আপনার মতামতকে আমি উপেক্ষা করছি না, এই বিষয়ে বিভিন্ন মতামত রয়েছে, আমার এই ভিডিওর তথ্য সূত্র হলো বাংলা উইকিপিডিয়া তারাপীঠ, এখানে কিংবদন্তি ও গুরুত্ব অধ্যায়ে আমার কথা গুলি বলা হয়েছে, এছাড়াও এই স্থানের বিভিন্ন চমৎকার ও কল্পিত কাহিনী প্রচারিত আছে, যেমন জীবিত কুন্ডের ঘাটে, কাটা মাছের বেঁচে ওঠা ও পরে মোর মানুষের বেঁচে ওঠা, ইত্যাদি, এদের মধ্যে কোনটা বিশ্বাস যোগ্য কে ঠিক করবে? যাই হোক আমি নিচে উইকিপিডিয়ার লিংকটি দিয়ে দিচ্ছি, আপনি পরে নিজেই বিচার করুন, লিংক bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A7%80%E0%A6%A0#:~:text=%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A7%80%E0%A6%A0%20%E0%A6%AA%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A6%AC%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A7%87%E0%A6%B0%20%E0%A6%AC%E0%A7%80%E0%A6%B0%E0%A6%AD%E0%A7%82%E0%A6%AE%20%E0%A6%9C%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B0%20%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%9F,%E0%A6%90%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%B9%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A7%80%20%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE%20%E0%A6%86%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A7%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%20%E0%A6%B8%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A7%87%20%E0%A6%AF%E0%A7%81%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A5%A4 এটি ক্লিক করলে সরাসরি ওই পেজে পৌঁছে যাবেন।
কিংবদন্তি ও গুরুত্ব তারাপীঠ মন্দিরের উৎস ও তীর্থমাহাত্ম্য সম্পর্কে একাধিক কিংবদন্তি লোকমুখে প্রচারিত হয়ে থাকে। এগুলির মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ কিংবদন্তি হল "শক্তিপীঠ" ধারণাটির সঙ্গে যুক্ত পৌরাণিক কাহিনিটি। শিবের স্ত্রী সতী তার পিতা দক্ষের "শিবহীন" যজ্ঞ সম্পাদনার ঘটনায় অপমানিত বোধ করে। স্বামীনিন্দা সহ্য করতে না পেরে তিনি যজ্ঞস্থলেই আত্মাহুতি দেন। এই ঘটনায় শিব ক্রুদ্ধ হয়ে সতীর দেহ কাঁধে নিয়ে প্রলয়নৃত্য শুরু করেন। তখন বিষ্ণু শিবের ক্রোধ শান্ত করতে সুদর্শন চক্র দ্বারা সতীর দেহ খণ্ডবিখণ্ড করে দেন। সতীর দেহ একান্নটি খণ্ডে ছিন্ন হয়ে পৃথিবীর নানা স্থানে পতিত হয়। এইসকল স্থান "শক্তিপীঠ" নামে প্রসিদ্ধি লাভ করে। পশ্চিমবঙ্গেও এই রকম একাধিক শক্তিপীঠ অবস্থিত। এগুলির মধ্যে সর্বাপেক্ষা গুরুত্বপূর্ণ পীঠ হল কালীঘাট ও তারাপীঠ।[৩][৪] সতীর তৃতীয় নয়ন বা নয়নতারা তারাপুর বা তারাপীঠ গ্রামে পড়ে এবং প্রস্তরীভূত হয়ে যায়।[৯] ঋষি বশিষ্ঠ প্রথম এই রূপটি দেখতে পান এবং সতীকে তারা রূপে পূজা করেন। অপর একটি কিংবদন্তি অনুসারে: সমুদ্র মন্থনের সময় উত্থিত হলাহল বিষ পান করার পর বিষের জ্বালায় শিবের কণ্ঠ জ্বলতে শুরু করে। এই সময় তারাদেবী শিবকে আপন স্তন্য পান করিয়ে তার জ্বালা নিবারণ করেন। স্থানীয় কিংবদন্তি অনুসারে, বশিষ্ঠ তারাপীঠ নামে প্রসিদ্ধ এই তীর্থে দেবী সতীর পূজা শুরু করেন।[২][১০] পীঠস্থানগুলির মধ্যে তারাপীঠ একটি "সিদ্ধপীঠ", অর্থাৎ এখানে সাধনা করলে সাধক জ্ঞান, আনন্দ ও সিদ্ধি বা অলৌকিক ক্ষমতা প্রাপ্ত হন।[১১]
সতী মায়ের নয়ন কোনদিন তারাপীঠ এ পরে নি। তাঁরা মা কে নেপাল থেকে সাধক বামাক্ষেপা নিয়ে এসেছিলেন। তাঁরা মা নেপালের যেখানে ছিলেন সেখানে ঠিক মতো সেবা পাচ্ছিলো না করে সাধক বামাক্ষেপা তাঁরা মা কে নিয়ে এসেছিল। ৫১ টা পীঠ এর মধ্যে তারাপীঠ কোনদিন পরে না। নলহাটি (নলহাটেশ্বরী), বোলপুর সংলগ্ন কঙ্কালীতলা, বক্রেশ্বর, এই পীঠ গুলো ৫১ পীঠ এর মধ্যে পড়ে। আরও একটা কথা, তাঁরা মা কে সাধক বামাক্ষেপা যখন আনেন তখন থেকে জায়গাটার নাম হয় তারাপীঠ, তারাপীঠ এর র এক নাম চণ্ডীপুর, এখনও অব্দি ,সারা জীবন থাকবে। যারা জানে না তারা মতামত জানাই।তারাপুর, করকরিয়া এ গুলো পার্শ্ববর্তী গ্রাম। ভালো করে একটু জেনে নেবেন যখন তারাপীঠ যাবেন তখন।
কিংবদন্তি ও গুরুত্ব তারাপীঠ মন্দিরের উৎস ও তীর্থমাহাত্ম্য সম্পর্কে একাধিক কিংবদন্তি লোকমুখে প্রচারিত হয়ে থাকে। এগুলির মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ কিংবদন্তি হল "শক্তিপীঠ" ধারণাটির সঙ্গে যুক্ত পৌরাণিক কাহিনিটি। শিবের স্ত্রী সতী তার পিতা দক্ষের "শিবহীন" যজ্ঞ সম্পাদনার ঘটনায় অপমানিত বোধ করে। স্বামীনিন্দা সহ্য করতে না পেরে তিনি যজ্ঞস্থলেই আত্মাহুতি দেন। এই ঘটনায় শিব ক্রুদ্ধ হয়ে সতীর দেহ কাঁধে নিয়ে প্রলয়নৃত্য শুরু করেন। তখন বিষ্ণু শিবের ক্রোধ শান্ত করতে সুদর্শন চক্র দ্বারা সতীর দেহ খণ্ডবিখণ্ড করে দেন। সতীর দেহ একান্নটি খণ্ডে ছিন্ন হয়ে পৃথিবীর নানা স্থানে পতিত হয়। এইসকল স্থান "শক্তিপীঠ" নামে প্রসিদ্ধি লাভ করে। পশ্চিমবঙ্গেও এই রকম একাধিক শক্তিপীঠ অবস্থিত। এগুলির মধ্যে সর্বাপেক্ষা গুরুত্বপূর্ণ পীঠ হল কালীঘাট ও তারাপীঠ।[৩][৪] সতীর তৃতীয় নয়ন বা নয়নতারা তারাপুর বা তারাপীঠ গ্রামে পড়ে এবং প্রস্তরীভূত হয়ে যায়।[৯] ঋষি বশিষ্ঠ প্রথম এই রূপটি দেখতে পান এবং সতীকে তারা রূপে পূজা করেন। অপর একটি কিংবদন্তি অনুসারে: সমুদ্র মন্থনের সময় উত্থিত হলাহল বিষ পান করার পর বিষের জ্বালায় শিবের কণ্ঠ জ্বলতে শুরু করে। এই সময় তারাদেবী শিবকে আপন স্তন্য পান করিয়ে তার জ্বালা নিবারণ করেন। স্থানীয় কিংবদন্তি অনুসারে, বশিষ্ঠ তারাপীঠ নামে প্রসিদ্ধ এই তীর্থে দেবী সতীর পূজা শুরু করেন।[২][১০] পীঠস্থানগুলির মধ্যে তারাপীঠ একটি "সিদ্ধপীঠ", অর্থাৎ এখানে সাধনা করলে সাধক জ্ঞান, আনন্দ ও সিদ্ধি বা অলৌকিক ক্ষমতা প্রাপ্ত হন।[১১]
🙏🧡🙏🧡👍👍🙏🙏
Aami apnar video dekhe ga to 25 jan tarapeeth e krishna koli hotel e giechhilam, sotty sundor abong khub e valo laglo, thank you🙏🙏🙏
আপনারা খুশি হলেই, ভিডিও গুলি সার্থক হবে, পাশে থাকার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
BACKGROUND MUSIC VALO❤❤
ok
GOTO SHUKROBAR TARAPITH GIACHILAM.DUI DIN CHILAM.ASUTOSH HOTEL A KHEACHI.HOTELER RANNA KHUBI VALO,PORISHKAR.BHODROLOKER BEBOHAR KHUB VALO.STAFF RAO VALO💜👍👍💜HOTEL RIVERA CHILAM.FAMILY NIA GIACHILAM
আপনি যে গিয়েছিলেন শুনে ভালো লাগলো।
Sound system khub baje. Ato musicer jor ar asepase golmale apnader kotha, dokandarer kotha kichui poriskar sona jachhe na. Sounder volume baran.
আপনার কমপ্লেন দেখে, আমি এখন আবার চালিয়ে দেখলাম, কোনো সমস্যা নেই, আমার মনে হয়, সমস্যা রয়েছে আপনার মোবাইলে অথবা আপনার নেট এ।
এটা সতীপীঠ নয়,সিদ্ধপীঠ
একদম ঠিক
❤❤❤
আমি চেষ্টা করছি, সততার সাথে আমার প্রতিটি প্রতিশ্রুতি রক্ষার, এভাবেই আপনারা আমাদের পাশে থাকুন।
না জেনে ভুল ভাল বলবেন না। তারাপীঠ কোনো দিন ৫১ টা পীঠ এর পীঠ না। না জেনে ভুল ভাল ব্লগ না করাই ভালো। আগে জানুন তারপর ব্লগ করুন ।
আপনার মতামতকে আমি উপেক্ষা করছি না, এই বিষয়ে বিভিন্ন মতামত রয়েছে, আমার এই ভিডিওর তথ্য সূত্র হলো বাংলা উইকিপিডিয়া তারাপীঠ, এখানে কিংবদন্তি ও গুরুত্ব অধ্যায়ে আমার কথা গুলি বলা হয়েছে, এছাড়াও এই স্থানের বিভিন্ন চমৎকার ও কল্পিত কাহিনী প্রচারিত আছে, যেমন জীবিত কুন্ডের ঘাটে, কাটা মাছের বেঁচে ওঠা ও পরে মোর মানুষের বেঁচে ওঠা, ইত্যাদি, এদের মধ্যে কোনটা বিশ্বাস যোগ্য কে ঠিক করবে? যাই হোক আমি নিচে উইকিপিডিয়ার লিংকটি দিয়ে দিচ্ছি, আপনি পরে নিজেই বিচার করুন, লিংক bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A7%80%E0%A6%A0#:~:text=%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A7%80%E0%A6%A0%20%E0%A6%AA%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A6%AC%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A7%87%E0%A6%B0%20%E0%A6%AC%E0%A7%80%E0%A6%B0%E0%A6%AD%E0%A7%82%E0%A6%AE%20%E0%A6%9C%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B0%20%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%9F,%E0%A6%90%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%B9%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A7%80%20%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE%20%E0%A6%86%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A7%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%20%E0%A6%B8%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A7%87%20%E0%A6%AF%E0%A7%81%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A5%A4
এটি ক্লিক করলে সরাসরি ওই পেজে পৌঁছে যাবেন।
কিংবদন্তি ও গুরুত্ব
তারাপীঠ মন্দিরের উৎস ও তীর্থমাহাত্ম্য সম্পর্কে একাধিক কিংবদন্তি লোকমুখে প্রচারিত হয়ে থাকে। এগুলির মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ কিংবদন্তি হল "শক্তিপীঠ" ধারণাটির সঙ্গে যুক্ত পৌরাণিক কাহিনিটি। শিবের স্ত্রী সতী তার পিতা দক্ষের "শিবহীন" যজ্ঞ সম্পাদনার ঘটনায় অপমানিত বোধ করে। স্বামীনিন্দা সহ্য করতে না পেরে তিনি যজ্ঞস্থলেই আত্মাহুতি দেন। এই ঘটনায় শিব ক্রুদ্ধ হয়ে সতীর দেহ কাঁধে নিয়ে প্রলয়নৃত্য শুরু করেন। তখন বিষ্ণু শিবের ক্রোধ শান্ত করতে সুদর্শন চক্র দ্বারা সতীর দেহ খণ্ডবিখণ্ড করে দেন। সতীর দেহ একান্নটি খণ্ডে ছিন্ন হয়ে পৃথিবীর নানা স্থানে পতিত হয়। এইসকল স্থান "শক্তিপীঠ" নামে প্রসিদ্ধি লাভ করে। পশ্চিমবঙ্গেও এই রকম একাধিক শক্তিপীঠ অবস্থিত। এগুলির মধ্যে সর্বাপেক্ষা গুরুত্বপূর্ণ পীঠ হল কালীঘাট ও তারাপীঠ।[৩][৪] সতীর তৃতীয় নয়ন বা নয়নতারা তারাপুর বা তারাপীঠ গ্রামে পড়ে এবং প্রস্তরীভূত হয়ে যায়।[৯] ঋষি বশিষ্ঠ প্রথম এই রূপটি দেখতে পান এবং সতীকে তারা রূপে পূজা করেন। অপর একটি কিংবদন্তি অনুসারে: সমুদ্র মন্থনের সময় উত্থিত হলাহল বিষ পান করার পর বিষের জ্বালায় শিবের কণ্ঠ জ্বলতে শুরু করে। এই সময় তারাদেবী শিবকে আপন স্তন্য পান করিয়ে তার জ্বালা নিবারণ করেন। স্থানীয় কিংবদন্তি অনুসারে, বশিষ্ঠ তারাপীঠ নামে প্রসিদ্ধ এই তীর্থে দেবী সতীর পূজা শুরু করেন।[২][১০] পীঠস্থানগুলির মধ্যে তারাপীঠ একটি "সিদ্ধপীঠ", অর্থাৎ এখানে সাধনা করলে সাধক জ্ঞান, আনন্দ ও সিদ্ধি বা অলৌকিক ক্ষমতা প্রাপ্ত হন।[১১]
সতী মায়ের নয়ন কোনদিন তারাপীঠ এ পরে নি। তাঁরা মা কে নেপাল থেকে সাধক বামাক্ষেপা নিয়ে এসেছিলেন। তাঁরা মা নেপালের যেখানে ছিলেন সেখানে ঠিক মতো সেবা পাচ্ছিলো না করে সাধক বামাক্ষেপা তাঁরা মা কে নিয়ে এসেছিল। ৫১ টা পীঠ এর মধ্যে তারাপীঠ কোনদিন পরে না। নলহাটি (নলহাটেশ্বরী), বোলপুর সংলগ্ন কঙ্কালীতলা, বক্রেশ্বর, এই পীঠ গুলো ৫১ পীঠ এর মধ্যে পড়ে। আরও একটা কথা, তাঁরা মা কে সাধক বামাক্ষেপা যখন আনেন তখন থেকে জায়গাটার নাম হয় তারাপীঠ, তারাপীঠ এর র এক নাম চণ্ডীপুর, এখনও অব্দি ,সারা জীবন থাকবে। যারা জানে না তারা মতামত জানাই।তারাপুর, করকরিয়া এ গুলো পার্শ্ববর্তী গ্রাম। ভালো করে একটু জেনে নেবেন যখন তারাপীঠ যাবেন তখন।
@@SudeeptoPalwrong information Rishi Vasishta who was worshipped Maa Tara and Maa Tara also kuldevi of Bhagwan Sri Ram .
Aapni khub bhul bolchen
ভুলটা কি? সেটা বলে দিন
তারাপীঠ সতীপীঠ নয় দাদা।তারাপীঠ সাধনপীঠ।😊
একদমই ঠিক, আমার তথ্য সংগ্রহে ভুল ছিল, পরেরবার আর এই ভুল করবো না।
কিংবদন্তি ও গুরুত্ব
তারাপীঠ মন্দিরের উৎস ও তীর্থমাহাত্ম্য সম্পর্কে একাধিক কিংবদন্তি লোকমুখে প্রচারিত হয়ে থাকে। এগুলির মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ কিংবদন্তি হল "শক্তিপীঠ" ধারণাটির সঙ্গে যুক্ত পৌরাণিক কাহিনিটি। শিবের স্ত্রী সতী তার পিতা দক্ষের "শিবহীন" যজ্ঞ সম্পাদনার ঘটনায় অপমানিত বোধ করে। স্বামীনিন্দা সহ্য করতে না পেরে তিনি যজ্ঞস্থলেই আত্মাহুতি দেন। এই ঘটনায় শিব ক্রুদ্ধ হয়ে সতীর দেহ কাঁধে নিয়ে প্রলয়নৃত্য শুরু করেন। তখন বিষ্ণু শিবের ক্রোধ শান্ত করতে সুদর্শন চক্র দ্বারা সতীর দেহ খণ্ডবিখণ্ড করে দেন। সতীর দেহ একান্নটি খণ্ডে ছিন্ন হয়ে পৃথিবীর নানা স্থানে পতিত হয়। এইসকল স্থান "শক্তিপীঠ" নামে প্রসিদ্ধি লাভ করে। পশ্চিমবঙ্গেও এই রকম একাধিক শক্তিপীঠ অবস্থিত। এগুলির মধ্যে সর্বাপেক্ষা গুরুত্বপূর্ণ পীঠ হল কালীঘাট ও তারাপীঠ।[৩][৪] সতীর তৃতীয় নয়ন বা নয়নতারা তারাপুর বা তারাপীঠ গ্রামে পড়ে এবং প্রস্তরীভূত হয়ে যায়।[৯] ঋষি বশিষ্ঠ প্রথম এই রূপটি দেখতে পান এবং সতীকে তারা রূপে পূজা করেন। অপর একটি কিংবদন্তি অনুসারে: সমুদ্র মন্থনের সময় উত্থিত হলাহল বিষ পান করার পর বিষের জ্বালায় শিবের কণ্ঠ জ্বলতে শুরু করে। এই সময় তারাদেবী শিবকে আপন স্তন্য পান করিয়ে তার জ্বালা নিবারণ করেন। স্থানীয় কিংবদন্তি অনুসারে, বশিষ্ঠ তারাপীঠ নামে প্রসিদ্ধ এই তীর্থে দেবী সতীর পূজা শুরু করেন।[২][১০] পীঠস্থানগুলির মধ্যে তারাপীঠ একটি "সিদ্ধপীঠ", অর্থাৎ এখানে সাধনা করলে সাধক জ্ঞান, আনন্দ ও সিদ্ধি বা অলৌকিক ক্ষমতা প্রাপ্ত হন।[১১]
এটা কোনো সতী পিঠ নয়
একদম ঠিক, ভিডিওতে ভুল হয়ে গেছে।
ভুল ভাল vlog
একদম ঠিক, এই চ্যানেলের একটাও ভিডিও দেখবেন না, এই চ্যানেলটা আপনাদের মতো মানুষদের জন্য নয়।