@@seshjamanarkrishi আল্লাহ ও আল্লাহ সাদিয়ানিদের হেদায়েত দান করেন ,এরা গোমরা হয়ে গেছে আল্লাহ হেদায়ে করেন এদের হেদায়েত না থাকলে এদেরকে ধ্বংস করেন এদের দ্বারা জাতি ধ্বংস হচ্ছে ,আল্লাহ আপনি গোমরা সাদিয়াানিদের হেদায়েত দান করেন , এরা গোমরা তাবলীগের উসুলমানের না গোমরা সাদিয়া আলী
@@humanservice8588ওলামা কারা? এই সাইফুল্লাহ রা হারাম সরফরাজবাহিনী লইয়া জাকাতের টাকা আত্মসাৎ করে পরিবার চালায়। এই কাঠমোল্লাদের উদ্দেশ্য টাকা টাকা টাকা। চায় শুয়োরের মাংস হোক কি মরা পশুর মাংস হোক ওরা খায়। তাবলীগ বিরাট লোকসান হতে যাচ্ছে আর পাশ্চাত্যের অনুকরণে বেতনভোগী শিক্ষক দ্বারা এজিদি শিক্ষা ব্যবস্থা খুব উপকারী। হারামকুর কাটমোল্লা দের কোরআন বিকৃতি 'লা তাসতারু বিআয়াতিনা সামানান কালিলা ' কোন মুসলমান পথভুলা হতে পারে না।
মাখলুখ থেকে নিতে নিতে খালেক থেকে নেয়া ভুলে গেছেন? মাদ্রাসা চালান মাখলুক এর দিকে তাকায়ে? তাবলীগ শুরু থেকে আজ পর্যন্ত চলে খালেখ থেকে নিয়ে। আর স্বপ্নের কথা বলছেন? দেওবন্দ মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল স্বপ্নদেখে! এটা বলেন।
তাবলিগ চলবে হক্কানি ওলামায়ে কেরামের তত্ত্বাবধানে। আমরা সাদ সাপকে ও বুঝি না জুবায়ের সাপকেও বুঝিনা । আহলুস সুন্নাত ওয়াল জামাত এর দাবি ভারতের আবিষ্কৃত তাবলীগের জরুরী ভিত্তিতে নিম্ন লিখিত সংস্কার গুলো করতে হবে ১. ইয়াহুদিদের দালাল মাওঃ সাদ এর পূর্ব পুরুষদের রচিত বিতর্কিত, জাল ও জয়িফ হাদীস, মনগড়া ঘটনায় ভরপুর, সমগ্র আরব বিশ্বে যে কিতাব পড়া, বিক্রি করা, বহন করা নিষিদ্ধ ও আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ সেই ফাজায়েলে আমাল, সাদাকাত এর পরিবর্তে বুখারী শরীফের তালিম চালু করা।যাতে উম্মত সহীহ এলেম পেতে পারে। ২. মাওঃ সাদের পূর্ব পুরুষদের রচিত বিতর্কিত যে কিতাবে " উলামাদের পূর্বে যিনাকাররা জান্নাতে যাবে" লিখা আছে সেই কিতাব হায়াতুস সাহাবা বাতিল করে সর্বজন স্বীকৃত, হাকিমুল উম্মত হযরত আশরাফ আলী থানবী (রহ.) কর্তৃক রচিত ' বেহেশতি জেওর ' অথবা আহকামে জিন্দেগী কিতাব প্রতিদিন মা্রকাজ গুলোতে পড়া বাধ্যতামূলক করা। ৩. মাওঃ সাদের পূর্ব পুরুষদের রচিত বিতর্কিত ও প্রশ্নবিদ্ধ ৬ নম্বরের পরিবর্তে ইসলামের ৫ বেনা বা খুঁটি যা আছে তা সাদাসিধা উম্মতের কাছে সহজ-সরল ভাষায় পৌঁছানোর জন্য ৬ নম্বরের আদলে সহি কিছু বানানো । ৪. ইয়াহুদীদের দালাল মাওলানা সাদ সাহেবের পূর্বপুরুষদের বানানো তারতিবে মারকাজ শব্দটি বাদ দিয়ে মাদ্রাসা শব্দটি লাগানো যেমন কুমিল্লা তাবলীগ মারকাজ নয় বরং কুমিল্লা তাবলীগ মাদ্রাসা। এবং বাস্তবেও সমস্ত মারকাজ গুলোকে ফ্রি মাদ্রাসাতে রূপান্তরিত করা যেখানে বয়স্ক কোরআন শিক্ষা সহ মহিলাদেরও পৃথক সূরা কেরাত ও কোরআন শিক্ষার ব্যবস্থা রাখা হবে। ৫. মাওলানা সাদ সাহেবদের পূর্বপুরুষদের দ্বারা বানানো তথাকথিত মাস্তুরাত জামাত সম্পূর্ণ বন্ধ করে দ্বীনের সহি রাহাবার দেওবন্দের নির্দেশনা মানা এবং মা বোনদের ঘরে রাখার ব্যবস্থা করা। ৬. বিতর্কিত আলেম মাওলানা সাদ সাহেবের পূর্বপুরুষদের দ্বারা বানানো আলেমদের হেয় করার এক সাল লাগানোর তরতিব সম্পূর্ণ বাতিল করা। যারা ১৫/২০ বছর ডাইলের পানি খেয়ে দ্বীন শিখলেন তাদের জন্য আবার কিসের এক সাল। ৭. মাওলানা সাদ সাহেবের পূর্বপুরুষদের দ্বারা পরিচালিত তাবলীগের বাতিল তরিকায় শিক্ষিত আলেম-ওলামাদের বাদ দিয়ে ওলামায়ে দেওবন্দ ও হাটহাজারীসহ আহলে সুন্নত ওয়াল জামাতের ওলামায়ে কেরাম দিয়ে দ্বীনের সহি রাহবার দের এক জমাত বানানো এবং জেলা ভিত্তিক তাদের নামের তালিকা প্রকাশ করা এবং সাথীদেরকে দ্বীনের ব্যাপারে সরাসরি তাদের রাহাবারি নিতে নির্দেশ দেওয়া। ৮. যেহেতু তাবলীগের মূল উদ্দেশ্য হলো মাদ্রাসা বানানো ও আলেম পয়দা করা সেহেতু কাকরাইল মাদ্রাসা মারকাজ থেকে প্রতি জামাত জেলা বা ইউনিয়নের মাদ্রাসাগুলোতে প্রেরণ করা। মসজিদে থাকার পরিবর্তে জামাত গুলো কওমী মাদ্রাসাগুলোতে থাকবে এবং গাস্ত করে প্রতিদিন মাগরিবে লোকজনকে মাদ্রাসায় একত্রিত করবে। মাদ্রাসার ওস্তাদরা বয়ান করবেন। মাদ্রাসার ফজিলত আলেম-ওলামাদের ফজিলত বয়ান করে বাচ্চা বাচ্চিদের মাদরাসায় ভর্তি করানোর জন্য তাশকিল করবেন। ৯. সর্বোপরি ইহুদীদের দালাল মাওলানা সাদ সাহেবের পূর্বপুরুষদের দেওয়া এই তাবলীগ নামটি বাদ দিয়ে 'জামাতুল হক' অথবা 'ওরাসাতুল আম্বিয়া' অথবা দাওয়াতুল ওলামায়ে হক নামে নামকরণ করা যাতে উম্মত এই দাজ্জালের ভয়াবহ ফেতনা 'তবলিগ ' থেকে বেঁচে যায়। উপরোক্ত সংস্কারগুলো না আনলে আমরা ধরে নিব যে কারী জুবায়ের সাহেব ও মাওলানা সাদ সাহেব মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ অর্থাৎ উভয় ইহুদীদের দালাল কারণ উভয়েই একই নিয়ম নীতির তবলিগ চালিয়ে যাচ্ছেন এবং হক্কানি ওলামায়ে কেরাম সাদিয়ানি দের কে যেভাবে লাল কার্ড দেখিয়েছেন ইয়াহুদীদের দালাল সাব্যস্ত করে কারী জুবায়ের কে ও সেইভাবে লাল কার্ড দেখাতে বাধ্য হবেন। জুবায়ের সাপ ধোকা দিয়ে বাংলাদেশের আলেম-ওলামাদের মাঠে ময়দানে ব্যবহার করে মার খাওয়ায়ে ভারতের কাঠমোল্লাদের বয়ান দেন। এবার ইজতেমার ময়দানে বাংলার বাঘ অলিকুল শিরোমনি আল্লামা মামুনুল হক এবং মুফতি আব্দুল মালেক সাহেবকে বয়ান দিতে হবে দিতে হবে
হযরত আপনি যে সব আলেমদের নাম বললেন তারা কি তবলীগের সাথী? তারা হয়তো তবলীগে কিছু সময় দিয়েছে। আপনার মাদ্রাসার উস্তাদ ছাড়া আপনি কি অন্য কোন সাধারন মানুষকে ক্লাস করতে দিবেন? তাহলে তবলীগ ওয়ালা ছাড়া অন্যরা কেন তবলীগের বয়ান করবেন? তারা তো তবলীগের বয়ানের মেজাজই বুঝবে না।
হক্কানী ওলামায়ে কেরাম হলেন দ্বীনের রাহাবার । বাংলাদেশে তাবলীগ চলবে হক্কানী উলামায়ে কেরামের তত্ত্বাবধানে ।আহলুস সুন্নাত ওয়াল জামাত এর দাবি সাদিয়ানিদের পূর্ব পুরুষদের স্বপ্নে পাওয়া ভারতের আবিষ্কৃত তাবলীগের জরুরী ভিত্তিতে নিম্ন লিখিত সংস্কার গুলো করতে হবে ১. ইয়াহুদিদের দালাল মাওঃ সাদ এর পূর্ব পুরুষদের রচিত বিতর্কিত, জাল ও জয়িফ হাদীস, মনগড়া ঘটনায় ভরপুর, সমগ্র আরব বিশ্বে যে কিতাব পড়া, বিক্রি করা, বহন করা নিষিদ্ধ ও আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ সেই ফাজায়েলে আমাল, সাদাকাত এর পরিবর্তে বুখারী শরীফের তালিম চালু করা।যাতে উম্মত সহীহ এলেম পেতে পারে। ২. মাওঃ সাদের পূর্ব পুরুষদের রচিত বিতর্কিত যে কিতাবে " উলামাদের পূর্বে যিনাকাররা জান্নাতে যাবে" লিখা আছে সেই কিতাব হায়াতুস সাহাবা বাতিল করে সর্বজন স্বীকৃত, হাকিমুল উম্মত হযরত আশরাফ আলী থানবী (রহ.) কর্তৃক রচিত ' বেহেশতি জেওর ' অথবা আহকামে জিন্দেগী কিতাব প্রতিদিন মা্রকাজ গুলোতে পড়া বাধ্যতামূলক করা। ৩. মাওঃ সাদের পূর্ব পুরুষদের রচিত বিতর্কিত ও প্রশ্নবিদ্ধ ৬ নম্বরের পরিবর্তে ইসলামের ৫ বেনা বা খুঁটি যা আছে তা সাদাসিধা উম্মতের কাছে সহজ-সরল ভাষায় পৌঁছানোর জন্য ৬ নম্বরের আদলে সহি কিছু বানানো । ৪. ইয়াহুদীদের দালাল মাওলানা সাদ সাহেবের পূর্বপুরুষদের বানানো তারতিবে মারকাজ শব্দটি বাদ দিয়ে মাদ্রাসা শব্দটি লাগানো যেমন কুমিল্লা তাবলীগ মারকাজ নয় বরং কুমিল্লা তাবলীগ মাদ্রাসা। এবং বাস্তবেও সমস্ত মারকাজ গুলোকে ফ্রি মাদ্রাসাতে রূপান্তরিত করা যেখানে বয়স্ক কোরআন শিক্ষা সহ মহিলাদেরও পৃথক সূরা কেরাত ও কোরআন শিক্ষার ব্যবস্থা রাখা হবে। ৫. মাওলানা সাদ সাহেবদের পূর্বপুরুষদের দ্বারা বানানো তথাকথিত মাস্তুরাত জামাত সম্পূর্ণ বন্ধ করে দ্বীনের সহি রাহাবার দেওবন্দের নির্দেশনা মানা এবং মা বোনদের ঘরে রাখার ব্যবস্থা করা। ৬. বিতর্কিত আলেম মাওলানা সাদ সাহেবের পূর্বপুরুষদের দ্বারা বানানো আলেমদের হেয় করার এক সাল লাগানোর তরতিব সম্পূর্ণ বাতিল করা। যারা ১৫/২০ বছর ডাইলের পানি খেয়ে দ্বীন শিখলেন তাদের জন্য আবার কিসের এক সাল। ৭. মাওলানা সাদ সাহেবের পূর্বপুরুষদের দ্বারা পরিচালিত তাবলীগের বাতিল তরিকায় শিক্ষিত আলেম-ওলামাদের বাদ দিয়ে ওলামায়ে দেওবন্দ ও হাটহাজারীসহ আহলে সুন্নত ওয়াল জামাতের ওলামায়ে কেরাম দিয়ে দ্বীনের সহি রাহবার দের এক জমাত বানানো এবং জেলা ভিত্তিক তাদের নামের তালিকা প্রকাশ করা এবং সাথীদেরকে দ্বীনের ব্যাপারে সরাসরি তাদের রাহাবারি নিতে নির্দেশ দেওয়া। ৮. যেহেতু তাবলীগের মূল উদ্দেশ্য হলো মাদ্রাসা বানানো ও আলেম পয়দা করা সেহেতু কাকরাইল মাদ্রাসা মারকাজ থেকে প্রতি জামাত জেলা বা ইউনিয়নের মাদ্রাসাগুলোতে প্রেরণ করা। মসজিদে থাকার পরিবর্তে জামাত গুলো কওমী মাদ্রাসাগুলোতে থাকবে এবং গাস্ত করে প্রতিদিন মাগরিবে লোকজনকে মাদ্রাসায় একত্রিত করবে। মাদ্রাসার ওস্তাদরা বয়ান করবেন। মাদ্রাসার ফজিলত আলেম-ওলামাদের ফজিলত বয়ান করে বাচ্চা বাচ্চিদের মাদরাসায় ভর্তি করানোর জন্য তাশকিল করবেন। ৯. সর্বোপরি ইহুদীদের দালাল মাওলানা সাদ সাহেবের পূর্বপুরুষদের দেওয়া এই তাবলীগ নামটি বাদ দিয়ে 'জামাতুল হক' অথবা 'ওরাসাতুল আম্বিয়া' অথবা দাওয়াতুল ওলামায়ে হক নামে নামকরণ করা যাতে উম্মত এই দাজ্জালের ভয়াবহ ফেতনা 'তবলিগ ' থেকে বেঁচে যায়। উপরোক্ত সংস্কারগুলো না আনলে আমরা ধরে নিব যে কারী জুবায়ের সাহেব ও মাওলানা সাদ সাহেব মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ অর্থাৎ উভয় ইহুদীদের দালাল কারণ উভয়েই একই নিয়ম নীতির তবলিগ চালিয়ে যাচ্ছেন এবং হক্কানি ওলামায়ে কেরাম সাদিয়ানি দের কে যেভাবে লাল কার্ড দেখিয়েছেন ইয়াহুদীদের দালাল সাব্যস্ত করে কারী জুবায়ের কে ও সেইভাবে লাল কার্ড দেখাতে বাধ্য হবেন...... এবার ইজতেমায় আল্লামা মামুনুল হকের বয়ান চাই। মাঠে ময়দানে তাদেরকে ব্যবহার করবেন আর বয়ান দিবেন ভারতের কাঠমোল্লাদের এটা তো হতে পারে না।
আমিরুল হিন্দ সাইয়েদ আরশাদ মাদানী দামাত বারকাতুহু আলিয়া উপমহাদেশের না বরং সারা বিশ্বের আলেমদের মধ্যে তাকওয়া এলেম এর মধ্যে একদম হাতের গোনা কয়েকজনের মধ্যে একজন হযরত বলেন তাবলীগ ওয়ালাদের মেহনতের ময়দান আলাদা আমাদের মেহনতের ময়দান আলাদা বুঝেছেন ভাই বড়দের কথা শুনেন বড়দের উপরেও বড় আছে যারা সর্বোচ্চ বড় তাদের কথা শুনেন শুধু দেওবন্দ করিয়েন না দেওবন্দের সবচেয়ে বড় যারা তাদের কথা শুনেন
@@mahfuzurrahman2932 প্রথমত কথা হলো সার্থ বিহীন আমল আর ব্যাক্তি সার্থ যুক্ত আমল পার্থক্য হলো দিন এবং রাতের পার্থক্য যেমন। ২য় তো আদম আঃ সালাম এর ১০০০ বছর হায়াত দিয়েছিলেন মহান আল্লাহ পাক,আর আদম আঃ সালাম এর সন্তান কে দিয়েছেন ৬০ বছর যখন সন্তানের কাছে আজরাইল আঃ সালাম আসলে তখন পিতার সামনে সন্তান মারা যাবে? এইজন্য আদম আঃ সালাম তার নিজ হায়াত থেকে ১০০ বছর দান করেন,তাহলে আদম আঃ সালাম এর হায়াত ৯০০ বছর থাকে,যখন আদম আঃ সালাম এর হায়াত নয়শত বছর ফুরিয়ে যায় তখন ইজরাইল আঃ সালাম এসে হাজির! তখন আদম আঃ সালাম বলেন আমার তো নয়শত বছর ফুরিয়ে ছে একশত বছর বাকী, তখন ইজরাইল আঃ সালাম বলেন আপনি একশত বছর আপনার সন্তান কে দান করেছেন তাই হায়াত ফুরিয়ে গেছে,আদম আঃ সালাম বলেন নাহ আমি তো মনে করতে পারছি না,আমি তো দেই নি, ইজরাইল আঃ সালাম আল্লাহর কাছে বিষয়টি জানালেন, আল্লাহ পাক এই কথাটা শুনে ইজরাইল আঃ সালাম কে জানালেন আদম জাত ভূলে যায় ওরা ভুল করবে তাই আরো একশত বছর আদম আঃ সালাম হায়াত লাভ করেন। যাহোক প্রকাশ্যে মঞ্চে ভুল শুধরানোর প্রয়োজন ছিলো না, সংশোধন করে দিলে ই পারতো, আলেম ওলামা রা ও ভুল করেন করবে,এটা দোষের কিছু নেই। কোটি মানুষ আজ তাবলীগের মেহনত করে ক্ষতিকর রাস্তা থেকে জান্নাতের পথ ধরেছে এটা অনেক বড় পাওয়া। তাবলীগের পরিচালনায় যারা যৌবন কে উৎসর্গ করতেছেন তাদের কে মহান আল্লাহ পাক দামী করেছেন তারা দামী হয়েছে। আল্লাহ পাক সকল কে বূঝবার তৌফিক দান করুন এবং আমল করবার তৌফিক দান করুন আমীন।
তাবলীগের ময়দান এবং মাদ্রাসার ময়দান দুইটা ভিন্ন ভিন্ন এ কথা বলছেন আমিরুল হিন্দ সৈয়দ আরশাদ মাদানী দামাত বারকাতুহু পুরো উপমহাদেশের নয় বরং সারাবিশ্বের এক উজ্জ্বল নক্ষত্র
যারা নিজের জান নিজের মাল নিজের সময় দিয়ে আল্লাহর রাস্তায় মেহনত করে তাদেরকে দায়ী বা তাবলীগওয়ালা বলা হয়। আর যারা আল্লাহর দ্বীন প্রচারের নামে মাহফিলে কথা বলার জন্য অগ্রিম বুকিং মানি ও মাহফিলে দিন মোটা অংকের টাকা দাবি করে তাদেরকে ইসলামের ভাষায় কি বলা হয় আমার জানা নাই, কারো জানা থাকলে দয়া করে কমেন্ট করে জানাবেন।
তাবলিগ চলবে হক্কানি ওলামায়ে কেরামের তত্ত্বাবধানে। আমরা সাদ সাপকে ও বুঝি না জুবায়ের সাপকেও বুঝিনা । আহলুস সুন্নাত ওয়াল জামাত এর দাবি ভারতের আবিষ্কৃত তাবলীগের জরুরী ভিত্তিতে নিম্ন লিখিত সংস্কার গুলো করতে হবে ১. ইয়াহুদিদের দালাল মাওঃ সাদ এর পূর্ব পুরুষদের রচিত বিতর্কিত, জাল ও জয়িফ হাদীস, মনগড়া ঘটনায় ভরপুর, সমগ্র আরব বিশ্বে যে কিতাব পড়া, বিক্রি করা, বহন করা নিষিদ্ধ ও আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ সেই ফাজায়েলে আমাল, সাদাকাত এর পরিবর্তে বুখারী শরীফের তালিম চালু করা।যাতে উম্মত সহীহ এলেম পেতে পারে। ২. মাওঃ সাদের পূর্ব পুরুষদের রচিত বিতর্কিত যে কিতাবে " উলামাদের পূর্বে যিনাকাররা জান্নাতে যাবে" লিখা আছে সেই কিতাব হায়াতুস সাহাবা বাতিল করে সর্বজন স্বীকৃত, হাকিমুল উম্মত হযরত আশরাফ আলী থানবী (রহ.) কর্তৃক রচিত ' বেহেশতি জেওর ' অথবা আহকামে জিন্দেগী কিতাব প্রতিদিন মা্রকাজ গুলোতে পড়া বাধ্যতামূলক করা। ৩. মাওঃ সাদের পূর্ব পুরুষদের রচিত বিতর্কিত ও প্রশ্নবিদ্ধ ৬ নম্বরের পরিবর্তে ইসলামের ৫ বেনা বা খুঁটি যা আছে তা সাদাসিধা উম্মতের কাছে সহজ-সরল ভাষায় পৌঁছানোর জন্য ৬ নম্বরের আদলে সহি কিছু বানানো । ৪. ইয়াহুদীদের দালাল মাওলানা সাদ সাহেবের পূর্বপুরুষদের বানানো তারতিবে মারকাজ শব্দটি বাদ দিয়ে মাদ্রাসা শব্দটি লাগানো যেমন কুমিল্লা তাবলীগ মারকাজ নয় বরং কুমিল্লা তাবলীগ মাদ্রাসা। এবং বাস্তবেও সমস্ত মারকাজ গুলোকে ফ্রি মাদ্রাসাতে রূপান্তরিত করা যেখানে বয়স্ক কোরআন শিক্ষা সহ মহিলাদেরও পৃথক সূরা কেরাত ও কোরআন শিক্ষার ব্যবস্থা রাখা হবে। ৫. মাওলানা সাদ সাহেবদের পূর্বপুরুষদের দ্বারা বানানো তথাকথিত মাস্তুরাত জামাত সম্পূর্ণ বন্ধ করে দ্বীনের সহি রাহাবার দেওবন্দের নির্দেশনা মানা এবং মা বোনদের ঘরে রাখার ব্যবস্থা করা। ৬. বিতর্কিত আলেম মাওলানা সাদ সাহেবের পূর্বপুরুষদের দ্বারা বানানো আলেমদের হেয় করার এক সাল লাগানোর তরতিব সম্পূর্ণ বাতিল করা। যারা ১৫/২০ বছর ডাইলের পানি খেয়ে দ্বীন শিখলেন তাদের জন্য আবার কিসের এক সাল। ৭. মাওলানা সাদ সাহেবের পূর্বপুরুষদের দ্বারা পরিচালিত তাবলীগের বাতিল তরিকায় শিক্ষিত আলেম-ওলামাদের বাদ দিয়ে ওলামায়ে দেওবন্দ ও হাটহাজারীসহ আহলে সুন্নত ওয়াল জামাতের ওলামায়ে কেরাম দিয়ে দ্বীনের সহি রাহবার দের এক জমাত বানানো এবং জেলা ভিত্তিক তাদের নামের তালিকা প্রকাশ করা এবং সাথীদেরকে দ্বীনের ব্যাপারে সরাসরি তাদের রাহাবারি নিতে নির্দেশ দেওয়া। ৮. যেহেতু তাবলীগের মূল উদ্দেশ্য হলো মাদ্রাসা বানানো ও আলেম পয়দা করা সেহেতু কাকরাইল মাদ্রাসা মারকাজ থেকে প্রতি জামাত জেলা বা ইউনিয়নের মাদ্রাসাগুলোতে প্রেরণ করা। মসজিদে থাকার পরিবর্তে জামাত গুলো কওমী মাদ্রাসাগুলোতে থাকবে এবং গাস্ত করে প্রতিদিন মাগরিবে লোকজনকে মাদ্রাসায় একত্রিত করবে। মাদ্রাসার ওস্তাদরা বয়ান করবেন। মাদ্রাসার ফজিলত আলেম-ওলামাদের ফজিলত বয়ান করে বাচ্চা বাচ্চিদের মাদরাসায় ভর্তি করানোর জন্য তাশকিল করবেন। ৯. সর্বোপরি ইহুদীদের দালাল মাওলানা সাদ সাহেবের পূর্বপুরুষদের দেওয়া এই তাবলীগ নামটি বাদ দিয়ে 'জামাতুল হক' অথবা 'ওরাসাতুল আম্বিয়া' অথবা দাওয়াতুল ওলামায়ে হক নামে নামকরণ করা যাতে উম্মত এই দাজ্জালের ভয়াবহ ফেতনা 'তবলিগ ' থেকে বেঁচে যায়। উপরোক্ত সংস্কারগুলো না আনলে আমরা ধরে নিব যে কারী জুবায়ের সাহেব ও মাওলানা সাদ সাহেব মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ অর্থাৎ উভয় ইহুদীদের দালাল কারণ উভয়েই একই নিয়ম নীতির তবলিগ চালিয়ে যাচ্ছেন এবং হক্কানি ওলামায়ে কেরাম সাদিয়ানি দের কে যেভাবে লাল কার্ড দেখিয়েছেন ইয়াহুদীদের দালাল সাব্যস্ত করে কারী জুবায়ের কে ও সেইভাবে লাল কার্ড দেখাতে বাধ্য হবেন। বাংলাদেশ আলেম-ওলামাদের কে বয়ান দিতে হবে। এবার ইজতেমায় আল্লামা মামুনুল হক সাহেব এবং মুফতি আব্দুল মালেক সাহেব কে বয়ান দিতে হবে দিতে হবে দিতে হবে
তাবলীগের উপর আপনার এত রাগ। কেন? বোজালাম না । আমরা লাখো লাখো মানুষ তাবলীগে এসে নামাজ ওয়ালা ঈমান ওয়ালা হয়েছি । ছেলে -মেয়েদরকে মাদরাসায় দিয়েছি । হাফেজ আলেম হয়েছে । আলহামদুলিল্লাহ আমার ও এক ছেলে আলেম ।
এসব কথা ঠিক, কিন্তু তাবলীগ জামাতে বলা হয় ধর্মের তলব আসবে আর আলেমের কাছে যেয়ে এলেম শিখতে হবে মহব্বত করতে হবে আলেমদের। কিন্তু সাথীদের আলেম বিদ্বেষী করা, আর নিজেদের অহংকারী করা, আর এটাই একমাত্র নবী ওয়ালা কাজ মনে করা। এসবের কারনে এই অবস্থা।
হযরত আপনার কাকড়াইলে টান পড়ে নাই এই কথার ত্রিব্য প্রতিবাদ করছি। এবং তাবলীগের দলিল চেয়েছেন এটা ঠিক করেন নি,আমার ক্ষুদ্র জ্ঞ্যানে যা বোঝে তাতে দাওয়াত না থাকলে আপনি ও আলেম হতে পারতেন না, তাই দাওয়াত কে বাদ দেয়ার সুযোগ নেই
@luluimrose7769 হযরত কে আমি দোষারোপ করছি না,তবে তাবলীগ আছে ভূল ও থাকবে।আলেম ওলামাদের ও ভূল হয়। আদম আঃ সালাম কে মহান আল্লাহ পাক ১০০০ বছর হায়াত দিয়েছিলেন ওখান থেকে তার এক সন্তানের ৬০ বছরের হায়াত ছিলো শেষ হয়ে যাওয়ার পর আদম আঃ সালাম ১০০ বছর সন্তান কে দিয়ে ছিলেন যখন আদম আঃ সালাম এর ৯০০ বছর শেষ হয়ে যায় তখন ইজরাইল আঃ সালাম এসে হাজির বললেন হে আল্লাহর নবী আপনার ৯০০ আপনার সন্তান কে দিয়েছেন ১০০= ১০০০ হয়ে গেছে তখন আদম আঃ সালাম বলেন আমি ১০০ বছর কাউকে দেইনি ফেরেস্তা আল্লাহর কাছে জানালেন আল্লাহ পাক বল্লেন আদম জাত ভূলে যায় তাই আল্লাহ পাক ফেরেস্তা কে জানিয়ে দীলেন তারা ভুল করবে তুমি ফিরে যাও তাকে ১০০০ বছর দিলাম,অত এব ভুলের উর্ধ্বে কোনো মানুষ নয়,প্রকাশ্যে ভুলের ব্যাক্ষা না দিয়ে সংশোধন করে দিলে ই সুন্দর হতো। ধন্যবাদ আপনাকে
হযরত আপনি যে সব আলেমদের নাম বললেন তারা কি তবলীগের সাথী? তারা হয়তো তবলীগে কিছু সময় দিয়েছে। আপনার মাদ্রাসার উস্তাদ ছাড়া আপনি কি অন্য কোন সাধারন মানুষকে ক্লাস করতে দিবেন? তাহলে তবলীগ ওয়ালা ছাড়া অন্যরা কেন তবলীগের বয়ান করবেন? তারা তো তবলীগের বয়ানের মেজাজই বুঝবে না।
এতোদিন পর বুজলাম ওনাদের টাকার বস্বার লোভ । ওনিকি জানেনা ? যে মানুষ ভিক্ষার হাত পাতে আল্লাহ তালা তার অভাভের দরজা খুলেদেয় । যে তাকয়া করে আল্লাহ তালা তার অভাব দুর করে
ওলামা উলামা হয়। রাজনৈতিক ও তৃতীয় পক্ষের হয় না। যাদের যোগ্যতা বেশি তাদের বয়ান করা উচিত ইজতেমা ময়দানে।মামুনুল হক সাব,মুস্তাকুন্নবী সাবের যোগ্যতা কি এতো কম। এতো বছর জোবায়ের সাহেবকে সাপোর্ট দিলো। ১৬ টা বয়ানের মধ্যে একটা বয়ান কি ওনাদের প্রাপ্য না?
হুজুর আপনাকে বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা বানালে জনগণের অনেক উপকার হতো। ১৯৮৬ সাল থেকে তাবলীগ করি। তাবলীগ থেকে নামাজ, রোজা শিখে আমল করি। আমি ভাবছি এগুলো আমার ঠিক আছে কি না- আল্লামা খালেদ সাইফুল্লাহ সাহেবের কাছে আমার প্রশ্ন! এখনো আল্লাহ আমাকে ইলিয়াস সাহেবের তাবলীগের সাথে জুড়ে রেখেছেন। আমি এখনো ইলিয়াস সাহেবের খানদানের সাথে জুড়ে আছি। আমার হায়াতে শেষদিন পর্যন্ত এভাবেই তাবলীগ করার ইচ্ছা আছে। জোবায়ের সাহেবের তাবলীগে যেতে মন সায় দেয় না। আল্লাহ আমার তাক্বদীরে যা ফায়সালা রেখেছেন তাই হবে। আমি ইংরেজী শিক্ষিত। আমার বয়স ৬৬ বছর। খোদা হাফেজ, আসসালামুআলাইকুম।
বিজ্ঞ আলেমদের সাথে পরামর্শ করে কাজ করেন কাজ করতে নিষেধ নেই লেগে থাকেন কিন্তু ভিন্ন আলেমদের সাথে কথা বলেন তাবলীগ করেন তাবলীগের মুরুব্বীদের সাথেই কথা বলবেন বা পরামর্শ নিবেন তাহলে আপনি সমাধান পাবেন না ওনারা এটার কথাই বলবে এজন্য আপনি ভিন্ন
আলহামদুলিল্লাহ আমিও নিজামুদ্দিনের সাথে আছি আর এটাই প্রকৃত তাবলীগ।তাবলীগ এর নামে নতুন কোন ফিরকায় যোগ দিতে আমার মন চায়না। তাবলীগে যখন আল্লাহ লাগাইছে তখন নিজামুদ্দিনের সাথে ছিলাম এখনও আছি যতদিন দুনিয়াতে বেঁচে থাকি থাকবো ইনশাল্লাহ।
আপনার মাঝে নম্রতা আছে । আপনি আলেমদের সাথে চলুন । আলেমরা ইলিয়াস রহিমাহুল্লাহকে আপনার থেকে বেশি মোহাব্বত করেন । আপনি আল্লাহর কাছে দোয়া করুন । আপনার মনটা যেনো আল্লাহ প্রশস্ত করে দেন । তা ছাড়া ঠান্ডা মাথায় ভাববেন! সব আলেম এক পথে আর তাদের কয়েকজন আলেম আরেক পথে । চিন্তা করে দোয়া করে সামনে চলেন ।
@@imamuddin7806 তাহাকিক করে কথা বলবেন জনাব। তাবলীগের বিষয়ে সারা পৃথিবী নিয়ে ভাবতে হবে। সমস্ত পৃথিবীর লক্ষ লক্ষ ওলামায়ে কেরাম নিজামুদ্দিন তথা মাও সাদ সাহেবকে মেনে দাওয়াতের মেহনত করে। আমার মহল্লার মসজিদে ওলামা সহ বিদেশি মেহমানরা আসে ফিলিপিন ইন্দোনেশিয়া শ্রীলংকা মালয়েশিয়া সহ বিভিন্ন দেশে জামাত। সুতরাং মানুষকে ভুল বোঝাবেন না।
মাশাআল্লাহ ,অসাধারণ । তাবলীগের প্রকৃত উদ্যেশ্য জাতির সামনে তুলে ধরার জন্য আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'য়ালার নিকট হুজুরের দীর্ঘায়ু ও নেক হায়াত কামনা করছি।
আম মানুষের সপ্ন অনেক সময় সঠিক হয়,, ইস্তেখারা করলেও সপ্ন সঠিকটা পাওয়া যায়,,। আল্লার অলি দের নামে মুসলমান হয়ে গীবত করা ঠিক না,,। তিনি প্রিথীবি তে নাই,, তার সম্পর্কে গীবত যারা করে আল্লাহ সবাইকে মাফ করুন,,।
আলহামদুলিল্লাহ খালেদ সাইফুল্লাহ সাহেবের সুন্দর বয়ান করছেন কিন্তু উনার বয়ানের ভিতরে কিন্তু এখতেলাফ আছে ভুল আছে যে ছয় উসুলের কথা বলছে ছয় উসুলের সাগরে নেয় এটার তলে কেউ যদি পড়ে এটা থেকে উঠতে পারবে না উনি কথা সঠিকভাবে বলতে পারে নাই আল্লাহ বুঝ দান করুক তাকে
হুজুরের কথাগুলি কোরআন হাদিস অনুযায়ী সহি বাকি কথা হইলো তাবলীগের মেহনত ভিন্ন তথ্য কিন্তু সেটাও হুজুরের ব্যাখ্যা করে বুঝিয়ে দিয়েছে জন্য হুজুরকে ধন্যবাদ কারণ কুলি গলা দের মধ্যে এক ধরনের নকশা নিয়ত চলে আসছিল আরে নফসা নিয়তি এই কাজ ধ্বংসের মূল কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
তাবলিগ চলবে হক্কানি ওলামায়ে কেরামের তত্ত্বাবধানে। আমরা সাদ সাপকে ও বুঝি না জুবায়ের সাপকেও বুঝিনা । আহলুস সুন্নাত ওয়াল জামাত এর দাবি ভারতের আবিষ্কৃত তাবলীগের জরুরী ভিত্তিতে নিম্ন লিখিত সংস্কার গুলো করতে হবে ১. ইয়াহুদিদের দালাল মাওঃ সাদ এর পূর্ব পুরুষদের রচিত বিতর্কিত, জাল ও জয়িফ হাদীস, মনগড়া ঘটনায় ভরপুর, সমগ্র আরব বিশ্বে যে কিতাব পড়া, বিক্রি করা, বহন করা নিষিদ্ধ ও আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ সেই ফাজায়েলে আমাল, সাদাকাত এর পরিবর্তে বুখারী শরীফের তালিম চালু করা।যাতে উম্মত সহীহ এলেম পেতে পারে। ২. মাওঃ সাদের পূর্ব পুরুষদের রচিত বিতর্কিত যে কিতাবে " উলামাদের পূর্বে যিনাকাররা জান্নাতে যাবে" লিখা আছে সেই কিতাব হায়াতুস সাহাবা বাতিল করে সর্বজন স্বীকৃত, হাকিমুল উম্মত হযরত আশরাফ আলী থানবী (রহ.) কর্তৃক রচিত ' বেহেশতি জেওর ' অথবা আহকামে জিন্দেগী কিতাব প্রতিদিন মা্রকাজ গুলোতে পড়া বাধ্যতামূলক করা। ৩. মাওঃ সাদের পূর্ব পুরুষদের রচিত বিতর্কিত ও প্রশ্নবিদ্ধ ৬ নম্বরের পরিবর্তে ইসলামের ৫ বেনা বা খুঁটি যা আছে তা সাদাসিধা উম্মতের কাছে সহজ-সরল ভাষায় পৌঁছানোর জন্য ৬ নম্বরের আদলে সহি কিছু বানানো । ৪. ইয়াহুদীদের দালাল মাওলানা সাদ সাহেবের পূর্বপুরুষদের বানানো তারতিবে মারকাজ শব্দটি বাদ দিয়ে মাদ্রাসা শব্দটি লাগানো যেমন কুমিল্লা তাবলীগ মারকাজ নয় বরং কুমিল্লা তাবলীগ মাদ্রাসা। এবং বাস্তবেও সমস্ত মারকাজ গুলোকে ফ্রি মাদ্রাসাতে রূপান্তরিত করা যেখানে বয়স্ক কোরআন শিক্ষা সহ মহিলাদেরও পৃথক সূরা কেরাত ও কোরআন শিক্ষার ব্যবস্থা রাখা হবে। ৫. মাওলানা সাদ সাহেবদের পূর্বপুরুষদের দ্বারা বানানো তথাকথিত মাস্তুরাত জামাত সম্পূর্ণ বন্ধ করে দ্বীনের সহি রাহাবার দেওবন্দের নির্দেশনা মানা এবং মা বোনদের ঘরে রাখার ব্যবস্থা করা। ৬. বিতর্কিত আলেম মাওলানা সাদ সাহেবের পূর্বপুরুষদের দ্বারা বানানো আলেমদের হেয় করার এক সাল লাগানোর তরতিব সম্পূর্ণ বাতিল করা। যারা ১৫/২০ বছর ডাইলের পানি খেয়ে দ্বীন শিখলেন তাদের জন্য আবার কিসের এক সাল। ৭. মাওলানা সাদ সাহেবের পূর্বপুরুষদের দ্বারা পরিচালিত তাবলীগের বাতিল তরিকায় শিক্ষিত আলেম-ওলামাদের বাদ দিয়ে ওলামায়ে দেওবন্দ ও হাটহাজারীসহ আহলে সুন্নত ওয়াল জামাতের ওলামায়ে কেরাম দিয়ে দ্বীনের সহি রাহবার দের এক জমাত বানানো এবং জেলা ভিত্তিক তাদের নামের তালিকা প্রকাশ করা এবং সাথীদেরকে দ্বীনের ব্যাপারে সরাসরি তাদের রাহাবারি নিতে নির্দেশ দেওয়া। ৮. যেহেতু তাবলীগের মূল উদ্দেশ্য হলো মাদ্রাসা বানানো ও আলেম পয়দা করা সেহেতু কাকরাইল মাদ্রাসা মারকাজ থেকে প্রতি জামাত জেলা বা ইউনিয়নের মাদ্রাসাগুলোতে প্রেরণ করা। মসজিদে থাকার পরিবর্তে জামাত গুলো কওমী মাদ্রাসাগুলোতে থাকবে এবং গাস্ত করে প্রতিদিন মাগরিবে লোকজনকে মাদ্রাসায় একত্রিত করবে। মাদ্রাসার ওস্তাদরা বয়ান করবেন। মাদ্রাসার ফজিলত আলেম-ওলামাদের ফজিলত বয়ান করে বাচ্চা বাচ্চিদের মাদরাসায় ভর্তি করানোর জন্য তাশকিল করবেন। ৯. সর্বোপরি ইহুদীদের দালাল মাওলানা সাদ সাহেবের পূর্বপুরুষদের দেওয়া এই তাবলীগ নামটি বাদ দিয়ে 'জামাতুল হক' অথবা 'ওরাসাতুল আম্বিয়া' অথবা দাওয়াতুল ওলামায়ে হক নামে নামকরণ করা যাতে উম্মত এই দাজ্জালের ভয়াবহ ফেতনা 'তবলিগ ' থেকে বেঁচে যায়। উপরোক্ত সংস্কারগুলো না আনলে আমরা ধরে নিব যে কারী জুবায়ের সাহেব ও মাওলানা সাদ সাহেব মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ অর্থাৎ উভয় ইহুদীদের দালাল কারণ উভয়েই একই নিয়ম নীতির তবলিগ চালিয়ে যাচ্ছেন এবং হক্কানি ওলামায়ে কেরাম সাদিয়ানি দের কে যেভাবে লাল কার্ড দেখিয়েছেন ইয়াহুদীদের দালাল সাব্যস্ত করে কারী জুবায়ের কে ও সেইভাবে লাল কার্ড দেখাতে বাধ্য হবেন। এবার ইজতেমায় আল্লাহ মামুনুল হক সাহেবকে বয়ান দিতে হবে দিতে হবে। হক্কানি ওলামায়ে কেরামকে বয়ান দিতে হবে দিতে হবে। ভারতের বিতর্কিত তাবলীগের ওলামাদের বয়ান আমরা চাই না। চাইনা চাইনা চাইনা......
আসসালামুয়ালাইকুম হুজুর আপনারা এক এক লোক এক এক লাইনে তাবলীগের আলোচনা করেন কেউ তবলিগের সমালোচনা করে কেউ তবলিগের ভালো দিকগুলো আলোচনা এই যে বিভিন্ন রকমের চিন্তা যার কারণে ইজতেমার প্যান্ডে লে আপনাদের জায়গা হয় না এই যে আপনি আপনার ভাবে বলতেছেন আপনার জায়গায় আরেকজন হুজুরকে আনলে সে আবার তার ভাবে বলবে এটাই সমস্যা
ভুল ছাড়া কেউ নেই কে এরকম ফেরেশতা যে কোনো ভুল নেই তবে এই জামাতের ভুলের থেকে অর্থাৎ খারাপের থেকে ভালোর দিক অনেক বেশি এই কথা বলেছেন শাইখুল হাদিস হযরত সলিমুল্লাহ খান রাহিমাহুল্লাহ তা'আলা পাকিস্তান
হযরত, বিনয়ের সাথে বলি, তাবলীগের মিম্বরে বয়ান তো সে ই করতে পারে, আল্লাহ পাক যাকে কবুল করেন। জবরদস্ত আলেম হলেই হবে না। তাবলীগের কাজে যে সমস্ত আলেম গন নিবেদিত প্রাণ, পুরানো সাথী, সময় লাগানো এবং উসুল মেনে চলেন পরামর্শ ক্রমে তারাই বয়ান করেন। আমাকে বয়ান করতে দিতে হবে, উনি বড় আলেম উনাকে বয়ান করতে দিতে হবে, এমন না হযরত! আল্লাহ পাক যাকে কবুল করেন তিনিই মিম্বরে বয়ান করবেন!!!
যারা নিজের জান নিজের মাল নিজের সময় দিয়ে আল্লাহর রাস্তায় মেহনত করে তাদেরকে দায়ী বা তাবলীগওয়ালা বলা হয়। আর যারা আল্লাহর দ্বীন প্রচারের নামে মাহফিলে কথা বলার জন্য অগ্রিম বুকিং মানি ও মাহফিলে দিন মোটা অংকের টাকা দাবি করে তাদেরকে ইসলামের ভাষায় কি বলা হয় আমার জানা নাই, কারো জানা থাকলে দয়া করে কমেন্ট করে জানাবেন।
এই কাজ যখন শুরু হয়েছিল তখন ত মাওলানা আশরাফ আলী থানভী রহমাতুল্লাহি ছিলেন। কিন্তু উনার কয়টা বয়ান পাইছেন??? ভিত্তি ছাড়া কিছু বলে জাতিকে আর ধ্বংস করবেন না।।।।
যিনি এই ওয়াজ এখানে ছেড়েছেন তাকে বলছি আমার লেখাটা সম্মানের সাথে ওনার কাছে পৌছে দিবেন.... আসসালামু আলাইকুম হযরত আশা করি ভালো আছেন, হযরত তবলীগের সাথে জড়িত আছি আল্লাহর ফজলে ২০১৩ সাল থেকে। তবলীগের মেহনতেই আমার মুখে দাড়ি, পড়নে সুন্নতি পোশাক, আর দ্বীলে ওলামাদের মহব্বত। কিন্তু হযতর আপনার অনেক কথাগুলো তবলাীগের মুরুব্বিরা বলে না এমন কথাই বলেছেন। প্রথম সময়ে মূর্খ্য লোকেরা এই কাজে জড়িড ছিলো আলেম কম ছিলো তাই সাধারণ সাথীরা ভুল করেছে কিন্তু এখন ভুল হয় না আপনারাই এর সাক্ষ্য দেন। হ্যা তবলীগের মধ্যে কিছু ভুল থাকলে আগে মুরুব্বিদের বলবেন তারা যদি সংশোধন না করতো তবে আপনি উম্মুক্ত ভাবে বলতে পারতেন তাই আপনার এই কাজটা আমাদের মতো কলেজ ভার্সিটির সাধারণ শিক্ষার্থীদের জন্য কষ্ট দায়ক। আপনি বলেছেন তবলীগই একমাত্র কাজ আমরা মনে কি আসলে এটা আমরা মনে করি না। তবলীগের কারণে যতটা মহব্বত করি আমরা আলেমদের ততটা অন্য কেউ করে না। আপনি এখন বলেন আপনাদের কেনো বয়ান করতে দেয় না সেটা আপনিও ভালো জানেন কারণ ওয়াজের ময়দানের বয়ানের আপনাদের তরতীব বা স্টাইল যেমন তবলীগের বয়ানের স্টাইল এক না এটা আপনি জানেন। তাই তো আপনারাই ছাত্রদের সালে পাঠান তারা আমাদের মতো মূর্খ্যদের দ্বীন শিখায় কিন্তু আপনার বয়ানের কারণে তারা সরে যাবে। আপনি বললেন কাকরাইলে টান পড়ে না কেন টাকা কোথা থেকে আসে আমি মনে করে এটা জানার জন্য আপনি ১ সপ্তাহ কাকরাইলে মুরুব্বিেদের সাথে থেকে জেনে নেন। ১০০ বছর ধরে যদি নকল তবলীগ চলে আসে তাহলে ঐই সময়ে দারুল উলুম দেওবন্দ বা সকল বুযুর্গ বাধা দিলো না কেনো??? ৬ উসুল তো বয়ান করা হয় সাধারণ দের জন্য কিন্তু ওলামাদের জন্য তো নয়।
হযরত আসসালামুয়ালাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়াবারকাতুহু হাজতের কাছে আমার কিছু প্রশ্ন ১ হুজুর সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এর জামানায় কি মাদ্রাসা ছিল ২ তাবলীগের ছয় কি কোরআন হাদিসের বাইরে নাকি। তাবলীগের মেহনতের কারণে মূর্খ মানুষের ঘরে হাজার হাজার আলেম হাফেজ পয়দা হইছে এটা আমি নিজে প্রমাণ আমি একজন মূর্খ মানুষ আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহর রহমতে দুই ছেলে আলেম বানাইছি
আসসালামু আলাইকুম সাদ পন্থি ভাই দের বলছি যদি সাহস থাকে এই হুজুরের কথার জবাব দিন কোরআন হদীসের দলিল দিয়ে, জত বড় আমির আছেন, যদি জবাব দিতে না পারেন তাহলে আপনাদের এবং আপনাদের আমির সাহেব দের সহ তাওবা করে সঠিক পথে আসেন , আললাহ তায়ালা আমাদের সকল কে সঠিক ভাবে ( সিরাতাল মুসতাকিমের উপর ) চলার তাওফিক দান করেন আমিন ।
যারা গাইরুল্লাহ থেকে নিয়ে চলে এবং গাইরুল্লার একিন আছে, তারা কিভাবে বুঝবে আসভাব ছাড়া সবকিছু আল্লাহই করেন?। এটা বোঝার জন্য এক আমিরের মাথা হাতে সাধারণ মানুষের জন্য ১২০ দিন সময় লাগবে, তার চেয়ে বেশিও লাগতে পারে। আল্লাহ তাআলা এই মেহন্তের মাধ্যমে আল্লাহ তায়ালার কুদরতের একিন পয়দা করে দেন। আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে এই মেহনত করার তৌফিক দান করেন আমিন।
অনুসরণ কর তাদের যারা তোমাদের নিকট কোন প্রতিদান চায় না এবং যারা সৎপথপ্রাপ্ত।
সূরাঃ ইয়াসিন-২১
@@seshjamanarkrishi আল্লাহ ও আল্লাহ সাদিয়ানিদের হেদায়েত দান করেন ,এরা গোমরা হয়ে গেছে আল্লাহ হেদায়ে করেন এদের হেদায়েত না থাকলে এদেরকে ধ্বংস করেন এদের দ্বারা জাতি ধ্বংস হচ্ছে ,আল্লাহ আপনি গোমরা সাদিয়াানিদের হেদায়েত দান করেন , এরা গোমরা তাবলীগের উসুলমানের না গোমরা সাদিয়া আলী
ইজরাইল থেকে টাকা আসে আদৌ কোন পমান দিতে পররছে? কোন আলেম? যদি পমান দিতে না পারেন
তাইলে এত মানুসের সামনে মাইক দিয়ে এত বড় আলেম হয়ে মিততা কথা কেন বলেন?
বাবা, আপনাদের টঙ্গীর ময়দানে বয়ান করতে দিলে বয়ানের পর বিনিময় চাইলে কতৃপক্ষ আপনাদের কোথা থেকে দিবে।কারন টঙ্গীর ময়দানে "দশের লাঠি একের বোঝা" শিরোনামে কোন কালেকশন হয় না।
জি হযরত সঠিক বলেছেন। কাকরাইলের জন্য টাকার বস্তা আসমান থেকেই আসে কারণ এটা তাকওয়ার মেহনত, আল্লাহকে পাওয়ার মেহনত ।
ছয় উসুলের মেহনত করে টাকার বস্তা পান, ওলামায়ে একরাম পুরা কোরআনের খেদমত করে ফ্যামিলি চলে না । এখন বলুন কারা দুনিয়া লোভী?
@@humanservice8588ওলামা কারা? এই সাইফুল্লাহ রা হারাম সরফরাজবাহিনী লইয়া জাকাতের টাকা আত্মসাৎ করে পরিবার চালায়। এই কাঠমোল্লাদের উদ্দেশ্য টাকা টাকা টাকা। চায় শুয়োরের মাংস হোক কি মরা পশুর মাংস হোক ওরা খায়। তাবলীগ বিরাট লোকসান হতে যাচ্ছে আর পাশ্চাত্যের অনুকরণে বেতনভোগী শিক্ষক দ্বারা এজিদি শিক্ষা ব্যবস্থা খুব উপকারী। হারামকুর কাটমোল্লা দের কোরআন বিকৃতি 'লা তাসতারু বিআয়াতিনা সামানান কালিলা ' কোন মুসলমান পথভুলা হতে পারে না।
@@humanservice8588কার আবার সাদিয়ানী কুত্তার বাচ্চারা 1:19
টাকা আসমান থেকে আসে তারপর তা কারো বাড়ী গাড়ীর কাজে ব্যয় হয়, কারো ব্যবসার পুনজী বাড়ায় ইত্যাদি অনেক কিছুই তো হয়
@@humanservice8588 ভাই আপনি বলেন কোরআানের খেদমত করে আলেমের সংসার চলেনা আরে জন বলে কোরআান পড়িয়ে টাকা নেওয়া জায়েজ নাই
বরং হাদিসে কুরআনে এটাই আসছে বিনিময় ছাড়া আল্লাহ পাকের কালাম শেখানোর কথা!!!!
হে ঈমানদারগণ আল্লাহকে ভয় করো সত্যবাদীদের সঙ্গে থাকো
হুজুরের জন্য দোয়া করি আল্লাহ যেন সঠিক বুঝ দান করেন।
মাখলুখ থেকে নিতে নিতে খালেক থেকে নেয়া ভুলে গেছেন?
মাদ্রাসা চালান মাখলুক এর দিকে তাকায়ে?
তাবলীগ শুরু থেকে আজ পর্যন্ত চলে খালেখ থেকে নিয়ে।
আর স্বপ্নের কথা বলছেন? দেওবন্দ মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল স্বপ্নদেখে! এটা বলেন।
কুতুবে আলম আল্লামা শাহ্ মুহাম্মাদুল্লাহ হাফিজ্জী হুজুর রহ্ সুযোগ্য খলিফা ও জামাতা আল্লামা খালিদ সাইফুল্লাহ পীর সাহেব কমলনগর
তাবলিগ চলবে হক্কানি ওলামায়ে কেরামের তত্ত্বাবধানে। আমরা সাদ সাপকে ও বুঝি না জুবায়ের সাপকেও বুঝিনা । আহলুস সুন্নাত ওয়াল জামাত এর দাবি ভারতের আবিষ্কৃত তাবলীগের জরুরী ভিত্তিতে নিম্ন লিখিত সংস্কার গুলো করতে হবে
১. ইয়াহুদিদের দালাল মাওঃ সাদ এর পূর্ব পুরুষদের রচিত বিতর্কিত, জাল ও জয়িফ হাদীস, মনগড়া ঘটনায় ভরপুর, সমগ্র আরব বিশ্বে যে কিতাব পড়া, বিক্রি করা, বহন করা নিষিদ্ধ ও আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ সেই ফাজায়েলে আমাল, সাদাকাত এর পরিবর্তে বুখারী শরীফের তালিম চালু করা।যাতে উম্মত সহীহ এলেম পেতে পারে।
২. মাওঃ সাদের পূর্ব পুরুষদের রচিত বিতর্কিত যে কিতাবে " উলামাদের পূর্বে যিনাকাররা জান্নাতে যাবে" লিখা আছে সেই কিতাব হায়াতুস সাহাবা বাতিল করে সর্বজন স্বীকৃত, হাকিমুল উম্মত হযরত আশরাফ আলী থানবী (রহ.) কর্তৃক রচিত ' বেহেশতি জেওর ' অথবা আহকামে জিন্দেগী কিতাব প্রতিদিন মা্রকাজ গুলোতে পড়া বাধ্যতামূলক করা।
৩. মাওঃ সাদের পূর্ব পুরুষদের রচিত বিতর্কিত ও প্রশ্নবিদ্ধ ৬ নম্বরের পরিবর্তে ইসলামের ৫ বেনা বা খুঁটি যা আছে তা সাদাসিধা উম্মতের কাছে সহজ-সরল ভাষায় পৌঁছানোর জন্য ৬ নম্বরের আদলে সহি কিছু বানানো ।
৪. ইয়াহুদীদের দালাল মাওলানা সাদ সাহেবের পূর্বপুরুষদের বানানো তারতিবে মারকাজ শব্দটি বাদ দিয়ে মাদ্রাসা শব্দটি লাগানো যেমন কুমিল্লা তাবলীগ মারকাজ নয় বরং কুমিল্লা তাবলীগ মাদ্রাসা। এবং বাস্তবেও সমস্ত মারকাজ গুলোকে ফ্রি মাদ্রাসাতে রূপান্তরিত করা যেখানে বয়স্ক কোরআন শিক্ষা সহ মহিলাদেরও পৃথক সূরা কেরাত ও কোরআন শিক্ষার ব্যবস্থা রাখা হবে।
৫. মাওলানা সাদ সাহেবদের পূর্বপুরুষদের দ্বারা বানানো তথাকথিত মাস্তুরাত জামাত সম্পূর্ণ বন্ধ করে দ্বীনের সহি রাহাবার দেওবন্দের নির্দেশনা মানা এবং মা বোনদের ঘরে রাখার ব্যবস্থা করা।
৬. বিতর্কিত আলেম মাওলানা সাদ সাহেবের পূর্বপুরুষদের দ্বারা বানানো আলেমদের হেয় করার এক সাল লাগানোর তরতিব সম্পূর্ণ বাতিল করা। যারা ১৫/২০ বছর ডাইলের পানি খেয়ে দ্বীন শিখলেন তাদের জন্য আবার কিসের এক সাল।
৭. মাওলানা সাদ সাহেবের পূর্বপুরুষদের দ্বারা পরিচালিত তাবলীগের বাতিল তরিকায় শিক্ষিত আলেম-ওলামাদের বাদ দিয়ে ওলামায়ে দেওবন্দ ও হাটহাজারীসহ আহলে সুন্নত ওয়াল জামাতের ওলামায়ে কেরাম দিয়ে দ্বীনের সহি রাহবার দের এক জমাত বানানো এবং জেলা ভিত্তিক তাদের নামের তালিকা প্রকাশ করা এবং সাথীদেরকে দ্বীনের ব্যাপারে সরাসরি তাদের রাহাবারি নিতে নির্দেশ দেওয়া।
৮. যেহেতু তাবলীগের মূল উদ্দেশ্য হলো মাদ্রাসা বানানো ও আলেম পয়দা করা সেহেতু কাকরাইল মাদ্রাসা মারকাজ থেকে প্রতি জামাত জেলা বা ইউনিয়নের মাদ্রাসাগুলোতে প্রেরণ করা। মসজিদে থাকার পরিবর্তে জামাত গুলো কওমী মাদ্রাসাগুলোতে থাকবে এবং গাস্ত করে প্রতিদিন মাগরিবে লোকজনকে মাদ্রাসায় একত্রিত করবে। মাদ্রাসার ওস্তাদরা বয়ান করবেন। মাদ্রাসার ফজিলত আলেম-ওলামাদের ফজিলত বয়ান করে বাচ্চা বাচ্চিদের মাদরাসায় ভর্তি করানোর জন্য তাশকিল করবেন।
৯. সর্বোপরি ইহুদীদের দালাল মাওলানা সাদ সাহেবের পূর্বপুরুষদের দেওয়া এই তাবলীগ নামটি বাদ দিয়ে 'জামাতুল হক' অথবা 'ওরাসাতুল আম্বিয়া' অথবা দাওয়াতুল ওলামায়ে হক নামে নামকরণ করা যাতে উম্মত এই দাজ্জালের ভয়াবহ ফেতনা 'তবলিগ ' থেকে বেঁচে যায়।
উপরোক্ত সংস্কারগুলো না আনলে আমরা ধরে নিব যে কারী জুবায়ের সাহেব ও মাওলানা সাদ সাহেব মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ অর্থাৎ উভয় ইহুদীদের দালাল কারণ উভয়েই একই নিয়ম নীতির তবলিগ চালিয়ে যাচ্ছেন এবং হক্কানি ওলামায়ে কেরাম সাদিয়ানি দের কে যেভাবে লাল কার্ড দেখিয়েছেন ইয়াহুদীদের দালাল সাব্যস্ত করে কারী জুবায়ের কে ও সেইভাবে লাল কার্ড দেখাতে বাধ্য হবেন। জুবায়ের সাপ ধোকা দিয়ে বাংলাদেশের আলেম-ওলামাদের মাঠে ময়দানে ব্যবহার করে মার খাওয়ায়ে ভারতের কাঠমোল্লাদের বয়ান দেন। এবার ইজতেমার ময়দানে বাংলার বাঘ অলিকুল শিরোমনি আল্লামা মামুনুল হক এবং মুফতি আব্দুল মালেক সাহেবকে বয়ান দিতে হবে দিতে হবে
হযরত আপনি যে সব আলেমদের নাম বললেন তারা কি তবলীগের সাথী? তারা হয়তো তবলীগে কিছু সময় দিয়েছে।
আপনার মাদ্রাসার উস্তাদ ছাড়া আপনি কি অন্য কোন সাধারন মানুষকে ক্লাস করতে দিবেন? তাহলে তবলীগ ওয়ালা ছাড়া অন্যরা কেন তবলীগের বয়ান করবেন? তারা তো তবলীগের বয়ানের মেজাজই বুঝবে না।
হক্কানী ওলামায়ে কেরাম হলেন দ্বীনের রাহাবার । বাংলাদেশে তাবলীগ চলবে হক্কানী উলামায়ে কেরামের তত্ত্বাবধানে ।আহলুস সুন্নাত ওয়াল জামাত এর দাবি সাদিয়ানিদের পূর্ব পুরুষদের স্বপ্নে পাওয়া ভারতের আবিষ্কৃত তাবলীগের জরুরী ভিত্তিতে নিম্ন লিখিত সংস্কার গুলো করতে হবে
১. ইয়াহুদিদের দালাল মাওঃ সাদ এর পূর্ব পুরুষদের রচিত বিতর্কিত, জাল ও জয়িফ হাদীস, মনগড়া ঘটনায় ভরপুর, সমগ্র আরব বিশ্বে যে কিতাব পড়া, বিক্রি করা, বহন করা নিষিদ্ধ ও আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ সেই ফাজায়েলে আমাল, সাদাকাত এর পরিবর্তে বুখারী শরীফের তালিম চালু করা।যাতে উম্মত সহীহ এলেম পেতে পারে।
২. মাওঃ সাদের পূর্ব পুরুষদের রচিত বিতর্কিত যে কিতাবে " উলামাদের পূর্বে যিনাকাররা জান্নাতে যাবে" লিখা আছে সেই কিতাব হায়াতুস সাহাবা বাতিল করে সর্বজন স্বীকৃত, হাকিমুল উম্মত হযরত আশরাফ আলী থানবী (রহ.) কর্তৃক রচিত ' বেহেশতি জেওর ' অথবা আহকামে জিন্দেগী কিতাব প্রতিদিন মা্রকাজ গুলোতে পড়া বাধ্যতামূলক করা।
৩. মাওঃ সাদের পূর্ব পুরুষদের রচিত বিতর্কিত ও প্রশ্নবিদ্ধ ৬ নম্বরের পরিবর্তে ইসলামের ৫ বেনা বা খুঁটি যা আছে তা সাদাসিধা উম্মতের কাছে সহজ-সরল ভাষায় পৌঁছানোর জন্য ৬ নম্বরের আদলে সহি কিছু বানানো ।
৪. ইয়াহুদীদের দালাল মাওলানা সাদ সাহেবের পূর্বপুরুষদের বানানো তারতিবে মারকাজ শব্দটি বাদ দিয়ে মাদ্রাসা শব্দটি লাগানো যেমন কুমিল্লা তাবলীগ মারকাজ নয় বরং কুমিল্লা তাবলীগ মাদ্রাসা। এবং বাস্তবেও সমস্ত মারকাজ গুলোকে ফ্রি মাদ্রাসাতে রূপান্তরিত করা যেখানে বয়স্ক কোরআন শিক্ষা সহ মহিলাদেরও পৃথক সূরা কেরাত ও কোরআন শিক্ষার ব্যবস্থা রাখা হবে।
৫. মাওলানা সাদ সাহেবদের পূর্বপুরুষদের দ্বারা বানানো তথাকথিত মাস্তুরাত জামাত সম্পূর্ণ বন্ধ করে দ্বীনের সহি রাহাবার দেওবন্দের নির্দেশনা মানা এবং মা বোনদের ঘরে রাখার ব্যবস্থা করা।
৬. বিতর্কিত আলেম মাওলানা সাদ সাহেবের পূর্বপুরুষদের দ্বারা বানানো আলেমদের হেয় করার এক সাল লাগানোর তরতিব সম্পূর্ণ বাতিল করা। যারা ১৫/২০ বছর ডাইলের পানি খেয়ে দ্বীন শিখলেন তাদের জন্য আবার কিসের এক সাল।
৭. মাওলানা সাদ সাহেবের পূর্বপুরুষদের দ্বারা পরিচালিত তাবলীগের বাতিল তরিকায় শিক্ষিত আলেম-ওলামাদের বাদ দিয়ে ওলামায়ে দেওবন্দ ও হাটহাজারীসহ আহলে সুন্নত ওয়াল জামাতের ওলামায়ে কেরাম দিয়ে দ্বীনের সহি রাহবার দের এক জমাত বানানো এবং জেলা ভিত্তিক তাদের নামের তালিকা প্রকাশ করা এবং সাথীদেরকে দ্বীনের ব্যাপারে সরাসরি তাদের রাহাবারি নিতে নির্দেশ দেওয়া।
৮. যেহেতু তাবলীগের মূল উদ্দেশ্য হলো মাদ্রাসা বানানো ও আলেম পয়দা করা সেহেতু কাকরাইল মাদ্রাসা মারকাজ থেকে প্রতি জামাত জেলা বা ইউনিয়নের মাদ্রাসাগুলোতে প্রেরণ করা। মসজিদে থাকার পরিবর্তে জামাত গুলো কওমী মাদ্রাসাগুলোতে থাকবে এবং গাস্ত করে প্রতিদিন মাগরিবে লোকজনকে মাদ্রাসায় একত্রিত করবে। মাদ্রাসার ওস্তাদরা বয়ান করবেন। মাদ্রাসার ফজিলত আলেম-ওলামাদের ফজিলত বয়ান করে বাচ্চা বাচ্চিদের মাদরাসায় ভর্তি করানোর জন্য তাশকিল করবেন।
৯. সর্বোপরি ইহুদীদের দালাল মাওলানা সাদ সাহেবের পূর্বপুরুষদের দেওয়া এই তাবলীগ নামটি বাদ দিয়ে 'জামাতুল হক' অথবা 'ওরাসাতুল আম্বিয়া' অথবা দাওয়াতুল ওলামায়ে হক নামে নামকরণ করা যাতে উম্মত এই দাজ্জালের ভয়াবহ ফেতনা 'তবলিগ ' থেকে বেঁচে যায়।
উপরোক্ত সংস্কারগুলো না আনলে আমরা ধরে নিব যে কারী জুবায়ের সাহেব ও মাওলানা সাদ সাহেব মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ অর্থাৎ উভয় ইহুদীদের দালাল কারণ উভয়েই একই নিয়ম নীতির তবলিগ চালিয়ে যাচ্ছেন এবং হক্কানি ওলামায়ে কেরাম সাদিয়ানি দের কে যেভাবে লাল কার্ড দেখিয়েছেন ইয়াহুদীদের দালাল সাব্যস্ত করে কারী জুবায়ের কে ও সেইভাবে লাল কার্ড দেখাতে বাধ্য হবেন...... এবার ইজতেমায় আল্লামা মামুনুল হকের বয়ান চাই। মাঠে ময়দানে তাদেরকে ব্যবহার করবেন আর বয়ান দিবেন ভারতের কাঠমোল্লাদের এটা তো হতে পারে না।
হাফেজ্জী হুজুর থাকলে জুতাপেটা করতেন, ইস্তেমায় বয়ান করার খায়েশ মিটিয়ে দিতেন।।
হায়রে তাবলীগ বুঝনেওয়ালা😎
তবলীগ কোরআন সুন্নত থেকে দলীল নয়,তাহলে মাদরাসা/মাহফিল ও কোরআন হাদিস থেকে নয়। ঔ টা বলতে পারেন অকপটে, মাহফিল এর ব্যাপারে তো বললেন না
সালামুআলাইকুম শেষ বয়সে ভদ্রলোকের মাথা নষ্ট হয়েছে এজন্য উল্টাপাল্টা ওয়াজ করে
হুজুর সালে বাহির হন তবে দেখতে পারবেন আল্লার কুদরতি
Pagol
হেফাজত ও রাজনীতি মুক্ত তাবলীগ চাই
আরে পাগল 3দিন সময় দিয়ে বুঝরগ সাজছো বে কুফ কোথাকার
তাবলীগে গেসো ভাই কখন
😂
আমিরুল হিন্দ সাইয়েদ আরশাদ মাদানী দামাত বারকাতুহু আলিয়া উপমহাদেশের না বরং সারা বিশ্বের আলেমদের মধ্যে তাকওয়া এলেম এর মধ্যে একদম হাতের গোনা কয়েকজনের মধ্যে একজন হযরত বলেন তাবলীগ ওয়ালাদের মেহনতের ময়দান আলাদা আমাদের মেহনতের ময়দান আলাদা বুঝেছেন ভাই বড়দের কথা শুনেন বড়দের উপরেও বড় আছে যারা সর্বোচ্চ বড় তাদের কথা শুনেন শুধু দেওবন্দ করিয়েন না দেওবন্দের সবচেয়ে বড় যারা তাদের কথা শুনেন
রাজনৈতিক করা ফরজ
“তুমি ক্ষমার পথ অবলম্বন কর, ভালোর নির্দেশ দাও এবং অজ্ঞদের থেকে দূরে থাকো।”- (সূরা আল-আ'রাফ: ১৯৯)
মাশাল্লাহ অনেক সুন্দর আলোচনা হুজুর তুলে ধরেছেন
তাবলিগের দুই পক্ষই হকের উপর আছে। হুজুরের কথাগুলো অনেক ভালো লাগলো। তথ্যবহুল আলোচনা।
@@mahfuzurrahman2932
প্রথমত কথা হলো সার্থ বিহীন আমল আর ব্যাক্তি সার্থ যুক্ত আমল পার্থক্য হলো দিন এবং রাতের পার্থক্য যেমন।
২য় তো আদম আঃ সালাম এর ১০০০ বছর হায়াত দিয়েছিলেন মহান আল্লাহ পাক,আর আদম আঃ সালাম এর সন্তান কে দিয়েছেন ৬০ বছর যখন সন্তানের কাছে আজরাইল আঃ সালাম আসলে তখন পিতার সামনে সন্তান মারা যাবে? এইজন্য আদম আঃ সালাম তার নিজ হায়াত থেকে ১০০ বছর দান করেন,তাহলে আদম আঃ সালাম এর হায়াত ৯০০ বছর থাকে,যখন আদম আঃ সালাম এর হায়াত নয়শত বছর ফুরিয়ে যায় তখন ইজরাইল আঃ সালাম এসে হাজির! তখন আদম আঃ সালাম বলেন আমার তো নয়শত বছর ফুরিয়ে ছে একশত বছর বাকী, তখন ইজরাইল আঃ সালাম বলেন আপনি একশত বছর আপনার সন্তান কে দান করেছেন তাই হায়াত ফুরিয়ে গেছে,আদম আঃ সালাম বলেন নাহ আমি তো মনে করতে পারছি না,আমি তো দেই নি, ইজরাইল আঃ সালাম আল্লাহর কাছে বিষয়টি জানালেন, আল্লাহ পাক এই কথাটা শুনে ইজরাইল আঃ সালাম কে জানালেন আদম জাত ভূলে যায় ওরা ভুল করবে তাই আরো একশত বছর আদম আঃ সালাম হায়াত লাভ করেন। যাহোক প্রকাশ্যে মঞ্চে ভুল শুধরানোর প্রয়োজন ছিলো না, সংশোধন করে দিলে ই পারতো, আলেম ওলামা রা ও ভুল করেন করবে,এটা দোষের কিছু নেই। কোটি মানুষ আজ তাবলীগের মেহনত করে ক্ষতিকর রাস্তা থেকে জান্নাতের পথ ধরেছে এটা অনেক বড় পাওয়া। তাবলীগের পরিচালনায় যারা যৌবন কে উৎসর্গ করতেছেন তাদের কে মহান আল্লাহ পাক দামী করেছেন তারা দামী হয়েছে। আল্লাহ পাক সকল কে বূঝবার তৌফিক দান করুন এবং আমল করবার তৌফিক দান করুন আমীন।
দোয়া করি আপনাকে আল্লাহ্ যেনো উম্মতের উপর হক কথা পৌছে না দেয়া পর্যন্ত, যেনো ঈমান হারা করে ইন্তেকাল না করেন।
তাবলীগের ময়দান এবং মাদ্রাসার ময়দান দুইটা ভিন্ন ভিন্ন এ কথা বলছেন আমিরুল হিন্দ সৈয়দ আরশাদ মাদানী দামাত বারকাতুহু পুরো উপমহাদেশের নয় বরং সারাবিশ্বের এক উজ্জ্বল নক্ষত্র
রাজনৈতিক দলের নেতা হিসেবে কাকরাইল চলে না আপনি কতো টাকা দিয়েছেন কাকরাইলে
পুরাতন পাগল ভাত পায়না নতুন পাগলের আবির্ভাব😂
আপনার এত শখ কেন তাবলীগের মাঠে যে বয়ান করতে
সারা বছর বিভিন্ন জায়গায় বয়ান কইরা পকেট ভরেন এতে মন শান্তি হয় না।
এরা আবার তাবলিগ এর ঠিকাদারি চায়😅😅😅😅।।।
অনুসরণ কর তাদের যারা তোমাদের নিকট কোন প্রতিদান চায় না এবং যারা সৎপথপ্রাপ্ত।
মাওলানা তাবলীগ সম্পর্কে জেনে বুঝে বয়ান করার আবেদন জানাচ্ছি
তার চেয়ে তাবলীগ তুমি বুঝো না, ওকে
@@hoqqaniwazদরবারি আলেম
যারা টাকার বিনিময় দিনের কাজ করেন করেন আর যারা টাকা ছাড়া আল্লাহর উপর ভরসা করে দ্বীনের কাজ করে তাদেরকেও করতে দিন বাধা দিয়েন না
ঠিক বলেছেন ❤❤❤❤❤❤❤
যারা নিজের জান নিজের মাল নিজের সময় দিয়ে আল্লাহর রাস্তায় মেহনত করে তাদেরকে দায়ী বা তাবলীগওয়ালা বলা হয়।
আর যারা আল্লাহর দ্বীন প্রচারের নামে মাহফিলে কথা বলার জন্য অগ্রিম বুকিং মানি ও মাহফিলে দিন মোটা অংকের টাকা দাবি করে তাদেরকে ইসলামের ভাষায় কি বলা হয় আমার জানা নাই, কারো জানা থাকলে দয়া করে কমেন্ট করে জানাবেন।
তাবলিগ চলবে হক্কানি ওলামায়ে কেরামের তত্ত্বাবধানে। আমরা সাদ সাপকে ও বুঝি না জুবায়ের সাপকেও বুঝিনা । আহলুস সুন্নাত ওয়াল জামাত এর দাবি ভারতের আবিষ্কৃত তাবলীগের জরুরী ভিত্তিতে নিম্ন লিখিত সংস্কার গুলো করতে হবে
১. ইয়াহুদিদের দালাল মাওঃ সাদ এর পূর্ব পুরুষদের রচিত বিতর্কিত, জাল ও জয়িফ হাদীস, মনগড়া ঘটনায় ভরপুর, সমগ্র আরব বিশ্বে যে কিতাব পড়া, বিক্রি করা, বহন করা নিষিদ্ধ ও আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ সেই ফাজায়েলে আমাল, সাদাকাত এর পরিবর্তে বুখারী শরীফের তালিম চালু করা।যাতে উম্মত সহীহ এলেম পেতে পারে।
২. মাওঃ সাদের পূর্ব পুরুষদের রচিত বিতর্কিত যে কিতাবে " উলামাদের পূর্বে যিনাকাররা জান্নাতে যাবে" লিখা আছে সেই কিতাব হায়াতুস সাহাবা বাতিল করে সর্বজন স্বীকৃত, হাকিমুল উম্মত হযরত আশরাফ আলী থানবী (রহ.) কর্তৃক রচিত ' বেহেশতি জেওর ' অথবা আহকামে জিন্দেগী কিতাব প্রতিদিন মা্রকাজ গুলোতে পড়া বাধ্যতামূলক করা।
৩. মাওঃ সাদের পূর্ব পুরুষদের রচিত বিতর্কিত ও প্রশ্নবিদ্ধ ৬ নম্বরের পরিবর্তে ইসলামের ৫ বেনা বা খুঁটি যা আছে তা সাদাসিধা উম্মতের কাছে সহজ-সরল ভাষায় পৌঁছানোর জন্য ৬ নম্বরের আদলে সহি কিছু বানানো ।
৪. ইয়াহুদীদের দালাল মাওলানা সাদ সাহেবের পূর্বপুরুষদের বানানো তারতিবে মারকাজ শব্দটি বাদ দিয়ে মাদ্রাসা শব্দটি লাগানো যেমন কুমিল্লা তাবলীগ মারকাজ নয় বরং কুমিল্লা তাবলীগ মাদ্রাসা। এবং বাস্তবেও সমস্ত মারকাজ গুলোকে ফ্রি মাদ্রাসাতে রূপান্তরিত করা যেখানে বয়স্ক কোরআন শিক্ষা সহ মহিলাদেরও পৃথক সূরা কেরাত ও কোরআন শিক্ষার ব্যবস্থা রাখা হবে।
৫. মাওলানা সাদ সাহেবদের পূর্বপুরুষদের দ্বারা বানানো তথাকথিত মাস্তুরাত জামাত সম্পূর্ণ বন্ধ করে দ্বীনের সহি রাহাবার দেওবন্দের নির্দেশনা মানা এবং মা বোনদের ঘরে রাখার ব্যবস্থা করা।
৬. বিতর্কিত আলেম মাওলানা সাদ সাহেবের পূর্বপুরুষদের দ্বারা বানানো আলেমদের হেয় করার এক সাল লাগানোর তরতিব সম্পূর্ণ বাতিল করা। যারা ১৫/২০ বছর ডাইলের পানি খেয়ে দ্বীন শিখলেন তাদের জন্য আবার কিসের এক সাল।
৭. মাওলানা সাদ সাহেবের পূর্বপুরুষদের দ্বারা পরিচালিত তাবলীগের বাতিল তরিকায় শিক্ষিত আলেম-ওলামাদের বাদ দিয়ে ওলামায়ে দেওবন্দ ও হাটহাজারীসহ আহলে সুন্নত ওয়াল জামাতের ওলামায়ে কেরাম দিয়ে দ্বীনের সহি রাহবার দের এক জমাত বানানো এবং জেলা ভিত্তিক তাদের নামের তালিকা প্রকাশ করা এবং সাথীদেরকে দ্বীনের ব্যাপারে সরাসরি তাদের রাহাবারি নিতে নির্দেশ দেওয়া।
৮. যেহেতু তাবলীগের মূল উদ্দেশ্য হলো মাদ্রাসা বানানো ও আলেম পয়দা করা সেহেতু কাকরাইল মাদ্রাসা মারকাজ থেকে প্রতি জামাত জেলা বা ইউনিয়নের মাদ্রাসাগুলোতে প্রেরণ করা। মসজিদে থাকার পরিবর্তে জামাত গুলো কওমী মাদ্রাসাগুলোতে থাকবে এবং গাস্ত করে প্রতিদিন মাগরিবে লোকজনকে মাদ্রাসায় একত্রিত করবে। মাদ্রাসার ওস্তাদরা বয়ান করবেন। মাদ্রাসার ফজিলত আলেম-ওলামাদের ফজিলত বয়ান করে বাচ্চা বাচ্চিদের মাদরাসায় ভর্তি করানোর জন্য তাশকিল করবেন।
৯. সর্বোপরি ইহুদীদের দালাল মাওলানা সাদ সাহেবের পূর্বপুরুষদের দেওয়া এই তাবলীগ নামটি বাদ দিয়ে 'জামাতুল হক' অথবা 'ওরাসাতুল আম্বিয়া' অথবা দাওয়াতুল ওলামায়ে হক নামে নামকরণ করা যাতে উম্মত এই দাজ্জালের ভয়াবহ ফেতনা 'তবলিগ ' থেকে বেঁচে যায়।
উপরোক্ত সংস্কারগুলো না আনলে আমরা ধরে নিব যে কারী জুবায়ের সাহেব ও মাওলানা সাদ সাহেব মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ অর্থাৎ উভয় ইহুদীদের দালাল কারণ উভয়েই একই নিয়ম নীতির তবলিগ চালিয়ে যাচ্ছেন এবং হক্কানি ওলামায়ে কেরাম সাদিয়ানি দের কে যেভাবে লাল কার্ড দেখিয়েছেন ইয়াহুদীদের দালাল সাব্যস্ত করে কারী জুবায়ের কে ও সেইভাবে লাল কার্ড দেখাতে বাধ্য হবেন। বাংলাদেশ আলেম-ওলামাদের কে বয়ান দিতে হবে। এবার ইজতেমায় আল্লামা মামুনুল হক সাহেব এবং মুফতি আব্দুল মালেক সাহেব কে বয়ান দিতে হবে দিতে হবে দিতে হবে
@@mmrb369হককানী আলেমদের সংস্পর্শে গেলে উত্তর পাবেন ইনসাআললাহ।
তাবলীগের উপর আপনার এত রাগ। কেন? বোজালাম না । আমরা লাখো লাখো মানুষ তাবলীগে এসে নামাজ ওয়ালা ঈমান ওয়ালা হয়েছি । ছেলে -মেয়েদরকে মাদরাসায় দিয়েছি । হাফেজ আলেম হয়েছে । আলহামদুলিল্লাহ আমার ও এক ছেলে আলেম ।
এসব কথা ঠিক, কিন্তু তাবলীগ জামাতে বলা হয় ধর্মের তলব আসবে আর আলেমের কাছে যেয়ে এলেম শিখতে হবে মহব্বত করতে হবে আলেমদের। কিন্তু সাথীদের আলেম বিদ্বেষী করা, আর নিজেদের অহংকারী করা, আর এটাই একমাত্র নবী ওয়ালা কাজ মনে করা। এসবের কারনে এই অবস্থা।
উনি যে চরমোনাইর মুরিদ।
তো
আসসালামুয়ালাইকুম, তাবলিগে বয়ান করলে টাকা পাওয়া যায় না।
@@saifulislamkarjon7445 Kintu amir to Howa jai 😂😂😂
হুজুর তাবলীগে কথা বললে টাকা দেয়না আপনাদের দিয়ে কথা বলালে টাকা লাগে।
হযরত যদি আপনি বুঝতেন যে আসমান থেকে কিভাবে টাকা নামায় তাহলে আপনিও কাকরাইল থাকতেন
আলেমদের সন্মান করি,,
নবী সাহাবিদের মতো দ্বীনের দাওয়াত দিতে হবে,,।
আপনারা মানুষের কচে হাত পাতেন আর তাবলিগ ওলারা আল্লাহর কাচে হাত পাতে
একটা হলো আল্লাহর উপর এক্বিনের মেহনত,আরেকটা হলো হলো নিজের উপর নির্ভর???
হুজুর কে অসংখ্য ধন্যবাদ যুগোপযোগী কথা বলার জন্য,, কিছু আবাল না বুজে কমেন্ট করতেছে
আপনারা কারা প্রিয় নাবিকে ভালোবাসেন❤
যারা টাকার বিনিময়ে বয়ান করে তাদের বয়ান তো আমরা শুনি না।
সুইনেন না ভাই ভালো জিনিস হজম হয়না
কিভাবে হজম হবে ভালো কথাআর
ভিতরে তো মিথ্যার গন্ধ পাওয়াযায়
একটা আলেম ওলামা কি ভাবে প্রমাণ
ছাড়া কথাবলে
হযরত আপনার কাকড়াইলে টান পড়ে নাই এই কথার ত্রিব্য প্রতিবাদ করছি।
এবং তাবলীগের দলিল চেয়েছেন এটা ঠিক করেন নি,আমার ক্ষুদ্র জ্ঞ্যানে যা বোঝে তাতে দাওয়াত না থাকলে আপনি ও আলেম হতে পারতেন না, তাই দাওয়াত কে বাদ দেয়ার সুযোগ নেই
দাওয়াত কে উনি অস্বিকার করেননি। তাবলীগ এর কাজের মধ্যের ভুল গুলো বললেন।
@luluimrose7769 হযরত কে আমি দোষারোপ করছি না,তবে তাবলীগ আছে ভূল ও থাকবে।আলেম ওলামাদের ও ভূল হয়।
আদম আঃ সালাম কে মহান আল্লাহ পাক ১০০০ বছর হায়াত দিয়েছিলেন ওখান থেকে তার এক সন্তানের ৬০ বছরের হায়াত ছিলো শেষ হয়ে যাওয়ার পর আদম আঃ সালাম ১০০ বছর সন্তান কে দিয়ে ছিলেন যখন আদম আঃ সালাম এর ৯০০ বছর শেষ হয়ে যায় তখন ইজরাইল আঃ সালাম এসে হাজির বললেন হে আল্লাহর নবী আপনার ৯০০ আপনার সন্তান কে দিয়েছেন ১০০= ১০০০ হয়ে গেছে তখন আদম আঃ সালাম বলেন আমি ১০০ বছর কাউকে দেইনি ফেরেস্তা আল্লাহর কাছে জানালেন আল্লাহ পাক বল্লেন আদম জাত ভূলে যায় তাই আল্লাহ পাক ফেরেস্তা কে জানিয়ে দীলেন তারা ভুল করবে তুমি ফিরে যাও তাকে ১০০০ বছর দিলাম,অত এব ভুলের উর্ধ্বে কোনো মানুষ নয়,প্রকাশ্যে ভুলের ব্যাক্ষা না দিয়ে সংশোধন করে দিলে ই সুন্দর হতো। ধন্যবাদ আপনাকে
হযরত মাওলানা খালেদ সাইফুল্লাহ সাহেব যুগোপযোগী এবং উম্মাহর জন্য কল্যাণকর গুরুত্বপূর্ণ বয়ান পেশ করেছেন। মহান আল্লাহ তায়ালা হযরত কে দুনিয়া ও আখেরাতের সকল কল্যাণ দান করুন। পরিপূর্ণ সুস্থতার সাথে নেক হায়াত বাড়িয়ে দিন, আমীন। হক্কানী আলেম উলামা মাশায়েখ দের নেতৃত্বে ই তাবলীগ জামাত চলবে। হক্কানী আলেম উলামা মাশায়েখ গণ নবী রাসূল গণের ওয়ারিশ, কাজেই আমারা হক্কানী আলেম উলামা মাশায়েখ দের সাথে আছি এবং থাকব ইনশাআল্লাহ।
টাকার বিনিময় নয় কি?
@@hussainahmed1292তুমি দিসিলা
হযরত আপনি যে সব আলেমদের নাম বললেন তারা কি তবলীগের সাথী? তারা হয়তো তবলীগে কিছু সময় দিয়েছে।
আপনার মাদ্রাসার উস্তাদ ছাড়া আপনি কি অন্য কোন সাধারন মানুষকে ক্লাস করতে দিবেন? তাহলে তবলীগ ওয়ালা ছাড়া অন্যরা কেন তবলীগের বয়ান করবেন? তারা তো তবলীগের বয়ানের মেজাজই বুঝবে না।
তাবলীগ যারা বুঝেনা তাদের কি প্রয়োজন।
হুজুরকে প্রশ্ন করতে চাই ছয় সিফাতের ভিতরে কি কোরআন নাই এলেম ও জিকিরের সফটওয়্যার কি নাই😮😮😮😮
এতোদিন পর বুজলাম ওনাদের টাকার বস্বার লোভ । ওনিকি জানেনা ? যে মানুষ ভিক্ষার হাত পাতে আল্লাহ তালা তার অভাভের দরজা খুলেদেয় । যে তাকয়া করে আল্লাহ তালা তার অভাব দুর করে
খালেদ সাইফুল্লাহ জিন্দাবাদ
আপনারও মানুষের কাছে না চেয়ে আল্লাহর কাছে চান, তাহলে আর টান পরবে না।
ওনার এই বক্তব্য এই সময়ে শুধু ফেতনাই ছড়াবে আল্লাহ সকলকে ব্যাক্তিগত আক্রোশ থেকে বের হয়ে আসার তাওফিক দান করুন
দাওয়াতের মেহনত ছাড়া ঈমান কিভাবে দ্বীলে বসবে।
ঠিক ❤❤❤❤❤
বয়ানে কত টাকা নেন হুজুর?
বর্তমান জুবায়ের পন্থিরাও তথাকথিত রাজনৈতিক ও তৃতীয় পক্ষের কোন ওলামা দিয়ে বয়ান করায় না।
ওলামা উলামা হয়। রাজনৈতিক ও তৃতীয় পক্ষের হয় না। যাদের যোগ্যতা বেশি তাদের বয়ান করা উচিত ইজতেমা ময়দানে।মামুনুল হক সাব,মুস্তাকুন্নবী সাবের যোগ্যতা কি এতো কম। এতো বছর জোবায়ের সাহেবকে সাপোর্ট দিলো। ১৬ টা বয়ানের মধ্যে একটা বয়ান কি ওনাদের প্রাপ্য না?
এখন মারকাজে করায় কয়েক দিন পর ইজতেমায় করতেও বাধ্য হবে
তুমি বুড়া এক শাল দিলেই বুঝবা,, তবলীগ কেমনে চলে
এই হুজুর কত টাকা নিয়েছে ওয়াজের বিনিময়
এই হুজুরতো কন্টাক করে না। কেউ খুশি হয়ে যদি হাদিয়ে দেয় তাহলে নেয়। না দিলে নাই। সে তার এলাকায় চলাফেরা করে একটা বাইসাইকেলে করে
হুজুর আপনাকে বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা বানালে জনগণের অনেক উপকার হতো। ১৯৮৬ সাল থেকে তাবলীগ করি। তাবলীগ থেকে নামাজ, রোজা শিখে আমল করি। আমি ভাবছি এগুলো আমার ঠিক আছে কি না- আল্লামা খালেদ সাইফুল্লাহ সাহেবের কাছে আমার প্রশ্ন! এখনো আল্লাহ আমাকে ইলিয়াস সাহেবের তাবলীগের সাথে জুড়ে রেখেছেন। আমি এখনো ইলিয়াস সাহেবের খানদানের সাথে জুড়ে আছি। আমার হায়াতে শেষদিন পর্যন্ত এভাবেই তাবলীগ করার ইচ্ছা আছে। জোবায়ের সাহেবের তাবলীগে যেতে মন সায় দেয় না। আল্লাহ আমার তাক্বদীরে যা ফায়সালা রেখেছেন তাই হবে। আমি ইংরেজী শিক্ষিত। আমার বয়স ৬৬ বছর। খোদা হাফেজ, আসসালামুআলাইকুম।
বিজ্ঞ আলেমদের সাথে পরামর্শ করে কাজ করেন কাজ করতে নিষেধ নেই লেগে থাকেন কিন্তু ভিন্ন আলেমদের সাথে কথা বলেন তাবলীগ করেন তাবলীগের মুরুব্বীদের সাথেই কথা বলবেন বা পরামর্শ নিবেন তাহলে আপনি সমাধান পাবেন না ওনারা এটার কথাই বলবে এজন্য আপনি ভিন্ন
@@RobiulRubel-m1tঅনুসরণ কর তাদের যারা তোমাদের নিকট কোন প্রতিদান চায় না এবং যারা সৎপথপ্রাপ্ত।
আলহামদুলিল্লাহ আমিও নিজামুদ্দিনের সাথে আছি আর এটাই প্রকৃত তাবলীগ।তাবলীগ এর নামে নতুন কোন ফিরকায় যোগ দিতে আমার মন চায়না। তাবলীগে যখন আল্লাহ লাগাইছে তখন নিজামুদ্দিনের সাথে ছিলাম এখনও আছি যতদিন দুনিয়াতে বেঁচে থাকি থাকবো ইনশাল্লাহ।
আপনার মাঝে নম্রতা আছে । আপনি আলেমদের সাথে চলুন । আলেমরা ইলিয়াস রহিমাহুল্লাহকে আপনার থেকে বেশি মোহাব্বত করেন । আপনি আল্লাহর কাছে দোয়া করুন । আপনার মনটা যেনো আল্লাহ প্রশস্ত করে দেন । তা ছাড়া ঠান্ডা মাথায় ভাববেন! সব আলেম এক পথে আর তাদের কয়েকজন আলেম আরেক পথে । চিন্তা করে দোয়া করে সামনে চলেন ।
@@imamuddin7806 তাহাকিক করে কথা বলবেন জনাব। তাবলীগের বিষয়ে সারা পৃথিবী নিয়ে ভাবতে হবে। সমস্ত পৃথিবীর লক্ষ লক্ষ ওলামায়ে কেরাম নিজামুদ্দিন তথা মাও সাদ সাহেবকে মেনে দাওয়াতের মেহনত করে। আমার মহল্লার মসজিদে ওলামা সহ বিদেশি মেহমানরা আসে ফিলিপিন ইন্দোনেশিয়া শ্রীলংকা মালয়েশিয়া সহ বিভিন্ন দেশে জামাত। সুতরাং মানুষকে ভুল বোঝাবেন না।
যত মত তত পথ, মানুষ চিন্তিত কোন পথে
যাবে? 😂😂😂
তাবলীগ নিয়ে কথা বলার আগে তাবলীগে সময় দিয়ে কথা বলুন
সবচেয়ে সমস্যা হলো, কুরআনকে নিজে নিজেই বুঝতে চান আপনারা!
গন্ড মুর্খ আপনি
দাদা কাকে কি বলছেন? ওনাকে আপনি চিনেন? না জেনে কোন কথা বলবেন না মিয়া
@@luluimrose7769 এ কথা আপনাকে কে বলল? দয়া করে মিথ্যা কথা বলবেন না
এখানে অধিকাংশ লোকের মন্তব্য দেখে বুঝা যাচ্ছে যে এরাই অনেকেই আলেম বিদ্বেষী। এবং কিছু আছে না বুঝে আন্দাজি মন্তব্য করতে আছে।
প্রধান বক্তা হিসেবে মামুনুল হক সাহেবকে দেখতে চাই,
মাশাআল্লাহ ,অসাধারণ । তাবলীগের প্রকৃত উদ্যেশ্য জাতির সামনে তুলে ধরার জন্য আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'য়ালার নিকট হুজুরের দীর্ঘায়ু ও নেক হায়াত কামনা করছি।
আপনাদের কোন যোগ্যতা আছে টঙ্গীর ময়দানে বয়ান করার।
এই হুজুর ভালো মতো কোরআন বুঝ
আবাল বলে কি
Taholey apni bujhan na vi
তাবলিগ হচ্ছে ফরযে কেফায়া"- মুফতি তাকী উসমানী, কোরআন এবং হাদিসের আলোকে।
আম মানুষের সপ্ন অনেক সময় সঠিক হয়,, ইস্তেখারা করলেও সপ্ন সঠিকটা পাওয়া যায়,,।
আল্লার অলি দের নামে মুসলমান হয়ে গীবত করা ঠিক না,,। তিনি প্রিথীবি তে নাই,, তার সম্পর্কে গীবত যারা করে আল্লাহ সবাইকে মাফ করুন,,।
আলহামদুলিল্লাহ খালেদ সাইফুল্লাহ সাহেবের সুন্দর বয়ান করছেন কিন্তু উনার বয়ানের ভিতরে কিন্তু এখতেলাফ আছে ভুল আছে যে ছয় উসুলের কথা বলছে ছয় উসুলের সাগরে নেয় এটার তলে কেউ যদি পড়ে এটা থেকে উঠতে পারবে না উনি কথা সঠিকভাবে বলতে পারে নাই আল্লাহ বুঝ দান করুক তাকে
স্টেজে বসে ওরা মন গড়া কথা বলার জন্য।
হুজুরের কথাগুলি কোরআন হাদিস অনুযায়ী সহি বাকি কথা হইলো তাবলীগের মেহনত ভিন্ন তথ্য কিন্তু সেটাও হুজুরের ব্যাখ্যা করে বুঝিয়ে দিয়েছে জন্য হুজুরকে ধন্যবাদ কারণ কুলি গলা দের মধ্যে এক ধরনের নকশা নিয়ত চলে আসছিল আরে নফসা নিয়তি এই কাজ ধ্বংসের মূল কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
তাবলিগ চলবে হক্কানি ওলামায়ে কেরামের তত্ত্বাবধানে। আমরা সাদ সাপকে ও বুঝি না জুবায়ের সাপকেও বুঝিনা । আহলুস সুন্নাত ওয়াল জামাত এর দাবি ভারতের আবিষ্কৃত তাবলীগের জরুরী ভিত্তিতে নিম্ন লিখিত সংস্কার গুলো করতে হবে
১. ইয়াহুদিদের দালাল মাওঃ সাদ এর পূর্ব পুরুষদের রচিত বিতর্কিত, জাল ও জয়িফ হাদীস, মনগড়া ঘটনায় ভরপুর, সমগ্র আরব বিশ্বে যে কিতাব পড়া, বিক্রি করা, বহন করা নিষিদ্ধ ও আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ সেই ফাজায়েলে আমাল, সাদাকাত এর পরিবর্তে বুখারী শরীফের তালিম চালু করা।যাতে উম্মত সহীহ এলেম পেতে পারে।
২. মাওঃ সাদের পূর্ব পুরুষদের রচিত বিতর্কিত যে কিতাবে " উলামাদের পূর্বে যিনাকাররা জান্নাতে যাবে" লিখা আছে সেই কিতাব হায়াতুস সাহাবা বাতিল করে সর্বজন স্বীকৃত, হাকিমুল উম্মত হযরত আশরাফ আলী থানবী (রহ.) কর্তৃক রচিত ' বেহেশতি জেওর ' অথবা আহকামে জিন্দেগী কিতাব প্রতিদিন মা্রকাজ গুলোতে পড়া বাধ্যতামূলক করা।
৩. মাওঃ সাদের পূর্ব পুরুষদের রচিত বিতর্কিত ও প্রশ্নবিদ্ধ ৬ নম্বরের পরিবর্তে ইসলামের ৫ বেনা বা খুঁটি যা আছে তা সাদাসিধা উম্মতের কাছে সহজ-সরল ভাষায় পৌঁছানোর জন্য ৬ নম্বরের আদলে সহি কিছু বানানো ।
৪. ইয়াহুদীদের দালাল মাওলানা সাদ সাহেবের পূর্বপুরুষদের বানানো তারতিবে মারকাজ শব্দটি বাদ দিয়ে মাদ্রাসা শব্দটি লাগানো যেমন কুমিল্লা তাবলীগ মারকাজ নয় বরং কুমিল্লা তাবলীগ মাদ্রাসা। এবং বাস্তবেও সমস্ত মারকাজ গুলোকে ফ্রি মাদ্রাসাতে রূপান্তরিত করা যেখানে বয়স্ক কোরআন শিক্ষা সহ মহিলাদেরও পৃথক সূরা কেরাত ও কোরআন শিক্ষার ব্যবস্থা রাখা হবে।
৫. মাওলানা সাদ সাহেবদের পূর্বপুরুষদের দ্বারা বানানো তথাকথিত মাস্তুরাত জামাত সম্পূর্ণ বন্ধ করে দ্বীনের সহি রাহাবার দেওবন্দের নির্দেশনা মানা এবং মা বোনদের ঘরে রাখার ব্যবস্থা করা।
৬. বিতর্কিত আলেম মাওলানা সাদ সাহেবের পূর্বপুরুষদের দ্বারা বানানো আলেমদের হেয় করার এক সাল লাগানোর তরতিব সম্পূর্ণ বাতিল করা। যারা ১৫/২০ বছর ডাইলের পানি খেয়ে দ্বীন শিখলেন তাদের জন্য আবার কিসের এক সাল।
৭. মাওলানা সাদ সাহেবের পূর্বপুরুষদের দ্বারা পরিচালিত তাবলীগের বাতিল তরিকায় শিক্ষিত আলেম-ওলামাদের বাদ দিয়ে ওলামায়ে দেওবন্দ ও হাটহাজারীসহ আহলে সুন্নত ওয়াল জামাতের ওলামায়ে কেরাম দিয়ে দ্বীনের সহি রাহবার দের এক জমাত বানানো এবং জেলা ভিত্তিক তাদের নামের তালিকা প্রকাশ করা এবং সাথীদেরকে দ্বীনের ব্যাপারে সরাসরি তাদের রাহাবারি নিতে নির্দেশ দেওয়া।
৮. যেহেতু তাবলীগের মূল উদ্দেশ্য হলো মাদ্রাসা বানানো ও আলেম পয়দা করা সেহেতু কাকরাইল মাদ্রাসা মারকাজ থেকে প্রতি জামাত জেলা বা ইউনিয়নের মাদ্রাসাগুলোতে প্রেরণ করা। মসজিদে থাকার পরিবর্তে জামাত গুলো কওমী মাদ্রাসাগুলোতে থাকবে এবং গাস্ত করে প্রতিদিন মাগরিবে লোকজনকে মাদ্রাসায় একত্রিত করবে। মাদ্রাসার ওস্তাদরা বয়ান করবেন। মাদ্রাসার ফজিলত আলেম-ওলামাদের ফজিলত বয়ান করে বাচ্চা বাচ্চিদের মাদরাসায় ভর্তি করানোর জন্য তাশকিল করবেন।
৯. সর্বোপরি ইহুদীদের দালাল মাওলানা সাদ সাহেবের পূর্বপুরুষদের দেওয়া এই তাবলীগ নামটি বাদ দিয়ে 'জামাতুল হক' অথবা 'ওরাসাতুল আম্বিয়া' অথবা দাওয়াতুল ওলামায়ে হক নামে নামকরণ করা যাতে উম্মত এই দাজ্জালের ভয়াবহ ফেতনা 'তবলিগ ' থেকে বেঁচে যায়।
উপরোক্ত সংস্কারগুলো না আনলে আমরা ধরে নিব যে কারী জুবায়ের সাহেব ও মাওলানা সাদ সাহেব মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ অর্থাৎ উভয় ইহুদীদের দালাল কারণ উভয়েই একই নিয়ম নীতির তবলিগ চালিয়ে যাচ্ছেন এবং হক্কানি ওলামায়ে কেরাম সাদিয়ানি দের কে যেভাবে লাল কার্ড দেখিয়েছেন ইয়াহুদীদের দালাল সাব্যস্ত করে কারী জুবায়ের কে ও সেইভাবে লাল কার্ড দেখাতে বাধ্য হবেন। এবার ইজতেমায় আল্লাহ মামুনুল হক সাহেবকে বয়ান দিতে হবে দিতে হবে। হক্কানি ওলামায়ে কেরামকে বয়ান দিতে হবে দিতে হবে। ভারতের বিতর্কিত তাবলীগের ওলামাদের বয়ান আমরা চাই না। চাইনা চাইনা চাইনা......
হুজুর ৩ সাল লাগানোর পর আপনাকেও মিম্বারে কথা বলতে দেওয়া হবে ইনশাআল্লাহ।৩ সাল লাগানোর আগে দয়া করে কোন কথা বইলেন না।
হালা
চরমোনাইয়ের আমির আছে , হেফাজতের আমির আছে , খেলাফত মজলিসের আমির আছে , জামাত ইসলামের আমির আছে শুধু তবলিগ জামাতের আমির থাকতে পারবে না সূরা থাকতে হবে।
আসসালামুয়ালাইকুম হুজুর আপনারা এক এক লোক এক এক লাইনে তাবলীগের আলোচনা করেন কেউ তবলিগের সমালোচনা করে কেউ তবলিগের ভালো দিকগুলো আলোচনা এই যে বিভিন্ন রকমের চিন্তা যার কারণে ইজতেমার প্যান্ডে লে আপনাদের জায়গা হয় না এই যে আপনি আপনার ভাবে বলতেছেন আপনার জায়গায় আরেকজন হুজুরকে আনলে সে আবার তার ভাবে বলবে এটাই সমস্যা
ভুল ছাড়া কেউ নেই কে এরকম ফেরেশতা যে কোনো ভুল নেই তবে এই জামাতের ভুলের থেকে অর্থাৎ খারাপের থেকে ভালোর দিক অনেক বেশি এই কথা বলেছেন শাইখুল হাদিস হযরত সলিমুল্লাহ খান রাহিমাহুল্লাহ তা'আলা পাকিস্তান
হযরত, বিনয়ের সাথে বলি, তাবলীগের মিম্বরে বয়ান তো সে ই করতে পারে, আল্লাহ পাক যাকে কবুল করেন। জবরদস্ত আলেম হলেই হবে না। তাবলীগের কাজে যে সমস্ত আলেম গন নিবেদিত প্রাণ, পুরানো সাথী, সময় লাগানো এবং উসুল মেনে চলেন পরামর্শ ক্রমে তারাই বয়ান করেন। আমাকে বয়ান করতে দিতে হবে, উনি বড় আলেম উনাকে বয়ান করতে দিতে হবে, এমন না হযরত! আল্লাহ পাক যাকে কবুল করেন তিনিই মিম্বরে বয়ান করবেন!!!
তোমরা তাদের কথা শুন যারা কোন উজরত নেয় না,সুরা ইয়াসিন
যারা নিজের জান নিজের মাল নিজের সময় দিয়ে আল্লাহর রাস্তায় মেহনত করে তাদেরকে দায়ী বা তাবলীগওয়ালা বলা হয়।
আর যারা আল্লাহর দ্বীন প্রচারের নামে মাহফিলে কথা বলার জন্য অগ্রিম বুকিং মানি ও মাহফিলে দিন মোটা অংকের টাকা দাবি করে তাদেরকে ইসলামের ভাষায় কি বলা হয় আমার জানা নাই, কারো জানা থাকলে দয়া করে কমেন্ট করে জানাবেন।
অনুসরণ কর তাদের যারা তোমাদের নিকট কোন প্রতিদান চায় না এবং যারা সৎপথপ্রাপ্ত।
হূজুর এক শাল চিল্যা লাগান তখন আপনার বুজে আসবে
তাবলীকে ঢুকে পড়েন টাকার অভাব হবে না
মোসাদের কাছ থেকে প্রচুর অর্থ আসে (এম এস) এর কাছে
আমরা পকেট থেকে টাকা দিই@@mdleakathhossenmdleakathho5234
Allahu Akbar, The Rich, the Giver.
ফালতু
আপনাদেরকে কথা বলতে দিলেইতো মাল চাইবেন মিয়া,
আলেম কাহাকে বলে ও কি কি এটা জানেন তারপর কথা বলেন।
এই কাজ যখন শুরু হয়েছিল তখন ত মাওলানা আশরাফ আলী থানভী রহমাতুল্লাহি ছিলেন। কিন্তু উনার কয়টা বয়ান পাইছেন??? ভিত্তি ছাড়া কিছু বলে জাতিকে আর ধ্বংস করবেন না।।।।
শুধু চিল্লাইতে পারলে বড় আলেম হয় না
তাবলীগ নিয়ে আপনাদের চুলকানি অনেক আগে থেকেই
তাবলীগের উসুল বুঝবেন তারপর তাবলীগ সম্পর্কে কথা বলবেন
আসসালামুয়ালাইকুম হযরত আপনি বলছেন কাকরাইলে কোনদিন শট পড়ে না আপনার মসজিদ মাদ্রাসায় শট পরে কাকরাইল তো আপনার তাকওয়া নিয়ে চলে না।
আল্লার অলিদের সপ্ন সঠিক,,।
কেনো কথা বলতে দেওয়া হয়নি,, টাকা কোথা থেকে আসে আপনি,, খোঁজ নিয়ে দেখেন,,।
যিনি এই ওয়াজ এখানে ছেড়েছেন তাকে বলছি আমার লেখাটা সম্মানের সাথে ওনার কাছে পৌছে দিবেন....
আসসালামু আলাইকুম
হযরত আশা করি ভালো আছেন, হযরত তবলীগের সাথে জড়িত আছি আল্লাহর ফজলে ২০১৩ সাল থেকে। তবলীগের মেহনতেই আমার মুখে দাড়ি, পড়নে সুন্নতি পোশাক, আর দ্বীলে ওলামাদের মহব্বত। কিন্তু হযতর আপনার অনেক কথাগুলো তবলাীগের মুরুব্বিরা বলে না এমন কথাই বলেছেন। প্রথম সময়ে মূর্খ্য লোকেরা এই কাজে জড়িড ছিলো আলেম কম ছিলো তাই সাধারণ সাথীরা ভুল করেছে কিন্তু এখন ভুল হয় না আপনারাই এর সাক্ষ্য দেন। হ্যা তবলীগের মধ্যে কিছু ভুল থাকলে আগে মুরুব্বিদের বলবেন তারা যদি সংশোধন না করতো তবে আপনি উম্মুক্ত ভাবে বলতে পারতেন তাই আপনার এই কাজটা আমাদের মতো কলেজ ভার্সিটির সাধারণ শিক্ষার্থীদের জন্য কষ্ট দায়ক। আপনি বলেছেন তবলীগই একমাত্র কাজ আমরা মনে কি আসলে এটা আমরা মনে করি না। তবলীগের কারণে যতটা মহব্বত করি আমরা আলেমদের ততটা অন্য কেউ করে না। আপনি এখন বলেন আপনাদের কেনো বয়ান করতে দেয় না সেটা আপনিও ভালো জানেন কারণ ওয়াজের ময়দানের বয়ানের আপনাদের তরতীব বা স্টাইল যেমন তবলীগের বয়ানের স্টাইল এক না এটা আপনি জানেন। তাই তো আপনারাই ছাত্রদের সালে পাঠান তারা আমাদের মতো মূর্খ্যদের দ্বীন শিখায় কিন্তু আপনার বয়ানের কারণে তারা সরে যাবে।
আপনি বললেন কাকরাইলে টান পড়ে না কেন টাকা কোথা থেকে আসে আমি মনে করে এটা জানার জন্য আপনি ১ সপ্তাহ কাকরাইলে মুরুব্বিেদের সাথে থেকে জেনে নেন। ১০০ বছর ধরে যদি নকল তবলীগ চলে আসে তাহলে ঐই সময়ে দারুল উলুম দেওবন্দ বা সকল বুযুর্গ বাধা দিলো না কেনো???
৬ উসুল তো বয়ান করা হয় সাধারণ দের জন্য কিন্তু ওলামাদের জন্য তো নয়।
জ্বলে জ্বলে!? এরা কতোটা হিংসাপরায়ন! ছিঃ
হযরত আসসালামুয়ালাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়াবারকাতুহু হাজতের কাছে আমার কিছু প্রশ্ন ১ হুজুর সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এর জামানায় কি মাদ্রাসা ছিল ২ তাবলীগের ছয় কি কোরআন হাদিসের বাইরে নাকি। তাবলীগের মেহনতের কারণে মূর্খ মানুষের ঘরে হাজার হাজার আলেম হাফেজ পয়দা হইছে এটা আমি নিজে প্রমাণ আমি একজন মূর্খ মানুষ আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহর রহমতে দুই ছেলে আলেম বানাইছি
আসসালামু আলাইকুম সাদ পন্থি ভাই দের বলছি যদি সাহস থাকে এই হুজুরের কথার জবাব দিন কোরআন হদীসের দলিল দিয়ে, জত বড় আমির আছেন, যদি জবাব দিতে না পারেন তাহলে আপনাদের এবং আপনাদের আমির সাহেব দের সহ তাওবা করে সঠিক পথে আসেন , আললাহ তায়ালা আমাদের সকল কে সঠিক ভাবে ( সিরাতাল মুসতাকিমের উপর ) চলার তাওফিক দান করেন আমিন ।
ওনি কে ওনার নাম কি
আপনারা তো টাকা ছাড়া যাবেননা ।
পাগল কিনা বলে ছাগল কিনা খায়।
দেওবন্দের বুনিয়াদা হলো স্বপ্ন এবং খাবের মাধ্যমে পাওয়া আপনার যদি জানা থাকে একটু জানান। এ ব্যাপারে উবহাস করেন যে দেওবন্দের বুনিয়াদ হলো স্বপ্ন।
আপনি এক বছর সময় লাগান তাবলীগে তাহলে আপনাকে বয়ান দেওয়া হবে।
আল্লাহর উপর ভরসা থাকলে টাকার টান পড়বে না । নিজের পকেটের টাকা খরচ করে তিনটা দিন সময় লাগান তখন বুঝবেন আল্লাহ্ পাক কেমনে চালায় ।
যারা গাইরুল্লাহ থেকে নিয়ে চলে এবং গাইরুল্লার একিন আছে, তারা কিভাবে বুঝবে আসভাব ছাড়া সবকিছু আল্লাহই করেন?। এটা বোঝার জন্য এক আমিরের মাথা হাতে সাধারণ মানুষের জন্য ১২০ দিন সময় লাগবে, তার চেয়ে বেশিও লাগতে পারে। আল্লাহ তাআলা এই মেহন্তের মাধ্যমে আল্লাহ তায়ালার কুদরতের একিন পয়দা করে দেন। আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে এই মেহনত করার তৌফিক দান করেন আমিন।
ফরজে আইন হুজুর ফরজে আইন।।।
হুজুর সালে বের হন দেখবেন বরকত।
❤
It is Allah, the Rajjak, who provides.
Allah, the Ruch, the Giver.
হুজুর ভালোই মজা লন ......
অনুসরন কর তাদের,যারা তোমাদের নিকট কোন প্রতিদান চায় নাএবং তিনারা সৎ পথ প্রাপ্ত।
দরবারী আলেম
আগে তাবলীগে সময় লাগিয়ে আস, তারপর বড় বড় কথা বলিও।
বাংলাদেশের সমস্ত আলেমদেরকে নিয়ে এস্তেমা গঠন হবে
আল্লাহর রহমত যেখানে সেখানে এমনি হয়, সেখানে পেট বরকরার কেউ নাই, জখন হয়েছে তখনি বিবক্ত
আমার জানা মতে একজন ইমামসাফ এর ঢাকায় ৩ টি ফালট আছে
হুজুর মনে অনেক টাকা এই বয়ানের জন্য নিচে
তুমি হুজুর কে চিননা
অনুসরণ কর তাদের যারা তোমাদের নিকট কোন প্রতিদান চায় না এবং যারা সৎপথপ্রাপ্ত।