ইসলামের আইনের উৎস কয়টি যারা জানেনা তারাই এমন উদ্ভব প্রশ্ন করে। ইসলামের আইনের উৎস ৪ টি। ১. কুরআন ২. সুন্নাহ ৩. ইজমা ৪. কিয়াস। কুরআনে যেটার উত্তর পাওয়া যাবেনা সেটার উত্তর সুন্নাহে দেখতে হবে, সুন্নাহতেও উত্তর না ফেলে কিয়াস অর্থাৎ ধর্মিয় বিজ্ঞ লোকজন বসে সিদ্ধান্ত নিবেন অনেকটা সংসদের মতো। অঙ্গ আর রক্ত দান বিষয়ে বিজ্ঞরা বসে এসব সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
ইসলামের যেকোনো বিধান নির্ধারিত হয় চারটি বিষয়ের উপর ভিত্তি করে। সেগুলো হলো, কোরআন, হাদিস, ইজমা, কিয়াস, কোন জিনিস সরাসরি কোরআন এবং হাদিসে পাওয়া না গেলে, কোরআন এবং হাদিসের ওপর ভিত্তি করে ইসলামী স্কলারগন এ বিষয়ে মতামত দিয়ে থাকে একেই বলে এজমা,
মাশাল্লাহ উনি বিজ্ঞ মানুষ ❤
😊শুধু অন্যান্য কাজের অর্থ নিতে পারবে,,, মাশাল্লাহ
❤ Alhamdulillah ❤
আসসালামু আলাইকুম ভালো আছেন সবাই? আল্লাহর অশেষ রহমত হিসেবে কবুল করুন। আল্লাহ পাক নেশাকে হারাম করেছেন।
তো দান করা যাবে এটা কোথায় লেখা আছে? রক্ত আর কিডনি যে একজন আরেকজন এর শরীরে ব্যবহার করা যায় সেটা কোথায় লেখা আছে? এই প্রযুক্তি তো তখন ছিলোনা।
এগুলো বর্তমানে আলেমরা সবদিক দিয়ে চিন্তা ভাবনা করে ঠিক করে।
ইসলামের আইনের উৎস কয়টি যারা জানেনা তারাই এমন উদ্ভব প্রশ্ন করে।
ইসলামের আইনের উৎস ৪ টি। ১. কুরআন ২. সুন্নাহ ৩. ইজমা ৪. কিয়াস। কুরআনে যেটার উত্তর পাওয়া যাবেনা সেটার উত্তর সুন্নাহে দেখতে হবে, সুন্নাহতেও উত্তর না ফেলে কিয়াস অর্থাৎ ধর্মিয় বিজ্ঞ লোকজন বসে সিদ্ধান্ত নিবেন অনেকটা সংসদের মতো। অঙ্গ আর রক্ত দান বিষয়ে বিজ্ঞরা বসে এসব সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
ইসলামের যেকোনো বিধান নির্ধারিত হয় চারটি বিষয়ের উপর ভিত্তি করে।
সেগুলো হলো, কোরআন, হাদিস, ইজমা, কিয়াস, কোন জিনিস সরাসরি কোরআন এবং হাদিসে পাওয়া না গেলে, কোরআন এবং হাদিসের ওপর ভিত্তি করে ইসলামী স্কলারগন এ বিষয়ে মতামত দিয়ে থাকে একেই বলে এজমা,