নবী বলেছেন, আমার ইবাদত, কোরবান, জন্ম ও মৃত্যু আল্লাহর জন্য আবার আমরা সুন্নাত নাম নিয়ে নবীর প্রতি শত ইবাদত বানিয়ে নিয়েছি। যে ভাবে খৃষ্টান সম্প্রদায় বানিয়ে নিয়েছে। ধন্যবাদ আপনাকে।
নাস্তিক সব এখন হুজুরের বেশে ভিডিও ছাড়ে এরা কোরআন হাদিস দিয়ে মানুষকে গোমরাহ করতেছে এসব নাস্তিকদের থেকে সাবধান বড় বড় আলম ওলামারা বেশি জানে না এইসব নাস্তিকেরা জানে সাদ্দাম ভাইয়েরা এদের থেকে সাবধান
@@tymorraz9030 " হে রাসুল (সা:) আপনি বলুন আমি তোমাদের মতো একজন মানুষ মাত্র। " আল কুরআন সুরা কাহফ আয়াত ১১০ আল্লাহ আর রাসুল কখনোই এক নয়, এটা ভাবাই শিরক। এই ভদ্রলোক গোমরাহির মধ্যে আছে। ইসা আ: কে স্রষ্টা ভেবে খৃষ্টানরা ভুল পথে গেছে।
কারন তিনি আল্লাহর প্রতি নিধিত্ব করার জন্য পৃথিবীতে এসেছে মানুষের জন্য --সতরকারী সুসং বার্তা ও সাক্ষী দাতা হিসেবে । আল্লাহ পাক তাহার ও সৃষ্টি কর্তা । তাই তিনি আল্লাহর ই এবাদত কারী । যাকে আল্লাহ পাক মনোনীত করেছেন শ্রেষ্ঠ মানব রুপে । যার মর্যাদা আশরাফুল মাখলুকাত ও রহমাতুল্লিল আল আমিন এবং মাকামে মাহমুদ যা পরকালেও আমরা দেখবো । রসূলতো সে যাকে আল্লাহ পাক মানুষের হেদায়েত এর জন্য পাঠিয়েছেন । যার মাধ্যমে আমরা সৃষ্টি কর্তা কে জানতে ও চিনতে। শিখে ছি । যাকে আল্লাহ পাক সবচেয়ে বেশি অনুগ্রহ দান করছেন । সাধারন ভাবে দুনিয়াতে ক্ষমতাবানদের কে অথবা কোন ভালো শিক্ষক কে যার কাছে আমরা কোন বিষয় যখন প্রচুর পরিমাণে জানতে পারি স্বাভাবিক ভাবে আমাদের অন্তরে তার জন্য সন্মান ও ভালো লাগাটা তৈরী হয় । আর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর মাধ্যমে আমরা এক আল্লাহ এর পরিযচয় জানতে পেরেছি । এবং দুনিয়াতে সকল সমস্যার সমাধান দিতে কোরআন শরীফ পেয়েছি । সূরা ফাতিহার এহদিনাস সিরতুল মুস্তাকিম যখন বলি --তখন আল্লাহ পাক আমাদেরকে বলেন সিরতুল্লজিনা আন আমতা আল হিম বলছেন । আল্লাহ র নেয়ামত প্রাপ্ত বান্দাদের পথে চলার জন্য যার গন্তব্য রসুল পাক(সা:) । যার অন্তরে রসুল পাকের মহব্বত জাগ্রত হয়না তাঁর কখন ও ঈমান তৈরি হয় না । আমার বাবা -মা ভাই বোন বন্ধু আত্মীয় কতজনকে ই ভালো বাসি । আর রসুল তো আল্লাহর পাঠানো সবচেয়ে বড় বন্ধু। জাহান্নাম থেকে মুক্তির ও জান্নাতে নিয়ে জেতে আমাদের কে সাহায্য করবেন । কারন ইবলিস আমাদের কে জাহান্নামের দিকে নিয়ে যায়, পক্ষান্তরে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জান্নাতে নিয়ে জেতে আল্লাহর পক্ষ হতে এসেছেন ।
আল্লাহ সুবহানুতা'য়ালা ও রাসূলগনের মধ্যে কোন পার্থক্য করা যাবে না এবং করলে সে কাফের হয়ে যাবে এটা কুরআনের কোন সূরার কোন কোন আয়াতে আল্লাহ বর্ণনা করেছেন। আল্লাহ বলেছেন যদি আমার আনুগত্য করতে চাও তবে রাসূলের আনুগত্য করতে হবে। এখন প্রশ্ন হলো রাসূলের আনুগত্য কীভাবে হবে? রাসূলের আনুগত্য হবে কুরআন দ্বারা। কারণ কুরআন এসেছে রাসূলের নিকটে। সুতরাং রাসুলুল্লাহ যা বলছেন সেটাই কুরআন। আপনি ৩০:২৮ এর অর্থ পড়ে দেখেন সুস্পষ্ট বক্তব্য, কেউ বুঝতে পারে আর কেউ বুঝতে পারে না। আল্লাহ সুবহানুতা'য়ালা স্রষ্টা আর আমরা সৃষ্টি। স্রষ্টা আর কি কখনো এক হতে পারে? আল্লাহ সুবহানুতা'য়ালা আপনার অপরিসীম কল্যাণ ও মঙ্গল করুন এবং আপনাকে ইসলামের সঠিক জ্ঞান দান করুন এবং আপনাকে তাঁর পূর্ণাঙ্গ হেফাজতে রাখুন। আল্লাহ সুবহানুতা'য়ালা আপনাকে শারীরিক ও মানষিক সুস্থতা এবং দীর্ঘায়ু দান করুন। ❤❤❤❤❤❤
আরে মিয়া বুঝা ভালো বেশি বুঝা ভালোনা, নবির পাঠানোর উদ্যেশ্য হলো আল্লাহর ইবাদত কি ভাবে করত হবে, কিভাবেপরতে হবে কি ভাবে চলতে হবে কিভাবে ইহকাল ও পরো কাল কি ভাবে সুন্দর ওউন্নত জিবন কিভাবে গড়তে হবে,নবিকে ভালো বাসতে হবে অনুসরণের মাধ্যমে।
আপনার কথা সুন্দর, তবে সুন্দরের মধ্যেও ভুল থাকতে পারে।। স্রষ্টা এবং সৃষ্টিকে আপনি এক করতে পারেন না।।। আপনি আদেশ- নিষেধের ক্ষেত্রে বলতে পারেন আল্লাহ নবীকে যা আদেশ - নিষেধ হিসেবে বলতে বলেছেন, তাই নবী আমাদের কাছে বলেছেন।। এজন্য আল্লাহ এবং নবীর কথা একই বিষয়।। কিন্তু এই যুক্তিতে আপনি বুঝাতে পারেন না যে, আল্লাহ ও নবী একই বিষয়।।
স্যার আমার জানার বিষয়, আমরা যে হাদিসে পাই নবী রাসুল ও সাহাবীরা পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়েছে এবং নামাজের জন্য মানুষদের কে দাওয়াত দিয়েছে, এধরণের হাদিস গুলো কতটুকু সহি, জানালে কৃতজ্ঞতা থাকবো, ধন্যবাদ স্যার
আল্লাহর কালাম, যা মুসলিম ধর্মের মূল ভিত্তি আল্ কুরআন কবর আজাব নিয়ে কী বলছে। আমরা ৩৬ নং সুরা ইয়াসিন পড়ি, বিশেষ মর্যাদাপূর্ণ বিধায় আনেকে মুখস্থ করেন। সেখানে কি বলা হয়েছে.... (সূরাঃ ইয়াসিন ৩৬, আয়াত ৫১>৫৪)"যখন শিঙ্গায় ফুৎকার দেওয়া হবে তখন মানুষ কবর থেকে তাদের প্রতিপালকের দিকে ছুটে আসবে। ওরা বলবে,‘হায় দুর্ভোগ আমাদের! কে আমাদেরকে আমাদের নিদ্রাস্থল থেকে উত্থিত করল?’ এ হল তাই, পরম দয়াময় যার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন এবং রসূলগণ সত্যই বলেছিলেন। এ হবে এক মহাগর্জন; তখনই ওদের সকলকে আমার সম্মুখে উপস্থিত করা হবে। এবং বলা হবে, আজ কারও প্রতি কোন জুলুম করা হবে না এবং তোমরা যা করতে কেবল তারই প্রতিফল দেওয়া হবে।" আয়াত গুলি লক্ষ্য করুন প্রতিফল দেয়া হবে শিংগা ফুৎকার পর তার আগে কবরে নিদ্রায় থাকবে। এখান থেকে সুস্পষ্ট ভাবে বুঝা যায় বিচার ফয়সালা না হওয়া পর্যন্ত কবরে কোনো শাস্তি নাই। এ হলো তাই যার প্রতিশ্রুতি আল্লাহ দিয়েছিলেন। এখন বলুন আল্লাহ এই প্রতিশ্রুতি দিয়ে তা ভংগো করে কবরে আজাব দিবেন,,, নিশ্চয় না। কারণ আল্লাহ পাক কোরানে বলছেন "নিশ্চয় আল্লাহ প্রতিশ্রুতি ভংগ করেন না"। আরো বলা হচ্ছে রসুলগন সত্যই বলেছিলেন। এখন বলেন রসুলগন একবার সত্য বলে, সে কথা আবার ঘুরায়ে বলতে পারেন? নিশ্চয় না তাহলে রাসুল সঃ বলেছেন এই মর্মে হাদীসের রেফারেন্সে কবরের আযাবের যেসব হাদীস শুনানো হয় তা মিথ্যা। (সূরাঃ ক্বাহফ ৫০, আয়াত ২০)"আর শিংগায় ফুৎকার দেওয়া হবে, ওটাই শাস্তির প্রতিশ্রুতির দিন"। এখানে লক্ষ্য করুন বলা হচ্ছে শিংগায় ফুৎকার দেয়ার দিনই শাস্তির প্রতিশ্রুত দিন। তাহলে আল্লাহ পাক নিশ্চয় প্রতিশ্রুতি ভংগো করে শিংগা ফুৎকার পূর্বে শাস্তি দিবেন না। এখান থেকে দ্যর্থহীনভাবে প্রমাণিত কবরে আজাব হবে না। (সূরাঃ তাকভীর ৮১, আয়াত ৭)"পূনঃঊত্থাণ দিনেই দেহে যখন আত্মা পুনঃসংযোজিত হবে" দেহে আত্মা সংযোজিত না থাকলে দেহ সুখ বা কষ্ট কোনটাই অনুভব করতে পারে না সেটা আমারা এহজগতেই বুঝতে পারি। আর মানুষ যাতে সুখ বা কষ্ট উপভোগ করতে পারে সেই জন্যই দেহে আত্মা সংযোজন করা হবে, আর সেটা করা হবে পুনঃ উত্থান দিনে। যেহেতু পুনঃ উত্থান দিনের আগে দেহে আত্মা সংযোজিত থাকবে না তাই কবরে আজাবের প্রশ্নই ওঠে না। (সুরাঃ মুতাফফিফের ৮৩, আয়াত ৭)"কখনো নয়, নিশ্চয় পাপাচারীদের আমলনামা সিজ্জীনে আছে।" ঐ একই সুরা আয়াত ১৮ আল্লাহ বলেছেন,"কখনো না, নিশ্চয় সৎলোকদের আমলনামা আছে ইল্লিয়্যীনে।" ঐ একই সুরার ৮ নম্বর আয়াতে আল্লাহ প্রশ্ন করেছেন... "আপনি জানেন, সিজ্জীন কি?" এবং ১৯ নম্বর আয়াতে প্রশ্ন করেছেন "আপনি জানেন, ইল্লিয়্যীন কি?" আল্লাহ এরপরে সিজ্জীন সম্পর্কে উত্তর দিয়েছেন, "এটা লিপিবদ্ধ খাতা। "একইভাবে আল্লাহ ইল্লিয়্যীন সম্পর্কে বলেছেন," এটা লিপিবদ্ধ খাতা।" অতএব বুঝা গেল সিজ্জীন ও ইল্লিয়্যীনে রক্ষিত রয়েছে যথাক্রমে পাপাচারি ও সৎলোকদের আমলনামা।সুরক্ষিত এই দুই স্থানে বিশেষ ফেরেশতারা ছাড়া আর কেউ প্রবেশ করতে পারবেন না। ৩৬/৫৪ তে বলা হয়েছে "তোমরা যা করতে তারই প্রতিফলন দেয়া হবে। সেটা দেয়া হবে আমল নামার উপর ভিত্তি করে। আর আমল নামা মূল্যায়ন করা হবে পুনঃ উত্থান দিনে অর্থাৎ শেষ বিচারের দিনে অর্থাৎ কেয়ামত দিবসে। যেহেতু শেষ বিচারের আগে আমলনামা মূল্যায়ন হবে না আর আমলনামা মূল্যায়ন না করে শাস্তি দিবেন না, তাই কবরে কোন আজাবও হবে না। (সুরাঃ আম্বিয়া ২১, আয়াত ৪৭)"কিয়ামত দিবসে আমি স্থাপন করব ন্যায়বিচারের দাঁড়িপাল্লাসমূহ। সুতরাং কারো প্রতি কোন অবিচার করা হবে না। কর্ম যদি সরিষার দানা পরিমাণ ওজনের হয়, তবুও তা আমি উপস্থিত করব। আর হিসাব গ্রহণকারীরূপে আমিই যথেষ্ট"। এখানে লক্ষ্য করুন কিয়ামতের দিনে মানদণ্ড স্থাপন করা হবে এবং ফলাফলের ভিত্তিতে প্রতিদান দেয়া হবে।যেহেতু কিয়ামতের আগে মানদণ্ড নাই, ফলাফল নাই,তাই ফলাফলের আগে শাস্তি থাকা অবান্তর। এ ধরনের আয়াত কোরানে আরো বহু জায়গায় আছে। যেমন-ত্বোহা- আয়াত-১০২-১০৪; মুমিন: আয়াত-৪৬; ক্বামার: আয়াত ৬-৮; হাক্কাহ: আয়াত ২৫-২৭; নাবা: আয়াত ৪০; কাহফ :৪৯; ক্বাফ: আয়াত ১৭-২৪; ক্বামার: আয়াত ৪৬ কুরআনের এসব আয়াত পর্যালোচনা করলে সুস্পষ্ট ভাবে বুঝা যায় যে কবরে কোনো আজাব নাই।
আমরা তো নামাজের সুরায় বলে থাকি, মোহাম্মদ সাঃ কে উওম সহানে রাখার প্রতিষ্ঠিত করার জন্য প্রতিশুতি দিয়েছেন আল্লাহ কাছে দাবী করি এবং তা যেন ভঙ্গ করা না হয়। আমরা কেন নবীকে উওম সহানে রাখার জন্য আল্লাহ পাকের কাছে প্রাথনা করি। এইটা কি ঠিক আছে তরজমা।
আল্লাহ কখন কি ভাবে কি পদার্থ দিয়ে জ্ঞান তৈরি করেছে? শুনি লোকটা জ্ঞানী : আবার আল্লাহ করয়ানে বলেন ; সেও জ্ঞানী। তাহলে মানুষ জ্ঞানী হলে সে কি আল্লাহর সাথে শিরক করে?
চমৎকার সুন্দর ভাবে বুঝালেন মানুষ একদিন ঠিকই বুঝবে যে আমরা যে সালাত পড়ি আসলেই ওটা কোন সালাত না সকল ভাল কাজকেই পালন করাকে সালাত বলে ধন্যবাদ ভাই
Alhamdulillaha.
So Excellent & perfect lesson.
অনেক সুন্দর, মহামূল্যবান কথা, ভালো লাগছে❤
দারুণ সত্যি কথা বলেছেন। ধন্যবাদ
সালামুন 'আলাইকুম / মাশা-আল্লাহ / সার আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ❤️❤️❤️
So scientific anylisis go ahead
আলহামদুলিল্লাহ। অনেক মূল্যবান সত্য তুলে ধরেছেন
নবী বলেছেন, আমার ইবাদত, কোরবান, জন্ম ও মৃত্যু আল্লাহর জন্য আবার আমরা সুন্নাত নাম নিয়ে নবীর প্রতি শত ইবাদত বানিয়ে নিয়েছি। যে ভাবে খৃষ্টান সম্প্রদায় বানিয়ে নিয়েছে। ধন্যবাদ আপনাকে।
Asadharon Alochona dhanyabad Apnake,
অনেক সুন্দর আলোচনা
বাহ সুন্দর কথা।
👌👌👌👌👌👌👌👍
আল্লাহ রাসুল মানুষ স্পৃষ্টি করেছেন।আল্লাহ ও রাসুল এক হবে কেমনে?
কুরআন মানলে রাসূল সঃ কে মানা হয়।
ইসা নবী বলেছেন যে আমার মধ্যে আসবেন সে আল্লাহ বা ঈশ্বর কে পাবেন। আমি আল্লাহ বা ঈশ্বরের ডান পাশে অধিষ্ঠিত আছি। যা খ্রীষ্টন সমাজ বিশ্বাস করে।
Excellent
মাশাল্লাহ।
জয়জয়জয়❤❤❤
ধন্যবাদ ❤❤❤❤❤
vai kube darun darun
সত্য সুন্দর যাহা সকলই মানিব তাহা❤🙏
❤
১০০% সত্য কথা,
যারা আল্লাহ ও তার রাসুলের মধ্যে যারা পার্থক্য করে তারাই কাফের, আল কোরআন
Please describe more
আল্লাহ এবং রাসুলের মধ্য সুস্পষ্ট পার্থক্য রয়েছে। আল্লাহ হচ্ছে স্রষ্টা আর রাসুল হলো সৃষ্টি। আল্লাহ এবং রাসুলকে মিলিয়ে ফেললে বা এক ভাবলে বরং শিরক হবে।
সালামুন 'আলাইকুম ভাই আপনি বুলবাবছেন আল্লাহর কথা ও রসুলের কথা এক এজন্যই আল্লাহ ও রসুলকে আনুগত্য একিই আসা করছি বুঝতে পারছেন ইশা আল্লাহ
নাস্তিক সব এখন হুজুরের বেশে ভিডিও ছাড়ে এরা কোরআন হাদিস দিয়ে মানুষকে গোমরাহ করতেছে এসব নাস্তিকদের থেকে সাবধান বড় বড় আলম ওলামারা বেশি জানে না এইসব নাস্তিকেরা জানে সাদ্দাম ভাইয়েরা এদের থেকে সাবধান
জিবরাইল (আ) কি আপনার উপর নাজিল হয়েছিলেন ?
আল্লাহ এবং রাসূলের মধ্যে পার্থক্যকারী কে আল্লাহ কাফের বলেছেন
পবিত্র কুরআনুল কারীমে আল্লাহ এবং তাঁর রাসূলের মধ্যে পার্থক্য করতে কঠিন ভাবে নিষেধ করেছেন
@@tymorraz9030
" হে রাসুল (সা:) আপনি বলুন আমি তোমাদের মতো একজন মানুষ মাত্র। "
আল কুরআন সুরা কাহফ আয়াত ১১০
আল্লাহ আর রাসুল কখনোই এক নয়, এটা ভাবাই শিরক। এই ভদ্রলোক গোমরাহির মধ্যে আছে।
ইসা আ: কে স্রষ্টা ভেবে খৃষ্টানরা ভুল পথে গেছে।
কোরআনের এমন মহামূল্যবান কথা আলেম কোন রিসার্চ করে দেখেনি আল্লাহ কুরআনে আসলে আমাদের কি বুঝাতে চেয়েছেন
Nice
ভাইজান আসসালামুয়ালাইকুম দেহতত্ত্ব নিয়ে একটি ভিডিও বানান। লালন অনুসরণ করে।❤❤❤
Pls mentioned the ref from Quaran about dorood.Thanks
True...😊
কারন তিনি আল্লাহর প্রতি নিধিত্ব করার জন্য পৃথিবীতে এসেছে মানুষের জন্য --সতরকারী সুসং বার্তা ও সাক্ষী দাতা হিসেবে । আল্লাহ পাক তাহার ও সৃষ্টি কর্তা । তাই তিনি আল্লাহর ই এবাদত কারী । যাকে আল্লাহ পাক মনোনীত করেছেন শ্রেষ্ঠ মানব রুপে । যার মর্যাদা আশরাফুল মাখলুকাত ও রহমাতুল্লিল আল আমিন এবং মাকামে মাহমুদ যা পরকালেও আমরা দেখবো । রসূলতো সে যাকে আল্লাহ পাক মানুষের হেদায়েত এর জন্য পাঠিয়েছেন । যার মাধ্যমে আমরা সৃষ্টি কর্তা কে জানতে ও চিনতে। শিখে ছি । যাকে আল্লাহ পাক সবচেয়ে বেশি অনুগ্রহ দান করছেন । সাধারন ভাবে দুনিয়াতে ক্ষমতাবানদের কে অথবা কোন ভালো শিক্ষক কে যার কাছে আমরা কোন বিষয় যখন প্রচুর পরিমাণে জানতে পারি স্বাভাবিক ভাবে আমাদের অন্তরে তার জন্য সন্মান ও ভালো লাগাটা তৈরী হয় । আর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর মাধ্যমে আমরা এক আল্লাহ এর পরিযচয় জানতে পেরেছি । এবং দুনিয়াতে সকল সমস্যার সমাধান দিতে কোরআন শরীফ পেয়েছি । সূরা ফাতিহার এহদিনাস সিরতুল মুস্তাকিম যখন বলি --তখন আল্লাহ পাক আমাদেরকে বলেন সিরতুল্লজিনা আন আমতা আল হিম বলছেন । আল্লাহ র নেয়ামত প্রাপ্ত বান্দাদের পথে চলার জন্য যার গন্তব্য রসুল পাক(সা:) । যার অন্তরে রসুল পাকের মহব্বত জাগ্রত হয়না তাঁর কখন ও ঈমান তৈরি হয় না ।
আমার বাবা -মা ভাই বোন বন্ধু আত্মীয় কতজনকে ই ভালো বাসি । আর রসুল তো আল্লাহর পাঠানো সবচেয়ে বড় বন্ধু। জাহান্নাম থেকে মুক্তির ও জান্নাতে নিয়ে জেতে আমাদের কে সাহায্য করবেন । কারন
ইবলিস আমাদের কে জাহান্নামের দিকে নিয়ে যায়, পক্ষান্তরে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জান্নাতে নিয়ে জেতে আল্লাহর পক্ষ হতে এসেছেন ।
আল্লাহ সুবহানুতা'য়ালা ও রাসূলগনের মধ্যে কোন পার্থক্য করা যাবে না এবং করলে সে কাফের হয়ে যাবে এটা কুরআনের কোন সূরার কোন কোন আয়াতে আল্লাহ বর্ণনা করেছেন। আল্লাহ বলেছেন যদি আমার আনুগত্য করতে চাও তবে রাসূলের আনুগত্য করতে হবে। এখন প্রশ্ন হলো রাসূলের আনুগত্য কীভাবে হবে? রাসূলের আনুগত্য হবে কুরআন দ্বারা। কারণ কুরআন এসেছে রাসূলের নিকটে। সুতরাং রাসুলুল্লাহ যা বলছেন সেটাই কুরআন। আপনি ৩০:২৮ এর অর্থ পড়ে দেখেন সুস্পষ্ট বক্তব্য, কেউ বুঝতে পারে আর কেউ বুঝতে পারে না। আল্লাহ সুবহানুতা'য়ালা স্রষ্টা আর আমরা সৃষ্টি। স্রষ্টা আর কি কখনো এক হতে পারে? আল্লাহ সুবহানুতা'য়ালা আপনার অপরিসীম কল্যাণ ও মঙ্গল করুন এবং আপনাকে ইসলামের সঠিক জ্ঞান দান করুন এবং আপনাকে তাঁর পূর্ণাঙ্গ হেফাজতে রাখুন। আল্লাহ সুবহানুতা'য়ালা আপনাকে শারীরিক ও মানষিক সুস্থতা এবং দীর্ঘায়ু দান করুন। ❤❤❤❤❤❤
❤❤
Which verse of Quaran called Iman?
Upni notun notun alochona korben assam❤
assalamualikum brother whats your name. I like your program. I need more. You told thrue.
আরে মিয়া বুঝা ভালো বেশি বুঝা
ভালোনা, নবির পাঠানোর উদ্যেশ্য
হলো আল্লাহর ইবাদত কি ভাবে
করত হবে, কিভাবেপরতে হবে
কি ভাবে চলতে হবে কিভাবে
ইহকাল ও পরো কাল কি ভাবে
সুন্দর ওউন্নত জিবন কিভাবে
গড়তে হবে,নবিকে ভালো বাসতে
হবে অনুসরণের মাধ্যমে।
জয় গুরু ❤
মানুষের জন্য এ বক্তব্যই যথেষ্ট।
আপনার কথা সুন্দর, তবে সুন্দরের মধ্যেও ভুল থাকতে পারে।।
স্রষ্টা এবং সৃষ্টিকে আপনি এক করতে পারেন না।।।
আপনি আদেশ- নিষেধের ক্ষেত্রে বলতে পারেন আল্লাহ নবীকে যা আদেশ - নিষেধ হিসেবে বলতে বলেছেন, তাই নবী আমাদের কাছে বলেছেন।। এজন্য আল্লাহ এবং নবীর কথা একই বিষয়।।
কিন্তু এই যুক্তিতে আপনি বুঝাতে পারেন না যে, আল্লাহ ও নবী একই বিষয়।।
স্যার আমার জানার বিষয়, আমরা যে হাদিসে পাই নবী রাসুল ও সাহাবীরা পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়েছে এবং নামাজের জন্য মানুষদের কে দাওয়াত দিয়েছে, এধরণের হাদিস গুলো কতটুকু সহি,
জানালে কৃতজ্ঞতা থাকবো, ধন্যবাদ স্যার
ভালো বলেছেন অনেক কিন্তু আমার প্রশ্ন যে কুরআন কুরআন করছেন বা যে কুরআনের কথা বলছেন সেই কুরআন কত সালে, কোথায় লেখা হয়েছে??
আমাদের রাসুল আমাদের নামাজ পড়ার কথা ভুলে গেছেন .....আমরা নামাজ পড়ে যাব
সারাজীবন পড়েন নিষেধ নাই মোল্লারা বলে নামাজ বেহেশতের চাবি তাই চাবি কিনতে হবে।
৫ ওয়াক্ত নামাজ কোথায় থেকে আসলো জানাবেন
Why it is not mentioned of ayet in current hadith.
নবিতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ কায়েম করার শিক্ষা দিয়েছেন যেভাবে শিখিয়েছেন আমরা সেভাবে নামাজ আদায় করার চেষ্টা করছি তাই নয় কি ?
কবর আজাব এর ব্যপারে আপনার মতামত চাই
আল্লাহর কালাম, যা মুসলিম ধর্মের মূল ভিত্তি আল্ কুরআন কবর আজাব নিয়ে কী বলছে।
আমরা ৩৬ নং সুরা ইয়াসিন পড়ি, বিশেষ মর্যাদাপূর্ণ বিধায় আনেকে মুখস্থ করেন। সেখানে কি বলা হয়েছে....
(সূরাঃ ইয়াসিন ৩৬, আয়াত ৫১>৫৪)"যখন শিঙ্গায় ফুৎকার দেওয়া হবে তখন মানুষ কবর থেকে তাদের প্রতিপালকের দিকে ছুটে আসবে। ওরা বলবে,‘হায় দুর্ভোগ আমাদের! কে আমাদেরকে আমাদের নিদ্রাস্থল থেকে উত্থিত করল?’ এ হল তাই, পরম দয়াময় যার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন এবং রসূলগণ সত্যই বলেছিলেন। এ হবে এক মহাগর্জন; তখনই ওদের সকলকে আমার সম্মুখে উপস্থিত করা হবে। এবং বলা হবে, আজ কারও প্রতি কোন জুলুম করা হবে না এবং তোমরা যা করতে কেবল তারই প্রতিফল দেওয়া হবে।"
আয়াত গুলি লক্ষ্য করুন প্রতিফল দেয়া হবে শিংগা ফুৎকার পর তার আগে কবরে নিদ্রায় থাকবে। এখান থেকে সুস্পষ্ট ভাবে বুঝা যায় বিচার ফয়সালা না হওয়া পর্যন্ত কবরে কোনো শাস্তি নাই। এ হলো তাই যার প্রতিশ্রুতি আল্লাহ দিয়েছিলেন। এখন বলুন আল্লাহ এই প্রতিশ্রুতি দিয়ে তা ভংগো করে কবরে আজাব দিবেন,,,
নিশ্চয় না। কারণ আল্লাহ পাক কোরানে বলছেন "নিশ্চয় আল্লাহ প্রতিশ্রুতি ভংগ করেন না"। আরো বলা হচ্ছে রসুলগন সত্যই বলেছিলেন। এখন বলেন রসুলগন একবার সত্য বলে, সে কথা আবার ঘুরায়ে বলতে পারেন? নিশ্চয় না তাহলে রাসুল সঃ বলেছেন এই মর্মে হাদীসের রেফারেন্সে কবরের আযাবের যেসব হাদীস শুনানো হয় তা মিথ্যা।
(সূরাঃ ক্বাহফ ৫০, আয়াত ২০)"আর শিংগায় ফুৎকার দেওয়া হবে, ওটাই শাস্তির প্রতিশ্রুতির দিন"।
এখানে লক্ষ্য করুন বলা হচ্ছে শিংগায় ফুৎকার দেয়ার দিনই শাস্তির প্রতিশ্রুত দিন। তাহলে আল্লাহ পাক নিশ্চয় প্রতিশ্রুতি ভংগো করে শিংগা ফুৎকার পূর্বে শাস্তি দিবেন না। এখান থেকে দ্যর্থহীনভাবে প্রমাণিত কবরে আজাব হবে না।
(সূরাঃ তাকভীর ৮১, আয়াত ৭)"পূনঃঊত্থাণ দিনেই দেহে যখন আত্মা পুনঃসংযোজিত হবে"
দেহে আত্মা সংযোজিত না থাকলে দেহ সুখ বা কষ্ট কোনটাই অনুভব করতে পারে না সেটা আমারা এহজগতেই বুঝতে পারি। আর মানুষ যাতে সুখ বা কষ্ট উপভোগ করতে পারে সেই জন্যই দেহে আত্মা সংযোজন করা হবে, আর সেটা করা হবে পুনঃ উত্থান দিনে। যেহেতু পুনঃ উত্থান দিনের আগে দেহে আত্মা সংযোজিত থাকবে না তাই কবরে আজাবের প্রশ্নই ওঠে না।
(সুরাঃ মুতাফফিফের ৮৩, আয়াত ৭)"কখনো নয়, নিশ্চয় পাপাচারীদের আমলনামা সিজ্জীনে আছে।"
ঐ একই সুরা আয়াত ১৮ আল্লাহ বলেছেন,"কখনো না, নিশ্চয় সৎলোকদের আমলনামা আছে ইল্লিয়্যীনে।"
ঐ একই সুরার ৮ নম্বর আয়াতে আল্লাহ প্রশ্ন করেছেন... "আপনি জানেন, সিজ্জীন কি?" এবং ১৯ নম্বর আয়াতে প্রশ্ন করেছেন "আপনি জানেন, ইল্লিয়্যীন কি?" আল্লাহ এরপরে সিজ্জীন সম্পর্কে উত্তর দিয়েছেন, "এটা লিপিবদ্ধ খাতা। "একইভাবে আল্লাহ ইল্লিয়্যীন সম্পর্কে বলেছেন," এটা লিপিবদ্ধ খাতা।"
অতএব বুঝা গেল সিজ্জীন ও ইল্লিয়্যীনে রক্ষিত রয়েছে যথাক্রমে পাপাচারি ও সৎলোকদের আমলনামা।সুরক্ষিত এই দুই স্থানে বিশেষ ফেরেশতারা ছাড়া আর কেউ প্রবেশ করতে পারবেন না।
৩৬/৫৪ তে বলা হয়েছে "তোমরা যা করতে তারই প্রতিফলন দেয়া হবে। সেটা দেয়া হবে আমল নামার উপর ভিত্তি করে। আর আমল নামা মূল্যায়ন করা হবে পুনঃ উত্থান দিনে অর্থাৎ শেষ বিচারের দিনে অর্থাৎ কেয়ামত দিবসে। যেহেতু শেষ বিচারের আগে আমলনামা মূল্যায়ন হবে না আর আমলনামা মূল্যায়ন না করে শাস্তি দিবেন না, তাই কবরে কোন আজাবও হবে না।
(সুরাঃ আম্বিয়া ২১, আয়াত ৪৭)"কিয়ামত দিবসে আমি স্থাপন করব ন্যায়বিচারের দাঁড়িপাল্লাসমূহ। সুতরাং কারো প্রতি কোন অবিচার করা হবে না। কর্ম যদি সরিষার দানা পরিমাণ ওজনের হয়, তবুও তা আমি উপস্থিত করব। আর হিসাব গ্রহণকারীরূপে আমিই যথেষ্ট"।
এখানে লক্ষ্য করুন কিয়ামতের দিনে মানদণ্ড স্থাপন করা হবে এবং ফলাফলের ভিত্তিতে প্রতিদান দেয়া হবে।যেহেতু কিয়ামতের আগে মানদণ্ড নাই, ফলাফল নাই,তাই ফলাফলের আগে শাস্তি থাকা অবান্তর।
এ ধরনের আয়াত কোরানে আরো বহু জায়গায় আছে। যেমন-ত্বোহা- আয়াত-১০২-১০৪; মুমিন: আয়াত-৪৬; ক্বামার: আয়াত ৬-৮; হাক্কাহ: আয়াত ২৫-২৭; নাবা: আয়াত ৪০; কাহফ :৪৯; ক্বাফ: আয়াত ১৭-২৪; ক্বামার: আয়াত ৪৬
কুরআনের এসব আয়াত পর্যালোচনা করলে সুস্পষ্ট ভাবে বুঝা যায় যে কবরে কোনো আজাব নাই।
মানুষকে বোঝানো যায় না যে আল্লাহর রাসূল আলাদা কেউ না
Why u keep dari?
আমরা তো নামাজের সুরায় বলে থাকি, মোহাম্মদ সাঃ কে উওম সহানে রাখার প্রতিষ্ঠিত করার জন্য প্রতিশুতি দিয়েছেন আল্লাহ কাছে দাবী করি এবং তা যেন ভঙ্গ করা না হয়। আমরা কেন নবীকে উওম সহানে রাখার জন্য আল্লাহ পাকের কাছে প্রাথনা করি। এইটা কি ঠিক আছে তরজমা।
আল্লাহ কখন কি ভাবে কি পদার্থ দিয়ে জ্ঞান তৈরি করেছে? শুনি লোকটা জ্ঞানী : আবার আল্লাহ করয়ানে বলেন ; সেও জ্ঞানী। তাহলে মানুষ জ্ঞানী হলে সে কি আল্লাহর সাথে শিরক করে?
আমাদের নবী করিম সাঃ কি নামাজ পরেনি?
নতুন মুরতাদ,বিভ্রান্ত কারী, পথ ভ্রষ্ট
ভাইজান কুরআন এবং আহলে বায়াতের কথা আছে কি
ঊনষাট নম্বর কমেন্ট কারি কে বলছি কোরআন সম্পর্কে আপনার যথেষ্ট জ্ঞান নাই আপনি কোরআন ঘাটুন পেয়ে যাবেন।ভুল কমেন্ট করা উচিত নয়।
সুরা মুজাম্মিলে নবীর সলাত পড়ার কথা আল্লাহ বর্ণনা করেছেন। ধীরে ধীরে সুরা আবৃত্তি করতে বলেছেন। সহজ সুরা পড়তে বলেছেন।
নবী কি নামাজ পড়ে নাই।
shudh niya kisu bolen
আল্লাহর বাণী প্রচার ব্যতীত রাসুলের কোন দায়িত্ব নেই।
Lanu farriko baina ahadim mirasoli bakara 285 no ayat
😂😂😂😂তুমি পন্ডিত তুমি সব জান। 😂😂😂😂তোমার কারনে যদি কেউ ইমান হারায় তবে তোমার ফয়সালা আল্লাহ্ করবন। 😂😂
namaz allah korte bolsen tai foroz onno kisu na bujleo chole
Tar mane muhammad is god
?
পথ ভ্রস্ট ও বিভ্রান্তিকর আলোচনা, এদের থেকে সাবধান
Notun Vonder agomon
ভাইজান আসসালামুয়ালাইকুম দেহতত্ত্ব নিয়ে একটি ভিডিও বানান। লালন অনুসরণ করে।❤❤❤
shudh niya kisu bolen
shudh niya kisu bolen