গভর্ণর সাহেব কিভাবে বললেন,ব্যাংক দেউলিয়া হয়ে যাবে।উনার ঐ কথার কারণে মানুষ ব্যাংকে গিয়ে ভিড় করতেছে।মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা ডা, ইউনুস সাহেব জাতির উদ্দেশ্য বলুক যে কোন ব্যাংকের সমস্যা হবেনা,দেখবেন কাল থেকে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে যাবে।
একজন ক্ষুদ্র ইসলামী ব্যাংকের আমানতকারী হিসেবে আমি 100% সহমত। উনার জন্য আজ এই সংবাদ সম্মেলন করতে হলো। বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর হিসেবে উনার বুঝে শুনে কথা বলা উচিত ছিল। উনাকে এখন সমাধানের পথ বের করতে হবে।
অই সব ব্যাংক প্রচুর ঋণগ্রস্থ। একটা ঋণ আদায়ে তারা উদ্যোগী নাহ। বাংলাদেশ ব্যাংক আগের মতোন কেবল অতিরিক্ত টাকা ছাপিয়ে ব্যাংককে লাইফ সাপোর্ট দিতে রাজি নয়। এটা করলে আরো মুদ্রাস্ফীতি হবে, জিনিসপত্রের দাম আরো বাড়বে।
অই সব ব্যাংক প্রচুর ঋণগ্রস্থ। একটা ঋণ আদায়ে তারা উদ্যোগী নাহ। বাংলাদেশ ব্যাংক আগের মতোন কেবল অতিরিক্ত টাকা ছাপিয়ে ব্যাংককে লাইফ সাপোর্ট দিতে রাজি নয়। এটা করলে আরো মুদ্রাস্ফীতি হবে, জিনিসপত্রের দাম আরো বাড়বে।
অই সব ব্যাংক প্রচুর ঋণগ্রস্থ। একটা ঋণ আদায়ে তারা উদ্যোগী নাহ। বাংলাদেশ ব্যাংক আগের মতোন কেবল অতিরিক্ত টাকা ছাপিয়ে ব্যাংককে লাইফ সাপোর্ট দিতে রাজি নয়। এটা করলে আরো মুদ্রাস্ফীতি হবে, জিনিসপত্রের দাম আরো বাড়বে।
ব্যাংক গুলোতে আগামী সপ্তাহের মধ্যে স্বাভাবিক অবস্থা ফিরিয়ে আনতে ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র 2024-2025 অর্থ বছরের রিটার্ন থেকে অনেক আংশে বঞ্চিত হবে। এর জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক দায়ী।।
অই সব ব্যাংক প্রচুর ঋণগ্রস্থ। একটা ঋণ আদায়ে তারা উদ্যোগী নাহ। বাংলাদেশ ব্যাংক আগের মতোন কেবল অতিরিক্ত টাকা ছাপিয়ে ব্যাংককে লাইফ সাপোর্ট দিতে রাজি নয়। এটা করলে আরো মুদ্রাস্ফীতি হবে, জিনিসপত্রের দাম আরো বাড়বে।
আপনারাই পারেন গ্রাহকদের আস্থা ফিরিয়ে আনতে আপনারা গ্রাহকদেরকে প্রতিশ্রুতি দেন যে এক বছরের মধ্যে ব্যাংকের উন্নতি না হলে বাংলাদেশ ব্যাংক সম্পূর্ণ টাকা গ্রাহকদের ফেরত দেবে তাহলে গ্রাহকেরা একটু আস্থা পাবে সবাই একসাথে টাকা তুলতে যাবে না
ব্যাংক এর অবস্থা স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে ব্যর্থ হলে আমাদের পক্ষে 2024-2025 অর্থ বছরের রিটার্ন দাখিল করা অসম্ভব হয়ে পড়বে।।। সে ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ব্যাংক 🏦 দায়ী থাকবেন।।
আপনারা ত গত ৭ বছর যাবত জানেন আলম ডাকাত এসব ব্যাংক লুটছে, ত ওখানে গিয়েছিলেন কেন? নিজে গিয়ে টাকা রাখলেন জেনেশুনে আর এখন টাকা চান বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে, আপনাদের শিক্ষা হওয়া উচিত।
বর্তমান মুখপাত্র তখন সেম পদমর্যাদায় অন্য টেবিলের দায়িত্বে ছিলেন। এখন সব মনে পরেছে ওনার। উনি ওনার দায়িত্বের জায়গায় সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করেন নি।।
আজকে তিন মাস যাবৎ ঘুরে বিশ হাজার টাকা পাইছি পাঁচ লাখ টাকা একাউন্টে ছিল এ পাঁচ লাখ টাকা উঠাইতে গেলে আরো পাঁচ বছর লাগবো গ্রাহকের চাহিদা মতন টাকা দেন ব্যাংক এমনি ঠিক হয়ে যাবে
নতুন টাকা ছাপিয়ে ব্যংকে রক্ষা না করার পক্ষে আমিও। কেননা গতবছর যে অতিরিক্ত ১৬হাজর কোটি টাকা ছাপিয়ে মুদ্রাস্ফীতি চরম আকার ধারণ করছে। যার ফলে মধ্য ভিত্ত নিম্ন মধ্য ভিত্ত নিম্ন ভিত্ত মানুষের ক্রয়ক্ষমতা নাগালের বাইরে চলে আসছিল।
টাকা নিজেই উত্তোলন করতে যাচ্ছে ব্যাংকে ওখানে তো কোন বাংলাদেশ ব্যাংকের টাকা উত্তোলন করতে যাচ্ছে না এবং আপনার টাকা উত্তোলন করতে যাচ্ছে না উনি নিজের টাকা উত্তোলন করতে যাচ্ছে
বাংলাদেশ ব্যাংকে এই রকম আরো দায়ির্তশীল ভূমিকা পালন করতে হবে এবং গাহকদের আরো আর্শস্থ ক রতে হবে,তবেই গ্রাহক আতনকিত হবেনা।মাননীয় গভর্নর শুরুতেই যদি এই রকম আচরণ করত তাহলে আজকে এই পরিস্থিতি হতনা
৮ তারিখ টাকা পাঠাইছি। এক মাস হয়েছে। দশ দিন যাবত ঘুরতেছি ১ লাখ টাকার জন্য। ব্যাংক কর্তৃপক্ষ বলতেছে আজকে না কালকে দেবো কালকে না আসতে দেব কেন আমাদেরকে এভাবে ঘুরাইতেছে
দয়া করে এই স্টেটমেন্ট প্রতিটি টিভি চ্যানেল,ইউটিউব এবং ফেসবুকে ব্যাপকহারে প্রচার করা হোক। যেমনটা গভর্ণর সাহেব যে পাগলের প্রলাপাকারে দেউলিয়ার ঘোষণা দিয়েছিলেন সেটার মতো প্রচার করেন প্লিজ।।
দুর্বল ব্যাংকগুলো কে অধিক পরিমান নগদ তারল্য সহায়তা দিন।তাদের অনলাইন লেনদেন স্বাভাবিক ভাবে চালু করেন।দুর্বল ব্যাংকগুলো থেকে এখন মানুষ শুধু টাকা উঠাছে কেউ জমা দেয় না। ১০ দিন মানুষ কে তাদের প্রয়োজন মত টাকা তুলতে দিন। ১০দিন পর তারাই তাদের অতিরিক্ত অর্থ ব্যাংকে জমা করবে।মানুষ আস্থার অভাবে টাকা তুলছে।
ব্যাংকের উপর গ্রাহকদের আস্থা নষ্ট হয়ে গেছে।এখন শুধু টাকা তুলতে যায়।কেউ টাকা জমা করতে চায় না। কারণ টাকা জমা দিলে তা আবার তুলতে পারছে না। তাই আস্থা ফিরাতে ব্যাংক গুলোর শেয়ার সরকার ক্রয় করে ব্যাংক সরকারি মালিকানায় নিয়ে সরকারি ব্যাংক হিসেবে ডিক্লারেশান দিতে হবে।
আমাদের অনেক কষ্টের টাকা,এই বিপদের সময় ব্যাংক টাকা দিতেছেনা,আরো খারাপ ব্যবহার করতেছে,প্রয়োজনে সময় টাকা পাচ্চিনা,ব্যাংকে প্রতিদিন গেয়ে ও টাকা পাচ্চিনা,কত কষ্টের টাকা,বাংলাদেশ ব্যাংকের দেখে উচিক
প্রত্যেকটা ব্যাংককে নিয়ম বেধে দেন যে প্রত্যেক গ্রাহক প্রতি সপ্তাহে একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ তুলতে পারবে।এবং ঐ পরিমাণ অর্থ ব্যাংক প্রদান করতে বাধ্য থাকবে।সীমিত আকারে হলেও অনলাইন সার্ভিস চালু রাখতে হবে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর প্রথম এসেই যদি বলতো আপনারা কেউ চিন্তা করবেন না কারো টাকা খোয়া যাবে না। কোন ব্যাংক দেউলিয়া হবে না। আপনারা প্রয়োজনের অতিরিক্ত টাকা উঠাবেন না। কিন্তু মদন গভর্নর এসে প্রথমে এমন কথা বলল যে আমাদের মতো সাধারণ জনগণের আস্থা হারিয়ে ফেলেছি। এখন ব্যাংকের সামনে যেরকম ভিড় মনে হয় যেন বিনা পয়সায় চাউল আটা তেল দিচ্ছে সেগুলির নেওয়ার জন্য জনগণ ভিড় করছে। উনি ঠিকই বলেছেন আগে ব্যাংকের সামনে এত ভিড় হতো না । আমি সবার কাছে অনুরোধ করবো আপনারা দুর্বল ব্যাংক গোলকের হেল্প করুন প্রয়োজনের অতিরিক্ত টাকা উঠাবেন না। ইনশাআল্লাহ দুর্বল ব্যাংক গুলি আবার ঘুরে দাঁড়াবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের একটা সংবাদ সম্মেলন করে সবাইকে আশ্বস্ত করা উচিত ব্যাংক ক্ষতিগ্রস্ত হলো বাংলাদেশ ব্যাংক তাদের টাকা ফিরিয়ে দিবে। আমার মনে হয় তাহলে কিছুটা হলেও জনগণের মধ্যে স্বস্তি ফিরে আসবে।
গ্রাহকেরা সকল টাকা উত্তোলন করে ওই ব্যাংকগুলো যাতে চিরতরে ছেড়ে না দেয় আর ওই ব্যাংকগুলো যাতে চিরতরে বন্ধ না হয়ে যায় সেই উদ্দেশ্য নিয়ে কাজ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। জনগণের আস্থা ফেরানো খুবই কঠিন কাজ।
বাংলাদেশ ব্যাংক সকল গ্রাহকের ১০০% আমানত ফিরে পাওয়ার নিশ্চয়তা দিক। দেখুন আগামীকালই সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে। সব ব্যাংক গুলোকে দেখে শুনে রাখার দায়িত্ব বাংলাদেশ ব্যাংকের তাহলে কোন ব্যাংক ফেইল করলে বাংলাদেশ ব্যাংক সকল দায়ভার কেন নিবে না??
ম্যাডাম আমি একজন ছোট ব্যবসাহি। আমার ব্যবসার সকল পুঁজি ইউনিয়ন ব্যাংক রংপুর শাখায় জমা। আমি গত তিন মাসে কোন টাকা তুলতে পারছি না। আমি আমার পরিবার নিয়ে খুব কস্টে আছি।আমাদের সাহায্য করেন
প্রথমে হলো গভর্ণর সাহেব বললেন যে কিছু ব্যাংক দেউলিয়া হয়ে যাবে। হয়তো অন্য কিছু ব্যাংকের ব্যবসায়িক চিন্তা ভাবনা ছিল ওনার মধ্যে। আর কিছু পত্রিকা প্রতিদিন বিভিন্ন নিউজ করে গেলো ব্যাংক নিয়ে। ফলে মানুষের আস্থা হারিয়ে গেছে ব্যাংকের প্রতি।
এই কথাটা আমারও বাংলাদেশ ব্যাংক অনুমতি না দিলে কোন ব্যাংক পরিচালনা হত না ঋন যখন পাশ হইলো তখন কেন দেখলো না গ্রাহকের টাকা কাদের হাতে তুলে দেওয়া হইছে আমরা চাই আমাদের টাকা যখন খুশী উঠাবো রাখবো আমরা কোন সমস্যা চাই না।যে রাখছে সে ধারে ধারে ঘুরছে আর বসে বসে ঋন নিয়ে আরাম আয়েস করছে তাদের ধরেন।
গভর্ণর সাহেব কিভাবে বললেন,ব্যাংক দেউলিয়া হয়ে যাবে।উনার ঐ কথার কারণে মানুষ ব্যাংকে গিয়ে ভিড় করতেছে।মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা ডা, ইউনুস সাহেব জাতির উদ্দেশ্য বলুক যে কোন ব্যাংকের সমস্যা হবেনা,দেখবেন কাল থেকে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে যাবে।
100% right.
সহমত
একজন ক্ষুদ্র ইসলামী ব্যাংকের আমানতকারী হিসেবে আমি 100% সহমত। উনার জন্য আজ এই সংবাদ সম্মেলন করতে হলো। বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর হিসেবে উনার বুঝে শুনে কথা বলা উচিত ছিল। উনাকে এখন সমাধানের পথ বের করতে হবে।
সঠিক বলেছেন।
Right
গভর্নর এক কথায়,আজকে ব্যংকে এতটা সংকট
১০০%
Right 100%
Onar podotag dorar
অই সব ব্যাংক প্রচুর ঋণগ্রস্থ। একটা ঋণ আদায়ে তারা উদ্যোগী নাহ। বাংলাদেশ ব্যাংক আগের মতোন কেবল অতিরিক্ত টাকা ছাপিয়ে ব্যাংককে লাইফ সাপোর্ট দিতে রাজি নয়। এটা করলে আরো মুদ্রাস্ফীতি হবে, জিনিসপত্রের দাম আরো বাড়বে।
এটার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক দায়ী
অই সব ব্যাংক প্রচুর ঋণগ্রস্থ। একটা ঋণ আদায়ে তারা উদ্যোগী নাহ। বাংলাদেশ ব্যাংক আগের মতোন কেবল অতিরিক্ত টাকা ছাপিয়ে ব্যাংককে লাইফ সাপোর্ট দিতে রাজি নয়। এটা করলে আরো মুদ্রাস্ফীতি হবে, জিনিসপত্রের দাম আরো বাড়বে।
টাকা পাচারে বাংলাদেশ ব্যাংকের ১০০% সহযোগিতা আছে।
এটার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর দায়ী।
কিভাবে?
সাধারণ মানুষের টাকা ফেরত দেওয়ার জন্য উনি কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না
Right
@@monzurhossan4285ব্যাংকের মালিকের কাছে যান।
@@mstrehena5535গভর্নর ভিডিও গুলো দেখেন বুঝবেন। উনি panic সৃষ্টি করে আমানতকারীর আস্হা নষ্ট করেছেন। এখানেই misscommunication ছিল।
সমস্ত কিছুর জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক দ্বায়ী
এই পরিস্থিতির জন্য গভর্ণর দায়ী।
রাইট
Right
pitano ucith governor k
অই সব ব্যাংক প্রচুর ঋণগ্রস্থ। একটা ঋণ আদায়ে তারা উদ্যোগী নাহ। বাংলাদেশ ব্যাংক আগের মতোন কেবল অতিরিক্ত টাকা ছাপিয়ে ব্যাংককে লাইফ সাপোর্ট দিতে রাজি নয়। এটা করলে আরো মুদ্রাস্ফীতি হবে, জিনিসপত্রের দাম আরো বাড়বে।
এর জন্য ১০০% বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্ণর দায়ী।কারন কেন বলা হচ্ছে ঐ ব্যাংক গুলো দেউলিয়া হওয়ার পথে।
আপনার হয়তো এই বারটি ব্যাংকের ভিতরে কিছু টাকা রয়েছে তাই এই মন্তব্যটি করলেন ৷ কিন্তু উনি একেবারে সত্য কথাই বলেছেন ৷
সব।কিছুর।জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক।দাই
সত্যি
100% TRUE
এটার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের গভনর দায়ী
গরিবের হক গরিবের হাতে পৌঁছে দেওয়া হোক 😢 তাদের উপর যেনো জুলুম না হয় 😢
ব্যাংক গুলোতে আগামী সপ্তাহের মধ্যে স্বাভাবিক অবস্থা ফিরিয়ে আনতে ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র 2024-2025 অর্থ বছরের রিটার্ন থেকে অনেক আংশে বঞ্চিত হবে।
এর জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক দায়ী।।
সব কিছুর জন্য এই গভর্নর দায়ী,,,, আমরা সবাই তার পদত্যাগ চাই।
অই সব ব্যাংক প্রচুর ঋণগ্রস্থ। একটা ঋণ আদায়ে তারা উদ্যোগী নাহ। বাংলাদেশ ব্যাংক আগের মতোন কেবল অতিরিক্ত টাকা ছাপিয়ে ব্যাংককে লাইফ সাপোর্ট দিতে রাজি নয়। এটা করলে আরো মুদ্রাস্ফীতি হবে, জিনিসপত্রের দাম আরো বাড়বে।
আপনারাই পারেন গ্রাহকদের আস্থা ফিরিয়ে আনতে আপনারা গ্রাহকদেরকে প্রতিশ্রুতি দেন যে এক বছরের মধ্যে ব্যাংকের উন্নতি না হলে বাংলাদেশ ব্যাংক সম্পূর্ণ টাকা গ্রাহকদের ফেরত দেবে তাহলে গ্রাহকেরা একটু আস্থা পাবে সবাই একসাথে টাকা তুলতে যাবে না
right
100% RIGHT সিদ্ধান্ত হবে এটা
ব্যাংক এর অবস্থা স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে ব্যর্থ হলে আমাদের পক্ষে 2024-2025 অর্থ বছরের রিটার্ন দাখিল করা অসম্ভব হয়ে পড়বে।।।
সে ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ব্যাংক 🏦 দায়ী থাকবেন।।
বাংলাদেশ গভনর এর কথায় মানুষ হতাশ হয়ে পড়েছে
রাইট
100% True. উনাকে তা স্বীকার করে সমাধানের পথ বের করতে হবে।
বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্নর উচিত জনগণের কাছে মাফ চাওয়া আর ড. ইউনূস উচিত সাধারণ মানুষের কে বিশ্বাস জোগান দেওয়া
এই জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক দায়ী
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের পদত্যাগ দেখতে চাই
দুই সাপ্তাহে গিয়ে ৫০০০ টাকা পাইনি গ্রাহক বিড় করবে না কি করবে আ
ব্যাংকের অনেক কর্মচারী অর্থ পাচারের সাথে জড়িত।তাদের যথাযথ শাস্তি প্রদান করতে হবে।
এস আলম যখন টাকা নিলো
তখন আপনারা ছিলেন না দেশে ?
না টিনের চশমা পড়ে ছিলেন
আপনারাও ভাগ পাইছেন।
এখন আপনারা টাকা দিবেন গ্রাহকদের। আর কথা বলবেন না।
আপনারা ত গত ৭ বছর যাবত জানেন আলম ডাকাত এসব ব্যাংক লুটছে, ত ওখানে গিয়েছিলেন কেন? নিজে গিয়ে টাকা রাখলেন জেনেশুনে আর এখন টাকা চান বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে, আপনাদের শিক্ষা হওয়া উচিত।
বর্তমান মুখপাত্র তখন সেম পদমর্যাদায় অন্য টেবিলের দায়িত্বে ছিলেন।
এখন সব মনে পরেছে ওনার।
উনি ওনার দায়িত্বের জায়গায় সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করেন নি।।
এই পরিস্থিতির জন্য মনসুর দায়ী। মনসুর যাতে মিডিয়ার সামনে না আসে।
100% right.
এজন্য আপনারাই দায়ী । কয়দিন পর আরেক কথা বলবেন না যে তার কোন গ্যারান্টি আছে। এজন্য ব্যাংক গুলো কে অধিক পরিমাণে তারল্য দেয়া উচিত।
আল্লাহ তুমি কষ্টের টাকা গুলো যাতে পায় সবাই সে ব্যবস্থা করে দাও সবাই দোয়া করবেন 🤲🤲🤲 আমিন
বর্তমানে এই অবস্থার জন্য গভর্নরই দায়ী।
বর্তমান পরিস্থিতির জন্য আপনারা দায়ী...
বাংলাদেশ ব্যাংকের উচিত তারল্য সংকট দ্রুত নিরসন করা
আলহামদুলিল্লাহ
এটার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের গর্ভনর দায়ী। তিনি কেন বলছেন কিছু ব্যাংক দেওলিয়া হয়ে আছে। তার পর থেকেই গ্রাহক ব্যাংকে যাওয়া শুরু করেছেন।
এখন কি মিথ্যা বলবে?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি করবে 10 লক্ষ টাকা থাকলে 2 লক্ষ টাকা দিবে।
এই হলো তাদের দায় সারা দায়িত্ব।।
২ লক্ষ টাকা বীমার, দেউলিয়া হলে গ্রাহক সব টাকা পাবে যদি লোনের বিপরীতে জামানত থাকে
@MdMehediHasan-il5bn লোনের বিপরীত বুঝতে পারিনি।
একটু খুলে বলুন প্লিজ।।
@@MdMehediHasan-il5bn একটু বুঝিয়ে বলেন বুঝিনি
গভর্নর সব নষ্ট করলো। যাই হোক ধন্যবাদ বাংলাদেশ ব্যাংকে
সাংবাদিকদের উচিত গভর্নর সাহেব কি প্রশ্ন করা কেন তিনি উল্টাপাল্টা গভর্নর সাহেবের জন্যই আজকে দেশের এই অবস্থা
আজকে তিন মাস যাবৎ ঘুরে বিশ হাজার টাকা পাইছি পাঁচ লাখ টাকা একাউন্টে ছিল এ পাঁচ লাখ টাকা উঠাইতে গেলে আরো পাঁচ বছর লাগবো গ্রাহকের চাহিদা মতন টাকা দেন ব্যাংক এমনি ঠিক হয়ে যাবে
নতুন টাকা ছাপিয়ে ব্যংকে রক্ষা না করার পক্ষে আমিও। কেননা গতবছর যে অতিরিক্ত ১৬হাজর কোটি টাকা ছাপিয়ে মুদ্রাস্ফীতি চরম আকার ধারণ করছে। যার ফলে মধ্য ভিত্ত নিম্ন মধ্য ভিত্ত নিম্ন ভিত্ত মানুষের ক্রয়ক্ষমতা নাগালের বাইরে চলে আসছিল।
😅 কোন ব্যাংকের টাকা রেখেছিলেন
গাছে গোড়া কেটে আগায় পানি ঢেলে লাভ কি। পারলে গোড়া টা শক্ত করে দেন টাকা দেন
টাকা দিতে না পারলে আস্থার সংকট বাড়বে এবং গ্রাহক আরও বেশি আমানত তুলে নিতে চাইবে।
টাকা নিজেই উত্তোলন করতে যাচ্ছে ব্যাংকে ওখানে তো কোন বাংলাদেশ ব্যাংকের টাকা উত্তোলন করতে যাচ্ছে না এবং আপনার টাকা উত্তোলন করতে যাচ্ছে না উনি নিজের টাকা উত্তোলন করতে যাচ্ছে
এর জন্য গভর্নর দায়ী- উনার পদত্যাগ চাই।
গ্রাহককে বিপদে ফেলেছে বাংলাদেশ ব্যাংক এটা বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যর্থতা
গ্রাহক কোনো টাকায় পাচ্ছে না। আজ চ্যাক দিলে এক মাস পর একটা তারিখ দিচ্ছে, এটা কোন ধরনের মসকরা প্লিজ একটু জানতে চাই??
বাংলাদেশ ব্যাংকে এই রকম আরো দায়ির্তশীল ভূমিকা পালন করতে হবে এবং গাহকদের আরো আর্শস্থ ক রতে হবে,তবেই গ্রাহক আতনকিত হবেনা।মাননীয় গভর্নর শুরুতেই যদি এই রকম আচরণ করত তাহলে আজকে এই পরিস্থিতি হতনা
নয়টি বাংক কে তরলসহয়তা না দিয়ে নেসনাল বাংক ও ফাস্ট সিকিউরিটি বাংক ও সোসাল ইসলামাকিক বাংক এই তিন বাংক বেশি করে সহয়তা দিলে সমাধন আসবে
ফাস্ট সিকিউরিটি ব্যাংকের অবস্থা খুবি খারাপ
টিক
RIGHT এই সিদ্ধান্ত দ্রুত বাস্তবায়ন করা উচিৎ।
বাংলাদেশ ব্যাংক কালকে যদি বলে কোন ব্যাংক দেউলিয়া হবেনা,বাংলাদেশ ব্যাংক বাঁচাবে, তাহলে এক সপ্তাহের মধ্যে গ্রাহকরা অহেতুক টাকা উঠানো বন্ধ করে দিবে।
Right,,,,,good solution ❤
"আমার টাকা আমি তুলব যখন খুশি তখন টাকা তুলব"। আমলাদের বা রাজনীতি বৃদ্ধের বাড়ি-বাড়ি টাকা তোলা আছে তা নিয়ে আসেন
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর সাব দেউলিয়া বলল কেন এইজন্য মানুষের আস্থা জায়েগাটা হারিয়ে ফেলছে। আস্তা ফিরাতে হলে পর্যাপ্ত পরিমাণ টাকা দিতে হবে ব্যাংকগুলোতে
Apnake donnobad ottam kota bolar jonnou
৮ তারিখ টাকা পাঠাইছি। এক মাস হয়েছে। দশ দিন যাবত ঘুরতেছি ১ লাখ টাকার জন্য। ব্যাংক কর্তৃপক্ষ বলতেছে আজকে না কালকে দেবো কালকে না আসতে দেব কেন আমাদেরকে এভাবে ঘুরাইতেছে
দয়া করে এই স্টেটমেন্ট প্রতিটি টিভি চ্যানেল,ইউটিউব এবং ফেসবুকে ব্যাপকহারে প্রচার করা হোক। যেমনটা গভর্ণর সাহেব যে পাগলের প্রলাপাকারে দেউলিয়ার ঘোষণা দিয়েছিলেন সেটার মতো প্রচার করেন প্লিজ।।
এই অবস্থার জন্য গভর্নরই দায়ী।
এটার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক দায়ী কারণ তারা বলেছেন কয়েকটি ব্যাংক দেউলিয়া হয়ে গেছে।
টাকা দে সুখবর নিয়ে কি কি ভাতে দিয়ে খাবো। টাকা দে, আমাদের টাকা আমাদের দে
দুর্বল ব্যাংকগুলো কে অধিক পরিমান নগদ তারল্য সহায়তা দিন।তাদের অনলাইন লেনদেন স্বাভাবিক ভাবে চালু করেন।দুর্বল ব্যাংকগুলো থেকে এখন মানুষ শুধু টাকা উঠাছে কেউ জমা দেয় না। ১০ দিন মানুষ কে তাদের প্রয়োজন মত টাকা তুলতে দিন। ১০দিন পর তারাই তাদের অতিরিক্ত অর্থ ব্যাংকে জমা করবে।মানুষ আস্থার অভাবে টাকা তুলছে।
পিপলস লিজিং কোম্পানির ক্ষেত্রে এই রকম উদ্যোগ চাই।
এটার জন্য একমাত্র গভর্নর দায়ি।
এটার জন্য বাংলাদেশ বাংক দাই
ব্যাংক দেউলিয়া হয়ে যাবে শুনে মানুষের সাড়া জীবনের আয়ের টাকা প্রয়োজন না থাকলেও তুলে নিতে ব্যাংকে যাচ্ছে।
মানুষের সহ্যের সীমা ছাড়িয়ে যাচছ
ব্যাংকের উপর গ্রাহকদের আস্থা নষ্ট হয়ে গেছে।এখন শুধু টাকা তুলতে যায়।কেউ টাকা জমা করতে চায় না। কারণ টাকা জমা দিলে তা আবার তুলতে পারছে না। তাই আস্থা ফিরাতে ব্যাংক গুলোর শেয়ার সরকার ক্রয় করে ব্যাংক সরকারি মালিকানায় নিয়ে সরকারি ব্যাংক হিসেবে ডিক্লারেশান দিতে হবে।
আমাদের অনেক কষ্টের টাকা,এই বিপদের সময় ব্যাংক টাকা দিতেছেনা,আরো খারাপ ব্যবহার করতেছে,প্রয়োজনে সময় টাকা পাচ্চিনা,ব্যাংকে প্রতিদিন গেয়ে ও টাকা পাচ্চিনা,কত কষ্টের টাকা,বাংলাদেশ ব্যাংকের দেখে উচিক
ইউনিয়ন ব্যাংকের মধ্যে কোনো টাকা দিতে পারতেছে না??
ব্রাক ব্যাংকের সাবেক এমডিকে কিভাবে গর্ভনর বানানো হলো??
পক্ষপাত দুষ্ট এমন গভর্নরের প্রতি ধিক্কার জানাই
বাংলাদেশের গভর্নর একটা কথার কারন এই অবস্থা উনি এখন বলুক ব্যাংকের আমানত ১০০% নিরাপদ ৯৫% নিরাপদ এই খানেই ঝামেলা উনি সুদি ব্যাংকের উপর ভালো নজর
ইউনিয়ন ব্যাংক টাকাও দিতে পারছে না
প্রত্যেকটা ব্যাংককে নিয়ম বেধে দেন যে প্রত্যেক গ্রাহক প্রতি সপ্তাহে একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ তুলতে পারবে।এবং ঐ পরিমাণ অর্থ ব্যাংক প্রদান করতে বাধ্য থাকবে।সীমিত আকারে হলেও অনলাইন সার্ভিস চালু রাখতে হবে।
এই ব্যর্থতা বাংলাদেশ ব্যাংকের তারা যদি ব্যাংকে দুর্বল অবস্থায় ডিক্লেয়ার না দিয়ে অভ্যন্তরীণভাবে সবগুলো সমাধান করতো তাহলে এই সমস্যা তৈরি হতো না.....
অন লাইনে টাকা কেনো তোলা যাবে না?
আমি কি ৫০০০/ টাকা তোলার জন্য
প্রতি সপ্তায় ঢাকা থেকে চাঁদপুর যাবো?
গভর্নর দায়ী এই অবস্থার জন্য।
ম্যাডাম এখন এসব বলে লাভ নাই। ক্ষতি যা করার গভর্নর করে দিছে.......!
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর প্রথম এসেই যদি বলতো আপনারা কেউ চিন্তা করবেন না কারো টাকা খোয়া যাবে না। কোন ব্যাংক দেউলিয়া হবে না। আপনারা প্রয়োজনের অতিরিক্ত টাকা উঠাবেন না। কিন্তু মদন গভর্নর এসে প্রথমে এমন কথা বলল যে আমাদের মতো সাধারণ জনগণের আস্থা হারিয়ে ফেলেছি। এখন ব্যাংকের সামনে যেরকম ভিড় মনে হয় যেন বিনা পয়সায় চাউল আটা তেল দিচ্ছে সেগুলির নেওয়ার জন্য জনগণ ভিড় করছে। উনি ঠিকই বলেছেন আগে ব্যাংকের সামনে এত ভিড় হতো না । আমি সবার কাছে অনুরোধ করবো আপনারা দুর্বল ব্যাংক গোলকের হেল্প করুন প্রয়োজনের অতিরিক্ত টাকা উঠাবেন না। ইনশাআল্লাহ দুর্বল ব্যাংক গুলি আবার ঘুরে দাঁড়াবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের একটা সংবাদ সম্মেলন করে সবাইকে আশ্বস্ত করা উচিত ব্যাংক ক্ষতিগ্রস্ত হলো বাংলাদেশ ব্যাংক তাদের টাকা ফিরিয়ে দিবে। আমার মনে হয় তাহলে কিছুটা হলেও জনগণের মধ্যে স্বস্তি ফিরে আসবে।
Danna bade,❤
এসবের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক দায়ী অথচ দায় চাপনো হচ্ছে গ্রাহকদের উপর।
এর জন্য আপনারা দায়ী কেন আপনারা বললেন এই ব্যাংকগুলো দেওলিয়া হবে
আপনাদের ভুল নীতির কারণে এই আবস্থা
প্রয়োজনের অতিরিক্ত বলতে কি বুঝাতে চাইছেন??
Right
আপনারা ছয় মাসের জন্য নতুন অ্যাকাউন্ট সকল ব্যাংকে বন্ধ করে ফেলতেন তাহলে এক ব্যাংকের টাকা অন্য ব্যাংকে যেত না
বর্তমান পরিস্থিতির জন্য আওয়ামী লীগ সরকারের চাইতে বর্তমান গভর্নর অনেকটা বেশি দায়ী
এই ব্যাংকগুলো ঘুরে দাঁড়ানো কোনভাবে সম্ভব নয়
মাসিক পেনশনের 15000/- টাকাও চারবারে উঠিয়েছি। এসআইবিএল ব্যাংক থেকে। তাড়া টাকা গ্রহণও করেনা
সবাই এক সাথে গেলে কীভাবে পাবে
জনাবা, আপনার মন্তব্য সঠিক নহে
গ্রাহকেরা সকল টাকা উত্তোলন করে ওই ব্যাংকগুলো যাতে চিরতরে ছেড়ে না দেয় আর ওই ব্যাংকগুলো যাতে চিরতরে বন্ধ না হয়ে যায় সেই উদ্দেশ্য নিয়ে কাজ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
জনগণের আস্থা ফেরানো খুবই কঠিন কাজ।
বর্তমান গ্রাহকরা অনেক ধৈর্য ধরেছে কিন্তু আপনারা সময় মতো কোন টাকা দিতে পারছেন না তাই আপনারা দ্রুত সমস্যার সমাধান করেন
বাংলাদেশ ব্যাংক সকল গ্রাহকের ১০০% আমানত ফিরে পাওয়ার নিশ্চয়তা দিক।
দেখুন আগামীকালই সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।
সব ব্যাংক গুলোকে দেখে শুনে রাখার দায়িত্ব বাংলাদেশ ব্যাংকের তাহলে কোন ব্যাংক ফেইল করলে বাংলাদেশ ব্যাংক সকল দায়ভার কেন নিবে না??
ম্যাম এই কথা গুলো যদি গর্ভনর সাহেব আগে বলতো তাহলে এই ক্রাইসিস হতো নাহ।
ম্যাডাম আমি একজন ছোট ব্যবসাহি। আমার ব্যবসার সকল পুঁজি ইউনিয়ন ব্যাংক রংপুর শাখায় জমা। আমি গত তিন মাসে কোন টাকা তুলতে পারছি না। আমি আমার পরিবার নিয়ে খুব কস্টে আছি।আমাদের সাহায্য করেন
Alhamdulliah
তারল্য সহায়তা বাদ দিয়ে ট্রানজাকশন চালু করুন সমস্যা সমাধান হবে
এটার জন্য বর্তমান গভর্নর সাহেবই দায়ী। উনাকে জিজ্ঞেস করা উচিত যে উনি কি সজ্ঞানে বলেছেন না কি অন্য কিছু?
আপনারা শতভাগ নিশ্চয়তা দিলে উত্তলন কমেজাবে৷
প্রথমে হলো গভর্ণর সাহেব বললেন যে কিছু ব্যাংক দেউলিয়া হয়ে যাবে। হয়তো অন্য কিছু ব্যাংকের ব্যবসায়িক চিন্তা ভাবনা ছিল ওনার মধ্যে।
আর কিছু পত্রিকা প্রতিদিন বিভিন্ন নিউজ করে গেলো ব্যাংক নিয়ে। ফলে মানুষের আস্থা হারিয়ে গেছে ব্যাংকের প্রতি।
গভর্নর ফালতু কথা বললো কেন?
সাংবাদিকের কোন বিবেক নাই?
ম্যাডাম আপনার গভর্নরের দোষ দায়িত্ব নেওয়ার পর দশটা ব্যাংক দেউলিয়ার কথা বলে আজকের এই অবস্থা
এই জন্য গভর্নর দায়ী
এই কথাটা আমারও বাংলাদেশ ব্যাংক অনুমতি না দিলে কোন ব্যাংক পরিচালনা হত না ঋন যখন পাশ হইলো তখন কেন দেখলো না গ্রাহকের টাকা কাদের হাতে তুলে দেওয়া হইছে আমরা চাই আমাদের টাকা যখন খুশী উঠাবো রাখবো আমরা কোন সমস্যা চাই না।যে রাখছে সে ধারে ধারে ঘুরছে আর বসে বসে ঋন নিয়ে আরাম আয়েস করছে তাদের ধরেন।
ম্যাডাম ধন্যবাদ পদ্মা ব্যাংক সম্পর্কে কিছু বলুন
এটা আপনাদের দোষ, আর গাহক যখন টাকা তুলতে যায়, তাদের টাকা তারা যখন খুশি টাকা তুলবে এবং দিতে বাধ্য।
এই ব্যাংক গুলো থেকে কতো টাকা লুটপাট হইয়েছে টা অডিট করে বের করুন।
ব্যংকের লোকরা লাখ লাখ টাকা বেতন নিতেছে। কিন্তু গ্রাহকের টাকা ফিরত দিতে অনিহা কেনও।।
উনি কি বললেন বুঝলাম না।
সুখবর কিভাবে বুঝবো।।
Salute. Madam.. with respect