@@opugreat8586 ঐ কাফির তুই অনেক বিশাল বড় ধাজ্জাল জাতের একটা নাস্তিক তধের হইছে মানুষিক রোগ জে তরা নাস্তিক হিসেবে তরা তধের সেকুলার হই থাকতি তরা ইসলামের বিরোধে লেগে পরিছিশ তুই এখানে (মোহাম্মাদ সাঃ) ও উনার স্ত্রীদের কে মাফিইধের ভাষাই গালিগালাজ করছিশ তরা আবার বলছিশ মিথ্তাবাধী রা জে মানবতাবাধী নাস্তিক জুধি মানবতাবাধী হও তাহলে পৃথিবীর ৩৯% মুসলিম আর তোমরা নবী সঃ কে গালি ধিই মুসলিমধের অনুভূতি তে আঘাও করছো তোমরা অত্থাচারী শইতান তুমরা নবী কে গালি দেওইর উধ্ধেশ্ষে দেশ তেগ করেছ তুমরা পাগল প্রতিবন্ধী তুই কোন সাহসে পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ট মর্যবান ব্যতিকে সর্বশ্রেষ্ঠ মানুষ কে সর্বশ্রেষ্ঠ নবী রাসূল কে এতো কুতসিৎ গালিগালাজ করছো তোমরা সেই মানুষিক রোগী জারা নাস্তিক মুরতাধ নামে কুখ্কাত জে বললে রাসূল সঃ ও উনার স্ত্রীরা খেজুর বাগানে ইস্তিঞ্জা করতেন এখানেই ওনাধের বাথরুম ছিলো তুমি এই নাস্তিক একটা সন্ত্রাসী এখানে অশ্লীল ভাষা প্রইগ করছো মোহাম্মাদ (সাঃ) এর বিরোধ্তে এই ধরনের নোংরা চক্তান্ত করছো পৃথিবীর দুইটা ধেশের রাষ্ট্র ক্ষমতাই তোমরা আছো মিশর আর উত্তর কুরিইই সেখানেও তুমরা মুসলিম মারছো ও হত্থা করছো তুমরা মূলত নাস্তিক রা ইসলাম বিধ্রেশী নিষ্ঠুর ফেরাউনের বংশধর তুমি এখানে এসে তিন কমেন্ট নবী কারীম হযরত মোহাম্মাদ রাসূলুল্লাহ সাঃ ধিছো আর আল্লাহ তাআলাকেও গালিই ধিইছিশ এই নিক্রিষ্ট নির্লজ্জ অকৃতজ্ঞ বেইমান বেইধব তকে পেলে অনেক ভইঙ্কর শাস্তি পেতে হতো তুই কোন ধেশে থাকিশ বলেফেল ইবলিস কোথাকার জেই আল্লাহ কে গালি ধিইছিশ তিনি হলেন পুরো বিশ্বজাহানের প্রতিপালক এবং একমাত্র উপাস্য জিনি তকে আমাকে প্রতিটা জীব কে সৃষ্টি করেছেন তুই উনার ধাওই সব কিছু নিই আছিশ উনার ধাওই জীবন নিই আছিশ এরপরও এতো বড় নাফরমানী তর বিচার আল্লাহ পৃথিবীতে জীবিত অবস্থাই, মৃত্থুর সমই, কবরে ও পরকালে তকে বিশাক্ত শাস্তি ধিবেন তর উপর আল্লাহ গজব নাজিল হবে তর উপর আল্লাহথ লানত কামনা করছি ।
@@fatirahmed7459 দয়া করে কোন সময় কোন অমুসলিমদের গালি দিবেন না।যদিও সে দেয়।তাদের মিথ্যা প্রভুকে গালি দিয়ে আপনার সত্য প্রভুকে গালি দিতে বাধ্য করবেন না।আর এসব ফেসবুক,ইউটিওবে কয়টায় বা দলীল দিবেন তাকে।যদিও দেন ও তার উল্টায় বলবে।আল্লাহ আমাদের সবাইকে এবং ঐ অমুসলিম ভাইকেও হেদায়াত করুন।
(বুদ্ধু) আল্লাহ রিজিক দেয়া বন্ধ করলে স্বয়ং আল্লাহ নিজেই দেবেন তবে ভুলে গেলে চলবেনা রিজিক পাওয়ার পর অবশ্যই আল্লাহর শুকরিয়া করতেই হবেই হবে। এবার আসি কেন দিবে? আল্লাহ দ্বায়িত্ব নিয়ে সৃষ্টি করেছেন আল্লাহ চাইলে শুক্রাণু বা বীর্য থেকে মানুষ সৃষ্টি নাও করতে পারতেন কিন্তু আল্লাহ বীর্য থেকেই মানুষ সৃষ্টি করেছেন। তাই স্মরা অনেকেই বলে থাকি যে আমাদের বাবা মা ই আমাদের সব কিন্তু তা না এটা মিথ্যা। আল্লাহ ভয় পাওয়ার মতো কেউ নয় আল্লাহ হলেন ভালোবাসার মতো কেউ বা স্বত্তা। আমাদের বাবা মা আমাদের পরিত্যাগ করলে আল্লাহ কিন্তু তা করে না। আল্লাহ যেমন ছেড়েও দেন ছাড় ও দেন। কিন্তু আমাদের বাবা মা ফুপু ফুপা চাচা চাচি মামা মামী খালা খালু স্বামী স্ত্রী দাদা দাদি নানা নানী ভাই বোন নাতি নাতনি সন্তান টিচার। আমরক ছাড় ফিলেও কখনো কখনো ছাড় দেই না আবার ছেড়ে দিলেও কখনো কখনো ছেটে দেই না। কিন্তু আল্লাহ এত্তত্তত্তত্তত্তোট্টট্টট্টট্টাই দয়াময় যে ছেড়ে ও দেন ছাড়ও দেন। অনেক বাভা মা ই বাচ্চা খালাস করে দিয়ে ফেলে আসে সে বৈধ ভাবেই হোক আর অবৈধভাবেই হোক। কিন্তু স্রি ছোট্ট বাচ্চার দ্বায়িত্ব আল্লাহ স্বয়ং নিজে নেন তাই আল্লাহ রিজিক বন্ধ করলেও আল্লাহই দিবেন। আমাদের মা বাবা প্রকৃতপক্ষে আমাদের কেও না আসল মা বাবা হলেন আল্লাহ আর তার নবী
আল্লাহ তায়ালা কাউকে জন্ম দেননি . তাঁর কোনো সন্তান নেই এবং কেউ তাঁর সন্তান ও নয়. - (সূরা ইখলাস) সুতরাং আমরা মহান আল্লাহ তায়ালার বান্দা। *হযরত মুহাম্মদ (স.) তোমাদের মধ্যে কারও পিতা নন ,তিনি আল্লাহ তায়ালার মনোনীত বান্দা ও আল্লাহর রাসুল। - আল কুরআন
sanjied vai আমি হাত পায়ের আঙ্গুলের সাথে আল্লাহর নামের তুলনা করিনি শুধু বলেছি যে ৪ দ্বারা ভাগ যায় আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসূল (সা:) বলেছেন, আল্লাহ্ তায়ালা হযরত আদম (আঃ) কে নিজ আকৃতিতে সৃষ্টি করেছন. সহিহ্ মুসলিম
ভাইয়া অবাক করা বিষয় হলো, আপনার ভিডিও টি দেখা শেষ করে যখন ঘড়ির দিকে তাকালাম ঘড়িতে ঠিক তখন বিকেল ৪:০০টা।আর তা দেখে আমার মনটা খুশিতে ভরে উঠল। আলহামদুলিল্লাহ
I started memorizing the Quran majid from 31st August 2020 Alhamdulillah, Insha-Allah I will keep continue it till my death. And I hope I will be a Hafiz E Quran. Please pray for me. Jazakallah Khairan.
ইবলিশও তো চার অক্ষরের নাম তাতে কি হলো ? লেনিনেরও চার অক্ষরের নাম । চার অক্ষরের নাম তো কোটি কোটি মানুষের আছে । তাদের মধ্যে অনেকেরই এই অংক মিলে যাবে । হাজার হাজার মানুষের এই অংক মিলে যাবে । এভাবে দেখানো হলে হাজার হাজার নামের মধ্যে কোন না কোন ধরণের সাংখ্যিক খেলা বা প্যাটার্ন দেখানো সম্ভব । প্যটার্ন সব কিছুর মধ্যেই ছড়িয়ে আছে প্রকৃতিতে-এটা নতুন কিছু নয় । মুসলমানদের ঈশ্বরের নাম যদি আল্লাহ না হয়ে অন্য কিছু হতো তখন ব্লগার সাহেব সেটা দিয়েই অন্য কোন কাকতালীয় মিল দেখাতেন, অন্য কোন সাংখ্যিক খেলা বা আশ্চর্য দেখাতেন (একেই বলে Confirmation Bias) আল্লার নাম চার সংখ্যাটা বেছে বেছে পিক করাটা হচ্ছে চেরি পিকিং ফ্যালাসি বা কুযুক্তি । অর্থাৎ বেছে বেছে নিজের পক্ষে যতটুকু মিলে সেটা বেছে নিয়ে যে অংশ মিলে না সেটা উদ্দ্যেশ্যমূলকভাবে বাদ দেয়ার নাম হলো চেরি পিকিং ফ্যালাসি । আল্লাহ নামটা এসেছে কাফেরদের ইলাহ্ নামক প্রধান দেবতা থেকে যা মুহম্মদ কাফেরদের কাছে থেকে ধার করেছেন । আল্লার এত লম্বা লম্বা নাম থাকতে শুধু আল্লাহ নাম ব্যবহার করে ব্লগার সাহেব অপমান করেছেন-অবশ্য যদি আল্লা আদৌ থেকে থাকে । আল্লার অস্তিত্ত্বের তো কোন প্রমানই নেই । আল্লাহ্ নাম যদি এতই মহান হয়ে থাকে তবে তো সেটা কাফেরদের কৃতিত্ব কারণ শব্দটি নেওয়া হয়েছে কাফেরদের কাছ থেকে । কাফেরদের যে ৩৬০ জন দেবতা ছিল তার মধ্যে প্রধান দেবতার নাম ছিল ইলাহ্ , মুহম্মদ যা করেছেন তা হলো--'ইলাহ্' শব্দটি থেকে আল্লাহ বানিয়েছেন । অতএব, আল্লা নামে যদি এত মাহাত্ম্য থেকেই থাকে তাহলে সেটা কাফেরদের কৃতিত্ব, কাফেরদের কল্পিত ভগবানের কৃতিত্ব । এভাবে মুহম্মদের আল্লা হচ্ছে একটি ফেইক খোদা যা তিনি নিজের সৃজনশীলতা ও কল্পনা দিয়ে সৃষ্টি করেছেন ।
মাশাআল্লাহ 💖💖💖 কথা গুলো অনেক মূল্যবান ❤ জীবনে অনেক ভুল করছি কিন্তু 26/10/2019 আজকে থেকে আর না. আমার জন্য সবাই দোয়া করবেন যেন দয়াময়❤ আল্লাহতালা আমাকে কবুল করে নেয় 💝💝💝
আল্লাহ্ নাম যদি এতই মহান হয়ে থাকে তবে তো সেটা কাফেরদের কৃতিত্ব কারণ শব্দটি নেওয়া হয়েছে কাফেরদের কাছ থেকে । কাফেরদের যে ৩৬০ জন দেবতা ছিল তার মধ্যে প্রধান দেবতার নাম ছিল ইলাহ্ , মুহম্মদ যা করেছেন তা হলো--'ইলাহ্' শব্দটি থেকে আল্লাহ বানিয়েছেন । অতএব, আল্লা নামে যদি এত মাহাত্ম্য থেকেই থাকে তাহলে সেটা কাফেরদের কৃতিত্ব, কাফেরদের কল্পিত ভগবানের কৃতিত্ব । এভাবে মুহম্মদের আল্লা হচ্ছে একটি ফেইক খোদা যা তিনি নিজের সৃজনশীলতা ও কল্পনা দিয়ে সৃষ্টি করেছেন ।
@@HEART-LESS-h7t আপনার মাথা কি গোবরে ভরা ? মুমিন হলে কি গাধা হতে হবে নাকি । আমার মন্তব্য আপনি ভালো করে পড়ে বুঝেছেন ? মনে হয় না । আবারও বলছি--ইলাহ্ শব্দটি মুহম্মদের নিজস্ব কোন শব্দ নয় রে মূর্খ--এটা মুহম্মদের জন্মের হাজার বছর আগে থেকেই ছিল । যেমন-হানিফ সম্প্রদায়, কাফেররা, ইহুদীরা সবাই এই ইলাহ্ শব্দটি ব্যবহার করতো ঈশ্বর হিসেবে । আরবী ইলাহ্ শব্দ থেকেই মুহম্মদের আল্লাহ্ শব্দটির উৎপত্তি হয়েছে । আল্ + ইলাহ্= আল্লাহ, ; আল্লাহ্ ছিলেন কাবা ঘরে যে ১৬০ টি দেবদেবীর মূর্তি ছিল, তাদের মধ্যে প্রধান দেবতা । অতএব, আল্লাহ্ শব্দটি মুহম্মদের আনা নতুন কোন শব্দ নয়, যেটা তিনি তার কল্পতি আল্লার কাছ থেকে পেয়েছেন ।
@@lalonfakir9350 আল শব্দ ইংরেজি শব্দ The - এর মতো বব্যহার করা হয় আল্লাহ্ শব্দের অর্থ Dictionary - তে ঈশ্বর কাবা শরীফে কাফের রা ৩৬০ না কটা আমার ঠিক মনে পরছে না তবে তার সাথে আল্লাহুর নামের সাথে একটু মিলতেই পারে তাতে কী আছে ( কুরআন শরীফ সূরাহ ইশরাহ ১৭/১১০) আপনি আল্লাহ কে যে নামেই ডাকুন না কেন সব ঈশ্বরীক বৈশিষ্ট্য ও সুন্দর নাম গুলো তারই কিন্তু সেই নামের জন্য আপনার মনে কোনো প্রতিছবি না ভেসে ওঠে আল্লাহ্ তায়ালাকে রাম বলে মানতে পারি না তাহলে সেটা শিরক হবে আল্লাহ্ তায়ালাকে বুঝতে হলে আপনি সূরাহ ইখলাস পরবেন তাতে আল্লাহুর সংগ্গা পেয়ে যাবেন যাই হোক কোরআন শরীফে আল্লাহ তায়ালার ৯৯ টা নাম আছে তাতে আর নতুন করে তাকে অন্য নামে ডাকার দরকার কী আছে
@@lalonfakir9350 দেখুন সব যিনিসেরি একজন সিস্টি কর্তা আছেন তিনি হলেন ঈশ্বর কীন্তু ঈশ্বরের কোনো সিস্টি কর্তা নেই যেমন একজন পুরুষ বাচ্ছা জন্ম দিতে পারে না সুতরাং ঈশ্বর আছে মানে তিনি একটি নির্দিষ্ট পথ বা পথ প্রদর্শকে পাঠাবেনই তারই মধ্যা যেমন মসেস (মূসা আ:)যিশু (ঈসা আ:) এবং সর্ব শেষ নবী মুহাম্মদ সা: শুতরাং হযরত মূসা এবং ঈসা আ: মুহাম্মদ সা: আগে এসেছেন এখন মূসা আ: এবং ঈসা আ: এর কালের পর কাল পরিবর্তন হয়ে তার অনুসারি রা শেষ নবীকে মানতে চায় না অথচ তারা বুকে হাত দিয়ে বলতে পারবে না যে তাদের নবী রসূলের উপর অবর্বতীন্য কিতাব এখনো বিক্রিত হয়নি হ্যা অব্যশই হয়েছে তারা বলতে পারবে না যে কিতাব গুলি এখনো ভেযালে যাইনি অথচ আপনিই ভাবুন এগুলি বিক্রিত হওয়ার পরও এখনো তাদের বিষাশ্ব ঈশ্বর শেষ নবীকে পাঠাইনি অব্যশ্যই পাঠিয়েছেন ঈশ্বর ততদিন আসমানি কিতাবকে সংরখ্খিত করবেন যতদিন না পরবর্তী রসূল প্রেরন হচ্ছে এবং আপনার এটা প্রশ্ন হতে পারে যে ইসলামেও তো শিয়া সূন্নি বিভাগ তাতেও তো ভেজাল গিয়েছে ? হ্যা গিয়েছে এটা নবীজীই সতর্ক্য করে দিয়েছিলেন এটা মানুষের মধ্যে ভুল বোঝার কারনে হয়েছে যেটা একজন মুমিন মুমিনা একটু পরিশ্রম করলেই সে অব্যশই ইসলামের আসল নিয়ম ও চলার তরিকাকে খুজে পাবে যাই হোক আসল কিতাব যেটা ঈশ্বরের কাছ থেকে অবর্তীন্য হয়েছে সেটা হল কোরআন শরীফ কিয়ামত পর্যন্ত সুরখ্খিত থাকবে কারন মুহাম্মোদ সা: এর পর কিয়ামত পর্যন্ত আর কোনো নবী আসবে না আর নবীজী কাছে অর্বতীন্নের পর এখনো একটা কোরআন শরীফের একটা অখ্খ র ও পরিবর্তন হয়নি হ্যা একজন নবীর কাজ হল তার উম্মত দের সতর্ক করা এবং একটি নবীর পরে আসা অন্য নবীর উপর আল্লাহর দেওয়া নিয়ম কিছুটা আলাদা হতেই পারে সেটার কারন কালের বিবর্তন যেমন আপনি ধরেন Samsung A20 এর পরে Samsung এর রিলিস করা মোবাইল Samsung A30 কীছুটা পরিবর্তন হয়েছে তাই বলে পুরো কম্পানির পরিবর্তন হয়নি ঠিক তেমনই ইহুদীরা একটি জাতি যারা মোসেস আ: কে মানতেন তার সাথে শেষ নবী মহাম্মোদ সা: এর সাথে কীছুটা নিয়ম যেমন ফরজ রোজা সংখ্যা ফরজ নামাজের সংখ্যা এবং সেই নিয়ম গুলি ইহুদিরা কালের পর তারা বিক্রিত করে দিয়েছে ইহুদীরা ঈশ্বরকে এলোহিম(হিব্রু শব্দ) বলে ডাকে এই শব্দটি বিক্রিত হয়েছে কীনা তা আমি বলতে পারবো না তবে আরবি শব্দ আল্লাহ্ শব্দের সঙ্গে মিল আছে নবীজি নিজের মুখে কীছুই বলেন বরং না যেটা বলেছেন তা নিশ্চিত আল্লাহ্ তায়ালা বলেছেন এতে কোনো সন্দেহ নেই আল্লাহ্ তায়ালা কে কোন শব্দে ডাকতে হবে তা আল্লাহুই নবীজিকে শিখিয়ে দিয়েছেন যেমন মোসেস বা মূসা আ: কে বলেছিলেন
ইবলিশও তো চার অক্ষরের নাম তাতে কি হলো ? লেনিনেরও চার অক্ষরের নাম । চার অক্ষরের নাম তো কোটি কোটি মানুষের আছে । তাদের মধ্যে অনেকেরই এই অংক মিলে যাবে । হাজার হাজার মানুষের এই অংক মিলে যাবে । এভাবে দেখানো হলে হাজার হাজার নামের মধ্যে কোন না কোন ধরণের সাংখ্যিক খেলা বা প্যাটার্ন দেখানো সম্ভব । প্যটার্ন সব কিছুর মধ্যেই ছড়িয়ে আছে প্রকৃতিতে-এটা নতুন কিছু নয় । মুসলমানদের ঈশ্বরের নাম যদি আল্লাহ না হয়ে অন্য কিছু হতো তখন ব্লগার সাহেব সেটা দিয়েই অন্য কোন কাকতালীয় মিল দেখাতেন, অন্য কোন সাংখ্যিক খেলা বা আশ্চর্য দেখাতেন (একেই বলে Confirmation Bias) আল্লার নাম চার সংখ্যাটা বেছে বেছে পিক করাটা হচ্ছে চেরি পিকিং ফ্যালাসি বা কুযুক্তি । অর্থাৎ বেছে বেছে নিজের পক্ষে যতটুকু মিলে সেটা বেছে নিয়ে যে অংশ মিলে না সেটা উদ্দ্যেশ্যমূলকভাবে বাদ দেয়ার নাম হলো চেরি পিকিং ফ্যালাসি । আল্লাহ নামটা এসেছে কাফেরদের ইলাহ্ নামক প্রধান দেবতা থেকে যা মুহম্মদ কাফেরদের কাছে থেকে ধার করেছেন । আল্লার এত লম্বা লম্বা নাম থাকতে শুধু আল্লাহ নাম ব্যবহার করে ব্লগার সাহেব অপমান করেছেন-অবশ্য যদি আল্লা আদৌ থেকে থাকে । আল্লার অস্তিত্ত্বের তো কোন প্রমানই নেই । আল্লাহ্ নাম যদি এতই মহান হয়ে থাকে তবে তো সেটা কাফেরদের কৃতিত্ব কারণ শব্দটি নেওয়া হয়েছে কাফেরদের কাছ থেকে । কাফেরদের যে ৩৬০ জন দেবতা ছিল তার মধ্যে প্রধান দেবতার নাম ছিল ইলাহ্ , মুহম্মদ যা করেছেন তা হলো--'ইলাহ্' শব্দটি থেকে আল্লাহ বানিয়েছেন । অতএব, আল্লা নামে যদি এত মাহাত্ম্য থেকেই থাকে তাহলে সেটা কাফেরদের কৃতিত্ব, কাফেরদের কল্পিত ভগবানের কৃতিত্ব । এভাবে মুহম্মদের আল্লা হচ্ছে একটি ফেইক খোদা যা তিনি নিজের সৃজনশীলতা ও কল্পনা দিয়ে সৃষ্টি করেছেন ।
আস্সালামুআলাইকুম ওয়ারাহ্ মাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ. আলহামদুলি্লাহ, অনেক কিছু জানতে পারলাম, কতিপয় জ্ঞান পাপী , যারা বুঝে নাবুঝার ভান করে , আল্লাহ্ সোবহানুতাআলা তাদেরকে হেদায়েত করুক. আমিন.
আল্লার নাম চার সংখ্যাটা বেছে বেছে পিক করাটা হচ্ছে চেরি পিকিং ফ্যালাসি বা কুযুক্তি । অর্থাৎ বেছে বেছে নিজের পক্ষে যতটুকু মিলে সেটা বেছে নিয়ে যে অংশ মিলে না সেটা উদ্দ্যেশ্যমূলকভাবে বাদ দেয়ার নাম হলো চেরি পিকিং ফ্যালাসি । আল্লাহ নামটা এসেছে কাফেরদের ইলাহ্ নামক প্রধান দেবতা থেকে যা মুহম্মদ কাফেরদের কাছে থেকে ধার করেছেন । আল্লার এত লম্বা লম্বা নাম থাকতে শুধু আল্লাহ নাম ব্যবহার করে ব্লগার সাহেব অপমান করেছেন-অবশ্য যদি আল্লা আদৌ থেকে থাকে । আল্লার অস্তিত্ত্বের তো কোন প্রমানই নেই । আল্লাহ্ নাম যদি এতই মহান হয়ে থাকে তবে তো সেটা কাফেরদের কৃতিত্ব কারণ শব্দটি নেওয়া হয়েছে কাফেরদের কাছ থেকে । কাফেরদের যে ৩৬০ জন দেবতা ছিল তার মধ্যে প্রধান দেবতার নাম ছিল ইলাহ্ , মুহম্মদ যা করেছেন তা হলো--'ইলাহ্' শব্দটি থেকে আল্লাহ বানিয়েছেন । অতএব, আল্লা নামে যদি এত মাহাত্ম্য থেকেই থাকে তাহলে সেটা কাফেরদের কৃতিত্ব, কাফেরদের কল্পিত ভগবানের কৃতিত্ব । এভাবে মুহম্মদের আল্লা হচ্ছে একটি ফেইক খোদা যা তিনি নিজের সৃজনশীলতা ও কল্পনা দিয়ে সৃষ্টি করেছেন ।
আল্লার নাম চার সংখ্যাটা বেছে বেছে পিক করাটা হচ্ছে চেরি পিকিং ফ্যালাসি বা কুযুক্তি । অর্থাৎ বেছে বেছে নিজের পক্ষে যতটুকু মিলে সেটা বেছে নিয়ে যে অংশ মিলে না সেটা উদ্দ্যেশ্যমূলকভাবে বাদ দেয়ার নাম হলো চেরি পিকিং ফ্যালাসি । আল্লাহ নামটা এসেছে কাফেরদের ইলাহ্ নামক প্রধান দেবতা থেকে যা মুহম্মদ কাফেরদের কাছে থেকে ধার করেছেন । আল্লার এত লম্বা লম্বা নাম থাকতে শুধু আল্লাহ নাম ব্যবহার করে ব্লগার সাহেব অপমান করেছেন-অবশ্য যদি আল্লা আদৌ থেকে থাকে । আল্লার অস্তিত্ত্বের তো কোন প্রমানই নেই । আল্লাহ্ নাম যদি এতই মহান হয়ে থাকে তবে তো সেটা কাফেরদের কৃতিত্ব কারণ শব্দটি নেওয়া হয়েছে কাফেরদের কাছ থেকে । কাফেরদের যে ৩৬০ জন দেবতা ছিল তার মধ্যে প্রধান দেবতার নাম ছিল ইলাহ্ , মুহম্মদ যা করেছেন তা হলো--'ইলাহ্' শব্দটি থেকে আল্লাহ বানিয়েছেন । অতএব, আল্লা নামে যদি এত মাহাত্ম্য থেকেই থাকে তাহলে সেটা কাফেরদের কৃতিত্ব, কাফেরদের কল্পিত ভগবানের কৃতিত্ব । এভাবে মুহম্মদের আল্লা হচ্ছে একটি ফেইক খোদা যা তিনি নিজের সৃজনশীলতা ও কল্পনা দিয়ে সৃষ্টি করেছেন ।
আসসালামু আলাইকুম। আপনার উপস্থাপনা খুব সুন্দর ও পরিস্কার। আমার একটা ছোট্ট পরামর্শ। বাংলায় You এর তুই, তুমি, আপনি সম্মোধন করা হয়। আমরা মহান আল্লাহ্ কে এ তিনভাবেই বলে থাকি। তবে আপনার উপস্থাপনায় যেকোনো একটি ব্যবহার করলে শুরুতে ভালো লাগবে। আপনি কোনো সময় তুমি, বা আপনি বলে সম্মোধন করেন। এটা অবশ্যই আপনার ব্যক্তি স্বাধীনতা। আমি এখন জন সামান্য শিক্ষক হিসেবে কেবল অনুরোধ করতে পারি। ভালো থাকবেন। দোয়া করবেন। আর আপনার কার্যক্রম চালিয়ে যাবেন। ধন্যবাদ।
@opu great যদি কুরআনের একটা আয়াতেও আপনি কোনো ভুল খুজে পান তাহলে আমিও বলব কুরআন মহাবৈজ্ঞানিক গ্রন্থ না। আপনাকে যে জ্ঞান দান করেছেন সেই মহাজ্ঞানী রব্বুল আলামিন আল্লাহর জ্ঞান নিয়ে আপনি সন্দেহ করেন? আল কুরআন হল আল্লাহর বাণী। তিনিই বলেছেন, যদি এ কুরআন মহাজ্ঞানী আল্লাহর পক্ষ থেকে নাযিল না হত তাহলে অবশ্যই এতে কোনো না কোনো ভুল থাকত।(সুরাহ আন নিসা - আয়াত ৮২)। আর আমাদের রসুল সাঃ যখন খেজুর বাগানে পেশাব করেছিলেন তখন তিনি সফরে ছিলেন। এ ছাড়া তিনি হলেন রহমাতুল্লিল আলামিন। তার দ্বারা কারও কোনো ক্ষতি হওয়ার প্রশ্নই উঠে না।
@@opugreat8586 তুই কবে থেকে টয়লেট ব্যবহার করতে শিখেছিস,? তুই তো তোর মায়ের কোলেই হেগে মুতে দিয়েছিস।। এই টয়লেট বানানোর কাজ তো তোরাই করবি তার একটা জলজ্যান্ত প্রমাণ মোদি।।। শোন কারও সম্পর্কে খারাপ মন্তব্য করার আগে একবার সেটাকে ভালো করে যাচাই করবি। আমিও হিন্দু ধর্মের অনেক খারাপ দিক গুলো তুলে ধরতে পারি প্রমাণ সহ। কারন আমি সেটা নিয়ে পড়েছি। সুতরাং তুই যদি কোরানের সমালোচনা করতে চাষ তাহলে আগে কোরান পুড়।।। বুঝে বুঝে পড় তারপর বলিস কোথায় খারাপ আছে।।। বুঝলি? মায়ের কথা বলার জন্য দুঃখিত কারণ আমরা সবাই মায়ের কোলে প্রস্রাব পায়খানা করে দিয়েছি। যখন আমাদের বোধশক্তি ছিলনা। ওই সময়ে এত মানুষের সংখ্যা ছিলনা, আর আরব ছিল মরুভূমি। অনেক জায়গাই খালি থাকত হাজার হাজার মাইল খালি পড়ে থাকত। প্রস্রাব পায়খানা করার কোনো অসুবিধাই হতোনা। এমনকি রাজারাও এটা করত। তবে আড়ালেই করত।।
তোর মা কালি কে দিয়েছিলো?তোমরা বিয়ে করে এনে নতুন বউকে ভাগ্নের কাছে শুয়াও।তোমরা গাছের পূজা করো,সূর্যের পূজা অথচ এই সব কিছু আল্লাহর সৃষ্টি।এই ইহুদি ভুলে যাসনা মিশরের রাজা ফিরাইনের কথা ও এই কুরআনে যা ৩ হাজার বছরের আগের ঘটনা।তোদের কোন বিয়ের ভিতর লেখা আছে বল?অথচ তোদের বইয়ের ভিতর আমাদের (নবি সাঃ)এর কথা বলা হয়েছে।ওনি আসবেন এসে ইসলাম কে প্রষ্ঠিা করবে
সম্পূর্ণ নতুন একটা বিষয় জানতে পারলাম আলহামদুলিল্লাহ💗 মহান আল্লাহ আপনার জ্ঞানকে আরো বৃদ্ধি করে দিন👌 এবং আপনার মনের স্বপ্ন কে প্রনের রাস্তাকে সহজ করে দিন আমিন আমিন নাস্তিকদের বিরুদ্ধে আপনার যুক্তি যুক্ত প্রশ্ন বজায় থাকবে বলে আশা করি ইনশাআল্লাহ👌💛💓💗💙💜💝💚💝...
আল্লাহ্ নাম যদি এতই মহান হয়ে থাকে তবে তো সেটা কাফেরদের কৃতিত্ব কারণ শব্দটি নেওয়া হয়েছে কাফেরদের কাছ থেকে । কাফেরদের যে ৩৬০ জন দেবতা ছিল তার মধ্যে প্রধান দেবতার নাম ছিল ইলাহ্ , মুহম্মদ যা করেছেন তা হলো--'ইলাহ্' শব্দটি থেকে আল্লাহ বানিয়েছেন । অতএব, আল্লা নামে যদি এত মাহাত্ম্য থেকেই থাকে তাহলে সেটা কাফেরদের কৃতিত্ব, কাফেরদের কল্পিত ভগবানের কৃতিত্ব । এভাবে মুহম্মদের আল্লা হচ্ছে একটি ফেইক খোদা যা তিনি নিজের সৃজনশীলতা ও কল্পনা দিয়ে সৃষ্টি করেছেন ।
Take your right hand's backside or left hand's frontside and then add your thumb finger's tip with your index finger's tip and then see the magic!!!! It's Allah's name!!!! ❤️❤️❤️❤️
ইবলিশও তো চার অক্ষরের নাম তাতে কি হলো ? লেনিনেরও চার অক্ষরের নাম । চার অক্ষরের নাম তো কোটি কোটি মানুষের আছে । তাদের মধ্যে অনেকেরই এই অংক মিলে যাবে । হাজার হাজার মানুষের এই অংক মিলে যাবে । এভাবে দেখানো হলে হাজার হাজার নামের মধ্যে কোন না কোন ধরণের সাংখ্যিক খেলা বা প্যাটার্ন দেখানো সম্ভব । প্যটার্ন সব কিছুর মধ্যেই ছড়িয়ে আছে প্রকৃতিতে-এটা নতুন কিছু নয় । মুসলমানদের ঈশ্বরের নাম যদি আল্লাহ না হয়ে অন্য কিছু হতো তখন ব্লগার সাহেব সেটা দিয়েই অন্য কোন কাকতালীয় মিল দেখাতেন, অন্য কোন সাংখ্যিক খেলা বা আশ্চর্য দেখাতেন (একেই বলে Confirmation Bias) আল্লার নাম চার সংখ্যাটা বেছে বেছে পিক করাটা হচ্ছে চেরি পিকিং ফ্যালাসি বা কুযুক্তি । অর্থাৎ বেছে বেছে নিজের পক্ষে যতটুকু মিলে সেটা বেছে নিয়ে যে অংশ মিলে না সেটা উদ্দ্যেশ্যমূলকভাবে বাদ দেয়ার নাম হলো চেরি পিকিং ফ্যালাসি । আল্লাহ নামটা এসেছে কাফেরদের ইলাহ্ নামক প্রধান দেবতা থেকে যা মুহম্মদ কাফেরদের কাছে থেকে ধার করেছেন । আল্লার এত লম্বা লম্বা নাম থাকতে শুধু আল্লাহ নাম ব্যবহার করে ব্লগার সাহেব অপমান করেছেন-অবশ্য যদি আল্লা আদৌ থেকে থাকে । আল্লার অস্তিত্ত্বের তো কোন প্রমানই নেই । আল্লাহ্ নাম যদি এতই মহান হয়ে থাকে তবে তো সেটা কাফেরদের কৃতিত্ব কারণ শব্দটি নেওয়া হয়েছে কাফেরদের কাছ থেকে । কাফেরদের যে ৩৬০ জন দেবতা ছিল তার মধ্যে প্রধান দেবতার নাম ছিল ইলাহ্ , মুহম্মদ যা করেছেন তা হলো--'ইলাহ্' শব্দটি থেকে আল্লাহ বানিয়েছেন । অতএব, আল্লা নামে যদি এত মাহাত্ম্য থেকেই থাকে তাহলে সেটা কাফেরদের কৃতিত্ব, কাফেরদের কল্পিত ভগবানের কৃতিত্ব । এভাবে মুহম্মদের আল্লা হচ্ছে একটি ফেইক খোদা যা তিনি নিজের সৃজনশীলতা ও কল্পনা দিয়ে সৃষ্টি করেছেন ।
SUBHAN ALLAH ALHAMDULILLAH LA ILAHA ILLALLAHU MUHAMMADUR RASULULLAH SALLALLAHU ALAIHI OA SALLAM . ALLAHU AKBAR KABIRA . LA HAOLA OLA QUOOATA ILLA BILLAHIL ALIIL AJEEM . MASHA ALLAH . ALLHUMMA AMIN .
এই ভিডিওটি শেয়ার করে ফেসবুকে ছড়িয়ে দিন,ইনশাল্লাহ আল্লাহ চাইলে কোন ব্যক্তির ঈমান বাড়তেও পারে,,সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন।।
True Skills Vai thanks about this video. Bt Quran e aiat kotota bjlam na
Amin
অসাধারণ
@@opugreat8586 ঐ কাফির তুই অনেক বিশাল বড় ধাজ্জাল জাতের একটা নাস্তিক তধের হইছে মানুষিক রোগ জে তরা নাস্তিক হিসেবে তরা তধের সেকুলার হই থাকতি তরা ইসলামের বিরোধে লেগে পরিছিশ তুই এখানে (মোহাম্মাদ সাঃ) ও উনার স্ত্রীদের কে মাফিইধের ভাষাই গালিগালাজ করছিশ তরা আবার বলছিশ মিথ্তাবাধী রা জে মানবতাবাধী নাস্তিক জুধি মানবতাবাধী হও তাহলে পৃথিবীর ৩৯% মুসলিম আর তোমরা নবী সঃ কে গালি ধিই মুসলিমধের অনুভূতি তে আঘাও করছো তোমরা অত্থাচারী শইতান তুমরা নবী কে গালি দেওইর উধ্ধেশ্ষে দেশ তেগ করেছ তুমরা পাগল প্রতিবন্ধী তুই কোন সাহসে পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ট মর্যবান ব্যতিকে সর্বশ্রেষ্ঠ মানুষ কে সর্বশ্রেষ্ঠ নবী রাসূল কে এতো কুতসিৎ গালিগালাজ করছো তোমরা সেই মানুষিক রোগী জারা নাস্তিক মুরতাধ নামে কুখ্কাত জে বললে রাসূল সঃ ও উনার স্ত্রীরা খেজুর বাগানে ইস্তিঞ্জা করতেন এখানেই ওনাধের বাথরুম ছিলো তুমি এই নাস্তিক একটা সন্ত্রাসী এখানে অশ্লীল ভাষা প্রইগ করছো মোহাম্মাদ (সাঃ) এর বিরোধ্তে এই ধরনের নোংরা চক্তান্ত করছো পৃথিবীর দুইটা ধেশের রাষ্ট্র ক্ষমতাই তোমরা আছো মিশর আর উত্তর কুরিইই সেখানেও তুমরা মুসলিম মারছো ও হত্থা করছো তুমরা মূলত নাস্তিক রা ইসলাম বিধ্রেশী নিষ্ঠুর ফেরাউনের বংশধর তুমি এখানে এসে তিন কমেন্ট নবী কারীম হযরত মোহাম্মাদ রাসূলুল্লাহ সাঃ ধিছো আর আল্লাহ তাআলাকেও গালিই ধিইছিশ এই নিক্রিষ্ট নির্লজ্জ অকৃতজ্ঞ বেইমান বেইধব তকে পেলে অনেক ভইঙ্কর শাস্তি পেতে হতো তুই কোন ধেশে থাকিশ বলেফেল ইবলিস কোথাকার জেই আল্লাহ কে গালি ধিইছিশ তিনি হলেন পুরো বিশ্বজাহানের প্রতিপালক এবং একমাত্র উপাস্য জিনি তকে আমাকে প্রতিটা জীব কে সৃষ্টি করেছেন তুই উনার ধাওই সব কিছু নিই আছিশ উনার ধাওই জীবন নিই আছিশ এরপরও এতো বড় নাফরমানী তর বিচার আল্লাহ পৃথিবীতে জীবিত অবস্থাই, মৃত্থুর সমই, কবরে ও পরকালে তকে বিশাক্ত শাস্তি ধিবেন তর উপর আল্লাহ গজব নাজিল হবে তর উপর আল্লাহথ লানত কামনা করছি ।
@@fatirahmed7459 দয়া করে কোন সময় কোন অমুসলিমদের গালি দিবেন না।যদিও সে দেয়।তাদের মিথ্যা প্রভুকে গালি দিয়ে আপনার সত্য প্রভুকে গালি দিতে বাধ্য করবেন না।আর এসব ফেসবুক,ইউটিওবে কয়টায় বা দলীল দিবেন তাকে।যদিও দেন ও তার উল্টায় বলবে।আল্লাহ আমাদের সবাইকে এবং ঐ অমুসলিম ভাইকেও হেদায়াত করুন।
আল্লাহ যদি রিযিক বন্ধ করে দেন, তবে কে আছে যে তোমাদেরকে রিযিক দিবে।..!!:-))
(সূরা মূলকঃ২১)
Right apu
Very nice
(বুদ্ধু) আল্লাহ রিজিক দেয়া বন্ধ করলে স্বয়ং আল্লাহ নিজেই দেবেন তবে ভুলে গেলে চলবেনা রিজিক পাওয়ার পর অবশ্যই আল্লাহর শুকরিয়া করতেই হবেই হবে। এবার আসি কেন দিবে? আল্লাহ দ্বায়িত্ব নিয়ে সৃষ্টি করেছেন আল্লাহ চাইলে শুক্রাণু বা বীর্য থেকে মানুষ সৃষ্টি নাও করতে পারতেন কিন্তু আল্লাহ বীর্য থেকেই মানুষ সৃষ্টি করেছেন। তাই স্মরা অনেকেই বলে থাকি যে আমাদের বাবা মা ই আমাদের সব কিন্তু তা না এটা মিথ্যা। আল্লাহ ভয় পাওয়ার মতো কেউ নয় আল্লাহ হলেন ভালোবাসার মতো কেউ বা স্বত্তা। আমাদের বাবা মা আমাদের পরিত্যাগ করলে আল্লাহ কিন্তু তা করে না। আল্লাহ যেমন ছেড়েও দেন ছাড় ও দেন। কিন্তু আমাদের বাবা মা ফুপু ফুপা চাচা চাচি মামা মামী খালা খালু স্বামী স্ত্রী দাদা দাদি নানা নানী ভাই বোন নাতি নাতনি সন্তান টিচার। আমরক ছাড় ফিলেও কখনো কখনো ছাড় দেই না আবার ছেড়ে দিলেও কখনো কখনো ছেটে দেই না। কিন্তু আল্লাহ এত্তত্তত্তত্তত্তোট্টট্টট্টট্টাই দয়াময় যে ছেড়ে ও দেন ছাড়ও দেন। অনেক বাভা মা ই বাচ্চা খালাস করে দিয়ে ফেলে আসে সে বৈধ ভাবেই হোক আর অবৈধভাবেই হোক। কিন্তু স্রি ছোট্ট বাচ্চার দ্বায়িত্ব আল্লাহ স্বয়ং নিজে নেন তাই আল্লাহ রিজিক বন্ধ করলেও আল্লাহই দিবেন। আমাদের মা বাবা প্রকৃতপক্ষে আমাদের কেও না আসল মা বাবা হলেন আল্লাহ আর তার নবী
আল্লাহ তায়ালা কাউকে জন্ম দেননি .
তাঁর কোনো সন্তান নেই এবং কেউ তাঁর সন্তান ও নয়. - (সূরা ইখলাস)
সুতরাং আমরা মহান আল্লাহ তায়ালার বান্দা।
*হযরত মুহাম্মদ (স.) তোমাদের মধ্যে কারও পিতা নন ,তিনি আল্লাহ তায়ালার মনোনীত বান্দা ও আল্লাহর রাসুল। - আল কুরআন
@@A1b987 no your mother laksmi can't give food because Allah is one
১ জন মানুষের দাঁত থাকে ৩২ টি যা ৪ দ্বারা বিভাজ্য
হাত ও পায়ের আঙ্গুল ২০ টি যা ৪ দ্বারা বিভাজ্য
সুবহানআল্লাহ্ 😍
Alhamdulillah
আরেক লোকে কের সাথে কের তুলনা করে...এখন হাত পায়ের আঙুলের সাথেও আল্লাহর নামের তুলনা করে...
sanjied vai
আমি হাত পায়ের আঙ্গুলের সাথে আল্লাহর নামের তুলনা করিনি
শুধু বলেছি যে ৪ দ্বারা ভাগ যায়
আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত,
রাসূল (সা:) বলেছেন, আল্লাহ্ তায়ালা হযরত আদম (আঃ) কে নিজ আকৃতিতে সৃষ্টি করেছন.
সহিহ্ মুসলিম
IMRAN NAZIR SIFAT সহিহ মুস্লিম কত নাম্বার হাদিস তা বললেন না
@@md.majharulislammahdi667
৬৪১৭ নাম্বার হাদিস
ভাইয়া অবাক করা বিষয় হলো, আপনার ভিডিও টি দেখা শেষ করে যখন ঘড়ির দিকে তাকালাম ঘড়িতে ঠিক তখন বিকেল ৪:০০টা।আর তা দেখে আমার মনটা খুশিতে ভরে উঠল।
আলহামদুলিল্লাহ
wow
আর আমি ও যখন মোবাইলের সময়ের দিকে তাকিয়েছি তখন ৮:৪০ মিনিট
Video shese amar phn er ghori te 11:49 pm beje chilo.. But phone e charge silo 44% 😮😮😍😍😍.. Sub-han-Allah
আপনার লেখা দেখে আমি ও ঘড়ির দিকে থাকালাম দেখি 9.44 pm
Mash Allah
ধন্যবাদ ভাই, আল্লাহ আপনার এই পরিশ্রমের উত্তম প্রতিদান করুন, আমিন
ameen
Ameen
আমিন
amin
Ameen
সুবহানআল্লাহ।এইভাবে চালিয়ে যাও ভাই।
Love from India 🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳
very good
وعليكم السلام ورحمة اللة وبركاته..
سبحان الله..
مشاءلله ...
অনেক কিছু জানলাম।
আলহামদুলিল্লাহ অনেক ভালোলাগলো।
আল্লাহ আপনাকে উত্তম বিনিময় দান করুক আমিন।
Alhamdulillah
জাজাকাল্লাহ খায়েরান।,
হে আল্লাহ তুমি আমাদের ক্ষমা করে দিও আমিন
I started memorizing the Quran majid from 31st August 2020 Alhamdulillah, Insha-Allah I will keep continue it till my death. And I hope I will be a Hafiz E Quran. Please pray for me. Jazakallah Khairan.
ইবলিশও তো চার অক্ষরের নাম তাতে কি হলো ? লেনিনেরও চার অক্ষরের নাম । চার অক্ষরের নাম তো কোটি কোটি মানুষের আছে । তাদের মধ্যে অনেকেরই এই অংক মিলে যাবে । হাজার হাজার মানুষের এই অংক মিলে যাবে । এভাবে দেখানো হলে হাজার হাজার নামের মধ্যে কোন না কোন ধরণের সাংখ্যিক খেলা বা প্যাটার্ন দেখানো সম্ভব । প্যটার্ন সব কিছুর মধ্যেই ছড়িয়ে আছে প্রকৃতিতে-এটা নতুন কিছু নয় । মুসলমানদের ঈশ্বরের নাম যদি আল্লাহ না হয়ে অন্য কিছু হতো তখন ব্লগার সাহেব সেটা দিয়েই অন্য কোন কাকতালীয় মিল দেখাতেন, অন্য কোন সাংখ্যিক খেলা বা আশ্চর্য দেখাতেন (একেই বলে Confirmation Bias) আল্লার নাম চার সংখ্যাটা বেছে বেছে পিক করাটা হচ্ছে চেরি পিকিং ফ্যালাসি বা কুযুক্তি । অর্থাৎ বেছে বেছে নিজের পক্ষে যতটুকু মিলে সেটা বেছে নিয়ে যে অংশ মিলে না সেটা উদ্দ্যেশ্যমূলকভাবে বাদ দেয়ার নাম হলো চেরি পিকিং ফ্যালাসি । আল্লাহ নামটা এসেছে কাফেরদের ইলাহ্ নামক প্রধান দেবতা থেকে যা মুহম্মদ কাফেরদের কাছে থেকে ধার করেছেন । আল্লার এত লম্বা লম্বা নাম থাকতে শুধু আল্লাহ নাম ব্যবহার করে ব্লগার সাহেব অপমান করেছেন-অবশ্য যদি আল্লা আদৌ থেকে থাকে । আল্লার অস্তিত্ত্বের তো কোন প্রমানই নেই । আল্লাহ্ নাম যদি এতই মহান হয়ে থাকে তবে তো সেটা কাফেরদের কৃতিত্ব কারণ শব্দটি নেওয়া হয়েছে কাফেরদের কাছ থেকে । কাফেরদের যে ৩৬০ জন দেবতা ছিল তার মধ্যে প্রধান দেবতার নাম ছিল ইলাহ্ , মুহম্মদ যা করেছেন তা হলো--'ইলাহ্' শব্দটি থেকে আল্লাহ বানিয়েছেন । অতএব, আল্লা নামে যদি এত মাহাত্ম্য থেকেই থাকে তাহলে সেটা কাফেরদের কৃতিত্ব, কাফেরদের কল্পিত ভগবানের কৃতিত্ব । এভাবে মুহম্মদের আল্লা হচ্ছে একটি ফেইক খোদা যা তিনি নিজের সৃজনশীলতা ও কল্পনা দিয়ে সৃষ্টি করেছেন ।
চালিয়ে যান ভাইয়া, আপনার ভিডিও গুলো খুব ভালো লাগে
Heart chamber 4 ta ,
manob jibon 4 phase er - childhood , adolescence , youth , adulthood .
Behest 8 ( divisible by 4) ,
Liver lobe 4 ta - left right caudate quadrate
Ribs 12 ( divided by 4)
Cranial nerves 12 ( divided by 4)
Fingers in hand or feet -20 ( divided by 4 )
Ventricles in brain 4
Brain lobe - frontal parietals temporal occipital -4
Taste sensation 4 - sweet sour bitter salty
SubhaAllah !
😊😊
মাশা আল্লাহ
মাশাআল্লাহ 💖💖💖
কথা গুলো অনেক মূল্যবান ❤
জীবনে অনেক ভুল করছি কিন্তু 26/10/2019 আজকে থেকে আর না.
আমার জন্য সবাই দোয়া করবেন যেন দয়াময়❤ আল্লাহতালা আমাকে কবুল করে নেয় 💝💝💝
আল্লাহ্ নাম যদি এতই মহান হয়ে থাকে তবে তো সেটা কাফেরদের কৃতিত্ব কারণ শব্দটি নেওয়া হয়েছে কাফেরদের কাছ থেকে । কাফেরদের যে ৩৬০ জন দেবতা ছিল তার মধ্যে প্রধান দেবতার নাম ছিল ইলাহ্ , মুহম্মদ যা করেছেন তা হলো--'ইলাহ্' শব্দটি থেকে আল্লাহ বানিয়েছেন । অতএব, আল্লা নামে যদি এত মাহাত্ম্য থেকেই থাকে তাহলে সেটা কাফেরদের কৃতিত্ব, কাফেরদের কল্পিত ভগবানের কৃতিত্ব । এভাবে মুহম্মদের আল্লা হচ্ছে একটি ফেইক খোদা যা তিনি নিজের সৃজনশীলতা ও কল্পনা দিয়ে সৃষ্টি করেছেন ।
@@lalonfakir9350 ইলাহ্ শব্দের অর্থ ইশ্বর যেটা একটি আরবি শব্দ আর আপনি কী থেকে কী বলছেন পাগলের মতো
@@HEART-LESS-h7t আপনার মাথা কি গোবরে ভরা ? মুমিন হলে কি গাধা হতে হবে নাকি । আমার মন্তব্য আপনি ভালো করে পড়ে বুঝেছেন ? মনে হয় না । আবারও বলছি--ইলাহ্ শব্দটি মুহম্মদের নিজস্ব কোন শব্দ নয় রে মূর্খ--এটা মুহম্মদের জন্মের হাজার বছর আগে থেকেই ছিল । যেমন-হানিফ সম্প্রদায়, কাফেররা, ইহুদীরা সবাই এই ইলাহ্ শব্দটি ব্যবহার করতো ঈশ্বর হিসেবে । আরবী ইলাহ্ শব্দ থেকেই মুহম্মদের আল্লাহ্ শব্দটির উৎপত্তি হয়েছে । আল্ + ইলাহ্= আল্লাহ, ; আল্লাহ্ ছিলেন কাবা ঘরে যে ১৬০ টি দেবদেবীর মূর্তি ছিল, তাদের মধ্যে প্রধান দেবতা । অতএব, আল্লাহ্ শব্দটি মুহম্মদের আনা নতুন কোন শব্দ নয়, যেটা তিনি তার কল্পতি আল্লার কাছ থেকে পেয়েছেন ।
@@lalonfakir9350 আল শব্দ ইংরেজি শব্দ The - এর মতো বব্যহার করা হয় আল্লাহ্ শব্দের অর্থ Dictionary - তে ঈশ্বর
কাবা শরীফে কাফের রা ৩৬০ না কটা আমার ঠিক মনে পরছে না তবে তার সাথে আল্লাহুর নামের সাথে একটু মিলতেই পারে তাতে কী আছে ( কুরআন শরীফ সূরাহ ইশরাহ ১৭/১১০)
আপনি আল্লাহ কে যে নামেই ডাকুন না কেন সব ঈশ্বরীক বৈশিষ্ট্য ও সুন্দর নাম গুলো তারই কিন্তু সেই নামের জন্য আপনার মনে কোনো প্রতিছবি না ভেসে ওঠে আল্লাহ্ তায়ালাকে রাম বলে মানতে পারি না তাহলে সেটা শিরক হবে আল্লাহ্ তায়ালাকে বুঝতে হলে আপনি সূরাহ ইখলাস পরবেন তাতে আল্লাহুর সংগ্গা পেয়ে যাবেন যাই হোক কোরআন শরীফে আল্লাহ তায়ালার ৯৯ টা নাম আছে তাতে আর নতুন করে তাকে অন্য নামে ডাকার দরকার কী আছে
@@lalonfakir9350 দেখুন সব যিনিসেরি একজন সিস্টি কর্তা আছেন তিনি হলেন ঈশ্বর কীন্তু ঈশ্বরের কোনো সিস্টি কর্তা নেই যেমন একজন পুরুষ বাচ্ছা জন্ম দিতে পারে না
সুতরাং ঈশ্বর আছে মানে তিনি একটি নির্দিষ্ট পথ বা পথ প্রদর্শকে পাঠাবেনই তারই মধ্যা যেমন মসেস (মূসা আ:)যিশু (ঈসা আ:) এবং সর্ব শেষ নবী মুহাম্মদ সা: শুতরাং হযরত মূসা এবং ঈসা আ: মুহাম্মদ সা: আগে এসেছেন এখন মূসা আ: এবং ঈসা আ: এর কালের পর কাল পরিবর্তন হয়ে তার অনুসারি রা শেষ নবীকে মানতে চায় না অথচ তারা বুকে হাত দিয়ে বলতে পারবে না যে তাদের নবী রসূলের উপর অবর্বতীন্য কিতাব এখনো বিক্রিত হয়নি হ্যা অব্যশই হয়েছে তারা বলতে পারবে না যে কিতাব গুলি এখনো ভেযালে যাইনি অথচ আপনিই ভাবুন এগুলি বিক্রিত হওয়ার পরও এখনো তাদের বিষাশ্ব ঈশ্বর শেষ নবীকে পাঠাইনি
অব্যশ্যই পাঠিয়েছেন ঈশ্বর ততদিন আসমানি কিতাবকে সংরখ্খিত করবেন যতদিন না পরবর্তী রসূল প্রেরন হচ্ছে এবং আপনার এটা প্রশ্ন হতে পারে যে ইসলামেও তো শিয়া সূন্নি বিভাগ তাতেও তো ভেজাল গিয়েছে ?
হ্যা গিয়েছে এটা নবীজীই সতর্ক্য করে দিয়েছিলেন এটা মানুষের মধ্যে ভুল বোঝার কারনে হয়েছে যেটা একজন মুমিন মুমিনা একটু পরিশ্রম করলেই সে অব্যশই ইসলামের আসল নিয়ম ও চলার তরিকাকে খুজে পাবে যাই হোক আসল কিতাব যেটা ঈশ্বরের কাছ থেকে অবর্তীন্য হয়েছে সেটা হল কোরআন শরীফ কিয়ামত পর্যন্ত সুরখ্খিত থাকবে কারন মুহাম্মোদ সা: এর পর কিয়ামত পর্যন্ত আর কোনো নবী আসবে না আর নবীজী কাছে অর্বতীন্নের পর এখনো একটা কোরআন শরীফের একটা অখ্খ র ও পরিবর্তন হয়নি
হ্যা একজন নবীর কাজ হল তার উম্মত দের সতর্ক করা এবং একটি নবীর পরে আসা অন্য নবীর উপর আল্লাহর দেওয়া নিয়ম কিছুটা আলাদা হতেই পারে সেটার কারন কালের বিবর্তন
যেমন আপনি ধরেন Samsung A20 এর পরে Samsung এর রিলিস করা মোবাইল Samsung A30 কীছুটা পরিবর্তন হয়েছে তাই বলে পুরো কম্পানির পরিবর্তন হয়নি ঠিক তেমনই ইহুদীরা একটি জাতি যারা মোসেস আ: কে মানতেন তার সাথে শেষ নবী মহাম্মোদ সা: এর সাথে কীছুটা নিয়ম যেমন ফরজ রোজা সংখ্যা ফরজ নামাজের সংখ্যা এবং সেই নিয়ম গুলি ইহুদিরা কালের পর তারা বিক্রিত করে দিয়েছে
ইহুদীরা ঈশ্বরকে এলোহিম(হিব্রু শব্দ) বলে ডাকে এই শব্দটি বিক্রিত হয়েছে কীনা তা আমি বলতে পারবো না তবে আরবি শব্দ আল্লাহ্ শব্দের সঙ্গে মিল আছে
নবীজি নিজের মুখে কীছুই বলেন বরং না যেটা বলেছেন তা নিশ্চিত আল্লাহ্ তায়ালা বলেছেন এতে কোনো সন্দেহ নেই আল্লাহ্ তায়ালা কে কোন শব্দে ডাকতে হবে তা আল্লাহুই নবীজিকে শিখিয়ে দিয়েছেন যেমন মোসেস বা মূসা আ: কে বলেছিলেন
আলহামদুলিল্লাহ। জাযাকাল্লাহু খইরুন।
জ্ঞানগর্ভ আলোচনা । ধন্যবাদ বাবা। আপনার আলোচনা শুনে ইমান আরও দৃঢ় হলো।
ইবলিশও তো চার অক্ষরের নাম তাতে কি হলো ? লেনিনেরও চার অক্ষরের নাম । চার অক্ষরের নাম তো কোটি কোটি মানুষের আছে । তাদের মধ্যে অনেকেরই এই অংক মিলে যাবে । হাজার হাজার মানুষের এই অংক মিলে যাবে । এভাবে দেখানো হলে হাজার হাজার নামের মধ্যে কোন না কোন ধরণের সাংখ্যিক খেলা বা প্যাটার্ন দেখানো সম্ভব । প্যটার্ন সব কিছুর মধ্যেই ছড়িয়ে আছে প্রকৃতিতে-এটা নতুন কিছু নয় । মুসলমানদের ঈশ্বরের নাম যদি আল্লাহ না হয়ে অন্য কিছু হতো তখন ব্লগার সাহেব সেটা দিয়েই অন্য কোন কাকতালীয় মিল দেখাতেন, অন্য কোন সাংখ্যিক খেলা বা আশ্চর্য দেখাতেন (একেই বলে Confirmation Bias) আল্লার নাম চার সংখ্যাটা বেছে বেছে পিক করাটা হচ্ছে চেরি পিকিং ফ্যালাসি বা কুযুক্তি । অর্থাৎ বেছে বেছে নিজের পক্ষে যতটুকু মিলে সেটা বেছে নিয়ে যে অংশ মিলে না সেটা উদ্দ্যেশ্যমূলকভাবে বাদ দেয়ার নাম হলো চেরি পিকিং ফ্যালাসি । আল্লাহ নামটা এসেছে কাফেরদের ইলাহ্ নামক প্রধান দেবতা থেকে যা মুহম্মদ কাফেরদের কাছে থেকে ধার করেছেন । আল্লার এত লম্বা লম্বা নাম থাকতে শুধু আল্লাহ নাম ব্যবহার করে ব্লগার সাহেব অপমান করেছেন-অবশ্য যদি আল্লা আদৌ থেকে থাকে । আল্লার অস্তিত্ত্বের তো কোন প্রমানই নেই । আল্লাহ্ নাম যদি এতই মহান হয়ে থাকে তবে তো সেটা কাফেরদের কৃতিত্ব কারণ শব্দটি নেওয়া হয়েছে কাফেরদের কাছ থেকে । কাফেরদের যে ৩৬০ জন দেবতা ছিল তার মধ্যে প্রধান দেবতার নাম ছিল ইলাহ্ , মুহম্মদ যা করেছেন তা হলো--'ইলাহ্' শব্দটি থেকে আল্লাহ বানিয়েছেন । অতএব, আল্লা নামে যদি এত মাহাত্ম্য থেকেই থাকে তাহলে সেটা কাফেরদের কৃতিত্ব, কাফেরদের কল্পিত ভগবানের কৃতিত্ব । এভাবে মুহম্মদের আল্লা হচ্ছে একটি ফেইক খোদা যা তিনি নিজের সৃজনশীলতা ও কল্পনা দিয়ে সৃষ্টি করেছেন ।
আস্সালামুআলাইকুম ওয়ারাহ্ মাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ. আলহামদুলি্লাহ, অনেক কিছু জানতে পারলাম, কতিপয় জ্ঞান পাপী , যারা বুঝে নাবুঝার ভান করে , আল্লাহ্ সোবহানুতাআলা তাদেরকে হেদায়েত করুক. আমিন.
Allah= one
1+12+12+1+8=15+14+5
34=34
(proved) that allah one
👌👌👌
@@zrthemuslimspeaker2342 donnobad....AMIN..Allah apnaka jannat dan koruk...
@@zrthemuslimspeaker2342 maf korban ami agulo dakbo na.amar jonno kuran abon namaji jotasto...
😍😍😍😍
Ami example ta buji ni kindly bujiya deban.
মানুষের হৃৎপিন্ডও চার প্রকোষ্ঠ বিশিষ্ট ।
আলহামদূল্লিলাহ । এটিতেও আল্লাহর নামের চার সংখ্যার সাথে মিল রয়েছে । ❤❤❤
আল্লার নাম চার সংখ্যাটা বেছে বেছে পিক করাটা হচ্ছে চেরি পিকিং ফ্যালাসি বা কুযুক্তি । অর্থাৎ বেছে বেছে নিজের পক্ষে যতটুকু মিলে সেটা বেছে নিয়ে যে অংশ মিলে না সেটা উদ্দ্যেশ্যমূলকভাবে বাদ দেয়ার নাম হলো চেরি পিকিং ফ্যালাসি । আল্লাহ নামটা এসেছে কাফেরদের ইলাহ্ নামক প্রধান দেবতা থেকে যা মুহম্মদ কাফেরদের কাছে থেকে ধার করেছেন । আল্লার এত লম্বা লম্বা নাম থাকতে শুধু আল্লাহ নাম ব্যবহার করে ব্লগার সাহেব অপমান করেছেন-অবশ্য যদি আল্লা আদৌ থেকে থাকে । আল্লার অস্তিত্ত্বের তো কোন প্রমানই নেই । আল্লাহ্ নাম যদি এতই মহান হয়ে থাকে তবে তো সেটা কাফেরদের কৃতিত্ব কারণ শব্দটি নেওয়া হয়েছে কাফেরদের কাছ থেকে । কাফেরদের যে ৩৬০ জন দেবতা ছিল তার মধ্যে প্রধান দেবতার নাম ছিল ইলাহ্ , মুহম্মদ যা করেছেন তা হলো--'ইলাহ্' শব্দটি থেকে আল্লাহ বানিয়েছেন । অতএব, আল্লা নামে যদি এত মাহাত্ম্য থেকেই থাকে তাহলে সেটা কাফেরদের কৃতিত্ব, কাফেরদের কল্পিত ভগবানের কৃতিত্ব । এভাবে মুহম্মদের আল্লা হচ্ছে একটি ফেইক খোদা যা তিনি নিজের সৃজনশীলতা ও কল্পনা দিয়ে সৃষ্টি করেছেন ।
মাশাল্লাহ। আল্লাহতালা আপনাকে আরও জ্ঞান দান করুক।
আমিন
মাশাআললাহ ।খুব সুনদর ভাবে বলেছেন ভাই ।আপনার ভিডিও দেখে আমরা ইসলামের অনেক কিছুই শিখতে পারছি।জাযাকাললাহু খাইরান ।
সকল প্রশংসা আল্লাহ্ তায়া’লার যিনি সকল সৃষ্টির সমূহের পালনকর্তা। ধন্যবাদ ভাই, support.
O dear brother,,
Really your activities are very helpful to us...
So I pray to Almighty Allah for you....
যাযা কাললা খায়েৱ আমীন। আল্লাহ, ছোবহানাললা, আলহামদুলিললাহ, আল্লাহুআকবাৱ, লা ইলাহা ইললালাহ ।
মাশা আল্লাহ, খুব গুরত্বপূর্ণ আর মূল্যবান কথা বলেছেন ভাইয়া। আল্লাহ আপনার জ্ঞান আরও অনেক বেশি বাড়িয়ে দিক আমিন।
আল্লার নাম চার সংখ্যাটা বেছে বেছে পিক করাটা হচ্ছে চেরি পিকিং ফ্যালাসি বা কুযুক্তি । অর্থাৎ বেছে বেছে নিজের পক্ষে যতটুকু মিলে সেটা বেছে নিয়ে যে অংশ মিলে না সেটা উদ্দ্যেশ্যমূলকভাবে বাদ দেয়ার নাম হলো চেরি পিকিং ফ্যালাসি । আল্লাহ নামটা এসেছে কাফেরদের ইলাহ্ নামক প্রধান দেবতা থেকে যা মুহম্মদ কাফেরদের কাছে থেকে ধার করেছেন । আল্লার এত লম্বা লম্বা নাম থাকতে শুধু আল্লাহ নাম ব্যবহার করে ব্লগার সাহেব অপমান করেছেন-অবশ্য যদি আল্লা আদৌ থেকে থাকে । আল্লার অস্তিত্ত্বের তো কোন প্রমানই নেই । আল্লাহ্ নাম যদি এতই মহান হয়ে থাকে তবে তো সেটা কাফেরদের কৃতিত্ব কারণ শব্দটি নেওয়া হয়েছে কাফেরদের কাছ থেকে । কাফেরদের যে ৩৬০ জন দেবতা ছিল তার মধ্যে প্রধান দেবতার নাম ছিল ইলাহ্ , মুহম্মদ যা করেছেন তা হলো--'ইলাহ্' শব্দটি থেকে আল্লাহ বানিয়েছেন । অতএব, আল্লা নামে যদি এত মাহাত্ম্য থেকেই থাকে তাহলে সেটা কাফেরদের কৃতিত্ব, কাফেরদের কল্পিত ভগবানের কৃতিত্ব । এভাবে মুহম্মদের আল্লা হচ্ছে একটি ফেইক খোদা যা তিনি নিজের সৃজনশীলতা ও কল্পনা দিয়ে সৃষ্টি করেছেন ।
সত্যি আমার আল্লাহ অনেক মেহেরবান,,,,,,,,,, আপনি
Masha Allah.apni ata ber korsen kibabe amr otai obak lagtese.onk kisu jante parsi.thank you so much.apni onk shundor kore bujaisen.
আসসালামু আলাইকুম। আপনার উপস্থাপনা খুব সুন্দর ও পরিস্কার। আমার একটা ছোট্ট পরামর্শ। বাংলায় You এর তুই, তুমি, আপনি সম্মোধন করা হয়। আমরা মহান আল্লাহ্ কে এ তিনভাবেই বলে থাকি। তবে আপনার উপস্থাপনায় যেকোনো একটি ব্যবহার করলে শুরুতে ভালো লাগবে। আপনি কোনো সময় তুমি, বা আপনি বলে সম্মোধন করেন। এটা অবশ্যই আপনার ব্যক্তি স্বাধীনতা। আমি এখন জন সামান্য শিক্ষক হিসেবে কেবল অনুরোধ করতে পারি। ভালো থাকবেন। দোয়া করবেন। আর আপনার কার্যক্রম চালিয়ে যাবেন। ধন্যবাদ।
السلام عليكم و رحمة الله و بركاته
*جزاك الله خيرا وجزا في الدنيا و الاخره*
আল্লাহ আপনার পরিশ্রম কবুল করুক আমিন আমরাও কোরআন সম্পরকে অনেক কিছু শিখতে পারবো
সুবহানাল্লাহ। অনেক কিছু জানতে পারলাম।।।অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।।আল্লাহ আপনাকে সবসময় ভালো কিছু ভিডিও বানানোর তৌফিক দিক,,আমিন।।
Alhamdulillah ( may Allah bless you )
176/4=44 ভাগ করার পরও ভাগশেষের দুটি সংখ্যাই 4 এবং 4। সুবাহানাল্লাহ।
মাশাআল্লাহ ।আলহামদুলিললাহ ।আল্লাহু আকবর ।
আমি বুঝতে পারি না, এসব ভিডিওতে ডিসলাইক করে কে.? সবাইকে সঠিক বুঝ দান করার তৌফিক দিন আমিন..!!
Amin
@opu great যদি কুরআনের একটা আয়াতেও আপনি কোনো ভুল খুজে পান তাহলে আমিও বলব কুরআন মহাবৈজ্ঞানিক গ্রন্থ না। আপনাকে যে জ্ঞান দান করেছেন সেই মহাজ্ঞানী রব্বুল আলামিন আল্লাহর জ্ঞান নিয়ে আপনি সন্দেহ করেন? আল কুরআন হল আল্লাহর বাণী। তিনিই বলেছেন, যদি এ কুরআন মহাজ্ঞানী আল্লাহর পক্ষ থেকে নাযিল না হত তাহলে অবশ্যই এতে কোনো না কোনো ভুল থাকত।(সুরাহ আন নিসা - আয়াত ৮২)। আর আমাদের রসুল সাঃ যখন খেজুর বাগানে পেশাব করেছিলেন তখন তিনি সফরে ছিলেন। এ ছাড়া তিনি হলেন রহমাতুল্লিল আলামিন। তার দ্বারা কারও কোনো ক্ষতি হওয়ার প্রশ্নই উঠে না।
@@opugreat8586 তুই কবে থেকে টয়লেট ব্যবহার করতে শিখেছিস,? তুই তো তোর মায়ের কোলেই হেগে মুতে দিয়েছিস।। এই টয়লেট বানানোর কাজ তো তোরাই করবি তার একটা জলজ্যান্ত প্রমাণ মোদি।।। শোন কারও সম্পর্কে খারাপ মন্তব্য করার আগে একবার সেটাকে ভালো করে যাচাই করবি। আমিও হিন্দু ধর্মের অনেক খারাপ দিক গুলো তুলে ধরতে পারি প্রমাণ সহ। কারন আমি সেটা নিয়ে পড়েছি। সুতরাং তুই যদি কোরানের সমালোচনা করতে চাষ তাহলে আগে কোরান পুড়।।। বুঝে বুঝে পড় তারপর বলিস কোথায় খারাপ আছে।।। বুঝলি? মায়ের কথা বলার জন্য দুঃখিত কারণ আমরা সবাই মায়ের কোলে প্রস্রাব পায়খানা করে দিয়েছি। যখন আমাদের বোধশক্তি ছিলনা। ওই সময়ে এত মানুষের সংখ্যা ছিলনা, আর আরব ছিল মরুভূমি। অনেক জায়গাই খালি থাকত হাজার হাজার মাইল খালি পড়ে থাকত। প্রস্রাব পায়খানা করার কোনো অসুবিধাই হতোনা। এমনকি রাজারাও এটা করত। তবে আড়ালেই করত।।
তোর মা কালি কে দিয়েছিলো?তোমরা বিয়ে করে এনে নতুন বউকে ভাগ্নের কাছে শুয়াও।তোমরা গাছের পূজা করো,সূর্যের পূজা অথচ এই সব কিছু আল্লাহর সৃষ্টি।এই ইহুদি ভুলে যাসনা মিশরের রাজা ফিরাইনের কথা ও এই কুরআনে যা ৩ হাজার বছরের আগের ঘটনা।তোদের কোন বিয়ের ভিতর লেখা আছে বল?অথচ তোদের বইয়ের ভিতর আমাদের (নবি সাঃ)এর কথা বলা হয়েছে।ওনি আসবেন এসে ইসলাম কে প্রষ্ঠিা করবে
@@opugreat8586 শুধু ফিরাউন না তোরা যে মুসলমানদের বড় শত্রু তাও বলা আছে।তোদের কোন দেবতা টয়লেট বানিয়েছিলো বল?
Apnar video gulo mon diye dekhi vaiya
ধন্যবাদ তোমাকে আল্লাহ তোমাকে দীর্ঘ
হায়াত দান করুন আমিন ।
আলহামদুলিল্লাহ তালাশ করুন সত্য প্রচার করুন খুঁজে খুঁজে জেন মানুষের ঈমান বেড়ে যায়
অনেক ইনফরমেতিভ ভিডিও। ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।
আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ বড় ভাই আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ আমাদের জ্ঞান দেওয়ার জন্য আলহামদুলিল্লাহ আপনি ভালো থাকেন
আল্লাহ আপনার নেক হায়াত বাড়াই দেয় জেন। অনেক ভাল লাগ্ল
ভাইয়া আপনাকে আল্লাহ্ তায়ালা নেক হায়াত দান করুক।জাযাকাল্লাহু খাইরান।
এগিয়ে যাও, কেউ ক্ষতি করতে পারবে না। আল্লাহ আছেন।
সম্পূর্ণ নতুন একটা বিষয় জানতে পারলাম আলহামদুলিল্লাহ💗 মহান আল্লাহ আপনার জ্ঞানকে আরো বৃদ্ধি করে দিন👌 এবং আপনার মনের স্বপ্ন কে প্রনের রাস্তাকে সহজ করে দিন আমিন আমিন নাস্তিকদের বিরুদ্ধে আপনার যুক্তি যুক্ত প্রশ্ন বজায় থাকবে বলে আশা করি ইনশাআল্লাহ👌💛💓💗💙💜💝💚💝...
আল্লাহ্ নাম যদি এতই মহান হয়ে থাকে তবে তো সেটা কাফেরদের কৃতিত্ব কারণ শব্দটি নেওয়া হয়েছে কাফেরদের কাছ থেকে । কাফেরদের যে ৩৬০ জন দেবতা ছিল তার মধ্যে প্রধান দেবতার নাম ছিল ইলাহ্ , মুহম্মদ যা করেছেন তা হলো--'ইলাহ্' শব্দটি থেকে আল্লাহ বানিয়েছেন । অতএব, আল্লা নামে যদি এত মাহাত্ম্য থেকেই থাকে তাহলে সেটা কাফেরদের কৃতিত্ব, কাফেরদের কল্পিত ভগবানের কৃতিত্ব । এভাবে মুহম্মদের আল্লা হচ্ছে একটি ফেইক খোদা যা তিনি নিজের সৃজনশীলতা ও কল্পনা দিয়ে সৃষ্টি করেছেন ।
মাশাআল্লাহ।
আমাদের মাজহাবও ৪টা।
দিকও ৪টা। পূর্ব, পশ্চিম, উত্তর ও দক্ষিন।
AR Muhammad বিদাতী কোথাকার
সুবাহানাল্লাহ।ভাই অনেক উত্তম কিছু জানতে পারলাম।আর সাবস্ক্রাইব করলাম।
Sura ikhlas pore amr allah ke niye shob prosno shesh hoy gesilo alhamdulillah
Collected from All Praise Belongs to Allah:-
পবিত্র কুরআনে মোট সুরা ১১৪ টি! বিশুদ্ধ গণনায়, বর্তমান পাঠে মোট আয়াত সংখ্যা ৬২৩৬ টি! 1 সূরা আল ফাতিহা Surah Al-Fatihah-------- 7 2 সূরা আল বাক্বারাহ Surah Al-Baqara------ 286 3 সূরা আল ইমরান Surah Al-i'Imran------- 200 4 সূরা আন নিসা Surah An-Nisaa--------- 176 5 সূরা আল মায়েদাহ Surah Al-Maidah--------120 6 সূরা আল আন-আম Surah Al-An'am --------165 7 সূরা আল আ’রাফ Surah Al-A'raf --------206 8 সূরা আল-আনফাল Surah Al-Anfal----------75 9 সূরা আত তাওবাহ Surah At-Taubah-------- 129 10 সূরা ইউনুস Surah Yunus--------------- 109 ---------------------------------------------- 1473 11 সূরা হুদ Surah Hud --------------123 1112 সূরা ইউসূফ Surah Yusuf----------111 13 সূরা রা’দ Surah Ar-Ra'd----------43 14 সূরা ইব্রাহীম Surah Ibrahim----------52 15সূরা হিজর Surah Al-Hijr-----------99 16সূরা নাহল Surah An-Nahl----------128 17সূরা বনী ইসরাঈল Surah Israel--------111 18সূরা কাহফ Surah Al-Kahf----------110 19 সূরা মারইয়াম Surah Maryam----------98 20সূরা ত্বোয়া-হা Surah Ta-ha-----------135 ----------------------------------------------- 1010 ( 2483) 21 সূরা আম্বিয়া Surah Al-Anbiyaa -------112 22 সূরা হাজ্জ্ব Surah Al-Hajj ------------78 23 সূরা আল মু’মিনূন Surah Al-Muminun ----118 24 সূরা আন-নূর Surah An-Nur ------------64 25 সূরা আল-ফুরকান Surah Al-Furqan -------77 26 সূরা আশ-শো’আরা Surah Ash-Shu'araa --227 27 সূরা নমল Surah An-Naml -------------93 28 সূরা আল কাসাস Surah Al-Qasas ---------88 29 সূরা আল আনকাবুত Surah Al-Ankabut -----69 30 সূরা আর-রূম Surah Ar-Rum ------------60 ------------------------------------------------- 986 (3469) 31 সূরা লোকমান Surah Luqman ------------34 32 সূরা সেজদাহ Surah As-Sajda-----------30 33 সূরা আল আহযাব Surah Al-Ahzab---------73 34 সূরা সাবা Surah Saba-----------------54 35 সূরা ফাতির Surah Fatir----------------45 36 সূরা ইয়াসীন Surah Ya-Sin--------------83 37 সূরা আস-সাফফাত Surah As-Saffat-------182 38 সূরা ছোয়াদ Surah Sad-----------------88 39 সূরা আল-যুমার Surah Az-Zumar----------75 40 সূরা আল-মু’মিন Surah Al-Mu'min--------85 ------------------------------------------------ 749 (4218) 41 সূরা হা-মীম সেজদাহ Surah Ha-Mim----------54 42 সূরা আশ-শুরা Surah Ash-Shura----------53 43 সূরা যুখরুফ Surah Az-Zukhruf----------89 44 সূরা আদ দোখান Surah Ad-Dukhan---------59 45 সূরা আল জাসিয়া Surah Al-Jathiya--------37 46 সূরা আল আহক্বাফ Surah Al-Ahqaf---------35 47 সূরা মুহাম্মদ Surah Muhammad------------38 48 সূরা আল ফাতহ Surah Al-Fat-h----------29 49 সূরা আল হুজরাত Surah Al-Hujurat-------18 50 সূরা ক্বাফ Surah Qaf------------------45 -------------------------------------------------- 457 (4675) 51 সূরা আয-যারিয়াত Surah Az-Zariyat-------60 52 সূরা আত্ব তূর Surah At-Tur-------------49 53 সূরা আন-নাজম Surah An-Najm-----------62 54 সূরা আল ক্বামার Surah Al-Qamar----------55 55 সূরা আর রহমান Surah Ar-Rahman---------78 56 সূরা আল ওয়াক্বিয়া Surah Al-Waqi'a--------96 57 সূরা আল হাদীদ Surah Al-Hadid----------29 58 সূরা আল মুজাদালাহ Surah Al-Mujadila------22 59 সূরা আল হাশর Surah Al-Hashr----------24 60 সূরা আল মুমতাহিনা Surah Al-Mumtahana----13 --------------------------------------------------- 488 (5163) 61 সূরা আছ-ছফ Surah As-Saff------------14 62 সূরা আল জুমুআহ Surah Al-Jumu'a--------11 63 সূরা মুনাফিকুন Surah Al-Munafiqun-------11 64 সূরা আত-তাগাবুন Surah At-Tagabun-------18 65 সূরা আত্ব-ত্বালাক্ব Surah At-Talaq----------12 66 সূরা আত-তাহরীম Surah At-Tahrim--------12 67 সূরা আল মুলক Surah Al-Mulk-----------30 68 সূরা আল কলম Surah Al-Qalam----------52 69 সূরা আল হাক্বক্বাহ Surah Al-Haqqa---------52 70 সূরা আল মা’আরিজ Surah Al-Ma'arij------44 --------------------------------------------------- 256 (5419) 71 সূরা নূহ Surah Nuh-----------------------28 72 সূরা আল জিন Surah Al-Jinn----------------28 73 সূরা মুযযামমিল Surah Al-Muzzammil-----------20 74 সূরা আল মুদ্দাসসির Surah Al-Muddathth---------56 75 সূরা আল ক্বেয়ামাহ Surah Al-Qiyamat------------40 76 সূরা আদ-দাহর Surah Ad-Dahr----------------31 77 সূরা আল মুরসালাত Surah Al-Mursalat----------50 78 সূরা আন-নাবা Surah An-Nabaa---------------40 79 সূরা আন-নযিআ’ত Surah An-Nazi'at-----------46 80 সূরা আবাসা Surah Abasa--------------------42 --------------------------------------------------- 381 (5800) 81 সূরা আত-তাকভীর Surah At-Takwir------------29 82 সূরা আল ইনফিতার Surah Al-Infitar-----------19 83 সূরা আত-তাতফীফ Surah Al-Mutaffife---------36 84 সূরা আল ইনশিক্বাক্ব Surah Al-Inshiqaq----------25 85 সূরা আল বুরূজ Surah Al-Buruj---------------22 86 সূরা আত্ব-তারিক্ব Surah At-Tariq---------------17 87 সূরা আল আ’লা Surah Al-A'la----------------19 88 সূরা আল গাশিয়াহ Surah Al-Gashiya-------------26 89 সূরা আল ফজর Surah Al-Fajr-----------------30 90 সূরা আল বালাদ Surah Al-Balad----------------20 ------------------------------------------------------ 243 (6043) 91 সূরা আশ-শামস Surah Ash-Shams-----------15 92 সূরা আল লায়ল Surah Al-Lail-------------21 93 সূরা আদ্ব-দ্বোহা Surah Adh-Dhuha-----------11 94 সূরা আল ইনশিরাহ Surah Al-Sharh------------8 95 সূরা ত্বীন Surah At-Tin------------------8 96 সূরা আলাক Surah Al-Alaq---------------19 97 সূরা কদর Surah Al-Qadr-----------------5 98 সূরা বাইয়্যিনাহ Surah Al-Baiyina------------8 99 সূরা যিলযাল Surah Al-Zalzalah------------8 100 সূরা আদিয়াত Surah Al-Adiyat------------11 ----------------------------------------------------- 114 (6157) 101 সূরা কারেয়া Surah Al-Qari'a--------------11 102 সূরা তাকাসূর Surah At-Takathur------------8 103 সূরা আছর Surah Al-Asr------------------3 104 সূরা হুমাযাহ Surah Al-Humaza---------------9 105 সূরা ফীল Surah Al-Fil-------------------5 106 সূরা কোরাইশ Surah Quraish----------------4 107 সূরা মাউন Surah Al-Ma'un----------------7 108 সূরা কাওসার Surah Al-Kauthar-------------3 109 সূরা কাফিরুন Surah Al-Kafirun-------------6 110 সূরা নছর Surah An-Nasr------------------3 ----------------------------------------------------- 59 (6216) 111 সূরা লাহাব Surah Al-Lahab----------------5 112 সূরা এখলাছ Surah Al-Ikhlas---------------4 113 সূরা ফালাক্ব Surah Al-Falaq-----------------5 114 সূরা নাস Surah Al-Nas-------------------6 ----------------------------------------------------- 20 (6236) পবিত্র কুরআনে মোট সুরা ১১৪ টি বিশুদ্ধ গণনায়, বর্তমান পাঠে মোট আয়াত সংখ্যা ৬২৩৬ টি! ৬৬৬৬ এর কোনো ভিত্তি খুঁজে পাওয়া গেল না। এটা শুনা কথা প্রচলিত ছিল মাত্র। অথবা হতে পারে কেউ বড় আয়াতকে ভেঙ্গে অতিরিক্ত একাধিক আয়াত বানিয়ে নিয়ে গণনা করে সংখ্যাটি বানিয়েছে। বর্তমান সন্নিবেশ অনুযায়ী বর্তমান আয়াতসমূহ অনুযায়ী মোট গণনাকৃত আয়াত সংখ্যা হচ্ছে ৬২৩৬ টি ।
Courtesy By: All Praise Belongs to Allah (সকল প্রশংসা একমাত্র মহান আল্লাহ'র)
Your way of explaining is amazingly peaceful, leaving the brain busy for few hours!!! Thank you for making such different types of videos!!!
Subhan Allah
মাশাআল্লাহ জাযাকাল্লাহ প্রিয় ভাই দোয়া রইলো এগিয়ে যান আল্লাহ আপনার সহায় হোক আমিন
আল্লাহ তা'লা আপনাকে হেফাজত করুক।
যাজাকাল্লাহ খায়ের।আপনার জন্য অসংখ্য দোয়া রইল। আর ভবিষ্যতে আমাদের এমন আরও ভিডিও দিন।
May Allah give you the pure life so that you can spread Islam more and more
From canada
jajjakallha Khairan
আল্লাহর প্রিয় রাসুল মুহাম্মদ(স) এর নাম ও চার অক্ষর
subhanAllah ,Wow Nice Logic Hmm
অনেক সুন্দর ভিডিও। ভাই আপনাকে ধন্যবাদ।
আপনার ভিডিও দেখে অনেক ভাল লাগে।
Almighty Allah bless you ! Ameen thanks for such informative vedio 😍
Maa shaa allah ...subhanallah ..zajakallah khair
আল্লাহ্ আপনাকে রহমত করুন।,আমার জননো দোয়া করবেন।
La-ilaha illallah muhammadur rasulallah saw. ♥ i love Allah ♥ i love muhammad saw. ♥ i love Quran. ♥ i love makkah.
সুবহানআল্লাহ।এইভাবে চালিয়ে যাও ভাই।
ভাইয়া অনেক সুন্দর হয়েছে😍😍
Allah Rohim Rohoman rokha khro Amin.
আল্লাহু আকবর❤❤❤❤
সুবাহান'আল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ্ আমি মুসলিম
Subhan Allah 💜
Allah apnake uttom protidan daan korun... Apnake aro beshi diner kaj korer tawfiq dan korun
মাশাআল্লাহ ভাই ‼
চালিয়ে যান✅✅
Jazak'Allah khair 😍
অসাধারণ ভাইয়া। May Allah bless u....
Allah আপনাকে উত্তম প্রতিদান দান করুক আমিন।
আমার জন্য ও দোয়া করবেন।
It is a very interesting video I have learned many things about the name allah
মাশাল্লাহ
ভাই দোয়া করি এভাবে চালিয়ে জান
Take your right hand's backside or left hand's frontside and then add your thumb finger's tip with your index finger's tip and then see the magic!!!! It's Allah's name!!!! ❤️❤️❤️❤️
Allah aponake nek hayat dan koruk,,,,,,Amin.
আমার অনেক ভাল লাগে ভাই আপনার ভিডিও গুলো
মাশাআল্লাহ। ভাই আপনার জ্ঞানের দখল দেখে অভাক হলাম। দোয়া রইলো। এগিয়ে যান।
I love Allah I love Quran
Assalamualikum very nice
Keep going brother in the enlightened way of islam.
১. মায়ের গর্বে।
২. পৃথিবীর জীবন,
৩. কবরের জীবন,
৪. হাসরের জীবন।
চারের পরিসমাপ্তি জান্নাত।
ইবলিশও তো চার অক্ষরের নাম তাতে কি হলো ? লেনিনেরও চার অক্ষরের নাম । চার অক্ষরের নাম তো কোটি কোটি মানুষের আছে । তাদের মধ্যে অনেকেরই এই অংক মিলে যাবে । হাজার হাজার মানুষের এই অংক মিলে যাবে । এভাবে দেখানো হলে হাজার হাজার নামের মধ্যে কোন না কোন ধরণের সাংখ্যিক খেলা বা প্যাটার্ন দেখানো সম্ভব । প্যটার্ন সব কিছুর মধ্যেই ছড়িয়ে আছে প্রকৃতিতে-এটা নতুন কিছু নয় । মুসলমানদের ঈশ্বরের নাম যদি আল্লাহ না হয়ে অন্য কিছু হতো তখন ব্লগার সাহেব সেটা দিয়েই অন্য কোন কাকতালীয় মিল দেখাতেন, অন্য কোন সাংখ্যিক খেলা বা আশ্চর্য দেখাতেন (একেই বলে Confirmation Bias) আল্লার নাম চার সংখ্যাটা বেছে বেছে পিক করাটা হচ্ছে চেরি পিকিং ফ্যালাসি বা কুযুক্তি । অর্থাৎ বেছে বেছে নিজের পক্ষে যতটুকু মিলে সেটা বেছে নিয়ে যে অংশ মিলে না সেটা উদ্দ্যেশ্যমূলকভাবে বাদ দেয়ার নাম হলো চেরি পিকিং ফ্যালাসি । আল্লাহ নামটা এসেছে কাফেরদের ইলাহ্ নামক প্রধান দেবতা থেকে যা মুহম্মদ কাফেরদের কাছে থেকে ধার করেছেন । আল্লার এত লম্বা লম্বা নাম থাকতে শুধু আল্লাহ নাম ব্যবহার করে ব্লগার সাহেব অপমান করেছেন-অবশ্য যদি আল্লা আদৌ থেকে থাকে । আল্লার অস্তিত্ত্বের তো কোন প্রমানই নেই । আল্লাহ্ নাম যদি এতই মহান হয়ে থাকে তবে তো সেটা কাফেরদের কৃতিত্ব কারণ শব্দটি নেওয়া হয়েছে কাফেরদের কাছ থেকে । কাফেরদের যে ৩৬০ জন দেবতা ছিল তার মধ্যে প্রধান দেবতার নাম ছিল ইলাহ্ , মুহম্মদ যা করেছেন তা হলো--'ইলাহ্' শব্দটি থেকে আল্লাহ বানিয়েছেন । অতএব, আল্লা নামে যদি এত মাহাত্ম্য থেকেই থাকে তাহলে সেটা কাফেরদের কৃতিত্ব, কাফেরদের কল্পিত ভগবানের কৃতিত্ব । এভাবে মুহম্মদের আল্লা হচ্ছে একটি ফেইক খোদা যা তিনি নিজের সৃজনশীলতা ও কল্পনা দিয়ে সৃষ্টি করেছেন ।
SUBHAN ALLAH ALHAMDULILLAH LA ILAHA ILLALLAHU MUHAMMADUR RASULULLAH SALLALLAHU ALAIHI OA SALLAM . ALLAHU AKBAR KABIRA . LA HAOLA OLA QUOOATA ILLA BILLAHIL ALIIL AJEEM . MASHA ALLAH . ALLHUMMA AMIN .
জাযাকাল্লাহ
Hello bro what's up? Your videos are great!! I love it,keep it up bro *Inshallah* you will have a great success in the future *Ameen*
সুবহানাল্লাহ! কিন্তু এ-ই ভিডিওতে যারা Dislike দেয় তারা কি মুসলিম?
ভাই খুব সুন্দর আলোচনা করলেন, ভাই নবীর নুরের তৈরি সম্পর্কে একটি ভিড়িও বানান, plz
Walaikumassalam Woa Rahmatullahi Woa Barkatuh
bah khub sundor mashallah
masallah sotti onek cintar bisoy,,,,marhaba...
সুবহানআল্লাহ সুবহানআল্লাহ সুবহানআল্লাহ সুবহানআল্লাহ সুবহানআল্লাহ সুবহানআল্লাহ সুবহানআল্লাহ সুবহানআল্লাহ সুবহানআল্লাহ সুবহানআল্লাহ সুবহানআল্লাহ সুবহানআল্লাহ সুবহানআল্লাহ সুবহানআল্লাহ সুবহানআল্লাহ সুবহানআল্লাহ
ভাই চালিয়ে যান মহান আল্লাহ আপনাকে যেন নেক হায়াত দান করেন
আল্লাহু আকবার।
Masaallah
প্রধান যিকরও ৪টি। সুবহানাল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ, আল্লাহু আকবার।
onek valo loglo ti subscribe korlam
Amader souvaggo j amra apnar moto guni manush ace....best of luck...
হে আল্লাহ আপনি আমাদের জীবনের সমস্ত গোনাহ মাফ করে দিন।(আমিন)