একজন নারীর স্বপ্ন সে ক্যারিয়ারে উন্নতি করবে, চাকরি-বাকরি করে টাকা কামাবে। স্বপ্ন মানুষের থাকতেই পারে।
কিন্তু নিজের স্বপ্ন পূরণের জন্য অন্যকে দায়ী করা কেন? নিজের স্বপ্ন পূরণে অন্যকে সিড়ি হিসেবে ব্যবহার করা কেন? নিজের বাচ্চার দায়িত্ব কেউ না নিলে তাকে দোষ দেয়া কেন?
ধরুন, আমার একটা জমি আছে, সেখানে একটা বাড়ি বানাব আমি। আমার অনেকদিনের স্বপ্ন। এই বাড়ির ইনভেস্টমেন্ট আমার, কাজেই বাড়িটাও সম্পূর্ণই আমার হবে। ওদিকে আবার আমার একটা দোকানও আছে। সেখানে কর্মচারীদেরকে দেখাশোনা করা লাগে।
এখন বাড়ি বানাব বলে, আমি আশা করছি আমার ভাই দোকানের কাজটা দেখে দিবে। না, আমি তাকে এ কাজের পারিশ্রমিক হিসেবে কোনো টাকা দিব না। প্রফিটের ভাগ দিব না। আমার ব্যবসার শেয়ার দিব না। মোদ্দা কথা -- তাকে আমি আমার লাভের এক কানাকড়িও দিব না। কিন্তু আমি চাই, আমার দোকানটা আমার ভাই দেখাশোনা করবে। সে যতই ব্যস্ত থাকুক, সেটা আমার দেখার বিষয় না। তার নিজের চাকরি-বাকরি গোল্লায় যাক, আমাকে সাহায্য করতেই হবে। এতটুকুও না করলে কীসের ভাই সে? তার যেকোনো কাজের থেকে তো আমার স্বপ্নটা বেশি দামি৷ তবু আমার স্বপ্নপূরণে হেল্প করতে চায় না! খুব খারাপ লোক আমার ভাই, খুব বেয়াদব। খুব স্বার্থপর। মামাবাড়ির আবদার কাকে বলে দেখুন।
কেউ যদি ক্যারিয়ারকেই জীবনের লক্ষ্য-উদ্দেশ্য-স্বপ্ন-পরিচয় মনে করে, তাহলে তার উচিত ছিল ক্যারিয়ারকেই প্রাধান্য দেয়া। আর দশটা স্বাভাবিক মেয়ের মতো কেন সে একটা সাধারণ জীবন চায়? কেন বিয়ে করে? কেন বাচ্চা চায়? সে যদি বিয়ে না করত, তাহলে সংসার-বাচ্চাকাচ্চা নিয়ে কোনো ঝামেলাই থাকতো না। এখন সে ক্যারিয়ারও বানাইতে চাইবে, আবার আবদার তুলবে, আমার বাচ্চাটা তোমরা দেখে দাও, আমার রান্নাটা তোমরা করে দাও, আমার সংসারটাও তোমরা চালায় দাও -- এইটা তো ভাই ফেয়ার হইল না! তোমার স্বপ্নপূরণের ঠেকা কেন বেচারি শাশুড়ির ঘাড়ে চাপাচ্ছ? সে মহিলা বছরের পর বছর নিজের সংসার সামলাইসে। নিজের বাচ্চাকাচ্চা বড় করসে। এই বয়সে তাকে তার মতো থাকতে দাও না! সে একটু রেস্ট নিক। একটু আরাম করুক। দুইটা বই পড়ুক৷ কি টিভিতে নিউজ দেখুক। তাতে তোমার এত কেন জ্বলে? তুমি টাকা কামাইতে চাও, ক্যারিয়ার বানাইতে চাও -- এগুলা তোমার স্বপ্ন। তোমার স্বপ্ন পূরণে তুমি এফোর্ট দিবা, তোমার শাশুড়ি কেন ডাবল এফোর্ট দিবে -- আই মিন হোয়াই!?
এখনকার ক্যারিয়ারিস্ট মেয়েদের মধ্যে এই সমস্যাটাই দেখি। তারা সব চায়। কেন? নিজের প্রায়োরিটি সেট করো। আমি যদি নাচেও ভালো হইতে চাই, স্পোর্টসেও মেডেল আনতে চাই, বিতর্কেও ফার্স্ট হইতে চাই, আবার গোল্ডেন জিপিএ চাই - তাইলে তো পারব না। এতদিকে একসাথে কেউ সফল হইতে পারে না। কোনোকিছুতে ভালো করতে চাইলে মানুষকে ফোকাসড হইতে হয়। তোমার ফোকাসটা কোনদিকে?
ফ্যামিলি মেন্টেইন করা, বাচ্চাদেরকে বড় করা অনেক বড় একটা রেস্পনসিবিলিটি। এইটা নিতে তুমি পচিশ-তিরিশ বছরের নারী হাপায় উঠো, অথচ একটা প্রায় বৃদ্ধা মধ্যবয়স্ক মহিলার মাথায় নির্দ্বিধায় কাজটা চাপায় দিতে তোমার একটুও বাধে না, এইটা তোমার কেমন বিবেক? তোমার স্বপ্নের লাভ গুণবা তুমি, বেনিফিটেড হবা তুমি, মানুষের নজরে এস্টাবলিশড হবা তুমি, সমাজে স্ট্যাটাস বাড়বে তোমার। সব তোমার লাভ, খালি কলুর বলদের মতো শাশুড়ি খাটবে কেন? একটু জানতে চাই।
মেহজাবিন আপুর সেরা নাটক আমার কাছে মনে হয়েছে...যেভাবে তিনি এই বাস্তব জগতের নতুন মায়েদের কষ্ট অভিনয়ের মাধ্যমে তুলে ধরেছেন চোখে পানি চলে এসেছে...সকল মা দের জন্য অসীম ভালোবাসা❤
একজন নারীর স্বপ্ন সে ক্যারিয়ারে উন্নতি করবে, চাকরি-বাকরি করে টাকা কামাবে। স্বপ্ন মানুষের থাকতেই পারে।
কিন্তু নিজের স্বপ্ন পূরণের জন্য অন্যকে দায়ী করা কেন? নিজের স্বপ্ন পূরণে অন্যকে সিড়ি হিসেবে ব্যবহার করা কেন? নিজের বাচ্চার দায়িত্ব কেউ না নিলে তাকে দোষ দেয়া কেন?
ধরুন, আমার একটা জমি আছে, সেখানে একটা বাড়ি বানাব আমি। আমার অনেকদিনের স্বপ্ন। এই বাড়ির ইনভেস্টমেন্ট আমার, কাজেই বাড়িটাও সম্পূর্ণই আমার হবে। ওদিকে আবার আমার একটা দোকানও আছে। সেখানে কর্মচারীদেরকে দেখাশোনা করা লাগে।
এখন বাড়ি বানাব বলে, আমি আশা করছি আমার ভাই দোকানের কাজটা দেখে দিবে। না, আমি তাকে এ কাজের পারিশ্রমিক হিসেবে কোনো টাকা দিব না। প্রফিটের ভাগ দিব না। আমার ব্যবসার শেয়ার দিব না। মোদ্দা কথা -- তাকে আমি আমার লাভের এক কানাকড়িও দিব না। কিন্তু আমি চাই, আমার দোকানটা আমার ভাই দেখাশোনা করবে। সে যতই ব্যস্ত থাকুক, সেটা আমার দেখার বিষয় না। তার নিজের চাকরি-বাকরি গোল্লায় যাক, আমাকে সাহায্য করতেই হবে। এতটুকুও না করলে কীসের ভাই সে? তার যেকোনো কাজের থেকে তো আমার স্বপ্নটা বেশি দামি৷ তবু আমার স্বপ্নপূরণে হেল্প করতে চায় না! খুব খারাপ লোক আমার ভাই, খুব বেয়াদব। খুব স্বার্থপর। মামাবাড়ির আবদার কাকে বলে দেখুন।
কেউ যদি ক্যারিয়ারকেই জীবনের লক্ষ্য-উদ্দেশ্য-স্বপ্ন-পরিচয় মনে করে, তাহলে তার উচিত ছিল ক্যারিয়ারকেই প্রাধান্য দেয়া। আর দশটা স্বাভাবিক মেয়ের মতো কেন সে একটা সাধারণ জীবন চায়? কেন বিয়ে করে? কেন বাচ্চা চায়? সে যদি বিয়ে না করত, তাহলে সংসার-বাচ্চাকাচ্চা নিয়ে কোনো ঝামেলাই থাকতো না। এখন সে ক্যারিয়ারও বানাইতে চাইবে, আবার আবদার তুলবে, আমার বাচ্চাটা তোমরা দেখে দাও, আমার রান্নাটা তোমরা করে দাও, আমার সংসারটাও তোমরা চালায় দাও -- এইটা তো ভাই ফেয়ার হইল না! তোমার স্বপ্নপূরণের ঠেকা কেন বেচারি শাশুড়ির ঘাড়ে চাপাচ্ছ? সে মহিলা বছরের পর বছর নিজের সংসার সামলাইসে। নিজের বাচ্চাকাচ্চা বড় করসে। এই বয়সে তাকে তার মতো থাকতে দাও না! সে একটু রেস্ট নিক। একটু আরাম করুক। দুইটা বই পড়ুক৷ কি টিভিতে নিউজ দেখুক। তাতে তোমার এত কেন জ্বলে? তুমি টাকা কামাইতে চাও, ক্যারিয়ার বানাইতে চাও -- এগুলা তোমার স্বপ্ন। তোমার স্বপ্ন পূরণে তুমি এফোর্ট দিবা, তোমার শাশুড়ি কেন ডাবল এফোর্ট দিবে -- আই মিন হোয়াই!?
এখনকার ক্যারিয়ারিস্ট মেয়েদের মধ্যে এই সমস্যাটাই দেখি। তারা সব চায়। কেন? নিজের প্রায়োরিটি সেট করো। আমি যদি নাচেও ভালো হইতে চাই, স্পোর্টসেও মেডেল আনতে চাই, বিতর্কেও ফার্স্ট হইতে চাই, আবার গোল্ডেন জিপিএ চাই - তাইলে তো পারব না। এতদিকে একসাথে কেউ সফল হইতে পারে না। কোনোকিছুতে ভালো করতে চাইলে মানুষকে ফোকাসড হইতে হয়। তোমার ফোকাসটা কোনদিকে?
ফ্যামিলি মেন্টেইন করা, বাচ্চাদেরকে বড় করা অনেক বড় একটা রেস্পনসিবিলিটি। এইটা নিতে তুমি পচিশ-তিরিশ বছরের নারী হাপায় উঠো, অথচ একটা প্রায় বৃদ্ধা মধ্যবয়স্ক মহিলার মাথায় নির্দ্বিধায় কাজটা চাপায় দিতে তোমার একটুও বাধে না, এইটা তোমার কেমন বিবেক? তোমার স্বপ্নের লাভ গুণবা তুমি, বেনিফিটেড হবা তুমি, মানুষের নজরে এস্টাবলিশড হবা তুমি, সমাজে স্ট্যাটাস বাড়বে তোমার। সব তোমার লাভ, খালি কলুর বলদের মতো শাশুড়ি খাটবে কেন? একটু জানতে চাই।
নাটকের মাধ্যমে মেয়েদের/কর্মজীবী মায়েদের জীবনের কঠিন বাস্তবতা তুলে ধরেছেন, অসংখ্য ধন্যবাদ। নাটকটি দেখে যদি কিছু সংখ্যক মানুষের বিবেক জাগ্রত হয় সেটাই সার্থকতা। ❤
একজন নারীর স্বপ্ন সে ক্যারিয়ারে উন্নতি করবে, চাকরি-বাকরি করে টাকা কামাবে। স্বপ্ন মানুষের থাকতেই পারে।
কিন্তু নিজের স্বপ্ন পূরণের জন্য অন্যকে দায়ী করা কেন? নিজের স্বপ্ন পূরণে অন্যকে সিড়ি হিসেবে ব্যবহার করা কেন? নিজের বাচ্চার দায়িত্ব কেউ না নিলে তাকে দোষ দেয়া কেন?
ধরুন, আমার একটা জমি আছে, সেখানে একটা বাড়ি বানাব আমি। আমার অনেকদিনের স্বপ্ন। এই বাড়ির ইনভেস্টমেন্ট আমার, কাজেই বাড়িটাও সম্পূর্ণই আমার হবে। ওদিকে আবার আমার একটা দোকানও আছে। সেখানে কর্মচারীদেরকে দেখাশোনা করা লাগে।
এখন বাড়ি বানাব বলে, আমি আশা করছি আমার ভাই দোকানের কাজটা দেখে দিবে। না, আমি তাকে এ কাজের পারিশ্রমিক হিসেবে কোনো টাকা দিব না। প্রফিটের ভাগ দিব না। আমার ব্যবসার শেয়ার দিব না। মোদ্দা কথা -- তাকে আমি আমার লাভের এক কানাকড়িও দিব না। কিন্তু আমি চাই, আমার দোকানটা আমার ভাই দেখাশোনা করবে। সে যতই ব্যস্ত থাকুক, সেটা আমার দেখার বিষয় না। তার নিজের চাকরি-বাকরি গোল্লায় যাক, আমাকে সাহায্য করতেই হবে। এতটুকুও না করলে কীসের ভাই সে? তার যেকোনো কাজের থেকে তো আমার স্বপ্নটা বেশি দামি৷ তবু আমার স্বপ্নপূরণে হেল্প করতে চায় না! খুব খারাপ লোক আমার ভাই, খুব বেয়াদব। খুব স্বার্থপর। মামাবাড়ির আবদার কাকে বলে দেখুন।
কেউ যদি ক্যারিয়ারকেই জীবনের লক্ষ্য-উদ্দেশ্য-স্বপ্ন-পরিচয় মনে করে, তাহলে তার উচিত ছিল ক্যারিয়ারকেই প্রাধান্য দেয়া। আর দশটা স্বাভাবিক মেয়ের মতো কেন সে একটা সাধারণ জীবন চায়? কেন বিয়ে করে? কেন বাচ্চা চায়? সে যদি বিয়ে না করত, তাহলে সংসার-বাচ্চাকাচ্চা নিয়ে কোনো ঝামেলাই থাকতো না। এখন সে ক্যারিয়ারও বানাইতে চাইবে, আবার আবদার তুলবে, আমার বাচ্চাটা তোমরা দেখে দাও, আমার রান্নাটা তোমরা করে দাও, আমার সংসারটাও তোমরা চালায় দাও -- এইটা তো ভাই ফেয়ার হইল না! তোমার স্বপ্নপূরণের ঠেকা কেন বেচারি শাশুড়ির ঘাড়ে চাপাচ্ছ? সে মহিলা বছরের পর বছর নিজের সংসার সামলাইসে। নিজের বাচ্চাকাচ্চা বড় করসে। এই বয়সে তাকে তার মতো থাকতে দাও না! সে একটু রেস্ট নিক। একটু আরাম করুক। দুইটা বই পড়ুক৷ কি টিভিতে নিউজ দেখুক। তাতে তোমার এত কেন জ্বলে? তুমি টাকা কামাইতে চাও, ক্যারিয়ার বানাইতে চাও -- এগুলা তোমার স্বপ্ন। তোমার স্বপ্ন পূরণে তুমি এফোর্ট দিবা, তোমার শাশুড়ি কেন ডাবল এফোর্ট দিবে -- আই মিন হোয়াই!?
এখনকার ক্যারিয়ারিস্ট মেয়েদের মধ্যে এই সমস্যাটাই দেখি। তারা সব চায়। কেন? নিজের প্রায়োরিটি সেট করো। আমি যদি নাচেও ভালো হইতে চাই, স্পোর্টসেও মেডেল আনতে চাই, বিতর্কেও ফার্স্ট হইতে চাই, আবার গোল্ডেন জিপিএ চাই - তাইলে তো পারব না। এতদিকে একসাথে কেউ সফল হইতে পারে না। কোনোকিছুতে ভালো করতে চাইলে মানুষকে ফোকাসড হইতে হয়। তোমার ফোকাসটা কোনদিকে?
ফ্যামিলি মেন্টেইন করা, বাচ্চাদেরকে বড় করা অনেক বড় একটা রেস্পনসিবিলিটি। এইটা নিতে তুমি পচিশ-তিরিশ বছরের নারী হাপায় উঠো, অথচ একটা প্রায় বৃদ্ধা মধ্যবয়স্ক মহিলার মাথায় নির্দ্বিধায় কাজটা চাপায় দিতে তোমার একটুও বাধে না, এইটা তোমার কেমন বিবেক? তোমার স্বপ্নের লাভ গুণবা তুমি, বেনিফিটেড হবা তুমি, মানুষের নজরে এস্টাবলিশড হবা তুমি, সমাজে স্ট্যাটাস বাড়বে তোমার। সব তোমার লাভ, খালি কলুর বলদের মতো শাশুড়ি খাটবে কেন? একটু জানতে চাই।
মন টা ভরে গেলো।এত প্রাসঙ্গিক নাটক টি।সন্তান তো শুধু মা এর নয়,একটা বাচ্চার দায়িত্ব পরিবারের সকলের।সকলের সাহায্যেই একটি শিশু আদর্শ মানুষ হয়ে উঠতে পারে।খুব ভালো লাগলো।অভিনয় ,পরিচালনা সব।শুভেচ্ছা সকল কে।ভালো থাকবেন।🙏
বাস্তবধর্মী একটা নাটক। এক কথায় অসাধারণ। সমাজে একজন কর্মজীবী মা কে কতোটা কষ্ট করতে হয় এই নাটকে সেটাই তুলে ধরা হয়েছে। ধন্যবাদ জানাচ্ছি যিনি এই নাটকের গল্পটি লিখেছেন আরও ধন্যবাদ মোস্তফা কামাল রাজ সাহেবকে। মেহজাবিন চৌধুরীর অভিনয় সত্যিই অনন্য 💗💗💗
একজন নারীর স্বপ্ন সে ক্যারিয়ারে উন্নতি করবে, চাকরি-বাকরি করে টাকা কামাবে। স্বপ্ন মানুষের থাকতেই পারে।
কিন্তু নিজের স্বপ্ন পূরণের জন্য অন্যকে দায়ী করা কেন? নিজের স্বপ্ন পূরণে অন্যকে সিড়ি হিসেবে ব্যবহার করা কেন? নিজের বাচ্চার দায়িত্ব কেউ না নিলে তাকে দোষ দেয়া কেন?
ধরুন, আমার একটা জমি আছে, সেখানে একটা বাড়ি বানাব আমি। আমার অনেকদিনের স্বপ্ন। এই বাড়ির ইনভেস্টমেন্ট আমার, কাজেই বাড়িটাও সম্পূর্ণই আমার হবে। ওদিকে আবার আমার একটা দোকানও আছে। সেখানে কর্মচারীদেরকে দেখাশোনা করা লাগে।
এখন বাড়ি বানাব বলে, আমি আশা করছি আমার ভাই দোকানের কাজটা দেখে দিবে। না, আমি তাকে এ কাজের পারিশ্রমিক হিসেবে কোনো টাকা দিব না। প্রফিটের ভাগ দিব না। আমার ব্যবসার শেয়ার দিব না। মোদ্দা কথা -- তাকে আমি আমার লাভের এক কানাকড়িও দিব না। কিন্তু আমি চাই, আমার দোকানটা আমার ভাই দেখাশোনা করবে। সে যতই ব্যস্ত থাকুক, সেটা আমার দেখার বিষয় না। তার নিজের চাকরি-বাকরি গোল্লায় যাক, আমাকে সাহায্য করতেই হবে। এতটুকুও না করলে কীসের ভাই সে? তার যেকোনো কাজের থেকে তো আমার স্বপ্নটা বেশি দামি৷ তবু আমার স্বপ্নপূরণে হেল্প করতে চায় না! খুব খারাপ লোক আমার ভাই, খুব বেয়াদব। খুব স্বার্থপর। মামাবাড়ির আবদার কাকে বলে দেখুন।
কেউ যদি ক্যারিয়ারকেই জীবনের লক্ষ্য-উদ্দেশ্য-স্বপ্ন-পরিচয় মনে করে, তাহলে তার উচিত ছিল ক্যারিয়ারকেই প্রাধান্য দেয়া। আর দশটা স্বাভাবিক মেয়ের মতো কেন সে একটা সাধারণ জীবন চায়? কেন বিয়ে করে? কেন বাচ্চা চায়? সে যদি বিয়ে না করত, তাহলে সংসার-বাচ্চাকাচ্চা নিয়ে কোনো ঝামেলাই থাকতো না। এখন সে ক্যারিয়ারও বানাইতে চাইবে, আবার আবদার তুলবে, আমার বাচ্চাটা তোমরা দেখে দাও, আমার রান্নাটা তোমরা করে দাও, আমার সংসারটাও তোমরা চালায় দাও -- এইটা তো ভাই ফেয়ার হইল না! তোমার স্বপ্নপূরণের ঠেকা কেন বেচারি শাশুড়ির ঘাড়ে চাপাচ্ছ? সে মহিলা বছরের পর বছর নিজের সংসার সামলাইসে। নিজের বাচ্চাকাচ্চা বড় করসে। এই বয়সে তাকে তার মতো থাকতে দাও না! সে একটু রেস্ট নিক। একটু আরাম করুক। দুইটা বই পড়ুক৷ কি টিভিতে নিউজ দেখুক। তাতে তোমার এত কেন জ্বলে? তুমি টাকা কামাইতে চাও, ক্যারিয়ার বানাইতে চাও -- এগুলা তোমার স্বপ্ন। তোমার স্বপ্ন পূরণে তুমি এফোর্ট দিবা, তোমার শাশুড়ি কেন ডাবল এফোর্ট দিবে -- আই মিন হোয়াই!?
এখনকার ক্যারিয়ারিস্ট মেয়েদের মধ্যে এই সমস্যাটাই দেখি। তারা সব চায়। কেন? নিজের প্রায়োরিটি সেট করো। আমি যদি নাচেও ভালো হইতে চাই, স্পোর্টসেও মেডেল আনতে চাই, বিতর্কেও ফার্স্ট হইতে চাই, আবার গোল্ডেন জিপিএ চাই - তাইলে তো পারব না। এতদিকে একসাথে কেউ সফল হইতে পারে না। কোনোকিছুতে ভালো করতে চাইলে মানুষকে ফোকাসড হইতে হয়। তোমার ফোকাসটা কোনদিকে?
ফ্যামিলি মেন্টেইন করা, বাচ্চাদেরকে বড় করা অনেক বড় একটা রেস্পনসিবিলিটি। এইটা নিতে তুমি পচিশ-তিরিশ বছরের নারী হাপায় উঠো, অথচ একটা প্রায় বৃদ্ধা মধ্যবয়স্ক মহিলার মাথায় নির্দ্বিধায় কাজটা চাপায় দিতে তোমার একটুও বাধে না, এইটা তোমার কেমন বিবেক? তোমার স্বপ্নের লাভ গুণবা তুমি, বেনিফিটেড হবা তুমি, মানুষের নজরে এস্টাবলিশড হবা তুমি, সমাজে স্ট্যাটাস বাড়বে তোমার। সব তোমার লাভ, খালি কলুর বলদের মতো শাশুড়ি খাটবে কেন? একটু জানতে চাই।
Ai natok ta potita family dekha uchit... Ai te akta Meyer Jibone onek kisu ase. Koto ta osohai akono meye ra aita dekhle onek a onek kisu sikhte parbe...
অসাধারণ গল্প আর সুনিপুণ নির্মাণে অনন্যা সত্যিই অনন্যা হয়ে উঠলো। প্রতিটি কর্মজীবী নারীদের সাথে এই ধরনের ঘটনা ঘটে থাকে। ডিভোর্সের জন্য যারা শুধু মেয়েদের দোষারোপ করেন তারা এই নাটকটা দেখে নিলেই পারে ❤ ধন্যবাদ ❤❤❤❤
আমি একটা বোনের ভাই হিসেবে বলছি এই নাটকটা প্রত্যেকটা বাবাদের দেখা উচিত। যারা বলে একটা বাচ্চা সামলাতে পারে না, সারাদিন ধরে কি কাজ করে। আমরা পুরুষদের মতো তো আর কষ্টের কাজ করে না। আমি দেখেছি আমার বোনকে রাত-দিন ২৪ ঘন্টা বাচ্চা কোলে নিয়ে থাকতে। সারাটা রাত বাচ্চাকে নিয়ে সজাগ থাকতে। চোখের পাতা একটু এক করতেই বাচ্চার কান্নায় ঘুম ভেঙে যেতে। বাচ্চাটাকে নিয়ে রাত-দিন ২৪ ঘন্টা এক করে দিতে। খেতে বসলেই বাচ্চার কান্নায় খাওয়া ফেলে রেখে আসতে। এটা আমি খুব কাছ থেকে দেখেছি আমার বোনকে। এটা না দেখলে আমি কোনোদিন বিশশাস করতে পারতাম না। ' মা ' হওয়া যে কত কঠিন তা আমি আমি আমার বোনকে হারে হারে টের পেতে দেখেছি। পুরা একটা মানসিক রোগিদের মতো হতে আমার বোনকে। তারপর আবার সংসার ঠিকমতো চালাতে। আসলে আমাদের মায়েরা পিঠে কত বোঝা নিয়ে ঘুরে!!!! 😢
স্বাধীনতা, সমান অধিকার ওইসব মুখের কথা মাত্র। বাস্তবে নারীদের অবস্থা এটাই.. মা হওয়াটা কখনো সহজ কাজ নয়। খুবই সুন্দর বাস্তবিক একটি নাটক। গল্পটি মন ছুঁয়ে গেলো ।❤
Je natok ta likhece ter sotti onek bastoboter sathe mil ache.mehejabien ke onek thanks sotti matter gulu ke real life e nie aser jonno natoker maddhom die 😢.amader moto meye ra sotti Ki super mom hoie uthte pari 😢.ei somaje keu buje na ekta meye manush er jibon as a mom hisabe
এই নাটক টা বাস্তবের সাথে অনেক মিল রয়েছে। যখন একটা বাচ্চা হয় তখন সবাই কে চেনা যায় কে কেমন ব্যাবহার করে সব বের হয়ে আসে।একজন মা-ই পারে সব কিছু করতে সব চাপ মায়ের,, 😢 অনেক সুন্দর হইছে অভিনয় ❤ মন ছুয়ে গেল❤
মেহজবীন আসলেই অতুলনীয়! এই চমৎকার নাটকটা প্রজন্মে থেকে প্রজন্মে ইতিহাস হয়ে থাকবে! মূলকথা, ২৪ ঘন্টা সন্তানের লালনপালনে জগতে মায়েদের কোনও বিশ্রাম নেই। বড় ভালোবাসি মা❤
মায়েদের কোন ক্লান্তি থাকতে নেই, কোন রাগ, অভিমান, অভিযোগ,কোন অসুখ থাকতে নেই,কোন বিশ্রাম থাকতে নেই। মা মানে শুধু একটা বাচ্চার মা না। পরিবার নামের গোটা বলয়ের মা!! সবাইকে তার আগলে রাখতে হয়।
অসাধারণ প্রয়াস!নাটকের বিষয়টাই সমাজে অসম্পূর্ণ নারী স্বাধীনতার উৎকৃষ্ট উদাহরণ!প্রত্যেকের উপস্থাপনা এতটাই উৎকৃষ্ট ও সাবলীল যে, কখনও মনে হল না যে নাটক দেখছি! মেহেজাবিন ও পুরো টীম কে ধন্যবাদ ও অভিনন্দন!
একজন নারীর স্বপ্ন সে ক্যারিয়ারে উন্নতি করবে, চাকরি-বাকরি করে টাকা কামাবে। স্বপ্ন মানুষের থাকতেই পারে।
কিন্তু নিজের স্বপ্ন পূরণের জন্য অন্যকে দায়ী করা কেন? নিজের স্বপ্ন পূরণে অন্যকে সিড়ি হিসেবে ব্যবহার করা কেন? নিজের বাচ্চার দায়িত্ব কেউ না নিলে তাকে দোষ দেয়া কেন?
ধরুন, আমার একটা জমি আছে, সেখানে একটা বাড়ি বানাব আমি। আমার অনেকদিনের স্বপ্ন। এই বাড়ির ইনভেস্টমেন্ট আমার, কাজেই বাড়িটাও সম্পূর্ণই আমার হবে। ওদিকে আবার আমার একটা দোকানও আছে। সেখানে কর্মচারীদেরকে দেখাশোনা করা লাগে।
এখন বাড়ি বানাব বলে, আমি আশা করছি আমার ভাই দোকানের কাজটা দেখে দিবে। না, আমি তাকে এ কাজের পারিশ্রমিক হিসেবে কোনো টাকা দিব না। প্রফিটের ভাগ দিব না। আমার ব্যবসার শেয়ার দিব না। মোদ্দা কথা -- তাকে আমি আমার লাভের এক কানাকড়িও দিব না। কিন্তু আমি চাই, আমার দোকানটা আমার ভাই দেখাশোনা করবে। সে যতই ব্যস্ত থাকুক, সেটা আমার দেখার বিষয় না। তার নিজের চাকরি-বাকরি গোল্লায় যাক, আমাকে সাহায্য করতেই হবে। এতটুকুও না করলে কীসের ভাই সে? তার যেকোনো কাজের থেকে তো আমার স্বপ্নটা বেশি দামি৷ তবু আমার স্বপ্নপূরণে হেল্প করতে চায় না! খুব খারাপ লোক আমার ভাই, খুব বেয়াদব। খুব স্বার্থপর। মামাবাড়ির আবদার কাকে বলে দেখুন।
কেউ যদি ক্যারিয়ারকেই জীবনের লক্ষ্য-উদ্দেশ্য-স্বপ্ন-পরিচয় মনে করে, তাহলে তার উচিত ছিল ক্যারিয়ারকেই প্রাধান্য দেয়া। আর দশটা স্বাভাবিক মেয়ের মতো কেন সে একটা সাধারণ জীবন চায়? কেন বিয়ে করে? কেন বাচ্চা চায়? সে যদি বিয়ে না করত, তাহলে সংসার-বাচ্চাকাচ্চা নিয়ে কোনো ঝামেলাই থাকতো না। এখন সে ক্যারিয়ারও বানাইতে চাইবে, আবার আবদার তুলবে, আমার বাচ্চাটা তোমরা দেখে দাও, আমার রান্নাটা তোমরা করে দাও, আমার সংসারটাও তোমরা চালায় দাও -- এইটা তো ভাই ফেয়ার হইল না! তোমার স্বপ্নপূরণের ঠেকা কেন বেচারি শাশুড়ির ঘাড়ে চাপাচ্ছ? সে মহিলা বছরের পর বছর নিজের সংসার সামলাইসে। নিজের বাচ্চাকাচ্চা বড় করসে। এই বয়সে তাকে তার মতো থাকতে দাও না! সে একটু রেস্ট নিক। একটু আরাম করুক। দুইটা বই পড়ুক৷ কি টিভিতে নিউজ দেখুক। তাতে তোমার এত কেন জ্বলে? তুমি টাকা কামাইতে চাও, ক্যারিয়ার বানাইতে চাও -- এগুলা তোমার স্বপ্ন। তোমার স্বপ্ন পূরণে তুমি এফোর্ট দিবা, তোমার শাশুড়ি কেন ডাবল এফোর্ট দিবে -- আই মিন হোয়াই!?
এখনকার ক্যারিয়ারিস্ট মেয়েদের মধ্যে এই সমস্যাটাই দেখি। তারা সব চায়। কেন? নিজের প্রায়োরিটি সেট করো। আমি যদি নাচেও ভালো হইতে চাই, স্পোর্টসেও মেডেল আনতে চাই, বিতর্কেও ফার্স্ট হইতে চাই, আবার গোল্ডেন জিপিএ চাই - তাইলে তো পারব না। এতদিকে একসাথে কেউ সফল হইতে পারে না। কোনোকিছুতে ভালো করতে চাইলে মানুষকে ফোকাসড হইতে হয়। তোমার ফোকাসটা কোনদিকে?
ফ্যামিলি মেন্টেইন করা, বাচ্চাদেরকে বড় করা অনেক বড় একটা রেস্পনসিবিলিটি। এইটা নিতে তুমি পচিশ-তিরিশ বছরের নারী হাপায় উঠো, অথচ একটা প্রায় বৃদ্ধা মধ্যবয়স্ক মহিলার মাথায় নির্দ্বিধায় কাজটা চাপায় দিতে তোমার একটুও বাধে না, এইটা তোমার কেমন বিবেক? তোমার স্বপ্নের লাভ গুণবা তুমি, বেনিফিটেড হবা তুমি, মানুষের নজরে এস্টাবলিশড হবা তুমি, সমাজে স্ট্যাটাস বাড়বে তোমার। সব তোমার লাভ, খালি কলুর বলদের মতো শাশুড়ি খাটবে কেন? একটু জানতে চাই।
একজন নারীর স্বপ্ন সে ক্যারিয়ারে উন্নতি করবে, চাকরি-বাকরি করে টাকা কামাবে। স্বপ্ন মানুষের থাকতেই পারে।
কিন্তু নিজের স্বপ্ন পূরণের জন্য অন্যকে দায়ী করা কেন? নিজের স্বপ্ন পূরণে অন্যকে সিড়ি হিসেবে ব্যবহার করা কেন? নিজের বাচ্চার দায়িত্ব কেউ না নিলে তাকে দোষ দেয়া কেন?
ধরুন, আমার একটা জমি আছে, সেখানে একটা বাড়ি বানাব আমি। আমার অনেকদিনের স্বপ্ন। এই বাড়ির ইনভেস্টমেন্ট আমার, কাজেই বাড়িটাও সম্পূর্ণই আমার হবে। ওদিকে আবার আমার একটা দোকানও আছে। সেখানে কর্মচারীদেরকে দেখাশোনা করা লাগে।
এখন বাড়ি বানাব বলে, আমি আশা করছি আমার ভাই দোকানের কাজটা দেখে দিবে। না, আমি তাকে এ কাজের পারিশ্রমিক হিসেবে কোনো টাকা দিব না। প্রফিটের ভাগ দিব না। আমার ব্যবসার শেয়ার দিব না। মোদ্দা কথা -- তাকে আমি আমার লাভের এক কানাকড়িও দিব না। কিন্তু আমি চাই, আমার দোকানটা আমার ভাই দেখাশোনা করবে। সে যতই ব্যস্ত থাকুক, সেটা আমার দেখার বিষয় না। তার নিজের চাকরি-বাকরি গোল্লায় যাক, আমাকে সাহায্য করতেই হবে। এতটুকুও না করলে কীসের ভাই সে? তার যেকোনো কাজের থেকে তো আমার স্বপ্নটা বেশি দামি৷ তবু আমার স্বপ্নপূরণে হেল্প করতে চায় না! খুব খারাপ লোক আমার ভাই, খুব বেয়াদব। খুব স্বার্থপর। মামাবাড়ির আবদার কাকে বলে দেখুন।
কেউ যদি ক্যারিয়ারকেই জীবনের লক্ষ্য-উদ্দেশ্য-স্বপ্ন-পরিচয় মনে করে, তাহলে তার উচিত ছিল ক্যারিয়ারকেই প্রাধান্য দেয়া। আর দশটা স্বাভাবিক মেয়ের মতো কেন সে একটা সাধারণ জীবন চায়? কেন বিয়ে করে? কেন বাচ্চা চায়? সে যদি বিয়ে না করত, তাহলে সংসার-বাচ্চাকাচ্চা নিয়ে কোনো ঝামেলাই থাকতো না। এখন সে ক্যারিয়ারও বানাইতে চাইবে, আবার আবদার তুলবে, আমার বাচ্চাটা তোমরা দেখে দাও, আমার রান্নাটা তোমরা করে দাও, আমার সংসারটাও তোমরা চালায় দাও -- এইটা তো ভাই ফেয়ার হইল না! তোমার স্বপ্নপূরণের ঠেকা কেন বেচারি শাশুড়ির ঘাড়ে চাপাচ্ছ? সে মহিলা বছরের পর বছর নিজের সংসার সামলাইসে। নিজের বাচ্চাকাচ্চা বড় করসে। এই বয়সে তাকে তার মতো থাকতে দাও না! সে একটু রেস্ট নিক। একটু আরাম করুক। দুইটা বই পড়ুক৷ কি টিভিতে নিউজ দেখুক। তাতে তোমার এত কেন জ্বলে? তুমি টাকা কামাইতে চাও, ক্যারিয়ার বানাইতে চাও -- এগুলা তোমার স্বপ্ন। তোমার স্বপ্ন পূরণে তুমি এফোর্ট দিবা, তোমার শাশুড়ি কেন ডাবল এফোর্ট দিবে -- আই মিন হোয়াই!?
এখনকার ক্যারিয়ারিস্ট মেয়েদের মধ্যে এই সমস্যাটাই দেখি। তারা সব চায়। কেন? নিজের প্রায়োরিটি সেট করো। আমি যদি নাচেও ভালো হইতে চাই, স্পোর্টসেও মেডেল আনতে চাই, বিতর্কেও ফার্স্ট হইতে চাই, আবার গোল্ডেন জিপিএ চাই - তাইলে তো পারব না। এতদিকে একসাথে কেউ সফল হইতে পারে না। কোনোকিছুতে ভালো করতে চাইলে মানুষকে ফোকাসড হইতে হয়। তোমার ফোকাসটা কোনদিকে?
ফ্যামিলি মেন্টেইন করা, বাচ্চাদেরকে বড় করা অনেক বড় একটা রেস্পনসিবিলিটি। এইটা নিতে তুমি পচিশ-তিরিশ বছরের নারী হাপায় উঠো, অথচ একটা প্রায় বৃদ্ধা মধ্যবয়স্ক মহিলার মাথায় নির্দ্বিধায় কাজটা চাপায় দিতে তোমার একটুও বাধে না, এইটা তোমার কেমন বিবেক? তোমার স্বপ্নের লাভ গুণবা তুমি, বেনিফিটেড হবা তুমি, মানুষের নজরে এস্টাবলিশড হবা তুমি, সমাজে স্ট্যাটাস বাড়বে তোমার। সব তোমার লাভ, খালি কলুর বলদের মতো শাশুড়ি খাটবে কেন? একটু জানতে চাই।
কী ভয়ানক সুন্দর একটা কাজ 👌💝। সংশ্লিষ্ট সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ এতো সুন্দর একটা কাজ উপহার দেয়ার জন্য 💝। মেহজাবিন যে কতো টা পরিণত অভিনেত্রী তা বলার অপেক্ষা রাখে না❤।
সত্যি অনেক সুন্দর 🥺❤️ আসলেই বর্তমান সময়ে মায়ের অবস্থান টা এই অনন্যা নাটকে সুন্দর করে ফুটিয়ে তুলেছে 🥲 সঙ্গে তুলে ধরেছে বর্তমান সময়ে বাবা দের মনমানসিকতা 😀💔
একজন নারীর স্বপ্ন সে ক্যারিয়ারে উন্নতি করবে, চাকরি-বাকরি করে টাকা কামাবে। স্বপ্ন মানুষের থাকতেই পারে।
কিন্তু নিজের স্বপ্ন পূরণের জন্য অন্যকে দায়ী করা কেন? নিজের স্বপ্ন পূরণে অন্যকে সিড়ি হিসেবে ব্যবহার করা কেন? নিজের বাচ্চার দায়িত্ব কেউ না নিলে তাকে দোষ দেয়া কেন?
ধরুন, আমার একটা জমি আছে, সেখানে একটা বাড়ি বানাব আমি। আমার অনেকদিনের স্বপ্ন। এই বাড়ির ইনভেস্টমেন্ট আমার, কাজেই বাড়িটাও সম্পূর্ণই আমার হবে। ওদিকে আবার আমার একটা দোকানও আছে। সেখানে কর্মচারীদেরকে দেখাশোনা করা লাগে।
এখন বাড়ি বানাব বলে, আমি আশা করছি আমার ভাই দোকানের কাজটা দেখে দিবে। না, আমি তাকে এ কাজের পারিশ্রমিক হিসেবে কোনো টাকা দিব না। প্রফিটের ভাগ দিব না। আমার ব্যবসার শেয়ার দিব না। মোদ্দা কথা -- তাকে আমি আমার লাভের এক কানাকড়িও দিব না। কিন্তু আমি চাই, আমার দোকানটা আমার ভাই দেখাশোনা করবে। সে যতই ব্যস্ত থাকুক, সেটা আমার দেখার বিষয় না। তার নিজের চাকরি-বাকরি গোল্লায় যাক, আমাকে সাহায্য করতেই হবে। এতটুকুও না করলে কীসের ভাই সে? তার যেকোনো কাজের থেকে তো আমার স্বপ্নটা বেশি দামি৷ তবু আমার স্বপ্নপূরণে হেল্প করতে চায় না! খুব খারাপ লোক আমার ভাই, খুব বেয়াদব। খুব স্বার্থপর। মামাবাড়ির আবদার কাকে বলে দেখুন।
কেউ যদি ক্যারিয়ারকেই জীবনের লক্ষ্য-উদ্দেশ্য-স্বপ্ন-পরিচয় মনে করে, তাহলে তার উচিত ছিল ক্যারিয়ারকেই প্রাধান্য দেয়া। আর দশটা স্বাভাবিক মেয়ের মতো কেন সে একটা সাধারণ জীবন চায়? কেন বিয়ে করে? কেন বাচ্চা চায়? সে যদি বিয়ে না করত, তাহলে সংসার-বাচ্চাকাচ্চা নিয়ে কোনো ঝামেলাই থাকতো না। এখন সে ক্যারিয়ারও বানাইতে চাইবে, আবার আবদার তুলবে, আমার বাচ্চাটা তোমরা দেখে দাও, আমার রান্নাটা তোমরা করে দাও, আমার সংসারটাও তোমরা চালায় দাও -- এইটা তো ভাই ফেয়ার হইল না! তোমার স্বপ্নপূরণের ঠেকা কেন বেচারি শাশুড়ির ঘাড়ে চাপাচ্ছ? সে মহিলা বছরের পর বছর নিজের সংসার সামলাইসে। নিজের বাচ্চাকাচ্চা বড় করসে। এই বয়সে তাকে তার মতো থাকতে দাও না! সে একটু রেস্ট নিক। একটু আরাম করুক। দুইটা বই পড়ুক৷ কি টিভিতে নিউজ দেখুক। তাতে তোমার এত কেন জ্বলে? তুমি টাকা কামাইতে চাও, ক্যারিয়ার বানাইতে চাও -- এগুলা তোমার স্বপ্ন। তোমার স্বপ্ন পূরণে তুমি এফোর্ট দিবা, তোমার শাশুড়ি কেন ডাবল এফোর্ট দিবে -- আই মিন হোয়াই!?
এখনকার ক্যারিয়ারিস্ট মেয়েদের মধ্যে এই সমস্যাটাই দেখি। তারা সব চায়। কেন? নিজের প্রায়োরিটি সেট করো। আমি যদি নাচেও ভালো হইতে চাই, স্পোর্টসেও মেডেল আনতে চাই, বিতর্কেও ফার্স্ট হইতে চাই, আবার গোল্ডেন জিপিএ চাই - তাইলে তো পারব না। এতদিকে একসাথে কেউ সফল হইতে পারে না। কোনোকিছুতে ভালো করতে চাইলে মানুষকে ফোকাসড হইতে হয়। তোমার ফোকাসটা কোনদিকে?
ফ্যামিলি মেন্টেইন করা, বাচ্চাদেরকে বড় করা অনেক বড় একটা রেস্পনসিবিলিটি। এইটা নিতে তুমি পচিশ-তিরিশ বছরের নারী হাপায় উঠো, অথচ একটা প্রায় বৃদ্ধা মধ্যবয়স্ক মহিলার মাথায় নির্দ্বিধায় কাজটা চাপায় দিতে তোমার একটুও বাধে না, এইটা তোমার কেমন বিবেক? তোমার স্বপ্নের লাভ গুণবা তুমি, বেনিফিটেড হবা তুমি, মানুষের নজরে এস্টাবলিশড হবা তুমি, সমাজে স্ট্যাটাস বাড়বে তোমার। সব তোমার লাভ, খালি কলুর বলদের মতো শাশুড়ি খাটবে কেন? একটু জানতে চাই।
কান্না চলে আসলো নাটকটি দেখে,,,শুধু কর্মজীবি মায়েরা না সাধারণ মায়েরাও এমন পরিস্থিতির শিকার 😥😥 সবাই ভাবে মেয়েদের এমন কি কাজ তারা তো সারাদিন বাড়িতে শুয়ে বসে থাকে আরে একদিন শুধু মেয়ে হয়ে দেখেন কেমন লাগে তাদের জীবন
ধন্যবাদ নাটকটির রচয়িতাকে, সত্যিটাকে সুন্দরভাবে তুলে ধরার জন্য🙏 দেশ স্বাধীন হলে ও, নারী আর পুরুষ সমান দাবী করলে ও তা যে কতটুকু সত্য তা আমরা সবাই জানি, আসুন নিজে বদলায় তাহলে তা দেখে অন্যরাও একদিন বদলাবে। স্যালুট মাহাজাবিনকে, আপনি আপনার অসাধারণ অভিনয়ের মাধ্যমে চরিত্রটিকে সুন্দর করে ফুটিয়ে তুলেছেন ❤ ২৩সালের সেরা নাটকের একটি এটি তবে ব্যাপ্তি আরো একটু বড় হলে আরো সুন্দর হতো। ধন্যবাদ সকল কলাকুশলীকে।
একজন নারীর স্বপ্ন সে ক্যারিয়ারে উন্নতি করবে, চাকরি-বাকরি করে টাকা কামাবে। স্বপ্ন মানুষের থাকতেই পারে।
কিন্তু নিজের স্বপ্ন পূরণের জন্য অন্যকে দায়ী করা কেন? নিজের স্বপ্ন পূরণে অন্যকে সিড়ি হিসেবে ব্যবহার করা কেন? নিজের বাচ্চার দায়িত্ব কেউ না নিলে তাকে দোষ দেয়া কেন?
ধরুন, আমার একটা জমি আছে, সেখানে একটা বাড়ি বানাব আমি। আমার অনেকদিনের স্বপ্ন। এই বাড়ির ইনভেস্টমেন্ট আমার, কাজেই বাড়িটাও সম্পূর্ণই আমার হবে। ওদিকে আবার আমার একটা দোকানও আছে। সেখানে কর্মচারীদেরকে দেখাশোনা করা লাগে।
এখন বাড়ি বানাব বলে, আমি আশা করছি আমার ভাই দোকানের কাজটা দেখে দিবে। না, আমি তাকে এ কাজের পারিশ্রমিক হিসেবে কোনো টাকা দিব না। প্রফিটের ভাগ দিব না। আমার ব্যবসার শেয়ার দিব না। মোদ্দা কথা -- তাকে আমি আমার লাভের এক কানাকড়িও দিব না। কিন্তু আমি চাই, আমার দোকানটা আমার ভাই দেখাশোনা করবে। সে যতই ব্যস্ত থাকুক, সেটা আমার দেখার বিষয় না। তার নিজের চাকরি-বাকরি গোল্লায় যাক, আমাকে সাহায্য করতেই হবে। এতটুকুও না করলে কীসের ভাই সে? তার যেকোনো কাজের থেকে তো আমার স্বপ্নটা বেশি দামি৷ তবু আমার স্বপ্নপূরণে হেল্প করতে চায় না! খুব খারাপ লোক আমার ভাই, খুব বেয়াদব। খুব স্বার্থপর। মামাবাড়ির আবদার কাকে বলে দেখুন।
কেউ যদি ক্যারিয়ারকেই জীবনের লক্ষ্য-উদ্দেশ্য-স্বপ্ন-পরিচয় মনে করে, তাহলে তার উচিত ছিল ক্যারিয়ারকেই প্রাধান্য দেয়া। আর দশটা স্বাভাবিক মেয়ের মতো কেন সে একটা সাধারণ জীবন চায়? কেন বিয়ে করে? কেন বাচ্চা চায়? সে যদি বিয়ে না করত, তাহলে সংসার-বাচ্চাকাচ্চা নিয়ে কোনো ঝামেলাই থাকতো না। এখন সে ক্যারিয়ারও বানাইতে চাইবে, আবার আবদার তুলবে, আমার বাচ্চাটা তোমরা দেখে দাও, আমার রান্নাটা তোমরা করে দাও, আমার সংসারটাও তোমরা চালায় দাও -- এইটা তো ভাই ফেয়ার হইল না! তোমার স্বপ্নপূরণের ঠেকা কেন বেচারি শাশুড়ির ঘাড়ে চাপাচ্ছ? সে মহিলা বছরের পর বছর নিজের সংসার সামলাইসে। নিজের বাচ্চাকাচ্চা বড় করসে। এই বয়সে তাকে তার মতো থাকতে দাও না! সে একটু রেস্ট নিক। একটু আরাম করুক। দুইটা বই পড়ুক৷ কি টিভিতে নিউজ দেখুক। তাতে তোমার এত কেন জ্বলে? তুমি টাকা কামাইতে চাও, ক্যারিয়ার বানাইতে চাও -- এগুলা তোমার স্বপ্ন। তোমার স্বপ্ন পূরণে তুমি এফোর্ট দিবা, তোমার শাশুড়ি কেন ডাবল এফোর্ট দিবে -- আই মিন হোয়াই!?
এখনকার ক্যারিয়ারিস্ট মেয়েদের মধ্যে এই সমস্যাটাই দেখি। তারা সব চায়। কেন? নিজের প্রায়োরিটি সেট করো। আমি যদি নাচেও ভালো হইতে চাই, স্পোর্টসেও মেডেল আনতে চাই, বিতর্কেও ফার্স্ট হইতে চাই, আবার গোল্ডেন জিপিএ চাই - তাইলে তো পারব না। এতদিকে একসাথে কেউ সফল হইতে পারে না। কোনোকিছুতে ভালো করতে চাইলে মানুষকে ফোকাসড হইতে হয়। তোমার ফোকাসটা কোনদিকে?
ফ্যামিলি মেন্টেইন করা, বাচ্চাদেরকে বড় করা অনেক বড় একটা রেস্পনসিবিলিটি। এইটা নিতে তুমি পচিশ-তিরিশ বছরের নারী হাপায় উঠো, অথচ একটা প্রায় বৃদ্ধা মধ্যবয়স্ক মহিলার মাথায় নির্দ্বিধায় কাজটা চাপায় দিতে তোমার একটুও বাধে না, এইটা তোমার কেমন বিবেক? তোমার স্বপ্নের লাভ গুণবা তুমি, বেনিফিটেড হবা তুমি, মানুষের নজরে এস্টাবলিশড হবা তুমি, সমাজে স্ট্যাটাস বাড়বে তোমার। সব তোমার লাভ, খালি কলুর বলদের মতো শাশুড়ি খাটবে কেন? একটু জানতে চাই।
মেয়ে মানেই কি শব্দ আর কথা গিলে যাওয়া😊 এই বাস্তব চিত্র গুলো ভবিষ্যত সিদ্ধান্ত কে প্রশ্নের আর উদ্দিগ্নের মূখে ফেলে দেয় 😢 খুব ভয় করে😢। বলার ভাষা নেই, অসাধারণ ❤
এটা শুধু নাটক না অনেক মেয়েদের জীবনের বাস্তবিক একটা গল্পঃ নাটক টা দেখে নিজের কথা মনে হলো আর কান্না থামাতে পারি নাই অনুরোধ সব ভাই এবং দাদাদের নিজের স্ত্রীকে বুঝুন 😢
সত্যি সত্যি বলছি খুব খুবই সুন্দর হয়েছে নাটক টি। প্রতিটি মায়ের এটা মনের কথা।সত্যি আমরা মেয়েরা খুব অসহায়।আমার বোন টা এর থেকেও বেশি কস্টে আছে।সে না পাচ্ছে স্বামীকে, না শাশুড়ি,না কাজের মেয়ে,কেউ নেই তার সাথে একা বাচ্ছা আর অফিস সংসার সবি একলা সামলাচ্ছে।মাঝে মধ্যে খুবই কান্না করে আর পেরে উঠতে পারছেনা।সত্যি নারীরা অসহায়।
তোদেরকে কে বলছে বাইরে গিয়ে কাজ করতে? পুরুষ বাইরের দিকটা সামলাম আর তোরা ঘরের দিকটা সামলা তাইলেই হয়। কেন নিজেরা ডাবল পরিশ্রম করতে যাস? নারী অধিকারের কথা বলে নিজেরাই নিজেদের প্রাপ্য সম্মান কমাতে চায় এরা।😂😂 কবে যে এদের মাথায় সুবুদ্ধির উদয় হবে কে জানে?
মেহেজাবীন আপু বরাবরই খুবই পছন্দের একটি চরিত্র। নারীর শক্তি কতটা তীব্র,নারীর অধিকার কতটা মজবুত,তা সকলের সামনে এত সুন্দর ভাবে তুলে ধরার জন্য অশেষ কৃতজ্ঞতা। আপনি আমাদের দেশের গর্ব।
নাটকটি দেখে কেমন লেগেছে? অবশ্যই কমেন্টে জানাবেন। আরো দেখুন - মেহজাবীন এর "কাজল" নাটকটি - th-cam.com/video/QGBqkLGJEU8/w-d-xo.html 😍😀
খুবই ভালো
অসম্ভব সুন্দর।
Outstanding
বলার মতো নয়।
অনেক ভালো লাগছে
ধাঅঅ@@faiz14379
নাটকটিতে মেয়েদের বিবাহিত জীবনের কষ্ট গুলো তুলে ধরা হয়েছে, অনেক সুন্দর হয়েছে, ২০২৩ সালের সেরা নাটক👌😔😥🥰
এর জন্য মেয়েদের বিয়ে বয়কট করা উচিত।😂😂😂
Right.
❤
একজন নারীর স্বপ্ন সে ক্যারিয়ারে উন্নতি করবে, চাকরি-বাকরি করে টাকা কামাবে। স্বপ্ন মানুষের থাকতেই পারে।
কিন্তু নিজের স্বপ্ন পূরণের জন্য অন্যকে দায়ী করা কেন?
নিজের স্বপ্ন পূরণে অন্যকে সিড়ি হিসেবে ব্যবহার করা কেন?
নিজের বাচ্চার দায়িত্ব কেউ না নিলে তাকে দোষ দেয়া কেন?
ধরুন, আমার একটা জমি আছে, সেখানে একটা বাড়ি বানাব আমি। আমার অনেকদিনের স্বপ্ন। এই বাড়ির ইনভেস্টমেন্ট আমার, কাজেই বাড়িটাও সম্পূর্ণই আমার হবে। ওদিকে আবার আমার একটা দোকানও আছে। সেখানে কর্মচারীদেরকে দেখাশোনা করা লাগে।
এখন বাড়ি বানাব বলে, আমি আশা করছি আমার ভাই দোকানের কাজটা দেখে দিবে। না, আমি তাকে এ কাজের পারিশ্রমিক হিসেবে কোনো টাকা দিব না। প্রফিটের ভাগ দিব না। আমার ব্যবসার শেয়ার দিব না। মোদ্দা কথা -- তাকে আমি আমার লাভের এক কানাকড়িও দিব না। কিন্তু আমি চাই, আমার দোকানটা আমার ভাই দেখাশোনা করবে। সে যতই ব্যস্ত থাকুক, সেটা আমার দেখার বিষয় না। তার নিজের চাকরি-বাকরি গোল্লায় যাক, আমাকে সাহায্য করতেই হবে। এতটুকুও না করলে কীসের ভাই সে? তার যেকোনো কাজের থেকে তো আমার স্বপ্নটা বেশি দামি৷ তবু আমার স্বপ্নপূরণে হেল্প করতে চায় না! খুব খারাপ লোক আমার ভাই, খুব বেয়াদব। খুব স্বার্থপর।
মামাবাড়ির আবদার কাকে বলে দেখুন।
কেউ যদি ক্যারিয়ারকেই জীবনের লক্ষ্য-উদ্দেশ্য-স্বপ্ন-পরিচয় মনে করে, তাহলে তার উচিত ছিল ক্যারিয়ারকেই প্রাধান্য দেয়া। আর দশটা স্বাভাবিক মেয়ের মতো কেন সে একটা সাধারণ জীবন চায়? কেন বিয়ে করে? কেন বাচ্চা চায়? সে যদি বিয়ে না করত, তাহলে সংসার-বাচ্চাকাচ্চা নিয়ে কোনো ঝামেলাই থাকতো না। এখন সে ক্যারিয়ারও বানাইতে চাইবে, আবার আবদার তুলবে, আমার বাচ্চাটা তোমরা দেখে দাও, আমার রান্নাটা তোমরা করে দাও, আমার সংসারটাও তোমরা চালায় দাও -- এইটা তো ভাই ফেয়ার হইল না! তোমার স্বপ্নপূরণের ঠেকা কেন বেচারি শাশুড়ির ঘাড়ে চাপাচ্ছ? সে মহিলা বছরের পর বছর নিজের সংসার সামলাইসে। নিজের বাচ্চাকাচ্চা বড় করসে। এই বয়সে তাকে তার মতো থাকতে দাও না! সে একটু রেস্ট নিক। একটু আরাম করুক। দুইটা বই পড়ুক৷ কি টিভিতে নিউজ দেখুক। তাতে তোমার এত কেন জ্বলে?
তুমি টাকা কামাইতে চাও, ক্যারিয়ার বানাইতে চাও -- এগুলা তোমার স্বপ্ন। তোমার স্বপ্ন পূরণে তুমি এফোর্ট দিবা, তোমার শাশুড়ি কেন ডাবল এফোর্ট দিবে -- আই মিন হোয়াই!?
এখনকার ক্যারিয়ারিস্ট মেয়েদের মধ্যে এই সমস্যাটাই দেখি। তারা সব চায়। কেন? নিজের প্রায়োরিটি সেট করো। আমি যদি নাচেও ভালো হইতে চাই, স্পোর্টসেও মেডেল আনতে চাই, বিতর্কেও ফার্স্ট হইতে চাই, আবার গোল্ডেন জিপিএ চাই - তাইলে তো পারব না। এতদিকে একসাথে কেউ সফল হইতে পারে না। কোনোকিছুতে ভালো করতে চাইলে মানুষকে ফোকাসড হইতে হয়। তোমার ফোকাসটা কোনদিকে?
ফ্যামিলি মেন্টেইন করা, বাচ্চাদেরকে বড় করা অনেক বড় একটা রেস্পনসিবিলিটি। এইটা নিতে তুমি পচিশ-তিরিশ বছরের নারী হাপায় উঠো, অথচ একটা প্রায় বৃদ্ধা মধ্যবয়স্ক মহিলার মাথায় নির্দ্বিধায় কাজটা চাপায় দিতে তোমার একটুও বাধে না, এইটা তোমার কেমন বিবেক? তোমার স্বপ্নের লাভ গুণবা তুমি, বেনিফিটেড হবা তুমি, মানুষের নজরে এস্টাবলিশড হবা তুমি, সমাজে স্ট্যাটাস বাড়বে তোমার। সব তোমার লাভ, খালি কলুর বলদের মতো শাশুড়ি খাটবে কেন? একটু জানতে চাই।
Natok ti te Ekta maer ত্যাগ ,dhoirjo er bornona tule dhorse,r baba r daittohinota tule dhorse ....
মেহজাবিন আপুর সেরা নাটক আমার কাছে মনে হয়েছে...যেভাবে তিনি এই বাস্তব জগতের নতুন মায়েদের কষ্ট অভিনয়ের মাধ্যমে তুলে ধরেছেন চোখে পানি চলে এসেছে...সকল মা দের জন্য অসীম ভালোবাসা❤
❤
একজন নারীর স্বপ্ন সে ক্যারিয়ারে উন্নতি করবে, চাকরি-বাকরি করে টাকা কামাবে। স্বপ্ন মানুষের থাকতেই পারে।
কিন্তু নিজের স্বপ্ন পূরণের জন্য অন্যকে দায়ী করা কেন?
নিজের স্বপ্ন পূরণে অন্যকে সিড়ি হিসেবে ব্যবহার করা কেন?
নিজের বাচ্চার দায়িত্ব কেউ না নিলে তাকে দোষ দেয়া কেন?
ধরুন, আমার একটা জমি আছে, সেখানে একটা বাড়ি বানাব আমি। আমার অনেকদিনের স্বপ্ন। এই বাড়ির ইনভেস্টমেন্ট আমার, কাজেই বাড়িটাও সম্পূর্ণই আমার হবে। ওদিকে আবার আমার একটা দোকানও আছে। সেখানে কর্মচারীদেরকে দেখাশোনা করা লাগে।
এখন বাড়ি বানাব বলে, আমি আশা করছি আমার ভাই দোকানের কাজটা দেখে দিবে। না, আমি তাকে এ কাজের পারিশ্রমিক হিসেবে কোনো টাকা দিব না। প্রফিটের ভাগ দিব না। আমার ব্যবসার শেয়ার দিব না। মোদ্দা কথা -- তাকে আমি আমার লাভের এক কানাকড়িও দিব না। কিন্তু আমি চাই, আমার দোকানটা আমার ভাই দেখাশোনা করবে। সে যতই ব্যস্ত থাকুক, সেটা আমার দেখার বিষয় না। তার নিজের চাকরি-বাকরি গোল্লায় যাক, আমাকে সাহায্য করতেই হবে। এতটুকুও না করলে কীসের ভাই সে? তার যেকোনো কাজের থেকে তো আমার স্বপ্নটা বেশি দামি৷ তবু আমার স্বপ্নপূরণে হেল্প করতে চায় না! খুব খারাপ লোক আমার ভাই, খুব বেয়াদব। খুব স্বার্থপর।
মামাবাড়ির আবদার কাকে বলে দেখুন।
কেউ যদি ক্যারিয়ারকেই জীবনের লক্ষ্য-উদ্দেশ্য-স্বপ্ন-পরিচয় মনে করে, তাহলে তার উচিত ছিল ক্যারিয়ারকেই প্রাধান্য দেয়া। আর দশটা স্বাভাবিক মেয়ের মতো কেন সে একটা সাধারণ জীবন চায়? কেন বিয়ে করে? কেন বাচ্চা চায়? সে যদি বিয়ে না করত, তাহলে সংসার-বাচ্চাকাচ্চা নিয়ে কোনো ঝামেলাই থাকতো না। এখন সে ক্যারিয়ারও বানাইতে চাইবে, আবার আবদার তুলবে, আমার বাচ্চাটা তোমরা দেখে দাও, আমার রান্নাটা তোমরা করে দাও, আমার সংসারটাও তোমরা চালায় দাও -- এইটা তো ভাই ফেয়ার হইল না! তোমার স্বপ্নপূরণের ঠেকা কেন বেচারি শাশুড়ির ঘাড়ে চাপাচ্ছ? সে মহিলা বছরের পর বছর নিজের সংসার সামলাইসে। নিজের বাচ্চাকাচ্চা বড় করসে। এই বয়সে তাকে তার মতো থাকতে দাও না! সে একটু রেস্ট নিক। একটু আরাম করুক। দুইটা বই পড়ুক৷ কি টিভিতে নিউজ দেখুক। তাতে তোমার এত কেন জ্বলে?
তুমি টাকা কামাইতে চাও, ক্যারিয়ার বানাইতে চাও -- এগুলা তোমার স্বপ্ন। তোমার স্বপ্ন পূরণে তুমি এফোর্ট দিবা, তোমার শাশুড়ি কেন ডাবল এফোর্ট দিবে -- আই মিন হোয়াই!?
এখনকার ক্যারিয়ারিস্ট মেয়েদের মধ্যে এই সমস্যাটাই দেখি। তারা সব চায়। কেন? নিজের প্রায়োরিটি সেট করো। আমি যদি নাচেও ভালো হইতে চাই, স্পোর্টসেও মেডেল আনতে চাই, বিতর্কেও ফার্স্ট হইতে চাই, আবার গোল্ডেন জিপিএ চাই - তাইলে তো পারব না। এতদিকে একসাথে কেউ সফল হইতে পারে না। কোনোকিছুতে ভালো করতে চাইলে মানুষকে ফোকাসড হইতে হয়। তোমার ফোকাসটা কোনদিকে?
ফ্যামিলি মেন্টেইন করা, বাচ্চাদেরকে বড় করা অনেক বড় একটা রেস্পনসিবিলিটি। এইটা নিতে তুমি পচিশ-তিরিশ বছরের নারী হাপায় উঠো, অথচ একটা প্রায় বৃদ্ধা মধ্যবয়স্ক মহিলার মাথায় নির্দ্বিধায় কাজটা চাপায় দিতে তোমার একটুও বাধে না, এইটা তোমার কেমন বিবেক? তোমার স্বপ্নের লাভ গুণবা তুমি, বেনিফিটেড হবা তুমি, মানুষের নজরে এস্টাবলিশড হবা তুমি, সমাজে স্ট্যাটাস বাড়বে তোমার। সব তোমার লাভ, খালি কলুর বলদের মতো শাশুড়ি খাটবে কেন? একটু জানতে চাই।
❤❤
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
অনেক অনেক অনেক সুন্দর হয়েছে। তা বলে বুজাতে পারব না। বাস্তাটা তুলে ধরা হয়েছে
চোখে পানি চলে এসেছে। একজন কর্মজীবী মায়ের কষ্টগুলো এত নিখুঁতভাবে তুলে ধরেছেন!!
মেহজাবীনের জন্য ভালোবাসা।
নাটকের মাধ্যমে মেয়েদের/কর্মজীবী মায়েদের জীবনের কঠিন বাস্তবতা তুলে ধরেছেন, অসংখ্য ধন্যবাদ। নাটকটি দেখে যদি কিছু সংখ্যক মানুষের বিবেক জাগ্রত হয় সেটাই সার্থকতা। ❤
একজন নারীর স্বপ্ন সে ক্যারিয়ারে উন্নতি করবে, চাকরি-বাকরি করে টাকা কামাবে। স্বপ্ন মানুষের থাকতেই পারে।
কিন্তু নিজের স্বপ্ন পূরণের জন্য অন্যকে দায়ী করা কেন?
নিজের স্বপ্ন পূরণে অন্যকে সিড়ি হিসেবে ব্যবহার করা কেন?
নিজের বাচ্চার দায়িত্ব কেউ না নিলে তাকে দোষ দেয়া কেন?
ধরুন, আমার একটা জমি আছে, সেখানে একটা বাড়ি বানাব আমি। আমার অনেকদিনের স্বপ্ন। এই বাড়ির ইনভেস্টমেন্ট আমার, কাজেই বাড়িটাও সম্পূর্ণই আমার হবে। ওদিকে আবার আমার একটা দোকানও আছে। সেখানে কর্মচারীদেরকে দেখাশোনা করা লাগে।
এখন বাড়ি বানাব বলে, আমি আশা করছি আমার ভাই দোকানের কাজটা দেখে দিবে। না, আমি তাকে এ কাজের পারিশ্রমিক হিসেবে কোনো টাকা দিব না। প্রফিটের ভাগ দিব না। আমার ব্যবসার শেয়ার দিব না। মোদ্দা কথা -- তাকে আমি আমার লাভের এক কানাকড়িও দিব না। কিন্তু আমি চাই, আমার দোকানটা আমার ভাই দেখাশোনা করবে। সে যতই ব্যস্ত থাকুক, সেটা আমার দেখার বিষয় না। তার নিজের চাকরি-বাকরি গোল্লায় যাক, আমাকে সাহায্য করতেই হবে। এতটুকুও না করলে কীসের ভাই সে? তার যেকোনো কাজের থেকে তো আমার স্বপ্নটা বেশি দামি৷ তবু আমার স্বপ্নপূরণে হেল্প করতে চায় না! খুব খারাপ লোক আমার ভাই, খুব বেয়াদব। খুব স্বার্থপর।
মামাবাড়ির আবদার কাকে বলে দেখুন।
কেউ যদি ক্যারিয়ারকেই জীবনের লক্ষ্য-উদ্দেশ্য-স্বপ্ন-পরিচয় মনে করে, তাহলে তার উচিত ছিল ক্যারিয়ারকেই প্রাধান্য দেয়া। আর দশটা স্বাভাবিক মেয়ের মতো কেন সে একটা সাধারণ জীবন চায়? কেন বিয়ে করে? কেন বাচ্চা চায়? সে যদি বিয়ে না করত, তাহলে সংসার-বাচ্চাকাচ্চা নিয়ে কোনো ঝামেলাই থাকতো না। এখন সে ক্যারিয়ারও বানাইতে চাইবে, আবার আবদার তুলবে, আমার বাচ্চাটা তোমরা দেখে দাও, আমার রান্নাটা তোমরা করে দাও, আমার সংসারটাও তোমরা চালায় দাও -- এইটা তো ভাই ফেয়ার হইল না! তোমার স্বপ্নপূরণের ঠেকা কেন বেচারি শাশুড়ির ঘাড়ে চাপাচ্ছ? সে মহিলা বছরের পর বছর নিজের সংসার সামলাইসে। নিজের বাচ্চাকাচ্চা বড় করসে। এই বয়সে তাকে তার মতো থাকতে দাও না! সে একটু রেস্ট নিক। একটু আরাম করুক। দুইটা বই পড়ুক৷ কি টিভিতে নিউজ দেখুক। তাতে তোমার এত কেন জ্বলে?
তুমি টাকা কামাইতে চাও, ক্যারিয়ার বানাইতে চাও -- এগুলা তোমার স্বপ্ন। তোমার স্বপ্ন পূরণে তুমি এফোর্ট দিবা, তোমার শাশুড়ি কেন ডাবল এফোর্ট দিবে -- আই মিন হোয়াই!?
এখনকার ক্যারিয়ারিস্ট মেয়েদের মধ্যে এই সমস্যাটাই দেখি। তারা সব চায়। কেন? নিজের প্রায়োরিটি সেট করো। আমি যদি নাচেও ভালো হইতে চাই, স্পোর্টসেও মেডেল আনতে চাই, বিতর্কেও ফার্স্ট হইতে চাই, আবার গোল্ডেন জিপিএ চাই - তাইলে তো পারব না। এতদিকে একসাথে কেউ সফল হইতে পারে না। কোনোকিছুতে ভালো করতে চাইলে মানুষকে ফোকাসড হইতে হয়। তোমার ফোকাসটা কোনদিকে?
ফ্যামিলি মেন্টেইন করা, বাচ্চাদেরকে বড় করা অনেক বড় একটা রেস্পনসিবিলিটি। এইটা নিতে তুমি পচিশ-তিরিশ বছরের নারী হাপায় উঠো, অথচ একটা প্রায় বৃদ্ধা মধ্যবয়স্ক মহিলার মাথায় নির্দ্বিধায় কাজটা চাপায় দিতে তোমার একটুও বাধে না, এইটা তোমার কেমন বিবেক? তোমার স্বপ্নের লাভ গুণবা তুমি, বেনিফিটেড হবা তুমি, মানুষের নজরে এস্টাবলিশড হবা তুমি, সমাজে স্ট্যাটাস বাড়বে তোমার। সব তোমার লাভ, খালি কলুর বলদের মতো শাশুড়ি খাটবে কেন? একটু জানতে চাই।
মন টা ভরে গেলো।এত প্রাসঙ্গিক নাটক টি।সন্তান তো শুধু মা এর নয়,একটা বাচ্চার দায়িত্ব পরিবারের সকলের।সকলের সাহায্যেই একটি শিশু আদর্শ মানুষ হয়ে উঠতে পারে।খুব ভালো লাগলো।অভিনয় ,পরিচালনা সব।শুভেচ্ছা সকল কে।ভালো থাকবেন।🙏
Right 👍,k bujhe working women Der?
👍👍👍👍
একটা প্রবাদ আছে যে, একটা শিশুকে পালতে পুরো একটা গ্রাম লাগে। শুধু একজনের উপর সব দ্বায়িত্ব দিয়ে দেয়া উচিত নয়
Nice
Real fact......
বাস্তবধর্মী একটা নাটক। এক কথায় অসাধারণ। সমাজে একজন কর্মজীবী মা কে কতোটা কষ্ট করতে হয় এই নাটকে সেটাই তুলে ধরা হয়েছে। ধন্যবাদ জানাচ্ছি যিনি এই নাটকের গল্পটি লিখেছেন আরও ধন্যবাদ মোস্তফা কামাল রাজ সাহেবকে। মেহজাবিন চৌধুরীর অভিনয় সত্যিই অনন্য 💗💗💗
মা নিজে জাইনা করম করতে চাইলে তাকে তো কশটো করতেই হবে।বাবা তো আর মার কাজ করতে পারবে না
সন্তান যেহেতু দুজনেরই তাই মা ও বাবা দুজনকেই সমান ভাবে ভাগ করে সন্তান এর সকল কাজ করতে হবে।
@@AnamulHaqueSakibma jodi baper kaj korte pare taile baba kn parbona bacca ta ki ma r ekar baba r o baba r o bacca ke dekhte hobe
লেখক কে ধন্যবাদ জানান একটু। ডিরেক্টর সবজায়গা আলোচিত হয় কিন্তু লেখকের কোন আলোচনা হয় না।
@@AnamulHaqueSakib ধন্যবাদ
এই নাটকে একজন শাশুড়ী এবং হাজবেন্ডের আসল রূপটা অনেক নিখুঁতভাবে তুলে ধরেছে যদিও সবাই এক হয় না সেটা ভাগ্যক্রমে🙂
আর মেহেজাবীন সব সময় সেরা❤
ঠিক বলছেন।
অনেক স্বামী এমন..
দুনিয়া তে হাজেরো মেহেজাবিন আছে যারা
একন সব শয্য করছে.সত্য টা তুলে ধরার জন্য পরিচালক কে ধন্যবাদ ..❤
হো ভাই সব জামাই আর শাশুড়ী খারাপ আর আপনারা সবাই সাধু।এই যে শাশুড়ী পালবে শাশুড়ীকে মাসে মাসে টাকা দেন??
শাশুড়ি আর হাজবেন্ড এর আসল চরিত্র।
আসলে নাটক টা আমি আমার বউ এর অনুরোধে দেখলাম। আসলে ভাষা খোঁজে পাচ্ছি না কি বলবো এই সমাজ যাই বলুক না আসলে মেয়েদের জীবন টা অনেক কষ্টের বুজতে পারলাম ❤
একজন নারীর স্বপ্ন সে ক্যারিয়ারে উন্নতি করবে, চাকরি-বাকরি করে টাকা কামাবে। স্বপ্ন মানুষের থাকতেই পারে।
কিন্তু নিজের স্বপ্ন পূরণের জন্য অন্যকে দায়ী করা কেন?
নিজের স্বপ্ন পূরণে অন্যকে সিড়ি হিসেবে ব্যবহার করা কেন?
নিজের বাচ্চার দায়িত্ব কেউ না নিলে তাকে দোষ দেয়া কেন?
ধরুন, আমার একটা জমি আছে, সেখানে একটা বাড়ি বানাব আমি। আমার অনেকদিনের স্বপ্ন। এই বাড়ির ইনভেস্টমেন্ট আমার, কাজেই বাড়িটাও সম্পূর্ণই আমার হবে। ওদিকে আবার আমার একটা দোকানও আছে। সেখানে কর্মচারীদেরকে দেখাশোনা করা লাগে।
এখন বাড়ি বানাব বলে, আমি আশা করছি আমার ভাই দোকানের কাজটা দেখে দিবে। না, আমি তাকে এ কাজের পারিশ্রমিক হিসেবে কোনো টাকা দিব না। প্রফিটের ভাগ দিব না। আমার ব্যবসার শেয়ার দিব না। মোদ্দা কথা -- তাকে আমি আমার লাভের এক কানাকড়িও দিব না। কিন্তু আমি চাই, আমার দোকানটা আমার ভাই দেখাশোনা করবে। সে যতই ব্যস্ত থাকুক, সেটা আমার দেখার বিষয় না। তার নিজের চাকরি-বাকরি গোল্লায় যাক, আমাকে সাহায্য করতেই হবে। এতটুকুও না করলে কীসের ভাই সে? তার যেকোনো কাজের থেকে তো আমার স্বপ্নটা বেশি দামি৷ তবু আমার স্বপ্নপূরণে হেল্প করতে চায় না! খুব খারাপ লোক আমার ভাই, খুব বেয়াদব। খুব স্বার্থপর।
মামাবাড়ির আবদার কাকে বলে দেখুন।
কেউ যদি ক্যারিয়ারকেই জীবনের লক্ষ্য-উদ্দেশ্য-স্বপ্ন-পরিচয় মনে করে, তাহলে তার উচিত ছিল ক্যারিয়ারকেই প্রাধান্য দেয়া। আর দশটা স্বাভাবিক মেয়ের মতো কেন সে একটা সাধারণ জীবন চায়? কেন বিয়ে করে? কেন বাচ্চা চায়? সে যদি বিয়ে না করত, তাহলে সংসার-বাচ্চাকাচ্চা নিয়ে কোনো ঝামেলাই থাকতো না। এখন সে ক্যারিয়ারও বানাইতে চাইবে, আবার আবদার তুলবে, আমার বাচ্চাটা তোমরা দেখে দাও, আমার রান্নাটা তোমরা করে দাও, আমার সংসারটাও তোমরা চালায় দাও -- এইটা তো ভাই ফেয়ার হইল না! তোমার স্বপ্নপূরণের ঠেকা কেন বেচারি শাশুড়ির ঘাড়ে চাপাচ্ছ? সে মহিলা বছরের পর বছর নিজের সংসার সামলাইসে। নিজের বাচ্চাকাচ্চা বড় করসে। এই বয়সে তাকে তার মতো থাকতে দাও না! সে একটু রেস্ট নিক। একটু আরাম করুক। দুইটা বই পড়ুক৷ কি টিভিতে নিউজ দেখুক। তাতে তোমার এত কেন জ্বলে?
তুমি টাকা কামাইতে চাও, ক্যারিয়ার বানাইতে চাও -- এগুলা তোমার স্বপ্ন। তোমার স্বপ্ন পূরণে তুমি এফোর্ট দিবা, তোমার শাশুড়ি কেন ডাবল এফোর্ট দিবে -- আই মিন হোয়াই!?
এখনকার ক্যারিয়ারিস্ট মেয়েদের মধ্যে এই সমস্যাটাই দেখি। তারা সব চায়। কেন? নিজের প্রায়োরিটি সেট করো। আমি যদি নাচেও ভালো হইতে চাই, স্পোর্টসেও মেডেল আনতে চাই, বিতর্কেও ফার্স্ট হইতে চাই, আবার গোল্ডেন জিপিএ চাই - তাইলে তো পারব না। এতদিকে একসাথে কেউ সফল হইতে পারে না। কোনোকিছুতে ভালো করতে চাইলে মানুষকে ফোকাসড হইতে হয়। তোমার ফোকাসটা কোনদিকে?
ফ্যামিলি মেন্টেইন করা, বাচ্চাদেরকে বড় করা অনেক বড় একটা রেস্পনসিবিলিটি। এইটা নিতে তুমি পচিশ-তিরিশ বছরের নারী হাপায় উঠো, অথচ একটা প্রায় বৃদ্ধা মধ্যবয়স্ক মহিলার মাথায় নির্দ্বিধায় কাজটা চাপায় দিতে তোমার একটুও বাধে না, এইটা তোমার কেমন বিবেক? তোমার স্বপ্নের লাভ গুণবা তুমি, বেনিফিটেড হবা তুমি, মানুষের নজরে এস্টাবলিশড হবা তুমি, সমাজে স্ট্যাটাস বাড়বে তোমার। সব তোমার লাভ, খালি কলুর বলদের মতো শাশুড়ি খাটবে কেন? একটু জানতে চাই।
ভাইয়া বউকে সবসময় সাপোর্ট করবেন
Same
মনে হচ্ছে আমার জীবন থেকে নেয়া গল্পটি। এক কথায় অসাধারণ। ধন্যবাদ "মোস্তফা কামাল রাজ" কে এত সুন্দর এবং বাস্তবধর্মী একটা নাটক উপহার দেওয়ার জন্য।।।
ঠিক আমার জীবনের মতো 😢😢
same
আমারও তাই মনে হচ্ছিলো
Same here
মনের কথা বলেছেন
মেহজাবিনের অভিনয় সম্পর্কে বলার কিছু নেই,,এক কথায় অসাধারণ একটি নাটক 😍🥰
👍👍👍
❤☝🌹
এই নাটকটি শুধুমাত্র একটি অনন্যার না বরং সমাজের হাজারো অনন্যার জীবন যুদ্ধের গল্প তুলে ধরেছে।
Ai natok ta potita family dekha uchit... Ai te akta Meyer Jibone onek kisu ase. Koto ta osohai akono meye ra aita dekhle onek a onek kisu sikhte parbe...
Right ❤❤
Right
মেয়েরা আজাইরা নেকামো যত কম করবে সমাজ তত সুন্দর হবে
❤@@AbdullahZubayer-ke7sq
অসাধারণ গল্প আর সুনিপুণ নির্মাণে অনন্যা সত্যিই অনন্যা হয়ে উঠলো।
প্রতিটি কর্মজীবী নারীদের সাথে এই ধরনের ঘটনা ঘটে থাকে। ডিভোর্সের জন্য যারা শুধু মেয়েদের দোষারোপ করেন তারা এই নাটকটা দেখে নিলেই পারে ❤
ধন্যবাদ ❤❤❤❤
মন দিয়ে স্বামীর সংসার করেন তাহলে ডিভোর্স হবে না
নিজেকে শেষ করে সংসার করবে তাই না?
সত্যিই এটি একটা বাস্তবধর্মী নাটক। হাজারো বাঙালি কর্মজীবী নারীর আত্মকাহিনী।
সত্যিই অনেক বাস্তব মিলে এই নাটকটি ৷ যা একজন মাকে পরিচয় করিয়ে দেয় এই আধুনিক যুগে মা হওয়াটা কত কঠিন৷
এদেশের ৯০ ভাগ মানুষের বাস্ত জীবনের সাথে মিলে যাবে এই নাটকের সংলাপ,,,, ধন্যবাদ মোস্তফা কামাল রাজ কে সবসময় বাস্তব মুখি নাটক তৈরির জন্য
আমি একটা বোনের ভাই হিসেবে বলছি এই নাটকটা প্রত্যেকটা বাবাদের দেখা উচিত। যারা বলে একটা বাচ্চা সামলাতে পারে না, সারাদিন ধরে কি কাজ করে। আমরা পুরুষদের মতো তো আর কষ্টের কাজ করে না। আমি দেখেছি আমার বোনকে রাত-দিন ২৪ ঘন্টা বাচ্চা কোলে নিয়ে থাকতে। সারাটা রাত বাচ্চাকে নিয়ে সজাগ থাকতে। চোখের পাতা একটু এক করতেই বাচ্চার কান্নায় ঘুম ভেঙে যেতে। বাচ্চাটাকে নিয়ে রাত-দিন ২৪ ঘন্টা এক করে দিতে। খেতে বসলেই বাচ্চার কান্নায় খাওয়া ফেলে রেখে আসতে। এটা আমি খুব কাছ থেকে দেখেছি আমার বোনকে। এটা না দেখলে আমি কোনোদিন বিশশাস করতে পারতাম না। ' মা ' হওয়া যে কত কঠিন তা আমি আমি আমার বোনকে হারে হারে টের পেতে দেখেছি। পুরা একটা মানসিক রোগিদের মতো হতে আমার বোনকে। তারপর আবার সংসার ঠিকমতো চালাতে। আসলে আমাদের মায়েরা পিঠে কত বোঝা নিয়ে ঘুরে!!!! 😢
ভাই হিসেবে যেটা বললেন,বুঝছেন,সেটা স্বামী হিসেবেও মাথায় রাইখেন😶
একদম ঠিক
ভাই ভাই শুধু বোনের কষ্ট বোঝে কিন্তু বউয়ের কষ্ট বোঝেনা
স্বাধীনতা, সমান অধিকার ওইসব মুখের কথা মাত্র। বাস্তবে নারীদের অবস্থা এটাই.. মা হওয়াটা কখনো সহজ কাজ নয়। খুবই সুন্দর বাস্তবিক একটি নাটক। গল্পটি মন ছুঁয়ে গেলো ।❤
আশা করি...এই নাটকের জন্য মেহজাবিন আবার পুরস্কার পাবে। বাস্তব জীবনের সত্যি ঘটনা🎉😊
তাই নাকি
মেহজাবিনের অবশ্যই পুরষ্কার পাবে
মেহু অভিনয়ের রানী
এই নাটকটা বাস্তবতার সাথে এতটাই মিল যা প্রতিটা নারীর হৃদয়ে ছুঁয়ে গিয়েছে ❤❤
রাইট
Je natok ta likhece ter sotti onek bastoboter sathe mil ache.mehejabien ke onek thanks sotti matter gulu ke real life e nie aser jonno natoker maddhom die 😢.amader moto meye ra sotti Ki super mom hoie uthte pari 😢.ei somaje keu buje na ekta meye manush er jibon as a mom hisabe
R8
👍
R8
ফেসবুক পোস্ট থেকে নাটকটি দেখলাম। একজন কর্মজীবি নারীর জীবন কতটা কঠিন তা সুন্দর ভাবে তুলে ধরা হয়েছে
সত্যি একটা মা যে কতো কষ্ট করে সেটা মা ছাড়া আর কেউ বোঝে না নাটকটা দেখে নিজেকে খুব অসহাই লাগছে চোখের পানি ধরে রাখতে পারলাম না😢😢😢
হাজারো মায়ের গল্প
এই নাটক টা বাস্তবের সাথে অনেক মিল রয়েছে। যখন একটা বাচ্চা হয় তখন সবাই কে চেনা যায় কে কেমন ব্যাবহার করে সব বের হয়ে আসে।একজন মা-ই পারে সব কিছু করতে
সব চাপ মায়ের,, 😢
অনেক সুন্দর হইছে অভিনয় ❤
মন ছুয়ে গেল❤
ঘরে অনেক কাজ চাকরি করার কিদরকার স্বামীর টাকায় চলেনা দাদির বয়স হইছে বাচ্ছাকাচা রাখার র্দজতাকেনা
আগে ৯/১০ বাচ্ছা ছিল এক স্বামীর রুজগারে ছলেছে এখন ১/২টা বাচ্ছা বউ চাকরি করতে হয় আর কাজের লোকের কাছে ছেলে মেয়ে মানুষ
নিজের সংসার ছেড়ে মা বাবা নিয়ে পরে আছে আমার সাশুড়ী মা বাবা ভাই বোন করে আজ নিজের ছেলেরা অমানুষ হয়ে পথে পথে ঘুরে নিজের ও পড়ের বাড়িতাথে
আমি ও আমার শাশুড়িকে দুষি নিজের সংসারে কেয়াল রাকেনি তাই বাবার বাড়ি লুকের জন্য স্বামী টাকা বাড়ী সবশেষ আজ নিজে পথে পথে তাকে
মনে হচ্ছে নাটক টা আমাকে নিয়ে করেছেন কি ভাবে আমার জীবনের সাথে এত মিলে গেলো
বিজয়ের🇧🇩দিনে সত্যিই আরেক বিজয়ের হাসি! বর্তমানে অভিনেতা যেই হউক, নিখুঁত অভিনয় সহ এক্সপ্রেশনে নাটকের রাণী 'মেহজাবীন চৌধুরী' আসলেই অতুলনীয়। রাজের নির্মাণে 'অনন্যা' নামের দারুণ চমৎকার নাটক্টা প্রজন্মে থেকে প্রজন্মে ইতিহাস হয়ে থাকবে! মূলকথা, ২৪ ঘন্টা সন্তানের লালনপালনে জগতে মায়েদের কোনও বিশ্রাম নেই।
- বড় ভালোবাসি সুপার ওম্যান খ্যাত এমন 'মা' জাতিকে..💝 আর দেরী না করে উপভোগ করুণ অসাধারণ গল্পে দারুণ পারফরম্যান্সের এই প্রজেক্টা_
এক মায়ের একাকীত্বের লড়াই থেকে শুরু করে সাফল্য অব্দি পৌঁছানোর গল্পটা দারুণ, বলতে গেলে অনেকটাই বাস্তবতার চিত্র এবং শিক্ষনীয়।
২০২৩ সালের সেরা নাটক।সমাজের বাস্তব চিত্র তুলে ধরা হয়েছে।চোখ দিয়ে পানি চলে আসছ।স্যালুট জানাই সকল মায়েদের❤️
এমন একটা নাটক যা দেখলে মায়ের প্রতি ভালোবাসা আরো বেড়ে যাবে ❤❤❤❤❤❤❤Love U Mom....
প্রতিটা মানুষকে এই নাটক টা দেখা উচিত। চরম ভাবে বাস্তবতা তুলে ধরা হয়েছে❤❤
Hae..bisesh kore biye korar age seleder..j thik tara kmon meye biye korte chay..
বাস্তব জীবনের সাথে ১০০% মিলে যায় 😢😢😢একজন মা ছাড়া কেউ তাদের কষ্ট বুঝতে চায় না
ভাষা হারিয়ে ফেলেছি, অজান্তেই চোখ থেকে জল গড়িয়ে পড়লো, হাজারো কর্মজীবী নারীদের বাস্তব জীবনের গল্প এটাই😭 অভিনয়টা নিখুঁত ছিলো আপু❤
বাস্তবধর্মী একটা ভালো নাটক। নোংরা অনৈতিক প্রেম ভালোবাসার নাটক তৈরী করে সমাজ ধ্বংস না করে এরকম বাস্তবধর্মী নাটক নির্মাণ করলে সমাজ টা সুন্দর হবে।
মেহজাবিনই তো প্রেমের নাটক করতে করতে মা হতে পারিনি!
ধর্ম বুঝেন
মেহজবীন আসলেই অতুলনীয়! এই চমৎকার নাটকটা প্রজন্মে থেকে প্রজন্মে ইতিহাস হয়ে থাকবে! মূলকথা, ২৪ ঘন্টা সন্তানের লালনপালনে জগতে মায়েদের কোনও বিশ্রাম নেই। বড় ভালোবাসি মা❤
এই নাটকটা মেরিল প্রথম আলো পুরস্কার পাওয়ার যোগ্য ❤
একজন কর্মজীবী মায়ের সাথে পুরোপুরি মিলে গেছে। একজন মা-ই এই নাটকটি ভালভাবে অনুধাবন করতে পারবেন। চোখের পানি ধরে রাখতে পারলাম না।
চাকরি না হয়
আমিও এক বাচ্চার মা অনেক কষ্ট লাগলো নাটকটি দেখে😢
আশা করি ২০২৪ সালে মেরিল প্রথম আলো পুরষ্কারটা আবারও মেহেজাবিনই পাবে এই নাটকের জন্য
পেয়েছে!
পেয়েছে ভাই
মেয়েদের এই কস্টটা বোঝার মত কেউ নেই। শত ব্যস্ততার মাঝে ও মা কিন্তু তার বাচ্চার যত্নে কোনো কমতি রাখে না। কিন্তু দিন শেষে মায়েরাই সবার চোখে অপরাধী😢😢😢
Akdom thik bolsen
Hmm jemon Ami shob shomoyi Kotha shonay husband shoshur shashuri ..Amar 15 masher meye beby Kal ekta Aste kore ekta thappor mara karone 10 Jon Lok dakchy j ore marchy keno marchi aamar shashurir karnei husband thake probashe eka eka kotoshomoy birokto Lage tarpor onader Kotha ki r bolbo 😅😅😅
মায়েদের কোন ক্লান্তি থাকতে নেই, কোন রাগ, অভিমান, অভিযোগ,কোন অসুখ থাকতে নেই,কোন বিশ্রাম থাকতে নেই। মা মানে শুধু একটা বাচ্চার মা না। পরিবার নামের গোটা বলয়ের মা!! সবাইকে তার আগলে রাখতে হয়।
কেঁদে ফেলেছি নাটক টা দেখে।এখনো বিয়ে হয়নি কিন্তু বিয়ের পরের জীবন অনুভব করতেছি। সত্যি মায়েদের ছুটি নেই🥺
😢
😢😢😢
😢
মেয়ে আর ছেলে পার্থক্য নই বাস্তব জীবন সবার জন্যই কঠিন 😢
same 😓
নাটক দেখছি আর ভাবছি ভবিৎষতে এই রকম কষ্ট আমার জন্য ও অপেক্ষা করছে।ধন্যবাদ পরিচালক কে। মেহজাবিনের অভিনয় টাও সুন্দর হয়ছে।
এরচেয়ে বেশি কষ্ট আমার জন্য অপেক্ষা করছে আমার শাশুড়ি তো আশেপাশে যাবেনা আর মা তো বেচেই নেই কে হেল্প করবে
@@miftahuljahanmou2994🥺🥺💔💔
মায়ের ভালোবাসা অতুলনীয়, নাটকটি দেখে চোখের পানি ধরে রাখতে পারলাম না ❤😢একজন আদর্শ মা তার সন্তানের জন্য অনেক কষ্ট করে 😢😢😢
অসাধারণ প্রয়াস!নাটকের বিষয়টাই সমাজে অসম্পূর্ণ নারী স্বাধীনতার উৎকৃষ্ট উদাহরণ!প্রত্যেকের উপস্থাপনা এতটাই উৎকৃষ্ট ও সাবলীল যে, কখনও মনে হল না যে নাটক দেখছি! মেহেজাবিন ও পুরো টীম কে ধন্যবাদ ও অভিনন্দন!
দারুণ হয়েছে নাটক টা। এসব কথা শোনা সত্যিই কষ্টদায়ক। পুরুষ মানুষ আর শাশুড়ীদের স্বভাব কেনোদিন পরিবর্তন হবেনা😢
Dur bedi manus
@@nesaruddinallkindsofvideo9544 Yes. Your mom is also a "bedi manush" 🥱☕
একদম অনেক মেয়ের পরিস্থিতি এমন হয় যা বাস্তব জীবনের সাথে নাটকের মিল আছে ❤
Er kache chu din por amar life ew amon din aste choleche 🥹🥹amay sokoler kache super women hote hobe 🥹🥹
আমার পরিচথীতি ও এমন
@@amdadulhasan1524 so 😢
একজন নারীর স্বপ্ন সে ক্যারিয়ারে উন্নতি করবে, চাকরি-বাকরি করে টাকা কামাবে। স্বপ্ন মানুষের থাকতেই পারে।
কিন্তু নিজের স্বপ্ন পূরণের জন্য অন্যকে দায়ী করা কেন?
নিজের স্বপ্ন পূরণে অন্যকে সিড়ি হিসেবে ব্যবহার করা কেন?
নিজের বাচ্চার দায়িত্ব কেউ না নিলে তাকে দোষ দেয়া কেন?
ধরুন, আমার একটা জমি আছে, সেখানে একটা বাড়ি বানাব আমি। আমার অনেকদিনের স্বপ্ন। এই বাড়ির ইনভেস্টমেন্ট আমার, কাজেই বাড়িটাও সম্পূর্ণই আমার হবে। ওদিকে আবার আমার একটা দোকানও আছে। সেখানে কর্মচারীদেরকে দেখাশোনা করা লাগে।
এখন বাড়ি বানাব বলে, আমি আশা করছি আমার ভাই দোকানের কাজটা দেখে দিবে। না, আমি তাকে এ কাজের পারিশ্রমিক হিসেবে কোনো টাকা দিব না। প্রফিটের ভাগ দিব না। আমার ব্যবসার শেয়ার দিব না। মোদ্দা কথা -- তাকে আমি আমার লাভের এক কানাকড়িও দিব না। কিন্তু আমি চাই, আমার দোকানটা আমার ভাই দেখাশোনা করবে। সে যতই ব্যস্ত থাকুক, সেটা আমার দেখার বিষয় না। তার নিজের চাকরি-বাকরি গোল্লায় যাক, আমাকে সাহায্য করতেই হবে। এতটুকুও না করলে কীসের ভাই সে? তার যেকোনো কাজের থেকে তো আমার স্বপ্নটা বেশি দামি৷ তবু আমার স্বপ্নপূরণে হেল্প করতে চায় না! খুব খারাপ লোক আমার ভাই, খুব বেয়াদব। খুব স্বার্থপর।
মামাবাড়ির আবদার কাকে বলে দেখুন।
কেউ যদি ক্যারিয়ারকেই জীবনের লক্ষ্য-উদ্দেশ্য-স্বপ্ন-পরিচয় মনে করে, তাহলে তার উচিত ছিল ক্যারিয়ারকেই প্রাধান্য দেয়া। আর দশটা স্বাভাবিক মেয়ের মতো কেন সে একটা সাধারণ জীবন চায়? কেন বিয়ে করে? কেন বাচ্চা চায়? সে যদি বিয়ে না করত, তাহলে সংসার-বাচ্চাকাচ্চা নিয়ে কোনো ঝামেলাই থাকতো না। এখন সে ক্যারিয়ারও বানাইতে চাইবে, আবার আবদার তুলবে, আমার বাচ্চাটা তোমরা দেখে দাও, আমার রান্নাটা তোমরা করে দাও, আমার সংসারটাও তোমরা চালায় দাও -- এইটা তো ভাই ফেয়ার হইল না! তোমার স্বপ্নপূরণের ঠেকা কেন বেচারি শাশুড়ির ঘাড়ে চাপাচ্ছ? সে মহিলা বছরের পর বছর নিজের সংসার সামলাইসে। নিজের বাচ্চাকাচ্চা বড় করসে। এই বয়সে তাকে তার মতো থাকতে দাও না! সে একটু রেস্ট নিক। একটু আরাম করুক। দুইটা বই পড়ুক৷ কি টিভিতে নিউজ দেখুক। তাতে তোমার এত কেন জ্বলে?
তুমি টাকা কামাইতে চাও, ক্যারিয়ার বানাইতে চাও -- এগুলা তোমার স্বপ্ন। তোমার স্বপ্ন পূরণে তুমি এফোর্ট দিবা, তোমার শাশুড়ি কেন ডাবল এফোর্ট দিবে -- আই মিন হোয়াই!?
এখনকার ক্যারিয়ারিস্ট মেয়েদের মধ্যে এই সমস্যাটাই দেখি। তারা সব চায়। কেন? নিজের প্রায়োরিটি সেট করো। আমি যদি নাচেও ভালো হইতে চাই, স্পোর্টসেও মেডেল আনতে চাই, বিতর্কেও ফার্স্ট হইতে চাই, আবার গোল্ডেন জিপিএ চাই - তাইলে তো পারব না। এতদিকে একসাথে কেউ সফল হইতে পারে না। কোনোকিছুতে ভালো করতে চাইলে মানুষকে ফোকাসড হইতে হয়। তোমার ফোকাসটা কোনদিকে?
ফ্যামিলি মেন্টেইন করা, বাচ্চাদেরকে বড় করা অনেক বড় একটা রেস্পনসিবিলিটি। এইটা নিতে তুমি পচিশ-তিরিশ বছরের নারী হাপায় উঠো, অথচ একটা প্রায় বৃদ্ধা মধ্যবয়স্ক মহিলার মাথায় নির্দ্বিধায় কাজটা চাপায় দিতে তোমার একটুও বাধে না, এইটা তোমার কেমন বিবেক? তোমার স্বপ্নের লাভ গুণবা তুমি, বেনিফিটেড হবা তুমি, মানুষের নজরে এস্টাবলিশড হবা তুমি, সমাজে স্ট্যাটাস বাড়বে তোমার। সব তোমার লাভ, খালি কলুর বলদের মতো শাশুড়ি খাটবে কেন? একটু জানতে চাই।
এভাবেই শুরুতে আমি ও হেরে গেছি,রক্তে মাংসে রোবোট হইছি, মেশিন এর মত দাসী হইছি। নাটকে হয়তো সাকসেস দেখানো সহজ কিন্তু বাস্তবে হেরে যাওয়া ই সহজ।
আমিও আমার মেয়েকে বুকেরবিতরে রেখে নাটকটা দেখলাম আমি দাসি হেয়ে আছি শশুরবাড়ির সবার কাছে এমনকি আমার স্বামীর কাছে ও
💔💔💔🙏🙏🙏
😥😥
@@Farazitips আমি ও আপু
Ekdom
এই নাটকে হাজারো পরিবারের নারী দের জীবনের বাস্তব তিক্ত অভিজ্ঞতা তুলে ধরা হয়েছে 😢😢😢😢😢😢
নাটক টা আমার জিবনের সাথে মিলেমিশে গল্প হয়ে গেল,😊 মেয়ে দের জিবন কেউ বুঝে না। 😢
You belong to kitchen not in an office🤡☕..
Same api,🙂🙂🙂🙂
একজন নারীর স্বপ্ন সে ক্যারিয়ারে উন্নতি করবে, চাকরি-বাকরি করে টাকা কামাবে। স্বপ্ন মানুষের থাকতেই পারে।
কিন্তু নিজের স্বপ্ন পূরণের জন্য অন্যকে দায়ী করা কেন?
নিজের স্বপ্ন পূরণে অন্যকে সিড়ি হিসেবে ব্যবহার করা কেন?
নিজের বাচ্চার দায়িত্ব কেউ না নিলে তাকে দোষ দেয়া কেন?
ধরুন, আমার একটা জমি আছে, সেখানে একটা বাড়ি বানাব আমি। আমার অনেকদিনের স্বপ্ন। এই বাড়ির ইনভেস্টমেন্ট আমার, কাজেই বাড়িটাও সম্পূর্ণই আমার হবে। ওদিকে আবার আমার একটা দোকানও আছে। সেখানে কর্মচারীদেরকে দেখাশোনা করা লাগে।
এখন বাড়ি বানাব বলে, আমি আশা করছি আমার ভাই দোকানের কাজটা দেখে দিবে। না, আমি তাকে এ কাজের পারিশ্রমিক হিসেবে কোনো টাকা দিব না। প্রফিটের ভাগ দিব না। আমার ব্যবসার শেয়ার দিব না। মোদ্দা কথা -- তাকে আমি আমার লাভের এক কানাকড়িও দিব না। কিন্তু আমি চাই, আমার দোকানটা আমার ভাই দেখাশোনা করবে। সে যতই ব্যস্ত থাকুক, সেটা আমার দেখার বিষয় না। তার নিজের চাকরি-বাকরি গোল্লায় যাক, আমাকে সাহায্য করতেই হবে। এতটুকুও না করলে কীসের ভাই সে? তার যেকোনো কাজের থেকে তো আমার স্বপ্নটা বেশি দামি৷ তবু আমার স্বপ্নপূরণে হেল্প করতে চায় না! খুব খারাপ লোক আমার ভাই, খুব বেয়াদব। খুব স্বার্থপর।
মামাবাড়ির আবদার কাকে বলে দেখুন।
কেউ যদি ক্যারিয়ারকেই জীবনের লক্ষ্য-উদ্দেশ্য-স্বপ্ন-পরিচয় মনে করে, তাহলে তার উচিত ছিল ক্যারিয়ারকেই প্রাধান্য দেয়া। আর দশটা স্বাভাবিক মেয়ের মতো কেন সে একটা সাধারণ জীবন চায়? কেন বিয়ে করে? কেন বাচ্চা চায়? সে যদি বিয়ে না করত, তাহলে সংসার-বাচ্চাকাচ্চা নিয়ে কোনো ঝামেলাই থাকতো না। এখন সে ক্যারিয়ারও বানাইতে চাইবে, আবার আবদার তুলবে, আমার বাচ্চাটা তোমরা দেখে দাও, আমার রান্নাটা তোমরা করে দাও, আমার সংসারটাও তোমরা চালায় দাও -- এইটা তো ভাই ফেয়ার হইল না! তোমার স্বপ্নপূরণের ঠেকা কেন বেচারি শাশুড়ির ঘাড়ে চাপাচ্ছ? সে মহিলা বছরের পর বছর নিজের সংসার সামলাইসে। নিজের বাচ্চাকাচ্চা বড় করসে। এই বয়সে তাকে তার মতো থাকতে দাও না! সে একটু রেস্ট নিক। একটু আরাম করুক। দুইটা বই পড়ুক৷ কি টিভিতে নিউজ দেখুক। তাতে তোমার এত কেন জ্বলে?
তুমি টাকা কামাইতে চাও, ক্যারিয়ার বানাইতে চাও -- এগুলা তোমার স্বপ্ন। তোমার স্বপ্ন পূরণে তুমি এফোর্ট দিবা, তোমার শাশুড়ি কেন ডাবল এফোর্ট দিবে -- আই মিন হোয়াই!?
এখনকার ক্যারিয়ারিস্ট মেয়েদের মধ্যে এই সমস্যাটাই দেখি। তারা সব চায়। কেন? নিজের প্রায়োরিটি সেট করো। আমি যদি নাচেও ভালো হইতে চাই, স্পোর্টসেও মেডেল আনতে চাই, বিতর্কেও ফার্স্ট হইতে চাই, আবার গোল্ডেন জিপিএ চাই - তাইলে তো পারব না। এতদিকে একসাথে কেউ সফল হইতে পারে না। কোনোকিছুতে ভালো করতে চাইলে মানুষকে ফোকাসড হইতে হয়। তোমার ফোকাসটা কোনদিকে?
ফ্যামিলি মেন্টেইন করা, বাচ্চাদেরকে বড় করা অনেক বড় একটা রেস্পনসিবিলিটি। এইটা নিতে তুমি পচিশ-তিরিশ বছরের নারী হাপায় উঠো, অথচ একটা প্রায় বৃদ্ধা মধ্যবয়স্ক মহিলার মাথায় নির্দ্বিধায় কাজটা চাপায় দিতে তোমার একটুও বাধে না, এইটা তোমার কেমন বিবেক? তোমার স্বপ্নের লাভ গুণবা তুমি, বেনিফিটেড হবা তুমি, মানুষের নজরে এস্টাবলিশড হবা তুমি, সমাজে স্ট্যাটাস বাড়বে তোমার। সব তোমার লাভ, খালি কলুর বলদের মতো শাশুড়ি খাটবে কেন? একটু জানতে চাই।
নাটক টা দেখার পরে মনে হচ্ছে এ যেন আমার জীবন থেকে নেয়া ধন্যবাদ পরিচালক কে এমন সুন্দর নাটক উপহার দেওয়ার জন্য❤❤
❤❤
আমার ও এমন মনে হয়েছে
আমারও
মাত্র ৩-৪ টি ক্যারেক্টর দিয়ে কত্তো সুন্দর একটা নাটক তৈরি করে ফেলল।ধন্যবাদ পরিচালককে❤
নাটক টা সব ছেলেদের দেখা উচিত 🙂
বাস্তব জীবন থেকে নেওয়া কাহিনি
🥲
অসাধারণ 🌸
যার শিক্ষা নাই তার জীবনে জ্ঞান হবে না।
নিজে থেকে পেন নেয়া আরকি
Thanks for opinion
এভাবে মিলে যাবে কখনও ভাবিনি। পরিচালক কে অনেক অনেক ধন্যবাদ সত্যতা/বাস্তবতা কে এভাবে তুলে ধরার জন।
যে নাটক, সাধারণ লুতুপুতু নাটক নয়। যে নাটক থেকে শেখা যায় অনেক কিছু, সত্যি ই অতুলনীয়। ❤️
এই নাটকটা যদি চাইনিজ জাপানিজ বা বিদেশের কোনো নাটক হতো, সম্ভবত Oscar পাওয়ার জন্য Nominated হতে পারত।💖
তারা অবাক হতো যে, পৃথিবীতে এতো পিছিয়ে পড়াও কোনো দেশ আছে যেই দেশে ২০২৩ সালেও ওয়ার্কিং ওমেনদের জন্য কোনো ফেসালিটি নেই।😊
কী ভয়ানক সুন্দর একটা কাজ 👌💝।
সংশ্লিষ্ট সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ এতো সুন্দর একটা কাজ উপহার দেয়ার জন্য 💝। মেহজাবিন যে কতো টা পরিণত অভিনেত্রী তা বলার অপেক্ষা রাখে না❤।
সত্যি অনেক সুন্দর 🥺❤️
আসলেই বর্তমান সময়ে মায়ের অবস্থান টা এই অনন্যা নাটকে সুন্দর করে ফুটিয়ে তুলেছে 🥲
সঙ্গে তুলে ধরেছে বর্তমান সময়ে বাবা দের মনমানসিকতা 😀💔
নাটকটা দেখে মায়ের কথা খুব মনে পড়ে গেলো😥 সত্যি মা ছাড়া মা হওয়া অনেক কষ্টের 😥
❤❤❤
😥😥😥
একজন নারীর স্বপ্ন সে ক্যারিয়ারে উন্নতি করবে, চাকরি-বাকরি করে টাকা কামাবে। স্বপ্ন মানুষের থাকতেই পারে।
কিন্তু নিজের স্বপ্ন পূরণের জন্য অন্যকে দায়ী করা কেন?
নিজের স্বপ্ন পূরণে অন্যকে সিড়ি হিসেবে ব্যবহার করা কেন?
নিজের বাচ্চার দায়িত্ব কেউ না নিলে তাকে দোষ দেয়া কেন?
ধরুন, আমার একটা জমি আছে, সেখানে একটা বাড়ি বানাব আমি। আমার অনেকদিনের স্বপ্ন। এই বাড়ির ইনভেস্টমেন্ট আমার, কাজেই বাড়িটাও সম্পূর্ণই আমার হবে। ওদিকে আবার আমার একটা দোকানও আছে। সেখানে কর্মচারীদেরকে দেখাশোনা করা লাগে।
এখন বাড়ি বানাব বলে, আমি আশা করছি আমার ভাই দোকানের কাজটা দেখে দিবে। না, আমি তাকে এ কাজের পারিশ্রমিক হিসেবে কোনো টাকা দিব না। প্রফিটের ভাগ দিব না। আমার ব্যবসার শেয়ার দিব না। মোদ্দা কথা -- তাকে আমি আমার লাভের এক কানাকড়িও দিব না। কিন্তু আমি চাই, আমার দোকানটা আমার ভাই দেখাশোনা করবে। সে যতই ব্যস্ত থাকুক, সেটা আমার দেখার বিষয় না। তার নিজের চাকরি-বাকরি গোল্লায় যাক, আমাকে সাহায্য করতেই হবে। এতটুকুও না করলে কীসের ভাই সে? তার যেকোনো কাজের থেকে তো আমার স্বপ্নটা বেশি দামি৷ তবু আমার স্বপ্নপূরণে হেল্প করতে চায় না! খুব খারাপ লোক আমার ভাই, খুব বেয়াদব। খুব স্বার্থপর।
মামাবাড়ির আবদার কাকে বলে দেখুন।
কেউ যদি ক্যারিয়ারকেই জীবনের লক্ষ্য-উদ্দেশ্য-স্বপ্ন-পরিচয় মনে করে, তাহলে তার উচিত ছিল ক্যারিয়ারকেই প্রাধান্য দেয়া। আর দশটা স্বাভাবিক মেয়ের মতো কেন সে একটা সাধারণ জীবন চায়? কেন বিয়ে করে? কেন বাচ্চা চায়? সে যদি বিয়ে না করত, তাহলে সংসার-বাচ্চাকাচ্চা নিয়ে কোনো ঝামেলাই থাকতো না। এখন সে ক্যারিয়ারও বানাইতে চাইবে, আবার আবদার তুলবে, আমার বাচ্চাটা তোমরা দেখে দাও, আমার রান্নাটা তোমরা করে দাও, আমার সংসারটাও তোমরা চালায় দাও -- এইটা তো ভাই ফেয়ার হইল না! তোমার স্বপ্নপূরণের ঠেকা কেন বেচারি শাশুড়ির ঘাড়ে চাপাচ্ছ? সে মহিলা বছরের পর বছর নিজের সংসার সামলাইসে। নিজের বাচ্চাকাচ্চা বড় করসে। এই বয়সে তাকে তার মতো থাকতে দাও না! সে একটু রেস্ট নিক। একটু আরাম করুক। দুইটা বই পড়ুক৷ কি টিভিতে নিউজ দেখুক। তাতে তোমার এত কেন জ্বলে?
তুমি টাকা কামাইতে চাও, ক্যারিয়ার বানাইতে চাও -- এগুলা তোমার স্বপ্ন। তোমার স্বপ্ন পূরণে তুমি এফোর্ট দিবা, তোমার শাশুড়ি কেন ডাবল এফোর্ট দিবে -- আই মিন হোয়াই!?
এখনকার ক্যারিয়ারিস্ট মেয়েদের মধ্যে এই সমস্যাটাই দেখি। তারা সব চায়। কেন? নিজের প্রায়োরিটি সেট করো। আমি যদি নাচেও ভালো হইতে চাই, স্পোর্টসেও মেডেল আনতে চাই, বিতর্কেও ফার্স্ট হইতে চাই, আবার গোল্ডেন জিপিএ চাই - তাইলে তো পারব না। এতদিকে একসাথে কেউ সফল হইতে পারে না। কোনোকিছুতে ভালো করতে চাইলে মানুষকে ফোকাসড হইতে হয়। তোমার ফোকাসটা কোনদিকে?
ফ্যামিলি মেন্টেইন করা, বাচ্চাদেরকে বড় করা অনেক বড় একটা রেস্পনসিবিলিটি। এইটা নিতে তুমি পচিশ-তিরিশ বছরের নারী হাপায় উঠো, অথচ একটা প্রায় বৃদ্ধা মধ্যবয়স্ক মহিলার মাথায় নির্দ্বিধায় কাজটা চাপায় দিতে তোমার একটুও বাধে না, এইটা তোমার কেমন বিবেক? তোমার স্বপ্নের লাভ গুণবা তুমি, বেনিফিটেড হবা তুমি, মানুষের নজরে এস্টাবলিশড হবা তুমি, সমাজে স্ট্যাটাস বাড়বে তোমার। সব তোমার লাভ, খালি কলুর বলদের মতো শাশুড়ি খাটবে কেন? একটু জানতে চাই।
সত্য কথা বলছেন
অসম্ভব সুন্দর একটা নাটক 💙
সমাজের প্রতিটা বাবাকে চিন্তা চেতনায় পরিবর্তন আনা উচিত
নাটকটা থেকে অনেক কিছু শেখার আছে ধন্যবাদ সবাইকে
মেয়েদের জীবন এত সহজ না খুব কষ্টের।
যারা মেয়ে হয়ে জন্ম নিছে তারাই বুজে কতটা কষ্টের 😭😭😭😭
নাটকটি দেখে অনেক ইমোশনাল হয়ে গিয়েছিলাম।অনেক ভাল লেগেছে বাস্তবতাটাকে তুলে ধরেছে ।অনেক মেয়ের জীবনের সাথে মিল আছে ।
খুবই সময়োপযোগী এবং প্রাসঙ্গিক একটা নাটক। অনেক ধন্যবাদ পরিচালক মুস্তাফা কামাল রাজ কে, অনেকদিন পর একটা সুন্দর নাটক উপহার দেয়ার জন্য।
অনেকদিন পর মেহজাবিন এর নতুন নাটক দেখলাম...এক কথায় অনবদ্য অভিনয় করেছে ❤✨
👍👍
এক অনন্যা না হাজারো অনন্যার জীবনের গল্প 😢
Amar sathao amn hoisa...
Right
এই নাটকের সাথে বাস্তবতার সম্পূর্ণ মিল আছে,এটি একটি সাথর্ক নাটক। ❤❤❤❤
একদম বাস্তব চিত্র। আমাদের প্রতিটি সংসারেই এমন হাজারো অনন্যারা আছে। সত্যি ই এককথায় অসাধারণ ❤️❤️
আমার দেখা জীবনের সেরা নাটক,,,নাটকের প্রতিটা মুহূর্ত হয়তো হাজারো লক্ষ কোটি মেয়ের জীবনের বাস্তব প্রতিচ্ছবি।।।সবারই এ নাটকটা দেখা উচিত,,,,,
❤
নাটক টা মিলে গেছে অনেক এর লাইফের সাথে
কান্না চলে আসলো নাটকটি দেখে,,,শুধু কর্মজীবি মায়েরা না সাধারণ মায়েরাও এমন পরিস্থিতির শিকার 😥😥
সবাই ভাবে মেয়েদের এমন কি কাজ তারা তো সারাদিন বাড়িতে শুয়ে বসে থাকে আরে একদিন শুধু মেয়ে হয়ে দেখেন কেমন লাগে তাদের জীবন
100% Right.meye hoye jonmo howatay mone hoy oporadh.😢😢😢😢
মেয়েদের ব্যথা বুঝার জন্য ধ্যনবাদ
asoley
আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে নাটকটি❤❤
মেয়েদের জীবনের বাস্তবতা কে তুলে ধরার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ💖💖
আল্লাহ তায়ালা পৃথিবীর সকল মা কে সবসময় ভালো রাখুক🥺🥺
মায়েদের ব্যথা হতে পারে না কারণ তারা এলিয়েন মানুষ না অনেক স্বামীরা মনে করে।যার কষ্ট সেই বোঝে বাকিরা সব দোষ খোঁজে ।😢😢😢 অসাধারণ একটি নাটক ।
😭
কেউ তো মেয়েদের মানুষ ই মনে করে না।😢
Alhamdulillah amr hb onk help koreche amk..Barak Allah fe hayatik
মেরিল প্রথম আলো পুরস্কারের মনোনয়ন পাবে এই নাটকটা.. 👌💜
এই নাটকের মুল কথা হলো পরিবারের লোক যদি হেল্পিং না হয় তাহলে জীবন দুর্বিসহ। বিশেষ করে স্বামী যদি এমন হয় তাহলে সেই মেয়ের জীবন জাহান্নামে পরিনত হয়😢😢😢
Hmmmm
সেম😅
Same
Hummm.,...emon somoye jodi sami o na buje thahole jibon ta kob koster hye jai....
ধন্যবাদ নাটকটির রচয়িতাকে, সত্যিটাকে সুন্দরভাবে তুলে ধরার জন্য🙏
দেশ স্বাধীন হলে ও, নারী আর পুরুষ সমান দাবী করলে ও তা যে কতটুকু সত্য তা আমরা সবাই জানি, আসুন নিজে বদলায় তাহলে তা দেখে অন্যরাও একদিন বদলাবে।
স্যালুট মাহাজাবিনকে, আপনি আপনার অসাধারণ অভিনয়ের মাধ্যমে চরিত্রটিকে সুন্দর করে ফুটিয়ে তুলেছেন ❤
২৩সালের সেরা নাটকের একটি এটি তবে ব্যাপ্তি আরো একটু বড় হলে আরো সুন্দর হতো।
ধন্যবাদ সকল কলাকুশলীকে।
আমাদের দেশের নাটক এত চমৎকার l যা একজন মাকে পরিচয় করিয়ে দেয় এই আধুনিক যুগে মা হওয়াটা কত কঠিন৷
একজন কর্মজীবী মা ঘরে ও বাইরে কতটা শারীরিক ও মানসিক কষ্টের মাঝে যায় তা একমাত্র তারাই বলতে পারবে। এই নাটকটা দেখে যদি কারও একটু বিবেক জাগ্রত হয়!!!!!!
হবে না কার ও।। Ego problem
who asked you to become a working mother? You belong to kitchen not in an office ☕☕
একজন নারীর স্বপ্ন সে ক্যারিয়ারে উন্নতি করবে, চাকরি-বাকরি করে টাকা কামাবে। স্বপ্ন মানুষের থাকতেই পারে।
কিন্তু নিজের স্বপ্ন পূরণের জন্য অন্যকে দায়ী করা কেন?
নিজের স্বপ্ন পূরণে অন্যকে সিড়ি হিসেবে ব্যবহার করা কেন?
নিজের বাচ্চার দায়িত্ব কেউ না নিলে তাকে দোষ দেয়া কেন?
ধরুন, আমার একটা জমি আছে, সেখানে একটা বাড়ি বানাব আমি। আমার অনেকদিনের স্বপ্ন। এই বাড়ির ইনভেস্টমেন্ট আমার, কাজেই বাড়িটাও সম্পূর্ণই আমার হবে। ওদিকে আবার আমার একটা দোকানও আছে। সেখানে কর্মচারীদেরকে দেখাশোনা করা লাগে।
এখন বাড়ি বানাব বলে, আমি আশা করছি আমার ভাই দোকানের কাজটা দেখে দিবে। না, আমি তাকে এ কাজের পারিশ্রমিক হিসেবে কোনো টাকা দিব না। প্রফিটের ভাগ দিব না। আমার ব্যবসার শেয়ার দিব না। মোদ্দা কথা -- তাকে আমি আমার লাভের এক কানাকড়িও দিব না। কিন্তু আমি চাই, আমার দোকানটা আমার ভাই দেখাশোনা করবে। সে যতই ব্যস্ত থাকুক, সেটা আমার দেখার বিষয় না। তার নিজের চাকরি-বাকরি গোল্লায় যাক, আমাকে সাহায্য করতেই হবে। এতটুকুও না করলে কীসের ভাই সে? তার যেকোনো কাজের থেকে তো আমার স্বপ্নটা বেশি দামি৷ তবু আমার স্বপ্নপূরণে হেল্প করতে চায় না! খুব খারাপ লোক আমার ভাই, খুব বেয়াদব। খুব স্বার্থপর।
মামাবাড়ির আবদার কাকে বলে দেখুন।
কেউ যদি ক্যারিয়ারকেই জীবনের লক্ষ্য-উদ্দেশ্য-স্বপ্ন-পরিচয় মনে করে, তাহলে তার উচিত ছিল ক্যারিয়ারকেই প্রাধান্য দেয়া। আর দশটা স্বাভাবিক মেয়ের মতো কেন সে একটা সাধারণ জীবন চায়? কেন বিয়ে করে? কেন বাচ্চা চায়? সে যদি বিয়ে না করত, তাহলে সংসার-বাচ্চাকাচ্চা নিয়ে কোনো ঝামেলাই থাকতো না। এখন সে ক্যারিয়ারও বানাইতে চাইবে, আবার আবদার তুলবে, আমার বাচ্চাটা তোমরা দেখে দাও, আমার রান্নাটা তোমরা করে দাও, আমার সংসারটাও তোমরা চালায় দাও -- এইটা তো ভাই ফেয়ার হইল না! তোমার স্বপ্নপূরণের ঠেকা কেন বেচারি শাশুড়ির ঘাড়ে চাপাচ্ছ? সে মহিলা বছরের পর বছর নিজের সংসার সামলাইসে। নিজের বাচ্চাকাচ্চা বড় করসে। এই বয়সে তাকে তার মতো থাকতে দাও না! সে একটু রেস্ট নিক। একটু আরাম করুক। দুইটা বই পড়ুক৷ কি টিভিতে নিউজ দেখুক। তাতে তোমার এত কেন জ্বলে?
তুমি টাকা কামাইতে চাও, ক্যারিয়ার বানাইতে চাও -- এগুলা তোমার স্বপ্ন। তোমার স্বপ্ন পূরণে তুমি এফোর্ট দিবা, তোমার শাশুড়ি কেন ডাবল এফোর্ট দিবে -- আই মিন হোয়াই!?
এখনকার ক্যারিয়ারিস্ট মেয়েদের মধ্যে এই সমস্যাটাই দেখি। তারা সব চায়। কেন? নিজের প্রায়োরিটি সেট করো। আমি যদি নাচেও ভালো হইতে চাই, স্পোর্টসেও মেডেল আনতে চাই, বিতর্কেও ফার্স্ট হইতে চাই, আবার গোল্ডেন জিপিএ চাই - তাইলে তো পারব না। এতদিকে একসাথে কেউ সফল হইতে পারে না। কোনোকিছুতে ভালো করতে চাইলে মানুষকে ফোকাসড হইতে হয়। তোমার ফোকাসটা কোনদিকে?
ফ্যামিলি মেন্টেইন করা, বাচ্চাদেরকে বড় করা অনেক বড় একটা রেস্পনসিবিলিটি। এইটা নিতে তুমি পচিশ-তিরিশ বছরের নারী হাপায় উঠো, অথচ একটা প্রায় বৃদ্ধা মধ্যবয়স্ক মহিলার মাথায় নির্দ্বিধায় কাজটা চাপায় দিতে তোমার একটুও বাধে না, এইটা তোমার কেমন বিবেক? তোমার স্বপ্নের লাভ গুণবা তুমি, বেনিফিটেড হবা তুমি, মানুষের নজরে এস্টাবলিশড হবা তুমি, সমাজে স্ট্যাটাস বাড়বে তোমার। সব তোমার লাভ, খালি কলুর বলদের মতো শাশুড়ি খাটবে কেন? একটু জানতে চাই।
এমন ক্রিয়েশন গুলো খুব বেশি আলোচিত হয়না! কারন এটা ভাইরালের যুগ! সাধারণ, কিন্তু কত ম্যাসেজ দিয়ে গেলো এই ছোট্ট নাটকটি! ভালো থাকুক পৃথিবীর সকল মায়েরা!❤
মেয়ে মানেই কি শব্দ আর কথা গিলে যাওয়া😊
এই বাস্তব চিত্র গুলো ভবিষ্যত সিদ্ধান্ত কে প্রশ্নের আর উদ্দিগ্নের মূখে ফেলে দেয় 😢
খুব ভয় করে😢।
বলার ভাষা নেই, অসাধারণ ❤
মা ছারা মা হওয়া অনেক কষ্ট। বাচ্চার দাদিরা মুখের ভালোবাসা দিয়েই শেষ।
Right
Right
Right
100% right
Right ❤️
এইরকম সকল বর আর শ্বাশুড়িদের এই নাটকটি দেখানো উচিৎ... যাতে তারা বাড়ির বউকে মেশিন না ভাবে.... একদম বাস্তবসম্মত নাটক এটি.... ভালো থাকুন সকল মায়েরা ❤❤
বেশী ভাগ বরেরাই এই রকম।
হাহাহা
Sashuri o ma eikhanei pblm meyerao sasuri vhabe tai joto pblm
কেঁদে ফেলেছি আমি এটা দেখে 🙂❤️
এই নাটক টা শুধু মেয়ে রাই অনুভব করতে পারবে🙂
Hmm..ঠিক বলছেন আপু❤❤
বাস্তব
Right
Right
Same...amio...
প্রতিটি ছেলে আর ছেলের মায়ের এই নাটকটা দেখে শিক্ষা নেওয়া উচিত এক কথায় নাটকটা একদম বাস্তব❤
ঠিক আপুএটাইমেয়েদেরজিবন
এটা শুধু নাটক না অনেক মেয়েদের জীবনের বাস্তবিক একটা গল্পঃ নাটক টা দেখে নিজের কথা মনে হলো আর কান্না থামাতে পারি নাই অনুরোধ সব ভাই এবং দাদাদের নিজের স্ত্রীকে বুঝুন 😢
পুরো নাটকটিই ছিলো প্রতিটা পরিবারের জন্য শিক্ষা অর্জন করার মতোই। পুরো উপস্থাপন গুলো সুন্দর ছিলো😮😊
আমাদের বেশির ভাগ কর্মজীবী মায়েদের জীবন থেকে নেওয়া নাটক। অসাধারণ।
kono bhasha nei ei natok er proshonsha korar jonno
মেরিন প্রথম আলো পুরস্কার মনোনীত নাটক,,সেটা থেকে দেখতে আসছি,,অসাধারণ ছিলো,, একজন মার স্টাগল সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তুলছে ❤সেরা ছিলো মেহজাবিন এর অভিনয়
আমার মা ও একজন কর্মজীবি মহিলা ছিলেন, এটা দেখে তার প্রতি ভালোবাসা আরও বেশী বেড়ে গেল ❤
তাই
নাটকের মধ্যে নিজের প্রতিচ্ছবি দেখতে পাচ্ছি। একসাথে চাকরি, পড়াশোনা, বেবিকে সময় দেওয়া আহ্ কি কষ্ট 😢 অফিস থেকে এসে নিজের মেয়েকে দেখলে সব কষ্ট ভুলে যাই।
Just a real life 😢
বাস্তবধর্মী একটা কাজ।
আর মেহজাবীন আপু কাজটাকে সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তুলেছে। অসাধারণ 👏♥️
স্বামী,স্ত্রীর দুঃখ যদি না বুঝে পাশে না দাঁড়ায় তাহলে সে কিসের জীবনে সঙ্গী, কিসের ভালোবাসা।
সত্যি সত্যি বলছি খুব খুবই সুন্দর হয়েছে নাটক টি। প্রতিটি মায়ের এটা মনের কথা।সত্যি আমরা মেয়েরা খুব অসহায়।আমার বোন টা এর থেকেও বেশি কস্টে আছে।সে না পাচ্ছে স্বামীকে, না শাশুড়ি,না কাজের মেয়ে,কেউ নেই তার সাথে একা বাচ্ছা আর অফিস সংসার সবি একলা সামলাচ্ছে।মাঝে মধ্যে খুবই কান্না করে আর পেরে উঠতে পারছেনা।সত্যি নারীরা অসহায়।
অনেক ভালো লেগেছে নাটকটি এবং মেহজাবিন এর অভিনয়😍।আমার মনে হয় প্রত্যেকটা ফ্যামিলির এ নাটকটা দেখে কিছু শিখা উচিত।
👍👍
এই নাটক এর মতন আরও হাজারটা নাটক তৈরি হলেও পুরুষ মানুষ আর শাশুড়িদের স্বভাব কোন দিনই পরিবর্তন হবে না।
সব পুরুষ কিন্তু এরকম নয়
Potita purucher ei natokta dekha ucit
@@sarifabegum100amaro amon mone hoto je sob selera ak rokom hoyna kinto akhon mone sob selera ak rokom
রাইট
তোদেরকে কে বলছে বাইরে গিয়ে কাজ করতে? পুরুষ বাইরের দিকটা সামলাম আর তোরা ঘরের দিকটা সামলা তাইলেই হয়। কেন নিজেরা ডাবল পরিশ্রম করতে যাস? নারী অধিকারের কথা বলে নিজেরাই নিজেদের প্রাপ্য সম্মান কমাতে চায় এরা।😂😂
কবে যে এদের মাথায় সুবুদ্ধির উদয় হবে কে জানে?
মেহেজাবীন আপু বরাবরই খুবই পছন্দের একটি চরিত্র। নারীর শক্তি কতটা তীব্র,নারীর অধিকার কতটা মজবুত,তা সকলের সামনে এত সুন্দর ভাবে তুলে ধরার জন্য অশেষ কৃতজ্ঞতা। আপনি আমাদের দেশের গর্ব।
কর্মজীবী নারী না হয়েও ২৪ ঘন্টা বাচ্চার টেইককেয়ার করা কতটা কষ্টকর নিজে জানি😊😢
নাটকটা দেখে চোখে পানি চলে আসলো😢
😢😢
Same here api😢
Same here
Right
Same here 😂
যারা মা হয়েছে একমাএ তারাই একটু বেশি বুঝবে এই নাটকের গুরুত্বটা 😢😢😢😢😢 একজন মা সন্তানের জন্য সবকিছু ত্যাগ করতে পারে😊😊
মা" না হতে পারার যন্ত্রণা বা কষ্ট টা যে এর চেয়েও ভয়ংকর 😢
Right
অসম্ভব সুন্দর একটা নাটক। একজন কর্মজীবি মা জানে তার কতটা কষ্ট হয় এটা অন্য কেউ বুঝবে না।
অনেক সত্যি অনেক হৃদয়স্পর্শী কথা গুলো তুলে ধরার জন্য পরিচালককে অনেক অনেক ধন্যবাদ
এই নাটকটি পরিচালনা করেছেন যে তাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি যে বাস্তবতা দিক তুলে ধরার জন্য,,, খুব সুন্দর
খুব সুন্দর একটা নাটক। এ যেন হাজারো অনন্যার জীবনের প্রতিচ্ছবি।বাস্তবমূখী একটা নাটক ❤❤❤
প্রতি টা চাকুরীজীবি মেয়ের বাস্তব জীবনের কাহিনী তুলে ধরা হয়েছে কতো টা সংগ্রাম করতে হয় ঘরে বাহিরে ধন্যবাদ পরিচালক কে মেহজাবিন আপুর অভিনয় অসাধারণ
রাইট❤
তবে এমন পুরুষ কেন। জীবন সাথী করবেন।বউয়ের ইনকাম ছাড়া সংসার চলে না।
Ha bou income nha korlao saradin bou ke kota dibe ki koro
নাটকটা সত্যিই অতুলনীয়। দেখে চোখে জল চলে এলো।অসাধারণ অভিনয়,,,,, প্রতিটি কমজীবী মা কে আমি স্যালুট জানাই।।।
এটি নাটক হলেও এটি বাস্তব। নাটকটিতে বাস্তবতাকে তুলে ধরেছে😢😢। আমার দেখা সেরা নাটক এটি❤️❤❤
👍👍👍
100%😭😭
নাটক টা আসলে সব মেয়ের জিবনের গল্প 😢😢 অসম্ভব সুন্দর হয়েছে সত্যি ঘটনা তুলে ধরার জন্য ❤❤❤❤
মেহজাবীন কে অনেক মিস করছিলাম আাবার সেই সাবলীল এবং দক্ষ অভিনয়ে মনটা ভরে গেলো।❤
Osadharon