খাই দাইয়ের ভিডিও অনেক দেখি এবং অন্যান্য ফুড ভ্লগারের তুলনায় অন্যভাবেই দেখা হয়।কিন্তু আজকে উনাদের গ্রহনযোগ্যতা আমার কাছে কমে গেলো।আমি এনায়েতপুরে গ্রামেই অনেক দিন যাবত বসবাস করেছি সেখানকার লোকেদের সাথেও আত্নীক সম্পর্ক।বিশেষ করে ছোটখাটো হোটেল মালিকদের সাথে।আমার অভিজ্ঞতা থেকে বলছি এনায়েতপুরে সব থেকে টেস্টি খাবারের কথা বল্লে প্রথমেই বলতে হবে কেজির মোরের (আই সি এল স্কুলের অপজিটে) মোল্লার হোটেল আর হাটখোলার কুরবানের হোটেল। আর এর পরে থাকবে গোলামের হোটেল।সেখানে এই রাজার হোটেলতো দূর কি বাত। আগে উনার দোকান মেডীকেলের গেটের সোহেলের দোকানের পাশে ছিলো পরে ব্যাবসা ভালো না হওয়াতে আর দোকান মালিক ঊঠিয়ে দেয়াতে উনি ২-৩ বছর হল গোলামের পাশে আস্তানা গেড়েছেন।উনার হোটেল যখন মেডিকেল গেটের সামনে ছিলো তখন বেশ কয়েকবার খেতে হয়েছিলো এবং সেটা খেয়ে একদমই ভালো লাগেনি।শুধু আমার না আমার সাথে যারা খেয়েছে তাদেরো ভালো লাগেনি কিন্তু ভিডিওতে যেমন উহ আহ করে তার প্রশংসা করে কমেন্ট করলেন ফাহিম ভাই তাতে উনি উনার গ্রহন যোগ্যতা হারালেন।এই রাজার থেকে গোলামের হোটেলের খাবার টেস্ট অনেক ভালো।যদিও তা কখনোই মোল্লার হোটেল বা কুরবানের হোটেলের সমকক্ষ না।
ভাই এধরনের রান্না হলে আমি কম খাওয়ার মানুষ তবুও অন্তত পাচ প্লেট ভাত খেয়ে ফেলবো তাতে কোন সন্দেহ নাই। নাগরিক কোলাহলের বাইরে গিয়ে পল্লী এলাকায় গিয়ে সেখান কার খাবার ট্রাই করুন।
ভাই আমি ভারতের শিলিগুড়িতে থাকি কিন্তু শিলিগুড়ি তে সলপের ঘোল পাওয়া যায় বলে কোন দিন দেখিও নি শুনিও নাই। আমার মনে হয় না শিলিগুড়ি তে সলপের ঘোল পাওয়া যায়।
জলিল চাচার গরুর মাংস আমাদের ভালো লাগে নি। সোলপের ঘোল ও মাঠা আমার জীবনের সেরা ঘোল ও মাঠা। নাজিরা বাজারের মাঠার থেকেও অনেক অনেক বেশি মজা।তবে মিষ্টির দাম অনেক বেশি ৪৫০/৪৮০ টাকা। আমরা ২৩ ফেব্রুয়ারী গিয়েছিলাম।
এই দেশে গুণীর কদর কোনোদিন হয় না। বাংলাদেশে টপ 5 যদি কোনো ফুড রিভিউয়ার থাকে তার মধ্যে উনি একজন। কিন্তু উনার সাবস্ক্রাইবার 3 লাখও না। হায়রে সোনার দেশ........
তোমার মামার দোকান খানে ও নিয়ে যাইতাম বলছিলাম যাইতে সেই সংগে ধানসিড়ি এর কথা ও বলেছিলাম কিন্তু সময় সল্পতার কারনে সেগুলো তে উনার যাওয়া হয় নাই। তবে সুব্রত এর মিষ্টি কোন অংশেই খারাপ বলা সম্ভব নয়।
গোলামের হোটেলে খেলে আপনি আপনার নাম বলতেও ভুলে যেতেন, সব ব্লগারই গোলামের হোটেলের প্রশংসা করেছেন, শুধু আপনি পন্ডিত লোক বলে ধরা খেলেন। দেশ সেরা দুইজন ব্লগার আদনান ফারুক ও ফুড রিভিউয়ারসের ফাহিম খেয়েও খুবই প্রশংসা করেছেন গোলামের হোটেলের, মনে হলো আপনি রাজার কাছে বিশেষ সুবিধা পেয়ে রাজার হোটেলের ব্লগ করলেন। এটা কেউ না বুঝলেও আমরা বহুদিন ভ্লগ দেখা লোকগুলো আপনাদের এটিচ্যুড দেখেই বুঝি, এইজন্য আপনার ব্লগ চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করিনা। বুঝলেন কেন আপনি অতি পন্ডিত লোক বলেই করিনা।
গোলাম হোটেলের পাশে রাজা হোটেল উনি ও সেখানে প্রায় ১৫ বছর ধরে ব্যাবসা করছে। উক্ত দোকানের সম্মুখে যবায়ার পর রাজা সাহেব জানান তার আর গোলাম এ খুব একটা পার্থক্য নেই শুধু গোলাম ভাইরাল হইছে আর উনি হন নাই। তাছাড়া অতিরিক্ত ভীর এর কারনে লোকাল মানুষ এখন রাজা মিয়ার হোটেলেই খায় তাই রাজা মিয়ার হোটেল দেখানো। আর আমিই সবার আগে গোলাম এর হোটেল এর ভিডিও করেছি তখন ফাহিম ভাই বা আদনান ভাই গোলাম এর হোটেল এর হয়তো নাম ও শুনে নাই আর আমিই বলছি গোলাম আর রাজার হোটেলের মাছের আইটেম গুলোর মধ্যে খুব একটা ডিফারেন্স নেই। ধন্যবাদ।
@@tanvirratulvlogs7544 শুনেন রাজা মিয়ার দোকানের খাবার পুরোই ফালতু।ওর যেটা বল্লেন ১৫ বছর যাবত ব্যাবসা করে সেটা ভুল।আগে ও এনায়েতপুর মেডিকেল গেটের সামনে ওর হোটেল ছিলো(সোহেলের দোকানের পাশে)।সেখান থেকে ঊঠিয়ে দেয়ার পর থেকেই ও গোলামের হোটেলের আশে পাশে আস্তানা গারে।ওকে খুব ভালো করেই চিনি।খুব বেশি না ২-৩ বছর আগে ও যখন মেডিকেলের সামনে দোকান ছিলো তখন উপায়ন্ত না দেখে খেতে হয়েছিলো কয়েকবার।কিছুতেই ওর রান্না গোলামের রান্নার ধারে কাছে আসে না।আমিও নিশ্চিত ফাহিম ভাইকে প্রভাবিত করে ওখানে নিয়ে বসিয়ে দেয়া হয়েছে।এনায়েতপুরে খাবারের মধ্যে লোকালরা সবথেকে বেশি খায় কেজির মোরের (আই সি এল স্কুলের অপজিটে)মোল্লার হোটেল আর হাটের মধ্যের কোরবানের হোটেলের। গোলামের থেকেও ওদের রান্নার টেস্ট ভালো।
@@tanvirratulvlogs7544 রাজা মিয়া গোলামের পাশে দোকানই দিছে কয়েকবছর সেখানে ১৫ বছর হয় কেমনে।আগেতো ওর দোকান ছিলো মেডিকেল গেটের অপজিটে কিন্তু রান্নার মান খারাপ আর জায়গা মালিক অন্যজনের সাথে ডিল করার কারনে গেটের সামনে থেকে ব্যাবসা গুটিয়ে গোলামের আশেপাশে উনি আস্তানা গারেন।আগে যখন ঘটার পাশে দোকান ছিলো তখনো এই রাজার দোকান ছিলো না। আগে গোলামের পাশে ছিলো আজিজ ভাই আর মোটা মোস্তাকের দোকান যারা এখন ভার্সিটি ঘাটে চলে গিয়েছে।আর গোলাম যখন বর্তমান জায়গায় আস্তানা গারে একই সময় রাজা মিয়াও মেডিকেল গেটের সামনে থেকে আস্তানা গুটিয়ে গোলামের পাশে আসে।
ভাই বাঙালি আমরা ধুমাইয়া লাল ভুনা, কালা ভুনা, কাচ্চি, হাসের মাংসের ভিডিও টানা ২ মাস দেন। ফলোয়ার ১০০k যোগ হবে নতুন। ❤
ধন্যবাদ লাইক এর জন্য
আমি ২০১৮ সালে একাধিক বার সলপের ঘোল খাওয়ার সৌভাগ্য হয়েছিল। অসাধারণ লেগেছিল❤️
সলপ এর সাদেক খান, উল্লাপাড়ার লিলির মাঠা, আর রাজাপুরের দই সারা পৃথিবীর ভিতরে সেরা এ বেপারে কাহারও সন্দেহ থাকলে মিলিয়ে নিয়েন।
রাজাপুর এটা কোথায়?
যথেষ্ট কোয়ালিটি কন্টেন্ট, কিন্তু রেজুলেশন 720p, মানা যায় না আসলে! অনুরোধ রইলো, সকল ভিডিও অন্তত ফুল এইচডি রেজুলেশন মেইনটেইন করার! শুভকামনা খাই দাই টিমকে!
পটুয়াখালীতে অবস্থিত জলিলের হোটেল একবার খেয়ে আসতে পারেন।
Looking good that khai dai video editing got a new level ❤🎉
ভাই সব কিছুই ঠিক আছে খালি সমস্যাটা এবার ক্যামেরাম্যান। খুব বেশি ফুটে ওঠে নাই ভিডিওটা।আর ব্যাকগ্রাউন্ড এর মিউজিক মানায় না।আমি সব সময় ভিডিও দেখি।
আমাদের সন্দীপের নাম টা শুনে খুশিতে মনটা ভরে উঠলো। ধন্যবাদ সলপের গোল মাঠা
খাই দাইয়ের ভিডিও অনেক দেখি এবং অন্যান্য ফুড ভ্লগারের তুলনায় অন্যভাবেই দেখা হয়।কিন্তু আজকে উনাদের গ্রহনযোগ্যতা আমার কাছে কমে গেলো।আমি এনায়েতপুরে গ্রামেই অনেক দিন যাবত বসবাস করেছি সেখানকার লোকেদের সাথেও আত্নীক সম্পর্ক।বিশেষ করে ছোটখাটো হোটেল মালিকদের সাথে।আমার অভিজ্ঞতা থেকে বলছি এনায়েতপুরে সব থেকে টেস্টি খাবারের কথা বল্লে প্রথমেই বলতে হবে কেজির মোরের (আই সি এল স্কুলের অপজিটে) মোল্লার হোটেল আর হাটখোলার কুরবানের হোটেল। আর এর পরে থাকবে গোলামের হোটেল।সেখানে এই রাজার হোটেলতো দূর কি বাত। আগে উনার দোকান মেডীকেলের গেটের সোহেলের দোকানের পাশে ছিলো পরে ব্যাবসা ভালো না হওয়াতে আর দোকান মালিক ঊঠিয়ে দেয়াতে উনি ২-৩ বছর হল গোলামের পাশে আস্তানা গেড়েছেন।উনার হোটেল যখন মেডিকেল গেটের সামনে ছিলো তখন বেশ কয়েকবার খেতে হয়েছিলো এবং সেটা খেয়ে একদমই ভালো লাগেনি।শুধু আমার না আমার সাথে যারা খেয়েছে তাদেরো ভালো লাগেনি কিন্তু ভিডিওতে যেমন উহ আহ করে তার প্রশংসা করে কমেন্ট করলেন ফাহিম ভাই তাতে উনি উনার গ্রহন যোগ্যতা হারালেন।এই রাজার থেকে গোলামের হোটেলের খাবার টেস্ট অনেক ভালো।যদিও তা কখনোই মোল্লার হোটেল বা কুরবানের হোটেলের সমকক্ষ না।
এক ই রাঁধুনি কি সারাজীবন রাঁধেন এক টা হোটেল এ? খাবার এর কোয়ালিটি আপ ডাউন করতে পারে।
খাইদাই এর ভিডিও গুলা ক্লাসিক ফুড ভ্লগ❤😇
ভাই এধরনের রান্না হলে আমি কম খাওয়ার মানুষ তবুও অন্তত পাচ প্লেট ভাত খেয়ে ফেলবো তাতে কোন সন্দেহ নাই। নাগরিক কোলাহলের বাইরে গিয়ে পল্লী এলাকায় গিয়ে সেখান কার খাবার ট্রাই করুন।
khawa dawa average,aha uhu korar moto mone holo na, but the experience ar traveling ta besh
big fan vai. apnar perfume vedio dekhi
Soloper ghol osthirr....ami grame ghurte gele khy ....
Take love from #Bangladesh 🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩
ভাই আমি ভারতের শিলিগুড়িতে থাকি কিন্তু শিলিগুড়ি তে সলপের ঘোল পাওয়া যায় বলে কোন দিন দেখিও নি শুনিও নাই।
আমার মনে হয় না শিলিগুড়ি তে সলপের ঘোল পাওয়া যায়।
এনায়েতপুর গিয়েছিলেন, পানতোয়া ট্রাই করতে পারতেন
Always waiting ur new videos,nice presnts
Vai ,,tomij uddin ar dhan siri joba sirajgong er best,,,wr dhangora cafe fast food ar dhangorar shorif kaka er dudh cha try kore deikhen..
ভাই আপনার মাধ্যমে জানতে চাই মালদাতে কোথায় পাওয়া যায়? Reply me please।
সলপের মাঠা ও ঘোল ঢাকায় পাওয়া যায়, খেয়ে মনে হয় আল্লাহর খাটি নেয়ামত খেয়েছি।
কোথায় কি ভাবে পাওয়া যায় ঢাকায়?
Koi beche
সিরাজগঞ্জ বেলকুচি
💝💖❤️😊
শাহজাদপুর বিসিকের ছামাদ হোটেল,আর বাবুর হোটেলে না খেলে আপনের সিরাজগঞ্জ আসার মিশন ফেল।😂😂
বাইম মাছ টা আমার অসাধারণ লেগেছিল ❤
Bhai show ta ekai korle valo hoto.
Shate jader k nisen....dorkar chilo na
ধন্যবাদ আমাদের গ্রামে আসার জন্য।আমি গ্রামে থাকলে আপনাকে আপ্যায়ন করতাম।
সিরাজগঞ্জ অভিযান কি শেষ?
ভাই মাছের দাম তো বললেন না
ভাই অনলাইনে অর্ডার করা যায় নাকি
না ভাই।এখানে এসে খাইলে বেশি মজা পাবেন।
রাজা আর গোলাম এদের হোটেলে অনেক খাইছি, এখন সময়ের অভাবে খাওয়া হয় না।
আমাদের গ্রামের গর্ব
I think khaled vai ghol ar matha ultay felse ... Maybe lal ta matha and shada ta ghol
জলিল চাচার গরুর মাংস আমাদের ভালো লাগে নি। সোলপের ঘোল ও মাঠা আমার জীবনের সেরা ঘোল ও মাঠা। নাজিরা বাজারের মাঠার থেকেও অনেক অনেক বেশি মজা।তবে মিষ্টির দাম অনেক বেশি ৪৫০/৪৮০ টাকা। আমরা ২৩ ফেব্রুয়ারী গিয়েছিলাম।
এই দেশে গুণীর কদর কোনোদিন হয় না। বাংলাদেশে টপ 5 যদি কোনো ফুড রিভিউয়ার থাকে তার মধ্যে উনি একজন। কিন্তু উনার সাবস্ক্রাইবার 3 লাখও না। হায়রে সোনার দেশ........
720p keno?
vai apni r kono jayga pan nai...sirajgong e ascen hotel er khabar khaite?
হাহা, আপনারা কেউ সাড়া না দিলে কীভাবে পাব?
অনেক ভাল।
Golam er hotel er nam caption e newar ki dorkar silo 🤬🤬?
ভিডিও ফুটেজের খুবই খারাপ অবস্থা 😢
golam best of all time
মাঠাকে ঘোল আর ঘোলকে মাঠা বললেন না ভাই
Eita o bonglabondu dukaidilen😂😂😂
হাইপ আর টেস্ট অন্য জিনিস এই আপনাকে বুঝতে হবে।আপনার মতো একজন অভিজ্ঞ লোক এর কাছে থেকে এই টা আশা করি নি।
সন্দ্বীপে সলপের ঘোল!স্পেশালি সন্দ্বীপ কেন?
14:33 পেছনে বেটায় মনের সুখে চুলকায়
ভাই আপনি মাঠা আর ঘোল উল্টিয়ে ফেলেছেন
❤❤❤
সুভ্রত মিষ্টি ভালো?😂😂😂সিরাজগঞ্জ তো চিনেন ই না।😂
বলদের মত কথা বলেন কেন? উনার বাড়ি কি সিরাজগঞ্জ? ওনাকে সাথের দুইজন যেখানে যেখানে নিয়ে গেছে, উনি সেখানেই ফুড রিভিউ করছে।
তোমার মামার দোকান খানে ও নিয়ে যাইতাম বলছিলাম যাইতে সেই সংগে ধানসিড়ি এর কথা ও বলেছিলাম কিন্তু সময় সল্পতার কারনে সেগুলো তে উনার যাওয়া হয় নাই। তবে সুব্রত এর মিষ্টি কোন অংশেই খারাপ বলা সম্ভব নয়।
কোনটা ভালো হবে মিষ্টির জন্য?
তোর বাপের দোকনডাই সেরা....😂
দই কেজি কত?
২মিনিটের ইন্ট্রো! সত্যি বিরক্তিকর!
ভাই আপনি তো গোলামের খেলেন না??
Amar pran er Sirajganj
লাভ ইউ ভাই ❤❤
ভিউয়ার্স রা আপনাদের ভিডিও দেখেন। তাই তাদের অনারে আপনাদের উচিত কমেন্টসের উত্তর দেয়া।
গোলামের হোটেলে খেলে আপনি আপনার নাম বলতেও ভুলে যেতেন, সব ব্লগারই গোলামের হোটেলের প্রশংসা করেছেন, শুধু আপনি পন্ডিত লোক বলে ধরা খেলেন। দেশ সেরা দুইজন ব্লগার আদনান ফারুক ও ফুড রিভিউয়ারসের ফাহিম খেয়েও খুবই প্রশংসা করেছেন গোলামের হোটেলের, মনে হলো আপনি রাজার কাছে বিশেষ সুবিধা পেয়ে রাজার হোটেলের ব্লগ করলেন। এটা কেউ না বুঝলেও আমরা বহুদিন ভ্লগ দেখা লোকগুলো আপনাদের এটিচ্যুড দেখেই বুঝি, এইজন্য আপনার ব্লগ চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করিনা। বুঝলেন কেন আপনি অতি পন্ডিত লোক বলেই করিনা।
খাবার যার কাছে যেমন লাগে সে সেভাবে বলে,কেউ পন্ডিত না।আদনান বা যারা আছে তারা সবাই ভিউ বিজনেস করছে।কেউ না শেফ না পুষ্টিবিদ।
গোলাম হোটেলের পাশে রাজা হোটেল উনি ও সেখানে প্রায় ১৫ বছর ধরে ব্যাবসা করছে। উক্ত দোকানের সম্মুখে যবায়ার পর রাজা সাহেব জানান তার আর গোলাম এ খুব একটা পার্থক্য নেই শুধু গোলাম ভাইরাল হইছে আর উনি হন নাই। তাছাড়া অতিরিক্ত ভীর এর কারনে লোকাল মানুষ এখন রাজা মিয়ার হোটেলেই খায় তাই রাজা মিয়ার হোটেল দেখানো। আর আমিই সবার আগে গোলাম এর হোটেল এর ভিডিও করেছি তখন ফাহিম ভাই বা আদনান ভাই গোলাম এর হোটেল এর হয়তো নাম ও শুনে নাই আর আমিই বলছি গোলাম আর রাজার হোটেলের মাছের আইটেম গুলোর মধ্যে খুব একটা ডিফারেন্স নেই। ধন্যবাদ।
Apne je 2 joner naam nisen, ora to shalar khabar mukhe dewar ageei koy ummm shei moja!!! Apnarao ashben... khub moja khub tesh!! Lol
@@tanvirratulvlogs7544 শুনেন রাজা মিয়ার দোকানের খাবার পুরোই ফালতু।ওর যেটা বল্লেন ১৫ বছর যাবত ব্যাবসা করে সেটা ভুল।আগে ও এনায়েতপুর মেডিকেল গেটের সামনে ওর হোটেল ছিলো(সোহেলের দোকানের পাশে)।সেখান থেকে ঊঠিয়ে দেয়ার পর থেকেই ও গোলামের হোটেলের আশে পাশে আস্তানা গারে।ওকে খুব ভালো করেই চিনি।খুব বেশি না ২-৩ বছর আগে ও যখন মেডিকেলের সামনে দোকান ছিলো তখন উপায়ন্ত না দেখে খেতে হয়েছিলো কয়েকবার।কিছুতেই ওর রান্না গোলামের রান্নার ধারে কাছে আসে না।আমিও নিশ্চিত ফাহিম ভাইকে প্রভাবিত করে ওখানে নিয়ে বসিয়ে দেয়া হয়েছে।এনায়েতপুরে খাবারের মধ্যে লোকালরা সবথেকে বেশি খায় কেজির মোরের (আই সি এল স্কুলের অপজিটে)মোল্লার হোটেল আর হাটের মধ্যের কোরবানের হোটেলের। গোলামের থেকেও ওদের রান্নার টেস্ট ভালো।
@@tanvirratulvlogs7544 রাজা মিয়া গোলামের পাশে দোকানই দিছে কয়েকবছর সেখানে ১৫ বছর হয় কেমনে।আগেতো ওর দোকান ছিলো মেডিকেল গেটের অপজিটে কিন্তু রান্নার মান খারাপ আর জায়গা মালিক অন্যজনের সাথে ডিল করার কারনে গেটের সামনে থেকে ব্যাবসা গুটিয়ে গোলামের আশেপাশে উনি আস্তানা গারেন।আগে যখন ঘটার পাশে দোকান ছিলো তখনো এই রাজার দোকান ছিলো না। আগে গোলামের পাশে ছিলো আজিজ ভাই আর মোটা মোস্তাকের দোকান যারা এখন ভার্সিটি ঘাটে চলে গিয়েছে।আর গোলাম যখন বর্তমান জায়গায় আস্তানা গারে একই সময় রাজা মিয়াও মেডিকেল গেটের সামনে থেকে আস্তানা গুটিয়ে গোলামের পাশে আসে।
copied from spiceler
5.00 riating
Kg
❤❤❤❤❤
❤❤❤❤❤