ্যান সামনে এসেছে। যা থেকে রীতিমতো স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে যে, এবার করোনা মহামারীর ধাক্কা কাটিয়ে উঠতে সক্ষম হয়েছেন যৌনকর্মীরা।
পুজোতে বিক্রি হয়েছে লক্ষাধিক কন্ডোম:
🎈🎈🎈🎈🎈🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪
এই প্রসঙ্গে জানিয়ে রাখি যে, HIV-র মতো দুরারোগ্য ব্যাধির হাত থেকে বাঁচতে যৌনকর্মীদেরকে অর্ধেক দামে কন্ডোম বিক্রি করে উষা কো অপারেটিভ। এটির পরিচালনার দায়িত্বে রয়েছেন দুর্বার মহিলা সমন্বয় কমিটি। ইতিমধ্যেই রাজ্যের প্রায় ৩৭ হাজার যৌনকর্মী এই ব্যাঙ্কের সদস্য রয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। এমতাবস্থায়, উষা কো অপারেটিভ সূত্রে জানা গিয়েছে যে, বিগত দু’বছরের তুলনায় চলতি বছর সোনাগাছিতে ব্যবসার পরিমান যথেষ্ট বৃদ্ধি পেয়েছে।
পাশাপাশি, মহালয়ার দিন থেকে একদম দ্বাদশী পর্যন্ত মোট ১ লক্ষ ২৭ হাজার ৩৫০ টি কন্ডোম বিক্রি হয়েছে বলেও জানা গিয়েছে। এমতাবস্থায়, সুদিনের মুখ দেখেছেন যৌনকর্মীরা। এদিকে দুর্বারের তরফে, যৌনকর্মীদের সচেতন করতে সারাবছর ধরে বিভিন্ন সচেতনতামূলক প্রচার চালানো হয়। পাশাপাশি, আগের তুলনায় সোনাগাছির যৌনকর্মীরা যে যথেষ্ট সচেতন হয়েছেন তা ওই পরিসংখ্যানেই স্পষ্ট।
এই প্রসঙ্গে দুর্বারের এক সদস্য জানিয়েছেন, “কন্ডোম ছাড়া কারও সঙ্গে যৌনকর্মীরা যাতে সঙ্গমে লিপ্ত না হন সেই কারণে আমরা নানাভাবে প্রচার করি। পাশাপাশি, কন্ডোমের সঠিক ব্যবহার নিয়েও আমরা প্রশিক্ষণ দিই। আর সেই কারণেই যৌনপল্লিতে সচেতনতা আগের থেকে অনেকটাই বৃদ্ধি পেয়েছে।”
✍ বাংলা হান্ট ডেস্ক পশ্চিম বঙ্গ
অমি একজন ভারতীয় তবুও বলবো আমার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মদির পর কোনো প্রধেনমন্ত্রীকে যদি ভালো লাগে সেটা আপনি ...আপনার দেশ এখন প্রায় মৌলবাদিতেই ভোরে গেছে ... আপনি ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন শুভ কামনা রইলো
মৌলবাদ শুধু বাংলাদেশ নয় সারা বিশ্বেরই সমস্যা।
ভারতবর্ষ হিন্দু সংখ্যাগরিষ্ঠ তাই তো ভারতে এ পি জে আব্দুল কালাম , হামিদ আনসারি , সারুখ খান , মাহামুদ , এ আর রহমান , ইরফান পাঠান , সানিয়া মির্জা , জহির খান আরও অনেক এ সম্মানের সহিত প্রতিষ্ঠা পাই কিন্তু পাশের মুসলিম অধ্যুষিত বাংলাদেশ ও পাকিস্তানে হিন্দুদের প্রতিষ্ঠা পাওয়া খুব বিরল ব্যাপার । তাই ভারতের সংখ্যা গরিষ্ঠ হিন্দু দের এখন থেকেই খুব সচেতন ও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে যাতে ইসলামী শক্তি মাথা না চারা দিতে পারে , সেটা হলে ভারতের নাগরিকের স্বাধীনতা ক্ষুণ্ণ হবে , দেশ টা আলো থেকে অন্ধকারে চলে যাবে
@@abdulhalim-dr3ko মৌলবাদের ব্যাখা কর, মৌলবাদ কাকে বলে?
After Modi, later I like the most Vladimir Putin Russian🇷🇺
@@mysteriousearth4513 আভিধানিক অর্থ যারা মূলকে অনুসরণ করে তারা মৌলবাদী। প্রচলিত অর্থ যারা ভিন্ন মতাবলম্বীদের ঘৃণা করে এবং নিজেদের শ্রেষ্ঠ মনে করে তারাই মৌলবাদী।
মীর জাফর নামটি খারাপ নয় কিন্তু আমরা খারাপ অর্থে ব্যবহার করি। যার সাথে কাম করা যায় সে হল কামিনী, যার সাথে রমন করা যায় সে হল রমনী, কিন্তু দুটি শব্দের আধুনিক অর্থ নারী।
আপনার মতামত আশা করছি।
SHEIKH HASINA ZINDABAD SHE WILL SURELY COME TO POWER.
মহাযোগী ঋষি অরবিন্দ বলেছিলেন রবীন্দ্রনাথ কে যে " আপনি কবি নন আপনি ঋষি কবি "
তাইতো আমরা জোর দিয়ে হৃদয়ের টানে বলতে পারি " সবার হৃদয়ে রবীন্দ্রনাথ
চেতনাতে নজরুল " *
মা, আপনার জন্য রোজ দোয়া করি 🤲🤲🤲আল্লাহ্ আপনাকে সুস্থ ও মানুষিক ভাবে শক্ত রাখুন, আমিন।
ম্যাডাম হাসিনা আপনি ও আপামর বাংলাদেশ এর সকল নাগরিক দের কে আন্তর্জাতিক ভাষা দিবসের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাই ❤❤🇮🇳🇮🇳🇮🇳❤❤🇧🇩🇧🇩
Bapvatari r beti
রবীন্দ্রনাথ সারা জীবন প্রিয় হয়ে থাকবে। কবি গুরু চির অমর চির অম্লান।
আরবী বাংলাদেশের রাষ্ট্র ভাষা হলে মোল্লাদের খুব মজা হতো।
একদম খাঁটি কথা ।জয় বাংলা-জয় বাংলা-জয় বাংলা ,হে স্বাধীন বাংলাদেশ তোমার ভূমিতে শতকোটি চুম্বন। কোন্নগর হুগলি পশ্চিমবঙ্গ।
👉( 🎭)বিশ্বকবির -বঙ্গ জননীর বেশ্যালয়
➡️➡️➡️🟥🟥🟥🟥🟥⬛⬛
🎭 ছিলেন ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিক
🟥🟥🟥🟥🟥🟥🎭🎭🎭🟥🟥🟥
কবির পিতামহেরহ বেশ্যার ব্যবসা ইতিহাস।
🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦
✍ সেন্ট্রাল এভিনিউ থেকে শোভাবাজারের রাস্তা ধরে এগিয়ে চললে, পথে পড়ে গৌরী শঙ্কর লেন। এখানেই অবস্থিত এশিয়ার সর্ববৃহৎ যৌনপল্লী সোনাগাছি।
আজও সাধারণ মানুষের কাছে যারা পরিচিত তথাকথিত 'বেশ্যা' নামে; এই অঞ্চলটির সঙ্গে যুক্ত এমনই ১০০,০০ যৌনকর্মীর নিত্যদিনের রুটিরুজির গল্প।
উনিশ শতক বললেই আমাদের মনে পড়ে ঠাকুরবাড়ির কথা। রবীন্দ্রনাথ থেকে অবনীন্দ্রনাথ একঝাঁক ক্ষণজন্মা প্রতিভার বিচরণভুমি এই ঠাকুরবাড়ি। তবে ঊনবিংশ শতকের ঠাকুরবাড়ি নিজেদের শুধুমাত্র সাহিত্য-সংস্কৃতি বা বিজ্ঞানচর্চার মধ্যে আবদ্ধ রেখেছিল ভাবলে ভুল ভাবা হবে।
সাহিত্য সংস্কৃতির পাশাপাশি ব্যবসা-বাণিজ্যেও ঠাকুরবাড়ি ছিল একমেবাদ্বিতীয়ম। আর এই ব্যবসা-বাণিজ্যের ব্যাপারে তৎকালীন বাঙালি সমাজের পথিকৃৎ হয়ে ওঠেন দ্বারকানাথ।
সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর তার 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা' বইতে লিখেছেন -
"দ্বারকানাথ যখন পৈতৃক বিষয় পান তখন তার আয় ছিল খুবই অল্প। কিন্তু নিজের দক্ষতা, কার্য-কুশলতার মধ্যে ও ইংরেজ বন্ধুদের সাহায্যে তিনি একে একে বহু ভূসম্পত্তির অধিকারী হন। ওড়িশা ও পূর্ববঙ্গে তিনি বহু জমিদারি কেনেন ও সেইসব জায়গায় কুঠিবাড়ি নির্মাণ করেন।
দ্বারকানাথের বেলগাছিয়ার বিরাট বাগানবাড়ির তো খুবই নামডাক। সেখানে এক এক রাতে তিনি যেভাবে সাহেব-সুবোদের অ্যাপায়ন করেছেন তার বিবরণ তখনকার দৈনিক পত্রিকাগুলির শিরোভাগে জায়গা পেত। আবার তা ঈশ্বর গুপ্তের ব্যঙ্গ কবিতার বিষয়বস্তুও হয়ে উঠেছিল।"
এবার আসা যাক সোনাগাছির প্রসঙ্গে। ১৮৫৩ সালে প্রকাশিত একটি সার্ভে রিপোর্ট থেকে জানা যায়, কলকাতা শহরে ৪৪৪৯টি ঠেক আছে, যেখানে বসবাস করেন প্রায় ১২,৪১৯ জন যৌনকর্মী। যার মধ্যে অন্যতম সাড়া জাগানো যৌনপল্লী ছিল 'সোনাগাছি'। সোনাগাছির সম্পর্কে কথিত ছিল, প্যারিসের যৌনকর্মীরাও কলকাতার এই যৌনালয় সম্পর্কে জানতেন। বস্তুতপক্ষে তার আগেই দ্বারকানাথ ঠাকুর বেশ কিছু যৌনপল্লীর মালিক হয়ে উঠেছিলেন। এ-ব্যাপারে সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী সম্পাদিত দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনীটি প্রণিধানযোগ্য। বইটি থেকে জানা যায়, প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর কলকাতার একটি এলাকাতেই প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক ছিলেন। এই অবস্থায় স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন ওঠে, কী এমন প্রয়োজন পড়ল দ্বারকানাথের, যার জন্য তাঁকে হয়ে উঠতে হল কিছু এতগুলি বেশ্যালয়ের মালিক? এমনকি বলতে গেলে তার হাত ধরেই প্রতিষ্ঠিত হল সোনাগাছির মতো যৌনপল্লী।
এই প্রশ্নের উত্তরও লুকিয়ে আছে দ্বারকানাথের ব্যবসা-বাণিজ্যের বিস্তৃতির মধ্যে। ইংরেজদের সঙ্গে রীতিমতো টক্কর দিয়েছেন তিনি। অন্যদিকে, ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বাণিজ্যের সূত্রেই কলকাতায় আগমন হয় প্রচুর রাজকর্মচারীর। তাঁরা বেশিরভাগই ছিলেন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির নিচুতলার কর্মী এবং বেশিরভাগই অবিবাহিত। ফলে এই ব্রিটিশ রাজকর্মচারীদের আপ্যায়নের জন্যই দ্বারকানাথ প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক হয়ে বসলেন। বেশিরভাগ কোঠাতেই ইংরেজ কর্মচারীরা তাদের আমোদ-স্ফূর্তির জন্য রাখতেন এক বা একাধিক নেটিভ উপপত্নী। এই নেটিভ উপপত্নীরা বিবেচিত হতেন ইংরেজ কর্মচারীদের আনন্দের ‘উপকরণ’ হিসেবে। তবে শুধুমাত্র ইংরেজ কর্মচারীরাই নন, তৎকালীন সময়ে অনেক বাঙালি 'বাবু'-র মুক্তাঞ্চলও হয়ে ওঠে এইসব যৌনপল্লী, যার মধ্যে অন্যতম ছিল সোনাগাছি।
৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিকানা গ্রহণ বা সোনাগাছির মতো যৌনপল্লীর শুরুয়াত হয় দ্বারকানাথের হাত ধরেই। একে দ্বারকানাথের তুখোড় বাণিজ্যিক বুদ্ধির প্রয়োগ বলে গণ্য করা চলে। বেলগাছিয়ার বাগানবাড়ি যেমন ইংরেজ কর্মচারী এবং বাঙালি বাবুদের কাছে আনন্দের অন্যতম উৎস ছিল, তেমনই তার অন্য একটি ধারা হয়তো প্রবাহমান ছিল এই যৌনপল্লীর হাত ধরেই। এভাবেই হাজারো আলোর মধ্যে ঠাকুর পরিবারের অনেক ঘটনাই হয়তো আমাদের অজ্ঞাতই রয়ে গেছে।
🗄তথ্যসূত্র
📙 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা',
✍ সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর
📕 শ্রীমন্মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনী,
✍ সম্পাদক সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী
একদম মজা হতো না । লোকে আরবীর মত একটা ভাষা পড়ে মানে বুঝলে , মোল্লাদের আজগুবি কথা শুনবে কেন ?
@@soulin8520
মল-মূত্র বেশ্যালয়ের মাটি দিয়ে 🎭 জঙ্গি দুর্গা।
⚫⚫⚫⚫🟥🟥🟥🟥🟥🟥➡️➡️🕉🕉🕉🕉
✍ 🕉 বেশ্যালয়ের মাটি দিয়ে গড়া হয় দেবী দুর্গার জঙ্গি প্রতিমা।
✔বাংলায় জঙ্গি দেবী দুর্গার যে মূর্তিটি
সাধারণত দেখা যায়, সেটি দশ হাতে মারাত্মক অস্ত্রে সজ্জিত জঙ্গি দুর্গার মূর্তি।
❎জঙ্গি দুর্গার দশ হাতের দশটি অস্ত্র:-
🖐➡️বামদিকের ৫ হাতের অস্ত্র:-
১ ত্রিশূল ২ খড়গ ৩ চক্র ৪ বাণ ৫ শক্তি নামক অস্ত্র।
🖐⬅️ডানদিকের ৫ হাতের অস্ত্র:-
৬ শঙ্খ, ৭ খেটক/ঢাল ৮ ঘন্টা ৯ অঙ্কুশ ১০ পাশ
✳বাংলায় সপরিবারে জঙ্গি দুর্গার মূর্তিপূজা করা হয়।
এই মূর্তির মাঝখানে দেবী দুর্গা সিংহবাহিনী ও মহিষাসুরমর্দিনী;
তাঁর ডান পাশে উপরে দেবী লক্ষ্মী ও নিচে গণেশ;
বামপাশে উপরে দেবী সরস্বতী ও নিচে কার্তিক।
জঙ্গি দেবীর মূর্তি অনেক রকম ভাবেই বানান শিল্পীরা।
✔মাটির তৈরি মূর্তি বানাতে প্রয়োজন হয়-
👉🔸️গাভীর মূত্র
👉🔸️গোবর
👉🔸️ধানের শিস
👉🔸️গঙ্গার জল
👉🔸️রাজ দরবারের মাটি
👉🔸️চৌমাথার মাটি
👉🔸️গজদন্ত মৃত্তিকা
👉🔸️নদীর দুই তীরের মাটি
👉🔸️গঙ্গামাটি আর
👉🔸️পতিতালয়ের মাটি।
✔শরৎকালের দেবী দুর্গার নয়টি রূপকে নব দূর্গা রূপে পূজা করা হয়ে থাকে। এই নব দুর্গার প্রতিমা তৈরিতে নবম মাটি সংগ্রহ করা হয় পতিতালয় থেকে৷ আর সে কারণেই সেই পুরাকাল থেকে আজও দেবীর মূর্তি তৈরিতে দরকার হয় বেশ্যালয়ের মাটি। যার মাধ্যমে পতিতাকেও সম্মান দেখানো হয়।
✔এই নব কন্যারা হলেন:-
➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️
১ নর্তকী/ অভিনেত্রী
২ কাপালিক
৩ ধোপানী
৪ নাপিতানি
৫ ব্রাহ্মণী
৬ শূদ্রাণী
৭ গোয়ালিনী
৮ মালিনী
৯ পতিতা/বেশ্যা ।
⛔কেন পতিতালয়ে মাটি ব্যবহার করা হয়, সে বিষয়ে একাধিক বিশ্বাস রয়েছে।
✳পতিতাদের ক্ষমতা দেবতাদের থেকেও বেশি!
⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚁⚀⚀⚀
📚তবে হিন্দু পুরাণে বিশ্বাস করা হয়ে থাকে যে পতিতাদের ক্ষমতা নাকি দেবতাদের থেকেও বেশি। কারণ ঋষি বিশ্বামিত্র যখন ইন্দ্রত্ব লাভের জন্য কঠোর তপস্যায় ব্রতী হয়েছিলেন- তখন তার ধ্যান ভঙ্গ করার জন্য দেবরাজ ইন্দ্র, তার দরবারের সব থেকে সুন্দরী নর্তকী মেনকাকে পাঠান। মেনকার নৃত্যের ফলে বিশ্বামিত্রের ধ্যান ভঙ্গ হয় । তাই দেবরাজ ইন্দ্র সর্বশক্তিমান হয়েও যা পারলেন না সামান্য নারী হয়ে, মেনকা তা হেলায় করে ফেললো। সেই কারণেই শক্তি স্বরূপা, জগৎজননী মা দুর্গার জঙ্গি মূর্তি তৈরিতে এই পতিতালয়ের মাটি এক অপরিহার্য উপাদান।
Hobe .
শ্রী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর আমাদের পরম গুরু পরম আত্মা আমি একজন মুসলমান কিন্তু আমার মনে বাস করে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ham sab log proud feel karte Hain ki rabindranath Tagore ji se log yahan janm hue Bharat mein বাংলার ভূমি তে 💙 From India West Bengal Murshidabad 🇮🇳🇮🇳💙🇧🇩 জয় বাংলা, বন্দেমাতরম...
গুণী হতে হলে যে কোন বই পড়াই আবশ্যক। এতে ব্যক্তি যেই হোক। মূলত ব্যক্তি কোন ব্যাপার নয়; ব্যক্তির কথা মাধুর্য ঠিক আছে কি না সেটাই হলো খেয়াল; আর ঐ খেয়াল টাই হলো আগামীর পথ চলার নির্দেশক।
R sab dharmo keo sanman dite hoy
aapni Upanishad porben ki naa ki Shrimadbhagwad Gita?
Ekdam thik bolechen aponi
🙏👌🙏
👉( 🎭)বিশ্ব কবির - হিন্দু জননীর বেশ্যালয়
➡️➡️➡️🟥🟥🟥➡️🕉🕉🕉🕉⬛⬛⬛⬛
🎭 ছিলেন ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিক।
🟣 কবির পিতামহের বেশ্যার ব্যবসার ইতিহাস।
✍ সেন্ট্রাল এভিনিউ থেকে শোভাবাজারের রাস্তা ধরে এগিয়ে চললে, পথে পড়ে গৌরী শঙ্কর লেন। এখানেই অবস্থিত এশিয়ার সর্ববৃহৎ যৌনপল্লী সোনাগাছি।
আজও সাধারণ মানুষের কাছে যারা পরিচিত তথাকথিত 'বেশ্যা' নামে; এই অঞ্চলটির সঙ্গে যুক্ত এমনই ১০০,০০ যৌনকর্মীর নিত্যদিনের রুটিরুজির গল্প।
উনিশ শতক বললেই আমাদের মনে পড়ে ঠাকুরবাড়ির কথা। রবীন্দ্রনাথ থেকে অবনীন্দ্রনাথ একঝাঁক ক্ষণজন্মা প্রতিভার বিচরণভুমি এই ঠাকুরবাড়ি। তবে ঊনবিংশ শতকের ঠাকুরবাড়ি নিজেদের শুধুমাত্র সাহিত্য-সংস্কৃতি বা বিজ্ঞানচর্চার মধ্যে আবদ্ধ রেখেছিল ভাবলে ভুল ভাবা হবে।
সাহিত্য সংস্কৃতির পাশাপাশি ব্যবসা-বাণিজ্যেও ঠাকুরবাড়ি ছিল একমেবাদ্বিতীয়ম। আর এই ব্যবসা-বাণিজ্যের ব্যাপারে তৎকালীন বাঙালি সমাজের পথিকৃৎ হয়ে ওঠেন দ্বারকানাথ।
সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর তার 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা' বইতে লিখেছেন -
"দ্বারকানাথ যখন পৈতৃক বিষয় পান তখন তার আয় ছিল খুবই অল্প। কিন্তু নিজের দক্ষতা, কার্য-কুশলতার মধ্যে ও ইংরেজ বন্ধুদের সাহায্যে তিনি একে একে বহু ভূসম্পত্তির অধিকারী হন। ওড়িশা ও পূর্ববঙ্গে তিনি বহু জমিদারি কেনেন ও সেইসব জায়গায় কুঠিবাড়ি নির্মাণ করেন।
দ্বারকানাথের বেলগাছিয়ার বিরাট বাগানবাড়ির তো খুবই নামডাক। সেখানে এক এক রাতে তিনি যেভাবে সাহেব-সুবোদের অ্যাপায়ন করেছেন তার বিবরণ তখনকার দৈনিক পত্রিকাগুলির শিরোভাগে জায়গা পেত। আবার তা ঈশ্বর গুপ্তের ব্যঙ্গ কবিতার বিষয়বস্তুও হয়ে উঠেছিল।"
এবার আসা যাক সোনাগাছির প্রসঙ্গে। ১৮৫৩ সালে প্রকাশিত একটি সার্ভে রিপোর্ট থেকে জানা যায়, কলকাতা শহরে ৪৪৪৯টি ঠেক আছে, যেখানে বসবাস করেন প্রায় ১২,৪১৯ জন যৌনকর্মী। যার মধ্যে অন্যতম সাড়া জাগানো যৌনপল্লী ছিল 'সোনাগাছি'। সোনাগাছির সম্পর্কে কথিত ছিল, প্যারিসের যৌনকর্মীরাও কলকাতার এই যৌনালয় সম্পর্কে জানতেন। বস্তুতপক্ষে তার আগেই দ্বারকানাথ ঠাকুর বেশ কিছু যৌনপল্লীর মালিক হয়ে উঠেছিলেন। এ-ব্যাপারে সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী সম্পাদিত দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনীটি প্রণিধানযোগ্য। বইটি থেকে জানা যায়, প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর কলকাতার একটি এলাকাতেই প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক ছিলেন। এই অবস্থায় স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন ওঠে, কী এমন প্রয়োজন পড়ল দ্বারকানাথের, যার জন্য তাঁকে হয়ে উঠতে হল কিছু এতগুলি বেশ্যালয়ের মালিক? এমনকি বলতে গেলে তার হাত ধরেই প্রতিষ্ঠিত হল সোনাগাছির মতো যৌনপল্লী।
এই প্রশ্নের উত্তরও লুকিয়ে আছে দ্বারকানাথের ব্যবসা-বাণিজ্যের বিস্তৃতির মধ্যে। ইংরেজদের সঙ্গে রীতিমতো টক্কর দিয়েছেন তিনি। অন্যদিকে, ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বাণিজ্যের সূত্রেই কলকাতায় আগমন হয় প্রচুর রাজকর্মচারীর। তাঁরা বেশিরভাগই ছিলেন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির নিচুতলার কর্মী এবং বেশিরভাগই অবিবাহিত। ফলে এই ব্রিটিশ রাজকর্মচারীদের আপ্যায়নের জন্যই দ্বারকানাথ প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক হয়ে বসলেন। বেশিরভাগ কোঠাতেই ইংরেজ কর্মচারীরা তাদের আমোদ-স্ফূর্তির জন্য রাখতেন এক বা একাধিক নেটিভ উপপত্নী। এই নেটিভ উপপত্নীরা বিবেচিত হতেন ইংরেজ কর্মচারীদের আনন্দের ‘উপকরণ’ হিসেবে। তবে শুধুমাত্র ইংরেজ কর্মচারীরাই নন, তৎকালীন সময়ে অনেক বাঙালি 'বাবু'-র মুক্তাঞ্চলও হয়ে ওঠে এইসব যৌনপল্লী, যার মধ্যে অন্যতম ছিল সোনাগাছি।
৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিকানা গ্রহণ বা সোনাগাছির মতো যৌনপল্লীর শুরুয়াত হয় দ্বারকানাথের হাত ধরেই। একে দ্বারকানাথের তুখোড় বাণিজ্যিক বুদ্ধির প্রয়োগ বলে গণ্য করা চলে। বেলগাছিয়ার বাগানবাড়ি যেমন ইংরেজ কর্মচারী এবং বাঙালি বাবুদের কাছে আনন্দের অন্যতম উৎস ছিল, তেমনই তার অন্য একটি ধারা হয়তো প্রবাহমান ছিল এই যৌনপল্লীর হাত ধরেই। এভাবেই হাজারো আলোর মধ্যে ঠাকুর পরিবারের অনেক ঘটনাই হয়তো আমাদের অজ্ঞাতই রয়ে গেছে।
🗄 তথ্যসূত্র -
📙 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা',
✍ সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর
📕 শ্রীমন্মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনী,
✍ সম্পাদক সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী
Bangladesh should feel proud of this great lady...graceful,knowledgeable,intellegent and great human being ....
He Maa apko Bharat ke is bete naman karte hai 🙏🙏🙏🙏
People don't appreciate her enough honestly
@@j00066 due to their radical mindset may be...
They prefer pakisthan even after their torture...they are humanoids without humanity...
Even in India some aggresive activities may be witnessed from Hindu side may be but are the results of previous torture in maximum cases.Though we condemn any form of radicalism and aggressive intolerance too.
Bengali people are well cultured,liberal,educated people with rich cultural heritage.But now a days it is seen the same foreign invader's Culture are trying too over power which can be witness evidentially in their dress code,language,mindset and culture even.
Your PM is managing the situation bravely, beautifully and taking the country ahead.we respect her too.
👉( 🎭)বিশ্ব কবির - হিন্দু জননীর বেশ্যালয়
➡️➡️➡️🟥🟥🟥➡️🕉🕉🕉🕉⬛⬛⬛⬛
🎭 ছিলেন ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিক।
🟣 কবির পিতামহের বেশ্যার ব্যবসার ইতিহাস।
✍ সেন্ট্রাল এভিনিউ থেকে শোভাবাজারের রাস্তা ধরে এগিয়ে চললে, পথে পড়ে গৌরী শঙ্কর লেন। এখানেই অবস্থিত এশিয়ার সর্ববৃহৎ যৌনপল্লী সোনাগাছি।
আজও সাধারণ মানুষের কাছে যারা পরিচিত তথাকথিত 'বেশ্যা' নামে; এই অঞ্চলটির সঙ্গে যুক্ত এমনই ১০০,০০ যৌনকর্মীর নিত্যদিনের রুটিরুজির গল্প।
উনিশ শতক বললেই আমাদের মনে পড়ে ঠাকুরবাড়ির কথা। রবীন্দ্রনাথ থেকে অবনীন্দ্রনাথ একঝাঁক ক্ষণজন্মা প্রতিভার বিচরণভুমি এই ঠাকুরবাড়ি। তবে ঊনবিংশ শতকের ঠাকুরবাড়ি নিজেদের শুধুমাত্র সাহিত্য-সংস্কৃতি বা বিজ্ঞানচর্চার মধ্যে আবদ্ধ রেখেছিল ভাবলে ভুল ভাবা হবে।
সাহিত্য সংস্কৃতির পাশাপাশি ব্যবসা-বাণিজ্যেও ঠাকুরবাড়ি ছিল একমেবাদ্বিতীয়ম। আর এই ব্যবসা-বাণিজ্যের ব্যাপারে তৎকালীন বাঙালি সমাজের পথিকৃৎ হয়ে ওঠেন দ্বারকানাথ।
সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর তার 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা' বইতে লিখেছেন -
"দ্বারকানাথ যখন পৈতৃক বিষয় পান তখন তার আয় ছিল খুবই অল্প। কিন্তু নিজের দক্ষতা, কার্য-কুশলতার মধ্যে ও ইংরেজ বন্ধুদের সাহায্যে তিনি একে একে বহু ভূসম্পত্তির অধিকারী হন। ওড়িশা ও পূর্ববঙ্গে তিনি বহু জমিদারি কেনেন ও সেইসব জায়গায় কুঠিবাড়ি নির্মাণ করেন।
দ্বারকানাথের বেলগাছিয়ার বিরাট বাগানবাড়ির তো খুবই নামডাক। সেখানে এক এক রাতে তিনি যেভাবে সাহেব-সুবোদের অ্যাপায়ন করেছেন তার বিবরণ তখনকার দৈনিক পত্রিকাগুলির শিরোভাগে জায়গা পেত। আবার তা ঈশ্বর গুপ্তের ব্যঙ্গ কবিতার বিষয়বস্তুও হয়ে উঠেছিল।"
এবার আসা যাক সোনাগাছির প্রসঙ্গে। ১৮৫৩ সালে প্রকাশিত একটি সার্ভে রিপোর্ট থেকে জানা যায়, কলকাতা শহরে ৪৪৪৯টি ঠেক আছে, যেখানে বসবাস করেন প্রায় ১২,৪১৯ জন যৌনকর্মী। যার মধ্যে অন্যতম সাড়া জাগানো যৌনপল্লী ছিল 'সোনাগাছি'। সোনাগাছির সম্পর্কে কথিত ছিল, প্যারিসের যৌনকর্মীরাও কলকাতার এই যৌনালয় সম্পর্কে জানতেন। বস্তুতপক্ষে তার আগেই দ্বারকানাথ ঠাকুর বেশ কিছু যৌনপল্লীর মালিক হয়ে উঠেছিলেন। এ-ব্যাপারে সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী সম্পাদিত দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনীটি প্রণিধানযোগ্য। বইটি থেকে জানা যায়, প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর কলকাতার একটি এলাকাতেই প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক ছিলেন। এই অবস্থায় স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন ওঠে, কী এমন প্রয়োজন পড়ল দ্বারকানাথের, যার জন্য তাঁকে হয়ে উঠতে হল কিছু এতগুলি বেশ্যালয়ের মালিক? এমনকি বলতে গেলে তার হাত ধরেই প্রতিষ্ঠিত হল সোনাগাছির মতো যৌনপল্লী।
এই প্রশ্নের উত্তরও লুকিয়ে আছে দ্বারকানাথের ব্যবসা-বাণিজ্যের বিস্তৃতির মধ্যে। ইংরেজদের সঙ্গে রীতিমতো টক্কর দিয়েছেন তিনি। অন্যদিকে, ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বাণিজ্যের সূত্রেই কলকাতায় আগমন হয় প্রচুর রাজকর্মচারীর। তাঁরা বেশিরভাগই ছিলেন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির নিচুতলার কর্মী এবং বেশিরভাগই অবিবাহিত। ফলে এই ব্রিটিশ রাজকর্মচারীদের আপ্যায়নের জন্যই দ্বারকানাথ প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক হয়ে বসলেন। বেশিরভাগ কোঠাতেই ইংরেজ কর্মচারীরা তাদের আমোদ-স্ফূর্তির জন্য রাখতেন এক বা একাধিক নেটিভ উপপত্নী। এই নেটিভ উপপত্নীরা বিবেচিত হতেন ইংরেজ কর্মচারীদের আনন্দের ‘উপকরণ’ হিসেবে। তবে শুধুমাত্র ইংরেজ কর্মচারীরাই নন, তৎকালীন সময়ে অনেক বাঙালি 'বাবু'-র মুক্তাঞ্চলও হয়ে ওঠে এইসব যৌনপল্লী, যার মধ্যে অন্যতম ছিল সোনাগাছি।
৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিকানা গ্রহণ বা সোনাগাছির মতো যৌনপল্লীর শুরুয়াত হয় দ্বারকানাথের হাত ধরেই। একে দ্বারকানাথের তুখোড় বাণিজ্যিক বুদ্ধির প্রয়োগ বলে গণ্য করা চলে। বেলগাছিয়ার বাগানবাড়ি যেমন ইংরেজ কর্মচারী এবং বাঙালি বাবুদের কাছে আনন্দের অন্যতম উৎস ছিল, তেমনই তার অন্য একটি ধারা হয়তো প্রবাহমান ছিল এই যৌনপল্লীর হাত ধরেই। এভাবেই হাজারো আলোর মধ্যে ঠাকুর পরিবারের অনেক ঘটনাই হয়তো আমাদের অজ্ঞাতই রয়ে গেছে।
🗄 তথ্যসূত্র -
📙 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা',
✍ সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর
📕 শ্রীমন্মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনী,
✍ সম্পাদক সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী
আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি ❤
কবি বা সাহিত্যিক অনেক আছে কিন্তুু ,কতজন বিশ্ব কবি আছে ?
Rabindranath tagore is a poet of world.
আপনাকে ধন্যবাদ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনি দেশ নিয়ে এগিয়ে যান
যতদিন আপনি আছেন বাংলাদেশের উন্নতি হতে থাকবে। 🙏
Motherchod toder kichu ache na ki jaa ache ajjke sob hinduder
ভারতবর্ষ হিন্দু সংখ্যাগরিষ্ঠ তাই তো ভারতে এ পি জে আব্দুল কালাম , হামিদ আনসারি , সারুখ খান , মাহামুদ , এ আর রহমান , ইরফান পাঠান , সানিয়া মির্জা , জহির খান আরও অনেক এ সম্মানের সহিত প্রতিষ্ঠা পাই কিন্তু পাশের মুসলিম অধ্যুষিত বাংলাদেশ ও পাকিস্তানে হিন্দুদের প্রতিষ্ঠা পাওয়া খুব বিরল ব্যাপার । তাই ভারতের সংখ্যা গরিষ্ঠ হিন্দু দের এখন থেকেই খুব সচেতন ও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে যাতে ইসলামী শক্তি মাথা না চারা দিতে পারে , সেটা হলে ভারতের নাগরিকের স্বাধীনতা ক্ষুণ্ণ হবে , দেশ টা আলো থেকে অন্ধকারে চলে যাবে
👉( 🎭)বিশ্ব কবির - হিন্দু জননীর বেশ্যালয়
➡️➡️➡️🟥🟥🟥➡️🕉🕉🕉🕉⬛⬛⬛⬛
🎭 ছিলেন ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিক।
🟣 কবির পিতামহের বেশ্যার ব্যবসার ইতিহাস।
✍ সেন্ট্রাল এভিনিউ থেকে শোভাবাজারের রাস্তা ধরে এগিয়ে চললে, পথে পড়ে গৌরী শঙ্কর লেন। এখানেই অবস্থিত এশিয়ার সর্ববৃহৎ যৌনপল্লী সোনাগাছি।
আজও সাধারণ মানুষের কাছে যারা পরিচিত তথাকথিত 'বেশ্যা' নামে; এই অঞ্চলটির সঙ্গে যুক্ত এমনই ১০০,০০ যৌনকর্মীর নিত্যদিনের রুটিরুজির গল্প।
উনিশ শতক বললেই আমাদের মনে পড়ে ঠাকুরবাড়ির কথা। রবীন্দ্রনাথ থেকে অবনীন্দ্রনাথ একঝাঁক ক্ষণজন্মা প্রতিভার বিচরণভুমি এই ঠাকুরবাড়ি। তবে ঊনবিংশ শতকের ঠাকুরবাড়ি নিজেদের শুধুমাত্র সাহিত্য-সংস্কৃতি বা বিজ্ঞানচর্চার মধ্যে আবদ্ধ রেখেছিল ভাবলে ভুল ভাবা হবে।
সাহিত্য সংস্কৃতির পাশাপাশি ব্যবসা-বাণিজ্যেও ঠাকুরবাড়ি ছিল একমেবাদ্বিতীয়ম। আর এই ব্যবসা-বাণিজ্যের ব্যাপারে তৎকালীন বাঙালি সমাজের পথিকৃৎ হয়ে ওঠেন দ্বারকানাথ।
সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর তার 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা' বইতে লিখেছেন -
"দ্বারকানাথ যখন পৈতৃক বিষয় পান তখন তার আয় ছিল খুবই অল্প। কিন্তু নিজের দক্ষতা, কার্য-কুশলতার মধ্যে ও ইংরেজ বন্ধুদের সাহায্যে তিনি একে একে বহু ভূসম্পত্তির অধিকারী হন। ওড়িশা ও পূর্ববঙ্গে তিনি বহু জমিদারি কেনেন ও সেইসব জায়গায় কুঠিবাড়ি নির্মাণ করেন।
দ্বারকানাথের বেলগাছিয়ার বিরাট বাগানবাড়ির তো খুবই নামডাক। সেখানে এক এক রাতে তিনি যেভাবে সাহেব-সুবোদের অ্যাপায়ন করেছেন তার বিবরণ তখনকার দৈনিক পত্রিকাগুলির শিরোভাগে জায়গা পেত। আবার তা ঈশ্বর গুপ্তের ব্যঙ্গ কবিতার বিষয়বস্তুও হয়ে উঠেছিল।"
এবার আসা যাক সোনাগাছির প্রসঙ্গে। ১৮৫৩ সালে প্রকাশিত একটি সার্ভে রিপোর্ট থেকে জানা যায়, কলকাতা শহরে ৪৪৪৯টি ঠেক আছে, যেখানে বসবাস করেন প্রায় ১২,৪১৯ জন যৌনকর্মী। যার মধ্যে অন্যতম সাড়া জাগানো যৌনপল্লী ছিল 'সোনাগাছি'। সোনাগাছির সম্পর্কে কথিত ছিল, প্যারিসের যৌনকর্মীরাও কলকাতার এই যৌনালয় সম্পর্কে জানতেন। বস্তুতপক্ষে তার আগেই দ্বারকানাথ ঠাকুর বেশ কিছু যৌনপল্লীর মালিক হয়ে উঠেছিলেন। এ-ব্যাপারে সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী সম্পাদিত দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনীটি প্রণিধানযোগ্য। বইটি থেকে জানা যায়, প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর কলকাতার একটি এলাকাতেই প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক ছিলেন। এই অবস্থায় স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন ওঠে, কী এমন প্রয়োজন পড়ল দ্বারকানাথের, যার জন্য তাঁকে হয়ে উঠতে হল কিছু এতগুলি বেশ্যালয়ের মালিক? এমনকি বলতে গেলে তার হাত ধরেই প্রতিষ্ঠিত হল সোনাগাছির মতো যৌনপল্লী।
এই প্রশ্নের উত্তরও লুকিয়ে আছে দ্বারকানাথের ব্যবসা-বাণিজ্যের বিস্তৃতির মধ্যে। ইংরেজদের সঙ্গে রীতিমতো টক্কর দিয়েছেন তিনি। অন্যদিকে, ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বাণিজ্যের সূত্রেই কলকাতায় আগমন হয় প্রচুর রাজকর্মচারীর। তাঁরা বেশিরভাগই ছিলেন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির নিচুতলার কর্মী এবং বেশিরভাগই অবিবাহিত। ফলে এই ব্রিটিশ রাজকর্মচারীদের আপ্যায়নের জন্যই দ্বারকানাথ প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক হয়ে বসলেন। বেশিরভাগ কোঠাতেই ইংরেজ কর্মচারীরা তাদের আমোদ-স্ফূর্তির জন্য রাখতেন এক বা একাধিক নেটিভ উপপত্নী। এই নেটিভ উপপত্নীরা বিবেচিত হতেন ইংরেজ কর্মচারীদের আনন্দের ‘উপকরণ’ হিসেবে। তবে শুধুমাত্র ইংরেজ কর্মচারীরাই নন, তৎকালীন সময়ে অনেক বাঙালি 'বাবু'-র মুক্তাঞ্চলও হয়ে ওঠে এইসব যৌনপল্লী, যার মধ্যে অন্যতম ছিল সোনাগাছি।
৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিকানা গ্রহণ বা সোনাগাছির মতো যৌনপল্লীর শুরুয়াত হয় দ্বারকানাথের হাত ধরেই। একে দ্বারকানাথের তুখোড় বাণিজ্যিক বুদ্ধির প্রয়োগ বলে গণ্য করা চলে। বেলগাছিয়ার বাগানবাড়ি যেমন ইংরেজ কর্মচারী এবং বাঙালি বাবুদের কাছে আনন্দের অন্যতম উৎস ছিল, তেমনই তার অন্য একটি ধারা হয়তো প্রবাহমান ছিল এই যৌনপল্লীর হাত ধরেই। এভাবেই হাজারো আলোর মধ্যে ঠাকুর পরিবারের অনেক ঘটনাই হয়তো আমাদের অজ্ঞাতই রয়ে গেছে।
🗄 তথ্যসূত্র -
📙 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা',
✍ সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর
📕 শ্রীমন্মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনী,
✍ সম্পাদক সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী
সংকীর্ণমণা আন্দোলন করি চলুন।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনার কাছে আবেদন বাংলাদেশের সংখ্যালঘু আইন তৈরি করা তলে তলে বাংলাদেশ-পাকিস্তানের দিকে এগোচ্ছে বাংলাদেশের সংখ্যালঘুরা প্রতিদিন নির্যাতিত হচ্ছে
ঠিখ
পাপ বাপকেও ছাড়ে না, সময় হলে ঠিক বুঝতে পারবে।
বাংলাদেশ পাকিস্তানের মতো হবে না এবং ভারতের মতোও , বাংলাদেশ নাম্বার ওয়ান হবে এসিয়ার মধ্যে ইনশাল্লাহ,আমার সোনার বাংলাদেশ🥰🥰🥰🥰🥰
বাংলাদেশ কে এগিয়ে নিতে হলে মাননীয়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিকল্প আর কেউ নেই
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও নজরুল ইসলাম কোনো এক বিশেষ সম্প্রদায়ের কবি ছিলেন না। তাঁরা চিরকালীন, তাঁরা সমগ্র বিশ্বের কবি। রবীন্দ্র নজরুল আমাদের সবার কবি। মাননীয়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন 🙏🙏🙏
- কলকাতা, ভারতবর্ষ।
বাংলাদেশের থেকে ভারতের কিছু আসা নেই কিন্তু ভারতের থেকে বাংলাদেশের অনেক কিছুই পায়
শ্রেষ্ঠ বাঙালি এবং সাহিত্যিক রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
বাংলাভাষা সেরা 🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳😍😍😍❤️❤️❤️
sob bhasai bhalo kono bhasai superior noi abar kono bhasai choto noi sob bhasai bhalo sob bhasar modhe sudorjo ache r sob bhasakei respect kora uchit
Prithibir sob vashai sundor.. janmanor porei je vashai kotha bolte shikhe shei vashai tar kache priyo . So only bangla vasha sundor noi
👉( 🎭)বিশ্ব কবির - হিন্দু জননীর বেশ্যালয়
➡️➡️➡️🟥🟥🟥➡️🕉🕉🕉🕉⬛⬛⬛⬛
🎭 ছিলেন ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিক।
🟣 কবির পিতামহের বেশ্যার ব্যবসার ইতিহাস।
✍ সেন্ট্রাল এভিনিউ থেকে শোভাবাজারের রাস্তা ধরে এগিয়ে চললে, পথে পড়ে গৌরী শঙ্কর লেন। এখানেই অবস্থিত এশিয়ার সর্ববৃহৎ যৌনপল্লী সোনাগাছি।
আজও সাধারণ মানুষের কাছে যারা পরিচিত তথাকথিত 'বেশ্যা' নামে; এই অঞ্চলটির সঙ্গে যুক্ত এমনই ১০০,০০ যৌনকর্মীর নিত্যদিনের রুটিরুজির গল্প।
উনিশ শতক বললেই আমাদের মনে পড়ে ঠাকুরবাড়ির কথা। রবীন্দ্রনাথ থেকে অবনীন্দ্রনাথ একঝাঁক ক্ষণজন্মা প্রতিভার বিচরণভুমি এই ঠাকুরবাড়ি। তবে ঊনবিংশ শতকের ঠাকুরবাড়ি নিজেদের শুধুমাত্র সাহিত্য-সংস্কৃতি বা বিজ্ঞানচর্চার মধ্যে আবদ্ধ রেখেছিল ভাবলে ভুল ভাবা হবে।
সাহিত্য সংস্কৃতির পাশাপাশি ব্যবসা-বাণিজ্যেও ঠাকুরবাড়ি ছিল একমেবাদ্বিতীয়ম। আর এই ব্যবসা-বাণিজ্যের ব্যাপারে তৎকালীন বাঙালি সমাজের পথিকৃৎ হয়ে ওঠেন দ্বারকানাথ।
সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর তার 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা' বইতে লিখেছেন -
"দ্বারকানাথ যখন পৈতৃক বিষয় পান তখন তার আয় ছিল খুবই অল্প। কিন্তু নিজের দক্ষতা, কার্য-কুশলতার মধ্যে ও ইংরেজ বন্ধুদের সাহায্যে তিনি একে একে বহু ভূসম্পত্তির অধিকারী হন। ওড়িশা ও পূর্ববঙ্গে তিনি বহু জমিদারি কেনেন ও সেইসব জায়গায় কুঠিবাড়ি নির্মাণ করেন।
দ্বারকানাথের বেলগাছিয়ার বিরাট বাগানবাড়ির তো খুবই নামডাক। সেখানে এক এক রাতে তিনি যেভাবে সাহেব-সুবোদের অ্যাপায়ন করেছেন তার বিবরণ তখনকার দৈনিক পত্রিকাগুলির শিরোভাগে জায়গা পেত। আবার তা ঈশ্বর গুপ্তের ব্যঙ্গ কবিতার বিষয়বস্তুও হয়ে উঠেছিল।"
এবার আসা যাক সোনাগাছির প্রসঙ্গে। ১৮৫৩ সালে প্রকাশিত একটি সার্ভে রিপোর্ট থেকে জানা যায়, কলকাতা শহরে ৪৪৪৯টি ঠেক আছে, যেখানে বসবাস করেন প্রায় ১২,৪১৯ জন যৌনকর্মী। যার মধ্যে অন্যতম সাড়া জাগানো যৌনপল্লী ছিল 'সোনাগাছি'। সোনাগাছির সম্পর্কে কথিত ছিল, প্যারিসের যৌনকর্মীরাও কলকাতার এই যৌনালয় সম্পর্কে জানতেন। বস্তুতপক্ষে তার আগেই দ্বারকানাথ ঠাকুর বেশ কিছু যৌনপল্লীর মালিক হয়ে উঠেছিলেন। এ-ব্যাপারে সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী সম্পাদিত দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনীটি প্রণিধানযোগ্য। বইটি থেকে জানা যায়, প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর কলকাতার একটি এলাকাতেই প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক ছিলেন। এই অবস্থায় স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন ওঠে, কী এমন প্রয়োজন পড়ল দ্বারকানাথের, যার জন্য তাঁকে হয়ে উঠতে হল কিছু এতগুলি বেশ্যালয়ের মালিক? এমনকি বলতে গেলে তার হাত ধরেই প্রতিষ্ঠিত হল সোনাগাছির মতো যৌনপল্লী।
এই প্রশ্নের উত্তরও লুকিয়ে আছে দ্বারকানাথের ব্যবসা-বাণিজ্যের বিস্তৃতির মধ্যে। ইংরেজদের সঙ্গে রীতিমতো টক্কর দিয়েছেন তিনি। অন্যদিকে, ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বাণিজ্যের সূত্রেই কলকাতায় আগমন হয় প্রচুর রাজকর্মচারীর। তাঁরা বেশিরভাগই ছিলেন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির নিচুতলার কর্মী এবং বেশিরভাগই অবিবাহিত। ফলে এই ব্রিটিশ রাজকর্মচারীদের আপ্যায়নের জন্যই দ্বারকানাথ প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক হয়ে বসলেন। বেশিরভাগ কোঠাতেই ইংরেজ কর্মচারীরা তাদের আমোদ-স্ফূর্তির জন্য রাখতেন এক বা একাধিক নেটিভ উপপত্নী। এই নেটিভ উপপত্নীরা বিবেচিত হতেন ইংরেজ কর্মচারীদের আনন্দের ‘উপকরণ’ হিসেবে। তবে শুধুমাত্র ইংরেজ কর্মচারীরাই নন, তৎকালীন সময়ে অনেক বাঙালি 'বাবু'-র মুক্তাঞ্চলও হয়ে ওঠে এইসব যৌনপল্লী, যার মধ্যে অন্যতম ছিল সোনাগাছি।
৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিকানা গ্রহণ বা সোনাগাছির মতো যৌনপল্লীর শুরুয়াত হয় দ্বারকানাথের হাত ধরেই। একে দ্বারকানাথের তুখোড় বাণিজ্যিক বুদ্ধির প্রয়োগ বলে গণ্য করা চলে। বেলগাছিয়ার বাগানবাড়ি যেমন ইংরেজ কর্মচারী এবং বাঙালি বাবুদের কাছে আনন্দের অন্যতম উৎস ছিল, তেমনই তার অন্য একটি ধারা হয়তো প্রবাহমান ছিল এই যৌনপল্লীর হাত ধরেই। এভাবেই হাজারো আলোর মধ্যে ঠাকুর পরিবারের অনেক ঘটনাই হয়তো আমাদের অজ্ঞাতই রয়ে গেছে।
🗄 তথ্যসূত্র -
📙 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা',
✍ সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর
📕 শ্রীমন্মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনী,
✍ সম্পাদক সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী
Prithibir sob vashai sundor.... Karon prottek ta desh a jokhon akta baccha prothom kotha bole she desh er vashai bole... so kono akok vasha shudhu sundor noi ... sob vashai 100% pure
হিন্দু ধর্ম শ্রেষ্ঠ ছিলেন। 🕉
আমি ভারতীয় আর একজন সনাতনী হিন্দু
আমি বলতে চাই আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি আপনাদের দেশের জাতীয় সঙ্গীত ওটাও রবিঠাকুর এর লেখা,,,
পৃথিবী রয়েছে যতদিন রবিঠাকুর আর অন্যান্য হিন্দু লেখক দের অস্তিত্ব থাকবে ততদিন 🚩
জয় শ্রী রাম
জয় সনাতন
নমস্কার
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর হিন্দু সম্প্রদায়ের লোক ছিলেন না। উনি ব্রাহ্ম সমাজের ছিলেন।
রবীন্দ্র নাথ ঠাকুর ছাড়া,, আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি যেমন হবে না ঠিক তেমনি,,, জন গণ মন অধি নায়য়ক জয় হে ভারত ভাগ্যবিধাতা কোনো কিছুই তাকে ছাড়া ভাবতে পারি না,,, যিনি কিনা সারা বিশ্বের কবি তাকে বাদ দেওয়ার কথা মুখে আনা ও পাপ,,, 🙏🙏🙏🙏
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লিখন শুধু বাংলাদেশ নন সারা বিশ্বে চলবে চলতেই হবে 💪💪💪💪💪💪💪💪💪💪💪💪💪🦾🦾🦾
কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ হলেন বিশ্বকবি..তার ধারে কাছে যাওয়ার মত কোনো সাহিত্যিক এখনও জন্মায় নি.. যারা রবিঠাকুর কে ভালো বাসেন তারা অবশ্যই তার মাহাত্ম বুঝতে পারবেন..
আমি একজন ভারতীয় আমি খুব গর্বিত
ভারতবর্ষে জন্মগ্রহণ করে.❤️
আজ প্রমাণিত হলো ব্যাপারটা🙂
হিন্দু লেখকের লেখা জাতীয় সংগীত পরিবর্তন করা হবে ।
কবি সাহিত্যিক কখনো কোনো বিশেষ জাতীর জন্য হতে পারে না। আমি ইলিয়াড ওডেসি ভালবাসি । তেমনি ভালো বাসি রবীন্দ্রনাথ । নজরুল। সুকান্ত।
I being a Hindu consider Kaji Nazrul Islam as a bengali and Rabindranath Tagore as a bengali ❤️❤️
@KATTAR HINDU Jai Shree Ram 🚩🚩🚩🚩
সেখ হাসিনার বক্তব্যের সম্পূর্ণ উল্টো ক্যাপসান দেয়া হয়েছে। অত্যান্ত নিন্দাজনক । শত ধীক্কার। ডিসলাইক ও আনসাসক্রাইব করলাম।
খুব সত্যি একটা কথা আজ বাধ্য হয়ে কবুল করছি - পশ্চিমবঙ্গবাসীরা, অর্থাৎ আমরা যতো না বাংলা ভাষাকে সম্মান জানাই বা এতো দিন ধরে জানিয়ে এসেছি তার তুলনায় কিন্তু অনেক বেশী সম্মান জানিয়েছেন বাংলাদেশবাসীরা ; এটা একটা খুব তর্ক সাপেক্ষ বিষয় - হয়তো প্রচুর মানুষ এতে আমার উপর ক্ষুব্ধ হবেন তবে আমার যা অনুভূতি হয়েছে তার দ্বারাই আমি এই রকম একটা কথা জনসম্মুখে বলতে বাধ্য হলাম। যদি এতে কারো কোনো রকম অপমান লেগে থাকে তাহলে দয়া করে আমায় ক্ষমা করে দেবেন ; আসলে আমার উদ্দেশ্য কাউকে ছোট করা কিংবা অপমান করা নয় বরং সত্যি একটা ব্যাপারকে ব্যক্ত করা । 🙏🙏🙏🙏
Great person
সহমত
আপু,অব্বা, এগুলো হল বাংলা ভাষা।বাংলাদেশীরা প্রচুর ব্যবহার করে।
@@JOY_SANATANI ...... ঠিক যেমন " আমি তো বাংলা বলতে পারি না " - এই লাইন টা আমাদের অনেক বাড়ন্ত বয়সী পশ্চিমবঙ্গবাসীদের মুখ থেকেও শোনা যায় আর তাও ফিরিঙ্গীদের মতো কথা বলার ধাঁচে ; কী - খুব ভুল কি কিছু বললাম, বন্ধু ? 😌😌
উজু,পানি, ফুফু চাচা চাচি দেওয়াত আব্বু আম্মু আরো অনেক এ গুলো কি বাংলা ভাষা।ভারতীয় হিন্দু সনাতনী কিন্তু ভাষার বিকৃতি না করে শুদ্ধ ভাষায় কথা বলে।
বাংলাদেশের মুসলিম দোভাষী বেশি ভাগ বাংলা, উর্দু আরবি ভাষা মিশিয়ে কথা বলে
মুসলমান বাঙ্গালী আর হিন্দু বাঙ্গালীর বাংলা ভাষা পার্থক্য ।
রবীন্দ্র কে বুঝার মতো যোগ্যতা থাকা লাগে,,
আপনাকে যত দেখি ততো আপনার প্রতি আমার শ্রদ্ধা বেড়ে যায় 🧡 আপনি দীর্ঘজীবি হোন 🧡
👉( 🎭)বিশ্ব কবির - হিন্দু জননীর বেশ্যালয়
➡️➡️➡️🟥🟥🟥➡️🕉🕉🕉🕉⬛⬛⬛⬛
🎭 ছিলেন ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিক।
🟣 কবির পিতামহের বেশ্যার ব্যবসার ইতিহাস।
✍ সেন্ট্রাল এভিনিউ থেকে শোভাবাজারের রাস্তা ধরে এগিয়ে চললে, পথে পড়ে গৌরী শঙ্কর লেন। এখানেই অবস্থিত এশিয়ার সর্ববৃহৎ যৌনপল্লী সোনাগাছি।
আজও সাধারণ মানুষের কাছে যারা পরিচিত তথাকথিত 'বেশ্যা' নামে; এই অঞ্চলটির সঙ্গে যুক্ত এমনই ১০০,০০ যৌনকর্মীর নিত্যদিনের রুটিরুজির গল্প।
উনিশ শতক বললেই আমাদের মনে পড়ে ঠাকুরবাড়ির কথা। রবীন্দ্রনাথ থেকে অবনীন্দ্রনাথ একঝাঁক ক্ষণজন্মা প্রতিভার বিচরণভুমি এই ঠাকুরবাড়ি। তবে ঊনবিংশ শতকের ঠাকুরবাড়ি নিজেদের শুধুমাত্র সাহিত্য-সংস্কৃতি বা বিজ্ঞানচর্চার মধ্যে আবদ্ধ রেখেছিল ভাবলে ভুল ভাবা হবে।
সাহিত্য সংস্কৃতির পাশাপাশি ব্যবসা-বাণিজ্যেও ঠাকুরবাড়ি ছিল একমেবাদ্বিতীয়ম। আর এই ব্যবসা-বাণিজ্যের ব্যাপারে তৎকালীন বাঙালি সমাজের পথিকৃৎ হয়ে ওঠেন দ্বারকানাথ।
সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর তার 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা' বইতে লিখেছেন -
"দ্বারকানাথ যখন পৈতৃক বিষয় পান তখন তার আয় ছিল খুবই অল্প। কিন্তু নিজের দক্ষতা, কার্য-কুশলতার মধ্যে ও ইংরেজ বন্ধুদের সাহায্যে তিনি একে একে বহু ভূসম্পত্তির অধিকারী হন। ওড়িশা ও পূর্ববঙ্গে তিনি বহু জমিদারি কেনেন ও সেইসব জায়গায় কুঠিবাড়ি নির্মাণ করেন।
দ্বারকানাথের বেলগাছিয়ার বিরাট বাগানবাড়ির তো খুবই নামডাক। সেখানে এক এক রাতে তিনি যেভাবে সাহেব-সুবোদের অ্যাপায়ন করেছেন তার বিবরণ তখনকার দৈনিক পত্রিকাগুলির শিরোভাগে জায়গা পেত। আবার তা ঈশ্বর গুপ্তের ব্যঙ্গ কবিতার বিষয়বস্তুও হয়ে উঠেছিল।"
এবার আসা যাক সোনাগাছির প্রসঙ্গে। ১৮৫৩ সালে প্রকাশিত একটি সার্ভে রিপোর্ট থেকে জানা যায়, কলকাতা শহরে ৪৪৪৯টি ঠেক আছে, যেখানে বসবাস করেন প্রায় ১২,৪১৯ জন যৌনকর্মী। যার মধ্যে অন্যতম সাড়া জাগানো যৌনপল্লী ছিল 'সোনাগাছি'। সোনাগাছির সম্পর্কে কথিত ছিল, প্যারিসের যৌনকর্মীরাও কলকাতার এই যৌনালয় সম্পর্কে জানতেন। বস্তুতপক্ষে তার আগেই দ্বারকানাথ ঠাকুর বেশ কিছু যৌনপল্লীর মালিক হয়ে উঠেছিলেন। এ-ব্যাপারে সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী সম্পাদিত দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনীটি প্রণিধানযোগ্য। বইটি থেকে জানা যায়, প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর কলকাতার একটি এলাকাতেই প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক ছিলেন। এই অবস্থায় স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন ওঠে, কী এমন প্রয়োজন পড়ল দ্বারকানাথের, যার জন্য তাঁকে হয়ে উঠতে হল কিছু এতগুলি বেশ্যালয়ের মালিক? এমনকি বলতে গেলে তার হাত ধরেই প্রতিষ্ঠিত হল সোনাগাছির মতো যৌনপল্লী।
এই প্রশ্নের উত্তরও লুকিয়ে আছে দ্বারকানাথের ব্যবসা-বাণিজ্যের বিস্তৃতির মধ্যে। ইংরেজদের সঙ্গে রীতিমতো টক্কর দিয়েছেন তিনি। অন্যদিকে, ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বাণিজ্যের সূত্রেই কলকাতায় আগমন হয় প্রচুর রাজকর্মচারীর। তাঁরা বেশিরভাগই ছিলেন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির নিচুতলার কর্মী এবং বেশিরভাগই অবিবাহিত। ফলে এই ব্রিটিশ রাজকর্মচারীদের আপ্যায়নের জন্যই দ্বারকানাথ প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক হয়ে বসলেন। বেশিরভাগ কোঠাতেই ইংরেজ কর্মচারীরা তাদের আমোদ-স্ফূর্তির জন্য রাখতেন এক বা একাধিক নেটিভ উপপত্নী। এই নেটিভ উপপত্নীরা বিবেচিত হতেন ইংরেজ কর্মচারীদের আনন্দের ‘উপকরণ’ হিসেবে। তবে শুধুমাত্র ইংরেজ কর্মচারীরাই নন, তৎকালীন সময়ে অনেক বাঙালি 'বাবু'-র মুক্তাঞ্চলও হয়ে ওঠে এইসব যৌনপল্লী, যার মধ্যে অন্যতম ছিল সোনাগাছি।
৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিকানা গ্রহণ বা সোনাগাছির মতো যৌনপল্লীর শুরুয়াত হয় দ্বারকানাথের হাত ধরেই। একে দ্বারকানাথের তুখোড় বাণিজ্যিক বুদ্ধির প্রয়োগ বলে গণ্য করা চলে। বেলগাছিয়ার বাগানবাড়ি যেমন ইংরেজ কর্মচারী এবং বাঙালি বাবুদের কাছে আনন্দের অন্যতম উৎস ছিল, তেমনই তার অন্য একটি ধারা হয়তো প্রবাহমান ছিল এই যৌনপল্লীর হাত ধরেই। এভাবেই হাজারো আলোর মধ্যে ঠাকুর পরিবারের অনেক ঘটনাই হয়তো আমাদের অজ্ঞাতই রয়ে গেছে।
🗄 তথ্যসূত্র -
📙 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা',
✍ সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর
📕 শ্রীমন্মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনী,
✍ সম্পাদক সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী
ইন্ডিয়ায় চিকিৎসা করাতে যাব না কারণ সেখানে ৯৯% ডাক্তার হিন্দু- এই কথাগুলো তিনি বলেননি ম্যাম🤔🤔🤔
🚩🚩🚩🕉️🚩🚩🚩
😂🤣 right
হরি বোল ♥️🙏🙏🙏
যারা এগুলো নিয়ে কথা বলে, তারা রবীন্দ্রনাথের একটা লোমের সমান হবেনা।
রবীন্দ্র সংগীত বাঙালির গর্ব❤️
Ok iam a Muslim and I and loveeeeeeee Ravindra sangit and his stories
মাননীয়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অসাধারণ বক্তব্য আপনাকে শতকোটি প্রণাম
আমি একজন ভারতীয় কিন্তু বাংলাদেশের ভাষা ও সংস্কৃতি নিয়ে গর্ববোধ করি যে প্রতিবেশী দেশ হলেও সমস্ত বাংলাদেশের নাগরিক আমার ভাই বেরাদার। আমাদের দেশের ভাষা ও সংস্কৃতির সাথে এই প্রতিবেশীর হৃদয়ের সম্পর্ক আমরা একই আত্মা।
একদম ভুল করেও পড়িস না না হলে মানুষ হয়ে যাবি
বাংলাদেশে রবীন্দ্রনাথের কবিতা, সাহিত্য, গান নিয়ে অনেক চর্চা হলেও জাতীয় সংগীত রবি ঠাকুরের লেখা অনেকের আবার পছন্দ নয়_ শোনা যায় অনেকের আপত্তি ছিল ।
ভারত না থাকলে বাংলাদেশ বাংলাদেশ নয় পাকিস্তান থাকতো জয় ভারত জয় শ্রী রাম
রবীন্দ্রনাথ হিন্দু ধর্মের ছিলেন না। তিনি ছিলেন ব্রাহ্ম।
To bramho to Hindu dhormoi
Greatest philosopher of all time.
Who ?
👉( 🎭)বিশ্ব কবির - হিন্দু জননীর বেশ্যালয়
➡️➡️➡️🟥🟥🟥➡️🕉🕉🕉🕉⬛⬛⬛⬛
🎭 ছিলেন ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিক।
🟣 কবির পিতামহের বেশ্যার ব্যবসার ইতিহাস।
✍ সেন্ট্রাল এভিনিউ থেকে শোভাবাজারের রাস্তা ধরে এগিয়ে চললে, পথে পড়ে গৌরী শঙ্কর লেন। এখানেই অবস্থিত এশিয়ার সর্ববৃহৎ যৌনপল্লী সোনাগাছি।
আজও সাধারণ মানুষের কাছে যারা পরিচিত তথাকথিত 'বেশ্যা' নামে; এই অঞ্চলটির সঙ্গে যুক্ত এমনই ১০০,০০ যৌনকর্মীর নিত্যদিনের রুটিরুজির গল্প।
উনিশ শতক বললেই আমাদের মনে পড়ে ঠাকুরবাড়ির কথা। রবীন্দ্রনাথ থেকে অবনীন্দ্রনাথ একঝাঁক ক্ষণজন্মা প্রতিভার বিচরণভুমি এই ঠাকুরবাড়ি। তবে ঊনবিংশ শতকের ঠাকুরবাড়ি নিজেদের শুধুমাত্র সাহিত্য-সংস্কৃতি বা বিজ্ঞানচর্চার মধ্যে আবদ্ধ রেখেছিল ভাবলে ভুল ভাবা হবে।
সাহিত্য সংস্কৃতির পাশাপাশি ব্যবসা-বাণিজ্যেও ঠাকুরবাড়ি ছিল একমেবাদ্বিতীয়ম। আর এই ব্যবসা-বাণিজ্যের ব্যাপারে তৎকালীন বাঙালি সমাজের পথিকৃৎ হয়ে ওঠেন দ্বারকানাথ।
সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর তার 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা' বইতে লিখেছেন -
"দ্বারকানাথ যখন পৈতৃক বিষয় পান তখন তার আয় ছিল খুবই অল্প। কিন্তু নিজের দক্ষতা, কার্য-কুশলতার মধ্যে ও ইংরেজ বন্ধুদের সাহায্যে তিনি একে একে বহু ভূসম্পত্তির অধিকারী হন। ওড়িশা ও পূর্ববঙ্গে তিনি বহু জমিদারি কেনেন ও সেইসব জায়গায় কুঠিবাড়ি নির্মাণ করেন।
দ্বারকানাথের বেলগাছিয়ার বিরাট বাগানবাড়ির তো খুবই নামডাক। সেখানে এক এক রাতে তিনি যেভাবে সাহেব-সুবোদের অ্যাপায়ন করেছেন তার বিবরণ তখনকার দৈনিক পত্রিকাগুলির শিরোভাগে জায়গা পেত। আবার তা ঈশ্বর গুপ্তের ব্যঙ্গ কবিতার বিষয়বস্তুও হয়ে উঠেছিল।"
এবার আসা যাক সোনাগাছির প্রসঙ্গে। ১৮৫৩ সালে প্রকাশিত একটি সার্ভে রিপোর্ট থেকে জানা যায়, কলকাতা শহরে ৪৪৪৯টি ঠেক আছে, যেখানে বসবাস করেন প্রায় ১২,৪১৯ জন যৌনকর্মী। যার মধ্যে অন্যতম সাড়া জাগানো যৌনপল্লী ছিল 'সোনাগাছি'। সোনাগাছির সম্পর্কে কথিত ছিল, প্যারিসের যৌনকর্মীরাও কলকাতার এই যৌনালয় সম্পর্কে জানতেন। বস্তুতপক্ষে তার আগেই দ্বারকানাথ ঠাকুর বেশ কিছু যৌনপল্লীর মালিক হয়ে উঠেছিলেন। এ-ব্যাপারে সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী সম্পাদিত দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনীটি প্রণিধানযোগ্য। বইটি থেকে জানা যায়, প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর কলকাতার একটি এলাকাতেই প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক ছিলেন। এই অবস্থায় স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন ওঠে, কী এমন প্রয়োজন পড়ল দ্বারকানাথের, যার জন্য তাঁকে হয়ে উঠতে হল কিছু এতগুলি বেশ্যালয়ের মালিক? এমনকি বলতে গেলে তার হাত ধরেই প্রতিষ্ঠিত হল সোনাগাছির মতো যৌনপল্লী।
এই প্রশ্নের উত্তরও লুকিয়ে আছে দ্বারকানাথের ব্যবসা-বাণিজ্যের বিস্তৃতির মধ্যে। ইংরেজদের সঙ্গে রীতিমতো টক্কর দিয়েছেন তিনি। অন্যদিকে, ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বাণিজ্যের সূত্রেই কলকাতায় আগমন হয় প্রচুর রাজকর্মচারীর। তাঁরা বেশিরভাগই ছিলেন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির নিচুতলার কর্মী এবং বেশিরভাগই অবিবাহিত। ফলে এই ব্রিটিশ রাজকর্মচারীদের আপ্যায়নের জন্যই দ্বারকানাথ প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক হয়ে বসলেন। বেশিরভাগ কোঠাতেই ইংরেজ কর্মচারীরা তাদের আমোদ-স্ফূর্তির জন্য রাখতেন এক বা একাধিক নেটিভ উপপত্নী। এই নেটিভ উপপত্নীরা বিবেচিত হতেন ইংরেজ কর্মচারীদের আনন্দের ‘উপকরণ’ হিসেবে। তবে শুধুমাত্র ইংরেজ কর্মচারীরাই নন, তৎকালীন সময়ে অনেক বাঙালি 'বাবু'-র মুক্তাঞ্চলও হয়ে ওঠে এইসব যৌনপল্লী, যার মধ্যে অন্যতম ছিল সোনাগাছি।
৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিকানা গ্রহণ বা সোনাগাছির মতো যৌনপল্লীর শুরুয়াত হয় দ্বারকানাথের হাত ধরেই। একে দ্বারকানাথের তুখোড় বাণিজ্যিক বুদ্ধির প্রয়োগ বলে গণ্য করা চলে। বেলগাছিয়ার বাগানবাড়ি যেমন ইংরেজ কর্মচারী এবং বাঙালি বাবুদের কাছে আনন্দের অন্যতম উৎস ছিল, তেমনই তার অন্য একটি ধারা হয়তো প্রবাহমান ছিল এই যৌনপল্লীর হাত ধরেই। এভাবেই হাজারো আলোর মধ্যে ঠাকুর পরিবারের অনেক ঘটনাই হয়তো আমাদের অজ্ঞাতই রয়ে গেছে।
🗄 তথ্যসূত্র -
📙 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা',
✍ সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর
📕 শ্রীমন্মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনী,
✍ সম্পাদক সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী
পশ্চিমবঙ্গের পাঠ্য বই তে রামধনু কে রঙধনু, মা কে আম্মা, জল কে পানি ...
আস্তে আস্তে মুসলিমাইজেশন হয়ে যাচ্ছে।
বঙ্গবন্ধু র প্রতি শ্রদ্ধা ছিল আছে থাকবে যেমন টা আমরা আমাদের বাড়িতে শিক্ষা পেয়েছি,।
কোথাও একটু খারাপ লাগে যখন কবিগুরুকে নিয়ে সমালোচনা, বা ঠিক সমালোচনার মাধ্যমে কিছু বাঙালি বা অবাঙালি রবীন্দ্রনাথকে নিয়ে যখন তুচ্ছ কিছু মন্তব্য করেন। Bengali literature অর্থাৎ বাংলা সাহিত্য কে তিনি বোধহয় একমাত্র কবি যিনি বিশ্বের দরবারে পৌঁছে দিয়েছিলেন। এবং আমার মনে হয় যে এটি একটি গর্বের বিষয় কেননা রবীন্দ্র পরবর্তী কিছু লেখক যারা সত্যিই কবির থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে আমাদের সাহিত্যকে আলোকিত করেছেন।
তুমিই হাসিনা মা ,যোগ্য প্রধান মন্ত্রী❤️❤️
এটা কে আবার আসলো 😂😂
বিশ্ব কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর জিন্দাবাদ জিন্দাবাদ,
All political leaders should control their language and avoid thoughts which newly create a bitter relationship between Muslims and Hindus. We have to be patriotic for our new generation and live together ❤️ as BANGLADESHI nationalist.
👉( 🎭)বিশ্ব কবির - হিন্দু জননীর বেশ্যালয়
➡️➡️➡️🟥🟥🟥➡️🕉🕉🕉🕉⬛⬛⬛⬛
🎭 ছিলেন ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিক।
🟣 কবির পিতামহের বেশ্যার ব্যবসার ইতিহাস।
✍ সেন্ট্রাল এভিনিউ থেকে শোভাবাজারের রাস্তা ধরে এগিয়ে চললে, পথে পড়ে গৌরী শঙ্কর লেন। এখানেই অবস্থিত এশিয়ার সর্ববৃহৎ যৌনপল্লী সোনাগাছি।
আজও সাধারণ মানুষের কাছে যারা পরিচিত তথাকথিত 'বেশ্যা' নামে; এই অঞ্চলটির সঙ্গে যুক্ত এমনই ১০০,০০ যৌনকর্মীর নিত্যদিনের রুটিরুজির গল্প।
উনিশ শতক বললেই আমাদের মনে পড়ে ঠাকুরবাড়ির কথা। রবীন্দ্রনাথ থেকে অবনীন্দ্রনাথ একঝাঁক ক্ষণজন্মা প্রতিভার বিচরণভুমি এই ঠাকুরবাড়ি। তবে ঊনবিংশ শতকের ঠাকুরবাড়ি নিজেদের শুধুমাত্র সাহিত্য-সংস্কৃতি বা বিজ্ঞানচর্চার মধ্যে আবদ্ধ রেখেছিল ভাবলে ভুল ভাবা হবে।
সাহিত্য সংস্কৃতির পাশাপাশি ব্যবসা-বাণিজ্যেও ঠাকুরবাড়ি ছিল একমেবাদ্বিতীয়ম। আর এই ব্যবসা-বাণিজ্যের ব্যাপারে তৎকালীন বাঙালি সমাজের পথিকৃৎ হয়ে ওঠেন দ্বারকানাথ।
সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর তার 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা' বইতে লিখেছেন -
"দ্বারকানাথ যখন পৈতৃক বিষয় পান তখন তার আয় ছিল খুবই অল্প। কিন্তু নিজের দক্ষতা, কার্য-কুশলতার মধ্যে ও ইংরেজ বন্ধুদের সাহায্যে তিনি একে একে বহু ভূসম্পত্তির অধিকারী হন। ওড়িশা ও পূর্ববঙ্গে তিনি বহু জমিদারি কেনেন ও সেইসব জায়গায় কুঠিবাড়ি নির্মাণ করেন।
দ্বারকানাথের বেলগাছিয়ার বিরাট বাগানবাড়ির তো খুবই নামডাক। সেখানে এক এক রাতে তিনি যেভাবে সাহেব-সুবোদের অ্যাপায়ন করেছেন তার বিবরণ তখনকার দৈনিক পত্রিকাগুলির শিরোভাগে জায়গা পেত। আবার তা ঈশ্বর গুপ্তের ব্যঙ্গ কবিতার বিষয়বস্তুও হয়ে উঠেছিল।"
এবার আসা যাক সোনাগাছির প্রসঙ্গে। ১৮৫৩ সালে প্রকাশিত একটি সার্ভে রিপোর্ট থেকে জানা যায়, কলকাতা শহরে ৪৪৪৯টি ঠেক আছে, যেখানে বসবাস করেন প্রায় ১২,৪১৯ জন যৌনকর্মী। যার মধ্যে অন্যতম সাড়া জাগানো যৌনপল্লী ছিল 'সোনাগাছি'। সোনাগাছির সম্পর্কে কথিত ছিল, প্যারিসের যৌনকর্মীরাও কলকাতার এই যৌনালয় সম্পর্কে জানতেন। বস্তুতপক্ষে তার আগেই দ্বারকানাথ ঠাকুর বেশ কিছু যৌনপল্লীর মালিক হয়ে উঠেছিলেন। এ-ব্যাপারে সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী সম্পাদিত দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনীটি প্রণিধানযোগ্য। বইটি থেকে জানা যায়, প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর কলকাতার একটি এলাকাতেই প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক ছিলেন। এই অবস্থায় স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন ওঠে, কী এমন প্রয়োজন পড়ল দ্বারকানাথের, যার জন্য তাঁকে হয়ে উঠতে হল কিছু এতগুলি বেশ্যালয়ের মালিক? এমনকি বলতে গেলে তার হাত ধরেই প্রতিষ্ঠিত হল সোনাগাছির মতো যৌনপল্লী।
এই প্রশ্নের উত্তরও লুকিয়ে আছে দ্বারকানাথের ব্যবসা-বাণিজ্যের বিস্তৃতির মধ্যে। ইংরেজদের সঙ্গে রীতিমতো টক্কর দিয়েছেন তিনি। অন্যদিকে, ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বাণিজ্যের সূত্রেই কলকাতায় আগমন হয় প্রচুর রাজকর্মচারীর। তাঁরা বেশিরভাগই ছিলেন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির নিচুতলার কর্মী এবং বেশিরভাগই অবিবাহিত। ফলে এই ব্রিটিশ রাজকর্মচারীদের আপ্যায়নের জন্যই দ্বারকানাথ প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক হয়ে বসলেন। বেশিরভাগ কোঠাতেই ইংরেজ কর্মচারীরা তাদের আমোদ-স্ফূর্তির জন্য রাখতেন এক বা একাধিক নেটিভ উপপত্নী। এই নেটিভ উপপত্নীরা বিবেচিত হতেন ইংরেজ কর্মচারীদের আনন্দের ‘উপকরণ’ হিসেবে। তবে শুধুমাত্র ইংরেজ কর্মচারীরাই নন, তৎকালীন সময়ে অনেক বাঙালি 'বাবু'-র মুক্তাঞ্চলও হয়ে ওঠে এইসব যৌনপল্লী, যার মধ্যে অন্যতম ছিল সোনাগাছি।
৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিকানা গ্রহণ বা সোনাগাছির মতো যৌনপল্লীর শুরুয়াত হয় দ্বারকানাথের হাত ধরেই। একে দ্বারকানাথের তুখোড় বাণিজ্যিক বুদ্ধির প্রয়োগ বলে গণ্য করা চলে। বেলগাছিয়ার বাগানবাড়ি যেমন ইংরেজ কর্মচারী এবং বাঙালি বাবুদের কাছে আনন্দের অন্যতম উৎস ছিল, তেমনই তার অন্য একটি ধারা হয়তো প্রবাহমান ছিল এই যৌনপল্লীর হাত ধরেই। এভাবেই হাজারো আলোর মধ্যে ঠাকুর পরিবারের অনেক ঘটনাই হয়তো আমাদের অজ্ঞাতই রয়ে গেছে।
🗄 তথ্যসূত্র -
📙 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা',
✍ সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর
📕 শ্রীমন্মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনী,
✍ সম্পাদক সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী
Also, trade between both communities. If that is there no one would harm each other because of mutual interest.
Muslims always hate Hindus.
হে প্রিয় কবি তুমি আছো অন্তরে
আপনাকে কিছু কারণে ভালো লাগে এই জন্য
Don't worry madam,. you are constant..TRUTH🌹🌹🌹🌹🌹
🤣🤣🤣🤣
@@christophernolan2181 dat kelane mal
👉( 🎭)বিশ্ব কবির - হিন্দু জননীর বেশ্যালয়
➡️➡️➡️🟥🟥🟥➡️🕉🕉🕉🕉⬛⬛⬛⬛
🎭 ছিলেন ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিক।
🟣 কবির পিতামহের বেশ্যার ব্যবসার ইতিহাস।
✍ সেন্ট্রাল এভিনিউ থেকে শোভাবাজারের রাস্তা ধরে এগিয়ে চললে, পথে পড়ে গৌরী শঙ্কর লেন। এখানেই অবস্থিত এশিয়ার সর্ববৃহৎ যৌনপল্লী সোনাগাছি।
আজও সাধারণ মানুষের কাছে যারা পরিচিত তথাকথিত 'বেশ্যা' নামে; এই অঞ্চলটির সঙ্গে যুক্ত এমনই ১০০,০০ যৌনকর্মীর নিত্যদিনের রুটিরুজির গল্প।
উনিশ শতক বললেই আমাদের মনে পড়ে ঠাকুরবাড়ির কথা। রবীন্দ্রনাথ থেকে অবনীন্দ্রনাথ একঝাঁক ক্ষণজন্মা প্রতিভার বিচরণভুমি এই ঠাকুরবাড়ি। তবে ঊনবিংশ শতকের ঠাকুরবাড়ি নিজেদের শুধুমাত্র সাহিত্য-সংস্কৃতি বা বিজ্ঞানচর্চার মধ্যে আবদ্ধ রেখেছিল ভাবলে ভুল ভাবা হবে।
সাহিত্য সংস্কৃতির পাশাপাশি ব্যবসা-বাণিজ্যেও ঠাকুরবাড়ি ছিল একমেবাদ্বিতীয়ম। আর এই ব্যবসা-বাণিজ্যের ব্যাপারে তৎকালীন বাঙালি সমাজের পথিকৃৎ হয়ে ওঠেন দ্বারকানাথ।
সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর তার 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা' বইতে লিখেছেন -
"দ্বারকানাথ যখন পৈতৃক বিষয় পান তখন তার আয় ছিল খুবই অল্প। কিন্তু নিজের দক্ষতা, কার্য-কুশলতার মধ্যে ও ইংরেজ বন্ধুদের সাহায্যে তিনি একে একে বহু ভূসম্পত্তির অধিকারী হন। ওড়িশা ও পূর্ববঙ্গে তিনি বহু জমিদারি কেনেন ও সেইসব জায়গায় কুঠিবাড়ি নির্মাণ করেন।
দ্বারকানাথের বেলগাছিয়ার বিরাট বাগানবাড়ির তো খুবই নামডাক। সেখানে এক এক রাতে তিনি যেভাবে সাহেব-সুবোদের অ্যাপায়ন করেছেন তার বিবরণ তখনকার দৈনিক পত্রিকাগুলির শিরোভাগে জায়গা পেত। আবার তা ঈশ্বর গুপ্তের ব্যঙ্গ কবিতার বিষয়বস্তুও হয়ে উঠেছিল।"
এবার আসা যাক সোনাগাছির প্রসঙ্গে। ১৮৫৩ সালে প্রকাশিত একটি সার্ভে রিপোর্ট থেকে জানা যায়, কলকাতা শহরে ৪৪৪৯টি ঠেক আছে, যেখানে বসবাস করেন প্রায় ১২,৪১৯ জন যৌনকর্মী। যার মধ্যে অন্যতম সাড়া জাগানো যৌনপল্লী ছিল 'সোনাগাছি'। সোনাগাছির সম্পর্কে কথিত ছিল, প্যারিসের যৌনকর্মীরাও কলকাতার এই যৌনালয় সম্পর্কে জানতেন। বস্তুতপক্ষে তার আগেই দ্বারকানাথ ঠাকুর বেশ কিছু যৌনপল্লীর মালিক হয়ে উঠেছিলেন। এ-ব্যাপারে সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী সম্পাদিত দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনীটি প্রণিধানযোগ্য। বইটি থেকে জানা যায়, প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর কলকাতার একটি এলাকাতেই প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক ছিলেন। এই অবস্থায় স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন ওঠে, কী এমন প্রয়োজন পড়ল দ্বারকানাথের, যার জন্য তাঁকে হয়ে উঠতে হল কিছু এতগুলি বেশ্যালয়ের মালিক? এমনকি বলতে গেলে তার হাত ধরেই প্রতিষ্ঠিত হল সোনাগাছির মতো যৌনপল্লী।
এই প্রশ্নের উত্তরও লুকিয়ে আছে দ্বারকানাথের ব্যবসা-বাণিজ্যের বিস্তৃতির মধ্যে। ইংরেজদের সঙ্গে রীতিমতো টক্কর দিয়েছেন তিনি। অন্যদিকে, ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বাণিজ্যের সূত্রেই কলকাতায় আগমন হয় প্রচুর রাজকর্মচারীর। তাঁরা বেশিরভাগই ছিলেন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির নিচুতলার কর্মী এবং বেশিরভাগই অবিবাহিত। ফলে এই ব্রিটিশ রাজকর্মচারীদের আপ্যায়নের জন্যই দ্বারকানাথ প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক হয়ে বসলেন। বেশিরভাগ কোঠাতেই ইংরেজ কর্মচারীরা তাদের আমোদ-স্ফূর্তির জন্য রাখতেন এক বা একাধিক নেটিভ উপপত্নী। এই নেটিভ উপপত্নীরা বিবেচিত হতেন ইংরেজ কর্মচারীদের আনন্দের ‘উপকরণ’ হিসেবে। তবে শুধুমাত্র ইংরেজ কর্মচারীরাই নন, তৎকালীন সময়ে অনেক বাঙালি 'বাবু'-র মুক্তাঞ্চলও হয়ে ওঠে এইসব যৌনপল্লী, যার মধ্যে অন্যতম ছিল সোনাগাছি।
৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিকানা গ্রহণ বা সোনাগাছির মতো যৌনপল্লীর শুরুয়াত হয় দ্বারকানাথের হাত ধরেই। একে দ্বারকানাথের তুখোড় বাণিজ্যিক বুদ্ধির প্রয়োগ বলে গণ্য করা চলে। বেলগাছিয়ার বাগানবাড়ি যেমন ইংরেজ কর্মচারী এবং বাঙালি বাবুদের কাছে আনন্দের অন্যতম উৎস ছিল, তেমনই তার অন্য একটি ধারা হয়তো প্রবাহমান ছিল এই যৌনপল্লীর হাত ধরেই। এভাবেই হাজারো আলোর মধ্যে ঠাকুর পরিবারের অনেক ঘটনাই হয়তো আমাদের অজ্ঞাতই রয়ে গেছে।
🗄 তথ্যসূত্র -
📙 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা',
✍ সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর
📕 শ্রীমন্মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনী,
✍ সম্পাদক সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী
আপনাদের জাতীয় সঙ্গীতটা পাল্টে ফেলুন তবে। সেটাও তো বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথের লেখা। আপনাদের মনোভাব দেখে আশ্চর্য হতে হয়!
আসলে আমার মনে হয় ৮০% বাংলাদেশী রবীন্দ্র সংগীত এর ভাবার্থ, সারমর্ম বুঝতে ই পারে না 😂
আমার কাছে বাংলা মানেই রবীন্দ্রনাথ ।।
& Bengali is the sweetest language in the whole World 🌍
এরাতো জাত ধর্ম করে করে গেল। কি বুঝবে?
Both , W B and B D People can not Understand the books of RABINDRANATH THAKUR .
রবীন্দ্রনাথ ছাড়া বাঙালি অচল,এইবার কেউ যদি নিজেকে বাঙালি না মানে,পাকিস্তানি বা আরবি মনে করে সেটা আলাদা ব্যাপার👍👍
বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত হবে কালেমা ইনশাআল্লাহ
তাহলে সেটা আর বাংলাদেশ থাকবে না,
তাহলে সেটা আরব হয়ে যাবে।
আমাদের মুখ দিয়ে ভালো কথা বের হয় না।
যারা এসবের বিরোধীতা করে হয় তারা জঙ্গি মুসলিম না হয় বিএনপি রাজাকার!
যারা সাহিত্য সংগীত কে ধর্মের চোখে দেখে তারা কি মানুষ?🙄
মনে আছে। স্মরণ করিয়ে দেয়ার জন্য ধন্যবাদ।
আমাদের পিসি বুড়ি নিজেকে রবি নন্দনাথ মনে করে তাই একটা অখাদ্য কবিতা লিখে ফেলেছে এপাৎ ওপাং ঝপাং, আমরা সবাই ছাগল।
Vai tomar ai comments ta pore ami ato ato hesechi ato hesechi aka aka 🤣🤣🤣🤣 amar nijeke pagol bole mone hochchilo 🤣🤣🤣🤣 rabi nanda Nath 🤣🤣🤣😂😂 puro mejhete sue pore ami hesechi 🤣🤣 tomra paro o vai 😊
🤣🤣🤣🤣🤣
👉( 🎭)বিশ্ব কবির - হিন্দু জননীর বেশ্যালয়
➡️➡️➡️🟥🟥🟥➡️🕉🕉🕉🕉⬛⬛⬛⬛
🎭 ছিলেন ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিক।
🟣 কবির পিতামহের বেশ্যার ব্যবসার ইতিহাস।
✍ সেন্ট্রাল এভিনিউ থেকে শোভাবাজারের রাস্তা ধরে এগিয়ে চললে, পথে পড়ে গৌরী শঙ্কর লেন। এখানেই অবস্থিত এশিয়ার সর্ববৃহৎ যৌনপল্লী সোনাগাছি।
আজও সাধারণ মানুষের কাছে যারা পরিচিত তথাকথিত 'বেশ্যা' নামে; এই অঞ্চলটির সঙ্গে যুক্ত এমনই ১০০,০০ যৌনকর্মীর নিত্যদিনের রুটিরুজির গল্প।
উনিশ শতক বললেই আমাদের মনে পড়ে ঠাকুরবাড়ির কথা। রবীন্দ্রনাথ থেকে অবনীন্দ্রনাথ একঝাঁক ক্ষণজন্মা প্রতিভার বিচরণভুমি এই ঠাকুরবাড়ি। তবে ঊনবিংশ শতকের ঠাকুরবাড়ি নিজেদের শুধুমাত্র সাহিত্য-সংস্কৃতি বা বিজ্ঞানচর্চার মধ্যে আবদ্ধ রেখেছিল ভাবলে ভুল ভাবা হবে।
সাহিত্য সংস্কৃতির পাশাপাশি ব্যবসা-বাণিজ্যেও ঠাকুরবাড়ি ছিল একমেবাদ্বিতীয়ম। আর এই ব্যবসা-বাণিজ্যের ব্যাপারে তৎকালীন বাঙালি সমাজের পথিকৃৎ হয়ে ওঠেন দ্বারকানাথ।
সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর তার 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা' বইতে লিখেছেন -
"দ্বারকানাথ যখন পৈতৃক বিষয় পান তখন তার আয় ছিল খুবই অল্প। কিন্তু নিজের দক্ষতা, কার্য-কুশলতার মধ্যে ও ইংরেজ বন্ধুদের সাহায্যে তিনি একে একে বহু ভূসম্পত্তির অধিকারী হন। ওড়িশা ও পূর্ববঙ্গে তিনি বহু জমিদারি কেনেন ও সেইসব জায়গায় কুঠিবাড়ি নির্মাণ করেন।
দ্বারকানাথের বেলগাছিয়ার বিরাট বাগানবাড়ির তো খুবই নামডাক। সেখানে এক এক রাতে তিনি যেভাবে সাহেব-সুবোদের অ্যাপায়ন করেছেন তার বিবরণ তখনকার দৈনিক পত্রিকাগুলির শিরোভাগে জায়গা পেত। আবার তা ঈশ্বর গুপ্তের ব্যঙ্গ কবিতার বিষয়বস্তুও হয়ে উঠেছিল।"
এবার আসা যাক সোনাগাছির প্রসঙ্গে। ১৮৫৩ সালে প্রকাশিত একটি সার্ভে রিপোর্ট থেকে জানা যায়, কলকাতা শহরে ৪৪৪৯টি ঠেক আছে, যেখানে বসবাস করেন প্রায় ১২,৪১৯ জন যৌনকর্মী। যার মধ্যে অন্যতম সাড়া জাগানো যৌনপল্লী ছিল 'সোনাগাছি'। সোনাগাছির সম্পর্কে কথিত ছিল, প্যারিসের যৌনকর্মীরাও কলকাতার এই যৌনালয় সম্পর্কে জানতেন। বস্তুতপক্ষে তার আগেই দ্বারকানাথ ঠাকুর বেশ কিছু যৌনপল্লীর মালিক হয়ে উঠেছিলেন। এ-ব্যাপারে সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী সম্পাদিত দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনীটি প্রণিধানযোগ্য। বইটি থেকে জানা যায়, প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর কলকাতার একটি এলাকাতেই প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক ছিলেন। এই অবস্থায় স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন ওঠে, কী এমন প্রয়োজন পড়ল দ্বারকানাথের, যার জন্য তাঁকে হয়ে উঠতে হল কিছু এতগুলি বেশ্যালয়ের মালিক? এমনকি বলতে গেলে তার হাত ধরেই প্রতিষ্ঠিত হল সোনাগাছির মতো যৌনপল্লী।
এই প্রশ্নের উত্তরও লুকিয়ে আছে দ্বারকানাথের ব্যবসা-বাণিজ্যের বিস্তৃতির মধ্যে। ইংরেজদের সঙ্গে রীতিমতো টক্কর দিয়েছেন তিনি। অন্যদিকে, ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বাণিজ্যের সূত্রেই কলকাতায় আগমন হয় প্রচুর রাজকর্মচারীর। তাঁরা বেশিরভাগই ছিলেন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির নিচুতলার কর্মী এবং বেশিরভাগই অবিবাহিত। ফলে এই ব্রিটিশ রাজকর্মচারীদের আপ্যায়নের জন্যই দ্বারকানাথ প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক হয়ে বসলেন। বেশিরভাগ কোঠাতেই ইংরেজ কর্মচারীরা তাদের আমোদ-স্ফূর্তির জন্য রাখতেন এক বা একাধিক নেটিভ উপপত্নী। এই নেটিভ উপপত্নীরা বিবেচিত হতেন ইংরেজ কর্মচারীদের আনন্দের ‘উপকরণ’ হিসেবে। তবে শুধুমাত্র ইংরেজ কর্মচারীরাই নন, তৎকালীন সময়ে অনেক বাঙালি 'বাবু'-র মুক্তাঞ্চলও হয়ে ওঠে এইসব যৌনপল্লী, যার মধ্যে অন্যতম ছিল সোনাগাছি।
৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিকানা গ্রহণ বা সোনাগাছির মতো যৌনপল্লীর শুরুয়াত হয় দ্বারকানাথের হাত ধরেই। একে দ্বারকানাথের তুখোড় বাণিজ্যিক বুদ্ধির প্রয়োগ বলে গণ্য করা চলে। বেলগাছিয়ার বাগানবাড়ি যেমন ইংরেজ কর্মচারী এবং বাঙালি বাবুদের কাছে আনন্দের অন্যতম উৎস ছিল, তেমনই তার অন্য একটি ধারা হয়তো প্রবাহমান ছিল এই যৌনপল্লীর হাত ধরেই। এভাবেই হাজারো আলোর মধ্যে ঠাকুর পরিবারের অনেক ঘটনাই হয়তো আমাদের অজ্ঞাতই রয়ে গেছে।
🗄 তথ্যসূত্র -
📙 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা',
✍ সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর
📕 শ্রীমন্মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনী,
✍ সম্পাদক সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী
হিন্দু ধর্মের কে সস্তা ভাবে মুসুমান রা
মুসলিম ধর্ম মাএ ১০০০ হাজার বছর পুরোনো ধর্ম
আর হিন্দু ধর্ম ৬০০০ হাজার বছর পুরানো
চ্যানেলটা কার জানিনা তবে আপনার উচিত হয়নি এমন ক্যাপশন লিখা ওনি বলেছেন কি আর আপনি শিরোনামে লিখেছেন কি আমাদের কিছু হিন্দু মৌলবাদীরা বক্তব্য না শুনেই গালিগালাজ শুরু করে দিয়েছেন।
আমি ভারতীয় বাঙালি হয়েও রবীন্দ্র সঙ্গীতের সঙ্গে সঙ্গে নজরুল গীতি গিতিকেও ভালবাসি, ধর্ম কখনো বাধা দিতে পারেনা। যখন শুনি তখন মনে করিনা যে নজরুল সাহেব মুসলমান।এমনি বিচার বিবেক শূন্যতার পরিচয়।
আরে ভাই, পুরোটা শুনে কমেন্ট করুন না! কোনটা সিরিয়াস আর কোনটা সার্কাজ়ম সেটা না বুঝেই বা জেনেই সিলেক্টিভ হওয়াটা কি রকম? এই চ্যানেলগুলোও ভিউ বাড়ানোর জন্য ইচ্ছাকৃত এরকম ভুলভাল শিরোনাম করে, আর শর্টকাটে লোকে বিভ্রান্ত হয়!
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বিশ্ব কবি তাই তাঁকে অস্বীকার করা যায় না। তোমরা হলে তাঁর পায়ের চটি। 1
বাংলা সাহিত্যে মুসলমানদের অবদান খুবই কম।
শেখ হাসিনার সাথে বাংলাদেশের কারুর তুলনা হয় না।উনি খুব শ্রদ্ধেয় ব্যাক্তি। আমি ওনাকে খুব শ্রদ্ধা করি।উনি সাফল্য লাভ করুন এই আমার প্রার্থনা।
আমাদের বাড়ির পাশে এক ভাবি আছে, যে তার মেয়েকে রবীন্দ্রনাথের কবিতা পড়তে দেয় না। হিন্দু লিখেছে তাই।
Apni porer ghorer dike kan pete thaken keno eita to marattok bodobbas
@@arohiislam6312 কান পাতা খারাপ। কিন্তু আমার কান পাতা লাগে নি। কারন যাকে পড়তে দেয় না সে নিজেই এসে গল্প করে। কারন সে এখনও ছোট। মুসলমানদের বিখ্যাত মগজধোলাই তার মনে এখনও ঢুকে নি।
@@dhakait prithibir sob manuser ek jon kei valo lagtei hobe emon kono kotha nei . Valo laga pocondo kora jar jar ovi ruci .
Kintu koro omuk k valo na lagle take kotakkho kore biddesi monovan poson kora ei ta kono sobbo acoron noy .
Jemon apnar kotha tei ek ti gosti k (muslim) aghat kore biddes prokas korlen apnar dristi te muslim emon
Pran khule age miste sikhun
আমাদের গ্রামে হিন্দু বৌদি আছে সেও তার বাচ্চাকে কাজী নজরুলের কবিতা পড়তে দেয় না কারণ এটা মুসলিম লিখেছে আশা করি বিষয়টা বুঝতে পেরেছেন
@@আধুনিকপশুপালন @ kono hindu emon kore na..mitthe bole ki lav......hindu der modhe ugro dharmandhata nei........
থিক কথা বলছে শেখ হাসিনা🇮🇳❤🇧🇩
কিছুদিন পর বাংলাদেশে আরবী ই হবে একমাত্র রাষ্ট্রভাষা কারণ আরবী ভাষা হচ্ছে আল্লাহর ভাষা। আল্লাহর জমিনে আল্লাহর ভাষা ছাড়া অন্য ভাষা চলতেই পারে না।
Exactly,we forget our thousand years of Bengali culture and it's legacy,we have to transform ourselves to the beduin culture of Arabian, leaving enriched culture of owns.
গাছে কাঠাল আর গোফে তৈল
এই বালের কথা বইলেন না আর আমরা বাংলাদেশিরাই একমাত্র বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতিকে টিকিয়ে রেখেছি। এখন কলকাতার আধুনিক ছেলে মেয়েরা বাংলা বলতেই চায় না, হয় হিন্দি না হলে ইংরেজি বলে। আর পশ্চিম বাংলা, আসাম, ত্রিপুরার লোকরা তো এখন শুদ্ধ বাংলা বলতেই পারে না। তবে হে ধর্মীয় কারণে বাংলাদেশি মুসলিমরা আরবি শিখে, তবে কখনও শুনছেন শুধুমাত্র কুরআনের মুখস্থ আয়াত ছাড়া কোন মুসলিম তো দূরের কথা মওলানা, মুফতিরা আরবিতে কোন কথা বলেছে। কুরআনের আয়াত বলে ধর্মীয় কোন বাণী প্রচার করতে। আরবি ভাষাকে glorify করার জন্য না। কারণ কুরআনের ভাষা সাধারণ আরবের লোকজনও বুঝে না। এটা ১৫০০ বছর আগের আরবের একটা গোত্রের ভাষা। তাই আগে নিজেদের পাছায় তেল মারেন।
Illiterate hindu ba$terd like you can write it. But Bangladeshi muslims don't believe in this statement.
👉( 🎭)বিশ্বকবির -বঙ্গ জননীর বেশ্যালয়
➡️➡️➡️🟥🟥🟥🟥🟥⬛⬛
🎭 ছিলেন ৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিক
🟥🟥🟥🟥🟥🟥🎭🎭🎭🟥🟥🟥
কবির পিতামহেরহ বেশ্যার ব্যবসা ইতিহাস।
🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦
✍ সেন্ট্রাল এভিনিউ থেকে শোভাবাজারের রাস্তা ধরে এগিয়ে চললে, পথে পড়ে গৌরী শঙ্কর লেন। এখানেই অবস্থিত এশিয়ার সর্ববৃহৎ যৌনপল্লী সোনাগাছি।
আজও সাধারণ মানুষের কাছে যারা পরিচিত তথাকথিত 'বেশ্যা' নামে; এই অঞ্চলটির সঙ্গে যুক্ত এমনই ১০০,০০ যৌনকর্মীর নিত্যদিনের রুটিরুজির গল্প।
উনিশ শতক বললেই আমাদের মনে পড়ে ঠাকুরবাড়ির কথা। রবীন্দ্রনাথ থেকে অবনীন্দ্রনাথ একঝাঁক ক্ষণজন্মা প্রতিভার বিচরণভুমি এই ঠাকুরবাড়ি। তবে ঊনবিংশ শতকের ঠাকুরবাড়ি নিজেদের শুধুমাত্র সাহিত্য-সংস্কৃতি বা বিজ্ঞানচর্চার মধ্যে আবদ্ধ রেখেছিল ভাবলে ভুল ভাবা হবে।
সাহিত্য সংস্কৃতির পাশাপাশি ব্যবসা-বাণিজ্যেও ঠাকুরবাড়ি ছিল একমেবাদ্বিতীয়ম। আর এই ব্যবসা-বাণিজ্যের ব্যাপারে তৎকালীন বাঙালি সমাজের পথিকৃৎ হয়ে ওঠেন দ্বারকানাথ।
সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর তার 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা' বইতে লিখেছেন -
"দ্বারকানাথ যখন পৈতৃক বিষয় পান তখন তার আয় ছিল খুবই অল্প। কিন্তু নিজের দক্ষতা, কার্য-কুশলতার মধ্যে ও ইংরেজ বন্ধুদের সাহায্যে তিনি একে একে বহু ভূসম্পত্তির অধিকারী হন। ওড়িশা ও পূর্ববঙ্গে তিনি বহু জমিদারি কেনেন ও সেইসব জায়গায় কুঠিবাড়ি নির্মাণ করেন।
দ্বারকানাথের বেলগাছিয়ার বিরাট বাগানবাড়ির তো খুবই নামডাক। সেখানে এক এক রাতে তিনি যেভাবে সাহেব-সুবোদের অ্যাপায়ন করেছেন তার বিবরণ তখনকার দৈনিক পত্রিকাগুলির শিরোভাগে জায়গা পেত। আবার তা ঈশ্বর গুপ্তের ব্যঙ্গ কবিতার বিষয়বস্তুও হয়ে উঠেছিল।"
এবার আসা যাক সোনাগাছির প্রসঙ্গে। ১৮৫৩ সালে প্রকাশিত একটি সার্ভে রিপোর্ট থেকে জানা যায়, কলকাতা শহরে ৪৪৪৯টি ঠেক আছে, যেখানে বসবাস করেন প্রায় ১২,৪১৯ জন যৌনকর্মী। যার মধ্যে অন্যতম সাড়া জাগানো যৌনপল্লী ছিল 'সোনাগাছি'। সোনাগাছির সম্পর্কে কথিত ছিল, প্যারিসের যৌনকর্মীরাও কলকাতার এই যৌনালয় সম্পর্কে জানতেন। বস্তুতপক্ষে তার আগেই দ্বারকানাথ ঠাকুর বেশ কিছু যৌনপল্লীর মালিক হয়ে উঠেছিলেন। এ-ব্যাপারে সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী সম্পাদিত দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনীটি প্রণিধানযোগ্য। বইটি থেকে জানা যায়, প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর কলকাতার একটি এলাকাতেই প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক ছিলেন। এই অবস্থায় স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন ওঠে, কী এমন প্রয়োজন পড়ল দ্বারকানাথের, যার জন্য তাঁকে হয়ে উঠতে হল কিছু এতগুলি বেশ্যালয়ের মালিক? এমনকি বলতে গেলে তার হাত ধরেই প্রতিষ্ঠিত হল সোনাগাছির মতো যৌনপল্লী।
এই প্রশ্নের উত্তরও লুকিয়ে আছে দ্বারকানাথের ব্যবসা-বাণিজ্যের বিস্তৃতির মধ্যে। ইংরেজদের সঙ্গে রীতিমতো টক্কর দিয়েছেন তিনি। অন্যদিকে, ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বাণিজ্যের সূত্রেই কলকাতায় আগমন হয় প্রচুর রাজকর্মচারীর। তাঁরা বেশিরভাগই ছিলেন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির নিচুতলার কর্মী এবং বেশিরভাগই অবিবাহিত। ফলে এই ব্রিটিশ রাজকর্মচারীদের আপ্যায়নের জন্যই দ্বারকানাথ প্রায় তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক হয়ে বসলেন। বেশিরভাগ কোঠাতেই ইংরেজ কর্মচারীরা তাদের আমোদ-স্ফূর্তির জন্য রাখতেন এক বা একাধিক নেটিভ উপপত্নী। এই নেটিভ উপপত্নীরা বিবেচিত হতেন ইংরেজ কর্মচারীদের আনন্দের ‘উপকরণ’ হিসেবে। তবে শুধুমাত্র ইংরেজ কর্মচারীরাই নন, তৎকালীন সময়ে অনেক বাঙালি 'বাবু'-র মুক্তাঞ্চলও হয়ে ওঠে এইসব যৌনপল্লী, যার মধ্যে অন্যতম ছিল সোনাগাছি।
৪৩টি বেশ্যালয়ের মালিকানা গ্রহণ বা সোনাগাছির মতো যৌনপল্লীর শুরুয়াত হয় দ্বারকানাথের হাত ধরেই। একে দ্বারকানাথের তুখোড় বাণিজ্যিক বুদ্ধির প্রয়োগ বলে গণ্য করা চলে। বেলগাছিয়ার বাগানবাড়ি যেমন ইংরেজ কর্মচারী এবং বাঙালি বাবুদের কাছে আনন্দের অন্যতম উৎস ছিল, তেমনই তার অন্য একটি ধারা হয়তো প্রবাহমান ছিল এই যৌনপল্লীর হাত ধরেই। এভাবেই হাজারো আলোর মধ্যে ঠাকুর পরিবারের অনেক ঘটনাই হয়তো আমাদের অজ্ঞাতই রয়ে গেছে।
🗄 তথ্যসূত্র
📙 'ঠাকুরবাড়ির জানা অজানা'
✍ সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর
📕 শ্রীমন্মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনী,
✍ সম্পাদক সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী
Great poets and writers like : Rabindranath, Nazrul, Shakespeare or Tolstoy -- belong to all nations and to humanity, at large.
Their immortal thoughts (visions) are beyond all differences of religion and politics.
মাননীয়া শেখ হাসিনার মতো ভালো মানুষ খুব কম দেখা যায়। আমার দেশ ভারত বর্ষের পর বাংলা দেশকে আমার খুব ভালো লাগে। বাংলা দেশ আমাদের মাতৃ ভাষার ব্যবহার করা হয়।
My grandfather was a Freedom Fighter against the British and an active revolutionary in the Matri Vasha Andolon. Our family home was in Feni, Noakhali District. My grandfather's elder was a famous Physician living in Feni. Unfortunately, due to the spontaneous disturbances of the Pakistani police, my grandfather had to cross the Indian border and settle in Tripura. On May 3, 2021, my grandfather passed away. Her speech really reminds me of him and his amazing stories during his younger days in the current region of Bangladesh. Those were really difficult times and I still remember, even at the age of 94, how he would vividly remember those days
I express my gratitude to sekh Hasina for accepting hindu poet and prosting for him.. But mam please try to understand why hindu population in Bangladesh decline year by year ? Why hindu temple destroyed in Bangladesh? You should concern about this review there situation and problems.
বাঙ্গালী বলতে মুসলমান হিন্দু উভয়কেই বোঝায় ।বাংলা যাদের মাতৃভাষা তারাই বাংগালী ।