রাজাকারপুত্রের কাছে থেকে জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের দাবি ওঠার পর থেকে রবীন্দ্রনাথের সাম্প্রদায়িক দৃষ্টিভঙ্গি, বঙ্গভঙ্গের বিরোধিতা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার বিরোধিতা, এমনকি তাঁর নারীবাজী ইস্যুটিকে টেনে আনছেন অনেকে। তবে পুরো বিষয়টিই অপ্রাসঙ্গিক ও হাস্যকর। কারণ শিল্পীর নিজস্ব চরিত্র, ব্যক্তিগত মতবাদ বা রাজনৈতিক অবস্থানের সঙ্গে তার শিল্পকর্মের কোনো সম্পর্ক নেই। অর্থাৎ রবীন্দ্রনাথ কী ভাবাদর্শের মানুষ ছিলেন তার সঙ্গে জাতীয় সংগীতের শিল্পমান কমে যাওয়ার কোনো সম্পর্ক নেই। নজরুলও জীবদ্দশায় সোনাগাছির খদ্দের ছিলেন, বিস্তর নারীবাজি করেছেন। তাতে তাঁর রেখে যাওয়া শিল্পের কিছু আসে যায় না। এটা যারা বোঝে না, তারাই জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের দাবি তুলছে।বাংলাদেশের সঙ্গে তাৎপর্যপূর্ণ কোনো বিকল্প ভালো জাতীয় সংগীত থেকে থাকলে শিল্পমনা বা শিল্পবোধসম্পন্ন মানুষেরা যথাযথ যুক্তির ভিত্তিতে তা পরিবর্তনের দাবি করতেই পারেন। মাগার পরিহাসের বিষয় এই যে, জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের দাবি এসেছে বাংলাদেশের জন্মের বিরোধিতাকারী শিল্পবোধহীন মানুষের কাছ থেকে। ইনফ্যাক্ট এদের কাছে সংগীত বস্তুটিই হারাম। শিল্পী মুসলমান নাকি হিন্দু, নাকি খুনী, নাকি মাগীবাজ -তা দিয়ে শিল্পের কোনো বালও ছেঁড়া যায় না। আমার সোনার বাংলা যিনি লিখেছেন তাঁর রাজনৈতিক সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গি কী তা অর্থহীন। প্রশ্ন হলো বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জন্য আমার সোনার বাংলার চেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ আর কোনো জাতীয় সংগীত রয়েছে কিনা। হাস্যকর বিষয় হলো, খাওয়া আর সেক্স যাদের প্রধান বিনোদন, যাদের কাছে শিল্প সাহিত্য হারাম, তারা একটি বালখিল্য দাবি জানিয়েছে, আর শিল্পবোধহীন সুশীল মধ্যবিত্তের অনেকে রবীন্দ্রনাথের ব্যাক্তিগত জীবন টেনে আনছে।
কর্ণেল ওলি আহমেদ বীর বিক্রম আপনার মুখে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা কারী হিসাবে জিয়াউর রহমানের কথা বললেন। আপনার কথার সঙ্গে এক মত।যাযাকাল্লাহু খায়রান। বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত পরিবর্তন করতেই হবে। ইনশাল্লাহ এই কাজ হবেই।
পিনাকি তো মেডিকেল সায়েন্সের মানুষ। বেশ কিছু বিষয়ে ইলিয়াস ভয়াবহ রকমের অশিক্ষিত। সমকামীতার বিষয়ে পিনাকির ধারণা কি? সমাজে বায়োলজিক্যাল সমকামী রয়েছে। কিছু পুরুষ আছে যারা পুরুষাঙ্গ নিয়ে জন্ম নিলেও তাদের সত্তা পুরোপুরি নারী সত্তা। এরা প্যাসিভ সমকামী । আবার কিছু পুরুষ আছে হরমোন জনিত কারণে যৌনতার ক্ষেত্রে তাদের নারীদেহ পছন্দ নয়। এরা অ্যাক্টিভ সমকামী। সমাজে এরা বিদ্যমান। কোন সমাধান না দিয়ে কারো যৌন অধিকার কেড়ে নেয়া যায় না। সমকামীতার বৈধতা দেওয়া মানে হচ্ছে যারা ভিন্ন যৌন বৈশিষ্ট্য নিয়ে জন্মে তাদের যৌন অধিকার দেয়া। কিন্তু মুসলমানরা মনে করে, যারা স্বাভাবিক যৌন বৈশিষ্ট্য নিয়ে জন্ম নিয়েছে তারা সবাই হোগা মারামারি শুরু করে দেবে। কিন্তু আদৌ বিষয়টা তা নয়। সমকামীতাকে বৈধতা না দিলেই বরং সমাজে অনাচার বেড়ে যায়। কারণ এরা তো সমাজের মধ্যেই বড় হয়। এবং এরা তাদের যৌন বৈশিষ্ট্যের কথা প্রকাশ করতে পারে না। আমার পরিচিত এক ক্লাসমেট সমকামী। তাকে পরিবার থেকে বিয়ে দেওয়া হয়েছে। একটি মেয়ের জীবন নষ্ট হয়েছে। এছাড়াও বহু অ্যাকটিভ সমকামী যেহেতু সমাজের ভেতরেই বড় হয়। তাই এরা অনেক সময় স্বাভাবিক যৌন বৈশিষ্ট্যের মানুষদের কলুষিত করে। তা ছাড়া যৌন অধিকার বঞ্চিত লোকজনের মানসিক অবস্থা ভালো থাকে না। এরা খুনও করে বসতে পারে। কাজেই সমাধান না দিয়ে নিষিদ্ধ করাটা কোনভাবেই যুক্তিযুক্ত নয়। কারো অধিকার খর্ব করলে হোগামারা নিশ্চিত। যেমন ইহুদিদের চোদনের ওপর রাখা হয়েছে কয়েক শতাব্দি ধরে। এখন ইহুদিরা চোদন দিচ্ছে। ছাগলদের বুঝতে হবে সমকামীতাকে বৈধতা দেওয়া মানে সাধারণ মানুষকে হোগা মারামারিতে উদ্বুদ্ধ করা নয়।
রাজাকারপুত্রের কাছে থেকে জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের দাবি ওঠার পর থেকে রবীন্দ্রনাথের সাম্প্রদায়িক দৃষ্টিভঙ্গি, বঙ্গভঙ্গের বিরোধিতা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার বিরোধিতা, এমনকি তাঁর নারীবাজী ইস্যুটিকে টেনে আনছেন অনেকে। তবে পুরো বিষয়টিই অপ্রাসঙ্গিক ও হাস্যকর। কারণ শিল্পীর নিজস্ব চরিত্র, ব্যক্তিগত মতবাদ বা রাজনৈতিক অবস্থানের সঙ্গে তার শিল্পকর্মের কোনো সম্পর্ক নেই। অর্থাৎ রবীন্দ্রনাথ কী ভাবাদর্শের মানুষ ছিলেন তার সঙ্গে জাতীয় সংগীতের শিল্পমান কমে যাওয়ার কোনো সম্পর্ক নেই। নজরুলও জীবদ্দশায় সোনাগাছির খদ্দের ছিলেন, বিস্তর নারীবাজি করেছেন। তাতে তাঁর রেখে যাওয়া শিল্পের কিছু আসে যায় না। এটা যারা বোঝে না, তারাই জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের দাবি তুলছে।বাংলাদেশের সঙ্গে তাৎপর্যপূর্ণ কোনো বিকল্প ভালো জাতীয় সংগীত থেকে থাকলে শিল্পমনা বা শিল্পবোধসম্পন্ন মানুষেরা যথাযথ যুক্তির ভিত্তিতে তা পরিবর্তনের দাবি করতেই পারেন। মাগার পরিহাসের বিষয় এই যে, জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের দাবি এসেছে বাংলাদেশের জন্মের বিরোধিতাকারী শিল্পবোধহীন মানুষের কাছ থেকে। ইনফ্যাক্ট এদের কাছে সংগীত বস্তুটিই হারাম। শিল্পী মুসলমান নাকি হিন্দু, নাকি খুনী, নাকি মাগীবাজ -তা দিয়ে শিল্পের কোনো বালও ছেঁড়া যায় না। আমার সোনার বাংলা যিনি লিখেছেন তাঁর রাজনৈতিক সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গি কী তা অর্থহীন। প্রশ্ন হলো বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জন্য আমার সোনার বাংলার চেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ আর কোনো জাতীয় সংগীত রয়েছে কিনা। হাস্যকর বিষয় হলো, খাওয়া আর সেক্স যাদের প্রধান বিনোদন, যাদের কাছে শিল্প সাহিত্য হারাম, তারা একটি বালখিল্য দাবি জানিয়েছে, আর শিল্পবোধহীন সুশীল মধ্যবিত্তের অনেকে রবীন্দ্রনাথের ব্যাক্তিগত জীবন টেনে আনছে।
রাজাকারপুত্রের কাছে থেকে জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের দাবি ওঠার পর থেকে রবীন্দ্রনাথের সাম্প্রদায়িক দৃষ্টিভঙ্গি, বঙ্গভঙ্গের বিরোধিতা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার বিরোধিতা, এমনকি তাঁর নারীবাজী ইস্যুটিকে টেনে আনছেন অনেকে। তবে পুরো বিষয়টিই অপ্রাসঙ্গিক ও হাস্যকর। কারণ শিল্পীর নিজস্ব চরিত্র, ব্যক্তিগত মতবাদ বা রাজনৈতিক অবস্থানের সঙ্গে তার শিল্পকর্মের কোনো সম্পর্ক নেই। অর্থাৎ রবীন্দ্রনাথ কী ভাবাদর্শের মানুষ ছিলেন তার সঙ্গে জাতীয় সংগীতের শিল্পমান কমে যাওয়ার কোনো সম্পর্ক নেই। নজরুলও জীবদ্দশায় সোনাগাছির খদ্দের ছিলেন, বিস্তর নারীবাজি করেছেন। তাতে তাঁর রেখে যাওয়া শিল্পের কিছু আসে যায় না। এটা যারা বোঝে না, তারাই জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের দাবি তুলছে।বাংলাদেশের সঙ্গে তাৎপর্যপূর্ণ কোনো বিকল্প ভালো জাতীয় সংগীত থেকে থাকলে শিল্পমনা বা শিল্পবোধসম্পন্ন মানুষেরা যথাযথ যুক্তির ভিত্তিতে তা পরিবর্তনের দাবি করতেই পারেন। মাগার পরিহাসের বিষয় এই যে, জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের দাবি এসেছে বাংলাদেশের জন্মের বিরোধিতাকারী শিল্পবোধহীন মানুষের কাছ থেকে। ইনফ্যাক্ট এদের কাছে সংগীত বস্তুটিই হারাম। শিল্পী মুসলমান নাকি হিন্দু, নাকি খুনী, নাকি মাগীবাজ -তা দিয়ে শিল্পের কোনো বালও ছেঁড়া যায় না। আমার সোনার বাংলা যিনি লিখেছেন তাঁর রাজনৈতিক সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গি কী তা অর্থহীন। প্রশ্ন হলো বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জন্য আমার সোনার বাংলার চেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ আর কোনো জাতীয় সংগীত রয়েছে কিনা। হাস্যকর বিষয় হলো, খাওয়া আর সেক্স যাদের প্রধান বিনোদন, যাদের কাছে শিল্প সাহিত্য হারাম, তারা একটি বালখিল্য দাবি জানিয়েছে, আর শিল্পবোধহীন সুশীল মধ্যবিত্তের অনেকে রবীন্দ্রনাথের ব্যাক্তিগত জীবন টেনে আনছে।
রাজাকারপুত্রের কাছে থেকে জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের দাবি ওঠার পর থেকে রবীন্দ্রনাথের সাম্প্রদায়িক দৃষ্টিভঙ্গি, বঙ্গভঙ্গের বিরোধিতা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার বিরোধিতা, এমনকি তাঁর নারীবাজী ইস্যুটিকে টেনে আনছেন অনেকে। তবে পুরো বিষয়টিই অপ্রাসঙ্গিক ও হাস্যকর। কারণ শিল্পীর নিজস্ব চরিত্র, ব্যক্তিগত মতবাদ বা রাজনৈতিক অবস্থানের সঙ্গে তার শিল্পকর্মের কোনো সম্পর্ক নেই। অর্থাৎ রবীন্দ্রনাথ কী ভাবাদর্শের মানুষ ছিলেন তার সঙ্গে জাতীয় সংগীতের শিল্পমান কমে যাওয়ার কোনো সম্পর্ক নেই। নজরুলও জীবদ্দশায় সোনাগাছির খদ্দের ছিলেন, বিস্তর নারীবাজি করেছেন। তাতে তাঁর রেখে যাওয়া শিল্পের কিছু আসে যায় না। এটা যারা বোঝে না, তারাই জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের দাবি তুলছে।বাংলাদেশের সঙ্গে তাৎপর্যপূর্ণ কোনো বিকল্প ভালো জাতীয় সংগীত থেকে থাকলে শিল্পমনা বা শিল্পবোধসম্পন্ন মানুষেরা যথাযথ যুক্তির ভিত্তিতে তা পরিবর্তনের দাবি করতেই পারেন। মাগার পরিহাসের বিষয় এই যে, জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের দাবি এসেছে বাংলাদেশের জন্মের বিরোধিতাকারী শিল্পবোধহীন মানুষের কাছ থেকে। ইনফ্যাক্ট এদের কাছে সংগীত বস্তুটিই হারাম। শিল্পী মুসলমান নাকি হিন্দু, নাকি খুনী, নাকি মাগীবাজ -তা দিয়ে শিল্পের কোনো বালও ছেঁড়া যায় না। আমার সোনার বাংলা যিনি লিখেছেন তাঁর রাজনৈতিক সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গি কী তা অর্থহীন। প্রশ্ন হলো বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জন্য আমার সোনার বাংলার চেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ আর কোনো জাতীয় সংগীত রয়েছে কিনা। হাস্যকর বিষয় হলো, খাওয়া আর সেক্স যাদের প্রধান বিনোদন, যাদের কাছে শিল্প সাহিত্য হারাম, তারা একটি বালখিল্য দাবি জানিয়েছে, আর শিল্পবোধহীন সুশীল মধ্যবিত্তের অনেকে রবীন্দ্রনাথের ব্যাক্তিগত জীবন টেনে আনছে।
আলহামদুলিল্লাহ,,, আমি একমত পোষণ করছি প্রিয় সাংবাদিক ইলিয়াছ ভাই ও প্রিয় লিডার ডঃ অলি আহমেদ আপনারা দুই জন কে অসংখ্য ধন্যবাদ,,,,, জাতীয় সংগীত পরিবর্তন করতে হবে,,ইনশাআল্লাহ অতি শীঘ্রই জাতীয় সংগীত পরিবর্তন করা হোক
ইলিয়াস ভাই ও কর্নেল অলি আহমেদ কে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি। জাতীয় সংগীতের পরিবর্তন চাই। মুসলিম বিদ্বেষী রবীীন্দ্রনাথের গান আমাদের দেশের জাতীয় সংগীত হতে পারে না।
রাজাকারপুত্রের কাছে থেকে জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের দাবি ওঠার পর থেকে রবীন্দ্রনাথের সাম্প্রদায়িক দৃষ্টিভঙ্গি, বঙ্গভঙ্গের বিরোধিতা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার বিরোধিতা, এমনকি তাঁর নারীবাজী ইস্যুটিকে টেনে আনছেন অনেকে। তবে পুরো বিষয়টিই অপ্রাসঙ্গিক ও হাস্যকর। কারণ শিল্পীর নিজস্ব চরিত্র, ব্যক্তিগত মতবাদ বা রাজনৈতিক অবস্থানের সঙ্গে তার শিল্পকর্মের কোনো সম্পর্ক নেই। অর্থাৎ রবীন্দ্রনাথ কী ভাবাদর্শের মানুষ ছিলেন তার সঙ্গে জাতীয় সংগীতের শিল্পমান কমে যাওয়ার কোনো সম্পর্ক নেই। নজরুলও জীবদ্দশায় সোনাগাছির খদ্দের ছিলেন, বিস্তর নারীবাজি করেছেন। তাতে তাঁর রেখে যাওয়া শিল্পের কিছু আসে যায় না। এটা যারা বোঝে না, তারাই জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের দাবি তুলছে।বাংলাদেশের সঙ্গে তাৎপর্যপূর্ণ কোনো বিকল্প ভালো জাতীয় সংগীত থেকে থাকলে শিল্পমনা বা শিল্পবোধসম্পন্ন মানুষেরা যথাযথ যুক্তির ভিত্তিতে তা পরিবর্তনের দাবি করতেই পারেন। মাগার পরিহাসের বিষয় এই যে, জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের দাবি এসেছে বাংলাদেশের জন্মের বিরোধিতাকারী শিল্পবোধহীন মানুষের কাছ থেকে। ইনফ্যাক্ট এদের কাছে সংগীত বস্তুটিই হারাম। শিল্পী মুসলমান নাকি হিন্দু, নাকি খুনী, নাকি মাগীবাজ -তা দিয়ে শিল্পের কোনো বালও ছেঁড়া যায় না। আমার সোনার বাংলা যিনি লিখেছেন তাঁর রাজনৈতিক সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গি কী তা অর্থহীন। প্রশ্ন হলো বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জন্য আমার সোনার বাংলার চেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ আর কোনো জাতীয় সংগীত রয়েছে কিনা। হাস্যকর বিষয় হলো, খাওয়া আর সেক্স যাদের প্রধান বিনোদন, যাদের কাছে শিল্প সাহিত্য হারাম, তারা একটি বালখিল্য দাবি জানিয়েছে, আর শিল্পবোধহীন সুশীল মধ্যবিত্তের অনেকে রবীন্দ্রনাথের ব্যাক্তিগত জীবন টেনে আনছে।
অনেক বার দেখার মত ইন্টারভিউ। কর্নেল বীর বিক্রম ওলি সালাম জানাই আন্তরিক অভিনন্দন আপনি মানসম্মত অন্যতম মহান রূপকার মহান মুক্তিযুদ্ধের। অনেক কিছু জানলাম একেবারে গোড়ার শিকড় এর কথা । ধন্যবাদ ইলিয়াস ভাই কে আপনার প্রাণবন্ত দেশপ্রেমের জন্য
চমৎকার চমৎকার চমৎকার! স্পস্ট বক্তব্য। সূর নকল করা জাতীয় সঙ্গীত বাতিল করে নতুন জাতীয় সঙ্গীত রচনা করা উচিৎ। সঠিক ও রণাঙ্গনের ইতিহাস বলার জন্য অনেক ধন্যবাদ। ইনকিলাব জিন্দাবাদ।
রাজাকারপুত্রের কাছে থেকে জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের দাবি ওঠার পর থেকে রবীন্দ্রনাথের সাম্প্রদায়িক দৃষ্টিভঙ্গি, বঙ্গভঙ্গের বিরোধিতা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার বিরোধিতা, এমনকি তাঁর নারীবাজী ইস্যুটিকে টেনে আনছেন অনেকে। তবে পুরো বিষয়টিই অপ্রাসঙ্গিক ও হাস্যকর। কারণ শিল্পীর নিজস্ব চরিত্র, ব্যক্তিগত মতবাদ বা রাজনৈতিক অবস্থানের সঙ্গে তার শিল্পকর্মের কোনো সম্পর্ক নেই। অর্থাৎ রবীন্দ্রনাথ কী ভাবাদর্শের মানুষ ছিলেন তার সঙ্গে জাতীয় সংগীতের শিল্পমান কমে যাওয়ার কোনো সম্পর্ক নেই। নজরুলও জীবদ্দশায় সোনাগাছির খদ্দের ছিলেন, বিস্তর নারীবাজি করেছেন। তাতে তাঁর রেখে যাওয়া শিল্পের কিছু আসে যায় না। এটা যারা বোঝে না, তারাই জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের দাবি তুলছে।বাংলাদেশের সঙ্গে তাৎপর্যপূর্ণ কোনো বিকল্প ভালো জাতীয় সংগীত থেকে থাকলে শিল্পমনা বা শিল্পবোধসম্পন্ন মানুষেরা যথাযথ যুক্তির ভিত্তিতে তা পরিবর্তনের দাবি করতেই পারেন। মাগার পরিহাসের বিষয় এই যে, জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের দাবি এসেছে বাংলাদেশের জন্মের বিরোধিতাকারী শিল্পবোধহীন মানুষের কাছ থেকে। ইনফ্যাক্ট এদের কাছে সংগীত বস্তুটিই হারাম। শিল্পী মুসলমান নাকি হিন্দু, নাকি খুনী, নাকি মাগীবাজ -তা দিয়ে শিল্পের কোনো বালও ছেঁড়া যায় না। আমার সোনার বাংলা যিনি লিখেছেন তাঁর রাজনৈতিক সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গি কী তা অর্থহীন। প্রশ্ন হলো বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জন্য আমার সোনার বাংলার চেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ আর কোনো জাতীয় সংগীত রয়েছে কিনা। হাস্যকর বিষয় হলো, খাওয়া আর সেক্স যাদের প্রধান বিনোদন, যাদের কাছে শিল্প সাহিত্য হারাম, তারা একটি বালখিল্য দাবি জানিয়েছে, আর শিল্পবোধহীন সুশীল মধ্যবিত্তের অনেকে রবীন্দ্রনাথের ব্যাক্তিগত জীবন টেনে আনছে।
রাজাকারপুত্রের কাছে থেকে জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের দাবি ওঠার পর থেকে রবীন্দ্রনাথের সাম্প্রদায়িক দৃষ্টিভঙ্গি, বঙ্গভঙ্গের বিরোধিতা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার বিরোধিতা, এমনকি তাঁর নারীবাজী ইস্যুটিকে টেনে আনছেন অনেকে। তবে পুরো বিষয়টিই অপ্রাসঙ্গিক ও হাস্যকর। কারণ শিল্পীর নিজস্ব চরিত্র, ব্যক্তিগত মতবাদ বা রাজনৈতিক অবস্থানের সঙ্গে তার শিল্পকর্মের কোনো সম্পর্ক নেই। অর্থাৎ রবীন্দ্রনাথ কী ভাবাদর্শের মানুষ ছিলেন তার সঙ্গে জাতীয় সংগীতের শিল্পমান কমে যাওয়ার কোনো সম্পর্ক নেই। নজরুলও জীবদ্দশায় সোনাগাছির খদ্দের ছিলেন, বিস্তর নারীবাজি করেছেন। তাতে তাঁর রেখে যাওয়া শিল্পের কিছু আসে যায় না। এটা যারা বোঝে না, তারাই জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের দাবি তুলছে।বাংলাদেশের সঙ্গে তাৎপর্যপূর্ণ কোনো বিকল্প ভালো জাতীয় সংগীত থেকে থাকলে শিল্পমনা বা শিল্পবোধসম্পন্ন মানুষেরা যথাযথ যুক্তির ভিত্তিতে তা পরিবর্তনের দাবি করতেই পারেন। মাগার পরিহাসের বিষয় এই যে, জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের দাবি এসেছে বাংলাদেশের জন্মের বিরোধিতাকারী শিল্পবোধহীন মানুষের কাছ থেকে। ইনফ্যাক্ট এদের কাছে সংগীত বস্তুটিই হারাম। শিল্পী মুসলমান নাকি হিন্দু, নাকি খুনী, নাকি মাগীবাজ -তা দিয়ে শিল্পের কোনো বালও ছেঁড়া যায় না। আমার সোনার বাংলা যিনি লিখেছেন তাঁর রাজনৈতিক সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গি কী তা অর্থহীন। প্রশ্ন হলো বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জন্য আমার সোনার বাংলার চেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ আর কোনো জাতীয় সংগীত রয়েছে কিনা। হাস্যকর বিষয় হলো, খাওয়া আর সেক্স যাদের প্রধান বিনোদন, যাদের কাছে শিল্প সাহিত্য হারাম, তারা একটি বালখিল্য দাবি জানিয়েছে, আর শিল্পবোধহীন সুশীল মধ্যবিত্তের অনেকে রবীন্দ্রনাথের ব্যাক্তিগত জীবন টেনে আনছে।
অতি শীঘ্র আওয়ামী লীগের সাজানো প্রশাসন পরিবর্তন করতে হবে। মিশরের সাবেক নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট মুসসির মত দেরী করে পরবর্তীতে মুরসি নিজেকে এবং মুসলিম বিশ্বকে বঞ্চিত করেছে। প্রশাসনের ৮০% এখনও আওয়ামী লীগের।
আমি একজন ছাত্র। ভাই ইসলামের সূরা দেওয়া হোক। আমি ইলিয়াস ভাইকে আগে থেকে সাপোর্ট করছি, ভবিষ্যতে করব। ইনশাআল্লাহ ভাই দেশে এখনো দেশেই 'র' আছে। আপনি পারেন, এগুলো তথ্য জানানো আহবান জানাছি।
@@alauddinalam2602ভাই গাদার মত কথা বইলেন না।এই জাতীয় সংগীত বদলাতে চাচ্ছি আমরা ইসলাম বিদ্বেষী + আরও অনেক কারণ আছে।আর এইদেশে হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিষ্টান,শাওতাল আরও অনেকে থাকে।
শিরকে ভরা জাতীয় সংগীত পরিবর্তন চাই। এবং তার সাথে আজকের অনুষ্ঠানের অতিথি কে ও সালাম জানাই। ইলিয়াস ভাই আপনার আন্দোলন চালিয়ে যান আমরা আপনার সাথে বাংলাদেশে আওয়াজ তোলবো।
ঠিক বাস্তবতার দাবিতে রবি ঠগের ফেগেট আমার সোনা ,,,,বা মাইগ্যা সংগীত বাতিল করে স্ট্র্যাইট ম্যানলি বা পুরুষালী রক্ত উদ্দিপ্ত করা বিশ্বমানের জাতীয় সংগীত লিখা হোক।
ড,কর্ণেল অলি আহমদ বীর বিক্রম এর জবানীতে মুক্তি যুদ্ধের প্রারম্ভিক সত্যনিষ্ট বর্ণনা ইতিহাস হয়ে থাকবে। তবে জিয়ার অবর্তমানে কর্নেল অলি নামক মহান মানুষটির মুল্যায়ন বিএনপিতে ও হয়নি! দেশ রাষ্ট্র তো দূরের কথা! মুক্তি যুদ্ধের ইতিহাস লিখা হয়েছে, ভারতীয় Narrative অনুসরণ করে। খোল নলচে বদলে দিতে হবে।
ইলিয়াস ভাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপনার টকশোগুলোর সব সময় দেখি আপনার মাধ্যমে বাংলাদেশের 18 কোটি জনগণের পক্ষ থেকে আমাকে অনুরোধ করছি বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত যেন নতুন ভাবে লিখিত হয় সেটা যেন ইঞ্চি ইঞ্চি মাটি এই সঙ্গীতটা যেন বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত হয় এই ব্যাপারে আপনি ভূমিকা পালন করবেন
ইলিয়াস ভাই ডঃ কর্নেল অলি আহমদ বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহেব কে অনেক ধন্যবাদ জানাই আপনার প্রশ্নের উত্তর দিতে কোন রকম ঘুরিয়ে ফিরিয়ে বলেন নাই সে জন্য এবং উনার সর্বাপরি মঙ্গল কামনা করি। আমি অতিদ্রুত বাংলাদেশ এর জাতীয় সঙ্গীত পরিবর্তন চাই।আর এই প্রশ্ন উপস্থাপন করার জন্য ইলিয়াস ভাই এর প্রতি অনেক অনেক সালাম ও শুভেচ্ছা।
তথাকথিত কিছু মুক্তি যুদ্ধা আছে যাঁরা ইতিহাসকে বিকৃত করে মিথ্যে বানিয়ে বলতে গিয়ে ঘুরিয়ে পেচিয়ে বলতে দেখেছি। কিন্তু সত্য বলতে মুখে আটকে না। মাশাআল্লাহ খুব চমৎকার ভাবে অকপটে সত্য ইতিহাস উপস্থাপন করলেন। ধন্যবাদ কর্ণেল অলী আহমেদ বীর মুক্তিযোদ্ধা কে। আপনারা আজও বেঁচে আছেন আল্লাহর রহমতে তাই আজ সত্য আমরা জানতে পারছি। 💝💝💝
অতি শীঘ্র আওয়ামী লীগের সাজানো প্রশাসন পরিবর্তন করতে হবে। মিশরের সাবেক নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট মুসসির মত দেরী করে পরবর্তীতে মুরসি নিজেকে এবং মুসলিম বিশ্বকে বঞ্চিত করেছে। প্রশাসনের ৮০% এখনও আওয়ামী লীগের।
বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত লেখা হয় ১৯০৫ সালে, তাও বাংলাদেশের জন্য না, লেখা হয়েছিল ১৯০৫ সালের বঙ্গভঙ্গ আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে | গানের ভিতরে বা তার কবিতায় তিনি সন্ধ্যায় মোমবাতি জ্বালানো, মায়ের পায়ে মাথা ঠেকানো কিছু বাক্যের ব্যবহার করেন যা হিন্দু ধর্মের অংশ, মুসলমানের ধার্মিক বিশ্বাসের বিরোধী কাজ । আপনি লক্ষ্য করলে বুঝবেন যে এই গানটির মধ্যে ‘বাংলাদেশ’ শব্দটা নাই। রবীন্দ্রনাথ যখন এই কবিতা লেখে স্বাভাবিকভাবে ‘বাংলা’ বলতে সে বাংলাদেশকে বুঝায় নি, তার এই বাংলা বলতে কেউ বাংলাদেশ বুঝে না, কবিতা লেখার সময় ভারতে বাংলা বলতে বুঝে পশ্চিমবঙ্গ। যেহেতু রবীন্দ্রনাথ ভারতের পশ্চিমবঙ্গের অধিবাসী (মাঝে মাঝে বাংলাদেশে বেড়াতে ও খাজনা তুলতে আসতো) তাই ‘বাংলা’ বলতে সে পশ্চিমবঙ্গ বুঝিয়েছে। কিন্তু আমরা মিথ্যা দিয়ে ইতিহাস ঢেকে এ গানটিকে বাংলাদেশের গান বলে চালাতে চাচ্ছি। এ যুক্তিকে কখনই এ গানটি বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত হওয়ার যোগ্যতা রাখে না। যে সঙ্গীত আমাদের স্বাধীনতার জন্য লেখা হয়নি, লেখা হয়েছে এমন একজনের দারা যে বাংলাদেশী না, যে বাংলাদেশকে কেন্দ্র করে এই সঙ্গীত লেখে নাই, আর আমরা আমাদের দেশের সঙ্গীত হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে দিলাম তার এই পশ্চিম বাংলাকে নিয়ে লেখা কবিতাকে এই গানটির মধ্যে কোন জাতীয় চেতনা নাই। এই গানটিতে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের বর্ণনা করা হয়েছে, কিন্তু বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ বা ভাষা আন্দোলন কোন চেতনা এর মধ্যে প্রবেশ করে নাই। অথচ এই গানটি শোনানোর মাধ্যমে বাংলাদেশের জনগণকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উব্ধুদ্ধ করা সম্ভব ছিলো। উল্লেখ্য আমেরিকার জাতীয় সংগীত, ফ্রান্সের জাতীয় হচ্ছে রণ সঙ্গীত, যা শুনলে দেশকে শত্রুর হাত থেকে রক্ষা করার চেতনা জাগ্রত হয়। অথচ বাস্তবতা হচ্ছে তার বিপরীত । যারা আবেগে মোরে যাচ্ছেন, তাদেরকে বলি উন্নত বিশ্বের অনেক দেশেই নিজেদের জাতীয় সঙ্গীত পরিবর্তনের কাজ করেছে । এর আগেও কি এই সঙ্গীত পরিবর্তন করতে চেয়েছিল কেউ? জ্বি, মেজর ডালিম, বঙ্গবন্ধুকে মেরে ফেলার পরে খোন্দকার মোস্তাক সেই সময়ের প্রেসিডেন্ট হন, তিনি এর পরিবর্তন করতে চান । তিনি কাজী নজরুল ইসলাম এর "নতুনের গান" যাকে আমরা রণ সঙ্গীত "চল চল চল" নামেও চিন থাকি । 1979 সালে, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে পাঠানো একটি চিঠিতে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শাহ আজিজুর রহমান যুক্তি দিয়েছিলেন যে আমার সোনার বাংলা জাতীয় পরিচয় এবং বাংলাদেশিদের সংস্কৃতির সাথে সাংঘর্ষিক কারণ এটি একজন অ-বাংলাদেশী ব্যাকগ্রাউন্ডের দ্বারা লেখা হয়েছে, যা মুসলিমদের ধর্ম আর বিশ্বাসের সাথে যায় না । তৎকালীন রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের শাসনামলে জাতীয় টেলিভিশন ও সরকারি অনুষ্ঠানে "Prothom Bangladesh" গানটি বাজানো হয়। তবে, 1981 সালে রহমানের মৃত্যুর পর, উদ্যোগটি বন্ধ হয়ে যায় এবং গানটি তার মর্যাদা হারায়। আজ, প্রথম বাংলাদেশ বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের দলীয় সঙ্গীত | 2002 সালে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির মতিউর রহমান নিজামী ইসলামী মূল্যবোধ ও চেতনার সাথে মিল রেখে, আমার সোনার বাংলা গানের একটি সংশোধনের প্রস্তাব করেন।
জনাব বীরবিক্রম সৈনিক অফিসার দের সহায়তা চাই নতুন স্বাধীন বাংলাদেশ সঠিক বক্তব্য তুলে বর্তমান স্বাধীন বাংলাদেশের বাস্তব ইতিহাস জাতিকে সহায়তা করে জাতীয় ইতিহাস প্রতিষ্ঠিত হবে
@@tislam1786 তুই দিন ফুরালে সন্ধাকালে কী দীপ জ্বালিছ ঘরে মরি হায় হায় রে খেলাধুলা সকল ফেলে ও মা তোর কোলে ছুটে আসি। এটা আমার সোনার বাংলা সম্পূর্ণ গানের শেষের দিকের লাইন এই লাইন পড়ে কী মনে এখানে দেশমাতার কথা লেখা আছে। এই লাইনে যে মাতার কথা বলা হয়েছে তা নিজ মাতা বা হিন্দুরা সন্ধ্যায়বেলায় পূজা করেন সেই দেবী মা হতে পারে কারণ এখানে বাংলার প্রকৃতি সব মায়ের সৃষ্টি বলা হয়েছে । তাই বুঝা যায় আমার গানটি হিন্দু দেবীর কীর্তন গান যা জাতীয় সংগীত যেখানে সম্পূর্ণ গানের কয়েকটি লাইন আছে মাত্র তা পড়ে বুঝা যায় না । জাতীয় সংগীত ধর্ম বিরোধী গান যা শিরক তা পাল্টানো হবে আর আপনি বলছেন আসতাগফিরুল্লাহ । মাথায় বুদ্ধির সংকট হলে যা হয়
ধন্যবাদ কর্নেল অলি বীর বিক্রম স্যারকে। বরাঙ্গনের বীর মুক্তিযোদ্ধাকে স্যালুট জানাই এবং ইলিয়াস ভাইকেও অনেক অভিনন্দন জানাই। কারণ ইলিয়াস ভাইয়ের প্রতিবেদন গুলো স্বচ্ছ নির্ভুল এবং সত্য। তাই ইলিয়াস ভাইকে বাংলাদেশে এসে পুনরায় সত্য ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রকাশের জন্য বিনীতভাবে অনুরোধ জানাচ্ছি।
রাজাকারপুত্রের কাছে থেকে জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের দাবি ওঠার পর থেকে রবীন্দ্রনাথের সাম্প্রদায়িক দৃষ্টিভঙ্গি, বঙ্গভঙ্গের বিরোধিতা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার বিরোধিতা, এমনকি তাঁর নারীবাজী ইস্যুটিকে টেনে আনছেন অনেকে। তবে পুরো বিষয়টিই অপ্রাসঙ্গিক ও হাস্যকর। কারণ শিল্পীর নিজস্ব চরিত্র, ব্যক্তিগত মতবাদ বা রাজনৈতিক অবস্থানের সঙ্গে তার শিল্পকর্মের কোনো সম্পর্ক নেই। অর্থাৎ রবীন্দ্রনাথ কী ভাবাদর্শের মানুষ ছিলেন তার সঙ্গে জাতীয় সংগীতের শিল্পমান কমে যাওয়ার কোনো সম্পর্ক নেই। নজরুলও জীবদ্দশায় সোনাগাছির খদ্দের ছিলেন, বিস্তর নারীবাজি করেছেন। তাতে তাঁর রেখে যাওয়া শিল্পের কিছু আসে যায় না। এটা যারা বোঝে না, তারাই জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের দাবি তুলছে।বাংলাদেশের সঙ্গে তাৎপর্যপূর্ণ কোনো বিকল্প ভালো জাতীয় সংগীত থেকে থাকলে শিল্পমনা বা শিল্পবোধসম্পন্ন মানুষেরা যথাযথ যুক্তির ভিত্তিতে তা পরিবর্তনের দাবি করতেই পারেন। মাগার পরিহাসের বিষয় এই যে, জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের দাবি এসেছে বাংলাদেশের জন্মের বিরোধিতাকারী শিল্পবোধহীন মানুষের কাছ থেকে। ইনফ্যাক্ট এদের কাছে সংগীত বস্তুটিই হারাম। শিল্পী মুসলমান নাকি হিন্দু, নাকি খুনী, নাকি মাগীবাজ -তা দিয়ে শিল্পের কোনো বালও ছেঁড়া যায় না। আমার সোনার বাংলা যিনি লিখেছেন তাঁর রাজনৈতিক সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গি কী তা অর্থহীন। প্রশ্ন হলো বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জন্য আমার সোনার বাংলার চেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ আর কোনো জাতীয় সংগীত রয়েছে কিনা। হাস্যকর বিষয় হলো, খাওয়া আর সেক্স যাদের প্রধান বিনোদন, যাদের কাছে শিল্প সাহিত্য হারাম, তারা একটি বালখিল্য দাবি জানিয়েছে, আর শিল্পবোধহীন সুশীল মধ্যবিত্তের অনেকে রবীন্দ্রনাথের ব্যাক্তিগত জীবন টেনে আনছে।
ইলিয়াস ভাই ওনার থিসিস পেপারটা যদি বই আকারে প্রকাশ করা হয় এটা সকল মানুষের কাছে পৌঁছে যাবে সহজেই। আপনি ইলিয়াস ভাই এই বিষয়ে ওনাকে আন্তরিক ভাবে ওনাকে অনুরোধ করলে আমরা কৃতজ্ঞ থাকবো।❤
কর্নেল অলি আহমদ ও ইলিয়াস হোসেন ভাই আপনাদেরকে ধন্যবাদ। এই ইতিহাস আগে ও আপনার চ্যনেলে শুনেছি। জাতীয় সংগীত পরিবর্তন করতে হবে, সেই সাথে সাথে নতুন সংবিধান বানানোর জন্য আপনাদের সকলের সহযোগিতার কামনা করছি।
অতি শীঘ্র আওয়ামী লীগের সাজানো প্রশাসন পরিবর্তন করতে হবে। মিশরের সাবেক নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট মুসসির মত দেরী করে পরবর্তীতে মুরসি নিজেকে এবং মুসলিম বিশ্বকে বঞ্চিত করেছে। প্রশাসনের ৮০% এখনও আওয়ামী লীগের।
রাজাকারপুত্রের কাছে থেকে জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের দাবি ওঠার পর থেকে রবীন্দ্রনাথের সাম্প্রদায়িক দৃষ্টিভঙ্গি, বঙ্গভঙ্গের বিরোধিতা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার বিরোধিতা, এমনকি তাঁর নারীবাজী ইস্যুটিকে টেনে আনছেন অনেকে। তবে পুরো বিষয়টিই অপ্রাসঙ্গিক ও হাস্যকর। কারণ শিল্পীর নিজস্ব চরিত্র, ব্যক্তিগত মতবাদ বা রাজনৈতিক অবস্থানের সঙ্গে তার শিল্পকর্মের কোনো সম্পর্ক নেই। অর্থাৎ রবীন্দ্রনাথ কী ভাবাদর্শের মানুষ ছিলেন তার সঙ্গে জাতীয় সংগীতের শিল্পমান কমে যাওয়ার কোনো সম্পর্ক নেই। নজরুলও জীবদ্দশায় সোনাগাছির খদ্দের ছিলেন, বিস্তর নারীবাজি করেছেন। তাতে তাঁর রেখে যাওয়া শিল্পের কিছু আসে যায় না। এটা যারা বোঝে না, তারাই জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের দাবি তুলছে।বাংলাদেশের সঙ্গে তাৎপর্যপূর্ণ কোনো বিকল্প ভালো জাতীয় সংগীত থেকে থাকলে শিল্পমনা বা শিল্পবোধসম্পন্ন মানুষেরা যথাযথ যুক্তির ভিত্তিতে তা পরিবর্তনের দাবি করতেই পারেন। মাগার পরিহাসের বিষয় এই যে, জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের দাবি এসেছে বাংলাদেশের জন্মের বিরোধিতাকারী শিল্পবোধহীন মানুষের কাছ থেকে। ইনফ্যাক্ট এদের কাছে সংগীত বস্তুটিই হারাম। শিল্পী মুসলমান নাকি হিন্দু, নাকি খুনী, নাকি মাগীবাজ -তা দিয়ে শিল্পের কোনো বালও ছেঁড়া যায় না। আমার সোনার বাংলা যিনি লিখেছেন তাঁর রাজনৈতিক সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গি কী তা অর্থহীন। প্রশ্ন হলো বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জন্য আমার সোনার বাংলার চেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ আর কোনো জাতীয় সংগীত রয়েছে কিনা। হাস্যকর বিষয় হলো, খাওয়া আর সেক্স যাদের প্রধান বিনোদন, যাদের কাছে শিল্প সাহিত্য হারাম, তারা একটি বালখিল্য দাবি জানিয়েছে, আর শিল্পবোধহীন সুশীল মধ্যবিত্তের অনেকে রবীন্দ্রনাথের ব্যাক্তিগত জীবন টেনে আনছে।
রাজাকারপুত্রের কাছে থেকে জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের দাবি ওঠার পর থেকে রবীন্দ্রনাথের সাম্প্রদায়িক দৃষ্টিভঙ্গি, বঙ্গভঙ্গের বিরোধিতা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার বিরোধিতা, এমনকি তাঁর নারীবাজী ইস্যুটিকে টেনে আনছেন অনেকে। তবে পুরো বিষয়টিই অপ্রাসঙ্গিক ও হাস্যকর। কারণ শিল্পীর নিজস্ব চরিত্র, ব্যক্তিগত মতবাদ বা রাজনৈতিক অবস্থানের সঙ্গে তার শিল্পকর্মের কোনো সম্পর্ক নেই। অর্থাৎ রবীন্দ্রনাথ কী ভাবাদর্শের মানুষ ছিলেন তার সঙ্গে জাতীয় সংগীতের শিল্পমান কমে যাওয়ার কোনো সম্পর্ক নেই। নজরুলও জীবদ্দশায় সোনাগাছির খদ্দের ছিলেন, বিস্তর নারীবাজি করেছেন। তাতে তাঁর রেখে যাওয়া শিল্পের কিছু আসে যায় না। এটা যারা বোঝে না, তারাই জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের দাবি তুলছে।বাংলাদেশের সঙ্গে তাৎপর্যপূর্ণ কোনো বিকল্প ভালো জাতীয় সংগীত থেকে থাকলে শিল্পমনা বা শিল্পবোধসম্পন্ন মানুষেরা যথাযথ যুক্তির ভিত্তিতে তা পরিবর্তনের দাবি করতেই পারেন। মাগার পরিহাসের বিষয় এই যে, জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের দাবি এসেছে বাংলাদেশের জন্মের বিরোধিতাকারী শিল্পবোধহীন মানুষের কাছ থেকে। ইনফ্যাক্ট এদের কাছে সংগীত বস্তুটিই হারাম। শিল্পী মুসলমান নাকি হিন্দু, নাকি খুনী, নাকি মাগীবাজ -তা দিয়ে শিল্পের কোনো বালও ছেঁড়া যায় না। আমার সোনার বাংলা যিনি লিখেছেন তাঁর রাজনৈতিক সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গি কী তা অর্থহীন। প্রশ্ন হলো বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জন্য আমার সোনার বাংলার চেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ আর কোনো জাতীয় সংগীত রয়েছে কিনা। হাস্যকর বিষয় হলো, খাওয়া আর সেক্স যাদের প্রধান বিনোদন, যাদের কাছে শিল্প সাহিত্য হারাম, তারা একটি বালখিল্য দাবি জানিয়েছে, আর শিল্পবোধহীন সুশীল মধ্যবিত্তের অনেকে রবীন্দ্রনাথের ব্যাক্তিগত জীবন টেনে আনছে।
রাজাকারপুত্রের কাছে থেকে জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের দাবি ওঠার পর থেকে রবীন্দ্রনাথের সাম্প্রদায়িক দৃষ্টিভঙ্গি, বঙ্গভঙ্গের বিরোধিতা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার বিরোধিতা, এমনকি তাঁর নারীবাজী ইস্যুটিকে টেনে আনছেন অনেকে। তবে পুরো বিষয়টিই অপ্রাসঙ্গিক ও হাস্যকর। কারণ শিল্পীর নিজস্ব চরিত্র, ব্যক্তিগত মতবাদ বা রাজনৈতিক অবস্থানের সঙ্গে তার শিল্পকর্মের কোনো সম্পর্ক নেই। অর্থাৎ রবীন্দ্রনাথ কী ভাবাদর্শের মানুষ ছিলেন তার সঙ্গে জাতীয় সংগীতের শিল্পমান কমে যাওয়ার কোনো সম্পর্ক নেই। নজরুলও জীবদ্দশায় সোনাগাছির খদ্দের ছিলেন, বিস্তর নারীবাজি করেছেন। তাতে তাঁর রেখে যাওয়া শিল্পের কিছু আসে যায় না। এটা যারা বোঝে না, তারাই জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের দাবি তুলছে।বাংলাদেশের সঙ্গে তাৎপর্যপূর্ণ কোনো বিকল্প ভালো জাতীয় সংগীত থেকে থাকলে শিল্পমনা বা শিল্পবোধসম্পন্ন মানুষেরা যথাযথ যুক্তির ভিত্তিতে তা পরিবর্তনের দাবি করতেই পারেন। মাগার পরিহাসের বিষয় এই যে, জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের দাবি এসেছে বাংলাদেশের জন্মের বিরোধিতাকারী শিল্পবোধহীন মানুষের কাছ থেকে। ইনফ্যাক্ট এদের কাছে সংগীত বস্তুটিই হারাম। শিল্পী মুসলমান নাকি হিন্দু, নাকি খুনী, নাকি মাগীবাজ -তা দিয়ে শিল্পের কোনো বালও ছেঁড়া যায় না। আমার সোনার বাংলা যিনি লিখেছেন তাঁর রাজনৈতিক সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গি কী তা অর্থহীন। প্রশ্ন হলো বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জন্য আমার সোনার বাংলার চেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ আর কোনো জাতীয় সংগীত রয়েছে কিনা। হাস্যকর বিষয় হলো, খাওয়া আর সেক্স যাদের প্রধান বিনোদন, যাদের কাছে শিল্প সাহিত্য হারাম, তারা একটি বালখিল্য দাবি জানিয়েছে, আর শিল্পবোধহীন সুশীল মধ্যবিত্তের অনেকে রবীন্দ্রনাথের ব্যাক্তিগত জীবন টেনে আনছে।
জাতীয় সংগীত পরিবর্তন করা হোক কে কে একমত। দেশপ্রেমিক সাংবাদিক প্রিয় ইলিয়াজ ভাইয়ের সাথে শতভাগ একমত এবং সঠিক ইতিহাস জেনে আবেগে নয় আমিও চাই সংসদ ভবন এলাকায় গনসমাবেশের মাধ্যমে আমাদের জাতীয় সংগীত পরিবর্তন করা হোক।
সাংবাদিক ইলিয়াছ ভাইকে ধন্যবাদ ড.অলি আহমদ স্যার আমন্ত্রণ করার জন্য
রাজাকারপুত্রের কাছে থেকে জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের দাবি ওঠার পর থেকে রবীন্দ্রনাথের সাম্প্রদায়িক দৃষ্টিভঙ্গি, বঙ্গভঙ্গের বিরোধিতা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার বিরোধিতা, এমনকি তাঁর নারীবাজী ইস্যুটিকে টেনে আনছেন অনেকে। তবে পুরো বিষয়টিই অপ্রাসঙ্গিক ও হাস্যকর। কারণ শিল্পীর নিজস্ব চরিত্র, ব্যক্তিগত মতবাদ বা রাজনৈতিক অবস্থানের সঙ্গে তার শিল্পকর্মের কোনো সম্পর্ক নেই। অর্থাৎ রবীন্দ্রনাথ কী ভাবাদর্শের মানুষ ছিলেন তার সঙ্গে জাতীয় সংগীতের শিল্পমান কমে যাওয়ার কোনো সম্পর্ক নেই।
নজরুলও জীবদ্দশায় সোনাগাছির খদ্দের ছিলেন, বিস্তর নারীবাজি করেছেন। তাতে তাঁর রেখে যাওয়া শিল্পের কিছু আসে যায় না। এটা যারা বোঝে না, তারাই জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের দাবি তুলছে।বাংলাদেশের সঙ্গে তাৎপর্যপূর্ণ কোনো বিকল্প ভালো জাতীয় সংগীত থেকে থাকলে শিল্পমনা বা শিল্পবোধসম্পন্ন মানুষেরা যথাযথ যুক্তির ভিত্তিতে তা পরিবর্তনের দাবি করতেই পারেন। মাগার পরিহাসের বিষয় এই যে, জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের দাবি এসেছে বাংলাদেশের জন্মের বিরোধিতাকারী শিল্পবোধহীন মানুষের কাছ থেকে। ইনফ্যাক্ট এদের কাছে সংগীত বস্তুটিই হারাম।
শিল্পী মুসলমান নাকি হিন্দু, নাকি খুনী, নাকি মাগীবাজ -তা দিয়ে শিল্পের কোনো বালও ছেঁড়া যায় না। আমার সোনার বাংলা যিনি লিখেছেন তাঁর রাজনৈতিক সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গি কী তা অর্থহীন। প্রশ্ন হলো বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জন্য আমার সোনার বাংলার চেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ আর কোনো জাতীয় সংগীত রয়েছে কিনা।
হাস্যকর বিষয় হলো, খাওয়া আর সেক্স যাদের প্রধান বিনোদন, যাদের কাছে শিল্প সাহিত্য হারাম, তারা একটি বালখিল্য দাবি জানিয়েছে, আর শিল্পবোধহীন সুশীল মধ্যবিত্তের অনেকে রবীন্দ্রনাথের ব্যাক্তিগত জীবন টেনে আনছে।
জাতীয় সংগীত পরিবর্তন চাই করতেই হবে ❤
ধন্যবাদ ডঃ অলি আহন্মদ আপনাকে যে জাতীয় সংগীত। পরির্বতনের সমার্থন দিয়েছেন
স্বাধীনতা যুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী মহান মুক্তিযোদ্ধা ড: অলি আহমদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা
ও অভিনন্দন জানাচ্ছি!
😊
আমি বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত পরিবর্তন চাই এইটা এখন সময়ের দাবি । ইনকিলাব জিন্দাবাদ।
ইলিয়াস ভাইকে ধন্যবাদ এবং ডঃ আলী আহমেদকে স্বাগতম ডক্টর অলি আহমেদ যেই প্রস্তাব করছেন জাতীয় সংগীত নতুন করে করার জন্য আসলেই দরকার
আমি বাংলাদেশের বিরুদ্ধে রচিত জাতীয় সংগীত অবশ্যি অবশ্যি মনে প্রানে পরিবর্তন চাই।
এক মত এক মত এক মত
একমত
আলহামদুলিল্লাহ। একটি অনন্য উওম উদ্দোগ। অবশ্য অবশ্য অবশ্যই এটা বাস্তবায়িত হতে হবে।
ড. কর্নেল অলি আহমেদ স্যার কে ধন্যবাদ, জাতীয় সংগীতের ব্যাপারে তার যৌক্তিক মতামতের সাথে আমি সহমত পোষণ করছি।
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ সুবহানা তায়ালা আমাদের রক্ষা করছেন।
জাতীয় সংগীত পরিবর্তন চাই ১০০%
কর্ণেল ওলি আহমেদ বীর বিক্রম আপনার মুখে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা কারী হিসাবে জিয়াউর রহমানের কথা বললেন। আপনার কথার সঙ্গে এক মত।যাযাকাল্লাহু খায়রান।
বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত পরিবর্তন করতেই হবে। ইনশাল্লাহ এই কাজ হবেই।
পিনাকি তো মেডিকেল সায়েন্সের মানুষ। বেশ কিছু বিষয়ে ইলিয়াস ভয়াবহ রকমের অশিক্ষিত। সমকামীতার বিষয়ে পিনাকির ধারণা কি? সমাজে বায়োলজিক্যাল সমকামী রয়েছে। কিছু পুরুষ আছে যারা পুরুষাঙ্গ নিয়ে জন্ম নিলেও তাদের সত্তা পুরোপুরি নারী সত্তা। এরা প্যাসিভ সমকামী । আবার কিছু পুরুষ আছে হরমোন জনিত কারণে যৌনতার ক্ষেত্রে তাদের নারীদেহ পছন্দ নয়। এরা অ্যাক্টিভ সমকামী। সমাজে এরা বিদ্যমান। কোন সমাধান না দিয়ে কারো যৌন অধিকার কেড়ে নেয়া যায় না। সমকামীতার বৈধতা দেওয়া মানে হচ্ছে যারা ভিন্ন যৌন বৈশিষ্ট্য নিয়ে জন্মে তাদের যৌন অধিকার দেয়া। কিন্তু মুসলমানরা মনে করে, যারা স্বাভাবিক যৌন বৈশিষ্ট্য নিয়ে জন্ম নিয়েছে তারা সবাই হোগা মারামারি শুরু করে দেবে। কিন্তু আদৌ বিষয়টা তা নয়।
সমকামীতাকে বৈধতা না দিলেই বরং সমাজে অনাচার বেড়ে যায়। কারণ এরা তো সমাজের মধ্যেই বড় হয়। এবং এরা তাদের যৌন বৈশিষ্ট্যের কথা প্রকাশ করতে পারে না। আমার পরিচিত এক ক্লাসমেট সমকামী। তাকে পরিবার থেকে বিয়ে দেওয়া হয়েছে। একটি মেয়ের জীবন নষ্ট হয়েছে।
এছাড়াও বহু অ্যাকটিভ সমকামী যেহেতু সমাজের ভেতরেই বড় হয়। তাই এরা অনেক সময় স্বাভাবিক যৌন বৈশিষ্ট্যের মানুষদের কলুষিত করে। তা ছাড়া যৌন অধিকার বঞ্চিত লোকজনের মানসিক অবস্থা ভালো থাকে না। এরা খুনও করে বসতে পারে। কাজেই সমাধান না দিয়ে নিষিদ্ধ করাটা কোনভাবেই যুক্তিযুক্ত নয়। কারো অধিকার খর্ব করলে হোগামারা নিশ্চিত। যেমন ইহুদিদের চোদনের ওপর রাখা হয়েছে কয়েক শতাব্দি ধরে। এখন ইহুদিরা চোদন দিচ্ছে। ছাগলদের বুঝতে হবে সমকামীতাকে বৈধতা দেওয়া মানে সাধারণ মানুষকে হোগা মারামারিতে উদ্বুদ্ধ করা নয়।
হেডামে কুলাইবে না-রে বৈষ্ণবী।
জাতীয় সংগীত পরিবর্তন চাই জাতীয় সংগীত পরিবর্তন চাই জাতীয় সংগীত পরিবর্তন চাই ইনশাল্লাহ ভাই
ইলিয়াস হোসেন ভাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ জাতীয় সংগীত পরিবর্তন করতে হবে
রাজাকারপুত্রের কাছে থেকে জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের দাবি ওঠার পর থেকে রবীন্দ্রনাথের সাম্প্রদায়িক দৃষ্টিভঙ্গি, বঙ্গভঙ্গের বিরোধিতা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার বিরোধিতা, এমনকি তাঁর নারীবাজী ইস্যুটিকে টেনে আনছেন অনেকে। তবে পুরো বিষয়টিই অপ্রাসঙ্গিক ও হাস্যকর। কারণ শিল্পীর নিজস্ব চরিত্র, ব্যক্তিগত মতবাদ বা রাজনৈতিক অবস্থানের সঙ্গে তার শিল্পকর্মের কোনো সম্পর্ক নেই। অর্থাৎ রবীন্দ্রনাথ কী ভাবাদর্শের মানুষ ছিলেন তার সঙ্গে জাতীয় সংগীতের শিল্পমান কমে যাওয়ার কোনো সম্পর্ক নেই।
নজরুলও জীবদ্দশায় সোনাগাছির খদ্দের ছিলেন, বিস্তর নারীবাজি করেছেন। তাতে তাঁর রেখে যাওয়া শিল্পের কিছু আসে যায় না। এটা যারা বোঝে না, তারাই জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের দাবি তুলছে।বাংলাদেশের সঙ্গে তাৎপর্যপূর্ণ কোনো বিকল্প ভালো জাতীয় সংগীত থেকে থাকলে শিল্পমনা বা শিল্পবোধসম্পন্ন মানুষেরা যথাযথ যুক্তির ভিত্তিতে তা পরিবর্তনের দাবি করতেই পারেন। মাগার পরিহাসের বিষয় এই যে, জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের দাবি এসেছে বাংলাদেশের জন্মের বিরোধিতাকারী শিল্পবোধহীন মানুষের কাছ থেকে। ইনফ্যাক্ট এদের কাছে সংগীত বস্তুটিই হারাম।
শিল্পী মুসলমান নাকি হিন্দু, নাকি খুনী, নাকি মাগীবাজ -তা দিয়ে শিল্পের কোনো বালও ছেঁড়া যায় না। আমার সোনার বাংলা যিনি লিখেছেন তাঁর রাজনৈতিক সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গি কী তা অর্থহীন। প্রশ্ন হলো বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জন্য আমার সোনার বাংলার চেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ আর কোনো জাতীয় সংগীত রয়েছে কিনা।
হাস্যকর বিষয় হলো, খাওয়া আর সেক্স যাদের প্রধান বিনোদন, যাদের কাছে শিল্প সাহিত্য হারাম, তারা একটি বালখিল্য দাবি জানিয়েছে, আর শিল্পবোধহীন সুশীল মধ্যবিত্তের অনেকে রবীন্দ্রনাথের ব্যাক্তিগত জীবন টেনে আনছে।
জাতীয় সংঙ্গীত অবশ্যই পরিবর্তন করতে হবে। এটা প্রাণের দাবি। ধন্যবাদ আপনি জাতিকে এ সংঙ্গীত নিয়ে যে তথ্য দিয়ে ধন্য করেছেন।
অবিলম্বে জাতীয় সংগীত পরিবর্তন হোক
রাজাকারপুত্রের কাছে থেকে জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের দাবি ওঠার পর থেকে রবীন্দ্রনাথের সাম্প্রদায়িক দৃষ্টিভঙ্গি, বঙ্গভঙ্গের বিরোধিতা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার বিরোধিতা, এমনকি তাঁর নারীবাজী ইস্যুটিকে টেনে আনছেন অনেকে। তবে পুরো বিষয়টিই অপ্রাসঙ্গিক ও হাস্যকর। কারণ শিল্পীর নিজস্ব চরিত্র, ব্যক্তিগত মতবাদ বা রাজনৈতিক অবস্থানের সঙ্গে তার শিল্পকর্মের কোনো সম্পর্ক নেই। অর্থাৎ রবীন্দ্রনাথ কী ভাবাদর্শের মানুষ ছিলেন তার সঙ্গে জাতীয় সংগীতের শিল্পমান কমে যাওয়ার কোনো সম্পর্ক নেই।
নজরুলও জীবদ্দশায় সোনাগাছির খদ্দের ছিলেন, বিস্তর নারীবাজি করেছেন। তাতে তাঁর রেখে যাওয়া শিল্পের কিছু আসে যায় না। এটা যারা বোঝে না, তারাই জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের দাবি তুলছে।বাংলাদেশের সঙ্গে তাৎপর্যপূর্ণ কোনো বিকল্প ভালো জাতীয় সংগীত থেকে থাকলে শিল্পমনা বা শিল্পবোধসম্পন্ন মানুষেরা যথাযথ যুক্তির ভিত্তিতে তা পরিবর্তনের দাবি করতেই পারেন। মাগার পরিহাসের বিষয় এই যে, জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের দাবি এসেছে বাংলাদেশের জন্মের বিরোধিতাকারী শিল্পবোধহীন মানুষের কাছ থেকে। ইনফ্যাক্ট এদের কাছে সংগীত বস্তুটিই হারাম।
শিল্পী মুসলমান নাকি হিন্দু, নাকি খুনী, নাকি মাগীবাজ -তা দিয়ে শিল্পের কোনো বালও ছেঁড়া যায় না। আমার সোনার বাংলা যিনি লিখেছেন তাঁর রাজনৈতিক সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গি কী তা অর্থহীন। প্রশ্ন হলো বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জন্য আমার সোনার বাংলার চেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ আর কোনো জাতীয় সংগীত রয়েছে কিনা।
হাস্যকর বিষয় হলো, খাওয়া আর সেক্স যাদের প্রধান বিনোদন, যাদের কাছে শিল্প সাহিত্য হারাম, তারা একটি বালখিল্য দাবি জানিয়েছে, আর শিল্পবোধহীন সুশীল মধ্যবিত্তের অনেকে রবীন্দ্রনাথের ব্যাক্তিগত জীবন টেনে আনছে।
ধন্যবাদ বীর উত্তম কর্নেল অলি আহমেদ সাহেব। সত্য জাতির সামনে তুলে ধরার জন্য আপনার দীর্ঘায়ু কামনা করছি।
জীবন্ত কিংবদন্তী স্যার অলি আহমেদ এবং ইলিয়াস ভাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ সত্যিকারের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস জাতির সামনে তুলে ধরার জন্য
রাজাকারপুত্রের কাছে থেকে জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের দাবি ওঠার পর থেকে রবীন্দ্রনাথের সাম্প্রদায়িক দৃষ্টিভঙ্গি, বঙ্গভঙ্গের বিরোধিতা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার বিরোধিতা, এমনকি তাঁর নারীবাজী ইস্যুটিকে টেনে আনছেন অনেকে। তবে পুরো বিষয়টিই অপ্রাসঙ্গিক ও হাস্যকর। কারণ শিল্পীর নিজস্ব চরিত্র, ব্যক্তিগত মতবাদ বা রাজনৈতিক অবস্থানের সঙ্গে তার শিল্পকর্মের কোনো সম্পর্ক নেই। অর্থাৎ রবীন্দ্রনাথ কী ভাবাদর্শের মানুষ ছিলেন তার সঙ্গে জাতীয় সংগীতের শিল্পমান কমে যাওয়ার কোনো সম্পর্ক নেই।
নজরুলও জীবদ্দশায় সোনাগাছির খদ্দের ছিলেন, বিস্তর নারীবাজি করেছেন। তাতে তাঁর রেখে যাওয়া শিল্পের কিছু আসে যায় না। এটা যারা বোঝে না, তারাই জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের দাবি তুলছে।বাংলাদেশের সঙ্গে তাৎপর্যপূর্ণ কোনো বিকল্প ভালো জাতীয় সংগীত থেকে থাকলে শিল্পমনা বা শিল্পবোধসম্পন্ন মানুষেরা যথাযথ যুক্তির ভিত্তিতে তা পরিবর্তনের দাবি করতেই পারেন। মাগার পরিহাসের বিষয় এই যে, জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের দাবি এসেছে বাংলাদেশের জন্মের বিরোধিতাকারী শিল্পবোধহীন মানুষের কাছ থেকে। ইনফ্যাক্ট এদের কাছে সংগীত বস্তুটিই হারাম।
শিল্পী মুসলমান নাকি হিন্দু, নাকি খুনী, নাকি মাগীবাজ -তা দিয়ে শিল্পের কোনো বালও ছেঁড়া যায় না। আমার সোনার বাংলা যিনি লিখেছেন তাঁর রাজনৈতিক সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গি কী তা অর্থহীন। প্রশ্ন হলো বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জন্য আমার সোনার বাংলার চেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ আর কোনো জাতীয় সংগীত রয়েছে কিনা।
হাস্যকর বিষয় হলো, খাওয়া আর সেক্স যাদের প্রধান বিনোদন, যাদের কাছে শিল্প সাহিত্য হারাম, তারা একটি বালখিল্য দাবি জানিয়েছে, আর শিল্পবোধহীন সুশীল মধ্যবিত্তের অনেকে রবীন্দ্রনাথের ব্যাক্তিগত জীবন টেনে আনছে।
আমি চাই স্যার,, জাতীয় সংগীত নিয়ে একটা এলেকশন হোক
বেশিরভাগ মানুষই চাইবে যেন চেঞ্জ হয় জাতীয় সংগীত
ধন্যবাদ ইলিয়াস ভাইয়ের মাধ্যমে চট্টগ্রাম তথা আমাদের অহংকার ডঃ অলি আহমদের মাধ্যমে আমরা বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার ইতিহাস জানলাম ❤❤❤❤
আমরা সবাই চাই জাতীয় সংগীত পরিবর্তন হোক ইনশাআল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ,,, আমি একমত পোষণ করছি প্রিয় সাংবাদিক ইলিয়াছ ভাই ও প্রিয় লিডার ডঃ অলি আহমেদ আপনারা
দুই জন কে অসংখ্য ধন্যবাদ,,,,, জাতীয় সংগীত পরিবর্তন করতে হবে,,ইনশাআল্লাহ
অতি শীঘ্রই জাতীয় সংগীত পরিবর্তন করা হোক
ইলিয়াস ভাই ও কর্নেল অলি আহমেদ কে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি। জাতীয় সংগীতের পরিবর্তন চাই। মুসলিম বিদ্বেষী রবীীন্দ্রনাথের গান আমাদের দেশের জাতীয় সংগীত হতে পারে না।
বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত পরিবর্তন হোক ইনশাল্লাহ
রাজাকারপুত্রের কাছে থেকে জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের দাবি ওঠার পর থেকে রবীন্দ্রনাথের সাম্প্রদায়িক দৃষ্টিভঙ্গি, বঙ্গভঙ্গের বিরোধিতা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার বিরোধিতা, এমনকি তাঁর নারীবাজী ইস্যুটিকে টেনে আনছেন অনেকে। তবে পুরো বিষয়টিই অপ্রাসঙ্গিক ও হাস্যকর। কারণ শিল্পীর নিজস্ব চরিত্র, ব্যক্তিগত মতবাদ বা রাজনৈতিক অবস্থানের সঙ্গে তার শিল্পকর্মের কোনো সম্পর্ক নেই। অর্থাৎ রবীন্দ্রনাথ কী ভাবাদর্শের মানুষ ছিলেন তার সঙ্গে জাতীয় সংগীতের শিল্পমান কমে যাওয়ার কোনো সম্পর্ক নেই।
নজরুলও জীবদ্দশায় সোনাগাছির খদ্দের ছিলেন, বিস্তর নারীবাজি করেছেন। তাতে তাঁর রেখে যাওয়া শিল্পের কিছু আসে যায় না। এটা যারা বোঝে না, তারাই জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের দাবি তুলছে।বাংলাদেশের সঙ্গে তাৎপর্যপূর্ণ কোনো বিকল্প ভালো জাতীয় সংগীত থেকে থাকলে শিল্পমনা বা শিল্পবোধসম্পন্ন মানুষেরা যথাযথ যুক্তির ভিত্তিতে তা পরিবর্তনের দাবি করতেই পারেন। মাগার পরিহাসের বিষয় এই যে, জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের দাবি এসেছে বাংলাদেশের জন্মের বিরোধিতাকারী শিল্পবোধহীন মানুষের কাছ থেকে। ইনফ্যাক্ট এদের কাছে সংগীত বস্তুটিই হারাম।
শিল্পী মুসলমান নাকি হিন্দু, নাকি খুনী, নাকি মাগীবাজ -তা দিয়ে শিল্পের কোনো বালও ছেঁড়া যায় না। আমার সোনার বাংলা যিনি লিখেছেন তাঁর রাজনৈতিক সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গি কী তা অর্থহীন। প্রশ্ন হলো বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জন্য আমার সোনার বাংলার চেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ আর কোনো জাতীয় সংগীত রয়েছে কিনা।
হাস্যকর বিষয় হলো, খাওয়া আর সেক্স যাদের প্রধান বিনোদন, যাদের কাছে শিল্প সাহিত্য হারাম, তারা একটি বালখিল্য দাবি জানিয়েছে, আর শিল্পবোধহীন সুশীল মধ্যবিত্তের অনেকে রবীন্দ্রনাথের ব্যাক্তিগত জীবন টেনে আনছে।
অনেক বার দেখার মত ইন্টারভিউ। কর্নেল বীর বিক্রম ওলি সালাম জানাই আন্তরিক অভিনন্দন আপনি মানসম্মত অন্যতম মহান রূপকার মহান মুক্তিযুদ্ধের। অনেক কিছু জানলাম একেবারে গোড়ার শিকড় এর কথা । ধন্যবাদ ইলিয়াস ভাই কে আপনার প্রাণবন্ত দেশপ্রেমের জন্য
আলহামদুলিল্লাহ আজকে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস জানতে পারলাম
ধন্যবাদ স্যার কর্নেল অলি আহমেদকে ❤ আপনার ঋণ আমরা কখনওই শোধ করতে পারব না স্যার। আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুন আমীন। ❤❤
বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত পরিবর্তন করা উচিত
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ আমাদের রক্ষা করেছেন । এখন মুসলিমদের বিরুদ্ধে যায় এমন কাজকে বাধা দিতে হবে। জাতীয় সংগীত অবশ্যই পরিবর্তন হওয়া উচিৎ
আমরাও চাই জাতীয় সংগীত পরিবর্তন হোক
চমৎকার চমৎকার চমৎকার! স্পস্ট বক্তব্য।
সূর নকল করা জাতীয় সঙ্গীত বাতিল করে নতুন জাতীয় সঙ্গীত রচনা করা উচিৎ। সঠিক ও রণাঙ্গনের ইতিহাস বলার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
ইনকিলাব জিন্দাবাদ।
শিরকে ভরা জাতীয় সংগীত পরিবর্তন চাই।
ইনশাআল্লাহ ।
ধন্যবাদ ভাই অলি আহম্মেদকে। সম্পুর্ণ ঘটনা বর্ণনা করার জন্য।
ইলিয়াস ভাই আমি এর জ্বলন্ত প্রমান।
বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুর রাজ্জাক
আমিও চাই বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত পরিবর্তন
রাজাকারপুত্রের কাছে থেকে জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের দাবি ওঠার পর থেকে রবীন্দ্রনাথের সাম্প্রদায়িক দৃষ্টিভঙ্গি, বঙ্গভঙ্গের বিরোধিতা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার বিরোধিতা, এমনকি তাঁর নারীবাজী ইস্যুটিকে টেনে আনছেন অনেকে। তবে পুরো বিষয়টিই অপ্রাসঙ্গিক ও হাস্যকর। কারণ শিল্পীর নিজস্ব চরিত্র, ব্যক্তিগত মতবাদ বা রাজনৈতিক অবস্থানের সঙ্গে তার শিল্পকর্মের কোনো সম্পর্ক নেই। অর্থাৎ রবীন্দ্রনাথ কী ভাবাদর্শের মানুষ ছিলেন তার সঙ্গে জাতীয় সংগীতের শিল্পমান কমে যাওয়ার কোনো সম্পর্ক নেই।
নজরুলও জীবদ্দশায় সোনাগাছির খদ্দের ছিলেন, বিস্তর নারীবাজি করেছেন। তাতে তাঁর রেখে যাওয়া শিল্পের কিছু আসে যায় না। এটা যারা বোঝে না, তারাই জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের দাবি তুলছে।বাংলাদেশের সঙ্গে তাৎপর্যপূর্ণ কোনো বিকল্প ভালো জাতীয় সংগীত থেকে থাকলে শিল্পমনা বা শিল্পবোধসম্পন্ন মানুষেরা যথাযথ যুক্তির ভিত্তিতে তা পরিবর্তনের দাবি করতেই পারেন। মাগার পরিহাসের বিষয় এই যে, জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের দাবি এসেছে বাংলাদেশের জন্মের বিরোধিতাকারী শিল্পবোধহীন মানুষের কাছ থেকে। ইনফ্যাক্ট এদের কাছে সংগীত বস্তুটিই হারাম।
শিল্পী মুসলমান নাকি হিন্দু, নাকি খুনী, নাকি মাগীবাজ -তা দিয়ে শিল্পের কোনো বালও ছেঁড়া যায় না। আমার সোনার বাংলা যিনি লিখেছেন তাঁর রাজনৈতিক সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গি কী তা অর্থহীন। প্রশ্ন হলো বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জন্য আমার সোনার বাংলার চেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ আর কোনো জাতীয় সংগীত রয়েছে কিনা।
হাস্যকর বিষয় হলো, খাওয়া আর সেক্স যাদের প্রধান বিনোদন, যাদের কাছে শিল্প সাহিত্য হারাম, তারা একটি বালখিল্য দাবি জানিয়েছে, আর শিল্পবোধহীন সুশীল মধ্যবিত্তের অনেকে রবীন্দ্রনাথের ব্যাক্তিগত জীবন টেনে আনছে।
বলাৎকার'রা লিখা শুরু করে দিয়েছে শুনতেছি, হা হা হা।
হুমম অবশ্যই। ভারতীয় নাগরিকের জাতীয় সংগীত কেন বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত হবে।
59:42 59:42 😮 59:42 59:42 59:42 59:43 59:43 59:43 😅 59:43
মাননীয় ইলিয়াস হোসাইন উনি খুব দামি কথা বলেছেন বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত বাংলাদেশের লোকেরাই গাইবে
অনুসন্ধানী সাংবাদিক শ্রদ্ধেয় ইলিয়াস ভাই ও বীর বিক্রম শ্রদ্ধেয় কর্নেল অলি আহমেদকে অনেক অনেক ধন্যবাদ সমসাময়িক আলোচনার অসাধারণ বিশ্লেষণের জন্য।
অবশ্যই এই জাতীয় সংগীত বাতিল করা উচিত।
রাজাকারপুত্রের কাছে থেকে জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের দাবি ওঠার পর থেকে রবীন্দ্রনাথের সাম্প্রদায়িক দৃষ্টিভঙ্গি, বঙ্গভঙ্গের বিরোধিতা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার বিরোধিতা, এমনকি তাঁর নারীবাজী ইস্যুটিকে টেনে আনছেন অনেকে। তবে পুরো বিষয়টিই অপ্রাসঙ্গিক ও হাস্যকর। কারণ শিল্পীর নিজস্ব চরিত্র, ব্যক্তিগত মতবাদ বা রাজনৈতিক অবস্থানের সঙ্গে তার শিল্পকর্মের কোনো সম্পর্ক নেই। অর্থাৎ রবীন্দ্রনাথ কী ভাবাদর্শের মানুষ ছিলেন তার সঙ্গে জাতীয় সংগীতের শিল্পমান কমে যাওয়ার কোনো সম্পর্ক নেই।
নজরুলও জীবদ্দশায় সোনাগাছির খদ্দের ছিলেন, বিস্তর নারীবাজি করেছেন। তাতে তাঁর রেখে যাওয়া শিল্পের কিছু আসে যায় না। এটা যারা বোঝে না, তারাই জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের দাবি তুলছে।বাংলাদেশের সঙ্গে তাৎপর্যপূর্ণ কোনো বিকল্প ভালো জাতীয় সংগীত থেকে থাকলে শিল্পমনা বা শিল্পবোধসম্পন্ন মানুষেরা যথাযথ যুক্তির ভিত্তিতে তা পরিবর্তনের দাবি করতেই পারেন। মাগার পরিহাসের বিষয় এই যে, জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের দাবি এসেছে বাংলাদেশের জন্মের বিরোধিতাকারী শিল্পবোধহীন মানুষের কাছ থেকে। ইনফ্যাক্ট এদের কাছে সংগীত বস্তুটিই হারাম।
শিল্পী মুসলমান নাকি হিন্দু, নাকি খুনী, নাকি মাগীবাজ -তা দিয়ে শিল্পের কোনো বালও ছেঁড়া যায় না। আমার সোনার বাংলা যিনি লিখেছেন তাঁর রাজনৈতিক সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গি কী তা অর্থহীন। প্রশ্ন হলো বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জন্য আমার সোনার বাংলার চেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ আর কোনো জাতীয় সংগীত রয়েছে কিনা।
হাস্যকর বিষয় হলো, খাওয়া আর সেক্স যাদের প্রধান বিনোদন, যাদের কাছে শিল্প সাহিত্য হারাম, তারা একটি বালখিল্য দাবি জানিয়েছে, আর শিল্পবোধহীন সুশীল মধ্যবিত্তের অনেকে রবীন্দ্রনাথের ব্যাক্তিগত জীবন টেনে আনছে।
ইলিয়াস ভাই জাযাকাল্লাহ খায়ের আমিও চাই বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত পরিবর্তন করা হোক
আমিও চাই জাতীয় সংগীত পরিবর্তন হোক এর জন্য ভোট চাওয়া হোক❤❤❤❤
অতি শীঘ্র আওয়ামী লীগের সাজানো প্রশাসন পরিবর্তন করতে হবে। মিশরের সাবেক নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট মুসসির মত দেরী করে পরবর্তীতে মুরসি নিজেকে এবং মুসলিম বিশ্বকে বঞ্চিত করেছে। প্রশাসনের ৮০% এখনও আওয়ামী লীগের।
❤❤❤❤
জাতীয় সংগীত পরিবর্তন চাই। কে কে একমত সবাই আওয়াজ তুলেন পরিবর্তন হতে হবেই। ইনশাআল্লাহ
সহমত
I'm Agreed 💯
অবশ্যই জাতীয় সংগীত পরিবর্তন চাই।
7😢@@missnadia3427
অবশ্যই
কর্নেল ওলি সারকে শতকোটিবার স্যালুট জানাই। ওনারা রিয়াল হিরো অফ বাংলাদেশ।
আমি ও একমত জাতীয় সংগীত পরিবর্তন করা হক
জাতীয় সংগীত পরিবর্তন করা হোক। কে কে একমত লাইক দিন
👇
আমি একজন ছাত্র। ভাই ইসলামের সূরা দেওয়া হোক। আমি ইলিয়াস ভাইকে আগে থেকে সাপোর্ট করছি, ভবিষ্যতে করব। ইনশাআল্লাহ
ভাই দেশে এখনো দেশেই 'র' আছে। আপনি পারেন, এগুলো তথ্য জানানো আহবান জানাছি।
❤❤❤
@@alauddinalam2602ভাই গাদার মত কথা বইলেন না।এই জাতীয় সংগীত বদলাতে চাচ্ছি আমরা ইসলাম বিদ্বেষী + আরও অনেক কারণ আছে।আর এইদেশে হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিষ্টান,শাওতাল আরও অনেকে থাকে।
অনেকে আসলে বুঝতেছিনা বিষয়টা, কেন পরিবর্তন করা উচিত, তারা জানলে বিরোধীতা করত না,
আমি মনে করি পরিবর্তন করা উচিত
জাতীয় সংগীত পরিবর্তন করতে হবে।
জাতীয় সংগীত পরিবর্তন দেশ প্রেমিক প্রতিটি বাংলাদেশী মানুষের। জাতীয় সংগীত পরিবর্তন করা হোক ✊✊✊✊
অবিলম্বে জাতীয় সংগীত পরিবর্তন করা হোক। একজন মুসলিম হিসেবে এ দাবি আমরা করতেই পারি
জাতীয় সঙ্গীত পরিবর্তন করা হোক এবং মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস জাতির সম্মুখে তুলে ধরা হোক ।
বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত আমরা পরিবর্তন চাই ধন্যবাদ বীর বিক্রম সাহেবকে এবং অসংখ্য ধন্যবাদ সাংবাদিক ইলিয়াস ভাইকে
শিরকে ভরা জাতীয় সংগীত পরিবর্তন চাই। এবং তার সাথে আজকের অনুষ্ঠানের অতিথি কে ও সালাম জানাই। ইলিয়াস ভাই আপনার আন্দোলন চালিয়ে যান আমরা আপনার সাথে বাংলাদেশে আওয়াজ তোলবো।
সহমত
ঠিক
বাস্তবতার দাবিতে রবি ঠগের ফেগেট আমার সোনা ,,,,বা মাইগ্যা সংগীত বাতিল করে স্ট্র্যাইট ম্যানলি বা পুরুষালী রক্ত উদ্দিপ্ত করা বিশ্বমানের জাতীয় সংগীত লিখা হোক।
আমিও চাই জাতীয় সংগীত পরিবর্তন হোক ইনশাআল্লাহ❤❤
ড,কর্ণেল অলি আহমদ বীর বিক্রম এর জবানীতে মুক্তি যুদ্ধের প্রারম্ভিক সত্যনিষ্ট বর্ণনা ইতিহাস হয়ে থাকবে। তবে জিয়ার অবর্তমানে কর্নেল অলি নামক মহান মানুষটির মুল্যায়ন বিএনপিতে ও হয়নি! দেশ রাষ্ট্র তো দূরের কথা!
মুক্তি যুদ্ধের ইতিহাস লিখা হয়েছে, ভারতীয় Narrative অনুসরণ করে। খোল নলচে বদলে দিতে হবে।
ইলিয়াস ভাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপনার টকশোগুলোর সব সময় দেখি আপনার মাধ্যমে বাংলাদেশের 18 কোটি জনগণের পক্ষ থেকে আমাকে অনুরোধ করছি বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত যেন নতুন ভাবে লিখিত হয় সেটা যেন ইঞ্চি ইঞ্চি মাটি এই সঙ্গীতটা যেন বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত হয় এই ব্যাপারে আপনি ভূমিকা পালন করবেন
ইলিয়াস ভাই ডঃ কর্নেল অলি আহমদ বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহেব কে অনেক ধন্যবাদ জানাই আপনার প্রশ্নের উত্তর দিতে কোন রকম ঘুরিয়ে ফিরিয়ে বলেন নাই সে জন্য এবং উনার সর্বাপরি মঙ্গল কামনা করি। আমি অতিদ্রুত বাংলাদেশ এর জাতীয় সঙ্গীত পরিবর্তন চাই।আর এই প্রশ্ন উপস্থাপন করার জন্য ইলিয়াস ভাই এর প্রতি অনেক অনেক সালাম ও শুভেচ্ছা।
সহমত
সহমত
একমত
একমত
❤
নতুন জাতীয় সংগীত চাই
যে সংগীতে আমাদের বাংলাদেশের ইতিহাস পূনজিবীত হবে....!!
বীর বিক্রম কর্নেল অলি আহমেদ স্যারের কথা মত বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত অবিলম্বে পরিবর্তন করা হোক। আমি একমত পোষণ করছি ইনশাআল্লাহ।
১০০% পরিবর্তন হওয়া উচিৎ
জাতীয় সংগীত পরিবর্তন চাই 👊👊👊👊
আলহামদুলিল্লাহ আমি মন থেকে দোয়া করি ছাএদের আলেমদের মজলুম দের জন্য সঠিক কথা তুলে ধরার জন্য
আমিও চাই পরিবর্তন জাতীয় সংগীত এবং করার অলি আহমেদ এবং ইলিয়াস রহমানকে তাদেরকে সবাইকে ধন্যবাদ
তথাকথিত কিছু মুক্তি যুদ্ধা আছে যাঁরা ইতিহাসকে বিকৃত করে মিথ্যে বানিয়ে বলতে গিয়ে ঘুরিয়ে পেচিয়ে বলতে দেখেছি। কিন্তু সত্য বলতে মুখে আটকে না। মাশাআল্লাহ খুব চমৎকার ভাবে অকপটে সত্য ইতিহাস উপস্থাপন করলেন। ধন্যবাদ কর্ণেল অলী আহমেদ বীর মুক্তিযোদ্ধা কে। আপনারা আজও বেঁচে আছেন আল্লাহর রহমতে তাই আজ সত্য আমরা জানতে পারছি। 💝💝💝
এক সাগর রক্তের বিনিময়ে বাংলার স্বাধীন আনলে গানটি জাতীয় সংগীত হতে পারে।
জাতীয় সংগীতের ব্যাপারে কর্নেল অলি আহমদের বক্তব্যকে আন্তরিক ভাবেই সমর্থন জানাই।
জাতীয় সংগীত পরিবর্তন চাই।
ইঞ্চি ইঞ্চি মাটি সোনার চেয়েও খাটি,
এই সংগীত টি বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত করা হোউক।
কে কে একমত?
অতি শীঘ্র আওয়ামী লীগের সাজানো প্রশাসন পরিবর্তন করতে হবে। মিশরের সাবেক নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট মুসসির মত দেরী করে পরবর্তীতে মুরসি নিজেকে এবং মুসলিম বিশ্বকে বঞ্চিত করেছে। প্রশাসনের ৮০% এখনও আওয়ামী লীগের।
বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত লেখা হয় ১৯০৫ সালে, তাও বাংলাদেশের জন্য না, লেখা হয়েছিল ১৯০৫ সালের বঙ্গভঙ্গ আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে | গানের ভিতরে বা তার কবিতায় তিনি সন্ধ্যায় মোমবাতি জ্বালানো, মায়ের পায়ে মাথা ঠেকানো কিছু বাক্যের ব্যবহার করেন যা হিন্দু ধর্মের অংশ, মুসলমানের ধার্মিক বিশ্বাসের বিরোধী কাজ ।
আপনি লক্ষ্য করলে বুঝবেন যে এই গানটির মধ্যে ‘বাংলাদেশ’ শব্দটা নাই। রবীন্দ্রনাথ যখন এই কবিতা লেখে স্বাভাবিকভাবে ‘বাংলা’ বলতে সে বাংলাদেশকে বুঝায় নি, তার এই বাংলা বলতে কেউ বাংলাদেশ বুঝে না, কবিতা লেখার সময় ভারতে বাংলা বলতে বুঝে পশ্চিমবঙ্গ। যেহেতু রবীন্দ্রনাথ ভারতের পশ্চিমবঙ্গের অধিবাসী (মাঝে মাঝে বাংলাদেশে বেড়াতে ও খাজনা তুলতে আসতো) তাই ‘বাংলা’ বলতে সে পশ্চিমবঙ্গ বুঝিয়েছে। কিন্তু আমরা মিথ্যা দিয়ে ইতিহাস ঢেকে এ গানটিকে বাংলাদেশের গান বলে চালাতে চাচ্ছি। এ যুক্তিকে কখনই এ গানটি বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত হওয়ার যোগ্যতা রাখে না।
যে সঙ্গীত আমাদের স্বাধীনতার জন্য লেখা হয়নি, লেখা হয়েছে এমন একজনের দারা যে বাংলাদেশী না, যে বাংলাদেশকে কেন্দ্র করে এই সঙ্গীত লেখে নাই, আর আমরা আমাদের দেশের সঙ্গীত হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে দিলাম তার এই পশ্চিম বাংলাকে নিয়ে লেখা কবিতাকে
এই গানটির মধ্যে কোন জাতীয় চেতনা নাই। এই গানটিতে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের বর্ণনা করা হয়েছে, কিন্তু বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ বা ভাষা আন্দোলন কোন চেতনা এর মধ্যে প্রবেশ করে নাই। অথচ এই গানটি শোনানোর মাধ্যমে বাংলাদেশের জনগণকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উব্ধুদ্ধ করা সম্ভব ছিলো। উল্লেখ্য আমেরিকার জাতীয় সংগীত, ফ্রান্সের জাতীয় হচ্ছে রণ সঙ্গীত, যা শুনলে দেশকে শত্রুর হাত থেকে রক্ষা করার চেতনা জাগ্রত হয়। অথচ বাস্তবতা হচ্ছে তার বিপরীত ।
যারা আবেগে মোরে যাচ্ছেন, তাদেরকে বলি উন্নত বিশ্বের অনেক দেশেই নিজেদের জাতীয় সঙ্গীত পরিবর্তনের কাজ করেছে ।
এর আগেও কি এই সঙ্গীত পরিবর্তন করতে চেয়েছিল কেউ?
জ্বি, মেজর ডালিম, বঙ্গবন্ধুকে মেরে ফেলার পরে খোন্দকার মোস্তাক সেই সময়ের প্রেসিডেন্ট হন, তিনি এর পরিবর্তন করতে চান । তিনি কাজী নজরুল ইসলাম এর "নতুনের গান" যাকে আমরা রণ সঙ্গীত "চল চল চল" নামেও চিন থাকি ।
1979 সালে, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে পাঠানো একটি চিঠিতে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শাহ আজিজুর রহমান যুক্তি দিয়েছিলেন যে আমার সোনার বাংলা জাতীয় পরিচয় এবং বাংলাদেশিদের সংস্কৃতির সাথে সাংঘর্ষিক কারণ এটি একজন অ-বাংলাদেশী ব্যাকগ্রাউন্ডের দ্বারা লেখা হয়েছে, যা মুসলিমদের ধর্ম আর বিশ্বাসের সাথে যায় না ।
তৎকালীন রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের শাসনামলে জাতীয় টেলিভিশন ও সরকারি অনুষ্ঠানে "Prothom Bangladesh" গানটি বাজানো হয়। তবে, 1981 সালে রহমানের মৃত্যুর পর, উদ্যোগটি বন্ধ হয়ে যায় এবং গানটি তার মর্যাদা হারায়। আজ, প্রথম বাংলাদেশ বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের দলীয় সঙ্গীত |
2002 সালে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির মতিউর রহমান নিজামী ইসলামী মূল্যবোধ ও চেতনার সাথে মিল রেখে, আমার সোনার বাংলা গানের একটি সংশোধনের প্রস্তাব করেন।
আমিও তাই মনে করি
Na Bhai. Eta Bhalo, kintu 2 minute dhore "inching inchi" Korte thake.
কিসের ইঞ্চি ইঞ্চি, অনেক ভালো বাংলা সঙ্গীত আছে।
বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত পরিবর্তন করা হোক.🇧🇩🇧🇩❤️❤️
ড.ওলি আহাম্মেদ বীর বিক্রমকে ধন্যবাদ ও প্রানঢালা অভিনন্দন।
আলহামদুলিল্লাহ অনেক সুন্দর লাগলো
জাতীয় সংগীত পরিবর্তন চাই করতে হবে ইনশাআল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ সত্য কথা গুলো পুরোটা সময় মনযোগ দিয়ে শুনতে পারলাম
❤❤❤ধন্যবাদ ইলিয়াস ভাই কে কারন আপনার মাধ্যমে বীর বিক্রম কর্ণেল অলি আহমেদ স্যারের গুতপুন্ন কথা গুলো জাতি সুনতে পারতেছে আবার ধন্যবাদ ❤❤❤
ইতিহাস জানার পর থেকে আমিও চাই জাতীয় সংগীত পরিবর্তন করা বাংলাদেশের জন্য অপরিহার্য।
জাতীয় সংগীত পরিবর্তন চাই, বাংলাদেশের জনগণের অহংকার ফিরিয়ে আনতে চাই।
জনাব বীরবিক্রম
সৈনিক অফিসার দের সহায়তা চাই
নতুন স্বাধীন বাংলাদেশ
সঠিক বক্তব্য তুলে
বর্তমান স্বাধীন বাংলাদেশের বাস্তব
ইতিহাস জাতিকে সহায়তা করে
জাতীয় ইতিহাস প্রতিষ্ঠিত হবে
পরিবর্তন করা হোক জাতীয় সংগীত। ড: অলি আহমেদ আমাদের চন্দনাইশের জিন্দা অলি, এল,ডি, পি,জিন্দাবাদ।
Astagferullah
@@tislam1786 তুই দিন ফুরালে সন্ধাকালে কী দীপ জ্বালিছ ঘরে মরি হায় হায় রে খেলাধুলা সকল ফেলে ও মা তোর কোলে ছুটে আসি। এটা আমার সোনার বাংলা সম্পূর্ণ গানের শেষের দিকের লাইন এই লাইন পড়ে কী মনে এখানে দেশমাতার কথা লেখা আছে। এই লাইনে যে মাতার কথা বলা হয়েছে তা নিজ মাতা বা হিন্দুরা সন্ধ্যায়বেলায় পূজা করেন সেই দেবী মা হতে পারে কারণ এখানে বাংলার প্রকৃতি সব মায়ের সৃষ্টি বলা হয়েছে । তাই বুঝা যায় আমার গানটি হিন্দু দেবীর কীর্তন গান যা জাতীয় সংগীত যেখানে সম্পূর্ণ গানের কয়েকটি লাইন আছে মাত্র তা পড়ে বুঝা যায় না । জাতীয় সংগীত ধর্ম বিরোধী গান যা শিরক তা পাল্টানো হবে আর আপনি বলছেন আসতাগফিরুল্লাহ । মাথায় বুদ্ধির সংকট হলে যা হয়
অনেক পরে এসে বাংলাদেশের মুক্তি যুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস জানলাম,, ধন্যবাদ কর্ণেল অলি আহমেদ কে, ধন্যবাদ ইলিয়াস হোসেন কে।।
পরিবর্তন চাই আল্লাহ পাক সবাইকেই সঠিক বুঝ দান করুন আমিন
আমি চাই জাতীয় সংগীত নতুন করে সংশোধন করা হোক
ধন্যবাদ কর্নেল অলি বীর বিক্রম স্যারকে। বরাঙ্গনের বীর মুক্তিযোদ্ধাকে স্যালুট জানাই এবং ইলিয়াস ভাইকেও অনেক অভিনন্দন জানাই। কারণ ইলিয়াস ভাইয়ের প্রতিবেদন গুলো স্বচ্ছ নির্ভুল এবং সত্য। তাই ইলিয়াস ভাইকে বাংলাদেশে এসে পুনরায় সত্য ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রকাশের জন্য বিনীতভাবে অনুরোধ জানাচ্ছি।
রাজাকারপুত্রের কাছে থেকে জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের দাবি ওঠার পর থেকে রবীন্দ্রনাথের সাম্প্রদায়িক দৃষ্টিভঙ্গি, বঙ্গভঙ্গের বিরোধিতা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার বিরোধিতা, এমনকি তাঁর নারীবাজী ইস্যুটিকে টেনে আনছেন অনেকে। তবে পুরো বিষয়টিই অপ্রাসঙ্গিক ও হাস্যকর। কারণ শিল্পীর নিজস্ব চরিত্র, ব্যক্তিগত মতবাদ বা রাজনৈতিক অবস্থানের সঙ্গে তার শিল্পকর্মের কোনো সম্পর্ক নেই। অর্থাৎ রবীন্দ্রনাথ কী ভাবাদর্শের মানুষ ছিলেন তার সঙ্গে জাতীয় সংগীতের শিল্পমান কমে যাওয়ার কোনো সম্পর্ক নেই।
নজরুলও জীবদ্দশায় সোনাগাছির খদ্দের ছিলেন, বিস্তর নারীবাজি করেছেন। তাতে তাঁর রেখে যাওয়া শিল্পের কিছু আসে যায় না। এটা যারা বোঝে না, তারাই জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের দাবি তুলছে।বাংলাদেশের সঙ্গে তাৎপর্যপূর্ণ কোনো বিকল্প ভালো জাতীয় সংগীত থেকে থাকলে শিল্পমনা বা শিল্পবোধসম্পন্ন মানুষেরা যথাযথ যুক্তির ভিত্তিতে তা পরিবর্তনের দাবি করতেই পারেন। মাগার পরিহাসের বিষয় এই যে, জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের দাবি এসেছে বাংলাদেশের জন্মের বিরোধিতাকারী শিল্পবোধহীন মানুষের কাছ থেকে। ইনফ্যাক্ট এদের কাছে সংগীত বস্তুটিই হারাম।
শিল্পী মুসলমান নাকি হিন্দু, নাকি খুনী, নাকি মাগীবাজ -তা দিয়ে শিল্পের কোনো বালও ছেঁড়া যায় না। আমার সোনার বাংলা যিনি লিখেছেন তাঁর রাজনৈতিক সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গি কী তা অর্থহীন। প্রশ্ন হলো বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জন্য আমার সোনার বাংলার চেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ আর কোনো জাতীয় সংগীত রয়েছে কিনা।
হাস্যকর বিষয় হলো, খাওয়া আর সেক্স যাদের প্রধান বিনোদন, যাদের কাছে শিল্প সাহিত্য হারাম, তারা একটি বালখিল্য দাবি জানিয়েছে, আর শিল্পবোধহীন সুশীল মধ্যবিত্তের অনেকে রবীন্দ্রনাথের ব্যাক্তিগত জীবন টেনে আনছে।
ইঞ্চি ইঞ্চি মাটি , সোনার চাইতে খাঁটি
নগদ রক্ত দিয়ে কেনা,
এই গানটা শুনলে রক্তে আগুন লেগে যায়।
আমি মনে করি এই গানটা যথোপযুক্ত জাতীয় সংগীত হতে পারে।
অবশ্যই এই জাতীয় সংগীত বাতিল করা উচিত।
অনেক অনেক ধন্যবাদ অলি আহমদের সঠিক তথ্য উপস্থাপন করার জন্য
ইলিয়াস ভাই ওনার থিসিস পেপারটা যদি বই আকারে প্রকাশ করা হয় এটা সকল মানুষের কাছে পৌঁছে যাবে সহজেই। আপনি ইলিয়াস ভাই এই বিষয়ে ওনাকে আন্তরিক ভাবে ওনাকে অনুরোধ করলে আমরা কৃতজ্ঞ থাকবো।❤
কর্নেল অলি আহমদ ও ইলিয়াস হোসেন ভাই আপনাদেরকে ধন্যবাদ। এই ইতিহাস আগে ও আপনার চ্যনেলে শুনেছি। জাতীয় সংগীত পরিবর্তন করতে হবে, সেই সাথে সাথে নতুন সংবিধান বানানোর জন্য আপনাদের সকলের সহযোগিতার কামনা করছি।
করনেল ওলি আহাম্মেদ স্যার কে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি এবং স্যারের সাথে ১০০% সহমত পোষণ করছি...!!
আমার যানা মতে ডঃ অলি আহমেদ সঠিক তথ্য দিয়েছেন। আমি অনুরোধ করব অলি আহমদ সাহেব কে রাষ্ট্রের বড়ো কোন দায়িত্ব দেওয়ার জন্য তাহলে দেশের অনেক কিছুই সম্ভব
জাতীয় সংগীত পরিবর্তন চাই করতেই হবে ইনশাআল্লাহ
অতি শীঘ্র আওয়ামী লীগের সাজানো প্রশাসন পরিবর্তন করতে হবে। মিশরের সাবেক নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট মুসসির মত দেরী করে পরবর্তীতে মুরসি নিজেকে এবং মুসলিম বিশ্বকে বঞ্চিত করেছে। প্রশাসনের ৮০% এখনও আওয়ামী লীগের।
❤ পরিবর্তন করতে হবে ধন্যবাদ সবাইকে।।
রাজাকারপুত্রের কাছে থেকে জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের দাবি ওঠার পর থেকে রবীন্দ্রনাথের সাম্প্রদায়িক দৃষ্টিভঙ্গি, বঙ্গভঙ্গের বিরোধিতা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার বিরোধিতা, এমনকি তাঁর নারীবাজী ইস্যুটিকে টেনে আনছেন অনেকে। তবে পুরো বিষয়টিই অপ্রাসঙ্গিক ও হাস্যকর। কারণ শিল্পীর নিজস্ব চরিত্র, ব্যক্তিগত মতবাদ বা রাজনৈতিক অবস্থানের সঙ্গে তার শিল্পকর্মের কোনো সম্পর্ক নেই। অর্থাৎ রবীন্দ্রনাথ কী ভাবাদর্শের মানুষ ছিলেন তার সঙ্গে জাতীয় সংগীতের শিল্পমান কমে যাওয়ার কোনো সম্পর্ক নেই।
নজরুলও জীবদ্দশায় সোনাগাছির খদ্দের ছিলেন, বিস্তর নারীবাজি করেছেন। তাতে তাঁর রেখে যাওয়া শিল্পের কিছু আসে যায় না। এটা যারা বোঝে না, তারাই জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের দাবি তুলছে।বাংলাদেশের সঙ্গে তাৎপর্যপূর্ণ কোনো বিকল্প ভালো জাতীয় সংগীত থেকে থাকলে শিল্পমনা বা শিল্পবোধসম্পন্ন মানুষেরা যথাযথ যুক্তির ভিত্তিতে তা পরিবর্তনের দাবি করতেই পারেন। মাগার পরিহাসের বিষয় এই যে, জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের দাবি এসেছে বাংলাদেশের জন্মের বিরোধিতাকারী শিল্পবোধহীন মানুষের কাছ থেকে। ইনফ্যাক্ট এদের কাছে সংগীত বস্তুটিই হারাম।
শিল্পী মুসলমান নাকি হিন্দু, নাকি খুনী, নাকি মাগীবাজ -তা দিয়ে শিল্পের কোনো বালও ছেঁড়া যায় না। আমার সোনার বাংলা যিনি লিখেছেন তাঁর রাজনৈতিক সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গি কী তা অর্থহীন। প্রশ্ন হলো বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জন্য আমার সোনার বাংলার চেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ আর কোনো জাতীয় সংগীত রয়েছে কিনা।
হাস্যকর বিষয় হলো, খাওয়া আর সেক্স যাদের প্রধান বিনোদন, যাদের কাছে শিল্প সাহিত্য হারাম, তারা একটি বালখিল্য দাবি জানিয়েছে, আর শিল্পবোধহীন সুশীল মধ্যবিত্তের অনেকে রবীন্দ্রনাথের ব্যাক্তিগত জীবন টেনে আনছে।
আমাদের এলাকার গর্ব ডক্টর অলি আহমেদ বীর বিক্রম। স্যালুট স্যার আপনাকে আমাদের মহান স্বাধীনতার যুদ্ধে এত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করার জন্য।
ওলি আহমেদ সাহেব কে সালাম এবং বিনম্র শ্রদ্ধা , ইলিয়াস ভাই আপনি বাংলাদেশের গর্ব।
আমরাও জাতীয় সংগীত পরিবর্তন চাই ইলিয়াস ভাইয়ের সাথে আমরা আছি
রাজাকারপুত্রের কাছে থেকে জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের দাবি ওঠার পর থেকে রবীন্দ্রনাথের সাম্প্রদায়িক দৃষ্টিভঙ্গি, বঙ্গভঙ্গের বিরোধিতা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার বিরোধিতা, এমনকি তাঁর নারীবাজী ইস্যুটিকে টেনে আনছেন অনেকে। তবে পুরো বিষয়টিই অপ্রাসঙ্গিক ও হাস্যকর। কারণ শিল্পীর নিজস্ব চরিত্র, ব্যক্তিগত মতবাদ বা রাজনৈতিক অবস্থানের সঙ্গে তার শিল্পকর্মের কোনো সম্পর্ক নেই। অর্থাৎ রবীন্দ্রনাথ কী ভাবাদর্শের মানুষ ছিলেন তার সঙ্গে জাতীয় সংগীতের শিল্পমান কমে যাওয়ার কোনো সম্পর্ক নেই।
নজরুলও জীবদ্দশায় সোনাগাছির খদ্দের ছিলেন, বিস্তর নারীবাজি করেছেন। তাতে তাঁর রেখে যাওয়া শিল্পের কিছু আসে যায় না। এটা যারা বোঝে না, তারাই জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের দাবি তুলছে।বাংলাদেশের সঙ্গে তাৎপর্যপূর্ণ কোনো বিকল্প ভালো জাতীয় সংগীত থেকে থাকলে শিল্পমনা বা শিল্পবোধসম্পন্ন মানুষেরা যথাযথ যুক্তির ভিত্তিতে তা পরিবর্তনের দাবি করতেই পারেন। মাগার পরিহাসের বিষয় এই যে, জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের দাবি এসেছে বাংলাদেশের জন্মের বিরোধিতাকারী শিল্পবোধহীন মানুষের কাছ থেকে। ইনফ্যাক্ট এদের কাছে সংগীত বস্তুটিই হারাম।
শিল্পী মুসলমান নাকি হিন্দু, নাকি খুনী, নাকি মাগীবাজ -তা দিয়ে শিল্পের কোনো বালও ছেঁড়া যায় না। আমার সোনার বাংলা যিনি লিখেছেন তাঁর রাজনৈতিক সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গি কী তা অর্থহীন। প্রশ্ন হলো বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জন্য আমার সোনার বাংলার চেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ আর কোনো জাতীয় সংগীত রয়েছে কিনা।
হাস্যকর বিষয় হলো, খাওয়া আর সেক্স যাদের প্রধান বিনোদন, যাদের কাছে শিল্প সাহিত্য হারাম, তারা একটি বালখিল্য দাবি জানিয়েছে, আর শিল্পবোধহীন সুশীল মধ্যবিত্তের অনেকে রবীন্দ্রনাথের ব্যাক্তিগত জীবন টেনে আনছে।
অবশ্যই অবশ্যই জাতীয় সংগীত পরিবর্তন হতে হবে।
ধন্যবাদ আপনাদের এই আলোচনার জন্য। খুব ভাল লাগল। আল্লাহ আপনাদের নেক হায়াত দান করুক।আল্লাহ মহান।
জাতীয় সঙ্গীত পরিবর্তন চাই। এইটা এখন সময়ের দাবি
রাজাকারপুত্রের কাছে থেকে জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের দাবি ওঠার পর থেকে রবীন্দ্রনাথের সাম্প্রদায়িক দৃষ্টিভঙ্গি, বঙ্গভঙ্গের বিরোধিতা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার বিরোধিতা, এমনকি তাঁর নারীবাজী ইস্যুটিকে টেনে আনছেন অনেকে। তবে পুরো বিষয়টিই অপ্রাসঙ্গিক ও হাস্যকর। কারণ শিল্পীর নিজস্ব চরিত্র, ব্যক্তিগত মতবাদ বা রাজনৈতিক অবস্থানের সঙ্গে তার শিল্পকর্মের কোনো সম্পর্ক নেই। অর্থাৎ রবীন্দ্রনাথ কী ভাবাদর্শের মানুষ ছিলেন তার সঙ্গে জাতীয় সংগীতের শিল্পমান কমে যাওয়ার কোনো সম্পর্ক নেই।
নজরুলও জীবদ্দশায় সোনাগাছির খদ্দের ছিলেন, বিস্তর নারীবাজি করেছেন। তাতে তাঁর রেখে যাওয়া শিল্পের কিছু আসে যায় না। এটা যারা বোঝে না, তারাই জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের দাবি তুলছে।বাংলাদেশের সঙ্গে তাৎপর্যপূর্ণ কোনো বিকল্প ভালো জাতীয় সংগীত থেকে থাকলে শিল্পমনা বা শিল্পবোধসম্পন্ন মানুষেরা যথাযথ যুক্তির ভিত্তিতে তা পরিবর্তনের দাবি করতেই পারেন। মাগার পরিহাসের বিষয় এই যে, জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের দাবি এসেছে বাংলাদেশের জন্মের বিরোধিতাকারী শিল্পবোধহীন মানুষের কাছ থেকে। ইনফ্যাক্ট এদের কাছে সংগীত বস্তুটিই হারাম।
শিল্পী মুসলমান নাকি হিন্দু, নাকি খুনী, নাকি মাগীবাজ -তা দিয়ে শিল্পের কোনো বালও ছেঁড়া যায় না। আমার সোনার বাংলা যিনি লিখেছেন তাঁর রাজনৈতিক সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গি কী তা অর্থহীন। প্রশ্ন হলো বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জন্য আমার সোনার বাংলার চেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ আর কোনো জাতীয় সংগীত রয়েছে কিনা।
হাস্যকর বিষয় হলো, খাওয়া আর সেক্স যাদের প্রধান বিনোদন, যাদের কাছে শিল্প সাহিত্য হারাম, তারা একটি বালখিল্য দাবি জানিয়েছে, আর শিল্পবোধহীন সুশীল মধ্যবিত্তের অনেকে রবীন্দ্রনাথের ব্যাক্তিগত জীবন টেনে আনছে।
ধন্যবাদ বীর বিক্রম ডঃ অলি আহমেদের জন্য দোয়া রহিল আল্লাহ্ হায়াতে তৌয়বা দান করুন ।
আমিন
বীর বিক্রম ডঃ অলি আহমেদ ও ইলিয়াস সাহেবকে অনেক অনেক ধন্যবাদ সত্য প্রকাশ করার জন্য ।
আমি বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত পরিবর্তন চাই।
আমি চাই জাতীয় সংগীত পরিবর্তন করা হোক
ড. কর্নেল অলি আহমদের দীর্ঘায়ু কামনা করছি। তাঁর সুস্থতা ও সুস্বাস্থ্য কামনা করছি!
অবশ্যই জাতীয় সংগীত পরিবর্তন করতে হবে এটা এই দেশের মানুষের চাওয়া❤
জাতীয় সংগীত পরিবর্তন করা হোক কে কে একমত।
দেশপ্রেমিক সাংবাদিক প্রিয় ইলিয়াজ ভাইয়ের সাথে শতভাগ একমত এবং সঠিক ইতিহাস জেনে আবেগে নয় আমিও চাই সংসদ ভবন এলাকায় গনসমাবেশের মাধ্যমে আমাদের জাতীয় সংগীত পরিবর্তন করা হোক।
ইনশাআল্লাহ সুদিন আসবে আসবেই । আল্লাহ উপর ভরসা আছে। মহান আল্লাহ সবাইকে তৌফিক দান করুন আমীন
আমিও চাই জাতীয় সংগীত পরিবর্তন হোক ❤❤❤
অবশ্যই জাতীয় সংগীত পরিবর্তন করা উচিত বলে আমি মনে করি,
ধন্যবাদ ইলিয়াস বসআরো ধন্যবাদ জানাচ্ছি ডক্টর বীর বিক্রম অলি আহমেদ স্যার কে নমরুদ আর নমরুদের মায়ের বিশ্লেষণ করার জন্য
অলি স্যার ও ইলিয়াস স্যারকে স্যালুট।
জাতীয় সংগীত পরিবর্তন সময়ের দাবি✊✊🇧🇩🇧🇩❤️❤️