গভর্ণর সাহেব কিভাবে বললেন,ব্যাংক দেউলিয়া হয়ে যাবে।উনার ঐ কথার কারণে মানুষ ব্যাংকে গিয়ে ভিড় করতেছে।মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা ডা, ইউনুস সাহেব জাতির উদ্দেশ্য বলুক যে কোন ব্যাংকের সমস্যা হবেনা,দেখবেন কাল থেকে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে যাবে।
একজন ক্ষুদ্র ইসলামী ব্যাংকের আমানতকারী হিসেবে আমি 100% সহমত। উনার জন্য আজ এই সংবাদ সম্মেলন করতে হলো। বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর হিসেবে উনার বুঝে শুনে কথা বলা উচিত ছিল। উনাকে এখন সমাধানের পথ বের করতে হবে।
অই সব ব্যাংক প্রচুর ঋণগ্রস্থ। একটা ঋণ আদায়ে তারা উদ্যোগী নাহ। বাংলাদেশ ব্যাংক আগের মতোন কেবল অতিরিক্ত টাকা ছাপিয়ে ব্যাংককে লাইফ সাপোর্ট দিতে রাজি নয়। এটা করলে আরো মুদ্রাস্ফীতি হবে, জিনিসপত্রের দাম আরো বাড়বে।
অই সব ব্যাংক প্রচুর ঋণগ্রস্থ। একটা ঋণ আদায়ে তারা উদ্যোগী নাহ। বাংলাদেশ ব্যাংক আগের মতোন কেবল অতিরিক্ত টাকা ছাপিয়ে ব্যাংককে লাইফ সাপোর্ট দিতে রাজি নয়। এটা করলে আরো মুদ্রাস্ফীতি হবে, জিনিসপত্রের দাম আরো বাড়বে।
অই সব ব্যাংক প্রচুর ঋণগ্রস্থ। একটা ঋণ আদায়ে তারা উদ্যোগী নাহ। বাংলাদেশ ব্যাংক আগের মতোন কেবল অতিরিক্ত টাকা ছাপিয়ে ব্যাংককে লাইফ সাপোর্ট দিতে রাজি নয়। এটা করলে আরো মুদ্রাস্ফীতি হবে, জিনিসপত্রের দাম আরো বাড়বে।
ব্যাংক গুলোতে আগামী সপ্তাহের মধ্যে স্বাভাবিক অবস্থা ফিরিয়ে আনতে ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র 2024-2025 অর্থ বছরের রিটার্ন থেকে অনেক আংশে বঞ্চিত হবে। এর জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক দায়ী।।
অই সব ব্যাংক প্রচুর ঋণগ্রস্থ। একটা ঋণ আদায়ে তারা উদ্যোগী নাহ। বাংলাদেশ ব্যাংক আগের মতোন কেবল অতিরিক্ত টাকা ছাপিয়ে ব্যাংককে লাইফ সাপোর্ট দিতে রাজি নয়। এটা করলে আরো মুদ্রাস্ফীতি হবে, জিনিসপত্রের দাম আরো বাড়বে।
আপনারাই পারেন গ্রাহকদের আস্থা ফিরিয়ে আনতে আপনারা গ্রাহকদেরকে প্রতিশ্রুতি দেন যে এক বছরের মধ্যে ব্যাংকের উন্নতি না হলে বাংলাদেশ ব্যাংক সম্পূর্ণ টাকা গ্রাহকদের ফেরত দেবে তাহলে গ্রাহকেরা একটু আস্থা পাবে সবাই একসাথে টাকা তুলতে যাবে না
আপনারা ত গত ৭ বছর যাবত জানেন আলম ডাকাত এসব ব্যাংক লুটছে, ত ওখানে গিয়েছিলেন কেন? নিজে গিয়ে টাকা রাখলেন জেনেশুনে আর এখন টাকা চান বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে, আপনাদের শিক্ষা হওয়া উচিত।
বর্তমান মুখপাত্র তখন সেম পদমর্যাদায় অন্য টেবিলের দায়িত্বে ছিলেন। এখন সব মনে পরেছে ওনার। উনি ওনার দায়িত্বের জায়গায় সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করেন নি।।
আজকে তিন মাস যাবৎ ঘুরে বিশ হাজার টাকা পাইছি পাঁচ লাখ টাকা একাউন্টে ছিল এ পাঁচ লাখ টাকা উঠাইতে গেলে আরো পাঁচ বছর লাগবো গ্রাহকের চাহিদা মতন টাকা দেন ব্যাংক এমনি ঠিক হয়ে যাবে
নতুন টাকা ছাপিয়ে ব্যংকে রক্ষা না করার পক্ষে আমিও। কেননা গতবছর যে অতিরিক্ত ১৬হাজর কোটি টাকা ছাপিয়ে মুদ্রাস্ফীতি চরম আকার ধারণ করছে। যার ফলে মধ্য ভিত্ত নিম্ন মধ্য ভিত্ত নিম্ন ভিত্ত মানুষের ক্রয়ক্ষমতা নাগালের বাইরে চলে আসছিল।
ব্যাংক এর অবস্থা স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে ব্যর্থ হলে আমাদের পক্ষে 2024-2025 অর্থ বছরের রিটার্ন দাখিল করা অসম্ভব হয়ে পড়বে।।। সে ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ব্যাংক 🏦 দায়ী থাকবেন।।
ম্যাডাম আপনাকে ধন্যবাদ আপনি যদি সবাইকে এভাবে বলেন তাহা হলে সবাই শুনবে আপনাদের কথা অনেক দাম প্রতিটা ব্যাংকের ম্যানেজারদেরকে বলবো আপনারাও সবাই মিলে ম্যাডামের মতো বলেন তাহলে কাজে আসবে
Are Vai uni. Chup thakle bank Aste Aste ghure darato....ekhn to taka pachar hocche na..Bank recover korto..ekhn shb sesh .. Public taka rakhe na..khali tule...evb top most bank o tikbe na@@hasnat9545
টাকা নিজেই উত্তোলন করতে যাচ্ছে ব্যাংকে ওখানে তো কোন বাংলাদেশ ব্যাংকের টাকা উত্তোলন করতে যাচ্ছে না এবং আপনার টাকা উত্তোলন করতে যাচ্ছে না উনি নিজের টাকা উত্তোলন করতে যাচ্ছে
প্রত্যেকটা ব্যাংককে নিয়ম বেধে দেন যে প্রত্যেক গ্রাহক প্রতি সপ্তাহে একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ তুলতে পারবে।এবং ঐ পরিমাণ অর্থ ব্যাংক প্রদান করতে বাধ্য থাকবে।সীমিত আকারে হলেও অনলাইন সার্ভিস চালু রাখতে হবে।
বাংলাদেশ ব্যাংকে এই রকম আরো দায়ির্তশীল ভূমিকা পালন করতে হবে এবং গাহকদের আরো আর্শস্থ ক রতে হবে,তবেই গ্রাহক আতনকিত হবেনা।মাননীয় গভর্নর শুরুতেই যদি এই রকম আচরণ করত তাহলে আজকে এই পরিস্থিতি হতনা
ইউনিয়ন ব্যাংক মুরাদপুরে আমার নয় লক্ষ টাকা থেকে তিন মাসে আমাকে এক টাকা দেয় নাই , শুধু কাল ক্ষেপন করতেছে , আমাদের কষ্টের টাকা জন্য আমাদেরকে ভিক্ষারি মত ঘুরতে হচ্ছে ,আর ব্যাংক অফিসারদের যে হাবভাব আমরা যেন তাদেরকাছে ভিক্ষা করতে এসেছি ,তাদের কোন সহযোগিতা পাচ্ছি না,এই অবস্থা হলে মানুষ ব্যাংক এ টাকা রাখবে না।
উনার বক্তব্যটা একদমই সঠিক, যদি ওই ব্যাংক থেকে যারা লোন নিয়েছে তাদেরকে যদি বলা হয় লোনের টাকা ফেরত দিতে তখন কিন্তু ওই ব্যবসায়ী এককালীন টাকা ফেরত দিতে পারবে না, কারণ হচ্ছে ওই ব্যবসায়ী ব্যাংকের লোনের টাকা ব্যবসাতে বিনিয়োগ করেছে।
দয়া করে এই স্টেটমেন্ট প্রতিটি টিভি চ্যানেল,ইউটিউব এবং ফেসবুকে ব্যাপকহারে প্রচার করা হোক। যেমনটা গভর্ণর সাহেব যে পাগলের প্রলাপাকারে দেউলিয়ার ঘোষণা দিয়েছিলেন সেটার মতো প্রচার করেন প্লিজ।।
ব্যাংকের উপর গ্রাহকদের আস্থা নষ্ট হয়ে গেছে।এখন শুধু টাকা তুলতে যায়।কেউ টাকা জমা করতে চায় না। কারণ টাকা জমা দিলে তা আবার তুলতে পারছে না। তাই আস্থা ফিরাতে ব্যাংক গুলোর শেয়ার সরকার ক্রয় করে ব্যাংক সরকারি মালিকানায় নিয়ে সরকারি ব্যাংক হিসেবে ডিক্লারেশান দিতে হবে।
এ সমস্যার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তা দায়ী লেনদেন স্বাভাবিক রাখলে এ সমস্যা হতো না, বাংলাদেশ ব্যাংক অতি সত্বর ব্যাংক গুলি কে সাহায্য করে গ্রাহকদের আস্থা ফিরিয়ে আনা প্রয়োজন,।
জি আপনি তো মহামূল্যবান কথা বলতেছেন। বাংলাদেশ ব্যাংক তো আগেও ছিল তখন এত টাকা কিভাবে উঠে গেছিল । অবশ্যই উত্তর দিবেন। জনগণের সঞ্চিত রক্ষিত টাকা টাকা পায় না কেন ? অবশ্যই বাংলাদেশ ব্যাংক এসব টাকা জনগণের নিকট ফেরত এর সুব্যবস্থা করে দেবে আশা করি।
গ্রাহকেরা সকল টাকা উত্তোলন করে ওই ব্যাংকগুলো যাতে চিরতরে ছেড়ে না দেয় আর ওই ব্যাংকগুলো যাতে চিরতরে বন্ধ না হয়ে যায় সেই উদ্দেশ্য নিয়ে কাজ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। জনগণের আস্থা ফেরানো খুবই কঠিন কাজ।
আমরা সংসারের খরচ চালাইতে পারছি না দিনের পর দিন লাইন ধরে দাঁড়িয়ে থেকে মাত্র পাঁচ হাজার টাকা উঠাতে পারছি না। আর যদিও দেয় তবে ১৫ দিন পর ৫০০০ টাকা দিচ্ছে আপনারা একটু ফাস্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকে উত্তরা শাখায় খবর নিয়ে দেখুন তারা জনগণকে টাকাই দিচ্ছে না। সাধারণ মানুষ না খেয়ে থাকছে। দ্রুত ব্যবস্থা নিন আপনাদের নিকট আবেদন করছি ধন্যবাদ।
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর প্রথম এসেই যদি বলতো আপনারা কেউ চিন্তা করবেন না কারো টাকা খোয়া যাবে না। কোন ব্যাংক দেউলিয়া হবে না। আপনারা প্রয়োজনের অতিরিক্ত টাকা উঠাবেন না। কিন্তু মদন গভর্নর এসে প্রথমে এমন কথা বলল যে আমাদের মতো সাধারণ জনগণের আস্থা হারিয়ে ফেলেছি। এখন ব্যাংকের সামনে যেরকম ভিড় মনে হয় যেন বিনা পয়সায় চাউল আটা তেল দিচ্ছে সেগুলির নেওয়ার জন্য জনগণ ভিড় করছে। উনি ঠিকই বলেছেন আগে ব্যাংকের সামনে এত ভিড় হতো না । আমি সবার কাছে অনুরোধ করবো আপনারা দুর্বল ব্যাংক গোলকের হেল্প করুন প্রয়োজনের অতিরিক্ত টাকা উঠাবেন না। ইনশাআল্লাহ দুর্বল ব্যাংক গুলি আবার ঘুরে দাঁড়াবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের একটা সংবাদ সম্মেলন করে সবাইকে আশ্বস্ত করা উচিত ব্যাংক ক্ষতিগ্রস্ত হলো বাংলাদেশ ব্যাংক তাদের টাকা ফিরিয়ে দিবে। আমার মনে হয় তাহলে কিছুটা হলেও জনগণের মধ্যে স্বস্তি ফিরে আসবে।
দুর্বল ব্যাংকগুলো কে অধিক পরিমান নগদ তারল্য সহায়তা দিন।তাদের অনলাইন লেনদেন স্বাভাবিক ভাবে চালু করেন।দুর্বল ব্যাংকগুলো থেকে এখন মানুষ শুধু টাকা উঠাছে কেউ জমা দেয় না। ১০ দিন মানুষ কে তাদের প্রয়োজন মত টাকা তুলতে দিন। ১০দিন পর তারাই তাদের অতিরিক্ত অর্থ ব্যাংকে জমা করবে।মানুষ আস্থার অভাবে টাকা তুলছে।
আমাদের টাকা আমরা রাখবো না রাখবো এটা একান্তই আমাদের ব্যাপার। ওকে কথা সাবধানে বলবেন। আমাদের প্রয়োজন মতো খরচ করবো নাকি বেশি খরচ করবো সেটা আমাদের ব্যাপার সঠিক ভাবে খরচ করতেছে কিনা সঠিকভাবে খরচ তো করতেছে কিনা এটা বাংলাদেশের আইনের ব্যাপার ভুল কথা বলবেন না আমরা😊 সঠিক পথে খরচ করলে সেটা আমাদের ব্যাপার
বাংলাদেশ ব্যাংক সকল গ্রাহকের ১০০% আমানত ফিরে পাওয়ার নিশ্চয়তা দিক। দেখুন আগামীকালই সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে। সব ব্যাংক গুলোকে দেখে শুনে রাখার দায়িত্ব বাংলাদেশ ব্যাংকের তাহলে কোন ব্যাংক ফেইল করলে বাংলাদেশ ব্যাংক সকল দায়ভার কেন নিবে না??
গভর্ণর সাহেব কিভাবে বললেন,ব্যাংক দেউলিয়া হয়ে যাবে।উনার ঐ কথার কারণে মানুষ ব্যাংকে গিয়ে ভিড় করতেছে।মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা ডা, ইউনুস সাহেব জাতির উদ্দেশ্য বলুক যে কোন ব্যাংকের সমস্যা হবেনা,দেখবেন কাল থেকে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে যাবে।
100% right.
সহমত
একজন ক্ষুদ্র ইসলামী ব্যাংকের আমানতকারী হিসেবে আমি 100% সহমত। উনার জন্য আজ এই সংবাদ সম্মেলন করতে হলো। বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর হিসেবে উনার বুঝে শুনে কথা বলা উচিত ছিল। উনাকে এখন সমাধানের পথ বের করতে হবে।
সঠিক বলেছেন।
Right
এটার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর দায়ী।
কিভাবে?
সাধারণ মানুষের টাকা ফেরত দেওয়ার জন্য উনি কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না
Right
@@monzurhossan4285ব্যাংকের মালিকের কাছে যান।
@@mstrehena5535গভর্নর ভিডিও গুলো দেখেন বুঝবেন। উনি panic সৃষ্টি করে আমানতকারীর আস্হা নষ্ট করেছেন। এখানেই misscommunication ছিল।
এটার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক দায়ী
অই সব ব্যাংক প্রচুর ঋণগ্রস্থ। একটা ঋণ আদায়ে তারা উদ্যোগী নাহ। বাংলাদেশ ব্যাংক আগের মতোন কেবল অতিরিক্ত টাকা ছাপিয়ে ব্যাংককে লাইফ সাপোর্ট দিতে রাজি নয়। এটা করলে আরো মুদ্রাস্ফীতি হবে, জিনিসপত্রের দাম আরো বাড়বে।
টাকা পাচারে বাংলাদেশ ব্যাংকের ১০০% সহযোগিতা আছে।
সমস্ত কিছুর জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক দ্বায়ী
এই পরিস্থিতির জন্য গভর্ণর দায়ী।
রাইট
Right
pitano ucith governor k
অই সব ব্যাংক প্রচুর ঋণগ্রস্থ। একটা ঋণ আদায়ে তারা উদ্যোগী নাহ। বাংলাদেশ ব্যাংক আগের মতোন কেবল অতিরিক্ত টাকা ছাপিয়ে ব্যাংককে লাইফ সাপোর্ট দিতে রাজি নয়। এটা করলে আরো মুদ্রাস্ফীতি হবে, জিনিসপত্রের দাম আরো বাড়বে।
গরিবের হক গরিবের হাতে পৌঁছে দেওয়া হোক 😢 তাদের উপর যেনো জুলুম না হয় 😢
এটার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের গভনর দায়ী
সব।কিছুর।জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক।দাই
সত্যি
100% TRUE
গভর্নর এক কথায়,আজকে ব্যংকে এতটা সংকট
১০০%
Right 100%
Onar podotag dorar
অই সব ব্যাংক প্রচুর ঋণগ্রস্থ। একটা ঋণ আদায়ে তারা উদ্যোগী নাহ। বাংলাদেশ ব্যাংক আগের মতোন কেবল অতিরিক্ত টাকা ছাপিয়ে ব্যাংককে লাইফ সাপোর্ট দিতে রাজি নয়। এটা করলে আরো মুদ্রাস্ফীতি হবে, জিনিসপত্রের দাম আরো বাড়বে।
Yes you are right.
ব্যাংক গুলোতে আগামী সপ্তাহের মধ্যে স্বাভাবিক অবস্থা ফিরিয়ে আনতে ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র 2024-2025 অর্থ বছরের রিটার্ন থেকে অনেক আংশে বঞ্চিত হবে।
এর জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক দায়ী।।
সব কিছুর জন্য এই গভর্নর দায়ী,,,, আমরা সবাই তার পদত্যাগ চাই।
অই সব ব্যাংক প্রচুর ঋণগ্রস্থ। একটা ঋণ আদায়ে তারা উদ্যোগী নাহ। বাংলাদেশ ব্যাংক আগের মতোন কেবল অতিরিক্ত টাকা ছাপিয়ে ব্যাংককে লাইফ সাপোর্ট দিতে রাজি নয়। এটা করলে আরো মুদ্রাস্ফীতি হবে, জিনিসপত্রের দাম আরো বাড়বে।
এর জন্য ১০০% বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্ণর দায়ী।কারন কেন বলা হচ্ছে ঐ ব্যাংক গুলো দেউলিয়া হওয়ার পথে।
আপনার হয়তো এই বারটি ব্যাংকের ভিতরে কিছু টাকা রয়েছে তাই এই মন্তব্যটি করলেন ৷ কিন্তু উনি একেবারে সত্য কথাই বলেছেন ৷
@@mdullah1809, আর আপনি মজা লইতাছেন।
আল্লাহ তুমি কষ্টের টাকা গুলো যাতে পায় সবাই সে ব্যবস্থা করে দাও সবাই দোয়া করবেন 🤲🤲🤲 আমিন
বাংলাদেশ ব্যাংক কালকে যদি বলে কোন ব্যাংক দেউলিয়া হবেনা,বাংলাদেশ ব্যাংক বাঁচাবে, তাহলে এক সপ্তাহের মধ্যে গ্রাহকরা অহেতুক টাকা উঠানো বন্ধ করে দিবে।
Right
আপনারাই পারেন গ্রাহকদের আস্থা ফিরিয়ে আনতে আপনারা গ্রাহকদেরকে প্রতিশ্রুতি দেন যে এক বছরের মধ্যে ব্যাংকের উন্নতি না হলে বাংলাদেশ ব্যাংক সম্পূর্ণ টাকা গ্রাহকদের ফেরত দেবে তাহলে গ্রাহকেরা একটু আস্থা পাবে সবাই একসাথে টাকা তুলতে যাবে না
right
100% RIGHT সিদ্ধান্ত হবে এটা
Right
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের পদত্যাগ দেখতে চাই
এস আলম যখন টাকা নিলো
তখন আপনারা ছিলেন না দেশে ?
না টিনের চশমা পড়ে ছিলেন
আপনারাও ভাগ পাইছেন।
এখন আপনারা টাকা দিবেন গ্রাহকদের। আর কথা বলবেন না।
আপনারা ত গত ৭ বছর যাবত জানেন আলম ডাকাত এসব ব্যাংক লুটছে, ত ওখানে গিয়েছিলেন কেন? নিজে গিয়ে টাকা রাখলেন জেনেশুনে আর এখন টাকা চান বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে, আপনাদের শিক্ষা হওয়া উচিত।
বর্তমান মুখপাত্র তখন সেম পদমর্যাদায় অন্য টেবিলের দায়িত্বে ছিলেন।
এখন সব মনে পরেছে ওনার।
উনি ওনার দায়িত্বের জায়গায় সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করেন নি।।
বাংলাদেশ গভনর এর কথায় মানুষ হতাশ হয়ে পড়েছে
রাইট
100% True. উনাকে তা স্বীকার করে সমাধানের পথ বের করতে হবে।
এই জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক দায়ী
ব্যাংকের অনেক কর্মচারী অর্থ পাচারের সাথে জড়িত।তাদের যথাযথ শাস্তি প্রদান করতে হবে।
দুই সাপ্তাহে গিয়ে ৫০০০ টাকা পাইনি গ্রাহক বিড় করবে না কি করবে আ
ঠিক বলেছেন কি দেশে থাকি আমরা
এই পরিস্থিতির জন্য মনসুর দায়ী। মনসুর যাতে মিডিয়ার সামনে না আসে।
100% right.
এজন্য আপনারাই দায়ী । কয়দিন পর আরেক কথা বলবেন না যে তার কোন গ্যারান্টি আছে। এজন্য ব্যাংক গুলো কে অধিক পরিমাণে তারল্য দেয়া উচিত।
আজকে তিন মাস যাবৎ ঘুরে বিশ হাজার টাকা পাইছি পাঁচ লাখ টাকা একাউন্টে ছিল এ পাঁচ লাখ টাকা উঠাইতে গেলে আরো পাঁচ বছর লাগবো গ্রাহকের চাহিদা মতন টাকা দেন ব্যাংক এমনি ঠিক হয়ে যাবে
নতুন টাকা ছাপিয়ে ব্যংকে রক্ষা না করার পক্ষে আমিও। কেননা গতবছর যে অতিরিক্ত ১৬হাজর কোটি টাকা ছাপিয়ে মুদ্রাস্ফীতি চরম আকার ধারণ করছে। যার ফলে মধ্য ভিত্ত নিম্ন মধ্য ভিত্ত নিম্ন ভিত্ত মানুষের ক্রয়ক্ষমতা নাগালের বাইরে চলে আসছিল।
😅 কোন ব্যাংকের টাকা রেখেছিলেন
নয়টি বাংক কে তরলসহয়তা না দিয়ে নেসনাল বাংক ও ফাস্ট সিকিউরিটি বাংক ও সোসাল ইসলামাকিক বাংক এই তিন বাংক বেশি করে সহয়তা দিলে সমাধন আসবে
ফাস্ট সিকিউরিটি ব্যাংকের অবস্থা খুবি খারাপ
টিক
RIGHT এই সিদ্ধান্ত দ্রুত বাস্তবায়ন করা উচিৎ।
বর্তমানে এই অবস্থার জন্য গভর্নরই দায়ী।
বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্নর উচিত জনগণের কাছে মাফ চাওয়া আর ড. ইউনূস উচিত সাধারণ মানুষের কে বিশ্বাস জোগান দেওয়া
ব্যাংক এর অবস্থা স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে ব্যর্থ হলে আমাদের পক্ষে 2024-2025 অর্থ বছরের রিটার্ন দাখিল করা অসম্ভব হয়ে পড়বে।।।
সে ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ব্যাংক 🏦 দায়ী থাকবেন।।
ব্যাংক খাতকে ঠিক করুন,,জনগনের টাকার নিশ্চয়তা দেন।।ন্যাশনাল ব্যাংক ১০০০০ টাকাও দিতে চায়না!!
"আমার টাকা আমি তুলব যখন খুশি তখন টাকা তুলব"। আমলাদের বা রাজনীতি বৃদ্ধের বাড়ি-বাড়ি টাকা তোলা আছে তা নিয়ে আসেন
আজকে এ পরিস্থিতি জন্য দায় বাংলাদেশ গভঃর্ন সহ বাংলাদেশ ব্যাংক
ম্যাডাম আপনাকে ধন্যবাদ আপনি যদি সবাইকে এভাবে বলেন তাহা হলে সবাই শুনবে আপনাদের কথা অনেক দাম প্রতিটা ব্যাংকের ম্যানেজারদেরকে বলবো আপনারাও সবাই মিলে ম্যাডামের মতো বলেন তাহলে কাজে আসবে
সুন্দর বক্তব্য দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ
আগেও বাংলাদেশে এরকম রেকর্ড আছে টাকা হারিয়ে গেলে কাউকেই পাওয়া যায় না
আমার মতে এই ব্যাংক গুলো ধ্বংস হয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের জন্য
এই সমস্যা তৈরি করার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের বর্তমান গভর্নর দায়ী।
গভর্নর সব নষ্ট করলো। যাই হোক ধন্যবাদ বাংলাদেশ ব্যাংকে
এটার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের গর্ভনর দায়ী। তিনি কেন বলছেন কিছু ব্যাংক দেওলিয়া হয়ে আছে। তার পর থেকেই গ্রাহক ব্যাংকে যাওয়া শুরু করেছেন।
এখন কি মিথ্যা বলবে?
@@hasnat9545, উনার কথা বলারই দরকার নাই।
@@sohelahammed8956 উনি গর্ভনর হবার আগেও বলসে অনেক ব্যাংকের অবস্থা এমন
Are Vai uni. Chup thakle bank Aste Aste ghure darato....ekhn to taka pachar hocche na..Bank recover korto..ekhn shb sesh .. Public taka rakhe na..khali tule...evb top most bank o tikbe na@@hasnat9545
বাংলাদেশ ব্যাংক এর গভর্নর এর পদোত্যাড দাবি জানাই
টাকা নিজেই উত্তোলন করতে যাচ্ছে ব্যাংকে ওখানে তো কোন বাংলাদেশ ব্যাংকের টাকা উত্তোলন করতে যাচ্ছে না এবং আপনার টাকা উত্তোলন করতে যাচ্ছে না উনি নিজের টাকা উত্তোলন করতে যাচ্ছে
বাংলাদেশ ব্যাংক কি করবে 10 লক্ষ টাকা থাকলে 2 লক্ষ টাকা দিবে।
এই হলো তাদের দায় সারা দায়িত্ব।।
২ লক্ষ টাকা বীমার, দেউলিয়া হলে গ্রাহক সব টাকা পাবে যদি লোনের বিপরীতে জামানত থাকে
@MdMehediHasan-il5bn লোনের বিপরীত বুঝতে পারিনি।
একটু খুলে বলুন প্লিজ।।
@@MdMehediHasan-il5bn একটু বুঝিয়ে বলেন বুঝিনি
আমি বললাম না
@@MdMehediHasan-il5bnবুঝলাম না ভাই
আলহামদুলিল্লাহ
বর্তমান পরিস্থিতির জন্য আপনারা দায়ী...
বাংলাদেশব্যাংকের দায়িত্ব হীন কথার কারণে আমারা সাধারণ গ্রাহকরা বিপদে পড়েছি,কষ্টে টাকা ব্যাংকে রেখে এখন আত্মহত্যার কথা ভাবছি ।
সাংবাদিকদের উচিত গভর্নর সাহেব কি প্রশ্ন করা কেন তিনি উল্টাপাল্টা গভর্নর সাহেবের জন্যই আজকে দেশের এই অবস্থা
প্রত্যেকটা ব্যাংককে নিয়ম বেধে দেন যে প্রত্যেক গ্রাহক প্রতি সপ্তাহে একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ তুলতে পারবে।এবং ঐ পরিমাণ অর্থ ব্যাংক প্রদান করতে বাধ্য থাকবে।সীমিত আকারে হলেও অনলাইন সার্ভিস চালু রাখতে হবে।
ব্যাংক গ্ৰাহক যত টাকা জমা আছে সব টাকার দায়িত্ব নিতে হবে
বাংলাদেশ ব্যাংক দায়ী হবে যে কোনো ব্যাংক দৌলিয়া হলে।।
প্রত্যেকটি ব্যাংকের সাথে জাতীয় স্বার্থ জড়িত, তাই ব্যাংক গুলো কে স্বাভাবিক অবস্থায় পিরিয়ে আনুন,
আপনারা তো ব্যাংকের প্রতি মানুষের আস্থা হারানোর মত অনেক আলোচনা করেছেন।
বাংলাদেশ ব্যাংকে এই রকম আরো দায়ির্তশীল ভূমিকা পালন করতে হবে এবং গাহকদের আরো আর্শস্থ ক রতে হবে,তবেই গ্রাহক আতনকিত হবেনা।মাননীয় গভর্নর শুরুতেই যদি এই রকম আচরণ করত তাহলে আজকে এই পরিস্থিতি হতনা
মানুষের টাকার প্রয়োজন হলে অবশ্যই তো ব্যাংকে যাবে
ইউনিয়ন ব্যাংক মুরাদপুরে আমার নয় লক্ষ টাকা থেকে তিন মাসে আমাকে এক টাকা দেয় নাই , শুধু কাল ক্ষেপন করতেছে , আমাদের কষ্টের টাকা জন্য আমাদেরকে ভিক্ষারি মত ঘুরতে হচ্ছে ,আর ব্যাংক অফিসারদের যে হাবভাব আমরা যেন তাদেরকাছে ভিক্ষা করতে এসেছি ,তাদের কোন সহযোগিতা পাচ্ছি না,এই অবস্থা হলে মানুষ ব্যাংক এ টাকা রাখবে না।
Right,,,,,good solution ❤
গর্ধব গর্ভনরের এক কথার জন্য ব্যাংকগুলোর এই অবস্থা
সকল গ্রাহক একসাথে জমা দিতে পারবে,কিন্তু তুলতে গেলেই যত সমস্যা।
উনার বক্তব্যটা একদমই সঠিক, যদি ওই ব্যাংক থেকে যারা লোন নিয়েছে তাদেরকে যদি বলা হয় লোনের টাকা ফেরত দিতে তখন কিন্তু ওই ব্যবসায়ী এককালীন টাকা ফেরত দিতে পারবে না, কারণ হচ্ছে ওই ব্যবসায়ী ব্যাংকের লোনের টাকা ব্যবসাতে বিনিয়োগ করেছে।
Salute. Madam.. with respect
দয়া করে এই স্টেটমেন্ট প্রতিটি টিভি চ্যানেল,ইউটিউব এবং ফেসবুকে ব্যাপকহারে প্রচার করা হোক। যেমনটা গভর্ণর সাহেব যে পাগলের প্রলাপাকারে দেউলিয়ার ঘোষণা দিয়েছিলেন সেটার মতো প্রচার করেন প্লিজ।।
টাকার দাম বারানো হোক
গাছে গোড়া কেটে আগায় পানি ঢেলে লাভ কি। পারলে গোড়া টা শক্ত করে দেন টাকা দেন
ইউনুস মুক্ত বাংলাদেশ চাই ।
বাংলাদেশ ব্যাংকের বর্তমান গভর্নরের একটি কোথায় আজকে ব্যাংকের এই অবস্থা ইচ্ছা করলে উনি এই সমস্যার সমাধান আনতে পারেন।
ব্যাংকের উপর গ্রাহকদের আস্থা নষ্ট হয়ে গেছে।এখন শুধু টাকা তুলতে যায়।কেউ টাকা জমা করতে চায় না। কারণ টাকা জমা দিলে তা আবার তুলতে পারছে না। তাই আস্থা ফিরাতে ব্যাংক গুলোর শেয়ার সরকার ক্রয় করে ব্যাংক সরকারি মালিকানায় নিয়ে সরকারি ব্যাংক হিসেবে ডিক্লারেশান দিতে হবে।
বাংলাদেশ ব্যাংক দায়ী এসবের জন্য, মানুষের একটা টাকাও যেন নস্ট না যায় দেখবে আশা করি
গ্রাহক কোনো টাকায় পাচ্ছে না। আজ চ্যাক দিলে এক মাস পর একটা তারিখ দিচ্ছে, এটা কোন ধরনের মসকরা প্লিজ একটু জানতে চাই??
বাংলাদেশ ব্যাংকই এজন্য দায়ী কারণ বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষ থেকে কিছু ব্যাংক দেউলিয়া হওয়ার কথা বলা হয়েছে।
এই পরিস্থিতির। জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর দায়
এ সমস্যার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তা দায়ী লেনদেন স্বাভাবিক রাখলে এ সমস্যা হতো না, বাংলাদেশ ব্যাংক অতি সত্বর ব্যাংক গুলি কে সাহায্য করে গ্রাহকদের আস্থা ফিরিয়ে আনা প্রয়োজন,।
উনি কি বললেন বুঝলাম না।
সুখবর কিভাবে বুঝবো।।
জি আপনি তো মহামূল্যবান কথা বলতেছেন।
বাংলাদেশ ব্যাংক তো আগেও ছিল তখন এত টাকা কিভাবে উঠে গেছিল ।
অবশ্যই উত্তর দিবেন।
জনগণের সঞ্চিত রক্ষিত টাকা টাকা পায় না কেন ?
অবশ্যই বাংলাদেশ ব্যাংক এসব টাকা জনগণের নিকট ফেরত এর সুব্যবস্থা করে দেবে আশা করি।
টাকা দে সুখবর নিয়ে কি কি ভাতে দিয়ে খাবো। টাকা দে, আমাদের টাকা আমাদের দে
গ্রাহকেরা সকল টাকা উত্তোলন করে ওই ব্যাংকগুলো যাতে চিরতরে ছেড়ে না দেয় আর ওই ব্যাংকগুলো যাতে চিরতরে বন্ধ না হয়ে যায় সেই উদ্দেশ্য নিয়ে কাজ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
জনগণের আস্থা ফেরানো খুবই কঠিন কাজ।
গর্ভনরের কারণে এ অবস্থা
মিডিয়া এর জন্য বেশী দায়ী ৷
আমরা সংসারের খরচ চালাইতে পারছি না দিনের পর দিন লাইন ধরে দাঁড়িয়ে থেকে মাত্র পাঁচ হাজার টাকা উঠাতে পারছি না। আর যদিও দেয় তবে ১৫ দিন পর ৫০০০ টাকা দিচ্ছে আপনারা একটু ফাস্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকে উত্তরা শাখায় খবর নিয়ে দেখুন
তারা জনগণকে টাকাই দিচ্ছে না। সাধারণ মানুষ না খেয়ে থাকছে। দ্রুত ব্যবস্থা নিন আপনাদের নিকট আবেদন করছি ধন্যবাদ।
মেডাম আমি সিংগাপুর থাকি এক টাকাও তুলতে পারিনাই আমার মতো হাজার মানুষ আছে এখনো টাকা তুলতে যেতে পারছে না এই টাকা আমাদের অনেক কষ্টের উপার্জন।
আপনাদের ভুল নীতির কারণে এই আবস্থা
এর জন্য গভর্নর দায়ী- উনার পদত্যাগ চাই।
বাংলাদেশ ব্যাংকের উচিত তারল্য সংকট দ্রুত নিরসন করা
ম্যাডাম এখন এসব বলে লাভ নাই। ক্ষতি যা করার গভর্নর করে দিছে.......!
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর প্রথম এসেই যদি বলতো আপনারা কেউ চিন্তা করবেন না কারো টাকা খোয়া যাবে না। কোন ব্যাংক দেউলিয়া হবে না। আপনারা প্রয়োজনের অতিরিক্ত টাকা উঠাবেন না। কিন্তু মদন গভর্নর এসে প্রথমে এমন কথা বলল যে আমাদের মতো সাধারণ জনগণের আস্থা হারিয়ে ফেলেছি। এখন ব্যাংকের সামনে যেরকম ভিড় মনে হয় যেন বিনা পয়সায় চাউল আটা তেল দিচ্ছে সেগুলির নেওয়ার জন্য জনগণ ভিড় করছে। উনি ঠিকই বলেছেন আগে ব্যাংকের সামনে এত ভিড় হতো না । আমি সবার কাছে অনুরোধ করবো আপনারা দুর্বল ব্যাংক গোলকের হেল্প করুন প্রয়োজনের অতিরিক্ত টাকা উঠাবেন না। ইনশাআল্লাহ দুর্বল ব্যাংক গুলি আবার ঘুরে দাঁড়াবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের একটা সংবাদ সম্মেলন করে সবাইকে আশ্বস্ত করা উচিত ব্যাংক ক্ষতিগ্রস্ত হলো বাংলাদেশ ব্যাংক তাদের টাকা ফিরিয়ে দিবে। আমার মনে হয় তাহলে কিছুটা হলেও জনগণের মধ্যে স্বস্তি ফিরে আসবে।
এজন্য দায়ী গভর্নর।উনি নিজেই বলেছেন কিছু ব্যাংক দেওলিয়া হয়ে গিয়েছে।উনার মুখে এইরকম কথা শুনলে পাবলিক কিভাবে ব্যাংক গুলোকে বিশ্বাস করবে।
Apnake donnobad ottam kota bolar jonnou
Tahole ki korbo?
এখন প্রধান উপদেষ্টা যদি একটা ভাষণ দিয়ে বলেন তাহলে মানুষ উপকৃত হবে
দুর্বল ব্যাংকগুলো কে অধিক পরিমান নগদ তারল্য সহায়তা দিন।তাদের অনলাইন লেনদেন স্বাভাবিক ভাবে চালু করেন।দুর্বল ব্যাংকগুলো থেকে এখন মানুষ শুধু টাকা উঠাছে কেউ জমা দেয় না। ১০ দিন মানুষ কে তাদের প্রয়োজন মত টাকা তুলতে দিন। ১০দিন পর তারাই তাদের অতিরিক্ত অর্থ ব্যাংকে জমা করবে।মানুষ আস্থার অভাবে টাকা তুলছে।
টাকা দিতে না পারলে আস্থার সংকট বাড়বে এবং গ্রাহক আরও বেশি আমানত তুলে নিতে চাইবে।
বাংলাদেশ ব্যাংক এর গর্ভনর এবং প্রধান উপদেষ্টা বলুক গাহকের আমানত এর টাকার দায়িত্ব আমাদের এই নিয়ে দুরচিন্তার কিছু নাই ।
৫০০ টাকাও পাচ্ছি না,, ১ সপ্তাহ যাবত ফাস্ট সিকিউরিটি ইসলামি ব্যাংকে ঘুরছি।
এর জন্য আপনারা দায়ী কেন আপনারা বললেন এই ব্যাংকগুলো দেওলিয়া হবে
এটার জন্য গভর্নিং দায়ী
আমাদের টাকা আমরা রাখবো না রাখবো এটা একান্তই আমাদের ব্যাপার। ওকে কথা সাবধানে বলবেন। আমাদের প্রয়োজন মতো খরচ করবো নাকি বেশি খরচ করবো সেটা আমাদের ব্যাপার সঠিক ভাবে খরচ করতেছে কিনা সঠিকভাবে খরচ তো করতেছে কিনা এটা বাংলাদেশের আইনের ব্যাপার ভুল কথা বলবেন না আমরা😊 সঠিক পথে খরচ করলে সেটা আমাদের ব্যাপার
আপনারা ছয় মাসের জন্য নতুন অ্যাকাউন্ট সকল ব্যাংকে বন্ধ করে ফেলতেন তাহলে এক ব্যাংকের টাকা অন্য ব্যাংকে যেত না
গ্রাহককে বিপদে ফেলেছে বাংলাদেশ ব্যাংক এটা বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যর্থতা
বর্তমান গ্রাহকরা অনেক ধৈর্য ধরেছে কিন্তু আপনারা সময় মতো কোন টাকা দিতে পারছেন না তাই আপনারা দ্রুত সমস্যার সমাধান করেন
আস্তার সংকটে ,,, তাই গ্রাহক পাগল হয়ে গিয়েছে ,,।ঐসব ব্যাংকে মানুষ কোন টাকা রাখবেনা,, 😮
মাসিক পেনশনের 15000/- টাকাও চারবারে উঠিয়েছি। এসআইবিএল ব্যাংক থেকে। তাড়া টাকা গ্রহণও করেনা
বাংলাদেশ ব্যাংক সকল গ্রাহকের ১০০% আমানত ফিরে পাওয়ার নিশ্চয়তা দিক।
দেখুন আগামীকালই সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।
সব ব্যাংক গুলোকে দেখে শুনে রাখার দায়িত্ব বাংলাদেশ ব্যাংকের তাহলে কোন ব্যাংক ফেইল করলে বাংলাদেশ ব্যাংক সকল দায়ভার কেন নিবে না??
এই ব্যর্থতা বাংলাদেশ ব্যাংকের তারা যদি ব্যাংকে দুর্বল অবস্থায় ডিক্লেয়ার না দিয়ে অভ্যন্তরীণভাবে সবগুলো সমাধান করতো তাহলে এই সমস্যা তৈরি হতো না.....